Search box..

নিয়ে নিন বিখ্যাত harry potter and the philosopher stone বই এর রিভিউ

নিয়ে নিন বিখ্যাত harry potter and the philosopher stone বই এর রিভিউ


নিয়ে নিন বিখ্যাত harry potter and the philosopher stone বই এর রিভিউ

Posted:

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । আশা করি পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখবেন । তো বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক

Book review —

Harry Potter and the philosopher stone
লেখক :: জে. কে. রাউলিং
অনুবাদক : সোহরাব হাসান ,,‌শেহাবউদ্দিন আহমেদ
অঙ্কনশিল্পী : থমাস টেইলর (যুক্তরাজ্য) ,, ম্যারি গ্র্যান্ডপ্রি (যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ)
ধারাবাহিক : হ্যারি পটার
ধরন : রূপকথা
প্রকাশক : ব্লুমসবারি (যুক্তরাজ্য) ,, অঙ্কুর প্রকাশনী (বাংলাদেশ)
প্রকাশনার তারিখ : ৩০ জুন ১৯৯৭ (যুক্তরাজ্য) ,‌‌ ১ সেপ্টেম্বর ১৯৯৮ (যুক্তরাষ্ট্র) ,১৫ জুলাই ২০০৩ (বাংলাদেশ)
পৃষ্ঠাসংখ্যা : ২২৩ (যুক্তরাজ্য) , ৩০৯ (যুক্তরাষ্ট্র) , ২৭২ (বাংলাদেশ)
আইএসবিএন : ০-৭৪৭৫-৩২৬৯-৯
পরবর্তী বই : Harry Potter and the secret chamber
সময় টা ১৯৯১ এর জুলাই মাস। হ্যারি পটার ঘুম থেকে উঠতে না উঠতেই জোরে ডাক দিল তার আন্টি। ঘুম থেকে উঠে তাকে ঘরের কাজ করতে বলা হলো। আজ আন্টির ছেলের জন্মদিন। তাই ১০ বছরের হ্যারি কে তার কাজিন ডাডলির জন্য নাস্তা বানাতে হলো। হ্যারির মা-বাবা নেই। তার আন্টি বলে তার মা বাবা কার এক্সিডেন্ট এ মারা গেছেন। তাই হ্যারি তার বয়স ১ থাকতেই তার আন্টির কাছে বড় হয়।কিন্তু এ বলা ভুল হবে যে সে বড় আদরে যত্নে হয়েছে। বড়ং এইটা বলতে হবে পযে,হ্যারি অনেক কষ্ট এ থাকছে। আন্টি তাকে এক বোঝা মনে করে এবং সে তার বোন লিলি অর্থাৎ হ্যারির মাকে দুচোখ এ দেখতে পারে না।তাই হ্যারি কে সবসময় তার অধিকার থেকে বঞ্চিত করে এবং চাকরের হালে রাখে। এই চিন্তা ভাবনা শুধু তার আন্টির না,তার আংকেল আর তার কাজিন ডাডলির ও।যাহোক একদিন হ্যারির নামে একটি চিঠি আসে।হ্যারি সেটি দেখতে চাই কিন্তু তার আন্টি দেখতে দেই না। এরপর একের পর এক চিঠি আসতেই থাকে এবং এক পর্যায়ে আংকেল আন্টি বিরক্ত হয়ে হ্যারি কে নিয়ে চলে যায়,একটি নির্জন লাইট হাউস এ। সেই রাত টি তারা সেই খানেই কাটাই। সেই রাত ১২ টার পর ছিল হ্যারির বার্থডে।হ্যারি জানে কেউ তার বার্থডের কথা মনে রাখবে না। কিন্তু কিছুক্ষণ পরই দরজা ভেঙে ঢুকে পরে এক দানব আকারের মানব
শরীর বিশালাকার এবং পুরো মুখ ও মাথা দাড়ি তে ভরা। সে বলে উঠে -“হ্যাপি বার্থডে হ্যারি “। এর পর সে জানতে পারে তার নাম হ্যাগ্রিড, তিনি হগওয়ার্টস নামের স্কুলের গেমকিপার এবং তিনি বলেন যে হ্যারি একজন উইজার্ড। তার জন্য যে চিঠি টি বার বার পাঠানো হচ্ছিল সেটা হলো উইজার্ড দের জাদুর স্কুল -হগওয়ার্টস থেকে। তাকে সেখানে যেতে হবে তার যাদুর শিক্ষা অর্জনের জন্য। আর হ্যাগ্রিড এও জানায় যে সে জাদু জগতে সবচেয়ে আলোচিত মানুষ যে ইউ নো হু( যার নাম নিতে নেই, কারণ সে শক্তিশালী এবং খারাপ জাদুকর)এর হাত থেকে বেঁচে গিয়েছিল।সে হগওয়ার্টস এ যায়। সে ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী। আর তার সাথে তার জুটি গড়ে উঠে তার বেস্ট ফ্রেন্ড রন আর হারমায়নির সাথে। তাদের সাথে নিয়ে অনেক এডভেঞ্চার হয়। খোলাসা হয় তার মা বাবার মৃত্যুর কারণ। খোলাসা হয় তার বেঁচে থাকার কারণ।তার জন্য আপনাদের সকলকে পড়তে হবে -হ্যারি পটার এন্ড দা ফিলোসোফারস স্টোন।

লেখক -জে.কে.রাওলিং। হ্যারি পটার ৭টি বই নিয়ে তৈরী একটি সিরিজ।এর প্রথম বই হ্যারি পটার এন্ড দা ফিলোসোফার্স স্টোন।
Personal opinion : বই টি আমি পুরাটাই পড়েছি । আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে । আমি হ্যারি পটার সিরিজের একজন বড় ভক্ত । আর এই বইটাও ছিল দারুন ।
যাই হোক আমি আর কথা বলে আপনাদের আগ্রহ নষ্ট করব না । আপনারা নিজেরাই বইটা পড়ে নিন । বইটা যদি আপনারা অনলাইনে কিনতে চান , তাহলে daraz অথবা রকমারি তে খুব সহজেই পেয়ে যাবেন । এছাড়া যেকোনো লাইব্রেরী তেই খুব সহজে পেয়ে যাবেন ।

তো আজকে এই পর্যন্তই । মানুষ মাত্রই ভুল হয় । তাই ভুল হলে ক্ষমা করে দিয়েন । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আপনি চাইলে এই লিংক এ ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে join করতে পারেন । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন ।

The post নিয়ে নিন বিখ্যাত harry potter and the philosopher stone বই এর রিভিউ appeared first on Trickbd.com.

নিয়ে নিন সেই সর্বকালের জনপ্রিয় মহাকাশ মুভি gravity এর রিভিউ

Posted:

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । তাই বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক
Gravity
পরিচালক: আলফোনসো কুয়ারোন
দৈর্ঘ্য : ১ ঘণ্টা ৩১ মিনিট
ধরন: সাইফাই, ড্রামা, খিলার
সাল: ২০১৩
আইএমডিবি রেটিং: ৭.৭
একবার ভাবুন, আপনি প্রথমবার মহাকাশে গেছেন। উপভোগ
করছেন মহাশূন্যের শূন্যতা। হঠাৎ আপনার মহাকাশযান ধ্বংস
হয়ে গেল। মহাশূন্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। সঙ্গী একমাত্র স্পেস
স্যুট। পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগ করার কোনো উপায় নেই। এ
অবস্থায় আপনি কী করতে পারেন? এখানেই জীবনের শেষ
দেখে ফেলবেন? নাকি পৃথিবীতে ফিরে আসার শেষ প্রচেষ্টা
চালিয়ে যাবেন?
এ রকম একটি কাহিনির ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে
২০১৩ সালের বহুল প্রশংসিত সাইফাই সিনেমা গ্র্যাভিটি।
সিনেমার শুরুতে দেখা যায়, দুজন নভোচারী নাসার একটি
মিশনে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত। একজন নারী নভোচারী রায়ান
স্টোন, যিনি জীবনের প্রথম মহাকাশে যাত্রা করবেন। অন্যজন
দলের কমান্ডার ম্যাট কোয়ালস্কি। এটিই তাঁর জীবনের শেষ
মিশন। নভোচারী দুজনের কাজ হাবল টেলিস্কোপে একটি নতুন
স্ক্যানিং ডিভাইস লাগানো এবং টেলিস্কোপের বিভিন্ন হার্ডওয়্যার
আপগ্রেড করা। তাঁদের মিশন সাত দিনের। সপ্তম দিনে দেখা
যায়, রায়ান মহাকাশযানের বাইরে এসে কাজ করছেন। প্রথম
মিশন, তাই কিছুটা নার্ভাস তিনি। হঠাৎ পৃথিবী থেকে তাঁদের
জানানো হয়, মিশন বন্ধ করে তখনই পৃথিবীতে ফিরে যেতে।
কারণ, তাঁদের দিকে ছুটে আসছে একটি স্যাটেলাইটের
ধ্বংসাবশেষ। রাশিয়ার অকেজো একটি স্যাটেলাইটের অংশ।
এটিই কাল হয়ে দাঁড়ায় রায়ান স্টোনদের জন্য।
পৃথিবী থেকে সতর্ক বার্তা পাঠানো হলেও রায়ান চাচ্ছিলেন
কাজটা শেষ করে যেতে। কিন্তু কাজ শেষ হওয়ার আগেই এক
টুকরা ধ্বংসাবশেষ তাঁদের মহাকাশযানকে আঘাত করে এবং
রায়ান মহাকাশযান থেকে আলাদা হয়ে যান। স্টোন এখানেই
তাঁর শেষ দেখে ফেলেছিলেন। কিন্তু ম্যাট কোয়ালস্কি তাঁর
বিশেষ স্পেস স্যুট ব্যবহার করে বাঁচিয়ে দেন
রায়ানকে। অবশ্য ভাগ্য তাঁদের সহায় ছিল না।
তাঁদের মহাকাশযান এমনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত
হয় যে পৃথিবীতে ফিরে যাওয়া অসম্ভব।
ম্যাট সিদ্ধান্ত নেন, বিশেষ নিয়ন্ত্রিত
স্পেস স্যুটের সাহায্যে তাঁরা ১ হাজার
৪৫০ কিলোমিটার দূরের আন্তর্জাতিক
মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছাবেন। সেখান
থেকে দুটি স্পেসক্র্যাফট নিয়ে পৌঁছাবেন পৃথিবীতে। কিন্তু
এবারও নিরাশ হতে হয় তাঁদের। কেননা, স্পেসক্র্যাফট ছিল
মাত্র একটি। এদিকে তাঁদের স্পেস স্যুটে অক্সিজেন শেষ হয়ে
আসছে। ম্যাট তখন নিজের জীবন উৎসর্গ করে রায়ানকে
স্পেসক্র্যাফট নিয়ে পৃথিবীতে ফিরে যেতে বলেন। কেননা
দুজনের একসঙ্গে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। রায়ান চাচ্ছিলেন
ম্যাটকে বাঁচাতে। রায়ান স্টেশনে ঢুকে পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগ
করতে ব্যর্থ হন। এর মধ্যে আগুন লেগে যায় স্টেশনে। এরপরই
শুরু হয় ক্লাইমেক্স। সেটি কী? রায়ান কি পারবেন বেঁচে ফিরতে
কিংবা ম্যাটকে বাঁচাতে। জানতে হলে দেখে ফেলুন সিনেমাটি।
সিনেমায় রায়ানের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন স্যান্ড্রা
বুলক। ম্যাট কোয়ালস্কির চরিত্রে অভিনয় করেছেন জর্জ
কলোনি। সিনেমার পরিচালক আলফোনসো কুয়ারোন।
সিনেমার গল্প, অভিনয়, ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট ও ব্যাকগ্রাউন্ড
মিউজিক দুর্দান্ত। সিনেমাটি ৮৬তম অস্কারে সর্বোচ্চ ১০টি
বিভাগে নমিনেশন পায়। জেতে সাতটি পুরস্কার। ১০০ মিলিয়ন
বাজেটের সিনেমাটি আয় করে ৭০০ মিলিয়ন ডলারের
বেশি। যাঁরা মহাকাশ ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য
এই সিনেমা দেখা আবশ্যক। সিনেমাজুড়ে
আপনি একটিথ্রিল অনুভব করবেন।
জানতে পারবেন মহাকাশের এক
অজানা অধ্যায়কে। বুঝতে পারবেন,
মহাকাশের বর্জ্য কতটা ক্ষতিকর।

তো আজকে এই পর্যন্তই । মানুষ মাত্রই ভুল হয় । তাই ভুল হলে ক্ষমা করে দিয়েন । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আপনি চাইলে এই লিংক এ ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে join করতে পারেন । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন ।

The post নিয়ে নিন সেই সর্বকালের জনপ্রিয় মহাকাশ মুভি gravity এর রিভিউ appeared first on Trickbd.com.

ফেইসবুকের প্রাইভেট গ্রুপের ভিডিও কিভাবে ডাউনলোড করবেন দেখে নিন।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি।

আজ আমি আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম কিভাবে ফেইসবুকের প্রাইভেট গ্রুপের ভিডিও ডাউনলোড করা যায়।  আমরা কম বেশি সবাই ফেইসবুক ব্যবহার করি এবং সবারই কম বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও থাকে যেগুলো কিছু মানুষ ছাড়া কাউকে দেওয়া যায় না। তাই আমরা প্রাইভেট গ্রুপ খুলে থাকি।  অনেকে আছে যারা অনলাইনে কোর্স কিনে এবং তাদের প্রাইভেট গ্রপে এড করে রাখে। আমরা চাইলেই কিন্তু সেই ভিডিও গুলো ডাউনলোড করতে পারবো না। তো সেই ভিডিও কিভাবে ডাউনলোড করতে হয় সেই আজ দেখাবো।  তো চলুন শুরু করা যাক।

প্রথমে আমরা vidmate এ চলে যাবো। আর হ্যাঁ বর্তমানে কম বেশি সবাই vidmate ব্যবহার করে তাই vidmate দিয়ে দেখাচ্ছি।

এখন আমরা ফেইসবুকে চলে যাবো।

এখন আমরা আমাদের ফেইসবুক লগইন করবো।

আপনাদের দেখানোর জন্য আমি নিজে অন্য একটা আইডি দিয়ে প্রাইভেট গ্রপ করছি এবং এই আইডি এড করছি।  দেখতে পাচ্ছেন hi নামে একটি গ্রুপ যেটা প্রাইভেট করা আছে।

দেখতে পাচ্ছেন আমি একটা সর্ট ভিডিও আপলোড করছি এবং সেই ডান পাশে ডাউনলোড একটি অপশন দেখতে পাচ্ছেন সেখানে ক্লিক করবো।

দেখতে পাচ্ছেন ডাউনলোড ফর্ম চলে আসছে।  এখন আমি ডাউনলোডে ক্লিক করবো।

দেখতে পাচ্ছেন আমার প্রাইভেট গ্রুপের ভিডিও টি ডাউনলোড করে ফেললাম।  তো এইভাবে চাইলে আপনি প্রাইভেট গ্রুপের ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।

তো আজ এই পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

  Facebook

YouTube

 

The post ফেইসবুকের প্রাইভেট গ্রুপের ভিডিও কিভাবে ডাউনলোড করবেন দেখে নিন। appeared first on Trickbd.com.

Video এর সাথে যদি Subtitle না মিলে, আগে পিছে হয়, তবে কিভাবে Easy subtitle App দিয়ে তা SYNC করবেন। (With Download Link)

Posted:


আসসালামু ওয়ালাইকুম।
আশা করি আল্লাহ্‌ সকলকে ভালো রেখেছেন।


মুভি দেখার সময় আমরা মাঝেমধ্যে অনেকেই একটা সমস্যায় পড়ি সেটা হলো মুভির ডায়লগের সাথে সাবটাইটেল মিলে না।হয়তো ৩-৪ সেকেন্ড আগে পরে লেখা আসে, এমনকি অনেক সময় ৯-১০ সেকেন্ডও আগে পরে লেখা আসে।


আজকের পোষ্টে আপনাদের দেখাবো এই সমস্যাকে কিভাবে ঠিক করা যাবে!


এই সমস্যা সমাধানের জন্য আপনার Easy subtitle নামে একটি এপ এর দরকার পরবে।

প্রথমত নিচে দেওয়া যে কোন মাধ্যম থেকে Easy subtitle অ্যাপটি Download করে নিন।

★ Play Store থেকে Easy Subtitle App টি ডাউনলোড করতে Play Store এ যেয়ে Easy subtitle লিখে Search করুন।
অথবা,
Click Here To Download Easy Subtitle App (Alternative Link)

এখন চলুন দেখি কি ভাবে Easy Subtitle App দিয়ে Subtitle মিলাবেন।

প্রথমে আপনার মুভির ১ম ডায়লগের সাথে সাবটাইটেলের ১ম ডায়লগের লেখাটা কতো সেকেন্ড আগে পরে তা দেখে নিবেন এবং মুভির শেষ ডায়লগের সাথে সাবটাইটেলের শেষ ডায়লগের লেখাটা কতো সেকেন্ড আগে পরে সেটাও দেখে নিবেন(এমনিতে শুধুমাত্র ১ম ডায়লগটি দেখলেও হয়)

প্রথমত অ্যাপে ঢুকে সেই ফোল্ডারে যান,যেখানে সাবটাইটেলটি রেখেছেন।

কাংখিত সাবটাইটেলটি সিলেক্ট করুন।

সিলেক্ট করার পর ঠিক ওপরের ডান সাইডে 3 line/option sign এ গিয়ে SMART SYNC এ ক্লিক করুন।

এখন সেখানে First subtitle এবং Last subtitle নামে ২টা অপশন আসবে।

এখন ধরুন,মুভিতে ১ম ডায়লগ বলছে ১৭ সেকেন্ডে কিন্তু সাবটাইটেলের ১ম ডায়লগের লেখাটা এসেছে ২২ সেকেন্ডে।তাহলে এখানে ৫ সেকেন্ড পরে সাবটাইটেলের লেখাটা আসছে না?

তাহলে ওই অ্যাপের First subtitle অপশনে যে টাইম দেওয়া থাকবে(আগে থেকেই ২২ সেকেন্ড দেওয়া থাকবে) তা থেকে ৫ সেকেন্ড কমালে যতো হয় ততো সেকেন্ড লেখবেন অর্থাৎ ১৭ লেখবেন।একই ভাবে Last subtitle এ যতো সেকেন্ড দেওয়া থাকবে তা ইডিট করে ৫ সেকেন্ড কমিয়ে দিলে যতো হয় ততো লেখবেন।

তারপর Apply এ ক্লিক করুন এবং ওপরে ডানে সেইভ করার চিহ্ন থাকবে ওটা ক্লিক করলে সেভ হয়ে যাবে।


অনেক ক্ষেত্রে সাবটাইটেলের শুরুতে সাবটাইটেল নির্মাতার নাম আসে, তার সম্বন্ধে আরো কিছু আসে,তো সেখানে আপনারা একটু মাথা খাটিয়ে সময়টা First subtitle, Last subtitle লেখবেন।

এভাবে করলে, ইনশাল্লাহ সাব মিলে যাবে।

The post Video এর সাথে যদি Subtitle না মিলে, আগে পিছে হয়, তবে কিভাবে Easy subtitle App দিয়ে তা SYNC করবেন। (With Download Link) appeared first on Trickbd.com.

শরৎচন্দ্রের বিখ্যাত উপন্যাস দেবদাস পড়ুন এখন

Posted:

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । তাই বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক আজকে আমি একটি দারুন বই সম্পর্কে বলব ।
বইঃ দেবদাস
লেখকঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
প্রকাশনীঃ ঝিনুক প্রকাশনী
প্রথম প্রকাশঃ নভেম্বর, ২০১১
প্রচ্ছদঃ আক্কাস খান
মুদ্রিত মূল্যঃ ৯০৳
রিভিউ ও বইছবিঃ আহাদ

♦পর্যালোচনা♦
হাজারো পাঠকের হৃদয় জয় করা বই এটি। পাঠকের মনে আজীবনের জন্য জায়গা করে নিয়েছে বইটি।
শুরুটা- একদিন বৈশাখের দ্বিপ্রহরে রৌদ্রেরও অন্ত ছিলো না,উত্তাপেরও সীমা ছিলো না। ঠিক সেই সময়টিতে মুখুয্যেদের দেবদাস পাঠশালা..এভাবেই হয়েছে। কাহিনির প্রধান চরিত্র দেবদাস ও পার্বতী।
দেবদাস ও পার্বতী হাজারো খুনসুটি আর অভিমান নিয়ে বেড়ে উঠছিল। পার্বতী আর দেবদাস যেন পুরো বাড়ি দাপিয়ে বেড়ায়।
এভাবে চলতে চলতে- পার্বতী এই তের বছরে পা দিয়েছে। এই বয়সে শারীরিক সৌন্দর্য অকস্মাৎ যেন কোথা হইতে ছুটে এসে কিশোরীর সর্বাঙ্গ ছাইয়া ফেলে। পার্বতীর আপনজনেরা চমকিত হয়ে দেখেন যে তাদের ছোট মেয়ে পারু(পার্বতী) বড় হয়েছে।
পার্বতীর বাবা দেবদাসদের মতো বড়লোক নয়, তাদের ভরসা পার্বতী অতিশয় সুশ্রী। তারা পার্বতীর বিয়ে দিয়ে দেয় প্রায় চল্লিশ বছর বয়সী এক জমিদারের সাথে।
কাহিনী এখান থেকেই নতুন মোড় নেওয়া শুরু করে। পার্বতী স্বামীর বাড়ি এসে দেখে মস্ত বড় বাড়ি! সদর মহল, অন্দর মহল, পূজার দালান, নাটমন্দির ইত্যাদি। কিন্তু দেবদাস?
পার্বতীর বিয়ের পরে দেবদাস যেন প্রাণহীন দেহ নিয়ে চলাচল করে। আনমনা ভাব। দেবদাস পাগলের মতো পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছিল।হটাৎ বাড়ি থেকে চলে যায় আবার কয়েকদিন পরে হটাৎ ফিরে আসে। সে কোনোকিছুতেই মনোযোগী হতে পারে না। দেবদাস যখন গৃহ থেকে দুরে আসে চন্দ্রমুখী নামের এক রমনীর আবির্ভাব ঘটে তার জীবনে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কি হয়েছিল দেবদাসের?
সে কি আবারও পার্বতীর সাথে দেখা করতে পেরেছিল..?
এক হৃদয়বিদারক ঘটনার মধ্য দিয়ে শেষ হয় উপন্যাসটি।

♦লেখনশৈলী ও বর্ণনা♦
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় যেভাবে কথাগুলো লিখেছেন তা পাঠকের মন জয় করতে বাধ্য। দৃশ্যপট যেনো ভাসছে চোখের সামনে।

♦পাঠ প্রতিক্রিয়া♦
উপন্যাসটি শেষ করে কেঁদে ফেলেছিলাম। আমি মনে করি যে কেউ এটি পড়লে তার চোখের কোণে জল আসবেই। শত শত রমণী হয়তো আজও বইটি বালিশের পাশে রেখে দেবদাসের পরিনতির কথা ভাবে।

♦ব্যক্তিগত রেটিং♦
বইটি এত ভালো লেগেছে যেন সম্পুর্ণ রেটিং দিলেও কম হয়ে যাবে। ১০/১০
বইটি আপনারা রকমারি তেই পেয়ে যাবেন । আর তাছাড়া লাইব্রেরী তেও খুব সহজেই পেতে পারেন । কারণ এটি খুবই জনপ্রিয় একটি বই । তো এটি সম্পর্কে আমার আর বেশি কিছু বলার নেই । আপনি নিজেই পরে নিন আর উপভোগ করুন ।
ভুল ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
ধন্যবাদ।
তো আজকে এই পর্যন্তই । মানুষ মাত্রই ভুল হয় । তাই ভুল হলে ক্ষমা করে দিয়েন । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আপনি চাইলে এই লিংক এ ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে join করতে পারেন । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন ।

The post শরৎচন্দ্রের বিখ্যাত উপন্যাস দেবদাস পড়ুন এখন appeared first on Trickbd.com.

[hot] বিশ্ব বিখ্যাত থ্রিলার, থ্রি এম সিরিজের দ্বিতীয় বই l পড়ে নিন এখনই

Posted:

হ্যালো ব্রো, স্বাগতম, সবাইকে, আমার আজকের আরেকটা নতুন টিউটোরিয়ালে । আশা করি সবাই খুবই ভালো আছেন। ভালো তো থাকারই কথা, কারন trickbd র সাথে থাকলে সবাই খুব ভালো থাকে । আর ভালো থাকার জন্যই মানুষ ট্রিকবিডিতে আসে। চলুন শুরু করা যাক।

আমার আজকের এই পোস্টে থাকবে দারুন একটি থ্রিলার বই এর রিভিউ ।

বইয়ের নাম থ্রি:টেন এ এম
লেখকঃ-
মূল লেখক নিক পিরোগ
অনুবাদকঃ সালমান হক
ধরনঃ থ্রিলার, রহস্যোপন্যাস
প্রথম প্রকাশঃ এপ্রিল, ২০১৬
প্রচ্ছদ মূল্যঃ ১৫০ টাকা

রিভিউঃ
থ্রি এ এম সিরিজের দ্বিতীয় বই এটি। এই সিরিজের প্রথম বইটি সম্পর্কে আমার ট্রিকবিডিতে আরেকটি পোস্ট রয়েছে আপনারা চাইলে সে পোস্টটি পড়ে আসতে পারেন । আমি এখানে আমার আগের পোস্টের লিংক দিয়ে দিচ্ছি

লিংক

হেনরি বিনস, যে কিনা অদ্ভুত এক সমস্যায় আক্রান্ত, দিনে তেইশ ঘন্টা ঘুমিয়ে রাত তিনটা থেকে চারটা পর্যন্ত একঘন্টা জেগে থাকা। এতদিন ভেবে আসছিল যে এটা তার কোন সমস্যাই। কিন্তু না, হঠাৎ করেই এমন এক অপ্রত্যাশিত সত্য তার সামনে এল, যা কল্পনাতীত। তার এই অদ্ভুত সমস্যার পিছনে লুকিয়ে রয়েছে অন্য কিছু, কি সেটা?

এছাড়াও সামনে এল তার মা সম্পর্কে অযাচিত সব তথ্য। এতদিন মা সম্পর্কে যা জেনে এসেছে, সবই ছিল মিথ্যা। ত্রিশ বছর আগে তাদেরকে ছেড়ে যাওয়া মানুষটির তাহলে আসল পরিচয় কি; ভূতাত্ত্বিক, সিআইএ – এর এজেন্ট নাকি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী? তার মা কি আদৌ বেঁচে আছে? যদি বেঁচে থাকে তাহলে সে এখন কোথায় আর যদি মারা এগিয়ে থাকে তাহলে কে বা কারা তাকে খুন করল l

নেমে পড়ল হেনরি বিনস এই রহস্যের কিনারা করতে। সাথে তার বাবা, ইনগ্রিড রে আর ল্যাসির (বিড়াল) সাহায্যতো রয়েছেই। এছাড়াও এখানে তার বাবার মারডক নামের কুকুরটারও যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে।  তবে আপনাকে যেটি সবচেয়ে বেশি অবাক করবে তা হল প্রেসিডেন্টের কার্য। সিরিজের প্রথম গল্পের মত হয়েছে দ্বিতীয় গল্পেও রয়েছে প্রেসিডেন্টের কার্যকলাপ l

তাছাড়া এইবার কিন্তু হ্যান্ড রবিন্স নিজেরই প্রাণের আশঙ্কা দেখা দেয় গল্প তবে কি শেষরক্ষা হয়েছিল হেনরির? হলেই বা কিভাবে হয়েছিল আর কে বা কারা তাকে উদ্ধার করল ? আর কেনই বা সে এরকম বিপদে পড়ল?

একের পর এক টুইস্ট তো আছেই, তবে আসল চমক রয়েছে একেবারে শেষে, যা এই পুরো কাহিনী সম্পর্কে আপনার ধারণা পাল্টে দেবে। এক কথায় অসাধারন একটা স্টোরি আমার কাছে আসলে দারুন লেগেছে বইটিl

তাই আর বিলম্ব না করে হেনরি বিনসের সাথে আরেকটি টানটান উত্তেজনাময় অ্যাডভেঞ্চারে আর রহস্যের সমাধানে নিজেকে যুক্ত করুন।

পারসোনাল রেটিংঃ ৯.৫/১০

যাই হোক আশা করছি যে আপনারা বইটি পড়বেন এবং এটাও আশা করছি যে বইটি অবশ্যই আপনার কাছে ভালো লাগবে l যারা লাইব্রেরী থেকে কিনে নিতে চান তারা তো অবশ্যই বইটি কিনে নিবেন l আর ট্রিকবিডি তে বর্তমানে কপিরাইট ইস্যু থাকায় আমি বইটির সরাসরি পিডিএফ দিতে পারলাম না l কারো যদি পিডিএফ এর দরকার হয় তাহলে দয়া করে গুগলে সার্চ করে নিবেন l আর যদি খুঁজে না পান তাহলে আমাকে ইনবক্সে নক দিবেন আমি লিংক দিয়ে দিব l তাছাড়াও যারা অনলাইনে কেনাকাটা করেন তারা চাইলে রকমারি থেকে কিনতে পারেন, অথবা ফেসবুকে বিভিন্ন বুকস শপ রয়েছে যেগুলোতে বাতিঘরের বইগুলোতে প্রায় সময় ডিসকাউন্ট দিতে দেখা যায়। আপনারা চাইলে ওইগুলো থেকেও বইটি কিনে নিতে পারেন।

জগত বইয়ের হোক l বইয়ের আলোতে আলোকিত হোক মানুষের মন এই আশা ব্যক্ত করে আজকে আমার এই পোস্টটি এখানেই শেষ করছি l

মানুষ মাত্রেই ভুল হয় , তাই পোষ্টে কোন ভুল থাকলে দয়া করে মাপ করে ‍দিয়েন, আর প্লিজ কমেন্টে লিখে ভুলগুলা শোধরানোর সুযোগ করে ‍দিয়েন।
কোন কিছু না বুঝলে বা কোন কিছু জানার থাকলে, আমাকে কমেন্টে জানান।

আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনি আমাদের ফেইসবুক গ্রুপে জয়েন হতে পারেন l

আর যেকোন প্রবলেমে ফেসবুকে আমি
তাহলে সবাইকে ট্রিকবিডির সাথে থাকার জন্য আমন্ত্রন জানিয়ে আজকে আমি আমার আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করছি। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।



The post [hot] বিশ্ব বিখ্যাত থ্রিলার, থ্রি এম সিরিজের দ্বিতীয় বই l পড়ে নিন এখনই appeared first on Trickbd.com.

সর্বোচ্চ আয়কারী পৃথিবীর সেরা ১০টি মুভি

Posted:

আজকে আমরা দেখবো সেরা ১০টি মুভি নিয়ে যা সর্বোচ্চ আয় করেছে। এই সেরা ১০টি মুভিকে সফল মুভিও বলতে পারেন, কারণ এই সেরা ১০টি মুভি বিশাল রেকর্ড অর্জন করেছে। আমি অবশ্যই সেরা ১০টি মুভি গুলোর লিংক দেওয়ার চেষ্টা করব, যাতে আপনার অনলাইনে এই মুভিগুলো দেখতে পারেন।

সুতরাং এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এই পোস্টে এই সেরা ১০টি মুভি গুলোর ডিটেলস আলোচনা সহ লিংক দেওয়া হবে। তো চলুন কথা না বলে শুরু করি।

10. Frozen 2 (2019)

আয় করার দিক থেকে 10 নম্বর Frozen 2 মুভিটি 2009 সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি 3D এনিমেশন মুভি। Frozen 2 এই মুভিটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে 150 মিলিয়ন মার্কিন ডলার, এবং এই মুভিটি থেকে ব্যবসা করেছে 1.4 বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই মুভিটির imdb রেটিং ৬.৮/১০.

 Frozen 2 (2019) মুভিটির হিন্দি ভাষণ লিংক নিচে দেওয়া হয়েছে

09. Fast and Furious 7

সর্বোচ্চ আয়কারী সেরা ১০টি মুভি লিস্টে 9 নম্বর মুভিটি হচ্ছে Fast and Furious 7. the rock খেত অ্যাক্টরস Dwayne Johnson এই মুভিতে অভিনয় করেছেন। এই ছবিটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে 190 মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং এই মুভি থেকে ইনকাম করেছে 1.5 বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই মুভিটির  imdb Rating: 7.1/10. 

Fast and Furious 7 মুভিটির  হিন্দি ভাষণ লিংক নিচে দেওয়া হয়েছে

08. The Avengers 2012

সর্বোচ্চ আয়কারী সেরা ১০টি মুভি লিস্টে 8 নম্বর মুভিটি হচ্ছে 2012 সালে মুক্তি পাওয়া The Avengers. এই মুভিটি তৈরি করতে টোটাল খরচ হয়েছিল 220 মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ইনকাম করেছিল 1.6 বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই মুভিটির  imdb Rating: 8.4/10. 

The Avengers 2012 মুভিটির  হিন্দি ভাষণলিংক নিচে দেওয়া হয়েছে

07. The Lion King 2019

সর্বোচ্চ আয়কারী সেরা ১০টি মুভি লিস্টে 7 নম্বর মুভিটি হচ্ছে 2019 সালে মুক্তি পাওয়া The Lion King. এই মুভিটি তৈরি করতে খরচ হয়েছিল টোটাল 260 মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এবং এই মুভিটি বক্স অফিস কালেকশন করেছে 1.7 বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই মুভিটির  imdb Rating: 6.8/10. 

The Lion King 2019 মুভিটির  হিন্দি ভাষণ লিংক নিচে দেওয়া হয়েছে

06. Jurassic World 2015

সর্বোচ্চ আয়কারী সেরা ১০টি মুভি লিস্টে 6 নম্বর মুভিটি হচ্ছে 2015 সালে মুক্তি পাওয়া jurassic world.এই মুভিটি তৈরি করতে খরচ হয়েছিল ১৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং এ মুভি থেকে বক্স অফিস কালেকশন করেছে 1.6 বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। এই মুভিটির  imdb Rating: 6.9/10. 

Jurassic World 2015 মুভিটির  হিন্দি ভাষণ লিংক নিচে দেওয়া হয়েছে

05. Avengers: Infinity War 2018

সর্বোচ্চ আয়কারী সেরা ১০টি মুভি লিস্টে 5 নম্বর মুভিটি হচ্ছে 2018 সালে মুক্তি পাওয়া Avengers: Infinity War. এই মুভিটি তৈরি করতে খরচ হয়েছিল 316 মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং এ মুভি  থেকে ইনকাম করেছে 2 বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই মুভিটির  imdb Rating: 8.4/10. 

Avengers: Infinity War 2018 মুভিটির  হিন্দি ভাষণ লিংক নিচে দেওয়া হয়েছে

04. Star Wars: The Force Awakens 2015

সর্বোচ্চ আয়কারী সেরা ১০টি মুভি লিস্টে 4 নম্বর মুভিটি হচ্ছে 2018 সালে মুক্তি পাওয়া Star Wars: The Force Awakens. এই মুভিটি 2.068 বিলিয়ন মার্কিন ডলার ইনকামের পাশাপাশি দুনিয়ার চতুর্থ সর্বোচ্চ আয়কারী মুভি লিস্ট জায়গা করে নিয়েছে। এই মুভিটি তৈরি করতে খরচ হয়েছিল 306 মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই মুভিটির  imdb Rating: 7.8/10. 

Star Wars: The Force Awakens 2015 মুভিটির  হিন্দি ভাষণ লিংক নিচে দেওয়া হয়েছে

03. Titanic 1997 

সর্বোচ্চ আয়কারী সেরা ১০টি মুভি লিস্টে 3 নম্বর মুভিটি হচ্ছে 1997 সালে মুক্তি পাওয়া Titanic: 1997 সালে মুক্তি পাওয়া Titanic মুভি হচ্ছে সব সময়ের হিট একটি মুভি। 25 বছর পরও এই মুভিটির এখনো প্রচুর জনপ্রিয় একটি মুভি। জেমস ক্যামেরন দ্বারা পরিচালিত  উইন্সলেট লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিও এর জীবনের সেরা মুভি গুলোর একটি। 

1912 সালে ডুবে যাওয়া একটি টাইটানিক জাহাজের কাহিনী এই মুভিতে ফুটে উঠেছে। এই মুভিটি অনেক বছর সর্বোচ্চ আয় করা মুভি লিস্ট রয়েছিল। এই মুভিটি থেকে বক্স কালেকশন হয়েছিল 2.194 বিলিয়ন মার্কিন ডলার।  এই মুভিটির  imdb Rating: 7.9/10. 

Titanic: 1997 মুভিটির  হিন্দি ভাষণ লিংক নিচে দেওয়া হয়েছে

02. Avatar  2009 

সর্বোচ্চ আয়কারী সেরা ১০টি মুভি লিস্টে 2 নম্বর মুভিটি হচ্ছে 2009 সালে মুক্তি পাওয়া Avatar : Avatar মুভিটি ইনকাম করেছিল 2.5 বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং এই মুভিটি বানাতে খরচ হয়েছিল 237 মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই মুভিটির  imdb Rating: 7.8/10.

Avatar 2009 মুভিটির  হিন্দি ভাষণ লিংক নিচে দেওয়া হয়েছে

01. Avengers Endgame

সর্বোচ্চ আয়কারী সেরা ১০টি মুভি লিস্টে নম্বর 1 মুভিটি হচ্ছে 2019 সালে মুক্তি পাওয়া Avengers Endgame: Avatar মুভির রেকর্ড ভেঙ্গে 2.8 বিলিয়ন মার্কিন ডলার ইনকাম করে। Avengers Endgame মুভিটি তৈরি করতে খরচ হয়েছিল 356 মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই মুভিটির  imdb Rating: 8.4/10.

সবগুলো মুভি হিন্দি ভার্সন পেতে ভিজিট করুন

আজ এই পর্যন্তই, আমরা আলোচনা করার চেষ্টা করছি পৃথিবীর সর্বোচ্চ আয়কারী সেরা ১০টি মুভি সম্পর্কে এবং আপনাদেরকে লিঙ্ক দিয়ে দিয়েছি, যাতে আপনার অনলাইন এই মুভিগুলো দেখতে পারেন। রেগুলার এরকম মুভির রিভিউ এবং বিভিন্ন টিপস এন্ড ট্রিক্স পেতে এই ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন। সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

The post সর্বোচ্চ আয়কারী পৃথিবীর সেরা ১০টি মুভি appeared first on Trickbd.com.

Termux দিয়ে কিভাবে একটি ছবির সকল তথ্য বের করবেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি।

আজ আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে termux দিয়ে ইমেজের তথ্য দেখবেন মানে এক কথায় যাকে ইমেজ মেটাডাটা বলে । আমরা তো নরমালি কিছু ওয়েবসাইট ব্যবহার করে মেটাডাটা জানি কিন্তু একটু ভিন্ন যানা যাক।

Image Metadata কি?  

Image metadata হলো একটি  ইমেজের সকল তথ্য বের করা।  আর একটু সহজ করে বললে বলা যায় একটি ছবি কোন ফোন দিয়ে তোলা কি ব্যবহার করা হয়েছে সকল তথ্যই হচ্ছে image metadata।

একটি উদাহরণ দেওয়া যাক : ধরুন আপনি ফেইসবুক ব্যবহার করছেন হঠাৎ করে দেখলে যে কেউ একজন আপনার আইডি কার্ড এর ছবি আপলোড করছে সেটা কি সত্যি আপনার নাকি অন্য কারো সেটা জানা তো দরকার। তখন আপনি কিভাবে বুঝবেন সেটা নকল নাকি আসল। নকল নাকি আসল সেটা জানার জন্য অবশ্যই জানতে হবে যে ছবিটা কে তুলছে এবং কখন তুলছে কোথায় থেকে তুলছে এবং  আপনার জানতে হবে যদি নকল হয় তাহলে কি দিয়ে ইডিটিং করছে এবং কি কি ব্যবহার করে করা হইছে ইত্যাদি ।

অনেক সুবিধা অসুবিধা ও আছে আমি সেই গুলো বলতে চাচ্ছি না । আমি যা দেখাচ্ছি শুধু এডুকেশন পারপাস এর জন্য।  আশা করি এখন বুঝতে পারছেন তো বেশি কথা না বলে শুরু করা যাক।

প্রথমে আমরা termux এ চলে যাবো।

এখন আমরা termux কে আপডেট এবং আপগ্রেড করে নিবো।

pkg update && pkg upgrade -y

apt update && apt upgrade -y

উপরে দুইটি কমান্ড দেওয়া আছে যেটা আপনার ইচ্ছে সেটা ব্যবহার করবেন।

এখন আমরা image Metadata এর টুলসটি ইনস্টল করবো।

pkg install exiftool -y

এখন চাইলে আপনি apt install exif ও দিতে পারেন।

টুলস ইনস্টল করা শেষ।  এখন আমরা একটি ছবির metadata বের করবো। উপরে যেই কমান্ড দেওয়া আছে যেটা হচ্ছে

exiftool /sdcard/abir.jpg

এখানে আপনি exiftool লিখবেন এবং আপনার ছবিটা কোথায় আছে সেই লোকেশন দিতে হবে যেমন আমি দিছি /sdcard/abir.jpg।  তার মানে আমার ছবিটি আছে ফোন মেমোরিতে আর আবির হচ্ছে নাম আর jpg হচ্ছে ছবি extension বা কোন ফরমেটে আছে সেটা।

দেখতে পাচ্ছেন একটি ছবি থেকে কি পরিমাণ তথ্য পাওয়া যায়।

এখন আপনি চাইলে কিছু কমন metadata যাচাই করতে পারেন।

উদাহরণ : ধরুন আপনি একটা ছবি পাইলেন সেই ছবির সব কিছু আপনার ভালো লাগলো ।তখন তো মনে প্রশ্ন হবে ছবিটা কিভাবে তুলছে ISO কত ছিলো white balance কত shutter speed কত ইত্যাদি ইত্যাদি বিষয় জানার আগ্রহ আপনার হবে।

সেই জন্য কমন কমান্ডটি ব্যবহার করে।

exiftool -common (filename.jpg)

চাইলে ছবির টাইম লোকেশন ইত্যাদি জানতে পারবেন।

exiftool (filename) । grep GPS

আপনি চাইলে ছবির উচ্চা লম্বা দৈর্ঘ্য প্রস্থ সব

exiftool “-*Image*” (filename)

তো আজ এই পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

The post Termux দিয়ে কিভাবে একটি ছবির সকল তথ্য বের করবেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক। appeared first on Trickbd.com.

UCL Final ম্যাচ সহ যেকোনো খেলা দেখুন লাইভ

Posted:

আজকে রাতে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ খেলা হচ্ছে।
তাই আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম কিভাবে আপনারা ucl সহ যেকোনো খেলা বা স্পোর্টস চ্যানেল লাইভ আপনার মোবাইকে দেখতে পারবেন।

তাই জন্য প্রথমে টেলিগ্রাম থেকে BDIX TV অ্যাপটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন।
অ্যাপ টি চালু করলে আপনি নিচের মতো খেলা দেখতে পারবেন এবং বিভিন্ন চ্যানেল যুক্ত করা হবে সামনে।





আর যার যেধরনের চ্যানেল দরকার আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যুক্ত হয়ে জানাতে পারেন
আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল BDIX TV 24

The post UCL Final ম্যাচ সহ যেকোনো খেলা দেখুন লাইভ appeared first on Trickbd.com.

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক দারুন একটা বই

Posted:

হ্যালো ব্রো, স্বাগতম, সবাইকে, আমার আজকের আরেকটা নতুন টিউটোরিয়ালে । আশা করি সবাই খুবই ভালো আছেন। ভালো তো থাকারই কথা, কারন trickbd র সাথে থাকলে সবাই খুব ভালো থাকে । আর ভালো থাকার জন্যই মানুষ ট্রিকবিডিতে আসে। চলুন শুরু করা যাক।

বইয়ের নামঃ– আমার বন্ধু রাশেদ
লেখকঃ– মুহাম্মদ জাফর ইকবাল
বইয়ের ধরনঃ– কিশোর উপন্যাস
প্রকাশকঃ– শরীফ হাসান তরফদার
প্রকাশনীঃ– জ্ঞানকোষ প্রকাশনী
প্রকাশকালঃ– ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫
প্রচ্ছদঃ– ধ্রুব এষ
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ– ১১২ পৃষ্ঠা
মুদ্রিত মূল্যঃ– ২৫০ টাকা মাত্র

লেখক পরিচিতিঃ–

সমকালীন কথাসাহিত্যিক বা বিজ্ঞানমনস্ক লেখকের কথা বললেই চলে আসে মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের কথা। জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯৫২ সালের ২৩’শে ডিসেম্বর, সিলেটে। তার পিতা শহীদ ফয়জুর রহমান আহমেদ এবং মা আয়েশা আখতার খাতুন। শিক্ষাজীবনে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করেছেন। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের ‘ইউনিভার্সিটি অফ ওয়াশিংটন’ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। এছাড়াও ‘ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি’ এবং ‘বেল কমিউনিকেশান্স’ রিসার্চে বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করে সুদীর্ঘ ১৮’বছর পর দেশে ফিরে এসে বিভাগীয় প্রধান হিসেবে যোগ দিয়েছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং’ বিভাগে। বর্তমানে তিনি সেখানেই কর্মরত আছেন৷ সাহিত্যজীবনে রচনা করেছেন অসংখ্য বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী ও কিশোর সাহিত্য; তাদের মধ্যে ‘নিঃসঙ্গ গ্রহচারী’, ‘আমি তপু’, ‘আমার বন্ধু রাশেদ’, ‘টুকুনজিল’ ও ‘দীপু নাম্বার টু’ অন্যতম।

চরিত্র পরিচিতিঃ– রাশেদ, আশরাফ, ফজলু, অরু আপা, শফিক ভাই, ডাক্তার সাহেব, ইবু, কাজল ভাই ও অন্যান্য।

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ–

দুষ্টু এক ছেলে! নাম তার রাশেদ। অবশ্য পারিবাদের দেয়া নাম লাড্ডু কিন্তু ক্লাসটিচার নামটা পাল্টে নাম রেখেছেন রাশেদ। রাশেদের মা নেই, বাবা জাত পাগল তাই ছন্নছাড়াদের মতোই জীবনযাপন তার। নতুন ক্লাসে এসে বেশ কয়েকজনের সাথে ভাব জমিয়ে নেয় এদের মধ্যে আছে ফজলু, ইবু, আশরাফ, দিলীপও। বয়স আর কত হবে এই বারো কী তেরো কিন্তু বিপদের সময় সে অকুতোভয় এক দুঃসাহসী বালক! এই বয়সে অন্যান্য ছেলেমেয়েরা যেখানে রাজনীতির নাম শুনলেও ভয় পায় সেখানে রাশেদের রাজনীতির জগতেও পদার্পণ রয়েছে। পাড়া-মহল্লার গুরুত্বপূর্ণ সব খবরাখবরই থাকে তার নখদর্পনে।

