Search box..

বোতল ভূত PDF Download | Botol Vhut হুমায়ূন আহমেদ

বোতল ভূত PDF Download | Botol Vhut হুমায়ূন আহমেদ


বোতল ভূত PDF Download | Botol Vhut হুমায়ূন আহমেদ

Posted:


বোতল ভূত বই হুমায়ূন আহমেদের লেখা বেস্টসেলার একটি বই। এই বইটি শিশু কিশোর থেকে শুরু করে সকল বয়সী লোকেরা পড়েই মজা পাবেন, আমার পছন্দের বই এটি।

বোতল ভূত বই রিভিউঃ

বোতল ভূত! এ আবার কেমন ভূত? এই ভূত দেখতে কেমন? হুমায়ূন ও তার বন্ধু মুনির যায় মুনিরের এক দূর সম্পর্কের নানার বাড়িতে ভূতের বাচ্চা আনতে, ভূতের বাচ্চা কিভাবে নেবে তারা? নানা একটা বোতল খুঁজে তার মধ্যে ভূতের বাচ্চা টা ভরে দেন আর এখান থেকেই ভূতের নাম হয় বোতল ভূত। এই ভুত কে নিয়েই এগিয়ে যায় বোতল ভূতের কাহিনী, বোতল ভূতের কাণ্ডকারখানা দেখে সবাই চমকে যায়।

অনেক অসাধ্য সাধন করে বসে এই বোতল ভূত, হুমায়ূনের বড় বোনের বিয়ে আটকানো থেকে শুরু করে হুমায়ূন দের ফুটবল ম্যাচ জিতিয়ে দেয়া। কিন্তু হঠাৎ একদিন বোতল ভূত হারিয়ে যায়। হুমায়ূনরা আর খুঁজে পায়না তাদের ভালোবাসার বোতল ভূতকে।

আমার যদি একটা বোতল ভূত থাকতো তাহলে পরীক্ষার পড়া ভূত পড়ে নিতো, আর পরীক্ষার সময়ে ভূত লিখে দিতো। আমার ব্লগের জন্য সব লেখাগুলো বোতল ভূতকে দিয়ে লেখাতাম। আমাকে যদি মা বকা দিতে আরম্ভ করতো তাহলে বোতল ভূতের মাধ্যমে মায়ের মাথা থেকে সব ভুলিয়ে দিতাম। আমি সত্যিই অনেক হ্যাপি হতাম এমন একটা ভূত আমার নিকটে থাকলে। হোমিওপ্যাথির বোতলে ভূতটাকে ভরে রাখতাম, আর আমার পকেটেই রেখে দিতাম সবসময়। আমার যে সময় যা প্রয়োজন হতো ভূতকে বললেই সব করে দিতো।

বইয়ের নামঃ বোতল ভূত
বইয়ের লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৬০ টি।
বইয়ের ধরনঃ ভূতের গল্পের বই
পিডিএফ সাইজঃ ৮ মেগাবাইট প্রায়।
ডাউনলোডঃ Read Online / Download

আরো পড়ুনঃ 👇

১। মোটিভেশনাল / আত্ম-উন্নয়ন মুলক (২৫ +) PDF বই Download
২। ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং (১৭+) PDF বই Download

৩। ভূতুরে গল্পের / ভূতের গল্পের ১০+ PDF বই

ধন্যবাদ পোস্ট টি পড়ার জন্য।

The post বোতল ভূত PDF Download | Botol Vhut হুমায়ূন আহমেদ appeared first on Trickbd.com.

How to make glowing text in kingmaster and nodevideo

Posted:

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা,আশা করছি সবাই আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছেন।আমিও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি।

আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম glowing text কিভাবে বানাতে হয়। আমরা অনেক গানে দেখি লেখা উঠে সাথে লেখা গুলোও অনেক স্টাইল হয় দেখতেই কেমন জানি একটা ভাবে আসে। এই ভিডিও বানানোর জন্য আমাদের দুইটি অ্যাপস এর প্রয়োজন হবে ডাউনলোড করার জন্য আমি লিংক দিয়ে দিবো তো বেশি কথা না বলে শুরু করা যাক।

 

যা যা লাগবে :

১ ) kingmaster and nodevideo দুইটি অ্যাপস লাগবে

২) nodevideo ওপেন করার সময় নেট কানেক্টেড থাকবেন

 

Kingmaster

Nodevideo

প্রথমে আমরা  kingmasters এ যাবো

তারপর create New project ক্লিক করবো

এখন আমাদের background পিক নেওয়া লাগবে তাই image এ ক্লিক করবো

আপনি আপনার পছন্দের মতো background চয়েস করে নিবেন আমি কালো টা নিলাম

এখন আমাদের মিউজিক বসাতে হবে সেই গানের glowing text করতে চায় সেই গান টা নিবেন

আপনি layer গিয়ে গানের সাথে text গুলো নিবেন

এখন ভিডিওটা export করবো

আপনার মতো রেজোলিউশন করে save ক্লিক করেন

এখন nodevideo তে চলে যাবো

Allow করে দিবেন

 এখন new project এ ক্লিক করবো।

Plus বাটনে ক্লিক করে ভিডিও import করতে হবে। আমরা একটু আগে kingmaster দিয়ে যেই ভিডিও export করলাম সেই ভিডিও এখানে import করবো

এখন media ক্লিক করবো

এখন video তে ক্লিক করবো

এখন plus বাটনে ক্লিক করবো

এখন asset store ক্লিক করবো

আপনি আপনার মতো store চয়েস করে নিবেন

আপনি চাইলে কালার ও পরিবর্তন করতে পারবেন

আবার ও plus – asset store গিয়ে আমি rain drops. টা নিলাম

উপরে দেখতে পাচ্ছেন আমার text blur হয়ে আছে এখন blur ক্লিক করে 0.10 থেকে 0.00 করে দিবো

এখন export ক্লিক করবো

এখন দেখতে পাচ্ছেন আমার project export হচ্ছে।

তো ধন্যবাদ সবাইকে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন trickbd সাথে থাকবেন। লেখায় কোন ভুল হয়ে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।

 

The post How to make glowing text in kingmaster and nodevideo appeared first on Trickbd.com.

ক্যাপচা এন্ট্রি করে টাকা ইনকাম করার জনপ্রিয় কিছু ওয়েব সাইট

Posted:

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা কয়েকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করব। এই ওয়েবসাইট গুলো সাধারণত ইনকামের জন্য সেরা ওয়েবসাইট। এমনকি এই ওয়েবসাইটগুলোতে আপনারা ক্যাপচা টাইপ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

অনলাইনে ক্যাপচা টাইপ করে টাকা ইনকাম করার কয়েকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট?

Kolotibablo

অনলাইনে আয় করার জন্য এই ওয়েবসাইটটি খুবই জনপ্রিয়। এই সাইট থেকে আপনার আকাশ নিঃসন্দেহে শুরু করে দিতে পারেন। কারণ বিশ্বস্ততার সাথে এই সাইটটি অনেক বছর ধরে অনলাইনে রয়েছে।এছাড়া শুধু ক্যাপচা সলভ করে টাকা আয় করতে চান তাদের জন্য এই ওয়েবসাইটটি বেস্ট।

এই ওয়েবসাইট থেকে 1000 ক্যাপচা টাইপ করলে পাবেন 40 সেন্ট থেকে 1 ডলার পর্যন্ত। আপনি যত দ্রুত ক্যাপচা টাইপ করতে পারবেন ততই আপনার ইনকাম বেশি হবে। অনলাইনে আপনি সার্চ করলে দেখতে পারবেন 100 জন লোক এই ওয়েবসাইট থেকে প্রতিমাসে 100 থেকে 200 ডলার আয় করে।

এই ওয়েবসাইটে আপনি যদি বারবার ভুল করেন অর্থাৎ ক্যাপচা টাইপ করতে বারে বারে ভুল হয় তাহলে আপনার একাউন্ট সাসপেন্ড হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাছাড়া এই ওয়েবসাইটে আপনি টাকা পাবেন সরাসরি webmoney, payza একাউন্টের মাধ্যমে।

MegaTypers

এই ওয়েবসাইটটির কোথাও হয়তো আপনার আগের আগে শুনে থাকতে পারেন। যারা একেবারেই নতুন রয়েছেন তারা সর্বপ্রথম এই ওয়েবসাইটে কাজ শুরু করতে পারেন। যারা দূরত্ব ক্যাপচা পূরণ করতে পারে তারা প্রতি মাসে এর থেকে 100 থেকে 150 ডলার পর্যন্ত আয় করে থাকে।

এই ওয়েবসাইটে 1000 ক্যাপচার জন্য পাবেন 45 সেন্ট। আর অভিজ্ঞ যারা রয়েছে তারা 1000 ব্যবসার জন্য 1.5 ডলার পর্যন্ত আয় করে। যারা একেবারেই নতুন আছেন তারা এই ওয়েবসাইটে কাজ করতে পারেন। তাছাড়া এই ওয়েবসাইটে আপনারা পেমেন্ট পাবেন সরাসরি Paypal, webmoney, payza, perfect money, bank checks, debit cards, western union একাউন্টের মাধ্যমে।

CaptchaTypers

এই ওয়েবসাইটটির ক্যাপচা পূরণ করে টাকা ইনকাম করার ভালো একটি ওয়েবসাইট। আপনারা নিঃসন্দেহে এই ওয়েবসাইট থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। ওয়েবসাইট সম্পর্কে আরো বেশি বিস্তারিত জানতে গুগলের সার্চ করতে পারেন।

Captcha2Cash

খুবই জনপ্রিয় এই ওয়েবসাইটটি ক্যাপচা এন্ট্রি করে টাকা আয় করার জন্য। এই ওয়েবসাইটে 1000 ক্যাপচা পুরন এর জন্য 1 ডলার পাবেন। এই ওয়েবসাইটে আপনারা পার্ট টাইম জব হিসেবে কাজ করতে পারেন। কারন অনেকেই সেট এ পার্ট টাইম জব হিসেবে কাজ করে থাকে। এই ওয়েবসাইটে কাজ করতে হলে, একটি অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে কাজ করতে হবে।

এবং অ্যাপ্লিকেশনটি কম্পিউটার অথবা পিসিতে সফটওয়্যার ইন্সটল করার পর এখানে কাজ করতে পারবেন। তাছাড়া এই ওয়েবসাইটে আপনারা পেমেন্ট পাবেন সরাসরিpayza, perfect money.

2Captcha

ক্যাপচা করে ইনকাম করার জন্য এই ওয়েবসাইটটি বেস্ট। 1000 ক্যাপচা পুরন করে আপনি 1 ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারবেন এই ওয়েবসাইটে। তাছাড়া এই ওয়েবসাইটে আপনারা রেফার করে টাকা আয় করার সুযোগ পাবেন। এই ওয়েবসাইটের সম্পূর্ণ ফ্রিতে আপনি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন।

তবে আপনি যত দ্রুত এবং নির্ভুল ক্যাপচা পূরণ করতে পারবেন তত আপনার ইনকাম বেশি হবে। এই ওয়েবসাইটে পেমেন্ট পাবেনPaypal, webmoney, payza,

পেপাল এর জন্য আপনার একাউন্টে থাকতে হবে 5 ডলার। তাহলেই আপনি টাকা উত্তোলন করতে পারবেন পেপালের মাধ্যমে। Payza এর জন্য আপনার একাউন্টে মাত্র 1 ডলার থাকতে হবে তাহলে উত্তোলন করতে পারবেন। তবে এক এক সময় এক এক রকম পরিবর্তন আপডেট হতে পারে এই ওয়েবসাইট। আপনারা নিঃসন্দেহেই ওয়েবসাইটে কাজ শুরু করে ক্যাপচা সলভ করে টাকা আয় করতে পারবেন।

আর্টিকেল এর শেষ কথা


এতক্ষণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আজকে আমরা কয়েকটি ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করলাম যেখানে ক্যাপচা এন্ট্রি করে টাকা আয় করা যায়। আর্টিকেল সম্পর্কিত কোনো প্রশ্ন অথবা মতামত থাকলে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন।

পরিশেষে সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন। আজকের আর্টিকেলটি এই পর্যন্তই দেখা হবে আবার অন্য কোন আর্টিকেলে। আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।

The post ক্যাপচা এন্ট্রি করে টাকা ইনকাম করার জনপ্রিয় কিছু ওয়েব সাইট appeared first on Trickbd.com.

ষষ্ঠ শ্রেণির এর শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন .txt আকারে —(18 th Week) [Java User Must See]

Posted:

আস্সালামুআলাইকুম। আশা করি সবাই আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমতে ভালো আছেন। আপনাদের দোয়ায় আমিও ভালো আছি।
.
আজকে আমি একটা নতুন এবং হেল্পফুল পোষ্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি।
.
আশা করি সবার উপকারে আসবে। সবাই ধৈর্য ধরে সবাই পোষ্ট টা পরবেন আর কিছু না বুজলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করেন। তো শুরু করা যাক।
.
অনেকেই হয়ত টাইটেল দেখে বুঝে গেছেন কি নিয়া আলোচনা করব।
.

আজকে হাজির হয়ে গেলাম অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান নিয়ে। আপনারারা জানেন যে আবার অ্যাসাইনমেন্ট টাস্ক চালু হয়েছে ৬ষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির।
.
তো এই পোষ্টে আপনি ষষ্ঠ শ্রেণির এর শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ১৮ তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ডাউনলোড করতে পারবেন।
.

Answer Of 1 Subject Of 6

শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান
নিয়ে নিন।
নিচে অ্যাসাইনমেন্ট এর
সমাধানের .txt ফাইল
দেয়া হলো..
.

শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য এর ১৮ তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট এর সমধান
.
Download

বিঃ দ্রঃ- .txt ফাইলটি আমি মুলত জাভা ইউজার দের জন্য তৈরি করছি। আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড দিয়ে এই ফাইলটি দেখতে চান তবে কিছুই দেখতে পারবেন না যদি না আপনি প্লে স্টোর থেকে টেক্সট রিডার ডাউনলোড করেন।

এন্ড্রয়েড ইউসার হলে প্লে স্টোর এ সার্চ করুন text reader তারপর অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিন এবং ট্রেক্সট গুলো পড়ুন। আবার কিছু এন্ড্রয়েডে টেক্সট সাপোর্ট করে যেমন আমার ফোনে করে।

.
তো ভালো থাকুন সুস্থ্য থাকুন ট্রিক বিডির সাথে থাকুন ট্রিক বিডি নিয়ম কানুন মেনে চলুন আর ট্রিক বিডি কে আরো উন্নত করতে বেশি বেশি উন্নত পোষ্ট করুন!
.

Trickbd new update

ট্রিকবিডি তে নতুন আপডেট এসেছে তাই এই পোস্ট গুলো নন প্রফিট হিসাবে ধরা হয়েছে। তবে আমি আপনাদের কে অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান গুলো দিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ। আর আমি জাভা ইউজার দের জন্য এই অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান গুলো দিয়ে থাকি। আমি জানি জাভা ইউজার দের জন্য কত কষ্ট এই সমাধান গুলো বের করতে। তাই অনেক দিন থেকে অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান দিয়ে থাকি। আর ভবিষ্যতে ও দিয়ে থাকবো ইনশাআল্লাহ।

আরো পড়ুন

বাংলালিংক সিমে ১.৫ জিবি ফ্রী ইন্টারনেট পেতে Click করুন

Foodpanda থেকে অনলাইনে খাবার অর্ডার করবেন কিভাবে

তাহলে আজকে এই পর্যন্তই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আমাদের সাইটের সঙ্গেই থাকুন আল্লাহ হাফেজ।

খোদা হফেজ।

The post ষষ্ঠ শ্রেণির এর শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন .txt আকারে —(18 th Week) [Java User Must See] appeared first on Trickbd.com.

ইউটিউবিং করে এবং ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করার উপায়? (বিস্তারিত)

Posted:

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু। বন্ধুরা ইউটিউবিং এবং ব্লগিং করে টাকা ইনকাম কিভাবে?আজকে আমরা এই বিষয়টা নিয়ে step-by-step জানবো । যাতে করে আপনারাও সহজে ব্লগিং এবং ইউটিউবিং করে টাকা আয় করতে পারবেন।

ইউটিউবিং করে টাকা ইনকাম করার উপায়?

ইউটিউবিং করে ইনকামঃ আপনি কি প্রথমে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে হবে। অনেকেই তাদের ইচ্ছামত একটি চ্যানেল তৈরি করে বসে। তবে আপনি কি মাথায় রাখতে হবে যা-তা চ্যানেল তৈরি করলে হবে না। আপনার একটি নিস থাকতে হবে। অর্থাৎ আপনি ইউটিউব চ্যানেলটি তৈরি করবেন কেন? বা কি ধরনের ভিডিও আপলোড করবেন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে?

এজন্য আপনার একটি নিস থাকতে হবে। এই নিস এর উপর ভিত্তি করে আপনাকে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও আপলোড করতে হবে।তাই সুন্দরভাবে যে ধরনের ভিডিও আপলোড করতে চান আপনার ইউটিউব চ্যানেলে,,, এই ধরনের একটি সঠিক নাম ইউটিউব চ্যানেলের জন্য বাঁচুন। এবং প্রফেশনাল ভাবে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে ফেলুন।

ইউটিউব চ্যানেল প্রফেশনাল ভাবে তৈরি করার পর আপনার কাজ হলো ভিডিও আপলোড করা। হ্যাঁ আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করাই আপনার ইউটিউবের মূল কাজ।এবং আপনার ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা ইনকাম করার মূল কাজটি এটি। এখানে একটি বিষয় স্পষ্ট জেনে রাখা ভালো সেটা হল আপনাদের ইচ্ছামত যা খুশি তাই ভিডিও আপলোড করলে হবে না।

আপনি যে ভিডিওগুলো আপলোড করবেন সেগুলো অবশ্যই নিজের কন্টেন হতে হবে। কখনোই অন্য কারোর ভিডিও নিজের ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করা যাবেনা। এমনকি আপনার ভিডিওতে অন্য কারোর মিউজিক, ছবি, ভিডিও ক্লিপস ইত্যাদি ব্যবহার করা যাবে।এগুলো ব্যাবহার করলে আপনার হয়তো ইউটিউব চ্যানেল সাসপেন্ড পর্যন্ত হয়ে যেতে পারে।তাই অবশ্যই এগুলো থেকে বিরত থেকে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও আপলোড করতে হবে।

ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা ইনকাম কিভাবে শুরু হবে?

ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম শুরু যেভাবেঃ আপনার ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা ইনকাম শুরু হবে খুব সহজেই। তার জন্য আপনার ইউটিউব এর কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। এবং তারপর আপনার ইউটিউব এর পার্টনার প্রোগ্রাম এর সাথে যুক্ত হতে হবে। এরপর থেকে আপনার ইনকাম ইউটিউব থেকে শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ইউটিউব চ্যানেল পার্টনার প্রোগ্রাম এর সাথে যুক্ত হওয়ার জন্য কিছু শর্ত রয়েছে। এই শর্তগুলো সর্বপ্রথম আপনাকে পূরণ করতে হবে। আপনার ইউটিউব চ্যানেলে 1000 সাবস্ক্রাইব এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম। এই দুটি শর্ত 12 মাসের ভিতরে পূরণ করতে পারলেই,,,, আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করতে পারেন ‌।অর্থাৎ ইউটিউব চ্যানেল পার্টনার প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারেন।

আবেদন করার পর আপনার চ্যানেল টি রিভিউ করা হবে। এবং কিছুদিনের ভিতর ফলাফল জানিয়ে দেয়া হবে। যদি আপনার চেনেলের পার্টনার প্রোগ্রাম চালু হয়ে যায়। তাহলে আপনারা ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম শুরু করতে পারবেন। ইনকাম শুরু করার জন্য আপনাকে আর একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। আর সেটা হল গুগল এডসেন্স একাউন্ট। এই অ্যাকাউন্ট থেকে আপনারা ইউটিউব চ্যানেলে ইনকাম শুরু করতে পারবেন।

আপনার পার্সোনাল কিছু ইনফরমেশন এন আই ডি কার্ড অনুযায়ী তথ্য লাগবে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য। যখন আপনার এডসেন্স একাউন্ট এপ্রুভ হয়ে যাবে। তখন আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন।তারপর যখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও তে বিজ্ঞাপন লোকেরা দেখবে,,, তখন থেকেই আপনার ইনকাম ইউটিউবে শুরু হয়ে যাবে।

ঠিক এভাবে করে আপনারা আপনাদের ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও বিজ্ঞাপন দেখিয়ে শুরু করতে পারবেন। এখন প্রশ্ন আসতে পারে ইউটিউব চ্যানেলের টাকাগুলো কিভাবে উত্তোলন করব? হ্যাঁ বন্ধুরা এখন আমরা জানবো ইউটিউব চ্যানেলের ইনকাম গুলো কিভাবে আপনারা হাতে পর্যন্ত পাবেন।

ইউটিউব এর টাকা উত্তোলন কিভাবে করতে হয়?

টাকা উত্তোলন যেভাবেঃ আপনি যখন ইউটিউব চ্যানেলের বিজ্ঞাপন দেখে টাকা আয় করবেন গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে,,,, তখন ওই ইউটিউব চ্যানেলের টাকাগুলো যোগ করা হবে এডসেন্স একাউন্টে। এই এডসেন্স একাউন্টে আপনার ইনকাম যখন হবে 10 ডলার। তখন গুগল থেকে আপনার এড্রেসে একটি চিঠি পাঠাবে। এবং সেটিতে একটি পিন দেওয়া থাকবে।এই পিন কোড টি এডসেন্স একাউন্টে সাবমিট করলে আপনার এড্রেস ভেরিফাই হয়ে যাবে।

তারপর চাইলেই আপনারা আপনাদের দেশের যেকোন ব্যাংক একাউন্ট এড করতে পারেন। ব্যাংক একাউন্ট এড করার পর আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে 100 ডলার পর্যন্ত। যখন আপনার অ্যাডসেন্সে 100 ডলার ইনকাম হয়ে যাবে তখন,,, অটোমেটিক্যালি গুগল আপনাকে আপনার ব্যাংক একাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দিবে। ঠিক এভাবে করে আপনারা সহজে ইউটিউব এর টাকা হাতে পাবেন।

ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করার উপায়?

ব্লগিং করে ইনকামঃ ব্লগিং করার জন্য আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। বর্তমান সময়ে ব্লগিং করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি প্লাটফর্ম হল ব্লগার। আপনারা চাইলে এই ব্লগার এর মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারবেন।ওয়েবসাইট তৈরি করার পর আপনার ওয়েবসাইটটি ডিজাইন করতে হবে।

একটি ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে একটি থিম প্রয়োজন হবে। এই থিম দিয়ে খুব সহজে আপনার ওয়েবসাইটের ডিজাইন করে নিতে পারবেন। ওয়েবসাইট ডিজাইন করার পর আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের লেখালেখি বা আর্টিকেল লিখতে হবে। তবে আপনার ইচ্ছামত আজেবাজে আর্টিকেল লিখলে হবে না। আর্টিকেলগুলো অবশ্যই ইউনিক হতে হবে এবং মানুষের প্রয়োজনীয় হতে হবে।

তা না হলে আপনি বলুন আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেল গুলো কে পরতে চাইবে। তবে মনে রাখবেন কখনোই অন্যের আর্টিকেল কপি করে আপনার ব্লগে অর্থাৎ ওয়েবসাইটে পাবলিশ করবেন না। প্রত্যেকটা কাজ আপনাকেই করতে হবে এমনটা নয়। আপনি অন্য কারোর হেল্প নিয়ে অবশ্যই নিজেরা আর্টিকেল লেখা সহ সকল কাজকর্ম করবেন। আর এটাই হলো আপনার ওয়েবসাইটের মূল কাজ। অর্থাৎ ব্লগিং করা।

ব্লগিং করে টাকা ইনকাম শুরু কিভাবে করা যায়?

ব্লগিং করে ইনকাম শুরু যেভাবেঃ ঠিক আগের মতই আপনাকে এডসেন্স একাউন্ট তৈরি করতে হবে এখানেও। ইউটিউবে কিভাবে এডসেন্স এর কথা বলেছিলাম এখানে আপনার একটি এডসেন্স তৈরি করতে হবে ‌। এডসেন্স একাউন্ট তৈরি করার জন্য আপনারা অবশ্যই একটি এনআইডি কার্ড থাকতে হবে। এবং এনআইডি কার্ড অনুযায়ী আপনাকে গুগল এডসেন্স একাউন্ট তৈরী করতে হবে।

এখন আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য আলাদাভাবে একটি এডসেন্স একাউন্ট তৈরি করুন। তারপর আপনার ওয়েবসাইট টি রিভিউ করার পর এপ্রুভ হয়ে গেলে,,, আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন। এই বিজ্ঞাপন গুলো যত লোক দেখবে আপনার অ্যাডসেন্সে তত ইনকাম আসতে থাকবে।আর এভাবে করে আপনারা খুব সহজেই এডসেন্সের মাধ্যমে ওয়েবসাইটে টাকা ইনকাম শুরু করতে পারবেন।

টাকা উত্তোলন কিভাবে করা যায়?

টাকা উত্তোলন করার জন্য সর্বপ্রথম আপনার এডসেন্স একাউন্টে 10 ডলার থাকতে হবে। তারপরে কিভাবে আপনারা একটি চিঠি পাবেন আপনার এড্রেস এ। এই চিঠির কোডটি সাবমিট করতে হবে গুগোল অ্যাডসেন্সে।এটি করলে আপনার এডসেন্স এর এড্রেস ভেরিফাই হয়ে যাবে। তারপরে আপনাকে গুগোল অ্যাডসেন্সে আর ও ইনকাম করতে হবে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।

ইনকাম করতে করতে যখন আপনার গুগোল অ্যাডসেন্সে 100 ডলার হবে। তখন অটোমেটিকেলি গুগোল আপনার টাকা টান্সফার করে দিবে আপনার ব্যাংক একাউন্টে। আপনি চাইলে 10 ডলার হওয়ার পর এড্রেস ভেরিফাই করে সহজে ব্যাংক একাউন্ট এড করতে পারেন। ঠিক এভাবে করেই আপনারা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে টাকা হাতে পর্যন্ত পাবেন।

প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন।যে কিভাবে ইউটিউবিং করে এবং ব্লগিং করে অনলাইনে সহজে টাকা ইনকাম করা যায়। যদি আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন। যদি কথা বুঝতে অসুবিধা হয় তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

আর্টিকেল এর শেষ কথা

প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা ইউটিউবিং এবং ব্লগিং করে কিভাবে অনলাইনে ইনকাম করা যায়? এ বিষয়টা নিয়ে বিস্তারিত step-by-step জেনেছি।যদি আর্টিকেল সম্পর্কিত কোন প্রশ্ন অথবা মতামত থাকে তাহলে কমেন্ট করতে একদমই ভুলবেন না। আজকের এই আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই একটি লাইক দিবেন। সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন। দেখা হবে আবার অন্য কোন আর্টিকেলে আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।

The post ইউটিউবিং করে এবং ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করার উপায়? (বিস্তারিত) appeared first on Trickbd.com.

আমি ফ্রিল্যান্সিং করতে চাই [নতুনদের জন্য]

Posted:

ফ্রিল্যান্সিং এর ইতিহাস

ফ্রিল্যান্সিং বা মুক্তপেশা কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে মু্ক্তভাবে কাজ করাকে বোঝায়। যারা এধরনের কাজ করেন তাদের বলা হয় "মুক্তপেশাজীবী" বা ফ্রিলেন্সার।

আজ, ইন্টারনেট এবং এর ব্যবহার প্রায় সব জায়গায় হচ্ছে বলে আমি ভাবি। এবং, freelancing এর কাজ করার জন্য, সবচে প্রথম জিনিস যেটা আপনার লাগবে, সেটা হলো "Internet".

কারণ, নিজের জন্য কাজ খোঁজার থেকে আরম্ভ করে, কাজটি তৈরি করে আপনার ক্লায়েন্ট (client) কে জমা দেয়া, সবটাই ইন্টারনেটের মাধ্যমেই বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট গুলিতে গিয়ে, আপনার করতে হবে।

তাছাড়া, এই মাধ্যমে টাকা আয় করার জন্য আপনার প্রচুর নতুন নতুন কাজ বা প্রজেক্টস (projects) এর প্রয়োজন হবে।

তার জন্য আপনাকে, নিজের কাজ বা দক্ষতার (skills) প্রচার বা মার্কেটিং ইন্টারনেটের দ্বারা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম (platform) গুলিতে গিয়ে করতে হবে।

যেমন, social media websites, social media groups, freelancing marketplace আরো অনেক।

১. নিজের লক্ষ্য (Goal) সঠিক ভাবে সেট করুন

সবচে আগেই, আপনার কিছু জিনিস বা লক্ষ্য (goals) সঠিক ভাবে সেট করে নিতে হবে। যেমন, আপনি এই মাধ্যমে কতটুকু কাজ করতে চান ?

কতটা সময় দিতে চান ? আপনি কি, নিজের চাকরির সাথে সাথে এই কাজ চালিয়ে যাবেন এবং পার্ট-টাইম ইনকাম করবেন না কি ফুল টাইম ক্যারিয়ার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং করবেন।

এগুলি ব্যাপারে, প্রথমেই ঠিক কোরে নিতে হবে। এতে, পরে আপনি আপনার লক্ষ হিসেবে এগিয়ে যেতে পারবেন।

২. কোন স্কিল নিয়ে কাজ করবেন ?

দ্বিতীয়তে আপনার, নিজের কাজের টপিক, সাবজেক্ট বা niche কি হবে সেটা নিয়ে ভাবতে হবে। আপনি, যেকোনো একটি বিষয় নিয়ে কাজ খুঁজতে ও করতে পারবেন।

যেমন, content writing, web designing, coding এর কাজ, Logo designing, SEO services, Video creating, video editing, content marketing বা আরো অনেক কাজ নিয়ে আপনি শুরু করতে পারবেন।

কিন্তু, আপনি যেই niche বা টপিক নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করবেন ভাবছেন, সেই বিষয় বেঁচে নেয়ার আগেই ৪ জিনিস অবশই দেখবেন।

  • আপনার বেঁচে নেয়া টপিক এমন হতে হবে যার বিষয়ে আপনার পুরো অভিজ্ঞতাদক্ষতা এবং জ্ঞান রয়েছে।
  • যেই কাজ করে এবং যার বিষয়ে নতুন নতুন জিনিস শিখে আপনি ভালো পান সেই কাজ করবেন।
  • আপনি যেই niche বা টপিক টার্গেট করে ফ্রিল্যান্সিং করবেন ভাবছেন, সেই niche এর মার্কেটে কতটা প্রয়োজন এবং চাহিদা আছে সেটা জানা জরুরি।
  • এমন বিষয় বা niche নিয়ে কাজ করতে হবে, যেই বিষয়ে আপনার আবেগ (passion) রয়েছে। এতে, কাজ করে আপনি বিরক্ত (bore) হবেননা এবং, বেশি সময় কাজ করতে পারবেন।

তাহলে, freelancing business এর জন্য কোন বিষয় নিয়ে কাজ করবেন, সেটার সিদ্ধান্ত নেয়ার আগেই ওপরে বলা ৪ টি পয়েন্ট অবশই মনে রাখবেন।

আরো পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং এর ইতিহাস | Mamuns Blog

Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]

Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৪]

৩. কোন কোন freelancing platform বা site এ কাজ করবেন ?

ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করার জন্য আপনি বিভিন্ন অনলাইন freelancing সাইট বা মার্কেটপ্লেস গুলিতে গিয়ে কাজ শুরু করতে পারবেন।

এই ধরণের সাইট গুলিতে বিভিন্ন employer বা clients রা বিভিন্ন ধরণের কাজ করানোর জন্য ফ্রিল্যান্সার দেড় খুজেঁন। এবং, ফ্রিল্যান্সার রা নতুন নতুন কাজ খোঁজার জন্য এই সাইট গুলিকে ব্যবহার করেন।

মনে রাখবেন, এই সাইট গুলিতে হাজার হাজার লোকেরা বিভিন্ন ধরণের কাজ করানোর জন্য বিশ্বাসী freelancer দেড় খুজেঁন। এবং, আপনি যদি প্রথমেই নিজের ক্লায়েন্ট (client) এর জন্য সময় মতো ভালো ভাবে কাজ করে দিতে পারেন, তাহলে আপনার ক্যারিয়ারে এ অনেক ভালো প্রভাব ফেলবে।

আমি আগেই বলেছি, এই কাজে পুরোটাই বিশ্বাসের ওপরে নির্ভর। তাই, আপনি যদি সত্যি কথা বলে সঠিক সময়ে নিজের কাজ ভালো করে পুরো করে client কে জমা দেন, তাহলে এতে সহজে টাকা পেয়ে যাওয়ার সাথে সাথে আপনার প্রতি অন্যদের ভরসাও বেড়ে যাবে।

এতে, আপনার একটি ভালো পরিচয় তৈরি হয়ে যাবে এবং পরের বারের জন্য আপনাকে কাজ দিতে লোকেরা ভাববেননা।

তাহলে, এখন আমরা নিচে দেখে নেই, ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করার জন্য আমরা কোন কোন সাইট ব্যবহার করতে পারি।

৫ টি ফ্রিল্যান্সিং সাইট ঘরে বসে কাজ করার জন্য

  • Fiverr – Fiverr অনেক পুরোনো, বিশ্বাসী এবং অনেক প্রচলিত ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট যেখানে আপনি অনেক ধরণের কাজ করতে পারবেন। প্রত্যেকটি কাজ এখানে ৫ ডলার থেকে শুরু হয়। Graphic designing, Digital marketing, content writing, programming বা video & animation এরকম অনেক ধরণের বিষয় নিয়ে কাজ করতে পারবেন।
  • Upwork – upwork আজকের দিনে অনেক নাম করা একটি ফ্রিল্যান্সিং সাইট, যেখানে ১২ মিলিয়ন ফ্রিল্যান্সাররা কাজ করছে এবং টাকা আয় করছেন। প্রত্যেক বছর এখানে ৩ মিলিয়নের অধিক কাজ পোস্ট করা হয়। এখানে প্রায়, সব ধরণের কাজের জন্য লোকেরা freelancer দেড় খুজেঁন।
  • Freelancer – এখানে আপনারা প্রায় সব ধরণের কাজের জন্য ক্লায়েন্ট (clients) পেয়ে যাবেন। ১৩৫০ টি আলাদা আলাদা ক্যাটাগরিতে (category) এখানে লোকেরা কাজ করছেন। এবং, সেগুলির মধ্যে কিছু হলো – accounting, finance, internet marketing, SEO, PHOTOSHOP, graphic designing, web design, mobile app এবং আরো অনেক অনেক বিষয় নিয়ে এখানে কাজ পেয়ে যাবেন।
  • Guru – ৩০ লক্ষ লোকেরা guru ওয়েবসাইটের সাথে জড়িত এবং এখন অব্দি ১০ লক্ষ কাজ এখানে করানো হয়েছে। এখানেও আপনারা, প্রায় সব ধরণের বিষয় বা niche নিয়ে কাজ খুঁজতে পারবেন। নিজের একটি প্রোফাইল বানিয়ে, তাতে নিজের কাজের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা এবং জ্ঞানের ব্যাপারে সবটাই দিয়ে দিন। তারপর, লোকেরা আপনার প্রোফাইল এবং কাজের ব্যাপারে দেখে তাদের প্রয়োজন হিসেবে আপনাকে কাজ দিবে।

এই ছিলো আজকের আলোচনায়। দেখা হবে আগামী কোনো আর্টিকেলে সেপর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন । আল্লাহ্‌ হাফেজ।

লেখাঃ MH Mamun And Md Shafiqul Islam

প্রথম প্রকাশিতঃ এখানে

The post আমি ফ্রিল্যান্সিং করতে চাই [নতুনদের জন্য] appeared first on Trickbd.com.

ফ্রিল্যান্সিং এর ইতিহাস | [নতুনদের জন্য]

Posted:

ফ্রিল্যান্সিং বা মুক্তপেশা কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে মু্ক্তভাবে কাজ করাকে বোঝায়। যারা এধরনের কাজ করেন তাদের বলা হয় "মুক্তপেশাজীবী" বা ফ্রিলেন্সার।

আধুনিক যুগে বেশিরভাগ মুক্তপেশার কাজগুলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়ে থাকে। ফলে মুক্ত পেশাজীবীরা ঘরে বসেই তাদের কাজ করে উপার্জন করতে পারেন। এ পেশার মাধ্যমে অনেকে প্রচলিত চাকরি থেকে বেশি আয় করে থাকেন, তবে তা আপেক্ষিক। ইন্টারনেটভিত্তিক কাজ হওয়াতে এ পেশার মাধ্যমে দেশি-বিদেশি হাজারো ক্লায়েন্টের সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ ঘটে।

ইতিহাস

মূলত অর্থের বিনিময়ে কাজ করা যোদ্ধাদের থেকে ফ্রিল্যান্সারদের উৎপত্তি। ১৮১৯ সালে প্রথম ফ্রিল্যান্সার শব্দ ছাপা হয় "Walter Scott" নামক এক লেখকের বইতে। সুত্রঃ উইকিপিডিয়া

ফ্রিল্যান্সিংএ কাজের ধরণ

মুক্তপেশার কাজের পরিধি অনেক বেশি। বিশ্বব্যাপী এধরনের কর্মপদ্ধতির চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে শীর্ষে থাকা কয়েকটি কাজের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:

আমার আগের লেখা পড়তে চাইলে ভিজিট করতে পারেন আমার ওয়েব সাইট ।

ওয়েব ডেভেলপমেন্টঃ

প্রযুক্তির অগ্রযাত্রার এই সময়ে বিশ্বের ছোট-বড় ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান ছাড়াও ব্যক্তিগত ও সামাজিক ক্ষেত্রে প্রায় সবাই ধীরে ধীরে ইন্টারনেটের দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। সবাই চাচ্ছেন তার একটি ভার্চুয়াল ঠিকানা হোক।

কারণ, একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠান একদিকে যেভাবে এর গ্রাহকদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে, অপরদিকে বিভিন্ন শহরে বা দেশে অবস্থিত নিজ নিজ শাখার সাথে আমত্মঃযোগাযোগও সহজে এবং কম খরচে করতে পারে।

ওয়েব দুনিয়ায় বর্তমানে মোট ওয়েবসাইটের সংখ্যা নেটক্রাফট জানুয়ারী 2020 ওয়েব সার্ভার জরিপ অনুসারে 295,973,827, জানুয়ারী 2019 সালে 1,518,207,412 এর তুলনায়) কোটি। প্রতিদিনই তৈরি হচ্ছে হাজার হাজার ওয়েবসাইট।

এই বিপুল সংখ্যক ওয়েবসাইট তৈরির জন্য ডিজাইনের পাশাপাশি প্রয়োজন ওয়েব ডেভেলপমেন্টের। নতুন ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কিংবা পুরনো ওয়েবসাইটকে নতুনভাবে ডেভেলপ করার জন্য প্রয়োজন ভালোমানের ওয়েব ডেভেলপার।

এ কারণেই অনলাইন মার্কেটপ্লেসসহ লোকাল মার্কেটে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের চাহিদা বেড়েই চলেছে।

একথায় নিঃসন্দেহে বলা যায়, আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার, ফাইভারসহ জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন ও নির্ভরযোগ্য কাজ ওয়েব ডেভেলপমেন্ট।

ওয়েব ও গ্রাফিক্স ডিজাইনঃ

আঁকাআঁকিতে ঝোঁক বেশি! ক্রিয়েটিভ কিছু করতে চান? সময় পেলেই কমপিউটারের পেইন্ট টুলস, ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর নিয়ে গাছ, পাখি, ফুল, ফল, বাড়ির দৃশ্য, কারও নাম বা ছবি নিয়ে কাজ শুরু করেন।

পার্টটাইম বা ফুলটাইম কাজ খুঁজছেন? অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে অপেক্ষাকৃত বেশি আয় করতে চান? তাহলে ভেবেচিন্তে নেমে পড়ুন গ্রাফিক্স ডিজাইনে।

অন্যান্য কাজের চেয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন পেশাটি সবচেয়ে নিরাপদ ও ঝামেলাহীন। নিরাপদ ও ঝামেলাহীন বলার কারণ হলো অন্যান্য পেশার বিপরীতে গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কোনো কাজের অভাব হয় না। এটি একটি সম্মানজনক পেশা।

একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার বেশ কিছু কালার, টাইপফেস, ইমেজ এবং অ্যানিমেশন ব্যবহারের মাধ্যমে গ্রাহকের চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হন। এর আউটপুট ডিজিটাল বা প্রিন্ট উভয়ই হতে পারে।

নিজেকে ভালোভাবে তৈরি করতে পারলে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজের অভাব হয় না। ইন্টার‌্যাক্টিভ মিডিয়া, প্রমোশনাল ডিসপ্লে, জার্নাল, করপোরেট রিপোর্ট, মার্কেটিং ব্রোশিউর, সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন, লোগো ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডিজাইনসহ বিভিন্ন সেক্টরে কাজের চাহিদা রয়েছে। লোকাল মার্কেট বা অনলাইন মার্কেটপ্লেস যাই বলি না কেনো, প্রতিনিয়ত গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজের পরিমাণ বাড়ছে।

ডিজাইনারদের বেতন

ডিজাইনারদের বেতন নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ডিজাইনার স্যালারিজের মতে, একজন ডিজাইনার প্রতি বছরে গ্রাফিক্স ডিজাইন বা এ সম্পর্কিত চাকরি বা কাজ করে এক লাখ ডলার আয় করতে পারেন।

সেই হিসেবে বাংলাদেশী প্রায় ৮০ লাখ টাকা আয় করতে পারেন। এছাড়া অনলাইন মার্কেটপ্লেসে একটি লোগো ডিজাইন করলে পাঁচ ডলার থেকে শুরু করে দুই হাজার ডলার পর্যন্ত পাওয়া যায়।

তবে দক্ষতার ক্ষেত্রে ও বেশি ক্রিয়েটিভ কাজ হলে তা পাঁচ হাজার ডলার পর্যন্ত হতে পারে বা বেশিও হতে পারে ।
এছাড়া একটি ওয়েবসাইটটের ফাস্ট পেজ ডিজাইন করার ক্ষেত্রে ৫০ ডলার থেকে শুরু করে তিন হাজার ডলার পর্যন্ত পেতে পারেন।

৯৯ডিজাইনস ডটকম, ফ্রিল্যান্সার, আপওয়ার্কসহ অনেক অনলাইন মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে এ কাজগুলো পাওয়া যায়। তাই ওয়েব ও গ্রাফিক্স ডিজাইন হতে পারে একজন ফ্রিল্যান্সারের সবচেয়ে উপযোগী পেশা।

কনটেন্ট রাইটিং

অনলাইনে আয় করার সহজ ও সম্ভাবনাময় উপায় হলো লেখালেখি, যাকে আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং বা কনটেন্ট ডেভেলপিং বলা হয়।

যারা ইংরেজিতে ভালো তারাই লেখালেখিকে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে পারেন। কনটেন্ট রাইটাররা বিভিন্ন কাজের জন্য কনটেন্ট লিখে থাকেন।

ওয়েব কনটেন্ট ছাড়াও বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের জন্য বিজনেসজ প্ল্যান, ফান্ডিং এর জন্য গ্র্যান্ট রাইটিং, রিসোর্স বই, ব্রোশিউর, লিফলেট বা অন্যান্য প্রচারণার কাজে কনটেন্ট ডেভেলপ করা হয়ে থাকে। একজন কনটেন্ট ডেভেলপারের অনেক কাজের ক্ষেত্র রয়েছে।

ক্ষেত্রগুলো হলো- কপিরাইটিং, ব্লগ লেখা, ওয়েব কনটেন্ট, প্রেস রিলিজ রাইটিং, বিজনেস প্ল্যান, গ্র্যান্ট রাইটীং, টেকনিক্যাল রাইটীং, ট্রান্সলেশন, ট্রান্সক্রিপশন, সামারাইজেশন, রিজিউম রাইটিং, পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন ইত্যাদি।

লেখার বিষয়টি নির্ভর করে লেখকের দক্ষতা, রুচি, সহযোগিতা সর্বোপরি যে সাইট বা বিষয়ের জন্য লেখা হচ্ছে তার চাহিদার ওপর। তবে বিষয়বস্তু যা-ই হোক না কেনো, একজন ওয়েব কনটেন্ট রাইটারকে কোনো নির্দিষ্ট টপিক নিয়ে রীতিমতো গবেষণা করে ডাটাবেজ তৈরি করতে হয়।

উন্নত বিশ্বে একজন কনটেন্ট রাইটার

উন্নত বিশ্বে একজন কনটেন্ট রাইটারকে সাংবাদিক বা গবেষক হিসেবেও অভিহিত করা হয়। বিষয়বস্তু অনুযায়ী ঠিক করে নিতে হয় লাইন অব অ্যাকশন। লেখা অবশ্যই প্রাঞ্জল ও গুরুত্বপূর্ণ হতে হবে।

রাইটার হিসেবে মনে রাখতে হবে যারা ওয়েবসাইটে আপনার লেখা পড়বেন, তারা মিনিট প্রতি বা ঘণ্টাপ্রতি নির্দিষ্ট পয়সা খরচ করে পড়বেন। সুতরাং তারা চাইবেন সবচেয়ে কম সময়ে প্রয়োজনীয় জিনিস পড়তে। তাই তথ্যনির্ভর, সংক্ষিপ্ত বিষয়ভিত্তিক লেখাই আপনাকে লিখতে হবে। কনটেন্ট লেখার ক্ষেত্রে কোনোভাবেই অন্যের লেখা কপি করা যাবে না।

এতে লেখক হিসেবে আপনার গ্রহণযোগ্যতা যেমন বাড়বে, তেমনি উপার্জনের পথও প্রশস্ত হবে। কনটেন্ট রাইটার হতে গেলে আপনাকে অবশ্যই ইংরেজিতে ভালো হতে হবে।

প্রয়োজন শুদ্ধ বানান, আমেরিকান স্পেলিং শুদ্ধভাবে জানতে হবে। গ্রামার সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে ব্রিটিশ ও আমেরিকান গ্রামার সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা ভালো।

আর ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য প্রয়োজনীয় যে বিষয়গুলো রয়েছে, যেমন ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ সমন্বয়, প্রোপোজাল লেখা, আপডেটেড থাকা এসব বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

কনটেন্ট রাইটারের আয়

বাংলাদেশে এমন অনেক ফ্রিল্যান্স লেখক আছেন যারা ঘণ্টায় ১০ থেকে ৬০ ডলার পর্যন্ত আয় করে থাকেন। এছাড়া দেশী-বিদেশী ইন্টারনেট মার্কেটিং অথবা কনটেন্ট মার্কেটিং প্রতিষ্ঠানেও আপনি ৩০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা বেতনে চাকরি করতে পারেন।

তাই কনটেন্ট রাইটার হিসেবেও ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়তে পারেন।

এই ছিলো আজকের আলোচনায়। দেখা হবে আগামী কোনো আর্টিকেলে সেপর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন । আল্লাহ্‌ হাফেজ।

লেখা এবং রিসার্চঃ MH Mamun And Google.

The post ফ্রিল্যান্সিং এর ইতিহাস | [নতুনদের জন্য] appeared first on Trickbd.com.

free fire ইউজাররা না দেখলে মিস করবেন l bd server এর জন্যে reedem কোড l বিস্তারিত পোস্টে

Posted:

হ্যালো ব্রো, স্বাগতম, সবাইকে, আমার আজকের আরেকটা নতুন টিউটোরিয়ালে । আশা করি সবাই খুবই ভালো আছেন। ভালো তো থাকারই কথা, কারন trickbd র সাথে থাকলে সবাই খুব ভালো থাকে । আর ভালো থাকার জন্যই মানুষ ট্রিকবিডিতে আসে।
চলুন শুরু করা যাক।

আমার আজকের পোস্ট টা হল free fire এর reedem code নিয়ে l ইয়েস bro, bd server এর এটাই মনে হয় প্রথম reedem code l তাহলে চলুন দেখে নেই আজকের reedem code l

redeem code: 8NARH5K2T6SP

তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে আপনি reedem করবেন :



1. প্রথমে আপনার ফোন থেকে যেকোনো একটা vpn on করে indian server select করে দিন l

2. তারপর এই লিঙ্কে ক্লিক করে redeem করার সাইটে চলে যান l ” link ”

3. reedem কোড টি বসিয়ে দেন l এবং reedem option এ ক্লিক করুন l


বাস, আপনার কাজ শেষ l 24 hour এর মাঝে আপনি reward পেয়ে যাবেন l

একটা কথা বলে রাখি, reedem code কত সময় পর্যন্ত কাজ করবে তা আমার জানা নেই l তাই যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব reedem করে নিন l

তো তাহলে আমার আজকের পোষ্ট এই পর্যন্তই।
মানুষ মাত্রেই ভুল হয় , তাই পোষ্টে কোন ভুল থাকলে দয়া করে মাপ করে ‍দিয়েন, আর প্লিজ কমেন্টে লিখে ভুলগুলা শোধরানোর সুযোগ করে ‍দিয়েন।

আর নিত্য নতুন ট্রিক্স এবং free fire সম্পর্কিত যেকোন আপডেট পেতে আমার ইউটিউব চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইভ করে সাথেই থাকুন।


আর যেকোন প্রবলেমে ফেসবুকে আমি

তাহলে সবাইকে ট্রিকবিডির সাথে থাকার জন্য আমন্ত্রন জানিয়ে আজকে আমি আমার আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করছি। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।



The post free fire ইউজাররা না দেখলে মিস করবেন l bd server এর জন্যে reedem কোড l বিস্তারিত পোস্টে appeared first on Trickbd.com.

আপনার লোকেশন শেয়ার করুন আপনার বন্ধু-বান্ধব এর কাছে..!!(যারা জানেন না তাদের জন্য)

Posted:

আমাদের প্রতিনিয়ত অপরিচিত এস্থান এ গিয়ে আমাদের নির্দিষ্ট ও পরিবারে লোকজন এর সাথে দেখা করতে হয় এমন সময় এমন হয় যে, সে স্থানে গিয়েছেন বা যাবে কিন্তু সেই স্থান এর কিছুই চিনেন না বা জানেন না কিন্তু সেখানে গিয়ে আপনার বন্ধ-বন্ধুর বা পরিবারে লোকজনদের সাথে দেখা করতে হবে। এই রকম সমস্যাই পড়লে আপনি আপনার ফোনের Google Maps এর সাহায্যে আপনি যে স্থানে আছে বা যাবেন সে স্থানের লোকেশন শেয়ার করতে পারেন বা আপনার বন্ধ-বন্ধুর বা পরিবারে লোকজন আপনাকে লোকেশন শেয়ার করতে পারে এবং আপনি এই লোকেশন শেয়ার এর মাধ্যমে আপনি আপনার নির্দিষ্ট স্থানে যেতে পারবেন খুব সহজে। (পোস্ট টি শুধুমাত্র নতুনদের জন্য আর যারা জানেন তাদের আর নিচে নামার দরকার নেই ধন্যবাদ)

তো শুরু করা যার কি ভাবে আপনি বা আপনার বন্ধ-বন্ধুর বা পরিবারে লোকজন Google Maps এর সাহায্যে নির্ধারণ করবে।

প্রথমে ফোনে লোকেশন চালু করতে হবে।

তার Map অ্যাপ ঢুকতে হবে।

এখন এখানে ক্লিক করুন।

এখন লোকেশন শেয়ার এ ক্লিক করুন।

তার পর এখানে ক্লিক করুন।

তার পর + – এ ক্লিক করে সময় নির্ধারণ নিন সে আপনি কত ঘন্টা জন্য আপনার লোকেশনটি শেয়ার করছেন এবং যে মাধ্যমে আপনার লোকেশন শেয়ার এর লিংক টি পঠাবেন তা নির্ধারণ করে নিন।

যাকে আপনি আপনার লোকেশন শেয়ার এর লিংক টি পাঠিয়েছেন সে এই রকম একটা লিংক দেখতে পাবে এবং তাকেও তার লোকেশন চালু করতে হবে এবং লিংক এ ক্লিক করতে হবে।

তার পর আপনি কোন স্থানে আছে বা আপনার বন্ধ-বন্ধুর বা পরিবারে লোকজন কোথা আছে সে স্থান দেখা যাবে.!!

এই ভাবে লোকেশন শেয়ার করতে হয়।

 

 

যেকোনো প্রয়োজনে Facebook এ আমি..!!

নতুন বিকাশ একাউন্ট খুলে ১০০ টাকা বোনাস নিয়ে নিন

বাংলালিংক সিমে ফ্রি 1GB নিয়ে নিন

টেকনিক্যাল বিষয়ে এবং বিভিন্ন ধরনের অফার সম্পর্কে জানতে ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসার আমন্ত্রন করা হল

ধন্যবাদ

The post আপনার লোকেশন শেয়ার করুন আপনার বন্ধু-বান্ধব এর কাছে..!!(যারা জানেন না তাদের জন্য) appeared first on Trickbd.com.

কুরআন কি আল্লাহর বাণী? Pdf download by ডা. জাকির নায়েক | Quran Ki Allahor Bani

Posted:

কুরআন কি আল্লাহর বাণী (Quran Ki Allahor Bani) বই রিভিউঃ

একদল লোক রয়েছে যারা মনে করে কোরআন আল্লাহর বানী নয়, তারা মেনেই নিতে পারেনা কুরআন যে আল্লাহর কিতাব। শুধু কি তাই? এই ঘাড় ত্যাড়া লোকেরা আপ্রাণ চেষ্টা করে প্রামান করতে যে, কুরআন আল্লাহর বানী নয়। এইসব লোকেরা মনে করে কুরআন আমাদের নবি হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) তার মন গড়া কথা বার্তা দিয়ে এ গ্রন্থ লিখেছে।

ডা. জাকির নায়েক কে চিনে না এমন লোক হাতে গোনা দু একজন ব্যাতিত বাকী সকলেই তার সম্পর্কে জানেন। এই ব্যাক্তিটি খুবই সুন্দর ভাবে নাস্তিকদের সকল জটিল প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিয়ে থাকে কুরআনের আলোকে, এমন কোনো প্রশ্নের সম্মুখীন হননি যেটির সমাধান তিনি দিতে পারেনি কুরআন দ্বারা। আসলে আমাদের মহান রবই তো বলে দিয়েছে পবিত্র কুরআনে যে, এই কুরআনে আমি এমন কোনো জিনিস নেই যা সম্পর্কে আমি বলিনি। (একইরকমের ই আয়াতের অর্থ টি প্রায়)।

কুরআন কি আল্লাহর বাণী? এই প্রশ্নের প্রমান সহ উত্তর দেওয়া হয়েছে এ বইয়ে। তাই নাস্তিকরা অবশ্যই এই বইটি পড়বেন, আশাকরি আপনাদের ভূল বুঝতে পারবেন।

বইয়ের নামঃ কুরআন কি আল্লাহর বাণী?
বইয়ের লেখকঃ ডা. জাকির নায়েক
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৪৮ টি।
বইয়ের ধরনঃ ইসলামিক
পিডিএফ সাইজঃ ৫ মেগাবাইট প্রায়।
ডাউনলোডঃ Read Online / Download

আরো পড়ুনঃ 👇

১। আল্লাহর জন্য ভালোবাসার নিদর্শন PDF | by জাকেরুল্লাহ আবুল খায়ের (❤অসাধারণ বই)

২।আল্লাহর ভালোবাসা অর্জনের ১০টি উপায় PDF

৩। ইসলামী আকীদা PDF Download (বর্তমান সময়ের বেস্টসেলার বই)

The post কুরআন কি আল্লাহর বাণী? Pdf download by ডা. জাকির নায়েক | Quran Ki Allahor Bani appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments