Search box..

পুরাতন কম্পিউটার বা ল্যাপ্টপ কেনার আগে যা জানা প্রয়োজন

পুরাতন কম্পিউটার বা ল্যাপ্টপ কেনার আগে যা জানা প্রয়োজন


পুরাতন কম্পিউটার বা ল্যাপ্টপ কেনার আগে যা জানা প্রয়োজন

Posted:

নতুন ডেক্সটপ কম্পিউটার ক্রয় কয়ার পাশাপাশি ব্যবহৃত ডেক্সটপ কম্পিউটার ক্রয় করা বর্তমান সময়ে অস্বাভাবিক কিছু নয়। অপেক্ষাকৃত কম দামে পাওয়া যায় বলে সারা বিশ্বেই সেকেন্ড হ্যান্ড কম্পিউটার বা পুরাতন কম্পিউটারের অনেক বেশি চাহিদা বিদ্যমান। তবে ব্যবহৃত কম্পিউটার কেনার সময় কিছু প্রধান বিষয়গুলোকে মাথায় রাখতে হবে। তাহলে চলুন জেনে নেই পুরাতন কম্পিউটার কেনার ৭টি উপায়, পুরাতন কম্পিউটার কেনার আগে যেসব জিনিস দেখে নেয়া অত্যন্ত জরুরী। যার মাধ্যমে পুরাতন কম্পিউটার ক্রয় করার ক্ষেত্রে আপনার খরচকৃত অর্থ অনেক বেশিই সাশ্রয় থাকবে।

বিশ্বস্ত অথবা পরিচিত মানুষের কাছ থেকে কিনুন

কোন ডেক্সটপ কম্পিউটার বিক্রেতা হোক অথবা সাধারণ কেউ হোক, সবসময় চেষ্টা করবেন পরিচিত কোনো মানুষের কাছে থেকেই পুরাতন কম্পিউটার ক্রয় করতে। এছাড়াও বিশ্বস্ত কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যবহার করা কম্পিউটার বা পুরাতন কম্পিউটার কিনলে আপনার ক্রয়কৃত কম্পিউটারের যদি কোনো ধরনের সমস্যা হয় তাহলে আপনি তাদের কাছে সহজে দ্বারস্থ হতে পারবেন।

এছাড়াও যদি কোন ব্যাক্তির কাছে থেকে পুরাতন কম্পিউটার অর্থাৎ ব্যবহৃত কম্পিউটার কিনতে চান, তাহলে এটা নিশ্চিন্ত হোন যে আপনি তাদেরকে আপনার প্রয়োজনে পাবেন কি-না। আমার মতে কোনো ব্যক্তির চেয়ে কোনো প্রতিষ্ঠানের কাছে থেকে ব্যবহৃত কম্পিউটার ক্রয় করা অধিক বেশি সুরক্ষিত। কারন কোনো প্রতিষ্ঠান কখনই চাইবেনা যাতে গ্রাহকরা মনে মনে তাদের প্রতিষ্ঠান সম্বন্ধে নেতিবাচক ধারণা পোষণ করে। সেই ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানসমূহ সারাক্ষণ তাদের সম্মান ও ইতিবাচকত মনোভাব বজায় রাখার জন্য বদ্ধ পরিকর।

নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী কম্পিউটার কিনুন

সকল কম্পিউটার একই রকমের হয়না। একেক রকমের কম্পিউটার একেক কাজে ব্যবহার করার জন্য ডিজাইন করা হয়। মনে করুন, আপনি সাধারণত কম্পিউটারে মাইক্রোসফট অফিস, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ইত্যাদি এর প্রোগ্রামগুলোকে ব্যবহার করে থাকেন। সেই ক্ষেত্রে বেশি দামের গেমিং ডেক্সটপ কম্পিউটার আপনার কোনো কাজে আসবেনা। আবার মনে করুন, আপনি কম্পিউটারে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করতে চান। সেই ক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন অনু্সারে একটি কম্পিউটার বেছে নিতে হবে। কম্পিউটারটি হোক নতুন কিংবা পুরাতন, কম্পিউটার কেনার পূর্বে সব সময় আগে বেশি বেশি গবেষণা করা প্রয়োজন। যে আপনার প্রয়োজন কতটুকু আর কোন ডিভাইসটি আপনার সেই প্রয়োজন মেটাতে পারবে।

দামের পার্থক্য যাচাই করুন

পুরাতন কম্পিউটারের দাম স্বাভাবিকভাবে একই রকম নতুন কম্পিউটারের চেয়ে কম হবে, এটা আমাদের সবার জানা। তবে আপনি যে কম্পিউটারটি ক্রয় করতে যাচ্ছেন, সেটা অস্বাভাবিক রকমের চেয়ে মূল্যকম সন্দেহজনক বিষয়। পুরাতন কম্পিউটার ক্রয় করা পূর্বে অবশ্যই আপনাকে ইন্টারনেট থেকে সেটার যথাযথ মূল্য জেনে নিতে হবে। তাছাড়াও যার কাছ থেকে পুরাতন কম্পিউটার কিনছেন, তার কাছ থেকে অবশ্যই জেনে নিতে ভুলবেন না যে, সেই কম্পিউটারটি কোথা থেকে আনা অর্থাৎ তিনি কম্পিউটারটি কোথা থেকে ক্রয় করছে।

ল্যাপটপের ক্ষেত্রে ব্যাটারি লাইফ চেক করুন

কেউ কেউ আছেন যারা তাদের ল্যাপটপের ব্যাটারি ঠিকঠাক মতো কাজ না করার কারণে তাদের ল্যাপটপটি বিক্রি করার সিদ্বান্ত গ্রহণ করে। এই ব্যাপারিটিকে মাথায় রেখে ব্যবহার করা ল্যাপটপ অর্থাৎ পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে অবশ্যই এই বিষয়টি যাচাই করে নিন যে সেই ল্যাপটপের ব্যাটারি ঠিকঠাক মত কাজ করছে কি-না। সহজেই বহনযোগ্য হওয়ায় কারণে মানুষ ল্যাপটপ কম্পিউটার ব্যবহার করে। সুতরাং আপনি যে পুরাতন ল্যাপটপটি কিনবেন, সেটা আপনাকে আশানুরূপ ব্যাটারি ব্যাকআপ দিতে পারবে কি-না, সেটা নিশ্চিত করা জরুরি।

প্রোডাক্ট নিজে চালিয়ে দেখে নিন

ডেক্সটপ কম্পিউটার হোক কিংবা অন্যান্য যেকোনো ধরনের ইলেক্ট্রনিক প্রোডাক্ট, কেনার পূর্বে অবশ্যই একবার হলেও নিজে সেই প্রোডাক্টটিকে চালিয়ে দেখুন। মাত্র ৩০ মিনিট সময় ধরে প্রোডাক্টটি চালালেই আপনি যে প্রোডাক্টটি কিনতে যাচ্ছেন, সেটার সম্পর্কে একটি সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে যাবেন।

রিফান্ডের জন্য বলুন

আপনি যদি কোন ব্যাক্তির কাছে থেকে পুরাতন কম্পিউটার কিনে থাকেন, তাহলে পরবর্তীতে টাকা ফেরত চেয়ে প্রোডাক্ট ফিরিয়ে দেয়ার চিন্তা করাটা হবে বোকামি। যদি আপনি কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে পুরাতন কম্পিউটার ক্রয় করে থাকেন, তাহলে উক্ত প্রতিষ্ঠান নির্দিষ্ট সময়ের মাঝে ক্রয়কৃত প্রোডাক্ট রিপ্লেস অর্থাৎ রিফান্ড এর সুবিধা দিচ্ছে কি-না সেটা দেখে নিতে পারেন।

অভিজ্ঞদের সহায়তা নিন

আমাদের মাঝে কমবেশি সকলেই এমন (অন্তত) একজন ভাই অথবা বন্ধু থাকে, যে কি-না তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে অভিজ্ঞ হয়ে থাকে। ব্যবহার করা কম্পিউটার কেনার সময়ে অভিজ্ঞ ভাই অথবা বন্ধুর সাহায্য নেয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ। অতএব, পুরাতন কম্পিউটার কেনার পূর্বে আপনার অভিজ্ঞ ভাই অথবা বন্ধুর সহায়তা নিতেই পারেন।

যদি পোস্ট টি ভালো লাগে তাহলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন আর প্রতিদিন ট্রিকবিডি ভিজিট করুন । জন্মদিনের শুভেচ্ছা পড়ুন।

The post পুরাতন কম্পিউটার বা ল্যাপ্টপ কেনার আগে যা জানা প্রয়োজন appeared first on Trickbd.com.

Bin ব্যবহার করার টিউটোরিয়াল Noob to Pro..পার্ট-১ ( Bin কি , Card শনাক্তকরণ , Credit Card তৈরি এবং কিভাবে Live Credit Card পাওয়া যায়..?)

Posted:




































কেমন আছেন বন্ধুরা ..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আজকে আপনাদের সাথে একটি চমৎকার Post নিয়ে হাজির হলাম । শুরু করার আগেই বলে নেই কিছু ভুল হলে ক্ষমা করবেন এবং ভুল ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন . আর যারা Pro তারা আমার পোস্ট থেকে দুরে থাকবেন


আজকের বিষয় হলো Bin কি , কিভাবে বুঝবো কোনটি কোন Card , কিভাবে Bin থেকে Credit Card তৈরি করা যায় এবং কিভাবে Live Credit Card পাওয়া যায়..?


1 ➜ Bin কি…?





Bin এর Full Meaning হলো : BIN – Bank Identification Number । (BIN) একটি পেমেন্ট কার্ডের প্রথম ৬টি সংখ্যাকে বোঝায় । Example Bin: 451210 । কার্ডের এই প্রথম ৬ ডিজিটের নাম্বার একটি নির্দিষ্ট আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা ব্যাংককে চিহ্নিত করে । Bin একটি Card কে সনাক্ত করতে সাহায্য করে , যে Card টি MasterCard , Visa না Discover , কার্ডটি Debit না Credit , কোন Level এর Classic , Platinum না Gold , কোন Bank এবং কোন Country এর Card । এর মানে Bin এর মাধ্যমে আমরা যেকোন Card কে সহজে Identify করতে পারবো ।


২ ➜ কিভাবে বুঝবেন এটি কোন Card বা কোন Card এর Bin…?



সাধারণত Card ৮ প্রকার , যেটা মানুষ সচরাচর ব্যবহার করে থাকে । 1 : MasterCard , 2 : Visa Card , 3 : Amex , 4 : Discover , 5 : Maestro 6 : DCI , 7: JCB , 8 : UNIONPAY



Binning এর ক্ষেত্রে আমরা সাধারণত 4 ধরনের Card ব্যবহার করে থাকি MasterCard , 2 : Visa Card , 3 : Amex , 4 : Discover । তবে বেশিরভাগেই MasterCard And Visa Card ব্যবহার করে থাকি । তাই আমি সব ধরনের Card নিয়ে কথা বলতেছি না ।



একটি MasterCard : 5 দিয়ে শুরু হয় , উদাহরণ : 538728

একটি Visa Card : 4 দিয়ে শুরু হয় , উদাহরণ : 451210

একটি Discover Card : 6 দিয়ে শুরু হয় , উদাহরণ : 687298

একটি Amex ( American Express ) : 3 দিয়ে শুরু হয় , উদাহরণ : 330228


এখন আমার সহজেই বুঝতে পারবো যে এটি কোন Card , MasterCard না Visa Card । কিন্তু আমরা এখনো বুঝতে পারলাম না যে এটি কোন Bank , কোন Country এবং কোন Level এর Card ..? এগুলা জানার জন্য আমাদের কিছু Tools ব্যবহার করতে হয় । এখন আমরা Website এর মাধ্যমেও সহজেই বুঝতে পারবো , এবং Telegram এ কিছু Bin Checker Bot আছে যেগুলোর মাধ্যমে আমরা সহজে Bin Identify করতে পারবো ।


Example ➜ :

┏━━━━━━━━━━━━━━━━━━
┠⌬ BIN: 451210 🇨🇦
┠⌬ Brand: VISA
┠⌬ Type: CREDIT
┠⌬ Level: GOLD
┠⌬ Bank: ROYAL BANK OF CANADA
┠⌬ Country: CANADA
┠⌬ Contact: 44 1481 744126/744009
┗━━━━━━━━━━━━━━━━━━


কিছু Bin Checker Web Link এবং Telegram Bot Link দিলাম । Google এ Search করলে হাজার রকমের Site পাবেন তাই ১ টি দিলাম ।


➜ Bin Checker Bots


➜ Bin Checker Web


৩ ➜ এখন আমার কিভাবে Bin থেকে Full CC (Credit Card) তৈরি করবো..?



Bin থেকে Full CC ( Credit Card ) তৈরি করার জন্য কিছু Tools ব্যবহার করতে হয় । Cc Generate করার জন্য অনেক ধরনের App , Website And Telegram Bot আছে । Cc Generate এর জনপ্রিয় Website হলো Namso-gen । কারন এখান থেকে সহজে Valid Cc Gen করা যায় । অনেক সাইট Wrong Cc Number দেয় । নিচে কিছু Cc Gen এর জন্য সাইট এবং টেলিগ্রাম বোট লিংক দিলাম ।


CC Generator Bots


Namso-Gen Cc Generator


৪ ➜ কিভাবে Namso-gen থেকে CC Gen করবো…?


প্রথমে আমাদের এই সাইটে গিয়ে , স্ক্রিনশটে দেখানো জায়গায় আপনার বিন পেস্ট করে দিন , Generate এ ক্লিক করুন


এখন দেখুন Card Generate হয়ে গেছে , এবং Generate Card গুলো Copy করে নিতে হবে ।


এখন Generated Card গুলো চেক করতে হবে যে Card গুলো কি Valid Or Dead ..?


৫ ➜ কিভাবে কার্ড চেক করবো যে কার্ডগুলো Live Or Dead..?



এই Card Check করার জন্য অনেক ধরনের Tools , Website আছে । সাধারণত কমবেশি আমরা সবাই MrChecker ব্যবহার করে থাকি । তবে আমিও এটাই ব্যবহার করার জন্য বলবো । তবে এটা সাধারন কাজের জন্য । তবে Telegram এ Card Checker অনেক Bot সেখানেও আপনি চেক করতে পারেন ।


Card Checker Bots


Mr-Checker Link


Screenshot অনুযায়ী আপনার কপিকৃত Generate Cc গুলো Paste করে দিন


এখন কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করুন এবং নিচে Scroll করে দেখুন কিছু Card Live আছে এগুলো দিয়ে আপনি Premium Account তৈরি করতে পারবেন ।


৬ ➜ বিস্তারিত জানতে এবং যদি Binning শিখতে চান তাহলে Join হতে পারেন


A to Z Bin Making Tutorial



আজ এখানেই শেষ করলাম , আমি মনে করি যারা নতুন Bin নিয়ে ধারণা নেই এবং কিভাবে ব্যবহার করে জানে না তাদের জন্য এই পোস্টটি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ । আমি মনে করি এর থেকে সহজে আর কেউ বোঝাবে না । যদি বুঝতে সমস্যা হয় কমেন্ট করবেন । পরবর্তী পার্টে দেখাবো কিভাবে সঠিক নিয়মে Live Cc ব্যবহার করে Premium Account বানানো যায় । সবাই ভালো থাকবেন ভালোর দলে থাকবেন ।



যেকোনো Premium Android or Pc Software , Account , Course , Bin , Premium Account , Netflix , Amazon Prime Other & WordPress , Blogger Tamplate , Bot Making Help লাগলে এই টেলিগ্রাম গ্রুপে জয়েন হতে পারেন সবকিছু Free


PremiumNetworkCommunity Join Hear

The post Bin ব্যবহার করার টিউটোরিয়াল Noob to Pro..পার্ট-১ ( Bin কি , Card শনাক্তকরণ , Credit Card তৈরি এবং কিভাবে Live Credit Card পাওয়া যায়..?) appeared first on Trickbd.com.

����জিপিতে ১১ টাকায় ১ জিবি, ১৯ টাকায় ৩ জিবি এবং ১২৫ টাকায় ১০ জিবি ����

Posted:

আপনি কি গ্রামীনফোন কম দামে ভালো ইন্টারনেট অফার বা জিপি কম দামে ভালো এমবি অফার, জিবি কম দামে ১ জিবি এবং জিপি ৩ জিবি ইন্টারনেট অফার খুঁজতেছেন? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য।

বছরের শেষে গ্রামীণফোন তাদের গ্রাহকদের জন্য নিয়ে এলো ১১/১২/১৬ টাকায় ১ জিবি এবং ১৯ টাকায় ৩/২ জিবি এবং ১২৫ টাকায় ১০ জিবি। এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জিপি ১১ টাকায় ১ জিবি নেওয়ার কোড, জিপি ১২ টাকায় ১ জিবি এবং জিপি ১৯ টাকায় ৩ জিবি ইন্টারনেট অফার সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন এবার অফারগুলো সম্পর্কে এবং এদের মেয়াদ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই। 

বিঃদ্রঃ এই অফার গুলো সবাই নাও পেতে পারেন। অফারগুলো আপনি পাবেন কিনা তা জানার জন্য মাইজিপি অ্যাপে আপনাকে এই অফারগুলো চেক করে দেখতে হবে। ডাউনলোড → My GP

জিপি 11 টাকায় 1 জিবি ইন্টারনেট অফার 

আপনি যদি সবচেয়ে কম দামে জিপি ইন্টারনেট অফার খুঁজেন তাহলে এর চেয়ে ভালো অফার আর পাবেন না। গ্রামীণফোন তাদের গ্রাহকদের দিচ্ছে ১১ টাকা ১ জিবি যার মেয়াদ থাকবে ৭ দিন।

জিপি ইন্টারনেট অফার 2022

অফারটি নিতে ডায়াল করুন *121*5450#। এছাড়াও এই অফারটি আপনি মাইজিপির মাধ্যমে নিতে পারবেন। তার জন্য অবশ্যই আপনাকে আপনার অফার চেক করে অফারটি দেখতে হবে। 

জিপি 12 টাকায় 1 জিবি ইন্টারনেট অফার 

জিপি দিচ্ছে ১২ টাকায় ইন্টারনেট অফার নেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ। জিপিতে ১২ টাকায় নিতে পারবেন ১ জিবি ইন্টারনেট অফার। 

জিপি ইন্টারনেট অফার 2022

অফারটি মেয়াদ থাকবে ৩ দিন পর্যন্ত। অফারটি নিতে মাইজিপি অ্যাপের মাধ্যমে। তাই অফারটি নেওয়ার জন্য প্রথমে মাইজিপি অ্যাপে আপনি এই অফারটি পেয়েছেন কিনা তা চেক করবেন। 

জিপি 16 টাকায় 1 জিবি ইন্টারনেট অফার 

১১ এবং ১২ টাকার পাশাপাশি জিপি দিচ্ছে ১৬ টাকায় ১ জিবি ইন্টারনেট অফার। এই অফারটি মেয়াদ থাকবে ৩ দিন। 

১৬ টাকায় ১ জিবি এই ইন্টারনেট অফারটি নিতে পারবেন মাইজিপি অ্যাপের মাধ্যমে। তাই অফারটি নেওয়ার জন্য প্রথমে মাইজিপি অ্যাপে আপনি এই অফারটি পেয়েছেন কিনা তা চেক করবেন। 

জিপি 19 টাকায় 3 জিবি ইন্টারনেট অফার 

আপনি যদি জিপি সবচেয়ে কম দামে সবচেয়ে ভালো অফার খুঁজেন তাহলে এই অফারটির মতো আর অফার পাবেন না। এই অফাররের মাধ্যমে জিপি দিচ্ছে ১৯ টাকায় ৩ জিবি ইন্টারনেট প্যাক। 

জিপি ইন্টারনেট অফার 2022

এই অফারটির মেয়াদ থাকবে ৩ দিন। দুর্দান্ত এই ইন্টারনেট প্যাকটি নিতে পারবেন মাইজিপি অ্যাপের মাধ্যমে। তাই অফারটি নেওয়ার জন্য প্রথমে মাইজিপি অ্যাপে আপনি এই অফারটি পেয়েছেন কিনা তা চেক করবেন। 

জিপি 19 টাকায় 2 জিবি ইন্টারনেট অফার 

১৯ টাকায় ৩ জিবির পাশাপাশি জিপি দিচ্ছে ১৯ টাকায় ২ জিবি নেওয়ারও সুযোগ। এক্ষেত্রে আপনি যদি এই দুটো অফারই পান তাহলে আপনি এই দুটো অফারই নিতে পারবেন নো টেনশন। 

জিপি ইন্টারনেট অফার 2022

১৯ টাকায় ২ জিবি অফারটির মেয়াদ থাকবে ৩ দিন। এবং ২ জিবির ১ জিবি শুধুমাত্র ফেসবুকে ব্যবহার করতে পারবেন। 

এই ইন্টারনেট অফারটি নিতে পারবেন মাইজিপি অ্যাপের মাধ্যমে। তাই অফারটি নেওয়ার জন্য প্রথমে মাইজিপি অ্যাপে আপনি এই অফারটি পেয়েছেন কিনা তা চেক করবেন। 

জিপি 125 টাকায় 10 জিবি ইন্টারনেট অফার 

আপনি যদি জিপিতে ১ মাস মেয়াদি কম টাকায় বেশি ইন্টারনেট নিতে চান তাহলে এই অফারটি আপনার জন্য বেস্ট হবে। এই অফারে জিপি আপনাকে দিচ্ছে 125 টাকায় 10 জিবি ইন্টারনেট। 

জিপি ইন্টারনেট অফার 2022

দুর্দান্ত এই অফারটি মেয়াদ হচ্ছে ৩০ দিন। এই ইন্টারনেট অফারটি নিতে পারবেন মাইজিপি অ্যাপের মাধ্যমে। তাই অফারটি নেওয়ার জন্য প্রথমে মাইজিপি অ্যাপে আপনি এই অফারটি পেয়েছেন কিনা তা চেক করবেন। 

শেষ কথাঃ আজকের আর্টিকেলে আমি জিপি কম দামে বেশি ইন্টারনেট অফার গুলো নিয়ে কথা বলেছি। তবে এই অফারগুলো সহ মাইজিপিতে আরো দুর্দান্ত অফার চলতেছে। তাই আপনারা মাইজিপিতে ঢুকে আপনার অফারগুলো দেখে নিতে পারেন। 

এই আর্টিকেলটি সর্বপ্রথম পাবলিশ করা হয় → এই ওয়েবসাইটে

The post 🔥🔥জিপিতে ১১ টাকায় ১ জিবি, ১৯ টাকায় ৩ জিবি এবং ১২৫ টাকায় ১০ জিবি 🔥🔥 appeared first on Trickbd.com.

সেনাবাহিনীর ছুটি বছরে কত দিন ?? সৈনিকরা কিভাবে ছুটি পায় ?? Career Message

Posted:

Whadd UP TrickBD GYS….
This is Career Message / Back With Another Post কেমন আছেন সবাই ? আশা করি সবাই ভালো আছেন !!

আমাদের পূর্বের চ্যানেল এ কিছু সমস্যার কারণে – নতুন করে আমরা আবারও Career Message এর যাত্রা শুরু করলাম ! আশা করি এবার পূর্বের থেকেও আরও ভালো মানের তথ্য পূর্ণ ভিডিও পাবেন ।

তো সবাই আর দেরি না করে – আমাদের এই চ্যানেল টি সাবস্ক্রাইব করে পাসের বেল আইকন এ ক্লিক করে All করে দিয়ে – আমাদের সাথেই থাকুন !!

আমাদের আজকের বিষয় – সেনাবাহিনীর ছুটি বছরে কত দিন ?? সৈনিকরা কিভাবে ছুটি পায় ??

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে সাধারণত প্রাথমিক ভাবে ৩ মাস পর পর ১০-১২ দিনের একটি ছুটি দেওয়া হয়ে থাকে,
এর মধ্যে পাহাড়ি এলাকায় যারা পোস্টিং রয়েছে তাদেরে ১২ দিন এবং সমতল এলাকায় ১০ দিন ছুটি প্রদান করা হয় ।

এরপর প্রতিবছর আবার ২ মাস একটানা ছুটি দেয়া হয় যাকে সামরিক ভাষায় পি-লিভ বলা হয় ।
এছাড়াও – প্রতি ৩ বছর পর পর ১৫ দিনের একটি আর-লিভ ছুটি দেয়া হয়ে থাকে। #CareerMessage

এরপর আউট-পাস, নাইট-পাস এর মধ্যমে সৈনিকরা সেনানিবাসের বাহিরে যেতে পারে,
আউট-পাস মানে বিকাল ২ টা অথবা ৩ টার দিকে বাহিরে যেতে দিবে আবার সন্ধ্যা ৬ টার আগে আপনাকে সেনানিবাসের ভিতরে ঢুকতে হবে,
আর নাইট-পাস বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ছেড়ে দিবে আবার শনিবার সন্ধ্যার আগে সেনানিবাসের ভিতরে ঢুকতে হবে।
তবে বিশেষ কিছু পরিস্থিতিতে এছুটি গুলো বন্ধ থাকে ।

কারণ – ম্যানপাওয়ার ক্রাইসিস এর জন্য এ নিয়মগুলো সরকার সবসময় মেনে চলতে পারে না বা পারবেও না।
সেনাবাহিনীর বিভিন্ন কোর্স ক্যাডার এর জন্য অনেক সময় ব্যাটালিয়ন এ জনবলের ঘাটতি দেখা দেয় তখন ডিউটিতে সমস্যা হবে বলে সরকার সবাইকে ছুটি দিতে পারে না, তবে ৫ মাসের ভিতরে সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করে সৈনিকদের ছুটি দেওয়ার জন্য ।

আই হোপ সৈনিক এর ছুটির বিষয়ে আপনারা মোটামুটি ভালো একটি ধারনা পেয়েছেন ।

অন্যান্য ভিডিও –

এবার চাকরি হবে নিজ যোগ্যতায় ! সেনা – নৌ – বিমান -পুলিশ – বিজিবি । সৈনিক থেকে অফিসার । 

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌ বাহিনী, বিমান বাহিনী, পুলিশ, আনসার, বিজিবি, RAB ইত্যাদি সহ সকল প্রকার ডিফেন্স এর সামরিক বেসামরিক ও আধা – সামরিক বাহিনীর সকল প্রকার সাহায্য ও নতুন নতুন তথ্যপূর্ণ ভিডিও পেতে । ঘুরে আসতে পারেন

  • আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Career Message ও
  • আমাদের ফেসবুক পেজ Israfil's Create থেকে । 

আল্লাহ হাফেয । #Trickbd এর সাথেই থাকুন আশা করি এমন অনেক কিছুই পাবেন । যা আগে কখনো কোথাও পান নি ।

The post সেনাবাহিনীর ছুটি বছরে কত দিন ?? সৈনিকরা কিভাবে ছুটি পায় ?? Career Message appeared first on Trickbd.com.

এখুনি দেখে নেন অভিষেক বচ্চনের Bob Biswas মুভিটি [কেউ মিস করবেন না]

Posted:

  1. Movie review:-

 

☛ 𝐌𝐨𝐯𝐢𝐞 : Bob Biswas (2021)

☛ 𝐈𝐌𝐃𝐁 𝐑𝐚𝐭𝐢𝐧𝐠𝐬 : 7/10

☛ 𝐏𝐚𝐫𝐬𝐨𝐧𝐚𝐥 𝐑𝐚𝐭𝐢𝐧𝐠 : 8.5/10

(⚠ হলকা_স্পয়লার⚠)

 

🔴গল্পঃ

ভয়াবহ দুর্ঘটনায় কোমায় চলে গিয়েছিলেন বব বিশ্বাস। দীর্ঘ আট বছর পর জ্ঞান ফিরেছে তাঁর। অবশেষে ছাড়া পান হাসপাতাল থেকে। স্ত্রী মেরি অথবা দুই সন্তান বেনি বা মিনির কোনও কথাই মনে নেই ববের। নতুন জীবনে ধীরে ধীরে যখন মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে বব, তখনই হঠাত্‌ করে একদিন তাঁকে তুলে নিয়ে যান দুই পুলিশ কর্মী—যিশু নারাগ এবং খরাজ সাহু। খুনি হিসেবে কাজে ফেরার নির্দেশ দেওয়া হয় ববকে।

✅কেমন ছিল?

সুজয় ঘোষের কলমে ফের একবার জীবন্ত হয়ে ওঠে বব বিশ্বাস। তবে এবার ক্যামেরার পিছনে আর নিজে থাকেননি, বব বিশ্বাসের জীবন ছেড়ে দিয়েছেন মেয়ে Diya Annapurna Ghosh-এর হাতেই। এই সিনেমা ২০১২ সালে মুক্তি পাওয়া বিদ্যা বালন (Vidya Balan), পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় (Parambrata Chattopadhyay), শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় (Saswata Chatterjee) অভিনীত Kahaani-র প্রিক্যুয়েল। ল্যাবের দৃশ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল কাহানি, এদিকে Bob Biswas-এর গল্প শুরু হয় একটি গোডাউনেরর ভিতরে, যেখানে মজুত রাখা হয় Blue নামে ড্রাগ। টার্গেট পড়ুয়ারা। এদিকে কোমা থেকে বেরিয়ে নিজের অন্ধকার ব্যক্তিত্বের সঙ্গেও ধীরে ধীরে পরিচয় ঘটছে ববের। সমাজের চোখে সে নিরীহ বিমা এজেন্ট হলেও আদতে সে ভাড়াটে শ্যুটার। কাহানির সুর ধরেই, Bob Biswas-এর প্রেক্ষাপটও কলকাতা শহর। কয়েকটি জায়গায় গতি একটু স্লথ মনে হলেও, সিংহভাগ ক্ষেত্রেই টানটান চিত্রনাট্য। পরিচালক হিসেবেও প্রথম সিনেমায় সফল সুজয়-কন্যা দিয়া অন্নপূর্ণা। অন্যদিকে ঘরোয়া মেরির চরিত্রেও অসম্ভব গর্জাস চিত্রাঙ্গদা সিং (Chitrangda Singh)। সূক্ষ ইমোশন দারুণ ফুটিয়ে তুলেছেন তিনি। তাই পর্দায় চিত্রাঙ্গদাকে দেখলে একটাই আফসোস হবে কেন এত কম সিনেমা পান তিনি!

এই সিনেমার ক্যাপটেন যেমন বাঙালি, তেমনই জাহাজের প্যাসেঞ্জাররাও দুঁদে বাঙালি অভিনেতা। কালীদা-র চরিত্র প্রবীণ অভিনেতা পরাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (Paran Bandopadhyay) এক কথায় অসাধারণ। তবে এই সিনেমায় নিঃসন্দেহে শ্রেষ্ঠ পাওনা অভিষেক বচ্চন (Abhishek Bachchan)। যদিও সিনেমা দেখতে দেখতে শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের বব বিশ্বাসের স্মৃতি মাঝে মধ্যেই ফিরে আসবে, তবু এই সিনেমা যে আগাগোড়া অভিষেকেরই, তা স্বীকার করে নিতে কোনও দ্বিধা নেই। শাশ্বতর বেঁধে দেওয়া বব বিশ্বাসের সুরে Abhishek Bachchan পারফেক্ট। ভালো চিত্রনাট্য এবং যোগ্য পরিচালকের হাতে পড়লে পর্দায় যে কি ম্যাজিক অভিষেক বচ্চন তৈরি করতে পারেন, তা আরও একবার প্রমাণিত হলো। এই সিনেমার আরও এক প্লাস পয়েন্ট Gairik Sarkar-এর ক্যামেরার কাজ। কাহানির মতো এক্সট্রাঅর্ডিনারি না হলেও, Bob Biswas নিঃসন্দেহে দারুণ থ্রিলার।

📚ℳℴ𝓇ℯ 𝒾𝓃𝒻ℴ𝓇𝓂𝒶𝓉𝒾ℴ𝓃… 

☛ 𝐆𝐞𝐧𝐫𝐞𝐬 : Thriller | Drama |

☛ 𝗟𝗮𝗻𝗴𝘂𝗮𝗴𝗲 : Hindi.

☛ 𝐂𝐨𝐮𝐧𝐭𝐫𝐲 : India

☛ 𝐃𝐢𝐫𝐞𝐜𝐭𝐨𝐫 : Diya Annapurna Ghosh.

☛ 𝐓𝐨𝐩 𝐜𝐚𝐬𝐭 : Abhishek Bachchan (Bob Biswas) | Chitrangda Singh (Mary Biswas) | Paran Bandopadhyay (Kali Da) | Purab Kohli (Bubai) | Yusuf Hussain (Bob’s Doctor) | Samara Tijori (Mini) |

 

 

Download Link: এখান থেকে ডাউনলোড করুন

The post এখুনি দেখে নেন অভিষেক বচ্চনের Bob Biswas মুভিটি [কেউ মিস করবেন না] appeared first on Trickbd.com.

Hd ভিডিও চলবে বাটন ফোনে। কিভাবে ভিডিও কনভার্ট করে বাটন মোবাইল এ দেখবেন ?

Posted:

আসসালামু আলাইকুম,

কি অবস্থা কেমন আছেন সবাই ? আজকে আমি দেখাতে চলেছি যে কিভাবে আপনি আপনার এইচডি ভিডিও কনভার্ট করে আপনার যদি কোন ফিচার্ড ফোন বা বাটন ফোন থাকে সেটাতে দেখবেন । দেরি না করে পোস্টটি শুরু করা যাক ‌।

প্রথমে একটি অ্যাপ এর প্রয়োজন হবে তাই প্রথমে গুগল প্লে স্টোরে চলে যাবে এখানে সার্চ বক্সে লিখবেন androvid তাহলে দেখবেন যে নিচের অ্যাপটি আসবে এখান থেকে এটা ইনস্টল করে নেবেন ।

এরপর অ্যাপটা ওপেন করে নেবেন ।

এখানে তারপর videos এ যাবেন । পারমিশন দেবেন ।

তারপর আপনি যেই ভিডিওটি কনভার্ট করতে চান সেটিতে ক্লিক করবেন।

এরপর এখানে উপরে অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন । এখানে ডানে স্ক্রল করলে convert নামে একটি অপশন পাবেন । সেখানে ক্লিক করবেন ‌।

তারপর এখানে ০৩ টা অপশন দেখতে পাবেন ।

Resolution, Format and Quality

 

এখানে বাটন ফোন এর জন্য Resolution হবে 144p এবং 240p . যেকোনো একটি সিলেক্ট করবেন । ( বি.দ্র. 240p সিলেক্ট করলে ভিডিও কোয়ালিটি ভালো হবে । তবে কনভার্ট করতে বেশি সময় লাগবে। )

এরপর Format সিলেক্ট করার পালা । এখানে আপনার কি-প্যাড ফোনের জন্য Format হবে 3gp.

তারপর quality যেকোনো দিতে পারেন।

তারপর টিক চিহ্ন টাতে ক্লিক করবেন।

এরপর এটাকে কনভার্ট হতে দিন ।

কনভার্ট হয়ে গেলে Bluetooth এর মাধ্যমে আপনার কি-প্যাড ফোনে ভিডিওটি পাঠিয়ে দিন।

এখন আপনি আপনার ইচ্ছামত এটা দেখতে পারেন। নিচে প্রমাণ দিলাম

পোস্টটি বুঝতে কোথাও অসুবিধা হলে কমেন্ট করুন ‌।

ভিডিও টিউটোরিয়াল 👇👇👇👇👇

আমার চ্যানেলে পাবেন আপনি এরকমই অনেক টিউটোরিয়াল এবং মোবাইল সম্পর্কে অনেক টিপস এবং ট্রিকস তো আপনি চাইলে চ্যানেলটি ঘুরে আসতে এবং সাবস্ক্রাইব করতে পারেন।

YouTube channel

 

Facebook page

আমার আরো পোস্ট পড়তে ক্লিক

The post Hd ভিডিও চলবে বাটন ফোনে। কিভাবে ভিডিও কনভার্ট করে বাটন মোবাইল এ দেখবেন ? appeared first on Trickbd.com.

৩ টি ফ্রি মুভি ও ভিডিও ব্লগার থিমস ডাউনলোড করে নিন

Posted:

আপনি কি আপনার নতুন ওয়েবসাইট তৈরি করতে সেরা মুভি এবং ভিডিও ব্লগার থিম এবং টেমপ্লেট খুঁজছেন?
আজ আমরা আপনার সাথে কিছু সেরা আধুনিক মুভি এবং ভিডিও ব্লগার টেমপ্লেট এবং থিম শেয়ার করছি। এই সমস্ত ব্লগার টেমপ্লেট সম্পূর্ণরূপে প্রতিক্রিয়াশীল ডিজাইন সহ SEO অপ্টিমাইজ করা 100% মোবাইল ফ্রেন্ডলি এবং বিজ্ঞাপন প্রস্তুত৷ আপনি সহজেই একটি সুন্দর আধুনিক মুভি বা ভিডিও ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন।

 

 

 

 

এখানে সেরা মুভি ব্লগার এবং ভিডিও ব্লগের ওয়েবসাইট টেমপ্লেট এবং থিমগুলির মোট তালিকা রয়েছে৷ আপনার সময় আর নষ্ট করব না, শুধু ডেমো লিঙ্কে ক্লিক করুন এবং আপনি এটি পছন্দ করেন কিনা তা পরীক্ষা করুন, ডাউনলোড বোতামে ক্লিক করুন এবং আপনার বা ক্লায়েন্ট ওয়েবসাইটের জন্য সিনেমা এবং ভিডিও ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করুন।

সেরা মুভি ব্লগস্পট থিমের তালিকা:

  • Moviezip (New)
  • Movieism
  • A – Movie
  • 3rdball
  • Cinema

1. Moviezip Responsive Blogger Theme

মুভিজিপ ব্লগার টেমপ্লেট মুভি এবং ভিডিও ব্লগের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা একটি  বহুমুখী প্রতিক্রিয়াশীল ব্লগার থিম সহ 2019 সালে লঞ্চ হয়েছে। সুতরাং, আপনি যদি ব্লগার প্ল্যাটফর্মে একটি মুভি শেয়ারিং সাইট শুরু করতে চান তাহলে এই আধুনিক এবং আশ্চর্যজনক থিম আপনার জন্য। এই থিমটিতে অনেকগুলি দুর্দান্ত বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না চলুন, জেনে নেওয়া যাক।

Features Of Moviezip Blogger Theme

  • Ultra Responsive.
  • Clean Coded Slider.
  • New Trailer Section.
  • Category And Search Combo.
  • Multifunctional Post Area.
  • Fully Customizable.
  • Separate category Area.
  • Seo Friendly.
  • SMO Friendly
  • Fast Load Theme.
  • Multiple Version.
  • RTL Languages Supported.
  • Ads Friendly.
  • Dark Version.
  • Fully Customization Features.
  • Compatible Browser.
  • Social Share Buttons.

Moviezip Blogger Template Demo

Moviezip Blogger Template Free Download

2. Movieism Responsive Blogger Template

মুভিজম হল একটি বিনোদন ব্লগার টেমপ্লেট যা যেকোন ধরণের মুভি ব্লগ, সিনেমা, মুভি প্রচার, ফিল্ম ব্লগ এবং মুভি সম্প্রদায়ের জন্য উপযুক্ত। মুভিইজম আলাদা ফ্রেমওয়ার্কের সাথে যা CSS3 এবং HTML 5 এর মতো সর্বশেষ প্রযুক্তির সাথে তৈরি করা হয়। আপনি একটি কাস্টম হোমপেজ তৈরি করতে পারেন বা ডিফল্ট ব্যবহার করতে পারেন যা সম্পূর্ণরূপে আপনার প্রয়োজনের উপর নির্ভর করে। এটি প্রতিক্রিয়াশীল যা এটিকে ব্লগার এবং ব্লগস্পট সাইটের জন্য তার ধরণের মুভি এবং ভিডিও ব্লগ টেমপ্লেটগুলির মধ্যে একটি করে তোলে৷

Features Of Moviezism Blogger Template

  • 100% Pure Responsive.
  • Speacily For Movie And Video Blogs.
  • Related Post.
  • SEO Friendly.
  • Ads Friendly.
  • SEO Optimized.
  • Threaded Comment System.
  • Social Counter Button.
  • Sea Blue Color Scheme And Much More.

Moviezism Blogger Template Demo

Moviezism Blogger Template Free Download

3. A – Movie Blogger Template

মুভি ভিডিও এবং মুভি ওয়েবসাইটের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী ব্লগার থিম। মুভি ব্লগার টেমপ্লেটের আরও অনন্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আপনাকে যেকোনো ধরনের ভিডিও এবং মুভি ডাউনলোড/স্ট্রিমিং ওয়েবসাইট তৈরি করতে সাহায্য করে। খেলা, মুভি, সংবাদ, বিনোদন, বিজ্ঞান মুভি তা করতে পারে কিনা তা আপনার জন্য একটি নিখুঁত পছন্দ। আপনি এই টেমপ্লেটটি ব্যবহার করে আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট সেটআপ করতে এবং আপনার নিজস্ব মিডিয়া স্ট্রিম করতে পারেন। এই থিমটি ব্যবহার করে এবং বিল্ট-ইন ব্লগারের জন্য। এটি ব্যবহার করা এবং সেটআপ করা সত্যিই সহজ করা।

Features Of Movie Blogger Template

  • Responsive.
  • SEO Friendly.
  • Mobile Friendly.
  • Custom 404 Page.
  • Socail Media Button.
  • Ads Ready.
  • Slider.
  • Clean Design.
  • Clear Design.
  • Clear Layout.
  • Browser Compatibility.
  • Much More For Premium User.

A-Movie Blogger Template Demo

A-Movie Blogger Template Free Download

বন্ধুরা এই আজকের পোস্ট যদি ভালো লাগে তাহলে একটা শেয়ার ও কম্মেন্ট করতে ভুলবেন না। আমার সাইট দেখার জন্য অনুরোধ করা হলো। কষ্টের পিক পড়তে এখানে যান।

The post ৩ টি ফ্রি মুভি ও ভিডিও ব্লগার থিমস ডাউনলোড করে নিন appeared first on Trickbd.com.

সম্পূর্ণ নতুনদের জন্য ব্লগিং গাইড লাইন

Posted:

সম্পূর্ণ নতুন অনেকেই ব্লগিং করতে ইচ্ছুক । আজ সম্পূর্ণ নতুনদের জন্য ব্লগিং গাইডলাইন দেওয়ার চেষ্টা করলাম । ব্লগ সাইটের মাধ্যমে যদি কেউ আয় করতে চান তাহলে প্রথমে আপনার সাইটকে মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য করতে হবে । আপনার সাইটটি যখন মানুষকে আকৃষ্ট করবে কিংবা আপনার সাইটের প্রতি মানুষের আগ্রহ ওচাহিদা বাড়বে, কেবল তখনই আপনার ব্লগটি থেকে আয়ের পরিকল্পনা করতে পারবেন ।

 

ব্লগ থেকে কিভাবে আয় হতে পারে

ব্লগিংয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন ভাবে আয় করার উপায় বের করতে পারেন । এটা অনলাইনে আয় করার জন্য অন্য যেসব কাজ রয়েছে তা থেকে অনেকটা সহজ । ব্লগ এবং ব্লগিং এর মাধ্যমে কিভাবে আয় করতে পারবেন এই বিষয় গুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো………………

 

এডসেন্সের মাধ্যমে আয়

আপনার ব্লগের ভালো ভিজিটর থাকলে এবং অন্যান্য সব দরকারি বিষয় গুলো ঠিকমতো থাকলে গুগল অ্যাডসেন্সে এর জন্য এ্যাপ্লাই করতে পারেন । অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুভ হলে সেখান থেকে আয় করতে পারবেন । এ আয়টা মূলত আপনার ব্লগে কি পরিমান ভিজিটর রয়েছে তার উপর নির্ভর করে । একটি নতুন ব্লগ তৈরি করার পর ব্লগে ভিজিটর বাড়ানোর চেষ্টা করতে হবে । তাহলে আপনার আয়ও বৃদ্ধি পাবে ।

 

সিপিএ-এর মাধ্যমে আয়

আপনার ব্লগে ভিজিটর থাকলে সিপিএ মার্কেটপ্লেস গুলোতে নিশ-সম্পর্কিত অফার নিয়ে কাজ করার জন্য আবেদন করতে পারেন । অনলাইনে প্রচুর পরিমাণ সিপিএ মার্কেট প্লেস রয়েছে । এসব সিপিএ মার্কেটপ্লেসেই বিভিন্ন নিশ সম্পর্কিত অফার রয়েছে । আপনার ব্লগে ভালো ভিজিটর থাকলে সেসব নিশের অফার প্রমোট করে ভালো আয় করতে পারেন ।

 

আফিলিয়েশনের মাধ্যমে আয়

আপনার ব্লগের বিষয় সম্পর্কিত প্রোডাক্টের আফিলিয়েশন লিংক, ব্লগের ভিজিটরদের কাছে প্রমোট করতে পারেন । যেমন ধরুন, আপনার ব্লগটি বিউটি প্রডাক্ট এবং কিভাবে ত্বকের পরিচর্যা করা যায় সে পরামর্শ দিয়ে সাজিয়েছেন । এখানে ভিজিটর থাকবে সাধারণত ইয়াং জেনারেশনের মেয়েরা অথবা অন্য মহিলারা । এই ভিজিটররা যখন আপনার ব্লগটিকে পছন্দ করা শুরু করবেন, তখন তাদের কাছে বিভিন্ন বিউটি প্রোডাক্ট, হতে পারে সেটা বিউটি সোপ অথবা অন্য কোনো প্রসাধনী । এজন্য কি করবেন? বিভিন্ন পোস্টে হয়তো লিংক দিলেন কিংবা ব্লগে বিজ্ঞাপন দিয়ে দিলেন । এতে আফিলিয়েশন এর মাধ্যমে ভালো আয় করতে পারবেন ।

 

নিজস্ব পণ্য বিক্রয় করে আয়

আপনার ব্লগটি যদি বিউটি প্রডাক্টের দরকারি বিভিন্ন পণ্য নিয়ে হয়, তাহলে সেই ব্লগের ভিজিটরদের কাছে মেয়েদের কাছে প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্য বিক্রয় করতে পারবেন । শুধু বিজ্ঞাপন ঝুলিয়ে দিলেই ভাল অর্ডার পেয়ে যাবেন । এভাবে কোনো সেবাও বিক্রি করতে পারবেন । ব্লগ যে কোনো রকমের হতে পারে,যেমন- ভিডিও ব্লগ, অডিও ব্লগ কিংবা রাইটিং ব্লগ- এর যে কোনটা দিয়ে আয় করা সম্ভব । তবে শুধু ব্লগ তৈরী করলেই হবে না, ভিজিটর থাকতে হবে, পণ্যের ব্যাপারে ভিজিটরদের মনে আগ্রহ ও চাহিদা সৃষ্টি করতে হবে ।

 

যখন ব্লগিং শুরু করবেন

ব্লগিং শুরু করার জন্য আপনাকে সঠিক প্রস্তুতি নিয়ে শুরু করতে হবে । ব্লগিং শুরু করার জন্য কিছু বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে, সেগুলো হলো…………

 

১। কোন বিষয় নিয়ে ব্লগিং করবেন, এর টপিকস ঠিক করে ফেলুন ।

 

২। যে ধরনের টপিকস এর উপর ব্লগটি তৈরি, সেটি যাতে সহজে বোঝা যায়, এরকম ওয়ার্ড দিয়ে ডোমেইন নেম বাছাই করুন ।

 

৩। আপনি কাস্টম ডোমেইন দিয়ে ব্লগার এর মাধ্যমে ব্লগ তৈরী করতে পারেন এবং ডোমেইন ও হোস্টিং দিয়ে ওয়ার্ডপ্রেস এর মাধ্যমেও ব্লগ তৈরি করতে পারেন ।

 

৪। Blogger এবং WordPress দিয়ে ব্লগ তৈরি করলে ভালো হবে । আপনার যদি নিজের অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে তো কোন সমস্যা হবে না । আর যদি অভিজ্ঞতা না থাকে তাহলে অভিজ্ঞ কারো সাহায্য নিতে পারেন । প্রয়োজনে youtube-এর সাহায্য নিন, খুবই সহজ কাজ ।

 

৫। ব্লগ সাইটটির অনপেজ এসইও খুব ভালোভাবে সম্পন্ন করুন । সেজন্যও youtube এর সাহায্য নিতে পারেন । অথবা গুগলে সার্চ করতে পারেন, অনপেজ এসইও চেকলিস্ট । যে রেজাল্ট আসবে সে অনুযায়ী নিজের সাইট প্রস্তুত করুন ।

 

৬। ব্লগিং টপিকস- সম্পর্কিত বিভিন্ন লেখা গুগলে সার্চ করে পড়ে নিন । টপিকস সম্পর্কিত কমপক্ষে ২০টি সাইট গুগল থেকে খুঁজে বের করুন । সেই ২০টি সাইটের লেখা পড়ে অন্যদের লেখার ধরন, লেখার বিষয়বস্তু সম্পর্কে আইডিয়া নিন ।

 

৭। নিজের সাইটেও কি কি বিষয় নিয়ে লিখবেন সে বিষয়টি সম্পর্কে যখন একটি ধারণা পেয়ে যাবেন, তখন আপনার ব্লগে পোস্ট করার ২০টি লেখার বিষয় ঠিক করে ফেলুন ।

 

৮। এবার আর্টিকেলকে এসইও সহায়ক করা সম্পর্কে শিখে নিতে হবে । প্রয়োজনে ইউটিউব এর সহায়তা নিতে পারেন ।

 

৯। আর্টিকেল লেখার জন্য যে ২০টি বিষয় ঠিক করেছেন, সেই ২০টি বিষয় নিয়ে আস্তে আস্তে আর্টিকেল প্রস্তুত করতে থাকুন । আর্টিকেল লেখার সময় কিছু বিষয় মনে রাখা দরকার । বিষয়গুলো হচ্ছে…..

 

ক) আর্টিকেলটি কমপক্ষে ৫০০-১০০০ শব্দের হতে হবে ।

খ) আর্টিকেল গুলোতে প্যারাগ্রাফ, সাবটাইটেল, পয়েন্ট ব্যবহার করুন ।

গ) আর্টিকেল গুলোতে তিনটি বৈশিষ্ট্য রাখার চেষ্টা করবেন- ইউনিক, ভ্যালুয়েবল ও এঙ্গেজমেন্ট ।

১০। আর্টিকেলগুলো এবার এসইও সহায়ক করে লিখুন ।

 

১১। আর্টিকেলগুলো নিজের ব্লগে এসইও সহায়ক করে পোস্ট করুন । এ সম্পর্কে youtube থেকে আইডিয়া নিতে পারেন । আর্টিকেলগুলো এসইও সহায়ক করার জন্য নিম্নে কয়েকটি পরামর্শ দেওয়া হলো……..

 

ক) আর্টিকেল টাইটেলে কিওয়ার্ড ব্যবহার করুন ।

খ) আর্টিকেল বিস্তারিত লেখার প্রথম প্যারায় অবশ্যই কিওয়ার্ড ব্যবহার করবেন ।

গ) লেখায় অবশ্যই ছবি ব্যবহার করবেন ।

ঘ) ব্যবহৃত ছবিতে নাম ও অল্টার ট্যাগ-এ কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন ।

ঙ) আর্টিকেলটির ভিতরের কোন লাইনে ব্লগের অন্য লেখার সাথে ইন্টার্নাল লিংকের মাধ্যমে সম্পর্ক যুক্ত করুন ।

চ) আর্টিকেলটি পোস্ট এর সময় ফিচার্ড ইমেজ যুক্ত করুন । ফিচার্ড ইমেজ দেখে যাতে আর্টিকেল এর বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানা ও বোঝা যায় ।

ছ) সবশেষে আর্টিকেলে কমপক্ষে তিনটি ট্যাগ ব্যবহার করুন, আরও বেশী করতে পারেন ।

১২। যে ২০টি লেখা আর্টিকেল প্রস্তুত করেছেন এবার আস্তে আস্তে প্রতিদিন দুটি করে ব্লগে পোস্ট করুন এবং মার্কেটিং শুরু করে দিন । এভাবে ২০টি লেখা আর্টিকেল ব্লগে পোষ্ট করা সম্পন্ন হয়ে গেলে ২- ৩দিন পর পর একটি করে নতুন আর্টিকেল পোস্ট করুন ।

 

ব্লগ সাইট মার্কেটিং পরিকল্পনা

ব্লগ তৈরি করলেই সফল হওয়া যায় না । যত বেশি সংখ্যক মানুষকে আপনার ব্লগের ব্যাপারে আগ্রহী করে তুলতে পারবেন, ততবেশি ব্লগের সফলতা পাবেন । ব্লগের ব্যাপারে আগ্রহী করে তুলতে হলে ব্লগে যেমন গুরুত্বপূর্ণ ও ইউনিক কন্টেন্ট থাকতে হবে, তেমনি ব্লগে যে কনটেন্ট গুলো রয়েছে, সে ব্যাপারে অন্যদের জানানোর জন্যে মার্কেটিংটা জোর দিয়ে করতে হবে ।

 

কিভাবে মার্কেটিং করবেন?

বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া যেমন- ফেসবুক, টুইটার, লিংকডিন, ইনস্টাগ্রাম, ইত্যাদিতে আপনার ব্লগের পোস্ট গুলো শেয়ার করুন । আপনার পরিচিত জনদের এবং বন্ধু-বান্ধবদের জানান আপনার ব্লগটি সম্পর্কে । এছাড়া এসইও করতে হবে । অনপেজ এসইও এবং অফ পেজ এসইও দুটোই করতে হবে । অফ পেজ এসইও এর মধ্যে ফোরাম পোস্টিং, গেষ্ট রাইটিং, লিংক বিল্ডিং, ব্যাকলিংক ইত্যাদি করতে হবে । তবেই আপনি আপনার ব্লগের সফলতা পাবেন । এ বিষয়ে আপনি youtube এর সাহায্য নিতে পারেন ।

 

সবশেষে বলবো, আপনি ব্লগের সম্বন্ধে যদি সামান্যও জেনে থাকেন তাহলে এর থেকে বেশি জানার জন্য রিসার্চ করুন । যে সম্পর্কে জানেন না সেটা জানতে গুগোল-এ সার্চ দিন, ইউটিউবে সার্চ দিন । দেখবেন আপনি আস্তে আস্তে ভাল ফলাফল পেতে শুরু করেছেন । আজ এ পর্যন্তই । ভাল লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না । আল্লাহ হাফেজ ।।

The post সম্পূর্ণ নতুনদের জন্য ব্লগিং গাইড লাইন appeared first on Trickbd.com.

ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর

Posted:

বর্তমান ইন্টারনেটের জগতে গোটা বিশ্ব একটা ঐতিহাসিক সময় পার করছে । অনলাইনের জগত থেকে বর্তমানে অনেক দেশের যুবসমাজ আয় করছেন । তারা হয়েছেন আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বি । আমাদের দেশও এর ব্যতিক্রম নয় । বাংলাদেশের প্রায় পাঁচ লাখ ফ্রিল্যান্সার দেশের মাটিতে বসে বিদেশের ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করছে । (সূত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন ।০২/০৭/২০২১) । সারা বিশ্ব জুড়ে প্রায় ১.১ বিলিয়ন ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন । যারা আয় করছেন মিলিয়ন, বিলিয়ন ছাড়িয়ে কয়েক ট্রিলিয়ন । (সূত্রঃ ddiy.co)

 

এরপরেও আমাদের মধ্যে অনেক মানুষের ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে এই ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টি নিয়ে । আমাদের দেশের অনেক মানুষ ফ্রিল্যান্সিং এর কথা শুনলে তেমন একটা গুরুত্ব দেন না । কিন্তু তাঁরা জানেন না যে, একজন প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা যে স্যালারি পান, তার থেকে অন্তত দশগুণ অর্থ একজন ফ্রিল্যান্সার উপার্জন করতে পারেন । বর্তমানে আমাদের সমাজে ফ্রিল্যান্সিং বিষয় নিয়ে যে বিরূপ কিছু প্রশ্ন প্রচলিত রয়েছে । আজকের আলোচনায় সেগুলোর উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব ।

 

প্রশ্নঃ সব জায়গায় ব্যর্থ হয়ে শেষে ফ্রিল্যান্সিং,কেন?

উত্তরঃ অনেকেই পড়ালেখা কিংবা অন্য কিছু করতে ব্যর্থ হচ্ছেন । প্রকৃতপক্ষে কোন কিছু করার ব্যাপারে তারা খুবই অলস, আর সে কারণেই ক্যারিয়ার সাজাতে পারছেন না । আর এরকম কিছু মানুষও ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে সফল হওয়ার চিন্তা করে থাকেন । কিন্তু সেটা হয়ে ওঠে না । ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে অযোগ্যদের জায়গা নেই । যত বেশি যোগ্যতা অর্জন করবেন, অনলাইনে আপনার আয় ততই বৃদ্ধি পাবে । যোগ্যতা ছাড়া হয়তো সাময়িক ভাবে পাঁচ-দশ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন । এক কথায় বলতে হয়, ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হতে গেলে অবশ্যই যোগ্যতার দরকার আছে ।

 

প্রশ্নঃ ফ্রিল্যান্সিং মানেই কি আপওয়ার্কে কাজ করা?

উত্তরঃ সারা বিশ্বের যত কাজ আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে পাওয়া যায় বা আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে কাজ করানো হয়, তার মাত্র ৭ শতাংশ কাজ মার্কেটপ্লেসগুলোতে পাওয়া যায় । শুধুমাত্র আপওয়ার্কে নয়, আপওয়ার্ক, ফাইবার, পিপল পার আওয়ার, ৯৯ ডিজাইন, এনভাটো, মাইক্রোওয়ার্কারস, ক্লিকব্যাংক, অ্যামাজন ইত্যাদি । মার্কেটপ্লেসের এই ৭ শতাংশ কাজ বাদ দিলে আরো ৯৩ শতাংশ কাজ থাকে । এই কাজগুলো সম্পূর্ণ মার্কেটপ্লেসের বাইরেই হয়ে থাকে । যারা মনে করেন ফ্রিল্যান্সিং মানেই আপওয়ার্ক, তাদের বলবো এই ৯৩ শতাংশ কাজের ব্যাপারে খোঁজ-খবর নিন ।

 

প্রশ্নঃ ফ্রিল্যান্সিং করতে গেলে কি অল্প যোগ্যতাই যথেষ্ট?

উত্তরঃ ফ্রিল্যান্সিং জায়গাটা শুধুমাত্র যোগ্য ব্যক্তিদের জন্য । কারণ কোনো ক্রেতা তার কাজ করানোর জন্য সারা বিশ্বের অনেক ফ্রিল্যান্সারদের মধ্য থেকে সেরা কাউকে বাছাই করে নেওয়ার সুযোগ পেয়ে থাকেন । সুতরাং যাদের যোগ্যতা কম তাদের তখন কাজ না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে । ফ্রিল্যান্সিং এর শুরুতে প্রচুর সময় এবং পরিশ্রম করে নিজেকে যোগ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে । এরপরই ফ্রিল্যান্সিং কাজে সফলতা পাওয়া যাবে ।

 

প্রশ্নঃ ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কি অনেক গুণের অধিকারী হতে হয়?

উত্তরঃ যারা অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আসেন এবং খোঁজ খবর নিয়ে দেখেন যে, যারা ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে আয় করছেন তাদের মত যোগ্যতা নতুনদের নেই । তারা অনেকেই ভেবে থাকেন এই পর্যায়ে পৌঁছানো তারপর সম্ভাব না– এ ধারণা থেকেই অনেকে পিছিয়ে পড়েন এবং এক পর্যায়ে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর থেকে পিছিয়ে আসেন ।

 

আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলব, যারা এই মুহূর্তে সফলভাবে অনলাইনে আয় করছেন, তারাও একসময় খুবই সাধারন ছিলেন । পরিশ্রম এবং প্রশিক্ষণ তাদের আজকের অবস্থানে নিয়ে এসেছে । কেউ যদি কাজ শিখে নেন এবং প্রচুর পরিশ্রম করেন তাহলে অনেকেই অনলাইনে সফল হতে পারবেন ।

 

 

 

প্রশ্নঃ ফ্রিল্যান্সিংকে পার্ট টাইম নাকি ফুলটাইম নেওয়া উচিত?

উত্তরঃ আমাদের দেশে এখনো অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টাকে চাকরির বিকল্প ভাবতে পারছেন না । চাকরি কিংবা লেখাপড়ার পাশাপাশি পার্টটাইম হিসাবেই ফ্রিল্যান্সিংকে এখন সবাই ভাবছেন । আর সে কারণেই ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে আমাদের দেশে যে পরিমাণ আয় করা সম্ভব সেটি বাস্তবে পরিণত হচ্ছে না । ফ্রিল্যান্সিং শুধুমাত্র অতিরিক্ত টাকা আয়ের মাধ্যম নয় । ফ্রিল্যান্সিংকে অবশ্যই চাকরির বিপরীতে ক্যারিয়ার হিসেবে নেওয়া সম্ভব । কারণ ফ্রিল্যান্সার হিসাবে মূলত উন্নত দেশের কোনো কোম্পানির হয়েই কাজ করছেন । অনেকেই আবার অন্য কোম্পানির নিয়মিত কর্মচারী হিসেবে এদেশের মাটিতে বসেই চাকরিও করছেন ।

 

প্রশ্নঃ ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে আয় কি অনিশ্চিত ?

উত্তরঃ চাকরির ক্ষেত্রে কম টাকা হলেও মাস শেষে নিশ্চিতভাবে হাতে টাকা আসে । কিন্তু ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে চাকরির বেতনের থেকেও ৫-১০ গুন আয় হওয়ার পরও এদেশের পরিবারগুলো ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় করতে বাধা দিয়ে থাকে । তাদের বদ্ধমূল ধারণা- একসময় ফ্রিল্যান্সিংয়ের আয় বন্ধ হয়ে যেতে পারে ।

 

ধরুন, কোন একজন মার্কেটিংয়ের কাজ করে অনলাইনে আয় থেকে আয় করেন । তাহলে তার এক সময় কোনো কাজ থাকবে না, এর মানে দাঁড়ায় পৃথিবীতে আর কোন প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিংয়ের প্রয়োজন নেই । সেটি যদি হয়ে থাকে তাহলে দেশের ভেতরেও যারা মার্কেটিং এর কাজ করেন, তারাও বেকার হয়ে পড়বেন । কোন সেক্টর হিসাব করলে লোকাল পর্যায়ে যদি চাকরির সুযোগ থাকে ১০০ প্রতিষ্ঠানে, তাহলে অনলাইনে চাকরির সুযোগ থাকবে ১ লাখ প্রতিষ্ঠানে । কারণ অনলাইনে সারাবিশ্বের সব প্রতিষ্ঠানেই আপনার চাকরি করার সুযোগ থাকছে ।

 

প্রশ্নঃ ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করতে গেলে ইংরেজি জানাটা কি জরুরী?

উত্তরঃ অবশ্যই জরুরী । কারণ অনেকেই অনেক কাজের ক্ষেত্রে ভালো দক্ষতা থাকার পরও ইংরেজিতে দুর্বল হওয়ার কারণে ফ্রিল্যান্সিংয়ে ভালো করতে পারেন না । অনলাইনে কাজের ক্ষেত্রে দক্ষতা সবথেকে বেশি গুরুত্ব দেন বায়ার/ ক্লায়েন্টরা ।

 

সে ক্ষেত্রে বায়ার/ ক্লায়েন্ট কাজ বুঝিয়ে দেওয়ার সময় যদি দেখেন ফ্রিল্যান্সার ভাষার দুর্বলতার কারণে কাজ সঠিকভাবে বুঝে নিতে পারছেন না কিংবা ফ্রিল্যান্সার বায়ার/ ক্লায়েন্টকে কাজ বুঝিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে তার ভাষা বুঝতে তার জন্য কষ্টসাধ্য হয় বা হচ্ছে, তখন বায়ার/ ক্লায়েন্ট কিছুটা বিরক্ত বোধ করেন । সে ক্ষেত্রে কাজে দক্ষ থাকলে অনেক সময় বায়ার/ ক্লায়েন্ট ভাষার দুর্বলতাকে বিবেচনা করেন । তবে ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজ করতে গেলে অবশ্যই ইংরেজিতে পারদর্শী হওয়াটা জরুরী ।

 

প্রশ্নঃ লেখাপড়া না জেনেও ফ্রিল্যান্সিং করা যাবে?

উত্তরঃ সবকিছুর জন্যই লেখা পড়ার দরকার আছে । শিক্ষিত ব্যক্তির জ্ঞানের পরিধি একজন অশিক্ষিত ব্যক্তির থেকে অনেক বেশি উন্নত হবে এটাই স্বাভাবিক । যদিও শুধু চাকরি করার জন্য লেখাপড়া করতে হয়, এরকম একটি ভুল আমাদের দেশে প্রচলিত রয়েছে । আপনি যদি লেখাপড়া না জানেন, তাহলে ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে উন্নততর প্রশিক্ষণ কিভাবে নিবেন? ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজ করতে গেলে প্রতিনিয়ত প্রশিক্ষণের দরকার হয় এজন্য প্রচুর পরিমাণ পড়াশোনা করতে হয় । শুধুমাত্র কোনো একটি বিষয়ে পারদর্শী হলেই চলবে না । এজন্য অবশ্যই আপনাকে লেখাপড়া জানতে হবে ।

 

প্রশ্নঃ ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কতদিনের প্রস্তুতি নিতে হয়?

উত্তরঃ ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য যে বিষয়টি আপনি বেছে নিয়েছেন, সেটি খুব ভালোভাবে দক্ষ হওয়া ছাড়া কাজ করে প্রচুর পরিমানে আয় করার সম্ভাবনা কম থাকে । আর ভালো ভাবে দক্ষ হওয়ার জন্য অবশ্যই ট্রেনিং নেওয়ার পাশাপাশি সেটি প্রচুর পরিমাণে প্র্যাকটিস করার জন্য সময় দেওয়া দরকার ।

 

এ বিষয়ে অভিজ্ঞরা বলে থাকেন, মাসে ২০ হাজার টাকার চাকরি পাওয়ার জন্য স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে যদি ২০ বছর ব্যয় করতে হয়, তাহলে অনলাইনে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকা আয় করার জন্য কমপক্ষে ছয় মাস থেকে এক বছর সময় ব্যয় করার মত ধৈর্য থাকাটা আবশ্যক ।

 

প্রশ্নঃ ট্রেনিং সেন্টারে কোর্স না করলে ফ্রিল্যান্সার হওয়া যায় না?

উত্তরঃ অবশ্যই যায় । বর্তমানে অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগে, ইউটিউবে এখন প্রচুর ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে । ইচ্ছা থাকলে সেগুলো দেখে দেখে ঘরে বসেই সবকিছু শিখে অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব । বর্তমানে বাংলাতেই অনেক ভালো তথ্য-উপাত্ত পাওয়া যাচ্ছে, যা কাজ শুরু করার জন্য যথেষ্ট । তবে এটা সত্য, নিজে নিজে সেগুলো পড়ে শিখতে গেলে পরিশ্রম এবং সময় অনেক বেশি লাগে । যদি একটা কোর্স করে যথাযথ কাজের নির্দেশনা পাওয়া যায় তাহলে সে কাজ করা অনেক সহজ হবে ।

 

 

 

প্রশ্নঃ সাইন্সের স্টুডেন্ট না হলে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় না?

উত্তরঃ অবশ্যই যায় । অনলাইনে ক্যারিয়ারের সাথে অ্যাক্যাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ডের কোন ধরনের সম্পর্ক নেই । মানবিক কিংবা বাণিজ্য অথবা সাইন্স যে কোন বিভাগের যে কেউ অনলাইনে কাজের দক্ষতা অর্জন করে সেগুলোর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে সফল হতে পারবেন ।

 

বর্তমান অনলাইনের যুগে যারা এখনো বেকার অবস্থায় রয়েছেন, তাদের উদ্দেশ্যে আমি বলবো আপনারা অনলাইনে কাজের ক্ষেত্রগুলোতে কর্ম খোজার চেষ্টা করুন । নিজেকে স্ব-উদ্যোগী হয়ে স্বাবলম্বী করুন । আপনি হয়তো জানেন না যে আমাদের পাশের দেশ ভারত এবং পাকিস্তানের প্রচুর যুবক ফ্রিল্যান্সিং করে আজ তারা স্বাবলম্বী । ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে আমাদের দেশও যে পিছিয়ে আছে তা নয় । আমাদের দেশের অনেক যুবক ফ্রিল্যান্সিং করে আজ স্বাবলম্বী । সমাজে তাদের মান মর্যাদাও অনেক উঁচুতে । তাই আপনাদের বলব, আর বেকারত্ব নয় কাজ শিখুন, ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হন । আল্লাহ হাফেজ ।।

The post ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর appeared first on Trickbd.com.

সাফল্য এবং সফলতা অর্জনের ১০টি উদ্ধৃতি

Posted:

সাফল্য বা সফলতা মূলত কোন আকস্মিক ব্যাপার নয় । সাফল্য ক্রমান্বয়ে অর্জিত মানুষের মৌলিক কিছু গুনাবলীর সমষ্টি । সাফল্যের সংজ্ঞা এক একজনের কাছে এক এক রকম । একজন কৃষকের ছেলের কাছে সাফল্য হতে পারে পড়াশুনা শেষ করে জীবন পরিচালনা করার জন্য নূনতম একটি চাকুরী পাওয়া । কিন্তু অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধশালী একটি পরিবারের সন্তানের কাছে সাফল্য হলো পড়াশুনা শেষ করে  ব্যাবসা করে গাড়ী, বাড়ী ,অঢেল টাকা আয় করা ।

সুতারাং একজনের কাছে যা সাফল্য অন্য জনের কাছে তা ব্যর্থতা । সাফল্যের সার্বজনীন রুপরেখা নির্ণয় করা খুবই কষ্টকর । তবুও সাফল্যের সংজ্ঞা এভাবে দেয়া যেতে পারে …..

"আপনি জীবনে যা চান তা পাওয়াই সাফল্য যদি এ পাওয়ার মাঝেই আপনার সুখ ‍নিহিত থাকে । "

জীবনে যে সকল ব্যাক্তিবর্গ সফলতা পেয়েছেন তাদের ইতিহাস পাঠ করলে দেখা যায় যে অনেক শ্রম, সাধনা, আর অধ্যাবসায়ের মাধ্যমে তারা সাফল্যের শিখরে আরোহন করতে পেরেছে । যে সকল বিষয়বস্তু মানুষকে সফল হতে সাহায্য করে তা নিম্নরুপ :

১ । লক্ষমাত্রাঃ

আপনি যে কাজই করুন না কেন তার প্রত্যেকটি কাজের লক্ষমাত্রা নির্ধারন না করলে আপনি কাংক্ষীত অবস্থানে পৌছুতে পারবেন না । তাই কাজে সফলতা পাবার জন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার প্রথমে  কাজের লক্ষমাত্রা নির্ধারন করে নিতে হবে । আর আপনাকে সেই লক্ষমাত্রায় পৌছানোর ইচ্ছাটাও প্রবল রাখতে হবে তবেই আপনি সফলতার দুয়ারে পৌছুতে পারবেন ।

২ । আকাঙ্খাঃ

কোন কিছু লাভের জন্য আপনার ঐকান্তিক আকাঙ্খা থাকতে হবে । আপনি যা পেতে চান তা যদি যুক্তিসঙ্গত হয় এবং পাওয়ার জন্য যথার্থ চেষ্টা করেন তাহলে তা পাওয়া আপনার পক্ষে সম্ভব । তবে চাওয়ার আগ্রহ থাকতে হবে প্রবল ।

৩ । কঠোর পরিশ্রমঃ

 

দৈবক্রমে সাফল্য পাওয়া যায় না । সাফল্য লাভের জন্য দরকার নিরলস প্রচেষ্টা ও কঠোর পরিশ্রম । আমরা অনেকেই আছি জীবনে সফলতা চাই কিন্তু পরিশ্রম করতে রাজী নই । তাই আমরা সফলতার মুখও দেখতে পাই না । কঠোর এবং অতিরিক্ত শ্রম দেওয়ার মানসিকতা থাকলে সাফল্যের ছোঁয়া আপনি স্পর্শ করতে পারবেন ।  অনেক মহৎ প্রতিভা ও কঠোর পরিশ্রর না করার কারনে তা নষ্ট হয়ে যায় । তাই আপনাকে সফলতা পেতে হলে অবশ্যেই কঠোর পরিশ্রম এবং পরিকল্পনা মাফিক কাজ করতে হবে ।

৪ । অঙ্গীকারঃ

সাফল্য ও সমৃদ্ধির জন্য যে কোন কাজের জন্য দরকার অঙ্গীকার । কোন জায়গায় পৌছতে হলে লক্ষহীন ভাবে চললে হবে না কিংবা নোঙ্গরে বাধা থাকলে চলবে না । এর জন্য চাই পরিকল্পনা মাফিক জীনব । খেলোয়াড়েরা যখন মাঠে খেলতে নামে তখন তারা অঙ্গিকার করে জেতার জন্য । তবুও একদল হেরে যায় । এই হেরে যাবার কারন তাদের ক্ষমতা কিংবা দক্ষতার অভাব নয় বরং তাদের অঙ্গীকার বা আবেগের ব্যাপারটি । অঙ্গীকার বা আবেগের ব্যাপারটি খেলোয়াড়দের মনে যতই প্রবল থাকে ততই তারা সফলতার দ্বারপ্রান্তে থাকে । তাই প্রত্যেকটি কাজে থাকতে হবে সঠিক পরিকল্পনা এবং অঙ্গীকারবদ্ধতা ।

৫ । দায়িত্ববোধঃ

জীবনে সফলতা পাবার জন্য দায়িত্বশীল হতে হবে । আপনি দায়িত্ব না নিয়ে প্রচুর বিত্ত বৈভরে মালিক হবেন, নাম-যশ পাবেন এবং সুন্দর জীবন যাপন করবেন তা সম্ভব নয় । সফলতা পাবার জন্য আপনাকে ঝুঁকি নিতে হবে । তবে ঝুকি বা দ্বায়িত্ব নেবার অর্থ এই নয় যে সকল কাজ আপনি একা করবেন কিংবা অপরিকল্পিত সিদ্ধান্ত নিবেন । আপনি দায়িত্ব নিবেন সুবিবেচনা করে এবং আপনার কাজের যাবতীয় সফলতার দিক খুটিনাটি পরিক্ষা করে ।

৬ । চরিত্রঃ

জীবনে যারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন তাদের প্রতিষ্ঠার পেছনে মূলত তাদের উত্তম চরিত্র কাজ করেছে । যারা চরিত্রবান তারা সবাই পৃথিবীতে স্মরনীয় হয়ে আছেন । উত্তম চরিত্র মুল্যবান রত্নের চেয়েও দামী । এক চরিত্রের গুনাবলি জন্য আপনার জীবনে অনেক কিছুই অর্জন করা সম্ভব । আপনার চরিত্র যদি সুন্দর ও মধুময় হয় তাহলে পৃথিবীর সকল লোক আপনাকে সম্মান জানাতে বাধ্য থাকবে । তাই সফলতা এবং চরিত্র একে অপরের পরিপূরক ।

৭ । আত্ববিশ্বাসঃ

কাজে সাফল্য লাভের জন্য আপনাকে অবশ্যই দৃঢ় বিশ্বাসের অধিকারি হতে হবে । আপনার মনের মাঝে যদি বিশ্বাস থাকে যে আপনি আপনার কজে সফলতা পাবেন তাহলে সেটাই হবে আপনার জীবন পাল্টে যাবার মূল চাবিকাঠি । আত্মবিশ্বাস ব্যতীত কোন কাজেই সফলতা অর্জন করা সম্ভন নয় । তাই হতাশাকে আত্মবিশ্বসে রুপান্তরিত করুন । ইনশাআল্লাহ আপনি অবশ্যই সফল হবেন ।

৮ । অধ্যবসায়ঃ

আপনি জীবনে কি হবেন তা শুধু আপনার বুদ্ধির উপর নির্ভর করে না । নির্ভর করে আপনি কাজটির ব্যাপারে কতটুকু অধ্যবসায়ী তার উপর । প্রতিভা বা শিক্ষা থাকলেই সফল হওয়া যায় না । পৃথিবীতে শিক্ষিত অসফল লোকের অভাব নেই । প্রত্যেক সফল ব্যক্তি তার লক্ষ্যকে স্থির রেখে সামনে অগ্রসর হয়েছেন । জীবন যুদ্ধ নামক ভূমি থেকে তারা পলায়ন করেন নি । জীবন নিয়ে যার যার ক্ষেত্রে সংগ্রাম চালিয়ে সম্মূখ পানে অগ্রসর হয়েছেন এবং ইতিহাস বিজয়ী বীর হিসাবে পরিচিতি পেয়েছেন ।

৯ । শেখার আগ্রহঃ

সাফল্য লাভের অন্যতম প্রধান শর্ত হল নিয়মিত শিক্ষা লাভ বা জ্ঞান অর্জনে নিজেকে ব্যাপৃত রাখা । অনেক জেনে ফেলেছি আর দরকার নেই এই মনোভাব কখনও পোষন করা যাবে না । অন্যের কাছ থেকে শেখার প্রবল আগ্রহ থাকতে হবে । যতদিন বাঁচি ততদিন শিখব এটাই আপনার আদর্শ হওয়া উচিত । মনে রাখবেন শেখার সময় কাল হলো " দোলনা থেকে নিয়ে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত:"।  নিজেকে সব সময় একজন শিক্ষার্থী হিসেবে কল্পনা করতে হবে । যারা সারা জীবন শিখেছে বা শিখতে চেষ্টা করেছে তারাই সকল ক্ষেত্রে সফলতা পেয়েছে ।

১০ । ইতিবাচক মনোভাবঃ

সফলতার জন্য আপনার দরকার সঠিক দৃষ্টিভঙ্গী এবং ইতিবাচক মনোভাব । সমাজে যে যাই বলুক, হাসাহাসি করুক তাতে কিছু যায় আসে না । আপনি চান আপনার  সুখ, সমৃদ্ধি আর সফলতা । এগুলো পাওয়া যায় সঠিক পথ অনুসরন করে । নিজের লক্ষ্যমাত্রাকে ঠিক রেখে । জীবনে আপনি কি চান , কতদিনে চান এ সবের একটি ছক তৈরী করে পরিকল্পনা মাফিক অগ্রসর হোন । এভাবে যখন আপনার দৃষ্টিভঙ্গী একটি নিদৃষ্ট লক্ষ্যের দিকে ক্রমাগত একনিষ্ট ভাবে অগ্রসর হবেন তখনই সফলতা এসে ধরা দিবে আপনার কছে ।

পরিশেষে অতি স্বল্প পরিসরে সফলতার কিছু টিপস্ শেয়ার করলাম আপনাদের সাথে । সফলতা পেতে হলে বিভিন্ন সফল ব্যক্তিদের জিবনী পড়া উচিত । বিশেষ করে আলীবাবা ডট কম এর প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা এর কথা বলবো । তিনি জিবনে বারবার ব্যার্থ হয়েও তার নিদৃষ্ট লক্ষ্যের কারনে কিভাবে আজ তিনি সফল এবং পৃথিবীর অন্যতম প্রতিষ্ঠিত ব্যাক্তিদের একজন । আর জিবনে সফল হতে হলে নিদৃষ্ট পরিকল্পনা, প্রবল ইচ্ছাশক্তি আর সাহসিকতার সাথে সামনে এগিয়ে যেতে হবে । তবেই আপনি সফল হবেন এবং মানুষের কাছে অনুসরনীয় হয়ে থাকবেন ।

The post সাফল্য এবং সফলতা অর্জনের ১০টি উদ্ধৃতি appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments