Search box..

[ধামাকা পোষ্ট] পড়ে নিন অনন্ত বিষাদগাথা বইটির তৃতীয় গল্প (ভাবোদয়) – part 1

[ধামাকা পোষ্ট] পড়ে নিন অনন্ত বিষাদগাথা বইটির তৃতীয় গল্প (ভাবোদয়) – part 1


[ধামাকা পোষ্ট] পড়ে নিন অনন্ত বিষাদগাথা বইটির তৃতীয় গল্প (ভাবোদয়) – part 1

Posted:

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । তাই বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক
ভাবোদয়
ট্রেসী ক্যাথরিনা ডি’রোজারিও
এস এফ এক্স গ্রীণহেরাল্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল
Head of Linguistic department, Alate

বিষণ্ণতা। একটি অতি ভুল বোঝা এবং ভুল ব্যাবহৃত শব্দ, কিন্তু আপনি জানলে
অবাক হবেন কত মানুষ এতে ভোগে। বিষণ্নতা শুধু দুঃখ নয়। বিষণ্নতা একটি
মানসিক রোগ। বিষণ্নতা হল যখন আপনার শ্বাস আটকে আসছে কিন্তু আপনার
আসে পাশের মানুষজনের শ্বাস-প্রশ্বাস একই আছে। কথায় বলে না, কারও পৌষ
সেটা
মাস, কারও সর্বনাশ। অর্থাৎ আপনার কাছে যেটা খুব একটা বড় কিছু না,
অন্যের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। কিন্তু তাই বলে এই না যে আপনি বা
অন্য কেউ কারো কষ্টকে ছোট করে দেখবেন। আমার নাম রুবি, এবং গত ৩
বছর যাবত আমি বিষণ্নতায় ভুগছি। শুনে হয়ত মনে হতে পারে, ৩ বছর অনেক,
কিন্তু আদতে অনেকেই আছেন যারা আরও অনেক সময় থেকে ভুগছেন।
আমার দাদু স্বর্গলোকে গমন করেন ২০১৬ সনের ১লা জানুয়ারীর ৪ দিন পর।
জীবনে হয়ত তখনই প্রথমবার আমি কোন বড় ক্ষতির সম্মুখীন হই। সে বছর উনি
আমায় কথা দিয়েছিলেন, ভালোবাসা দিবসের দিন আমাকে বাইরে নিয়ে যাবেন,
এবং আমাকে দেখাবেন আমার কী ধরনের আচরণ আশা করা উচিৎ। তিনি
সবসময় বলতেন, 'সবচেয়ে সেরাটাই তোমার প্রাপ্য, খুশি বাদে আর কিছুই না। | আমি চাই তুমি জানো খুশিটা আসলে কেমন, যাতে তুমি যখন আরেকটু বড়।
জীবনে
হবে, তুমি তোমার যা প্রাপ্য তার থেকে কম কিছুই মেনে নেবে না।’
তখন হয়ত কথাগুলির মর্ম আমি বুঝিনি। আমার ১২ বৎসর বয়সী মস্তিষ্ক এই
| নিয়েই সন্তুষ্ট ছিল যে দাদু আমাকে বাইরে খেতে নিয়ে যাবে। বিস্ময়ে আশায়
আমার চোখ দুটো বড় হয়ে গেল, কল্পনা করতে লাগলাম ১৪ তারিখে আমার জন্য
কী ধরনের বিশেষ উপহার অপেক্ষা করছে। কিন্তু সাধে কী বলা হয়,
যেমন খারাপ সময়গুলো বেশীদিন থাকে না, ভালো সময়গুলোও থাকে না । সকল
পরিকল্পনা ব্যর্থ ঠেকল, আমার আশাগুলোও ভেঙে গেল, যখন একদিন সকালে
উনার মৃত্যুসংবাদ শুনি। আমার গড়া পৃথিবীটা দাফন হলো আমার দাদুর সাথে,
এবং তার সাথে দাফন হল আমার উদারতাও। আমি পরিণত হলাম এমন কিছুতে
যাকে আমি ঘৃণা করি, যা আমার দাদুর সকল আদর্শের বিপরীত। আমার ক্লাসের
বন্ধুদের সাথে খারাপ ব্যবহার করতে লাগলাম এবং নকল কৃতজ্ঞতা দেখাতে
লাগলাম, শুধুমাত্র নিজের স্বার্থ অর্জনের লক্ষ্যে। আমি ভাবতাম আমার জীবন
একটা সিনেমা, আমার ইচ্ছের বিরুদ্ধে কিছু ঘটলেই আমি জেদ ধরতাম, বিশেষ
করে আমার মা বাবার কাছে। দাদু যা বলতেন তাতে আমি আর বিশ্বাস করতাম
না কারণ, যদি সেরাটাই শুধু আমার প্রাপ্য হয়, উনি কেন চলে গেলেন?
এসবের ফল ভোগ করতেও বেশীদিন লাগল না। আমি আমার সব বন্ধুদের
হারালাম, এমন বন্ধু যারা আমার সাথে অনেক ছোটবেলা থেকে আছে। সত্যি
বলতে, তারা আমার পাশে ছিল না। আমরা এতটাই ছোট ছিলাম, আমরা
জানতাম না সত্যিকার বন্ধু কী। কিছু হারালে মানুষ আসলেই বদলায়, আমি তো
নিজেকেই হারিয়ে ফেলেছিলাম।
আমি একা থাকার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। মনে হতো যেন সবাই আমাকে মরার
জন্য ছেড়ে রেখে যাচ্ছে। কেউ কেউ বলত তারা আমাকে ঘৃণা করে। অন্যরা
বলত আমার মানসিক অবস্থা ঠিক নেই। আমি জানতাম না এসব কেমন করে
উপেক্ষা করতে হয়। আমি জানতাম না কেমন করে নিজেকে ভালোবাসতে হয়।
আমি এটাও বুঝতাম না, আমার কাজে ভুল কোথায়। তাই আমি বিশ্বাস করতে
শুরু করলাম, সমস্যা নিশ্চয়ই আমারি। যেহেতু সবাই আমাকে ছেড়ে চলে যাচ্ছে,
তাই ই হওয়ার কথা। আর এই কথা আমাকে ভিতর থেকে খেয়ে ফেলত। কেন
কেউ আমাকে চায় না? প্রত্যেক দিন নিজেকে জিজ্ঞেস করতাম। শুরুতে,
একমাত্র পেয়েছি একাকীত্ব, আস্তে আস্তে সেটা পরিণত হল আত্মহত্যা প্রবণতার
দিকে। আমি নিজের মধ্যে একটা শূন্যতা অনুভব করতাম। ক্লাস ৭ এ আসে
প্রথমবার আমি এমন এক কক্ষে প্রবেশ করলাম যেখানে আমার অস্তিত্বের কোন
দাম নেই। শুনলাম, কিছু নতুন ছাত্র-ছাত্রী আসছে, ভাবলাম, এদেরকে একটু বন্ধু | বানানো যাক, আমি বাদে সবারই তো নিজেদের একটা বন্ধু জগৎ আছে।
দেখতেই পাচ্ছেন, ততদিন এ আমি ভেবেই নিয়েছিলাম আমার অস্তিত্বের দাম
নেই । আমার বান্ধবী বলতে একটা মেয়ে ছিল শুধু, কিন্তু আমি বুঝতাম যে সে
অন্যদের সাথে আমার পিছে আমাকে নিয়ে কথা বলে। আমাকে নিয়ে হাসাহাসি
করে। আমি বিষণ্ন ছিলাম, বোকা নয়। হয়ত সে আমার সাথে থাকত কারণ সে
আমার জন্য সহানুভূতি অনুভব করত, বা হয়ত কারণ সে আমাকে নিয়ে কথা
বানিয়ে অন্যদের বলে তাদের ভালোবাসা অর্জন করতে চাইত। আমি আসলে
জানি না। এবং আমি আজ ও বুঝতে অক্ষম তারা আমার মত একজন
মানসিকভাবে বিপর্যস্ত মানুষকে নিয়ে ঠাট্টা করে কী পেত, কিন্তু তাও হয়ত তারাও
একাকিত্বে ভুগতো এবং শুধুমাত্র সমাজে নিজের জায়গা করে নেয়ার জন্যে এমন
করত। হয়ত, এ ছাড়া তারাও আমার মতই একজন অকেজ বাইরের লোক হয়েই
থাকত ৷
কিন্তু আমার সেই বাল্যকালের বন্ধুদের কিছু মানুষের সঙ্গে আমার আবার বন্ধুত্ব
হয়ে যায় কালক্রমে। কেন জানতে চান? কারণ আমার মনে হয়, ভালো মনের
মানুষের এই একটা দুর্বলতা। তারা মানুষের জন্য অজুহাত তৈরি করে যখন তারা
নিজেদের কাজকর্ম কে বোঝাতে অক্ষম। "ব্যস্ত আছি" কথা তা তাদের অভিধানে
নেই। তারা সবসময় সময় করে নেয় অন্যদের জন্য। আর আপনারা ভাবেন তারা
কেন সবচেয়ে নরম স্বভাবের হয়। আপনারা প্রশ্ন করেন কেন তারা এতটা
সহানুভূতিশীল। কেন তারা কোন শর্ত ছাড়াই নিজেদেরকে বলি দিতে রাজি হয়,
কিছু ফেরত পাবার আশা ছাড়াই। এর কারণ এই যে তারা আপনাদের
ভালোবাসার জন্য খাটতে দেখতে চায় না। তারা মেনে নেয় যতটুক ভালোবাসা
তারা ভাবে তারা অর্জন করেছে, আর আপনারা চেয়ে নেন যতটুক ভালোবাসা
আপনার ধারণা আপনার পাওনা। জেনে রাখবেন, সেইদিনকে ভয় পাওয়া উচিৎ
যেদিন একটা ভালো মন আপনার উপর আস্থা হারায়। আমাদের আকাশ এত
সহজে ধূসর হয় না। আমাদের রোদ এত সহজে কোন কারণ ছাড়া আঁধারকে
ছাইতে দেয় না। কারো মন শক্ত হয় না, যদি না সেটা কিছুক্ষণের জন্য তেমন
আচরণের সম্মুখীন হয়।
ক্লাস ৮ এ থাকাকালীন ইন্ডিয়াতে APSI নামক একটা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করার
জন্য আমাকে নির্বাচন করা হয়। এটা ছিল একটি বছরব্যাপি অনুষ্ঠান, তাই
আমাদের ভারতে থাকতে হয়েছিল জানুয়ারীতে ২ সপ্তাহ এবং ডিসেম্বরে ৫ দিন।
একা ভ্রমণ করার কথা ছিল আমাদের, শুধুমাত্র একজন শিক্ষককে সাথে রেখে।
আমি শেষমেশ একটু স্বাভাবিক এ ফিরে আসি। যদিও খুব একটা না, তাও
কিছুটা। আমার জন্য যথেষ্ট। আমার আত্মহত্যা প্রবণতা কমে এসেছিল। আমি নিজেকে মানসিক এবং শারীরিকভাবে সুস্থ অনুভব করতে লাগি। এবং আমার
| কর্মেও তা দেখা দেয়, আমাকে ঘোষণা করা হয় সেরা বক্তৃতা দাতাদের মধ্যে
একজন। কিন্তু সব ধ্বংস হয়ে গেল যখন আমি প্রথমবার ওকে দেখলাম।
দূর থেকে দেখে মনে হচ্ছিল যেন ও একটা কাগজে কিছু লিখছিল, কফি শপ এ
আমার প্রিয় টেবিলটার কাছে। আমি কোনভাবে দেখলাম ও কী লিখছিল। আমি
অভিভূত হয়েছিলাম। দু’কাপ কফি কিনে আমি ওর কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস বললাম,
'এত সুন্দর যেহেতু লেখ, তোমার মাথার ভিতরটা নিশ্চয়ই বেশ খারাপ একটা
জায়গা।’ ও শুধু হাসল । আর সেখান থেকেই শুধু। জীবনে সবই মনে হচ্ছিল যেন
ঠিক জায়গায় চলে এসেছে। যাকে ইংরেজিতে বলে "perfect"। কিন্তু আমার
বোঝা উচিৎ ছিল, তেমন কিছু বাস্তবে নেই। ওকে আমি আমার হাত ধরতে
বললাম, আর তারপর সব বললাম। আমি অনেক কষ্টে হলেও ওকে বললাম
আমার ব্যাপারে এবং আমার ভাবনাগুলোর ব্যাপারে। সব স্মৃতিগুলো যেন আমার
হাত থেকে ওর আঙুলের মাঝে চলে গেল। সব বললাম, যতবার মানুষ আমাকে
কত নামে ডেকেছে। 'মিথ্যুক' 'পাগল' আরও কত কী। সে আমায় দেখল, আমার
কথা শুনল, বুঝলো । আর এখন সে নেই।
আমাদের সম্পর্কটা আসলে স্বাস্থ্যসম্পন্ন ছিল না। ও সেটাই করল যেটা কে আমি
ভয় করতাম। ও আমাকে মানসিকভাবে ভেঙে ফেলল, ভাঙতে থাকল যতক্ষণ না
পর্যন্ত আমি নিজেকে হারিয়ে ফেলি। আমার মনে হত আমি কারো জন্যই যথেষ্ট
নই, কোনদিন হব ও না। কারোরই এমন ভাবনা প্রাপ্য নয়, কোন মানুষেরই না।
আমি বিস্মিত হতাম, কেমন করে এমন নিষ্ঠুর কথা এমন নরম মুখ থেকে আসে।
এটা ছিল একটা কাঁটা আর সুই দিয়ে তৈরি ফুলকে চুমু খাওয়ার মত। ও আমার
দুর্বলতাগুলোই আমার বিরুদ্ধে ব্যাবহার করত, যা আমি কোনদিন ওর কাছ থেকে
আশা করিনি। আমার আত্মহত্যা প্রবণতা আবার বেড়ে যায়। আমার মনে হত,
আমার পাওনা আসলে এর থেকেও খারাপ কিছু। আর যদি আমার ভাবনা চিন্তা
অনেকটাই হাতের বাইরে যাওয়া শুরু করত, ও আমার গায়ে হাত তুলতো। আর
আমি ওকে ছাড়িনি কারণ আমি ভাবতাম পৃথিবীতে হয়ত এর থেকে বেশি কেউই
আমাকে ভালোবাসবে না। আমাদের ঝগড়া যখনি হত, বিশেষ করে যখন আমি
কোন ব্যাপার নিয়ে আমার মতামত চিতে চাইতাম, তখন ও আমাকে ছোট
করত, নিজের বড়ত্ব দেখানোর চেষ্টা করত। বলত, সব আমার দোষ এবং আমার
জন্যই এই সম্পর্ক টিকবে না। আমার উপর মানসিক ও শারীরিক অত্যাচার
চলত। আমি নিজেকে দোষারোপ করতে শুরু করলাম। আমি নিজেকে
দোষারোপ করতাম যখনি আমি ওকে কিছু বলতে চাইতাম আর ও আমাকে দূর করে দিত। আমাকে ভুল বুঝবেন না, আমি এখানে নিজেকে দোষহীন সাধু
হিসেবে দেখাতে চাই না, কিন্তু অন্তত এই ক্ষেত্রে আমার আসলেই কোন দোষ
ছিল না। আমি দেখতাম ওকে অন্য মেয়েদের সাথে সুন্দরভাবে ভালোবেসে কথা
বলতে। আর যতবার দেখতাম, আমার মনে হত আমার হৃদয়ে আরও একটা
করে আঘাত লাগত। মনে হত, ওকে খুশি করতে পারি না দেখে আমার মরে
যাওয়া উচিৎ। মনে হত, আমারই দোষ, আমারই দোষ যে ও আমাকে চায় না।
আমাদের ঝগড়া হলেই ও আমাকে ছেড়ে যাওয়ার হুমকি দিত। আর ওকে ছাড়া
একটা পৃথিবী কল্পনা করাও আমার পক্ষে অসম্ভব ছিল। কিন্তু শেষে ও আমাকে
ছেড়ে চলে গেল, বাকি সবার মতই। কিন্তু আমি ভাবতাম এটাই আমার খুশি
থাকার শেষ সুযোগ। কী বোকাই ছিলাম আমি।
আমি আসলে জানি না ও কী জানত ও আমাকে কতটা আঘাত দিয়েছে। এই
সম্পর্কে থাকাকালীন, এই ব্যথা, এই অনুভূতি গুলো আমাকে উদ্বুদ্ধ করত
নিজেকে আঘাত দিতে। মনে হত, হয়ত শরীরে কাঁটা দাগ পরলে এই একই
ভুলগুলো আরেকবার করব না, হয়ত ও আমার সাথে খুশি থাকবে। কোন সময়
ঝগড়া হবার পর ও আমার দিকে তাকাতও না, ঝগড়ার সুরাহা করা তো দূরের
কথা। আমি অনেকদিন কাটিয়েছি নিজেকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে কাঁদতে। কারণ
আমাকে জড়িয়ে ধরার মত মানুষ ছিল না। গান ছেড়ে, অন্তরীক্ষে তাকিয়ে, শুয়ে
থাকতাম মাটিতে। চোখ থেকে পানি গড়িয়ে পড়ত। সব করতাম যাতে আমি
আমার মাথার মধ্যে থাকা আত্মহত্যা প্রবণতা, সেই খারাপ কথা গুলো শুনতে না
পাই। মাঝে মাঝে আমি কল্পনা করি আমি ওর সাথে কথা বলছি, আর জিজ্ঞেস
করি, 'সময় থাকতে ছেড়ে যাওনি কেন? আমাকে কষ্টে দেখতে কি আসলেও
ভালো লাগত? আমাকে আঘাত করার জন্যে নিজের মত সময় নিচ্ছিলে?’ কিন্তু
আমি নিশ্চিত, ভালোবাসা আমাকে মারেনি, অস্ত্র তো কাউকে মারে না, আহত
করে অস্ত্রধারণকারী। তাই ভালোবাসার মানুষটাই দোষী, ভালোবাসা নয়।
এর মাঝে আমার বাবা মা আলাদা হয়ে যান। এবং আমাকে যেয়ে উঠতে হয়
আমার বাবার সাথে, এবং আমার মা চলে যান তার বোনের বাড়ি। আমার ছোট
বোনের ওর নিজের সমস্যা ছিল, এবং আমার ধারণা, আমার মা বাবার ঝগড়ার
মাঝখানে আমাকে কাঁদতে শোনাটা ওর উপর অনেক প্রভাব ফেলেছিল, যতটা
আমি কল্পনা করতে পারিনি। আমিও নিজেকে নিয়ে এতটা ব্যস্ত ছিলাম যে আমার
ছোটবোনের দেখ-ভাল করা আমার পক্ষে সম্ভব হয়নি। ও স্কুল থেকে খুব রুক্ষ্ম
অবস্থায় বাড়ি ফিরতে শুরু করল। আর এটা নিয়ে আমি কিছু করতে পারলাম না,
কারণ ও থাকত মা’র কাছে আর আমি থাকতাম বাবার কাছে।
.
.
.
.
.
.চলবে

এই গল্প টি একটু বড় । তাই এক পোষ্টে দিতে পারলাম না । তবে পরের পোস্টে অবশ্যই দিব । আর হ্যা , একটা কথা , টাইপ করতে অনেক কষ্ট হয় । প্লিজ একটু উৎসাহ দিয়েন ।
তো আজকে এই পর্যন্তই । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমি

The post [ধামাকা পোষ্ট] পড়ে নিন অনন্ত বিষাদগাথা বইটির তৃতীয় গল্প (ভাবোদয়) – part 1 appeared first on Trickbd.com.

খালি পায়ে মাটিতে হাঁটলে কী কোনো উপকার আছে?

Posted:

আমাদের এই প্রকৃতির সব উপাদান আমাদের কোনো না কোনো প্রয়োজনে লাগে। প্রাকৃতির জিনিস কখনো কোনো মানুষ বা প্রাণীর ক্ষতি সাধন করে না। ঠিক তেমনই খালি পায়ে মাটিতে হাঁটারও অনেক ভালো ভালো দিক রয়েছে।

আপনি যদি সকাল বেলা খালি পায়ে মাটিতে হাঁটেন। তাহলে আপনার শারীর ও মনের অনেক উন্নতি সাধন হবে।

খালি পায়ে মাটিতে হাঁটাকে বলা হয় Grounding বা Earthing. সবুজ ঘাস ই নয়, পানি অথবা বালিতে হাঁটলেও অনেক উপকার পাওয়া যায়।

সকাল বেলা খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করে হাঁটলে আমাদের দেহ মাটি থেকে নেগেটিভ ইলেকট্রন শোষণ করে যা দেহের ফ্রি রেডিকেলস গুলোকে ধ্বংস করে দেয়। এইসব ফ্রি রেডিকেলস আমাদের দেহের টিস্যু ও কোষ গুলোকে ধ্বংস করে ফেলে।

আবার অনেক সময় ঘুমানোর ব্যাতিক্রম হলে শরীরের পেছন দিকে ব্যাথা হয়ে থাকে বা পায়ে জ্বালা পোড়া ভাব দেখা দেয়। সকাল বেলা সবুজ ঘাসের উপর খালি পায়ে হাঁটার ফলে উপযুক্ত রক্তসঞ্চালনের মাধ্যমে এই ব্যাথার উপশম হয়।

মাটিতে খালি পায়ে হাঁটলে। আমাদের রক্তের শ্বেত কণিকার পরিমান কমিয়ে তা লোহিত কণিকার পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হত । তাছাও কোষের রক্ত জমাট বাধা প্রতিহত হয় যা রক্তের ঘনত্ব কমাই । যেহেতু রক্তের উচ্চ ঘনত্ব সরাসরি হৃদরোগের ঝুঁকির সাথে জড়িত। তাই খালি পায়ে মাটিতে হাঁটা হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে দিতে সক্ষম।

আমরা মানুষসহ সব প্রাণী একটি জৈবিক প্রক্রিয়ার ঘড়িকে অনুসরণ করে চলি। একে সার্কাডিয়ান ক্লক বলা হয়। খালি পায়ে হাটার ফলে তা ঘুমের প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে যার ফলে তা জৈবিক ঘড়িকে আবার নতুন উদ্যমে___ চালু করতে সাহায্য করে। পরিবেশ দূষণ, আলো, বাতাস, ইত্যাদি রাসায়নিক পদার্থ আমাদের ঘুমের প্রক্রিয়াতে বাধা সৃষ্টি করে থাকে । তাই আমরা যদি মাটির সংস্পর্শে আসি তাহলে এর নেগেটিভ ইলেকট্রন সার্কাডিয়ান ক্লকের তাল এবং অন্যান্য জৈবিক প্রক্রিয়াকে সাহায্য করতে পারে।

বাইরে থেকে ঘুরে আসলে তা স্বাভাবিক ভাবেই মানসিক অবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করে যার ফলে আমাদের মন ভাল হয়ে যায়। তখম যদি এই সময় শরীরকে সরাসরি মাটির কাছাকাছি আনা যায়। তাহলে অনেকটা উদ্বেগ ও মানসিক চাপ কমে আসে। মাটি সবসময় একটি নেগেটিভ চার্জ বহন করে থাকে। চারদিকে সব তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গের কারনে আমাদের শরীর সবসময় পজিটিভ চার্জ বহন করছে। তাই শরীরকে শারীরিক ও মানসিক ভাবে স্বাস্থ্য ভাল রাখতে বেশি সময় ধরে মাটির সংস্পর্শে থাকা উত্তম।

সাধারণত মাইগ্রেনের মাথা ব্যথা বিভিন্ন ক্ষতিকর রশ্মির প্রভাবে বাড়তে পারে। তাই যদি আমরা তখন খালি পায়ে মাটিতে হাটি তখন দেহকে ক্ষতিকর রশ্মির প্রভাব থেকে অনেকটা মুক্ত রাখতে পারবো আর এভাবেই মাইগ্রেইনের মাথা ব্যথা দূর করা যেতে পারে।

প্রতিদিন সকালে খালি পায়ে ঘাসের উপর হাঁটলে পায়ের তলায় থাকা একাধিক প্রেশার পয়েন্টে চাপ পড়ে। এসব প্রেশার পয়েন্টে চোখের সাথে সরাসরি যোগসূত্র করে। ফলে পায়ের তলায় যত চাপ পড়ে ,ততে আসতে আসতে দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটতে শুরু করে।

তবে দুঃখের বিষয় যে, শহর অঞ্চলে মাটি তেমন পাওয়া যায় না। তবে, প্রতিদিন ১৫-২০ মিনিট খালি পায়ে ধীরে ধীরে হাঁটার অভ্যাস করুন। যদি বাইরে খালি পায়ে হাঁটার সুযোগ না থাকে তবে ঘরেই খালি পায়ে হাঁটলেও বিভিন্ন শারীরিক উপকার পাবেন।

কোথাও কোনো ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

আমার জন্য দোয়া করবেন

আল্লাহ হাফেজ।

The post খালি পায়ে মাটিতে হাঁটলে কী কোনো উপকার আছে? appeared first on Trickbd.com.

টেন মিনিট স্কুল কর্তৃক আয়োজিত এইচএসসি 22 শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি কোর্স বাংলা এবং ইংলিশ সাবজেক্ট এর কোর্সটি নিয়ে নিন ফ্রিতে l

Posted:

হ্যালো ব্রো, স্বাগতম, সবাইকে, আমার আজকের আরেকটা নতুন টিউটোরিয়ালে । আশা করি সবাই খুবই ভালো আছেন। ভালো তো থাকারই কথা, কারন trickbd র সাথে থাকলে সবাই খুব ভালো থাকে । আর ভালো থাকার জন্যই মানুষ ট্রিকবিডিতে আসে। চলুন শুরু করা যাক।

আজকে আমার এই পোস্টে থাকবে টেন মিনিট স্কুলের একটি ফ্রি কোর্স সম্পর্কে l

টেন মিনিট স্কুল নিয়ে এসেছে ‘HSC 22 ব্যাচের শেষ মূহুর্তের প্রস্তুতি কোর্স’ যেখানে, ২টা Phase এ HSC পরীক্ষার শর্ট সিলেবাস প্রায়োরিটি ওয়াইজ পড়ানো হবে।
Phase 1 এ: বাংলা ও ইংরেজি বিষয় মে মাসের মধ্যে শেষ করানো হবে। ( যেটা সম্পূর্ণ ফ্রি)
Phase 2 তে: Physics, Chemistry, Higher Math, Biology শেষ করানো হবে ২ মাসে।

২ টি Phase এর মধ্যে ১ম Phase টি সবার জন্য ফ্রি, অর্থাৎ যে কেউ কেবল রেজিস্ট্রেশন এর মাধ্যমে বাংলা ও ইংরেজি সিলেবাসশেষ করতে পারবে।

যেহেতু অনেকেরই এখন অনেকটা সিলেবাস বাকি, আর এত সকল তথ্য একসাথে পড়তে সমস্যা হবে তাই কোর্সে যেগুলো বেশি ইম্পোর্টেন্ট সেগুলো সময় নিয়ে প্র‍্যাকটিস সহ পড়ানো হবে।

এরপর Safety হিসেবে তুলনামূলক কম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলো থেকে আসার মতন সাজেশনভিত্তিক টপিক পড়ানো হবে। 

তাই এখনো যারা HSC প্রস্তুতি নিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন এবং ভালো ফলাফল নিশ্চিত করতে চান, তাদের জন্য মাত্র ৩ মাসের এই “শেষ মূহুর্তের প্রস্তুতি কোর্স”ই হবে সহজ সমাধান।

rules: প্রথম ফেইস অর্থাৎ বাংলা এবং ইংলিশ কোর্সটিতে ভর্তি হওয়ার নিয়ম খুবই সহজ l আমি নিচে বাংলা এবং ইংলিশ গ্রুপে জয়েন হওয়ার জন্য গ্রুপের লিংক দিয়ে দিচ্ছি l আপনারা এই গ্রুপের লিংক এ ক্লিক করবেন এবং সেখানে নিচে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর দিবেন l এডমিনগণ কিছুক্ষণ পর আপনাকে গ্রুপে এপ্রুভ করে দিবে l

ক্লাস কিভাবে হয় ?
ক্লাস প্রাইভেট গ্রুপে লাইভে নেওয়া হবে এবং মোটামুটি সব ক্লাসের ই পিডিএফ দিয়ে দেওয়া হবে এবং এর সাথে থাকবে অবজেক্টিভ অর্থাৎ বহু নির্বাচনী পরীক্ষা l

* দেশের টপ টপ টিচারদের দিয়ে এই কোর্সটি করানো হচ্ছে l আর তাই আপনি যদি এইচএসসি 22 পরীক্ষার্থী হন তাহলে এটাই সুবর্ণ সুযোগ বাংলা এবং ইংলিশ এ ভালো একটি প্রস্তুতি নেওয়ার এই কোর্সের মাধ্যমে l তাই দেরি না করে এখনি এনরোল করে পড়ুন নিচের গ্রুপে জয়েন হওয়ার মাধ্যমে l

note: আরেকটা বিষয় কেউ যদি টেন মিনিট স্কুলের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি কোর্সের ফেইস 2 অর্থাৎ সাইন্সের সাবজেক্ট গুলোর যে কোর্সটি আছে সেটি যদি ডিসকাউন্টে কিনতে চান অথবা অন্য যে কোন কোর্স ডিসকাউন্টে কিনতে চান তাহলে আমাকে ফেসবুকে ইনবক্স এ নক করবেন l

শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি কোর্স নিয়ে যেকোনো জিজ্ঞাসায় কল করো 16910 – এই নাম্বারে।

group link

আমার আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করছি।

মানুষ মাত্রেই ভুল হয় , তাই পোষ্টে কোন ভুল থাকলে দয়া করে মাপ করে ‍দিয়েন, আর প্লিজ কমেন্টে লিখে ভুলগুলা শোধরানোর সুযোগ করে ‍দিয়েন।
কোন কিছু না বুঝলে বা কোন কিছু জানার থাকলে, আমাকে কমেন্টে জানান।

আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনি আমাদের ফেইসবুক গ্রুপে জয়েন হতে পারেন l

আর যেকোন প্রবলেমে ফেসবুকে আমি
তাহলে সবাইকে ট্রিকবিডির সাথে থাকার জন্য আমন্ত্রন জানিয়ে আজকে আমি আমার আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করছি। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।



The post টেন মিনিট স্কুল কর্তৃক আয়োজিত এইচএসসি 22 শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি কোর্স বাংলা এবং ইংলিশ সাবজেক্ট এর কোর্সটি নিয়ে নিন ফ্রিতে l appeared first on Trickbd.com.

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ১ম বর্ষের (২০২১-২২) ভর্তির প্রাথমিক আবেদন করবেন যেভাবে

Posted: 24 May 2022 06:50 AM PDT

ইতিমধ্যেই NU অনার্স ভর্তির প্রাথমিক আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন চলবে ৯ জুন ২০২২ রাত ১২.০০ টা পর্যন্ত।

আমার আগের পোষ্টটি দেখে আসতে পারেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ১ম বর্ষ (২০২১-২২) ভর্তি বিজ্ঞপ্তি

আবেদন করতে যা যা লাগবে:

১. SSC ও HSC পরীক্ষার রোল ও রেজিষ্ট্রেশন নম্বর
২. ১ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
৩. একটি সচল মোবাইল নম্বর

আবেদন করবেন যেভাবে:

পাঁচটি ধাপে আবেদন সম্পূর্ন করতে হবে,

প্রথম ধাপঃ রোল & রেজিঃ
প্রথমে app1.nu.edu.bd সাইটে যাবেন।
মোবাইল দিয়ে করলে অবশ্যই Desktop Site চালু করে নিবেন।
ভিজিট করলে এমন দেখতে পাবেন। তারপর

Apply Now ক্লিক করবেন
এবার SSC, HSC Roll & Reg দিয়ে Next দিবেন
২য় ধাপঃ এখানে আপনার নাম, পিতা-মাতার নাম, জন্ম তারিখ, রেজাল্ট & জেন্ডার দেখতে পারবেন। এখানে জন্ম তারিখ & লিংগ পরিবর্তন করতে পারবেন।

৩য় ধাপ: কলেজ & বিষয় নির্বাচন
এখানে কলেজ & বিষয় নির্বাচন করতে পারবেন।
প্রথমে বিভাগ তারপর জেলা নির্বাচন করলে ওই জেলার সব কলেজ লিস্ট দেখতে পারবেন।
যে কলেজ সিলেক্ট করেছেন সে কলেজের বিষয় গুলো দেখতে পারবেন।
আপনার পছন্দের বিষয়গুলোর উপর ক্লিক করলে সেটা ডানপাশের বক্সে চলে আসবে।
এক্ষেত্রে মনে রাখবেন, আপনার সবচেয়ে পছন্দের বিষয়টি ১ নম্বারে দিবেন।
৪র্থ ধাপঃ কোটা
যদি আপনার কোটা থাকে তাহলে Yes দিবেন না থাকলে No দিয়ে NEXT করবেন।

৫ম ধাপ: ছবি
এখানে ছবি দেওয়ার জন্য আপনার ছবির সাইজ ১২০*১৫০ হতে হবে & ৫০ কেবি নিচে & jpg ফরমেট হতে হবে।
এজন্য resizepic.com সাইটে গিয়ে কনভার্ট করে নিতে পারেন।
এবার ছবিটি সিলেক্ট করে নিচের বক্সে ফোন নম্বার & ইমেইল(না দিলেও হবে) দিয়ে রিভিউ দেন।
রিভিউ দিলে আপনার সব ডিটেইলস দেখতে পারবেন। তারপর Submit Applicaton করলে আপনার আবেদন টি সম্পূর্ন হবে।
এ পেজে আপনার রোল & পিন নম্বার দেখতে পারবেন। এ পেজ থেকে এপ্লিকেশন ফর্ম টি ডাউনলোড করতে হবে এবং প্রিন্ট করে উক্ত কলেজে ২৫০ টাকা সহ জমা দিতে হবে।

Applicant’s Login করবেন যেভাবে

Applicant’s Login ক্লিক করলে লগইন পেজ আসবেএখানে আপনার রোল এবং পিন নম্বার দিয়ে লগইন করতে পারবেন এখানে আপনার নাম, ছবি দেখতে পারবেন।
এখান থেকে ছবি পরিবর্তন, আবেদন বাতিল, আবেদন কপি ডাইনলোড, এডমিট কার্ড ডাইনলোড করতে পারবেন।

পিন নম্বার হারিয়ে গেলেঃ
পিন নম্বার বা রোল নম্বার হারিয়ে গেলে ফরগেট করতে পারবেন।
এ জন্য এই লিংকে গিয়ে HSC Roll, Passing Year, Board & Date of birth দিয়ে পিন & রোল দেখতে পাবেন।

The post জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ১ম বর্ষের (২০২১-২২) ভর্তির প্রাথমিক আবেদন করবেন যেভাবে appeared first on Trickbd.com.

কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটের জন্য ফ্রিতে SSL সার্টিফিকেট নিবেন

Posted: 24 May 2022 06:49 AM PDT

ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটের জন্য কিভাবে ফ্রিতে এসএসএল নিবেন আজকের পোস্ট আমি আপনাদেরকে সেটাই শেখাবো। মনোযোগ দিয়ে সবগুলো ধাপ কয়েকবার পড়বেন এবং যখন আপনার মনে হবে যে এবার চেষ্টা করে দেখার সময় হয়েছে তখন সবগুলো ধাপ সঠিকভাবে ফলো করে সেই অনুযায়ী কাজ করবেন।

free-ssl-for-wp01

 

যখন কোন ওয়েবসাইটের এসএসএল সার্টিফিকেট থাকে না, তখন ঐ ওয়েবসাইটিকে সাধারণত Not Secure ম্যাসেজ প্রদর্শন করা হয়ে থাকে।

কিভাবে ক্লাউডফ্লেয়ারের সাহায্যে একটা ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটে ফ্রি এসএসএল সার্টিফিকেট যুক্ত করতে হয়? আজকে আমি আপনাদেরকে সেটাই শেখাবো।

এরজন্যে প্রথমে ক্লাউডফ্লেয়ারে একটা অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন হলে ইমেইল ভেরিভাই করে অ্যাকাউন্টটি সচল করতে হবে। তারপর ক্লাউডফ্লেয়ার অ্যাকাউন্ট-এ লগিন করুন।

free-ssl-for-wp02

এখন আপনার ডোমেইনটি ক্লাউডফ্লেয়ারে অ্যাড করতে হবে।

free-ssl-for-wp03

এজন্য নিচের খালি ঘরে ডোমেইন নেম লিখে অ্যাড সাইট বাটনে ক্লিক করে ডোমেইনটি অ্যাড করুন।

free-ssl-for-wp04

আমরা যেহেতু ফ্রিতে সার্ভিসটি নিতে চাচ্ছি, সেহেতু ফ্রি প্যাকেজটি সিলেক্ট করবো। এরপর কনফার্ম প্ল্যান বাটনে ক্লিক করুন।

free-ssl-for-wp05

 

সফলভাবে সাইটটিকে ক্লাউডফ্লেয়ার অ্যাড করতে ডোমেইনের DNS (Domain Name Server) চেন্জ করতে হবে।

এরজন্যে ডোমেইনটি যেখান থেকে কিনেছিলেন সেই সাইটটিতে লগিন করুন। তারপরে সেখানে থেকে Name Server অপশনটি থেকে ডিএনএস চেন্জ করুন।

free-ssl-for-wp06

ক্লাউডফ্লেয়ার আপনাকে দুইটা DNS দিয়েছে পরিবর্তন করার জন্য সেগুলো কপি করে ১ম টা ১ম ঘরে এবং ২য় টা ২য় ঘরে বসিয়ে দিন। বাকি ঘরগুলো স্বাভাবিকভাবেই খালি থাকার কথা, খালি না থাকলে নতুন DNS বসানো ঘর দুটো বাদে বাকি ঘরগুলো খালি করে দিন। এবার সেভ করে ফেলুন।

[নেম সার্ভার চেঞ্জ করার সময় অনেকের সমস্যা হতে পারে! কোন সমস্যা হলে নিচের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন। ইনশাআল্লাহ সমস্যা অনুযায়ী সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করবো।]

সফলভাবে নেম সার্ভার চেঞ্জ করতে সফল হলে, এবার আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটের অ্যাডমিন প্যানেলে লগিন করুন। লগিন সম্পন্ন হলে প্লাগিন অপশন থেকে Add Plugin এ ক্লিক করুন।

free-ssl-for-wp07

এবার সার্চ বক্সে “Flexible ssl” লিখে সার্চ করুন। উপরের দেখানো প্লাগিনটি ইনস্টল করে এ্যাকটিভ করুন।

উপরের ধাপগুলো সঠিকভাবে সম্পন্ন হলে পুনরায় ক্লাউডফ্লেয়ারে লগিন করুন।

free-ssl-for-wp08

এবার ক্লাউডফ্লেয়ার থেকে Crypto অপশনটিতে ক্লিক করুন।

free-ssl-for-wp09

 

এবার Always use HTTPS বাটনটিতে ক্লিক করে এটা একটিভ করে দিন

free-ssl-for-wp10

ধাপটি সঠিকভাবে সম্পন্ন হলে এরকমটা দেখতে পাবেন।

free-ssl-for-wp11

 

আপনার সাইটে এসএসএল সেটআপ করার পূর্বের অবস্থা।

free-ssl-for-wp12

আপনার সাইটটিকে এখন এসএসএল সার্টিফিকেট দ্বারা সিকিউর করা হয়েছে। সঠিকভাবে SSL সেটআপ করার পরে ব্রাউজারের এ্যাড্রেসবারে একটা লক আইকন দেখতে পাবেন। যেমনঃ rironib.com trickbuzz.net এই সাইটগুলোতে ‍ভিসিট করলে লক আইকন দেখতে পাবেন।

free-ssl-for-wp13

লক আইকনটিতে ক্লিক করলে সবুজ কালারে Connection is secure লেখা একটা পপআপ ম্যাসেজ দেখতে পাবেন।

এর মানে হচ্ছে এই সাইটটি ঝুঁকিমুক্ত। আপনি নিঃসন্দেহে এই সাইট ব্রাউজ করতে পারেন। অনলাইনে পেমেন্ট করার আগে সাইটটিতে এসএসএল আছে কিনা অবশ্যই চেক করে নিবেন। সাইটিতে এসএসএল না থাকলে ভুলেও পেমেন্ট করবেন না।

 

আরো দেখুন

GPL WordPress Plugin GPL WordPress Theme

How to Protect Your Electronic Appliances from Lightning Damage Digital Marketing: Best Digital Marketing Roadmap in 2022

The post কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটের জন্য ফ্রিতে SSL সার্টিফিকেট নিবেন appeared first on Trickbd.com.

মেশিন লার্নিং: যন্ত্রকে শিখতে শেখানো

Posted:

লার্নিংয়ের মধ্যে দুটো প্রকার আছে। প্রথমটি rote learning- কোন কিছুর সম্মুখীন হয়ে তা আয়ত্ব বা মুখস্থ করা। দ্বিতীয় প্রকারটি হলো conceptual learning। Conceptual learning এর ক্ষেত্রে জেনারেলাইজেশন এর আইডিয়া ব্যবহার করা হয়। যেমন কিছু সংখ্যা লিখতে শিখে আমরা একটা জেনারেল আইডিয়া পেয়েছিলাম কীভাবে সকল সংখ্যা লেখা যায়। ধরা যাক আপনি বিদেশি কোন বন্ধুকে বাংলা শেখাচ্ছেন। করা-করব, বলা-বলব এভাবে কিছু যদি শেখান, সে কিন্তু ধারণা করে নিতে পারবে খেলা, চলা, পড়া এরকম অন্য ক্রিয়াগুলো ভবিষ্যত কালে কীভাবে রূপান্তর করা যায়। Rote learning এর ক্ষেত্রে এই ব্যাপারটি নেই, তথা জেনারেল কোন আইডিয়া নেয়ার সুযোগ থাকে না। এধরণের লার্নিং ইমপ্লিমেন্ট করা তুলনামূলক সহজ। তবে মেশিনের বেলায় জেনারেলাইজেশন নিয়ে আসাটা এর তুলনায় জটিল একটি কাজ।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিছক কিছু if… else এর সমষ্টি কিংবা এটা হলে এটা কর, ওটা হলে ওটা কর এরকমটা থেকে বেশি কিছু। বরং এক অর্থে এর উল্টোটাই বলা যায়, যেন মেশিনকে এমনভাবে শেখানো যায় যে সবকিছু আলাদাভাবে বলে বলে দিতে না হয়। মেশিন লার্নিং হলো সুনির্দিষ্টভাবে সে বিষয়ের জন্য প্রোগ্রাম করা ছাড়া তথ্য ও উপাত্ত থেকে কোন বিষয়ে মেশিনের পারফর্মেন্সে ইম্প্রুভ করানোর মেথড।

মেশিন লার্নিংয়ে যন্ত্রকে কিছু তথ্য নমুনা হিসেবে দেয়া হয়, একে বলা হয় ট্রেনিং ডাটা। এরপর যন্ত্র ট্রেনিং ডাটার ওপর ভিত্তি করে যন্ত্রের অ্যালগরিদম একটি মডেল তৈরি করে, যে মডেলের সাহায্যে অন্যান্য ডাটাকে বিশ্লেষণ করে যন্ত্র সিদ্ধান্ত বা প্রেডিকশন প্রদান করতে পারে।

মেশিন লার্নিংকে বিস্তৃতভাবে সুপারভাইজড, আনসুপারভাইজড অথবা রি-ইনফর্সমেন্ট এই তিনটি ক্যাটাগরীতে ভাগ করা যায়। তাছাড়া কোন সিস্টেমে একাধিক পদ্ধতি একসাথে ব্যবহার হতে পারে, কিংবা এমন কোন পদ্ধতিও নেয়া হতে পারে যা এই তিনটির কোনটিতেই সম্পূর্ণভাবে পড়ে না।

সুপারভাইজড লার্নিং: এক্ষেত্রে মেশিনকে প্রশিক্ষিত করার জন্য সরবারহ করা ট্রেনিং ডাটাগুলো লেবেল করা থাকে, যেখানে সংশ্লিষ্ট ইনপুট ও আউটপুট জোড় আকারে দেয়া থাকে এবং সফটওয়্যার অ্যালগরিদম তা অ্যানালাইজ করে প্রদত্ত উদাহরণের সাপেক্ষে নতুন কোন উদাহরণের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে শেখে।
আনসুপারভাইজড লার্নিং: এখানে শুধু ইনপুট ডাটা সরবরাহ করা হয় এবং তা লেবেলযুক্ত থাকে না। অ্যালগরিদম এগুলোকে বিশ্লেষণ করে অর্থপূর্ণভাবে পারস্পরিক সম্পর্ক অনুসন্ধানের মাধ্যমে গুচ্ছবদ্ধ করে এবং নতুন ডাটার ক্ষেত্রে সাদৃশ্য-বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে প্রতিক্রিয়া করে।
সেমি-সুপারভাইজড লার্নিং: সুপারভাইজড ও আনসুপারভাইজড লার্নিং প্রক্রিয়ার মিশ্রণে সেমি-সুপারভাইজড লার্নিং কাজ করে। এখানে লেবেলকৃত ট্রেনিং ডাটা সরবারহ করা হয়, আবার পাশাপাশি অ্যালগরিদমকে ডাটাগুলো এক্সপ্লোর করে নিজের মত সম্পর্ক তৈরির সুযোগ দেয়া হয়।
রিইনফর্সমেন্ট লার্নিং: এখানে একটা আল্টিমেট লক্ষ্য থাকে এবং অ্যালগরিদমকে এমনভাবে প্রোগ্রাম করা হয় যেন যখন সে লক্ষ্য অর্জনের জন্য উপকারী কোন পদক্ষেপ নেয় তখন সে রিওয়ার্ড অর্জন করে, আর যদি লক্ষ্য থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া কিছু করে, তখন পানিশমেন্ট পায়।

মেশিন লার্নিংকে বাস্তবায়নের জন্য বিভিন্ন ধরণের মডেল ব্যবহার হয়। এর মধ্যে আছে আর্টিফিশিয়াল নিউরাল নেটওয়ার্ক, ডিশিসন ট্রি, সাপোর্ট ভেক্টর মেশিন, রিগ্রেশন এনালাইসিস, বায়েসিয়ান নেটওয়ার্ক, জেনেটিক অ্যালগরিদম প্রভৃতি।

আরো দেখতে পারেন:কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আদ্যোপান্ত

সহায়ক আর্টিকেল

Wikipedia – Machine Learning

TechTarget – What is Machine Learning and Why Is it Important?

একটি নিয়নবাতি পরিবেশনা

The post মেশিন লার্নিং: যন্ত্রকে শিখতে শেখানো appeared first on Trickbd.com.

মজার মজার বিজ্ঞান – বিজ্ঞান বিষয়ক দারুণ একটা বই (হাইজেনবার্গের গল্প) একবার পড়ে দেখুন, অবশ্যই ভালো লাগবে l

Posted:

হ্যালো ব্রো, স্বাগতম, সবাইকে, আমার আজকের আরেকটা নতুন টিউটোরিয়ালে । আশা করি সবাই খুবই ভালো আছেন। ভালো তো থাকারই কথা, কারন trickbd র সাথে থাকলে সবাই খুব ভালো থাকে । আর ভালো থাকার জন্যই মানুষ ট্রিকবিডিতে আসে। চলুন শুরু করা যাক।

আপনারা নিশ্চয় পোস্টের টাইটেল টি দেখে তারপর পোস্টে এসেছেন।

আজকে আমি আপনাদেরকে একটি অসাধারণ একটি বই সম্পর্কে বলবো।

বইটির নাম: হাইজেনবার্গের গল্প

বইটি লিখেছেন বর্তমানকালের জনপ্রিয় এডুকেশন এর জন্য জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম টেন মিনিট স্কুল এর টিচার – শামীর মোন্তাজিদ

টাইপ:  এটি মূলত পদার্থবিজ্ঞান, মেডিক্যাল সায়েন্স, বায়োলজি নিয়ে লেখা মজার মজার ২৫টি গল্পের সংকলন l

মোট পাতা: 92 টি
ভাষা: বাংলা
প্রকাশকাল: 2019
পার্সোনাল রেটিং: ৯/১০

বইটি সম্পর্কে কিছু কথা : বিজ্ঞানের মাঝেও যে একটা মজা আছে সেটাই বইটি পড়লে বুঝা যায়। আমরা আমাদের পাঠ্যপুস্তকে যে বিজ্ঞান বিষয়ক বইগুলো পরি , সেগুলো আসলে আমাদের কে কোন ভাবে মজা দিতে পারে না l এগুলো পড়তে পড়তে সাইন্স সম্পর্কে আমাদের একটা একঘেয়েমিতা চলে আসে। তবে সাইন্স এর মাঝেও যে একটা মজা আছে সেগুলো এই বইটা পড়লে বোঝা যায় । বিজ্ঞান বিষয়টা কেউ যে গল্প-উপন্যাসের মত করে শেখা  যায়, সেটাই এই বই টি তে প্রকাশ পেয়েছে। অনেক সুন্দর সুন্দর কাহিনীর মাধ্যমে বিজ্ঞান সম্পর্কে অনেক কিছু বলা হয়েছে এবং অনেক নতুন নতুন তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। বইটি পড়লে আপনার একবারের জন্যও মনে হবে না যে আপনি সাইন্স পড়ছেন বরং আপনার মনে হবে যে আপনি কোন উপন্যাস অথবা কোন গল্প  পড়ছেন । একটা উদাহরণ দেওয়া যাক: যেমন মনে করুন আমরা জানি , কোন একটি পদার্থকে যদি ফোটানো হয় তাহলে সেটি বাষ্পে পরিণত হয়। কিন্তু একটি ফুটন্ত পানিতে যখন একটি ডিমকে দেওয়া হয়, তখন সেটির ভেতরে থাকা তরল পদার্থ গুলো গ্যাসে পরিণত হওয়ার বদলে কঠিনে পরিণত হয় । কেনো এরকম টিকলো বলুন তো? এরকমই নানান মজার মজার কাহিনী নিয়ে এই বইটি লিখেছেন লেখক। তাছাড়াও বিজ্ঞানের বিভিন্ন ঐতিহাসিক ব্যাখ্যা- আমাদের শরীরে যে ভাইরাসের বিরুদ্ধে এন্টিবায়োটিক দেওয়া হয় সেগুলো উৎপত্তি, এগুলো কিভাবে কাজ করে এবং অন্যান্য আরো অনেক ব্যাখ্যা এই বইটিতে লেখা রয়েছে। ডিএনএ টেস্ট আবিষ্কার কিভাবে হল , কিভাবে ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে মানুষ উপকৃত হয়েছে, ইংল্যান্ডের রাজার সাথে ডিএনএ টেস্ট নিয়ে কি কাহিনী ঘটেছিল, এরকম অনেক সমসাময়িক বিজ্ঞান সম্পর্কে অনেক বিষয়ই এ বইটিতে বর্ণনা করা হয়েছে। আর একজন সায়েন্সের স্টুডেন্ট হিসেবে কোন একজন মানুষের অবশ্যই উচিত বইগুলো পড়া যাতে সে বিজ্ঞান সম্পর্কে আরও সুন্দর এবং সম্যক ধারণা অর্জন করতে পারে। আমি বইটি পড়েছি এবং পার্সোনালি রেকোমেন্ট করছি আপনাকেও বইটি পড়তে। আমি বইটির রেটিং 10 এর মাঝে ৯ দিতে চাই । বইটি চাইলে আপনি লাইব্রেরী থেকে সংগ্রহ করতে পারেন অথবা রকমারি থেকে কিনে নিতে পারেন। নিচে আমি রকমারির লিঙ্ক দিয়ে দিলাম ।




link with refer

link without refer

এছাড়াও অনলাইনে বইটির পিডিএফ পেয়ে যাবেন। তবে ট্রিকবিডি এর কপিরাইট ইস্যু থাকার কারণে আমি বইটির পিডিএফ শেয়ার করতে পারলাম না। তারপরও যদি কারও পিডিএফ দরকার হয় আপনি আমাকে ফেসবুকে ইনবক্স করতে পারেন ।আমি আপনাকে পিডিএফটি দিয়ে দিব। তাহলে সবাইকে বইটি পড়ার আমন্ত্রণ জানিয়ে আমি আমার আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করছি।

মানুষ মাত্রেই ভুল হয় , তাই পোষ্টে কোন ভুল থাকলে দয়া করে মাপ করে ‍দিয়েন, আর প্লিজ কমেন্টে লিখে ভুলগুলা শোধরানোর সুযোগ করে ‍দিয়েন।
কোন কিছু না বুঝলে বা কোন কিছু জানার থাকলে, আমাকে কমেন্টে জানান।

আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনি আমাদের ফেইসবুক গ্রুপে জয়েন হতে পারেন l

আর যেকোন প্রবলেমে ফেসবুকে আমি
তাহলে সবাইকে ট্রিকবিডির সাথে থাকার জন্য আমন্ত্রন জানিয়ে আজকে আমি আমার আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করছি। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।



The post মজার মজার বিজ্ঞান – বিজ্ঞান বিষয়ক দারুণ একটা বই (হাইজেনবার্গের গল্প) একবার পড়ে দেখুন, অবশ্যই ভালো লাগবে l appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments