Search box..

Telegram Alternative (Part-2) Ultimate Telegram App যাতে আছে Telegram এর চেয়েও অনেক বেশি ফিচার!

Telegram Alternative (Part-2) Ultimate Telegram App যাতে আছে Telegram এর চেয়েও অনেক বেশি ফিচার!


Telegram Alternative (Part-2) Ultimate Telegram App যাতে আছে Telegram এর চেয়েও অনেক বেশি ফিচার!

Posted:

আসসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সবাই? আশা করছি মহান আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভালোই আছেন। এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের টেলিগ্রাম এর API ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে এমন একটি App এর কথা বলবো যেটি Telegram এর Original যে App টি আছে সেটির থেকেও বেশি ফিচারে ভর্তি। Original Telegram App এ নিয়মিত প্রচুর Feature যুক্ত করা হচ্ছে। কিন্তু কিছু কিছু এমন Feature আছে যা এখনো যুক্ত করা হচ্ছে না কিন্তু সেগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ ও দরকারী। এই App টির মধ্যে আপনারা সেসব Feature গুলো দেখতে পারবেন যেগুলো আপনারা সাধারনত Original Telegram App এ দেখেন না। আপনারা App এর ফিচারগুলো দেখে অবাক ও মুগ্ধ দুটোই হবেন। কেননা আপনাদের অনেকেরই হয়তোবা ধারনাই নেই যে টেলিগ্রামের মাধ্যমে এত কিছু করা যায়। মূলত Original Telegram App এ যেসব ফিচার অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি বা যেসব ফিচার এর অভাব রয়েছে সেসব ফিচার দিয়েই এই App গুলোকে ডেভেলপাররা তৈরি করেছেন।

প্রচুর ফিচারে ভরা এই App টি আপনার একবার হলেও ব্যবহার করে দেখা উচিত। আপনারা যারা Telegram ব্যবহার করেন তারাই বুঝবেন আমি কেন এ কথা বলছি।

আর কথা না বাড়িয়ে মূল টপিকে চলে যাই।

 

🔥 App Name : Telegraph

Link – Playstore

শুরুতেই বলে দিতে চাই এটি আমার দেখা সেরা Telegram Alternative গুলোর মধ্যে একটি। এতে এত এত ফিচার আছে যা আপনি এই পোস্টটি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলেই বুঝতে পারবেন।

আমি এক এক করে সেরা যেসব ফিচারগুলো এই এপ্লিকেশনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে সবগুলোর কথা বলছি। আশা করছি আপনারা না পড়ে যাবেন না। কেননা লিখতে অনেক কষ্ট হয়।

🔥১) Log In করার পরই দেখতে পাবেন সুন্দর একটি Home screen interface। এখানে আপনাকে প্রথমেই কোন Tool এর কি কাজ সব বিস্তারিত বলে দিবে। সবগুলো নয় আবার। যেগুলো ফিচার নতুন নতুন এড করা হয় সেগুলোই বলে দেয়। সবগুলো নিয়ে আমিই বলে দিচ্ছি এক এক করে।

🔥২) Saved Messages :

প্রথমেই বলে দিই এখানে Saved masseges এর Option টা side এ slide করে পাবেন না। উপরে 3 dot এ ক্লিক করলে Saved messages এর Option টি পেয়ে যাবেন।

🔥৩) Timeline :

উপরে 3 dot এ ক্লিক করলে Timeline এর Option টি পেয়ে যাবেন।

আপনারা সবাই Facebook এর Timeline সম্পর্কে জানেন ও ধারনা রাখেন। Telegram er Official App টিতে এই ফিচারটি নেই। অনেকেই প্রতিদিন একবার করে টেলিগ্রামে ঢুকে হাজার হাজার মেসেজ পড়তে চায় না সব গ্রুপ চ্যানেলের। তারা এই টাইমলাইন ফিচারটির মাধ্যমে প্রত্যেক গ্রুপে কি কি বিষয় নিয়ে কথা চলছে তা একসাথে দেখতে পারবেন। অনেকটা ফেসবুকের মতই।

🔥৪) Favourite Messages :

উপরে 3 dot এ ক্লিক করলে Favourite messages এর Option টি পেয়ে যাবেন।

এখানে আপনারা যেকোনো মেসেক কাউকে সেন্ড বা ফরওয়ার্ড না করে বুকমার্ক হিসেবে Favourite messages এ সেভ করে রাখতে পারবেন। পরে যখন ইচ্ছা এখান থেকে সে মেসেজটি দেখতে পারবেন

🔥৫) Contacts :

এখানে আপনারা Contacts এর ক্ষেত্রে অনেকগুলো Option পাবেন View করার। যেমনঃ Filter করতে পারবেন Mutual contacts, not mutual contacts, online contacts, blocked contacts, probably blocked you contacts গুলোকে।
এখানে আপনারা Nearby search এর Option ও পাবেন যা Telegram এর Original App এ নেই।

🔥৬) Screen Light & Colour Filter :

আমি আপনাকে বলে বুঝাতে পারবো না এই ফিচার টি আমি কত খুজেছি আর এটি কতটা দরকারী আপনার আমার সবার জন্যই।
কেন দরকারী বলছি। এই ফিচারটির মাধ্যমে আপনারা আপনাদের চোখকে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন। আমি এর আগেও Blue light filter নিয়ে একটি পোস্টে দিয়েছিলাম। অনেকেই সেখানে বলেছিল বর্তমানে বেশিরভাগ মোবাইলেই এই ফিচারটি ইনবিল্ট থাকে। হ্যাঁ আমি সেটা মানছি। কিন্তু আপনি আপনার স্ক্রিন এর ব্রাইটনেসকে কতটা কমাতে পারবেন? এই App এর মাধ্যমে এতটাই ব্রাইটনেস কমাতে পারবেন যে আপনি আর চোখে দেখতে পারবেন না। ব্রাইটনেস এর কথা বাদ দিলাম। এখানে আপনারা Red/Green/Blue তিন ধরনের Filter ব্যবহার করতে পারবেন। আপনি এগুলো নিজের ইচ্ছামতো Customize করতে পারবেন। তবে এখানে আলাদাভাবে Night Filter এর Option ও আছে। Incase আপনি এত Customize এর দিকে যেতে চান না।
চোখের সুরক্ষার জন্য এই এপ্লিকেশনটিকে বেশ ভালোভাবেই ডেভেলপ করা হয়েছে।

🔥৭) Dark Mode :

এ নিয়ে তেমন কিছুই বলার নেই। কারন এটি আপনারা পেয়ে যাবেন মেনু তে গেলেই।

🔥৮) Special Features :

এখানে Special কিছু Features দেওয়া আছে যা অন্যান্য Telegram App গুলোতে আপনারা পাবেন না। Telegram এর Official App এও পাবেন না।

কি কি স্পেশাল ফিচার পাচ্ছেন তা বলছিঃ

1) Download Manager :

হ্যাঁ আপনাকে আর আলাদা ডাউনলোড ম্যানেজার ব্যবহার করতে হবে না টেলিগ্রাম থেকে ডাউনলোড করার জন্যে। এটি Idm+ এর মতোই কাজ করে। Schedule downloading, Multi downloading, Simultaneous Downloading এর Option পেয়ে যাবেন। চাইলে সম্পূর্ণ Download Queue Delete করে দিতে পারবেন একসাথে। অথবা চাইলে পরের জন্যে সেভ করে যেকোনো সময় ডাউনলোড করতে পারবেন ফাইলগুলো।

2) File Manager :

আপনি কি এটা কল্পনাও করতে পেরেছেন যে টেলিগ্রামের মধ্যেই আপনি ফাইল ম্যানেজার ব্যবহার করতে পারবেন? হয়তো পেরেছেন। আবার হয়তো অনেকের খেয়ালেই আসেনি এই কথাটা। এটা কোনো সাধারন File manager নয়। আপনি ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন। আপনার নিজে explore করুন। বেশি কিছু বলবো না 😁

3) ID Finder :

আপনি যেকারো Username দিয়ে তার Id বের করতে পারবেন এই Tool টির মাধ্যমে। আমি Bot এর কথা বলছি না।

4) Calls :

এর মাধ্যমে দেখতে পাবেন কোন কোন গ্রুপ অনলাইন কলে আছে। তাদেরকে একসাথেই পেয়ে যাবেন এই অপশনে গেলেই। এরপর যেখানে ইচ্ছা Join দিয়ে কথা বলতে পারবেন।

 

🔥৯) Telegraph Settings (General) :

এতক্ষন যেসব ফিচার নিয়ে কথা বলছিলাম সেগুলো তো কিছুই না। আরো অনেক ফিচার এখানে পাবেন।

এখানে যা যা পাচ্ছেন তার বিস্তারিত বলছি।

1) Fonts :

আপনারা অনেক Fonts পাবেন এখানে Change করার মতো ও সেগুলো ব্যবহার করার মতো। সেগুলোকে আবার Bold, Italic, mono, drawing text font ও করতে পারবেন।

2) icons :

আপনারা চাইলে এই এপ্লিকেশনটির Icon ও পাল্টাতে পারবেন। এখানে মোট ১২ রকমের সুন্দর সুন্দর icons পেয়ে যাবেন। এছাড়াও আপনারা চাইলে Notification Icon ও পাল্টাতে পারবেন।

3) Screen Layout :

আপনারা Screen Layout change করতে পারবেন Left to right অথবা Right To Left দিকে।

এরপর আরো যেসব ফিচার পাবেন সেগুলো হচ্ছেঃ

4) Persian Calender

5) Passcode Background

6) Scratch Mobile Number

7) Disable Call Feature

8) Show Status Indicator (on-off)

9) Touch on user avatar (change করতে পারবেন)

10) Touch on group avatar (change করতে পারবেন)

এগুলো ছাড়াও আরো অনেক ফিচার আছে। আমি তো মাত্র কয়েকটার কথা বললাম। সবগুলোর এক এক করে বিস্তারিত বললাম না কারন পোস্ট ৫০০০ Word এর মত ক্রস করবে। কারন এত ফিচার আছে যে এগুলো নিয়ে বিস্তারিত লিখতে গেলে আমার ১ পোস্টই লিখতে এক সপ্তাহ লেগে যাবে।
তাই এগুলো আপনারা নিজেরা Explore করুন।

🔥১০) Telegraph Settings (Chats List – Main page) :

1) Main page icons পাল্টাতে পারবেন।

2) Main page avatar, title bar decoration করতে পারবেন।

3) Default Tab পাল্টাতে পারবেন।

4) Tab bar, action bar, list, sizes, categories, shadows ইত্যাদি সবকিছুই ইচ্ছামতো Customize করতে পারবেন।

এগুলো ছাড়াও আরো অনেক ফিচার আছে। আমি তো মাত্র কয়েকটার কথা বললাম।
সবগুলোর এক এক করে বিস্তারিত বললাম না কারন পোস্ট ৫০০০ Word এর মত ক্রস করবে। কারন এত ফিচার আছে যে এগুলো নিয়ে বিস্তারিত লিখতে গেলে আমার ১ পোস্টই লিখতে এক সপ্তাহ লেগে যাবে।
তাই এগুলো আপনারা নিজেরা Explore করুন।

🔥১১) Telegraph Settings ( chat ) :

এখানে যা যা Customize করতে পারবেনঃ

1) Chat page icons

2) extra icons

3) chat bars

4) short messages

5) media

6) list

7) bottom pannel

8) emoji

9) sizes

এগুলো ছাড়াও আরো অনেক ফিচার আছে। আমি তো মাত্র কয়েকটার কথা বললাম।
সবগুলোর এক এক করে বিস্তারিত বললাম না কারন পোস্ট ৫০০০ Word এর মত ক্রস করবে। কারন এত ফিচার আছে যে এগুলো নিয়ে বিস্তারিত লিখতে গেলে আমার ১ পোস্টই লিখতে এক সপ্তাহ লেগে যাবে।
তাই এগুলো আপনারা নিজেরা Explore করুন।

🔥১২) Forward : 

এখানে যা যা Customize করতে পারবেনঃ

1) multi choice forward

2) show confirmation alert

3) drawing multi forward

4) folders

5) tab customization (width, mergin, style etc)

6) infinite swap

7) categoru button

8) contact tab

এগুলো ছাড়াও আরো অনেক ফিচার আছে। আমি তো মাত্র কয়েকটার কথা বললাম।সবগুলোর এক এক করে বিস্তারিত বললাম না কারন পোস্ট ৫০০০ Word এর মত ক্রস করবে। কারন এত ফিচার আছে যে এগুলো নিয়ে বিস্তারিত লিখতে গেলে আমার ১ পোস্টই লিখতে এক সপ্তাহ লেগে যাবে।
তাই এগুলো আপনারা নিজেরা Explore করুন।

🔥১৩) Main menu :

এখানে যা যা Customize করতে পারবেনঃ

1) Main menu title decoration

2) main menu icons style

3) main items

4) quick access items

🔥১৪) Keep original file name :

এই ফিচারটি যারা নিয়মিত টেলিগ্রাম ডাউনলোডিং এর জন্য ব্যবহার করেন তারা অনেকেই চান। এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ফিচার যা টেলিগ্রাম দূর্ভাগ্যবসত নেই। অনেকেই জানেন টেলিগ্রাম থেকে কোনো ফাইল ডাউনলোড করলে তার নাম Original Name থাকে না। কিন্তু এই Option টি Enable করার মাধ্যমে আপনারা Telegram থেকে ডাউনলোড করা ফাইলগুলোর নাম যেন পালটে না যায় সেটি Set করে অনেক বড় একটি সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। আমি জানি এই ফিচারটি অনেকেই খুজছেন টেলিগ্রামে। টেলিগ্রামে কবে আসবে তা আমি জানি না। কিন্তু আপনারা এই এপ্লিকেশনটির মাধ্যমে এই ফিচারটিরও সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।

 

🔥১৫) Multi Accounts :

আপনারা এখানে 100 টি পর্যন্ত Multilple Account ব্যবহার করতে পারবেন। যা আশা করছি আপনাদের জন্য Enough হবে। এছাড়াও শুরুতে কতগুলো Multiple account start হবে সেটিও সেট করতে পারবেন। কারন একসাথে সবগুলো একাউন্ট চালু হলে আপনার ফোনের Ram ও Processor এর উপর অনেক চাপ পড়বে। এ বিষয়টি মাথায় রেখেও এই ফিচারটি এখানে দেওয়া হয়েছে।

 

🔥১৬) Auto Answer :

আপনারা এই Tool এর মাধ্যমে Automatic answer দিবে এমনটা Set করে রাখতে পারবেন। অনেকের কাছেই এটি একটি useful feature। আপনি আপনার ইচ্ছামতো এখানে Automatic answer এর জন্য message টি লিখে রাখতে পারবেন।

🔥১৭) Pattern Lock :

telegram এ Passcode lock আছে। কিন্তু Pattern lock নেই। অনেকেই passcode এর চেয়ে বেশি pattern lock ব্যবহারে অভ্যস্ত। তাদের জনে এই ফিচারটি অনেক উপকারে আসবে বলে আশা করছি।

🔥১৮) Lock Chats :

আপনারা চাইলে যেকোনো Chat lock করে রাখতে পারবেন। চাইলে সেখানে Pattern hide ও করে রাখতে পারবেন।

🔥১৯) Hidden Section :

এখানে একটি Hidden section দেওয়া আছে আপনার Private file গুলো সংরক্ষন করে রাখার জন্য। এটাকেও আপনারা বিভিন্নভাবে Customize করে রাখতে পারবেন ও Extra security set করে রাখতে পারবেন।

🔥২০) Hidden Accounts :

আপনারা চাইলে Account Hide ও করে রাখতে পারবেন যেন সে একাউন্ট গুলোতে কেউ আপনার ফোন ধরলেই Access করতে না পারে।

🔥২১) Group Bar :

আপনি যেকোনো Chat এ গিয়ে আপনার বিভিন্ন Group Manage করতে পারবেন। এর মানে হচ্ছে আপনারা একসাথে একাধিক Chat ও Group একইসাথে ব্যবহার করতে পারবেন। Multi-tasking এ যারা অভ্যস্ত তাদের অনেক কাজে আসবে বলে আশা করছি।

🔥২২) Translate :

এখানে Translate করারও Option আছে যা আপনারা Telegram App এ দেখতে পাবেন না।

🔥২৩) Draw on chats :

আপনারা চাইলে যেকোনো ইনবক্স থেকে Draw করেও Message পাঠাতে পারবেন। এটাও আপনারা টেলিগ্রাম এপ্লিকেশনটিতে দেখতে পাবেন না।

এছাড়াও আরো অনেক ফিচার আছে। আমি তো মাত্র কয়েকটার কথা বললাম।সবগুলোর এক এক করে বিস্তারিত বললাম না কারন পোস্ট ৫০০০ Word এর মত ক্রস করবে। কারন এত ফিচার আছে যে এগুলো নিয়ে বিস্তারিত লিখতে গেলে আমার ১ পোস্টই লিখতে এক সপ্তাহ লেগে যাবে।
তাই এগুলো আপনারা নিজেরা ব্যবহার করে Explore করুন।

আমি প্রথমেই বলেছি এটি আমার দেখা সেরা Telegram Alternative। কারন এই App টিতে আমি অনেক ফিচারই পেয়েছি যা টেলিগ্রাম এর অফিশিয়াল এপ্লিকেশনটিতে এখনো এড করা হয়নি। আর ভবিষ্যতে করা হবেও নাকি সন্দেহ আছে।

আমি প্রথমেই বলেছিলাম এই এপ্লিকেশনটি অনেক ফিচারে ভরা। যারা টেলিগ্রাম ব্যবহারের মূল স্বাদ পেতে চান তারা এই এপ্লিকেশনটিকে একবার হলেও ইন্সটল করে দেখবেন।

এতক্ষন যা যা বললাম সবকিছুর প্রমান হিসেবে স্ক্রিনশটসঃ

 

 

 

অবশেষে বলবো, অনেক কথা বলে ফেলেছি। এসব ফিচার আপনারা টেলিগ্রাম এর অরিজিনাল এপ্লিকেশনে পাবেন না। এক্সট্রা ফিচারের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের অনেক কাজ আরাও সহজ ভাবে করতে পারবেন। এ কারনেই এই পোস্টটি লিখা। আশা করি কারো না কারো অবশ্যই কাজে লাগবে। যদি কাজে আসে তবে অবশ্যই আমাকে জানাবেন।

আরো একটি কথা বলে রাখি। এই App ছাড়াও আরো বেশ কিছু ভালো ভালো App আছে যা Telegram এর থেকেও বেশি ফিচারে পরিপূর্ণ। আমি ঐগুলো নিয়েও পোস্ট লিখবো ইনশাল্লাহ। আশা করছি আপনাদের কাজে দিবে।

ইনশাল্লাহ দেখা হবে পরের পোস্টে।
ধন্যবাদ।
This is 4HS4N
Logging Out….

The post Telegram Alternative (Part-2) Ultimate Telegram App যাতে আছে Telegram এর চেয়েও অনেক বেশি ফিচার! appeared first on Trickbd.com.

Telegram Alternative (Part-1) Telegram এর বিকল্প App যেখানে Telegram এর চেয়ে বেশি ফিচার পাবেন!

Posted:

আসসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সবাই? আশা করছি মহান আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভালোই আছেন। এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের টেলিগ্রাম এর API ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে এমন একটি App এর কথা বলবো যেটি Telegram এর Original যে App টি আছে সেটির থেকেও বেশি ফিচারে ভর্তি। Original Telegram App এ নিয়মিত প্রচুর Feature যুক্ত করা হচ্ছে। কিন্তু কিছু কিছু এমন Feature আছে যা এখনো যুক্ত করা হচ্ছে না কিন্তু সেগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ ও দরকারী। এই App টির মধ্যে আপনারা সেসব Feature গুলো দেখতে পারবেন যেগুলো আপনারা সাধারনত Original Telegram App এ দেখেন না। আপনারা App এর ফিচারগুলো দেখে অবাক ও মুগ্ধ দুটোই হবেন। কেননা আপনাদের অনেকেরই হয়তোবা ধারনাই নেই যে টেলিগ্রামের মাধ্যমে এত কিছু করা যায়। মূলত Original Telegram App এ যেসব ফিচার অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি বা যেসব ফিচার এর অভাব রয়েছে সেসব ফিচার দিয়েই এই App গুলোকে ডেভেলপাররা তৈরি করেছেন।

প্রচুর ফিচারে ভরা এই App টি আপনার একবার হলেও ব্যবহার করে দেখা উচিত। আপনারা যারা Telegram ব্যবহার করেন তারাই বুঝবেন আমি কেন এ কথা বলছি।

আর কথা না বাড়িয়ে মূল টপিকে চলে যাই।

🔥App Name : Telegram X

Link : Playstore

এটি Telegram এর যে মূল ডেভেলপাররা বা মূল কোম্পানি যেটি আছে তারাই এই App তৈরি করেছে। মানে এটি একটি Official App।
এবার এক এক করে এর ফিচারগুলো সম্পর্কে কথা বলা যাক।

১) Telegram X এ আপনাদের প্রথমেই Log in করতে হলে আপনার Number টি দেওয়ার পর আপনি দেখতে পারবেন এখানে আপনার ফোন নাম্বারে কোনো code যাচ্ছে না। কারন সে Code টি যাবে আপনার telegram App এ। আমি জানি এটা কোনো ফিচার না। তবুও এটা জানিয়ে রাখলাম। না হলে পরে অনেকেই অনেক কথা বলতে পারেন।

২) Interface :

Log in করার পর দেখতে পাবেন Home screen Telegram original App থেকে একদম আলাদা। এটি Whatsapp এর মতো করে কিছুটা Design করা হয়েছে। Calls ও Chats এর জন্যে আলাদা আলাদা দুটি Tab দেখতে পাবেন।

৩) Dark Mode/Night Mode :

এরপর যদি Side এ Menu তে যান তবে দেখতে পাবেন এখানেও আলাদা ভাবে ডিজাইন করা। যেমনঃ নিচের দিকে Dark mode এর জন্যে আলাদা করে একটা dedicated button দেওয়া আছে। এতে dark mode on করা অনেক সহজ হয়ে যায়। যাদের Amoled display আছে তারাই এই dark mode এর আসল স্বাদ পাবেন। Telegram X App এ Automatic Night mode নামেরও একটি Option আছে যা আপনার ফোনের Sensor গুলোকে Detect করে রাতের বেলায় automatic night mode On করতে পারে। আপনি চাইলে Schedule করে রাখতে পারবেন কখন আপনার Night mode প্রয়োজন আর কখন Light mode.

৪) Multiple Accounts :

এরপর যে ফিচারটির কথা বলবো সেটি অনেকেরই প্রয়োজন কিন্তু তা টেলিগ্রামে নেই।

Multiple Accounts। হ্যাঁ টেলিগ্রাম একসাথে ৩ টি Account এ Log in করা যায়। এর বেশি না। কিন্তু Telegram X এ আপনারা যত ইচ্ছা Account Log in করে রাখতে পারবেন এবং সবগুলো একসাথে ব্যবহার করতে পারবেন।

৫) Lite & Fast :

Telegram X টি Telegram Original App থেকে বেশি Lite ও Fast । আপনি নিজেই ব্যবহার করলে বুঝতে পারবেন। এর Ui কে এত সুন্দর ভাবে Customize করা হয়েছে যে Telegram এর Original app থেকে এটি বেশি Lite ও Fast।

৬) Themes :

টেলিগ্রাম এ এখন অনেক ভালো ভালো Themes পাওয়া যায়। কিন্তু সেগুলোতেও কিছুটা কমতি দেখা যায়। যারা আমার মতো Customization Lover আছেন তাদের কাছেই বেশিরভাগ এই অভাব টা পরিলক্ষিত হয়। আগের পোস্টে আমি কিভাবে Telegram Original App এ Themes বানাতে হয় সেটা বলেছিলাম। কিন্তু সেখানেও Themes Design এর‍ Options গুলো ছিল খুবই কম।

Telegram X এ আপনারা ৯ টি Colour এর Themes পাবেন যা দেখতে এতটাই সুন্দর যে আপনাকে মুগ্ধ করতে বাধ্য। Classic, Blue, Red, Orange, Green, Pink, Cyan, Night Blue, Night Black এ ৯ টি Theme Default ভাবে পেয়ে যাবেন।

সবার কাছে পছন্দ আবার নাও হতে পারে। তবে আমি Telegram X এর Theme নিয়ে বেশিরভাগই Positive Review ই দেখেছি।
Themes Customization এর বিষয়ে যা বলছিলাম, Telegram X এ আপনারা প্রচুর Options পাবেন Theme Customization এর। প্রচুর মানে প্রচুর।

আমি নিচে স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি আপনারা বিশ্বাস না করলেঃ

কি? এবার বিশ্বাস হয়েছে?
এখানে আপনারা Ui, Background, Chats, Accent, Content, Header, Control, Media, Bubbles, Instant View, Service, Voice, photo,video ইত্যাদি সবকিছু Customize করতে পারবেন আপনার নিজের মতো। তাই Customization যারা করতে পারেন ও Customization করতে ভালোবাসেন তারা অবশ্যই Check out করবেন।

আরো একটা কথা। আপনারা চাইলে প্রত্যেক Account এর জন্যে আলাদা আলাদা Themes Apply করতে পারবেন যা আপনাকে একসাথে অনেকগুলো Themes ব্যবহার করার সুযোগ করে দেয়।

৭) Saved Massages :

আমি জানি অনেকেই হয়তোবা বলবেন Telegram এ তো Already Saved Massages এর Option আছেই। হ্যাঁ আছে। কিন্তু Telegram X এ একটু ব্যতিক্রম। আপনারা Telegram X এ Saved Massages এ গেলে Messages, Media, Documents, Links, Audio, Gifs, Voice, Video প্রত্যেকটা কাজের জন্যে আলাদা আলাদা Category পাবেন।

Home screen থেকে একবার side এ scroll করলেই যে Menu পাবেন সেখানেই দেখতে পাবেন Saved Messages এর আলাদা Dedicated একটি Option দেওয়া আছে।

আমরা সবাই জানি Telegram এ Saved Messages এর Option টা কতটা উপকারি। বেশিরভাগ ব্যবহারকারীই একে একটি Cloud Storage হিসেবে ব্যবহার করে। কিন্তু Telegram এ সবকিছু একসাথে Category করে সাজানো থাকে না সবকিছু। যার ফলে দরকারী সময়ে গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলো দ্রুত পেতে সমস্যা হয়। কিন্তু Telegram X এ আপনারা এই সমস্যার সমাধান সহজেই করতে পারবেন।

৮) Interface :

Telegram Original App এ এই Option টি আপনারা পাবেন না। Telegram X এ আলাদা ভাবে Settings এ এই Option টি দেওয়া আছে। এর কারন হচ্ছে Extra কিছু কাজের জন্যে।

কি কি কাজ আসুন জেনে নিই।

#1) Autoplay Gifs (ON-OFF)

Gif গুলো Automatic ভাবে Play হওয়া চালু অথবা বন্ধ করতে পারবেন।

#2) In app Browser (ON-OFF)

Telegram এর ভিতরে কিংবা Telegram এর বাইরের কোনো external browser দিয়ে লিংক Open করতে পারবেন এমনটা আলাদা ভাবে Set করতে পারবেন।

#3) Chat previews (ON-OFF)

কোনো Chat এর ইনবক্সে না ঢুকে প্রথমে Preview করে দেখতে পারবেন।  এতে Message seen করার যে ভয়টা আছে সেটা থেকে মুক্তি পেতে পারবেন 😁। অনেকেই এই সমস্যায় ভুগেন, যে কারো মেসেজ Seen না করতে চাওয়া সত্তেও Seen হয়ে যায় তখন আর কোনো উপায় থাকে না। আবার কি মেসেজ দিয়েছে অপর পাশের ব্যক্তি সেটিও দেখতে চান কিন্তু মেসেজ যেন Seen না হয়। এই ফিচারটি Telegram X এই পেয়ে যাবেন। অনেকেরই উপকারে আসবে। Telegram অন্যান্য Messenger App গুলো থেকে এক্ষেত্রে এগিয়ে আছে।

#4) Custom Vibrations (ON-OFF)

আপনি চাইলে Custom Vibrations চালু কিংবা বন্ধ করতে পারবেন।

#5) Reduce Motion (ON-OFF)

Motion Reduce করতে পারবেন।

#6) Animated emoji (ON-OFF)

অনেকেই Animated emoji দেখতে চান না। তারা এটি বন্ধ কিংবা চালু দুটিই করতে পারবেন।

#7) Big emoji (ON-OFF)

বড় ইমোজিগুলো দেখতে না চাইলে বন্ধ করতে পারবেন। আবার চালুও করতে পারবেন।

#8) Loop Animated Stickers (ON-OFF)

Animated Sticker গুলো বার বার চলতেই থাকে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন এই ফিচারটির মাধ্যমে।

#9) Swipe Actions

Swipe করে মেসেজের Reply দিবেন নাকি Share করবেন এটা আপনি নিজের মতো করে সেট করে রাখতে পারবেন।

#10) Send By Enter (ON-OFF)

Keyboard এর Enter e Press করে Send করার অপশনটিও এখানে আছে।

#11) Hide Keyboard on chat scroll (ON-OFF)

Chat scroll করার সময় Keyboard Hide করে রাখতে পারবেন।

#12) Open in instant view

টেলিগ্রাম এর সকল লিংক Instant View করবেন নাকি শুধু Telegram.ph/ telegram.org এর লিংকগুলো instant view করবেন এটা set করতে পারবেন। কিংবা কোনো লিংকই যদি আপনি Instant view করতে না চান তবে সেটিও এখানে সেট করে রাখতে পারবেন।

Telegram এর Original App এ এই ফিচারটি নেই যা অনেক দরকার হয় অনেক সময়ই।

#13) preview external links

external link গুলোকে preview করতে পারবেন।

#14) separate photo and video তাবস (ON-OFF)

ছবি ও ভিডিও দুটির জন্যই আলাদা ট্যাব সেট করে রাখতে পারবেন। না চাইলে বন্ধ করে রাখতে পারেন।

#15) record high quality round videos

HD Quality তে Round Video Record করে রাখতে পারবেন।

#16) compress audio (ON-OFF)

Audio Compress যদি আপনি করতে চান তবে করতে পারেন। আর না চাইলে বন্ধ করে রাখতে পারেন।

#17) inapp camera customization

TelegramX/Lgeacy/System যে ক্যামেরা দিয়ে আপনি Photo/Video Record করতে চান আপনি করতে পারবেন।

#18) press volume key to take pictures or record videos/zoom/system volume

volume button এর মাধ্যমে ভিডিও কিংবা ছবি তুলতে পারবেন অথবা জুম করতে পারবেন। যদি না চান তবে বন্ধ করে Default System এও ফিরে যেতে পারবেন।

এছাড়াও আরো কিছু ফিচার আছে যা আপনারা নিজেরা ব্যবহার করে Exolore করুন।

অবশেষে বলবো, অনেক কথা বলে ফেলেছি। এসব ফিচার আপনারা টেলিগ্রাম এর অরিজিনাল এপ্লিকেশনে পাবেন না। এক্সট্রা ফিচারের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের অনেক কাজ আরাও সহজ ভাবে করতে পারবেন। এ কারনেই এই পোস্টটি লিখা। আশা করি কারো না কারো অবশ্যই কাজে লাগবে। যদি কাজে আসে তবে অবশ্যই আমাকে জানাবেন।

আরো একটি কথা বলে রাখি। এই App ছাড়াও আরো বেশ কিছু ভালো ভালো App আছে যা Telegram ও এই যে App টি (Telegram X) এর থেকেও বেশি ফিচারে পরিপূর্ণ। আমি ঐগুলো নিয়েও পোস্ট লিখবো। আশা করছি আপনাদের কাজে দিবে।

ইনশাল্লাহ দেখা হবে পরের পোস্টে।
ধন্যবাদ।
This is 4HS4N
Logging Out….

The post Telegram Alternative (Part-1) Telegram এর বিকল্প App যেখানে Telegram এর চেয়ে বেশি ফিচার পাবেন! appeared first on Trickbd.com.

ফেইসবুক একাউন্ট পার্মানেন্ট ডিলিট করতে পারছেন না.?? তাহলে এই পোস্টটি পড়ুন, (ফেইসবুক একাউন্ট ডিলিট করার সম্পুর্ন গাইডলাইন)। ✅

Posted:

হ্যালো বন্ধুরা,, আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশাকরি ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি। আজকে আমি যে বিষয়ে পোস্ট করতে চলেছি সেটা আপনারা পোস্টের টাইটেল দেখেই বুঝে গেছেন। হ্যাঁ, বন্ধুরা এটা খুব সহজ আপনি আপনার ফেসবুক একাউন্ট কিভাবে ডিলিট করবেন।

বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি সোশ্যাল মিডিয়া। যার ব্যবহারকারী বিশ্বের এক – তৃতীয়াংশ মানুষ, বলা চলে কয়েক কোটি ইউজার। আমাদের অনেকের একের অধিক দুইটি বা তিনটি ফেসবুক আইডি আছে। বিভিন্ন প্রয়োজনে অনেকেই ফেসবুক আইডি খুলে থাকেন ফেসবুক আইডি খোলা যতটা সহজ এবং সরল ডিলিট করা বা ডিএক্টিভ করা কিন্তু অনেক কঠিন। কিছুটা কষ্ট করে বা প্রোগ্রাম ঘাটাঘাটি করে অল্পসংখ্যক লোকের দারা পার্মানেন্টলি ডিলিট করা সম্ভব। কিন্তু পার্মানেন্টলি ডিলিট করা এটা খুব কম মানুষই জানে আর এই ফিচারটি ফেসবুক কর্তৃপক্ষ অনেকটা লুকিয়ে রেখেছে বলা চলে। আমার আজকের এই আর্টিকেল লেখার উদ্দেশ্য ফেসবুক আইডি কিভাবে পার্মানেন্টলি ডিলিট করবেন সেটি সহজভাবে তুলে ধরা। এবং চেষ্টা করব স্টেপ বাই স্টেপ বুঝিয়ে দেয়ার।

কিভাবে আপনার ফেসবুক আইডি পার্মানেন্টলি ডিলিট করবেন।

আপনি চাইলে একটি স্মার্টফোন অথবা কম্পিউটার দুটি অপারেটিং সিস্টেমেই করতে পারবেন। আমরা সবাই যেহেতু আমাদের মোবাইল থেকেই ফেসবুক ইউজ করে থাকি সে ক্ষেত্রে ফেসবুক অ্যাপ থেকে ডিলিট করার অপশন টা দেখাচ্ছি।
আপনার ফেসবুক অ্যাপসটি ওপেন করুন। ওপেন করার পর থ্রি ডট লাইনে ক্লিক করুন

থ্রি ডট লাইনে ক্লিক করার পর আপনারা সমানে একটি পেজ ওপেন হবে।

তারপর নিচে স্ক্রল করলে দেখতে পারবেন Settings & Privacy নামের একটি অপশন আছে সেখানে ক্লিক করুন।

Setting And Privacy অপশনটিতে ক্লিক কার পর নতুন একটি পেজ খুলবে আপনার সামনে। পেজটির একদম উপরের লাইনে লেখা থাকবে Personal And Account Information.

Personal And Account Information অপশনটিতে ক্লিক করলে আপনি আরেকটি পেইজ দেখতে পাবেন। সেখানে লেখা থাকবে.

Name
Contact Info
Identity confirmation
Account Ownership And Control

আপনি একাউন্ট ওনারশিপ এন্ড কন্ট্রোল অপশনটিতে ক্লিক করুন।

অ্যাকাউন্ট ওনারশিপ এন্ড কন্ট্রোল অপশনটিতে ক্লিক করার পর নতুন একটি পেজ খুলবে আপনার সামনে সেটিতে দুটি অপশন দেয়া থাকবে। প্রথমটি হচ্ছে আপনি চাইলে আপনার অ্যাকাউন্টটি সাময়িক সময়ের জন্য ডিএক্টিভ করে রাখতে পারবেন আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে আপনি আপনার একাউন্টি স্থায়ীভাবে ডিলিট করতে পারবেন।

যদি আপনার অ্যাকাউন্টটি পার্মানেন্টলি ডিলিট করতে চান। Delete Account অপশনটিতে ক্লিক করুন। ডিলিট অ্যাকাউন্ট অপশনটিতে ক্লিক করার পর আপনার সামনে আরেকটি নতুন পেজ খুলবে।

এই পেজটিতে আপনাকে কত গুলো অপশন দেয়া হবে যে কী কারণে আপনি আপনার অ্যাকাউন্ট ডিলিট করতে চাচ্ছেন সেই কারণ দেখাতে বলা হবে। আপনি এখান থেকে যেকোন একটি অপশন সিলেক্ট করে

Continue to Account Deletion

অপশনে ক্লিক করুন। অপশনটিতে ক্লিক করার পর, এখানে আপনাকে কন্টিনিউ টু একাউন্ট ডিলেট অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে এরপর নতুন একটি পেজ ওপেন হবে।

এখানে আপনি যে অ্যাকাউন্ট ডিলিট করতে চাচ্ছেন সে অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ডটি লিখে Continue বাটনে ক্লিক করুন। কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করার পর নতুন আরেকটি পেইজ সামনে ওপেন হবে এবং সেটি হচ্ছে চূড়ান্ত ডিলিট অপশন। এখানে আপনাকে বলা হবে আপনি যে অ্যাকাউন্ট ডিলিট করছেন সেটি চাইলে 30 দিনের মধ্যে আবার একটিভ করতে পারবেন বা পুনরায় সেটি সক্রিয় করতে পারবেন কিন্তু 30 দিন পর এটি আর সক্রিয় করা সম্ভব হবে না। যদি আপনি 30 দিনের মধ্যে অ্যাকাউন্টটি পুনরায় চালু করতে চান তাহলে সেটিকে আবার লগইন করে সক্রিয় করতে পারবেন।

অপশনটিতে ক্লিক করে আপনার একাউন্টটি সম্পূর্ণভাবে ডিলিট করুন।
আপনার অ্যাকাউন্টটি সম্পূর্ণভাবে ডিলিট হওয়ার পর অটোমেটিকলি লগ আউট হয়ে যাবে।
শেষ কথা
এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনার যদি কোন উপকার হয় তাহলে একটা (লাইক) 👍দিন , এবং ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন।

নমস্কার।

The post ফেইসবুক একাউন্ট পার্মানেন্ট ডিলিট করতে পারছেন না.?? তাহলে এই পোস্টটি পড়ুন, (ফেইসবুক একাউন্ট ডিলিট করার সম্পুর্ন গাইডলাইন)। ✅ appeared first on Trickbd.com.

টাইম ম্যানেজমেন্ট Pdf – জীবনে সময়ের সঠিক ব্যবহার জানতে চাইলে এখনই ডাউনলোড করে নিন

Posted:

সময় আমাদের জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সময়েকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে জীবনে সফলতা অর্জন হয়ে যায় খুবই সহজ। স্কুলের পরীক্ষা থেকে শুরু করে আমাদের জীবনের প্রতিটা ধাপে আমরা সময়ের সাথে ছুটি। পৃথিবীতে যে যত বেশি সময়কে কম অপচয় করেছে সেই জীবনে তত সফলতা অর্জন করতে পরেছে।

পৃথিবীতে যত গুণী জন আছেন এবং ছিলেন সবাই আমাদের সময়ের গুরুত্ব দিয়ে সঠিক সময়ে কাজ করতে বলেছে গেছেন। আমরা যদি বসে বসে সারাদিন ফেসবুক, ইউটিউব, গেম এগুলো নিয়ে অযথা সময় পার করে দেই তাহলে কি জীবনে সফল হতে পারবো? অথচ আপনার আশেপাশেই দেখুন আপনার বয়সের অনেকেই তার হাতের ফোনটিতে অযথা সময় নষ্ট না করে সময়কে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন স্কিল অর্জন করছে। যেমনঃ কেউ শিখছে প্রোগ্রামিং, কেউবা আবার বিভিন্ন ভাষায় দক্ষতা অর্জন করছে। বর্তামান যুগে আপনি ইচ্ছা করলে আপনার হাতের ফোনটি দিয়েই অনেক কিছু করতে পারবেন। তার জন্য শুধু প্রয়োজন একটু ইচ্ছাশক্তি আর সময়কে কাজে লাগানোর দক্ষতা।

  • আরো পড়ুনঃ ভিন্ন সময়ে ভ্রমণ – সাইন্স ফিকশন Pdf
  • তো বন্ধুরা আপনারা সময়ের সঠিক গুরুত্ব, সঠিক ব্যবহার, কিভাবে সময়কে কাজে লাগিয়ে জীবনে সফল হওয়া যায় এরকম আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানতে পারবেন, ব্রায়ায়ন ট্রেসির – টাইম ম্যানেজমেন্ট বইটি থেকে।

    Book Name: টাইম ম্যানেজমেন্ট
    Author: Brian Tracy
    Translator: ফজলে রাব্বি
    Category: Motivational, আত্ম উন্নয়নমূলক বই
    Published: 2014
    Publisher: সাফল্য প্রকাশনী

    The post টাইম ম্যানেজমেন্ট Pdf – জীবনে সময়ের সঠিক ব্যবহার জানতে চাইলে এখনই ডাউনলোড করে নিন appeared first on Trickbd.com.

    নতুনদের জন্য কোনটি সেরা ব্লগার না ওয়ার্ডপ্রেস (Which is best Blogger or WordPress)

    Posted:

    আসসালামু আলাইকুম ও আদাব

    কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন।
    আমি
    নাবিদ এনকে (Nabid NK) আজ আপনাদের সামনে আবার একটা টপিক নিয়ে হাজির হয়েছি।যদিও এই বিষয়টা কারও অজানা নয় তবুও একটু বিস্তর আলোচনার চেষ্টা করবো।
    আপনি যদি নতুন ব্লগিং করতে চান এবং ভাবছেন কি ইউজ করবেন।তাহলে পোষ্টি আপনার জন্যই

    ব্লগার (Blogger)

    ব্লগার কি?
    ব্লগার গুগলের একটি সার্ভিস।যারা ব্লগিং করতে আগ্রহী গুগল তাদের এই ফ্রি প্লাটফর্ম উন্মুক্ত করে দিয়েছে।
    ব্লগারে কি কি পাওয়া যায়?
    ব্লগারের সেটিং এবং ব্যবহার অত্যন্ত সহজ।যে কেউ সহজেই ইউজ করতে পারবে।ব্লগারে ব্লগ তৈরি করতে গেলে তারা আপনাকে তাদের নিজস্ব একটা সাবডোমেইন (blogger.com) দিবে এবং এবং একটা ঝামেলা বিহীন একটি ওয়েব আপনাকে প্রদান করবে।এখন এটাকে আপনি কিভাবে সাজাবে এটা আপনার দায়িত্ব।নেট এ ব্লগারের অসংখ্য থীম(.xml format) পেয়ে যাবেন।যা সহজেই আপনি আপলোড করে কাস্টোমাইজ করতে পারবেন।
    ব্লগারের সুবিধা কি কি?

  • আপনার এই ব্লগটি থাকবে লাইফটাইমের জন্য ব্যান হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই
  • সেটিংস,সিস্টেম অত্যন্ত সহজ হওয়ায় নতুনদের জন্য একটি আদর্শ জায়গা
  • গুগলের নিজস্ব সার্ভিস হওয়ায় সহজেই গুগল সার্চ কনসোল এ এড করা (গুগলই আপনাকে মেইলে অনেক কিছু জানিয়ে দেবে)
  • গুগল আপনার কন্টেন্ট এর উপর কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করে না
  • এর জন্য গুগলকে কোনো ফি প্রদান করতে হয় না এবং কোনো সময় সাইট ডাউন হবে না
  • আপনি চাইলে তাদের সাবডোমেইনেও এডসেন্স পেতে পারেন
  • আপনি চাইলে একাধিক লেখক এড দিতে পারেন
  • আপনার কন্টেন্ট ব্যাকআপ/রিস্টর করতে পারেন
  • কাস্টমভাবে অনেক ফ্রী/প্রিমিয়াম থীম ইউজ করতে পারবেন এবং কাস্টোমাইজ করতে পারবেন
  • ব্লগারের অসুবিধাসমুহ?

  • সাইটের সকল কিছু নিয়ন্ত্রন আপনার কাছে থাকবে না
  • উপরি সুবিধার জন্য কোনো থার্ডপার্টি প্লাগইন ইউজ করতে পারবেন না
  • সকল পেইজ অতিরিক্ত কাষ্টমাইজ করতে পারবেন নাহ
  • লিমিটেড স্টোরেজ বাড়াতে হলে পেইড করতে হবে
  • নেটে ব্লগারের ফ্রি থীম সল্পতা
  • ওয়ার্ডপ্রেস/WordPress

    এটি WordPress Inc. এর একটি ওয়েববুইল্ডিং সফ্টওয়ার।যার মাধ্যমে সহজেই হোস্টেড একটা সাইটকে মনের মতো করে সাজানো যায়।
    সুবিধা সমুহ
    এই ওয়ার্ডপ্রেস এর সুবিধা বলে শেষ করা যাবে না।কি নেই এখানে।এমন কিছু নেই যা এই ওয়ার্ডপ্রেসে নেই।হাজার হাজার থীম।আবার উপরি সুবিধা যোগ করতে রয়েছে প্লাগইন ইউজের সুবিধা।আপনার যা ইচ্ছা হবে তাই করতে পারবেন।আপনার সাইটের সম্পুর্ন নিয়ন্ত্রন আপনার হাতেই।অসখ্য ইউজার আপনার সাইটে একাউন্ট তৈরি করতে পারবে।যেকোনো কিছু ব্যাকআপ/রিষ্টর করতে পারবেন।এই ওয়ার্ডপ্রেস এর সুবিধা বলতে গেলে একটা বই লেখা হয়ে যাবে।
    অসুবিধা সমুহ

  • ডোমেইন+হোষ্টিং অনেক খরচ
  • আবার অনেক থীম / প্লাগইন টাকা দিয়ে কিনতে হয়
  • সম্পুর্ন সার্ভিস নিতে হলে পেইড ইউজ করতে হবে
  • সেটিংস/সিস্টেম অনেকটা কঠিন হওয়ায় অনবিজ্ঞদের জন্য ব্যবহার করা অনেকটা কষ্ট সাধ্য
  • আমি নতুন কোনটা ইউজ করবো?

    আপনি যদি নতুন হয়ে থাকেন আমার ব্যক্তিগত মতামত আপনি ব্লগার ইউজ করুন।কারন এটাতে খরচ অনেক কম।আপনি বিনা খরচেও আপনার অভিজ্ঞতা বাড়াতে পারেন।আর এটি নিয়ন্ত্রন করা অনেকটা সহজতর নতুনদের জন্য।আর গুগলের একটি অংশ হওয়ায় এডসেন্স পাওয়া অনেকটা সহজ (যদি তাদের শর্ত মানেন)।আপনি যদি এখানে ব্যর্থ হোন তাও ক্ষতি নেই/অনেক কম।কিন্তু ওয়ার্ডপ্রেসে হোষ্টিং ডোমেইনসহ অনেক খরচ যদি আপনি ব্যর্থ হোন তাহলে আপনার অনেকটা পরিমান লস হবে।যদি অনবিজ্ঞ হয়ে ওয়ার্ডপ্রেস ইউজ করেন তাহলে আপনার সফল হওয়ার চান্স অনেকটা কম।আর ব্যর্থ হলেই ক্ষতি।তাই নতুনদের জন্য ব্লগারই সেরা।

    ভুলভ্রান্তি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।পারলে ভুলটা ধরিয়ে দিবেন।
    যেকোনো সমস্যায়ঃ ফেসবুকে আমি

    ধন্যবাদ








    The post নতুনদের জন্য কোনটি সেরা ব্লগার না ওয়ার্ডপ্রেস (Which is best Blogger or WordPress) appeared first on Trickbd.com.

    Termux theme or font পরিবর্তন করুন কোন রকম টুলস ছাড়া ।

    Posted:

    আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি।

    আজ আমি আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম কিভাবে কোন টুলস ছাড়া termux এর theme পরিবর্তন করবেন। আমাদের Github or gitlab থেকে কোন টুসল ডাউনলোড করা লাগবে না।

    যা যা লাগবে :

    ১ম : termux কে f-droid থেকে ইনস্টল করতে হবে।

    ২য় : f-Droid App টি সাথে ইন্টারনেট কানেকশন।

    প্রথমে আমরা f-Droid এ চলে যাবো।

    এখন আমরা termux style টি ডাউনলোড করবো এবং ইনস্টল করবো।

     

    এখন আমরা চলে যাবো termux এ ।

    এখন আমরা termux এর যেকোন একটা অংশে টাপিস করে ধরে রাখবো এবং copy, paste,more তিনটি অপশন দেখতে পারবো আমরা more এ চলে যাবো।

    এখন আমরা চলে যাবো style এ

    এখন আমরা অনেক গুলো কালার দেখতে পারবো। আপনার পছন্দের মতো কালার বেছে নিতে পারবেন।

    আর হ্যাঁ কালার এর সাথে ও থাকছে ফন্ট style অনেক গুলো ফন্ট স্টাইল আছে পছন্দের মতো ফন্ট বেছে নিবেন।

    যদি আপনার কালার,ফন্ট পছন্দ না হয় তাহলে আপনি default চলে যাবে তাহলে আগের মতো হয়ে যাবে।

    দেখতেই পাচ্ছেন আমার. Theme change হয়ে গেছে। তো আজ এই পর্যন্তই ভালো থাকবো আল্লাহ্ হাফেজ।

    The post Termux theme or font পরিবর্তন করুন কোন রকম টুলস ছাড়া । appeared first on Trickbd.com.

    Mobile Review Specifications Table Code

    Posted:

    মোবাইল রিভিউ ওয়েবসাইটের টেবিল কোড

    আজকাল অনেকেই ব্লগিং করেন।কেউ হয়তো নতুন,আবার কেউ হয়তো অনেক আগে থেকেই ব্লগিং করতেছেন।যারা নতুন তারা অনেকেই নিশ হিসেবে মোবাইল রিভিউ করতেছেন।মোবাইল রিভিউ একটি ভালো নিশ এবং সফল হওয়ার সম্ভাবনাও অনেক।

     

    কিন্তু যারা মোবাইল রিভিউ কে নিশ হিসেবে নিয়েছেন এবং ব্লগারে ব্লগিং করতেছেন তাদের একটি সমস্যা রয়েই যায়।সেটা হচ্ছে মোবাইল রিভিউ এর জন্য স্পেসিফিকেশন টেবিল।মোবাইল রিভিউ করার জন্য দরকার হয় একটি স্পেসিফিকেশন টেবিল।যেটি দিয়ে একটি মোবাইল রিভিউ করার সময় মোবাইলটির সব ফিচার পুঙ্খানপুঙ্খভাবে তুলে ধরা যায়।

     

    কিন্তু শুধু টেবিল হলেই হবে না।দরকার পড়ে সুন্দর একটি টেবিল যেটি ইউজার-ফ্রেন্ডলি।অর্থাৎ,আপনার ব্লগার ভিজিটররা যেনো সহজেই টেবিলটি থেকে যে মোবাইলটি নিয়ে রিভিউ করতেছেন,সেটির সব ফিচার সহজেই বুঝতে পারে।আর ভিজিটর এর সুবিধা হওয়া মনে ব্লগিং করা সার্থক।টেবিল এর কিছু ফিচার থাকতে হয়,যেমন ; টেবিলটি আলাদা আলাদা ভাগে ভাগ করা থাকা উচিত,যাতে করা মোবাইলের সব ফিচার সুন্দর ভাবে বুঝা যায়।

     

    হাবিজাবি টেবিল এর থেকে একটি সুন্দর মোবাইল রিভিউ টেবিল আপনার সাইটের ভিজিটর দের আকৃষ্ট করবে বেশি এবং তাদেরকে আপনার সাইটের পার্মানেন্ট ভিজিটর রূপান্তর করবে।কিন্তু আপনি যদি অনেক খুঁজেও ভালো একটি টেবিল না পেয়ে থাকেন,তবে আমি আজ আপনার সাথে শেয়ার করবো সুন্দর একটি টেবিল কোড।যেটি দিয়ে আপনি আপনার মোবাইল রিভিউ ওয়েবসাইটের জন্য সুন্দর একটি টেবিল বানাতে পারবেন।

     

    সাথে রয়েছে মোবাইল রিভিউ এর জন্য আলাদা আলাদা স্পেসিফিকেশন বিভাগ।যেটি আপনাকে মোবাইল নিয়ে রিভিউ করার জন্য অনেক সুবিধা করে দিবে।যেমন ; পারফরম্যান্স টেবিল এর জন্য আলাদা বিভাগ, ক্যামেরা সেকশন , স্টোরেজ , ডিজাইন , দাম , সুবিধা , অসুবিধা ইত্যাদি।

     

    বর্তমানে মোবাইল রিভিউ ওয়েবসাইট খুবই জনপ্রিয় একটি নিস বা টপিক । মোবাইল রিভিউ প্রচুর ওয়েবসাইট রয়েছে। অনেকেই এই মোবাইল রিভিউ রেস্পন্সিভ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রতি মাসে ভালো পরিমাণে ডলার ইনকাম করছে। (how to create responsive table in blogger)

     

    কারণ মোবাইল রিভিউ রেস্পন্সিভ ওয়েবসাইট এর জন্য ইউনিক ভাবে পোস্ট লেখার দরকার হয়না। নতুন কোন মোবাইল বা স্মার্টফোন রিলিজ হলে ওই মোবাইল ফোনের ফিচার গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত লিখলে একটা পোস্ট হয়ে যায়। এতে কষ্ট অনেক কম হয়। যার জন্য এই টপিক অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ( responsive table for blogger)

     

    অনেক ভালো ভালো মোবাইল হিসেবে ওয়েবসাইট দেখবেন যেখানে তাদের পোস্ট গুলো সুন্দর একটি টেবিল এর মাধ্যমে উপস্থাপন করে। যা দেখতে অনেকটা স্টান্ডার্ড মনে হয় এবং ভিজিটর সহজে বিষয়গুলো সম্পর্কে বুঝতে পারে ।

     

    আপনি যতই বিস্তারিতভাবে মোবাইল রিভিউ এর উপর পোস্ট লিখেন না কেন ভিজিটর যদি সহজ ভাবে বুঝতে না পারে তাহলে কোন লাভ হবে না।

     

    এইজন্য বর্তমানের সকল মোবাইল রিভিউ রেস্পন্সিভ ওয়েবসাইটে টেবিল ব্যবহার করে থাকে। যাতে একজন ভিজিটর সহজেই কোন মোবাইলের ফিসার বুঝতে পারে।

     

    আর প্রায় সকলেই একবার মোবাইল রিভিউ পোস্ট এর জন্য স্ট্রাকচার কোড সেভ করে রাখে। কারণ আপনি হয়তো জানেন ব্লগারের টেবিল তৈরি করার কোন অপশন নাই। তাই ওই স্ট্রাকচার কোড প্রত্যেকটা পোস্ট লেখার সময় ইনপুট করে এবং কয়েক মিনিটের মধ্যেই একটি পোস্ট লেখা হয়ে যায়।

     

    এতে পোস্ট লেখার সময়ও অনেকটা বেঁচে যায় , ভিজিটরের কাছে পোস্ট দেখতে স্ট্যান্ডার্ড মনে হয় সব দিক থেকে আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়তে থাকে। (how to make table in blogger)

     

    কিন্তু কেউ এই মোবাইল রিভিউ রেস্পন্সিভ পোস্ট এর জন্য স্ট্রাকচার্ড কোড শেয়ার করতে চায় না। তবে আমি ফ্রিতে এই স্ট্রাকচার্ড কোড দিব। যেগুলো আপনাদের ব্লগে পোষ্ট লেখার সময় ইনপুট করে দুই থেকে তিন মিনিটের মধ্যেই একটা পোস্ট লিখতে পারেন এবং একই পদ্ধতি বারবার ব্যবহার করতে পারেন।

     

    নিচে দেখুন কিছু স্ক্রীনশট মোবাইল রিভিউ টেবিল এর :





    মোবাইল রিভিউ ওয়েবসাইটের জন্য টেবিল বানানোর কোড নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন।

    Download Mobile Review Table Code

     


    প্রিমিয়াম টেমপ্লেট পেতে PieTune.xyz ভিজিট করুন

    আমাদের সঙ্গে যুক্ত থাকতে জয়েন করুন টেলিগ্রাম গ্রুপ এবং নিত্যনতুন আপডেট পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল।

    The post Mobile Review Specifications Table Code appeared first on Trickbd.com.

    মোবাইল ফোন এর স্ক্রীনলক থাকা অবস্থায় কিভাবে ছবি বা ভিডিও করবেন।

    Posted: 20 Feb 2022 11:27 PM PST

    কেমন আছেন trickbd বাসীরা? আশাকরি ভালো আছেন। আমি আজকে আবারও চলে আসছি নতুন একটা পোস্ট নিয়ে। চলুন দেরি না করে শুরু করি তাহলে।

    আমরা অনেকেই আছি যারা জানতে চাই কিভাবে মোবাইল ফোন এর screenlock করে ছবি কিংবা ভিডিও করবেন তো সেটি নিয়েই আজকের পোস্ট

    এর জন্যে আপনার প্রয়োজন হবে একটি অ্যাপ্লিকেশন। এটি আপনি Google play store এ পেয়ে যাবেন ।

    1.প্রথমে play store এ সার্চ করুন background              video recorder

    • এরপর অ্যাপ্লিকেশন টি ইন্সটল করা হলে ওপেন করুন এবং প্রয়োজনীয় premission গুলো আলো করে দিন।
    • এইবার মাঝের তীর চিহ্নিত আইকন এ ক্লিক করলে আপনার ভিডিও করা শুরু হয়ে যাবে।

    এরপর নোটিফিকেশন প্যানেল থেকে stop অপশন এ ক্লিক করে আপনি ভিডিও রেকর্ডিং বন্ধ করতে পারেন। পরবর্তীতে আপনার ফোনের গ্যালারি তে ভিডিওটি দেখতে পারবেন।এইভাবে স্ক্রীন লক থাকা অবস্থাতেও ছবি কিংবা ভিডিও তোলা ও রেকর্ড করা যাবে।

     

    তো আজ এই পর্যন্তই। ভালো লাগল লাইক দিবেন। কমেন্ট এ আপনার মূল্যবান মতামত দিবেন। আপনাদের সুস্থথা কামনা করে এইখানেই শেষ করছি। ধন্যবাদ।

    The post মোবাইল ফোন এর স্ক্রীনলক থাকা অবস্থায় কিভাবে ছবি বা ভিডিও করবেন। appeared first on Trickbd.com.

    2022 সালে মোবাইল দিয়ে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার উপায়

    Posted:

    বর্তমান বিশ্বে প্রায় ৫.৫ বিলিয়ন এর মতো মোবাইল ইউজার রয়েছে। আর এই মোবাইল ইউজার এর সংখ্যাটা ক্রমাগত ভাবে বেড়ে চলেছে।

    মোবাইল দিয়ে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার উপায়

    মোবাইল দিয়ে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার উপায়

    আর এতো বেশি পরিমানে মোবাইল ইউজার হওয়ার কারনে। আজকের দিনে মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করার অনেক গুলো উপায় বের হয়েছে।

    যে উপায় গুলোকে অনুসরন করে আপনিও বিপুল পরিমান টাকা মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন ৷

    হ্যালো বন্ধু, স্বাগতম আপনাকে Trickbd এর নতুন একটি এপিসোডে। আজকে আপনি মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করার বেশ কিছু অজানা বিষয় সম্ভব জানতে পারবেন।

    সত্যি বলতে, একটা সময় আমি নিজেই মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতাম। আর এবার আমি সেই বিষয় গুলোই শেয়ার করবো আপনার সাথে।

    💡NOTE: আপনার যদি অনলাইন সমন্ধে কোনো প্রকার ধারনা না থাকে। তারপরেও আপনার জন্য কিছু সহজ Mobile income tips থাকবে। যেগুলো ফলো করলে আপনিও খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন। 

    মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করার উপায় 

    এবার আমি আপনাকে এমন কিছু উপায় বলবো। যেগুলো মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার জন্য অন্যতম কিছু উপায়। আর আপনার বুঝতে যেন কোনো প্রকার অসুবিধা না হয়।

    সেজন্য আমি মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করার উপায় গুলো কে। খুব সহজ এবং সাবলীল ভাবে বিস্তারিত বলার চেস্টা করবো। 

    ০১| ব্লগিং করে টাকা ইনকাম 

    আমরা সবাই জানি, টাকা আয় করার জন্য ব্লগিং হলো অন্যতম একটি মাধ্যম। আর আপনার হাতে যদি একটি এন্ড্রয়েড ফোন থাকে ৷ তাহলে আপনি ব্লগিং এর কাজ গুলো।

    সেই মোবাইল ফোন দিয়ে খুব সহজে করতে পারবেন। কারন আজকের দিনে মোবাইল ফোন গুলোকে এতোটাই স্মার্ট করা হয়েছে। যার কারনে, আপনি এখন অনলাইন এর অনেক কাজ মোবাইল দিয়েই করতে পারবেন।

    💡Pro Tips: দেখুন, ব্লগিং হলো একটি ব্রাউজিং প্লাটফর্ম। যে কারনে আপনার ফোনে একটা ভালো Browser ইনস্টল করতে হবে। আমার মতে Google Chrome ব্লগিং করার জন্য উপযুক্ত একটি মোবাইল ব্রাউজার। 

    কিভাবে Blogging থেকে আয় করা যাবে? 

    মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করার জন্য, আপনাকে স্টেপ বাই স্টেপ কিছু কাজ করতে হবে। এবার সেই কাজ গুলোকে সহজভাবে জানতে হলে। নিচের আলোচনায় নজর দিন। 

    1. সবার আগে আপনাকে একটি Domain কিনতে হবে। 
    2. এরপর আপনাকে Blogspot.com থেকে একটি ব্লগ সাইট তৈরি করতে হবে। 
    3. এরপর সেই ব্লগে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন বিষয়ে লেখালেখি করতে হবে। 
    4. আর আপনার মূল টার্গেট হবে আপনার ব্লগে ভিজিটর নিয়ে আসা। 
    5. আর আপনি যদি চান ওয়ার্ডপ্রেস থেকে ব্লগসাইট বানাবেন তাহলে আপনাকে হোস্টিং কিনতে হবে।

    তো আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করতে চান। তাগলে উপরের কয়েকটি ধাপ অনুসরন করলে। আপনি কোনো ঝামেলা ছাড়াই শুরু করতে পারবেন ৷

    আর আমার দৃষ্টিকোণ থেকে, মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করার জন্য। ব্লগিং এর মতো সহজ উপায় আর দ্বিতীয়টি নেই। 

    ০২| মোবাইল দিয়ে কন্টেন্ট লিখে আয়

    মোবাইল দিয়ে আয় করার আরও একটি সহজ উপায় হলো Content Writing করা। যদি আপনার হাতে একটি মোবাইল থাকে। তাহলে আপনি মোবাইল দিয়ে কন্টেন্ট রাইটিং করে আয় করতে পারবেন ৷

    কেননা, বর্তমান সময়ে এমন অনেক মানুষ আছেন। যারা তাদের মোবাইল ফোন এর মাধ্যমে কন্টেন্ট রাইটিং করে টাকা ইনকাম করে আসছেন। আর এতো মানুষ যদি এই কাজটি করে টাকা ইনকাম করতে পারে ৷ তাহলে আপনি কেন পারবেন না?

    বর্তমানে আপনি যে লেখাটি পড়ছেন। মূলত এটাও হলো একটি কন্টেন্ট। যেগুলো লেখার জন্য একটি ভালো মানের মোবাইল ফোন হলেই যথেষ্ট।

    কেননা, বর্তমানে এমন কিছু এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন ডেভলপ করা হয়েছে। যে এপস গুলোর মাধ্যমে কোনো প্রকার ঝামেলা ছাড়াই কন্টেন্ট লিখা যায়। ঠিক যেমনটা একটি কম্পিউটার ডিভাইস লেখা হয়ে থাকে। আর একটা কথা না বললেই নয়।

    সেটি হলো, বর্তমান সময়ে একজন ভালো কন্টেন্ট রাইটার এর অনেক বেশি চাহিদা রয়েছে। 

    কিভাবে কন্টেন্ট রাইটিং করে আয় করবেন? 

    আজকের দিনের কন্টেন্ট রাইটার এর চাহিদার উপর নির্ভর করে। আপনিও আপনার মোবাইল ফোন থেকে খুব সহজেই কন্টেন্ট রাইটার এর কাজটি করতে পারবেন।

    সেজন্য প্রথমে আপনাকে মোবাইল ফোন এর জন্য একটি ভালো এপ্লিকেশন ডাউনলোড করে নিতে হবে। যে এপ্লিকেশন দিয়ে আপনি মোবাইল দিয়ে কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজটি করতে পারবেন ৷

    তো আমার দৃষ্টিকোন থেকে আপনি যদি Google Docs নামক এপ্লিকেশন টি ব্যবহার করেন ৷ তাহলে আপনি খুব সহজেই এই ধরনের কন্টেন্ট গুলো মোবাইল দিয়েই লিখতে পারবেন।

    আর আপনি যদি এই কাজটি করে টাকা আয় করতে চান। তবে আপনাকে বেশ কিছু ধাপে কাজ করতে হবে। যেমনঃ

    • প্রথমত আপনার কন্টেন্ট এর কোয়ালিটি অনেক ভালো হতে হবে। 
    • এরপর আপনি আপনার লেখা কন্টেন্ট গুলো কে বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্মে সেল করতে হবে। 
    • যারা মূলত ব্লগিং/ইউটিউবিং করেন। তারা বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট কিনে নিয়ে থাকে। 
    • আর আপনি তাদের কাছে কন্টেন্ট সেল করে মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন। 

    তো আপনি যদি মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করতে চান। তাহলে উপরের কয়েকটি ধাপ অনুসরন করলে। আপনিও মোবাইল দিয়ে কন্টেন্ট রাইটিং করে আয় করতে পারবেন। 

    💡Future Notice: কিছুদিন পর আমি আমার ব্লগের জন্য কনটেন্ট রাইটার  নিব।  অর্থাৎ আপনি বাংলা লেখা লিখি করে আমার ওয়েব সাইট থেকে খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

    ০৩| ইউটিউব থেকে আয়

    আমরা সবাই জানি যে, আজকের দিনে ইউটিউব থেকেও প্রচুর পরিমান টাকা আয় করা সম্ভব। আর যার কারনে আজকের দিনে অনেক মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়েছে ইউটিউব প্লাটফর্মে কাজ করার জন্য।

    কারন ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য কম্পিউটার বাধ্যতামূলক নয়। বরং আপনি চাইলে খুব সহজেই আপনার মোবাইল ফোন থেকে ইউটিউবে কাজ করতে পারবেন। এবং আপনিও সেই মোবাইলে কাজ করার বিনিময়ে ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন।

    Youtube হলো একটি ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম যেখানে আপনি শুধু ভিডিও কন্টেন্ট নিয়ে কাজ করতে পারবেন। আর বর্তমান সময়ে মোবাইল গুলোর জন্য এমন সব Android Video editor apps ডেভলপ করা হয়েছে।

    যেগুলোর মাধ্যমে মোবাইল ফোন দিয়েই অনেক ভালো কোয়ালিটির ভিডিও তৈরি করা সম্ভব। 

    কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করবেন? 

    যদি আপনি আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে চান। তবে শুরু থেকে শেষ অবধি আপনাকে বেশ কিছু ধাপ অনুসরন করে কাজ করতে হবে। যেমনঃ

    1. প্রথমত আপনাকে একটি Youtube Channel তৈরি করতে হবে। 
    2. এরপর সেই চ্যানেল কে একবারে ভালোভাবে কাস্টমাইজড করে নিতে হবে। 
    3. তারপর আপনাকে সেই চ্যানেলে প্রতিনিয়ত নির্দিষ্ট কোনো টপিকে ভিডিও আপলোড করতে হবে। 
    4. এবং সবশেষে আপনার চ্যানেল কে ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম থেকে মনিটাইজড করে নিতে হবে। 
    5. এরপর থেকে আপনি সেই ইউটিউব চ্যানেল থেকে মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন। 

    আপনি যদি একান্তভাবে মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করতে চান। তবে ইউটিউব হবে আপনার জন্য উপযুক্ত একটি উপায়। যে উপায় কে ফলো করে আপনিও মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন। 

    💡গুরুত্বপূর্ণ নোট:  উপরের দেখানো পদ্ধতিগুলোর ছাড়াও আরও অনেক ধরনের উপায় রয়েছে যেখান থেকে আপনি অনলাইনে খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন । তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়  আরেকটি মাধ্যম হলো টাকা আয় করার apps

    কোন app দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় যদি জানতে চান তাহলে উপরের লিঙ্ক থেকে আমার ব্লগে লেখা টাকা আয় করার এপ গুলা দেখে আসতে পারেন।

    আমাদের শেষকথা 

    আপনার হাতে একটি মোবাইল ফোন আছে। এরমানে আপনি অনলাইনে বিভিন্ন প্লাটফর্মে কাজ করতে পারবেন। কিন্তুু অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য।

    আপনাকে বেশ কিছু ধাপ অনুসরন করে কাজ করতে হবে। আপনি যদি সঠিকভাবে সেই ধাপ গুলো অনুসরন করে কাজ করতে পারেন। তাহলেই আপনি মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন।

    আর একজন মোবাইল ইউজার আসলে কোন কোন পদ্ধতি অনুসরন করে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন। তার সব গুলো উপায় নিয়ে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

    আশা করি সেই উপায় গুলো আপনি বেশ ভালো ভাবে বুঝতে পেরেছেন।

    তবে এই রিলেটেড আর কোনো প্রশ্ন থাকে। তাহলে প্লিজ নিচে কমেন্ট করে জানাবেন। আর বাংলা ভাষায় এমন সব হিডেন টিপস গুলো জানতে হলে Trickbd এর সাথে থাকবেন ৷

    আরেকটা কথা বাংল ভাষায় আমার নিজের একটি ব্লগ সাইট আছে যেখানে আমি প্রতিনিয়ত অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় এবং ব্লগিং , এসসিও   নিয়ে লেখা লেখি করি । সময় করে একবার ঘুরে আসুন আমার বাংলা ব্লগ সাইট www.banglaitblog.com

    The post 2022 সালে মোবাইল দিয়ে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার উপায় appeared first on Trickbd.com.

    [part 3] আসুন জেনে নিই লজিক গেইট (Logic gate) সম্পর্কে। বিস্তারিত পোস্টে।

    Posted:

    আসসালামু আলাইকুম।

    আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালোই আছেন।

    প্রতিদিনের মতো আজও লজিক গেইট সম্পর্কে পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমরা লজিক গেইটের তৃতীয় পর্ব নিয়ে আলোচনা করবো।

    ★সবার প্রথমে বলতে চায় যারা আমার পূর্বের পোস্ট গুলো পড়েন নাই, তারা দয়া করে পূর্বের পোস্ট গুলো পড়ে নিন। কারণঃ পূর্বের পোস্ট গুলো ছাড়া আপনি আজকের পোস্টের কিছুই বুঝতে পারবেন না। তাই আগের পোস্ট গুলো পরে নিন।

    ♠এখানে ক্লিক করে আমার লজিক গেইট সম্পর্কে প্রথম পর্বটি পড়ে নিন।

    ♠এখানে ক্লিক করে আমার লজিক গেইট সম্পর্কে দ্বিতীয় পর্বটি পড়ে নিন

    আমি আজকে বেশী কথা বলবো না সরাসরি পাঠে চলে যেতে চায়।

    ★আজকে আমাদের টপিক হলো সার্বজনীন গেইট (Universal gate) সম্পর্কে।

    তো চলুন শুধু করা যাক।

    ভূমিকাঃ আপনারা নিশ্চয় জানেন, OR, AND, ও NOT এই তিনটি গেইটকে মৌলিক গেইট বলে। আবার এই তিনটি গেইটের সমন্বয়ে যে কোনো লজিক বর্তনী তৈরী করা সম্ভব। তবে শুধু NAND গেইট দিয়েও যে কোনো বর্তনী তৈরী করা সম্ভব। এর মানে হলোঃ শুধুমাত্র NAND GATE দিয়ে OR, AND, ও NOT গেইটের ফাংশন তৈরী করা যায়। তেমনি শুধু NOR GATE দিয়েও মৌলিক গেইট তিনটি তৈরী করা যাবে। তাই NAND ও NOR Gate দুইটিকে Universal gate বা সার্বজনীন গেইট বলে।

    তাহলে আপনারা নিশ্চয় বলতে পারবেন সার্বজনীন গেইট কাকে বলে?

    => যে সকল গেইট থেকে সকল প্রকার মৌলিক গেইট তৈরী করা সম্ভব সেই সমস্ত গেইটকে সার্বজনীন গেইট বা Universal gate বলে।

    →Nand ও Nor গেইট হলো সার্বজনীন গেইট।

    ♦আমি আবার বলছি, যে সকল গেইট দিয়ে সকল মৌলিক গেইট (OR, AND, NOT) তৈরী করা যায় তাকে সার্বজনীন গেইট বলে। আমরা এইবার গেইট দুইটোর সার্বজনীনতা প্রমাণ করবো। যদি আমরা NAND ও NOR গেইট দিয়ে মৌলিক গেইট গুলো তৈরী করতে পারি তাহলে প্রমাণ হয়ে গেল যে NAND ও NOR উভয়ই সার্বজনীন গেইট।

    আমরা প্রথমেই NOR গেইটটা প্রমাণ করবোঃ

    NOR গেইটের সার্বজনীনতার প্রমাণঃ

    (i). NOR গেইট দিয়ে মৌলিক গেইট OR বাস্তবায়নঃ

    নর গেইটের ইনপুট A ও B হলে NOR গেইট মৌলিক গেইট OR এর মতো কাজ করবে। নিচের চিত্র টি আপনারা দেখে নিনঃ

    (ii). NOR গেইট দিয়ে মৌলিক গেইট AND বাস্তবায়নঃ

    নর গেইটের ইনপুট A ও B হলে নর গেইট মৌলিক গেইট অ্যান্ড এর মতো কাজ করবে। নিচের চিত্রটি আপনারা দেখে নিনঃ

    *ডি মরগ্যানের উপপাদ্য অনুযায়ী এটা হয়েছে।

    (iii). NOR গেইট দিয়ে মৌলিক গেইট NOT বাস্তবায়নঃ

    নর গেইটের দুইটি ইনপুটই A হলে নর গেইট মৌলিক গেইট নট এর মতো কাজ করবে। নিচের চিত্রটি আপনারা দেখে নিনঃ

    তাহলে আপনারাই দেখুন NOR গেইট দিয়ে সব মৌলিক গেইট গুলো তৈরী করা যায়,,,,তাহলে নিশ্চয় Nor গেইটকে আমরা সার্বজনীন গেইট (Universal gate) বলতে পারবো। তাই না????

    তাহলে নর গেইটের টা প্রমাণীত হয়ে গেল। এবার আমরা Nand গেইটা প্রমান করার চেষ্টা করবো। তো চলুন শুরু করা যাক।

    ♦NAND গেইটের সার্বজনীনতা প্রমাণঃ

    (i). NAND gate দিয়ে OR গেইটের ফাংশন বাস্তবায়নঃ

    NAND গেইটকে নিচের চিত্রের মতো সংযোগ করে একে OR গেইটে রুপান্তর করা যায়। এক্ষেত্রে তিনটি nand gate এর প্রয়োজন হয়।

    আপনারা নিচের ছবি দেখে বুঝার চেষ্টা করুন।

    (ii). NAND গেইট দিয়ে AND গেইটের ফাংশন বাস্তবায়নঃ

    NAND গেইটকে নিন্মরুপে সংযোগ করে একে AND গেইটে রুপান্তর করা যায়। এক্ষেত্রে দুটি NAND GATE এর প্রয়োজন হয়।

    (iii). NAND গেইট দিয়ে NOT গেইট বাস্তবায়নঃ

    NAND গেইটের দুটি ইনপুটকে সর্ট করে একটি ইনপুট প্রদান করলে একে NOT গেইট হিসাবে ব্যবহার করা যায়। অর্থাৎ NAND গেইট, NOT গেইটে রুপান্তরিত হয়। আপনারা এর পিকচার দেখে নিনঃ

    তাহলে দেখুন NAND গেইট দিয়ে মৌলিক সকল গেইট এ রুপান্তর করা যায়। তাহলে কি আমরা বলবো না যে NAND গেইট ও NOT গেইটের মতো সর্বজনীন (Universal) গেইট।

    আর এটাই হলো NOT এবং NAND গেইটের সার্বজনীনতার প্রমাণ।

    টপিকঃ ০২

    ♦ এবার আসুন শুধু মৌলিক গেইট দিয়ে এক্স-অর (X-OR) গেইট বানানোর চিত্র দেখে নিনঃ(নিচের ছবি গুলো শুধু দেখুর বোঝার দরকার নেই।

    দেখেনিন মৌলিক গেইট দিয়ে এক্স নর (X-NOR) গেইট তৈরীঃ

    দেখে নিন NAND গেইট দিয়ে x-or গেইট তেরীঃ

    দেখে নিন NAND গেইট দিয়ে X-nor গেইট তৈরীঃ

    বিঃদ্রঃ উপরের চারটা ছবি শুধু দেখুন বোঝার দরকার নেই। আগামী পোস্টে আমি বুঝিয়ে দিবো।

    ♠♠তো আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। পরে সময় পেলে এইসব বিষয়ে আবার নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে হাজির হবো। ধন্যবাদ সবাইকে।


    The post [part 3] আসুন জেনে নিই লজিক গেইট (Logic gate) সম্পর্কে। বিস্তারিত পোস্টে। appeared first on Trickbd.com.

    Post a Comment

    0 Comments