Search box..

হযরত আবু বকর (রা) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী

হযরত আবু বকর (রা) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী


হযরত আবু বকর (রা) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী

Posted:

আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি । যাই হোক আমি বেশি কথা বাড়াতে চাই না সরাসরি পোস্টের কথাতে চলে আসতে চায় ।

অনেকেই হয়তো পোস্টের টপিক দেখেই বুঝে ফেলেছেন যে আজ আমি কোন বিষয় নিয়ে লিখতে যাচ্ছি । আজ আমি আপনাদের সাথে হযরত আবু বকর (রা) সংক্ষিপ্ত জীবনী আলোচনা করতে যাচ্ছি । আশা করি সকলে আমার আজকের পোস্ট পড়বেন । ভালো লাগলে লাইক এবং কমেন্ট করবেন ।



ইসলামে চারজন খলিফা রয়েছে । এদেরকে খুলাফায়ে রাশিদিন বলা হয় । এই চারজন খলিফা হলেন- হযরত আবু বকর (রা),হযরত উমর (রা),হযরত উসমান (রা) এবং হযরত আলি (রা) । তাঁরা সবাই মহানবি হযরত মোহাম্মদ (স) এর কাছ থেকে ইসলাম গ্রহণ করেছেন । তাঁরা সবাই আমাদেরকে পথ দেখিয়েছেন । আমরা তাদেরকে অনুসরণ করব ।

হযরত আবু বকর (রা) ছিলেন ইসলামের প্রথম খলিফা । তিনি ৫৭৩ খ্রিষ্টাব্দে মক্কার বিখ্যাত কুরাইশ বংশের তায়িম গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন । তাঁর নাম আব্দুল্লাহ এবং তাঁর উপাধি সিদ্দিক ও আতিক । ছোটকাল থেকেই মহানবি (স) এর সাথে তাঁর গভীর বন্ধুত্ব ছিল । বয়স্ক পুরুষদের মধ্যে তিনি প্রথম ইসলাম ধম গ্রহণ করেন ।


তাবুক যুদ্ধের সময় তিনি তাঁর সম্পত্তি আল্লাহর পথে ব্যায় করেন । এছাড়া সকল ভালো কাজে তিনি নিজের সকল সম্পদ ব্যায় করেছেন ।

মহানবি (স) এর প্রতি তাঁর ছিল অগাধ বিশ্বাস ও আস্থা । তিনি রসুল (স) এর মুখে মি’রাজের ঘটনা শোনামাত্রই তা বিশ্বাস করে নেন । এজন্য তাঁকে সিদ্দিক বা মহাসত্যবাদি উপাধি দেওয়া হয় । এসময় আরবের অনেক লোক তাদেরকে অবিশ্বাস করতে শুরু করে ।

মহানবি (স) এর ইন্তিকালের পর খলিফা নিবাচন, রসুল (স) এর ওফাতের পর দাফন ও রাসুলের উত্তরাধিকারীর বিষয়টি তাঁর বণনা করা হাদিস থেকে সমাধান করা হয় । ফলে মুসলমানরা এক বড় বিশৃঙ্খলা থেকে রক্ষা পায় ।

খলিফা নিবাচিত হওয়ার পর তিনি জনগণের উদ্দেশ্যে বলেন, “যতদিন আমি আল্লাহকে ও তাঁর রাসুলকে অনুসরণ করি ততদিন তোমরা আমাকে অনুসরণ করবে এবং আমাকে সাহায্য করবে । আর ভুল পথে চললে আমাকে সঙ্গে সঙ্গে ধরিয়ে দিবে । তোমাদের মধ্যে যারা দুবল তাদের হক আদায় না করা পযন্ত তারা আমার নিকট শক্তিশালী । আর যারা সবল তাদের নিকট থেকে পাওনাদারের হক আদায় না করা পযন্ত তারা আমার নিকট দুবল ।”

ইয়ামামার যুদ্ধে কুরআনের অনেক হাফিয শাহাদাৎ বরণ করেন । এতে পবিত্র কুরআন বিলুপ্তির আশঙ্কা দেখা দেয় । এর তিনি পবিত্র কুরআনকে একত্র করে গ্রন্থাগারে প্রকাশ করে । এজন্য তাঁকে ইসলামের ত্রাণকতা বলা হয় ।

খলিফা নিবাচিত হওয়ার পর তিনি ব্যাবসা করতেন । নিজ হাতে উপাজন করতেন । পরবতীতে মুসলমানদের দাবির মুখে তিনি রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে সামান্যমাত্র ভাতা নিতেন ।

তো আজ এতটুকুই ছিল । সবাইকে ধন্যবাদ । বিদায় ।

The post হযরত আবু বকর (রা) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী appeared first on Trickbd.com.

[Hot Post] 5-10 Minute সময় দিয়ে 5$-10$ ইনকাম। সাথে থাকছে Payment Proof ইনকাম করুন কোনো Refferal নাই

Posted:

আসসালামু আলাইকুম। সবাই কেমন আছেন। আশা করি ভালো আছেন।

তো আজকের পোষ্টি হচ্ছে একটি ইনকাম পোষ্ট।
আর এই পোষ্ট Trickbd এর নীতিমালা মেনে পোষ্টি করা হচ্ছে। এই পোষ্টে কোনো Refferal Link নাই।

তো আজকের পোষ্টে দেখাবো কিভাবে ৫-১০ মিনিট একটু সময় দিয়ে কিভাবে 5$-10$ কিভাবে ইনকাম করবের। তার আগে বলে Price Up-Down করে তো Price কমবে বাড়বে। তো এটা নিয়ে কিছু বইলেন না।

তো ইনকাম করার জন্য আপনার প্রয়োজন
Twitter Account।

তার আগে একটা কথা পোষ্টি ভালো লাগলে ইনকাম করতে চাইলে আমাদের Telegram Channel এ Join করতে পারেন।

Follow The Step :
Download Kiwi Browser

তারপর Kiwi Browser Open করুন তারপর দেওয়া Link টি কপি করুন ও Kiwi Browser এ পেষ্ট করেন।
https://community.superlayer.io/

তারপর Open করে আপনাকে First Step Complete করতে হবে যা হল Verify Your Phone Number
তো Number Verify করার জন্য Usa Country Select করা থাকবে অবশ্যই Bangladesh Select করবেন +880 Select করে আপনার নাম্বার দেবেন ও আপনার নাম্বারে একটা Otp Code যাবে Code বসায়ে Verify করে নিবেন

Next Step Connect Ypur Gmail আপনার Gmail টা Login করতে হবে তার জন্য Login In with gmail এ কিল্ক করুন Gmail টা Connect করার পর আপনার Second Step Complete এখন Third Step হল আপনার Twitter দিয়ে তাদের পোষ্ট করা Tweet এ একটা Retweet দিতে হবে।
তা করার জন্য Retweet Button এ কিল্ক করুন
তারপর একটু wait করবেন তারপর ওখানে Retweet দেখতে পারবেন Just Post টা Retweet করে নেবেন।

তারপর All Step Complete এখন Just Payment টা পাওয়ার জন্য আপনাকে Phantom Wallet Create করে Wallet টা Connect করে নিতে হবে।

তার আগে অবশ্যই Kiwi Browser Use করবেন ও নিচের দেওয়া Link থেকে Phantom Wallet এর Extension টা Install করে নেবেন।

Extension Size 15 Mb

Install phantom extension
https://chrome.google.com/webstore/detail/phantom/bfnaelmomeimhlpmgjnjophhpkkoljpa

Extension টা Install করবেন যেভাবে:

Link টা Copy করে Kiwi browser এ পেষ্ট করবেন ও পাশে দেখতে পারবেন Add To Chrome ওটা তে Click করবেন ও Ok তে Click করবেন ও কিছু সময় Wait করবেন 15 mb extension টা Install হবে। তারপর Extension টা Install করার পর এখন Phantom Wallet টা Create করতে হবে আপনার Payment টা নেওয়ার জন্য।

Kiwi Browser এর Three dot এ কিল্ক করুন

তারপর নিচে Scroll down করে Install করা Phantom Wallet এ কিল্ক করুন

তারপর Create A New Wallet এ কিল্ক করে আপনার Password দিবেন ও টিক মার্ক দিয়ে Continue তে Click করুন ও Private Key Screenshot Must নেবেন বা Note Pad এ Save রাখেন।

তারপর Wallet Create করা শেষ হলে আবারোও চলে যান Claiming Link এ তারপর নিচে দেখতে পারবেন Connect Wallet ওটাতে কিল্ক করুন।

CONNECT YOUR WALLET

Wallet Connected হলে তারপর Payment নেওয়ার জন্য Token টা Claim করতে হবে তার জন্য Claim Tokens এ কিল্ক করুন।

তারপর একটু wait করবেন তারপর দেখতে পারবেন ওখানে লেখা থাকবে 48 hour এর মধ্যে আপনার Token আপনার Wallet এ চলে যাবে ও Instant Swap করে টাকা পকেটে নিতে পারবেন।

PAYMENT PROOF :


Exchange Link

Wallet Connect করতে নিয়ে কোনো Problem হলে আমার দেওয়া ভিডিও দেখতে পারেন বা আমাদের Telegram Support Group এ বলতে পারেন। আমি Problem টা নিয়ে Help করার চেষ্টা করব

ইনকাম করতে চাইলে Join Telegram

TELEGRAM CHANNEL
TELEGRAM GROUP

পোষ্টটি না বুঝলে ভিডিও দেখতে পারেন

The post [Hot Post] 5-10 Minute সময় দিয়ে 5$-10$ ইনকাম। সাথে থাকছে Payment Proof ইনকাম করুন কোনো Refferal নাই appeared first on Trickbd.com.

১০০% bdix কানেক্টেড লাইভ টিভি চ্যানেল দেখুন মোবাইলে। ভিডিও প্রুভ সহ

Posted:

অনেকেই চান যে bdix কানেক্টেড একটা লাইভ টিভি হলে ভালো হয়। আজকে BDIX TV 24 টেলিগ্রাম চ্যানেলের পক্ষ থেকে একটি m3u প্লেলিস্ট সেয়ার করছি যেটি কিনা ১০০% BDIX কানেক্টেড এবং ফুল এইচডি রেজুলেশন এর।
মূলত BDIX TV 24 অ্যাপ দিয়ে BDIX TV 24 টেলিগ্রাম চ্যানেলের যাত্রা হয়। কিন্ত্ অ্যাপ মেইনটেইন অনেক ঝামেলার হওয়ায় অনেকেউ কম্পলেন জানিয়েছেন। তাই এখন থেকে সরাসরি লিংক থেকে আপনারা লাইভ টিভি দেখতে পারবেন।
এর জন্য নিচের লিংকটি কপি করে যেকোনো আইপি টিভি প্লেয়ারে পেসট করলেই হয়ে যাবে। নিচে স্ক্রিনশট এ সব দেখানো হয়েছে।
লিংক ঃ https://raw.githubusercontent.com/cuetbd/bdixiptv/main/bdixiptv.m3u

স্ক্রিনশট ঃ








উপসংহারঃ

অনেকেই বলবেন স্পিড কেমন? ইউটিউবে ভিডিও না দেওয়ায় স্পীড দেখতে এই লিংকের টেলিগ্রাম ভিডিওটা দেখুন। ৫ মিনিটেত ভিডিওতে ১০০% প্রমাণ দেওয়া হয়েছে। https://t.me/bdixtv24/210

আশা করি এই প্লেলিস্ট আপনার কাজে আসবে। আর নতুন আপডেট এবং যেকোনো চ্যানেলের আপডেটসহ পেতে bdix tv 24 iptv free m3u টেলিগ্রাম চ্যানেলে যুক্ত হতে পারেন।

The post ১০০% bdix কানেক্টেড লাইভ টিভি চ্যানেল দেখুন মোবাইলে। ভিডিও প্রুভ সহ appeared first on Trickbd.com.

ডাউনলোড করে নিন ওয়ারেন বাফেটের ম্যানেজমেন্ট সিক্রেটস Pdf বই | জীবনে সফলতা অর্জনের সেরা বই

Posted:

ওয়ারেন বাফেট একজন মার্কিন ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী এবং মানবসেবা করা ব্যক্তি। তাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সফল বিনিয়োগকারী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ে কোম্পানির প্রধান নির্বাহী। ২০১১ সালে বাফেট বিশ্বের তৃতীয় ধনী ব্যক্তি ছিলেন। ২০১২ সালে টাইম ম্যাগাজিন তাকে বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তি ঘোষণা করে।

তার জীবনে তিনি অনেক সফলতা অর্জন করেন। যার থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে তাকে অনুসরণ করে আমরাও জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারি। ব্যবসায়ীক ক্ষেত্রে তার বিনিয়োগ, কিভাবে তিনি কাজ করে সফলতা পেলেন তা অনুসরণ করলে এবং সে অনুযায়ী কাজ করলে আমরাও জীবনে সফল হতে পারবো। তাই তার জীবনে তিনি কিভাবে সফল হলেন, কিভাবে তিনি কাজ করতেন, বিনিয়োগে তার এত সফলতা কেন, কিভাবে? এগুলো নিয়েই লেখা বইটি।

  • আরো পড়ুনঃ Think and Grow Rich Bangla Pdf
  • ম্যানেজমেন্ট সিক্রেটস: প্রুভেন টুলস ফর পার্সোনাল এন্ড বিজনেস সাকসেস বইটি লিখেছেন বিখ্যাত লেখক ডেভিড ক্লার্ক ও মেরি বাফেট। আর বইটি বাংলায় অনুবাদ করেন জায়েদ ইবনে আবুল ফজল

    তো বন্ধুরা আপনারা যদি ব্যবসায়ীক ক্ষেত্রে ও জীবনে সফলতা অর্জন করতে চান তাহলে এই বইটি আপনার অবশ্যই পড়া উচিৎ। নিচের লিংক থেকে বইটির বাংলা Pdf ডাউনলোড করে নিন বা অনলাইনেও পড়তে পারেন।

    ..:: Book Info ::..
    বই ওয়ারেন বাফেটের ম্যানেজমেন্ট সিক্রেটস
    লেখক ডেভিড ক্লর্ক এবং মেরি বাফেট
    অনুবাদক জায়েদ ইবনে আবুল ফজল
    সাইজ ৮ MB
    মোট পৃষ্ঠা ৬৩ টি

    The post ডাউনলোড করে নিন ওয়ারেন বাফেটের ম্যানেজমেন্ট সিক্রেটস Pdf বই | জীবনে সফলতা অর্জনের সেরা বই appeared first on Trickbd.com.

    ব্লগারে ইমেইল এর মাধ্যমে পোস্ট করার অপশন চালু করবেন যেভাবে

    Posted:

     হেলো বন্ধুরা সবাই কেমন আছে? 

    আল্লাহর রহমতে নিশ্চয় ভালো আছেন।

    আজ আমি আপনাদের দেখাতে চলেছি কীভাবে আপনার ব্লগার সাইটে ইমেইল দ্বারা পোষ্ট করবেন।

    Email Posting Role
    ব্লগারে ইমেইর দ্বারা পোষ্ট করার নিয়ম

    তো পুরো বিষয়টি ভালোভাবে বোঝার জন্য শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন কারন এই পোষ্টটি খুবই তথ্যমুলক হতে চলেছে।

    আমরা যারা ব্লগার ব্যবহারকারি আছি আমাদের সাইটে কোনো ইউজার ব্যাকলিংক নেওয়ার জন্য পোষ্ট করতে পারে না।

    সাধারনত ওয়ার্ডপ্রেস সাইটগুলোতে ইউজার লগইন করে পোষ্ট করতে পারে। 

    কিন্তু ব্লগারে ইউজার সিষ্টেম নাই বিধায় কাউকে অথর না বানানোর আগে পর্যন্ত কেউ পোষ্ট করতে পারে না।

    কিন্তু আজ আমি দেখাতে চলেছি কীভাবে আপনার ব্লগার সাইটে ইমেইল দ্বারা পোষ্ট করার সিষ্টেম চালু করবেন এবং এর উপকারিতা।

    ইমেইল দ্বারা পোষ্ট করার উপকারিতাঃ

    ইমেইল দ্বারা পোষ্ট করার কারনে যে কেউ তার ইমেইল ঠিকানা থেকে আপনার সাইটে পোষ্ট করতে পারবেন।

    ফলে আপনার সাইটে তাকে অথর হতে হবে না।

    যদি কেউ এই সিষ্টেমে আপনার সাইটে পোষ্ট করে তবে সরাসরি পোষ্টটি ড্রাফ্টে জমা হয়ে যাবে পরে আপনি পোষ্টটিকে পাবলিশ করতে পারবেন।

    কিন্তু আপনি যদি চান তবে সরাসরি পোষ্ট পাবলিশ হোক তবে এই সেটিংসটিও চালু করতে পারবেন ফলে কেউ যদি আপনার সাইটে পোষ্ট করে তবে সরাসরি তা পাবলিশ হয়ে যাবে।

    তবে অটোমেটিক পাবলিশ হওয়ার সিষ্টেমটি এখন চালু না করাই ভালো।

    এই সিষ্টমটির ফলে আপনি ইচ্ছে করলে ইমেইল দ্বারা পোষ্ট করতে পারবেন।

    যেহেতু ইমেইল দ্বারা পোষ্ট করলে সরাসরি ড্রাফ্ট জমা হবে তাই আপনি পোষ্টটি স্পামিং কীনা তা জেনে পোষ্ট পাবলিশ করতে পারবেন।

    সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে আপনার সাইটে কাউকে অথর বানানো ছাড়াই যেকেউ পোষ্ট করতে পারবে।

    আপনি শুধু আপনার সাইটে পোষ্ট করার জন্য একটি ইমেইল ঠিকানাটি আপনার সাইটে দিবেন পরে যে আপনার সাইটে পোষ্ট করতে চাই সে শুধু এই ইমেইলে পোষ্ট করলে সরাসরি আপনার সাইটে এসে জমা হবে।

    কীভাবে ইমেইল পোষ্টিং চালু করবেনঃ

    এই সেটিংসটি চালু করতে প্রথমে আপনার সাইটে মানে ব্লগারে লগইন করবেন।

    তারপর নেভবার থেকে ক্লিক করে ব্লগার সেটিংসে চলে যাবেন।

    সেটিংসে চলে যান

    সেটিংসে যাওয়ার পর ইমেইল সেকশনে চলে যাবেন।

    দেখুন এখানে দেওয়া আছে পোষ্ট ইউসিং ইমেইল এখানটাতে ক্লিক করবেন।

    Post using email এ ক্লিক করুন

    তারপর আরেকটি নতুন বক্স খুলবে এখানে দেখুন দেওয়া আছে ডিজেবল Desable অপশনে এটাকে আপনি দিবেন Save email as Draft করে দিবেন।

    তারপর নিচে আপনার ইমেইল ঠিকানাটির মাঝে ফাকা জায়গায় দিবেন writer দিয়ে সিভ করে দিন।

    এখন আপনার সাইটে পোষ্ট করার জন্য যে ইমেইল তবে সেটি হচ্ছে Youremail.writer@blogger.com। 

    এখন যদি কেউ এই ইমেইল দ্বারা পোষ্ট করে তবে আপনার সাইটে পোষ্টটি ড্রাফ্ট হিসেবে জমা হবে পরে 

    কোনো সময় আপনি পোষ্টটি পাবলিশ করে দিবেন।

    দেখুন আমি আমার সাইটে ইমেইল দ্বারা পোষ্ট করছি। 

    প্রথমে জিমেইলে চলে যাবেন।

    Post using email

    তারপর 

    to: তে আপনার সাইটে পোষ্ট করার ইমেইলটি দিবেন।

    Subject: এখানে আপনার পোষ্টের শিরোনামটি লিখবেন।

    Message: এখানে আপনার পোষ্টের বিস্তারিত লিখে Sent করে দিন।

    দেখুন আমার সাইটে ব্লগার ড্রাফ্টে পোষ্টটি জমা হয়েছে।

    এখন যদি আমি পোষ্টটি পাবলিশ করে দিই তবেই পোষ্টটি পাবলিশ হয়ে যাবে।

    উপসংহারঃ

    সবাই চাই নিজের সাইটে পোষ্ট করার জন্য আর যদি অন্যকেউ পোষ্ট করে তবে তো বিশাল ভালো হয়।

    কিন্তু উপরের নিয়মে যেকেউ আপনার সাইটে পোষ্ট করতে পারবে।

    এমনকী আপনিও আমার সাইটে ব্যাকলিংক নেওয়ার জন্য পোষ্ট করতে পারবেন।

    আমার সাইটে পোষ্ট করার জন্য ইমেইল হবে

    youremail.yourword@blogger.com এই ইমেইল দিয়ে আপনার সাইটে যেকেউ পোষ্ট করতে পারবে।

    তো পোষ্টটি আপনার কেমন লেগেছে।

    যদি উপরের কোনো অংশ বোঝতে অসুবিধা হয় তবে কমেন্ট করুন।

    Please Support me and visit my blog TrickJanbo

    সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

    The post ব্লগারে ইমেইল এর মাধ্যমে পোস্ট করার অপশন চালু করবেন যেভাবে appeared first on Trickbd.com.

    Fletro Pro Safelink Premium Blogger Template Download

    Posted:

    Fletro Pro Safelink Premium Blogger Template

    আসসালামু আলাইকুম।কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন। আপনি যদি ব্লগারের জন্য Safelink টেমপ্লেট খুঁজে থাকেন তবে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য।আপনাকে আর SafeLink টেমপ্লেট খুঁজে হয়রান হতে হবে না।

    আপনারা যারা ব্লগিং করেন , তারা অনেকেই Fletro Pro Template টির সাথে পরিচিত। Fletro Pro এবং Median UI টেমপ্লেট ২টি একজন ডেভেলপার এর বানানো। কিন্তু টেমপ্লেট ২ টির কিছু ভিন্নতা রয়েছে।যেমন Fletro Pro তে রয়েছে হেডার এর নিচের scrollable কিছু মেনু।কিন্তু Median UI এ সেই অপশন টি নেই।



    আবার যদি Median UI এর দিকে তাকাই,তবে দেখা যাবে Median UI এর bottom toolbar রয়েছে।যেটি Fletro Pro তে নেই।আমি এর আগের টিউটোরিয়াল এ Median UI এর safelink টেমপ্লেট টি শেয়ার করেছিলাম আপনাদের সাথে।Fletro Pro Safelink টেমপ্লেট টিও শেয়ার করেছিলাম।৩টি টেমপ্লেট ই একজন ডেভেলপার এর বানানো।




    Safelink কি?আপনার মনে যদি এখন এই প্রশ্নটি জাগে, তার মানে আপনি ব্লগিং এ নতুন। আমি এর আগের ২টি টিউটোরিয়াল এ এই প্রশ্নটির উত্তর দিয়েছিলাম।আবারও সেই উত্তর টি এইখানে অ্যাড করে দিচ্ছি,নিচে দেখে নিন :

    Safelink টেমপ্লেট এর কিছু সুবিধা –

    Safelink সম্পর্কে কমবেশি সবাই জানেন,যারা ব্লগিং করেন তাদের জন্য safelink অত্যন্ত উপকারী একটি ফিচার। Safelink দিয়ে রেভিনিউ এবং অ্যাডসেন্স ইম্প্রেশন কয়েক গুন বাড়িয়ে নেয়া যায়।

    Safelink টা আসলে কাজ করে যেভাবে : আপনি কোনো একটি ওয়েবসাইটে একটি ডাউনলোড লিংকে ক্লিক করলেন,সেটি আপনাকে আপনার ডেস্টিনেশন মূল ডাউনলোড লিঙ্ক এ না নিয়ে গিয়ে আপনাকে redirect করে নিয়ে যায় অন্য পেজ এ।যেখানে আপনার কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়,তারপর ডাউনলোড লিংক শো করে।

    সেখানে আপনি কিছু অ্যাডস ও দেখতে পারবেন।ঠিক এভাবেই আপনি যদি আপনার ব্লগার এ safelink ইউজ করেন,তবে আপনার সাইট থেকে কেউ লিংকে ক্লিক করলে তাকে অন্য একটি পোস্টে নিয়ে গিয়ে কাউন্টডাউন টাইম দিবে,ততক্ষণ তাকে অপেক্ষা করতে হবে।আর তার মাঝে আপনার অ্যাডস ও শো করবে।

    এতে করে আপনার সাইটের বাউন্স রেট কম হয়ে যাবে এবং অ্যাডসেন্সের জন্যেও অনেক পজিটিভ ইফেক্ট ফেলবে। আশা করি বুঝেছেন Safelink কি এবং Safelink কিভাবে কাজ করে।

    Fletro Pro টেমপ্লেটটি iMagz , Median UI এর মতই।কিন্তু কিছুটা ভিন্ন।এবং এর UI টা দেখতেও অনেক প্রিমিয়াম ফিল আসে।

    তাছাড়া Fletro Pro টেমপ্লেট টির স্পীড ফাস্ট হওয়ার ফলে আপনার ওয়েবসাইটের উপর এটি একটি পজিটিভ ইফেক্ট ফেলবে।SEO এর ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।ওয়েবসাইটের স্পীড বেশি হওয়া SEO এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। Fletro Pro Premium Blogger Template এবং Median UI Premium Blogger Template ২টির সাথে অনেকাংশে iMagz টেমপ্লেটটির feature গুলো মিলে যায়।

    আপনি এই Fletro Pro টেমপ্লেটটি যেকোনো ধরনের নিশ ওয়েবসাইটের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।এক কথায় বলা যায় টেকনোলজি রিলেটেড,নিউজ, ইত্যাদি।

    রয়েছে রেসপন্সিভ অ্যাড স্লট।যেগুলো আপনার অ্যাডসেন্স এর অ্যাডস এর জন্য একটি প্লাস পয়েন্ট।

    আজ আমি যে Safelink ব্লগার টেমপ্লেটটি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি সেটির নাম হলো :- Fletro Pro 6.0 Safelink Blogger Template.

    Fletro Pro 6.0 Safelink Demo

    Fletro Pro 6.0 Safelink Blogger Template – Overview


    এই Fletro Pro Safelink টেমপ্লেটটি নরমাল Fletro Pro Template এর মতই।কিন্তু, এখানে বাড়তি একটি ফিচার অ্যাড করে দিয়েছে ডেভেলপার।ফিচার টি হচ্ছে Safelink ।যেটি এই টেমপ্লেট এর বিশেষ দিক।

    এই Safelink ব্লগার টেমপ্লেটটি “theme, software Download websites, and more…” ইত্যাদি ডাউনলোড সাইটের জন্য অনেক উপকারী।এবং এই Medain UI টেমপ্লেটটি অনেক প্রফেশনাল এবং রয়েছে অসাধারণ UI পাশাপাশি মিনিমালিষ্টিক স্টাইল এবং সাথে থাকছে অসংখ্য সব ফিচার।

    Features:

    • Google Pagespeed
    • Google Testing Tools
    • Ads Optimize
    • Lazy Image & Lazy Youtube
    • Layout v3
    • Widget v2
    • Complete Widget Style
    • Adaptive Header
    • Switch Post Layout
    • Multipost Layout
    • Page Split
    • Infinite Scroll
    • Related Posts 5 Style
    • Blogger Comment v2
    • Custom Error Page
    • Chat & Back to Top Button
    • Random generate link
    • 2x click to bring up the link button

    Extra Feature – Fletro Pro Safelink

    Safelink Widget – এই safelink টেমপ্লেট এর ফিচার safelink উইজেট টি হেডার এর কাছে ডান দিকে বসানো আছে।আপনি যেকোনো ধরনের লিংক শেয়ার করার আগে সেই উইজেট এ গিয়ে লিংকটি পেস্ট করে Safelink জেনারেট করে সেটি শেয়ার করবেন। জাস্ট এটুকুই।

    তারপর কেউ আপনার দেয়া লিংকে ক্লিক করলে তাকে অন্য পোস্টে নিয়ে যাবে এবং কাউন্টডাউন সময় দিবে,তারপর তাকে আবারও পেজের শেষে নিয়ে যাবে Get Link এ ক্লিক করলে।তারপর সেখানে কয়েক সেকেন্ড ওয়েট করার পর তাকে ডাউনলোড লিংকটি প্রোভাইড করবে।আপনি পোস্টের উপরে এবং শেষে পোস্ট অ্যাড যুক্ত করে দিবেন।এতে করে আপনার অ্যাডসের ইম্প্রেশন বেড়ে যাবে।

    Fletro Pro 6.0 Safelink Download

    আজকের মত এতটুকুই।আগামীতে আরো ভালো ফিচারস সহ সুন্দর ডিজাইনের ব্লগার টেমপ্লেট নিয়ে আসব ইনশাআল্লাহ।ততদিন ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন।আল্লাহ হাফেজ।

    Anti Adblocker Script

    10 Best Premium Blogger Template

    Fletro Pro All Premium Versions

    The post Fletro Pro Safelink Premium Blogger Template Download appeared first on Trickbd.com.

    গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়? [ New Tips ]

    Posted:

    গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়? [ New Tips ]

    গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্য আমরা সাধারনত এর আগের আর্টিকেলে পাঁচটি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এবং আজকে আমরা আর পাঁচটি পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করব। সাধারণত এই দশটি পয়েন্ট ভালোভাবে খেয়াল রাখলে এবং সেই অনুপাতে আপনার ব্লগ সাইটে কিংবা প্লাটফর্মে কাজ করলে।

    অবশ্যই আপনি এডসেন্স অতি সহজে পেয়ে যাবেন। আপনারা যারা আগের আর্টিকেলটি পড়েননি তারা অবশ্যই আমার প্রোফাইলে ঢুকে আর্টিকেলটি পড়ে নিবেন। আশা করি আগের আর্টিকেল মন দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়লে আজকের আর্টিকেলটি পড়তে সুবিধা এবং উপকারে আসবে।

    দেখুন গুগল কিন্তু যাতা প্ল্যাটফর্ম নয় গুগোল সারা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় অন্যতম একটি নেটওয়ার্ক। মানে আমি বোঝাতে চেয়েছি গুগল এডসেন্স এর নেটওয়ার্ক কাজে লাগিয়ে দিন তো আমরা ইনকাম করার কথা চিন্তা করি, সেহেতু আমাদের পরিশ্রমী সততা নিয়ে কাজ করতে হবে। দিন যত যায় ততই এই নেটওয়ার্ক কঠোরতা প্রচুর পরিমাণে দেখা যাচ্ছে।

    গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্য করণীয় প্রথমত?

    তো বন্ধুরা যেহেতু গুগলের প্রডাক হলো গুগল এডসেন্স এবং খুবই জনপ্রিয় একটি নেটওয়ার্ক বিজ্ঞাপনের জন্য। তাই গুগল এডসেন্স বাবা অতি সহজ মনে অনেকের কাছে হতে পারে। কিন্তু মূলত যারা একেবারে নতুন তাদের কাছে সবচেয়ে বেশি কঠিন হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয় এটি।

    গুগল এডসেন্স পাওয়া সহজ আবার অনেকটাই কঠিন। আপনি বারবার চেষ্টা করলে এবং পরিশ্রমী সততা নিয়ে কাজ করলে অবশ্যই এডসেন্স পাবেন। তবে তার জন্য গুগল এডসেন্স এর নিয়ম নীতি এবং গাইড লাইন এর কোনো বিকল্প নেই মানার ক্ষেত্রে।

    আজকে আমরা গুগল এডসেন্স এর গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় তুলে ধরব সাথে তুলে ধরব পাঁচটি বিশেষ পয়েন্ট। যেগুলো না মেনে চললে গুগল এডসেন্স পাওয়া একেবারেই সম্ভব নয়। যারা নতুন আছেন তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো। সুতরাং আর্টিকেলটি যেহেতু পড়া শুরু করেছেন শেষ পর্যন্ত একটু ধৈর্য ধরে পড়তে থাকুন।

    গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা?

    আপনি যদি গুগলের পার্টনারশিপ প্রোগ্রাম এ জয়েন হয়ে গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার কথা চিন্তা করেন তাহলে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিষয়ে আপনার অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।

    গুগলের নিয়ম নীতি এর কোন বিকল্প নেই প্রথমত এটা আপনার অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। অন্যদিকে নিজের পরিশ্রম সততা এবং ধৈর্য সাথে এগুলো করে দেখানো কঠিন মনে হলেও সহজ হবে তাদের কাছে যারা সত্যি সততা নিয়ে চলতে আগ্রহী।

    তাছাড়া পরিশ্রম ব্যতীত সফলতা অর্জন করা একেবারেই দোকানের কাজ। সুতরাং বিষয় গুলো সহজ ভাবে অনেকে আমরা নিলেও বিষয়টি কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই কাজ শুরুর আগে ধৈর্য পরিশ্রম সততা নিয়ে কাজ করার কথা মাথায় রেখেই কাজ শুরু করবেন আশা করি।

    যেহেতু আমরা গত আর্টিকেলে গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার পাঁচটি পয়েন্ট নিয়ে আপনাদের কাছে বিস্তারিত আলোচনা করেছিলাম। তাই আজকে আমরা 6 নম্বর পয়েন্ট থেকে শুরু করে 10 নম্বর পয়েন্ট পর্যন্ত বিস্তারিত আলোচনা করব।

    এই দশটি পয়েন্ট বিস্তারিত মনের মাঝে গেথে আপনি গুগলে কাজ করলে অবশ্যই আপনার প্লাটফর্মে সফলতা অর্জন করতে সক্ষম বা গুগল এডসেন্স পাবেন। ধৈর্য ধরে আজকের এই 6 টি কমেন্ট শেষ পর্যন্ত পড়ে প্লাটফর্ম এর কাজে ব্যয় করা যাক। যেন সহজে গুগল এডসেন্স পাওয়া যে কারো সম্ভব হয়।

    ০৬। গুগল এডসেন্স এর জন্য প্রতিটি পোস্টে পর্যাপ্ত কনটেন্ট!

    অনেকে আমরা 100 থেকে 200 শব্দের ভিতর একটি আর্টিকেল লিখে ব্লগ সাইটে পাবলিশ করে দিয়ে থাকি। কিন্তু এটা মোটেও উচিত নয় আপনার আর্টিকেল বা পোস্টে পর্যাপ্ত কনটেন্ট ব্যতীত গুগল এডসেন্স বাবা একেবারে দুষ্কর।

    বন্ধুরা একটি পরিপূর্ণ পর্যাপ্ত কনটেন্ট গুগোল না পেলে ভাববে এই ব্লগ সাইট তেমন ভালো না তার প্রতি গুরুত্ব দিবে না। অন্যদিকে আপনার এডসেন্স পাওয়া তো দূরের কথা। সুতরাং মোটেও বিষয়টি নিয়ে অবহেলা করা ঠিক না।

    প্রত্যেক পোষ্টে অবশ্যই পরিমানমত লেখা থাকতে হবে। শুধু কোনো রকম ২০/২৫ টি পোষ্ট করলেই আপনি গুগল এডসেন্স পাওয়ার আশা করতে পারবেন না। গুগল বট আপনাকে এডসেন্স অনুমোদন দেয়ার আগে এটাও জেনে নেবে যে, প্রত্যেকটি পোষ্টে কি পরিমান লেখা রয়েছে।

    প্রতিটি পোষ্ট মিনিমাম ৫০০/৬০০ টি ভালমানের Words এর সমন্বয়ে হতে হবে। যেন আপনার আর্টিকেলটি দেখতে পরিপূর্ণ পর্যাপ্ত কনটেন্ট মনে হয়। যেন একজন ভিজিটর দেখে সম্পূর্ণ আর্টিকেল করে উপকৃত হয়। এই আশায় আপনি প্রত্যেকটি আর্টিকেল একটু বেশি শব্দ দিয়ে তৈরি করে পাবলিশ করবেন।

    আশা করি আপনারা এই বিষয়টি অন্তত বুঝতে পেরেছেন। এই পয়েন্টে নিয়ে হেলাফেলা মোটেও করলে কিন্তু চলবে না কারণ অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট অ্যাপ্রুভ ভাবে পেতে চান তাই মোটেও অবহেলা করা উচিত নয় বিষয়টি নিয়ে। চলুন বন্ধুরা এবার আমরা দ্বিতীয় পয়েন্ট নিয়ে কথা বলি।

    ০৭। গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পেজ!

    আপনার ব্লগিং ওয়েবসাইট এর জন্য যদি একটু প্রফেশনালি টি না দেখা যায় তাহলে গুগল আপনাকে এডসেন্স একাউন্ট দিবে না। তাই গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি পেজ আপনার ওয়েবসাইটের থাকা আবশ্যকীয় প্রয়োজন।

    ব্লগের জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ Pages যেমন- About Us, Privacy Policy এবং Contact Us পেজ রাখা আবশ্যক। কয়েক বৎসর আগে Google AdSense Team একটি নিয়ম করেছিল যে, প্রত্যেকটি ব্লগের অবশ্যই Privacy Policy পেজ রাখতেই হবে।

    তারই নিয়মে অবশ্যই বাকি পেজগুলিও রাখাটা ভাল। আপনার ওয়েবসাইটের প্রফেশনাল তৈরি করার জন্য এই গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি পেজ গুগল এডসেন্সের টিমের দল খুবই গুরুত্ব দেয়। তাছাড়া ভিজিটররা ও আপনার ব্লগে বারবার ফেরত আসতে উৎসাহিত পাবে।

    তাই বিষয়টি নিয়ে মোটেও অবহেলা করা উচিত নয়। যদি আপনি এই গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি পেজ তৈরি না করে থাকেন আপনার ব্লগিং ওয়েবসাইটে তাহলে অবশ্যই আজকে এই গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি পেজ তৈরি করে নিবেন। যেহেতু গুগল খুবই কঠোর তাই অবশ্যই এই বিষয়টি নিয়েও অবহেলা করবেন না।

    ০৮।গুগল এডসেন্স পাওয়ার জন্য নাম, বয়স এবং ইমেইল!

    আপনার নাম, বয়স এবং ইমেইল এড্রেস অবশ্যই Google Account এবং Contact Us পেজে ব্যবহার করবেন। এতেকরে গুগল এডসেন্স টিম আপনার আবেদন রিভিউ করার সময় সহজে আপনার নাম, বয়স এবং ইমেইল এড্রেস সম্পর্কে নিশ্চিত হবে পারবে। তাছাড়া গুগল এডসেন্স পাওয়ার আবেদন করার জন্য আপনার বয়স অবশ্যই ১৮ বৎসর হতে হবে।

    যারা মূলত কম বয়স দিয়ে জিমেইল অ্যাকাউন্ট তৈরি করেছি তারা চেঞ্জ করে ডেট অফ বার্থ পাল্টিয়ে অন্তত 18 বছর করে রাখবেন। তা না হলে কিন্তু আপনার গুগল এডসেন্স একাউন্ট পাওয়া দুষ্কর। গুগোল এই দিক দিয়ে খুবই কঠোর সুতরাং 18 বছর না হলে আপনাকে কখনোই অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট দিবে না।

    গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্কসমূহ বিষয়টি হলো এটা যে আপনার জিমেইল একাউন্ট এর বয়স কমপক্ষে 18 বছর যেন হয়। অনেক আমরা শখের বশে তো নিজের বয়স 15 16 17 থাকলেও এগুলো দিয়ে একাউন্ট তৈরি করতে পছন্দ করি। কিন্তু যেহেতু আপনি গুগল এডসেন্স এর কাজ করতে চাচ্ছেন সেহেতু আপনার বয়স কমপক্ষে 18 হওয়া খুবই জরুরী একটি বিষয়।

    ০৯। গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্য সার্চ ইঞ্জিন হতে ভিজিটর!

    একটি ওয়েবসাইটের জন্য ভিজিটর খুবই গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর যেটা আপনার ওয়েবসাইটের রেংকিং অন্যদিকে গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ইউনিক সার্চ ইঞ্জিন গুগল থেকে ভিজিটর নিয়ে আসা তাই আমাদের জন্য আবশ্যক। নিজে নিজে সরাসরি ওয়েবসাইটে এ কি ডিভাইস দিয়ে আসলে সেটা অনেক সময় সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।

    সার্চ ইঞ্জিন হতে ভিজিটর পেলে ব্লগের জন্য গুগল এডসেন্স পাওয়া আরোও সহজ হয়ে যায়। কারণ যে ব্লগে গুগল সার্চ ইঞ্জিন হতে ভিজিটর আসে সে ব্লগকে গুগল বেশী পছন্দ করে। কাজেই সার্চ ইঞ্জিন হতে ভিজিটর পাওয়ার জন্য ভালভাবে SEO অনুসরণ করতে হবে। আপনার ব্লগে যদি ভিজিটর কম থাকে তাহলে AdSense পাওয়ার আশা করতে পারেন না।

    ব্লগে প্রতিদিন কমপক্ষে ২০০/৩০০ ইউনিক ভিজিটর থাকলে গুগল এডসেন্স পাওয়া সহজ হয়। তবে অনেক সময় 0visitors থাকলেও এডসেন্স পাওয়া যায়। তবে তার জন্য অন্য দিক বিষয়গুলো গুরুত্ব আরো বেশি দিতে হয়, কিন্তু আপনি কমপক্ষে একটু বেশি ভিজিটর ইউনিক আপনার ওয়েবসাইটে আনার পর এডসেন্স আবেদন করবেন।

    তাহলে অবশ্যই কয়েকদিনের ভিতরে এই গুগল অ্যাডসেন্স থেকে রিপ্লাই চলে আসবে অন্যদিকে অ্যাডসেন্স পাওয়ার নিশ্চয়তা খুব একটা বেশি থাকবে। এই বিষয়টিও খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই বিষয়টি নিয়ে অবহেলা করা মোটেও ঠিক নয়। তাই বিষয়টি মাথায় রেখে আপনার ব্লগিং ওয়েবসাইটে কাজ করবেন আশা করি।

    ১০।গুগল এডসেন্স পাওয়ার জন্য অন্য বিজ্ঞাপন না দেওয়া!

    অনেকে আমরা একটু বেশি ইনকাম এর কথা চিন্তা করে বিকল্প কিছু এড নেটওয়ার্ক এর সাথে কানেক্টেড হয়ে, অন্যান্য বিজ্ঞাপনগুলো নিজের ব্লগিং ও ওয়েব সাইটে এড করে রাখি। যদিও অনেক সময় এডসেন্স পাওয়া যায় কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রিজেক্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বর্তমানে অনেক ওয়েবসাইটে অন্যান্য বিকল্প বিজ্ঞাপন থাকলেও এডসেন্স পাওয়া যায়।

    আপনার ব্লগে যদি অন্য কোন ধরনের PPC বিজ্ঞাপন ব্যবহার করেন তাহলে গুগল এডসেন্স পাওয়ার আবেদন করার পূর্বে তা সরিয়ে নিতে হবে। অন্যথায় গুগল আপনার ব্লগে AdSense অনুমোদন করবে না। কারণ Google AdSense তাদের বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি অন্য কোন ধরনের বিজ্ঞাপন দেখাতে পছন্দ করে না। তবে এডসেন্স অনুমোদন হওয়ার পর অন্যান্য বিজ্ঞাপন ব্যবহার করতে পারবেন।

    কিন্তু বিষয়টি নিয়ে মোটেও অবহেলা করা ঠিক নয় কারণ গুগলের নিয়ম নীতি এবং গাইডলাইনে এ বিষয়টির কঠোরতা রয়েছে। আপনি যদি বিকল্প কোন এড নেটওয়ার্ক এর সাথে কানেক্টেড হন, তাহলে আপনার প্রফেশনালিটি অন্যদিকে প্রচুর পরিমাণে থাকা জরুরি।

    সুতরাং আপনার উচিত অন্যান্য বিকল্প কোন বিজ্ঞাপন আপনার প্লাটফর্মে না দেওয়াই ভালো। যদিও এর গুরুত্ব অ্যাডসেন্স পাওয়ার দিক দিয়ে অনেক বেশি। তবে এই পয়েন্টে অনেক সময় পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে যদিও এটা গুগলের নিজস্ব প্রোডাক্ট। তাছাড়া আপনি অ্যাডসেন্স পাওয়ার পর অন্যান্য বিজ্ঞাপন ব্যবহার করলে তেমন একটা সমস্যা হয় না।

    Pro Tips: উপরের সবগুলো শর্ত ফিলআপ করার পর আপনি গুগল এডসেন্স পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে এ ক্ষেত্রে আপনাকে আরো কিছু টিপস অনুসরণ করতে হবে। তাহলে আপনি সহজে গুগল এডসেন্স অনুমোদন পাবেন আশা করি।

    আশা করি এই বিষয়টি নিয়েও ভেবেচিন্তে আপনার ব্লগিং ওয়েবসাইটে কাজ করবেন। আশা করি উপরোক্ত সকল পয়েন্ট গুলো সঠিকভাবে মেনে আপনি ওয়েবসাইটে কাজকর্ম করে এডসেন্সে এপ্লাই করলে, অবশ্যই এডসেন্স একাউন্টের অনুমোদন পাবেন। কোন একটি পয়েন্ট মিসটেক হওয়ার পূর্বে ধৈর্য্যসহকারে কাজ কর্ম করবেন আশা করি।

    গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ শেষ কথা?

    আশা করি আপনারা উপরোক্ত দশটি পয়েন্ট বিস্তারিত বুঝতে সক্ষম হয়েছেন। উপরোক্ত পাঁচটি আজকের আর্টিকেলে শেয়ার করা পয়েন্ট এবং গত পাঁচটি পয়েন্ট মোট দশটি এগুলো ভালোভাবে এনালাইসিস ধৈর্য সহকারে আপনার ওয়েবসাইটে।

    এই আর্টিকেলটি সর্বপ্রথম এই ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা হয় ShopTips24.Com

    সঠিক নিয়মে এপ্লাই করলে অবশ্যই এডসেন্স একাউন্ট পাওয়া সম্ভব। আশাকরি পুরোপুরি বিষয়বস্তু অর্থাৎ গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সকল বিষয়ে বিস্তারিত বুঝতে সক্ষম হয়েছেন। পরিশেষে আপনাদের কাছে একটাই অনুরোধ থাকবে এটাই যে,

    আপনারা যারা ব্লগিং জগতে আসতে আগ্রহী তারা অবশ্যই নিজের ধৈর্য পরিশ্রম এবং সততা নিয়ে কাজ করবেন। নিজের ধৈর্য এবং পরিশ্রম সততা ব্যতীত সফলতা অর্জন করা একেবারেই অসম্ভব এর মত। মূলত আপনি সফলতা অর্জন করার জন্য অবশ্যই পরিশ্রমের হয়ে আপনার পার্সোনালিটি কাজ করবেন আশা করি তাহলে সফলকামী হবেন।

    The post গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়? [ New Tips ] appeared first on Trickbd.com.

    [part 2] আসুন জেনে নেই, কেন আমরা আলোর চেয়ে দ্রুত বেগে ছুটতে পারি না? বিস্তারিত পোস্টে।

    Posted:

    আসসালামু আলাইকুম।

    সবাই কেমন আছেন?

    আজকে আবার হাজির হয়েছি আলো সম্পর্কে পোস্টের দ্বিতীয় পর্ব তথা শেষ নিয়ে। প্রথম পর্বের পোস্টে দেখে একজন কমেন্টে বলেছে নাকি যে এটা কপি পোস্ট। আমি এত কষ্ট করে পোস্ট লেখার পরেও সে বলছে যে এটা কপি পোস্ট।এতো বই ঘাটাঘাটি করে নিজে জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে পোস্ট টা তৈরী করলাম কিন্তু তিনি বলছেন যে এটা কপি পোস্ট। কমেন্টটা পড়ে মনটা খারাপ হয়ে গেল। যাইহোক আসুন পোস্টের বিষয়ে ফিরে আসি।

    এখানে ক্লিক করে পূর্বের পোস্টটি দেখে নিন।

    আলো সম্পর্কে পোস্টের দ্বিতীয় পর্ব (শেষ ভাগ):-

    ★প্রথম পর্বে যেখান থেকে বাদ দিয়েছিলাম সেখান থেকে আজকে শুরু করছি।

    বিস্তারিত পোস্টঃ

    ফাইবার অপটিক কেবলে কি আলোর বেগে তথ্য প্রবাহিত হয়?

    নেটওয়ার্কিং কোম্পানিগুলো ফাইবার অপটিক কেবলের মধ্যদিয়ে আলোর বেগে তথ্য প্রবাহিত হওয়ার কথা বললেও বাস্তবে তেমনটি হয় না। এসব কেবলের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় আলোর বেগ ৪০% এর মত ধীর হয়ে যায়, যেটিকে আলোর ধীর গতিতে চলার উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা যায়।

    আপেক্ষিক তত্ত্বের বিদঘুটে ফলাফলঃ

    আপেক্ষিক তত্ত্ব সময়ের আপেক্ষিকতা, ভরের আপেক্ষিকতা, দৈর্ঘ্যের আপেক্ষিকতার মত আপাতদৃষ্টে অসম্ভব কিছু ফলাফল নিয়ে এসেছিল। যেমন, আন্তর্জাতিক মহাকাশকেন্দ্র পৃথিবীর সাপেক্ষে সেকেন্ডে ৭.৬৬ কিলোমিটার বেগে ছুটছে তাই প্রতি ৬ মাসে মহাকাশচারীদের ঘড়ি ০.০০৭ সেকেন্ড পিছিয়ে পড়ে।

    আলের বেগের কাছাকাছি বেগে ছুটতে পারে এমন কণিকার ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও মজার। মিউওন কণিকা খুবই অস্থিতিশীল। সূর্য খেকে পৃথিবীতে আসতে আসতে এসব কণিকা ভেঙে যাওয়ার কথা। কিন্তু সূর্য খেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় মিউওন কণিকা পৃথিবীতে এসে পৌঁছায়। বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন এর কোন জবাব খুঁজে পাচ্ছিলেন না।

    এ ধাঁধার জবাব পাওয়া যায় আপেক্ষিক তত্ত্বের মাধ্যমে। মিউওন যেহেতু প্রায় আলোর বেগে চলে তাই এসব কণিকার সময় বা নিজস্ব ঘড়িও ধীর হয়ে যায়। তাই সূর্য থেকে আসা মিউওন কণিকা আমাদের ঘড়ির সাপেক্ষে ধারণার চেয়ে দীর্ঘ সময় স্থায়ী হয়।

    আলোর বেগকে অতিক্রম করাঃ

    এখন পর্যন্ত কোন কিছুকেই আলোর বেগের চেয়ে বেশি বেগে ছুটতে দেখা যায়নি। কিন্তু অন্তত তাত্ত্বিকভাবে আলোর বেগকে অতিক্রম করা অসম্ভব মনে করা হচ্ছে না। আর এ মহাবিশ্ব নিজেই আলোর বেগের চেয়ে দ্রুতবেগে প্রসারিত হচ্ছে।

    আপেক্ষিক তত্ত্বই যেখানে আলোর বেগের চেয়ে দ্রুতবেগে যাওয়ার সুযোগ করে দেয়।

    আলোর বেগকে অতিক্রম করা সম্ভব নয় এমন তত্ত্ব দিলেও আইনস্টাইন নিজেই এর একটি সমাধান বের করেছেন। ১৯৩৫ সালে আরেক বিজ্ঞানী নাথান রোজেন এর সাথে কাজ করে সাধারণ আপেক্ষিক তত্ত্ব ব্যবহার করে স্থান-কাল (space-time) সেতুর ধারণা নিয়ে আসেন। যেটি ওয়ার্মহোল (wormhole) নামে পরিচিত। বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীতে আমরা এর উল্লেখ হরহামেশা লক্ষ্য করি। এগুলো অনেকটা দু'প্রান্ত বিশিষ্ট সুড়ঙ্গের মত করে স্থান-কালের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করে, যাকে কসমিক শর্টকাটও বলা যায়। কাজেই আলোর বেগে না ছুটেও মহাবিশ্বের একস্থান থেকে ওয়ার্মহোলের মাধ্যমে বহুদূরের অন্য কোথাও আলোর চেয়ে দ্রুত পৌঁছানো সম্ভব হতে পারে। যেটি কোনভাবেই আপেক্ষিক তত্ত্বের সাথে সাংঘর্ষিক নয়। গাণিতিকভাবে ওয়ার্মহোলের অস্তিত্ব প্রমাণ করা গেলেও বাস্তবে এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায়নি।


    ওয়ার্মহোলর অস্তিত্বই যদি না থাকে? 

     বিজ্ঞানীরা বলছেন ওয়ার্মহোলের অস্তিত্ব না থাকলেও সমস্যা নেই। একদিন স্থান-কালকে নিয়ন্ত্রণের প্রযুক্তি মানুষের হাতে চলে আসতে পারে। তাত্ত্বিক বিবেচনায় সেটি করা অসম্ভব নয়। কিন্তু এটি করতে যে শক্তি প্রয়োজন হবে তা অবিশ্বাস্য। পুরো বৃহস্পতি গ্রহের ভরকে শক্তিতে রূপান্তরিত করে এ প্রক্রিয়াটি শুরু করা যেতে পারে আর তা চালিয়ে যেতে নিরবচ্ছিন্নভাবে শক্তির যোগান দিয়ে যেতে হবে। তাই আপাতত আলোর বেগকে ধোঁকা দিতে পারার কোন আশা দেখছেন না বিজ্ঞানীরা। 
    →তো আজ এই পর্যন্তই। আপনারা সাবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর ট্রিকবিডির সাথেই থাকবেন। এই পোস্টা আপনাদের কেমন লাগল? জানাতে ভুলবেন না।
    ধন্যবাদ সবাইকে।

    The post [part 2] আসুন জেনে নেই, কেন আমরা আলোর চেয়ে দ্রুত বেগে ছুটতে পারি না? বিস্তারিত পোস্টে। appeared first on Trickbd.com.

    [part 1] আসুন জেনে নেই, কেন আমরা আলোর চেয়ে দ্রুত বেগে ছুটতে পারি না? বিস্তারিত পোস্টে।

    Posted:

    আসসালামু আলাইকুম।

    সবাই কেমন আছেন?

    আজকে অনেকদিন পর আবার নতুন দুই পর্বে বিভক্ত পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। গত কালকে আমি X-ray সম্পর্কে আলোচনা করেছিলাম।আজ আমি আলো সম্পর্কে আলোচনা করবো কারণ X-ray সাথে আলোর ব্যাপারটি মূলভাবে জড়ীত।আজ আমার পোস্টের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো আলো এত দ্রুত গতিবেগে চলে কিভাবে? এবং সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য। যেহেতু এই আলোর বিষয়টি অনেক বড় তাই আমি আলোর বিষয়ে এই পোস্টগুলোকে দুই খন্ডে বিভক্ত করেছি।আজকে তার প্রথম পাঠ বা প্রথম পর্ব। তো চলুন সরাসরি মূল কথায় চলে যায়।

    বিস্তারিত পোস্টঃ

    সুপারম্যান যেভাবে বুলেটের চেয়ে দ্রুতবেগে পেছন থেকে ছুটে গিয়ে বুলেটকে থামিয়ে দেয় সেটিকে আমরা নিউটনীয় পদার্থবিজ্ঞান বলতে পারি। কিন্তু ১৯০৫ সালে আইনস্টাইন আপেক্ষিকতার যে বিশেষ তত্ত্ব নিয়ে আসেন তার একটি স্বীকার্য ছিল, শূন্যস্থানে এবং বায়ুমাধ্যমে সকল পর্যবেক্ষকের কাছে আলোর বেগ সমান। আলোর উৎস এবং পর্যবেক্ষকের বেগ আলোর বেগকে প্রভাবিত করতে পারে না। অন্যকথায় আলোর চেয়ে দ্রুত বেগ অর্জন করা সম্ভব নয়। তাই বলতে হয় আলোর চেয়ে দ্রুত বেগে ছুটে আলোর ফোটন কণিকাকে ধাওয়া করে সেটিকে ধরে ফেলা সুপারম্যানের পক্ষে কোনভাবেই সম্ভব নয়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে কেন আলোর চেয়ে দ্রুত বেগে ছোটা সম্ভব নয়?

    যখন আলোর চেয়ে দ্রুতবেগ অর্জন করার ঘোষণা এসেছিলঃ

    ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে পদার্থবিজ্ঞানী অ্যান্টোনিও এরিডিটাটো (Antonio Ereditato) আলোর চেয়ে দ্রুত বেগ অর্জন করা গেছে এমন একটি ঘোষণা দিয়ে বিজ্ঞানী মহলে হৈচৈ ফেলে দেন। অপেরা প্রকল্পে ১৬০ জনের বিজ্ঞানীদের একটি দল ইউরোপের সার্নের(CERN) সাথে এক যৌথ পরীক্ষার পর জানায় তারা দেখতে পেয়েছেন নিউট্রিনো কণিকা আলোর চেয়েও দ্রুত বেগে চলতে পারে।

    আপেক্ষিক তত্ত্ব অনুসারে এমনটি হওয়ার কথা নয় আর এরকম হলে মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমাদের অনেক ধারণাই বদলে যেতে বাধ্য, পদার্থবিজ্ঞানেরও অনেক কিছু নতুন করে লিখতে হয়। পরে দেখা যায় বিজ্ঞানীদের এ পর্যবেক্ষণে ত্রুটি ছিল।

    অবশ্য অ্যান্টোনিও এরিডিটাটো (Antonio Ereditato) এবং তার দলের বিজ্ঞানীরা কখনোই দাবি করেননি যে তাদের পর্যবেক্ষণ শতভাগ নিখুঁত। তারা বরং অন্যান্য গবেষকদের তাদের এ পর্যবেক্ষণ যাচাই করে দেখতে বলেছিলেন।

    আসলে যা হয়েছিলঃ

    নিউট্রিনো কণিকার পরিভ্রমণে কতটা সময় লেগেছিল তা যে সেন্সরের মাধ্যমে কাজ করত সেটি আবার অত্যন্ত নিখুঁত জিপিএস (Global Positioning System) এর সাহায্য নিত। পার্টিকেল এক্সিলারেটর বা কণা ত্বরকে কেবলের সংযোগে ত্রুটি থাকায় নিউট্রিনোর ভ্রমণের সময় ৭৩ ন্যানোসেকেন্ড কম মনে হয়েছিল। মাসের পর মাস বার বার পরীক্ষা করেও বিজ্ঞানীরা একই রকম তথ্য পাচ্ছিলেন। পার্টিকেল এক্সিলারেটরের মত জটিল যন্ত্রপাতি ব্যবহারের মাধ্যমে চালানো পরীক্ষায় এ ধরনের ভুল অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু এ ঘটনার পর অ্যান্টোনিও এরিডিটাটো (Antonio Ereditato) ইস্তফা দিয়েছিলেন।

    আলোর বেগঃ

    শূন্যমাধ্যমে আলোর বেগ সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৪৫৮ কিলোমিটার। যেটিকে সেকেন্ডে তিন লক্ষ কিলোমিটারও (300,000km/s) বলা যায়। সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার (150 million km) আর এ দূরত্ব অতিক্রমে আলোর ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড সময় লেগে যায়। যার অর্থ হচ্ছে আমরা ৮ মিনিটেরও বেশি সময় আগের সূর্যকে দেখি।

    আলোর বেগ অর্জনঃ

    আমাদের নিজেদের তৈরি কোন মহাকাশযানই আলোর বেগের কাছাকাছি বেগে পৌঁছাতে পারেনি। যে কয়েকটি যান এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ বেগ অর্জন করেছে তার মধ্যে একটি হচ্ছে স্পেস হরাইজন। এটি ২০১৫ সালে প্লুটো এবং প্লুটোর উপগ্রহ ক্যারনকে পৃথিবীর সাপেক্ষে সেকেন্ডে ১৬ কিলোমিটার (16km/s) বেগে অতিক্রম করে যা আলোর বেগের চেয়ে অনেক কম।

    আলোর বেগ অর্জনে বিকল্প চেষ্টাঃ

    পরমাণুর চেয়েও ক্ষুদ্র যেসব কণিকা (যেমন ইলেকট্রন, প্রোটন, নিউট্রন) রয়েছে সেগুলো অনেক দ্রুত বেগে ছুটতে পারে। ১৯৬০ সালে ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজির বিজ্ঞানীরা ইলেকট্রনকে দ্রুত থেকে দ্রুততর বেগে চালিত করার চেষ্টা করেন। সমধর্মী চার্জ বা আধান পরস্পরকে বিকর্ষণ করে। ইলেকট্রন ঋণাত্মক চার্জগ্রস্ত, তাই অন্য কোন ঋণাত্মক চার্জগ্রস্ত বস্তু কাছাকাছি রাখলে সেটি ইলেকট্রনকে বিকর্ষণ করবে। কাজেই চার্জের মাত্রা যত বাড়ানো হবে ইলেকট্রনকে তত দ্রুতবেগে ধাবিত করা যাবে। এজন্য প্রচুর শক্তির প্রয়োজন হয়।

    কাজেই প্রযুক্ত শক্তির মাত্রা বাড়িয়ে ইলেকট্রনের গতি বাড়ানোর চেষ্টা করা হয়। কিন্তু আলোর বেগের কাছাকাছি পৌঁছানো গেলেও কখনোই আলোর বেগ অর্জন করা সম্ভব হয়নি।

    যে কারণে ইলেকট্রন ফোটনের বেগে বা আলোর বেগে ছুটতে পারেনিঃ

    আপেক্ষিক তত্ত্ব অনুসারে কোন কিছুর বেগ বাড়ার সাথে সাথে ভরও বেড়ে যায়। ইলেকট্রনের ক্ষেত্রেও তাই হয়। ইলেকট্রনের বেগ বাড়ার সাথে সাথে ভর বাড়তে থাকে আর তখন তাকে আরও দ্রুত বেগে ধাবিত করা কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে ওঠে। অন্যদিকে ফোটন কণিকার ভর নেই, তাই ইলেকট্রনের মত সমস্যাও ফোটনের নেই। ফোটনের ভর থাকলে সেটির পক্ষেও আলোর বেগে ছোটা সম্ভব হত না।

    তো আজ এই পর্যন্তই। এই পোস্টের দ্বিতীয় পর্ব খুব শিঘ্রই আপনাদের মাঝে আলোচনা করবো। ততক্ষণ ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর ট্রিকবিডির সাথেই থাকবেন। এই পোস্টা আপনাদের কেমন লাগল? জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।



    The post [part 1] আসুন জেনে নেই, কেন আমরা আলোর চেয়ে দ্রুত বেগে ছুটতে পারি না? বিস্তারিত পোস্টে। appeared first on Trickbd.com.

    কত দিন সিম বন্ধ থাকলে মালিকানা চলে যায়

    Posted:

    হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সকলে অনেক ভালো আছেন। আপনাদের কে আমাদের এই সাইটে আমার পক্ষ থেকে জানাই স্বাগতম। আজকের পোস্ট এ আমি আপনাদের সাথে কত দিন সিম বন্ধ থাকলে মালিকানা চলে যায় এই বিষয় টি নিয়ে কথা বলবো। তো চলুন দেরি না করে পোস্ট টি শুরু করে দেওয়া যাক।

    বাংলাদেশের সিম এর নাম্বার শুরু হয় ০১ দ্বারা। এই ০১ এর সাথে আরো নয়টি অংক যুক্ত করে ১১ অংকের একটি সংখ্যাকে মোবাইল নাম্বার হিসেবে প্রদান করা হয়। প্রতি অপারেটর এর জন্য আলাদা নাম্বার কোড বরাদ্দ করা আছে।

    এর মধ্যে রবি ০১৮, গ্রামীণফোন ০১৭ ও ০১৩, বাংলালিংক ০১৯ ও ০১৪, এয়ারটেল ০১৬ এবং টেলিটক ০১৫ নাম্বার সিরিজ ব্যবহার করে থাকে। প্রথম দফায় প্রদত্ত ১০লক্ষ নাম্বার শেষ হয়ে যাওয়ার ফলে বাংলালিংক ও গ্রামীণফোন সিমের একাধিক নাম্বার সিরিজ রয়েছে।

    অপারেটর কতৃক বরাদ্দকৃত কোনো সিমকার্ড কেনার পর মোবাইলে ব্যবহার করলে উক্ত সিমকে সচল বা একটিভ সিমকার্ড হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সিম কেনার পর যদি ফোনে ব্যবহার করা না হয় বা ব্যবহার না করে খুলে ফেলে রাখা হয়, সেক্ষেত্রে উক্ত সিমকে বন্ধ সিম হিসেবে ধরা হয়।

    আর একই সিম যদি একটানা নির্দিষ্ট সংখ্যক দিন বন্ধ থাকে তবে উক্ত সিমকে পরিত্যাক্ত হিসেবে ধরা হয়। সিম পরিত্যাক্ত ঘোষণার কিছু সময়ের মধ্যেই সিমের মালিকানা বাতিল হয়ে যায়। অর্থাৎ সিম নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অব্যবহৃত ফেলে রাখলে সেক্ষেত্রে তার মালিকানা খোয়া যাবে।

    মোবাইল অপারেটর এর ক্ষেত্রে বিটিআরসি এর নিয়ম অনুসারে ৪৫০দিন বা ১৫ মাস (যদি ৩০ দিনে মাস ধরেন) পর অব্যবহৃত সিম পরিত্যাক্ত হিসেবে ধরার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এর মধ্যেও উক্ত সিম একটিভ করা না হলে তা পরিত্যাক্ত হিসেবে ধরা হয়। এতে করে সিম অপারেটর চাইলে উক্ত নাম্বার অন্য কারো কাছে বিক্রি করতে পারবে। সেক্ষেত্রে সিমের মালিকানা চলে যাবে।

    এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক বিভিন্ন অপারেটর, অর্থাৎ রবি, গ্রামীণফোন, এয়ারটেল, বাংলালিংক, টেলিটক সিম কতদিন অব্যবহৃত থাকলে সিমের মালিকানা হারাতে পারেন। সিম কতদিন বন্ধ থাকলে মালিকানা চলে যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

    অব‍্যবহৃত রবি বা এয়ারটেল সিম কতদিন পর বন্ধ হয়?

    রবি ও এয়ারটেল সিম একই কোম্পানির আওতাধীন থাকার ফলে উভয় সিমের ক্ষেত্রে বন্ধ সিমের নিয়ম একই। রবি বা এয়ারটেল সিম যদি ৪৫০দিন একটানা বন্ধ থাকে তবে উক্ত রবি বা এয়ারটেল সিম পরিত্যাক্ত হিসেবে ধরার প্রক্রিয়া শুরু হয়।

    কোনো সিম এর একাউন্ট একটিভ করার মাধ্যমে উক্ত সিম চালু করে সিমে রিচার্জ করাকে বুঝানো হচ্ছে। উল্লেখ্য যে সিমের মালিকানা চলে যাওয়ার বিষয়টি রবি বা এয়ারটেল গ্রাহককে জানাতে বাধ্যগত নয়, তাই এই বিষয়ে একজন গ্রাহকের নিজ থেকে হিসাব রাখতে হবে।

    তবে প্রদত্ত সময়ের মধ্যে সিম একটিভ করতে ব্যর্থ হলে সেক্ষেত্রে এনআইডি ও সিম কেনার সময় সাবমিট করা কাগজসমূহ সহিত রবি বা এয়ারটেল কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করে সিম পুনরায় সচল করার চেষ্টা করতে পারেন।

    আরো পড়ুনঃ সকল সিমের নাম্বার দেখার নিয়ম ২০২২

    অব‍্যবহৃত গ্রামীণফোন সিম কতদিন পর বন্ধ হয়ে যায়?

    ৪৫০দিন একটানা অব্যবহৃত গ্রামীণফোন সিম বন্ধ হয়ে যায় ও গ্রামীণফোন চাইলে উক্ত সিম পুনরায় বিক্রি করতে পারে অন্য কোনো গ্রাহকের কাছে। সিমের ইনেকটিভিটি এর মেয়াদ ৪৫০দিন পার হওয়া সময়ের মধ্যে জিপি সিম চালু করা না হলে উক্ত সিমের মালিকানা হারাতে হতে পারে।

    অব‍্যবহৃত বাংলালিংক সিম কতদিন পর বন্ধ হয়?
    বিটিআরসি এর নিয়ম অনুসারে বাংলালিংক সিম একটানা ৪৫০দিন অব্যবহৃত থাকার পর তা পরিত্যক্ত হিসেবে বিবেচনার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এরপর উক্ত সিম অন্য কারও কাছে বিক্রি করে দিতে পারে বাংলালিংক।

    অব‍্যবহৃত টেলিটক সিম কতদিন পর বন্ধ হয়?

    টেলিটক যেহেতু সরকার প্রদত্ত সেবা, তাই এটি নিঃসন্দেহে বিটিআরসি কতৃক প্রদত্ত নিয়ম অনুসরণ করে। কোনো সিম যদি একটানা ৪৫০ দিন বা গড় হিসেবে ১৫মাসের জন্য বন্ধ থাকে তবে উক্ত সিমটি বন্ধ করার প্রক্রিয়া শুরু করে দেয় টেলিটক কতৃপক্ষ। এমনকি তারা সিমটি অন্য কারও কাছে বিক্রি করে দিতে পারে।

    মোট কথা হচ্ছে, বিটিআরসি এর নিয়ম অনুযায়ী একটানা ৪৫০দিন যদি কোনো সিম ব্যবহার করা না হয় তাহলে অপারেটর চাইলে ঐ সিম অন্যের কাছে বিক্রি করে দিতে পারবে। ৪৫০দিন কোনো সিম অব্যবহৃত থাকার পর উক্ত সিমের মালিকানা ধরে রাখতে আর বাড়তি সময় না ও পেতে পারেন।

    প্রদত্ত সময়ের মধ্যে যদি সিমের মালিকানা ধরে রাখতে উক্ত সিম একটিভ করা না হয় তবে সিমের মালিকানা হারাতে পারেন সিমের মালিক। সিমের মালিকানা হারিয়ে ফেলার পর উক্ত সিম নতুন করে বিক্রি করতে পারবে সিম অপারেটর।

    তো বন্ধুরা আশা করি পোস্ট টি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে। ভালো লেগে থাকলে কিন্তু অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আর এরকম পোস্ট পেতে প্রতিদিন ভিজিট করতে থাকুন আমাদের Shoptips24.CoM সাইট টি। আবার দেখা হবে পরবর্তী কোনো পোস্ট এ। সে পর্যন্ত সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। আল্লাহ হাফেয।

    The post কত দিন সিম বন্ধ থাকলে মালিকানা চলে যায় appeared first on Trickbd.com.

    Post a Comment

    0 Comments