ঘটনাটা মুক্তিযুদ্ধকেন্দ্রীক; চারদিকে মুক্তিযুদ্ধের দামামা বাজছে; এমনকি গ্রামগঞ্জেও তার নৃশংসতা চলমান। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় যে শুধু বড়রাই যুদ্ধ করেছে তা নয়, ছোটরাও বড়দেরকে নানাভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করেছে। তাদের মনেও সাধ ছিল স্বাধীন বাংলাদেশের সুনাগরিক হবার। তাইতো তাদের মুখেও উচ্চারিত হত, “আমার দেশ, তোমার দেশ, বাংলাদেশ, বাংলাদেশ” বা “জয় বাংলা”র ন্যায় বলিষ্ঠ শ্লোগানগুলি।

তেমনি রাশেদ আর তার চার বন্ধু মিলে দেশকে স্বাধীন করার উদ্দেশ্যে যোগ দেয় মুক্তিবাহিনীর সাথে। ছোট-ছোট অপারেশনে যোগদান করে। বয়সে ছোট হলেও হানাদার বাহিনীর সামনে তারা যেন তুখোড়! উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, এক রাতে বাসা থেকে পালিয়ে শফিকের সাথে রাতে মিলিটারি ক্যাম্পে হামলা করার কাহিনীর কথা, শফিককে মিলিটারিদের হাত থেকে বাঁচিয়ে আনাসহ ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু ক্রমশ দেশের পরিস্থিতি খারাপ হতে থাকলে এক এক করে দেশ ছাড়তে হয় অনেককে। অন্য বন্ধুরা চলে গেলেও রাশেদ কোথায় যায় না। সে শেষ পর্যন্ত আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যায় মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য-সহযোগিতা করার জন্য। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়না তার….. ডিসেম্বরের প্রথমদিকে রাজাকারদের  হাতে ধৃত হয়ে প্রাণ দিতে হয় তাকে।

আমার নিজস্ব মতামত:

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক যতগুলো বই পড়েছি তার মধ্যে আনোয়ার পাশা’র ” রাইফেল রোটি আওরাত” আর মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের “আমার বন্ধু রাশেদ” পড়ে সবথেকে বেশী শিহরিত হয়েছি। যুদ্ধ যে কোনো ছেলেখেলা নয় সেটা সবাই’ই জানি কিন্তু যুদ্ধ করতে কোনোপ্রকার সময়সীমার প্রয়োজন হয়না তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ রাশেদ! এত ছোটো একটা ছেলে কী করে এতটা সাহসী আর অকুতোভয় হতে পারে আর কতটা দেশপ্রেম থাকলে এসব করা সম্ভব তা ভাষায় ব্যক্ত করা সম্ভব নয়। বাস্তবে রাশেদ বলে কেউ ছিলো কিনা তা জানা নেই তবে দেশমাতার প্রয়োজনে তখন এমন হাজার হাজার রাশেদের জন্ম হয়েছিলো তা স্পষ্ট।

“নমোনমো নমঃ সুন্দরী মম জননী বঙ্গভূমি—
গঙ্গার তীর স্নিগ্ধ সমীর, জীবন জুড়ালে তুমি।”

এছাড়াও প্রেম-ভালোবাসার থীমও ও দুটি মনের অন্তর্দ্বন্দ্বের প্রতিরূপও পাওয়া যায় শফিক আর অরুর চরিত্রে। লেখকের অসাম্প্রদায়িক চিন্তাধারার প্রতিফলন ঘরেছে দিলীপের চরিত্রের মাধ্যমে। হিন্দু-মুসলমান কীভাবে একে অপরের সাথে সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে একসাথে বসবাস করেছে তা পরিলক্ষিত হয় উপন্যাসটির মধ্যে। বিংশ-একবিংশ শতাব্দীর কোনো লেখকের থেকে মুক্তিযুদ্ধের এরকম অতুলনীয় একটা দৃশ্যপট লেখনি হিসেবে পাওয়া যায় সেটা সত্যিই চমকপ্রদ! রাশেদ ও তার বন্ধুদের সাহসিকতার গল্প পড়ে নিজের মনেও এর ছাপ পড়েছে। মনে হয়েছে, “ইসস যদি তাদের সাথে যোগ দিতে পারতাম।”

প্রচ্ছদঃ

প্রচ্ছদটা কিছুটা অস্পষ্ট। লেখক হয়তো নিজের কল্পলোক থেকে কাউকে বাছাই করেছেন চরিত্র হিসেবে সেটা একটা কারণ হতে পারে। তবে যে’ই হোক না কেন সে যে অসম্ভব মনোবল আর সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে সেটা প্রচ্ছদেই ফুটে উঠেছে।

কয়েকটা গুরুত্বপূর্ণ লাইনঃ

— তুই আমার বন্ধু হবি?
আমি একটু অবাক হয়ে বললাম, কেন? আমি কি তোর বন্ধু না?
একেবারে প্রানের বন্ধু। সারা জীবনের বন্ধু। মরে গেলেও যে বন্ধু থেকে যায় সেই বন্ধু। হবি?
আমি মাথা নাড়লাম, হব।

–নিষিদ্ধ জিনিস দেখার একরকম আকর্ষণ থাকে।

— বেঁচে থাকা মানেই ভালো থাকা।

পার্সোনাল রেটিংঃ– ৯/১০.

যাই হোক আশা করছি যে, আপনারা বইটি পড়বেন এবং এটাও আশা করছি যে বইটি অবশ্যই আপনার কাছে ভালো লাগবে l যারা লাইব্রেরী থেকে কিনে নিতে চান তারা তো অবশ্যই বইটি কিনে নিবেন l আর ট্রিকবিডি তে বর্তমানে কপিরাইট ইস্যু থাকায় আমি বইটির সরাসরি পিডিএফ দিতে পারলাম না l কারো যদি পিডিএফ এর দরকার হয় তাহলে দয়া করে গুগলে সার্চ করে নিবেন l আর যদি খুঁজে না পান তাহলে আমাকে ইনবক্সে নক দিবেন আমি লিংক দিয়ে দিব l তাছাড়াও যারা অনলাইনে কেনাকাটা করেন তারা চাইলে রকমারি থেকে কিনতে পারেন, অথবা ফেসবুকে বিভিন্ন বুকস শপ রয়েছে যেগুলোতে বাতিঘরের বইগুলোতে প্রায় সময় ডিসকাউন্ট দিতে দেখা যায়। আপনারা চাইলে ওইগুলো থেকেও বইটি কিনে নিতে পারেন।

আমার আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করছি।

মানুষ মাত্রেই ভুল হয় , তাই পোষ্টে কোন ভুল থাকলে দয়া করে মাপ করে ‍দিয়েন, আর প্লিজ কমেন্টে লিখে ভুলগুলা শোধরানোর সুযোগ করে ‍দিয়েন।
কোন কিছু না বুঝলে বা কোন কিছু জানার থাকলে, আমাকে কমেন্টে জানান।

আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনি আমাদের ফেইসবুক গ্রুপে জয়েন হতে পারেন l

আর যেকোন প্রবলেমে ফেসবুকে আমি
তাহলে সবাইকে ট্রিকবিডির সাথে থাকার জন্য আমন্ত্রন জানিয়ে আজকে আমি আমার আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করছি। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।



The post মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক দারুন একটা বই appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments