Search box..

দেখে নিন সর্বকালের সেরা thriller and adventure বই রিভিউ [amazonia]

দেখে নিন সর্বকালের সেরা thriller and adventure বই রিভিউ [amazonia]


দেখে নিন সর্বকালের সেরা thriller and adventure বই রিভিউ [amazonia]

Posted:

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । তাই বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক
Book Name : Amazonia
Writer : James Rollins
Genre : Thriller, Science fiction, Adventure fiction, Suspense
Review language : Bangla

Book Review : একাধিক বেস্টসেলার অ্যাকশন অ্যাডভেঞ্চার থ্রিলারের লেখক জেমস রলিন্সের জন্ম ১৯৬১ সালে আমেরিকার শিকাগোতে। রোলিন্স ব্যাক্তিগত জীবনে একজন অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মানুষ। তার প্রায় প্রতিটি রচনাতেই দেখা যায় অ্যাডভেঞ্চারের ছাপ। জেমস রোলিন্স বর্তমানে আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাস করছেন। তার বিখ্যাত লেখাগুলোর মধ্যে এক্সকেভেশান,আইস হান্ট, ম্যাপ অব বোনস অন্যতম। এছাড়াও ইন্ডিয়ানা জোনসের চতুর্থ কাহিনী রচনা করেছেন। ঠিক তেমনই আমাজনিয়া তার খুবই জনপ্রিয় একটি রচনা যা পাঠকদের কাছে সেরা অ্যাডভেঞ্চার থ্রিলারগুলোর মধ্যে একটি। এ বইটির প্রতিটি পৃষ্ঠাই পাঠকদের পদে পদে বিচলিত ও কৌতুহল জাগ্রত করবে। প্রথমে বইয়ের সাইজ দেখেই চমকালাম ভেবে যে এটা পড়তেই দু’মাস লেগে যাবে। তবে একটু ভিতরে পড়তেই বইয়ের আসল মজা টের পাওয়া গেল। অন্যান্য বইয়ের মতো বুকমার্ক রেখে পড়লে চলবে না, পড়তে পড়তে চলে যেতে হবে আমাজনের গভীর জংগলের মাঝে। যেই জনশুন্য ও ভীতিকর পরিবেশে আপনি সম্পূর্ণ একা। রহস্য ও রোমাঞ্চে ভরপুর জেমস রলিন্সের লিখা আমাজনের জংগলের কিছু গা ছমছমে ও রহস্যজনক ঘটনা নিয়ে এই গল্পটি আপনাদের কৌতুহলউদ্দীপক হিসেবে কাজ করবে বলে আশা করি….
পৃথিবীর সবচাইতে বিপদশন্কূল অরণ্যে সিয়াইএ’র এক অপারেটিভ এবং সাবেক স্পেশাল ফোর্সের সৈনিক এজেন্ট জেরাল্ড ক্লার্ক মৃত্যুদ্বারেপ্রান্তে উপনীত হয়ে হাজির হলো এক মিশনারি গ্রামে। এজেন্টের মৃত্যুতে ওয়াশিংটনে তার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা হতবুদ্ধিকর হয়ে পড়লো। এই এজেন্ট যখন আমাজনে গিয়েছিলো তখন তার ছিলো একটি হাত কিন্তু মৃত্যুর সময় দেখা গেলো তার দুটি হাত। আমাজনের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন নাথান র‍্যান্ডের নেতৃত্যে রেন্জার্সদের একটি দলকে সেই রহস্যময় ঘটনাটি তদন্ত করার জন্য পাঠানো হলো। অচিরেই সেই দলটি টের পেলো তাদের পিছনে কেউ লেগেছে…
ব্রাজিলের আমাজন বনের ভীতিকর পরিবেশের সাথে পরিচয় করিয়ে দিবে শ্বাসরুদ্ধকর এই থ্রিলারটি। রোলিন্স তার উপন্যাসে বাস্তব জগতের সত্যিকারের ঘটনা আর বিস্তয়কর প্রযুক্তির যে বর্ণনা দেন তা পাঠকদের জন্য হয়ে উঠে দারুন লোভনীয়। এমনটি মনে করা হয় যে ২০০৮ সালে মাইকেল ক্রাইচটন মারা যাওয়ার পর নিশ্চিতভাবেই তার ব্যাটনটি রোলিন্সের হাতে দিয়ে গেছেন! – বুক ওয়ার্লড
আমাজনের অব্যাখ্যাত রহস্য, অজানাশত্রু এবং রেঞ্জার্সদের সেই প্রানের ভয় এর কারন অবিশ্বাস্য হলেও সত্য… গল্পের শেষে কি হবে এডভেঞ্চারারদের?এরপর কি হতে যাচ্ছে? কেউ কি আদৌ পারবে সে রহস্য উদঘাটন করতে? জানতে হলে পড়ুন ।
আর যদি আমার নিজের রিভিউ এর কথা বলেন , তাহলে আমার কাছে বই টি অসাধারন লেগেছে । কখন কি হবে চরম উত্তেজনায় রহস্যময় বইটি। আপনি কোনোভাবেই বোরিং হবেন না । আপনি যখন পড়বেন দেখবেন সময় কোথায় চলে যাচ্ছে । আপনি যদি থৃলার প্রেমি হয়ে থাকেন এই বইটি মিস করবেন না । আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে । আর সব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন ।

রহস্যপ্রেমী,গোয়েন্দাপ্রেমী, থ্রিলারপ্রেমীদের কাছে এটা একটা মাস্টারপিস বই। পুরোটা বই জুড়েই রয়েছে টানটান উত্তেজনা।
তাই যারা পড়েননি এখনো, আর দেরী না করে তাড়াতাড়ি সংগ্রহ করুন আর নেমে পড়ুন রহস্যের কিনারা করতে l
ট্রিকবিডিতে কপিরাইট ইস্যু থাকায় আমি ডাউনলোড লিংক দিতে পারছি না । তবে আপনারা সহজেই গুগলে পেতে পারেন , অথবা সরাসরি কিনে নিতে পারেন । তো আজকে এই পর্যন্তই । মানুষ মাত্রই ভুল হয় । তাই ভুল হলে ক্ষমা করে দিয়েন । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আপনি চাইলে এই লিংক এ ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে join করতে পারেন । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন ।

The post দেখে নিন সর্বকালের সেরা thriller and adventure বই রিভিউ [amazonia] appeared first on Trickbd.com.

Termux দিয়ে কিভাবে ফেইসবুকের ভিডিও ডাউনলোড করবেন দেখে নিন।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি।

আজ আমি আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম কিভাবে termux দিয়ে ফেইসবুকের ভিডিও ডাউনলোড করবেন কোন ঝামেলা ছাড়া।  আমরা হয়তো ফেইসবুকের ভিডিও ডাউনলোডের জন্য আলাদা অ্যাপস ব্যবহার করি। আবার অনেক কিছু ওয়েবসাইট ও ব্যবহার করে ফেইসবুকের ভিডিও ডাউনলোড করেন। কিন্তু আজ আমি একটু বিভিন্ন ভাবে কিভাবে ডাউনলোড করা যায় সেটা দেখাবো চলুন শুরু করা যাক।

প্রথমে আমরা termux এ চলে যাবো।

এখন আমরা github থেকে টুলসটি ডাউনলোড করার জন্য git ইনস্টল করবো।

pkg install git

এখন আমরা পাইথন ইনস্টল করবো।

pkg install python

এখন আবার পাইথন ২ ভার্সনটা ইনস্টল করবো।

pkg install python2

এখন আমরা pip requests টা ইনস্টল করবো।

pip install requests

এখন আমরা termux কে স্টো‌রেজ পারমিশন দিবো যাতে করে যা ডাউনলোড করবো সেটা আমাদের মেমোরিতে সেইভ হয়।

termux-setup-storage

এখন আমরা github থেকে মেইন টুলসটি ডাউনলোড করবো।

git clone https://github.com/Edi-ID/facebook-downloader.git

ডাউনলোড শেষ হলে আমরা ls দিয়ে ইন্টার করবো।

তারপর মেইন টুলসটির ভিতর প্রবেশ করবো তাই আমরা

cd facebook-downloader

ইন্টার করবো।

ভিতরে প্রবেশের পর ls দিয়ে ইন্টার করবো।

এখন আমরা main.py কে পারমিশন দিবো এই জন্য লিখবো

chmod +x main.py

পারমিশন হয়েছে কিনা সেটার দেখার জন্য আবার ls দিবো এবং main.py লিখা যদি গ্রীন কালার হয় তাহলে বুঝবো পারমিশন হয়েছে।

এখন আমরা মেইন টুলসটি রান করবো।

python main.py

রান করলে উপরের মতো দেখতে পারবো এখন আমাদের কাজ হচ্ছে ফেইসবুক থেকে যেই ভিডিও ডাউনলোড করবো সেটার লিংক করে পেস্ট করে ইন্টার দিবো।

ইন্টার দেওয়ার পর এখন বলবে কোথায় আপনি ভিডিওটি রাখতে চান সেই লোকেশন দিয়ে দিন এবং ভিডিও এর একটি নাম ও ফরমেট দিয়ে দিবেন।

উপরে দেখতে পাচ্ছেন আমার ভিডিও ডাউনলোড শুরু হয়ে গেছে।

দেখতে পাচ্ছেন আমার মেমোরিতে ভিডিওটি সেইভ হয়ে গেছে।

তো আজ এই পর্যন্তই ভালো থাকবেন আর আমার জন্য দোয়া করবেন যাতে খুব তারাতা‌ড়ি সুস্থ হয়ে উঠতে পারি ।

The post Termux দিয়ে কিভাবে ফেইসবুকের ভিডিও ডাউনলোড করবেন দেখে নিন। appeared first on Trickbd.com.

১৫ই জুন ২০২২ পযন্ত চলাকালীন নগদের দুইটি ক্যাশব্যাক অফার

Posted:


নগদ দিচ্ছে ১৫ই জুন পযন্ত মেয়াদী ২টি প্রয়োজনীয় অফার


নগদ বাংলাদেশের মোবাইল ব্যাংকের মধ্যে একটি । খুব অল্প সময়ের ব্যাবধানে নগদ মানুষের মাঝে জনপ্রিয়তা অজন করতে সক্ষম হয়েছে । মোবাইল রিচাজ থেকে শুরু করে পে বিল, পেমেন্ট ও ব্যাংক থেকে টাকা একাউন্টে ট্রান্সফার করার সুবিধাও দিচ্ছি । শুধু তাই নয় অনেককে ক্যাশব্যাক অফারও দিচ্ছে । দিচ্ছে এজেন্টের মাধ্যমে টাকা লেনদেনের সুবিধা । শিশুদের উপবৃত্তির অথও নগদ একাউন্টের মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে । এভাবেই জনপ্রিয় হচ্ছে কোটি মানুষের হৃদয়ে ।

নগদের দুটি ক্যাশব্যাক অফার নিয়ে ছিল আজকের আটিকেলের বিষয় । কথা না বাড়িয়ে আলোচনায় প্রবেশ করছি ।

প্রথম অফার :-


১০০টাকা ক্যাশব্যাক গাড়ির মাসিক পেমেন্টে


Nitol Motoqs L.T.D এ গাড়ির মাসিক পেমেন্টে কমপক্ষে ১৯০০ টাকা বা তার বেশি পেমেন্ট নগদের মাধ্যমে পরিশোধ করলে পাবেন ১০০ টাকা ক্যাশব্যাক । অফারটি চলবে ১৫ই জুন ২০২২ তারিখ পযন্ত । সবোচ্চ একবার নিতে পারবেন অফার চলাকালীন সময়ে । নগদ অ্যাপের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে হবে । পরবতীতে এ ব্যাপারে নিদেশনা দিলে নগদ তাদের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে জানিয়ে দিবে ।


দ্বিতীয় অফার (২০% ডিসকাউন্ট Health care service এ) :


Zaynax health care থেকে সেবা নিয়ে পেমেন্ট নগদের মাধ্যমে পরিশোধ করলে পাচ্ছেন ২০% ক্যাশব্যাক । অথাৎ ১শত টাকায় ক্যাশব্যাক পাবেন ২০টাকা । অফারটি চলবে ১৫ই জুন ২০২২ তারিখ পযন্ত । অফার চলাকালীন সময়ে যত খুশি তত বার ক্যাশব্যাক নিতে পারবেন । নগদ অ্যাপের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করতে হবে ।

তাহলে বুঝতেই পাচ্ছেন নগদ মানুষের জন্য কিছু ভালো অফার চালু করেছে । তো আজ আমার পক্ষ থেকে এতটুকুই ছিল । সবাইকে ধন্যবাদ । ভালো লাগলে কমেন্ট করবেন ।

The post ১৫ই জুন ২০২২ পযন্ত চলাকালীন নগদের দুইটি ক্যাশব্যাক অফার appeared first on Trickbd.com.

এনজিও (NGO) কি? এনজিও সম্পর্কিত কিছু সাধারণ তথ্য

Posted:

এনজিও (NGO) হচ্ছে নন গভারমেন্টাল অরগানাইজেশন্স (Nongovernmental Organizations) এর সংক্ষপ্তি রুপ। এই  সংস্থাগুলো সাধারণত অলাভজনক হয়ে থাকে। এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের হিসাব মতে, বাংলাদেশে বর্তমানে রেজিস্টার্ড এনজিওর সংখ্যা ২৬,০০০।

তবে এনজিও বিষয়ক ব্যুরো ২০২২ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত ২,৫২১ টি এনজিও সংস্থাকে তালিকাভুক্ত করেছে। তালিকাটি ডাউনলোড করতে www.ngoab.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

এনজিও সংস্থাগুলি স্বাধীনভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। অর্থাৎ সরকারের কোন নিয়ন্ত্রণ এর উপর থাকে না। তবে এগুলো সচল রাখতে প্রায়শঃই সরকার অর্থায়ন করে থাকে।

কার্যক্রমের উপরে ভিত্তি করে এনজিও মোট ০৮ টি ক্লাস্টারে বিভক্ত করা হয়েছে। এগুলো হলো-

  1. প্রতিবন্ধী উন্নয়ন
  2. নদী ও পরিবেশ
  3. ক্ষুদ্র ও নৃ-গোষ্ঠী
  4. হেলথ এন্ড হাইজিন
  5. নারী ও শিশু অধিকার
  6. শিক্ষা বিষয়ক কার্যক্রম
  7. মাদক ও বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ
  8. দারিদ্র্য দূরীকরণ ( ভিক্ষাবৃত্তি, গৃহহীনদের পনর্বাসন)

বাংলাদেশে এনজিও নিয়ে খুব একটা চর্চা না হলেও এনজিওর গুরুত্ব কিন্তু বাংলাদেশে মোটেও কম নয়। স্বাধীনতা লাভের পর বাংলাদেশে যখন দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিলো তখনও কিছু মানুষ অন্যের সহায়তা ছাড়া নিজ উদ্যোগে এনজিও প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। যার মূল লক্ষ ছিলো, যুদ্ধবিদ্ধস্ত বাংলাদেশকে পূনর্গঠন করা এবং দেশকে দরিদ্র মুক্ত করা।

যদিও এনজিও সংস্থাগুলো বাংলাদেশকে এখন পর্যন্ত সম্পূর্ন দরিদ্র বা বেকার মুক্ত করে পারে নাই কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশের পূনর্গঠন এবং দেশের বেকার সমস্যা কিছুটা কমিয়ে আনতে এনজিওর ভূমিকা এবং গুরুত্ব কোনটাই কম নয়।

যাই হোক, যাদের এনজিও সম্পর্কে ধারণা ছিলো না, আশা করি তারা একটা ধারণা পেয়ে গেছেন। চলুন এবার নাম করা কিছু এনজিও’র নাম জেনে নেওয়া যাক।

পিসিডি, সেতু, সিও, আর্স, এ্যাডো, হীড বাংলাদেশ, পল্লী বিকাশ কেন্দ্র, দিশা, আশা, রিক, উদ্দীপন, পপি, রিসডা বাংলাদেশ, সিদীপ, আরডিআরএস, সিএসএস, আনন্দ, প্রত্যাশী, ব্র্যাক, টিএমএসএস, আরআরএফ, শক্তি ফাউন্ডেশন, এসকেএস, গাক, সুশীলন, বুরো বাংলাদেশ, ঘাসফুল, সাজেদা ফাউন্ডেশন, পদক্ষেপ, ঊষা ফাউন্ডেশন, গ্রাম বিকাশ কেন্দ্র, সামাজিক সেবা সংগঠন, এফএইচপি, ইউসেপ বাংলাদেশ, বিজ, সেবা, এফআইভিডিবি, গ্রামীণ কল্যাণ, দারিদ্র বিমোচন সংস্থা (ডিবিএস), ওয়েভ ফাউন্ডেশন, ডাম ফাউন্ডেশন ফর ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট, পিদিম ফাউন্ডেশন, ড্যামিয়েন ফাউন্ডেশন, আদ-দ্বীন ওয়েলফেয়ার সেন্টার, সোপিরেটম, সিসিডিবি, সৃজনী ফাউন্ডেশন, বাসা ফাউন্ডেশন, কোডেক, সাউথ এশিয়া পার্টনারশীপ, জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশন, মানবিক সাহায্য সংস্থা (এমএসএস), প্রিজম বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন, গণ উন্নয়ন প্রচেষ্টা এবং এসএসএস এনজিও।

আপনি যদি এনজিও তে চাকরি করতে আগ্রহী হয়ে থাকেন এবং মানব সেবায় অংশ নিতে চান তাহলে চলমান সকল এনজিও চাকরির খবর পেতে এই লিংক ভিজিট করতে পারেন।

The post এনজিও (NGO) কি? এনজিও সম্পর্কিত কিছু সাধারণ তথ্য appeared first on Trickbd.com.

সকল ফেসবুক ইউজারদের জন্য সতর্কবার্তা

Posted:

হ্যালো ব্রো, স্বাগতম, সবাইকে, আমার আজকের আরেকটা নতুন টিউটোরিয়ালে । আশা করি সবাই খুবই ভালো আছেন। ভালো তো থাকারই কথা, কারন trickbd র সাথে থাকলে সবাই খুব ভালো থাকে । আর ভালো থাকার জন্যই মানুষ ট্রিকবিডিতে আসে। চলুন শুরু করা যাক।

আশাকরি টাইটেল দেখেই আপনারা বুঝতে পেরেছেন আমার আজকের এই পোস্টটি হচ্ছে সকল ফেসবুক ইউজারদের জন্য তাহলে চলুন দেরি না করে আমরা পোষ্টের মূল বক্তব্য চলে যায়।

সম্প্রতি, ফেইসবুক তাদের ট্রাস্টেড কন্ট্রাক্ট নামক অপশনটি বন্ধ করে দেয়ার নোটিশ দিয়েছে l

ট্রাস্টেড কন্ট্রাক্ট হলো এমন একটি সিস্টেম, যেখানে আপনি যদি আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট অ্যাক্সেস হারিয়ে ফেলেন তাহলে আপনি আপনার তিন থেকে পাঁচজন বন্ধুর মাধ্যমে (যাদেরকে আপনি ট্রাস্টেড কন্ট্যাক্টস হিসেবে সিলেক্ট করবেন) আপনার হারিয়ে যাওয়া ফেসবুক আইডিটি ব্যাক পেতে পারেন। যেহেতু এই সিস্টেমটি ফেসবুক অফ করে দিচ্ছে তাই ফেসবুক সবাইকে নোটিফিকেশন পাঠাচ্ছে

যাতে সকল ফেসবুক ইউজার তাদের মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল দিয়ে তাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি ঠিকমতো বাইন্ডিং এবং ভেরিফাইড করে রাখেন। কারণ তার ফেসবুক একাউন্টটি যদি কোনো কারণে লক হয়ে যায় অথবা কোন কারণে যদি সে তার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট অ্যাক্সেস হারিয়ে ফেলে তাহলে আর ট্রাস্টেড কন্টাক্ট অপশনটি কাজ করবে না। এসময় ইমেইল অথবা ফোন নাম্বার ছাড়া তার ফেসবুক আইডি রিকভার করার আর কোন অপশন থাকবে না । তাই ফোন নাম্বার অথবা তার ইমেইল এড্রেস দিয়ে তাকে তাঁর অ্যাকাউন্টটি রিকভার করতে হবে l ফেসবুক নোটিশের পাশাপাশি সাইবারক্রাইম বাংলাদেশ পেইজ থেকেও এই তথ্যটি জানানো হয়েছে। তাই আপনাদের যাদের ফেসবুক একাউন্টে ইমেইল এবং ফোন নাম্বার অ্যাড করা নেই, তারা অবশ্যই ইমেইল এবং ফোন নাম্বার এড করে নিবেন যাতে ভবিষ্যতে আপনার আইডির হারানো সংক্রান্ত কোনো ঝামেলায় পড়তে না হয় । এবং আপনি যদি কোন কারণে আপনার পাসওয়ার্ড ভুলে যান অথবা যদি আপনার আইডি লক হয়ে যায় তাহলে যেন খুব সহজেই এই ইমেইল এবং ফোন নাম্বার এর মাধ্যমে আপনার একাউন্ট রিকভার করতে পারেন।

সূত্র : ফেসবুক

তো তাহলে আমার আজকের পোস্ট আমি এখানেই শেষ করছি। সবাইকে ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্য।

মানুষ মাত্রেই ভুল হয় , তাই পোষ্টে কোন ভুল থাকলে দয়া করে মাপ করে ‍দিয়েন, আর প্লিজ কমেন্টে লিখে ভুলগুলা শোধরানোর সুযোগ করে ‍দিয়েন।
কোন কিছু না বুঝলে বা কোন কিছু জানার থাকলে, আমাকে কমেন্টে জানান।
পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই একটি লাইক দিবেন এবং কমেন্টে তা জানিয়ে দেবে যেন আমি আরো নতুন নতুন পোস্ট করার উৎসাহ পাই।

আর এরকম নিত্যনতুন আরো তথ্য জানতে এবং আমাদের সাথে যুক্ত থাকার জন্য আপনি আমাদের ফেইসবুক গ্রুপে জয়েন হতে পারেন l

আর যেকোন প্রবলেমে ফেসবুকে আমি
তাহলে সবাইকে ট্রিকবিডির সাথে থাকার জন্য আমন্ত্রন জানিয়ে আজকে আমি আমার আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করছি। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।


The post সকল ফেসবুক ইউজারদের জন্য সতর্কবার্তা appeared first on Trickbd.com.

পাসপোর্টের পূর্বের আবেদন বাতিল না করে নতুন করে আবার আবেদন করুন (গোপন টিপস)।

Posted:

বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমাদের জাতীয় পরিচয়পত্র বা ন্যাশনাল আইডি কার্ড খুবই প্রয়োজনীয় এবং আবশ্যকভাবে থাকতে হয়। আর তা না হলে আমাদের দেশের ভিতর বিভিন্ন কাজেক্ষেত্রে ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়। তো আমার আসলে এতকিছু বলার কারণ হচ্ছে, একজন নাগরিক হিসেবে আইডি কার্ডের মত আমাদের পাসপোর্ট থাকাটাও জরুরী। এতে করে দেশে বিভিন্ন সুযোগের পাশাপাশি আপনি যদি কখনো বিদেশে অর্থাৎ দেশের বাহিরে সুযোগ পান তখন ঐ সুযোগটা কাজে লাগাতে পারবেন। তার জন্য প্রথম শর্তটিই হলো পাসপোর্ট। এখন পাসপোর্ট যদি করতে হয় তাহলে আমাদেরকে সর্বপ্রথম অনলাইনে আবেদন করতে হয়। আর এই আবেদন করার সময় যদি কোন কারণে কোন কিছু ভুল হয় বা অন্য কোন কারণে আবেদনটি বাতিল করার প্রয়োজন পড়ে তখন কী করবেন তা নিয়েই আমাদের আজকের এই পোস্ট।

যদিও এই বিষয় নিয়ে কয়েকদিন আগে ট্রিকবিডির কর্তৃপক্ষ রানা ভাই একটা পোস্ট করেছিলেন। যে কিভাবে আপনার ভুল হওয়া আবেদনটি বাতিল করবেন। আর তা দেখে আমার মনে হলো আমি আমার বাস্তব অভিজ্ঞতাটা আপনাদের সাথে শেয়ার করি। কারণ আমি পাসপোর্ট করতে গিয়ে বাস্তব একটা অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হই। যদিও আমার এই বিষয়ের উপর আগেই থেকে একটা পোস্ট করার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে লিখব লিখব করে আর লেখা হয়ে উঠে নাই। এখন রানা ভাইয়ের ব্যাপারটা দেখে চিন্তা করলাম আপনাদের সাথে বিষয়টা শেয়ার করি। হয়তো এতে আপনাদের উপকারে আসতে পারে।

কাহিনী সংক্ষেপ:
আমি আসলে প্রথমে আমার সাথে ঘটা বিষয়টি আপনাদের সাথে শেয়ার করি। তাহলে আপনাদের পোস্টের মূল বিষয়টি বুঝতে সুবিধা হবে। আমি যখন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করি তখন পাসপোর্ট অফিস হিসেবে ঢাকা আগারগাঁওয়ের কার্যালয় নির্বাচন করি। বলে রাখা ভালো আপনি যদি ঢাকা আগারগাঁওয়ের কার্যালয় অর্থাৎ প্রধান কার্যালয়ে আবেদন করে থাকেন তাহলে তারা একটা সিডিউল দিবে আপনাকে। ঐ সিডিউল অনুযায়ী সেখানে উপস্থিত হয়ে ছবি এবং ফিঙ্গার দিতে হয়। আর বাংলাদেশের অন্যান্য যেকোন পাসপোর্ট অফিসে কোন সিডিউল দেওয়া থাকে না। আপনার ইচ্ছে অনুযায়ী আপনি যেকোন সময় সেখানে উপস্থিত হয়ে ছবি এবং ফিঙ্গার দিয়ে আসতে পারবেন। তো আমার ক্ষেত্রে এমনি ঘটেছিল। আমি ঢাকায় থাকার কারণে আবেদন করার সময় ঢাকা আগারগাঁওয়ের কার্যালয় নির্বাচন করি। আর কোন কারণে ঢাকা থেকে আমার গ্রামের বাড়িতে চলে আসি। এছাড়াও আমার পাসপোর্টটি করাও আমার জন্য জরুরী হয়ে পড়ে। এখন সমস্যাটি দাঁড়ায় সিডিউলের কারণে। কারণ আমি প্রধান কার্যালয় নির্বাচন করায় আমাকে অনেক দেরিতে সিডিউল দেওয়া হয়। তখন আমি চিন্তা করি আবেদনটি বাতিল করার জন্য। কিন্তু বাতিল করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়ার পর দেখি এটা বেশ ঝামেলার। কেননা আমি যদি আবেদনটি বাতিল করতে চাই তাহলে বাতিলের জন্য একটি দরখাস্ত লিখে আমাকে ঢাকার প্রধান কার্যালয়ে গিয়ে স্ব-শরীরে জমা দিতে হবে। তো এর জন্য আমি বিকল্প পথ খুঁজি। আর এটা খুঁজতে গিয়ে আমার একটা অভিজ্ঞতা হয়। আর সেটাই এখন আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব।

আমি দ্রুত পাসপোর্ট করার জন্য অর্থাৎ সিডিউলের অপেক্ষায় না থেকে ঢাকায় না করে নিজের জেলায় নতুন করে আবেদন করার জন্য প্রফেশনাল একজনের স্মরণা পন্ন হই। তখন আমি উনাকে বললাম যে আমার উপরোল্লিখিত সমস্যা এখন কি নতুন করে আবেদন করা যাবে কিনা। তখন তিনি বললেন যাবে। তো আমি বললাম কিভাবে? কারণ একটি জাতীয় পরিচয়পত্র দ্বারা আবেদন করার পর ঐটা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আর দ্বিতীয়বার আবেদন করা সম্ভব না। কিন্তু তিনি যেহেতু বললেন পারবেন। তখন আমি তার মাধ্যমে নতুন করে আবার আবেদন করার উদ্যোগ নেই। আর তখনই লক্ষ করলাম তিনি আবেদন করেছেন অন্যভাবে। এটাই হলো মূলত আমাদের আজকের পোস্টের গোপন টিপস। উনি নতুনভাবে আবেদন করার সময় আমার যে আইডি কার্ড নাম্বারটি ছিল সেটির একটি সংখ্যা পরিবর্তন করে আবেদন করেছেন। কারণ যেহেতু আমার আইডি কার্ড নাম্বার দিয়ে এর আগেই আবেদন করা আছে। সেহেতু এখন আর আমার আইডি কার্ড নাম্বার বসালে আর আবেদন করা যাবে না। তাই তিনি এই পন্থা অবলম্বন করেছেন। তো তিনি কিভাবে আবেদন করেছেন তা আমরা নিচে থেকে দেখে নেই।

আবেদন করার পদ্ধতি:
পূর্বের আবেদনটি বাতিল না করে নতুন করে আবেদন করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা আমি আমার বিষয়টা দিয়ে বুঝাচ্ছি তাই এখানে ভালো করে মনোযোগ দিবেন। উদাহরণ স্বরূপ ধরেন আমার আইডি কার্ড নাম্বার ছিল ১৯২৩৭৪৬৩৪৭ তো আমি এই নাম্বার দিয়ে এর আগে আবেদন করে ফেলেছি। এখন চাইলে আর নতুন করে আবেদন করতে গেলে এই নাম্বারটি দিলে আর আবেদন নিবে না। তাই তিনি ১৯২৩৭৪৬৩৪৭ এর জায়গায় ১৯২৩৭৪৬৩৪৮ বসিয়ে দিয়েছেন। অর্থাৎ পুরো নাম্বারটি ঠিক রেখে শেষের নাম্বার ৭ এর স্থলে ৮ বসিয়ে দিয়েছেন। আর যারফলে আবেদনটি নিয়ে নিয়েছে। এখানে নতুন করে আবেদন করার সময় আপনার সকল ডাটা ঠিক রেখে শুধুমাত্র আইডি কার্ডের নাম্বারটি ইচ্ছাকৃতভাবে ভুল দিয়েছে। এখন আপনি বলতে পারেন যে, এটা তো মারাত্মক ভুল। যেটা আমার পাসপোর্টের মধ্যে ভুল আসবে। হুম ঠিক বলেছেন সেটা নিয়ে আমি পরে আসতেছি যে এর জন্য আপনার পরবর্তীতে করণীয় কী।

পেমেন্ট করার পদ্ধতি:
আমি যখন প্রথম আবেদন করেছিলাম তখন কিন্তু পেমেন্ট করি নাই অর্থাৎ পাসপোর্ট করার যে ফি’টা ব্যাংকের চালানের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হয় তা আমি করি নাই। কারণ আমার উদ্দেশ্য ছিল যে, যখন আমার ছবি এবং ফিঙ্গারের সিডিউলটি কাছাকাছি চলে আসবে তার দুই একদিন আগে পেমেন্ট করব। যারফলে আর আমার প্রথম আবেদনের ফি পরিশোধ করা হয় নাই। আর এই জন্য আমি বাড়তি খরচ থেকে বেচে গেলাম। তো এখন যদি আমি আমার আইডি কার্ডের নাম্বার দিয়ে পেমেন্ট করি তাহলে তো সেটি আমার পূর্বের আবেদনের ফি হিসেবে গণ্য হবে। তাই তিনি এর জন্যও অন্য একটি পন্থা অবলম্বন করেছেন।

পন্থাটি হলো প্রত্যেকটি পরিচয়পত্রের দুইটি করে নাম্বার থাকে। একটি হলো ১০ ডিজিটের আর আরেকটি হলো ১৭ ডিজিটের। যারা নতুন করে ভোটার হয় তাদের আইডি কার্ডে ১০ ডিজিটের নাম্বার হয়। আর যারা এর আগে ২০০৭, ২০১২ তে গণহারে ভোটার হয়েছেন তাদের আইডি কার্ডের নাম্বার সাধারণত ১৭ ডিজিটের হয়ে থাকে। তো এইরকম ১৭ ডিজিটের যে আইডি কার্ডগুলো সেগুলোর ১০ ডিজিটের একটা নাম্বার আছে। আবার যেগুলো ১০ ডিজিটের সেগুলোর ১৭ ডিজিটের নাম্বার আছে। তো আপনি আপনার আইডি কার্ডের দুইটি নাম্বারের মধ্যে গোপন নাম্বারটি কিভাবে বের করবেন তা জানতে এখানে ক্লিক করুন। আর আমার আইডি কার্ডের নাম্বার ছিল ১০ ডিজিটের। তাই তিনি কি করেছেন আমার ১৭ ডিজিটের আইডি কার্ড নাম্বারটি বের করে সেই নাম্বারে ব্যাংকে চালানের মাধ্যমে টাকা জমা দিয়েছেন। আর এতে করে পেমেন্টটা আমার আইডি কার্ডের বিপরীতেই অর্থাৎ উপরেই হয়েছে।

এইবার আপনার করণীয়:
আপনার আবেদন এবং পেমেন্ট অর্থাৎ পাসপোর্টের ফি প্রদান করা তো হয়ে গেল। এখন আপনি আপনার সুযোগ অনুযায়ী পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে ছবি এবং ফিঙ্গার দিতে যাবেন। আর সাথে আবেদন কপি, অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও পাসপোর্টের ফি প্রদানকৃত ব্যাংক থেকে প্রাপ্ত চালান কপিটি নিয়ে যাবেন এখানেই হলো আপনার মূল কাজ। ঠিক যখন পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তা আপনার ছবি তুলবে এবং ফিঙ্গার নিবে তখনই আপনাকে উক্ত কর্মকর্তাকে অবহিত করতে হবে যে, জনাব আমার আবেদন কপিটিতে আমার আইডি কার্ড নাম্বারটি ভুল রয়েছে। কোন সংখ্যাটি ভুল রয়েছে এবং সঠিক সংখ্যাটি কি হবে তা বলবেন। আর তখনিই ঐ কর্মকর্তা কম্পিউটারে পাসপোর্টের সার্ভারে আপনার ভুল সংখ্যাটি সঠিক করে দিবেন। আর আপনার কাজ হবে ছবি এবং ফিঙ্গার দেওয়ার পর ঐ কর্মকর্তা আপনার হাতে যখন একটি ডেলিভারি স্লিপ দিবে। এটিতে ভালো করে লক্ষ করবেন যে, আপনার আইডি কার্ড নাম্বারটি ঠিক করা হয়েছে কিনা। যদি দেখেন ঠিক রয়েছে। তাহলে আপনার আর চিন্তা করার কিছু নেই। আপনি আপনার পাসপোর্টটি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এবং সঠিক ডাটা সহ পেয়ে যাবেন।

তো এইভাবে আপনি উপরোল্লিখিত গোপন টিপসটি ফলো করে আপনার পূর্বের ফাইনাল সাবমিটকৃত আবেদন বাতিল করার জন্য দরখাস্ত না দিয়ে নতুন করে এর বিপরীতে আবেদন করতে পারবেন কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই। তবে আমার প্রস্তাব থাকবে যদি আপনার পূর্বের আবেদনটি বাতিল করার আমার মত বেশি ঝামেলা না হয়ে থাকে অর্থাৎ বাতিল করতে দরখাস্ত করাটা আপনার জন্য ঝামেলা না হয়। তাহলে বাতিল করার জন্য দরখাস্ত করাটাই ভালো হবে। তাতে করে এটা নিয়মানুযায়ী কাজ হবে আর আপনিও সুরক্ষিত থাকলেন। আশা করি পোস্টটি আপনাদের উপকারে আসবে। যদি পোস্টটি আপনাদের উপকারে এসে থাকে তাহলে একটি লাইক ও কমেন্ট করে যাবেন।

ছবি: সংগৃহীত।

আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন।

সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন।

The post পাসপোর্টের পূর্বের আবেদন বাতিল না করে নতুন করে আবার আবেদন করুন (গোপন টিপস)। appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments