ইউটিউবে কী ধরনের ভিডিও আপলোড করলে বেশি লাভ হবে? |
- ইউটিউবে কী ধরনের ভিডিও আপলোড করলে বেশি লাভ হবে?
- Brilliant অ্যাপ এ ৫০ বা তা বেশি যে কোনো রিচার্জ এ ২০% ক্যাশব্যাক নিয়ে নিন সকল গ্রাহক.!
- ফেসবুকের কাজের দুটি ফিচার! কাজে লাগবে আপনারও।
- Proper use of common sense – একটি শিক্ষামূলক পোস্ট
- Convert TTF to APK | TTF ফাইলকে APK তে কনভার্ট করুন আর ইউজ করুন আপনার ফোনেও কাস্টম ফন্ট।
- ফ্রি ফায়ার আপডেট! | FF OB 32 UPDATE NEWS
- ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং যেভাবে করতে হয়?
ইউটিউবে কী ধরনের ভিডিও আপলোড করলে বেশি লাভ হবে? Posted: হ্যালো বন্ধুরা আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন। আপনাদেরকে আবারো আমাদের সাইটে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক স্বাগতম জানাই। আজকের পোস্ট এ আমি আপনাদের সাথে ইউটিউবে কী ধরণের ভিডিও বানালে বেশি লাভ হবে সেই বিষয় টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। তো চলুন দেরি না করে পোস্ট টি শুরু করা যাক। ইউটিউব বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি ভিডিও শেয়ারিং সাইট। এখানে যেকেউ নিজের একটি চ্যানেল খুলতে পারেন এবং সেই চ্যানেলে ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে পারেন। আবার প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে লোকেরা ইউটিউবে প্রবেশ করেন এবং সেই ভিডিও গুলো দেখে থাকেন। আপনি যদি নতুন একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করার কথা ভাবছেন তাহলে ইউটিউবে ভিডিও বানানোর আইডিয়া গুলোর বিষয়ে আপনার প্রথমেই জেনে রাখা দরকার। কেননা বর্তমানে ইউটিউবে প্রচুর চ্যানেল রয়েছে যারা নিয়মিত তাদের ভিডিও ইউটিউবে পাবলিশ করছেন। এছাড়া লোকেরা তাদের নিজেদের বানানো ভিডিও আপলোড করার জন্য প্রতিদিন নতুন নতুন অনেক চ্যানেল তৈরি করছেন। ফলে ইউটিউবে চ্যানেলের পরিমাণ অনেক ভেড়ে গিয়েছে এবং প্রতিদিন হাজার হাজার ভিডিও ইউটিউব প্লাটফর্মে পাবলিশ করা হচ্ছে। তাই আপনি যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল প্রতিষ্ঠিত করতে চান তাহলে আপনাকে ইউটিউব কনটেন্ট আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা অর্জন করতে হবে। আপনারা অবশ্যই এ বিষয়ে জানেন যে, ইউটিউব চ্যানেল থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়? আমরা যদি সঠিকভাবে একটি ইউটিউব চ্যানেল প্রতিষ্ঠিত করতে পারি তাহলে আমরা সেখান থেকে কিছু পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারি। আমরা মূলত টাকা আয় করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেলে কাজ করে থাকি। আর একটি ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করার জন্য প্রথমে আপনাকে চ্যানেলের জন্য একটি সঠিক নিস বেছে নিতে হবে। এতে আপনি বাছাই করা নিস এর উপরে আপনার চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করতে পারবেন। এরপর যখন লোকেরা আপনার ভিডিও দেখবে এবং আপনার চ্যানেল জনপ্রিয় হয়ে যাবে তখন আপনি ইউটিউব চ্যানেল থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। নিম্নে আমার বলা নিস থেকে আপনি যদি যে কোন একটি বিষয়কে আপনার চ্যানেলের জন্য বেছে নিতে পারেন৷ এরপর কেবল সেই বিষয়ের সাথে জড়িত ভিডিও গুলো আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করতে পারেন। আমি যে ইউটিউব ভিডিও টপিক আইডিয়া গুলো আপনাদের দিতে চলেছি এগুলো বর্তমানে খুবই জনপ্রিয়। এই ধরনের ভিডিও গুলো লোকেরা পছন্দ করে থাকেন। আর আপনি যদি এই ইউটিউব নিস গুলোর যে কোন একটি নিস নিয়ে ভিডিও তৈরি করেন তাহলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি সফল হতে পারেন। কেননা একটি সঠিক নিস নিয়ে ভালোভাবে কাজ করলে ইউটিউবে সফল হওয়ার সম্ভাবনা প্রচুর রয়েছে। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক ইউটিউবে কি কি বিষয় নিয়ে কাজ করলে ভালো হবে। Technology Related Videoবর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ। এখন মানুষের দৈনন্দিন প্রায় সকল কাজে প্রযুক্তির ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তাই আপনি যদি ইউটিউবে প্রযুক্তি সম্পর্কিত ভিডিও আপলোড করতে পারেন তাহলে এক্ষেত্রে আপনার ইউটিউবে সফল হওয়ার সম্ভাবনা প্রচুর রয়েছে। কেননা বর্তমানে লোকেরা প্রযুক্তিগত যেকোন সমস্যার সমাধান করার জন্য ইউটিউবে এর সমাধান খুজে থাকেন। Technology সম্পর্কিত অনেক বিষয় রয়েছে যেগুলোর উপর আপনি ভিডিও বানাতে পারেন। Motivational বা শিক্ষামূলক ভিডিওবর্তমানে মোটিভেশনাল ভিডিও গুলোর চাহিদা প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। কেননা এই ভিডিও গুলোর মাধ্যমে মানুষ motivate হতে পারেন যা তাদের জীবনে অনেক কাজে লাগে। Motivational ভিডিওতে speaker এমন অনেক কথা বলেন যার দ্বারা শ্রোতারা উৎসাহিত হন এবং তাদের নিজ নিজ কাজে মনযোগ দেন। তাই আপনি যদি এই ধরনের ভিডিও বানাতে পারেন তাহলে আপনার ইউটিউব চ্যানেল প্রতিষ্ঠিত হতে খুব বেশি সময় লাগবে না। তবে ভিডিওতে এমন কথা বলতে হবে যেগুলো থেকে দর্শকরা শিক্ষা নিয়ে তাদের বাস্তব জীবনে কাজে লাগাতে পারেন। News channelবিশাল সংখ্যক মানুষ ইউটিউবে প্রবেশ করেন খবর দেখার জন্য। দেশ বিদেশের বিভিন্ন খবর গুলো পাওয়ার জন্য অনেকেই ইউটিউবে চলে আসেন। তাই আপনি যদি খবর বা news বিষয়ক ভিডিও বানাতে পারেন তাহলে এক্ষেত্রে আপনার ভিডিওতে প্রচুর পরিমাণে views পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে দেশের অথবা যেকোন বিষয়ের ভালো ভালো খবর সংগ্রহ করতে হবে এবং ভিডিওর মাধ্যমে তা প্রকাশ করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি চাইলে প্রতিদিন নতুন নতুন খবর নিয়ে ভিডিও বানাতে পারবেন এবং ভিডিওর জন্য নতুন টপিক খুজতে বেশি সমস্যা হবে না। Vlog Channelএখনকার সময়ে বলতে গেলে vlog channel গুলোর চাহিদা প্রচুর রয়েছে। কেননা অনেক লোকেরা vlog দেখতে অধিক পছন্দ করে থাকেন। Vlog সাধারণত travel নিয়ে করা হয়ে থাকে। যারা এই ধরণের ভিডিও তৈরি করেন তারা এক একটি ভিডিওতে এক এক জায়গায় বেড়াতে যান। Journey চলাকালে ক্যামেরা দিয়ে সেই জায়গার ভিডিও ধারণ করেন এবং তাদের ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করে থাকেন। এতে viewers রা সেই জায়গা সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন। সেই সাথে vlog video creator রা অনেকের কাছে জনপ্রিয় বা খুবই প্রিয় হয়ে ওঠেন। Cartoon Videoআপনি অবশ্যই জানেন যে, বর্তমানে কার্টুনের কি পরিমাণ জনপ্রিয়তা রয়েছে। এখনকার new generation কার্টুন ভিডিও গুলো দেখতে অধিক পছন্দ করে থাকেন। কেননা অধিকাংশ কার্টুন ভিডিও অনেক মজার হয়ে থাকে, যার ফলে ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা সেগুলো দেখে অনেক আনন্দ পায়। তাই আপনি চাইলে একটি কার্টুন ভিডিওর চ্যানেল বানাতে পারেন। তবে এজন্য প্রথমে আপনাকে cartoon video making শিখে নিতে হবে। আপনি কম্পিউটার অথবা মোবাইল ফোন দিয়েই এসব ভিডিও বানাতে পারবেন। বর্তমানে এন্ড্রয়েড মোবাইলের এমন অনেক application রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি সহজেই কার্টুন ভিডিও বানানো শিখে নিতে পারেন। তাছাড়া ইউটিউবে সার্চ করে এর অনেক টিউটোরিয়াল আপনি দেখে নিতে পারেন। Funny video বা বিনোদনমূলক ভিডিওবলতে গেলে আজকাল বিনোদনমূলক ভিডিও গুলোর অন্যান্য সব ভিডিওর চেয়ে সবচেয়ে বেশি চাহিদা রয়েছে। কেননা লোকেরা বিনোদন পাওয়ার জন্য এসব ভিডিও দেখে থাকেন। এই ধরনের ভিডিওতে ভিউস অনেক বেশি পরিমাণে হয়ে থাকে এবং এগুলো তাড়াতাড়ি ভাইরাল হয়ে যায়। ইউটিউবে বিনোদন মূলক ভিডিওর অনেক বড় বড় চ্যানেল রয়েছে। তাই আপনি এই ধরনের ভিডিও তৈরি করতে পারেন। তবে এই ভিডিওগুলো আপনি কেবল একাই বানাতে পারবেন না। এর জন্য আপনাকে আরো কয়েকজন বন্ধুকে সাথে নিতে হবে। Gaming channelগেমিং এখন অনেক জনপ্রিয় একটি ইউটিউব নিস হয়ে দাড়িয়েছে। এই নিস এর বর্তমানে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি। আপনি ইউটিউবে একটি গেমিং চ্যানেল খুলে কাজ করতে পারেন। ইউটিউবে Gaming এর একটি আলাদা ফিচারস রয়েছে যা আপনি অবশ্যই জানেন। কেবল ইউটিউবে নয়, বর্তমানে অনেকেই ফেসবুক পেজে লাইভ গেমিং এর ভিডিও তৈরি করছেন। আরো পড়ুনঃ ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় 2022 Educational video বা অনলাইন ক্লাসআপনার যদি যেকোন একটি বিষয়ে ভালো জ্ঞান রয়েছে বা আপনি যদি একজন শিক্ষক হয়ে থাকেন তাহলে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেলে অনলাইন ক্লাস করাতে পারেন। ধরুন, যেকোন একটি subject যেমন, বাংলা, ইংরেজি, গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ইত্যাদি। বর্তমানে স্টুডেন্টরা তাদের পাঠ্য বইয়ের কোন একটি বিষয়ে সমস্যা থাকলে সেটি ইউটিউবে সার্চ করে সমাধান খুজে থাকেন। তাই আপনি একজন online tutor হিসেবে ইউটিউবে কাজ করতে পারেন এবং চ্যানেলে অনলাইন ক্লাস সম্পর্কিত ভিডিও আপলোড করতে পারেন। তো প্রিয় বন্ধুরা আশা করছি আপনাদের কাছে আজকের এই পোস্ট টি ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কিন্তু কমেন্ট করে জানাবেন। এবং আমাদের সাইটে এরকম আরো অনেক হেল্পফুল পোস্ট রয়েছে সেগুলো পড়তে চাইলে আমাদের ShopTips24.CoM সাইটটি একবার ভিজিট করুন। আর আজকের মতো এখানেই বিদায়, ভালো থাকবেন সুস্থ্য থাকবেন। The post ইউটিউবে কী ধরনের ভিডিও আপলোড করলে বেশি লাভ হবে? appeared first on Trickbd.com. |
Brilliant অ্যাপ এ ৫০ বা তা বেশি যে কোনো রিচার্জ এ ২০% ক্যাশব্যাক নিয়ে নিন সকল গ্রাহক.! Posted: বিকাশ, রকেট, নগদ ইত্যাদি এর মাধ্যমে পেমেন্ট এর মাধ্যমে ৫০ টাকা বা তার বেশি যে কোনো পরিমাণ এর রিচার্জ করলে পাবে ক্যাশব্যাক। ৫০ টাকার নিচে রিচার্জ করলে কিন্তু কোনো ধরনের ক্যাশব্যাক পাওয়া যাবে না। আর এই ৫০ টাকা বা তার বেশি যে কোনো পরিমাণ এর রিচার্জ করলে যে ক্যাশব্যাক পাবেন সে ক্যাশব্যাক এর টাকা আপনার Brilliant অ্যাপ এর একাউন্ট এ অ্যাড হবে। আপনার Brilliant অ্যাপ রিচার্জ করতে Brilliant অ্যাপ এ ঢুকে সেটিং এ ক্লিক করে My Balance এ ক্লিক করুন। টাকার পরিমাণ দিয়ে Recharge এ ক্লিক করুন। কিসের মাধ্যমে পেমেন্ট করে recharge করবেন তা সিলেষ্ট করে দিয়ে পেমেন্ট সর্ম্পণ করে নিন.! recharge হয়ে গেলে সাথে সাথে আপনার Brilliant একাউন্ট ক্যাশব্যাক পেয়ে যাবেন.!! যেকোনো প্রয়োজনে Facebook এ আমি..!!বাংলালিংক সিমে ফ্রি 1.5GB নিয়ে নিন
টেকনিক্যাল বিষয়ে এবং বিভিন্ন ধরনের অফার সম্পর্কে জানতে ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসার আমন্ত্রন করা হলধন্যবাদThe post Brilliant অ্যাপ এ ৫০ বা তা বেশি যে কোনো রিচার্জ এ ২০% ক্যাশব্যাক নিয়ে নিন সকল গ্রাহক.! appeared first on Trickbd.com. |
ফেসবুকের কাজের দুটি ফিচার! কাজে লাগবে আপনারও। Posted: ফেসবুকে দিন দিন আপডেট দিচ্ছে আর নতুন নতুন ফিচার যোগ করছে। আজকে এমনই দুইটি ফিচার নিয়ে কথা বলবো।( আমরা যারা জানি তাদের জন্য নয় পোস্ট টা)। আমরা অনেকেই সময়ে অসময়ে ফেসবুকে স্ক্রল করতে থাকি। স্ক্রল করার সময় অনেক ধরণের পোস্টেই সামনে আসে। আমরা যদি কোন পেইজের পোস্ট আমাদের নিউজ ফিডে সবার উপরে দেখতে চাই তাহলে প্রথমে সেই পেইজে যাবো। আসুন দেখি আমাদের ফেভারিটে থাকা পেইজ ও বন্ধু কি করে দেখব ও ফেভারিট থেকে বন্ধ করবো। আরেকটি ফিচারঃ
তো আজ এই পর্যন্তই। আমার ফেসবুক আইডিঃ Tawhid Hridoyলেখালেখি করে জিতে নিন পুরস্কারঃ BDBoighor.comআমাদের ইউটিউব চ্যানেলঃ TipTop BDThe post ফেসবুকের কাজের দুটি ফিচার! কাজে লাগবে আপনারও। appeared first on Trickbd.com. |
Proper use of common sense – একটি শিক্ষামূলক পোস্ট Posted: ১. কাউকে একসঙ্গে তিনবারের বেশি ফোন কল করবেন না। যেহেতু আপনার কল রিসিভ হচ্ছে না তার মানে ব্যক্তিটি আপনার ফোন কলের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোন কাজে ব্যস্ত আছে। ১০/১৫ মিনিট পর আবার চেষ্টা করতে পারেন। ২. কারো কাছ থেকে টাকা ধার/ঋণ করলে সেটা অবশ্যই ফেরত দিন। যদি ঋণদাতার মনে নাও থাকে তারপরও তাকে সময়মতো ফেরত দিন বা তাকে এমন ভাবে তা পুষিয়ে দিবেন যাতে তার মনে প্রশান্তি আসে। তার সাথে নমনীয় আচরন করুন। ৩. এখনো বিয়ে করোনি কেন কিংবা তুমি নতুন বাড়ি কিনছো না কেন? কাউকে এই ধরনের প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা থেকে বিরত থাকুন। ৪. যদি কোন বন্ধু বা সহকর্মীর সঙ্গে রাইড শেয়ার করেন সেক্ষেত্রে আপনার বন্ধু বা সহকর্মী আজকে বিল পরিশোধ করলে কালকে আপনি বিল পরিশোধ করুন। ৫. অন্যের মতামতকে সম্মান জানাতে শিখুন। কারো কথার মাঝখানে কথা বলবেন না। তার কথা শেষ হলে তারপর আপনি কথা বলা শুরু করুন। ৬. কারো সঙ্গে আপনি মজা করতেছেন কিন্তু সে যদি সেটা উপভোগ না করে তাহলে আপনার অবশ্যই থামা উচিত এবং কখনো এরকম আর করবেন না। ৭. কেউ যদি কোনো ছবি দেখানোর জন্য তার ফোন আপনার হাতে দেয় তাহলে নির্দিষ্ট ছবিটি দেখুন গ্যালারির এপাশ-ওপাশ করবেন না। ৮. কারো সঙ্গে কথা বলার সময় স্মার্ট ফোন টিপাটিপি করবেন না। ৯. যতক্ষণ পর্যন্ত কোন বিষয় আপনার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি নিজের চরকায় তেল দিতে থাকুন। ১০. কারো ব্যক্তিগত ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করবেন না এবং যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনার কাছে উপদেশ চাওয়া হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত উপদেশ দিতে যাবেন না। নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়াতে যাবেন না। ১১. সবাইকে সম্মান দিতে শিখুন হোক সে রিক্সাওয়ালা কিংবা আপনার অফিসের বস। ১২. কারো বেতন – চাকরি – ব্যবসা এসব নিয়ে সরাসরি প্রশ্ন করবেন না। ১৩. কেউ পাসওয়ার্ড দেওয়ার সময় ভদ্রতার সাথে চোখ অন্যদিকে ঘুরিয়ে ফেলুন। ১৪. কেউ ন্যূনতম সাহায্য করলে তাকে ধন্যবাদ দিতে শিখুন। ১৫. কারো কাছ থেকে কোনো কিছুতে উপকৃত হলে তার যথাযথ মূল্যায়ন করুন। ১৬. বন্ধুত্বের উপর সবসময় বড় আবদারের আশা করে থাকবেন না। ১৭. সবসময় কোনো কিছু ফ্রি – তে পাওয়ার আশায় থাকবেন না। ১৮. কারো দোষ জানা থাকলে তা গোপন রাখুন। অপপ্রচার করবেন না। ১৯. কারো কোনো কিছু নিয়ে হিংসা করবেন না। নিজে চেষ্টা করুন। হয়তো আপনিও পারবেন। ২০. ছোট-বড় সবার সাথে মাধুর্য্যপূর্ণ আচরন করুন। আপনার সাথে কারো মতের মিল না থাকলে তর্ক না করে তার সঙ্গ এড়িয়ে চলুন। ২১. বন্ধুত্বের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ হলে তার দোষ রটনা করবেন না। ২২. কাউকে খোঁটা দিবেন না। ২৩. কোনো বিষয়ে কম জানা থাকলে তা নিয়ে অন্যের সাথে তর্ক করবেন না। ২৪. ছোট-বড় কাউকে লজ্জা দিয়ে কথা বলবেন না। বিধর্মীদের তুচ্ছ করে কথা বলবেন না। ২৫. যে আপনার উপদেশ মানে না তাকে উপদেশ দিতে যাবেন না অর্থাৎ উলু বনে মুক্তা ছড়াবেন না। ধৈর্য্য সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। পোস্টটি প্রথম প্রকাশিতঃ এখানে The post Proper use of common sense – একটি শিক্ষামূলক পোস্ট appeared first on Trickbd.com. |
Convert TTF to APK | TTF ফাইলকে APK তে কনভার্ট করুন আর ইউজ করুন আপনার ফোনেও কাস্টম ফন্ট। Posted:
কে না চায় তার ফোনের ডিফল্ট ফন্ট চেঞ্জ করে অসাধারণ কিছু স্টাইলের ফন্ট ইনস্টল করে ফোনকে একটি সুন্দর লুক দিতে?কিন্তু সীমাবদ্ধতা থেকে যায় কম ভার্সনের ফোন গুলোতে। আজ আপনাদেরকে দেখাবো,কিভাবে আপনি ttf ফাইলকে apk তে কনভার্ট করবেন।হয়তো অনেকেই জানেন ট্রিকসটি।কিন্তু আমার পোস্টটি তাদের উদ্দেশ্যে করা,যারা এ বিষয়ে জানেন না। প্রথমে আমাদের দরকার হবে ifont donate version অ্যাপসটি।এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিন।তারপর অ্যাপটি ওপেন করুন। আমার পূর্বের পোস্টগুলো : টেলিগ্রামের দরকারি কিছু ফিচার । প্রফেশনাল ভাবে কার্টুন ভিডিও বানান Plotagon Story মোড দিয়ে।(প্রিমিয়াম রিসোর্সেস)
আজকের মত এত টুকুই।আগামীতে আরো ভালো টিউন নিয়ে আসার চেষ্টা করবো।ভুল – ত্রুটি ধরিয়ে দিতে ভুলবেন না।আসসালামু আলাইকুম।ভালো থাকবেন।সুস্থ থাকবেন।আল্লাহ হাফেজ। ![]() The post Convert TTF to APK | TTF ফাইলকে APK তে কনভার্ট করুন আর ইউজ করুন আপনার ফোনেও কাস্টম ফন্ট। appeared first on Trickbd.com. |
ফ্রি ফায়ার আপডেট! | FF OB 32 UPDATE NEWS Posted: আসসালামু আলাইকুম |
ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং যেভাবে করতে হয়? Posted: ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং যেভাবে করতে হয়?বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং নাম শুনিনি এরকম লোক খুঁজে পাওয়া খুবই মুশকিল। কারণ আপনিও হয়তো অনলাইনে বিভিন্ন সময় একবার না একবার হলেও ফ্রিল্যান্সিং নাম শুনেছেন। ফ্রিল্যান্সিং হলো অন্যান্য কাজের যে সম্পূর্ণ স্বাধীন এবং মুক্ত পেশা। কিছু মাত্র অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে যে কেউ ফ্রিল্যান্সিং কাজের সাথে নিজেকে জড়িয়ে ফেলতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে অনেকে নিজের ক্যারিয়ার সামলাতে খুব সহজেই পারে। তাছাড়া অন্যান্য কাজের চেয়ে বর্তমান সময়ে এই প্রযুক্তির যুগে ক্লান ছাড়া খুবই জরুরী। বিশেষ করে বর্তমানকে অনলাইনের যৌগ বলা হয়ে থাকে অনেক সময়। এই অনলাইনের যুগে সামাজিক যত কাজকর্ম সবকিছু অনলাইনে করা সম্ভব। যত দিন যাচ্ছে ততই মানুষ অনলাইনমুখী হয়ে পড়ছে এবং অনলাইনে সকল কাজকর্ম করতে ইচ্ছুক হয়। তাই সবাই ঘরে বসে সকল কাজকর্ম করতে আগ্রহী। ফ্রিল্যান্সিং জিনিসটা আসলে কি?ফ্রিল্যান্সিংঃ ফ্রিল্যান্সিং হল মুক্ত একটি পেশা বা স্বাধীন পেশা বলতে পারেন। ঘরে বসে ক্লায়েন্ট খোঁজে তাদের সার্ভিসগুলো নিজে কমপ্লিট করে, ক্লায়েন্টের কাছ থেকে অনলাইনে তাদের থেকে টাকা নিজের পকেট এ নেওয়া কে ফ্রিল্যান্সিং বলা হয়। অনেকে আবার এই ফ্রিল্যান্সিংকে নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে। আবার কাজ করার জন্য অফিসে যেতে হয় না ঘরে বসেই ফ্রিল্যান্সিং কাজ করা যায়। অনলাইনের সংযোগ এবং ভালো মানের কম্পিউটার ইত্যাদি এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করা সম্ভব। আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী যখন খুশি তখনই চাইলে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারেন। আপনার যখন ইচ্ছা তখন ক্লায়েন্ট খোঁজে তাদের কাজগুলো কমপ্লিট করতে পারেন। তবে যখন কাজটি নিবেন তাদের কাছ থেকে তখন অবশ্যই চুক্তির মাধ্যমে সব কিছু আপনাকে করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা গুলো কি কি?ফ্রিল্যান্সিং কাজের সবচেয়ে বড় একটি সুবিধা এই কাজটি সাধারণত স্বাধীন। এই কাজ করে আপনাকে অন্যের সাহায্য বা অন্যের বকাঝকা এর কোন সমস্যা নেই। ফ্রিল্যান্সিং কাজ আপনি খুব সহজেই ঘরে বসেই করতে পারবেন। শুধুমাত্র ভালো মানের একটি কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপ ইত্যাদি এবং ইন্টারনেট কানেকশন থাকলে, আপনি এই কাজ ঘরে বসেই করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং কাজের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে অফিসে যাওয়ার জন্য কোন চিন্তা করতে হয় না। অন্যদিকে আপনার অন্যের ইচ্ছা অনুযায়ী কাজকর্ম বাধ্যতামূলক নয়। অন্যদিকে আপনি অন্যান্য কাজের পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারেন। অন্যান্য কাজের চেয়ে এই ফ্রিল্যান্সিং কাজের ইনকাম একটু বেশি হয়ে থাকে। ফ্রিল্যান্সিং এই কাজ করার কোন লিমিট নেই। যত বেশি কাজ করবেন আপনার ততই বেশি ইনকাম হবে। এবং মাসে মাসে একাধিক টাকা পাওয়ার সম্ভাবনা প্রচুর পরিমাণে। অন্যদিকে ফ্রিল্যান্সিং কাজের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে কম সময়ে অধিক পরিমানে আয় করা সম্ভব হয়। এবং এই কাজ ঘরে বসে করা সম্ভব। এই কাজের জন্য কোন ধরনের ইনভেস্টমেন্ট প্রয়োজন নেই। ফ্রিল্যান্সিং আসলে কাদের জন্য?ফ্রিল্যান্সিংঃ মূলত যারা ধৈর্যশীল এবং অন্যদেরও কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। লোভ-লালসা মানুষের ধোকা দেওয়ার ইচ্ছা নাই। নিজের অভিজ্ঞতা কে সঠিকভাবে কাজে লাগে পৃথিবীতে বসবাস করতে চাই। বিশেষ করে তাদের জন্য এই ফ্রিল্যান্সিং এই কাজ। ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য যাদের অভিজ্ঞতা রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ইংলিশে দক্ষ। অথবা কাজের প্রতি মনোযোগ ক্লায়েন্ট খুঁজে ধৈর্যশীল হয়ে কাজ করা। ইত্যাদি সহ যে ব্যক্তি নিজের শক্তি কাজে লাগিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে ইচ্ছুক তাদের জন্যই ফিল্যান্সিং কাজ। সুতরাং বন্ধুগণ আপনারা হয়তো ইতিমধ্যে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে অনেক ধারণা পেয়ে গিয়েছেন। ফ্রিল্যান্সিং সে ব্যক্তি করতে পারে যার ইচ্ছা শক্তির ধৈর্য মানুষকে ধোকা এবং সততার সাথে কাজ করতে পারে। নিশ্চয় আপনারা এতক্ষণে ফ্রিল্যান্সিং আসলে কাদের জন্য সেটি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য ইংরেজি জানা বাধ্যতামূলক কি?ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য ইংরেজিঃ বন্ধুগণ ইংরেজি ভাষাটি বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি ভাষা। এমনকি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে সাধারণত ইংরেজি ভাষা বেশি জনপ্রিয়। বেশিরভাগ লোক এই ইংরেজি ভাষা ব্যতীত কথা বলে না। এখন কথা হল ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য ইংরেজি জানা আসলে কি বাধ্যতামূলক? সাধারনত, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন ও ভিডিও এডিটিং এন্ড এনিমেশন বিষয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে ভালোভাবে ইংরেজি জানা না থাকলেও চলবে। শুধুমাত্র আপনার এই টপিকের উপরে মোটামুটি ইংরেজি জানা থাকলে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। আর অন্যান্য রাইটার সহ বেশিরভাগ কাজের ক্ষেত্রে ইংরেজি দক্ষতা খুবই প্রয়োজন হয়। ইংরেজি ভাষার পরিপূর্ণতা জ্ঞান অর্জন না করে আপনারা অন্যান্য কাজগুলো করতে অনেকটা অসুবিধা হবে। সুতরাং ইংরেজি ভাষার দক্ষতা পরিপূর্ণ অর্জন না করে অনেক ধরনের কাজ আপনি করতে পারবেন না। ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট গুলোতে কি করতে হবে?ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে কাজঃ প্রিয় বন্ধুগণ এতক্ষণে হয়তো বা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে আপনারা অনেক ধরনের ধারণা পেয়ে গিয়েছেন। এখন আসল কথা যে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট এ কাজ করতে হয়। এবং কিভাবে এই ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে টাকা উত্তোলন করা যায় ইত্যাদি। বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট নিচে দেওয়া হল freelancer.com upwork.com guru.com fiber.com ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটের কাজ হল প্রোফাইল কমপ্লিটঃ উপরোক্ত মার্কেটপ্লেসে আপনারা জয়েন হয়ে যে কেউ ফ্রিল্যান্সিং কাজ শুরু করে দিতে পারেন। যদি আপনার কাছে পরিপূর্ণ অভিজ্ঞ লানসিং সম্পর্কে ধারনা থাকে তাহলে। এবং উপরোক্ত মার্কেটপ্লেসগুলোতে প্রথমে আপনাকে প্রোফাইল কমপ্লিট করে রাখতে হবে। এবং প্রোফাইলে আপনার বায়োডাটা আর বিভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে অনেক তথ্য দিতে হবে। যেন যেকোনো ক্লায়েন্ট আপনাকে তাদের জরুরী প্রয়োজনীয় সার্ভিসগুলো আপনাকে দিতে চাই। গফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে কাজ হল পোর্টফোলিও তৈরিঃ পর্টফলিও কমপ্লিট করতে হবে আপনার মার্কেটপ্লেসের একাউন্টে। যখন আপনি কোন একটি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে কাজ শুরু করবেন। তখন আপনার পোর্টফোলিও তৈরি করতে হবে। এবং সেটি অবশ্যই আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা সহ পূর্বের কোন অভিজ্ঞতা আছে কিনা সকল বিষয়ে। আপনার পরিপূর্ণ তথ্যগুলো সেখানে অ্যাড করতে হবে। যেটার মাধ্যমে ক্লায়েন্ট আপনাকে তাদের যেকোনো প্রয়োজনীয় কাজ দিতে স্বচ্ছন্দ বোধ করে। ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে কাজ হল প্রজেক্ট খোঁজাঃ শুরুতে হয়তোবা আপনি যখন কোনো মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কাজ শুরু করবেন। তখন হয়তোবা আপনার প্রজেক্ট এর কোন কাজ নাও আসতে পারে। কারণ আপনি একেবারে নতুন কিছু জানেন না আপনাকে কেউ চেনেনা। সুতরাং তখন আপনার উচিত বিভিন্ন ধরনের প্রজেক্ট গুলো খোঁজা। আপনি পরিপূর্ণ যেকোনো ধরনের প্রজেক্ট নিয়ে কাজ শুরু করে দিবেন। তবে তার জন্য তো অবশ্যই আপনার প্রজেক্ট খুঁজতে হবে তাইনা! সুতরাং আশাকরি প্রজেক্ট খোঁজার বিষয়টি বুঝতে সক্ষম হয়েছেন। গফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটে কাজ হল অপেক্ষা করাঃ অনেকে ফ্রিল্যান্সিং কাজ শুরু করার জন্য মার্কেটপ্লেসগুলোতে সুন্দরভাবে আসে। কিন্তু পরবর্তীতে তারা অনেকে ব্লাঞ্চিং কাজ করতে গিয়ে অপেক্ষা করেনা ছোটাছুটি করে কাজ খুঁজতে থাকে। এক সময় তারা কাজ খুঁজে না পেয়ে হতাশ হয়ে কাজ করা বন্ধ করে। তাই আপনার উচিত ধৈর্য ধরে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে অপেক্ষা করা। সকল বিষয়ে অপেক্ষা করা খুবই জরুরি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এমনকি আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে যান সেখানেও কিন্তু আপনার এই ধৈর্য এবং অপেক্ষা করতেই হবে। তা না হলে আপনি কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারবেন না। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটে কাজ হল কাজ সম্পূর্ণ ভাবে কমপ্লিট করাঃ যখন আপনি কোন ক্লায়েন্টের কাজ পেয়ে যাবেন তখন, যত দ্রুত সম্ভব তত দ্রুত কাজ কমপ্লিট করে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। দেখবেন যে আপনার কাজের প্রতি আগ্রহ এবং ক্লায়েন্টরা খুশি হয়ে। আপনার ওই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে 5 স্টার রেটিং দিবে। এবং সেটা অন্য কাজের প্রতি আগ্রহ এবং জনপ্রিয়তার দিকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এবং তারা আরও অনেক ধরনের সার্ভিস উপভোগ করতে চাইবে এবং আপনাকে যেকোন কাজ দিয়ে দিবে। এবং অন্যান্য ক্লায়েন্টরা আপনার সম্পর্কে জেনে কাজ ভালো হলে, আপনার কাছে বিভিন্ন ধরনের কাজ দিবে। ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে কাজ সর্বশেষে পেমেন্ট রিসিভ করাঃ যখন আপনি আপনার ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার পর, সাবমিট করবেন ক্লায়েন্টের কাছে তাদের সার্ভিস কমপ্লিট করে। তখন কিন্তু তারা আপনাকে খুশি হয়ে এক্সট্রা কিছু বোনাস হিসেবে কিছু টাকা দিতে পারে। অন্যদিকে আপনি সেই টাকা সহজে পেয়ে যাবেন। এবং সর্বশেষে আপনি টাকাটা উত্তোলন করে নিতে পারবেন সেই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট থেকে। তার জন্য অবশ্যই নির্দিষ্ট পরিমাণে আপনার একাউন্টে টাকা থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এবং ধৈর্য্য সহ্য এবং সততা নিয়ে মার্কেটপ্লেসগুলোতে আপনাকে কাজ করতে হবে। সর্বশেষে আশাকরি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে টাকা উত্তোলনের বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ শেষ কথা?প্রিয় বন্ধুরা ফ্রিল্যান্সিং হল সারা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় কাজের অন্যতম একটি স্বাধীন পেশা। যে কেউ চাইলে কিছুমাত্র অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে মার্কেটপ্লেসগুলোতে জয়েন হওয়ার পর। সেখানে নিজের ইচ্ছা শক্তি এবং সাধারণ কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপ ইন্টারনেট কানেকশন দিয়ে। এই ছোট্ট ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারেন নিয়মিত। এখানে বিভিন্ন ধরনের অনলাইন রিলেটেড আর্টিকেল পাবলিশ করা হয় সহজে সেখানে ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো শুরু করতে পারে। তবে অবশ্যই তার জন্য নিজের দক্ষতা অভিজ্ঞতা এবং নিয়ম নীতি সম্পর্কে পুরোপুরি ধারণা থাকতে হবে। এবং নিয়ম অনুযায়ী তাদের সাথে সদ্ব্যবহার সততার সাথে কাজ করতে হবে। সর্বোপরি আপনারা যে কোন একটি কোর্সের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং শিখে। ShopTips24.comআর্টিকেলটি প্রথমত এই ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা হয়েছে। পরিপূর্ণ অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে করতে পারেন। আশাকরি আমাদের আজকের ফ্রিল্যান্সিং আর্টিকেল থেকে বিভিন্ন ধরনের জানা অজানা অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের কাছে আর্টিকেলটি শেয়ার করতে ভুলবেন না। সর্বোপরি সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন। এটি করার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ। The post ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং যেভাবে করতে হয়? appeared first on Trickbd.com. |
You are subscribed to email updates from Trickbd.com. To stop receiving these emails, you may unsubscribe now. | Email delivery powered by Google |
Google, 1600 Amphitheatre Parkway, Mountain View, CA 94043, United States |
1 Comments
খুব সুন্দর ও দরকারি একটি পোস্ট
ReplyDelete