জানুন ব্লকচেইন টেকনোলোজি কাকে বলে এবং কীভাবে কাজ করে। |
- জানুন ব্লকচেইন টেকনোলোজি কাকে বলে এবং কীভাবে কাজ করে।
- জানুন মেটাডেটা কেনো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে আমাদের অনলাইন জীবনে।
- দেখুন কীভাবে PHP Program Android Device এ রান করাবেন খুব সহজেই।
- আপনার পিসির জন্য নিয়ে নিন একটি সিম্পল অটোমেশন সফটওয়্যার- TinyTask!
- উইন্ডোজ স্টোর অ্যাপ ওপেন করার পর ক্রাশ করলে যেভাবে ফিক্স করবেন
- চলুন আজকে কম্পিউটারের মেমরি HDD এবং SSD নিয়ে জানা যাক।
জানুন ব্লকচেইন টেকনোলোজি কাকে বলে এবং কীভাবে কাজ করে। Posted: 14 May 2022 07:03 AM PDT প্রিয়, আশা করছি বর্তমান পরিস্থিতিকে মানিয়ে নিয়ে ভেতর থেকে সুস্থ আছেন। আশা করি সংক্ষিপ্ত রূপে খুবই সহজে ব্লকচেইন টেকনোলজি নিয়ে বুঝাতে সক্ষম হয়েছি, ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং টেকনোলজির সাথেই থাকুন। আপনি চাইলে আমাকে গিটহাবে ফলো করতে পারেন, আমি সেখানে সাইবার সিকিউরিটি এবং ইথিক্যাল হ্যাকিং এর টুলস বানিয়ে শেয়ার করে থাকি। The post জানুন ব্লকচেইন টেকনোলোজি কাকে বলে এবং কীভাবে কাজ করে। appeared first on Trickbd.com. |
জানুন মেটাডেটা কেনো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে আমাদের অনলাইন জীবনে। Posted: 14 May 2022 07:03 AM PDT প্রিয়, আশা করছি বর্তমান পরিস্থিতিকে মানিয়ে নিয়ে ভেতর থেকে সুস্থ আছেন। আশা করি মেটাডেটার বিষয় ধারণা দিতে সক্ষম হয়েছি, ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং টেকনোলজির সাথেই থাকুন। আপনি চাইলে আমাকে গিটহাবে ফলো করতে পারেন, আমি সেখানে সাইবার সিকিউরিটি এবং ইথিক্যাল হ্যাকিং এর টুলস বানিয়ে শেয়ার করে থাকি। The post জানুন মেটাডেটা কেনো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে আমাদের অনলাইন জীবনে। appeared first on Trickbd.com. |
দেখুন কীভাবে PHP Program Android Device এ রান করাবেন খুব সহজেই। Posted: 14 May 2022 07:00 AM PDT প্রিয়, আশা করছি বর্তমান পরিস্থিতিকে মানিয়ে নিয়ে ভেতর থেকে সুস্থ আছেন। অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে যদি দেখা যায় তবে পিএইচপি আজও মার্কেটে খুব চলে, আমরা অনেকেই পিএইচপি শিখতে চাইলেও শিখতে পারী না হয়তো অনেকের ডেক্সটপ বা ল্যাপটপ না থাকার কারণে। www www Folder এর ভেতর index.php নামের একটা File Create করে নিন নিচের স্ক্রিনশটের মতো। Hello World echo করছি। আপনি চাইলে আমাকে গিটহাবে ফলো করতে পারেন, আমি সেখানে সাইবার সিকিউরিটি এবং ইথিক্যাল হ্যাকিং এর টুলস বানিয়ে শেয়ার করে থাকি। The post দেখুন কীভাবে PHP Program Android Device এ রান করাবেন খুব সহজেই। appeared first on Trickbd.com. |
আপনার পিসির জন্য নিয়ে নিন একটি সিম্পল অটোমেশন সফটওয়্যার- TinyTask! Posted: 14 May 2022 06:46 AM PDT আসসালামু আলাইকুম!… কেমন আছেন সবাই? আশা করি মহান আল্লাহ্ পাকের অশেষ রহমতে ভালোই আছেন। উইন্ডোজে একই কাজ বারবার করার জন্য অনেক রকম সফটওয়্যার রয়েছে। এদেরকে 'অটোমেশন অ্যাপ' বলা হয়। যেমন, RoboTask, Do It Again ইত্যাদি। তেমনি একটি সফটওয়্যার নিয়ে আজ আমি কথা বলবো। এর নাম হলো- "Tiny Task". "টিনিটাস্ক" ডাউনলোড লিঙ্কঃ Direct Link Or, Click Here! মাত্র ৩৩ কিলোবাইট সাইজের এই অ্যাপটি দিয়ে উইন্ডোজের কোন টাস্ক বারবার রিপিট করা যায়!" এখন, এটা দ্বারা আমি আপনাদেরকে কিভাবে কন্টিনিওয়াসলি উইন্ডোজ ডেস্কটপ GUI "রিফ্রেশ" করতে হয়- এটা দেখাবো। ১. Tiny Task ওপেন করুন। খেয়াল করুন- এর একেবারে ডান পাশে হচ্ছে সেটিংস আইকন। সেটিংস থেকে আপনি প্লেব্যাক স্পীড, কন্টিনিওয়াস প্লেব্যাক, রিপিট কাউন্ট সেট করা, রেকর্ডিং ও প্লেব্যাক হট কী, টিনি টাস্ক উইন্ডো লোকেশন ইত্যাদি কাস্টোমাইজ করে নিতে পারেন। তো, আমরা প্লে স্পীড 100x করে দিলাম! রিপিট কাউন্ট দিলাম 10. [কন্টিনিওয়াস প্লেব্যাক সিলেক্ট করলে ম্যাক্রো অবিরত চলতেই থাকবে!] আপনারা কী-বোর্ডের "Scroll Lock" বা, "Pause/Break" বাটন চেপে রেকর্ড প্লেয়িং বন্ধ করতে পারবেন। ২. ডানপাশ থেকে চতুর্থ আইকনটি হচ্ছে কোন অ্যাকশন অর্থাৎ ম্যাক্রো রেকর্ড করার জন্যে "স্টার্ট বাটন"। [হট কী চেপেও রেকর্ড স্টার্ট করতে পারবেন- সেটিংস থেকে হট কী ইচ্ছেমত কনফিগার করে নিতে পারেন- ডিফল্টভাবে Ctrl+Shift+Alt+R দেওয়া আছে। ] রেকর্ড শুরু হবার পর একই বাটন চেপে রেকর্ডিং বন্ধ করে দিতে পারেন। ৩. ডানপাশ থেকে তৃতীয় আইকন-টা হচ্ছে রেকর্ডেড ম্যাক্রো-টা প্লে করার জন্যে। [এটার জন্যও হট কী ইউজ বা কনফিগার করতে পারবেন। ] ৪. এর পরের আইকন-টা হচ্ছে "সেইভ বাটন"। রেকর্ডেড ম্যাক্রো-টা .rec ফাইল হিসেবে পিসিতে সেইভ করে রাখার জন্যে এটা ইউজ করতে হবে। ৫. আর, একদম বামপাশের আইকন-টা হচ্ছে আগের রেকর্ডেড কোন .rec ফাইল পিসি থেকে ব্রাউজ করে প্লে করার জন্য। [খেয়াল রাখবেন, ঠিক যে স্ক্রীন মোডে রেকর্ড করবেন- আবার ঐরকম স্ক্রীনেই প্লে করবেন; তা না হলে কিন্তু ঠিকমতো প্লে নাও হতে পারে!- যদি পিসি উইন্ডো টাইটেল চেইঞ্জ হয়ে যায়- তাহলেই পরে ঠিকমতো প্লে হয় না। ] ৬. ডানপাশ থেকে দ্বিতীয় আইকন-টা হচ্ছে রেকর্ডেড ম্যাক্রো-টা পিসিতে এক্সিকিউটেবল ফাইল অর্থাৎ, .exe ফাইল হিসেবে সেইভ করার জন্য। তো, এবার আমরা কী-বোর্ডের Ctrl+Shift+Alt+R চেপে অথবা, "রেকর্ড" আইকন চেপে ম্যাক্রো রেকর্ডিং শুরু করবো। ৭. নরম্যালি যেভাবে রিফ্রেশ করি, সেভাবে রিফ্রেশ করে আবারো Ctrl+Shift+Alt+R চাপি। এখন, রেকর্ডিং স্টপ হয়ে যাবে। ৮. সেটিংস থেকে প্লেব্যাক স্পীড "100x" করে দিন। ৯. এবার, ম্যাক্রোটি প্লে করুন। আপনি না থামানো পর্যন্ত এটা কন্টিনিউয়াস চলতেই থাকবে! [ কীবোর্ডের Scroll Lock/ Pause/Break- বাটনে ক্লিক করে ম্যাক্রো প্লেয়িং স্টপ করতে পারবেন। ]
এভাবে, যেকোন ম্যাক্রো আপনি খুব সহজেই রেকর্ড করতে পারবেন এবং "সেইভ" আইকনে ক্লিক করে পরবর্তীতে ব্যবহারের জন্য এটা সংরক্ষণ করতে পারবেন। এক্সিকিউটেবল প্রোগ্রাম হিসেবে সেইভ করার জন্য সেটিং বাম পাশের আইকনটিতে ক্লিক করতে পারেন। [পোস্ট বোনাস হিসেবে আপনাদের জন্য রোবোটাস্কের ক্র্যাক ভার্সন 6.4.0.875 ডাউনলোড লিঙ্ক দিয়ে দিলাম!] RoboTask version 6.4.0.875 Crack Download: Click Here or, Direct Link. FREE 30-day evaluation version: Direct Download RoboTask Lite(Free) : Download I'm In Facebook : http://facebook.com/aalfaruque1/ My Website: http://www.onusahitya.tk তো, আজ এ পর্যন্তই! মহান আল্লাহ্ পাক সবাইকে ভালো রাখুন। মা'আসসালাম।
The post আপনার পিসির জন্য নিয়ে নিন একটি সিম্পল অটোমেশন সফটওয়্যার- TinyTask! appeared first on Trickbd.com. |
উইন্ডোজ স্টোর অ্যাপ ওপেন করার পর ক্রাশ করলে যেভাবে ফিক্স করবেন Posted: 14 May 2022 06:45 AM PDT আসসালামু আলাইকুম! কেমন আছেন সবাই? আশা করি মহান আল্লাহ্ পাকের অশেষ রহমতে ভালোই আছেন। আজকে আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে উইন্ডোজ স্টোরের (উইন্ডোজ ১০ ওএস-এ) এক বা একাধিক অ্যাপ কোনক্রমেই ওপেন না হলে বা বারবার ওপেন হওয়ার পর ক্রাশড হয়ে গেলে কিভাবে এটা সলভ করবেন। তো, চলুন শুরু করা যাক! ১. কীবোর্ডের Windows Key + Q চাপুন; অথবা, "সার্চবক্সে" যান। ২. টাইপ করুন "powershell" এবং সার্চ রেজাল্ট থেকে "Windows PowerShell" –এ রাইট ক্লিক করে "Run as administrator" নির্বাচন করুন। [জেনে রাখা ভালো, পাওয়ারশেল হচ্ছে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের অ্যাডমিনিস্ট্রেটরদের জন্য ডিজাইন করা একটি কমান্ড লাইন বেইজড শেল। উইন্ডোজ পাওয়ারশেলে একটি ইন্টারঅ্যাক্টিভ প্রম্পট এবং স্ক্রিপটিং ইনভাইরনমেন্ট রয়েছে; যেগুলো একত্রে কাজ করতে পারে এবং পৃথক পৃথক ভাবেও কাজ করে। উইন্ডোজ পাওয়ারশেল অ্যাপটি মাইক্রোসফট ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক এবং এরই আওতাভূক্ত কমন ল্যাঙ্গুয়েজ রানটাইমের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। উইন্ডোজের সিএমডি বা কমান্ড প্রম্পটের অনেক কমান্ডই পাওয়ারশেলে রান হয়। ] ৩. প্রোগ্রামটি পুরোপুরি চালু হতে ৫-৬ সেকেন্ড সময় লাগতে পারে। (Windows PowerShell. Copyright (C) Microsoft Corporation. All rights reserved. PS C:\WINDOWS\system32> লেখা আসতে আসতে!) ততক্ষণ কষ্ট করে একটু অপেক্ষা করুন। (!) ৪. পাওয়ারশেল-এর উইন্ডো ওপেন হলে নিচের কমান্ডটি কপি করে পেস্ট করে দিন এবং কীবোর্ডে "Enter" চাপুন। Get-AppXPackage | Foreach {Add-AppxPackage -DisableDevelopmentMode -Register “$($_.InstallLocation)\AppXManifest.xml”} ৫. কমান্ডটি রান হওয়ার জন্য কিছু সময় লাগতে পারে। ততক্ষণ পর্যন্ত একটু কষ্ট করে ধৈর্যধারণ করুন! কমান্ডটি পরিপূর্ণভাবে এক্সিকিউটেড হওয়ার পর পাওয়ারশেল উইন্ডো-টি ক্লোজ করে দিন। ৬. এবার আপনার পিসি রিস্টার্ট দিন এবং উইন্ডোজ স্টোর অ্যাপ-টি ওপেন করে দেখুন- ইনশাআল্লাহ্ আর ক্রাশড হবে না! [পোস্ট বোনাস হিসেবে উইন্ডোজ ১০ -এর লেটেস্ট ভার্সনের ডিস্ক ইমেজ ফাইলের ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে দেওয়া হলো!] Download Windows 10 Latest Disk Image File : Click Here! Windows 10 Professional Product Key : W269N-WFGWX-YVC9B-4J6C9-T83GX Windows Activator : KMSPico 11 [Final] :: Download Link [বি.দ্রঃ উইন্ডোজ স্ট্যান্ডার্ড ইন্সটলেশনের সময় উপরে প্রদত্ত প্রো-ভার্সনের প্রোডাক্ট কী-টি ইউজ করতে পারেন এবং উইন্ডোজ অ্যাক্টিভেট করতে কেএমএস পিকো অ্যাপটি কাজে লাগাতে পারেন!] ফেসবুকে আমিঃ http://www.facebook.com/aalfaruque1 আমার ওয়েবসাইটঃ http://www.onusahitya.tk/ মহান আল্লাহ্ পাক সবাইকে ভালো রাখুন।। মা'আসসালাম।
The post উইন্ডোজ স্টোর অ্যাপ ওপেন করার পর ক্রাশ করলে যেভাবে ফিক্স করবেন appeared first on Trickbd.com. |
চলুন আজকে কম্পিউটারের মেমরি HDD এবং SSD নিয়ে জানা যাক। Posted: আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহারকারী আমরা সকলেই জানি যে, কম্পিউটারের একটি মেমরি রয়েছে। যাকে আমরা হার্ড ডিস্ক বলি বা সংক্ষিপ্ত আকারে HDD বলি। যা কম্পিউটারের জন্মলগ্ন থেকেই ব্যবহার হয়ে আসছে। কিন্তু বর্তমান সময়ে এসে নতুন আরেকটি কম্পিউটার মেমরির আবিস্কার হয়েছে। যার নাম সলিড স্ট্যাট ড্রাইভ বা সংক্ষিপ্তভাবে এসএসডি বলা হয়। এখন বাজারে এই দুইটি আলাদা আলাদা কম্পিউটার মেমরি থাকার কারণে আমরা যারা বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নয় তারা কোনটি ব্যবহার করব এই নিয়ে দ্বিধাদন্ধে পড়ে যাই। তো যারা এই দ্বিধাদন্ধে পড়েন বা বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চান, তাদের জন্যই আমার আজকের এই পোস্ট। যেহেতু আমরা আজকে কম্পিউটারের আলাদা আলাদা ধরনের দুইটি মেমরির বিষয় নিয়ে আলোচনা করব HDD এবং SSD নিয়ে। তাই প্রথমে কম্পিউটারের মেমরি হিসেবে প্রথম সঙ্গী এইচডিডি নিয়ে আলোচনা করব। তারপর নতুন সঙ্গী এসএসডি নিয়ে আলোচনা করব। তারপর বলব যে আপনার কোনটি ব্যবহার করা উচিৎ। তাই পুরো বিষয়টি পরিস্কারভাবে বুঝতে পোস্টটি ভালো করে পড়ুন। কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের কাছে HDD (Hard Disk Drive) একটি পরিচিত ডিভাইস এবং নতুন বা পুরাতন সকলেই এটি সম্পর্কে জানে। সাধারণত এটি সবার কাছে হার্ড ডিস্ক নামেই পরিচিত। উপরেও বলেছি এখানেও বলছি এটি মূলত কম্পিউটারের একটি স্টোরেজ ডিভাইস। আইবিএম কোম্পানি এই Hard Disk Drive টি ১৯৫৬ সালে প্রথম বাজারে আনে। তারপর থেকে এখন পর্যন্ত এটি কয়েক ধাপে আপডেট হতে হতে এই পর্যন্ত এসেছে এবং আমরাও ব্যবহার করে আসছি। সার্ভার থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত কম্পিউটারে এর ব্যবহার করা হচ্ছে। মূলত এটি কম্পিউটারে তথ্য সংরক্ষণের স্থায়ী (non-volatile) ব্যবস্থা হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কম্পিউটার ছাড়াও বর্তমানে ডিজিটাল ভিডিও রেকর্ডার, মিউজিক প্লেয়ার প্রভৃতি যন্ত্রে হার্ড ডিস্ক ব্যবহার করা হয়। হার্ড ডিস্কের শুরু থেকে এই পর্যন্ত প্রায় ২০০টিরও বেশি কোম্পানী প্রস্তুত করে আসছে। তবে এর মধ্যে বর্তমানে কয়েকটি খ্যাতিমান কোম্পানী যেমন সিগেট, তোশিবা এবং ওয়েস্টার্ন ডিজিটাল উল্লেখ্যযোগ্য। সমকেন্দ্রিক একাধিক চাকতি দ্বারা গঠিত হয়ে থাকে হার্ড ডিস্ক। যাকে প্লেটারস বলে। এগুলো চৌম্বকীয় ধাতু দিয়ে আচ্ছাদিত হয়ে থাকে। চৌম্বকীয় মাথার সাথে প্লেটারসগুলো জোড়া দেয়া থাকে। এই দুইটির সাথে আরো একটি সক্রিয় একচুয়েটর আর্ম থাকে। এই একচুয়েটর আর্ম প্লেটারগুলোর উপরিভাগ থেকে তথ্য পড়তে এবং তথ্য জমা করতে ব্যবহৃত হয়। র্যানডম অ্যাক্সেস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ডাটাগুলো ড্রাইভে স্থানান্তর হয়। এর মানে হল ডাটা যখন ড্রাইভে রাখা হয় এগুলো পর পর সাজানো হয় না বরং যেকোন খালি জায়গায় ডাটা জমা করা হয়। কম্পিউটার বন্ধ করার পরও হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ ডাটা সংরক্ষণ করে রাখে। কম্পিউটারের হার্ড ডিস্কের স্পিন চালানোর ক্ষমতা প্রায় ৫৪০০ আরপিএম বা ৭২০০ আরপিএম এর হয়ে থাকে। আর কিছু কিছু সার্ভারের ক্ষেত্রে এর ভিন্নতা লক্ষ করা যায়। ঐসব সার্ভারগুলিতে প্রায় ১৫০০০ আরপিএম পর্যন্ত স্পিন করতে সক্ষম। মূলত একটি হার্ড ডিস্কের বিচার করা হয় তার ধারণক্ষমতা ও কার্যকারিতা নিয়ে। এই ডিস্কটিতে প্রচুর পরিমাণ তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা যায়। এগুলো এক একটি প্রায় ৫০০ জিবি, ১০০০ জিবি বা ১ টেরাবাইট সাইজের হয়ে থাকে। এর চেয়ে বেশিও রয়েছে। যার ফলে এগুলোতে অনেক পরিমাণ ডাটা সংরক্ষণ করে রাখা যায়। কম্পিউটারের নতুন মেমরি হিসেবে উত্থানকৃত ডিভাইসটির নাম হচ্ছে Solid State Drive যাকে আমরা বেশিরভাগই সংক্ষিপ্তরূপ SSD নামে চিনে থাকি বা ডেকে থাকি। বর্তমান সময়ে এটি পূর্বের হার্ড ডিস্কের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে বাজারে পাল্লা দিচ্ছে। এটি মূলত একটি ফ্ল্যাশ মেমরি। এসএসডি তে মূলত ইউএসবি ড্রাইভের মত মাইক্রোচিপের মধ্যে ডাটাগুলো জমা করা হয়। আশা করি সকলেই পেনড্রাইভ বা USB memory stick এর সাথে পরিচিত। মূলত এই SSD হচ্ছে USB memory stick বা আমাদের পরিচিত পেনড্রাইভ এর একটি বড় এবং উন্নত সংস্করণ। এর মধ্যে হার্ড ডিস্কের মত কোন ডিস্ক বা মুভিং পার্ট নেই বরং তার বদলে আছে মাইক্রোচিপ যার মধ্যে তথ্যগুলো সংরক্ষিত থাকে। সাধারণত SSD কে NAND-based flash memory বলা হয়। এটা non-volatile বা অনুদ্বায়ী ধরনের মেমোরি। হার্ডডিস্ক এবং এসএসডি এর তুলনা আমি এখানে সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরছি। কম্পিউটার মেমরির হার্ডডিস্ক এবং এসএসডি মাঝে গঠন দিক, আকারের দিক ও গতির দিক সহ আরো অনেক পার্থক্য রয়েছে। হার্ডডিস্কের তুলনায় এসএসডি এর গতি অনেক বেশি। যার ফলে আপনি আপনার কম্পিউটারটি ব্যবহার করে খুব শান্তি পাবেন। আপনি কম্পিউটারে যত ভারি সফটওয়্যার ব্যবহার করেন না কেন, অনায়াসেই তা ব্যবহার করতে পারবেন কোন প্রকার সমস্যার সম্মুখীন ছাড়াই। একটি উদাহরণ দিলেই বুঝতে পারবেন আসলে এসএসডি এর গতি কেমন? এটি ব্যবহার করলে আপনার কম্পিউটার ওপেন করার সময় ওপেন হওয়ার সময় নিবে মাত্র ১০-১৫ সেকেন্ড। আর হার্ডডিস্ক লাগানো কম্পিউটার ওপেন হতে সময় নেয় প্রায় ১ মিনিটের মত। এছাড়াও অন্যান্য ভারি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে তো সমস্যার সম্মুখীন হতেই হয়। হার্ডডিস্কের তুলনায় এসএসডি আকারে ছোট, চিকন এবং পাতলা হয়ে থাকে। যার ফলে এটি মাদারবোর্ডে জায়গা কম ব্যবহার করে থাকে। এসএসডি হার্ডডিস্কের তুলনায় সবদিক দিয়ে উপরে থাকার কারণে এর মূল্যও বেশি। এখন আপনি কোনটি ব্যবহার করবেন? আমার মতে আপনি এখন নিজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন যে আপনার জন্য কোনটি ব্যবহার করা উচিৎ হবে। যেহেতু আমি দুটোরিই বিষয়ে উপরে বিস্তারিতভাবে বলার চেষ্টা করেছি। তারপরও আমি বলব আপনার যদি টাকা পয়সার সমস্যা না থাকে এবং কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা ভালো দেখতে চান, তাহলে আপনার উচিৎ হবে এসএসডি ব্যবহার করা। আশা করি আপনাদের ছোট্ট এই পোস্টটির মাধ্যমে এইচডিডি এবং এসএসডি সম্পর্কে ধারনা দিতে পেরেছি। তো আপনারা যদি এই পোস্টটির মাধ্যমে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই পোস্টটিতে আপনার লাইকটি দিয়ে যাবেন এবং যদি পারেন সুন্দর একটি মন্তব্য করে যাবেন। ছবি: সংগৃহীত। আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন। সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন। The post চলুন আজকে কম্পিউটারের মেমরি HDD এবং SSD নিয়ে জানা যাক। appeared first on Trickbd.com. |
You are subscribed to email updates from Trickbd.com. To stop receiving these emails, you may unsubscribe now. | Email delivery powered by Google |
Google, 1600 Amphitheatre Parkway, Mountain View, CA 94043, United States |
0 Comments