Search box..

ছাত্রজীবনে পার্ট টাইম জব বা চাকরির উপকারিতা/ অপকারিতা ও সেরা কয়েকটি উপায়

ছাত্রজীবনে পার্ট টাইম জব বা চাকরির উপকারিতা/ অপকারিতা ও সেরা কয়েকটি উপায়


ছাত্রজীবনে পার্ট টাইম জব বা চাকরির উপকারিতা/ অপকারিতা ও সেরা কয়েকটি উপায়

Posted:

আসছালামু-আলাইকুম !
Hi,I,m £xprogrammer
আসা করি সবাই ভালো আছেন।আমিও ভালো আছি!কারন
ট্রিকবিডির সাথে থাকলে সবাই ভালো থাকে!
আমি আমার প্রতি পোস্টে আপনাদের ভালো কিছু নিয়ে আসার
চেস্টা করব

ছাত্রজীবনে পার্ট টাইম চাকরি (part time job) করার রয়েছে বহুবিধ সুবিধা। ছাত্রজীবনে পার্ট টাইম জব বা স্টুডেন্ট জব করার মাধ্যমে আপনি যেমন একদিকে আর্থিকভাবে লাভবান হবেন সেই সাথে এর রয়েছে আরও বহু উপকারিতা। বর্তমানে আপনি অনলাইনেই পার্টটাইম চাকরির খবর জানতে পারবেন। আসুন তাহলে জেনে নিন পার্ট টাইম জব কি? পার্ট টাইম জব এর স্টুডেন্ট জবের উপকারিতা, অপকারিতা এবং কয়েকটি জনপ্রিয় পার্ট টাইম জব সম্পর্কে!

পার্ট টাইম জব কি (what is part time job)? পার্ট টাইম জব (part time job) হচ্ছে একটি ইংরেজী শব্দ! যার বাংলা আভিধানিক অর্থ হচ্ছে “খণ্ডকালীন চাকরি” অর্থাৎ এটি স্বাভাবিক চাকরির মত আপনাকে দিনের সম্পূর্ণ সময় কাজ করতে হবে না। অথবা সপ্তাহের নির্দিষ্ট কোন দিন কাজ করার নামই হচ্ছে পার্ট টাইম জব। স্বাভাবিক ভাবে সপ্তাহে 30 ঘণ্টার কম সময় কাজ করাকে পার্ট টাইম জব বলা হয়। এবং পার্টটাইম জবের ক্ষেত্রে কাজ বিভিন্ন শিফটে বিভক্ত থাকে।

বিশেষত এসকল পার্টটাইম জব করে থাকে কলেজ বা ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা। কারণ এর মাধ্যমে তারা তাদের লেখাপড়ার খরচ সহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ পুষিয়ে নিতে পারেন। এবং ক্ষেত্রবিশেষে পার্টটাইম জবের ভিন্নতা দেখা যায়।

পার্ট টাইম জব বা খণ্ডকালীন চাকরি এর উপকারিতা (Benefits of a part-time job): বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের প্রেক্ষাপটে অধিকাংশ শিক্ষার্থীই পারিবারিকভাবে অসচ্ছল। আর এ কারণে তাদের পরিবার পড়াশোনার খরচ এবং তাদের আনুষঙ্গিক অন্যান্য খরচ মেটাতে হিমশিম খেয়ে যায়। যার কারণে শিক্ষার্থীরা বেছে নেয় পার্ট টাইম জব বা খণ্ডকালীন চাকরি পথ কে। তবে এর ফলে একজন শিক্ষার্থী যে শুধুমাত্র আর্থিক ভাবে উপকৃত হচ্ছে তা কিন্তু নয়। আর্থিক উপকারিতার পাশাপাশি রয়েছে আরো অনেক গুলো উপকারী দিক।

আর্থিক উপকারিতা: যেখানে একটি পরিবার তার পরিবারের খরচ মেটানোর পরে একজন সন্তানদের শিক্ষার খরচ মেটাতে হিমশিম খেয়ে যায়। সেখানে একজন শিক্ষার্থীর পড়ালেখার খরচ বাদেও আরো অনেক খরচ থাকে। যেগুলোর জন্য তাকে পরিবারের উপর নির্ভরশীল হতে হয়। কিন্তু পার্ট টাইম জব হচ্ছে এমন একটি পন্থা যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার খরচ এর পাশাপাশি অন্যান্য খরচ মেটাতে পারে।

পরনির্ভরশীলতা দূর করে: যখন একজন শিক্ষার্থী পার্ট টাইম জব বা খণ্ডকালীন চাকরি ভেতরে প্রবেশ করে তখন তার পরনির্ভরশীলতা দূর হয়। এবং তার কোন কাজের জন্য অর্থের প্রয়োজন হলে তাকে পরিবার বা অন্যের মুখাপেক্ষী হতে হয় না।

দক্ষতা বৃদ্ধি (skill development): পার্টটাইম জব বা স্টুডেন্ট জবের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র যে অর্থের যোগান এবং পরনির্ভরশীলতা দূর করে তা নয়। বরঞ্চ এটি আমাদের দক্ষতা ও অনেক গুণ বৃদ্ধি করে। আর বর্তমান যুগে একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি বাস্তব অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার কতটুকু প্রয়োজনীয়তা রয়েছে তা আমরা সকলেই জানি। কারণ একটি স্টুডেন্ট যখন পার্ট টাইম জব করে তখন তার ভিতরে দক্ষতা চলে আসে। যা তাকে ভবিষ্যৎ জীবনে সফল হতে সহযোগিতা করে।

আত্মবিশ্বাস অর্জন: যে কোন ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করতে হলে আত্মবিশ্বাস এর প্রয়োজনীয়তা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আপনার ভিতর আত্মবিশ্বাস না থাকলে আপনি কখনোই সফলতার স্বাদ গ্রহণ করতে পারবেন না। আত্মবিশ্বাস হচ্ছে এমন একটা জিনিস যা আমাদের সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিতে পারে। আর পার্টটাইম জব বা স্টুডেন্ট জবের ক্ষেত্রে আপনাকে যেমন অর্থ এবং দক্ষতা অর্জনের সুযোগ দিচ্ছে। ঠিক তেমনি এটি আপনাকে আত্মবিশ্বাস অর্জনে সহায়তা করে। প্রায়শই আমরা অনেক ক্ষেত্রে কাজ করতে গেলে চিন্তা করি কাজটি আমি পারবো কিনা। অনেকক্ষেত্রে দেখা যায় এই “পারব কিনা” এই চিন্তার কারণে আর কাজটি করা হচ্ছে না। কিন্ত যখন আপনার ভিতরে আত্মবিশ্বাস চলে আসবে তখন আপনি খুব সহজেই নতুন একটি কাজ শুরু করতে পারবেন এবং তাতে সফলতা অর্জন করতে পারবেন।

পরিচিতি লাভ: আপনি যখন স্টুডেন্ট অবস্থায় পার্ট টাইম জব করবেন তখন আপনার বিভিন্ন মানুষের সাথে আলাপ হবে। যার ফলে আপনার একটি পরিচিতি তৈরি হবে। এবং এটি আপনাকে বিভিন্ন ভাবে সহায়তা করবে। যেমন চাকরির ক্ষেত্রে বা লেখাপড়া শেষে আপনি যে কাজ করতে চাইবেন সে ক্ষেত্রে এটি আপনাকে সহায়তা করবে।

বাজে অভ্যাস থেকে পরিত্রান পাওয়া: আমাদের অনেকেরই অনেক ধরনের বাজে অভ্যাস রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে সকালবেলা দেরি করে ঘুম থেকে ওঠা বা রাতে দেরি করে ঘুমাতে যাও। অনেকের ক্ষেত্রে বন্ধুদের সাথে অতিরিক্ত পরিমাণে আড্ডা দেওয়া যা ফলশ্রুতিতে খারাপ বাজে অভ্যাসে পরিণত হতে পারে। আপনি যদি পার্ট টাইম জব করে থাকেন তাহলে আপনার এ সকলের জন্য যথেষ্ট সময় থাকবে না যা আপনাকে এই সমস্ত বাজে অভ্যাস থেকে দূরে রাখবে।

যাই হোক আমরা পার্ট টাইম জব কি এবং পার্ট টাইম জব আর স্টুডেন্ট জব এর উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারলাম। এবার আসুন জেনে নেই 2021 সালের পেক্ষাপটে কয়েকটি জনপ্রিয় পার্ট টাইম জব সম্পর্কে:

অনলাইন পার্ট টাইম জব (online part time job): স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জব রয়েছে বহুবিধ। তবে এসবের মধ্যে বর্তমান সময়ে অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইনে পার্ট টাইম জব করা। এর মাধ্যমে আপনি ঘরে বসেই আয় করতে পারবেন। এবং আপনার সময় মত কাজ করার মাধ্যমে! এগুলোর মধ্যে জনপ্রিয় হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি (data entry), সিপিএ মার্কেটিং (CPA Marketing), ব্লগিং (Blogging) ইত্যাদি।

হোম টিউটর (home tutor): স্টুডেন্ট অবস্থায় পার্টটাইম জবের ক্ষেত্রে যতগুলো পন্থা বা উপায় রয়েছে তার মধ্যে সবচাইতে সেরা উপায়টি হচ্ছে টিউশন! আচ্ছা বলুনতো টিউশন কে কেন সেরা বললাম বা কি কারনে? টিউশন কে সেরা বলার অবশ্যই কতগুলো কারণ রয়েছে। কারণ টিউশন এর মাধ্যমে আপনি একদিকে যেমন আপনার আর্থিক সমস্যা দূর হবে। তেমনি এটি আপনার ছাত্র জীবনের উপর ও পজেটিভ প্রভাব বিস্তার করবে। কারণ টিউশন করার মাধ্যমে আপনার লেখাপড়ার প্রতি চর্চা থাকবে। এবং যেহেতু আপনি লেখাপড়া করাচ্ছেন তাই আপনার জ্ঞান ও অনেক গুণ বৃদ্ধি পাবে।

পার্ট টাইম অফিস জব (part time office job) : বর্তমান সময়ে অধিকাংশ কোম্পানি কিংবা প্রতিষঠান ফুলটাইম কর্মচারী নিয়োগের পাশাপাশি পার্টটাইম চাকরির সুযোগ দিয়ে থাকে। আপনি চাইলে এই পার্টটাইম চাকরি মাধ্যমে আপনার প্রয়োজনীয় আর্থিক চাহিদা মিটিয়ে নিতে পারেন। সেই সাথে আপনার কাজের দক্ষতা অর্জন ও হয়ে যাবে!

পার্টটাইম রাইড শেয়ারিং (time ride sharing) : বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে রাইড শেয়ারিং (ride sharing) খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। পাঠাও কিংবা উবার সফলতার সাথে এই রাইড শেয়ারিং সার্ভিস দিয়ে আসছে দীর্ঘদিন যাবত। আপনি চাইলে তাদের সাথে রাইড শেয়ারিং এর কাজটি করতে পারেন। এসেছে আপনার প্যাসেঞ্জার খোঁজার কোন ঝামেলা থাকবে না। যদি আপনি ঠিকঠাক ভাবে ড্রাইভিং করতে পারেন। কারণ পাঠাও কিংবা উবার আপনাকে প্যাসেঞ্জার খুঁজে দেবে। একই সাথে আপনার মাধ্যমে যথেষ্ট পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

পার্ট টাইম জব বা খণ্ডকালীন চাকরি ও অসুবিধা সমূহ: আমরা সকলেই জানি যে সকল জিনিস এর সুফল রয়েছে তার কিছু কুফল অবশ্যই রয়েছে। তবে এ সকল কুফল বা অসুবিধা খুবই সামান্য। সেরকমই পার্টটাইম চাকরির ক্ষেত্রেও কিছু অসুবিধা রয়েছে। যেমন ধরুন আপনি একটি স্টুডেন্ট পড়ালেখার পাশাপাশি পার্টটাইম জব করছেন এর কিছু বিরূপ প্রতিক্রিয়া আপনার লেখাপড়ার উপর পড়তে পারে। যেমন পর্যাপ্ত পরিমাণে স্টাডি করতে না পারা। খন্ডকালীন চাকরির কারণে আপনার দিনের অনেকটা সময় চাকরির ক্ষেত্রে খরচ হয়ে যাচ্ছে। এর পাশাপাশি আপনাদেরও এখন পড়ালেখা করতে হবে তখন ক্লান্তি অনুভব হওয়া খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। এরপরে পড়ালেখায় যথেষ্ট পরিমাণ সময় দেয়া সম্ভব হয়ে ওঠেনা। তবুও আমি বলব পড়ালেখার পাশাপাশি পার্টটাইম জব এর কোন বিকল্প নেই। সেটা আপনার আর্থিক সংকট থাক বা না থাক আপনি উভয় ক্ষেত্রে উপকারিতা পাবেন।

Youtube – Best Crypto Looter

এই আরটিকেলটি সর্বপ্রথম gganbitan.com ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। ধন্যবাদ সবাইকে সম্পুর্ন পোস্টটি পড়ার জন্য।

The post ছাত্রজীবনে পার্ট টাইম জব বা চাকরির উপকারিতা/ অপকারিতা ও সেরা কয়েকটি উপায় appeared first on Trickbd.com.

আরিফ আজাদ এর লেখা – প্রত্যাবর্তন বইয়ের pdf free download

Posted:

Prottaborton pdf বই free download by arif  azad.  প্রত্যাবর্তন বইিটি লিখেছেন লেখক আরিফ আজাদ। বইটি একটি ইসামীক বই। বইটিতে যা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছেঃ 

কোলবালিশ জড়িয়ে ধরে বেঘোর ঘুমে তখন বেহুশ। মানুষ রাতে ঘুমায়, কিন্তু দিনে ঘুমায় কারা? রাত জাগা নিশাচরের দল। রাতগুলোও জম্পেশ। কারো রাত কাটে ইউটিউবে, কারো রাত কাটে ফেইসবুকে। কারো রাত কাটে আড্ডায়। কারো রাত কাটে ক্লাব কিংবা পার্টিতে। এভাবেই কারো কারো নিশ্চুপ রাতগুলো হয়ে উঠে কোলাহলময়, আর কোলাহলময় দিনগুলো হয়ে উঠে নিথর, নিস্তব্ধ।

শুক্রবার। সাপ্তাহিক ইবাদাতের জন্য মসজিদে যাওয়া লাগবে। অন্যান্য দিনের পাঁচ ওয়াক্ত সালাতে না গেলেও সমাজ বাঁকা চোখে কখনোই তাকাবে না। কিন্তু, শুক্রবারের দু'রাকাত ফরজ সালাতের জন্য যদি মসজিদ মুখী না হই, তাহলে সমাজ অগ্নিঝরা দৃষ্টিতে তাকিয়ে বলবে,- 'মুসলমানের ছেলে , অথচ জুমার নামাজটাও পড়ে না…

সমাজ ধরেই নিয়েছে, অন্যান্য দিনের পাঁচ ওয়াক্ত সালাত না পড়লেও আমার মুসলমানিত্ব খারিজ হয়ে যায় না। কিন্তু, যখনই আমি জুমা'র নামাজে যেতে গড়িমসি করি, ঠিক তখনই সমাজ প্রতিবাদী হয়ে উঠে।

সমাজ তখন আমার মুসলমানিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলে। আমার ধার্মিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে। যেন কেবল জু'মার দিনের দু'রাকাত সালাত আর দুই ঈদের সালাতই আমার মুসলমানিত্ব এবং ধার্মিকতার মাপকাঠি। বাদবাকি সবকিছু ছেড়েছুঁড়ে দিলেও আমি বেঁচে যাই। আমাকে নিয়ে সমাজের তখন কোন মাথাব্যথা থাকে না।

ব্যস! আমিও হয়ে পড়ি সাপ্তাহিক নামাজী। জুমা'র দিনের দু'রাকাত সালাত পড়েই আমি দায় সেরে ফেলি। এরপর আমি মেতে উঠি আমার উন্মত্ত জীবন নিয়ে। এই জীবনে গান আছে, মুভি আছে, খেলাধূলা আছে। আছে প্রেম-ভালোবাসা, বিবাহপূর্ব সম্পর্ক। আছে বয়ফ্রেন্ড, গার্লফ্রেন্ড। এই জীবনে আমার সঙ্গী পর্ণোগ্রাফি। আমার সঙ্গী সিগারেট, কখনো মদ, ইয়াবা এবং হিরোইন। আমি আস্তে আস্তে প্রবেশ করি এক অন্ধকার জগতে। আমি তখনও কিন্তু সাপ্তাহিক মুসল্লী!

এই অন্ধকার জগতে আমি আস্তে আস্তে মজে যেতে শুরু করি। আমার কাছে এই অন্ধকার জগতটাই আলোময়। আলোময় জগত আমার কাছে ঘুটঘুটে অন্ধকারের মতো। আমি নিজেকে আবিষ্কার করি এক ভিন্ন রূপে। আমার ঈমাণ, আমার তাকওয়া, আমার ইখলাস- সবকিছু তখন আমাকে ছেড়েছুঁড়ে যেতে শুরু করেছে। আমি ভুলে বসি আমার আমিত্বকে…

ইউনিভার্সিটি লাইফ। রক্ত গরম রক্ত গরম ভাব নিয়ে চলি আমি। আশপাশের কাউকে গোনায় ধরার সময় আছে নাকি আমার? ধর্ম? উহু… শুক্রবারে তো আমি মসজিদে যাই। এটাই তো ঢের… মেডিকেল কিংবা বুয়েটে এসে তো আমি একেবারে 'সবজান্তা শমসের' হয়ে গেছি। দুনিয়ায় এমন কি আছে যা আমি জানি না? আকাশ বিদ্যা, সাগরবিদ্যা, পদার্থবিদ্যা, জীববিদ্যা কিংবা রসায়ন- কোন জিনিসটায় আমার দখল নেই? ধর্ম? নাক সিটকিয়ে বলি- উহু! সে তো গ্রাম্য, অশিক্ষিত, মূর্খদের জন্য। পৃথিবীকে আমি জেনে ফেলেছি। ধর্ম দিয়ে করবোটা কী?

এভাবে দুনিয়া, রঙীন ক্যারিয়ার এবং ভোগবাদিতা আমার সাপ্তাহিক মুসল্লীর তকমাটাও কেড়ে নেয়। আমি হয়ে পড়ি নিরেট সংশয়বাদী। তখন আমার পৃথিবীতে স্রষ্টা বলে কিছু নেই। ধর্ম বলে কিছু নেই। আমার জীবন তখন 'খাও-দাও-ফূর্তি করো' থিওরীতে আবদ্ধ। আমার চারপাশের ধার্মিক লোকগুলো, টুপিওয়ালা, দাঁড়িওয়ালা লোকগুলো তখন আমার কাছে বড্ড ক্ষ্যাত এবং মূর্খ! আমার অহংকার এবং দর্পের পারদ তখন এতো বেশিই উঁচুতে যে, সেখানে দাঁড়িয়ে আমি আমার স্রষ্টাকে ভুলে যাই। স্রষ্টা প্রদত্ত আমার দায়িত্ব ভুলে যাই। মুসলিমের ঘরে জন্ম নিয়েও আমি হয়ে পড়ি একজন নামকাওয়াস্তে, টাইটেলধারী, নাম সর্বস্ব মুসলমান। সেই ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যে আমি পথ চলতে থাকি। আমার চারপাশ ঘন কালো অন্ধকারে ঢাকা। তবুও, আমার মনে হয় আমিই ঠিক পথে আছি। বাকিসব ভুল, মিথ্যা…

এরকম অন্ধকারের মধ্যে পথ চলতে চলতে একদিন আমার ঘুম ভাঙে। আমি বুঝতে পারি আমি ঠিক পথে নেই। আমার গন্তব্য যেটা হওয়া উচিত ছিলো, আমি সেই পথ থেকে বিচ্যুত। এতোদিন যেটাকে আমি আলো ভেবে এসেছি, সেটা আসলে আলেয়া। হাওয়া আসলেই নিভে যাবে। যেটাকে আমি জীবন মনে করেছি, সেটা আসলে নরক। এক বিশাল পাপের সাগরে হাঁবুডুবু খেতে খেতে আমি ভুলতেই বসেছি যে, বাঁচতে হলে আমাকে তীরে উঠতে হবে। আমি সেই তীরের সন্ধান না করে উল্টো অহংকার আর দর্পের জন্য পুরোপুরিই ডুবতে বসেছিলাম।

আমি চেতনা ফিরে পাই। চোখ মেলে সামনে তাকাই। আমি শুনতে পাই, অদূর থেকে, খুব করুণ আর মায়াভরা স্পর্শে কেউ একজন আমাকে ডাকছে। এই ডাক আমার খুব পরিচিত। আমার খুব চেনা। মনে হচ্ছে, কতো সহস্রবার আমি এই ডাক শুনেছি। কিন্তু কখনোই এই ডাক আমার কাছে এতো আবেদনময়ী মনে হয়নি। কিন্তু, আজকে কেনো যেন এই ডাকটাকে আমার খুব আপন মনে হচ্ছে। চির পরিচিত। আমি অনুভব করলাম, এই ডাক আমার মধ্যে শিহরণ জাগিয়ে যাচ্ছে। আমার বুকের ভেতর, আমার মনের জগতে তোলপাড় শুরু হয়েছে। কে ডাকে? কে ডাকে আমায়? আমি ছটফট করতে থাকি। আমি শুনতে পাই, তখনও এক মধুর সুরে, এক নৈসর্গিক ঝঙ্কারে কেউ একজন আমায় ডেকে চলেছে…

'হাই-আল- আস-সালাহহহ…' 'হাই-আল-আল ফালাহহহহ…'

আমাকে কল্যাণের পথে কেউ একজন ডেকে চলেছে। আমি সম্বিৎ ফিরে পাই। বুঝতে পারি, এ আমার চিরচেনা সুর। শৈশবের প্রথম কোলাহল। কৈশরের প্রথম ইবাদাতের ডাক… আর আমার যৌবন? হায়! আর একটু হলেই ডুবতে বসেছিলাম…

এভাবেই, মুসলিম হয়েও কতো হাজার হাজার মুসলিম যুবক-যুবতী আজ নিজেদের পথ ভুলে গেছে।

হারানো সেই পথ থেকে কেউ ফিরে আসে, কেউ হারিয়ে যায়। যারা ফিরে আসে, কেমন হয় তাদের গল্পগুলো? জাহিলিয়্যাত থেকে দ্বীনে ফিরে আসা সেই ভাই-বোনদের গল্পগুলো নিয়েই সংকলন হয়েছে- "প্রত্যাবর্তন"। বাংলাদেশের নামকরা ইউনিভার্সিটি, মেডিকেল, বুয়েট সহ বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় অধ্যয়ণরত ভাই-বোনদের দ্বীনে ফিরে আসার গল্প। বইটি সম্পাদনা করেছেন 'প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ' বইয়ের লেখক শ্রদ্ধেয় আরিফ আজাদ ভাই।

কাদের গল্প নিয়ে প্রত্যাবর্তন?

প্রত্যাবর্তনে থাকছে সাম্প্রতিক জনপ্রিয় বই 'উল্টো নির্ণয়' এর লেখক মোহাম্মদ তোয়াহা আকবার ভাইয়ার দ্বীনে ফেরার গল্প। থাকছে 'ডাবল স্ট্যান্ডার্ড' বইয়ের লেখক, শ্রদ্ধেয় শামসুল আরেফীন শক্তি ভাইয়ের দ্বীনে ফিরে আসার গল্প। থাকছে 'পড়ো' বইয়ের লেখক ওমর আল জাবির, 'বাক্সের বাইরে' এবং 'তত্ত্ব ছেড়ে জীবনে' বইদ্বয়ের লেখক শরীফ আবু হায়াত অপু, 'বিশ্বাসের যৌক্তিকতা' বইয়ের লেখক রাফান আহমেদ, জনপ্রিয় অনুবাদক মাসুদ শরীফ ভাইসহ ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটি, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ, ঢাকা ইউনিভার্সিটি, চট্টগ্রাম ইউনিভার্সিটি সহ জেনারেল লাইনে পড়ুয়া একদল ভাই-বোনদের গল্প। তারা লিখেছেন দ্বীনে না থাকাবস্থায় কীরকম ছিলেন, আর কেনোই বা দ্বীনে ফিরে এলেন, কীভাবে ফিরে এলেন এবং এখন কেমন আছেন…

এবং আরো থাকছে, সম্পূর্ণ ভিন্ন ধর্ম থেকে ইসলাম ধর্মে ফিরে আসা একদল ভাইয়ের গল্প যা রীতিমতো বিস্ময়কর!

সেক্যুলার জগতে আমরা 'কাছে আসার গল্প' শুনি। এসব গল্পে আমাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয় পরকীয়া, অবৈধ সম্পর্ক ইত্যাদির সাথে। কিন্তু, 'আল্লাহর কাছে আসার গল্প' গুলো কেমন? সেসব গল্প নিয়েই "প্রত্যাবর্তন"।

বইটির নামঃ প্রত্যাবর্তন। 
বইয়ের লেখকঃ আরিফ আজাদ। 
বইটিতে পৃষ্ঠা রয়েছেঃ ২২০ টি। 
বইটির ধরনঃ ইসলামিক
বইটির পিডিএফ সাইজঃ ৬০ মেগাবাইট।
ডাউনলোডঃ Read Online / Download

The post আরিফ আজাদ এর লেখা – প্রত্যাবর্তন বইয়ের pdf free download appeared first on Trickbd.com.

ssc 21 এর বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান নিয়ে নিন .txt আকারে —(1st Week) 2021 [Java User Must See]

Posted:

আস্সালামুআলাইকুম। আশা করি সবাই আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমতে ভালো আছেন। আপনাদের দোয়ায় আমিও ভালো আছি।
.
আজকে আমি একটা নতুন এবং হেল্পফুল পোষ্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি।
.
আশা করি সবার উপকারে আসবে। সবাই ধৈর্য ধরে সবাই পোষ্ট টা পরবেন আর কিছু না বুজলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করেন। তো শুরু করা যাক।
.
অনেকেই হয়ত টাইটেল দেখে বুঝে গেছেন কি নিয়া আলোচনা করব।
.

আজকে হাজির হয়ে গেলাম অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান নিয়ে। আপনারারা জানেন যে আবার অ্যাসাইনমেন্ট টাস্ক চালু হয়েছে ৬ষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির।
.
তো এই পোষ্টে আপনি ssc 21 এর বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ডাউনলোড করতে পারবেন।
.

Answer Of 1 Subject Of ssc 21


বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা ১য় সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান
নিয়ে নিন।
নিচে অ্যাসাইনমেন্ট এর
সমাধানের .txt ফাইল
দেয়া হলো..
.

বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা অ্যাসাইনমেন্ট এর সমধান ১য় সপ্তাহ
.
Download

বিঃ দ্রঃ- .txt ফাইলটি আমি মুলত জাভা ইউজার দের জন্য তৈরি করছি। আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড দিয়ে এই ফাইলটি দেখতে চান তবে কিছুই দেখতে পারবেন না যদি না আপনি প্লে স্টোর থেকে টেক্সট রিডার ডাউনলোড করেন।

এন্ড্রয়েড ইউসার হলে প্লে স্টোর এ সার্চ করুন text reader তারপর অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিন এবং ট্রেক্সট গুলো পড়ুন। আবার কিছু এন্ড্রয়েডে টেক্সট সাপোর্ট করে যেমন আমার ফোনে করে।

.
তো ভালো থাকুন সুস্থ্য থাকুন ট্রিক বিডির সাথে থাকুন ট্রিক বিডি নিয়ম কানুন মেনে চলুন আর ট্রিক বিডি কে আরো উন্নত করতে বেশি বেশি উন্নত পোষ্ট করুন!
.

এখানে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের ট্রিক শেয়ার করা হয় এছারাও এখানে আপনি পোষ্ট করে ইনকাম করতে পারবেন প্রতি পোষ্ট ১০থেকে ৫০টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয় লিং DownloadAEP.com ডিজিট করার অনুরোধ রইলো

খোদা হফেজ।

The post ssc 21 এর বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান নিয়ে নিন .txt আকারে —(1st Week) 2021 [Java User Must See] appeared first on Trickbd.com.

Bkash App দিয়ে যেকোনো পরিমাণ টাকা “পেমেন্ট” করে নিয়ে নিন ৬০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক (শর্ত প্রযোজ্য) সময় খুব কম!!

Posted:

বিকাশ অ্যাপে চলতেছে সারপ্রাইজ অফার Bkash App দিয়ে যেকোনো পরিমাণ টাকা "পেমেন্ট" করে নিয়ে নিন ৬০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক!!

শর্ত প্রযোজ্যঃ যা পেমেন্ট করবেন তার ১০% ক্যাশব্যাক পাবেন!

বিকাশ এর সকল গ্রাহক এই অফারটি পাবেন। অফারটি পেতে হলে শুধু মাত্র বিকাশ অ্যাপ দিয়ে পেমেন্ট করতে হবে।

অফার ১ দিন চলবে শুধু মাত্র ০৬ আগস্ট এ

ক্যাশব্যাকটি দেওয়া হবে পেমেন্ট করার পরবর্তী কার্যদিবসের মধ্যে।

অফারটি নিয়ার জন্য বিকাশ অ্যাপ থেকে পেমেন্ট অপশন এ গিয়ে পেমেন্ট করুন।!

নোটিশঃ

আগামী ৭ এ আগস্ট (শনিবার) থেকে HSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান নিয়ে আবার পোস্ট করা হবে প্রতিনিয়ত।

ফ্রি তে মোবাইল রিচার্জ নিয়ে নিন

ধন্যবাদ…!!

The post Bkash App দিয়ে যেকোনো পরিমাণ টাকা "পেমেন্ট" করে নিয়ে নিন ৬০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক (শর্ত প্রযোজ্য) সময় খুব কম!! appeared first on Trickbd.com.

ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য কী কী করা দরকার?

Posted:

ফ্রিল্যান্সিং আসলে কি?

অনেকেই মনে করেন ফ্রিল্যান্সিং মানে একপ্রকার জব কিন্তু আসলে তা না। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে মুক্তভাবে জবের একটি মাধ্যম। ইচ্ছা হলে কাজ করবো, ইচ্ছা না হলে করবোনা, বিষয়টা অনেকটাই এরকম। মনে করুন, আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ খুব ভালো করেন। কিন্তু আপনি চাচ্ছেন না কোনো একটি কোম্পানীতে ধরাবাঁধা সময়ের জব করতে। তাহলে আপনি বেছে নিতে পারেন মুক্তভাবে কাজ করার মাধ্যম ফ্রিল্যান্সিং। তেমনি একজন ফটোগ্রাফার অধিকাংশ সময়েই ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করেন। তার যখন ভালো লাগে এবং ভালো সুযোগ পান তখন তিনি কাজ করতে যান। আবার একজন গায়ক চাইলে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে পারেন। কারন অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তাদের কোনো ধরাবাঁধা সময় নেই। ভালো লাগলে গান গেতে যান, ভালো না লাগলে যান না। ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে মজার বিষয়ই এটা যে আপনি চাইলে আপনার ইচ্ছা মতো সময়ে কাজ করতে পারেন, কাজের প্রেশার বেশি হলে কাজ না করেও থাকতে

একজন প্রোফেশনাল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য যে সকল বিষয় মাথায় রাখা প্রয়োজন

নির্দিষ্ট সময়সূচি তৈরি করাঃ নিজেকে একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রথমেই আপনাকে কাজ শেখা এবং করার জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করতে হবে। সে সময়সূচী এমনভাবে মানতে হবে যেনো অন্য কোনো কিছু আপনাকে বায়াসড করতে না পারে।
কঠোর পরিশ্রম করার মানষিকতাঃ ফ্রিল্যান্সিং জগতে কঠোর পরিশ্রমের বিকল্প নেই। কাজ শেখা থেকে শুরু করা কাজ করা, নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার সব পর্যায়েই আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। তাই সেভাবেই নিজেকে তৈরি করুন।
শেষ পর্যন্ত লেগে থাকাঃ ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে আপনি কখনোই বলতে পারবেন না সাফল্য কখন ধরা দিবে। তাই কাজ পাওয়ার জন্য আপনাকে ধৈর্য নিয়ে অপেক্ষা করা এবং শেষ পর্যন্ত চেষ্টা করতে হবে।
কম্পিউটার এবং ইংরেজি ভাষায় দক্ষতাঃ অবশ্যই আপনাকে বেসিক কম্পিউটার জানতে হবে এবং বিদেশী ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করার জন্য ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগের জন্য সাবলিল হতে হবে।
অর্থ নাকি দক্ষতা উন্নয়নঃ শুরু থেকেই অর্থের পিছনে না ছুটে নিজের দক্ষতা উন্নয়নে মনোনিবেশ করা উচিত। দক্ষতা বৃদ্ধির সাথে সাথে অর্থই আপনার পিছনে ছুটবে। তাই ধৈর্য ধরুন।
প্রোফাইল তৈরি করাঃ একজন ভালো মানের ফ্রিল্যান্সার হওয়ার পূর্ব শর্তই হচ্ছে একটি ভালো প্রোফাইল তৈরি করা। কারন আপনি ক্লায়েন্ট এর কাছে পৌঁছাতে পারবেন না কিন্তু আপনার প্রোফাইলটিই আপনার হয়ে কাজ করবে। তাই প্রোফাইল এর মান বৃদ্ধির প্রতি মনোনিবেশ করুন।
ব্রান্ডিং করুনঃ আমেরিকার একজন ক্লায়েন্ট কিন্তু আপনাকে চিনে না বা জানে না। তাকে চেনানো এবং জানানোর জন্যই আপনার নিজের ব্র্যান্ডিং করতে হবে। বিভিন্ন স্যোশাল সাইটগুলোতে অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করুন, নিজেকে সঠিকভাবে তুলে ধরুন।
প্রোফেশনাল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য যে সকল বিষয় মাথায় রাখা প্রয়োজন

আরো পড়ুনঃ

ফাইভারে একটি ভালো মানের গিগ কিভাবে বানানো যায়? [নতুনদের জন্য]

মোবাইল দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং করা যায়? Can I do freelancing on mobile?

আপনি যেভাবে শুরু করতে পারেন ফ্রিল্যান্সিং [নতুনদের জন্য]

কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্টস করতে পারেন।

লেখা এবং রিসার্চঃ MH Mamun

প্রথম প্রকাশিতঃ https://mamunsblog.com/

The post ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য কী কী করা দরকার? appeared first on Trickbd.com.

আপনার Website Monitoring করুন Telegram BOT এর সাহায্যে [Part-02]

Posted:

How to Implement Voice Bots for Better Customer Supportআজকে যে Telegram BOT Review দিতে যচ্ছি তা হল @metricsbot । এর বিভিন্ন কাজ ও অন্যন্য Details নিচে
আলোচনা করা হল।

 

বর্তমানে অনেকেই Telegram Use করছেন। এই Telegram এর অন্যতম Features হচ্ছে BOT। এর সাহায্যে অনেক জটিল কাজ সহজেই করে ফেলা যায়। ঠিক তেমনই @metricsbot খুবই উপকারী একটা BOT। Telegram-এই Website Monitoring করা এর কাজ । অর্থাৎ আপনি এই BOT ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের Site Down বা চালু আছে কিনা তা Monitoring করতে পারবেন ।

 

 

Telegram bots: MetricsBot

 ব্যবহার:- এই BOT এর সাহায্যে আপনি Telegram এ বিভিন্ন ধরনের Site Up নাকি Down অবস্থায় আছে তা শনাক্ত করতে পারবেন। অনেকটা Website Scanner এর মত কাজ করে এই BOT।

 

 

Process GIF - Find on GIFER

👉 Telegram BoT টি যেভাবে Run করবেন

1) প্রথমে Telegram App এ Search করুন @metricsbot

 

2. Start এ Click করুন

3. এবার এখানে বলা Stepগুলো Follow করুন

4. আপনার Website এর Google Analytics Report দেখাবে Telegram environment এই।

 

 

 

We want to hear from you!

এই ছিলো BOT এর পরিচয়, আশাকরি আপনার উপকারে আসবে। নতুন কিছু BOT নিয়ে হাজির হব next time।

 

DEXTER
Signing OFF🙋‍♂️

The post আপনার Website Monitoring করুন Telegram BOT এর সাহায্যে [Part-02] appeared first on Trickbd.com.

Posted:

কিভাবে ওয়েবসাইটে  করোনা ভাইরাসের আপডেট দেখাবো? [Covid-19 Update ]


আজকে দেখাবো কিভাবে আপনার নিজের ওয়েবসাইটে করোনা ভাইরাসের আপডেট যোগ করবেন।

যাতে করে ভিজিটরগন আপনার সাইটে  Covid-19 আপডেট দেখার জন্য এসে আপনার সাইটের অনান্য লেখাগুলো ও পড়বে। এতে আপনার ভিউ বাড়বে।

তার আগে বলে রাখি আমি আপনাদের মাঝে ফ্রি ভার্সন সেয়ার করতে যাচ্ছি আর ফ্রি জিনিসের কিছু সীমাবদ্ধতা থাকে যেমনঃ প্রথমত যে Widget টি যুক্ত করবেন তার নিচে লেখা থাকবে  Free Coronavirus status widget.

কিভাবে ওয়েবসাইটে  করোনা ভাইরাসের আপডেট দেখাবো? [Covid-19 Update ]


২য় হচ্ছে, ১০০০ ভিউ পর্যন্ত ফ্রিতে আপডেট দেখাতে পারবেন এর বেশি হলে টাকা দিয়ে প্যাক কিনতে হবে তবে এটি আমি পুরাপুরি সিউর না। [কেও জানলে বলবেন আপডেট করে দিব]

কিভাবে ওয়েবসাইটে  করোনা ভাইরাসের আপডেট দেখাবো? [Covid-19 Update ]



কিভাবে ওয়েবসাইটের জন্য Coronavirus status widget বানাবেন?

প্রথমেই Elfsight থেকে একটা একাউন্ট খুলে নিবেন নিচের মত করে।

কিভাবে ওয়েবসাইটে  করোনা ভাইরাসের আপডেট দেখাবো? [Covid-19 Update ]

এখানে Email & Password দিয়ে Sing up করবেন

কিভাবে ওয়েবসাইটে  করোনা ভাইরাসের আপডেট দেখাবো? [Covid-19 Update ]

আপনার মেইল চেক করলে নিচের মত একটা মেইল পাবেন, এখানে Confirm Email এ ক্লিক করে একাউন্ট টি Active করে নিন।

কিভাবে ওয়েবসাইটে  করোনা ভাইরাসের আপডেট দেখাবো? [Covid-19 Update ]

কিভাবে ওয়েবসাইটে  করোনা ভাইরাসের আপডেট দেখাবো? [Covid-19 Update ]

এখন আবার হোম মেনুতে আসুন এবং নিচে দেখানো অপশনে ক্লিক করুন।

বিঃদ্রঃ বলে রাখা ভালো এই সাইট থেকে আপনি  Covid-19 আপডেট ছাড়াও উক্ত সেবাগুলো নিতে পারবেন।


কিভাবে ওয়েবসাইটে  করোনা ভাইরাসের আপডেট দেখাবো? [Covid-19 Update ]

এখানে  আপনার চাহিদা অনুযায়ী টেমপ্লেট দিয়ে  Widget টি বানিয়ে নিবেন।

আমি যেহেতু Footer এ এই  Widget টি বাসাবো তাই Dark সিলেক্ট করছি কারণ আমার সাইটের ফুটার ব্লাক কালারের। আপনি আপনার সাইটের জন্য অন্য টাইপের টেম্পলেট ব্যাবহার করতে পারবেন।

 টেম্পলেট সিলেক্ট করা পর Continue with this template এ ক্লিক করুন।

কিভাবে ওয়েবসাইটে  করোনা ভাইরাসের আপডেট দেখাবো? [Covid-19 Update ]

এখানে কতগুলো অপশন পাবেন যেমনঃ ৩ টি Layout,Country  to  Display , Show total info,Featured Country,  Heading। 

যেকোন ১ টি Layout সিলেক্ট করুন, Country to Display তে আপনি যেসব দেশের আপডেট দেখাতে চান সেগুলা সিলেক্ট করুন, টোটাল হিসাব দেখাতে চাইলে Show total info ব্যাবহার করতে পারেন,Featured Country তে আপনি যে দেশের আপডেট সবার উপরে দেখাতে চান সেটি দিন আর হেডিং এ লেখাই থাকে Coronavirus Statistics  চাইলে অন্যকিছু লিখতে পারবেন।

কিভাবে ওয়েবসাইটে  করোনা ভাইরাসের আপডেট দেখাবো? [Covid-19 Update ]


এখন Add to website এ ক্লিক করার পর আপনাকে পেইড ভার্সন কেনার জন্য বলবে skip করুন।

বিদ্রঃ যদি কেও পেইড নিতে চান নিতে পারবেন, পেইড নিলে কোন লিমিট থাকবেনা এবং  Widget এর নিচে ওই লেখাটাও থাকবেন। 


কিভাবে  Covid-19 Widget আপনার ওয়েবসাইটে যোগ করবেন?

হোম মেনু থেকে নিচের মত একটু আগে যে টেম্পলেট টি বানালেন সেটির Add to website বাটনে ক্লিক করুন।

কিভাবে ওয়েবসাইটে  করোনা ভাইরাসের আপডেট দেখাবো? [Covid-19 Update ]


এরপর নিচের কোড গুলো কপি করে নিন।

কিভাবে ওয়েবসাইটে  করোনা ভাইরাসের আপডেট দেখাবো? [Covid-19 Update ]

আপনার থিমের যেখানে  Covid-19 widget টি দেখাবেন ওইখানে  Paste করে থিমটি সেভ করে নিবেন।

কিভাবে ওয়েবসাইটে  করোনা ভাইরাসের আপডেট দেখাবো? [Covid-19 Update ]

আমি ফুটারে  Widget টি  add করবো তাই </body> ট্যাগের আগে বসিয়ে দিলাম।


এখন আপনার সাইটি ভিজিট করলে Widget টি দেখতে পাবেন যদি আপনি সব কিছু ঠিকঠাক করতে পারেন।

Unofficial Phone Registration BTRC – আনঅফিসিয়াল ফোনকে অফিসিয়াল করুন অনলাইনেই।

ভালো লাগলে আমার সাইট ঘুরে আসতে পারেন-Tunes71.com










The post appeared first on Trickbd.com.

সাবধান! এই ৩ সময়ে নামাজ পড়লে কঠিন বিপদ হবে। দেখুন যে যে সময়ে নামাজ পড়া নিষিদ্ধ!

Posted:

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে TrickBD তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে TrickBD তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই TrickBD এর সাথেই থাকুন ।

এই ৩ সময়ে নামাজ পড়া নিষিদ্ধ

নামাজ এবং একটি ইবাদত।যে ইবাদত এ কোন ছাড় নেই বিশেষ করে পুরুষদের জন্য। নবীজি (সাঃ) বলেছেন কাফির এবং ঈমানদারদের মধ্যে পার্থক্য হলো নামাজ। ঈমানের পরে ইসলামের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আমল হলো সালাত বা নামাজ। নামাজ ইসলামের প্রাণ। নবীজি আরো বলেন কেয়ামতের সেই ভয়াবহ ময়দানে আল্লাহ সর্বপ্রথম নামাজের হিসাব নিবেন। যে নামাজের হিসাব ঠিকঠাকমতো দিতে পারবে তার জন্য সব হিসাব সহজ হয়ে যাবে সুবহানাল্লাহ।

এছাড়াও পাঁচ ওয়াক্ত ফরয নামায ছাড়াও নফল নামাজ পড়ার বিধান ইসলামী শরীয়তে রয়েছে। হাদিস শরিফে রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম বলেছেন ফরজ নামাজের ঘাটতি থাকলে নফল নামাজ তা পূরণ করে দেয়। তাই তোমরা বেশি বেশি নফল নামাজ পড়ো। ফরজ নামাজের রাকাত সংখ্যা এবং সময় নির্দিষ্ট। কিন্তু নফল নামাজের নির্দিষ্ট কোন রাকাত সংখ্যা নেই এবং সময়ও নেই। কিন্তু এি নামাজেই আমাদের কিছু সময় পড়তে নিষেধ আছে।

ফকিরহরা বলেন তিন সময়ে ফরজ নফল সব ধরনের নামাজ পড়া নিষেধ। এমনকি এ সময় জানাজা এবং তিলাওয়াতের সিজদা করা নিষেধ। সূর্যোদয়ের পর থেকে ইশরাকের আগ পর্যন্ত সূর্য ওঠা শুরু থেকে হলুদ আলো পুরোপুরি দূর না হওয়া পর্যন্ত সময়টুকুতে সব ধরনের নামাজ পড়া নিষেধ। ফকিরহরা গবেষণা করে দেখেছেন সূর্য ওঠার পর হলুদ আলো দূর হতে 20 মিনিট সময় লাগে অর্থাৎ আবহাওয়া অফিস যদি বলে সকাল ছয়টায় সূর্য উঠবে তার মানে ছয়টা 20 পর্যন্ত সব ধরনের নামাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।

সূর্য যখন ঠিক মাথার উপরে থাকে তখনও সব ধরনের নামাজ এবং সেজদা করা নিষেধ। আরবি ভাষায় এই সময়কে জাওয়াল বলে। যখন সূর্য একটু হেলে পড়বে তখন যোহরের ওয়াক্ত শুরু হয় এ সময় সব ধরনের নামাজ এবং সেজদা করা জায়েজ। সূর্য মাথার ওপর থেকে হেলে পড়তে বেশি সময় লাগে না ফকিরহরা সতর্কতা বসত সূর্য মাথার ওপরে ওঠার 5 মিনিট আগে এবং 5 মিনিট পর পর্যন্ত নামাজ থেকে বিরত থাকতে বলেছেন।

সূর্য ডোবার সময় সূর্য যখন হলুদ বর্ণ ধারণ করে ঢুবতে শুরু করে তারপর সূর্যোদয় পর্যন্ত সব ধরনের নামাজ পড়া নিষেধ। সাহাবি উদবা বিন আমের আল জুহানী (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম আমাদের তিন সময় নামাজ এবং মৃতদেহ দাফন করতে নিষেধ করেছেন। সূর্য উঠার সময় যতক্ষণ না তা পুরোপুরি উঁচু হয়ে যায়। সূর্য যখন মাথার ওপরে ওঠে তখন থেকে পশ্চিমে হেলে পড়ার সময় টুকু এবং সূর্য হলুদবর্ণ হওয়ার পর থেকে ডোবার আগ পর্যন্ত। (বুখারি হাদিস নাম্বারঃ ৫৫১ এবং মুসলিম হাদিস নম্বর ১১৮৫)

এ তিন সময় নামাজ পড়া নিষেধ হওয়ার কারণ সম্পর্কে জ্ঞানীরা বলেন সূর্য যখন ওঠে যখন মাথার ওপরে ওঠে এবং যখন ডুবে যায়। এ তিন সময় সূর্য পূজা লীলা সূর্যকে সেজদা করে। তখন কেউ যদি নামাজ পড়ে তাহলে তাকেও সূর্য পূজারী মনে হতে পারে। এজন্য এ সময় সব ধরণের নামায পড়া এবং সেজদা করা ইসলামী শরীয়তে মাকরূহে তাহরীমী তথা নিষেধ মনে করে। মাওলানা ইউসুফ লুতিআনাফি রহমতুল্লাহর বলেন এ তিন সময় নামাজ তো দূরের কথা এমনকি তেলাওয়াতের সেজদা করাও নিষেধ।

জানাজার নামাজ এবং মৃতকে দাফন করা ও নিষেধ। তবে মৃতকে তাড়াতাড়ি দাফন করার প্রয়োজন হলে জানাজা পড়িয়ে দাফন করার অনুমতি আছে। এছাড়াও কেউ যদি কারণবশত আসর নামাজ পড়তে ভুলে যায় তাহলে সূর্য ডুবতে শুরু করার আগে আগে আসরের নামাজের নিয়ত বাধলে আর এর মধ্যে সূর্য ডোবার শুরু হয়ে গেলে নামাজ আদায় করা হয়ে যাবে। সূর্য ডোবা শুরু হয়ে গেলে আর আসার নামাজ পড়ার সুযোগ থাকে না।

তখন আসরের ওয়াক্ত শেষ হয়ে যায়। এই নিষিদ্ধ তিন সময় ছাড়া নামাজ সব সময় পড়া যাবে। কোন অবস্থাতেই নামাজ পড়া মিস দেয়া যাবে না। আজকাল যুবকদের নামাজে যেতে বললে বলে আমার প্যান্ট নাপাক শরীর ভালো না ইত্যাদি অজুহাত দেখায়। তাদের উদ্দেশ্যে বলি একবার চিন্তা করুন তো আপনার নাপাক কাপড় পরা অবস্থায় যদি আপনার মরণ হয় কি অবস্থা হবে জাহান্নামের বাসিন্দা হতে হবে।

তাই মুসলমানের প্যান্টের কাপড় কখনো নাপাক থাকতে পারে না যে অবস্থাতেই থাকে না কেন আজ থেকে আমরা সংকল্প করি যে আমরা আর নামাজ কাচা করব না ইনশাল্লাহ। কি এমন প্রতিজ্ঞা করতে পারিনা প্রিয় ভাইয়েরা বিশেষ কারণ ছাড়া বোনেরাও এ প্রতিজ্ঞা করি মনে মনে যে নামাজ আর ছাড়বো না আল্লাহ তা’আলা আমাদের তার হুকুম জেনে-বুঝে সঠিকভাবে আমল করার তৌফিক দান করুন আমীন।

আশা করি সবাই সবকিছু বুঝতে পেরেছেন। কোথাও সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন অথবা ফেসবুকে জানাতে পারেন ফেসবুকে আমি

The post সাবধান! এই ৩ সময়ে নামাজ পড়লে কঠিন বিপদ হবে। দেখুন যে যে সময়ে নামাজ পড়া নিষিদ্ধ! appeared first on Trickbd.com.

আপনার সময়কে কাজে লাগান। দেখবেন আপনার জীবনটা আস্তে আস্তে বদলে যাবে। Don’t Waste your Time

Posted:

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে TrickBD তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে TrickBD তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই TrickBD এর সাথেই থাকুন ।

Don't Waste your Time

আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের সবার জীবনের একটি কথা বলব যা কোথাও না কোথাও আমরা ইগনোর করে থাকি আর সেটা হল সময়। একবার একটি গিটারিস্ট কে একজন জিজ্ঞেস করে স্যার আপনি এত ভালো গিটার কিভাবে বাজাতে পারেন। তখন সেই ব্যক্তিটি বলে যে যদি আমি একদিন প্র্যাকটিস না করি তাহলে আমি বুঝতে পারবো যে আমার মধ্যে কিছু কমতি চলে এসেছে। আর যদি আমি এক সপ্তাহ প্যাকটিস না করি তাহলে আমার ওয়াইফ আমাকে বলে দেবে যে আমার মধ্যে কিছু না কিছু কমতি চলে এসেছে।

আর যদি আমি একমাস প্র্যাকটিস না করি তাহলে এখানে যত লোক বসে আছে সবাই আমাকে এসে বলে দেবে যে আপনার মধ্যে কিছু পরিবর্তন এসেছে। সময় হলো জীবনের এমন একটি জিনিস যা আমরা ফ্রিতে পেয়ে থাকি। কিন্তু যদি এর জন্য টাকা দিতে হতো তাহলে হয়তো আমরা এর মূল্যকে বুঝতে পারতাম। কিন্তু যেহেতু সময় আমরা ফ্রিতে পাই তাই হয়তো এর মূল্যকে আমরা বুঝিনা।

আর সময়ের মূল্য যদি আপনাকে বুঝতে হয় তাহলে পরের কথাগুলো একটু ভালোভাবে শুনুন। যদি আপনি একবছরের মূল্য বুঝতে চান তাহলে ওই স্টুডেন্ট দিকে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন যে তার এক্সাম এ ফেল হয়ে গেছে আর সে তার বন্ধুদের থেকে এক বছর পিছিয়ে পড়েছে। সত্যিই যদি এক বছরের মূল্য কেউ আপনাকে বলতে পারে সেটি ঐ স্টুডেন্ট টাই বলতে পারবে। আর যদি আপনি এক মাসের মূল্য বুঝতে চান তাহলে ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করুন যে তার মাসের স্যালারি পাইনি।

আর যদি আপনি একদিনের মূল্য বুঝতে চান তাহলে রাস্তায় বসে থাকা ওই জুতো পালিশ করা লোকটিকে জিজ্ঞেস করুন যদি সে জানতে পারে আজ তাকে পুলিশ এখানে বসতে দেবে না তাহলে তার ঘরের চুলো কি করে জ্বলবে। যদি এক ঘণ্টার মূল্য বুঝতে চান তাহলে সেই স্টুডেন্ট কে জিজ্ঞেস করুন যে এক্সাম হলে এক ঘন্টা লেট করে এসেছে। আর যদি আপনি এক মিনিটের মূল্য বুঝতে চান তাহলে ঐ লোকটির সঙ্গে দেখা করুন যে তার ট্রেন এক মিনিটের জন্য মিস করেছে।

আর এক সেকেন্ডের মূল্য তো আপনারা অনেকেই জানেন যারা তাদের জীবনে কখনো কোনো না কোনো অ্যাক্সিডেন্ট দেখেছে অ্যাকসিডেন্ট থেকে বেঁচে গেছে আর মনে হয়েছে যদি রাইটে না গিয়ে লেফ্টে চলে যেতাম তাহলে হয়তো জীবনটাই চলে যেত। কেউ আমাকে হোয়াটসঅ্যাপে খুব সুন্দর কিছু লাইন সেন্ড করেছিল। যে মানুষ কত অদ্ভুত সে প্রার্থনা করে আর ভাবে আল্লাহ তাঁর কথা শুনছে আর যখন কাউকে গালি দেয় তখন সে সেটা ভুলে যায়।

যখন কোনো ভালো কাজ করে তখন ভাবে আল্লাহ তাকে দেখছে আর যখন কোনো ভুল কাজ করে তখন সে ভুলে যায়। যখন মানুষ দান করে তখন ভাবে আল্লাহ তাকে দেখছে কিন্তু চুরি করার সময় সে ভুলে যায়। যখন মানুষ প্রেম করে তখন ভাবে সবকিছু আল্লাহ তৈরি করেছে কিন্তু যখন ঘৃণা করে তখন সে ভুলে যায়। আর আমরা বলি মানুষ সব থেকে বুদ্ধিমান সবকিছু আমাদের থেকেই শুরু হয় এবং আমাদের মধ্যেই শেষ হয়ে যায়।

সব সময় একটা কথা মনে রাখবেন। এই পৃথিবীর প্রতিটা মানুষ ঠিক ততটাই সময় পাই যতটা সবাই পেয়ে থাকে। এটা আপনার উপর নির্ভর করবে আপনি এটাকে কীভাবে ব্যবহার করবেন। কথাই বলে মানুষ কখনো সময়কে নষ্ট করেনা বরং মানুষ সময়কে সেই সমস্ত কাজে ব্যয় করে যা তার করা উচিত ছিল না। আমি আজ আপনাদের সবাইকে একটা রিকোয়েস্ট করব আপনি স্টুডেন্ট হন বা কোন প্রফেশনে থাকেন আপনারা সবাই এবং আমি রোজ রাত্রে একটি কাজ করব।

যে আগামীকাল আমরা কি কি করব তার জন্য একটি ছোট্ট ডায়েরি রাখুন। এবং আপনার ডে টু ডে রুটিন কে অ্যাডভান্স লিখে রাখুন। এতে আপনার চাপ কমবে এবং সময়ের সঠিক ব্যবহার হবে। লিস্ট এর মধ্যে কিছু কাজ হয়তো আমরা করতে পারবো না। কিন্তু নো প্রবলেম নেক্সট যখন রুটিন তৈরি করব সেখানে বাকি কাজগুলো কে অ্যাড করুন আর আপনি যদি এমনটি করেন আপনার জীবনের চেঞ্জ আসতে বাধ্য।

সবশেষে একটা কথাই বলবো যদি আপনি ভালো না হন তাহলে আপনি ভালো হবার নাটক করুন তাহলেই একদিন এমন আসবে আপনি সত্যিই ভালো হয়ে যাবেন।

আশা করি সবাই সবকিছু বুঝতে পেরেছেন। কোথাও সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন অথবা ফেসবুকে জানাতে পারেন ফেসবুকে আমি

The post আপনার সময়কে কাজে লাগান। দেখবেন আপনার জীবনটা আস্তে আস্তে বদলে যাবে। Don't Waste your Time appeared first on Trickbd.com.

দ্যা পেগাসাস প্রজেক্ট : ভার্চুয়াল নিউক্লিয়ার বোম। পেগাসাস স্পাইওয়ার ও বিশ্ব গনতন্ত্রের উপর এর প্রভাব।

Posted:

দ্যা পেগাসাস প্রজেক্ট : ভার্চুয়াল নিউক্লিয়ার বোম। পেগাসাস স্পাইওয়ার ও বিশ্ব গনতন্ত্রের উপর এর প্রভাব।

হ্যালো বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন। এই মহামারিতে যখন সারা বিশ্ব টালমাটাল। তখন ভার্চুয়াল জগত ইনফেক্টেড আরেকটি ভাইরাস দ্বারা। এটি হলো পেগাসাস। একটি স্পাইওয়ার, যা একজনের ফোনে প্রবেশ করতে পারে শুধু মাত্র একটি ফোন কলের মাধ্যমে। আপনাকে ফোন কলটি রিসিভও করতে হবে না৷ শুধু মোবাইলের ঘন্টা বাজবে আর বুম, আপনার মোবাইলে এখন অন্য কেউ ভাগ বসিয়েছে। হ্যা বন্ধুরা, এমনই কাহিনি শোনা যাচ্ছে সারা দুনিয়ার বিভিন্ন জার্নালিস্ট, ডানপন্থি লোক, সরকার, জাজ, সোস্যাল এক্টিভিস্টদের কাছ থেকে। শুধু তাই নয়, ফ্রান্সের প্রাইমিনিস্টার নিজের ফোন বদলে ফেলেছে যখন থেকে তার নাম এই পেগাসাস স্ক্যান্ডাল লিস্টে এসেছে। আজকে আমরা জানার চেষ্টা করব পেগাসাস সম্পর্কে সকল খুটিনাটি,সারা বিশ্বে কি হচ্ছে এবং এর প্রভাব বিশ্বের গনতন্ত্র ও হিউম্যান রাইটস এর উপর কিভাবে পড়বে।

পেগাসাস কি করতে সক্ষম?

পেগাসাস একটি ম্যালওয়্যার; বলতে গেলে এখন পর্যন্ত তৈরি হওয়া সব থেকে শক্তিশালী এবং মারাত্মক একটি প্রোগ্রাম।

 

এটিসিক্রেটলি আপনার ফোনে প্রবেশ করে আপনার ফোনের যাবতীয় সকল তথ্য অন্যকে দিতে পারে,আপনার ফোনের ক্যামেরা একসেস করে ভিডিও করতে পারে,মাইক্রোফোন অন করে সব কিছু রেকোর্ড করতে পারে,আপনার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, মেসেজ সব কিছু পড়তে এবং ট্রান্সফার করতে সক্ষম। আর এই সবই ঘটতে পারে আপনার সাথে কেবল একটি ফোন কল বা মেসেজ আসার মাধ্যমে। আগে তো লিংক এ ক্লিক করলে বা মেইল ওপেন করলে  এসব স্পাইওয়ার আমাদের ডিভাইসে প্রবেশ করত। কিন্তু এখন আর এসবের দরকার নেই। এটাকে বলে Zero Click Attack।

পেগাসাস কে এবং কেন তৈরি করা হয়?

ইসরাইলের NSO নামের একটি সার্ভেলেন্স গ্রুপ এই পেগাসাসের নির্মাতা। তারা দাবি করে পেগাসাস তৈরি করা হয়েছে সরকারি এজেন্সি, মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স এবং লো ইনফর্সম্যান্ট এজেন্সিগুলোর জন্য। যারা এটা ব্যাবহার করে বিভিন্ন টেরোরিস্ট গ্রুপ এবং ক্রিমিনালদের বিরুদ্ধে একশন নিতে পারে। এখন আপনি ভাবতে পারেন। তাইলে তো ঠিক আছে। ভালো কাজ করতেছে। কিন্তু বন্ধুগণ এটা হলে তো চলতই। ইদানীং বিভিন্ন নিউজ সামনে আসছে যা থেকে আপনারা ধারণা করতে পারবেন এই স্পাইওয়ারটি কতটুকু মারাত্মক। জামাল নামের একজন ইউএস বেসডস জার্নালিস্ট ২০১৮সালে সৌদি সরকার দ্বারা মার্ডার করা হয়। ইদানীং ইনভেস্টিগেশন রিপোর্টে সামনে আসে যে তার ওয়াইফের ফোনে প্রায় ৬মাস আগে এই স্পাইওয়ারটি ইন্সটল করা ছিল।

 তাছাড়া একজন ম্যাক্সিক্যান জার্নালিস্টেরও মার্ডার হয়। এই ম্যাক্সিক্যান জার্নালিস্ট সরকারের কিছু দুর্নীতি এবং ক্রাইম সম্মুখে নিয়ে আসে। তার মার্ডার হয় এবং তার ফোনেও এই স্পাইওয়ারটি ইন্সটল ছিল। লিক অনুযায়ী ম্যাক্সিক্যান সরকার এই জার্নালিস্ট এর উপর স্পাইওয়ারটি দিয়ে স্পাই করছিল।

কোন কোন দেশ এই পেগাসাস লিস্টে রয়েছে? বাংলাদেশ কি রি লিস্টে রয়েছে?

রিসেন্টলি Amnesty ও Forbiden Stories সংস্থা দুটির যৌথ ইনভেস্টিগেশনে একটি লিকড লিস্ট রিভিল হয় ৫০০০০ হাজার ফোন নম্বরের যেগুলোতে পেগাসাস দারা আক্রমণ করা হয়।

তাছাড়া এই রিভিলের পিছনে আরো বড় বড় কিছু সংস্থার নামও রয়েছে।  Amnesty International এর রিপোর্টে পাবলিকলি এই স্পাইওয়ারটির মেথলজিকেও রিভিল করে দেয়।আপনারা চাইলে চেক করে আসতে পারেন।

রিপোর্ট অনুযায়ী প্রায় ১১টি দেশের মধ্যে এই স্পাইওয়ারটির ব্যাবহার হয় যার মধ্যে রয়েছে Azerbaijan, Bahrain, Hungary, India, Kazakhstan, Mexico, Morocco, Rwanda, Saudi Arabia and the United Arab Emirates। তবে ওয়াশিংটন পোস্ট এর মতে এর সংখ্যা প্রায় ৪৫ এবং যার মধ্যে বাংলাদেশও রয়েছে।

এই লিস্টে বাংলাদেশ থাকাটা কিছুটা রহস্য জনক। কেননা বাংলাদেশ ও ইজরাইলের মধ্যে কোনো কুটনৈতিক সম্পর্ক নেই। আর NSO এর মতে তারা কেবল সরকারের কাছেই এই স্পাইওয়ারটি বিক্রি করে। তাহলে কে বা কারা বাংলাদেশের ফোন নম্বরকে টার্গেট করলো তা অবশ্যই রহস্যের। অথবা এটি একটি ইন্টারন্যাশনাল গুজব আমাদের বিরুদ্ধে।
কানাডিয়ান রিসার্চ ল্যাবরেটরি  The Citizen Lab ক্লেইম করে BTCL এর নেটওয়ার্কেও এই স্পাইওয়ারটিকে ডিটেক্ট করা হয়েছে।

তবে BTCL এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেন এই ধরনের কোনো থ্রেট তাদের নেটওয়ার্কে নেই। থাকলে আরো আগেই তারা স্পট করে ফেলত।

যেই ৫০০০০ নম্বর রয়েছে তার মধ্যে ১০০০ফোনকে সনাক্ত করা হয়েছে। যেগুলোর ফরেনসিক টেস্ট করা হবে। এই ফোনগুলো বিভিন্ন জার্নালিস্ট, মানবাধিকার কর্মী, পলিটিসিয়ান্স, সরকারি অফিসিয়ালদের ফোন। এমনকি প্রাইম মিনিস্টারও লিস্টে রয়েছে।


উল্লেখ্য যে এই ৫০০০০ নম্বরের যেই লিস্ট সেখানে সব গুলো ফোনের উপর যে স্পাই করা হয়েছে তা কিন্তু হয়। এগুলো হতে পারে করা রয়েছে বা টার্গেট করেছে বা করতেছে এমন।

স্পাইওয়ারটি কতটা মারাত্মক এবং সারা বিশ্বের উপর এটি কেমন প্রভাব ফেলবে?

যারা নিরাপত্তার নামে এই ধরনের স্পাইওয়ার ব্যাবহার করছে তারা কাদের উপর ব্যাবহার করছে? যেই নম্বরের লিস্ট রিভিল হয় সেখানে ক্রিমিনালদের বদলে হিউম্যান রাইটস এক্টিভিস্ট, জার্নালিস্ট, লইয়ারস, সরকারি অফিসিয়ালস এবং রাজনৈতিক নেতা রয়েছে৷ তো একটু ভাবুন, এমন একটি স্পাইওয়ার যেটি বানানো হয় ক্রিমিনালদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য। সেটির ব্যাবহার হচ্ছে এখন অপজিশন পার্টি, জার্নালিস্ট, সোস্যাল এক্টিভিস্টদের উপর। এটা থেকেই ধারণা করতে পারেন এই স্পাইওয়ারটি কতটা ক্ষতিকর একটি দেশের গনতন্ত্রের জন্য। যেকোনো দেশের সরকার এটি ব্যাবহার করে যে কারো উপর স্পাই করতে পারবে এবং সকল তথ্যের বেনেফিট নিতে পারে। কোনো জার্নালিস্ট নিজেদের ইনভেস্টিগেশন করতে পারবে না কোনো দুর্নীতির বিরুদ্ধে। সুপ্রিম কোর্টের ম্যাজিস্ট্রেট, ইলেকশন কমিশনার, মানবাধিকার কর্মী সহ এসব পর্যায়ের লোকজনের উপর যখন স্পাই হবে তখন সেই দেশের গনতন্ত্র দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলা লাগবে। অনেক এক্সপার্টদের মতে এই ধরনের সফটওয়্যার বিশ্বের গনতান্ত্রর পিঠে ছুড়ি মারতে পারে। ইন্ডিয়ান ফ্রেস ক্লাব টুইট করেন যে, ইতিহাসে এই প্রথমবার আমাদের দেশের ডেনোক্রেসির সকল স্তম্ভের উপর স্পাই করা হয়। এখানে বলাই বাহুল্য ইন্ডিয়ার মত এত বড় একটি ডেমোক্রেটিক দেশের মধ্যে এই ধরনের স্পাইওয়ার ব্যাবহার অনেক জার্নালিস্ট, আপজিশন লিডার্স এমনকি সুপ্রিম কোর্টের স্টাফ মেম্বারের উপর স্পাই করা হয়েছে।

আমাদের করনীয় কি?

প্রথমত ব্যাক্তিগত পর্যায়ে কিছুই করা সম্ভব নয়। কারণ এই স্পাইওয়ার থেকে বাচা ব্যাক্তিপর্যায়ে ইম্পসিবল। নিজের পাসওয়ার্ড গোপন রাখা যায় ফোন নম্বর গোপন কীভাবে রাখব ভাই?অবশ্য আমাদের ফোনে স্পাই করলেও পরিমনির লাইভ ভিডিও আর গ্রেপ্তারের ভিডিও ছাড়া কিছু পাওয়া যাবে না। তবুও সতর্ক থাকতে যেখানে সেখানে নিজেদের ফোন নম্বর দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে৷

আমাদের দেশের নাম যেহেতু এই লিস্টে রয়েছে, সেক্ষেত্রে আমাদের দেশের সরকারের উচিৎ এই স্ক্যানড্যালটি ইনভেস্টিগেশন করা। বিভিন্ন দেশ ইতিমধ্যেই ইনভেস্টিগেশন শুরু করেছে। সুপ্রিম কোর্টের উচিৎ যত দ্রুত সম্ভব ইনভেস্টিগেশন চালু করে দেওয়া। আমাদের দেশের নাম এই লিস্টে কেন আসল, এটি কতটুকু সত্য এবং কে বা কারা এর পিছনে রয়েছে তা জানতে হবে। সর্বপরি পেগাসাস একটি নিউক্লিয়ার বোমের সমতুল্য ওয়েপন। এটির বিরুদ্ধে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে এবং এই ধরনের স্পাইওয়ার ব্যাবহার ক্রয় বিক্রয়ের উপর রুলস এন্ড রেগুলেশন জারি করতে হবে ইন্টারন্যাশনাল সংস্থাগুলোর।

একরাম আহমেদ শিশির (৫ আগস্ট ২০২১)

The post দ্যা পেগাসাস প্রজেক্ট : ভার্চুয়াল নিউক্লিয়ার বোম। পেগাসাস স্পাইওয়ার ও বিশ্ব গনতন্ত্রের উপর এর প্রভাব। appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments