মোবাইলে ভিডিও এডিটিং এর জন্য সেরা ৩ টি ভিডিও এডিটর এবং এদের প্রো ভার্শন…. |
- মোবাইলে ভিডিও এডিটিং এর জন্য সেরা ৩ টি ভিডিও এডিটর এবং এদের প্রো ভার্শন….
- সাবধান! এখন প্লে-স্টোর এর অ্যাপস এও পাওয়া যাচ্ছে ভাইরাস। এই ৮ টি অ্যাপ এখনই আনস্টল করুণ।
- °সাইকো° নিয়ে কেন এত মাতামাতি? | Psycho Movie Bangla Review
- প্রশ্নোত্তর সাইটে জাভা দিয়ে উত্তর দেওয়ার সিস্টেম চালু করুন
- Developer Options এর প্রয়োজনীয়তা কিছু সেটিং, যা আপনার ফোনকে উন্নত করবে।
- MX PLAYER PREMIUM | নিয়ে নিন MX এর প্রিমিয়াম ভার্সন একদম বিনামূল্যে | YOUTUBE PREMIUM GIVEAWAY
মোবাইলে ভিডিও এডিটিং এর জন্য সেরা ৩ টি ভিডিও এডিটর এবং এদের প্রো ভার্শন…. Posted: আসসালামু আলাইকুম,আমাদের সবার কাছে কম্পিউটার থাকে না, অনেকে হয়তো ভাবি যে মোবাইল ভালো ভিডিও এডিটিং করা সম্ভব নয়। তবে আমাদের এই ধারণাকে ভুল প্রমাণ করে অনেক মোবাইল ভিডিও এডিটর প্লে স্টোরে এসেছে। আজ তেমনি কয়েকটা ভিডিও এডিটর সফটওয়্যার নিয়ে কথা বলব, এর ফিচার সম্পর্কে জানব এবং পরিশেষে এগুলো ডাউনলোড করব। তো আমাদের আজকেট আর্টিকেল এ, আমরা যে সকল ভিডিও এডির নিয়ে কথা বলব তারমধ্যে প্রথম যেটি সেটি হল কাইনমাস্টার।
Kinemaster-কাইনমাস্টার তার অসাধারণ ফিচার্সের জন্য অনেক আগেই ইউজারদের মন জয় করে নিয়েছে যারা টুকটাক ভিডিও এডিটিং করি অথবা ভিডিও। এডিটিং শব্দ পরিমাণ ধারণা রয়েছে তারা অবশ্যই এই এডিটরটির নাম শুনে থাকবেন। এটি অনেক জনপ্রিয় এবং বেশ কয়েক বছর ধরে android এর ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার গুলোর মার্কেট প্লেসে এ রাজত্ব করে আসছে। এমন অনেক বড় বড় ইউটিউবে রয়েছে যারা এখনো কাইনমাস্টার দিয়ে ভিডিও এডিটিং করে। অনেকের এমনও দেখেছি যে কম্পিউটার থাকা সত্ত্বেও কাইনমাস্টার দিয়ে ভিডিও এডিটিং করে। তাহলে বুঝতেই পারছেন কাইনমাস্টারের জনপ্রিয়তা কত এবং এর ফিচারসগুলো সম্পর্কে হয়তোবা আপনার আগেই ধারণা রয়েছে তবু কিছু ফিচার নিম্নে লেখা হলো – No Unnecessary Popupবর্তমানে বেশিরভাগ ভিডিও সফটওয়্যার যা, প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করা হয় অথবা অন্য কোন সোর্স থেকে ডাউনলোড করা হয় তাতে তাতে অনেক পরিমানে থাকে যা খুবই বিরক্তি করে। All Operating System Versions Supportedঅ্যান্ড্রয়েডের অনেক ভার্সনই বেরিয়েছে এবং নতুন যে সকল অ্যাপ বের হয় সে সকল অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় পুরনো এন্ড্রয়েড ভার্সনগুলিতে সাপোর্ট করে না তবে কাইন মাস্টার এমন কোন সমস্যা নেই আপনি চাইলে কাইনমাস্টার যেকোন ভার্শনে ব্যবহার করতে পারবেন। Landing Screenঅনেক অ্যাপ্লিকেশন যেমন কম্পিউটারের প্রিমিয়ার প্রো ছাড়াও অন্যান্য অনেক ভিডিও এডিটিং অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে যার ল্যান্ডিং পেজ একটু জটিল হওয়াতে ইউজার ঠিকভাবে বুঝতে পারে না তবে কাইনমাস্টার ল্যান্ডিং একদম সিম্পল এবং যে কোন ইউজার প্রথমবার ব্যবহারে এটি বুঝতে পারবে। Editing Interfaceআগেই বলেছি কাইনমাস্টার ল্যান্ডিং খুবই সিম্পল যে কোন ব্যবহারকারী প্রথম ব্যবহারে এর টুলস গুলো বুঝতে পারবে এর এডিটিং ইন্টারফেস একদম সিম্পল ফার্স্ট টাইম ইউজ এই যে কেউ এটি বুঝে ফেলতে পারবে। Easy Editing Optionsএডিটিং অপশন গুলি খুব একটি জটিল না হওয়ায় খুব সহজে এটিতে ভিডিও এডিটিং করা যায় এবং এক্সপোর্ট করা যায়। Flexible Adjustmentযেকোন ভিডিও এডিট করার সময় ভিডিওর ব্রাইটনেস কন্ট্রাস্ট এবং অন্যান্য অনেক জিনিস এডজাস্ট করতে হয়। কেননা ভিডিও রেকর্ড করার সময় সবকিছু মাথায় রেখে ভিডিও রেকর্ড করা সম্ভব হয় না। তাই এডিটিং এর সময় এগুলো ঠিক করতে হয়। এজন্য কাইন মাস্টারের সিম্পল ইন্টারফেস আর এডজাস্টমেন্ট টুল অনেক কাজের। Capcut-মোবাইলে ভিডিও এডিটিং করার অন্যতম একটি জনপ্রিয় এপ্লিকেশন হলো ক্যাপ কাট। এই ভিডিও এডিটরটি খুব বেশি দিন হলে বের হয়নি তবুও এর মাঝে অনেক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। কাইনমাস্টার যে সকল ফিউচার রয়েছে তার সবকিছু তার ভিতরে রয়েছে। এছাড়া অনেক নতুন নতুন ইফেক্টস রয়েছে এতে। তাছাড়াও এর একটি অন্যতম স্পেশাল ফিচারস হয়েছে যা কাইনমাস্টারে নাই, যে কারণে এটি খুব দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে এবং সে ফিচারটি হল এর মাধ্যমে আপনি ভিডিও ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করতে পারবেন। কাইনমাস্টারেও এটি করা যাবে তবে তার জন্য আপনার ভিডিওর ব্যাকগ্রাউন টি অবশ্যই গ্রীন স্কিন হতে হবে তবে এক্ষেত্রে আপনার গ্রিন স্ক্রিন হওয়ার কোন বাধ্যতামূলক নিয়ম নেই। তাই আপনি অনায়াসেই ভিডিওর ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ অথবা ডিএসএলআর ক্যামেরার মত ব্লার করতে পারবেন। যেহেতু কাইনমাস্টারের সকল ফিচার ইয়েতে রয়েছে তাই নতুন করে আর এর ফিচারগুলো আলাদাভাবে লিখতে গেলাম না। তো চলুন সরাসরি ডাউনলোড করি । তো ডাউনলোড করার জন্য এই পোস্ট এর একদম নিচের লিংকে ক্লিক করুন।
Inshot-Inshot একটি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার।যেটি দিয়ে আপনি সহজেই যেকোনো ভিডিও ইচ্ছে মতো এডিট করতে পারবেন।রয়েছে অসংখ্য সব ফিচার।এর UI টাও অনেক সুন্দর এবং ইউজার – ফ্রেন্ডলী। Inshot দিয়ে ভিডিও এডিট করার জন্য আপনার ভিডিও এডিটিং নিয়ে ধারণা না থাকলেও আপনি ভিডিও এডিট করতে পারবেন। Inshot এপসটি দিয়ে ভিডিও এর পাশাপাশি ছবি ও এডিট করতে পারেন।আরো রয়েছে কলেজ(Collage) অপশন।যেটি দিয়ে কয়েকটি ছবি একসাথে করে একটি কলেজ বানাতে পারবেন। Inshot অ্যাপটির ফিচার গুলো নিচে দেখুন : • Full-features Video Edtior • Music, Sound effects & Recorder • Video Transition Effects • Video Filters and Video Effects • Text & Sticker • Video Speed Control • Video Converter & Photo Slideshow Maker • Ratio & Background • Easy to Share • Professional Photo Editor & Collage Download –
The post মোবাইলে ভিডিও এডিটিং এর জন্য সেরা ৩ টি ভিডিও এডিটর এবং এদের প্রো ভার্শন…. appeared first on Trickbd.com. |
সাবধান! এখন প্লে-স্টোর এর অ্যাপস এও পাওয়া যাচ্ছে ভাইরাস। এই ৮ টি অ্যাপ এখনই আনস্টল করুণ। Posted: আসসাামুআলাইকুম বন্ধুরা। কেমন আছেন সবাই। আশাকরি মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে সকলে বেশ ভালো আছেন। আজকে আমি আপনাদের সকলের সামনে এমন একটি গুরুত্তপূর্ণ তথ্য নিয়ে হাজির হলাম যা আপনাদের সকলের জেনে রাখা খুবই দরকার। এবং আপনাদের অন্যান্য ফ্রেন্ড সার্কেল অথবা রিলেটিভ দের কেও জানিয়ে দেওয়া দরকার। আচ্ছা আপনাকে যদি বলা হয় অ্যাপ ডাউনলোড এর সবচেয়ে বিশ্বস্ত উপায় কোনটা? খুবই সহজ প্রশ্ন সকলে নির্দ্বিধায় উত্তর দিবেন “প্লে স্টোর”। এমনটা হওয়ার ও কথা। কারন আমরা সকলে জানি যে গুগল এর আইন কানুন অনুযায়ী সম্পূর্ণ বৈধ, কপিরাইট ফ্রি, ও ম্যালওয়্যার(যারা ম্যালওয়্যার চিনেন না তাদের কে বলছি ভাইরাস এর অপর নাম ম্যালওয়্যার। ) মুক্ত অ্যাপ রাখা হয় প্লে স্টোরে। কিন্ত কেমন লাগে যখন এই প্লে স্টোর এর অ্যাপ গুলো তেই দেখা যায় এগুলো ম্যালওয়্যার(যারা ম্যালওয়্যার চিনেন না। তারা জেনে রাখুন। ভাইরাস এর অপর নাম ম্যালওয়্যার।) ডিটেক্টেড্ড? ঠিক এমন টাই হয়ে আসছে গত 6 মাস যাবৎ। প্লে স্টোর এর অ্যাপ গুলো তে পাওয়া যাচ্ছে ভাইরাস। এবং এগুলো কোনো সাধারণ ভাইরাস নয়। এই ভাইরাস গুলো হচ্ছে খুবই খুবই শক্তিশালী ভাইরাস। আজকাল প্লে স্টোর এর অ্যাপস থেকে এমন সব বিষাক্ত ভাইরাস পাওয়া যাচ্ছে যেগুলো আপনার ফোনের ফুল অ্যাকসেস নিয়ে নিতে পারে। আপনার জিমেইল, ফেসবুক, Whatsapp, সকল অ্যাকাউন্ট এর পাসওয়ার্ড বের করে নিতে পারে। আপনার ফোনে রাখা ডেটা সমূহ ডিলিট ও চুরি করে হ্যাকার দের নিকট পৌঁছে দিতে পারে। কিছু কিছু ভাইরাস এমন হয় যে আপনার ফোন কে রুট(যারা রুট সম্পর্কে জানেন না তাদের বলছি, ফোন রুট করা মানে ফোনের অ্যান্ড্রয়েড সিস্টেম কে নষ্ট করে দেওয়া। ফোন রুট হয়ে গেলে আপনার ফোনের ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যাবে। তখন সার্ভিস সেন্টার এও ফোন ঠিক করে দিবেনা।) পর্যন্ত করে দিতে পারে। আর এই ভাইরাস যুক্ত অ্যাপস গুলো কোনো ছোট খাটো, কিংবা প্লে স্টোরে লুকিয়ে থাকা কোনো সাধারণ অ্যাপ নয়। এদের মধ্যে কিছু কিছু অ্যাপস আছে যা খুবই ভাইরাল। আবার কিছু অ্যাপস আছে যা লোকেরা নিয়মিত ব্যাবহার করে আসছে। এবং কয়েকটি ভাইরাস যুক্ত অ্যাপস তিন মিলিয়ন এর বেশি ডাউনলোড হয়েছে। তবে এর মাঝেও একটি খুবই ভাল হচ্ছে যে গুগল কোম্পানি অনেক প্রচেষ্টার পরে ফাইনালি এমন অনেক গুলো অ্যাপ প্লে স্টোর থেকে বের করে দিতে সক্ষম হয়েছে। কিন্তু এই কাজ টা করতে গুগলের অনেক সময় লেগে গিয়েছে। এবং অনেক ইউজার ভোগান্তি তে পড়ে গিয়েছে।
১.Vlog Star Video Editor এই 7 টি সহ আরো অনেগুলো অ্যাপস এ ভাইরাস পাওয়া গেছে। এইগুলো আপনার বা কারো ফোনে থেকে থাকলে জলদি ই aninstall করে ফেলুন। এখন আপনার আমার সকলের মনে প্রশ্ন যে এইগুলো হচ্ছে কিভাবে? গুগল কিভাবে এত বড়ো ভুল করতে পারে? এই ব্যাপারে আমি আমার কিছু ব্যাক্তিগত মতামত শেয়ার করি। আমার যেটা মনে হয় সেটা বলছি। আমার মনে হয় কোনো অ্যাপ যখন কোম্পানি পাবলিশ করে বা ডেভলপার তৈরী করে। তখন তারা গুগলের সমস্ত লিগ্যাল নথিপত্র তে সাইন করে সম্পুর্ণ ভাইরাস মুক্ত অ্যাপ পাবলিশ করে। কিন্তু যখনই তারা অ্যাপস এ আপডেট আনে তখনই আসে এই ধরনের সমস্যা। Developer রা হয়তো এমন কিছু ফিচার আনে যেগুলো আগেই থেকেই তৈরী করা থকে। অথবা এমন কিছু প্রোগ্রাম ব্যাবহার করে যেগুলো আগেই কোথাও তৈরী করা থাকে। তারা জাস্ট কিছুটা এডিট করে। বাকি সব প্রোগ্রাম কপি করে পেস্ট করে দেয়। ঠিক ওই কপি করা প্রোগ্রাম এই রয়ে যায় ভাইরাস। যেটা গুগল ও ডেভলপার দুই জনের কেউ ই খেয়াল করেনা। এটা দুই পক্ষের ই খামখেয়ালী বলা যায়। গুগল এখন এই নীতি তে পরিবর্তন আনছে। আপনার প্লে স্টোরে থাকা অ্যাপ এ যদি ভাইরাস পাওয়া যায় তাহলে আপনি সরাসরি জেলে যাবেন। আপনার অ্যাপ ব্যান্ড হোক বা না হোক সেটা পরের কথা। ভাইরাস পাওয়া গেলে আপনাকে আগে জেলে যেতে হবে। শুধু তাই নয়। আমাদের trickbd অ্যাপ এও যদি সামান্য ভাইরাস পাওয়া যায়। তাহলে trickbd কতৃপক্ষ কেও জেল খাটতে হবে। আজ তাহলে এই পর্যন্তই থাক। আপনারা সকলেই ভাল থাকুন। সুস্থ থাকুন। আর কোনো সমস্যা হলে আমাকে জানান। আর আমার পরবর্তী পোস্ট টি কিসের উপর চান সেটি আমাকে জনিয়ে দিন কমেন্টে, জিমেইল এ, অথবা টুইটারে। The post সাবধান! এখন প্লে-স্টোর এর অ্যাপস এও পাওয়া যাচ্ছে ভাইরাস। এই ৮ টি অ্যাপ এখনই আনস্টল করুণ। appeared first on Trickbd.com. |
°সাইকো° নিয়ে কেন এত মাতামাতি? | Psycho Movie Bangla Review Posted: দুর্নীতি দলের ৬ মাস্টারমাইন্ড অপরাধীকে নিয়ে গড়ে ওঠা একদল *সাইকো * ইংরেজি শব্দটির প্রথম অক্ষর বাদ দিয়ে প্রতিটি অক্ষর দিয়ে রয়েছে একজন করে সদস্যের নাম আর প্রথম অক্ষর যার জন্য বরাদ্দ তিনি এই দলের মূল হোতা। এই ৬ জন মিলে দেশের নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করে থাকেন, খুব ইন্টারেস্টিং মনে হচ্ছে গল্পটা চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক আসলে কতটা ইন্টারেস্টিং। বুঝতেই পেরেছেন আজকে আমরা কথা বলবো *সাইকো* সিনেমা নিয়ে।গল্প তো শুরুতেই কিছুটা বলেছি সাইকো কিংবা p6 দলের কথা, আসলে পি সিক্স কখনো ব্যক্তির নাম সিনেমায় আবার কখনো দলের নাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। তাই এখানে কিছুটা কনফিউশন আছে তবে এখানেই শেষ নয় এখানে কনফিউশনের শুরু যাই হোক এই পি ৬ দলের সঙ্গে ঘটনাক্রমে জড়িয়ে পড়েন এক দক্ষ কিন্তু সাসপেন্ডেড পুলিশ অফিসার রকি। কিভাবে জোড়িয়ে পড়ে সেটা বলছি।ওদিকে আবার এক মন্ত্রীর সুন্দরী মেয়ে জাহানকে কিডন্যাপ করে দুর্বৃত্তরা শুরুতে প্রশ্ন এই একটাই থাকে যে কে জাহানের কিডন্যাপার? কমার্শিয়াল সিনেমার জন্য ইন্টারেস্টিং একটা গল্প ঠিক ই বেছে নিয়েছেন নির্মাতা তবে তা গতানুগতিক ধারাতেই কিন্তু পড়ে যায়। কাহিনী কার ভুলে গেছিলেন এটা ২০২২ এখন দর্শক নতুনত্ব চাই। এক দৃশ্য সঙ্গে আরেক দৃশ্যের কোন মিল নেই, দৃশ্য কোথায় শুরু হচ্ছে কোথা থেকে শুরু হচ্ছে আবার কোথায় শেষ হচ্ছে এটার মধ্যে কোন যোগসূত্র নেই তার কারণ এ গল্পে অনেক কনফিউশন তৈরি হয়। আর তাছাড়া দর্শক ধরে রাখার জন্য নির্মাতা টুইস্ট ধরে রাখতে পারেননি, যেমনটা বলছিলাম সিনেমার শুরু কিন্তু অনেক সাসপেন্স দিয়ে হয়েছে ইন্টারেস্টিং একটা গল্প দিয়ে। কিন্তু সিনেমার শুরুর ঠিক আধা ঘন্টার মধ্যে সবচেয়ে বড় যে দুটি টুইস্ট সিনেমার সেটা খুব সহজেই দর্শক বুঝে যায়। কারণ মানে এখানে আমার মনে হয়েছে যে সিনেমার নির্মাতা সবথেকে বড় বেন ডার্টি করেছেন।এছাড়া সিনেমার ডায়লগ রাইটিং ছিল খুবই দুর্বল আর সিনেমার প্রধান দুই চরিত্র রোশান ও পূজার পোশাক ডিজাইনের ছিল গন্ডগোল। বিশেষ করে পূজার, পুজা যথেষ্ট সুন্দর একটা নায়িকা তাকে স্ক্রিনে অসম্ভব সুন্দর লাগে। রোজা সিদ্দিকী সিনেমা পূজার মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। তাকে স্ক্রিনে খুবই সুন্দর লেগেছে। তিনি শাড়ি পরেছিলেন তাকে যথেষ্ট মার্জিত এবং রুচিশীল লেগেছে। সিনেমার কোথাও কোথাও চরিত্র গুলোর ঠোঁট মেলেনি। এই সমস্যাটি মনে হয় বাংলা সিনেমার নির্মাতাদের আরও গুরুত্ব দেয়া উচিত। এই সিনেমা দেখে সবচেয়ে বেশি আমাদের কাছে যে খটকা লেগেছে সেটা হচ্ছে একটা সময় কিন্তু ছিল যেখানে বাংলা সিনেমায় নারীদেরকে পুরোপুরি পণ্য হিসেবে ব্যবহার করা হতো। এটা স্বীকার করতে এখন আর আমার কোন বাধা নাই আপনাদেরও থাকার কথা নয়। সিনেমার পোস্টার থেকে শুরু করে গান কিংবা কমেডি চরিত্রে একজন নারীকে অহেতুক যৌনতার প্রতীক হিসেবে দেখিয়ে তাদেরকে অবোমানোনা করা হতো। এখনো যে সেটি হচ্ছে না তা কিন্তু নয়, তবে বাংলা সিনেমার সেই অহেতুক অশ্লীলতার সেই ভয়াবহ বিপর্যয় অনেকটাই কিন্তু কেটে গেছে। এরপরও যখন সিনেমায় একজন নারীর চরিত্র কেবল একজন। সাইকো সিনাময় কিছু অংশে নারীদেরকে এরকম আমার কাছে মনে হয়েছে পণ্য হিসেবে দেখানোর চোখে পড়েনি। শুরুতেই যেটা বলতে হয় অভিনয় নিয়ে পূজা চেরি একজন ভালো অভিনেত্রী এটা আমরা জানি, তিনি আগেও অনেক ভালো কাজ করেছেন। সবসময় নিজেকে চরিত্রের সাথে মিশিয়ে নেন এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। পূজা অনেক ভালো অভিনয় করেছেন, তিনি তার পুরোটা দিয়েই কাজ করেছেন। তবে আমরা চাইবো পূজা যেন স্ক্রিপ্ট বাছায়ের ক্ষেত্রে সামনে আরো মনোযোগী হয়। একি ই আসা থাকবে নায়ক জিয়াউর রোশন এর কাছ থেকে তাকে সিনেমায় অনেক ভালো লেগেছে, ইনফ্যাক্ট সব থেকে বেশি সুদর্শন কিন্তু রোশনকেই লেগেছে। একদম পুরোদস্তুর একজন নায়ক হিসেবে সফলভাবে নিজেকে স্ক্রিনে তুলে ধরেছেন। তবে অভিনয় আর এক্সপ্রেশনে কিছুটা শান দিলে হয়তো বাংলা সিনেমার নেক্সট বিগ হিটের খাতায় নিজের নাম লেখাবেন এই নায়ক আশা করি নির্মাতারাও তাকে পরবর্তীতে সৎ ব্যবহার করবেন। এছাড়া পর্দায় পূজার রসুনকে একসাথে দেখতে ভালো লেগেছে , তাদেরকে কেমিস্ট্রি অনেক ভালো লেগেছে গানগুলো খুব সুন্দর ছিল। ক্যামেরার কাজও খুব সুন্দর হয়েছে, একদম ঝা চকচকে সিনেমাটোগ্রাফি। নেপালে তারা গানের শুট করেছে যেটা খুবই সুন্দর লেগেছে দেখতে, তবে নায়ক নায়িকার ওই পোশাক কিন্তু গানে খুবই চোখে লেগেছে। এত দারুন লোকেশন ছিল রোমান্টিক বাংলা বা বাংলা সিনেমা গান প্রেমীদের মনে একটু হলেও দোলা দেবেই। আর তাছাড়া টাইটেল ট্রাকে পূজার যে একটা ডান্স নাম্বার ছিল আমি সাইকো নামে যে টাইটেল ট্রাকটা ছিল। এছাড়াও শহীদুজ্জামান সেলিম একজন ন্যাচারাল অভিনেতা। তিনি পূজার বাবার চরিত্রে অভিনয় করেছেন। তবে এই ব্যাপারটার একটা এক্সপ্লোশন হতে পারে যেহেতু তিনি সিনেমায় একজন রাজনৈতিক কর্মকর্তা মানে একজন রাজনৈতিক নেতা। তাই তার কথার মধ্যে সেই নেতৃত্বের ভাব তুলে আনতে হয়তো এমনটা দেখানো হতে পারে। এর কারণ হলো তিনি অসাধারণ অভিনয় করেন এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই, আমরা কিছুদিন আগে পরানে তার খুবই সাবলীল এবং ন্যাচারাল অভিনয় দেখেছি। সিনেমার বড় একটা অংশ জুড়ে কিছু পার্শ্ব অভিনেতা ছিলেন, যাদের অধিকাংশই এমিচার পারফরম্যান্স দিয়েছে। বড় স্ক্রিনে এত জনপ্রিয় নির্মাতা এবং অভিনয় শিল্পীদের সঙ্গে যখন কাজ করছেন। তখন আমার মনে হয়। আরো দক্ষ শিল্পী বেছে নেয়া উচিত। মানে নতুন হোক তবে শিখে কাজটা করা উচিত।এছাড়া নতুন হিসেবে কিন্তু আসা জাগা নিও কাজ করেছেন দুইজন একজন ছিলেন ফারহান এবং আরেকজন ছিলেন সঙ্গীতা দত্ত। এছাড়াও সিনেমায় একটা সোশ্যাল মেসেজ দেয়া হয়েছে, ক্ষমতা আর দুর্নীতির কবলে পড়ে অসহায়েরদের শিকার হন সাধারন জনগণ। আপাতত দৃষ্টিতে যা ধরা না পড়লেও। এসব ঘটনা আমাদের সমাজে হওয়ার হামেশাই হচ্ছে। এবং এই বিষয়টি খুবই সুন্দরভাবে সিনেমায় ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। সবশেষ বলতে চাই সিনেমার বিভিন্ন দিক আমার দৃষ্টি থেকে আমি বর্ণনা করার চেষ্টা করেছি, আমার মতামত দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এতক্ষণ যা যা বলেছি সবই আমার ব্যক্তিগত মতামত। আপনাদের ভিন্ন মত থাকতেই পারে ভিন্ন মত থাকবেই তবে অবশ্যই, আপনাদের সিনেমাটি কেমন লেগেছে সেই কথাটি আমাকে জানাবেন সিনেমা হলে গিয়ে টিকিট কেটে সিনেমাটি দেখে।
আর আপনাদের সুন্দর একটি অনুভূতি জানাবেন “সাইকো” সিনেমাটি কেমন লাগলো। আজকের মত এখানে ই শেষ করছি আশা করছি খুব শিগগিরই নতুন কিছু নিয়ে হাজির হচ্ছি সেই পর্যন্ত সাথেই থাকুন ট্রিকবিডির ধন্যবাদ। The post °সাইকো° নিয়ে কেন এত মাতামাতি? | Psycho Movie Bangla Review appeared first on Trickbd.com. |
প্রশ্নোত্তর সাইটে জাভা দিয়ে উত্তর দেওয়ার সিস্টেম চালু করুন Posted: আসসালামু আলাইকুম, আশা করি প্রিয় প্রিয়, যদি পোষ্টটি পছন্দ হয় তবে মনে রাখবেন শুধু প্লাগিন আপলোড করলেই হবে না, এরপর সেটা extract করতে হবে। ব্যাস আপনার কাজ শেষ, তাহলেই আপনার সাইটে জাভা মোবাইলফোন ইউজাররা প্রশ্নোত্তর করতে পারবেন খুব সহজভাবে।তাহলে আজকে এখানেই বিদায় নিচ্ছি। The post প্রশ্নোত্তর সাইটে জাভা দিয়ে উত্তর দেওয়ার সিস্টেম চালু করুন appeared first on Trickbd.com. |
Developer Options এর প্রয়োজনীয়তা কিছু সেটিং, যা আপনার ফোনকে উন্নত করবে। Posted: আসসালামুয়ালাইকুম ! TrickBD তে সবাইকে স্বাগতম। কোনো ভুল হলে দয়া করে ক্ষমা করবেন। বেশি কথা না বলে শুরু করছি। Developer Options এটা যেকোনো এন্ড্রয়েড ফোনের এমন একটি লুকিয়ে থাকা ফিচার যা অনেকেই এখনো জানে না। কেননা এই ডেভেলপার অপশন এন্ড্রয়েড ফোনে লুকানো অবস্থায় থাকে, এটাকে ব্যবহারকারীকেই চালু করতে হয়, ফোন কোম্পানি নিজে থেকেই এই অপশনকে বাইরে বের করে রাখে না। এটাকে বের করার জন্য ফোনের Settings এ গিয়ে About Phone এ গিয়ে Build Number এ ৭ বার ট্যাপ বা ক্লিক করার পরেই এই ডেভেলপার অপশন বের হয়। এখন যদি আপনি ঐ ডেভেলপার অপশনের ভেতরে প্রবেশ করেন, তাহলে অনেক অপশন, ফিচার দেখতে পাবেন। এখন এই অপশনগুলোর মধ্যে কোনগুলো ব্যবহার উপযোগী, কোন অপশনের কি কাজ, এসব অবশ্যই আপনার জেনে রাখা প্রয়োজন যদি আপনি একজন এন্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন। তো আজকেই পোস্টে আমি আপনাকে ডেভেলপার অপশনের এমন কিছু সেটিং কথা বলবো যা আপনার কাজে লাগবে, এমনিতেই ডেভেলপার অপশনের অনেক ফিচার আছে কিন্তু আজকে মাত্র ৫ টা ফিচারের কথাই বলবো। নাম্বার -১Force 4X MSAA এই ফিচার/ফাংশন/সেটিংস তাদের জন্য খুব কাজের যারা গেমার, গেম খেলতে ভালোবাসেন। যদি আপনি আপনার স্মার্টফোনে বেশি গেমিং করেন, গেম খেলতে ভালোবাসেন, আর যদি আপনি চান আপনার ফোনের গেমের যে গ্ৰাফিক্স রয়েছে সেটা আরো উজ্জ্বল হোক, যদি আপনার গেম টুকটাক খেলার মাঝে আটকে যায় তাহলেও এই সেটিং আপনার কাজে আসবে। সহজভাবে বলতে গেলে আপনি এই সেটিং চালু করলে আপনি যখনই কোনো গেম খেলেন, যদি ভালো গ্রাফিক্সের প্রয়োজন হয় তখন এই সেটিং আপনাকে হাই গ্ৰাফিক্স দেওয়ার চেষ্টা করে। এতে করে আপনি কোনো গেম খেলবেন তখন গেমের গ্ৰাফিক্স আরো বেশি উজ্জ্বল হবে।কিন্তু এর একটা লস আছে সেটা হলো এটার ফলে ফোনের ব্যাটারির চার্জ একটু তাড়াতাড়ি শেষ হবে, নরমালি যেখানে ৩% চার্জ শেষ হতো, এটার ফলে তার বদলে ৫% চার্জ শেষ হবে। নাম্বার – ২OEM Unlocking OEM এর পুরো নাম : Original Equipment Manufacturer এটার মাধ্যমে আপনি আপনার স্মার্টফোনে বুট লোডার আনলক করতে পারবেন।বুট লোডার আনলক করার সুবিধা হলো আপনি আপনার স্মার্টফোনে কোনো কাস্টম রম ইন্সটল করতে পারবেন, ফোন ফ্ল্যাশ করতে পারবেন, রুট করতে পারবেন। নাম্বার – ৩USB Debugging এই অপশন খুব কাজের। USB Debugging এর মাধ্যমে আপনি সিম্পলি আপনি একটি কমিউনিকেশন স্ট্যাবিলিশ করতে পারবেন।আপনি একটি কম্পিউটার এবং আপনার স্মার্টফোনের মধ্যে ডেটা কেবলের মাধ্যমে। এই অপশন চালু করলে, আপনি চাইলে আপনার স্মার্টফোনকে পিসি/কম্পিউটার/ল্যাপটপের সাথে কানেক্ট করতে পারবেন। এছাড়াও যদি আপনি Android SDK এর সাথে আপনার ফোন কানেক্ট করতে চান তাহলে আপনাকে আপনার পিসি/কম্পিউটার/ল্যাপটপে Android SDK ইন্সটল করতে হবে। তারপর এই দুটোর মধ্যে কানেকশন স্ট্যাবিলিশ করতে হলে অবশ্যই আপনাকে এই USB Debugging চালু করতে হবে। তাহলেই আপনার কম্পিউটার/ল্যাপটপ আপনার স্মার্টফোনকে আইডেন্টিফাই করতে পারবে। এছাড়াও দেখা যায় যে, অনেক সময় এই অপশন 3rd Party Software, 3rd Party Application আপনি যদি আপনার স্মার্টফোনের সাথে কানেক্ট করতে চান তাহলেই এই অপশন চালু করতেই হবে। নাম্বার – ৪Simulate Secondary Display যখনই আপনি এই অপশনকে অন করবেন, আপনার ফোনে আরেকটা স্ক্রীন শো হবে ওপরে।এবং আপনি চাইলে 4K, 1080p, 720p, 480p ইত্যাদি রেজ্যুলেশনে কাস্টমাইজ করতে পারবেন। যেভাবে কাস্টমাইজ করবেন সেভাবেই স্ক্রীন শো হবে। এটার মাধ্যমে আপনি ডিসপ্লে চেক করতে পারবেন, 4K, 1080p, 720p, 480p ইত্যাদি রেজ্যুলেশনে কেমন কোয়ালিটি হবে, কেমন দেখাবে, কিভাবে ডিসপ্লে কাজ করবে, স্ক্রীন সাইজ কেমন হবে এসব আপনি জানতে পারবেন। নাম্বার – ৫Background Process Limit এটাও প্রয়োজনীয় অপশন। এই অপশনের নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে সে ব্যাকগ্ৰাউন্ডে যেসব প্রসেস হচ্ছে, যতগুলো অ্যাপ ব্যাকগ্ৰাউন্ডে চলছে, সেসবের লিমিট সেট করতে পারবেন।যদি আপনি আপনি চান যে ব্যাকগ্ৰাউন্ডে কিছু লিমিটেড অপশন থাকুক, অথবা ফোনের ডিফল্ট অ্যাপগুলোই ব্যাকগ্ৰাউন্ডে রান হোক। এটা আপনার জন্য তখন হেল্পফুল হবে যখন আপনার ফোনের RAM কম। উদাহরণ হিসেবে আপনার ফোনের RAM 1GB, 2GB, 3GB আর আপনার ফোন হ্যাং হয়, স্লো কাজ করে, অ্যাপ ঠিকভাবে কাজ করে না, অনেক অযথা অ্যাপ প্রয়োজন ছাড়াই ব্যাকগ্ৰাউন্ডে চলে আর ফোনের ব্যাটারির চার্জ তাড়াতাড়ি শেষ করে পাশাপাশি ফোনকে স্লো করে দেয়।তাহলে এই অপশনের মাধ্যমে আপনি ব্যাকগ্ৰাউন্ডে কয়টা অ্যাপস রান করাতে চান সেটার লিমিট করতে পারবেন। যার ফলে আপনার ফোনের চার্জ কম খরচ হবে, ফোনের RAM কম ব্যবহার হবে, ফোন ফাস্ট কাজ করবে। তো এই ছিলো ডেভেলপার অপশনের প্রয়োজনীয় ৫ টি সেটিংস এই পোষ্ট এতটুকুই ! এতক্ষণ সময় নিয়ে পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ। কোনো সমস্যা অথবা কোনো প্রয়োজন হলে আমার ফেসবুক আইডি The post Developer Options এর প্রয়োজনীয়তা কিছু সেটিং, যা আপনার ফোনকে উন্নত করবে। appeared first on Trickbd.com. |
MX PLAYER PREMIUM | নিয়ে নিন MX এর প্রিমিয়াম ভার্সন একদম বিনামূল্যে | YOUTUBE PREMIUM GIVEAWAY Posted: আসসালামু আলাইকুম |
You are subscribed to email updates from Trickbd.com. To stop receiving these emails, you may unsubscribe now. | Email delivery powered by Google |
Inbox too full? Subscribe to the feed version of Trickbd.com in a feed reader. | |
Google, 1600 Amphitheatre Parkway, Mountain View, CA 94043, United States |
0 Comments