Search box..

বাজেটে সেরা ৩ স্মার্ট ফোন | Top 3 Phone Under 15000 | Bangla Review

বাজেটে সেরা ৩ স্মার্ট ফোন | Top 3 Phone Under 15000 | Bangla Review


বাজেটে সেরা ৩ স্মার্ট ফোন | Top 3 Phone Under 15000 | Bangla Review

Posted:

আসসালামুআলাইকুম,
কেমন আছেন সবাই আশা করি আপনারা যে যেখানে আছেন অনেক অনেক ভালো আছেন। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা বর্তমান সময়ে ১৫ হাজার টাকা বাজেটের মধ্যে সবথেকে বেস্ট স্মার্টফোন কিনতে চাচ্ছেন।

আর তাদের জন্য আজকের পোস্টটি হতে যাচ্ছে খুবই একটা হেল্প ফুল পোস্ট, কারণ আজকের পোস্টটি আমরা সাজিয়েছি বর্তমান সময়ে মার্কেটে থাকা ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা বাজেটের মধ্যে সবথেকে সেরা পাঁচটি স্মার্টফোন নিয়ে।
যে ফোন গুলো এই বাজেটে আপনাকে সব থেকে বেশি ভ্যালু ফর মানি প্রোভাইড করবে, সো অবশ্যই পোস্টটি আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত কন্টিনিউ করতে থাকেন।


১। Infinix Hot 11S
যে ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ৬.৭৮ ইঞ্চি মাপের একটা নাইটি হার্স রিফ্রেশ রেট এর ফুল এইচডি প্লাস আইপিএস এলসিডি প্যানেল।

ব্যাক সাইডে এখানে থাকছে ত্রিপল ক্যামেরা সেটআপ যার প্রাইমারি লেন্স ৫০ মেগাপিক্সেল এর থাকছে ২ মেগাপিক্সেল ম্যাক্রো এবং ২ মেগাপিক্সেল ডিপ সেন্সর।
সামনে থাকছে ৮ মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা,

এখানে ব্যবহার করা হয়েছে মিডিয়াটেক হেলিও G88 প্রসেসর , অ্যান্ড্রয়েড ইলেভেন, ফোনটিতে আরও থাকছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর।
দেয়া হয়েছে ৫,০০০ এম্পিয়ার ব্যাটারী আর বক্সে পেয়ে যাবেন ১৮ ওয়ার্ডের একটি ফাস্ট চার্জার,
আর বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের মার্কেটে এভেলেবেল আছে দুইটি রেম রম ভেরিয়েন্ট এ অফিশিয়াল ভাবে যার বেস্ট ভেরিয়েন্ট 4 – 128, 14,990 টাকা।

আর টপ ভেরিয়েন্ট এর প্রাইস হলো ১৫,৯৯০ টাকা ৬-১২৮ জিবি। আমার কাছে মনে হয় আপনারা যারা একটা ভালো গেমিং ফোন কিনতে চাচ্ছেন এবং চাচ্ছেন একটা স্টাইলিশ ডিজাইনের ফোন কিনতে তারা অবশ্যই এই ফোনটি দেখতে পারেন।


২। Realme c25s
এই ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে, ৬.৫ ইঞ্চি মাপের একটি এইচডি প্লাস রেজুলেশনের আইপিএস এলসিডি প্যানেল।

ব্যাক সাইডে ব্যবহার করা হয়েছে ৪৮ মেগা পিক্সেলের ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ,
পেয়ে যাবেন ফোনটিতে ২ মেগাপিক্সেলের ম্যাক্রো, আর ২ মেগাপিক্সেলের ডেপ সেন্সর।
আর সামনে থাকছে ৮ মেগাপিক্সেল এর সেলফি ক্যামেরা ,

ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে মিডিয়াটেক হেলিও G85 প্রসেসর, out-of-the-box থাকছে অ্যান্ড্রয়েড ১১। এবং রিয়েলমি ইউ আই 2.0

সিকিউরিটির জন্য থাকছে rear-mounted ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, থাকছে ৬ হাজার এম্পিয়ার এর একটি দুর্দান্ত ব্যাটারি।
এবং সেই সাথে থাকছে ১৮ ওয়াট এর ফাস্ট চার্জিং সুবিধা। আর বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের মার্কেট এই ফোনটি পাওয়া যাচ্ছে।
দুইটি রেম রম ভেরিয়েন্ট অফিশিয়াল ভাবে। ৬-৬৪ জিবি ভেরিয়েন্ট এর দাম ১৪,৪৯০ টাকা এবং ৬-১২৮ হলো ১৫,৯৯০ টাকা।

তো আমার কাছে মনে হয় আপনারা যারা ভালো একটা ব্রান্ডের ফোন খুঁজছেন, তারা অবশ্যই এই ফোনটি দেখতে পারেন।
ফোনটিতে যেমন থাকছে ভালো ক্যামেরা কোয়ালিটি, তেমনি ব্যবহার করা হয়েছে ভালো একটি গেমিং প্রসেসর। আর সাথে থাকছে বিগ ব্যাটারি।


৩। Tecno spark 7 pro
এই ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ৬.৬ ইঞ্চি মাপের ৯০ হার্স রিফ্রেশ রেট এর এইচডি প্লাস আইপিএস এলসিডি প্যানেল।
ব্যাক সাইডে থাকছে ৪৮ মেগা পিক্সেলের ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ ‌, ব্যবহার করা হয়েছে ২ মেগা পিক্সেলের ম্যাক্রো আর ২ মেগাপিক্সেলের ডিপ সেন্সর।

সামনে পেয়ে যাচ্ছেন ৮ মেগা পিক্সেলের সেলফি ক্যামেরা, ফোনটিতে থাকছে মিডিয়াটেক হেলিও G80 প্রসেসর out-of-the-box থাকছে অ্যান্ড্রয়েড ১১।

ফোনটিতে আরও থাকছে rear-mounted ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর।
থাকছে ৫,০০০ এম্পিয়ার এর একটি বিশাল ব্যাটারি, এবং ১৮ ওয়ার্ডের একটি ফাস্ট চার্জার।
আর বাংলাদেশের মার্কেটে বর্তমান সময়ে এই ফোনটি পাওয়া যাচ্ছে মোট দুইটি ভেরিয়েন্ট এ অফিশিয়াল ভাবে।

৪-৬৪ জিবি অফিশিয়াল প্রাইস হলো ১৩,৪৯০ টাকা আর টপ ভেরিয়েন্ট ৬-৬৪ জিবি ভার্সন টা পাওয়া যাচ্ছে ১৪,৯৯০ টাকায়।

তো আমার কাছে মনে হয় আপনারা যারা একটা ভালো গেমিং ফোন কিনতে চান ১৫ হাজার টাকা বাজেটের মধ্যে তারা ফোনটি দেখতে পারেন।

স্পনসর- মাত্র ৩,৫০০ টাকায় – Samsung Galaxy Tab A8 |4 -64 জিবি ভেরিয়েন্ট এ কিনুন।

তো আজকের মত এ পর্যন্তই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ ❤

The post বাজেটে সেরা ৩ স্মার্ট ফোন | Top 3 Phone Under 15000 | Bangla Review appeared first on Trickbd.com.

কোথায় থেকে termux ডাউনলোড করবেন দেখে আসুন না দেখলে চরম মিস করবেন ।

Posted:

আজ আমি আপদের দেখাবো কিভাবে  এবং কোথায় থেকে termux ইনস্টল করতে হয়। অনেকে বলবে ভাই এই termux তো প্লে স্টোরে পাওয়া যায় সেটার সাথে আমি একমত কিন্তু কথা হচ্ছে প্লে স্টোরে যেইটা আছে সেটা আপডেট বন্ধ আছে । আমরা যখন টুলস রান করতে যাই তখন অনেক error আসে। অনেক টুলস ঠিক মতো রান করা যায় না সেই সমাধান নিয়ে হাজির হলাম আমি আবির চলুন বেশি কথা না বলে কাজে আশা যাক।

কোথায় থেকে ডাউনলোড করবো: 

Termux অফিসিয়াল ওয়েবসাইট  তারা ওখানে বলে দিছে কোথায় থেকে ডাউনলোড করতে হবে।

Termux ওয়েবসাইটে ঘুরে আশা যাক।

প্রথমে আমরা যেকোনো একটা ব্রাউজারে চলে যাবো।

এখন আমরা সার্চ করবো termux এবং একটু নিচে তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট পেয়ে যাবো।

এখন একটু নিচে গেলে f-droid লেখা পেয়ে যাবো সেখানে ক্লিক করবো।

এখন download f-droid ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিবো তারপর আমরা ইনস্টল করবো ।

 

এখন f-droid ওপেন করবো।

এখন কিছু মেগাবাইট এর প্রয়োজন হবে। updating repository হতে কিছু সময় লাগবে ।

Repository updating শেষ হলে এই রকম ইন্টার পেইজ দেখতে পারবেন । এখন আমরা সার্চ করবো termux. ।

 

Termux লিখে সার্চ করলে অনেক গুলো দেখতে পারেন আপনি খুজে বের করবেন কোথায় terminal emulator with package লিখা আছে এবং সেটি আমরা ডাউনলোড করে ইনস্টল করবো।

দেখতে পাচ্ছেন আমারটা ওপের দেখাচ্ছে আমি আগে ইনস্টল করে রাখছি তার জন্য ।

এখন আশা করছি এখন কোন সমস্যা হবে না যে কোন টুলস রান হবে error আসবে না।

তো আজ এই পর্যন্তই ভালো থাকবেন।

YouTube

Facebook

The post কোথায় থেকে termux ডাউনলোড করবেন দেখে আসুন না দেখলে চরম মিস করবেন । appeared first on Trickbd.com.

নতুন ফোন কিনবেন? দেখে নিন বাংলাদেশী কোম্পানির তৈরী করা অসাধারন একটি মোবাইলের রিভিউ । [Don’t Miss]

Posted: 12 Dec 2021 06:17 AM PST

হ্যালো বন্ধুরা
সবাই কেমন আছেন?আশা করি খুবই ভালো আছেন । আজ আমি আপনাদের জানাতে চলেছি বাংলাদেশী একটি কোম্পানী WALTON এর তৈরী একটি ফোনের কথা যেটা জানলে আপনি সত্যিই অবাক হবেন ।

তো চলুন, প্রথমে আমরা ওয়ালটন সম্পর্কে জেনে নেই ।

WALTON

ওয়ালটন হচ্ছে বাংলাদেশের একটি কোম্পানি । ওয়ালটন কোম্পানিটি ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ।ওয়ালটন গ্রুপ এম নুরুল আলম রিজভির হাত ধরে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান স্বরূপ যাত্রা শুরু করে
১৯৭৭ সালে । তবে এর মূলপ্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন এস
এম নজরুল ইসলাম
। প্রথমে তারা ১৯৭০ সারে ওয়ালটন ইস্পাত শিল্পে প্রবেশ করেছিল এরপর ইলেক্ট্রনিক্স ও অটোমোবাইল ব্যবসায় প্রবেশ করে ২০০০ সালে ।বর্তমানে ওয়ালটন কোম্পানি,
মোবাইল, টেলিভিশন, ফ্রিজসহ অন্যান্য প্রোডাক্ট তৈরী করছে ।
আমি আজকে আপনাদের এই ওয়ালটনেরই তৈরী একটি ফোনের মডেল নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি ।
তো চলুন এবার শুরু করি ।

Brand : WALTON

Model : Primo N5

Network : 2g, 3g, 4g(voLTE)

Connectivity: Wifi, GPS, USB, Bluetooth & OTG

Style: Minimal Nothc

weight : 222grams

Display Size : 6.82″

Display Resolution: HD+ 1640 x720 pixels

Back Camera : 13+5+2 MegaPixels(Full HD+1080p Video Recording)

Front Camera : 13MegaPixels(Full HD+1080p Video Recording)

Battery : Lithium-polymer 5500 mAh (non-removable)(10W Fast
Charging)

Operating
System : Android 11
Chipset MediaTek
Helio G25 (12
nm)

RAM : 4GB

ROM : 64GB

Processor Octa-core, 2.0 GHzSecurity : Fingerprint & Face unlock

বিশ্লেষিত কথাঃ

Walton Primo N5 ফোনটিতে রয়েছে 6.82 ইঞ্চি
HD+ IPS স্ক্রিন । এটিতে একটি ফুল-ভিউ
ওয়াটারড্রপ নচ ডিজাইন
রয়েছে । পিডিএএফ, ডেপথ সেন্সর, আল্ট্রাওয়াইড, এলইডি ফ্ল্যাশ, f/2.0 অ্যাপারচার ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য এবং ফুল এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং সহ ব্যাক ক্যামেরাটি
ট্রিপল 13+5+2 মেগাপিক্সেল এর ।
সামনের ক্যামেরাটি 13
মেগাপিক্সেল এর । Primo N5 ফোনটিতে রয়েছে 5500 mAh এর একটি
বড় ব্যাটারি ।
এতে রয়েছে 4 GB RAM, 2.0GHz পর্যন্ত অক্টাকোর CPU এবং PowerVR GE8320 GPU ।

এই ফোনটি একটি 12 nm MediaTek
Helio G25 চিপসেট দ্বারা
চালিত। ডিভাইসটিতে রয়েছে 64
জিবি অভ্যন্তরীণ
স্টোরেজ(RAM) এবং
ডেডিকেটেড
মাইক্রোএসডি স্লট । এই ফোনে একটি ব্যাক-মাউন্ট করা ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সরও রয়েছে ।

সবশেষে জানাচ্ছি ফোনের দাম ।
ফোনটির বাংলাদেশের অফিসিয়াল দাম রয়েছে ১২,৪৯৯ টাকা ।
অর্থাৎ এই ফোনটি আপনি বাংলাদেশের যেকোনো অঞ্চলের যেকোনো শো-রুম থেকেই ১২হাজার ৪শত ৯৯টাকার বদলে নিয়ে নিতে পারবেন ।
যাদের এই বৈশিষ্ট্যগুলো দেখে মনে হচ্ছে যে, এই ফোনটি কেনার জন্য উপযোগী, তারা আর দেরি না করে আপনার নিকটস্থ মোবাইল শো-রুম থেকে আজকেই এই ফোনটি কিনে নিন ।
তো বন্ধুরা , আজ এপর্যন্তই, আশা করি ভালো লেগেছে, সবাই ভালো থাকবেন ।
নমষ্কার




The post নতুন ফোন কিনবেন? দেখে নিন বাংলাদেশী কোম্পানির তৈরী করা অসাধারন একটি মোবাইলের রিভিউ । [Don't Miss] appeared first on Trickbd.com.

Education guide: tag question চলুন শিখে নিই!

Posted:

প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, tag question নিশ্চয় নামটি তোমরা শুনেছো। ক্লাস সিক্স থেকে পরবর্তী ক্লাসে, tag question প্রশ্নটিই পরীক্ষায় লিখতে হয়। এখন তুমি যদি tag question কি? কিভাবে করতে হয় এই ট্যাগ কোশ্চেন? তাহলে হয়তোবা পরীক্ষায় লিখতে অসুবিধা হবে অনেক! তো আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বেসিকালি ভাবে, ট্যাগ করছেন নিয়ে আলোচনা করব! এটি সাধারণত ইংলিশ গ্রামারের, খুবই কমন ও গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন!

এমনকি পরীক্ষায় এই প্রশ্নের জন্য, বেশ ভালই নম্বর দিয়ে থাকে। যদিও ইংলিশ গ্রামার সম্পর্কে এর আগে আরো কিছু আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়েছে। আপনারা যারা, ইংলিশ গ্রামারের দুর্বল তারা আর্টিকেলগুলো পড়তে পারেন। আর আজকে আমরা ঠিক একই ইংলিশ গ্রামারের, tag question পাট বা অংশটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। চলুন আর কথা না বাড়িয়ে এখন আমরা, tag question অংশটি নিয়ে বিস্তারিত জেনে নিই।

Tag question কেন জানা জরুরী?

ট্যাগ কোশ্চেনঃ ট্যাগ কোশ্চেন পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যবহুল একটি প্রশ্ন। যেটার জন্য, বেশ ভালই নম্বর দিয়ে থাকেন। সুতরাং সঠিকভাবে আমরা যদি, ট্যাগ কোশ্চেন পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারি তাহলে নম্বর সহজেই পেতে পারেন এখান থেকে। তাছাড়া অন্যান্য প্রশ্নের চেয়ে, এই ট্যাগ কোশ্চেন খুবই সহজ। যে কেউ চাইলে একটু চেষ্টা করলে অবশ্যই সেও, tag question করতে পারবে খুব সহজে।

অন্যান্য প্রশ্নের উত্তর, আপনি দিতে পারেন কিংবা না পারেন। একবার যদি আপনি ট্যাগ কোয়েশ্চেন সম্পর্কে সঠিক ধারণা, ও নিয়ম নীতি সম্পর্কে নলেজ চলে আসে। তাহলে আপনিও খুব সহজে ট্যাগ কোশ্চেন লিখতে সক্ষম হবেন। সুতরাং আশা করি বুঝতে পেরেছ যে, কেন আমাদের ট্যাগ কোশ্চেন সম্পর্কে জানতে হবে। Tag question খুবই গুরুত্বপূর্ণ ইংলিশ গ্রামারের প্রশ্ন হওয়ায়, তাই চলুন এখন আমরা ট্যাগ কোশ্চেন নিয়ে বিস্তারিত জেনে নিই।

Tag question ট্যাগ কোশ্চেন কি?

ট্যাগ কোশ্চেনঃ সাধারণত ট্যাগ শব্দের অর্থ হলো জুড়ে দেওয়া। এবং কোশ্চেন শব্দের অর্থ হলো প্রশ্ন। সুতরাং কথোপকথনের সময় সেন্টেন্স এর শেষে যে, একটি সমর্থন সূচক প্রশ্ন সংযোগ করা হয়, তাকেই সাধারণত tag question বলা হয়ে থাকে। আশা করি তোমরা ট্যাগ কোশ্চেন আসলে কি? এবং ট্যাগ কোশ্চেন কাকে বলে এটি বুঝতে পেরেছেন!

Tag question করার সময় সাহায্যকারী ক্রিয়ার উপর অধিক নির্ভর করতে হয়। বাক্যে সাহায্যকারী ক্রিয়া উপস্থিতি থাকুক বা না থাকুক, উত্তরের শুরুতেই সাহায্যকারী ক্রিয়া যে করে হোক আনতে হবে। তারপর বাক্যটি পজেটিভ থাকলে উত্তর এ নেগেটিভ করতে হবে। অন্যদিকে নেগেটিভ থাকলে উত্তর এ পজেটিভ আনতে হবে। এবং শেষের দিকে subject-এর পারসন রূপ বসাতে হবে।

বন্ধুরা উপরোক্ত বিষয়গুলো তোমরা একটু মন দিয়ে পড়বা। কেননা উপরোক্ত আমরা যে তিনটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি সেগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এবং এই তিনটি কাজই ট্যাগ এর মূল এবং প্রধান সূত্র বলতে পারো। সুতরাং আমাদেরকে উপরোক্ত তিনটি বিষয় অবশ্যই মনে রাখা জরুরী, tag question লেখার জন্য।

Tag question লেখার জন্য যা যা করতে হয়?

ট্যাগ কোশ্চেনঃ tag question লেখার জন্য বিভিন্ন ধরনের চেঞ্জ করতে হয় বাক্য। সুতরাং বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, এই চেঞ্জিং সম্পর্কে আপনার ধারণা না থাকলে অবশ্যই, এ বিষয়টি আপনার ধারণা থাকা জরুরি, tag question জানার আগ্রহ যদি থাকে তাহলে। সুতরাং এখন ট্যাগ করছেন লেখার জন্য যা যা করতে হয় তা নিচে দেয়া হল।

সাধারণত ট্যাগ কোশ্চেন করতে হলে, প্রধানত তিনটি বিষয় অবশ্যই ধারণা থাকা জরুরী।

১. বাক্যে শুরুতে সাহায্যকারী ক্রিয়া প্রথমে না থাকলে, যে করেই হোক সাহায্যকারী ক্রিয়া প্রথমে আনতে হবে।

২. এফারমেটিভ থাকলে বাক্যটি নেগেটিভ করতে হবে। আর যদি নেগেটিভ থাকে বাক্যটি তাহলে এফারমেটিভ করতে হবে।

৩. এবং পরিশেষে বা বাক্যের শেষে, সাবজেক্ট এর পূর্ণরূপ বসাতে হবে। বাক্যটি লেখার শেষে আমাদেরকে সাবজেক্ট এর প্রনাউন রূপ বসাতে হবে।

যেমন উদাহরণ হিসেবেঃ

Roman was going to mosque, wasn’t he?

ট্যাগ কোশ্চেনঃ ট্যাগ করছেন লেখার জন্য বিভিন্ন ধরনের চেঞ্জ করতে হয় বাক্য। সুতরাং বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, এই চেঞ্জিং সম্পর্কে আপনার ধারণা না থাকলে অবশ্যই, এ বিষয়টি আপনার ধারণা থাকা জরুরি, tag question জানার আগ্রহ যদি থাকে তাহলে। সুতরাং এখন ট্যাগ করছেন লেখার জন্য যা যা করতে হয় তা নিচে দেয়া হল।

বন্ধুরা উপরোক্ত বিষয়গুলো তোমরা একটু মন দিয়ে পড়বা। কেননা উপরোক্ত আমরা যে তিনটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি সেগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এবং এই তিনটি কাজই ট্যাগ এর মূল এবং প্রধান সূত্র বলতে পারো। সুতরাং আমাদেরকে উপরোক্ত তিনটি বিষয় অবশ্যই মনে রাখা জরুরী, tag question লেখার জন্য।

Tag question কেন জানা জরুরী?

ট্যাগ কোশ্চেনঃ ট্যাগ কোশ্চেন পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যবহুল একটি প্রশ্ন। যেটার জন্য, বেশ ভালই নম্বর দিয়ে থাকেন। সুতরাং সঠিকভাবে আমরা যদি, ট্যাগ কোশ্চেন পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারি তাহলে নম্বর সহজেই পেতে পারেন এখান থেকে। তাছাড়া অন্যান্য প্রশ্নের চেয়ে, এই ট্যাগ কোশ্চেন খুবই সহজ। যে কেউ চাইলে একটু চেষ্টা করলে অবশ্যই সেও, tag question করতে পারবে খুব সহজে।

অন্যান্য প্রশ্নের উত্তর, আপনি দিতে পারেন কিংবা না পারেন। একবার যদি আপনি ট্যাগ কোয়েশ্চেন সম্পর্কে সঠিক ধারণা, ও নিয়ম নীতি সম্পর্কে নলেজ চলে আসে। তাহলে আপনিও খুব সহজে ট্যাগ কোশ্চেন লিখতে সক্ষম হবেন। সুতরাং আশা করি বুঝতে পেরেছ যে, কেন আমাদের ট্যাগ কোশ্চেন সম্পর্কে জানতে হবে।

প্রিয়, বন্ধুরা এই ছিল tag question,,,, আশা করি তোমরা, tag question এর উপরোক্ত নিয়ম-নীতিগুলো দেখে বা জেনে, tag question সহজে করতে পারবা। সুতরাং বুঝতে কোথাও অসুবিধা হলে সেটা কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারো। বরাবরের মতো আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি পর্যন্তই। দেখা হবে অন্য কোন আর্টিকেলে। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং নিরাপদে থাকবেন। আর্টিকেলটি পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

The post Education guide: tag question চলুন শিখে নিই! appeared first on Trickbd.com.

ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করুন সম্পূর্ণ ফ্রিতে [তাড়াতাড়ি করুন]

Posted:

আসসালামু আলােইকুম বন্ধুরা আশা করি সকলে ভালো আছেন ।
মূল কাজের কথায় চলে আসি কেননা সময় খুব কম ।

ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করুন সম্পূর্ণ ফ্রিতে, হ্যা বন্ধুরা এটা কোন গল্প নয় । সনামধন্য একটি ডোমেইন রেজিষ্টার কোম্পানী Porkbun অফিশিয়ালভাবে  এই অফারটি পাবলিশ করেছে ।

তাদের অফারের মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে দুইটি ডোমেইন সম্পূর্ণ ফ্রি…
.Ink & .Wiki

সো দেরি না করে তাড়াতাড়ি করুন ।
.INK রেজিষ্ট্রেশন সরাসরি লিংকঃ https://porkbun.com/tld/ink?coupon=LOWENDTALKINK
.Wiki রেজিষ্ট্রেশন সরাসরি লিংকঃ https://porkbun.com/tld/wiki?coupon=LOWENDTALKWIKI

বিঃদ্রঃ এখানে আলাদাভাবে কোন কুপন কোড ব্যবহারের প্রয়োজন নেই । সরাসরি লিংকে ক্লিক করলেই হয়ে যাবে ।

তবে ডোমেইন রেজিষ্টার করার সময় আপনাকে একটি কার্ড ব্যবহার করতে হবে । তো ক্রেডিট কার্ড কোথা থেকে পাবেন তাও দিয়ে দিচ্ছি…

প্রথমে, https://namso-gen.com/ 

এই লিংকে ক্লিক করে BIN নাম্বার হিসেবে বক্সে 408832 বসিয়ে দিন । তাহলেই অনেকগুলো ক্রেডিট কার্ড ইনফরমেশন পাবেন ।

যা দিয়ে আপনার কাংখিত ফ্রি ডোমেইন টি রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন ।

*মাথায় রাখবেন ১জন ব্যক্তি কেবলমাত্র ১টি ডোমেইন নিতে পারবেন ।

*ফ্রি ডোমেইন টি শুধুমাত্র ১ম বছরের জন্য পাবেন ।

ধন্যবাদ সবাইকে ।

Collected from
Own source.

The post ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করুন সম্পূর্ণ ফ্রিতে [তাড়াতাড়ি করুন] appeared first on Trickbd.com.

Website থেকে টাকা ইনকাম করার সঠিক তিনটি পদ্ধতি?

Posted:

ওয়েবসাইট সম্পর্কে বর্তমান সময়ে, খুব কম লোকই আছে যারা জানেনা ওয়েবসাইট কি? এমনকি ওয়েবসাইটে রিলেটেড অনেক পোস্ট রয়েছে ট্রিকবিডিতে! তাছাড়া আমি নিজেও ওয়েবসাইট সম্পর্কে একটি আর্টিকেল পাবলিশ করেছিলাম। ওয়েবসাইট কি ওয়েবসাইট থেকে টাকা কিভাবে ইনকাম করা যায়! এই বিষয় নিয়ে আগে আর্টিকেল পাবলিশ করার, আশা করি এ সম্পর্কে আপনাদের ভাল নলেজ থাকবে!

তবে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা সাধারণত, ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকাম করার তিনটি মাধ্যম কিংবা পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব। যেখানে আপনারা সহজে আপনার ওয়েব সাইট এর মাধ্যমে, এই তিনটি পদ্ধতি অবলম্বন করে সহজে টাকা আয় করার সুযোগ পাবেন। তাই যারা ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকাম করতে চান, এই তিনটি পদ্ধতি অবলম্বন করে তারা অবশ্য আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন।

বন্ধুরা যদি ওয়েবসাইট সম্পর্কে সকলেই আশা করি জানেন, কিন্তু সংক্ষিপ্ত আকারে আমরা ওয়েবসাইট রিলেটেড কিছু তথ্য জানবো। যাতে করে আমরা খুব সহজে, আর্টিকেলটি পড়তে আরো বেশি সুবিধাজনক হয়। আপনাদের সুবিধার্থে ওয়েবসাইট কি কিভাবে ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম? এই পুরো বিষয়টি সংক্ষিপ্তাকারে ক্লিয়ার ধারণা দিয়ে, মূল আর্টিকেলটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব!

সংক্ষিপ্ত আকারে ওয়েবসাইট কি?

ওয়েবসাইট হলো একটি প্ল্যাটফর্ম। যেমন প্লাটফরমটি আমরা জমি উদাহরণ হিসেবে ধরলাম। এখন আপনি কিন্তু চাইলেই এই জমি থেকে বিভিন্ন ধরনের, ফসল চাষাবাদ করতে পারেন। আপনি যদি সঠিকভাবে জমিটি সেচ, সার মাটি ইত্যাদি দিতে পারেন তাহলে। অবশ্যই কিন্তু আপনার যোনি থেকে বেশ ভালোই একটা আর্নিং আসবে।

অর্থাৎ আপনি যদি জমিতে ভালোভাবে সবকিছু ঠিকঠাক মত, পরিশ্রমই হয়ে কাজ করেন তাহলে অবশ্যই। ওই জমি থেকে বেশ ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। এখন এই যে জমি এই ওয়েবসাইটটিও জমির মত। এই ওয়েবসাইটে আপনি বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট পাবলিশ করে, তাছাড়া ভিজিটর বাড়িয়ে সহজে ওয়েব সাইট থেকে আয় করতে পারবেন। আশাকরি উদাহরণটি তে আপনারা ক্লিয়ার হয়েছেন, ওয়েবসাইটটি আসলে কি?

ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়? সংক্ষিপ্ত আকারে!

ওয়েবসাইট এক ধরনের প্লাটফর্ম, যেখানে আপনারা বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট, যেমন ভিডিও অডিও ইমেজ আর্টিকেল ইত্যাদি পাবলিশ করে, ওয়েবসাইটটি এসইও ফ্রেন্ডলি কাস্টমাইজেশন। যেন মানুষ ওয়েবসাইটে ভিজিট করে, এবং মানুষের প্রয়োজনীয় প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে আপনার, কন্টাক্ট থেকে উপকৃত হয়। এরকম অনেক ধরনের কিছু ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা যায়।

আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর অনুসারে আপনার ইনকাম বেশি হবে। দৈনিক যদি আপনি ওয়েবসাইটের সময় আপনি যদি বেশি পরিমাণে দিতে পারেন তাহলে হয়তো ইনকাম বেশি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। ইনকাম বেশি না হলেও মোটামুটি আপনি ওয়েবসাইট থেকে আর্নিং করতে পারবেন। বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনারা ওয়েব সাইট থেকে আয় করতে, তাই চলুন এখন আমরা ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার তিনটি মাধ্যম বা পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করি।

ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকাম করার সেরা তিনটি পদ্ধতি?

1. Google AdSense earn money

2. Affiliate marketing earn money

3. Sponsor ad from earn money

Google AdSense earn money ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এডসেন্স থেকে ইনকাম?

গুগল এডসেন্স, বিশ্বের খুবই জনপ্রিয় একটি নেটওয়ার্ক। যেখানে আপনারা চাইলেই, গুগলের বিজ্ঞাপন গুলো আপনার ওয়েবসাইটে, অন্যদের মাঝে দেখিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে, আপনার ওয়েবসাইটের জন্য গুগল এডসেন্স একাউন্ট থাকতে হবে। আর যদি গুগল এডসেন্স একাউন্ট না থাকে, তাহলে অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটের জন্য একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিবেন।

আপনি যখন আপনার ওয়েবসাইটের জন্য গুগল এডসেন্স একাউন্ট তৈরি করার, আবেদন করবেন তখন আপনার একাউন্ট রিভিউ করে ফলাফল জানিয়ে দিবে। যদি আপনার অ্যাকাউন্ট অ্যাপ্রুভ হয় তাহলে অবশ্যই আপনারা, আপনার ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন গুলো খুব সহজে বসে ইনকাম করতে পারবেন। তাছাড়া গুগল এডসেন্স একাউন্টে মাত্র 100 ডলার হলে ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করা যায়।

Affiliate marketing earn money অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করুন ওয়েবসাইটে?

আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে খুব সহজেই এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। নিদৃষ্ট প্রোডাক্ট বা পণ্য কোন কোম্পানির অ্যাফিলিয়েট লিংক, আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে খুব সহজে নির্দিষ্ট গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন। যদি আপনার অ্যাফিলিয়েট থেকে কোন পণ্য গ্রাহক ক্রয় করতে চাই, সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই তার বিনিময়ে সেই কোম্পানি থেকে আপনি কিছু কমিশন পাবেন।

যদি আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর বেশি পরিমাণে থাকে, সেই ক্ষেত্রে আপনার ওয়েব সাইট এর জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ইনকাম, এমনকি আপনার আফিলিয়েট আরো বেশি লোকের কাছে পৌঁছে ইনকাম হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে প্রচুর পরিমাণে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন এফিলিয়েট মার্কেটিং করে, ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কিভাবে ইনকাম করতে হয় এ বিষয়ে বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন। তাছাড়া এফিলিয়েট মার্কেটিং করে সহজে ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করা সম্ভব।

Sponsor ad from earn money স্পনসর অ্যাড দেখিয়ে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ইনকাম?

অন্যান্য এড এর চেয়ে স্পন্সার এড গুলো সবচেয়ে বেশি ভালো। কেননা সেখানে ইনকাম গুলো একটু বেশি হয়ে থাকে। যেমন আপনি যদি নগদ কোম্পানির স্পন্সার এড গুলো আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে, মানুষের কাছে প্রচার করতে পারেন মানুষ আপনার অ্যাড গুলো দেখবে, সেখানে অন্যান্য এড এর বিনিময়ে যত টাকা ইনকাম হবে, তারচে আপনার বেশি ইনকাম হবে স্পন্সর অ্যাড এর মাধ্যমে।

এক কথায় আপনি যদি, গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন গুলো দেখিয়ে 10 টাকা ইনকাম করতে পারেন, তাহলে স্পন্সর বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আপনি 50 টাকা আয় করতে পারবেন। যদিও কেউ সিরিয়াসলি মনে করবেন না উদাহরণ হিসেবে আপনাদের কে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। উদাহরণটি তে আপনাদের কে বোঝানোর চেষ্টা করেছি যে, গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপনের সে স্পন্সর বিজ্ঞাপন এর ইনকাম বেশি। তাই আপনারা চাইলে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে স্পন্সর বিজ্ঞাপন দেখে আয় করতে পারেন।

পরিশেষে প্রিয় বন্ধুরা, আজকে আমরা ওয়েবসাইটে রিলেটেড, যে আর্টিকেলটি আপনাদের কাছে বোঝানো, ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকাম করার তিনটি জনপ্রিয় পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করেছি। আপনারা উপরোক্ত পদ্ধতি অবলম্বন করে, আপনার ওয়েবসাইটে প্রচুর পরিমানে আয় করতে পারবেন। উপরোক্ত পদ্ধতির মধ্যে আপনার যে পদ্ধতি পছন্দ, আপনার করতে আগ্রহী ইচ্ছুক রয়েছেন।

তারা কিন্তু চাইলে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এই তিনটি পদ্ধতি অবলম্বন করে ইনকাম করতে পারবেন সহজে। আশা করি পুরো বিষয়টি আপনারা ক্লিয়ার ধারণা পেয়েছেন। যদি কোথাও বুঝতে অসুবিধা কিংবা কিছু জানার থাকে, তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন। যত সম্ভবত আপনাদেরকে রিপ্লে দেওয়ার চেষ্টা করব। আর্টিকেলটি পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং নিরাপদে থাকবেন।

The post Website থেকে টাকা ইনকাম করার সঠিক তিনটি পদ্ধতি? appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments