Search box..

লাইফটাইম ফ্রী ওয়েব হোস্টিং ও ডোমেইন সার্ভিস – আজীবন ফ্রি

লাইফটাইম ফ্রী ওয়েব হোস্টিং ও ডোমেইন সার্ভিস – আজীবন ফ্রি


লাইফটাইম ফ্রী ওয়েব হোস্টিং ও ডোমেইন সার্ভিস – আজীবন ফ্রি

Posted:

পোস্ট টি পড়ে আপনি উপকৃত হলে অবশ্যই কমেন্ট করার চেষ্টা করবেন, আপনাদের মতামত না পেলে নতুন কন্টেন্ট তৈরি করার ইচ্ছা করে না 🥺

শিক্ষার্থীদের জন্য অফেক্স সম্পূর্ন ফ্রিতে ওয়েব হোস্টিং পরিষেবা প্রদান করছে।  অনেক সময় দেখা যায় আমাদের মধ্যে অনেকেই প্রোগ্রামিং বা ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট শিখতে চায় কিন্তু ওয়েব হোস্টিং ডোমেইন কেনার খরচ বহন করতে পারে না।  তাই অর্থনৈতিক বিষয়গুলো মাথায় রেখে অফেক্স শিখতে ইচ্ছুক এমন ব্যক্তিদের জন্য সম্পূর্ণ ফ্রিতে ওয়েব হোস্টিং সার্ভিস প্রদান করার উদ্যোগ নিয়েছে। বর্তমানে ফ্রি হোস্টিং ও সাবডোমেইন  এর সাথে প্লেস্ক কন্ট্রোল প্যানেল প্রোভাইড করা হচ্ছে।

ফ্রী হোস্টিং এ আপনার অ্যাপ্লিকেশন ডেভলপ করার সুবিদার্থে আনলিমিটেড ডোমেইন, ডাটাবেস, FTP, সাবডোমেইন তৈরি করতে পারবেন।  আর মজার বিষয় হচ্ছে আপনি জনপ্রিয়  Apache বা Nginx সার্ভার এর মধ্যে যেকোনোটি ব্যবহার করতে পারবেন।

ফ্রী হোস্টিং ব্যবহার করা সত্ত্বেও যেকোন সময় প্রিমিয়াম হোস্টিং , VPS বা Dedicated সার্ভার এ আপগ্রেড করে নিতে পারবেন।

ফ্রি ওয়েব হোস্টিং এর কিছু সুবিধাঃ

  • আপনাকে ডোমেইন ও হোস্টিং এর জন্য পেমেন্ট করতে হবে না।
  • সম্পূর্ণ ফ্রি-তে আপনি এই হোস্টিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার টি ব্যবহার করতে পারবেন।
  • সহজেই এইচটিএমএল,  সিএসএস,  পিএইচপি, ওয়ার্ডপ্রেস সহ অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশন হোস্ট  করতে পারবেন।
  • অফেক্স ফোরাম থেকে সার্বক্ষণিক সাপোর্ট পাবেন। ওয়েব হোস্টিং সঙ্ক্রান্ত যেকোন সমস্যা বা আইডিয়া ফোরামস এ পোস্ট করতে পারেন।
  • ডাটা ব্যাকাপ ও সিকিউরিটি থাকছে, অর্থাত তথাকথিত ফ্রী হোস্টিং সার্ভিস গুলোর মত হুট করে আপনার কোন ডাটা ডিলিট হবে না।
  • cPanel এর মত Plesk অন্যতম সেরা একটি প্রিমিয়াম ওয়েবসাইট কন্ট্রোল প্যানেল, সো আপনারা সম্পূর্ণ ফ্রী তে প্রিমিয়াম হোস্টিং ইনভায়রনমেন্ট ব্যবহার করতে পারছেন।
  • সহজেই ৫০০+ প্রিমিয়াম ডোমেইন কিনতে পারবেন এবং হোস্টিং এর সাথে যোগ করে নিতে পারবেন।
  • ফ্রি তে সকল ডোমেইন ও সাব ডোমেইন এর জন্য  Let’s Encrypt  SSL সার্টিফিকেট  পাচ্ছেন।  যা ২৪ ঘন্টার মধ্যে অ্যাক্টিভেট হবে।

ফ্রি ওয়েব হোস্টিং এর কিছু সীমাবদ্ধতাঃ

  • ইমেইল এর জন্য ওয়েবমেইল ব্যবহার করতে পারবেন না।
  • সীমিত স্টরেজ  এবং ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করতে পারবেন।
  • অর্থাৎ ফ্রি হোস্টিং নিয়ে আপনি ব্যবসায়ীক বা হাই ট্রাফিক ওয়েবসাইট করতে পারবেন না।
  • পাইথন,  node.js ইত্যাদি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করতে পারবেন না।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ  একজন ব্যক্তি শুধুমাত্র একটি ফ্রী  হোস্টিং একাউন্ট ব্যবহার করতে পারবেন।  অফেক্স এর  কোন হোস্টিং প্যাকেজ এ হ্যাকিং,  স্পামিং বা অন্য যেকোন ইললিগ্যাল ওয়েবসাইট হোস্ট  করা যাবে না।  এ ধরনের কোন একটিভিটিস প্রমাণিত হলে আপনাকে একটি ওয়ার্নিং দেয়া হবে এবং পরবর্তীতে হোস্টিং একাউন্ট টারমিনেট করে দেয়া  হবে।

কিভাবে সম্পূর্ণ ফ্রিতে লাইফ টাইম এর জন্য ওয়েব হোস্টিং সার্ভিস অর্ডার করবেন?

  • প্রথমেই আপনাকে অফেক্স ডটকম  এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে চলে আসতে হবে।  এরপর স্টুডেন্ট ফ্রী ওয়েব হস্টিং এ ক্লিক করতে হবে।

  • নতুন একটি উইন্ডো ওপেন হবে এবং আপনি স্টুডেন্ট প্লেস্ক হোস্টিং প্যাকেজ দেখতে পারবেন।  এখান থেকে FFH প্যাকেজ টি  সিলেক্ট করে নেবেন।

অফেক্স  হোস্টিং  অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে জয়েন করে যেকোন হোস্টিং সার্ভিস সেল করলেই পাচ্ছেন ২৫% পর্যন্ত কমিশন। অর্থাত ১০০০ টাকার একটি প্যাকেজ কাউকে রেফার করলেই আপনি ২৫০ টাকা বা ১০০ টাকার প্যাকেজ এ ২৫ টাকা পেয়ে যাবেন!!

  • পরবর্তী পেজে আপনাকে একটি ডোমেইন বাছাই করতে হবে।  এখানে আপনি একটি নতুন ডোমেইন রেজিষ্টার করতে পারেন অথবা  পুরনো ডোমেইন  ব্যবহার করতে পারবেন ।এছাড়াও অফেক্স এর থেকে একটি ফ্রিতে সাবডোমেইন অর্ডার করতে পারেন। এখানে আমি test সাবডোমেইন টি দিয়ে অর্ডর প্লেস করছি।

  • পরবর্তী পেজে আপনাকে কে অফেক্স এর কে  ব্যাপারে জানিয়েছে তা লিখতে হবে অর্থাৎ আপনি যদি গুগল থেকে এই ফ্রি হোস্টিং এর ব্যাপারে জানতে পারেন তাহলে গুগোল লেখে দিতে পারেন।  বা অন্য কোথাও থেকে জানতে পারলে সেটা দিয়ে দিবেন।

  • পরবর্তী পেজে আপনি দেখতে পারবেন আপনার কার্ট এ  কি রয়েছে।  এখানে চেকাউট -এ ক্লিক করলে আপনি অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পেইজ এ  চলে আসবেন।

  • এই ইন্টারফেস  থেকে আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে।  এরপর সাবমিট এ ক্লিক করলে আপনি দেখতে পারবেন অর্ডারটি সফলভাবে করা হয়ে গেছে।

  • এরপর আপনি কনটিনিউ তে ক্লিক করার মাধ্যমে ক্লায়েন্ট এরিয়া তে  চলে যাবেন এবং এখানে দেখতে পারবেন যে আপনার অর্ডার করা হোস্টিং সার্ভিস  টি অ্যাক্টিভেট হয়ে গেছে।  এই পেজ থেকে আপনি  প্লেস্ক ওয়েব হোস্টিং কন্ট্রোল প্যানেলে লগইন করতে পারবেন।

  • প্লেস্ক হোস্টিং  কন্ট্রোল প্যানেল ইন্টারফেস।

পরবর্তীতে প্লেস্ক কন্ট্রোল প্যানেল সম্পর্কে কিছু টিউটরিয়াল পাবলিস করবো,  ইনশাল্লাহ।  ততক্ষণ পর্যন্ত ভালো থাকবেন এবং অফেক্স এর  সার্ভিসগুলো অন্যদের মাঝে শেয়ার করে দেয়ার চেষ্টা করবেন।  কারণ সার্ভিসটি থেকে যদি কোম্পানি উপকৃত না হয় তাহলে কিন্তু ভবিষ্যতে কন্টিনিউ করা সম্ভব হবে না তাই আপনাদের সবাইকে এ বিষয়ে আমাদের সাহায্য করতে হবে।

আশা করছি ভবিষ্যতে আরও কয়েকটি ফ্রি হোস্টিং সার্ভার অফেক্স  ইনফ্রাস্ট্রাকচার এ যোগ করা সম্ভব হবে। কমেন্ট এ আপনাদের মতামত জানাতে ভুলবেন না 😉

ওয়েব হোস্টিং বা ডোমেইন এর ডিসকাউন্ট কুপন পেতে চোখ রাখুন প্রোমো পেইজ এ!

প্রথম প্রকাশিতঃ  অফেক্স নলেজবেস এ।

The post লাইফটাইম ফ্রী ওয়েব হোস্টিং ও ডোমেইন সার্ভিস – আজীবন ফ্রি appeared first on Trickbd.com.

পুলিশের সহায়তা চেয়ে থানায় না যেয়ে অনলাইন জিডি করুন ঘরে বসে বিস্তারিত পোস্ট এ.!!

Posted:

পথ চলতে গিয়ে আমাদের বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হয়ে থাকি এই সমস্যা জন্য আমাদের থানায় জিডি বা সাধারণ ডায়েরি করার প্রয়োজন পড়ে। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই বা হুমকির শিকার কিংবা যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার জন্য পুলিশের সহায়তা চেয়ে থানায় জিডি করে থাকি আমরা বা কেউ হারিয়ে অথবা পালিয়ে গেলেও থানায় জিডি করা হয়। এছাড়াও অনেক সময় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্টসহ অন্যান্য দরকারী নথি) হারিয়ে গেলে তা নতুন করে পেতেও থানায় জিডি করার প্রয়োজন পড়ে।

 

কিন্তু এখন থানায় না যেয়ে যে কোনো সমস্যার বিষয় নিয়ে ঘরে বসে জিডি করুন কোনো টাকা ছাড়ায় এক দম ফ্রি তে।

প্রথমে এখানে ক্লিক করুন!

তার পর আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর ,মোবাইল নম্বর ও জন্ম তারিখ লিখে সাবমিট করুন

আপনার পরিচয় নিশ্চিত করার জন্য এসএমএস এর মাধ্যমে একটি কোড আপনার দেওয়া মোবাইল নম্বরে পাঠানো হবে তা লিখে সাবমিট করুন

নিজের জন্য নাকি অন্যের পক্ষে জিডি করবেন সেটি নির্বাচন করুন ।
জিডির ধরন এবং আপনি কি হারিয়েছেন অথবা খুঁজে পেয়েছেন তা নির্বাচন করুন
কোন জেলার কোন থানায় জিডি করতে চান তা নির্বাচন করুন,ঘটনার সময় ও স্থান লিখে “পরবর্তী ধাপ” বাটনে ক্লিক করুন

আপনার বর্তমান ঠিকানা এবং ঘটনা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত বর্ণনা লিখুন

জিডি সম্পর্কিত কোন ডকুমেন্ট থাকলে সেগুলো সংযুক্ত করুন।আপনার ইমেইল এড্রেস লিখুন। “সাবমিট ” বাটনে ক্লিক করে জমা দিন

আবেদন সম্পন্ন হলে লগইন করে আপনি আপনার জিডির সর্বশেষ অবস্থা জানতে পারবেন।

বিঃদ্র: বর্তমানে অনলাইন জিডি সার্ভিসটি পরীক্ষামূলকভাবে শুধু ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সূত্রাপুর, কলাবাগান ও ক্যান্টনমেন্ট এবং ময়মনসিংহ জেলার সদর ও ভালুকা থানা এলাকায় চালু আছে। এর বাইরে অন্য যেকোন থানায় হারানো অথবা প্রাপ্তি সংক্রান্ত জিডি সশরীরে থানায় গিয়ে করতে হবে।

সেবা প্রাপ্তির যোগ্যতা :      বাংলাদেশের যে কোন নাগরিক

প্রয়োজনীয় খরচ :       বিনামূল্যে এই সেবা প্রদান করা হয়

প্রয়োজনীয় সময় :      ১ ঘন্টা থেকে সর্বোচ্চ ৭ দিন

কাজ শুরু হবে :      নিকটস্থ থানা

আবেদনের সময় :           সারা বছর যে কোন সময়

দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা :      এসআই/এএসআই

সেবা না পেলে কোথায় যাবেন :       সাকের্ল এ এস পি

বিস্তারিত তথ্যের জন্য :      ১০০

প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট :      www.police.gov.bd

যেকোনো প্রয়োজনে Facebook এ আমি..!!

নতুন বিকাশ একাউন্ট খুলে ১৫০ টাকা বোনাস নিয়ে নিন

বাংলালিংক সিমে ফ্রি 1.5GB নিয়ে নিন

 

টেকনিক্যাল বিষয়ে এবং বিভিন্ন ধরনের অফার সম্পর্কে জানতে ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসার আমন্ত্রন করা হল

ধন্যবাদ

The post পুলিশের সহায়তা চেয়ে থানায় না যেয়ে অনলাইন জিডি করুন ঘরে বসে বিস্তারিত পোস্ট এ.!! appeared first on Trickbd.com.

ব্লগের পিকচার ডাউনলোড করার অপশন বন্ধ করার পদ্ধতি

Posted:

নিজের তৈরি কোনোকিছুই আমরা বিনামূল্যে কাউকে দিতে চাইনা। আর যদি নিজের তৈরি কোনোকিছু আমরা ইন্টারনেটে আপলোড দিই তখন এটা চুরি করার লোকের অভাব পড়ে না। এমনকী নিজের ব্লগে কোনো পোষ্ট করলে সেটিও চুরি হয়ে যায় আর ব্লগের পোষ্ট চুরি হওয়া এড়াতে আমরা অনেকেই কপি পেষ্ট ডিজেবল করে দিয়েছেন। কিন্তু ব্লগের কন্টেন্ট মানে লিখা শুধু প্রটেক্ট করলেইকী শুধু হবে আমাদের ব্লগের ইমেইজ সহ অন্যান্য জিনিস যেমন ব্লগে ব্যবহারিত পিকচার সহ আরো অনেক কিছু। এগুলো কীভাবে চুরি হওয়া আটকাবেন মানে ব্লগের পোষ্ট সংবলিক কোনো ইমেইজ কীভাবে ডাউনলোড হওয়া আটকাবেন সেটি নিয়ে আমার আজকের পোষ্ট। 

ব্লগের ইমেইজ ডাউনলোড করা বন্ধ করুন এই পদ্ধতিতে
ব্লগের ইমেইজ ডাউনলোড করা বন্ধ করুন এই পদ্ধতিতে
আমরা যারা ব্লগার আমরা নিশ্চয় ব্লগের পোষ্টকে সৌন্দর্য করতে নানান রকমের ইমেইজ বানিয়ে পোষ্টের সাথে আপলোড দিই কিন্তু সেই ইমেইজগুলো বিনা অনুমতিতে যেকেউ ডাউনলোড করে নিয়ে যায় যার ফলে আমাদের সাইটের এসইও কিছুটা দুর্বল হয়ে পরে। কারন সে যদি ইমেইজটি ডাউনলোড করে তার ব্লগে ব্যবহার করে তবে গুগল এর ইমেইজ বট সেটি ধরে ফেলে এবং যে যে সাইটে ইমেইজটি থাকে সেগুলোকে কপিরাইট হিসেবে ধরে নেয় ফলে ব্লগের মেইন মালিকের পোষ্টে র্যাংক খুবই কম হয়। আর আজকে আমি আপনাদেরকে দেখাতে চলেছি কীভাবে ব্লগের ইমেইজ ডাউনলোড করা বন্ধ করবেন।

ইমেইজ ডাউনলোড বন্ধ করার সুবিধাঃ

আপনার ব্লগে ইমেইজ ডাউনলোড করা বন্ধ করলে কেউ আর আপনার সাইট থেকে ইমেইজ ডাউনলোড করতে পারবে না। যারফলে আপনার তৈরি আপনার কাছেই থাকবে। যেহেতু কেউ ডাউনলোড করতে পারবে না তাই সে এটিকে তার নিজের বলে দাবি করতে পারবে না। এমনকী কেউ আপনার সাইটের ইমেইজ ডাউনলোড লিংকটিও বের করতে পারবে না যখনই ডাউনলোড করার জন্য ক্লিক করবে তখনই তার স্ক্রিনে ভেসে উঠবে পিকচারটি আপনার ডাউনলোড করার অনুমতি নেই। এটি আপনি আপনার ব্লগার সাইটে বসাতে পারবেন সাত্র ছোট একটি জাবাস্ক্রিপ্ট কোড দিয়েই।

কীভাবে যুক্ত করবেনঃ

এই সিষ্টেমটি আপনার সাইটে যুক্ত করতে আপনাকে বেশি কিছু করতে হবে না। শুধু মাত্র একটি জাবাস্ক্রিপ্ট কোড আপনার সাইটে হেড ট্যাগে বসিয়ে দিবেন। আর কোডটি আপনার সাইটে বসানোর জন্য আপনার সাইটের কোনো সমস্যা হবে না। এমনকী কোডটি আপনি আপনার মনের মতো এলার্ট ম্যাসেজ যুক্ত করতে পারবেন। 

কোডটি কপি করে নিনঃ

  <script type="text/javascript">//<![CDATA[function nocontext(e) {var clickedTag = (e==null) ? event.srcElement.tagName : e.target.tagName;if (clickedTag == "IMG") {alert(alertMsg);return false;}}var alertMsg = "You have not permission to download this image";document.oncontextmenu = nocontext;//]]></script>

বিশেষ কথাঃ

কোডটি আপনি ব্লগার সহ যেকোনো সাইটে যুক্ত করতে পারবেন। আপনি ইচ্ছে করলে কোডটি আপনি ব্লগার, ওয়ার্ডপ্রেস ওয়াপকিজ সহ যেকোনো ওয়েবসাইটে যুক্ত করতে পারবেন। আপনি যদি কোডটি ভুলভাবে ব্যবহার করেন তবে আমাদের সাইট কখনোই দকয়ি থাকবে না। কারন আমরা শুধু আপনাকে সাধারন ভাবে কোডটি কাজ করানোর জন্য < head >ট্যাগের সামনে বসানোর জন্য বলেছি। কখনো হেড ট্যাগ ছাড়া অন্য কোনো অংশে কোডটি ব্যবহার করবেন না। তাতে আপনার সাইটের ক্ষতি হতে পারে।

The post ব্লগের পিকচার ডাউনলোড করার অপশন বন্ধ করার পদ্ধতি appeared first on Trickbd.com.

ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেইভ করে রাখার নিয়ম উপকারিতা ও অপকারিতা

Posted:

আমরা সবাই হয়তো স্মার্টফোন দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করি। আর যেহেতু স্মার্টফোন দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করি তাই আমাদের হয়তো অনেক অ্যাকাউন্ট থাকতে পারে আর সবগুলো অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড মনে রাখা খুবই কষ্টের ব্যপার। আজ আমি আপনাদেরকে দেখাতে চলেছি কীভাবে পাসওয়ার্ড মনে না রেখে ব্রাউজারের গুগল অ্যাকাউন্টে সেইভ করে রাখবেন। 

Benefit of save password in browser
পাসওয়ার্ড সেইভ 

 যেহেতু ব্রাউজার সহ গুগল অ্যাকাউন্টে জমা থাকবে সেহেতু কোনো অ্যাকাউন্টের লগইন পেইজে আসলেই সেগুলোর পাসওয়ার্ড ও ইউজারনেইম অটোমেটিক পূরন হয়ে যাবে। যদিও কখনো পাসওয়ার্ড ভুলে যান তখন আপনি আপনার গুগল অ্যাকাউন্ট থেকে সেগুলো জেনে নিতে পারবেন। ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেইভ করে রাখার নিয়ম এবং উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনাকে বিস্তারিত ধারনা দিবো।

পাসওয়ার্ড সেইভ করে রাখার উপকারিতাঃ

ব্রাউজারে মানে গুগল ক্রোমে পাসওয়ার্ড সংযুক্ত করা মাত্রই সেটি আপনার গুগল অ্যাকাউন্টে সেইভ হয় যায় যার ফলে যদি আপনি কখনে আপনার পাসওয়ার্ড ভুলে যান তবে আপনি আপনার গুগল অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড পেইজ থেকে জেনে নিতে পারবেন। আপনি যদি আপনার ফোন সাথে করে না নিয়ে যান তবে আপনি অন্যকেউর মোবাইল দিয়ে গুগল অ্যাকাউন্টে লগইন করে সহজেই আপনি আপনার কাঙ্কিত অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ডটি জেনে নিতে পারবেন। যদি আপনি গুগল ক্রোম ব্যবহার করেন তবে আপনি যে অ্যাকাউন্টে লগইন করতে চান সে অ্যাকাউন্টের লগইন পেইজে যাওয়া মাত্রই আপনাকে অটোমেটিক লগইন করে দিবে। সেক্ষেত্রে আপনাকে কষ্ট করে ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড টাইপ করতে হবে না। পাসওয়ার্ড সেইভ করে রাখার আরো একটি সুবিধা হচ্ছে জরুরি প্রয়োজনে আপনি এক ক্লিকেই অ্যাকাউন্টে লগ ইন করতে পারবেন এবং যেহেতু পাসওয়ার্ডটি গুগল অ্যাকাউন্টে জমা থাকবে তাই পাসওয়ার্ড ভুলে যাওয়ার হাত থেকে বাচবেন। উপরোক্ত সুবিধা গুলো ছাড়াও আরো অনেক সুবিধা থাকতে পারে। এবার আপনাদেরকে দেখাতে চলেছি পাসওয়ার্ড সেইভ করে রাখার অপকারিতা সমুহ।

অপকারিতাঃ

যেহেতু আপনি আপনার সকল অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড ব্রাউজারে সেইভ রাখবেন তাই পাসওয়ার্ড কখনো কখনো হ্যাক হতে পারে। তবে পাসওয়ার্ড হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে যখন আপনার ফোনের স্ক্রিনলক অন্যকেউ জেনে যাবে। মানে আপনি আপনার ফোনে স্ক্রিনলক দিলেন কিন্তু সে লকটি অনেকেই জানে মানে খুবই সাধারন লক দিলেন তথন কেউ যদি আপনার ফোন হাতে নেয় তখন সে ইচ্ছে করলে আপনার পাসওয়ার্ডটি জেনে নিতে পারবেন। আর এটি রক্ষার্তে আপনার ফোনটি কোনো দুষ্টু লোককে ব্যবহার করতে দিবেন না। যদিও দেন তবে ইন্টারনালভাবে আপনার ক্রোম ব্রাউজারটি লক করে দিন বা হাইড করে রাখুন যাতে আপনি ছাড়া অন্যকেই ক্রোমে ডুকে পাসওয়ার্ড জানতে না পারে। যেহেতু আপনার সকল অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড গুগল অ্যাকাউন্টে জমা থাকবে সেহেতু যদি গুগল অ্যাকাউন্ট অন্যকেউ নিয়ে নেয় তবে সে আপনার পাসওয়ার্ড জেনে যেতে পারে। আপনার পাসওয়ার্ড রক্ষার্তে আপনাকেই বেশি সচেতন হতে হবে।

কীভাবে পাসওয়ার্ড সেইভ করবেনঃ

প্রথমে আপনি আপনার ক্রোম ব্রাউজারে যার তারপর আপনি যে অ্যাকাউন্ট লগইন করতে চান সেই সাইটের লগইন পেইজে যান। তারপর লগইন করুন এবং লগইন সফল হলে আপনাকে আপনার অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড সেইভ করতে চাইবে। তখন আপনি ওকে করে দিবেন তবেই আপনার কাঙ্ক্ষিত অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ডটি সেইভ হয়ে যাবে। এবং আপনি যখন তখন আপনার পাসওয়ার্ডটি ব্যবহার করতে পারবেন।

উপসংহারঃ

আমি আপনাকে পাসওয়ার্ড সেইভ নিয়ে অনেক ধারনা দিতে চেষ্টা করেছি। আপনি অবশ্যই নিরভয়ে পাসওয়ার্ড সেইভ করবেন কারন আমি আরো অনেক আগে থেকেই পাসওয়ার্ড সেইভ করে আসছি এখনো কোনো সমস্যা হয়নি। পাসওয়ার্ড সেইভ করার পর অবশ্যই আপনি আপনার ফোন হ্যাকারদের হাতে থেকে দূরে রাখবেন এবং ক্রোম ব্রাউজারটি হাইড করে রাখবেন। আপনার গুগলের অ্যাকাউন্ট অন্য কাউকে ব্যবহার করতে দিবেন না। উপরোক্ত বিষয়গুলো বোঝতে কোনো সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আর যদি টিউনটি আপনার ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের কাছে শেয়ার করবেন কারন গুরুত্বপূর্ণ সকল বিষয় আপনার বন্ধুদেরও জানা দরকার।

The post ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেইভ করে রাখার নিয়ম উপকারিতা ও অপকারিতা appeared first on Trickbd.com.

গ্রামের লাভজনক ব্যবস্যার আইডিয়া

Posted:

হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সকলে অনেক ভালো আছেন। আপনাদেরকে এই ওয়েবসাইটে স্বাগতম জানাই। আজকের পোস্ট এ আমি আপনাদের সাথে গ্রামীণ লাভজনক ব্যাবস্যা সম্পর্কে আলোচনা করবো।

সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি

বর্তমানে অনেকেই বেকারত্বের শিকার হয়ে রয়েছেন। আর বেকারত্বের সব থেকে বড় অংশ এখন হলো গ্রাম এর মানুষ – জন। আর তাদের বেকারত্বের সব থেকে বড় কারণ হলো, তারা কি নিয়ে ব্যবসা করবেন সেটা ঠিক না করা বা কোন ব্যবসা টি করলে লাভ জনক হবে এটা নিয়ে চিন্তা, এবং কোন টি করতে গেলে পরে লোকসান হবে এটা নিয়ে চিন্তা, এবং কম টাকায় কোন লাভ জনক ও ভালো ব্যবসা হবে সেটা নিয়ে চিন্তায় থাকা।

আর এটা স্বাভাবিক, কারণ গ্রামে কখনো যে কোনো ব্যবসায় দ্বার করানো যায় না। গ্রামে ভালো ভাবে ব্যবসা দ্বার করানোর জন্য প্রয়োজন হয়। এমন ব্যবসা যা মানুষদের প্রয়োজন কিন্তু গ্রামে নেই, এমন ব্যবসা। এক কথায় বলা যায় ইউনিক ব্যবসা। আর এই সকল দিক চিন্তা করে অনেকেই নিজের ব্যবসা এখনো শুরু করতে পারেন নি।

আগে মানুষ শপিং, কেনাকাটা, আসবাবপত্র ক্রয়, ইলেকট্রনিক এর জিনিস পত্র ক্রয় সবই করতো মার্কেট, দোকান বা সো – রুম এ গিয়ে। কিন্তু এখন আর মতো দিন নেই বললেই চলে। আগে মানুষ কে যেখানে সব কিছুর জন্য ছুটতে হতো এদিক – ওদিকে, সেখানে এখন মানুষ সব কিছু নিজের হাতের স্মার্ট ফোন বা কাছে থাকা কম্পিউটার অথবা ল্যপটপ দিয়ে অনলাইন থেকে জিনিসপত্র অর্ডার দিয়ে দেয়। আবার আগে বিয়ে-শাদি ইত্যাদি সকল অনুষ্ঠানের মার্কেটের জন্য মানুষ রওনা দিতো শহরের বা গ্রামের মার্কেটের দিকে।

কিন্তু এখন আর সেই দিন নেই। এখন গ্রামের মানুষেরাও অনলাইনে জিনিস পত্র কিনতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি এই অনলাইন ব্যবসার মাধ্যমে যে মানুষের গ্রামের বাজারে অনেক ক্ষতি সাধন হয়েছে, তেমন কিন্তু নয়৷ কারণ এখনো প্রায় ৬০% মানুষ ই জিনিস পত্র কেনার আগে সেটা আগে দেখে নিতে পছন্দ করে যে সেটা কেমন। আর সেটা সম্ভব হয় একমাত্র বাজারে গিয়ে জিনিস টি কেনার সময়।

তাই এখনো মানুষ বাজারর গিয়েই জিনিস পত্র কিনতে পছন্দ করে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি। আগে কার মানুষ জিনিস পত্র কেনার জন্য রওনা দিতো শহরের মার্কেটের দিকে, কিন্তু সময়ের বিব্রর্তনে মানুষ এখন গ্রাম বাজারের দিকেও অনেক টা ঝুকে পড়েছে যার কারণে গ্রাম বাজারেও অনেক ব্যবসা সফল ও লাভজনক ব্যবসার মুখ দেখছে। আর সেটা হয়েছে একমাত্র ইউনিক ব্যবসার জন্য।

তাই আপনি যদি আপনার এলাকার বা গ্রামের বাজারে একটি ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনার জানতে হবে আপনার এলাকার বা গ্রামের মানুষদের কি জিনিস টি বেশি প্রয়োজন হয়। সেটা নিয়ে ভালো ভাবে যেনে সেই বিষয় নিয়ে আপনি নেমে পড়তে পারেন গ্রাম ব্যবসার জন্য। তো আজ আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করবো গ্রামের কয়েকটি লাভজনক ব্যবসা নিয়ে। যা আপনার এলাকার ছোট বাজারেও করতে পারবেন। তাই দেরি না করে দেখে নেওয়া যাক গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া গুলো।

গ্রামের সফল ও লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া

সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া এই সম্পর্কে আপনাদের মাঝে কিছু ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করবো যে ব্যবসা গুলো করে আপনি গ্রামের সফল ও লাভজনক ব্যবসার মুখ দেখতে পারবেন। তো চলুন নিম্নে দেখে নেওয়া যাক গ্রামীণ ব্যবসার আইডিয়া গুলোঃ

১. ফাস্টফুডের দোকান

বড় বড় মেট্রো শহরে দুই পা হাঁটলেই সামনে পরে ফাস্টফুডের দোকান। ছোট শহর ও বিশেষত গ্রামাঞ্চলে এই ফাস্টফুডের দোকান প্রতিযোগিতা মূলক এখনও অপেক্ষাকৃত কম। তাই এই ব্যবসার কথা ভাবা যেতে পারে। এটিও অল্প টাকায় ভাল ব্যবসা। দোকানঘর ভাড়া, বাসন পত্র, গ্যাস ইত্যাদি নিয়েই শুরু করে দিতে পারেন এই ব্যবসা। প্রাথমদিকে চাইনিজ ও মোগলাই খাবার দিয়েই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। কারণ এই দুইটি খাবার সকলের কাছেই পরিচিত ও সব থেকে বেশি ক্রয়কৃত ফাস্ট ফুড খাবার। পরে সময়ের সাথে সাথে ধীরে ধীরে অন্যান্য সব রকমের খাবার রাখতে পারেন

২. কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

আজকের তথ্য ও প্রযুক্তির দিনে কম্পিউটার চালানোর দক্ষতা ছাড়া কোনো রকমের ভাল চাকরি পাওয়াই মুশকিল। গ্রাম অঞ্চলে এখনও ঘরে ঘরে কম্পিউটার না আসায় এই বিষয়টিতে তারা অনেক সময়ই পিছিয়ে পড়ে। গ্রামে একটি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র খুলে আপনি একদিকে যেমন তাদের শেখার সুযোগ করে দিতে পারবেন তেমনই নিজেও লাভ করতে পারবেন।

তবে এক্ষেত্রে ভাল প্রশিক্ষকের ব্যবস্থা করা গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি উপযুক্ত সংখ্যক কম্পিউটার কেনার জন্য বিনিয়োগ করতে হবে ও সরকারি রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করতে হবে।

৩. কোচিং ক্লাস

স্কুল ও কলেজে ছাত্রছাত্রী ও বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য কোচিং ক্লাস খুলতে পারেন। দু-তিনটি ঘর ভাড়া করে শুরু করতে পারেন ব্যবসা। এলাকার শিক্ষক শিক্ষিকাদের পাশাপাশি বাইরে থেকে বিশেষজ্ঞদের এনেও ক্লাস করাতে পারেন। আপনার কোচিং ক্লাস থেকে পড়ে ছাত্রছাত্রীরা সাফল্য লাভ করলে ছাত্র ছাত্রীর ভিড় বাড়বে। ফলে আপনার ইনকাম ও আস্তে আস্তে বাড়তে থাকবে।

৪. রোগ নিরীক্ষণ কেন্দ্র

ব্লাড সুগার, থাইরয়েডের মতো সাধারণ রোগের রক্তপরীক্ষা করতেও গ্রামের মানুষকে সব সময় ই ছুটতে হয় শহরে। অথচ এই রোগীদের নিয়মিত রক্ত পরীক্ষা করাতে হয়। তাই আপনি যদি আপনার গ্রামেই একটি রোগ নিরীক্ষণ কেন্দ্র তৈরি করে নিতে পারেন তাহলে গ্রামের সকল মানুষ রোগ পরিক্ষা এর জন্য আপনার কাছেই আসবে। এবং আপনার ব্যাবসাও সাফল্যোর মুখ দেখতে পাবে। সাধারণ রোগের জন্য আপনার কেন্দ্রেই রক্ত পরীক্ষার ব্যবস্থা রাখুন আর বড় রোগের ক্ষেত্রে নমুনা সংগ্রহ করে শহরের বড় কোনও কেন্দ্র থেকে পরীক্ষা করিয়ে আনতে পারেন। সেই মতো কোনও বড় কেন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগ ও চুক্তি করে রাখুন।

৫. ওয়াইফাই এর ব্যবসা

আর একটি ব্যবসা খুব চমৎকারভাবে করতে পারেন। সেটি হল ওয়াইফাই এর ব্যবসা। গ্রামে প্রায় সবার হাতে হাতেই ফোন রয়েছে। আর গ্রামে সব থেকে একটি প্রব্লেম হল নেট একদমেই থাকে না। বেশিরভাগ গ্রামে 3G নেট তো দুরের কথা, 2G নেটও পাওয়া যায় না। তাই আপনি ওয়াই ফাই এর ব্যবসা করতে পারেন। বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক কোম্পানী ও সরকারিভাবে বিটিসিএল এর মাধ্যমে ওয়াই-ফাই এর কমিশন এজেন্ট ও ডিলার নিয়োগ দিচ্ছে। আপনি যেখানে ভাল সুবিধা পাবেন সেখান থেকে নিয়ে ব্যবসা করবেন। তবে এই ব্যবসা টা একটু ব্যয়বহুল তাই আপনারা বন্ধুরা মিলে শেয়ারে এই ব্যবসা করতে পারেন।

এছাড়াও আরো অনেক গ্রাম ব্যবসা আছে যেগুলো করে আপনি গ্রামে সফল ও লাভজনক ব্যবসা করতে পারবেন। এখন আপনি নিজেই ভেবে দেখুন যে আপনি কি ব্যবসা করবেন।

The post গ্রামের লাভজনক ব্যবস্যার আইডিয়া appeared first on Trickbd.com.

ওয়ার্ডপ্রেস এ সফলতা পাওয়ার ১০ টি টিপস

Posted:

হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সকলে অনেক ভালো আছেন। আপনাদেরকে এই ওয়েবসাইটে স্বাগতম জানাই। আজকের পোস্ট এ আমি আপনাদের সাথে ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে সফলতা পাওয়া নিয়ে পোস্ট করবো।

ওয়ার্ডপ্রেসে সফলতা পাওয়ার উপায়

১. ইউনিক পোস্ট

আপনি যদি কোনো প্রকার Blog সাইট বানিয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে সর্বদাই High Quality এর পোস্ট করতে হবে। এবং এমন পোস্ট সাইটে রাখতে হবে যা কমপক্ষে ৯৬% ইউনিক আর যদি পারেন তাহলে একদম ১০০% ইউনিক পোস্ট রাখার চেষ্টা করবেন। আর যদি কোনো নিউজ সাইট তৈরি করেন তাহলে সব সময় ১০০% ঠিক এবং সত্য নিউজ সাইটে রাখবেন। এবং কোনো ক্ষেত্রেই নিউজ কপি করা যাবে না। কমপক্ষে ৯৫% ইউনিক পোস্ট করতে হবে৷ পোস্ট কতটুকু ইউনিক সেটা জানার জন্য অনেক ওয়েবসাইট আছে। আপনারা ইউটিউব বা গুগলে সেগুলো সার্চ করে নিতে পারেন।

২. কপি পোস্ট

অনেকেই আছেন যারা সাইটে কপি পোস্ট করেন। তাদের কে বলছি ভাই এডসেন্স এর আশা বাদ দিয়ে দিন। কেননা গুগল কখনো কপি পোস্ট কে সাপোর্ট করে না। পোস্ট সম্পূর্ণ নিজের ভাষায় লিখতে হবে। যদি চান তো গুগল, ইউটিউব ইত্যাদি যায়গা থেকে পোস্ট এর ধারণা নিতে পারেন তবে কোনো ভাবেই হুবহু সেই পোস্ট সাইটে দেওয়া যাবে না। অনেকেই আছেন যারা পোস্ট কপি করার পর কয়েকটা ওয়ার্ড পালটে করে অন্য সাইটে পোস্ট করেন। এটাকে বলে রি-রাইট। আর গুগল এই বিষয় ও সাপোর্ট করে না।

৩. গুগল থেকে ডাউনলোড কৃত ছবি পোস্ট এ যোগ করা বা থাম্বনাইল হিসেবে যোগ করা

গুগল থেকে সরাসরি কোনো ছবি ডাউনলোড করে সেটা নিজের সাইটের পোস্টে দেওয়া হলো সবচেয়ে বড় বোকামি। কেননা, গুগল এই জিনিসটা কেও কপিরাইট বলে নির্ধারিত করেছে। তবে আপনি পোস্টে এমন একটি ছবি দিচ্ছেন যেটি গুগল বা সার্চ ইঞ্জিন ছাড়া কোথাও পাবেন না। যেমন ধরে নিনঃ ফুলের ছবি, ফলের ছবি ইত্যাদি।

সেক্ষেত্রে আপনারা চাইলে গুগল থেকে ছবি ডাউনলোড করতে পারেন। তবে ডাউনলোড করা ছবি সরাসরি পোস্ট এ দেওয়া যাবে না। ছবি টি কে হাল্কা ইডিট করতে হবে। যেমনঃ আপনি চাইলে ছবির এক কোনায় বা কোনো এক যায়গায় আপনার সাইটটের নাম বা লোগো যোগ করে দিবেন। তার পর সেটিকে আপনার পোস্ট এ লাগাতে পারেন। সেক্ষেত্রে গুগল কপি ইমেজ ধরবে না।

৪. ডোমেইন এবং হোস্টিং

আপনাকে ওয়েবসাইটে যেকোনো পেইড ডোমেইন এবং হোস্টিং যোগ করতে হবে। আর হোস্টিং ছাড়া সাইট আপনারা তৈরি করতেই পারবেন না। তাই ওয়েবসাইট বানানোর জন্য আগে একটি ডোমেইন ও হোস্টিং ক্রয় করতে হবে। তারপর ওয়েবসাইট বানাতে হবে।

আপনি যদি সাইটের জন্য ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনেন তাহলে একটি ভরসা যোগ্য ওয়েবসাইট থেকে। ভালো ডোমেইন ক্রয় ওয়েবসাইট গুলো আপনারা গুগল কিংবা ইউটিউব এ সার্চ করলেই পাবেন।

৫. সাইট গুগলে ইনডেক্স করা

গুগলে নিজের সাইট ইন্ডেক্স করা বিশেষ একটি প্রক্রিয়া। এটা না করলে সাইটে এডসেন্স পাওয়া অনেকটা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। সাইট গুগলে ইনডেক্স করা নিয়ে আপনারা গুগলে অনেক পোস্ট পাবেন এবং ইউটিউবে ভিডিও পাবেন।

৬. পোস্ট গুগলে ইনডেক্স করা

এটাও সাইট গুগলে ইনডেক্স করার মতো আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রসেস। এটা করলে আপনার পোস্ট গুগলে ভালো একটা রেংকিং এ থাকবে। এবং সার্চ করলে গুগলের ১ম পেজে থাকবে। এবং এর ফলে আপনার সাইটে ভিজিটর বেশি বেড়ে যাবে। আর ভিজিটর বেড়ে যাওয়া মানেই হলো আপনার আয় আগের তুলনায় বেড়ে যাওয়া। তবে যখন সাইটে এডসেন্সে এপ্রুভ হবে তখনই আপনাদের সাইটে ভিজিটর বাড়ার সাথে সাথে ইনকাম বাড়বে।

৭. পোস্ট এর নিয়ম

কোনো লো কোয়ালিটি এর পোস্ট বা ছোট মানের পোস্ট গুলো কে গুগল একদম ই সাপোর্ট করে না। তাই আপনার সাইটের প্রতি টি পোস্ট অবশ্যই ৩৫০ + শব্দের হতে হবে আর চেষ্টা করবেন এমন পোস্ট করা যেগুলো প্রতি মাসে অনেক বেশি সার্চ করা হয়। এর জন্য আপনারা কি – ওয়ার্ড রিসার্চ এর সাহাজ্য নিতে পারেন। তবে আপনার সাইটে ৩৫০ বা এর কম ওয়ার্ড এর পোস্ট লিখলে আপনার সাইটে এডসেন্স এপ্রুভ করার জন্য বেশি পোস্ট এর দরকার হবে আর আপনি যত বেশি শব্দের পোস্ট করবেন তত বেশি আপনার পোস্ট গুগল কে ইম্প্রেস করবে।

৮. পোস্ট SEO FRIENDLY হওয়া

একটি পোস্ট SEO Friendly হওয়া অত্যান্ত প্রয়োজন। SEO Friendly পোস্ট গুলো ইউজারদের পোস্ট পড়তে উৎসাহিত করে। আর এতে আপনার সাইটে অনেক জলদি এডসেন্স পাবে। এটিই হলো অন্যতম ওয়ার্ডপ্রেসে সফলতা পাওয়ার উপায়।

৯. সাইটের হোম পেজ ইডিট

সাইটের হোম পেজে কমপক্ষে ৪-৫ টি লিংক (হোম পেজ লিংক,নিউ পোস্ট পেজ লিংক, কন্ট্রাক্ট পেজ লিংক, পেমেন্ট পেজ লিংক ইত্যাদি) রাখা। এতে সাইট দেখতে সুন্দর লাগে। আর এর ফলে সাইট টি আকর্ষণীয় দেখায়।

১০. সাইট এ সুন্দর একটি থিম ব্যবহার করা

সাইট এর জন্য সুন্দর করে থিম বানালে বা সুন্দর একটি থিম ব্যবহার করলে সেটা দেখে ভিজিটর রা আকর্ষিত হয়ে বার বার আপনার সাইটে আসবে। আর প্রথমেই বলেছি ভিজিটর মানেই টাকা। আপনি যদি Html / Css / Js ইত্যাদি কোডিং জানেন তাহলে আপনি নিজের সাইটের জন্য নিজেই একটি সুন্দর থিম বানিয়ে নিতে পারবেন। আর যদি নাও পারেন তাহলে সমস্যা নেই, আপনারা ওয়ার্ডপ্রেস এ কিছু ফ্রি থিম পেয়ে যাবেন। তাছাড়া গুগলেও কিছু ফ্রি তে থিম পেয়ে যাবেন। যেগুলো শুধু একটি ইডিট করে নিলেই হবে।

তবে আপনি যদি থিম বানান তাহলে মনে রাখবেন থিম টি যেনো Seo Friendly এবং Mobile Friendly হয়। তাহলে আপনার সাইটের জন্য সুবিধা হবে।

এভাবে যদি আপনারা এই ১০ টি টিপস ব্যবহার করেন তাহলে আপনার জন্য ওয়ার্ডপ্রেসে সফলতা পাওয়া অনেক সহজ হয়ে যাবে।

আর ওয়ার্ডপ্রেসে সফলতা পাওয়ার জন্যআপনারা আরো অনেক ইউটিউব টিউটোরিয়াল পেয়ে যাবেন। সেগুলো দেখে নিবেন আপনার কাজ সহজ হয়ে যাবে।

The post ওয়ার্ডপ্রেস এ সফলতা পাওয়ার ১০ টি টিপস appeared first on Trickbd.com.

Gp সিম দিয়ে এখন Facebook ও Messenger ফ্রি তে চালান.!!

Posted:

ইন্টারনেট না থাকলেও গ্রামীণফোনের গ্রাহকেরা যেন নিরবচ্ছিন্নভাবে সংযুক্ত থাকতে পারেন, এ জন্য মেটার সঙ্গে পার্টনারশিপে টেক্সট-ওনলি ফেসবুক ও ডিসকভার চালু করেছে গ্রামীণফোন।

টেক্সট-ওনলি ফেসবুকের মাধ্যমে গ্রামীণফোনের গ্রাহকেরা তাঁদের ইন্টারনেট শেষ হয়ে গেলেও পরবর্তী ব্যালেন্স টপ আপ করার আগপর্যন্ত ফেসবুক ও মেসেঞ্জারের টেক্সট-ওনলি সংস্করণে সংযুক্ত থাকতে পারবেন। এ ছাড়া মোবাইল ওয়েব ও অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ 'ডিসকভার' গ্রামীণফোন গ্রাহকদের ১৫ মেগাবাইট ডেইলি ব্যালান্সের মাধ্যমে কোনো ডেটা চার্জ ছাড়াই ইন্টারনেট ব্রাউজ করার সুযোগ করে দেবে। এর পাশাপাশি গ্রাহকেরা ডিসকভারের মাধ্যমে লো ব্যান্ডউইথ ফিচার, যেমন: ফ্রি ডেটা দিয়ে বার্তা ও আইকন দেখতে পারবেন। এর মাধ্যমে গ্রামীণফোনের গ্রাহকেরা শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও চাকরিসংক্রান্ত প্রয়োজনীয় বিষয়ের সঙ্গে সব সময় যুক্ত থাকতে পারবেন।

সূত্রঃ প্রথম আলো

 

 

 

 

 

যেকোনো প্রয়োজনে Facebook এ আমি..!!

নতুন বিকাশ একাউন্ট খুলে ১৫০ টাকা বোনাস নিয়ে নিন

বাংলালিংক সিমে ফ্রি 1.5GB নিয়ে নিন

 

টেকনিক্যাল বিষয়ে এবং বিভিন্ন ধরনের অফার সম্পর্কে জানতে ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসার আমন্ত্রন করা হল

ধন্যবাদ

The post Gp সিম দিয়ে এখন Facebook ও Messenger ফ্রি তে চালান.!! appeared first on Trickbd.com.

যেকোন ইউটিউব ভিডিও ভিন্ন ভিন্ন ফরমেটে কনভাট করে ডাউনলোড করুন খুব সহজেই [পব ২]

Posted:

আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি । যাই হোক আমি বেশি কথা বাড়াতে চাই না সরাসরি পোস্টের কথাতে চলে আসতে চায় ।

অনেকেই হয়তো পোস্টের টপিক দেখেই বুঝে ফেলেছেন যে আজ আমি কোন বিষয় নিয়ে লিখতে যাচ্ছি । আজ আমি আপনাদেরকে ইউটিউব ভিডিও ভিন্ন ভিন্ন ফরমেটে ডাউনলোড করা শেখাব । তবে আজকে ২য় পব । আমরা 2yxa.mobi সাইটটি থেকে ভিডিও কনভাট করে ডাউনলোড করা শিখছি । প্রথম পবে আমি সাইটে রেজিস্ট্রেশন করা শিখিয়ে ছিলাম । প্রথম পবটি দেখতে নিচের লেখা প্রথম পব অপশনে ক্লিক করুন ।
প্রথম পব

এখন ভিডিও ডাউনলোড করার জন্য অবশ্যয় সাইটে লগ ইন করে রাখুন । এতে আপনার কিছু সুবিধা হতে পারে । সুবিধাগুলো নিচে দেওয়া হলো :-

» কনভাট করা ভিডিও পরবতী ২৪ ঘন্টা পযন্ত আপনার মেনু সেভ করা থাকবে ।

» ১শত এমবি পযন্ত কনভাট করতে পারবেন ।

» কনভাট করতে যদি অনেক সময় লাগে তাহলে আপনি চাইলে ব্রাউজার থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন । এতে ভিডিওটি কনভাট হতে থাকবে এবং পরবতী ২৪ ঘন্টা পযন্ত সেভ হয়ে থাকবে ।

» এখন ভিডিও ডাউনলোড করার জন্য প্রথমে video.2yxa.mobi লিংকে প্রবেশ করুন ।

» তারপর নিচের ছবির মতো দেখানো অপশনে যে কোন ভিডিও সাচ করুন ।

» তারপর যে ভিডিওটি ডাউনলোড করতে চান সেই ভিডিওয়ের পর ক্লিক করুন ।

» তারপর একটু স্ক্রোল করে নিচের দিকে আসুন এব ভিডিওটি যে ফরমেটে ও যে স্ক্রিন সাইযে কনভাট করতে চান তারপর উপর ক্লিক করুন । যেমন অডিও করতে চাইলে mp3, জাভা ফোনের ভিডিওয়ের জন্য 3gp ইত্যাদি ।

» তারপর রিফ্রেস করতে থাকুন ।

» কনভাট করা হয়ে গেলে স্ক্রোল করে নিচের দিকে আসুন । তাহলে আপনি কনভাট করা ভিডিওটির ডাউনলোড অপশন পাবেন । তারপর ডাউনলোড করে নিন ।

তো এই ছিল আমার আজকের পবতে । পরবতী পবতে ভিডিও পাট করে বা কেটে কেটে ডাউনলোড করা শেখাব ইনশাল্লাহ ।

The post যেকোন ইউটিউব ভিডিও ভিন্ন ভিন্ন ফরমেটে কনভাট করে ডাউনলোড করুন খুব সহজেই [পব ২] appeared first on Trickbd.com.

Wapkiz এ স্টাইকি ফুটার আইকন বার যুক্ত করার উপায়

Posted:

 আপনারা যারা wapkiz ইউজার আপনাদের হয়তো আমার আগে দেওয়া হেডার নেভিগেশন বার টি যুক্ত করেছেন।

আর আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম রেস্পন্সিব স্টাইকি ফুটার বার কোড।

যার মানে আপনারা আপনাদের ওয়াপকিজ সাইটে ফুটারে এই বারটি মানে এই উপাদানটি যুক্ত করলে এটি ভাসমান অবস্থায় থাকবে এবং আপনার সাইটের ভিজিটর যেকোনো সময় এটিকে ব্যবহার করতে পারবে খুব সহজেই।

আপনারা এটিকে গুরুত্বপূর্ণ লিংক যেমন পপুলার ফাইল, ক্যাটাগরি, লেটেষ্ট আপডেট ইত্যাদি ইত্যাদি লিংক দিতে পারবেন যাতে ইউজার খুব সহজেই ব্যবহার করতে পারে।

এটি আপনার সাইটে ভাসমান মানে স্টাইকি অবস্থায় থাকবে এবং আপনি আপনার সাইটের গুরুত্বপূর্ণ লিংক আইকনের মাধ্যমে রাখতে পারবেন।

এটির মাধ্যমে আপনি যখন এই বাটনটিতে ক্লিক করবেন তখনই শুধু লিংক টি অপেন হবে এবং যেকোনো ইউজার তার কাষ্কিত পেইজে যেতে পারবে সহজেই।

আর এই সিষ্টেসটিকে বলে ফুটার স্টাইকি আইকন বার।

যেহেতু এটি রেস্পন্সিব তাই এটি মোবাইল ও পিসিতে খুব সুন্দর করে দেখা যাবে।

আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না

 wapkiz কী?

 ওয়াপকিজ হচ্ছে একটি ওয়েব বিল্ডার সাইটে এখানে আপনি আপনার পচন্দমতো যেকোনো সাইট বানাতে পারবেন।

 wapkiz.com হচ্ছে এটির ডোমেইন নেইম আর আপনি যদি কোনো ওয়েবসাইট বানান তবে আপনার ডোমেইন নেইম হবে example.wapkiz.com এমন।

পরে আপনি ইচ্ছে করলে আপনার সাইটে কাষ্টম ডোমেইন কিনে ব্যবহার করতে পারবেন।

 রেস্পন্সিব স্টাইকি আইকন বারটি যুক্ত করার সুবিধাঃ

 আপনি যদি আপনার সাইটে স্টাইকি আইকনবার টি যুক্ত করেন তবে আপনার সাইটটি দেখতে অনেক সুন্দর ও আকর্ষনিয় হবে।

 যেকেউ আপনার সাইটটি খুব সুন্দর করে ভিজিট করতে পারবে আর আপনার সাইটে থাকা ওয়াপকিজ ফুটার অ্যাড হাইড হয়ে যাবে।

 আপনি আপনার সাইটে যদি এটি বসান তবে এটি সবসময় ফোনের স্ক্রিনে ভেসে থাকবে। 

 আপনার সাইটে থাকা ফুটারটি যেকেউ খুব সুন্দর করে ইউজ করতে পারবে এবং দেখতেও সুন্দর দেখাবে।

 

 কীভাবে যুক্ত করবেনঃ 

 স্টাইকিবার টি যুক্ত করার জন্য নিচের কোডটি আপনার সাইটের ফুটারের একেবারে শেষে যুক্ত করে দিন।

 তবেই আপনার সাইটে স্টাইকি আইকন বারটি যুক্ত হয়ে যাবে।

 আর এই আইকনবার টির কোডগুলো আপনাদের দেওয়া হচ্ছে আইটি হেল্পবিডি১২ এর সৌজন্যে। 

 নিচে আমি কোডটি দিচ্ছি এটি আপনি কপি করে আপনার সাইটে বসিয়ে দিন তবেই আপনার সাইট প্রস্তুত হয়ে যাবে। 

 <link rel="stylesheet" href="https://cdnjs.cloudflare.com/ajax/libs/font-awesome/4.7.0/css/font-awesome.min.css"><style>.ic-bar { width: 100%; background-color:teal; overflow: auto;position:fixed!important;left:0!important;right:0!important;bottom:0px!important;a-index484848485;margin:0;}.ic-bar a { float: left; width: 20%; text-align: center; padding: 4px 0; transition: all 0.3s ease; color: white; font-size: 36px;}.ic-bar a:hover { background-color:indigo;}.ic-bar a:active { background-color:black;}</style><div class="ic-bar"><a href="https://www.facebook.com/mightnews24"><i class="fa fa-facebook-square"aria-hidden="true"></i></a> <a onclick="openNavlock()"><i class="fa fa-user"aria-hidden="true"title="Login"></i></a> <a onclick="openNavabout()"><i class="fa fa-globe"aria-hidden="true"></i></a> <a onclick="openNavads()"><i class="fa fa-bitcoin"aria-hidden="true"title="Earning Site"></i></a> <a onclick="openNavfolder()"><i class="fa fa-folder-open"aria-hidden="true"></i></a></div>

 বন্ধুরা যদি কোডটি কপি করতে সমস্যা হয় তবে কমেন্ট করে জানান।

 উপসংহারঃ 

 বন্ধুরা কোডটি নিশ্চয় আপনার ভালো লেগেছে। 

 আপনি ইচ্ছে করলে কোডটি কালার ও আইকন পরিবর্তন করে ব্যবহার করতে পারেন।

আপনি এই কোডটি সাইটের যে অংশেই বসান নাকেন এটি সবসময় সাইটের ফুটারেই দেখাবে।

আপনি এটি ওয়াপকিজ সহ অন্য সকল সাইটে ব্যবহার করতে পারবেন।

 তো আজ এপর্যন্ত নতুন কিছু পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।

The post Wapkiz এ স্টাইকি ফুটার আইকন বার যুক্ত করার উপায় appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments