যেকোন ধরনের High Quality-র Business & legal Templates Download করুন TemplateLab এর সাহায্যে |
- যেকোন ধরনের High Quality-র Business & legal Templates Download করুন TemplateLab এর সাহায্যে
- করোনা (কোভিড-১৯) এর টিকার জন্য নিবন্ধন করুন সুরক্ষা অ্যাপের মাধ্যমে
- ব্লগিং কেন করবেন । ব্লগিং এর সুবিধা 2021। ব্লগিং গাইডলাইন
- ফ্রী ফায়ার পার্টনার প্রোগ্রাম কী এবং কীভাবে জয়েন করবেন?
- কম সাইজের সেরা একটি ভিডিও এডিটিং এ্যাপ “ভিডিওলিপ”
- ব্লকচেইন প্রযুক্তি কি এবং কিভাবে কাজ করে- Blockchain technology Bangla Tutorial
- প্রতিদিন ইনকাম করুন ১-৫ ডলার! টাকা খরচ করলেও ইনকাম না করলেও ইনকাম!
- Bkash App দিয়ে ১৪০০ টাকা ক্যাশ আউট করে নিয়ে নিন ২০ টাকা ক্যাশব্যাক সময় খুব কম!
- বিপদ যখন নিয়ামাত pdf বই download – Bipod Jokhon Neyamot Pdf
- ssc 21 এর ব্যাবসায় উদ্যোগ অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান নিয়ে নিন .txt আকারে —(3rd Week) 2021 [Java User Must See]
যেকোন ধরনের High Quality-র Business & legal Templates Download করুন TemplateLab এর সাহায্যে Posted: Howdy Everyone,
Site Link :- https://templatelab.com/
-Business
⌘ Business:- :Finance
আমি Art & Media Section এর Graphics Template Download করে দেখাচ্ছি
1.প্রথমে Art & Media Select করুন
2.তারপর Graphics এ Click করুন
3.আপনার পছন্দ অনুযায়ী Template Select করুন
4.”download” Option এ Click করুন
5. Download শেষে Open করলে তা Microsoft Word অথবা Wordpad এ Open হবে। 6.এবার আপনার প্রয়োজন অনুসারে Templateগুলো Edit করে ফেলুন
∞ Conclusion ∞ TemplateLab এর Fileগুলো Just Microsoft Office Software এর জন্য উপযুক্ত (microsoft Word) আর Site এর Template Related কোন সমস্যা Face করলে তাদের Support Team-কে Mail করতে পারেন support@templatelab.com এই Addressএ।
Byeツ The post যেকোন ধরনের High Quality-র Business & legal Templates Download করুন TemplateLab এর সাহায্যে appeared first on Trickbd.com. |
করোনা (কোভিড-১৯) এর টিকার জন্য নিবন্ধন করুন সুরক্ষা অ্যাপের মাধ্যমে Posted: 05 Aug 2021 12:00 AM PDT আসসালামু আলাইকুম, আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন। আজকে আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে Covid Vaccine এর Registration করবেন ঘরে বসেই সুরক্ষা অ্যাপের মাধ্যমে ঃ তো চলুন শুরু করি: প্রথমে আপনারা গুগল প্লে স্টোর থেকে সুরক্ষা অ্যাপ ইন্সটল করে নিন, ডাউনলোড করুন >> Download
ওপেন হয়ে গেলে ভাষা সিলেক্ট করবেন, তারপর নিচের স্কিনশট অনুযায়ী ক্লিক করবেন আপনি যদি সাধারণ নাগরিক হয়ে থাকলে ‘নাগরিক নিবন্ধন‘ এ ক্লিক করুন অথবা অন্য কর্মচারী হলে সেটাই ক্লিক করুন তারপর আইডি নাম্বার ও জন্ম তারিখ দিয়ে ‘যাচাই করুন‘ এ ক্লিক করূন আপনার যদি আগে থেকে কোভিড-১৯ কাজে জড়িত থাকেন তাহলে হ্যাঁ দিবেন অথবা না দিবেন, আর আপনার পেশা সিলেক্ট করবেন, তারপর ‘পরবর্তী‘ অপশনে ক্লিক দিবেন
আর নিচের স্কিন্সট অনুযায়ী টিক বক্সে ক্লিক করুন, তারপর সংরক্ষন করুন অপশন এ ক্লিক করুন এইভাবে আপনার নিবন্ধন সম্পুরন হবে আর মোবাইলে একটি কনফার্মেশন মেসেজ যাবে। পরিশেষে টিকা কার্ড সংগ্রহ করতে হবে, স্কিন্সট অনুযায়ী টিকা কার্ড সংগ্রহ তে ক্লিক করুন
এবার যেকোনো প্রিন্টিং প্রেস থেকে টিকা কার্ড টি প্রিন্ট করে নিন টিকা দানের তথ্য মেসেজের মাধ্যমে পাবেন আর অবশ্যই টিকা কার্ড সঙ্গে নিয়ে যাবেন। এবার কয়েকটি প্রশ্নও উত্তর: >>সফলভাবে ভ্যাকসিনের জন্য নিবন্ধন সম্পন্ন হওয়ার পর পরবর্তী সময়ে মোবাইল ফোনে SMS এর মাধ্যমে ভ্যাকসিনের তারিখ ও কেন্দ্র জানানো হবে। >>কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিনের দুইটি ডোজ গ্রহণ করতে হবে। >>কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিনের দুইটি ডোজ সম্পন্ন হওয়ার পর www.surokkha.gov.bd ওয়েব পোর্টালে “টিকা সনদ সংগ্রহ” মেনু হতে জাতীয় পরিচয়পত্র ও মোবাইল নম্বর যাচাইপূর্বক ভ্যাকসিন সনদ সংগ্রহ করতে পারবেন। >>টিকাদানকর্মী তাঁকে কার্ডটি পুনরায় প্রিন্ট করে নিয়ে আসতে অনুরোধ করবেন >>সে যদি নির্দিষ্ট ঐ তারিখের টিকা প্রাপ্তির তালিকার অর্ন্তভুক্ত হন তবে টিকা দেয়া যাবে। টিকাদানকর্মী অবশ্যই অনলাইনে হালনাগাদ করবেন। >>অন্য সকল ঔষধ কিংবা টিকার মতো এই টিকারও কিছু পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনা আছে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেগুলো খুবই মৃদু হয়ে থাকে যেমন – টিকার স্থানে ব্যথা, ফোলা, লালচে ভাব, মাংশপেশী ও অস্থিসন্ধিতে ব্যথা, দুর্বলতা, বমি বমি ভাব, জ্বর, ক্লান্তি ইত্যাদি। ক্লিনিকাল ট্রায়াল হতে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী এখনও পর্যন্ত মারাত্মক কোন পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানা যায়নি। তবে আপনার যে কোন সমস্যা হলে অবশ্যই দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে যান এবং চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহন করুন। The post করোনা (কোভিড-১৯) এর টিকার জন্য নিবন্ধন করুন সুরক্ষা অ্যাপের মাধ্যমে appeared first on Trickbd.com. |
ব্লগিং কেন করবেন । ব্লগিং এর সুবিধা 2021। ব্লগিং গাইডলাইন Posted: 04 Aug 2021 11:59 PM PDT যদি আপনি একটি ব্লগ আজ আমাদের দেশে প্রতিভার অভাব নেই। শুধু তাদের চিনতে হবে। আপনার যদি লেখালেখি করার প্রতিভা থাকে, তাহলে ব্লগিং আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হবে । অন্য কথায় আমরা বলতে পারি যে এটি ব্লগিংয়ের সবচেয়ে বড় শর্ত যে আপনার নতুন কিছু লেখার ক্ষমতা আছে। আপনার ভাবনাগুলোকে কথায় প্রকাশ করার ক্ষমতা আপনার থাকুক। আপনি যদি নতুন, বিনোদনমূলক, তথ্যবহুল, অনুপ্রেরণামূলক কিছু লিখতে পারেন, তাহলে ব্লগিংয়ের ক্ষেত্র আপনার জন্য ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আসুন এবং এই ক্ষেত্রে আপনার উদ্যোগ দেখান। নিজেকে প্রমাণ করূন. আমি আপনাকে আবারও বলছি যে আপনার যদি নতুন কিছু লেখার ক্ষমতা থাকে তবে কেবল এই ক্ষেত্রে আসুন, অন্যথায় আপনি এই ক্ষেত্রে আপনার সময় নষ্ট করবেন। আপনি যদি এই ক্ষেত্রে লম্বা রেসের ঘোড়া হতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই লিখতে জানতে হবে। ব্লগিংয়ের সুবিধা, ব্লগের অসুবিধা আপনি যদি ব্লগিং করতে চান, তাহলে আজ আমরা আপনাকে বিস্তারিত বলছি ব্লগিং এর সুবিধা কি? ব্লগ তৈরির অসুবিধা কি? 1. ব্লগিং এর উপকারিতা – নিজের মালিক হোন ব্লগিং এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল আপনার উপর কোন চাপ নেই। অন্য কথায় আমরা বলতে পারি যে আপনি আপনার নিজের বস। যখন আপনি চান কাজ করুন, যখন আপনি চান না তখন কাজ করবেন না। আপনি কোন চাকরিতে এত সুবিধা এবং স্বাধীনতা পেতে পারেন না। আপনি যখন একটি কাজ করছেন, তখন আপনাকে কাজ করতে হবে। আপনার একজনও আপনার বসের সামনে হাঁটছেন না। এর ভিত্তিতে আমরা বলতে পারি যে ব্লগিং যেকোনো কাজের চেয়ে অনেক গুণ ভালো। 2. ব্লগিং এর উপকারিতা – ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করুন ব্লগিংয়ের দ্বিতীয় সবচেয়ে বড় সুবিধা হল আপনি ঘরে বসেও এই কাজটি করতে পারেন। আপনার কোথাও যাওয়ার দরকার নেই। বাড়ি থেকে কাজ করা আপনাকে অন্যরকম আরাম দেয়। আজ অনেক মানুষ আছেন যারা ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করতে চান, কিন্তু তারা চাইলেও তা করতে পারেন না। ব্লগিং এই কাজটি সহজেই করতে পারে। কে রোদ বা কঠোর শীতে কাজের জন্য বাড়ি ছেড়ে যেতে চায়? আমরা বাড়ির বাইরে যেতে বাধ্য। আপনি যদি ব্লগিং করেন তাহলে আপনার কোথাও যাওয়ার দরকার নেই। আপনি ঘরে বসে বসে এক কাপ চা অথবা কোল্ড ড্রিঙ্ক পান করে আরাম করে এই কাজটি করতে পারেন এবং অর্থ উপার্জন করতে পারেন। 3.ব্লগের সুবিধা – যখনই ইচ্ছা ছুটি নিন আপনি যদি আপনার বন্ধু বা পরিবারের সাথে কোথাও ভ্রমণ করতে চান, তাহলে আপনাকে কারো অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। আপনি যেখানে খুশি সেখানে যেতে পারেন, যত দিন যেতে চান। এর মধ্যে, আপনি আপনার কাজও বন্ধ করতে পারেন। এইভাবে, এর মধ্যে কাজ বন্ধ করা আপনার উপার্জনকে প্রভাবিত করবে না। 4. ব্লগিং এর সুবিধা – কাজ না করার জন্যও টাকা নিন ব্লগিং এর ক্ষেত্রে এমন হয় না। ব্লগিংয়ে, যদি আপনি এক মাস বা 2-4 মাস কাজ করতে না পারেন, তাহলে আপনি এর জন্য অর্থও পান। এমনকি আপনি ব্লগিং ছেড়ে দিলেও আপনি টাকা পাবেন। আমি এটাকে ব্লগিংয়ের একটি বড় সুবিধা মনে করি। 5. ব্লগিং এর সুবিধা – কোন খরচ নেই আপনি যদি কোন কাজ না করে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই আপনি কোন না কোন ব্যবসার কথা ভাবছেন। যে কোন ব্যবসার জন্য লক্ষ লক্ষ টাকার প্রয়োজন। একজন সাধারণ মানুষের পক্ষে এত টাকা সংগ্রহ করা সম্ভব নয়। এমনকি যদি কোনোভাবে আমরা টাকা সংগ্রহ করে ব্যবসা শুরু করি, তাহলে আমাদের ব্যবসা চলবে কি হবে না তার নিশ্চয়তা নেই। যদি কোনো কারণে আমাদের ব্যবসা চলতে না পারে, তাহলে আমাদের রাস্তায় আসতে বেশি সময় লাগবে না। ব্লগিং এর ক্ষেত্রে এমন হয় না। এতে আপনার কিছু বিনিয়োগ করার দরকার নেই। এটা শুনে আপনার নিশ্চয়ই অদ্ভুত লাগছে কিন্তু এটা সত্যি। আপনার ব্লগিং এ কিছু বিনিয়োগ করার দরকার নেই। আপনি বিনা বিনিয়োগে ব্লগিং থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন। বর্তমানে অনেক ব্লগার ব্লগিং থেকে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছেন। 6. ব্লগিং এর সুবিধা-সেলিব্রিটিদের মত সম্মান আপনার প্রতিপত্তি এবং মর্যাদা উভয়ই সমাজে বৃদ্ধি পায়। আপনি শীঘ্রই মানুষের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠবেন। আপনি দেখতে পাবেন, যারা আপনার সাথে কখনো ব্যবহার করেনি তারা আপনার সাথে দেখা করার অজুহাত খুঁজছে। এই সবই ব্লগিং এর মাধ্যমে সম্ভব। 7. ব্লগ তৈরির উপকারিতা – লেখার উন্নতি যেমনটি আমি আগেই বলেছি যে ব্লগিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় শর্তগুলির মধ্যে একটি হল – আপনার লিখতে পারার ক্রিয়েটিভিটি থাকা উচিত। আপনি যখন শুরুতে লেখেন, আপনার লেখায় সেই আঁটসাঁটতা থাকে না। ধীরে ধীরে আপনার লেখার উন্নতি হয়, এটি ব্লগিংয়ের বিস্ময়। 9. ব্লগের উপকারিতা – জ্ঞান বৃদ্ধি ব্লগিং এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে আমাদের সবসময় নতুন কিছু লিখতে হয়। নতুন বই লেখার জন্য আমাদের ক্রমাগত বই পড়তে হবে। আমাদের সব ধরনের সাহিত্য পড়তে হবে। আমাদের সমাজে আমাদের চারপাশে কী ঘটছে সে সম্পর্কেও আমাদের সচেতন হতে হবে। কোন কিছু লেখার আগে আমাদের তা বিশ্লেষণ করতে হবে। আপনাকে আপনার বিষয় নিয়ে ভাবতে হবে, আপনাকে মস্তিষ্কচর্চা করতে হবে। এটি আমাদের জ্ঞানের অভূতপূর্ব বৃদ্ধি ঘটায়। আমরা সমাজে বসে যেকোনো বিষয়ে অর্থপূর্ণ বিতর্ক করতে পারি। আপনি আপনার ধারনা সেমিনার ইত্যাদিতে রাখতে পারেন। আমরা সমাজে উচ্চ মর্যাদা পাই। আমরা যে কোন প্লাটফর্মে আমাদের পয়েন্ট সঠিক ভাবে রাখতে পারি। এই সবই ব্লগিং এর মাধ্যমে সম্ভব। 10. ব্লগিং এর উপকারিতা – আপনার ধারনা প্রকাশ করুন আমরা ব্লগিং এর মাধ্যমে আমাদের চিন্তা প্রকাশ করতে পারি। ব্লগিং একটি মাধ্যম যা আমাদের চিন্তাকে সমগ্র বিশ্বের সামনে রাখার স্বাধীনতা দেয়। আমরা একই সময়ে, সকল মানুষের সামনে আমাদের কথা বলতে পারি। ব্লগিং এর মাধ্যমে আমরা নতুন মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে পারি। আমরা আমাদের জ্ঞান মানুষের সাথে শেয়ার করতে পারি। অথবা আমরাও আমাদের পরিচয় গোপন করে এই কাজটি করতে পারি। ব্লগিং এর অসুবিধা ব্লগিং প্রায়ই অর্থ উপার্জনের একমাত্র মাধ্যম হিসাবে বিবেচিত হয়। অনেক নতুন ব্লগার ব্লগিং এর ক্ষেত্রে আসে এই ভেবে যে এর মধ্যে অনেক টাকা আছে। এই ধরনের ব্লগাররা বেশিদূর যেতে পারে না কারণ তাদের মূল লক্ষ্য অর্থ উপার্জন। ব্লগিং থেকে অর্থ উপার্জন করা যায় এতে কোন সন্দেহ নেই। আজ মানুষ ব্লগিং থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করছে। খুব কম লোকই জানে যে আজ ব্লগাররা লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করছে, প্রাথমিকভাবে উদ্দেশ্য ছিল অর্থ উপার্জন করা নয়। তিনি ব্লগিং শুরু করেছিলেন কারণ এটি তার শখ ছিল। তিনি পছন্দ করতেন যে তিনি তার জ্ঞান এবং চিন্তা মানুষের সাথে ভাগ করতে পারেন, যাতে মানুষ কোথাও উপকৃত হতে পারে। আজ আমাদের ব্লগিং এর একমাত্র উদ্দেশ্য রয়ে গেছে – অর্থ উপার্জন করা। আমরা ব্লগিং বেছে নিই কারণ আমাদেরও নির্দিষ্ট ব্লগারের মত মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে হয়। আমাদেরও রাতারাতি কোটিপতি হতে হয়েছে। এই ধরনের ব্লগারদের কী হবে, আপনি সহজেই অনুমান করতে পারেন। এই ধরনের ব্লগারদের ব্লগিং ছেড়ে দিতে খুব বেশি সময় লাগে না। এই ধরনের ব্লগাররা মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করতে সক্ষম হয় না কিন্তু তারা অবশ্যই হতাশ, হতাশ, বিচলিত এবং হতাশ হয়ে পড়ে। একই সময়ে, তিনি তার 4-6 মাসের মূল্যবান সময়ও হারান, যাতে তিনি কিছু করতে পারতেন। আমি বলছি না যে আপনি ব্লগিং অবলম্বন করবেন না। ব্লগিং অর্থ উপার্জনের সেরা প্লাটফর্ম। আপনি অবশ্যই ব্লগিং অবলম্বন করেন, কিন্তু আপনার প্রথম উদ্দেশ্য অর্থ উপার্জন করা উচিত নয়। ব্লগিং আপনার শখ হওয়া উচিত, আপনার প্যাশন হওয়া উচিত। ব্লগিং তাদের জন্য ভালো হবে যদি শুধুমাত্র অর্থ উপার্জনের জন্য আসা মানুষ ব্লগিং থেকে দূরে থাকে। এটি ব্লগিং এর সবচেয়ে বড় অসুবিধা। আশা করি আপনি জানতে পেরেছেন ব্লগিং এর সুবিধা কি এবং এর অসুবিধা কি কি? ব্লগের সুবিধা কি? ব্লগ তৈরির সুবিধা কি? আপনি যদি আমাদের এই আটি্কেলটি পছন্দ করেন, তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। যদি আপনার মনের মধ্যে ব্লগিং সম্পর্কিত কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে আপনি নীচে কমেন্ট করে আমাদের জিজ্ঞাসা করতে পারেন। আমরা অবশ্যই আপনাকে সাহায্য করব।
আমার ছোটো ব্লগ থেকে ঘুরে আসতে পারেন The post ব্লগিং কেন করবেন । ব্লগিং এর সুবিধা 2021। ব্লগিং গাইডলাইন appeared first on Trickbd.com. |
ফ্রী ফায়ার পার্টনার প্রোগ্রাম কী এবং কীভাবে জয়েন করবেন? Posted: 04 Aug 2021 11:57 PM PDT আসসালামু আলাইকুম,
আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।তবে এই লকডাউনে বসে আমার ভালো লাগছে না। সারাদিন যাচ্ছে মোবাইলে। টাইম পাস এর জন্য খেলি ব্যাটল রয়েল গেম। ব্যাটল রয়েল গেম হিসেবে মূলত ফ্রী ফায়ার খেলি। ফ্রী ফায়ার খেলতে গিয়ে জানতে পারলাম ফ্রী ফায়ার এর পার্টনার প্রোগ্রাম এর বিষয়ে।ভাবলাম আপনাদেরও জানিয়ে দেই।
পার্টনার প্রোগ্রাম কী তা না জানলে পড়ে নিনঃ সহজ কথায় পার্টনার প্রোগ্রাম হলো একটি ব্যবসায়িক কৌশল।যার মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানি তাদের প্রোডাক্ট গুলো ব্যাপকভাবে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারে।এক্ষেত্রে কোম্পানি গুলো বিভিন্ন কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের তাদের পার্টনার প্রোগ্রামে নিযুক্ত করে। এবং কন্টেন্ট ক্রিয়েটররা কোম্পানি এবং কোম্পানির প্রোডাক্ট গুলো মানুষের কাছে তুলে ধরে। এতে করে কোম্পানির জনপ্রিয়তা বেড়ে যায়।
তো এবার ফ্রী ফায়ার পার্টনার প্রোগ্রাম কী এবং কীভাবে জয়েন করবেন তা জানিয়ে দেইঃফ্রী ফায়ার পার্টনার প্রোগ্রামঃফ্রী ফায়ার তাদের গেমটা কে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্যে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কে সুযোগ করে দিচ্ছে। এসব কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তারাই যারা ফ্রী ফায়ার গেমটি খেলতে ভালোবাসে। বাংলাদেশে অনেক কন্টেন্ট ক্রিয়েটর রয়েছে যারা ফ্রী ফায়ার পার্টনার প্রোগ্রাম এর সাথে যুক্ত এবং প্রতিনিয়ত ভালো ভালো কন্টেন্ট পাবলিশ করার মাধ্যমে ভালো আয় করতে পারছে। এসব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের মধ্যে কয়েকজন হলোঃ- Mr. Triple R, Illusionist YT, ZikuVai Official,Gaming With Talha।তাদের মতো আপনিও চাইলে জয়েন করতে পারেন।বিস্তারিত পোস্টের বাকি অংশে বলার চেষ্টা করবো।
ফ্রী ফায়ার পার্টনার প্রোগ্রামে যেভাবে জয়েন করবেনঃফ্রী ফায়ার পার্টনার প্রোগ্রামে আপনি তিন মাধ্যম থেকে যুক্ত হতে পারবেন। ○ ইউটিউব ○ ফেসবুক ○ টিকটক
কিন্তু আপনি চাইলেই যুক্ত হতে পারবেন না এই মাধ্যম গুলোর সাহায্যে। আপনাকে ফ্রী ফায়ার পার্টনার প্রোগ্রাম এর কিছু রিকোয়ারমেন্ট পূর্ণ করতে বা মানতে হবে।রিকোয়ারমেন্ট গুলো হলো-
○ আপনার কন্টেন্ট এর ৮০ শতাংশই ফ্রী ফায়ার সম্পর্কিত হতে হবে। ○ ইউটিউব,ফেসবুক,টিকটক যেকোনো প্ল্যাটফর্মে যথাক্রমে ১ লক্ষ সাবস্ক্রাইবার,১ লক্ষ ফলোয়ার,২ লক্ষ টিকটক ফলোয়ার হতে হবে। ○ আপনার দেওয়া কন্টেন্ট সচ্ছ হতে হবে এবং কোনো ভাবেই আক্রমণাত্মক হওয়া যাবে না। ○ গেমিং এর প্রতি আবেগ এবং মানুষ কে আকর্ষণ করার মতো কন্টেন্ট বানানোর সক্ষমতা থাকতে হবে।
এই হলো তাদের রিকোয়ারমেন্ট। আপনার চ্যানেল/পেইজ যদি এই রিকোয়ারমেন্ট গুলো পূর্ণ করে তাহলে আপনি পার্টনার প্রোগ্রাম এর জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। কিন্তু এপ্লাই করবেন কীভাবে?
তা নিয়েও চিন্তা করতে হবে না।আমি স্টেপ বাই স্টেপ দেখিয়ে দিবো।যেভাবে এপ্লাই করবেনঃ
○ প্রথমেই BD Pre-Register এ যান। এরপর লগ ইন করা না থাকলে লগ ইন করে নিন। ○ ছবিতে মার্ক করা Partner Program অপশনে ক্লিক করুন। ○ তারপর Join Us Now বাটনে ক্লিক করুন। ○ এরপর তারা আপনাকে Survey Cake ওয়েবে নিয়ে যাবেন। ওই পেজ থেকে আপনারা রিকোয়ারমেন্ট গুলো পড়ে নিতে পারবেন। পেজটা তে একটা ভূল রয়েছে তা হলো ফেসবুক ফলোয়ার ৫০হাজার লিখে রেখেছে।আপনারা আবার আমাকে ভূল ভাববেন না। ○ রিকোয়ারমেন্ট পড়ে নেওয়ার পর একটু নিচে স্ক্রল করলেই একটা ফর্ম দেখতে পারবেন। ছবিতে আমি আপনাদের বুঝার সুবিধার্থে ফর্ম পূরণ করে দেখিয়েছি(যদিও আমার কোনো চ্যানেল নেই)। ○ ফর্মটা ঠিক ভাবে পূরণ করার পর আপনাকে সাবমিট অপশনে ক্লিক করতে হবে।
○ সাবমিট অপশনে ক্লিক করার পর ছবির মতো একটি লেখা দেখবেন। লেখাটি দেখলে বুঝবেন তারা আপনার চ্যানেল/পেজ রিভিউ করার জন্য সিলেক্ট করেছে। রিভিউ করার পর তারা আপনার চ্যানেল/পেজ কে অন্য চ্যানেল/পেজের সাথে শর্টলিস্ট করবে।যদি শর্টলিস্ট পর্যন্ত আসতে পারেন তাহলে আপনার পার্টনার প্রোগ্রামে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ১০০ভাগ
পার্টনার প্রোগ্রাম এর মেম্বারশিপ পাওয়ার কিছু সুবিধা আছে,যেমনঃ
○ ইন-গেম আপনাকে বিভিন্ন রিওয়ার্ড দেওয়া হবে যা অন্য সাধারণ প্লেয়াররা পাবে না। ○ দরকার হলে অর্থনৈতিক সহযোগিতাও করা হবে। ○ ফ্রী ফায়ার টিম আপনাকে আপনার চ্যানেল/পেজ গ্রো করাতে সাহায্য করবে। ○ এক্সক্লুসিভ গেম আইটেম এবং আপকামিং আপডেটের এ্যাডভান্স এক্সেস দেওয়া হবে। তো এই ছিল ফ্রী ফায়ার পার্টনার প্রোগ্রাম। ফ্রী ফায়ার পার্টনার প্রোগ্রামে জয়েন হতে পারলে আপনি গেম আইডিতে দারুণ একটা বেজ পাবেন। যার নাম V বেজ। আজকের আলোচনা এই পর্যন্তই। সুন্দর,সাবলীল এবং সহজ ভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। ভূল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো। The post ফ্রী ফায়ার পার্টনার প্রোগ্রাম কী এবং কীভাবে জয়েন করবেন? appeared first on Trickbd.com. |
কম সাইজের সেরা একটি ভিডিও এডিটিং এ্যাপ “ভিডিওলিপ” Posted: 04 Aug 2021 11:57 PM PDT আসসালামু আলাইকুম,
আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন।আজকে আমি আপনাদের সাথে ল্যাটেস্ট রিলিজ পাওয়া একটি ভিডিও এডিটিং এ্যাপ এর ফিচার গুলো নিয়ে কথা বলবো।
তো চলুন শুরু করি।
লাইটট্রিকস লিমিটেড তাদের আরো একটি এডিটিং এ্যাপ এন্ড্রয়ডে রিলিজ করলো।এটি তাদের এন্ড্রয়েড স্টুডিওর পঞ্চম এ্যাপ যার নাম Videoleap।এর আগেও তাদের রিলিজ করা Motionleap এবং Facetune2 এ্যাপ দুটি ব্যাপক সাড়া পেয়েছিলো।প্লে স্টোরে দুটি এ্যাপেরই ৫০মিলিয়ন+ ডাউনলোড এর পাশাপাশি এ্যাপ দুটির রেটিং ৪+ আজকে মূলত Videoleap নিয়েই কথা বলবো এ্যাপটি অফিসিয়াল ভাবে রিলিজ হয়েছে ২৭ জুলাই ২০২১ তারিখে।এবং ২৯ তারিখ এ্যাপটির 1.0.6 আপডেট আনা হয়েছে।এ্যাপ সাইজ মাত্র ৭৪ মেগাবাইট। iOS ভার্সনও অনেক আগে থেকেই রয়েছে এ্যাপল স্টোরে। এবার চলুন এ্যাপটির ফিচার সম্পর্কে জেনে আসি।
ভিডিও এডিটিং এর যত সব ফিচার রয়েছেঃ
১. রয়েছে Green Screen/Chroma Key ফিচার। ২. আছে ভিডিও লেয়ার এ্যাড করার দারুণ ফিচার। ৩. Non-Destructive এডিটিং ফিচার রয়েছে যার মাধ্যমে শত এডিট করার পরও ভিডিও কোয়ালিটি খারাপ হবে না। ৪. ইচ্ছে মতো Undo/Redo করতে পারবেন।অর্থাৎ এডিট করার পর চাইলে এডিট টা বাদ দিতে পারবেন।আবার যদি এ্যাড করতে ইচ্ছে করে তাহলে এ্যাড করতে পারবেন। ভিডিও এডিটের জন্য বিশেষ ভিডিও ইফেক্টস এবং ফিল্টারস হিসেবে যা যা থাকবেঃ
১. টেক্সটে ফন্ট,ইমোজি,শ্যাডো,কালার,ব্লেন্ডিং এ্যাড করতে পারবেন। ২. ইউনিক এবং এডজাস্টেবল ফিল্ম ফিল্টার পাবেন সবসময়। সাউন্ড এডিটিংঃ
১. অডিও ফেইড-ইন ফেইড-আউট করতে পারবেন। ২. অডিও ভলিউম কন্ট্রোল করার সুযোগও রয়েছে। এছাড়াও যেসব ছোট-খাটো ফিচার গুলো থাকবেঃ
১. ভিডিও স্পিড পরিবর্তন, ২. ক্লিপ এডিটিং, ৩. কালার এডজাস্টমেন্ট, ৪. এসপেক্ট রেশিও পরিবর্তন, ৫. ব্যাকগ্রাউন্ড কালার কাস্টমাইজেশন।
আপনাদের সাহায্যের জন্যঃ○ মিনি টিউটোরিয়াল, ○ অটো প্রজেক্ট সেভিং, ○ ভিডিও এডিটের পর ফুল স্ক্রিন প্রিভিউ। অসুবিধাঃ১. ইউটিউবের জন্য ভালো ভিডিও বানাতে পারবেন না, ২. নতুন রিলিজ হওয়ার কারণে এ্যাপ ক্র্যাশ করছে বার বার, ৩. ইমপোর্টিং প্রবলেম হচ্ছে। প্লে স্টোর লিংকঃ Videoleap By Lightricks
এখন আসি এ্যাপটি কেন ইন্সটল করবেন সে আলোচনায়ঃ এ্যাপটির যাত্রা শুরুতেই এসব ফিচার গুলো দেখে এ্যাপটি আমার কাছে ভালোই লেগেছে।সব মোবাইল ভিডিও এডিটর গুলোতে আপনি ভিডিও লেয়ার এ্যাড করার টুল কিন্তু পাবেন না।তারপর আসে ক্রোমা কী,দারুণ একটা ফিচার।কিন্তু এই দারুণ ফিচার সব এডিটরে দারুণ ভাবে ব্যবহার করতে পারবেন না।ভিডিও লিপ কিন্তু এই ফিচারটি দারুণ ভাবে তৈরী করেছে।ইউজ করে দেখলেই বুঝবেন।আরেকটা কথা এই এ্যাপের মাধ্যমে কিন্তু আপনি ইন্সটাগ্রাম,টিকটকের জন্য দারুণ ভিডিও বানাতে পারবেন।সবশেষে বলবো আপনারা ইন্সটল করে জানাবেন এ্যাপটি কেমন।
ট্রিকবিডিতে এটি আমার প্রথম পোস্ট।ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো। The post কম সাইজের সেরা একটি ভিডিও এডিটিং এ্যাপ "ভিডিওলিপ" appeared first on Trickbd.com. |
ব্লকচেইন প্রযুক্তি কি এবং কিভাবে কাজ করে- Blockchain technology Bangla Tutorial Posted: আসছালামু-আলাইকুম ! বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্লক চেইন প্রযুক্তি (Blockchain technology) শব্দটি শুনে থাকি। তবে আমাদের কাছে শব্দটি নতুন হবার কারনে আমরা অনেকেই জানিনা ব্লকচেইন কি (What is blockchain)? ব্লকচেইন শব্দটি মূলত দুইটি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত। শব্দ দুটি হলো “ব্লক (Block)” এবং “চেইন (Chain)” বা শিকল। অর্থাৎ ব্লকচেইন (Blockchain) শব্দের অর্থ হচ্ছে অনেক গুলো ব্লক কে চেইন আকারে সাজানো বা “ব্লকের তৈরি তৈরি শিকল”। অর্থাৎ ব্লকচেইন এমন একটি প্রযুক্তি যেখানে প্রতিটি লেনদেনকে একেকটি ব্লক হিসেবে একটির সাথে একটি যুক্ত করে চেইন আকারে রাখা হয়৷ এই প্রযুক্তি-কে বর্তমান সময়ের সবচাইতে নিরাপদ এবং দ্রুতগামী লেনদেনের প্রযুক্তি হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। কারণ এটি সম্পূর্ণ কম্পিউটার নির্ভর এবং কোন ব্যক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত নয়। একারণে হিসাবে কারচুপি হওয়ার কোন সম্ভাবনাই নেই। অথবা কোন হ্যাকার বা অসাধু চক্র চাইলেই এ প্রযুক্তির ভিতরে অনুপ্রবেশ করে হিসেবে গরমিল তৈরি করতে পারবেনা। এবং এই প্রযুক্তির মাধ্যমে অর্থ সরাসরি এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির নিকট প্রেরণ করা সম্ভব। অর্থাৎ ব্লকচেইন প্রযুক্তির মাধ্যমে আপনি যদি লেনদেন করে থাকেন তাহলে আপনাকে কোন তৃতীয় পক্ষের সহায়তা গ্রহণ করতে হবে না। এখানে তৃতীয় পক্ষ বলতে বিভিন্ন ধরনের আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কথা বলা হয়েছে। যেমন ব্যাংক, এছাড়াও আমাদের দেশে টাকা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পাঠানোর জন্য বিকাশ, রকেট, নগদ ইত্যাদির মতো থার্ডপার্টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে ব্লকচেইন প্রযুক্তিতে আপনাকে কোন থার্ডপার্টি প্রতিষ্ঠানে সহয়তা গ্রহন করতে হবেনা। আপনি সরাসরি আপনার ওয়ালেট থেকে আরেক জনের ওয়ালেটে অর্থ প্রেরন করতে পারবেন। যা পিয়ার টু পিয়ার (P2P) ট্রান্সফার বলা হয়। তবে এইটুকু লেনদেনকে আমরা সহজ মনে করলেও এর কতগুলো সমস্যা রয়েছে। সমস্যা গুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে যেহেতু এখানে আপনার লেনদেনের উপর কোনো তৃতীয় পক্ষ নজরদারি রাখছে না সেক্ষেত্রে অবৈধ লেনদেনের জন্য এই ভার্চুয়াল মুদ্রা ব্যবহার হতে পারে। এবং বর্তমান সময়ে ভার্চুয়াল মুদ্রা বা ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্ভাবনাময় থাকলেও কিছু কারণের জন্য অনেক দেশের মানুষের উপর আগ্রহী নয়। তা হচ্ছে সরকার মনে করে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার বৃদ্ধি পেলে অবৈধ লেনদেন বৃদ্ধি পাবে। এর ফলে অর্থপাচার ও মাদক এবং চোরাচালান ইত্যাদি ধরনের কর্মকাণ্ড আরো বৃদ্ধি পাবে। দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হওয়ার পরেও এই ব্লকচেইন সম্পর্কে তেমন কেউ আগ্রহ দেখায়নি এবং সাধারণ মানুষের ভিতরেও এ বিষয়ে কোনো জানার আগ্রহ ও তৈরি হয়নি। তবে ২০০৮ সালে একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয় যেখানে বলা হয় ডিজিটাল মুদ্রা বা ভার্চুয়াল কারেন্সি উদ্ভাবন সম্পর্কে। যার নাম দেওয়া হয়েছিল বিটকয়েন (Bitcoin) এবং এটি তৈরি করেছিল জাপানের নাগরিক সাতোশি নাকামোতো ( ছদ্মনাম) নামে এক বা একাধিক অজ্ঞাত ব্যক্তি। যার লেনদেন করার জন্য এই ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে। যেখানে ক্রিপ্টোগ্রাফি এর মাধ্যমে সকল লেনদেন সম্পন্ন হবে। এবং এটি ছিল ব্লকচেইন প্রযুক্তির সর্বপ্রথম এবং সফল ব্যবহার। সাতোশি নাকামোতো (Satoshi Nakamoto) এর তৈরি এই বিটকয়েন এর বিশেষত্ব হচ্ছে এটি হবে একটি বৈশ্বিক মুদ্রা। অর্থাৎ কোন দেশের সরকার এটিকে নিয়ন্ত্রণ করবে না। এবং এটি একবার তৈরি করার পরও সম্পূর্ণ নিজে থেকেই চলবে কেউ এটিকে কন্ট্রোল করবে না। ২০০৮ বিটকয়েন তৈরীর পরে আরো হাজারো ধরনের ডিজিটাল মুদ্রা বা ভার্চুয়াল মুদ্রা তৈরি হয়েছে এবং ক্রমান্বয়ে এই ভার্চুয়াল মুদ্রা বা ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে মানুষের জানার আগ্রহ যেমন বৃদ্ধি পাচ্ছে ঠিক তেমনভাবেই এর ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেখানে ২০০৮ সালে ১ বিটকয়েনের দাম ছিল ১ ডলারের ও কম। ২০২১ সালে এসে তার দাম সর্বোচ্চ ৬৪ হাজার ডলারে পৌছে। এবং এই বিটকয়েন ও অন্যান্য ডিজিটাল কারেন্সি (digital currency) ভার্চুয়াল মুদ্রা (virtual currency) রাখার জন্য রয়েছে ডিজিটাল ওয়ালেট সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়ার ওয়ালেট বা লেজার। যেখান থেকে একজন ব্যক্তি ব্লকচেইন প্রযুক্তির মাধ্যমে সরাসরি বিটকয়েন বা অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সি এক ব্যক্তি হতে অন্য ব্যক্তির সাথে লেনদেন করতে পারে। Youtube – Best Crypto Looter এই আরটিকেলটি সর্বপ্রথম gganbitan.com ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। ধন্যবাদ সবাইকে সম্পুর্ন পোস্টটি পড়ার জন্য। The post ব্লকচেইন প্রযুক্তি কি এবং কিভাবে কাজ করে- Blockchain technology Bangla Tutorial appeared first on Trickbd.com. |
প্রতিদিন ইনকাম করুন ১-৫ ডলার! টাকা খরচ করলেও ইনকাম না করলেও ইনকাম! Posted: আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা। আজকে খুব আকর্ষনীয় একটি পোষ্ট নিয়ে হাজির হলাম আমি Sayef Sadman! আজকে কথা বলবো GoldRush নিয়ে। GoldRush একটি ইনকাম সাইট, হাজার হাজার মানুষ এখান থেকে ইনকাম করে নিচ্ছে প্রতিদিন ১ ডলার থেকে ১০ ডলার। GoldRush এ অনেক গুলো লেভেল আছে। লেভেল ০ থেকে লেভেল ৪ পর্যন্ত। আর এখানে ইনকামের মূল কাজ হলো ভিডিও দেখা। কম্পানি ইউটিউবে এবং ফেইসবুকের সাথে লিংক করে কাজ করে থাকে। আপনাদের মূল কাজ হলো ২-৯ মিনিটের ভিডিওগুলো দেখা! খুবই সিম্পল কাজ! তো নিচে লেভেল সমূহ পূর্নাঙ তথ্য তুলে ধরা হলো! Level 0 Level 1 Level 2 Level 3 Level 4 তো কিভাবে একাউন্ট করবেন এবং কাজ করবেন তা নিয়ে এবার আলোচনা করা যাক। প্রথমে ওয়েবসাইটটিতে সাইন আপ করতে হবে। সাইন আপ করার জন্য নিচের লিংকে প্রবেশ করুন। সবার প্রথম ঘরে আপনার ফোন নাম্বারটা দিবেন, দ্বিতীয় ঘরে ক্যাপচাটা ঠিক ঠাক মতো দিবেন, ৩য় এবং ৪র্থ ঘরে একটা পাসওয়ার্ড দিবেন আর সবার শেষ কিছু দিতে হবে না যা আছে তাই থাকবে। সাইন আপ হয়ে গেলে আপনার নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করে নিন। এবার আয় করার পালা। কিভাবে কাজ করবেন ধাপে ধাপে আমি দেখিয়ে দিচ্ছি। নিচে দেখুন myTask নামের একটা অপশন আছে ওটা তে ক্লিক করুন।
এখানে আপনি প্রতিদিন ১০ টা টাস্ক পাবেন। প্রতিটা টাস্কের ডান পাশে দেখুন ফেইসবুক আইকন আছে সব গুলো তে ফেইসবুক আইকন ক্লিক করে এক্সেপ্ট করে দিন। দেখুন এরকম পেইজটি খালি হয়ে যাবে। সবগুলো টাস্ক চলে গেছে নিচে দেখুন On mission নামে একটা অপশন আছে ঐখানে। ওখানে ক্লিক করুন। বা পাশে দেখুন Jump task নামে একটা অপশন আছে ওটাতে ক্লিক করুন, সাথে সাথে আপনাকে ফেইসবুক এপ থেকে ভিডিও সিলেক্ট হয়ে যাবে ঐ ভিডিওওটি পুরোটা আপনাকে দেখতে হবে তাহলে আপনি পাবেন ১০ সেন্ট মানে ১০ টাকা প্রায়। ভিডিওটি পুরোটা দেখা হয়ে গেলে আবার ব্যাকে চলে আসুন। এই পেজে আসার পর পেজটি নিচে টান দিয়ে একবার রিলোড করে নিন। রিলোড করার পর পরই টাস্কের ডান পাশে দেখতে পাবেন সাবমিট অপশন চলে এসেছে এবার সাবমিট অপশনে ক্লিক করুন, সাথে সাথে আপনার একাউন্টে ১০ সেন্ট যোগ হয়ে যাবে। সব গুলো টাস্কই আপনাকে এভাবে কম্পলিট করতে হবে আর প্রতিদিন আপনি ১০ টা করে টাস্ক পাবেন আর প্রতিদিন আপনার আয় হবে ১ ডলার প্রায়। ব্যালেন্স দেখতে নিচে My অপশনে ক্লিক করলেই উপরে দেখতে পারবেন।
ওয়েবসাইটটি খুব বিস্যস্ত একটা সাইট, এখানে প্রতিদিনের পেমেন্ট তারা প্রতিদিনই দিয়ে দেয়। এখান থেকে পেমেন্ট নিতে হলে আপনাকে বাইনান্স এর মাধ্যমে ডলারটা রিসিভ করতে হবে এবং বাইনান্স থেকেই আপনি বিকাশ, রকেট, নগদে টাকা তুলতে পারবেন! এখন আয় করতে থাকুন পরবর্তি পোষ্টে আমি পেমেন্ট সম্পর্কে সম্পুর্ন গাইডলাইন দিবো। বাইনান্স কিভাবে ভেরিফাই করতে হয় এখান থেকে কিভাবে পেমেন্ট নিতে হয় আর বাইনান্স থেকে কিভাবে বিকাশ, নগদ, রকেটে কিভাবে টাকা নিতে হয় সম্পুর্নটা আমি পরবর্তি পোষ্টে দেখাবো। ততক্ষন ভালোই থাকেন আর পাসে থাকবেন, আসসালামু আলাইকুম! The post প্রতিদিন ইনকাম করুন ১-৫ ডলার! টাকা খরচ করলেও ইনকাম না করলেও ইনকাম! appeared first on Trickbd.com. |
Bkash App দিয়ে ১৪০০ টাকা ক্যাশ আউট করে নিয়ে নিন ২০ টাকা ক্যাশব্যাক সময় খুব কম! Posted: বিকাশ অ্যাপে চলতেছে সারপ্রাইজ অফার Bkash App দিয়ে ১৪০০ টাকা ক্যাশ আউট করে নিয়ে নিন ২০ টাকা ক্যাশব্যাক অফার ১ দিন চলবে শুধু মাত্র ০৫ আগস্ট এ ক্যাশব্যাকটি দেওয়া হবে ক্যাশ আউট করার পরবর্তী কার্যদিবসের মধ্যে। অফারটি নিয়ার জন্য বিকাশ অ্যাপ থেকে ক্যাশ আউট অপশন এ গিয়ে ১৪০০ টাকা ক্যাশ আউট করুন।! যেকোনো প্রয়োজনে Facebook এ আমি..!!ফ্রি তে মোবাইল রিচার্জ নিয়ে নিনধন্যবাদThe post Bkash App দিয়ে ১৪০০ টাকা ক্যাশ আউট করে নিয়ে নিন ২০ টাকা ক্যাশব্যাক সময় খুব কম! appeared first on Trickbd.com. |
বিপদ যখন নিয়ামাত pdf বই download – Bipod Jokhon Neyamot Pdf Posted: লেখকঃ শাইখ মূসা জিবরীল, উস্তাদ আলি হাম্মুদা, উস্তাদা শাওয়ানা এ. আযীয। বিপদ যখন নিয়ামাত বই রিভিউঃ বইটি মূলত বিপদ আপদের স্বরুপ আর বিপদের সময় একজন মুসলিমের আমল কীরুপ হওয়া উচিত তা নিয়ে। মানুষের জীবনে বিপদ আসে নানা রুপে। বিপদ কখনো হয় পরীক্ষা, কখনো শাস্তি আর কখনো আসে নিয়ামাত হিসেবে। আমরা বুঝবো কিভাবে বিপদটা আমাদের জন্য ভাল না মন্দ। আমরা বিপদগ্রস্ত অবস্থায় বিপদ কাটানোর জন্য কী আমল করবো? এসব প্রশ্নের জবাবই যেন এ বইতে লিপিবদ্ধ আছে। আমরা যেন ভরসা না হারাই। বিপদে আক্রান্ত হয়ে এমন কথা না বলি যা শাইতানের দরজা খুলে দেয়। বরং সবরের মাধ্যমে আল্লাহর দরবারে নিজেদের মর্যাদা বাড়িয়ে নেই। এমনও তো হতে পারে এই বিপদ আমার ভালোর জন্যই কিন্তু আমি আপাত দৃষ্টিতে এর হিকমত বুঝতে পারছিনা। ৪টি আমলের দ্বারা বিপদকে নিয়ামাতে বদলে দেয়া যায়। যথা- ১। সবর ২। ইস্তিরজা ৩। ইহতিসাব ৪। তাকওয়া। বিস্তারিত জানতে বইটি পড়তে হবে। আরো পড়ুনঃবি স্মার্ট উইথ মুহাম্মদ – (সাঃ) pdf download | Be Smart With Mohammed – (Sa:) বিপদ যখন নেয়ামত বইটির ২ টি পাঠক রিভিউ পড়ে নিনঃ ১। পাঠক নামঃ Sabbir Ahmed Shibli তাছাড়া বিপদের মাধ্যমে আল্লাহ আমাদের পরীক্ষা করেন এবং আমাদে গোনাহ সমুহ মাফ করে দেন। এই বই পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন কোনটা আপনার প্রতি আল্লাহর পরীক্ষা এবং কোনটা আপনার জন্য গজব। এই বইটি আমাকে দুনিয়া বিমুখ করে আল্লাহ মুখী করতে সাহায্য করেছে। আমি আশা করি আপনার জীবনেও এই বই ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে ইনশাআল্লাহ। বিপদ যখন নেয়ামাত বইটির সুচিপত্রঃবইয়ের নামঃ বিপদ যখন নিয়ামাত আমার পূর্বের কিছু পোস্টঃ ১। আয়মান সাদিক ও সাদমান সাদিক ভাইয়ের ৫ টি সেরা pdf বই The post বিপদ যখন নিয়ামাত pdf বই download – Bipod Jokhon Neyamot Pdf appeared first on Trickbd.com. |
Posted: আস্সালামুআলাইকুম। আশা করি সবাই আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমতে ভালো আছেন। আপনাদের দোয়ায় আমিও ভালো আছি। আজকে হাজির হয়ে গেলাম অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান নিয়ে। আপনারারা জানেন যে আবার অ্যাসাইনমেন্ট টাস্ক চালু হয়েছে ৬ষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির। Answer Of 1 Subject Of ssc 21ব্যাবসায় উদ্যোগ ৩য় সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন। নিচে অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধানের .txt ফাইল দেয়া হলো.. . ব্যাবসায় উদ্যোগ অ্যাসাইনমেন্ট এর সমধান ৩য় সপ্তাহ বিঃ দ্রঃ- .txt ফাইলটি আমি মুলত জাভা ইউজার দের জন্য তৈরি করছি। আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড দিয়ে এই ফাইলটি দেখতে চান তবে কিছুই দেখতে পারবেন না যদি না আপনি প্লে স্টোর থেকে টেক্সট রিডার ডাউনলোড করেন। এন্ড্রয়েড ইউসার হলে প্লে স্টোর এ সার্চ করুন text reader তারপর অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিন এবং ট্রেক্সট গুলো পড়ুন। আবার কিছু এন্ড্রয়েডে টেক্সট সাপোর্ট করে যেমন আমার ফোনে করে। . এখানে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের ট্রিক শেয়ার করা হয় এছারাও এখানে আপনি পোষ্ট করে ইনকাম করতে পারবেন প্রতি পোষ্ট ১০থেকে ৫০টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয় লিং DownloadAEP.com ডিজিট করার অনুরোধ রইলো খোদা হফেজ। The post ssc 21 এর ব্যাবসায় উদ্যোগ অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান নিয়ে নিন .txt আকারে —(3rd Week) 2021 [Java User Must See] appeared first on Trickbd.com. |
You are subscribed to email updates from Trickbd.com. To stop receiving these emails, you may unsubscribe now. | Email delivery powered by Google |
Google, 1600 Amphitheatre Parkway, Mountain View, CA 94043, United States |
0 Comments