Search box..

রকেট একাউন্ট কার নামে খোলা আছে দেখুন!! বিস্তারিত পড়ুন

রকেট একাউন্ট কার নামে খোলা আছে দেখুন!! বিস্তারিত পড়ুন


রকেট একাউন্ট কার নামে খোলা আছে দেখুন!! বিস্তারিত পড়ুন

Posted:

আসসালামুআলাইকুম প্রিয় ট্রিকবিডি মেম্বারগন।

কেমন আছেন সবাই।

আশা করি,

আল্লাহ্ এর অশেষ রহমতে সকলে ভালো আছেন।

আমিও ভালো আছি ।

এই জন্য আজকে আপনাদের মাঝে চলে এলাম

নতুন একটি

পোস্ট নিয়ে।

পোষ্টের বিষয়বস্তু হলো কিভাবে আপনি দেখবেন কার নামে আপনার রকেট একাউন্ট খোলা আছে।

মূলত, রকেট একাউন্ট আমরা খুলে থাকি কিন্তু পরবর্তী সময়ে

দেখা যায় পিন ভুলে গিয়েছি অথবা অন্য কোন কারণে

কার নামে রকেট একাউন্ট খোলা আছে সেটা জানাটা

দরকারি হয়ে পড়ে।

রকেট একাউন্ট কার নামে খোলা আছে দেখতে হলে

আপনাদেরকে নেক্সাস পে অ্যাপস টি ব্যবহার করতে হবে।

আপনারা যারা রকেট বা ডাচ বাংলা ব্যাংকের এটিএম কার্ড

ইউজ করেন অনেকেই নেক্সাস পে সম্পর্কে জানেন তাই

এ বিষয়টি সম্পর্কে বেশি কিছু বললাম না।

প্রথমে আপনাকে নেক্সাস পে অ্যাপে যেতে হবে তারপর

এইখানে ক্লিক করুন।

তারপর সেন্ড মানি তে ক্লিক করুন।

তারপর

Others account select করুন ।

Account type এ rocket select করুন
নাম্বার দিন নিচে

Account name এ ক্লিক করুন।

এই দেখুন নাম।

তো বন্ধুরা এই ছিল পোস্ট।

যদি আমার পোস্টের কোথাও ভুল ত্রুটি থাকে ধরিয়ে দেবেন

শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করব।

ধন্যবাদ সবাইকে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং

trickbd.com এর সাথেই থাকবেন।

যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমাকে পাবেন এই লিংকে

আমার ফেসবুক আইডি

The post রকেট একাউন্ট কার নামে খোলা আছে দেখুন!! বিস্তারিত পড়ুন appeared first on Trickbd.com.

ইংরেজি শেখার সহজ পদ্ধতি

Posted:

আসসালামু আলাইকুম,

আশা করি প্রিয়
ট্রিকবিডিবাসির সবাই ভালো
আছেন।আমিও আল্লাহর
রহমতে আর আপনাদের
দোয়ায় ভালো আছি।

প্রিয়,
ট্রিকবিডির জন্য আজকে একটা পোষ্ট
লেখতে বসলাম।জানি না
আপনাদের কেমন লাগবে…..??

যদি পোষ্টটি পছন্দ হয়
তাহলে অবশ্যই পোষ্টে
লাইক ও কমেন্ট করবেন।

ইংরেজির ভুমিকা শুধুমাত্র আমাদের দেশের মাঝে সীমাবদ্ধ নয়। ইংরেজি একটি আন্তর্জাতিক মানের ভাষা। যেকোনো দেশের মাতৃভাষার পাশাপাশি ইংরেজিকে সমান গুরুত্বপূর্ণ ভাবে দেখা হয়। ইংরেজি শেখাটা সকলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ইংরেজি শেখার সহজ উপায় গুলো রপ্ত করতে পারলে আমাদের দৈনন্দিন মাতৃভাষার পাশাপাশি ইংরেজি শিখতে পারবো।

ইংরেজি শেখার সহজ উপায়
আমাদের প্রায় সকল কাজে ইংরেজির ভুমিকা লক্ষ করা যায়। ফ্রিল্যান্সিং থেকে শুরু করে শিক্ষা জীবন, চাকরির জীবন সবখানে ইংরেজি ছাড়া টিকে থাকা দায়। নিচের দেয়া কার্যগুলো ভালভাবে সম্পন্ন করার মাধ্যমে আপনিও সহজেই ইংরেজি শেখার উপায় গুলো জেনে নিতে পারবেন।

ইংরেজি বই পড়া
ইংরেজি শেখার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে ইংরেজি বই গুলো প্রতিনিয়ত পড়া। আমাদের প্রায় সকলের একটি প্রশ্ন, ইংরেজি কিভাবে শিখবো? আসলে ইংরেজি শেখার সহজ উপায় গুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় উপায় হচ্ছে আপনাকে প্রচুর পরিমানে পড়তে হবে।

আপনি যেকোনো শ্রেণীর লোক হতে পারেন শিক্ষক, কর্মচারী বা শিক্ষার্থী যাই হোন না কেন। ক্লাশ ৬ থেকে যেসকল ইংরেজি বই রয়েছে সব গুলো নিজে নিজে ইংরেজি থেকে বাংলা করে পড়ার চেষ্টা করুন। যেসব শব্দ ইংরেজি থেকে বাংলা করতে পারবেন না সেগুলো লিখে রাখুন। পরবর্তীকালে সেসকল শব্দগুলোর অর্থ শিখে ফেলার চেষ্টা করুন।

ভোকাবুলারি শিখুন
যেকোনো ভাষার প্রধান বিষয় হচ্ছে শব্দ। আপনি যত বেশী শব্দ নিজের মধ্যে আয়ত্ত করতে পারবেন ততই ইংরেজি শেখার দিকে ধাবিত হতে থাকবেন। একটি ডাইরি করে ফেলুন। প্রতিদিন নতুন নতুন ইংরেজি শব্দ গুলো বাংকা অর্থসহ লিখুন ও পড়ুন। খুব বেশী দরকার নেই অন্তত ৩০ টি ইংরেজি নতুন শব্দ প্রতিদিন নোটস করুন।

ম্যাগাজিন পড়ুন
আমরা অনেকেই ম্যাগাজিন পড়তে আগ্রহী আবার অনেকে পছন্দ করি না। তবে ইংরেজি সহজে শেখার জন্য এটা অনেক সহায়তা করবে আপনাকে।

প্রতিদিন যখন আপনি ইংরেজি ম্যাগাজিন পড়া শুরু করবেন বিনোদনের পাশাপাশি সহজেই ইংরেজি শেখার উপায়টি কাজে লাগাতে পারবেন।

ইংরেজি নিউজপেপার পড়া
আমাদের প্রত্যাহিক জীবনের রুটিনের সাথে জড়িত সংবাদপত্র পড়া। সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠার পর অধিকাংশ মানুষের শখ পত্রিকায় চোখ বুলানো। আপনি ইংরেজি পত্রিকা গুলো প্রতিদিন পড়া শুরু করুন।

নতুন নতুন শব্দ শেখার কার্যকরী একটি ইংরেজি শেখার সহজ উপায় হিসেবে কাজ করে।

ইংরেজি গ্রামার নিয়ম মনে রাখা
ইংরেজির প্রধান উপাদান হলো গ্রামার। শুধুই ইংরেজি নয় প্রতিটি ভাষার একটি নিয়ম আছে। নিয়ম গুলো ব্যাকারন বা গ্রমার এর মাধ্যমে শিখতে হয়।

গ্রামার এর দিক থেকে যেন কোনো দুর্বলতা না কাজ করে সেদিকে খেয়াল রাখবেন। ইংরেজি শেখার জন্য গ্রামার এর প্রতিটি নিয়ম খুব ভালভাবে রপ্ত করার চেষ্টা করুন।

প্রতিদিন চর্চা
ভুল হোক কিংবা সঠিক হোক কোনো ব্যাপার না। প্রতিদিন অন্যের সাথে ইংরেজিতে যোগাযোগ সৃষ্টি করবেন। ইংরেজিতে অপর ব্যাক্তির সাথে কথা বলবেন।

লজ্জা বা ইংরেজি ভিতি আপনাকে কখনো এগিয়ে দিবেনা বরং আপনার পথ কে কঠিন করে তুলবে। ইংরেজি শেখার পূর্বেই এই ভয় ভিতি গুলোকে একেবারেই মনের মধ্যে স্থান দিবেন না।

ইংরেজি শেখার সহজ উপায় Apps
সহজ উপায়ে ইংরেজি শেখার জন্য এন্ড্রয়েড ফোনে অনেক apps পাওয়া যায়ন। তান্মধ্যে অন্যতম একটি apps হচ্ছে Hello English Learn apps.

গুগল প্লেস্টোরে সার্চ দিলেই apps টি পেয়ে যাবেন। apps টি সাজানো হয়েছে তাদের জন্য যারা সহজেই ইংরেজি শিখতে চান। তারা চাইলে ইংরেজি শেখার সহজ উপায় apps টি ব্যাবহার কর‍তে পারেন।

apps এর বৈশিষ্ট: Hello English Learn apps টিতে আপনারা সহজেই ইংরেজি শিখতে পারবেন। ইংরেজি বলা, শোনা ও লিখার জন্য কি কি পদক্ষেপ দরকার একটি একটি ছোট ছোট টাস্ক এর মাধ্যমে

শিখতে পারবেন।

নতুন নতুন শব্দ, কিভাবে অন্যজনের সাথে ইংরেজিতে কথা বলবেন এবং এ যাতীয় সকল কিছু নিয়ে এপস টি কে সাজানো হয়েছে যা আপনাকে মুগ্ধ করবে।

থাকছে সহজে ইংরেজি শেখার বিভিন্ন ভিডিও টিয়োটরিয়াল যা দেখে apps এর মাধ্যমে ইংরেজি শিখতে পারবেন আপনারা। মোবাইল ফোনে গেম খেলে সময় নষ্ট না করে। ইংরেজি শেখার সহজ উপায় apps এর মাধ্যমে ইংরেজি শিখে ফেলুন।

ইংরেজি শেখার কোর্স
সহজ উপায় ইংরেজি শেখার জন্য কোর্স এর ভুমিকা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি ২ টি ইংরেজি কোর্স সম্পন্ন করতে পারবেন- ১- অফলাইন ২-অনলাইন।

অফলাইনে ইংরেজি শেখার জন্য: আপনার সুবিধা হয় এমন কোনো স্থানে যেকোনো শিফট এ ভর্তি হতে পারেন। আপনার নিজস্ব এলাকায় যেসব প্রতিষ্ঠান সবচেয়ে ভাল ইংরেজি শেখানোর সেটা বিবেচনা করে সহজ উপায় ইংরেজি শেখায় ভর্তি হয়ে যান।

অনলাইনে ইংরেজি শেখার কোর্স: আমরা কম বেশী হয়ত 10 minute school সম্পর্কে অবগত। এই প্রতিষ্ঠান টি বাংলাদেশের অন্যতম শিক্ষনীয় একটি সাইট। সকল প্রকার কোর্স এর জন্য 10 Minute School ভাল একটি স্থান।

ইংরেজি শেখার জন্য একাধিক কোর্স পাওয়া যায় 10 Minute school e। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যেসব কোর্স পাওয়া যায়-

English Grammer Crash Course By Sakib Bin Rashid

এই কোর্সে আপনারা পাবেন ইংরেজি গ্রামার এর উপরে ১০০ টি ভিডিও ও ১৪ টি ইংরেজি সেট কুইজ। যা আপনার ইংরেজি গ্রামার এর সকল দুর্বলতা কাটাতে সাহায্য করবে।

সবার জন্য Vocabullary By Munzereen Shahid

এই কোর্সে পাবেন ইংরেজি শেখার জন্য প্রয়োজনীয় সকল ভোকাবুলারি। ৬০ টি ভিডিও ও ৬০ টি কুইজ নিয়ে সাজানো এই ইংরেজি শেখার কোর্স টি আপনাকে ব্যাপক ভাবে সাহায্য করবে।

এ ছাড়াও BBC জানালা ইংরেজি শেখার বই গুলো পিডিএফ, প্রিন্ট সহ ক্রয় করে সহজেই ইংরেজি শিখতে পারবেন। কোর্স মূল্য ও বইয়ের মূল্য খুব এই স্বল্প। ইংরেজি শেখার কোর্স ও বইয়ের মূল্য জানতে 10 Minute School সাইটে চলে যান।

শেষ কথা:
সহজে ইংরেজি শেখার সবগুলো উপায় আপনি চেষ্টা করতে থাকুন। চেষ্টার কোনো বিকল্প উপায় নেই। কেউ আপনাকে সব গুলো বিষয় সম্পুর্ণ শেখায় দিতে পারবে না। নিজের শ্রম দিয়ে শিখতে হবে। আর ইংরেজি একটি ভাষা ভয় ত্যাগ করে সহজেই ইংরেজি শিখে ফেলুন।
এই রকম আরো আর্টিকেল পড়ার জন্য নিচের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন।

site link

The post ইংরেজি শেখার সহজ পদ্ধতি appeared first on Trickbd.com.

৫টি দিক বিবেচনায় Windows থেকে Linux অপারেটিং সিস্টেম সেরা।

Posted:

আমরা কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা সাধারণত অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এছাড়াও আরো বেশকিছু অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে যা হয়তো আমরা অনেকেই জানি আবার অনেকেই জানি না। বিশেষ করে যারা একদমই নতুন তারা হয়তো জানি না। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর মত আরেকটি অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে যার নাম হচ্ছে Linux. আর এই লিনাক্স সম্পর্কে যারা জানি তারা নিজের কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে কোনটি সেটাপ দিব তা নিয়ে দ্বিধাদন্ধে ভুগি। তো এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা আজকে জনপ্রিয় উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর সাথে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম এর ৫টি তুলনা মূলক বর্ণনা করব। যার মাধ্যমে আপনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন যে কোনটি আপনার জন্য সেরা।

উইন্ডোজ বা ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম এর চেয়েও আপনার কম্পিউটারে লিনাক্স বেছে নেওয়ার যুক্তির অভাব নেই। আগে লিনাক্স প্রধানত সার্ভারের জন্য ব্যবহৃত হত এটি কম্পিউটারের জন্য উপযুক্ত হিসেবে কেউ দেখতো না। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে ব্যবহারকারীর ইন্টারফেস ধীরে ধীরে উন্নত হচ্ছে। যার ফলে লিনাক্স কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে ব্যবহার করার জন্য যথেষ্ট ব্যবহার বান্ধব হয়ে উঠছে। তো অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে লিনাক্স ব্যবহার করার ৫টি কারণ নিচে তুলে ধরা হলো।

০১) এটি সম্পূর্ণ ফ্রি:
লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম সম্পূর্ণ ফ্রি। এটি আপনি ডেস্কটপ অথবা সার্ভার যেখানেই ব্যবহার করেন না কেন, কোন টাকার প্রয়োজন পড়বে না। শুধুমাত্র এই অপারেটিং সিস্টেমটিই নয়। এই প্লাটফর্মের সকল অ্যাপস একেবারে বিনামূ্ল্যে ব্যবহার করতে পারবেন এবং এইগুলো ওপেন সোর্স। আপনি কিন্তু চাইলেই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর কোন পরিবর্তন করতে পারবেন না। কারণ এর সোর্স কোডটি ওপেন সোর্স নয়। আপনি চাইলে একটি লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম এর সোর্স কোড ডাউনলোড করতে পারবেন, পরিবর্তন করতে পারবেন এবং কোনো অর্থ পরিশোধ করা ছাড়াই ব্যবহার করতে পারেন। যদিও কিছু লিনাক্স ডিস্ট্রো সমর্থনের জন্য চার্জ রয়েছে, তবে সেগুলি উইন্ডোজের লাইসেন্সের মূল্যের তুলনায় একদম সস্তা।

০২) সুরক্ষার দিক দিয়ে:
আপনি কখনোই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ছাড়া সুরক্ষিত থাকতে পারবেন না। এমনকি আপনি অ্যান্টিভাইরাস সেটাপ দিয়ে রাখলেও আপনার উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে ম্যালওয়ার বা ভাইরাস আক্রমনের ঝুঁকি আছে। কিন্তু আপনি যদি লিনাক্স ব্যবহার করেন তাহলে আপনার কোন অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের প্রয়োজন পড়বে না। কিন্তু লিনাক্স যে আবার একদমই অভেদ্য তা কিন্তু নয়। তবে এর নিরাপত্তা ব্যবস্থা অনেক ভালো। সুরক্ষার কথা মাথা রেখেই মূলত লিনাক্স ডিজাইন করা হয়েছে। তাই এটি উইন্ডোজের তুলনায় ভাইরাসের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ কম। এখানে ক্ষতিকারক কোড বা প্রোগ্রামগুলি সিস্টেম সেটিংস এবং কনফিগারেশনে পরিবর্তন করতে অক্ষম, যতক্ষণ না ব্যবহারকারী ‘রুট’ ব্যবহারকারী (উইন্ডোজে প্রশাসক ব্যবহারকারীর সমতুল্য) হিসাবে লগ ইন না করে। লিনাক্স উইন্ডোজের তুলনায় গোপনীয়তা বেশ বজায় রাখে। এটি উইন্ডোজের মত লগ তৈরি করে না এবং ডেটা সংগ্রহ বা তাদের সার্ভারে আপলোড করে না। এর উচ্চ স্তরের নিরাপত্তার কারণ হচ্ছে সোর্স কোডটি সারা বিশ্বের বিপুল সংখ্যক ডেভেলপার পর্যালোচনা করে থাকেন। যার ফলে এর দূর্বলতা ত্রুটিগুলো সাথে সাথে সমাধান করা হয়ে থাকে।

০৩) হার্ডওয়্যারের সমস্যা:
আমরা সকলেই জানি যে Windows OS-এর প্রতিটি নতুন রিলিজের সাথে প্রচুর সংখ্যক হার্ডওয়্যার সিস্টেম পুরানো হয়ে যায়। কারণ তাদের নিত্যনতুন আপডেটগুলি পূর্বের হার্ডওয়্যারগুলিতে আর তেমন সাপোর্ট করে না। কিন্তু লিনাক্সে আপনি এই সুবিধাটি পাবেন। লিনাক্স ইনস্টল দেওয়ার সময় আপনি আপনার কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার অনুযায়ী কাস্টমাইজ করে ইনস্টল দিতে পারবেন। লিনাক্স বিভিন্ন হার্ডওয়্যারে চলে, সুপার কম্পিউটার থেকে ঘড়ি যেকোন হার্ডওয়্যারে। একটি লাইটওয়েট লিনাক্স সিস্টেম ইনস্টল করে আপনার পুরানো এবং দূর্বল পিসিকে কোন ঝামেলা ছাড়া ব্যবহার করতে পারবেন।

০৪) স্থিতিশীলতা:
আমরা সকলেই জানি উইন্ডোজ দেওয়ার পর বেশিদিন স্থায়ী থাকে না। কয়েকদিন পরেই ক্র্যাশ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু লিনাক্স এর বিপরীত। এটির স্থায়িত্বকাল অনেকদিন থাকে। লিনাক্সের কার্যক্রম সবসময়ই একই থাকে। অর্থাৎ আপনি প্রথম ইনস্টল দেওয়ার পর যেমন গতি এবং চালিয়ে আরাম পেয়ে থাকেন ঠিক তেমনি থাকে বছরের পর বছর। লিনাক্স সার্ভারগুলির জন্য সিস্টেম আপটাইম খুব বেশি এবং কার্যকারিতা প্রায় ৯৯.৯ শতাংশ৷ উইন্ডোজের মত প্রতিটি আপগ্রেড বা প্যাচের পরে, আপনাকে লিনাক্স পুনরায় বুট করতে হবে না। যার ফলে ইন্টারনেটে লিনাক্সের সবচেয়ে বেশি সার্ভার এখন চলমান।

০৫) কমিউনিটি সাপোর্ট:
আপনি লিনাক্সে কোন বিষয়ে কোনরকম সমস্যার সম্মুখীন হলে এর সমাধানের জন্য কোন চিন্তা করতে হবে না। কারণ সারা বিশ্বজুড়ে লিনাক্সের অনেক সাপোর্টার রয়েছে। লিনাক্সের অনেক ফোরাম ও ব্লগ সাইট রয়েছে যেখানে আপনি আপনার সমস্যার কথা তুলে ধরলে এর সমাধান দেওয়ার মত অনেক ব্যক্তি রয়েছেন যারা আপনাকে সাহায্য করবে। তাই আপনার আর নিজেকে একা একা মনে হবে না। যেকোন সমস্যায় পড়বেন এর সমাধান পেয়ে যাবেন।

এইরকম আরো অরেক ধরনের সুযোগ সুবিধা রয়েছে লিনাক্সে। এখন আপনি যদি চান একবার লিনাক্স ব্যবহার করে দেখতে পারেন যে আসলে এটি উইন্ডোজের তুলনায় কেমন। নিজে সরাসরি ব্যবহার করলে হয়তো এর গুরুত্বটা বুঝতে পারবেন। তো এই বলে আমি আমার আজকের পোস্টটি এখানেই শেষ করলাম।

তথ্যসূত্র ও ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহকৃত।

আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন।

সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন।

The post ৫টি দিক বিবেচনায় Windows থেকে Linux অপারেটিং সিস্টেম সেরা। appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments