Search box..

প্রোডাক্টিভ মুসলিম pdf (বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় বই)

প্রোডাক্টিভ মুসলিম pdf (বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় বই)


প্রোডাক্টিভ মুসলিম pdf (বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় বই)

Posted:

প্রোডাক্টিভ মুসলিম বই রিভিউঃ

প্রোডাক্টিভ মুসলিম শব্দ থেকে আমরা বুঝি যে, সত্যিকারের মুসলিমরাই প্রোডাক্টিভ, অথবা প্রোডাক্টিভ হওয়ার জন্য মুসলমানদের কি কি করতে হবে। রাসূলের (সা:) এর জীবনীর প্র্যাক্টিক্যাল লাইফ স্টাইলকে এ বইয়ে লেখার ভিত্তি হিসাবে লেখক তুলে ধরেছেন, যার মাধ্যমে লেখক প্রমাণ করেছেন এ আদর্শকে যথাযথ অনুসরণের মাধ্যমেই সত্যিকারের প্রোডাক্টিভ মুসলিম হওয়া যাবে।

প্রোডাক্টিভ মুসলিম হলো একটি আত্মা উন্নয়নমুলক ইসলামিক বই। একজন মুসলিম তার মেধা, শক্তি, শ্রমকে কাজে লাগিয়ে একজন সচেতন মুসলিম হতে পারবে এই বইটি পড়লে। একজন সাধারন ব্যক্তি কিভাবে আত্মগঠন, মানোন্নয়ন, এবং ফিটনেস অর্জন করে সামাজিক ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়ে এক স্বপ্নিল পৃথিবী উপহার দিতে পারবে তার প্র্যাক্টিক্যাল ও জীবন ঘনিষ্ট আলোচনা রয়েছে এই প্রোডাক্টিভ মুসলিম বইয়ে। লেখক বইটির লেখার মাঝে মাঝে অনেক চিত্র, গ্রাফ, ডায়াগ্রাম ইত্যাদি তুলে ধরেছেন যার কারনে বইটি পড়ে পাঠকদের বিরুক্তবোধ আসবেনা এবং পড়তেও বেশী উৎসাহিত হবে।

লেখক এই বইটিতে কুরআন ও হাদিসের পাশাপাশি স্যার উইনস্টন চার্চিল, মাইকেল এইচ হার্ট, ডক্টর সুজন রিচার্ডস, স্নায়ুবিজ্ঞানী মোহাম্মদ গিহলান, ফ্রেডরিক টেইলর, স্টিভেন কোভে, আমিরা আয়াদ, ডঃ আহমেদ খায়রি আল ওমারি, ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম, জনাথান ফিল্ড, মনোবিজ্ঞানী ব্যারি শোয়ার্জসহ আরো অসংখ্য লেখক, বিজ্ঞানী, গবেষক, চিন্তাবিদ, এবং রাজনীতিবিদদের বক্তব্যের পাশাপাশি আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, চিকিৎসাবিদ্যা এবং ব্যবসায়িক কর্মকৌশলের অসাধারণ সব তথ্য ও অভিজ্ঞতা প্রোডাক্টিভ মুসলিম বইটিতে তুলে ধরেছেন। যারফলে এই বইটির লেখা গুলো খুব ইনফরতেটিভ ও চমৎকার হয়েছে, এই কারনেই হয়তো বাংলাদেশের পাঠক সমাজে একটি জনপ্রিয় বইয়ে পরিনত হয়েছে।

আমরা জানি প্রোডাক্টিভিটি = আউটপুট/ইনপুট। লেখক দেখিয়েছেন, প্রোডাক্টিভিটি = মনোযোগ (ফোকাস) X শারীরিক কর্মক্ষমতা X সময় (অবশ্যই লাভজনক উদ্দেশ্যে)

কিভাবে এই বইটি আপানাকে প্রোডাক্টিভ বানাবে, এবং বইটি পড়ে যা যা জানতে পারবেনঃ

ইসলামি জীবন পদ্ধতি কিভাবে প্রোডাক্টিভিটি নিশ্চিত করে।
কিভাবে আপনার প্রোডাক্টিভিটির অভ্যাস ও রুটিন তৈরি করবেন।
ঘরের বাহিরে সামাজিকভাবে আপনি কিভাবে প্রোডাক্টিভ হবেন।
কিভাবে আপনার সময়ের সদ্ব্য ব্যবহার করবেন।
কিভাবে আপনি ঘুম, পুষ্টি ও ফিটনেস ঠিক রাখবেন।
বয়সভেদে কিভাবে আপনি নিজের ফোকাস ধরে রাখবেন।
কিভাবে আপনার সময়কে আখিরাতের জন্য বিনিয়োগ করবেন।

দ্বীন মেনে ইসলামিক পদ্ধতি অবলম্বন করে কিভাবে প্রোডাক্টিভ জীবনযাপন করা সম্ভব তার বিস্তারিত বর্ণনা পাবেন এই বইয়ে মেধা, সময়, শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বাস্তব জীবনে বিভিন্ন দায়িত্বকে কিভাবে প্রোডাক্টিভভাবে পালন করা যায়। এবং নিজেকে নতুন পৃথিবীর স্বপ্নদ্রষ্টা হিসেবে গড়ে তোলার দিকনির্দেশনা রয়েছে। জীবনের লক্ষ্যকে ঠিক রেখে সেই লক্ষ্যের প্রতি কিভাবে ফোকাস ধরে রাখা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে প্রোডাকটিভ মুসলিম বইটিতে।

বইটি যাদের জন্যঃ

আপনি যদি মনে করেন, আপনার সময়ে ঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারছেননা তাহলে এ বইটি আপনার জন্য।
আপনার জীবনে যদি একটি রুটিনের অভাব মনে করেন তাহলে এই বইটি আপনাকে লাইফস্টাইলের জন্য সুন্দর একটি রুটিন বানাতে সাহায্য করবে।
আপনি যদি ইবাদত সঠিক নিয়ম শিখতে চান এবং ইবাদতে অধিক মনযোগী হতে চান তাহলে প্রোডাকটিভ মুসলিম বইটি আপনার জন্য।
আপনি যদি খুবই ব্যাস্ত একজন ব্যাক্তি হয়ে থাকেন আর এরফলে নিজের পরিবার, আত্বীয় স্বজন, বন্ধুবান্ধবদের সময় দিতে না পারেন; তাহলে কিভাবে সময় বের করবেন তা জানতে পারবেন বইটি পড়লে।
আপনি যদি প্রায়ই হতাশা নামের ভয়ানক ব্যাধিতে প্রায়ই আক্রান্ত হন তাহলে এ থেকে মুক্তির জন্য বহটি পড়ুন।
আপনি যদি মহান রাব্বুল আলামিনের ক্ষমা অর্জন করতে চান এবং আল কুরআনের আলোকে নিজের জীবন গড়তে চান তাহলে এ বইটি পড়ুন।

ইসলামের শিক্ষার পাশাপাশি মনোবিজ্ঞান, যুক্তিবিদ্যা, আধুনিক জ্ঞান – বিজ্ঞানের আলোকে রচিত এই বইটিতে প্রোডাক্টিভ লাইফস্টাইল তুলে ধরা হয়েছে। এই লাইফস্টাইল অনুসরণের মাধ্যমে একজন মুসলিম দুনিয়াবী ও আখিরাতের জীবনের সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হবে ইনশআল্লাহ।

বইয়ের নামঃ প্রডাক্টিভ মুসলিম
বইয়ের লেখকঃ মোহাম্মদ ফারিস ও মিরাজ রহমান (অনুবাদক)
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ২৫৬ টি।
বইয়ের ধরনঃ ইসলামিক বই
ডাউনলোডঃ Read Online / Download


আরো পড়ুনঃ 👇

১। টেন মিনিট স্কুলের all pdf বই download | 10 minute school All Pdf Book Free Download

২। কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স September 2021 pdf বই free download

The post প্রোডাক্টিভ মুসলিম pdf (বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় বই) appeared first on Trickbd.com.

আপনার ফোনে থাকা যেকোন 24- 30 FPS এর ভিডিও কে 60-90 – 120 FPS এ প্লে করুন | কিভাবে সম্ভব ��

Posted:

আসসালামুআলাইকুম ভিউয়ার্স, আজকে একটা খুব উপকারী এবং খুবই মজার একটি এপ্স এর রিভিউ নিয়ে হাজির হয়েছি আপনার হয়তোবা টাইটেল দেখে করতেছে।
এটা আমার কেমনে সম্ভব যে আপনি যেকোন প্রকার সিনেমা 60FPS 90FPS 120FPS বা একদম স্মুথ করে কি হবে দেখবেন?
যেটা একচুয়ালি স্মুথ ফ্রেমরেট ভিডিও রেকর্ড ই করা হয়নি।


তো আজকের এই অ্যাপটির নাম হচ্ছে (SV Video Player ) আর সংক্ষেপে SVP ( ডাউনলোড লিংক )

তো এটার মেইন থিংস বা গোল সেটা হচ্ছে আপনার যেকোন ভিডিও সেটা ৩০ এফপিএস এ হোক, কিংবা সেটা ২০ এফপিএস এ হোক , ২৪ এফপিএস এ হোক ৩৫ এফপিএস এ হোক,
এগুলোকে আপস্কেল করতে পারবে, ৬০ এফপিএস ৯০ এফপিএস এবং ১২০ এফপিএস।

তো আপনারা যারা হাই রিফ্রেশ রেট এর ডিসপ্লে ব্যবহার করে থাকেন, লাইক নাইনটি হার্স ১২০ হার্স অথবা ৬০ হার্স।
ডিসপ্লের যারা ইউজার রয়েছেন। তারা কিন্তু সকলেই চাইলে আপনার পছন্দের সিনেমা টি হয়তোবা সেটি ২০ এফপিএস এ শুট করা হয়েছে সেটিকে আপনি ৬০ এফপিএস অথবা ৯০ এপিএস অথবা ১২০ এফপিএস এ প্লে করতে পারবেন। At 1080p

বলে রাখা ভাল এখানে তারা যে টেকনোলজি টি ব্যবহার করছে সেটাকে বলা হচ্ছে ( life MEMC ) আপনারা বুঝতেই পারছেন এই মোবাইল অ্যাপ টির কাজ শুনে যেটা বেশ হাই সিপিইউ এর কাজ।
তো আপনি গেম খেলে যেরকম চার্জ যেত এরকম একটা দুই ঘন্টার মুভি দেখলে ঠিক ওরকমই চার্জ যাবে। তো এটা কিন্তু বেশ ব্যাটারি কনজুমিং অল সো পাওয়ার কনজুমিং একটা ব্যাপার।

এবং একই সাথে এই জিনিসগুলো হ্যান্ডেল করার জন্য কেপাবল SoC লাগবে!
সো আপনার ফোনটি যদি স্নাপড্রাগণ ৮৫৫+ ৮৬৫ অথবা এই লেভেলের ফ্লাগশিপ সিরিজের যে প্রসেসরগুলো রয়েছে।
যদি আপনার ফোনে সেগুলো থেকে থাকে তাহলে আপনারা ইউজ করতে পারবেন।

প্র অ্যাপ টি ওপেন করে একটি এফপিএস সেটিং এ গেলে আপনারা দেখতে পারবেন। ফেভরেট অপশন রয়েছে যেখানে যেখানে আপনি সিলেক্ট করতে পারবেন (60FPS 90FPS 120FPS)

তো টেস্টিং এ আমি দেখতে পেয়েছি ২৪ এফ পি এস এর মুভি গুলো দেখতে দেখতে খুবই স্মুথ লাগে। বল্ড ক্লেইম আছে তাদের গুগল প্লে স্টোরের যে ডেসক্রিপশন বক্সে আছে ওখানে ওরা বলতেছে যে…….

অলমোস্ট প্রায় সবাই জারা আসলে একটা ২৪ এফপিএস কে ৬০ এফ পি এস এ একবার দেখেছে তার পরে তার কাছে আসলে ওই এফপিএস টা আর ভালো লাগেনা।
বা তার কাছে ঐ ইসমত ভিডিওটা দেখতে বেশি ভালো লাগে স্মুথ মুভি গুলো দেখতে বেশি ভালো লাগে।

তো এই অ্যাপটি ব্যবহার করা একদমই সহজ (জাস্ট গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপসটি ডাউনলোড করে ওপেন করুন)
এবার সেটিং এ গিয়ে আপনার ইচ্ছামত প্লেব্যাক এফপিএস টা সেট করে দেন।

এবার আপনি যে কোন একটা ভিডিও ওপেন করে দেখা শুরু করে দেন।


তো দেখবেন যে সবকিছু একদম স্মুথ হয়ে গেছে।

তবে আফসোস যে mid-range ডিভাইসগুলোতে এই অ্যাপটি ব্যবহার করে মনে হয় না ভালো একটা রেজাল্ট পাবেন।

তবে ফ্লাগশিপ ইউজাররা যারা আছেন সবাই এই অ্যাপটি ট্রাই করে কমেন্ট সেকশনে জানাবেন কেমন লাগলো ব্যাপারটা।

আমার কাছে কিন্তু বেশ ভালো লেগেছে! এরকম experience-এ এখন সবাই ভিডিও দেখতে পারবেন যদি আপনার ফোনে ক্যাপাবল হার্ডওয়ার থাকে।

পাবজি এবং ফ্রী ফায়ার এর আইডি কেনাবেচা করুন ০১৯২২৮৫৯৪২৩ এই হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার থেকে।

তো আজকের মত এ পর্যন্তই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ। 💗

The post আপনার ফোনে থাকা যেকোন 24- 30 FPS এর ভিডিও কে 60-90 – 120 FPS এ প্লে করুন | কিভাবে সম্ভব 😱 appeared first on Trickbd.com.

এসইও কি, কত প্রকার,কিভাবে এসইও করতে হয়?

Posted:

 এসইও কি?এসইও কত প্রকার ও কি কি?  কিভাবে এসইও করতে হয়? আপনি যদি এইসব প্রশ্নের উত্তরগুলো খুজতে থাকেন তাহলে বলবো আপনি সঠিক জায়গা চলে এসেছেন।এই পোস্টে এসইও নিয়ে A-Z আলোচনা করা হবে। মনোযোগ সহকারে পোস্ট টি পড়ুন আশা করি এসইও নিয়ে সব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।



এসইও কেন গুরুত্বপূর্ণ বা কেন এসইও শিখবেন?

আপনারা হয়তো জানেন,বর্তমানে এসইও এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে, কারণ  আপনি আশেপাশে থাকা যেকোন  প্রতিষ্ঠানের দিকে লক্ষ করলেই দেখবেন তাদের ব্রান্ডের বিজ্ঞাপন প্রচার বা তাদের সার্ভিস, ই-কমার্স, পন্যের রিভিও ইত্যাদি মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য কোন না কোন ওয়েবসাইট রয়েছে।

আর এই ওয়েবসাইট গুলোকে সাবার সামনে নিয়ে আসতে এসইওর ভূমিকা অপরিসীম। তাই এসইও এক্সপার্ট এর চাহিদা এখন আকাশচুম্বি।


উদাহরণঃ ধরুন আপনার একটি রেস্টুরেন্টে রয়েছে, আপনি যাচ্ছেন সবাইকে আপনার রেস্টুরেন্ট সম্পর্কে জানাতে,  অন্যান্য রেস্টুরেন্টের মালিকরাও  তাই চাইবে।সেক্ষেত্রে একটি প্রতিযোগিতার ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়,এ প্রতিযোগিতায় অন্যদের থেকে নিজেকে এগিয়ে রাখতে এসইও হতে পারে অন্যতম উপায়।




এসইও গুরুত্বপূর্ণ হবার কারন গুলো নিচে তুলে ধরা হলোঃ

  • এর মাধ্যমে তুলনামূলক কম বিনিয়োগ করে দীর্ঘমেয়াদে প্রতিষ্ঠানের প্রচারণা চালানো যাচ্ছে।
  • সম্ভাব্য কাস্টমার বা ক্রেতাদের আকৃষ্ট করা সম্ভব হয়।
  • বিনা খরচে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধি করা যায়।
এসইও গুরুত্বপূর্ণ হবার কারন



শুধুমাত্র অনলাইন ব্যাবসা বা সার্ভিসে এর মধ্যো সীমাবদ্ধ নয়,যেকোন প্রতিষ্ঠান এর প্রচারণা চালানো যেতে পারে এসইও ( Search Engine Optimization)  এর মাধ্যমে।



এসইও(Search Engine Optimization)  কি? 

কোন প্রকার বিজ্ঞাপন ব্যাবহার না করে সার্চ ইঞ্জিনে কোন ওয়েবসাইটের ফলাফল,এপ্লিকেশন বা কোন কন্টেন্ট এর র‍্যাংকিং ভালো করার প্রক্রিয়াই এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন।


আমরা সার্চ ইঞ্জিনে যখন সার্চ করি অধিকাংশ সময় ফলাফলের তালিকায়  উপরে থাকা কন্টেন্টগুলোই বেশি দেখা হয়ে থাকে।তবে এর মধ্যো কিছু কিছু হতে পারে বিজ্ঞাপন আর বাকিগুলো সাধারণ লিংক আর এই সাধারণ লিংক গুলোকে সবার উপরে আনাই এসইওর কাজ।

আর যে এই এসইওর কাজটি করেন তাকে বলা হয় সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজার।

এসইও বলতে অনেকে মনে করেন সার্চ ইঞ্জিনে আপনার সাইটের বিজ্ঞান দেওয়া।আসলে ব্যাপারটা এমন না। এসইও বলতে আপনার কন্টেন্ট এর র‍্যাংকিং এমন ভাবে বাড়ানো যাতে  সঠিক ইউজাররা আপনার কন্টেন্ট খুজে পেয়ে আপনার সাইটে চলে আসে।

এসইও কি?এসইও কত প্রকার ও কি কি?  কিভাবে এসইও করতে হয়?




অন্যদিকে  সার্চ ইঞ্জিনে সরাসরি বিজ্ঞানের মাধ্যমে প্রচারণা চালানোর পদ্ধতিকে সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং( Search Engine Marketing) বা এসইএম ( SEM) বলা হয়।এই সমস্ত লিংক গুলতে “বিজ্ঞাপন বা Ads” ট্যাগ লাগানো থাকে তবে র‍্যাংকিং এর সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই।

মনে রাখবেন, এসইওর মাধ্যমে রাতারাতি সার্চ রেজাল্টে  আপনার কনটেন্ট কে ফলাফলের উপরে নিয়া আশা সম্ভব নয়,এর জন্য প্রয়োজন দীর্ঘমেদি পরিকল্পনা ও কৌশল । আপনার র্টাগেটেড অডিয়েন্সকে বা কাষ্টমারদের প্রয়োজন অনুযায়ী সে পরিকল্পনার পরিবর্তন নিয়ে আসবেন আপনি।



এসইও ( SEO) কিভাবে করতে হয়?

প্রায় সব এসইও এক্সপার্টরাই মূলত নিচের দুইটি পদ্ধতিতে এসইও করে থাকেনঃ
  • পেইড এসইও
  • অর্গানিক এসইও



কোন ওয়েবসাইট কে সার্চ র‍্যাংকিং এ টপ পজিশনে আনার জন্য এই দুই ধরনের এসইও করা হয়ে থাকে। কারন দুটি পদ্ধতিতে এসইও করলে চাহিদা অনুযায়ী ভিজিটর নিয়ে আশা সম্ভব হয়,চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

পেইড এসইও কি?

পেইড মানে তো বুঝতেই পারছেন এখানে টাকার বিনিময়ে এসইও করা হয়। পেইড এসইও করতে হলে আপনাকে বিপুল পরিমান টাকা গুন  হবে যেটা অনেক ব্যয়বহুল। 

তারআগে জেনে নিন পেইড এসইও আসলে কি?

ধরে নিন আপনি গুগলের মাধ্যমে পেইড এসইও করাতে চাচ্ছেন এখন আপনাকে প্রথমেই গুগলকে আপনার টার্গেটেড Keyword দিতে হবে।অর্থ্যাৎ আপনি কোন Keyword কে  টার্গেট করে ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনতে চান  সেটি গুগলকে জানাতে হব।

এরপর গুগল বলে দিবে আপনার Targeted Keyword এর জন্য কত পে করতে হবে।

এখন যখনি আপনি পেমেন্ট Confirm করবেন সাথে সাথে ক্যাম্পেইন Start হয়ে যাবে।

এরপর থেকে যখন গুগলে কেও আপনার সেই Keyword নিয়ে Search করবে গুগল আপনার ওয়েবসাইটিকেই সবার আগে দেখাবে।

এটিই হলো পেইড এসইও।



অর্গানিক এসইও কি?

যখন আপনি টাকা ছাড়াই বিভিন্ন টেকনিক খাটিয়ে সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর নিয়ে আসবেন তখন সেটি হবে অর্গানিক  ( Organic) এসইও।



এখন আমরা সেই টেকনিক গুলো সম্পর্কে জানবো।

শুধু মাত্র এই ৩টি টেকনিক খাটিয়ে বিনা খরচে ওয়েবসাইটে ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন। 
যেগুলো হলোঃ

১.অন-পেইজ এসইও,
২.অফ-পেইজ এসইও,
৩.ট্যাকনিক্যাল এসইও।



উপরক্ত ৩ টি বিষয় হলো এসইওর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। 



এসইও নিয়ে বিস্তারিত পড়ুন এখানে



















































The post এসইও কি, কত প্রকার,কিভাবে এসইও করতে হয়? appeared first on Trickbd.com.

এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ৬ষ্ঠ সপ্তাহের “ইতিহাস” অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন Pdf File!

Posted:

চলতি বছরের ২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ৫ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ ৩১ এ আগস্ট এ।

২০২১ খ্রিষ্টাব্দে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচির আলোকে প্রণয়নকৃত অ্যাসাইনমেন্ট সমূহের মধ্যে ৬ষ্ঠ সপ্তাহের জন্য ১৬ টি বিষয় এর অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ হয়েছে।

আছকে "ইতিহাস" অ্যাসাইনমেন্ট এর উওর বা সমাধান দিয়া হবে এবং নিছে অ্যাসাইনমেন্ট এর PDF ফাইল দিয়া আছে তা ডাউনলোড করতে পারবেন!

ইতিহাস এসাইনমেন্ট এর উত্তর

 

 

ইতিহাস অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর PDF ফাইল.!

 

  

 
 
 

যেকোনো প্রয়োজনে Facebook এ আমি..!!

নতুন বিকাশ একাউন্ট খুলে ৭৫ টাকা বোনাস নিয়ে নিন

Airtel সিমে ফ্রি ১জিবি নিয়ে নিন।

বাংলালিংক সিমে ফ্রি 1GB নিয়ে নিন

রবি সিমে ফ্রি 1GB নিয়ে নিন

 

ধন্যবাদ

The post এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ৬ষ্ঠ সপ্তাহের "ইতিহাস" অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন Pdf File! appeared first on Trickbd.com.

Android দিয়েই Create করুন Lower Third Animation Type intro/Outro

Posted:

Howdy Everyone,
PixelFlow হল একটি Intro / outro maker Android app । এর সাহায্যে আপনি খুব সহজেই Lower Third Type Animation Create করতে পারবেন 60 সেকেন্ডেই।

 

PixelFolw কী এবং এর সংক্ষিপ্ত Details Presentation

 

PixelFlow Feature’s

  • 300+ Ready-To-Use Text Animation Templates
  • 25+ Fully Editable Raw Templates
  • 5000+ Dynamic Backgrounds
এই Video-তে PixelFlow এর সব Templates দেখানো হয়েছে Animation সহ

PixelFlow যেভাবে Use করবেন

01.App Open করেই Template’s Section এ 50+ Text Animation পাবেন

02.যেকোন একটিতে Click করলে Edit Button পাবেন

03.এবার Edit এ Click করে Text / Background/ Colour Adjust করে নিন

04. মোট 03টি Fomate এ Export করতে পারবেন (1080p Recommanded)

Additional Information

 

App Download Links

  • PlayStore এ এর Free Versionটি পেয়ে যাবে।

  • আর যদি Pro Version Use করতে চাইলে Freeতেই Download করতে পারবেন

Download PixelFlow Pro v2.0.6Anonfiles

 

Conclusion

PixelFlow এর Lower Third Animation কাজে লাগিয়ে আপনি Youtube, Instagram, Tiktok এর Videoতেও Use করতে পারবেন Easily. Appটি অনেক User Friendly, সহজেই সব Function বুঝতে পারবেন।

 

 

Bye ツ
Connect With Me Through Telegram

Subscribe Me On Youtube 

The post Android দিয়েই Create করুন Lower Third Animation Type intro/Outro appeared first on Trickbd.com.

মাত্রই রিলিজ পেল Money Heist এর সিজন ৫ এর ভলিউম ১। এখুনি ডাউনলোড করে নিন!

Posted:

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি।

এইমাত্র রিলিজ পেলো মানি হেইস্ট সিরিজের সিজন ৫ এর ভলিউম ১.

আমি মোটামুটি আলোচনা করে ডাউনলোড লিংক দিয়ে দিবো। পোস্টের নিচেই ডাউনলোড লিংক পেয়ে যাবেন। মানি হেইস্ট সিরিজের আগের সিজনগুলোর লিংক পেতে এখানে ক্লিক করুন

 

 

মোটামুটি রিভিউ (যা যা হতে পারে সিরিজে)

যারা সিজন ১-৪ দেখেন নি তাদের জন্য স্পয়লার থাকতে পারে।

Tokyo এর Narration: যেমনটা আমরা জানি সিজন ১ থেকেই Tokyo ঘটনাগুলি Narrate করছে বা বলছে । কিন্তু ব্যাপারটা হল তার narration style দেখে খুব সহজেই বোঝা যাচ্ছে যে সে ঘটনাগুলি আগে থেকে জানে বা ভবিষ্যতে বসে এই ঘটনাগুলি বলতেছে । কারণ তার কথাগুলির মধ্যে একটা Nostalgic Tone আছে। সিজন ১ ও ২ এ এটাকে খুব আহামরি কিছু মনে না হলেও সিজন ৩/৪ এ এসে ব্যাপারটাকে serious মনে হচ্ছে । এখানেই মূলত একটা Theory আছে যে টোকিও একমাত্র সার্ভাইভার। Bank of Spain এর এই চুরিই সবার কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে ।

তবে এখানে প্রশ্ন হল ঘটনাগুলি সে কার কাছে বলছে? এখানে রয়েছে মূলত আরেকটি theory। বেশ কিছু সম্ভবনা রয়েছে । Nairobi এর ছেলে Axel, Denver ও Monica এর ছেলে Cincinati and the last but not the least Alicia এর ছেলে বা মেয়ে। এখানে আরেকটা দুর্বল theory হলো , সে পুলিশের কাছে  স্বীকার করতেছে।  কিন্তু এটার সম্ভবনা কম , কেননা তারা বেশিরভাগ ব্যাপারই জানে । এত বর্ণনা শোনার তাদের সময় নেই। তবে যদি এ গল্পের শ্রোতা সত্যিই Alicia এর ছেলে বা মেয়ে হয় , তবে তার মৃত্যুর ও সম্ভবনা আছে। Tokyo ই একা বেচে থাকবে এটার আরেকটা যুক্তি হলো তার একটা dialogue – but they didn’t know ,they were entering to the hell. অর্থাৎ কিন্তু তারা জানত না, তারা জাহান্নামে প্রবেশ করছিল।

এমন ও হতে পারে সে, জেলে তার জেলের সঙ্গীদের কাছে এই heist এর গল্প শোনাচ্ছে, যা আমরা কেউই চাইব না।

বেশ কিছু চরিত্রের মৃত্যু : এ পর্যন্ত প্রতিটি সিজন এই Dali দের দলে মৃত্যু হানা দিয়েছে । এবারও বেশ কিছু দেখা দিলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না । তবে প্রশ্ন হল কারা মারা পড়বে । Nairobi এর মৃত্যু এর পরের দৃশ্যে Berlin Oslo আর Moscow কে দেখা যায় । ওই দৃশ্যে Nairobi নিজেও ছিল । ফ্ল্যাশব্যাক এর সিন গুলোর কোনো একটার মধ্যে প্রোফেসর, Helsinki ও Denver কে একসাথে দেখা যায় , যেখানে ওরা Julia কে দলে ঢোকানো নিয়ে আলোচনা করে। তবে কাহিনি হল দুইটা সিন একটা আরেকটার সাথে সম্পর্কযুক্ত মনে হয় । কারন তা একই দিন ইঙ্গিত করে ।

এখানেই থিওরি। Denver , প্রোফেসর , Helsinki এই season এ মারা পড়বে । সিন টা যে ডিরেক্টর এর একটা ইঙ্গিত ,এর সম্ভবনা অনেক । অনেকের মতে আবার তাদের নিজেদের মধ্যে খেলা ফুটবল ম্যাচ টা একটা হিন্ট। রেড টীম বাঁচবে । গ্রীন টীম মারা পড়বে। এই থিওরি অনুযায়ী এবার serial Bogota ,Mersilla আর Palermo . তবে এই থিওরি এর ঝামেলা হল প্রোফেসর ছিলেন রেফারি। তো তার ভবিষ্যত নিয়ে কোনো নিশ্চয়তা নেই।

পাগলাটে Tatiana/Alicia থিওরি : Berlin এর last wife Tatiana , যে কিনা দুটি প্ল্যান এর কথাই ভালো করে জানে এবং  Alicia নাকি একই ব্যক্তি !
তাদের দুজনের চেহারার অদ্ভুত মিলই এই থিওরি এর পিছের যুক্তি। যদিও ক্রেডিট অনুযায়ী দুটি চরিত্র দুজন প্লে করেছে, কিন্তু তাও এই যুক্তিটি যথেষ্ট শক্তিশালী। তাদের দুজনকেই প্রায় একই সময়ে পরিচিত করা হয়েছিলো। যদি সত্যিই দুজন একই ব্যাক্তি হয়, তবে নিশ্চিত Alicia এর গর্ভবতী হওয়া মিথ্যা। কারণ, Berlin ৩ বছর আগেই মারা গেছে এবং খুব সম্ভাব্য যে ১ম heist এর আগেই তাদের তালাক হয়ে গেছে। এখন এমনও হতে পারে এটা Berlin এর বাচ্চা না।

লক্ষনীয় ব্যাপার হলো Alicia এর husband Geŕman, Germany এর রাজধানী berlin. কিন্তু তাও ব্যাপারটা বিশ্বাসযোগ্য না, কেননা Raquel, Alicia কে আগে থেকেই চিনত। কাহিনি এমন হতে পারে যে, Alicia undercover হিসেবে Tatiana সেজে Berlin এর প্ল্যান জানে, তবে কোনো কারণে সে এটা ফাঁস করে না। হতে পারে Tatiana আসলেই Alicia. Berlin এর মৃত্যুর জন্য সে Dali দের দায়ী মনে করে…. তাই সে প্রতিশোধ নিতে আসছে। (যদিও এটা খোঁড়া যুক্তি)

Alicia যদি Tatiana না হয়: যদি Alicia ও Tatiana একজন না হয়, তাহলে কাহিনি মূলত আরও জটিল হবে। কেননা Berlin এর চারটা বউ এর মধ্যে এই একটা বউ কে হুদাই এতো সময় নিয়ে দেখাতো না। সেই ক্ষেত্রে সম্ভবনা আছে যে সে পুলিশ কে সাহায্য করবে। কারণ সে এই heist এর পুরা প্লান জানে, এমনকি পালানোর প্ল্যানও। যেটা কিনা heist এর সব সদস্য ও জানে না। তবে এমন হতেই পারে যে, Tatiana -ই বাইরে থেকে পালানোর প্ল্যান পরিচালনা করবে। কিন্তু এতো সহজ সরল গল্প আমরা প্রত্যাশা করতে পারি না কারন যখন প্রোফেসর জানতে পারে যে Tatiana পুরো ঘটনা জানে, তখন সে Berlin কে জিজ্ঞেস করে যে, Tatiana যদি বিশ্বাসঘাতকতা করে, তখন কি হবে। Berlin বলেছিল, “In the right circumstances anyone would betray someone” অর্থাৎ সঠিক পরিস্থিতিতে যে কেউ কারো সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করবে। এই Dialogue টাই একটা হিন্ট দেয় যে, Tatiana -র কাহিনি যথেষ্ট interesting হচ্ছে।

Alicia এর কণ্ঠে Bella Ciao : এখন Alicia এর দিকে আসি। Alicia এমনিতেই পুলিশ ডিপার্টমেন্ট এর ১২ টা বাজিয়ে দিয়েছে, সিজন ৪ এর শেষে দেখা যায় যে সে প্রোফেসর কে খুঁজে ফেলেছে। এখন তার সম্ভাব্য কাজ হলো সে প্রোফেসর কে ধরবে, ধরে ওর আগের অবস্থা ফিরে পাবে। তবে, ঘটনাটাতে যে বড় রকমের টুইস্ট আসবে এটা বোঝা গেছে তখন, যখন সিজন ৪ এর শেষে ক্রেডিট দেখানোর সময় Alicia Sierra এর কণ্ঠে Bella Ciao শোনা যায়।

Bella ciao গানটা Dali দের থিম সং। এ জায়গায় অনেকগুলি থিওরি আছে। সে প্রোফেসর কে জয়েন করতে বলবে। যদিও প্রোফেসর কোনোদিন তাকে দলে ভিড়াতে চাইবে না। সে Nairobi এর উপর গুলি চালিয়েছে। এখানে আরেকটা থিওরি হলো যে, প্রোফেসর এর উপর গুলি তাক করার সময়েই Alicia Sierra এর ওয়াটার ব্রোক করবে। প্রোফেসর তার labour এ সাহায্য করবে, ওই সময়েই Alicia মারা যাবে। sসিজন ৪ এর শেষ হওয়ার পরে Twitter এ এই থিওরি খুবই জনপ্রিয় ছিল। কিন্তু ব্যাক্তিগতভাবে আমার কাছে এই থিওরি বলিউড এর কথা মনে করিয়ে দেয়। আমার মনে হয় না এটা আদৌ সম্ভব। তার চেয়ে professor আর Alicia এর একসাথে কাজ করার সম্ভাবনাই বেশি।

Alicia – Tatiana বোন : Alicia আর Tatiana এর চেহারার মিলের কারন হিসেবে বলা যায়, তারা দুজন হয়তো বোন। যদি সত্যিই তারা বোন হয়, তাহলে দুই বোন দুই পক্ষে থাকতে পারে।মানে কেউ একজন পুলিশ কে সহায়তা করবে, কেউ বা প্রোফেসর কে। তবে এমনও হতে পারে যে দুই বোনই পুলিশ। Tatiana হয়তো আন্ডারকভার এজেন্ট।

Berlin – Alicia যমজ ভাইবোন: Professor এবং Berlin সৎ ভাই। তাদের মা এক তবে বাবা ভিন্ন। প্রোফেসর এর মা যে রোগে মারা গিয়েছিলো, Berlin ও একই আক্রান্ত ছিল। একটা থিওরি আছে যে, Berlin ও Alicia যমজ ভাইবোন। এটার পিছে যথেষ্ট যুক্তি আছে। চরিত্রের এ মিলই এর মূল কারণ। Alicia আর Berlin দুজনের মধ্যেই এক প্রকার হিংস্রতা রয়েছে। তাদের ইগো তে আঘাত হলে তারা যেকোনো কিছু করতে পারে। যেমন প্রথম heist এ Berlin, Monica কে মারার আদেশ দেয়। সে এটার পরিণতি ভেবে দেখেনি। Alicia এর মধ্যেও এ ব্যাপারটা রয়েছে। Nairobi কে গুলি চালানোর মধ্যে দিয়ে যা প্রকাশ পায়।

তাছাড়া হাস্যকর হলেও সত্যি , Rio এর প্রতি Berlin ও Alicia এর এক প্রকার বিরক্তি রয়েছে । প্রথম heist এর সময় Berlin , Rio কে নির্যাতন করছিলো , পরে Alicia ও প্রায় একই কাজ করেছিল । আলাদা পথে থাকলেও হয়তো তার ভাইয়ের প্রতি তার একটা মায়া ছিল , যার কারণে তার Dali দের প্রতি এত ঘৃণা । Nairobi এর ফ্ল্যাশব্যাক সিজন ২ তে মরে যাওয়ার পরেও সিজন ৩ ও সিজন ৪ এ Berlin এর উপস্থিতি ফ্ল্যাশব্যাক এর মাধ্যমে ছিল । Nairobi এর চরিত্র গুরুত্ব বিবেচনা করে থিওরি আছে যে Tokyo এর স্মৃতিপট ফ্ল্যাশব্যাক এর মাধ্যমে Nairobi এর উপস্থিতি সিজন ৫ এ থাকতে পারে।


 

Dual Audio (Hindi dubbed) Download Links

480p: Direct Download Link

720p: Direct Download Link

1080p: Download Link Here

ফাইল জিপ আকারে রয়েছে। জিপ ফাইল এক্সট্র্যাক্ট করে দেখতে পারবেন। এরজন্য ZArchiver এপ ইউজ করতে পারেন।

[Links Credit: Mlwbd, FreeDriveMovies]

আরো ডাউনলোড লিংক আসছে। এড করে দিবো পরে। আর সিরিজের পূর্ণাঙ্গ রিভিউ এড করে দেবো এই পোস্টের সাথেই।


ডাউনলোড করার জন্য যেসব লিংকে গুগল একাউন্টে লগিন করার প্রয়োজন পড়ে সেক্ষেত্রে গুগল একাউন্টে লগিন করে নিবেন। এরপর গুগল ড্রাইভে ফাইলটি নিয়ে সেখান থেকে ডাউনলোড করে নিবেন। কোনো ডাউনলোড লিংকে ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করার পর অন্য কোনো লিংক বা পেইজে নিয়ে গেলে আবার ব্যাক করে আগের পেইজে এসে অর্থাৎ ডাউনলোড পেইজে এসে পুনরায় ডাউনলোড এ ক্লিক  করবেন।  আর যাদের গুগল একাউন্টে লগিন করলে ড্রাইভ হ্যাক হওয়ার ভয় আছে তারা  এই লিংকে ক্লিক করে পোস্টটি পড়ে নিবেন। অথবা যে গুগল একাউন্ট আপনি ইউজ করেন না বা আপনার কাছে তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয় সেই একাউন্টে লগিন করে নিবেন। আশা করছি ভয় কেটে যাবে। আমি ইউজারদের কথা বিবেচনা করেই লিংক দিয়ে থাকি। কাজেই কোনো হ্যাকিং লিংক প্রোভাইড করার প্রশ্নই আসে না।

 

সুলভ মূল্যে ডিজিএম/ডিলার/রিসেলার/রিটেইলার হয়ে রেগুলার দামের চেয়ে অনেক কম দামে সকল সিমের অফার পেতে ও বিক্রি করে অনলাইন ইনকাম করতে যোগাযোগ: Facebook Page (সীমিত সময়ের জন্য) বিস্তারিতঃ এখানে ক্লিক করুন। ট্রিকবিডি থেকে এসেছেন বললে আরো কম দামে একাউন্ট পাবেন!!!

সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

 

 

 

The post মাত্রই রিলিজ পেল Money Heist এর সিজন ৫ এর ভলিউম ১। এখুনি ডাউনলোড করে নিন! appeared first on Trickbd.com.

কিউআর কোড কি এবং কিভাবে কাজ করে? ( চলুন জেনে নিই)

Posted:

আপনি প্রত্যেকটা প্রোডাক্ট এর প্যাকেটে বার কোড দেখে থাকবেন। যার মধ্যে শুধুমাত্র নাম্বার স্টোর করাই সম্ভব।

কিন্তু তার থেকেও অ্যাডভান্সড টেকনোলজি হলো কিউআর কোড (এই কিউ আর কোড এর মধ্যে আপনি অনেক কিছু স্টোর করে রাখতে পারেন)
ফর এক্সাম্প্লে- আপনি কোন টেক্সট স্টোর করতে পারেন কোন ওয়েবসাইটের ইউআরএল এমনকি আপনার কন্টাক্ট নাম্বার আপনার এড্রেস ও স্টোর করতে পারেন।

আর যদি আপনি কোন ওয়েবসাইটের ইউআরএল এড্রেসকে স্টোর করে রাখেন কোন কিউ আর কোড এতে তখন যে যে ফোন দিয়ে ওই কিউআর কোডটি স্ক্যান করবে তারা ডিরেক্টলি ওয়েবসাইটে চলে যেতে পারবে।

ফোনের টাইপ করার দরকার পড়বে না কিন্তু আপনি কি জানেন যে এই কিউআর কোড কে আপনি নিজেও তৈরি করতে পারেন?
আর আপনি সেটা কিভাবে বানাবেন এবং কিউ আর কোড কিভাবে কাজ করে সেটা জানার জন্য পোস্ট টা শেষ পর্যন্ত অবশ্যই দেখবেন।

সোজা ভাষায় বলতে গেলে এই কিউআর কোড গুলো একটা টুডি এনক্রিপ্টেড’ কোড এর মধ্যে অনেক ধরনের ডেটা স্টোর করা সম্ভব।

আপনি কোন দোকানে বা যে কোন জায়গায় যদি কোন কিউ আর কোড দেখেন তবে একটা জিনিস জেনে নেবেন যে এই ছোট্ট জায়গাটার মধ্যে অনেক ইনফরমেশন স্টোর করা আছে।

আর ওই ইনফরমেশন গুলো কে সেই পড়তে পারবে যে ওই কিউআর কোডটি স্ক্যান করবে! সেটা কিউআর কোড স্ক্যানার দিয়েও হতে পারে এমনকি আপনার ফোন দিয়েও হতে পারে।
তাহলে সরাসরি দেখতে গেলে কিউ আর কোড এর মধ্যে অনেক ধরনের ডেটা স্টোর থাকে যেটা আমরা খালি চোখে দেখতে পাই না।
ওটাকে স্ক্যান করতে হবে তারপরেই আমরা জানতে পারব যে ওর মধ্যে কি আছে।

এবার আপনার মাথার মধ্যে একটা প্রশ্ন আসতে পারে মানে যদি কোন ইনফরমেশন কাউকে দিতে হয় তবে সেটা দিরেক্টলি ও তো দেওয়া যেতে পারে কিউআর কোড বানানোর কি দরকার আছে!?

প্রথমে কিউআর কোড বানাতে হবে তারপর তাকে দিতে হবে তারপর সে ওই কিউআর কোড স্ক্যান করবে তারপর সে জানতে পারবে যে ওর ভেতরে কি আছে তো এতো ঝামেলা পোহানোর দরকারটাই বা কি?

এখানে একটা ছোট্ট এক্সাম্পল দিলে তবে আপনি বুঝতে পারবেন ধরুন কোন দোকানে আপনি পেটিএম এর মাধ্যমে টাকা দিচ্ছেন যদি কিউআর কোড না থাকতো তবে কি করতে হতো ?
সে ক্ষেত্রে আপনাকে ওই দোকানদারের নাম্বার নিতে হতো তারপর সেই নাম্বারটা কে আপনার পেটিএম এর মধ্যে ইন্টার করতে হত এবং তারপরেই আপনি টাকাটা সেন্ড করতে পারতেন।

কিন্তু যখনই আপনার সামনে একটা কিউআর কোড চলে আসে তখন শুধুমাত্র স্ক্যান করে আপনি দোকানদারকে ওই টাকাটা দিতে পারেন এতে আপনার সময় বেঁচে যায় এবং নাম্বার ভুল হবার সম্ভাবনাও থাকে না।

অর্থাৎ যখনই আমরা অফলাইন থেকে অনলাইনে কোন ডেটা ট্রান্সফার করি তখন হয় আমাদের ফোনে তে সেটাকে টাইপ করতে হয় কিংবা যদি কম্পিউটার কেউ ব্যবহার করে তবে তাকে কিবোর্ড এর মাধ্যমে টাইপ করতে হয়! তো সেই ক্ষেত্রে সময়ও নষ্ট হয় এবং ভুল হওয়ার ও সম্ভাবনা থাকে।

কিন্তু যদি ওই ডাটা টাকেই কিউআর কোডের মাধ্যমে এনক্রিপটেড করে দেওয়া যায় তাহলে শুধুমাত্র স্ক্যান করলে আপনার ঐ কাজটা হয়ে যায়। এই কারণেই কিউ আর কোড এর ফুল ফর্ম হলেও কুইক রেসপন্স কোড।

মানে যখনই আপনি স্ক্যান করবেন সাথে সাথে আপনার ওই কোডটা এনক্রিপটেড থেকে ডিক্রিপ্টেড হয়ে যাবে এই কিউআর কোড কে ব্যবহার করে আপনি আপনার জীবনের ও অনেক সমস্যার সমাধান করতে পারেন।

এটা টোটালি ওপেনসোর্স এর জন্য কোন লাইসেন্সিং বা কিছু দরকার পড়ে না এমনকি কিউআর কোডের মাধ্যমে আপনি কাউকে লাভ লেটার ও পাঠাতে পারেন তবে যখনই কেউ ওই কিউআর কোড টাকে স্ক্যান করবে তখনই সে বুঝতে পারবে যে ওই কিউ আর কোড এর মধ্যে আপনি কি লিখে পাঠিয়েছেন।

তো তার জন্য জানতে হবে আপনাকে যে কিউ আর কোড কিভাবে তৈরি করে তো আমি পরবর্তী পোষ্টের দেখিয়ে দিব কিভাবে কিউআর কোড তৈরি করতে হয়।
তবে সবার আগে আপনার এটাও জেনে নেওয়া দরকার যে ওই কিউআর কোড গুলোকে স্ক্যান করার জন্য এবং ওর ভেতরে কি আছে সেটা জানার জন্য একটা অ্যাপ এর দরকার হয় সেটা আপনি অ্যাপ স্টোরএ দিয়ে কিংবা প্লে স্টোর দিয়ে যেকোনো ফ্রি কিউআর কোড স্ক্যানার ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
যার সাহায্যে আপনি সমস্ত কিউআর কোড গুলোকে স্ক্যান করতে পারবেন তো এবার অপেক্ষা করুন আমার পরবর্তী পোস্ট কিভাবে কিউআর কোড তৈরি করতে হয় এর জন্য।
পাবজি এবং ফ্রী ফায়ার এর আইডি কেনাবেচা করুন নিচের ইউটিউব চ্যানেল থেকে ( চ্যানেল লিংক)

The post কিউআর কোড কি এবং কিভাবে কাজ করে? ( চলুন জেনে নিই) appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments