Search box..

আপনি যদি সফল হতে চান তাহলে চুপ থাকেন। সফল সে হবে যে চুপ থাকা শিখবে

আপনি যদি সফল হতে চান তাহলে চুপ থাকেন। সফল সে হবে যে চুপ থাকা শিখবে


আপনি যদি সফল হতে চান তাহলে চুপ থাকেন। সফল সে হবে যে চুপ থাকা শিখবে

Posted:

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে TrickBD তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে TrickBD তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই TrickBD এর সাথেই থাকুন ।

সফল সে হবে যে চুপ থাকা শিখবে

আজ আমি আপনাদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় কথা বলতে যাচ্ছি আর আমার মনে হয় এটা সত্যি অনেক বড় একটা সমস্যা। যদিও বেশিরভাগ মানুষ এই সমস্যাটা নিয়ে কথা বলতেই রাজী নয়। তাই আজ আমি সেই বিষয়ে আপনাদের কথা বলবো আর আপনার কোনো রকমের মতামত দেবার আগে আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়ুন।

কখনো-কখনো আমার মনে হয় যে লোক এত বেশি কথা কেন বলে। মানুষের কি ততটুকুই কথা বলা উচিত নয় যতটুকু প্রয়োজন। একবার ভেবে দেখুন যদি প্রতিটি কথার জন্য মূল্য দিতে হতো অর্থাৎ প্রতিটি কথার দাম থাকত। যে প্রতিটি শব্দ বলার জন্য আপনাকে এত টাকা দিতে হবে। তাহলে আপনি এক একটা শব্দ কতটা ভেবেচিন্তে ও সাবধানে ব্যবহার করতেন।

আজকাল বেশি কথা বলার থেকে বড় রোগ আর কিছুই নেই। কেউ না জিজ্ঞেস করলেও অন্যদের জ্ঞান দেওয়ার থেকে বড় অসুখ আর কিছুই নেই। কেউ না চাইলেও তাকে পরামর্শ দেবার মত রোগ আর কিছুই নেই। আজ লোক একে অপরকে কেবল বলতেই ব্যস্ত কেউ শুনতে রাজি নয়, কেউ বুঝতে রাজি নয়,কেউ ভাবতে রাজি নয়, সবাই কেবল নিজের কথাটাই বলতে চাই আর এটাই বর্তমানে সবথেকে বড় সমস্যা।

একবার তিনটে ইঞ্জিনিয়ার দুবাইয়ে কাজ করার জন্য যায়। সেখানে কাজ করতে গিয়ে তাদের দ্বারা কিছু ভুল হয়ে যায় আর তার কারণে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যায়। আর ওখানকার রাজা শাস্তিস্বরুপ ওই তিনটে ইঞ্জিনিয়ার কে মৃত্যুদণ্ড দেয়। রাজার এই সিদ্ধান্ত শুনে তিনটে ইঞ্জিনিয়ারের রাতের ঘুম উড়ে যায়। তারা সবাই বাঁচার উপায় খুঁজতে থাকে কিন্তু বাঁচার কোন উপায় দেখতে পায়না। পরের দিন সকালে তাদের শাস্তি দেবার জন্য নিয়ে আসা হয় সবার প্রথমে একজনকে হাত-পা বেঁধে টেবিলের উপরে শোয়ানো হয়।

আরেকটি মেশিনের নিচে টেবিলটিকে রাখা হয় যে মেশিনটি ধীরে ধীরে উপর থেকে নিচের দিকে এসে গলাটা কেটে দেবে। এরপর মেশিন টা চালু করা হয় আর তখন ঐ ইঞ্জিনিয়ার টি উপরওয়ালার কাছে প্রার্থনা করতে থাকে আর ঠিক তখনই উপর থেকে মেশিনটি একদম গলার কাছে এসে আটকে যায়। এটা দেখে রাজা বলে যে হয়তো উপরওয়ালা রেটা ইচ্ছে যে এই ইঞ্জিনিয়ারকে ছেড়ে দেওয়া হোক।

তাই রাজা প্রথম ইঞ্জিনিয়ারটাকে মুক্ত করে দেয়। এরপর দ্বিতীয় ইঞ্জিনিয়ারটাকে আনা হয় আর একইভাবে তার গলার কাছে মেশিনটি গিয়ে আটকে যায়। তখন রাজা আবার বলে উপরওয়ালা আপনার প্রতি অনেক মেহেরবান তিনি হয়তো চাননা আমি আপনাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। এরপর দ্বিতীয় ইঞ্জিনিয়ার টিকেও ছেড়ে দেওয়া হয়। তৃতীয় ইঞ্জিনিয়ারটি সে অনেকক্ষণ ধরে সবকিছু দেখছিল।

তৃতীয় ইঞ্জিনিয়ারটাকে যখন টেবিলের শোয়ানো হয় তখন সে রাজাকে বলে মহারাজ ক্ষমা করবেন, এই যে আপনি তখন থেকে কিসব ফালতু কথা বলছেন যে উপরওয়ালার ইচ্ছায় ওরা বেঁচে গেছে। কিন্তু না এইযে মেশিনটি চলছে এর নিচে ১টি নাট লুজ আছে আর এই কারণেই মেশিনটি এই পর্যন্ত এসে আটকে যাচ্ছে। আর এরপর দ্রুত নাটটিকে টাইট করা হয় আর এরপর এর পরিণাম কি হয়েছিল সেটা তো আপনারা বুঝতেই পারছেন।

তাই যদি সে কম কথা বলতো অর্থাৎ না চাইলে পরামর্শ না দিত তাহলে হয়তো সেও বেঁচে যেত। কম কথা বললে সেখানে সব সময় কিছু না কিছু এড করার জায়গা থাকে। কিন্তু বেশি কথা বললে সেখানে মাইনাস করার মত আর কিছুই থাকে না। আর একটি কথা মনে রাখবেন এই পৃথিবীতে যারা কম কথা বলে তাদের সম্মানে বেশি হয়। যারা কম কথা বলে তাদের সম্পর্কে লোক পজিটিভ কথা ভাবে।

কারণ যারা কম কথা বলে তারা ফালতু কথা বলে না। যারা কম কথা বলে তারা যদি কোন বিষয়ে নাও জানে তার পরেও তাঁদেরকে সেই বিষয়ে বোকা বলা হবে না। কারণ তারা কোনো রকমের কথাই বলেনি তাই বিনা কারণে কথা বলা বন্ধ করুন। যেখানে প্রয়োজন দুটো কথার সেখানে দশটা কথা বলবেন না। আপনার কথাকে টাকার মতো করে খরচ করুন। আপনি যেখানেই যাবেন চারপাশে সবার কথা শুনুন। কারণ আপনি অন্যকে শুনেই শিখতে পারবেন অন্যদের কথা শুনেই আপনি তাদের সম্পর্কে জানতে পারবেন।

কিন্তু যদি আপনি কেবল বলতে থাকেন তাহলে আপনার সময় নষ্ট হবে। আপনি কিছু শিখতে পারবেন না। তাই যদি আপনার বেশি কথা বলার অভ্যাস থাকে কেউ না চাইলেও অন্যকে জ্ঞান দেওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে আপনি কখনোই কোনো জায়গাতেই সম্মান পাবেন না। তাই কেবল ততটুকুই কথা বলুন যতটা প্রয়োজন আর আপনি আপনার প্রতিটি কথাকে টাকার মতো করে খরচ করুন।

Trickbd তে অনেকেই পোস্ট কতে চান কিন্তু করতে পারছেন না। আপনারা Ictbn.Com ওয়েবসাইটে পোস্ট করতে পারেন।এখানে একাউন্ট করলেই author।এখানে প্রতি পোস্টের জন্য ৫-৫০ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়।পোস্টের মানের উপর ভিত্তি করে। ICTBN.Com

আশা করি সবাই সবকিছু বুঝতে পেরেছেন। কোথাও সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন অথবা ফেসবুকে জানাতে পারেন ফেসবুকে আমি

The post আপনি যদি সফল হতে চান তাহলে চুপ থাকেন। সফল সে হবে যে চুপ থাকা শিখবে appeared first on Trickbd.com.

এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ৩য় সপ্তাহের “উচ্চতর গনিত” অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন Pdf File!!

Posted:

চলতি বছরের ২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ৩য় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ ৯ এ আগস্ট এ।

২০২১ খ্রিষ্টাব্দে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচির আলোকে প্রণয়নকৃত অ্যাসাইনমেন্ট সমূহের মধ্যে ৩য় সপ্তাহের জন্য ১৫ টি বিষয় এর অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ হয়েছে।

আছকে " উচ্চতর গনিত" অ্যাসাইনমেন্ট এর উওর বা সমাধান দিয়া হবে এবং নিছে অ্যাসাইনমেন্ট এর PDF ফাইল দিয়া আছে তা ডাউনলোড করতে পারবেন!

উচ্চতর গনিত এসাইনমেন্ট এর উত্তর

উচ্চতর গনিত ৩য় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট এর উত্তর PDF

 

 

যেকোনো প্রয়োজনে Facebook এ আমি..!!

ফ্রি তে মোবাইল রিচার্জ নিয়ে নিন

ধন্যবাদ

The post এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ৩য় সপ্তাহের "উচ্চতর গনিত" অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন Pdf File!! appeared first on Trickbd.com.

Telegram এ যেকোন Language Text Translate করুন BOT এর সাহায্যে

Posted:

Yandex.Translate – offline translator & dictionary 20.6.4 APK Download by  Yandex Apps - APKMirror
আজকে যে Telegram BOT Review দিতে যচ্ছি তা হল @YTranslateBot, এর বিভিন্ন কাজ ও অন্যন্য Details নিচে আলোচনা করা হল।

বর্তমানে অনেকেই Telegram Use করছেন। এই Telegram এর অন্যতম Features হচ্ছে BOT। এর সাহায্যে অনেক জটিল কাজ সহজেই করে ফেলা যায়। ঠিক তেমনই @YTranslateBot খুবই উপকারী একটা BOT। Telegram-এ বিভিন্ন সময় Arabic বা Chiness বা English Channel এর Content অথবা text কে এখন খুব Easily Translate করতে পারবেন এই BOT এর সাহায্যে।

 

Telegram bots: Yandex.Translate

ব্যবহার:- এই BOT এর সাহায্যে আপনার Telegram-এর Arabic বা Chiness বা English Channel এর Content অথবা text কে এখন খুব Easily Translate করতে পারবেন

 

🔰 Telegram BOT টি যেভাবে Run করবেন

1. প্রথমে Telegram App এ Search করুন @YTranslateBot

2. Start Click করুন

3. /mylang এ Click করে আপনার Language Fix করে নিবেন

4. /tolang type করে কোন language এ transfer করতে চান তা Select করবেন

5. আপনার কোন Textটা Translate করতে চান তা Bot এ Send করে দিলেই Translate করে দিবে

 

^-^ এইটা একটি BOT Translator Like Google Translator তাই আপনাকে যথাযথ Translate করে দিতে না পারলেও বুঝারমত করে দিবে ^-^

 

এই ছিলো BOT এর পরিচয়, আশাকরি আপনার উপকারে আসবে। নতুন কিছু BOT নিয়ে হাজির হব next time।

 

DEXTER
Signing OFF

The post Telegram এ যেকোন Language Text Translate করুন BOT এর সাহায্যে appeared first on Trickbd.com.

গণিতের রঙ্গে হাসিখুশি গণিত pdf download | by চমক হাসান

Posted:

আমজনতার মধ্যে অংক ভীতি নেই। তা বলাই বাহুল্য। খুব মনে আছে, ছোটবেলায় নামতা শিখেছি কত কাঠখড় পুড়িয়ে। তারপর তো পাটিগণিত, বীজগণিত, জ্যামিতি জীবনে হেয় করার জন্য সবসময় প্রস্তুত ছিল। অংককে জীবনের অভিশাপ মনে করে কত যে ব্যাথার দিন পার হয়েছে।
বাংলা, ইংরেজি, সমাজ, বিজ্ঞান কঠিন হলেও অংকের মতো রসকষহীন ছিল না।অংকে যে আনন্দ আছে তা উপলব্ধি কখনোই হয়নি।

অবশ্য অংকের কি দোষ! আমাদের শেখানোর মাধ্যম গুলো তো আরো রসকষহীন। প্রশ্ন করা যাবে না,এই নিয়মের বাইরে অংক হবে না,ইত্যাদি ইত্যাদি……
যাই হোক সেদিকে না যাই,পরিচয় হলো চমক হাসান স্যারের “গণিতের রঙ্গে হাসিখুশি গণিত ” বইটির সাথে। এই বইটি যতটা জ্ঞানের তার থেকে বেশি আনন্দের, চিন্তার আনন্দের লেখক মনে করেন, গণিত পৃথিবীর সবচেয়ে মজার বিষয়। অনেক মানুষ এটাকে ভয় পায় কারণ মজার অংশগুলো তাদের জানানো হয় না।

এই গণিতে যারা অবদান রেখে গণিতবিদ হিসেবে মর্যাদাবান, কেমন ছিল তাদের জীবন? আসলে কে আবিষ্কার করেছিল পিথাগোরাসদের উপপাদ্য? কিভাবে মাথায় এলো আইডিয়াটা? তিন মেয়ের সমস্যা কি ছিল? মাথায় চুলের সংখ্যা কত? অনন্ত জলিল গণিত নিয়ে যদি সিনেমা বানালে কী সংলাপ বলতেন? এমন মজার সব চিন্তা, সমস্যা আরও গল্প নিয়েই “গণিতের রঙে হাসিখুশি গণিত ” বইটি।

‘চমক হাসান’ সম্পর্কে আপনারা অনেকেই অবগত। তিনি আমাদের মাঝে “মজার শিক্ষক” নামে পরিচিত। গণিত ও বিজ্ঞান এর মত দুর্বোধ বিষয় অতি সহজে এবং রসাত্মক ভঙ্গিতে ফুটিয়ে তোলেন তিনি। ২০১৩ সাল থেকে তিনি Youtube এ তাঁর “গণিতের রঙ্গে” পর্বগুলো ভিডিও আকারে প্রকাশ করতে থাকেন। তারই লেখ্যরূপ হচ্ছে এই বইটি। Youtube এ প্রকাশ করা ভিডিওগুলোর অনুলিখন করে বইটা প্রকাশ করে আদর্শ প্রকাশনী, ২০১৫ সালে। যারা Youtube এ প্রকাশ করা ভিডিও পর্বগুলো এখনো দেখননি তাদের অনুরোধ করবো ভিডিও লেকচার গুলো দেখতে এবং পাশাপাশি এই বইটা পড়তে।

এ বইটিতে লেখক খুবই চমৎকার উপস্থাপনা, অনেক সহজ ভাবে ও মজা ও আনন্দের সাথে গণিতের বিভিন্ন জটিল বিষয় নিয়ে রসাত্মক আলোচনা করেছেন।
তাহলে,

বইটার রিভিউ শুরু করা যাক …



“প্রথম পর্বঃ আল মুকাবালা” দিয়ে শুরু করেছেন। বীজগণিতের শুরু এবং পিথাগোরাসের সংখ্যা ভিত্তিক চিন্তাভাবনা দিয়ে ! এ অংশে প্রকৃত উৎপাদক, বন্ধু সংখ্যা নিয়ে চমৎকার বর্ণনা দিয়েছেন। “কী নিষ্ঠুর” পর্বে সংখ্যা নিয়ে যে অনেক মজা করা যায় তা বুঝিয়েছেন (বাংলা ভাষায় নামকরণ করার ব্যাপারটা বেশ মজার লেগেছে) ! এর পর গুণ ও ভাগ করার একটা শর্টকাট সিস্টেম দেখিয়েছেন যেটা আগেকার মানুষজন ব্যাবহার করতেন !

“হায়রে শূন্য” পর্বটা অসাধারণ লেগেছে ! এখানে আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশের শূন্য আবিষ্কার এছাড়া শূন্য নিয়ে গুণ ও ভাগ সংখ্যারেখার সাহায্যে সুন্দরভাবে বেশ খানিকটা কৌতুকের আশ্রয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। “৩ টি মেয়ে!” পর্বে কার্ল ফ্রেডরিখ গাউসের ছেলেবেলার প্রতিভা দিয়ে শুরু করেছেন। ধারার যোগফল কিভাবে কাজ করে। কিভাবে মাইনাস মাইনাসে ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে প্লাস হয় ! ছোটবেলার বর্গের সুত্র (a+b)² এর ব্যাখ্যা দিয়েছেন । গুণ কিভাবে কাজ করে এবং সূচকের সাহায্য 2⁰ = 1 কেন হয় তার যুক্তিযুত ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

পর্ব ৫ “মাথায় চুল কয়টি” এখানে, ১০ এর ঘাত ও ১ গুগোল সংখ্যা নিয়ে বলেছেন। ৯ এর নামতা হাতে কিভাবে গোনা যায় এটাও ভালো লেগেছে ! এরপর Physics নিয়ে আলোচনা করেছেন। যেমনঃ ১ নিউটন ও ১ প্যাসকেল কেমন তা অনুভব / ফিল কিভাবে করা যায় ! এছাড়া, আজ থেকে ২২০০ বছর আগে “ইরাটোস্থেনিস” পৃথিবীর পরিধি কিভাবে মেপেছিলেন এই বিষয়টা ব্যাপক মজার লেগেছে।
“মিস্টার বাটা” পর্বে আইকিউ এবং রোমান সংখ্যাকে কেটেকুটে কিভাবে ভাগ করে অন্য মান পাওয়া যায় তা দেখিয়েছেন। শেষে দুইটা প্রশ্ন জুড়ে দিয়েছেন।

পর্ব ৭ “প্রিয় পাই ” এখানে পাই এর মান বলার রেকর্ড, পাই এর মান নির্নয়ের পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত রয়েছে। বিশেষ করে আমাদের দেশের ‘সৌমিত্র চক্রবর্তী’র পদ্ধতিটা বেশ মজার লেগেছে। শেষে পাই দিবস সম্পর্কে বলেছেন।
পর্ব ৮ এ অসীম (Infinite) নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন ।
পর্ব ৯ “ডিজে পিথাগোরাস” তিন কথায় অভিনব, পুরোই কমেডি এবং জটিলস। পিথাগোরাস কে ডিজে বানিয়ে ছেড়েছেন। এছাড়া ত্রিভুজ সংখ্যা, বর্গ সংখ্যা, নমন সংখ্যা এবং শেষে পিথাগোরাস এর বিখ্যাত উপপাদ্য সম্পর্কে বলেছেন।
পর্ব “সাড়ে নয়” এ ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল এর সৈনিকদের মৃত্যুহার কমিয়ে আনা এছাড়া গণিত নিয়ে কিভাবে কোন কিছু চিন্তাভাবানা করা যায় তার আইডিয়া দিয়েছেন। বিশেষ করে, পিপড়া কিভাবে পেপসি খাবে এই বিষয়টা ভালো লেগেছে।

শেষের পর্ব ১০ “নিঃস্বার্থ গণিত – What is Math” এই পর্বটা অসাধারণ। একেবারে ট্যাবলেট দিয়ে ছেড়েছেন ! একক থেকে শুরু করে বর্গ, চতুর্ভুজ ও সামান্তরিক এরপর ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল, বৃত্তের পরিধি, বৃত্তের ক্ষেত্রফল এবং সমবৃত্তভুমিক কোণকের বক্রতলের ক্ষেত্রফল সম্পর্কে ক্লিয়ার কাট এবং এসব বিষয় ফিল করার মজাটা বুঝিয়েছেন। শেষে রেখেছেন একটা চমক … প্রশ্ন দিতে ভোলেন নি লেখক।

বইয়ের নামঃ গণিতের রঙ্গে হাসিখুশি গণিত
বইয়ের লেখকঃ চমক হাসান
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১৯৪ টি।
বইয়ের ধরনঃ গানিতিক বিষয়ক বই
পিডিএফ সাইজঃ ৬ মেগাবাইট প্রায়।
ডাউনলোডঃ গণিতের রঙ্গে হাসিখুশি গণিত pdf

The post গণিতের রঙ্গে হাসিখুশি গণিত pdf download | by চমক হাসান appeared first on Trickbd.com.

আপনার শত্রু সম্পর্কে জানুন এবং সাবধান হোন

Posted:

আসসালামু আলাইকুম
প্রিয় ট্রিকবিডি বাসি! কেমন আছেন সবাই? আশাকরি আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন।

জীবনে চলার পথে আমরা নানান ধরনের বাধা এবং বিপত্তির সম্মুখীন হয়ে থাকি। এসব বাধা বিপদ আমাদেরকে এমনি এমনি কখনো গ্রাস করতে পারেনা। এসবের জন্য সবথেকে বড় অবদান হলো আমাদের শত্রুদের।

একজন মানুষের শত্রু না থাকাটা পৃথিবীর অস্টম আশ্চর্যের বিষয়। মানুষটা যদি সফল হয় তাহলে তাকে নিচে নামানোর মানুষের কোনো কমতি থাকে না। কিংবা মানুষ যদি ব্যর্থ হয় তাহলেও এর পিছনেও তার আশে পাশের মানুষ এবং পরিবশের শত্রুতার বিশেষ গুরুত্ব লক্ষ করা যায়।

আমাদের অন্যতম বড় ব্যার্থতা হল মানুষ চিনতে না পারা। মানুষ চিনতে বিপাকে পড়তে হয় আমাদের সবাইকেই। মানুষ চিনতে পারলাম না এই আফসোস করতে করতে আমাদের নিজেদের সময় নষ্ট হয়ই। সাথে আমরা অনেকসময় মানুষ চিনার গ্যারাকলে পরে নিজেদের জিবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ অর্জনের সুযোগটাও হারিয়ে ফেলি।

খুব কম মানুষই আছে জারা বলতে পারে আমাদের কোন শত্রু নেই। আমাদের সবথেকে বড় শত্রুগুলো কিন্তু আমাদের আসে পাসের মানুষ গুলোই হয়। যেমন নবাব সিরাজউদ্দৌলার পতনের কারন ছিল কিন্তু তারই আপন খালা ঘসেটি বেগম এবং তার সেনাপতি মির জাফরের বিশ্বাস ঘাতকতা। তাই আমাদের আশেপাশের সন্দেহজনক ব্যবহার কারিদের সম্পর্কে বিশেষ ভাবে জানা জরুরি। আবার এর মানে এই নয় আমাদের আশেপাশের সকল মানুষই আমাদের শত্রু।

বর্তমান সময়ে একটা কথা অনেক শোনা যায় সেটা হলো “বন্ধুরা সাপ”। আসলে মানুষ সাপ হয় কিভাবে? হয়তো তোমার বন্ধু তোমার সাথে তার নোট শেয়ার করলো না, কিংবা সে নতুন কোনো জায়গায় বা নতুন কোনো টিচারের কাছে প্রাইভেট পরলো কিন্তু তোমার সাথে তা লুকিয়ে গেলো, এটাকে কিন্তু শত্রুতা হিসেবে না ভেবে প্রতিযোগিতা হিসেবে ধরে নেয়া কারই তেমন কোনো ক্ষতি করবেনা।

আমরা যখন কোনো বন্ধুকে সাপ বলি তখন কি এটা যাচাই করি আমিও সেই সাপ হয়ে যাচ্ছি কিনা নিজেদের বন্ধুদের সাপ বলে?

★তোমার শত্রুর শত্রু তোমার বন্ধু, আর তোমার শত্রুর বন্ধু তোমার শত্রু। ★
— হযরত আলি (রাঃ)

★শত্রুরা শত্রু করতে ব্যর্থ হলে তোমার বন্ধু হওয়ার সুরত ধরে★
— হযরত আলি (রাঃ)

বাহিরের শত্রুদের খুব সহজে চেনা গেলেও নিজের ভিতরেরা শত্রুদের সহজে চেনা যায় না। নিজের ভিতরে পুষে রাখা নিজের শত্রুদের না চেনাটাও নিজেই নিজের সাথে শত্রুতা করা।

একজন অহংকারি মানুষ কখনো নিজেই নিজের ব্যর্থতা কিংবা ভুল স্বীকার করে নিতে চায়ানা। এতে ক্ষতি কিন্তুু তার নিজেরই হয়। বরং সে সময় যদি সে নিজের ব্যর্থতা এবং ভুল স্বীকার করে সেটাকে কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করে সেটাই তার জন্য সবথেকে বেশি লাভজনক হয়।

★ জগতে শত্রুতার দ্বারা কখনো শত্রুতার উপশম হয় না, মিত্রতার দ্বারাই শত্রুতার উপশম হয়।★
— গৌতম বুদ্ধ

★ একজন মানুষের নির্বুদ্ধিতাই তার সবথেকে বড় শত্রু★

ভালো থাকবেন সাবধানে থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

সৌজন্য: bdtechdiary.com

 

The post আপনার শত্রু সম্পর্কে জানুন এবং সাবধান হোন appeared first on Trickbd.com.

দেখে নিন হাইপ তোলা মুভি The Suicide Squad (2021) [রিভিউ ও ডাউনলোড লিংক]

Posted:

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি।

সদ্য মুক্তি পেয়েই সাড়া জাগিয়েছে “ডিসি”র যে ফিল্ম তা হলো Suicide Squad (2021)। আজকে আমি এই মুভিরই ডাউনলোড লিংক ও রিভিউ নিয়ে হাজির হয়েছি। তো চলুন শুরু করা যাক।

 

Movie Name: The Suicide Squad (2021)

 

 

Genre: Action, Adventure

Imdb Rating: 7.5/10

Google Users: 87% liked This Film

Personal Rating: 8/10

 

***হালকা স্পয়লার***

দ্য সুইসাইড স্কোয়াড(২০২১) ডিসি কমিকসের ওপর নির্মিত সিনেমাটিক জগত , ডিসিইইউ (DCEU) এর দশম মুভি। বিস্তারিততে যাওয়ার আগে এর ব্যাকগ্রাউন্ড কিছুটা জানা উচিত।

এর আগেও “সুইসাইড স্কোয়াড” নামে ডিসিইইউয়ের ২০১৬ সালে একটি মুভি রিলিজ দেওয়া হয়েছিল। যেটি বক্স অফিস , দর্শক বা ক্রিটিক্সদের মনে তেমন একটা সাড়া জাগাতে পারেনি। এরপরেও ওই মুভির ডিরেক্টর ডেভিড আইয়ারে “সুইসাইড স্কোয়াড ২” বানানোর কথা ছিল। কিন্তু ঘটনাক্রমে ডেভিড তার সিদ্ধান্ত বদলায় এবং অবশেষে মার্ভেলের “গার্ডিয়ান অব দ্য গ্যালাক্সি”র ডিরেক্টর জেমস গানকে সুইসাইড স্কোয়াডের এই প্রজেক্টির জন্য হায়ার করা হয়।‌ যদিও এটি ২০১৬ সালের সুইসাইড স্কোয়াডের একটি সিক্যুয়াল হওয়ার কথা এবং অনেকে সেটা মনেও করে কিন্তু ডিরেক্টর জেমস গানের ভাষ্যমতে এটা একটি “সফট রিবুট” ।

“সুইসাইড স্কোয়াড” টা আসলে কি? সুইসাইড স্কোয়াডের অফিসিয়াল নাম হলো “টাস্ক ফোর্স এক্স” (Task Force X)। এই দলটির সদস্যরা হলো বিভিন্ন সুপারভিলেন বা এন্টিহিরোরা। যাদের দিয়ে গোপনে বিভিন্ন হাই রিস্ক মিশন কমপ্লিট করা হয়। মিশন কমপ্লিট করার বদলে এসব ভিলেন বা এন্টিহিরোদের মুক্তি , সাজা কমানো বা অন্য কিছুর বিনিময়ে চুক্তি করা হয়। এই দলটির সম্পূর্ণ আমান্ডা ওয়ালারের অধিনে চলে।

তো প্লটটা বেসিক্যাললী সেটাই যেটা সব সুইসাইড স্কোয়াডের হয়। আমান্ডার ভাষ্যমতে দক্ষিণ আমেরিকার দ্বীপ দেশ কর্টো মাল্টিজে অবস্থিত “প্রোজেক্ট স্টারফিস” পৃথিবী বা আমেরিকার জন্য পরবর্তী সময়ে ভয়ানক হতে পারে। তাই এই সুইসাইড স্কোয়াডকে পাঠানো‌ হয় প্রোজেক্ট স্টারফিস ধংস করার জন্য।

ডিসিইইউর এপর্যন্ত যতো মুভি হয়েছে দ্য সুইসাইড স্কোয়াড তার থেকে অনেকেটাই ভিন্ন। প্রথমত মুভি “রেটেড আর” ক্যাটাগরির! তাই ভায়োলেন্স , কাটাকাটি , রক্তারক্তি দিয়ে পুরো মুভি ভরপর। ডিসিইইউ শুরু থেকে জ্যাক স্নাইডারের ডার্ক টোন ফলো করে আসছে। কিন্তু এখানে ডার্ক টোন , একশনের সাথে কমেডির মিশ্রনও খুবই ভালোভাবে ব্যবহার করা হয়েছে। গার্ডিয়ান অব দ্য গ্যালাক্সি তে জেমস গানের লাইট কমেডির ব্যবহার থেকে এখানকার ডার্ক কমেডি আরো ভালো লেগেছে আমার। এরপর জেমসের ট্রেডমার্ক , প্রচুর পরিমাণে গানের ব্যবহার। সেটাও এখানে উপস্থিত। সবমিলিয়ে বিজিএম ভালোই ছিল। গ্রাফিক্সের কাজ বলতে গেলে বর্তমানে সুপারহিরো মুভিতে যেমনটা হয় তেমনই। খুব আহামরি না , খারাপও না। অভিনয়ে তেমন ত্রুটি তেমন চোখে পরেনি।

স্টোরিলাইন আগের সুইসাইড স্কোয়াড থেকেই ভালোই। কিন্তু সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং বিষয় হলো ক্যারেক্টার গুলোর মৃত্যু! কে কখন মারা যায় এটার কোনো প্রকার নিশ্চয়তা নাই। সবচেয়ে ভালো লাগার ক্যারেক্টার ছিল জন সিনার “পিসমেকার” এবং কিং শার্ক। এছাড়া কিছু টার্ন , টুইস্ট সবমিলিয়ে স্টোরিলাইন চলনসই। তবে সবচেয়ে ভালো দিক স্ক্রিনপ্লে। বোরিং ফিল বা “এটা কেন হইলো? , ওটা কেন হইলো ?, মার্থা মার্থা মার্থা ” এসবের সু্যোগ দেওয়া হয়নি‌।

ডিসিইইউর রিসেন্ট ক্যানন কিছু মুভি গুলোর দিকে যদি আমরা নজর দেই , তাহলে এটা নিশ্চিত বলা যায় যে তারা মার্ভেলের মুভি গুলোর সাথে কমপিট করার মতো মুভি তৈরি করতে পারেনি। এবং এবার জেমস গান খেলে দিয়েছে। জেমস , স্নাইডারের মতো এক্সপেরিমেন্টাল কিছু করার চেষ্টা করেনি। সাধারণ যেই ফ্লো তো থাকার কথা ওই রেঞ্জেই থেকেছে। সন্দেহ ছাড়া দ্য সুইসাইড স্কোয়াড ডিসিইইউর ভালো মুভির একটি। কিন্তু সবমিলিয়ে হিসেব করলে জ্যাক স্নাইডারের জাস্টিস লিগ ভার্শনটা এখনো ডিসিইইউর সেরা মুভি আমার কাছে।

কর্টোমল্টীজ আইল্যান্ডে অবস্থিত ইউটেনহাইম নামক এক ল্যাব আছে যেখানে প্রজেক্ট স্টারফিশ নামক এক ভয়ানক এক্সপারিমেন্ট চালানো হচ্ছে। স্টারফিশ হচ্ছে একটা এক্সট্রাটেরিটেরিয়াল এলিয়েন যেটা পুরো ওয়ার্ল্ড কে ধ্বংস করে দিতে পারে।স্টারফিশ নামক জায়ান্ট এলিয়েন প্রানিটি( Starro the conqueror) আসলেই স্টারফিশ প্রোজেক্টে এক্সিস্ট করে এবং একসাথে অগনিত বেবি প্রডিউজ করতে পারে একই সময়ে।

ইন্টেলিজেন্স অফিসার Amanda Waller সেখানে টাস্কফোর্স এক্স(সুইসাইড স্কোয়াড) টিমকে পাঠায় যাতে স্টারফিশ রিলেটেড সবকিছু ধ্বংস করে দিতে পারে কারন এই প্রজেক্টটি মানবতার জন্যে হুমকি সরুপ।

টাস্কফোর্স এক্স আবার দুই টিমে ভাগ হয়ে মিশন এ যায়। এইখানেই মুলত ডিসি কমিক্স এর নতুন কিছু চরিত্র রিভিল হয়।

প্রথম একটা টিমে লিডার হিসেবে দেখা যায় কর্নেল রীগকে, আর সাথে হার্লে কুইন তাছাড়াও কিছু নতুন চরিত্র ক্যাপ্টেন বুমেরাং, স্যাভেন্ট, মংগল,টি. ডি.কে, জেভেলিন যারা মিশনের শুরুতেই মারা যায়।

সেকেন্ড টিমে লিডার হিসেবে নতুন চরিত্র ব্লাডস্পোর্ট আর কিং শার্ক, পিসমেকার,পোল্কাডট ম্যান আর দি র্যাটকাচার থাকে। এই সেকেন্ড টিমটাই মুলত মেইন মিশনে অংশগ্রহণ করে।

তো এইখানে কর্টোমল্টিজ নামক আইল্যান্ডের ইতিহাস আগে কিছুটা জেনে নেয়া যাক। এই আইল্যান্ডটিকে আগে শাসন করতো হেরেরা ফ্যামিলি। কিন্তু হেরেরা ফ্যামিলিকে মেরে ফেলে জেনারেল লুনা আর তার সহযোগী ছিলো মেজর জেনারেল সুয়ারেজ। এখানে থিংকার নামক আরেক চরিত্র দেখা যায় যে কিনা ইউটেনহাইম এর চিফ সায়েন্টিস্ট। উনি জেনারেল লুনা আর সুয়ারেজ দুজনের জন্যে কাজ করে।

তো সুইসাইড স্কোয়াড এর সদস্যরা থিংকার নামক ব্যাক্তিকে কিডন্যাপ করে যাতে তারা ইউটেনহাইম নামক ল্যাবে থিনকার এর সাহায্যে এক্সেস নিতে পারে এবং গিয়ে সবকিছু ধ্বংস করতে পারে।তো ল্যাবে ঢুকার সময় ওইখানের আর্মিদের সাথে তাদের প্রচুর ফাইট শুরু হয়।ইতিমধ্যে তারা ল্যাবে প্রবেশ করে আর বিভিন্ন স্থানে বোম্ব ফিট করে ল্যাবকে গুড়িয়ে দেয়ার জন্যে।

মুভির এই সময়ে দেখা যায় দ্যা থিংকার, দা র্যাট ক্যাচার, আর পিচ মেকার ল্যাবের এমন একজায়গায় পৌছায় যেখানে দেখা যায় স্টারফিশ যে বেবিগুলো প্রডিউস করেছিলো সেগুলো দিয়ে ওইখানের লোকাল সিভিলিয়ান, জার্নালিস্ট এবং অন্যান্য লোকদের উপ্রে এক্সপারিন্ট চালানো হচ্ছে।

আর এখানেই ছবির মুল টুইস্ট দেখানো হয়। থিনকার বলে, এই পুরো এক্সপারিমেন্ট টা ই আমেরিকান গভর্নমেন্ট করিয়েছিলো আর তারা সিক্রেট লি এটার জন্যে ফাইন্যান্সিয়াল ও সাপোর্ট দেয়।কর্নেল রিগ ফ্ল্যাগ এই কথা শুনে কিছুটা হতভম্ব হয়ে পড়ে এবং সে এই ব্যাপারটা মেনে নিতে পারেনা যে এই নির্দোষ মানুষ গুলোকে এইভাবে এক্সপারিমেন্ট এর মাধ্যমে বলি দেওয়া হচ্ছে। তখনি ওইখানে সে একটা হার্ডডিস্ক খুজে পায় যেটাতে জমা ছিলো আমেরিকান গভার্নর্মেন্ট এর সব সিক্রেট প্রজেক্ট স্টারফিশকে নিয়ে।রিগ ফ্ল্যাগ এই তথ্যগুলা ফাস করার জন্যে উদ্যত হয়।তখন ই দেখা যায় পিস মেকার বলে এই সিক্রেট তথ্য কখনোই ফাস হওয়া যাবেনা।

তখন ই আরেক টুইস্ট দেখা যায় যে পিসমেকার যে মুলত আমেরিকান গর্ভামেন্ট এর জন্যে কাজ করে এবং সে এটা আগে থেকেই জানত। এই নিয়ে কর্নেল রিগ আর পিসমেকার এর মধ্যে ফাইট শুরু হয় এবং কিছু সময় পর রিগ ফ্ল্যাগকে পিসমেকার মেরে ফেলে। আর তখন ই ওই ল্যাবে লাগানো সব বোমাগুলা ব্ল্যাস্ট হতে শুরু করে আর বিল্ডিং ভেঙে পড়তে থাকে।পোল্কা ডট ম্যানের কিছু ভুলের কারনেও ভয়ানক বিস্ফোরণ শুরু হতে থাকে একই সময়ে।বিস্ফোরণের কারনে ওই সময় ল্যাবে বন্দী রাখা জায়ান্ট স্টারফিশ (মাদার এলিয়েন)এর চেম্বার ভেঙে যায় সে বাইরে এসে সবকিছু ধ্বংস করতে শুরু করে।

আর ওইদিকে পিসমেকার ও কর্নেল রীগের ধস্তাধস্তিতে হার্ডডিস্ক টা কিছুটা দূরে ছিটকে পড়ে তখন হার্ডডিস্কটা দ্যা র্যাট ক্যাচার খুজে পায়। তখন ই পিসমেকার দ্যা র্যাট ক্যাচারকে শুট করতে যায় কারন দ্যা র্যাট ক্যাচার এই ব্যাপারের তথ্যগুলো বাইরে ফাস করে দিতে পারে এই সন্দেহে। কিন্তু ব্লাডস্পোর্ট ঘটনাক্রমে সেখানে পৌছে যায় এবং পিসমেকার কে গুলি করে হত্যা করে হার্ডডিস্ক উদ্ধার করে।

ইতিমধ্যে স্টারফিশ জায়ান্ট বাইরে বেড়িয়ে এসে ধ্বংস লীলা চালানো শুরু করে আর তার বেবিদের মাধ্যমে সবাইকে( আর্মি, সাধারন জনগন) কন্ট্রোল করা শুরু করে তবে ঘটনাক্রমে সুইসাইড স্কোয়াড এর জীবিত সদস্যদেরকে এলিয়েন কন্ট্রোল করতে পারেনা।
তো টাস্কফোর্স এক্স (সুইসাইড স্কোয়াড) এখানে তাদের মিশন হেড ওয়ালারকে জিজ্ঞাসা করে তারা সেখানে কি করবে!কারন তাদের মিশনের অবজেক্টিভ ই ছিলো ইউটেনহাইম ল্যাবকে ধ্বংস করে ফেলা যা ইতিমধ্যেই পূরন হয়েছে!
তখন এমান্ডা ওয়ালার বলে যে, তোমরা স্টারফিশ রিলেটেড সবকিছু নষ্ট করেছো।তোমাদের মিশন শেষ তোমরা এখন ফিরে এসো।

তো মুভির এইখানে ব্লাডস্পোর্ট (সুইসাইড স্কোয়াড এর লিডার) ফিল করে তারা এই শহরের এতোগুলো মানুষকে কে এইভাবে একটা এলিয়েন এর কাছে বলি দিতে পারেনা। এটা খুবই অমানবিক কাজ হবে। তখন ই সে সিধান্ত নেয় যে এই স্টারফিশ কে খতম করবে।তার সাথে সুইসাইড স্কোয়াড এর অন্য সদস্যরাও (কিং শার্ক,দ্যা র্যাট ক্যাচার, আর হার্লে কুইন, পোল্কাডট ম্যান) যোগ দেয় আর স্টারফিশকে ধ্বংস করে।

মুভিটা অবশ্যই খুব এন্টারটেইনিং। আশা করি খুব এঞ্জয় করবেন।

 

যদি প্রশ্ন করেন এটা কি ২০২১ এর সেরা কমিকবুক মুভি?
উত্তরে হ্যা বলতেই হবে। কমেডি, একশন জনরার এই মুভিতে কি নেই! কমেডি, সুপার্ব ভিএফএক্স, সিজিয়াই, সুন্দর প্লেইন স্টোরি লাইন আর একগাদা তারকায় ঠাসা সব মিলিয়ে এই মুভিটি ফুল প্যাকেজ।

মুভিটিতে ডিসি কমিক্স এর নতুন কিছু চরিত্রের প্রেমে আপনি পড়তে বাধ্য।
আহ!বিশেষ করে কিং শার্ক  এর প্রেমে তো পড়বেন ই। হার্লেকুইন, ব্লাডস্পোর্ট, পিসমেকার এর দুর্দান্ত পারফরমেন্স দেখে মুগ্ধ হবেন।

 

Trailer


Screenshots

 

 


Download Links (English Only)

360p (210 MB): Direct Download Link

480p (410 MB): Direct Download Link

720p (HEVC 710 MB): Direct Download Link

720p (1.2 GB): Direct Download Link

1080p (2.6 GB): Direct Download Link

Bangla Subtitle:  

Subtitle By Mohammad Yusuf

Subtitle By Fahmidul Islam

Subtitle By Subtitle Hut Group

[যে সাবটাইটেল টা ইচ্ছা সেটা দিয়ে মুভি উপভোগ করতে পারেন]

কিভাবে মুভিতে বাংলা সাবটাইটেল দিয়ে দেখবেন তা জানতে এই লিংকে ক্লিক করে পোস্টটি পড়ে নিন।


Download Links (Dual Audio Hindi Dubbed)

[বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ মুভির হিন্দি ডাবিং হলো হল প্রিন্ট কিন্তু ক্লিয়ার সাউন্ড।  হিন্দি ডাবিং এ দেখলে বাংলা সাবটাইটেল মিলবে না। তাই আমার রিকমেন্ডেশন হলো মুভিটি ইংলিশে বাংলা সাবটাইটেল দিয়ে উপভোগ করুন। বাকিটা আপনাদের ইচ্ছা]

480p (460 MB): Direct Download Link

720p (HEVC 770MB): Direct Download Link

720p (1.3 GB): Direct Download Link

1080p (2.1 GB): Direct Download Link


[Links Credit: Mlwbd]

 

মজার মজার মিমস ও ভিডিও পেতে জয়েন করুন আমাদের গ্রুপেঃ  Facebook Group

আজকে এই পর্যন্তই।সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।আল্লাহ হাফেজ।

 

 

The post দেখে নিন হাইপ তোলা মুভি The Suicide Squad (2021) [রিভিউ ও ডাউনলোড লিংক] appeared first on Trickbd.com.

আপনি যদি সফল হতে চান তাহলে এই বিষয়গুলো এড়িয়ে চলেন। খারাপ হও তবেই সফল হবে

Posted:

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে TrickBD তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে TrickBD তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই TrickBD এর সাথেই থাকুন ।

খারাপ হও তবেই সফল হবে

You are a Badasa Jen sincero বইটা থেকে আজকে আমি আপনার সাথে কয়েকটি এরকম স্মার্ট আইডিয়া শেয়ার করতে চলেছি যাতে আপনি নিজের প্রতি সেলস ডাউট গুলোকে ওভারকাম করে আপনার ড্রীম লাইফ লিড করতে শুরু করতে পারেন।

১. লোকে কি ভাবল না ভেবে নিজেকে নিজে কি ভাবলেন সেটাকে বেশি গুরুত্ব দিনঃ বন্ধুরা সবাই মিলে ড্রিঙ্ক করছে সেখানে আপনি একা যদি বলেন নারে ভাই আমি এসব খাইনা। তাহলে বন্ধুরা যদি আপনাকে দুধের শিশু বা ঔই জাতীয় কিছু বলে হেটা করতে শুরু করে। এই ভেবে আপনিও হয়তো ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও তাদের সাথে যোগ দিয়ে বসলেন। এতে ওদের চোখে হয়তো আপনি বিশাল বড় হনু হয়ে উঠতে পারলেন কিন্তু নিজের চোখে আপনি নিচে নেমে গেলেন। কারণ আপনি খুব ভালো করে জানেন এগুলো আপনার শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক আর আপনার কোন ইচ্ছাও নেই।

কিন্তু শুধুমাত্র অন্যের চোখে নিজেকে হনু দেখানোর জন্য আপনি নিজের চোখে নিজেকে খারাপ করে তুললেন। এখানেই অথর Jen sincero বলেছেন এটা মাথায় রাখতে You are a Badass. Badass সেই যে কোন কিছুর জন্য নিজের টু সেলফি সঙ্গে কখনো কম্প্রোমাইজ করে না। একজন Badass কাছে লোকে তাকে কি ভাবল তাতে কিছু যায় আসে না ।বরং সে নিজেকে নিজে কি ভাবলো সেটা তার কাছে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

২.আপনি কেমন অনুভব করছেন সেটার জন্য অন্যকে দোষারোপ করা বন্ধ করুনঃ ভাবুন আপনি আসলে লম্বা কিন্তু কেউ আপনাকে নাটা নাটা বলে রাগানোর চেষ্টা করতে শুরু করল। আপনি কি তাতে রাখবেন কখনোই রাখবেন না। কিন্তু যদি ধরুন হয়তো আপনার স্বপ্ন ছিল আর্মিতে জয়েন করার কিন্তু পর্যাপ্ত হাইট না থাকার কারণে আপনি হয়তো চান্স পাননি। এবার যদি কেউ আপনাকে নাটা নাটা বলে রাগানোর চেষ্টা করে তবে সম্ভবত আপনি রেগে যাবেন এবং তখন যদি আপনাকে জিজ্ঞেস করা হয় আপনি রেগে কেন যাচ্ছেন আপনি হয়তো বলবেন।

ওই লোকটা আমাকে বারবার নাটা বলছে তাই জন্য। কিন্তু আসলে আপনি যে আপনার স্বপ্নটা পূরণ করতে পারেনি সেখান থেকে আপনার মনে যে এটা বসে গেছে যে আপনি নাটা আর সেটা খারাপ সেই জন্যই কিন্তু আপনি আসলে রেগে উঠছে। অন্য কেউ আপনার সাথে কেমন ব্যবহার করবে সেটা তার চেয়েছ। সেটা কি আপনি চাইলেও বদলাতে পারবেন না। কিন্তু আপনি নিজের মনের মধ্যে কোনটাকে সত্যি বলে মেনে নেবেন যে আপনি না টানা লম্বা বা নাটা হওয়া ভালো নাকি খারাপ সেটা অবশ্যই আপনি চাইলে কন্ট্রোল করতে পারেন।

এরকমই জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে কেউ যদি আপনাকে গরিব বলে আপনি রেগে ওঠেন তার মানে মনে মনে কোথাও না কোথাও আপনি জীবনে যতটা ধনী হতে চেয়ে ছিলেন ততটা ধনী হয়তো হতে পারেনি। আর সেই কারণেই কেউ আপনাকে গরিব বলাতে আপনি হয়তো রেগে উঠছেন। তাই অথার বলেছেন কারোর কোনো কথা বা ব্যবহারে যদি আপনি খারাপ অনুভব করেন তবে অন্য কাউকে দোষারোপ না করে আপনার খারাপ লাগার পিছনে লুকিয়ে থাকা আপনার নিজস্ব নেগেটিভ বিলিভটাকে আইডেন্টিফাই করে সেটাকে বরং বদলানোর চেষ্টা করুন। কারণ সেটাই একমাত্র পার্মানেন্ট সমাধান।

৩. আগে নিজেকে ভালোবাসুন তারপর অন্য কাউকেঃ লাইফের বড় ডিসিসন গুলো যখন Career, Job, Marriage এগুলোর ক্ষেত্রেও নিজের কথা না ভেবে অন্য কাউকে খুশি করার কথা ভেবে আমরা এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে বসি যে তারপর সারা জীবন সেটার জন্য আমাদের আফসোস করে কাটাতে হয়। অন্য লোকেদের আমাদের প্রতিটি করা নেগেটিভ মন্তব্যগুলোকে আমরা এত সিরিয়াসলি নিয়ে নিবে সেখান থেকে নিজেদের মধ্যেই সেল্ফ ডাউট জন্ম নিতে শুরু হয়।

অন্যের শরীরের খেয়াল রাখার কথা বলার সময় থাকলেও নিজের শরীর ভালো রাখার কথা আমাদের খেয়াল থাকে না। তো ভাই আপনার নিজের কাপটাই যদি খালি থাকে সেটা দিয়ে আপনি অন্য কারোর কাপ ভর্তি করবেন কিভাবে। তাই একজন Badass এর মত নিজের প্রতি সমস্ত সেল্ফডাউট গুলোতে তাড়িয়ে আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলে Dream Life লিড করতে পারার জন্য অথার Jen sincero তার বইতে বারবার এই বিষয়টির ওপর জোর দিয়েছেন আগে নিজেকে ভালোবাসুন তারপর অন্য কাউকে।

৪. আপনার নেগেটিভ Believe গুলো আপনার এবং আপনার স্বপ্ন পূরণের পথে সব থেকে বড় বাধাঃ ছোটবেলা থেকে যদি আপনি আপনার মা-বাবাকে টাকা রোজগার করতে গিয়ে হিমশিম খেতে দেখে বড় হয়ে উঠেন। তবে খুব সম্ভবত আপনার মধ্যেই নেগেটিভ Believe টা রয়েছে যে টাকা রোজগার করা ভীষণ কঠিন। এটাই আপনার ধনী হওয়ার পথে সবথেকে বড় বাধা। এ নেগেটিভ Believeটা থাকার জন্যই হয়তো আপনি কোন বিজনেস সুযোগ আসলেও সেটাতে পা বাড়ানোর সাহস করে উঠতে পারবেননা।

আপনার ভিতর থেকে আপনার নেগেটিভ Believe যেটাকে অথার ডিক্সনোজ বলেছেন সেটা আপনাকে ভয় দেখিয়ে আটকে রাখেবে এর হাত থেকে বাচতে হলে আপনাকে নিজের ভিতরেই নেগেটিভ believe গুলোকে এক এক করে চিহ্নিত করে সেগুলো কে তার বিপরীত পজিটিভ believe গুলো দিয়ে রিপ্লেস করতে হবে। আর এজন্য অথার পজিটিভ এফারমেশন অর্থাৎ যেমন ধনী হওয়া খুবই সহজ এবং আমিও পারবো ধ্বনি হতে। এই ধরনের কথাগুলো কে বারবার মনের ভিতর রিপিট করার উপদেশ দিয়েছেন। যাতে আপনার সাবকনশাস মাইন্ড যেটাই আপনার লাইফে সমস্ত কিছুকে কন্ট্রোল করছে সেটার মধ্যে স্টোর হয়ে থাকার নেগেটিভ believe গুলো পজেটিভ believe গুলো দিয়ে রিপ্লেস হয়ে যায়।

৫. সব সময় একজন খেলোয়াড়ের মত মানসিকতা বজায় রাখার চেষ্টা করুনঃ ছোটবেলায় আমাদের সবারই অনেক ধরনের স্বপ্ন থাকে। কিন্তু বড় হতে হতে আমরা জীবনের যত বেশি ব্যর্থতার সম্মুখীন হতে শুরু করি ততো বেশি একটা একটা করে স্বপ্ন গুলো মলিন হয়ে যেতে থাকে। তার সাথে আশেপাশের মানুষরা যদি সাপোর্ট না হয় তাহলে সেই স্বপ্নগুলো মুলিন হওয়ার গতি আরও বৃদ্ধি পায়। এই সমস্যার সমাধান হিসেবে অথর বলেছেন একজন Badass খেলোয়াড়ের মত মনোভাব রাখবো একজন খেলোয়াড় যেমন একটা গেমে হেরে যাওয়ার পর সম্পূর্ণ খেলায় ছেড়ে দেয় না।

বরং সেই গেমটা দেশে কী কী ভুল করেছে সেগুলো কে চিহ্নিত করে নেক্সট পার নিজেকে কিছুটা হলেও শোধরানোর চেষ্টা করে। সেরকমই আমাদের জীবনের স্বপ্ন পূরণের পথে বাধার সম্মুখীন হতে হলে হাল ছেড়ে দিলে চলবে না। নিজের কোন ভুলগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেকে ক্ষমা করে একজন Badass এর মতো নিজের প্রতি ফুল কনফিডেন্স হিসেবে এগিয়ে যেতে হবে।

Trickbd তে অনেকেই পোস্ট কতে চান কিন্তু করতে পারছেন না। আপনারা Ictbn.Com ওয়েবসাইটে পোস্ট করতে পারেন।এখানে একাউন্ট করলেই author।এখানে প্রতি পোস্টের জন্য ৫-৫০ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়।পোস্টের মানের উপর ভিত্তি করে। ICTBN.Com

আশা করি সবাই সবকিছু বুঝতে পেরেছেন। কোথাও সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন অথবা ফেসবুকে জানাতে পারেন ফেসবুকে আমি

The post আপনি যদি সফল হতে চান তাহলে এই বিষয়গুলো এড়িয়ে চলেন। খারাপ হও তবেই সফল হবে appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments