Search box..

আপনার টাকাপয়সা ম্যানেজ করুন একটি App এর সাহায্যে

আপনার টাকাপয়সা ম্যানেজ করুন একটি App এর সাহায্যে


আপনার টাকাপয়সা ম্যানেজ করুন একটি App এর সাহায্যে

Posted:

আসসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সবাই? আশা করি আলহামদুলিল্লাহ ভালোই আছেন। এই পোস্টে আমি কথা বলবো এমন একটি App এর কথা যার মাধ্যমে আপনারা আপনাদের টাকা পয়সা related যাবতীয় যত হিসাব আছে সব একসাথে ম্যানেজ করতে পারবেন। সবকিছুই বিস্তারিত বলছি। ধৈর্য্য ধরে পড়বেন। না পড়ে কমেন্ট করবেন না।

🔥 App name : Money pro

🔥 App link : https://an1.com/file_1028-dw.html

যে সব expense মানে ব্যয় সম্পর্কিত Category এই App এ দেওয়া আছে সেগুলো নিয়ে প্রথমে বলছি।

1) Bills

2) Car

3) Clothes

4) Communications

5) eating out

6) entertainment

7) food

8) gifts

9) health

10) house

11) pets

12) sports

13) taxi

14) toiletry

15) transport

এছাড়াও আপনারা income related যেসব কাজগুলো এখানে রাখতে পারবেন সেগুলো হলোঃ

1) deposits

2) salary

3) savings

এছাড়াও আপনারা আপনাদের cash ও payment card সম্পর্কিত account সংরক্ষন ও transfer সম্পর্কিত লেনদেন এখানে রাখতে পারবেন।

এছাড়াও এখানে পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশের currency সম্পর্কীত তথ্যও এখানে দেখতে পারবেন। এছাড়াও আপনারা এখানে বিভিন্ন তথ্যের উপর নোট এড করতে পারবেন। টাকা পয়সা সম্পর্কীত যা যা এখানে সেভ করবেন সে সম্পর্কে আপনার যা যা তথ্য রাখার সেসব নোট আকারে সাথে এড করে রাখতে পারবেন। এছাড়াও এখানে budget mode ও carry mode ও রয়েছে।

আপনার কত টাকা ইনকাম হচ্ছে, কত টাকা ব্যয় হচ্ছে, কোথা থেকে ইনকাম হচ্ছে, কোথায় কোথায় ব্যয় হচ্ছে, কত টাকা খরচ হলো, কত টাকা আয় হলো সব একসাথে এখানে তথ্য সংরক্ষন করতে পারবেন।

আপনি যদি না চান কেউ এসব তথ্য দেখতে পাক সে ক্ষেত্রে আপনি passcode lock ও করে রাখতে পারবেন। এছাড়াও সকল তথ্য একটি file এ export করে রাখতে পারবেন। তথ্যগুলো backup করে রাখতে পারবেন ক্লাউড স্টোরেজে বা আপনার মেমোরি কার্ডে। আর সেগুলো Restore ও করতে পারবেন।

আপনি ইচ্ছা করলে সম্পূর্ণ ডেটাবেসটি ডিলিটও করে দিতে পারবেন।

APP টির কিছু স্ক্রিনশটসঃ

অবশেষে কিছু কথা বলবো। আপনারা অনেকেই সম্পূর্ণ পোস্ট না পড়ে কমেন্ট করেন। এ বিষয়টি দেখতে খারাপ লাগে। এত কষ্ট করে পোস্ট লিখার পরেও যদি এসব কমেন্ট দেখতে হয় তখন আর লিখার ইচ্ছাটা থাকে না। চলে যায়। এই কারনে আমি আমার প্রতিটি পোস্টে বলি নেগেটিভ কমেন্ট না করতে। আমি কোনো জিনিস নিজে যাচাই না করে পোস্ট করি না। আগে নিজে পরীক্ষা করি। যাচাই বাছাই করি এবং কারো যেন উপকারে আসে সে বিষয়ে চিন্তা করে তারপর পোস্ট লিখি। আমি আবার শেষে বলেও দিই যে সবারই যে উপকারে আসবে এমনটাও না। অনেকের আসবে আবার অনেকের আসবে না। যে যেটা যেভাবে ব্যবহার করতে পারবে আর যে কাজে লাগবে সেটার উপরই নির্ভর করবে যে সে জিনিসটি কাজের কি না। যাই হোক, এই App টি কারো না কারো কাজে দিবে বলে আশা করে পোস্টটি লিখেছি। যদি কাজে লাগে তবে অবশ্যই জানাবেন।
ধন্যবাদ।
This is 4HS4N
Logging Out…

The post আপনার টাকাপয়সা ম্যানেজ করুন একটি App এর সাহায্যে appeared first on Trickbd.com.

(পর্ব-১১) ৫টি Best উপকারী Telegram Bots। 5 Useful Telegram Bots (Part-11)

Posted:

আসসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সবাই? আশা করি মহান আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভালোই আছেন। আবারো আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি টপ ৫ টি টেলিগ্রাম বট নিয়ে। প্রত্যেকটা বটই ইউনিক। আশা করি আপনাদের কাজে আসবে।
শুরু করার আগে একটা কথা বলতে চাই। কোনো কিছুকে সঠিক ভাবে ব্যবহার করতে না জানলে বা ব্যবহার করতে না পারলে সেটা Useless ই থেকে যায়। তাই আপনি যদি কোনো কিছু সঠিক ভাবে ব্যবহার করতে পারেন তবেই সেটি আপনার উপকারে আসবে। আগের কিছু পোস্টে নেগেটিভ কিছু কমেন্ট পাওয়ার কারনে এ কথাটি বলতে হচ্ছে। অনেকে বলে এটা ভালো না ঐতা কোনো কাজের না এটা useless ঐটা useless এসব কথার জবাব এই একটাই। আপনি যদি সঠিক ব্যবহার না জানেন তবে সেটা আপনার কাছে Useless ই থেকে যাবে। তাই ব্যবহার সম্পর্কে জানুন প্রথমে। পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন তারপর আপনি নিজে ব্যবহার করে Decide করুন আদৌ যে জিনিসটি আপনাকে recommend করছি সেটি useful নাকি useless
দিনশেষে সবই আপনার নিজের চিন্তাভাবনা ও মনমানসিকতার উপর নির্ভর করবে যে আপনি কোনটা কিভাবে চাচ্ছেন এবং যে জিনিসটির কথা আমি বলছি সেটি আপনাকে কোন দিক দিয়ে কিভাবে সাহায্য করতে পারছে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। এবার মূল আর্টিকেলে ফিরে যাই

5) 🔥 Bot name : Good Read Quotes Bot

🔥 Bot username : @GoodQuoteBot

এই বটের কাজ হচ্ছে বিভিন্ন উক্তি নিয়ে যা মনিষি থেকে শুরু করে মহৎ মহৎ মানুষ বা কোনো বইয়ের লেখক ইত্যাদি সফল মানুষরা বলে গেছেন। আপনি যদি কাউকে একটি উক্তি পাঠাতে চান তবে আপনাকে সেটি সম্পূর্ণ টাইপ করতে হবে না যদি আপনি এই বট ব্যবহার করেন। এছাড়াও সেই উক্তিটির ছোট অংশটির বদলে সে উক্তি নিয়ে সম্পূর্ণ লেখাটিও এই বটের সাহায্যে পেয়ে যাবেন।
বটটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে যেকোনো ইনবক্সে গিয়ে @GoodQuoteBot লিখে একটি space দিয়ে যেকোনো quote এর কোনো অংশ বা একটি word ও আপনার যদি মনে থাকে তবে সেটি টাইপ করবেন এবং ঐ  রিলেটেড সব উক্তি পেয়ে যাবেন। এছাড়াও এই বটের সাহায্যে আপনারা motivational/quote/inspirational ছবিগুলোও পাবেন। randomly পেতে চাইলে /inspire কমান্ডটি দিবেন আর সাথে সাথে বটটি আপনাকে motivational/quote/inspirational রিলেটেড randomly picture পাঠাবে। এছাড়াও আপনারা চাইলে কোনো motivational speech বা voice ও পেতে পারেন এই বটের সাহায্যে। আপনাকে শুধু /quote কমান্ডটি দিতে হবে। আর সাথে সাথে একটি voice বা quote পেয়ে যাবেন।
আশা করি বটটি ভালো লেগেছে। ভালো না লাগলে কোনো সমস্যা নেই।
আমি জানি এ নিয়ে আমি এর আগেও একটি বট দিয়েছি। তবে সেটির বিকল্প হিসেবে এটি ব্যবহার করতে পারেন কেননা সেটি কাজ না করলে এটি ব্যবহার করতে পারবেন।

প্রমানসহ স্ক্রিনশট দিয়ে দিলামঃ

4) 🔥Bot Name : ALL IN ONE PDF BOT

🔥Bot username : @aio_pdfbot

এই বটটির কাজ হচ্ছে ছবি থেকে পিডিএফ তৈরি করা। এই বটের যে ফিচারটি আমার কাছে ভালো লেগেছে তা হচ্ছে আপনি চাইলে যতগুলো ছবি ইচ্ছা একসাথে করে সেগুলোর পিডিএফ তৈরি করতে পারবেন। এর জন্যে আপনাকে আলাদা কোনো পিডিএফ তৈরির এপ্লিকেশন ব্যবহার করতে হচ্ছে না। শুধু মাত্র একটি বটের মাধ্যমেই শুধু একটি কমান্ড দিয়েই আপনার কাজটি করতে পারছেন। কোনো এক্সট্রা স্পেস দিতে হচ্ছে না কোনো এপ্লিকেশনের জন্য। এছাড়া সে এপ্লিকেশনগুলোতে যে এড দেখায় তার বিষয় তো আলাদা।
বটটি ব্যবহার করতে প্রথমে /start command দিয়ে বটটি চালু করুন। এরপর Menu তে যান নয়তো /make command টি দিন যদি আপনি ছবি থেকে পিডিএফ তৈরি করতে চান। এরপর যতগুলো ছবি দিয়ে আপনি পিডিএফ বানাতে চাচ্ছেন সবগুলো এক এক করে সিলেক্ট করে তারপর সেন্ড করুন। এরপর বট নিজে নিজে আপনার জন্য পিডিএফটি তৈরি করে দিবে। এছাড়াও আপনারা এই বটের মাধ্যমে merge করতে পারবেন। extract ও করতে পারবেন। তার সাথে encrypt ও decrypt করতে পারবেন। এছাড়াও rotate ও করতে পারবেন।
কাজের একটি বট। যারা পিডিএফ তৈরি করতে চান ছবি থেকে তাদের কাজে দিবে বলে আশা করছি। ভালো লাগলে অবশ্যই জানাবেন।
আমি জানি এ নিয়ে আমি এর আগেও একটি বট দিয়েছি। তবে সেটির বিকল্প হিসেবে এটি ব্যবহার করতে পারেন কেননা সেটি কাজ না করলে এটি ব্যবহার করতে পারবেন।

প্রমানসহ স্ক্রিনশট দিয়ে দিলামঃ

3) 🔥Bot name : Easy Converter

🔥Bot username : @easy_converter_bot

এই বটটির কাজ হচ্ছে মার্কেটে লিস্টেট বিভিন্ন ক্রিপ্টো কারেন্সি গুলোর বর্তমান Price rate সম্পর্কে আপনাকে বলা। এখানে বর্তমানে যেসব ক্রিপ্টো কারেন্সির বর্তমান দাম সম্পর্কে জানতে পারবেন তার একটি লিস্ট আমি দিয়ে দিচ্ছিঃ

1) btc
2) bch
3) eth
4) ada
5) xrp
6) ltc
7) xmr
8) trx
9) dsh
10) zec
11) xdg

ভবিষ্যতে আরো Add করা হবে হয়তোবা। আপনি প্রতিদিন যে ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে জানতে চান সেটির কমান্ডটি দিবেন বট সেটির প্রাইস আপনাকে দেখাবে। যেমন আমি যদি /btc কমান্ডটি দিই তবে বট আমাকে বিটকয়েনের দাম দেখাবে। আপনারা চাইলে এই বটটিকে আপনাদের গ্রুপেও এড করে রাখতে পারবেন। যারা ক্রিপ্টো কারেন্সি নিয়ে কাজ করেন বা ধারনা রাখেন কিংবা রাখতে চান তাদের ক্ষেত্রে এ বটটি সাহায্য করবে। ভালো লাগলে অবশ্যই জানাবেন।

প্রমানসহ স্ক্রিনশট দিয়ে দিলামঃ

2) 🔥 Bot name : File

🔥Bot username : @filebot

এই বটের কাজ হচ্ছে যেকোনো ফাইলের ডিরেক্ট ডাউনলোড লিংক তৈরি করা। আমি জানি এ নিয়ে আমি এর আগেও একটি বট দিয়েছি। তবে সেটির বিকল্প হিসেবে এটি ব্যবহার করতে পারেন কেননা সেটি কাজ না করলে এটি ব্যবহার করতে পারবেন।
যাই হোক, এ বট এর মাধ্যমে আপনারা যেসব লিংক তৈরি করতে পারবেন তার একটি লিস্ট দিচ্ছি দেখে নিনঃ

1) skylink (siasky)
2) Nekofile
3) file.io
4) gofile.io
5) anonfiles.com
6) telegra.ph

আমি চেক করে দেখেছি কাজ করে। এই জন্যেই বটটি লিস্টে রেখেছি। আপনি শুধু যে ফাইলটির ডাউনলোড লিংক তৈরি করতে চাচ্ছেন সেটি এই বটের কাছে পাঠাবেন। বট সেই ফাইলটির নতুন একটি ডাউনলোড লিঙ্ক তৈরি করে ফেলবে এবং আপনি সে ডাউনলোড লিঙ্কে ক্লিক করে সেই ফাইলটিকে অ্যাক্সেস করতে পারবেন। এরপর আপনি চাইলে সে লিংকটি যে কাউকে পাঠাতে পারবেন এবং সেও সেই ফাইলটির ডাউনলোড লিংক অ্যাক্সেস করতে পারবে। এছাড়াও বটটি সেই ফাইলটির যত রকমের ইনফরমেশন আছে সেগুলো আপনাকে দেখাবে। যেমন আমি যদি কোন একটি ছবি পাঠাই তবে আমাকে সে ছবিটির রেসোলিউশন এবং সে ছবিটির সাইজসহ যাবতীয় সবকিছুই পাঠাবে। আমার কাছে বটটি অনেক হেল্পফুল মনে হয়েছে। তাই আশা করছি এটি কারো না কারো সাহায্য করবে। ভালো লাগলে জানাবেন।

প্রমানসহ স্ক্রিনশট দিয়ে দিলামঃ

1) 🔥 Bot name : Torrent Search

🔥 Bot username : @FDTorrentSearchBot

যারা প্রতিদিনই Torrent ব্যবহার করেন বা যারা ব্যবহার করতে চান তাদের জন্যে এই বটটি। এই বটটির কাজ হচ্ছে torrent search করা এবং magnet link provide করা। এই বটটিকে ব্যবহার করার জন্য আপনাকে প্রথমে /start কমান্ড দিয়ে বটটিকে শুরু করতে হবে। এরপর আপনি যে file এর torrent search করতে চান তার নামটি লিখে বটকে সেন্ড করুন। এরপর বট আপনাকে সে নাম related যত torrent আছে আপনাকে পাঠিয়ে দিবে। যেমনঃ আমি spiderman no way home এর নাম দিয়ে search দিলাম আর বট সে রিলেটেড সকল টরেন্ট দিয়ে দিলো। magnet link ছাড়াও অন্যান্য লিংকও দিয়ে দিবে। আশা করছি কারো না কারো কাজে দিবে। আমার কাজে লেগেছে তাই জানালাম। উপকারে আসলে অবশ্যই জানাবেন।

প্রমানসহ স্ক্রিনশট দিয়ে দিলামঃ

অবশেষে বলবো, যদি বটগুলো আপনাদের ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই জানাবেন। ভালো না লাগলে নেগেটিভ কমেন্ট করার প্রয়োজন নেই। আর কোনো বট যদি ভবিষ্যতে কাজ না করে তবে এতে আমাকে দোষারুপ করতে পারবেন না। কারন এগুলোর owner আমি নই। বলে রাখা ভালো, আমি সবগুলো বটের যে লিস্ট আপনাদেরকে দিই সেগুলো আমি শুধু ক্রমিক নাম্বার অনুসারে সাজাই। কোনটা বেস্ট কোনটা খারাপ এভাবে আমি নাম্বারের হিসাব করিনা আর এভাবে লিখিও না। আমার কাছ সবগুলোই বেস্ট। তাই আপনারা এটা ভাববেন না যে ৫ নাম্বারের বটটা ১ নাম্বারের বটের চেয়ে খারাপ। একদমই না। কোনটা খারাপ কোনটা ভালো সেটা আপনার ব্যবহারের উপর এবং আপনার কতটা কাজে আসে সেটার উপর নির্ভর করবে।
ধন্যবাদ।
ইনশাল্লাহ দেখা হচ্ছে পরের পোস্টে
This is 4HS4N
Logging Out…..

The post (পর্ব-১১) ৫টি Best উপকারী Telegram Bots। 5 Useful Telegram Bots (Part-11) appeared first on Trickbd.com.

কবুতর পালনকারীদের জন্য কিছু ট্রিকস বা পরামর্শ।

Posted: 15 Feb 2022 09:46 AM PST

আসলামুয়ালাইকুম।কেমন আছেন সবাই আপনারা আশা করি ভালোই আছেন।আজ আমার পোস্ট যারা শখে কবুতর পুষতে চান এবং যারা কবুতর পালেন।তো চলুন জেনে নেই কিছু ট্রিকস.


১.কবুতরের খোপ কখনোই নিচুতে রাখবেন কম পক্ষে ১০ ফিট উপরে খোপ বসান
২.আপনার যদি অপ্রয়োজনীয় পাত্র থাকে এর সঠিক ব্যবহার করুন।এভাবে
৩.মুরগির ডিমের খোঁসা গুড়া করে খাওয়ান,ফলে কবুতরের ডিম শক্ত হবে
৪.আবদ্ধভাবে পুষলে পাথরগুড়া,ইটের গুড়া,লাল মাটি দিতে হবে।এগুলোথেকে ক্যালসিয়াম পাবে
৫.খোপে যেনো পানি না পড়ে
৬.আপনার কবুতর ডিম দেয় না?এর কারন..
১গায়ে চর্বি জমা,কৃমি
২বিশ্রাম না পাওয়া (বাচ্চা ফোটে আর আপনি ২০দিনে খান,আবার তারা ডিম পাড়ে বাচ্চা হয় এভাবে তাদের পুষ্টি কমে যায়।তাই ডিম বাচ্চার জন্য তাদের চাপ দেবেন না)
৩প্রতিকূল পরিবেশ
৪মাদা না থাকা(আমরা জানি,কবুতরের ডিম দিনে মাদ্দা,রাতে মাদ্দি তা দিয়ে থাকে)
৫ডিমে তা না দেয়া
কবুতর ডিম না দিলে,এর চিকিৎসা..
(এক সাথে ১০ জোড়া কবুতরের হিসাব,আপনারটা পরিমাণ মতো খাওয়াবেন)
যে কোন লিভার টনিক(লিভাটোন) ১মিলি ১লিটার পানিতে মিশিয়ে ৭দিন, কৃমিনাশক (avinex) ১মিলি ১লিটার পানিতে ৭দিন, তারপর আবার লিভাটোন ১মিলি ১লিটার পানিতে মিশিয়ে ৭দিন খাওয়ান, এবং এর পর আবার মাল্টিভিটামিন খাওয়াতে পারেন ৭দিন।।
ধন্যবাদ এতক্ষণ পোস্টটি পড়ার জন্য। দেখা হবে অন্য কোন পোস্টে ইনশাআল্লাহ। আজ এখানেই বিদাই……

The post কবুতর পালনকারীদের জন্য কিছু ট্রিকস বা পরামর্শ। appeared first on Trickbd.com.

Blogger এসইও: ব্লগার ওয়েবসাইটে এসইও করে আর্টিকেল লিখার নিয়ম

Posted: 15 Feb 2022 09:41 AM PST

ব্লগার এসইও: এখনকার সময়ে প্রায় প্রত্যেকের একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ রয়েছে এবং বেশিরভাগ সময় যারা নতুন ব্লগিং শুরু করে তারা প্রধানত গুগলের ব্লগার ব্লগস্পট থেকে ব্লগ সাইট বানিয়ে ব্লগিং শুরু করে। 

এছাড়াও যারা নতুন আর্টিকেল লেখা শুরু করে ব্লগার থেকে তারা অনেকেই জানেনা যে কিভাবে আর্টিকেল এসইও করে লিখতে হয়।

ব্লগার আর্টিকেল এসইও

ব্লগার আর্টিকেল এসইও

হ্যালো TrickBD ভিয়ার… আজকে আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে ব্লগার ব্লগস্পট ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লেখার সময় এসিও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে হয়।

বেশিরভাগই নতুন ব্লগারগণ এসইওর সাধারণ অর্থাৎ বেসিক জিনিস গুলো না বোঝার কারণে ব্লগে আর্টিকেল লিখার সময় এসইও ফ্রেন্ডলি লিখতে পারেনা। আবার অনেকেই মনে করে যে তাদের দ্বারা এসইও করে আর্টিকেল লেখা সম্ভব নয়।

যে বিষয়গুলো জানতে পারবেন আর্টিকেল থেকে…

  • কেন এসিও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখবেন
  • কিভাবে এসিও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখব
  • ব্লগার ব্লগ এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার উপায়
  •  ম্যাটা ডেসক্রিপশন দেওয়া
  • ব্লগ পোস্টের URL এর গঠন
  • ব্লগ পোস্ট টাইটেল অপটিমাইজেশন
  • আর্টিকেলের Image অপটিমাইজেশন
  • আর্টিকেলের Label and Related Post

আপনি যদি ব্লগিং ক্যারিয়ারে নতুন হয়ে থাকেন তবুও আজকে আমার আর্টিকেল পড়ার পর এসইওর বেসিক বিষয়গুলো বুঝতে পারবেন অর্থাৎ ব্লগে এসইও করে আর্টিকেল লেখার বিষয়গুলো জানতে পারবেন।

এসিও কি?

এসইও কি বা কিভাবে করতে হয় বা কেমনে করতে হয় এই বিষয়গুলো এখনও অনেক নতুন ব্লগে যারা রয়েছে তারা জানে না বা বুঝতে চেষ্টা করে না। অনেকেই তো আছে যারা এসইও বলতে শুধু ব্যাকলিংক করায বোঝায় এবং ফেসবুকে লিংক শেয়ার করা বোঝায়।

আসলে এসিও বলতে শুধু ব্যাকলিংক এবং সোশ্যাল শেয়ারি বুঝায় না। সহজ ভাবে বললে বলা যায়। ওয়েবসাইটের আর্টিকেল অর্থাৎ ওয়েবসাইট র‍্যাংক করার জন্য ওয়েবসাইটের ভিতরে এবং বাইরে যে সমস্ত আবশ্যিক কাজগুলো করা হয় তাকে এসিও বলে।

এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল কি?

আর্টিকেল বা পোস্ট হল একটি ওয়েবসাইটের কিং আপনার আর্টিকেল যত বেশি এসইও ফ্রেন্ডলি হবে তত বেশি আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বৃদ্ধি পেতে থাকবে।

আপনার আর্টিকেল পড়ে যদি ভিজিটররা মজা না পায় সঠিক তথ্য না পায় তাহলে কেন আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ প্রতিনিয়ত ভিজিট করবে? অবশ্যই না।

আর যদি আপনার ব্লগ থেকে ভালো ভালো ইনফরমেশন পায় তাহলে পরবর্তীতে সে ভিজিটর আবার আপনার ব্লগে চলে আসবে।

খুব সহজ ভাষায় বললে, আর্টিকেলে প্রয়োজনীয় ইনফর্মেশন দিয়ে সঠিক কিওয়ার্ড রিসার্চ করে, ছবি ব্যবহার করে এবং লেখার রিডিবিলিটি ঠিক রেখে যে আর্টিকেল পাবলিশ করা হয় তাকেই  এসইও ফ্রেইন্ডি আর্টিকেল বলে।

কেন এসিও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখবেন

আপনার ওয়েবসাইটকে র‍্যাঙ্ক করতে সাহায্য করে। আপনার আর্টিকেল এর লেখাগুলো ভিজিটরদের কাছে প্রাণবন্ত করার জন্য অবশ্যই এসইও ফ্রেন্ডরা আর্টিকেল লিখতে হবে। কারন একটি ভিজিটর যখন আপনার ব্লগে পোষ্ট পড়ার সময় দেখবে যে আপনি হিবিজিবি আকারে লিখে রেখেছেন তা হলে ভিজিটরের কাছে পড়তে সুবিধা লাগবে।

যার জন্য আপনার ওয়েবসাইট ট্যাগ করতে পারে অর্থাৎ ওয়েবসাইট থেকে বের হয়ে যেতে পারে পরবর্তীতে ফিরে আসবে না কারন আপনার ওয়েবসাইটে লেখাগুলো এলোমেলো ভাবে সাজানো।

সে জন্য আপনার ব্লগ পোস্ট সব সময় এসইও ফ্রেন্ডলি লিখতে হবে যাতে করে আপনার ওয়েবসাইট ব্যাংক এবং ভিজিটরের কাছে সুন্দর ও সাবলীল মনে হয়। যার কারণে পরবর্তীতে সেই ভিজিটর আবার পুনরায় ফিরে আসবে আপনার ব্লগে।

কিভাবে এসিও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখবেন

এসইও ফ্রেন্ডলি লেখার জন্য সবার প্রথম আপনাকে নির্বাচন করতে হবে যে আপনি কোন বিষয়টি নিয়ে লিখতে চাচ্ছেন এবং কেন লিখে যাচ্ছেন।

আপনি যে বিষয় নিয়ে লিখতে চাচ্ছেন সেই বিষয় নিয়ে গুগলের সার্চ করুন আপনার কম্পিটিটর কে অর্থাৎ যারা টপে রয়েছে তারা কি কি ইনফরমেশন প্রদান করেছে।

কি কি ইনফরমেশন দিলে আরো ভালো হতো এ বিষয়গুলো আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে তারপর লেখা শুরু করবেন। আর সব সময় চেষ্টা করবেন ছোট ছোট প্যারাগ্রাফ লিখতে।

যথাসম্ভব আর্টিকেলের ভিতরে সাব হেডিং গুলো ব্যবহার করবেন এতে করে আপনার আর্টিকেল কে দেখতে সুন্দর এবং সাবলীল মনে হবে এবং ভিজিটরদের পড়তে সুবিধা হবে।

ব্লগার ব্লগ এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার উপায়

আর্টিকেল লেখার আগে অবশ্যই সেই ট্রপিক অথবা কী-ওয়ার্ডটি গুগলের সার্চ করুন কে কিভাবে লিখেছে  এবং দেখুন কে কোন ধরণের ইনফর্মেশন প্রদান করেছে এবং কে কিভাবে লেগেছে।

আপনি যদি ব্লগিং করেন তাহলে অবশ্যই একটি উদ্দেশ্য আছে। অনেকেই ব্লগিং করে অনলাইন থেকে আয় করার উপায় বেছে নেয়। আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করুন বা অ্যাডসেন্স টার্গেট করুন।

সবার আগে আপনাকে ব্লগে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে হবে তারপর না আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের ভিজিটর আসবে। যত বেশি ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে আসবে তত বেশি আপনার ইনকাম হবে। সেজন্য আর্টিকেল লেখার সময় সবদিক বিবেচনা করে লিখতে হবে।

আপনাকে অবশ্যই চেষ্টা করতে হবে তাদের থেকে বেটার কিছু লিখতে এবং সুন্দরভাবে গুছিয়ে বোঝাতে তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক কিভাবে ব্লগার ব্লগে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে হয়

 ব্লগ টাইটেল দেওয়া

ব্লগ সাইট অথবা ওয়েবসাইট টি ভিজিট করার পর ব্রাউজার এর উপরে যে লেখাটি থাকে তাকে ব্লগ টাইটেল বলা হয়। আপনি ইচ্ছা করলে যেকোনো টাইটেল আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে দিতে পারবেন।

আপনি যদি ব্লগার ওয়েবসাইট ইউজ করেন তাহলে খুব সহজেই blogger.com লগিন করার পর সেটিং থেকে ওয়েবসাইটের টাইটেলটি যোগ করে নিতে পারবেন।

ব্লগ টাইটেল

ব্লগ টাইটেল

এই অপশনটি আপনার blogger.com এ লগিন করার পর সেটিং থেকে Title লেখাতে ক্লিক করলেই পেয়ে যাবেন। পর আপনার ব্লগের টাইটেলটি লিখে সেভ বাটনে ক্লিক দিন এবং ব্যাস হয়ে গেল।

ব্লগে ম্যাটা ডেসক্রিপশন দেওয়া

ব্লগের ম্যাটা ডেসক্রিপশন দেয়ার কারণ হলো, অনেক সময় ব্লগ সাইটটি অনেক যায়গাতে শেরার করার দরকার হয়। আপনার ওয়েব সাইটের টাইটেল এর পাশাপাশি আপনার ব্লগ সাইটের ডিসক্রিপশন শো করবে এখানে যে ডেসক্রিপশন দিবেন।

এতে করে যে কোন ভিজিটর বা যেকোনো নতুন লোক আপনার ব্লগ সাইট সম্পর্কে খুব সহজেই জেনে যাবে। আপনার ব্লগ সাইটের মেটা ডিস্ক্রিপশন দেয়ার জন্য blogger.com এ লগিন করার পর সেটিং অপশন থেকে Description বক্সে আপনার ব্লগ নিয়ে Description লিখে সেভ দিন।

ব্লগ ডিস্ক্রিপশন

ডিসক্রিপশন লেখা শেষ হওয়ার পর অবশ্যই আপনাকে ডিসক্রিপশন বক্স গুগল সার্চের জন্য অন করে দিতে হবে তার জন্য সেটিং থেকে নিচের দিকে আসতে করতে থাকুন এবং দেখতে পারবেন।

Meta tags থেকে অফ করা বাটনটি অন করে দিন তার পর আগের লেখাটা এখানে পাস্ট করে দিন কাজ শেষ। এটা দেওয়ার কারণ হলো গুগলে আপনার সাইটের ডেসক্রিপশন টি দেখা যাবে।

এবং যেকোন ওয়েবসাইট সম্পর্কে বুঝতে পারবে কি নিয়ে কাজ করা হয়।

ব্লগ পোস্টের URL এর গঠন

ব্লগ পোস্টের URLঅত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যার কারণ হলো সার্চ ইঞ্জিন একজন ভিজিটরকে Link এর  দ্বারা যে কোন ওয়েবসাইটের পোস্টে পৌছে দেয়।

আপনি যখন একটি নতুন পোস্ট করবেন তখন পোস্ট পাবলিশ করার পূর্বে URL পোস্টের বিষয়ের সাথে মিল রেখে ৫০ টি অক্ষরের মধ্যে সুন্দরভাবে গঠন করবেন।
যখন আর্টিকেল পোস্ট করবেন পোস্ট করার আগে অবশ্যই ইউআরএলটি ছোট এবং আর্টিকেল রিলেটেড ওয়ার্ড ব্যবহার করে পাবলিশ করুন।
blog post parmalink
 আর্টিকেল URL এর ভীতরে কোন কমা, সেমিকোলন ব্যবহার করা ঠিক না। অনেকে এটি না করে পোস্টের বিষয়বস্তুর সাথে মিল না রেখে যা ইচ্ছা কে পোস্ট পাবলিশ করে এতে করে সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে ভ্যালু কমে যায়।
ব্লগার ব্লগের পার্মালিনক সেট করার জন্য আর্টিকেলর ডান দিকে দেখতে পারবেন Permalink লেখা। পোস্টে পার্মালিংক সেট করার জন্য আর্টিকেল লেখার ডানদিকে পানেলিং লেখাতে ক্লটিকেল্র।
এবং সেখানে দেখতে পাবেন অটোমেটিক পার্মালিনক ওইখান থেকে কাস্টম লিংকে ক্লিক করার পর খালি বক্স দেখতে পাবেন সেখানে আপনার আর্টিকেল রিলেটেড ওয়ার্ড দিয়ে সেট করে নিন।

সার্চ ডেসক্রিপশন (আর্টিকেল পেজ)

সার্চ ডেসক্রিপশন হলো আপনার পোস্ট যখন  ইন্ডেক্স হয়ে যাবে তখন গুগলে আপনার টাইটেলটি লিখে সার্চ দেওয়ার পর আপনার টাইটেলের নিচে আর্টিকেল নিয়ে একটি ছোট ডিসক্রিপশন দেখতে পাওয়া যাবে।

এটি আপনার এসইও জন্য কার্যকরী এবং আপনার ব্লগ পোস্টটি কি নিয়ে সংক্ষিপ্ত আকারে বুঝতে পারা যায়।

সার্চ ডেসক্রিপশন এড করার জন্য পোষ্ট বোর্ডের ডানদিকে পার্মালিনক এবং লোকেশন এর নিচে দেখতে পাবেন Search Description

search box

সেখানে আপনার আর্টিকেল নিয়ে 150 টি অক্ষরের দ্বারা ছোট আকারে সংক্ষিপ্ত করে আপনার পোস্টের বণনা প্রদান করেছে বাটনে ক্লিক করুন।

আর্টিকেলের Image অপটিমাইজেশন

Image হচ্ছে ব্লগ পোষ্টের গুরুত্বপূর্ণ একটি ভাগ । ব্লগ পোষ্টে Image ব্যবহার করে যে কোন বিষয় সম্পর্কে ভিজিটরদের  সুস্পষ্ট ধারনা দেয়া যায়।

কিছু কিছু পোষ্ট থাকে যে গুলিতে Image ব্যবহার না করলে সঠিক ধারনা দেয়া যায়না না। অপর দিকে সার্চ ইঞ্জিনও আপনার ব্লগে সাইটের জন্য Image কে সার্চ রেজাল্টে নিয়ে আসে।

ইমেজ এসইও

ব্লগার ব্লগে ইমেজ এসইও করার জন্য সেই ইমেজ অফ ছবিতে ক্লিক করুন। তারপর সেটিং আইকন দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করার পর দুটি বক্স দেখতে পাবেন।

alt Text

Title text

এই দুটি বক্সে আপনার পোস্টের অথবা ইমেজ রিলেটেড লেখা গুলো লিখে আপডেট বাটনে অথবা সেভ বাটনে ক্লিক করুন শেষ হয়ে গেল ইমেজ এসইও। তবে চেষ্টা করবেন অবশ্যই আপনার ব্লগ সাইটে ইমেজ এগুলোর রেজুলেশন ঠিক রেখে ইমেজ সাইজ যাতে কম হয় এতে করে আপনার ওয়েবসাইট ফাস্ট লোড হবে।

আর্টিকেলের Label and Related Post

পোস্টের  লেখার ডান পাশের Label অপশনে ক্লিক করে আর্টিকেলের Label লিখতে পারেন।  তবে আপনার আর্টিকেল রিলেটেড লেবেল টি আপনি লিখে দেবেন অর্থাৎ আপনি যদি অনলাইনে আয় নিয়ে লিখতে চান তাহলে অবশ্যই অনলাইন ইনকাম নিয়ে একটি লেভেল তৈরি করে সেই লেভেলের দিবেন।

আর আপনি যদি ফেসবুক টিপস নিয়ে আর্টিকেল লিখেন তাহলে ফেসবুক টিপস রিলেটেড কোন একটি লেভেল সেট করে দিবেন।

[Pro Tips: কিভাবে ইউটিউব ভিডিও এসইও করতে হয় এই নিয়ে আমার ব্লগের লেখা বাংলা আর্টিকেলটি পড়তে পারেন ]

আজকে যেহেতু আমরা শুধু ব্লগস্পট ব্লগে আর্টিকেল লেখার সময় কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি লিখতে হয় এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব তাই এসিওর খুটি-নাটি সম্পর্কে আজকে আলোচনা করতে চাচ্ছি না।

লেভেল সেট করার জন্য অফ পোস্ট লেখার বোর্ডের ডানদিকে লেভেল নামের অপশন দেখতে পারবেন সেখানে ক্লিক করে আপনার আর্টিকেল রিলেটেড level লিখে সেভ বাটনে ক্লিক দিন।

আশা করি আজকের এই আর্টিকেল পড়ার পর আপনি যদি একজন নতুন ব্লগার হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে হয় ধারনা পেয়ে গেছেন।

কিভাবে অনলাইন থেকে আয় করতে হয় এবং ব্লগিং এসইও রিলেটেড যাবতীয় প্রয়োজনীয় আর্টিকেল আমার ব্লগে অলরেডি পাবলিশ করেছি। আপনি চাইলে আমার ব্লগ সাইটটি ঘুরে আপনার প্রয়োজনে আর্টিকেলটি পড়ে নিতে পারেন।

আমাদের শেষ কথা

আজকের আর্টিকেল নির্যাট আপনার যদি কোন প্রশ্ন বা পরামর্শ থাকে অথবা কোনো বিশেষ যদি বুঝতে না পারেন অবশ্যই কমেন্ট বক্স এর মাধ্যমে জানাতে পারেন।

আমি আমার যথাসাধ্য চেষ্টা করব আপনার সমস্যাটা সমাধান করার জন্য। এছাড়া অন্যান্য পোস্ট খুব শীঘ্রই পাবলিশ করব আমাদের সবার প্রিয় ট্রিকবিডি সাইটে।

Note for user: অনলাইনে ইনকাম করার উপায়, এসিও টিপস এন্ড গুগল এডসেন্স নিয়ে বাংলা টেকের এক অন্য ব্লগসাইটের নাম www.banglaitblog.com 

The post Blogger এসইও: ব্লগার ওয়েবসাইটে এসইও করে আর্টিকেল লিখার নিয়ম appeared first on Trickbd.com.

ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ কি ? কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায় দেখুন

Posted: 15 Feb 2022 09:41 AM PST

আমরা সবাই জানি যে, আজকের দিনে প্রায় ৫.২০ বিলিয়ন মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করে। আর বর্তমান পৃথিবীর প্রায় ২.৩ বিলিয়ন মানুষ অনলাইনে থাকা বিভিন্ন ধরনের সামাজিক মাধ্যম গুলো ব্যবহার করে থাকে।

কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায় দেখুন

কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায় দেখুন

আর অনলাইন প্লাটফর্মে এতো বেশি ইউজার থাকার কারনে ডিজিটাল মার্কেটিং ক্রমেই জনপ্রিয়তা অর্জন করতে শুরু করেছে।

Digital Marketing এর এতো বেশি সুবিধা আছে। যার কারনে বিশ্বের বড় বড় কোম্পানি গুলো আজ তাদেরকে ধরে রাখার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর নির্ভর করে আছে।

আর অনলাইন প্লাটফর্মে নিজেকে প্রকাশ করার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং হলো সবচেয়ে সহজ এবং উপযোগী একটি মাধ্যম। 

আর আজকের আর্টিকেল টি মূলত সেই উদ্দেশ্যে নিয়েই লেখা হয়েছে। তাই যদি আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে বিষদভাবে জানার ইচ্ছা থাকে।

তবে আজকের এই পুরো লেখাটি মন দিয়ে পড়বেন৷ তাহলে আজকের পর থেকে আপনিও Digitel Marketing সম্পর্কে অনেক অজানা বিষয়ে জেনে নিতে পারবেন। 

ডিজিটাল মার্কেটিং কি?

সহজ ভাষায় বলতে গেলে, যখন আপনি কোনো পন্যের প্রচার করার জন্য অনলাইন প্লাটফর্ম কে বেছে নিবেন। এবং সেই প্লাটফর্ম এর মাধ্যমে আপনি আপনার পন্যের প্রচার করতে পারবেন।

তাকে এক কথায় বলা হবে ডিজিটাল মার্কেটিং। হয়তবা বিষয়টি আপনি ক্লিয়ার ভাবে বুঝতে পারেন নি। তাই চলুন এবার একটু সহজভাবে বোঝার চেস্টা করি।

মনে করুন, আপনি ফেসবুক এর মতো আরও একটি জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া তৈরি করলেন।

কিন্তুু আপনার তৈরি করা এই সোশ্যাল মিডিয়াটি একেবারে নতুন৷ যার ফলে মানুষ এ সম্পর্কে কোনো কিছু জানতে পারবে না।

ঠিক এই সময়ে আপনি যদি অনলাইন এর মাধ্যমে আপনার সোশ্যাল মিডিয়াটির প্রচার প্রচারনা করেন। তাহলে কিন্তুু অনেক মানুষ এ সম্পর্কে জানতে পারবে।

এবং আপনার তৈরি করা Social media টি ব্যবহার করতে আগ্রহী হবে। 

তো আপনি যে অনলাইন এর মাধ্যমে প্রচার প্রচারনা করলেন৷ সেটাকেই বলা হয়ে থাকে, ডিজিটাল মার্কেটিং। যার মাধ্যমে অনলাইন এর মাধ্যমে আপনি আপনার পন্যের প্রচার করতে পারবেন।

যা আজকের দিনের বিশ্বের বড় বড় কোম্পানি গুলো করে আসছে। 

কেন ডিজিটাল মার্কেটিং করা দরকার?

সব কাজের পেছনে কোনো না কোনো উদ্দেশ্য থাকে। ঠিক তেমনিভাবে আপনি আসলে কেন ডিজিটাল মার্কেটিং করবেন। আর আপনি যদি ডিজিটাল পদ্ধতি তে মার্কেটিং করেন।

তবে আপনি কি কি সুবিধা ভোগ করবেন৷ এবার সে নিয়ে একটু বিস্তারিত আলোচনা করার চেস্টা করবো। তো চলুন শুরু করা যাক। 

  1. আমরা সবাই জানি যে, আজকের দিনের মানুষ অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনে বেশি একটিভ থাকে৷ আর আপনি যদি কোনো নতুন পন্যের প্রচার করার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং কে বেছে নেন। তাহলে আপনি খুব সহজেই আপনার টার্গেট করা অডিয়্যান্স এর নিকট পৌঁছে যেতে পারবেন৷ 
  2. আমি উপরে একটা পরিসংখ্যান উল্লেখ করেছি। যেখানে বলা আছে যে, আজকের দিনে প্রায় ২.৩ বিলিয়ন মানুষ অনলাইনে থাকা বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম গুলো কে ব্যবহার করে।
  3. এতো বেশি ইউজারের মধ্যে আপনি খুব সহজেই আপনার টার্গেটেড অডিয়্যান্স কে খুজে নিতে পারবেন। 
  4. এখনকার দিনের মানুষ কোনো পন্য কিনে নেয়ার আগে প্রথমে অনলাইন থেকে সেই পন্য সম্পর্কে জেনে নেয়। আর আপনি যদি আপনার পন্যের প্রচার অনলাইনের মাধ্যমে করে থাকেন।
  5. তাহলে আপনি খুব সহজেই আপনার পন্য সম্পর্কে কাস্টমারদের ধারনা দিতে পারবেন। 
  6. এছাড়াও ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিশেষ কিছু গুন আছে। যেমন, এখানে আপনি অনেক কম টাকা ব্যয় করে অধিক সংখ্যক মানুষের নিকট পৌঁছাতে পাড়বেন। যা আপনার বিজনেস এর গ্রোয়িং লেভেল কে এক ধাপ এগিয়ে দিতে সহায়তা করবে। 

তো এগুলো ছাড়াও আরও অনেক ধরনের কারন আছে। যেগুলোর জন্য অবশ্যই আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং করার দরকার হবে।

যখন আপনি নিজে থেকে এই মার্কেটিং এর সাথে যুক্ত থাকবেন। তখন আপনি নিজেই এসব বুঝে যাবেন। 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ গুলা কি কি ?

প্রতিটি কাজের পেছনে যেমন নির্দিষ্ট কিছু উদ্দেশ্য থাকে। ঠিক তেমনিভাবে কোনো একটি কাজ করার জন্য বিশেষ কিছু ধাপ অতিক্রম করার দরকার হবে।

আর ডিজিটাল মার্কেটিং ও এসব থেকে ভিন্ন নয়৷ বরং আপনি যদি Digital Marketing করতে চান। তাহলে আপনাকে পূর্বে থেকেই বেশ কিছু কাজে যথেষ্ট ধারনা নিতে হবে। যেমনঃ

০১| এসইওঃ

SEO হলো এমন একটি মাধ্যম। যাকে কাজে লাগিয়ে আপনি আপনার নির্দিষ্ট (Targeted) অডিয়্যান্স এর নিকট পৌঁছে যেতে পারবেন।

আর এসইও এর পূর্নরুপ হলো, Search engine optimization. আর ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য অবশ্যই আপনাকে এসইও সম্পর্কে জানতে হবে।

০২| কন্টেন্ট মার্কেটিংঃ

আপনি উপরের আলোচনা থেকে জেনেছেন যে, মানুষ একজন কোনো পন্য ক্রয় করার পূর্বে। অনলাইনে সার্চ করে সেই পন্য সম্পর্কে তথ্য জেনে নেয়।

আর অনলাইনে থাকা এই তথ্য গুলো কে বলা হয় কন্টেন্ট।

আর আপনি যদি কোনো ভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে চান। তাহলে অবশ্যই আপনাকে কন্টেন্ট মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে হবে।

০৩| সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংঃ

ডিজিটাল মার্কেটিং এর অপরিহার্য একটি অংশ হলো Social media marketing. কেননা, আজকের দিনে যতো বেশি অনলাইন ইউজার আছে।

তাদের প্রায় বেশিরভাগ মানুষ ই এই ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া গুলো ব্যবহার করে থাকে। যার কারনে আপনি যদি আপনার টার্গেটেড অডিয়্যান্স কে খুজে পেতে চান।

তাহলে অবশ্যই আপনাকে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং জেনে নিতে হবে।

০৪| ইমেইল মার্কেটিংঃ

বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করার অন্যতম একটি মাধ্যম হলো Email Marketing. যার মাধ্যমে আপনি আপনার পন্যের প্রচার করতে পারবেন। আর এই কাজটি সম্পন্ন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে পূর্নাঙ্গ ভাবে ইমেল মার্কেটিং সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। 

কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করে টাকা আয় করা যাবে?

তো উপরের আলোচনা গুলো জানার পর। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জেগে থাকবে যে, ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে টাকা আয় করা যাবে কিনা।

তো এই প্রশ্নের উওরটা আমি একটু অন্যভাবে দিতে চাচ্ছি৷ যেন আপনার বুঝতে সুবিধা হয়। কারন, যেহুতু ডিজিটাল মার্কেটিং এর পদ্ধতি গুলো ভিন্ন। সেহুতু এখানে আপনি ভিন্নভাবে টাকা আয় করতে পারবেন ৷

দেখুন, আপনি যদি সরাসরি ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে আয় করতে চান। তাহলে প্রথমত আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং সার্ভিস প্রদান করতে হবে।

আর এই সার্ভিস দেয়ার বিনিময়ে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন। 

যেমন ধরুন, আপনাকে একটি কোম্পানি থেকে হায়ার করা হলো। এবং আপনি সেই কোম্পানির মার্কেটিং করার জন্য যেসব কাজ করার দরকার হবে।

সেই কাজগুলো করে দিবেন। আর তার বিনিময়ে আপনি উক্ত কোম্পানি থেকে টাকা আয় করতে পারবেন

কিন্তুু আপনি যদি নিজের কোনো কোম্পানির জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং করেন ৷ তাহলে কি সেখান থেকে টাকা আয় করতে পারবেন? – হুমমম! আপনি এই পদ্ধতির মাধ্যমেও টাকা আয় করতে পারবেন।

[Pro Tips: ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারবেন জানতে এই আর্টিকেলটি  পড়ুন  অনলাইনে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার উপায়]

তবে এখানে আপনি সরাসরি টাকা আয় করতে পারবেন না। বরং ডিজিটাল মার্কেটিং করে আপনি যে টার্গেটেড অডিয়্যান্স নিয়ে আসবেন৷ সেই অডিয়্যান্স কে দিয়ে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন। 

ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখা যাবে?

আপনি যদি কোনো কাজে সফলতা অর্জন করতে চান। তবে প্রথমত আপনাকে সেই কাজ শিখতে হবে। সেই কাজে পূর্নাঙ্গ ধারনা অর্জন করতে হবে।

এবং এরপর আপনি যা শিখবেন, সেগুলোর সঠিক প্রয়োগ করার মাধ্যমে যেকোনো কাজে সফলতা অর্জন করতে পারবেন ৷

ঠিক একইভাবে আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে সফলতা অর্জন করতে চান। তবে প্রথমে আপনাকে এই কাজ রিলেটেড সমস্ত বিষয় শিখে নিতে হবে।

আর আপনি চাইলে বিভিন্ন মাধ্যমে Digital Marketing শিখতে পারবেন৷ যেমন, আপনি যদি ফ্রি সোর্স থেকে শিখতে চান ৷ তবে আপনাকে প্রচুর পরিমানে গুগল আর ইউটিউবে ঘাটাঘাটি করতে হবে।

আর যদি আপনার অর্থ ব্যয় করার মতো সামর্থ্য থাকে। তবে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার বিভিন্ন কোর্স কিনেও শিখে নিতে পারবেন ৷

মূলত আপনি আসলে কোন পদ্ধতি অনুসরন করবেন৷ তা সম্পূর্ন আপনার উপরেই নির্ভর করবে। 

আমাদের শেষকথা 

এই ছোট্ট আর্টিকেলের মাধ্যমে আমি ডিজিটাল মার্কেটিং কে স্বল্প আকারে তুলে ধরার চেস্টা করেছি। আশা করি এই সংক্ষিপ্ত আলোচনা থেকে আপনি Digital marketing কি, সে সম্পর্কে একটা পরিস্কার ধারনা পেয়ে গেছেন।

বাংলাই অনলাইন ইনকাম এবং ব্লগিং টিপস পেতে ভিসিট করুন www.Banglaitblog.com

আর এমন সব অজানা বিষয় গুলোকে সহজভাবে জানতে Trickbd এর সাথে থাকবেন। ধন্যবাদ। 

 

The post ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ কি ? কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায় দেখুন appeared first on Trickbd.com.

কি কি উপায়ে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায় দেখুন

Posted: 15 Feb 2022 09:40 AM PST

নিজের ঘরে বসে থেকে আয় করার অন্যতম একটি মাধ্যম হলো অনলাইন। যেখানে আপনাকে কাজ করার জন্য ঘরের বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না।

কি কি উপায়ে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায়?

কি কি উপায়ে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায়?

বরং আপনি আপনার স্বাধীনতা ও সময় অনুযায়ী নিজের ঘরে থেকে অনলাইন জব করবেন। এবং সেই অনলাইন জব করার মাধ্যমে বিপুল পরিমান টাকা আয় করে নিতে পারবেন।

তো অনলাইন ইনকাম কি এবং কেন আপনি অনলাইন থেকে আয় করবেন। সে নিয়ে আর তেমন কিছুই বলবো না। বরং আপনি আসলে কি কি উপায়ে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

তার সবগুলো বিষয়ে আজকে বিস্তারিত আলোচনা করার চেস্টা করবো।

এখন আপনি যদি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় গুলো সম্পর্কে জানতে চান। তবে আজকের এই লেখাটি মন দিয়ে পড়বেন।

তাহলে আজকের পর থেকে আপনিও অনলাইন থেকে আয় করার উপায় গুলো সম্পর্কে পরিস্কার ভাবে জানতে পারবেন। তো আর দেরি কেন, চলুন সরাসরি মূল টপিকে ফিরে যাওয়া যাক। 

অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় 

বর্তমান সময়ে যারা টাকা আয় করার জন্য অনলাইন প্লাটফর্ম কে বেছে নিয়েছে। তারা মূলত ভিন্ন ভিন্ন উপায় অনুসরন করে থাকে৷ কেননা, আমি শুরুতেই বলেছি যে, এমন অনেক উপায় আছে।

যে উপায় গুলোর মাধ্যমে আপনিও খুব সহজে অন্যদের মতো অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যেমনঃ

০১| ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় 

আজকের দিনে Freelancing হলো এমন একটি মাধ্যম। যে মাধ্যম কে কাজে লাগিয়ে আপনি প্রচুর পরিমান টাকা অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন ৷

বলা বাহুল্য যে, বর্তমান সময়ে যারা অনলাইনে কাজ করে টাকা আয় করে থাকে৷ তাদের প্রায় অধিকাংশ মানুষ ই ফ্রিল্যান্সিং করে থাকে। কেননা, ফ্রিলান্সিং নামক সেক্টরটি আজ গোটা পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত রয়েছে।

তবে আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি কাজ করতে হয়? – যদি আপনার মনে এই ধরনের প্রশ্ন জেগে থাকে।

তবে আমি বলবো যে, এমন অনেক কাজ আছে। যেগুলো আপনি নিজের ঘরে বসে করতে পারবেন। যেমনঃ

  • Graphic Design 
  • Web Design 
  • SEO optimization 
  • Content Writing 
  • Web Development 
  • Video/Audio Editing 

এগুলো ছাড়াও আরও অনেক ধরনের অনলাইন জব আছে। আপনি যদি সেই সব গুলো Online Job সম্পর্কে জানতে চান। তবে আপনাকে নিয়মিত ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে একটিভ থাকতে হবে। 

০২| ব্লগিং (Blogging) করে আয়

যারা লেখালেখি করতে পছন্দ করেন। তাদের জন্য অনলাইন থেকে টাকা আয় করার অন্যতম একটি মাধ্যম হলো ব্লগিং করা। কেননা, অনলাইনে যতগুলো টাকা ইনকাম করার উপায় আছে ৷

সেগুলোর মধ্যে ব্লগিং হলো মানসম্মত একটি পেশা। যেখানে আপনি নিজের স্বাধীনতা কে বজায় রেখে কাজ করতে পারবেন।

বর্তমানে আপনি যেখানে এই লেখাটি পড়ছেন। সেটি একটি ব্লগের মাধ্যমেই পড়তে পারছেন। এখন আপনি যদি আমার মতো একটি ব্লগ তৈরি করেন।

এবং সেই ব্লগে নিত্যনতুন অজানা বিষয় গুলোকে নিয়ে কন্টেন্ট লিখে৷ তারপর আপনার ব্লগে সেই লেখা গুলো পাবলিশ করেন। তাহলে অনেক মানুষ আপনার সেই লেখা গুলো পড়ার জন্য আসবে।

আর আপনি এভাবে যতো বেশি মানুষ আপনার ব্লগে নিয়ে আসতে পারবেন। আপনার ব্লগ থেকে আয় এর পরিমানও ঠিক ততো বেশি বৃদ্ধি পাবে।

যা নিয়ে আমি অন্য একটি আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। সেখান থেকে আপনি ব্লগিং রিলেটেড অনেক অজানা তথ্য সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন। 

০৩| ইউটিউবিং করে আয়

আজকের দিনে এন্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করে অথচ Youtube চিনেনা এমন মানুষ খুজে পাওয়া যাবে না। কেননা, আমরা প্রত্যেকেই এখন কিছু না কিছু সময় ইউটিউবে ভিডিও দেখে সময় ব্যয় করি।

কিন্তুু এই সময় গুলো যদি আপনি শুধমাত্র ভিডিও দেখার কাজে ব্যয় না করে। ইউটিউব Video তৈরি করার কাজে ব্যয় করেন। তাহলে কিন্তুু আপনি ইউটিউব থেকে প্রচুর পরিমান টাকা আয় করে নিতে পারবেন।

মনে রাখবেন, গোটা বিশ্বের মধ্যে ইউটিউব হলো এমন একটি প্লাটফর্ম। যেখানে আপনি একজন দক্ষ Video Content Creator হিসেবে কাজ করতে পারবেন।

এবং আপনার তৈরি করা ভিডিও গুলো ইউটিউবে পাবলিশ করে। সেখান থেকে বেশ ভালো পরিমান টাকা আয় করে নিতে পারবেন। যা আপনার মতো অনেক মানুষ দীর্ঘদিন থেকেই ইউটিউব থেকে আয় করে আসছে। 

০৪| ফেসবুক থেকে আয়

আমরা যেখানে শুধুমাত্র লাইক, কমেন্ট বা মেসেজিং করার জন্য ফেসবুক ব্যবহার করি। সেখানে যদি আপনাকে বলা হয় যে, আজকের দিনে ফেসবুক থেকেও টাকা আয় করা যায়।

তাহলে এই কথাটি শুনে অনেকেই অবাক হয়ে যেতে পারেন৷ কিন্তুু এটা সত্যি যে, বর্তমান সময়ে আপনি ফেসবুক পার্টনার প্রোগ্রামের মাধ্যমেও টাকা আয় করতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে ইউটিউব এর মতো ফেসবুকও তাদের প্লাটফর্মে নতুন একটি টাকা আয় করার পদ্ধতি বের করেছে। যাকে বলা হয়, Facebook Monetization.

যেখানে আপনি একজন ফেসবুক কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে কাজ করবেন। এবং ফেসবুকের পার্টনার প্রোগ্রামে অংশ নিয়ে। আপনিও বিপুল পরিমান টাকা ফেসবুক থেকে আয় করতে পারবেন। 

০৫| অনলাইন সার্ভে করে আয়

যারা মূলত মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে চান। তাদের জন্য অনলাইন থেকে আয় করার অন্যতম একটি উপায় হলো Survey Job করা।

এই কাজটি আপনি মোবাইলের এর পাশাপাশি কম্পিউটার থেকেও খুব সহজে করতে পারবেন। আর এই সার্ভে জব করে অনলাইন থেকে টাকা আয় করে নিতে পারবেন।

মূলত Survey হলো এমন এক ধরনের কাজ। যেখানে বিভিন্ন দেশি বা বিদেশি কোম্পানি থেকে তাদের পন্য রিলেটেড প্রশ্ন করা হবে। এখন আপনি নিজের ঘরে বসে সেই প্রশ্নের উওর গুলো দিবেন।

আর সেই প্রশ্ন গুলোর উওর দেয়ার কারনে। তারা আপনাকে টাকা প্রদান করবে। আর এভাবে আপনি সার্ভে জব করার মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন। 

০৬| ভিডিও দেখে অনলাইন ইনকাম

আপনি হয়তবা শুনে থাকবেন যে, মানুষ এখন গেম খেলে টাকা আয় করছে। আবার কেউ কেউ গান শুনে টাকা আয় করছে। আবার এমন অনেক মানুষ আছেন।

যারা শুধুমাএ ভিডিও দেখে টাকা আয় করছে। তবে এই কথা গুলো শুনে প্রথম দিকে আপনার কাছে অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে। কিন্তুু এটা সত্যি যে, আজকের দিনে আপনি শুধমাত্র ভিডিও দেখে টাকা আয় করতে পারবেন।

আপনি যদি সহজ এই কাজটি করে আয় করতে চান। তাহলে আপনার সামনে এমন অনেক ধরনের Apps বা Website আসবে। যেগুলো একবারে ইউটিউব এর মতো।

যেখানে অনেক গুলো ভিডিও থাকবে। আর আপনি যদি সেই ভিডিও গুলো নিয়মিত View করেন। তাহলে আপনি ভিডিও দেখার বিনিময়ে টাকা আয় করতে পারবেন। 

০৭| অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়

আমরা সবাই এখন আধুনিক যুগে বসবাস করছি। আর এই আধুনিকতার প্রভাব পড়ছে অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে। যেখানে আপনি নিজের ঘরে বসে প্রয়োজনীয় পন্য গুলোর কেনাকাটা করতে পারবেন।

আর এই অনলাইন কেনাকাটা কে কেন্দ্র করে টাকা আয় করার নতুন একটি পদ্ধতি বের হয়েছে। যাকে বলা হয়, এফিলিয়েট মার্কেটিং।

বর্তমান বিশ্বে মানুষের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটানোর জন্য অনলাইনে হাজার হাজার ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো, Amazon এবং Alibaba.

⇒Inportant Note:  কিভাবে ওয়েবসাইট খুলে কিভাবে টাকা আয় করা যায় 

এই নিয়ে বিস্তারিত উপরের বাংলা ভাষায় পড়ে নিতে পারেন যদি ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করতে চান….

এখন আপনি যদি এই অনলাইন শপ এর কোনো পন্যকে সেল করে দিতে পারেন। তাহলে পন্য সেল করার বিনিময়ে আপনি কিছু পরিমান টাকা কমিশন হিসেবে পাবেন।

আর কমিশন পাওয়া এই টাকা পেতে যে যে প্রক্রিয়ায় কাজ করতে হবে। সেই সব গুলো কাজের প্রক্রিয়াকে বলা হয় Affiliate Marketing. 

আমাদের শেষকথা 

বর্তমান সময়ে অনলাইন ইনকাম করার অনেক গুলো উপায় আছে। তবে আজকের দিনে যে অনলাইন থেকে আয় করার উপায় গুলো জনপ্রিয়তার শীর্ষে আছে।

সেগুলো নিয়ে নিয়ে ছোট্ট করে আলোচনা করার চেস্টা করেছি। আর আশা করি আজকের এই আলোচনা গুলো আপনি বেশ ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।

তবে এরপরও যদি আপনার মনে অনলাইন ইনকাম নিয়ে আরও কোনো ধরনের প্রশ্ন থাকে। তবে তা নিচে কমেন্ট করে জানাবেন।

আমি চেস্টা করবো আপনার সমস্যার সমাধান করার জন্য। Trickbd এর সাথে থাকার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। 

আর আমার বাংলা ভাষায় বানানো Banglaitblog.com ভিসিট করে আসুন। এখানে অনলাইনে ইনকাম , এসিও এবং ব্লগিং নিয়ে অনেক লেখা প্রকাশ করা হয়েছে …

The post কি কি উপায়ে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায় দেখুন appeared first on Trickbd.com.

ইমাম বুখারি (রা.) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী

Posted:

আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি । যাই হোক আমি বেশি কথা বাড়াতে চাই না সরাসরি পোস্টের কথাতে চলে আসতে চায় ।

অনেকেই হয়তো পোস্টের টপিক দেখেই বুঝে ফেলেছেন যে আজ আমি কোন বিষয় নিয়ে লিখতে যাচ্ছি । আজ আমি আপনাদের সাথে ইমাম বুখারি (র.) এর জীবনী নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি । আশা করি সকলে আমার আজকের পোস্ট পড়বেন । ভালো লাগলে লাইক এবং কমেন্ট করবেন ।

ইমাম বুখারি (র) এর নাম মুহাম্মদ । উপনাম আবু আব্দুল্লাহ । তাঁর পিতার নাম ইসমাইল ও দাদার নাম ইবরাহিম । তিনি বুখারি শরিফ রচনা করায় তিনি ইমাম বুখারি নামে পরিচিত । তাঁর উপাধি ‘আমিরুল মু’মনুন ফিল হাদিস’ (হাদিস বণনায় মুমিনদের নেতা) । তিনি ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতির লালন কেন্দ্র বুখারা নগরীতে ১৯৪ হিজরি ১৩ শাওয়াল ৮১০ খ্রিষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন । বাল্যকালেই তাঁর বাবা মারা যান ।

বাল্যকাল থেকেই তিনি অধিক জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন । মাত্র ৬বছর বয়সে হিফজ মুখস্ত করেন । আর মাত্র ১০ বছর বয়সে হাদিস মুখস্ত করা শুরু করেন । ১৬বছর বয়সের মধ্যে তিনি হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারাক ও আল্লামা ওয়াকি এর লেখা হাদিস গ্রন্থদ্বয় মুখস্ত করেন । ৬বছর ধরে তিনি বিভিন্ন দেশে গমন করে হাদিস সংগ্রহ করেন ।

ইমাম বুখারি দীঘ ১৬বছর সাধনা করে ৬লক্ষ হাদিস থেকে পরীক্ষা করে ৭২৭৫টি হাদিস বুখারি শরিফে সংকলন করেন । প্রত্যেক হাদিস লেখার পূবে ওযু ও গোসল করে ২রাকাত নফল নামায আদায় করতেন । তারপর ইস্তেখারা করতেন । বিশুদ্ধ মনে হলেই তিনি হাদিসটি বুখারি শরিফে সংকলন করতেন ।

ইমাম বুখারি দীঘ সাধনা শেষে বুখারায় নিজ এলাকায় আসলে তৎকালীন বাদশাহ খালিদ ইবনে আহমেদের সাথে তার বিরোধ হয় । একদা তিনি তাকে হাদিস শোনার জন্য রাজ দরবারে ডেকে পাঠালেন । ইমাম বুখারি বললেন, “আমি হাদিসকে রাজ দরবারে নিয়ে অপমান করতে চাই না । তার প্রয়োজন হলে সে আমার ঘরে অথবা মসজিদে আসুক ।” এই কথা বলার পর বাদশাহ তাকে বুখারা ত্যাগ করতে নিদেশ দেন ।

ইমাম বুখারি একজন আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন ব্যাক্তি হওয়ায় বাদশাহের দরবাবের গমন করতেন না । তাঁর বয়স যখন এগারো তখন মুহাদ্দিস নামক এক ব্যাক্তি হাদিস বণনায় ভুল করে । তিনি তা সংশোধন করে দেন । তাঁর প্রায় ৯০ হাজার ছাত্র ছিল যার তাঁর কাছ থেকে হাদিস শিখেছেন ।

তো আজ আমার পক্ষ থেকে আবার দেখা হবে ইনশাল্লাহ ।

The post ইমাম বুখারি (রা.) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী appeared first on Trickbd.com.

ব্লগিং এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ১৬ টি এসইও টিপস

Posted:

যারা ব্লগিং নিয়ে ক্যারিয়ার গরতে চান বা ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছেন বা করবেন তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কথা বলব তা হল এসইও।  তাই আজ এসইও এর বিষয়ে ১৬ টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সেয়ার করব।  তো চলুন বেশি কথা না বলে শুরু করি।

 

১. গেস্ট পোস্ট

গেস্ট পোস্ট সবচেয়ে বেশি কার্যকরী ভূমিকা রাখে ব্লগে ট্রাফিক বা ভিজিটর বাড়ানোর ক্ষেত্রে। আপনার ব্লগে যে ধরণের নিশ প্রোডাক্ট বা বিষয় নিয়ে পোস্ট দেন , সেই ধরণের বিভিন্ন হাই ডোমেইন ও পেজ অথরিটির ব্লগ অনলাইনে খুঁজে বের করতে হবে ,যারা আপনাকে গেস্ট পোস্ট করার সুযোগ দেবে এবং সেই সাইট থেকে লিংক নিতে দিবে । এতে করে সেই নিশ রিলেটেড সাইটের পোস্ট থেকে কিছু ভিজিটর আসার সম্ভাবনা তৈরি হবে এবং আপনার ব্লগের র‍্যাংকিং বাড়বে , ভালো একটি লিঙ্কবিল্ডিং তৈরি হবে। এছাড়া প্রয়োজনে ভালো পেইড গেস্ট পোস্টিং করতে পারেন ।

২. ব্লগ কমেন্ট

ব্লগ কমেন্ট করে সাইটের জন্যে ডু ফলো এবং নো ফলো ব্যাকলিংক নেয়া যায় । আপনার ব্লগ রিলেটেড বিভিন্ন হাই অথরিটির বিভিন্ন ব্লগের পোস্টে কমেন্ট করে লিংক নেয়া যায় । কারণ অনেকেই আপনার কমেন্ট পড়ে আপনার নাম দিয়ে যে লিংক তৈরি করে গেছেন অন্য ব্লগে সেখানে ক্লিক করে আপনার সাইটে আসবে ।

৩. সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে শেয়ার

সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের কাছে। আপনি আপনার নিজ ওয়েব ব্লগ সাইটটির পোস্ট আপনার নিজস্ব সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট একাউন্ট থেকে আপনার পরিচিতদের সাথে শেয়ার করতে পারেন বা সোশ্যাল সাইটে আপনার ওয়েবসাইটের নামে করা পেজ থেকে পেইড শেয়ার করতে পারেন। আপনার পোস্ট যদি ভাইরাল হয় , তবে অনেক ইউনিক ভিজিটর পাবেন আপনার সাইটে , যারা পরবর্তীতে আপনার ব্লগের নিয়মিত পাঠক হয়ে যেতে পারেন। কিছু সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইট -যেমনঃ ফেসবুক , টুইটার, লিংকডইন ইত্যাদি ।

৪. ফোরাম পোস্ট ও কমেন্ট

ফোরামে বিভিন্ন দরকারি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা যায় ।বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন এবং উত্তর দেয়া যায় এবং এর থেকে ডু ফলো লিংক নেয়া যায় ।যা অনলাইনের অন্যান্য সাইট থেকে আপনার ওয়েবসাইটের অবস্থান ভালো করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে । V7nForum, Digital point Forum ইত্যাদি ফোরামে পোস্ট করা যায় ।

৫. ইমেইল আউটরিচ

ই-মেইল এর মাধ্যমে প্রমোশন করতে পারেন ব্লগ এর বিভিন্ন পোস্টসমূহ ,এবং আপনার ব্লগে সাবস্ক্রাইব সিস্টেম রাখতে পারেন , যাতে করে যারা আপনার ব্লগ সাইটের পোস্টগুলো বিষয়ে আপডেট পেতে পারে । এভাবে যেভাবে অনেক ই-মেইল এড্রেস নতুন পাচ্ছেন , ঠিক

ব্লগিং এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ১৬ টি এসইও টিপস 

৬. সার্চ ইঞ্জিন সাবমিট

গুগল , বিং এর মতন বিভিন্ন জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনে আপনার ব্লগ সাবমিট করতে পারেন । কারণ অনেক সময় সার্চ ইঞ্জিনগুলো থেকে আপনার ব্লগ পোস্টের কিওয়ার্ড ধরে অনেক নতুন ভিজিটর আপনার সাইটে আসার সুযোগ সৃষ্টি হবে।

৭. সোশ্যাল বুকমার্কিং শেয়ার

Digg, StumbleUpon প্রভৃতি মতন সো

যারা ব্লগিং নিয়ে ক্যারিয়ার গরতে চান বা ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছেন বা করবেন তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কথা বলব তা হল এসইও।  তাই আজ এসইও এর বিষয়ে ১৬ টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সেয়ার করব।  তো চলুন বেশি কথা না বলে শুরু করি। 

৮. ভিডিও শেয়ারিং

ইউটিউব, ভিমিও এর মতন জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং সাইটগুলোতে ব্লগের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ভিডিও শেয়ার করা যায় ব্লগ সাইটের নাম অনুযায়ী ভিডিও চ্যানেল করে। এতে করে যেসকল ব্যক্তি ব্লগ সাইটে ভিজিট করতে চায় , তারা খুব সহজে চ্যানেল থেকে লিংক ফলো করে ব্লগে যেতে পারবে। ভিডিও অনেক জনপ্রিয়তা পেলে অনেক ট্রাফিক তৈরি হবে,এভাবে ব্লগে নতুন ভিজিটর আনা যাবে ।

৯. আর্টিকেল সাবমিশন

ব্লগে ভিজিটর আনতে বর্তমান সময়ে অন্যতম জনপ্রিয় একটি উৎস হচ্ছে আপনার ওয়েব ব্লগের পোস্টসমূহ বিভিন্ন আর্টিকেল সাবমিশন সাইটে সাবমিট করা। Articlesphere , Ezine এর মতন আর্টিকেল সাবমিশন সাইটে ব্লগের জনপ্রিয় পোস্ট সাবমিট করলে ,তা পাঠকদের কাছে সুন্দর লাগলে পাঠকরা আপনার ব্লগে আসবে । এছাড়া আপনার ব্লগ পোস্ট অনেক সোশ্যাল সাইটে শেয়ার হবে , এতে করে দ্রুত ট্রাফিক তৈরি হবে এবং ব্লগের র‍্যাংকিং ভালো হবে ।

১০. পিপিসি এড

Pay per click বা পিপিসি এর মাধ্যমে নিশ প্রোডাক্ট কিওয়ার্ড টার্গেট করে ক্রেতার কাছে পৌঁছানোর জন্যে পেইড বিজ্ঞাপন দেয়া যায়। এতে পিপিসির মাধ্যমে অন্য সাইট থেকে বেশি ওয়েব ট্রাফিক পেতে হলে খরচ করতে হবে ।

১১. ডিরেক্টরি সাবমিশন

ওয়েবসাইটকে বিভিন্ন ওয়েব ডিরেক্টরিতে নিশ ক্যাটাগরি অনুযায়ী সাবমিশন করা যায় । DMOZ , Pegasus ,Worldweb-directory এরকম আরও অনেক ওয়েব ডিরেক্টরি আছে।

১২. ফটো শেয়ারিং

ফটোবাকেট, ফ্লিকার এর মতন বিভিন্ন ফটো শেয়ারিং সাইটে ওয়েবসাইট ব্লগের ছবি শেয়ার করা যায় , এধরণের বিভিন্ন সাইটে অনেক ভিজিটর আসে । যেখান থেকে অনেক ভিজিটর আপনার ব্লগের জন্যে পেতে পারেন ।

১৩. লিংক বিনিময়

বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সাথে আলোচনা করে ওয়েব লিংক শেয়ার করা যায় । এখানে অনেকগুলো ওয়েবসাইট প্রয়োজন হবে, সরাসরি এক ওয়েবসাইট থেকে আরেক ওয়েবসাইট থেকে লিংক না নিয়ে বেশ কিছু ওয়েবসাইটের চেইন বিল্ডআপ করে লিংক বিনিময় করতে হবে । তাহলে গুগল এলগোরিদমেও সমস্যায় পরতে হবেনা।

১৪. ডকুমেন্ট শেয়ারিং

ওয়েবসাইটের বিভিন্ন তথ্য সমৃদ্ধ ডকুমেন্ট , ব্যবসায়িক ডকুমেন্ট প্রভৃতি জনপ্রিয় ডকুমেন্ট শেয়ারিং সাইটে যেমন- Slideshare, Issuu ইত্যাদিতে শেয়ার করা যায় ।

১৫. রেফারেন্স লিংক

বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে প্রয়োজনীয় অনেক তথ্য প্রয়োজন পরে , সেইসব তথ্য বিভিন্ন বিষয়ের ওপর রিসার্চ করা তথ্য হতে পারে । এরকম তথ্য দিয়ে কোন ওয়েবসাইটের কোন আর্টিকেল তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনার সাইট সাহায্য করতে পারে । এতে সে আর্টিকেল থেকে আপনি রেফারন্স লিংক পেতে পারেন 

১৬. প্রেস রিলিজ শেয়ার

ওয়েবসাইটের ব্লগে কিছু প্রেস রিলিজ করা যায় এবং বিভিন্ন প্রেস রিলিজ সাইটে শেয়ার করা যায়। ওপেন পিআর, পিআরলিপ এর মতন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে প্রেস রিলিজ দেয়া যায়।

তেমনি অনেক সময় ধরে কিছু পাঠক পাবেন । মেইলচিম্প এর মতন অনেক ইমেইল সার্ভিস প্রতিষ্ঠানের সেবা গ্রহণ করে ইমেইল পাঠাতে পারেন।

আমার ওয়েবসাইটে সবাইকে ভিজিট করার অনুরোধ রইলো আমার ওয়েবসাইট – bloodforlife.net

The post ব্লগিং এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ১৬ টি এসইও টিপস appeared first on Trickbd.com.

Ads বিহীন ব্রাউজিং করুন খুব সহজে

Posted:

হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালো আছেন। বর্তামান যুগ ইন্টারনেটের যুগ। আমাদের প্রতিদিনের জীবনে ইন্টারনেট একটি অবিচ্ছেদ অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইন্টারনেট ছাড়া আমরা এখন একটা দিন তো দুরের কথা একটা মুহূর্তও কল্পনা করতে পারিনা।

এখন এই ডিজিটাল যুগে ছেলে-বুড়ো সবাই ইন্টারনেট নিয়ে ব্যস্ত। কেউ খেলছে গেম, কেউ চালাচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। যেমনঃ ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার। আবার কেউবা সময় নষ্ট না করে অনলাইনে বিভিন্ন কাজ করে টাকা উপার্জন করছে। বন্ধুরা আমরা প্রতিদিন বিভিন্ন কাজে ইন্টারনেট ব্রাউজ করে থাকি। গুগলে কিছু সার্চ করা থেকে শুরু করে কোন একটা ভাষার কোন একটা শব্দ বা বাক্য অনুবাদ করতেও আমরা এখন ইন্টারনেটের ব্যবহার করে থাকি।

আর সেই কাজটি করতে আমাদের সাহায্য করে থাকে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা ওয়েব ব্রাউজার। ব্রাউজার এর সাহায্যে আমরা বিভিন্ন ওয়েবসাইট ভিজিট করা, গুগল সার্চ করা, কোনকিছু ডাউনলোড করা বা অনলাইন পত্রিকা পড়া অনেক কাজই করে থাকি। কিন্তু ইন্টারনেট ব্রাউজ করার সময় আমরা অনেক সময় বিভিন্ন সাইটে এড বা বিজ্ঞাপ্ন দেখে থাকি। অনেকের কাছে এই জিনিসটা ভালো লাগে না বা বিরক্তিকর মনে হয়। তাই অনেকে হয়ত বিরক্ত হয়ে সেই সাইটটি থকে বেরিয়েও যান।

তো বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সেই সমস্যা বা বিরক্তিকর অভিজ্ঞতার কথা ভেবে এই পোস্টটি করলাম। আজকে আমি দেখাবো কিভাবে আপনি আপনার স্যামসাং ফোন বা যেকোন ফোনে কোন এডস ছাড়া ইন্টারনেট ব্রাউজিং করবেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

কিভাবে স্যামসাং ব্রাউজার দিয়ে এড ব্লক করবেনঃ

বন্ধুরা আপনারা হয়ত ভাবতে পারেন যে আমি শুধু স্যামসাং ফোনে কিভাবে এডস ব্লক করবো তা দেখাচ্ছি, কিন্তু সবাই তে আর স্যামসাং ফোন ব্যবহার করেনা। তো বাকিরা কিভাবে ব্লক করবে?
বন্ধুরা চিন্তার কোন কারন নেই। কেননা Samsung Internet Browser টি সকল ফোনে সাপোর্ট করে, হোক সেটা Iphone বা Android ফোন।

কিভাবে এড ব্লক করবেনঃ

আপনি যদি Samsung ব্যবহারকারী না হয়ে থাকেন তাহলে প্রথমে App Store বা Play Store থেকে Samsung Internet, এই ব্রাউজারটি ডাউনলোড করে নিন।

এবার ব্রাউজারটি ওপেন করুন। এরপর নিচের আইকনে ক্লিক করুন। এরপর Ad Blokers লেখাটাতে ক্লিক করুন।

এবার আপনি এখানে অনেকগুলো Ad Blocker Extension দেখতে পাবেন। এখান থেকে যেকোনো একটাতে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিন।

এখানে অনেকগুলো এড ব্লকার দেখতে পাচ্ছেন। আপনার যেটা ভালো লাগে সেটা ডাউনলোড করে নিন। এরপর ডাউনলোড হবার পর যাস্ট এড ব্লকার এক্সটেনশনটা ওপেন করে চালু করে দিবেন। ব্যস আর কিছু করা লাগবে না।

এবার আপনি Samsung Internet ব্রাউজারটি দিয়ে যেকোন ওয়েবসাইট ভিজিট করে দেখুন। দেখবেন কোন এডস বা বিজ্ঞাপন নেই। উপভোগ করুন বিজ্ঞাপন মুক্ত ইন্টারনেট ব্রাউজিং।

পেস্ট টি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের সাইটে ঘুরে আসুন।

  • Movie Download Premium Blogger Template Free Download
  • The post Ads বিহীন ব্রাউজিং করুন খুব সহজে appeared first on Trickbd.com.

    এফিলিয়েট মার্কেটিং করার বাংলাদেশি ৩ টি ওয়েবসাইট?

    Posted:

    এফিলিয়েট মার্কেটিং করার বাংলাদেশি ৩ টি ওয়েবসাইট?

    আপনি যদি বিশ্বস্ত কোন প্লাটফর্ম বা ওয়েবসাইট খুঁজে থাকেন তাহলে, আজকের এই তিনটি ওয়েবসাইট আপনার জন্য খুবই বিশ্বস্ত হবে আশা করি। অনেকে আমরা বিশ্বস্ত কোন ওয়েবসাইট খুঁজে পায়না ইনকাম করার জন্য। যদিও অনলাইনে অনেক ধরনের বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট খুঁজে পাওয়া যায় কিন্তু বেশিরভাগ ফেক।

    আজকে আমরা বিশ্বস্ত তিনটি ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করব আপনারা যারা অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে চান। তাদের জন্য আশাকরি আর্টিকেলটি একটু হলেও উপকারে আসবে। তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে যারা টাকা ইনকাম করতে আগ্রহী তাদের জন্য আর্টিকেলটি।

    এখন আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি কিভাবে ইনকাম করতে হয় এ বিষয়টি না জানেন। তাহলে হয়তো ভাবছেন আপনার আর্টিকেলটি একটিও কাজে প্রয়োজন হবে না তাইতো। যারা মূলত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইনে বিশ্বস্ত প্লাটফর্ম বা ওয়েবসাইট খুঁজছেন ইনকাম করার উদ্দেশ্যে।

    তারা অবশ্যই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন, আর যারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইনে কিভাবে ইনকাম করতে হয় তাদের জন্য শুধুমাত্র একটু, বিস্তারিত না হলেও সংক্ষিপ্ত আকারে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে চাচ্ছি। কারণ সবাই তো আর কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে হয় বিষয়টি জানেনা।

    তাই আশা করি অবশ্যই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ে কেউ খারাপ মন্তব্য করবেন না। কারণ আপনাদের সকল প্রকার সুবিধার দেওয়ার জন্য আমি যথাসম্ভব দিয়ে চেষ্টা করছি।আর আমি নতুন নরমাল একটি এন্ড্রয়েড ফোন দিয়ে আপনাদেরকে আর্টিকেলটি উপকারে আসবে ভেবে তৈরি করছি। তাই দয়া করে কেউ কোন খারাপ মন্তব্য করবেন না।

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার জন্য?

    অনেকে হয়তো বা বলতে পারেন এফিলিয়েট মার্কেটিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম করতে হয় সে বিষয়ে তো আমি আগে থেকেই সব জানি। তাহলে এক্সট্রা ভাবে কেন একথা এই বিষয়ে আবার আর্টিকেল পাবলিশ করা হচ্ছে তাই তো! বন্ধুরা আপনি হয়তো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার বিষয়ে আমার চেয়েও আরো বেশি জানতে পারেন।

    তবে আমরা অনলাইনে অনেকেই একেবারেই নতুন ইউজার রয়েছি। যারা হয়তো অ্যাফিলিয়েট নাম এটাই শুনিনি। তো বন্ধুরা তাদের জন্যই আবার নতুনভাবে আমি আপনাদের সুবিধার জন্যই এ বিষয়ে একটু আলোচনা করছি। আপনি যদি অনলাইনে কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করে?

    এ বিষয়ে পুরোপুরি ধারণা নিতে পারেন বাই সম্পর্কে জানতে পারেন তাহলে, আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই হেল্প ফুল হবে বলে মনে করি। তাই চলুন আমরা যারা একেবারেই নতুন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার বিষয়ে, তাদের জন্য এখন কিভাবে আফিলিয়েট মারকেটিং করে ইনকাম করতে হয় সহজ ভাষায় জেনে আসি।

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলতঃ ধরুন আপনি আপনার একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কিছু বই মানুষের কাছে বিক্রি করতে চান। এর জন্য আপনি কিছু লোক নিয়োগ করলেন প্রচার করার জন্য বইগুলো। এখন প্রত্যেকটি লোকের সাথে আপনি চুক্তি করলেন যে, প্রত্যেকটি বই নির্দিষ্ট গ্রাহকের কাছে বিক্রি করতে পারলে।

    যত টাকায় বিক্রি করবেন তার থেকে 10% আপনি পাবেন। এবং বাকি অংশের টাকাগুলো প্রতিষ্ঠান জন্য থাকবে। বুঝতে পেরেছেন নাকি আরও সহজভাবে আপনাকে বোঝাতে হবে? আচ্ছা আপনি একটি ওয়েবসাইটে বা প্ল্যাটফর্মের পণ্য প্রোডাক্ট গুলো নির্দিষ্ট গ্রাহকের কাছে বিক্রি করবেন। এখন আপনি যদি গ্রাহকের কাছে ওই পণ্যগুলো বিক্রি করতে সক্ষম হন।

    তাহলে আপনার ওই প্রতিষ্ঠান বা প্ল্যাটফর্মের ওয়েবসাইটের যেটাই বলেন না কেন মালিক আপনাকে কিছু কমিশন প্রদান করবে। এভাবে করেই মূলত অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে হয়। আশাকরি কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে হয় বিষয়টি সহজভাবে আপনি বুঝতে সক্ষম হয়েছেন।

    এখন আসি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং যে কেউ করতে পারবে কি?

    হ্যাঁ বন্ধু আপনি কিংবা আমি যে কেউ চাইলে অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে পারব। তবে তার জন্য অবশ্যই যেখানে আপনি কাজ করবেন সেখানকার সঠিক নিয়ম নীতি আপনাকে জেনে এবং মেনে কাজ করতে হবে। তবে কথা হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে যে কোন বয়সের লোক এই কাজ করতে পারবে?

    হ্যাঁ বন্ধুরা যেহেতু অনলাইনে আমরা এফিলিয়েট মার্কেটিং করার বিষয়ে আলোচনা করছি সেহেতু। কোন বয়স ব্যতীত যে কেউ অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে সক্ষম হবে তবে একটু বুদ্ধি খাটিয়ে। আপনাদের সুবিধার জন্য অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার বিশ্বস্ত কয়েকটি ওয়েবসাইট এখন আমরা জানবো।

    যেখানে আপনি চাইলেই সহজে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন অন্যদিকে পেমেন্ট পেতে কোন সমস্যা হবে না। এমনকি আপনাদের জন্য বা আপনার সুবিধার জন্য বাংলাদেশের জনপ্রিয় বিশ্বস্ত তিনটি ওয়েবসাইট নিয়ে এখন আমরা জানতে চলেছি। যেখানে আপনারা সরাসরি বিকাশ নগদ অথবা ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার বিশ্বস্ত তিনটি ওয়েবসাইট?

    অনেকে বলতে পারেন যে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে কি কি বিষয়ে পণ্য বা প্রোডাক বিক্রি করার সুযোগ থাকে। নিদৃষ্ট তেমন কোনো পণ্য বা প্রোডাক্ট এর কথা বলব না কারণ বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাহায্যে ইনকাম করা যায়।

    যারা মূলত ডোমেইন-হোষ্টিং ক্রয় বিক্রয় করে অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে চাচ্ছে তারাও কিনতে পারবেন। ডোমেইন-হোষ্টিং ক্রয় বিক্রয় করে টাকা ইনকাম করার এফিলিয়েট মার্কেটিং এর বিশ্বস্ত ওয়েবসাইটসহ, পণ্য প্রোডাক্ট যাবতীয় সকল জামাকাপড় প্রচার করে টাকা ইনকাম করার বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট এর তালিকা তিনটি নিচে দেওয়া হল।

    ১. Dianahost.com

    ২. Putulhost.com

    ৩. sohojaffiliates.com

    Dianahost.com এই ওয়েবসাইটে এফিলিয়েট মার্কেটিং?

    হ্যাঁ বন্ধুরা নামটি হয়তোবা অনেকেই শুনে থাকতে পারেন, কারণ যারা মূলত ডোমেইন-হোষ্টিং ক্রয়-বিক্রয় করে তারা এই নামটি বেশিরভাগ লোকই শুনে থাকতে পারে। এই ওয়েবসাইটে ডোমেইন-হোষ্টিং ক্রয়-বিক্রয়ের পাশাপাশি এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার দুর্দান্ত সহজ উপায় পাওয়া যাচ্ছে।

    যারা মূলত রিফারিং করে ডোমেইন-হোস্টিং ক্রয়-বিক্রয়ের পাশাপাশি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চাচ্ছেন। তারা এই ওয়েবসাইটে জয়েন হয়ে সহজে আফিলিয়েট মারকেটিং করে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। এই ওয়েবসাইটে মাত্র 500 টাকা হলেই বিকাশ নগদ অথবা রকেট একাউন্টের মাধ্যমে সে টাকা উত্তোলন করা যায়। তবে এই ওয়েবসাইটে অবশ্যই আপনি নিয়ম নীতি জেনে এবং সেগুলো মেনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন আশা করি।

    Putulhost.com এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার সেরা ওয়েবসাইট?

    হ্যাঁ বন্ধুগণ আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার জন্য এই ওয়েবসাইটটি ও উপযোগী। এই ওয়েবসাইটটি ও ডোমেইন-হোস্টিং ক্রয় বিক্রয় করে ইনকাম করার দুর্দান্ত বাংলাদেশ একটি ওয়েবসাইট। বাংলাদেশি প্রায় সকল ধরনের সার্ভিস ডোমেইন-হোষ্টিং বিষয়ের সুবিধা এই ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়।

    এমনকি ডোমেইন-হোস্টিং ক্রয় বিক্রয় করার সকল প্রকার লেনদেন বিকাস নগর মারকেট ইন ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে সরাসরি পাবেন। অন্যদিকে আপনারা চাইলেই এই বাংলাদেশী জনপ্রিয় ওয়েব সাইটে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। ঠিক এই ওয়েবসাইটটি ও উপরের ওয়েবসাইটের মতোই 500 টাকা হলে, আপনার বিকাশ নগদ অথবা রকেট একাউন্টের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করা সম্ভব।

    sohojaffiliates.com এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার সেরা ওয়েবসাইট?

    হ্যাঁ বন্ধুরা এই ওয়েবসাইটটি উপরের দুইটি ওয়েবসাইটের চেয়ে একটু ভিন্ন। কারণ উপরোক্ত ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনারা শুধুমাত্র ডোমেইন-হোষ্টিং ক্রয়-বিক্রয় এর মাধ্যমেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাহায্যে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। কিন্তু এই ওয়েবসাইটে আপনারা জামা কাপড় মোবাইল ফোন ইলেকট্রনিক ফ্রিজ,

    ইত্যাদি সহ আরো অনেক ধরনের প্রডাক্ট পণ্য এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বা তাদের কোম্পানির সাথে চুক্তি করে, সরাসরি নির্দিষ্ট গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। প্রত্যেকটি প্রোডাক্টের জন্য নির্দিষ্ট কিছু কমিশন আপনাকে এই কোম্পানির প্রদান করবে।

    তাছাড়া এই ওয়েবসাইটের অরিজিনাল এডমিনগণ এর সাথে সরাসরি কথা বলার দুর্দান্ত সুযোগ সুবিধা পাওয়া যাবে। অনলাইন জগতে এই ওয়েবসাইটটি খুবই জনপ্রিয় এবং বিশ্বস্ত প্ল্যাটফর্ম। আপনি কোন প্রকার সন্দেহ ছাড়াই এই ওয়েবসাইটে সরাসরি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাহায্যে টাকা ইনকাম করতে পারেন। তবে অবশ্যই ওয়েবসাইটের নিয়ম-নীতি মেনে এখানে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন।

    এই ওয়েবসাইটে আপনি একটি পণ্য গ্রাহকের কাছে প্রচার করবেন ওই গ্রাহক যদি ক্রয় করে তাহলে, প্রত্যেকটি প্রোডাক্টের জন্য নির্দিষ্ট এমাউন্টের টাকা আপনার একাউন্টে জমা হবে। এবং মাত্র 500 টাকা হলেই সে টাকা এই ওয়েবসাইট থেকে আপনারা উত্তোলন করে নিতে সক্ষম হবেন। এই ওয়েবসাইটে বিকাশ নগদ রকেট অথবা ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করা সম্ভব।

    এই আর্টিকেলটি সর্বপ্রথম এই ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা হয় ShopTips24.Com

    এতক্ষণ ধৈর্য ধরে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনাদের সবার সুবিধার কথা চিন্তা করে আমি মূলত, সাধারণ একটি মোবাইল ফোন দিয়ে আর্টিকেলটি তৈরি করেছি। আপনাদের সকল প্রকার সুবিধা দেওয়ার যথাসম্ভব দিয়ে চেষ্টা করেছি। আপনারা যারা, মূলত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে পূর্ণাঙ্গ ইনকামের বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন তারা কাজ শুরু করে দিতে পারেন।

    আর যারা বুঝতে পারেননি তারা অবশ্যই ইউটিউবে কষ্ট করে একটু অনুসন্ধান করে বিভিন্ন টিউটোরিয়াল দেখে শিখে নিবেন। আপনাদের সুবিধার জন্য আমি অবশ্যই একটি ভিডিও পাবলিশ করতাম এ বিষয়ে, তবে দুঃখের বিষয় হল আমার কোন ইউটিউব চ্যানেল নাই। তাই আশা করব কেউ বাজে বা খারাপ মন্তব্য করবেন না।

    আপনাদের সুবিধার জন্য আমি আমার সাধারন একটি ফোন দিয়ে যথা সম্ভাবত। সুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করি আর্টিকেল টি ভাল লাগলে একটি লাইক দিয়ে উৎসাহ দিবেন। যদি আর্টিকেলটি ভালো না লাগে দয়া করে কেউ খারাপ মন্তব্য করবেন না। সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন নিরাপদে থাকুন আশা করি আপনারা ওয়েবসাইটের পাশে থাকবেন অগ্রিম সবাইকে ধন্যবাদ।

    The post এফিলিয়েট মার্কেটিং করার বাংলাদেশি ৩ টি ওয়েবসাইট? appeared first on Trickbd.com.

    Post a Comment

    0 Comments