বাংলাদেশে নতুন শাওমি মোবাইল ফোনসমূহ -র দামের লিস্ট |
- বাংলাদেশে নতুন শাওমি মোবাইল ফোনসমূহ -র দামের লিস্ট
- নিরবিচ্ছিন্ন ডাটা সেবা প্রদানে ফোরজি মডেম-রাউটার আনল রবি
- অ্যান্ড্রয়েড থেকে আইফোনে ডাটা কপি করার উপায়
- অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার নতুন নিয়ম
- টেলিটক ১৭ টাকায় ২ জিবি অফারে বড় পরিবর্তন
- ফ্রিল্যান্সিং: যেভাবে আকর্ষণীয় কভার লেটার তৈরি করবেন
- ফ্রিল্যান্সিং: পোর্টফোলিও তৈরির পদ্ধতি
- অনলাইন থেকে টাকা ইনকামের কয়েকটি উপায়
- বাছাই করা দুর্বোধ্য সুন্দর সেরা একশো সিনেমা
- পরীক্ষায় দুটি কমন mistake। যার কারণে প্রায় সময় আমাদের রেজাল্ট খারাপ হয়ে যায়।
বাংলাদেশে নতুন শাওমি মোবাইল ফোনসমূহ -র দামের লিস্ট Posted: শাওমি মোবাইল ফোনগুলি বাজারের অন্যতম সেরা ফোন যা অবিশ্বাস্যভাবে যুক্তিসঙ্গত এবং দুর্দান্ত স্পেসিফিকেশন সরবরাহ করে। এই ফোনগুলি ভাল বিল্ড কোয়ালিটি এবং প্রিমিয়াম হার্ডওয়্যার পায়। এগুলি ছাড়াও এই ফোনে খুব ভাল ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে যা সর্বাধিক সুন্দর ছবিতে ক্লিক করে। ফোনগুলিতে MIUI নামে অ্যান্ড্রয়েডের একটি কাস্টম সংস্করণ অন্তর্ভুক্ত যা একটি অ্যান্ড্রয়েড ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম। এই কারণে আপনার শাওমির নতুন ফোন মডেল কেনা উচিত। ডিজিট টিম শাওমি ফোনের পাশাপাশি লেটেস্ট শাওমি মোবাইলের দামের তালিকা প্রস্তুত করেছে। বাংলাদেশের শাওমি মোবাইলের দামের তালিকা বাজেট-ফ্রেন্ডলি।
The post বাংলাদেশে নতুন শাওমি মোবাইল ফোনসমূহ -র দামের লিস্ট appeared first on Trickbd.com. | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
নিরবিচ্ছিন্ন ডাটা সেবা প্রদানে ফোরজি মডেম-রাউটার আনল রবি Posted: গ্রাহকদের চাহিদার বিষয়টি মাথায় রেখে ডাটা সংযোগ এবং নিরবিচ্ছিন্ন ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক সেবা প্রদানে ফোরজি এক্সট্রা পিআর৫০ পোর্টেবল ওয়াইফাই এবং এক্সট্রা ইউ৩০ মডেলের রাউটার নিয়ে আসলো দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান রবি আজিয়াটা লিমিটেড । ফোরজি মডেম এবং ওয়াইফাই রাউটার দুইটির দাম যথাক্রমে ২ হাজার ১৯৯ এবং ৩ হাজার ১৪৯ টাকা। গ্রাহকরা যেকোনো ব্রডব্যান্ড ডিভাইস কেনার ক্ষেত্রে সাত দিনের মেয়াদসহ বিনামূল্যে ৪জিবি ডাটা উপভোগ করতে পারবেন। ফোরজি মডেম বা রাউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে রবি'র নিয়মিত ডাটা অফারগুলোও কিনতে পারবেন গ্রাহকরা। রবি'র চিফ কমার্শিয়াল অফিসার (সিসিও) শিহাব আহমেদ বলেন, "রবি'র ফোরজি নেটওয়ার্ক দিয়ে আমাদের গ্রাহকদের লাইফে নতুন এক্সপেরিয়েন্স প্রদানে ফোরজি রাউটার এবং মডেম নিয়ে আসতে পারায় আমরা আনন্দিত। আমাদের বিশ্বাস, এই সাশ্রয়ী মূল্যের ডিভাইসগুলো আমাদের গ্রাহকদের ডিজিটাল জীবনকে আরো স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তুলবে ।"
The post নিরবিচ্ছিন্ন ডাটা সেবা প্রদানে ফোরজি মডেম-রাউটার আনল রবি appeared first on Trickbd.com. | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
অ্যান্ড্রয়েড থেকে আইফোনে ডাটা কপি করার উপায় Posted: আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন ও আপনার পরবর্তী ডিভাইস যদি আইফোন বা আইপ্যাড হয়, তাহলে এই টিউটোরিয়াল পোস্টটি আপনার জন্য। অ্যাপল এর Move to iOS অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপের মাধ্যমে অ্যান্ড্রয়েড থেকে আইফোনে ডাটা নিয়ে যাওয়া বেশ সহজ। পুরোনো অ্যান্ড্রয়েড ফোনে থাকা ফটো, কন্টাক্ট, ক্যালেন্ডার ও একাউন্ট খুব সহজে আপনার নতুন আইফোন বা আইপ্যাডে কপি করতে পারেন। ওয়াই-ফাই কানেকশন এর সাহায্যে অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে আইফোনে সকল ডাটা মুভ করা যাবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক পুরোনো অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে নতুন আইফোন বা আইপ্যাডে সুইচ করার সময় কিভাবে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে থাকা ডাটা আইফোন বা আইপ্যাডে কপি করবেন। অর্থাৎ এই পোস্টে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস থেকে আইফোনে সুইচ করার সময় ডাটা কপি করার নিয়ম জানবেন। এখানে যেহেতু আপনি নতুন আইফোনে আপনার আগের অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ডাটা নিয়ে আসতে চান, সেক্ষেত্রে ধরে নিলাম আপনার আইফোন ইতিমধ্যে রিসেট করা আছে। আপনার আইফোন রিসেট করা না থাকলে আমাদের পোস্ট অনুসরণ করে আপনার আইফোন রিসেট করে নিন। আইফোন রিসেট করলে এতে পুরাতন ডাটা মুছে যাবে। এতে করে আপনার আইফোন নতুনের মত হয়ে যাবে। আইফোন বা আইপ্যাড এর ক্ষেত্রে এই সেটাপ প্রক্রিয়াসহ অ্যান্ড্রয়েড থেকে ডাটা কপি করার প্রক্রিয়াটি একই। তাই এখানে বুঝার সুবিধার্থে আমরা শুধু আইফোন কে উল্লেখ করবো, যাতে ডাটা কপি করা হবে।
এভাবে উল্লেখিত উপায়ে খুব সহজে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস থেকে অ্যাপল ডিভাইসে ডাটা কপি করতে পারবেন।
The post অ্যান্ড্রয়েড থেকে আইফোনে ডাটা কপি করার উপায় appeared first on Trickbd.com. | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার নতুন নিয়ম Posted: অনেকেই চান না স্টেশনের কাউন্টারে ভিড় ঠেলে ট্রেনের টিকিট কাটতে। কিংবা নানা ব্যস্ততায় সময়ও হয়ে ওঠে না। আর তাই অনলাইনে টিকিট কাটা দিন দিন জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বাংলাদেশে অনেক আগে থেকেই অনলাইনে ট্রেনের টিকিট বিক্রি চালু রয়েছে। যাত্রীরা বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট থেকে সহজেই টিকিট সংগ্রহ করতে পারেন। আগামী ২৬ মার্চ থেকে টিকিট পেতে নতুন নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। ই-টিকিটিং সিস্টেমে টিকেট কেনার নতুন পদ্ধতি সম্পর্কে জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। সেক্ষেত্রে রেলওয়ের ওয়েবসাইটে একবার রেজিস্ট্রেশন করলেই চলবে। রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া
টিকিট কেনার পদ্ধতি
The post অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার নতুন নিয়ম appeared first on Trickbd.com. | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেলিটক ১৭ টাকায় ২ জিবি অফারে বড় পরিবর্তন Posted: টেলিটকের ডাটা প্যাকেজগুলো সুলভ দামের জন্য বিখ্যাত। এছাড়া একমাত্র টেলিটক বাংলাদেশে বর্তমানে আজীবন মেয়াদ বা আনলিমিটেড মেয়াদের ইন্টারনেট প্যাক সুবিধা দিচ্ছে। টেলিটকের অন্যতম জনপ্রিয় একটি ডাটা প্যাক হচ্ছে ১৭ টাকায় ২জিবি অফার। এটি অত্যন্ত সাশ্রয়ী এবং অনেকদিন ধরেই গ্রাহকরা কম মূল্যে এই চমৎকার ডাটা প্যাক উপভোগ করে আসছেন। তবে এতদিন আপনি যেভাবে ১৭ টাকায় ২জিবি ডাটা ব্যবহার করে এসেছেন, এখন সেই অভ্যাসে কিছুটা পরিবর্তন আনতে হবে। কারণ ডাটা প্যাকটির শর্তে বড় কিছু পরিবর্তন এসেছে। এই পোস্টে আমরা ডাটা অফারটির নতুন শর্তগুলো জানব এবং প্যাকটি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। প্রথমেই জানিয়ে দিচ্ছি অফারটির সবচেয়ে বড় পরিবর্তন সম্পর্কে। আগে আপনি চাইলে একটি নির্দিষ্ট কোড নম্বর ডায়াল করে ১৭ টাকায় ২ জিবি ইন্টারনেট নিতে পারতেন। কিন্তু এখন নতুনভাবে অফারটি ঢেলে সাজানোর কারণে আপনি আর আগের মত কোনো কোড ডায়াল করে এই ইন্টারনেট প্যাক নিতে পারবেন না। অর্থাৎ, আগের মত *১১১*১৭# কোড ডায়াল করে ১৭টাকায় ২জিবি নিতে পারবেন না। এখন থেকে টেলিটকে ১৭ টাকায় ২ জিবি ইন্টারনেট নিতে হলে আপনার সামনে দুটি উপায় রয়েছে। আপনি যদি ঠিক ১৭ টাকা আপনার টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলে রিচার্জ করেন তাহলে সরাসরি ২জিবি ডাটা পাবেন। ১৭ টাকা কেটে নেয়া হবে। এছাড়া আপনি চাইলে মাইটেলিটক অ্যাপ থেকেও অফারস সেকশন থেকে সহজেই ১৭ টাকা দিয়ে ২জিবি ডাটা কিনতে পারবেন। মাইটেলিটক অ্যাপ ওপেন করে অফারস সেকশনে ট্যাপ করুন। স্ক্রল করে নিচের দিক যেতে যেতে এক সময় "শতবর্ষ স্পেশাল ডাটা ২জিবি ১৫দিন" অফারটি পাবেন। সেখানে ক্লিক করে কনফার্ম করলেই প্যাক চালু হবে। এই প্যাকটির আরেকটি পরিবর্তন হলো এখন থেকে এর ডাটা আর ক্যারি ফরওয়ার্ড হবেনা। মেয়াদ থাকাকালীন আপনি আবার নতুন করে ১৭ টাকায় ২জিবি কিনতে পারবেন না। ১৫দিনের মেয়াদ শেষ হলে পরের দিন আবারও অফারটি নিতে পারবেন। অর্থাৎ, ১ মাসে অফারটি সর্বোচ্চ ২বার কিনতে পারবেন।
এই প্যাকটির আরেকটি পরিবর্তন হলো এখন থেকে এর ডাটা আর ক্যারি ফরওয়ার্ড হবেনা। মেয়াদ থাকাকালীন আপনি আবার নতুন করে ১৭ টাকায় ২জিবি কিনতে পারবেন না। ১৫দিনের মেয়াদ শেষ হলে পরের দিন আবারও অফারটি নিতে পারবেন। অর্থাৎ, ১ মাসে অফারটি সর্বোচ্চ ২বার কিনতে পারবেন। The post টেলিটক ১৭ টাকায় ২ জিবি অফারে বড় পরিবর্তন appeared first on Trickbd.com. | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ফ্রিল্যান্সিং: যেভাবে আকর্ষণীয় কভার লেটার তৈরি করবেন Posted: ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং। এ মুক্ত পেশায় তরুণ প্রজন্মের আগ্রহ বেশি। ঘরে বসে বিদেশের তথ্যপ্রযুক্তির নানা কাজ করে আয় করেন ফ্রিল্যান্সার বা মুক্ত পেশাজীবীরা। কিন্তু শুরুটা কীভাবে করতে হবে, ফ্রিল্যান্সার থেকে কী জানতে হবে—এ নিয়ে দ্বিধা অনেকের। অনেকে সঠিক দিকনির্দেশনাও পান না। আপওয়ার্কসহ বেশির ভাগ মার্কেটপ্লেসে কাজ পাওয়ার জন্য ক্লায়েন্টদের কাছে কভার লেটার বা প্রস্তাব পাঠাতে হয়। আর তাই ভালো মানের কভার লেটার তৈরি করতে পারলে ক্লায়েন্টরা আপনার সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হবে। ফলে আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে। ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে আগ্রহী অনেকেই ক্লায়েন্টের জন্য আকর্ষণীয় ভালো মানের কভার লেটার লিখতে পারে না। অনেকে আবার কভার লেটারে অপ্রাসঙ্গিক তথ্য যুক্ত করে বা একই কভার লেটার সব কাজের জন্য পাঠায়। ফলে ক্লায়েন্টরা বিরক্ত হয়ে কাজের অর্ডার দেয় না। এভাবে একাধিকবার কাজ না পেয়ে হতাশ হয়ে যান তাঁরা। সমস্যা সমাধানে ফ্রিল্যান্সারদের অবশ্যই ভালো মানের কভার লেটার তৈরি করতে হবে। কভার লেটার লেখার সময় তাড়াহুড়ো করা যাবে না। শুধু তা–ই নয়, ক্লায়েন্টের কাজের ধরন বিবেচনা করে প্রতিবারই নতুন করে কভার লেটার লিখতে হবে। কাজের ধরন যা–ই হোক না কেন, প্রতিটি কভার লেটারেই আপনার সম্পর্কে সংক্ষেপে গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য দিতে হবে। কারণ, মার্কেটপ্লেসে একই কাজের জন্য একসঙ্গে একাধিক ফ্রিল্যান্সার ক্লায়েন্টদের কাছে কভার লেটার পাঠিয়ে থাকেন। ফলে ক্লায়েন্টরা প্রতিটি কভার লেটারই খুব অল্প সময়ের মধ্যে পড়ে আগ্রহীদের যোগ্যতা সম্পর্কে ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করেন। আর তাই ক্লায়েন্টদের মনোযোগ আকর্ষণে অল্প কথায় ভালো মানের কভার লেটার তৈরি করতে হবে। আপওয়ার্কসহ বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে ক্লায়েন্টরা সাধারণত লিস্ট ভিউ অপশনে কভার লেটারের প্রথম দুটি লাইন দেখতে পান। ফলে কভার লেটারের প্রথম দুটি লাইন ক্লায়েন্টদের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই দুই লাইন দেখে সন্তুষ্ট হলেই সাধারণত ক্লায়েন্টরা আপনার বিস্তারিত তথ্য জানতে আগ্রহী হবে। ভালো মানের কভার লেটারে নিচের বিষয়গুলো অবশ্যই থাকতে হবে। শুভেচ্ছাকভার লেটার লেখার শুরুতেই হাই বা হ্যালো লিখে ক্লায়েন্টের নাম লিখতে হবে। ক্লায়েন্টের নাম না জানলে শুধু হ্যালো বা হাই দিয়ে শুরু করতে পারেন। প্রথম দুই লাইনবেশির ভাগ নতুন ফ্রিল্যান্সার কভার লেটারের শুরুতেই নিজের নাম এবং বিভিন্ন তথ্য লিখেন। কিন্তু কভার লেটারের শুরুতে নিজের নাম দেওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ, আপনি যখনই কাজ করার প্রস্তাব পাঠাবেন, তখনই ক্লায়েন্টরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার নাম দেখতে পারবেন। আর তাই কভার লেটারের শুরুতে ক্লায়েন্টের কাজের জন্য সামঞ্জস্যপূর্ণ তথ্য লিখতে হবে। যেমন কোনো ক্লায়েন্ট যদি জব পোস্ট করে লেখেন, 'আমি আমার ওয়েবসাইটের স্পিড রেজাল্ট ভালো করতে চাচ্ছি যেন সেটি গুগলে ভালো স্কোর করতে পারে। আমি দ্রুত এই কাজটি করতে চাই।' উত্তরে আপনি লিখতে পারেন, 'গুগল পেজ স্পিড স্কোর একই সঙ্গে চ্যালেঞ্জিং এবং মজার কাজ। আমি এই চ্যালেঞ্জটি নিতে পছন্দ করি। এই তো কিছুদিন আগে একটি জনপ্রিয় ফ্যাশন ওয়েবসাইটের স্কোর ২৫ থেকে ৯৫ করলাম। আমি দ্রুত তোমার কাজটি করতে পারব।' এখানে প্রথম লাইনে পেজ স্কোর বিষয়ে আপনি ভালো ধারণা রাখেন তা ক্লায়েন্টকে জানালেন। দ্বিতীয় লাইনে একই ধরনের কাজে আপনার অভিজ্ঞতা তুলে ধরার পাশাপাশি দ্রুত কাজটি করতে পারবেন বলেও আশ্বাস দিয়েছেন। ফলে ক্লায়েন্ট আপনার সম্পর্কে ভালো ধারণা পাবে এবং আপনাকে কাজটি দেওয়ার বিষয়ে চিন্তাভাবনা করবে। কাজ নিয়ে আলোচনাক্লায়েন্টের পোস্ট করা কাজের খুঁটিনাটি তথ্য আপনি যে বুঝতে পেরেছেন তা এই বিভাগে তুলে ধরতে হবে। সম্ভব হলে পয়েন্ট আকারে কাজের খুঁটিনাটি তথ্য নিয়ে আলোচনা করতে হবে, যেন ক্লায়েন্ট বুঝতে পারে আপনি তার দেওয়া কাজ ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। অভিজ্ঞতাক্লায়েন্টের পোস্ট করা কাজের সঙ্গে সম্পর্কিত আপনার অভিজ্ঞতার তথ্য এখানে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরতে পারেন। চাইলে কাজগুলোর রেফারেন্স লিংকও দিতে পারেন। কাজের অভিজ্ঞতা না থাকলে এই অংশটি দেওয়ার প্রয়োজন নেই। আস্থা অর্জনআপনাকে কাজ দিলে ক্লায়েন্ট কেন নিশ্চিন্তে থাকতে পারবে, তা এই অংশে আপনাকে প্রমাণ করতে হবে। যেমন লোগো ডিজাইনের কাজ পেতে আপনি লিখতে পারেন, 'আমি ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির লোগো নিয়ে কাজ করছি প্রায় তিন বছর, আমার প্রোফাইলে গেলে তুমি দেখতে পাবে, এখন পর্যন্ত আমি প্রায় ৫০টির বেশি কাজ করেছি। ৯৮ শতাংশ ক্লায়েন্টই আমাকে পাঁচ তারকা রেটিং দিয়েছে। তোমার কাজের ধরন বা লোগো দেখে আমি বুঝতে পারছি, তুমি মিনিমাল লোগো করাতে চাচ্ছ। বেশির ভাগ সময়ই আমি মিনিমাল লোগো নিয়েই কাজ করেছি।' প্রশ্নকাজের ধরন বিস্তারিত পড়ার পর আপনার কোনো প্রশ্ন থাকলে সেটি অবশ্যই এই বিভাগে উল্লেখ করতে হবে। আপনার করা প্রশ্ন দেখলেও ক্লায়েন্ট বুঝতে পারবে যে আপনি তার কাজের চাহিদা ভালোভাবে পড়েছেন এবং বোঝার চেষ্টা করছেন। প্রশ্নের উত্তর দিলে ক্লায়েন্টের সঙ্গে কথা বলার একটি সুযোগ তৈরি হবে। ফলে ক্লায়েন্টকে নিজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সম্পর্কে সরাসরি জানানো যাবে। ক্লায়েন্টদের উৎসাহী করতে হবেআপনার সঙ্গে কাজ করার জন্য ক্লায়েন্টদের উৎসাহী করতে এই বিভাগে বিভিন্ন তথ্য লিখতে হবে। কভার লেটারের একদম শেষ অংশে থাকা বিভাগটিতে এমন কিছু লিখতে হবে যেন ক্লায়েন্ট আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে আগ্রহী হয়। এ জন্য আপনি লিখতে পারেন, 'তোমার অবসর সময়ে আমরা কল করে কাজের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে পারি।' অথবা 'তোমার কাছ থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলো পেলে আমি কাজের বিশ্লেষণ আরও ভালোভাবে করে তোমাকে জানাতে পারবো।' এই কথাগুলো বেশির ভাগ সময়ই ক্লায়েন্টদের মনোযোগ আকর্ষণ করে থাকে। কারণ, অনেক ক্লায়েন্ট বার্তা বিনিময়ের বদলে সরাসরি কাজ নিয়ে আলোচনা করতে চায়। ফলে আপনি নিজ থেকে কথা বলার সুযোগ দেওয়ায় তারা আপনার সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহী হবে এবং কাজটি করার সুযোগ দেবে। শেষ অংশকভার লেটারের একেবারে শেষ অংশে নিজের নাম এবং মার্কেটপ্লেসের লেভেল উল্লেখ করতে হবে। আপনি যদি কোনো প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন, তবে সেখানে আপনি পদবিও উল্লেখ করতে পারেন। মন্তব্যচিঠির একেবারে শেষে আমরা সাধারণত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করতে 'পুনশ্চ' লিখে থাকি। কভার লেটারের মন্তব্যও অনেকটা তেমনই। ক্লায়েন্টকে কোনো বিষয় মনে করিয়ে দিতে এ অংশে বিভিন্ন তথ্য যুক্ত করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে আপনি লিখতে পারেন, 'তুমি চাইলেই কাজটি সম্পর্কে আমার সঙ্গে ১০ মিনিট বিনা মূল্যে পরামর্শ করতে পারো। আজ এবং আগামীকাল আমি তোমার সঙ্গে কথা বলতে পারব।' লেখাটি পড়ে ক্লায়েন্ট আপনার সঙ্গে কথা বলতে পারে। এতে ক্লায়েন্টের সঙ্গে আপনার সরাসরি যোগাযোগ হবে এবং কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে। ভালো মানের কভার লেটার তৈরি করতে পারলে অনলাইনে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। এ জন্য ক্লায়েন্টদের কাজের চাহিদার ওপর নির্ভর করে আলাদা কভার লেটার ব্যবহার করতে হবে। চাইলে বড় বা ছোটও করা যাবে। তবে আপনি যে তথ্যই দেন না কেন, সেগুলো যেন সত্যি হয়। মিথ্যা তথ্য দিয়ে মার্কেটপ্লেসে আপনি কখনই সফল হবেন না। The post ফ্রিল্যান্সিং: যেভাবে আকর্ষণীয় কভার লেটার তৈরি করবেন appeared first on Trickbd.com. | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ফ্রিল্যান্সিং: পোর্টফোলিও তৈরির পদ্ধতি Posted: ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং। এ মুক্ত পেশায় তরুণ প্রজন্মের আগ্রহ বেশি। ঘরে বসে বিদেশের তথ্যপ্রযুক্তির নানা কাজ করে আয় করেন ফ্রিল্যান্সার বা মুক্ত পেশাজীবীরা। কিন্তু শুরুটা কীভাবে করতে হবে, ফ্রিল্যান্সার থেকে কী জানতে হবে—এ নিয়ে দ্বিধা অনেকের। অনেকে সঠিক দিকনির্দেশনাও পান না। ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে কাজ পাওয়ার জন্য পোর্টফোলিও বা কাজের নমুনা তৈরি করে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সব ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসেই প্রোফাইলের সঙ্গে পোর্টফোলিও বা নিজের করা কাজের নমুনা যুক্ত করার সুযোগ রয়েছে। ভালো মানের পোর্টফোলিওর অভাবে অনেকের প্রোফাইলই ক্লায়েন্টদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারে না। কারণ, অনেক ক্লায়েন্ট কাজের অর্ডার দেওয়ার আগে আপনার সম্পর্কে ধারণা পেতে বিভিন্ন কাজের নমুনা দেখতে চায়। আপনি যদি দ্রুত নমুনাগুলো দেখাতে না পরেন তবে ক্লায়েন্টরা কাজ না–ও দিতে পারে। আর তাই আপনি ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে যে কাজই করেন না কেন নিজের করা কাজের নমুনাগুলো আগে থেকেই তৈরি করে প্রদর্শন করতে হবে। নমুনার পাশাপাশি নিজের করা উল্লেখযোগ্য তিন থেকে চারটি কাজের পিডিএফ ফরম্যাট প্রস্তুত রাখতে হবে। সব মার্কেটপ্লেসেই প্রতিটি প্রোফাইলের জন্য আলাদা পোর্টফোলিও যুক্ত করার অপশন রয়েছে। ফলে আপনি বেশ কিছু ভালোমানের কাজের নমুনা এই পোর্টফোলিও বিভাগে যুক্ত করতে পারবেন। মার্কেটপ্লেসের পাশাপাশি বিহ্যান্স ও ড্রিবলসহ বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বিনা মূল্যে পোর্টফোলিও প্রদর্শন করা যায়। তবে সবচেয়ে ভালো হয় আপনি যদি নিজেই একটি ওয়েবসাইট খুলে পোর্টফোলিও প্রদর্শন করতে পারেন। এর ফলে আপনি মার্কেটপ্লেসের পাশাপাশি সরাসরি কাজেরও অর্ডার পেতে পারেন। পোর্টফোলিওতে আপনার কাজের নমুনা দেওয়ার পাশাপাশি অবশ্যই ছবি যুক্ত করতে হবে। আপনার কাজের তথ্য অল্প কথায় বর্ণনা করতে পারলে ভালো হয়। কারণ, লেখা বড় হলে ক্লায়েন্টরা পড়তে আগ্রহী হয় না এবং প্রোফাইল থেকেই বের হয়ে যায়। আর তাই মার্কেটপ্লেসের পাশাপাশি সরাসরি ক্লায়েন্টের কাজ পাওয়ার উপযোগী করে পোর্টফোলিও তৈরি করতে হবে। ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে আপনি যে ধরনের কাজই করেন না কেন নিজের পোর্টফলিও ওয়েবসাইট বানানোর জন্য আপনাকে নিচের বিষয়গুলো মানতে হবে। ওয়েবসাইটের নকশাপোর্টফোলিও ওয়েবসাইটের নকশা এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন আপনার করা উল্লেখযোগ্য সব কাজের তথ্য সহজেই দেখা যায়। ওয়েবসাইটে বেশি নকশা বা ফিচার ব্যবহার না করাই ভালো। একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, ওয়েবসাইটে এমন কোনো তথ্য বা ফিচার যুক্ত করা যাবে না, যেগুলো দেখলে ক্লায়েন্টরা বিরক্ত হয়। দক্ষতার তথ্যআপনি যেসব কাজে দক্ষ শুধু সেসব তথ্য পোর্টফোলিও ওয়েবসাইটে যুক্ত করতে হবে। কোনো বিষয় না জানলে বা অল্প ধারণা থাকলে তা উল্লেখ না করাই ভালো। অর্থাৎ আপনার হয়তো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও) সম্পর্কে ধারণা রয়েছে, কিন্তু পোর্টফোলিওতে লিখলেন আপনি ফেসবুক বিজ্ঞাপন ও গুগল সার্ভিসে দক্ষ। পরে কোনো ক্লায়েন্ট যদি আপনাকে কাজগুলো করতে দেয়, তাহলে আপনার সম্পর্কে ধারণা খারাপ হবে। এমনকি আপনি যে বিষয়ে সত্যিই দক্ষ, সে বিষয়েও তার সন্দেহ তৈরি হবে এবং আপনাকে কাজ দেবে না। ব্যক্তিগত তথ্যওয়েবসাইটে সুন্দর ছবি দিয়ে সহজ ভাষায় নিজের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিতে হবে। নিজের শখ, কী করতে ভালোবাসেন, আপনার করা কোনো কাজ গণমাধ্যম বা ওয়েব পোর্টালে প্রকাশ হয়েছে কি না, তা–ও তুলে ধরতে পারেন। যোগাযোগআপনার সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগের জন্য ই–মেইল ঠিকানার পাশাপাশি টেলিফোন নম্বর দিতে হবে। বর্তমানে অনলাইনে বেশ কিছু যোগাযোগের টুলস পাওয়া যায়, সেগুলোও ওয়েবসাইটে যুক্ত করতে পারেন। সেবার ধরনআপনি কোন ধরনের সেবা দিতে সক্ষম তার বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরতে হবে। প্রয়োজন হলে সেবার ধরনের আওতায় একাধিক পেজে সহায়ক বিভিন্ন কাজের তথ্য উপস্থাপন করতে পারেন। কাজআপনি আগে কোনো ক্লায়েন্টের কাজ করে থাকলে এ বিভাগে সেসব কাজের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরতে হবে। যদি কাজ করার অভিজ্ঞতা না থাকে, তবে কোনো সমস্যা নেই। বিভিন্ন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের করা ভালো মানের কাজগুলো নিজে নিজে শেখার চেষ্টা করুন। শেখার পর নিজের করা কাজগুলো বিভাগটিতে প্রদর্শন করতে হবে। গ্যালারিআপনি যেসব কাজে দক্ষ সেসব বিষয়ে করা আপনার কাজগুলোর ছবি এই বিভাগে জমা রাখতে হবে। একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, ছবিগুলো যেন কম্পিউটারের পাশাপাশি মোবাইলেও ভালোভাবে দেখা যায়। হোমপেজওয়েবসাইটে থাকা সব তথ্য একনজরে দেখার সুযোগ করে দেয় হোমপেজ। আর তাই এখানে সংক্ষিপ্তভাবে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য তুলে ধরতে হবে। ব্র্যান্ডিংআপনার তৈরি করা ওয়েবসাইটটি যেন আপনার দক্ষতা ও উল্লেখযোগ্য দিক ভালোভাবে উপস্থাপন করতে পারে, তা খেয়াল রাখতে হবে। এ জন্য অবশ্যই ওয়েবসাইটে সঠিক ফন্ট ও রঙের ব্যবহার করতে হবে। প্রশংসাপত্রএই বিভাগে আগে করা কোনো কাজের বিষয়ে অন্য ক্লায়েন্টদের প্রশংসাপত্র যুক্ত করে দিতে পারেন। ফলে ক্লায়েন্টরা কাজ দেওয়ার আগেই আপনার সম্পর্কে ভালো ধারণা পাবে এবং কাজ দিতে আগ্রহী হবে। ব্লগআপনার যদি লেখালেখির শখ এবং সময় থাকে, তাহলে একটি ব্লগ সেকশন যুক্ত করে দিতে পারেন। এতে ক্লায়েন্টরা আপনার বিষয়ে আরও ভালোভাবে জানার সুযোগ পাবে। পেমেন্ট গেটওয়েআপনি কোন মাধ্যমে আপনার পারিশ্রমিক নিতে আগ্রহী, তা এই বিভাগে পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করতে হবে। আপনি চাইলে বিভিন্ন পেমেন্ট গেটওয়ে যুক্ত করে দিতে পারেন, যেন ক্লায়েন্টরা সহজেই আপনাকে অর্থ পরিশোধ করতে পারে। The post ফ্রিল্যান্সিং: পোর্টফোলিও তৈরির পদ্ধতি appeared first on Trickbd.com. | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
অনলাইন থেকে টাকা ইনকামের কয়েকটি উপায় Posted: অনলাইন থেকে কে না টাকা ইনকাম করতে চায়। সবারই ইচ্ছে থাকে অনলাইন থেকে কিছু আয় করার। অনলাইনে অনেক উপায় আছে টাকা আয় , করার। কিন্তু সেগুলোর মধ্য খারাপ ও ভালো দিকও রয়েছে। আজকে আমরা এই পোস্টে কয়েকটি অনলাইনে টাকা ইনকামের উপায় সম্পর্কে জানব যেখান থেকে আপনারা নিশ্চিন্তে ইনকাম করতে পারবেন। ব্লগিং করে আয়ব্লগিং করে আয় করার পদ্ধতি টি অনেক পুরাতন পদ্ধতি কিন্তু অনেক কার্যকরী পদ্ধতি। ব্লগিং করে প্রতি মাসে মোটা অংকের টাকা আয় করা সম্ভব। এটি মূলত একটি ডিজিটাল নিউজপেপারের মতো। আপনি সেখানে যে কোনো বিষয় নিয়ে লিখতে পারবেন এবং যার সেই বিষয় সম্পর্কে জানার প্রয়োজন সে এসে পড়ে যাবে। আপনি বর্তমানে এখন যে পোস্ট টি পড়ছেন সেটিও একটি ব্লগ। তাহলে বুঝতেই পারছেন বিষয়টা ঠিক কি রকম। আপনার যদি লেখা লেখির প্রতি আগ্রহ থাকে তাহলে আপনি এখান থেকে খুব ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আপনার যে বিষয়ের প্রতি আগ্রহ, জ্ঞাণ বেশি সে বিষয়ে লিখলে বেশি কাজে দেয়। আপনি চাইলে নিজের একটি ব্লগ সাইট বানিয়ে নিতে পারেন। এখন আপনি কোনো খরচ ছাড়াও ব্লগ সাইট বানাতে পারেন। তবে ফ্রি বিষয়ে খুব একটা গ্যারান্টি পাওয়া যায় না। তাই আপনি যদি একটি ডোমেইন ও হোস্টিং কিনে একটি সাইট বানিয়ে নিতে পারেন এবং সেখানে লেখালেখির মাধ্যমে খুব ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং করে আয়অনলাইনে যে পদ্ধতিতে সবথেকে বেশি মানুষ আয় করে সেটি হলো ফ্রিল্যান্সিং। আমাদের দেশের বেকারত্ব কমাতে এই পদ্ধতি টি সবথেকে বেশি ভূমিকা পালন করছে। এবং এই খাতে অনেকে দক্ষ হাতে কাজ করে আমাদের দেশকে রিপ্রেসেন্ট করে চলেছে। এই কাজটি করতে চাইলে আপনার একটি কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা ভালো মানের একটি স্মার্টফোনের দরকার হবে। এই জিনিসগুলোর একটিও যদি আপনার থাকে তাহলে আর চিন্তা না করে নিশ্চিন্তে এই কাজ শুরু করে দিন। ফ্রিল্যান্সিং এ আপনার ক্লায়েন্ট হবে সব অন্যান্য দেশের লোকজন। এখানে কাজ করার জন্য আপানর একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা থাকা দরকার। সেটি হতে পারে গ্রাফিক্স ডিজাইন, ফটো ইডিটিং, ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব সাইট তৈরি, কপিরাইট, কন্টেন্ট রাইটিং, লোগো ডিজাইন ইত্যাদি। এই সব কাজের যেকোনো কাজের পাশাপাশি আপনার প্রয়োজন ইংরেজি এর প্রতি দক্ষতা। তাহলেই আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। ইউটিউবিং করে আয়বাংলাদেশের অনেক বড় বড় ইউটিউবার আছেন যাদের মাসিক ইনকাম ৪০-৫০ লক্ষ টাকা। আপনিও কিন্তু চাইলেই ইউটিউব ভিডিও বানিয়ে হয়ে যেতে পারেন একজন ইউটিউবার। ভিডিও বানাতে আপনার ক্যামেরা না থাকলেও চলবে। বড় বড় ইউটিউবার রা প্রথমে মোবাইল দিয়ে যাত্রা শুরু করে। পরে সফল হওয়ার পর দামি দামি গ্যাজেট কিনে। আপনার ভিডিও যদি প্রয়োজনীয় হয় তাহলে খুব তারাতারিই অনেক ভিউ পেয়ে যাবেন। তবে একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে ভিডিও টির অডিও ও ভিডিও এর ইডিটিং ভালো হতে হবে। তারপর সর্বনিম্ন ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার এবং নূন্যতম ভিউ লাইন পেয়ে গেলে আপনি মনিটাইজেশন এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। এর পরে প্রতিটা ভিডিও এর জন্য মনিটাইজেশন একটিভ করে নিলেই আপনার ইনকাল শুরু হয়ে যাবে। ওয়েবসাইট বানিয়ে আয়আপনি হয়তো জেনে থাকবেন একটি ভালো সাইটের দাম লক্ষ টাকা ছাড়িয়ে যায়। আপনিও চাইলে ওয়েবসাইট বানিয়ে সচল করে অনেক বেশি দামে বিক্রি করে দিতে পারেন। ওয়েবসাইট বানানো বর্তমানে ফেসবুক আইডি খোলার মতোই সহজ। কিন্তু যে সাইট গুলো ফ্রিতে বানানো হয় সে সাইট গুলোর কোনো চাহিদা থাকে না। তবে আপনার সাইটে যদি নিয়মিত ভিউ পরে তাহলে সাইট খুব ভালো একটা পর্যায়ে চলে যাবে এবং খুব ভালো দামে বিক্রি করতে পারেন। অনলাইনে সার্ভে আয়অনেক কোম্পানি আছে যারা গ্রাহকের কাছ থেকে ফিডব্যাক পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরেনের সার্ভে করে থাকে। অনেক দেশে তো সরকারি ভাবেই সার্ভে হয়ে থাকে। দেশের সার্বিক অবস্থায় দেশের জনগণ কতটা সন্তুষ্ট এটা যানার জন্য সরকার এই সার্ভে গুলো করে থাকে। তবে বেশিরভাগ কোম্পানিই সার্ভে করে থাকে। এইসব সার্ভে সাধারণত পেইড হয়ে থাকে। আপনি চাইলেই এইসব সার্ভে কাজ করে প্রতিমাসে ভালো অংকের টাকা ইনকাম করতে পারেন। বড় বড় কোম্পানি গুলোতো একটি সার্ভের জন্য ১০০ ডলার পর্যন্ত খরচ করে থাকে। এই সব সার্ভে একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে থাকে। তো বন্ধুরা পোস্ট টি কেমন লাগলো তা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আর এমন সব নৃত্য নতুন পোস্ট পেতে ভিজিট করতে থাকুন এই সাইট টি। The post অনলাইন থেকে টাকা ইনকামের কয়েকটি উপায় appeared first on Trickbd.com. | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বাছাই করা দুর্বোধ্য সুন্দর সেরা একশো সিনেমা Posted: আমার বাছাই করা দুর্বোধ্য সুন্দর সেরা একশো সিনেমা। এই সিনেমাগুলো আপনাকে জানাবে, মানব মনের ঠিক কত শতঅলিগলি। কতটা বিচিত্র হয় প্রতিটা মানুষ। কতটা দুর্বোধ্য হয় তাদের মনস্তত্ত্ব। কতটা বিস্তৃত তাদের কল্পনাশক্তি। কত উদ্ভটউপায়ে তারা গল্প বলতে জানে। . ‘স্পয়লার নেই‘ .
একজন যু্বতী অ্যাক্সিডেন্ট থেকে বেঁচে ফিরেছেন। সমস্যা হচ্ছে, তিনি স্মৃতি হারিয়েছেন। একটা অ্যাপার্টমেন্টে আশ্রয় নিয়েছেন।যে অ্যাপার্টমেন্টে তার সঙ্গে পরিচয় হয় আরেকজন যুবতীর। তিনি সফল অভিনেত্রী। তিনি অসহায় যুবতীকে সাহায্য করবেন।গল্প মোটেও অমন সহজ নয়, যতটা ভাবছেন। দুর্বোধ্য সব সিনেমার লিস্ট আমি সবসময় শুরু করি এই সিনেমা দিয়ে। আমারভয়ংকর প্রিয় একটি সিনেমা। গল্পের এই দুই যুবতী আপনাকে প্রচুর ভোগাবে। আমি চাচ্ছি, এটা দিয়ে আপনার যাত্রা শুরুহোক। কারণ, এরপর যা আসবে, তা এই সিনেমার তুলনায় নস্যি। .
একজন সিঙ্গেল মাদার সমুদ্র যাত্রায় বের হয়েছেন। কিছুদূর যাওয়ার পর একটা জাহাজের সন্ধান পেলেন। তারপর আপনিঘুরবেন। এবং ঘুরবেন। সবকিছু শেষ হওয়ার পরও আপনি কিছুক্ষণ ঘুরবেন। .
এই সিনেমায় একটা দৃশ্য আছে। বাবা যাচ্ছেন মহাকাশে, ফেরত আসতে পারবেন কিনা সন্দেহ, কন্যা বাবাকে যেতে দেবে না।কান্না করছে। আঁকড়ে ধরছে। বাবা জোর করে মেয়ের বিছানার কাছ থেকে উঠে চলে যাচ্ছেন। হঠাৎ কন্যার রুমের বুকশেলফেরতাক থেকে একটা বই নিচে পড়ে গেল। এই দৃশ্যটা কিছুই না। আপনি সিনেমা দেখে শেষ করবেন। এই দৃশ্যটাই আপনার মাথায়গেঁথে থাকবে। .
যদি অমন কোনো প্রযুক্তি আবিষ্কার হয়, যেখানে আপনি স্বপ্ন দেখতে পারবেন, স্বপ্নের ভেতরই মানুষজনের চিন্তাভাবনা কিংবাআইডিয়া চুরি করতে পারবেন, আইডিয়া মাথায় গেঁথে দিতে পারবেন তবে? গল্প শুধু এটুকুন নয়। প্রচণ্ড ভালোবাসা, ইমোশনআর থ্রিলের মারাত্মক মিশ্রন। .
আপনি তাকে প্রচণ্ড ঘৃণা করেন, প্রচণ্ড ঘৃণা। সামনে পেলে চোখ উপড়ে তুলার মতোন ঘৃণা। কখনও যদি সময় আপনাকে ঐব্যক্তির মুখোমুখি করে দেয়, তখন কি আপনি তাকে হত্যা করতে পারবেন? .
যখন আপনি একটা সিনেমা দেখতে বসেন, আপনি সব জানেন। চরিত্রগুলো থেকে বেশী জানেন। এই সিনেমা আপনাকেজানাবে, আপনি কিছু জানেন না। গল্পের এই চরিত্র ঠিক যতটুকুন জানে, আপনি ঠিক ততটুকুন জানেন। এর বাইরে একটাকানাকড়িও না। এই সিনেমার যুবক শর্ট টাইম মেমোরি লস অসুখে ভুগছেন। যখন আপনি এই সিনেমা দেখতে বসবেন, বুঝতেপারবেন, অসুখটা শুধু যুবকের নয়, আপনারও আছে। .
আমার ভীষণ পছন্দের সাবজেক্ট। এক বালক একটা রেলস্টেশনে দাঁড়িয়ে। ট্রেন চলে যাচ্ছে। তার হাতে দু'টো অপশন। দু'টোজীবন। কিংবা চারটা। অথবা অসংখ্য। কোন জীবনটা বালক বেঁচে নেবে? .
সাল উনিশশো চুয়ান্ন। ইউ এস মার্শাল টেডি ও তার সহকারী চাক এসেছেন শাটার আইল্যান্ডে। ওখানকার একজন রোগীউধাও। তার আচার আচরণ হিংস্র, ভয়ংকর। যে কারোর ক্ষতি করতে পারে। ক্ষতি করার আগে তাকে খুঁজা দরকার। এইসিনেমার মতোন তিনশো ষাট ডিগ্রি এঙ্গেলে টুইস্ট দেওয়া সিনেমা খুব একটা নেই। .
একই নামে দুই হাজার ষোল সালের একটা সিনেমা আছে। ওটাও চমৎকার। কিন্তু ওটা দেখার ফাঁকে অনেকে এই দারুণসাইকোলজিক্যাল মিস্ট্রি জনরার সিনেমাটা মিস করে ফেলেন। একদম মিস করবেন না। একটা বিমান দূর্ঘটনা থেকেসৌভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া কয়েকজন সার্ভাইভারের মানসিক অবস্থার সাথে পরিচিত হোন। এবং ঝটকা খান। মাথার ভেতরকিছু ঝটকা থাকা ভালো। .
যুবতী দীর্ঘ সময় পর বাসায় ফিরেছেন। বাসার আবহাওয়া বদলেছে। মা মারা গিয়েছেন তারও আগে। আপাতত বাসায় বড়োবোন, বাবা এবং তাদের দেখাশোনা করা একজন মহিলা। যুবতী যাকে পছন্দ করতে পারছেন না। যুবতী কিছু জটিল ঘটনারসম্মুখীন হবেন এখন। এই ঘটনাগুলো মর্মান্তিক। শেষ করে মন খারাপ হবে তা আর বলতে। .
দুই যুবক আবিষ্কার করেছেন ছয় ঘন্টা অতীতে যাওয়ার মতোন একটা টাইম ট্রাভেল মেশিন। শেয়ার মার্কেটে চোখ বুজে ইনভেস্টকরার মতোন এমন সুযোগ তারা হারাবেন কেন? বলা হয়ে থাকে, যখন মানুষের কাছে কিছুই থাকে না, তখন চাওয়ার অনেককিছু থাকে। কিন্তু যখন মানুষ সব পেয়ে যায়, তখন তার চাওয়ার কী থাকে জানেন? সিনেমাটা দেখুন। এই সিনেমা লিখেছেন, ইডিট করেছেন, টাকা ঢেলেছেন, অভিনয় করেছেন, মিউজিক দিয়েছেন এবং পরিচালনাও করেছেন শেইন। .
তিনজন বন্ধু খুঁজে পেয়েছেন অমন একটা ছবি তোলার ক্যামেরা, যেখানে আজকে দিনের ছবি নয়, ছবি উঠে আগামীকালের।আপনি বর্তমানে বসেই আগামীকালের ছবি তুলতে পারবেন। তিন বন্ধু এই ভয়ংরক ক্যামেরা ঠিক কোন কাজে ব্যবহার করবে? অনুমান করুন। .
একজন ব্যক্তি ফোন করবে বলে আপনার বাসায় ঢুকেছে। তারপর উধাও হয়ে গেছে বাসার ভেতর। এরচেয়ে ভৌতিক কিছু আরহয় না। সিনেমাটা শেষ করুন। সাইকোলজিক্যাল এই সিনেমাটা দুর্ধর্ষ ও জটিল। .
আমার সবচেয়ে পছন্দের রোমান্টিক একটা সিনেমা। ভালোবাসার সিনেমা সহজবোধ হয়– এই ধারণা ঠিক কতটুকুন ভুল, আপনি এই সিনেমা দেখে বুঝতে পারবেন। প্রতিবার এই সিনেমা আমায় কাঁদায়। প্রতিবার। .
একটা ভয়ানক ভাইরাসে মানবজাতি প্রায় নিশ্চিহ্ন। গুটিকয়েক যারা বেঁচে আছেন, তারা চেষ্টা করছেন সময়ের সাথে লড়াইকরার। বর্তমান সময় নয়, অতীত। অতীতের কোন সুতো কেটে দিলে পৃথিবী স্বাভাবিক হবে আবার? .
প্রচণ্ড স্লো গতির এই সিনেমা আপনাকে দেখাবে, পৃথিবীর বাইরের কারোর জন্য আমাদের পৃথিবী দেখতে কেমন? মানুষ হিসেবেআমরা কেমন? অন্য কারোর দৃষ্টি থেকে নিজেকে দেখা হয়েছে কোনোদিন? তবে এই সিনেমা আপনার জন্য। .
একটা রাত। একট হত্যা। অনেকগুলো সাসপেক্ট। অমন গল্প প্রায়শই দেখেন। কিন্তু এই গল্প একদমই আলাদা। এই গল্পআপনার মাথার ভেতর খেলবে– তা নয়। আপনার আস্ত মাথা নিয়েই খেলবে। .
স্প্যানিশ সিনেমা 'ওপেন ইউর আইস'-এর রিমেইক এই সিনেমার যুবকের অর্থবিত্তের কমতি নেই। যা চান, হাতের কাছে পান।উশৃঙ্খল, বাঁধনহীন, মুক্ত। এই যুবক শীঘ্রই আটকাবেন কোথাও। আপনিও আটকাবেন। .
আপনার মতোন দেখতে আরও একজন একটা ভিন্ন জীবন যাপন করছে কোথাও। সমস্যা নাই। সমস্যা তখন দেখা দেবে, যখনআপনারা একে অপরের মুখোমুখি হবেন। এই সিনেমার যুবক হয়েছেন। .
এক যুবক ঘুম ভেঙে উঠে দেখলেন তিনি ট্রেনে। জানালার কাছের সিটে বসে। একটা বোমা বিষ্ফোরণ হয়। তারপর যুবক পুনরায়চোখ খুলে দেখতে পান, তিনি ঐ ট্রেনে। জানালার কাছের সিটে বসে। তারপর… .
অনুরাগ কশ্যপ দুই হাজার সাত সালে এই সিনেমা বানিয়েছেন। দুই হাজার বাইশে বসেও এই সিনেমা হজম করা কষ্ট। একজনযুবক প্রচুর সিগারেট খান। তার চারপাশের কেউ পছন্দ করে না বিষয়টা। যুবককে তারা প্রায় বাধ্য করেন, সিগারেট ছাড়তে।তারপর এই গল্প ওয়াশরুমের বেসিনের গর্ত দিয়ে ঢুকে সাইবেরিয়া হয়ে কোথায় কোথায় যে যাবে, আপনি ধারণা করতে পারবেননা। .
অ্যালঝাইমারে ভোগা একজন বৃদ্ধ বরফে ঘেরা একটা রাস্তায় অ্যাক্সিডেন্ট করেছেন। যে গাড়ির সাথে ধাক্কা খেয়েছে, ঐ গাড়িরপেছন দিক থেকে রক্ত গড়িয়ে পড়ছে। যদিও ড্রাইভার দাবী করল তা হরিণের রক্ত। কিন্তু বৃদ্ধ স্পষ্ট বুঝলেন, এটি হরিণ নয়। বৃদ্ধজানলেন, কারণ বৃদ্ধেরও একটা গল্প আছে। কোরিয়ান এই সিনেমার প্রতিটা মুহূর্ত টানটান উত্তেজনায় ভরপুর। .
সাই–ফাই সিনেমা বানানোর আগে যে সিনেমাটা আপনার ফার্স্ট ক্লাসের ফার্স্ট সাবজেক্ট হবে, এটি ঐ সিনেমা। কুবরিক নির্মাণকরেছিলেন। সাল উনিশশো আটষট্টিতে বসে যে সিনেমা তিনি বানিয়েছেন, দুই হাজার বাইশে বসেও আপনি টের পাবেন না এইসিনেমার বয়স পঞ্চাশ বৎসর। .
ক্রিশ্চিয়ান বেলের শরীর নিয়ে খেলাধুলা বাদ দিয়ে সিনেমার গল্পে মনোযোগ দিতে পারেন। একজন ব্যক্তি অনেকদিন না ঘুমিয়েআছেন। না ঘুমিয়ে একটা ব্যক্তি কতদূর যেতে পারে? .
দুটো সময়। একটা টিভি। দুইজন মানুষ। একজন নারী ও একজন বালক। একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন তারা।বালকটা একটু পর মারা যাবে। নারী বাঁচাতে পারবেন বালককে। কিন্তু তারপর একটা ঝামেলা শুরু হবে। ঝামেলাটা কী? .
উনিশ বৎসরের একজন যুবক আটক হয়েছেন একজন ব্যক্তিকে বর্বরতম উপায়ে হত্যার অপরাধে। একজন উকিল এই কেইসটাদেখবেন। কারণ তিনি জানেন, যুবক নির্দোষ। তিনি কেইসটা জিতলেন। গল্প শেষ। গল্প কি শেষ? .
মর্গ থেকে একটা লাশ উধাও হয়েছে। মর্গের সিকিউরিটি কোনো একটা অজানা কারণে ভয়ে কুপোকাত। জ্ঞান হারিয়েছেন।কোমায় আছেন। লাশটা কোথায়? এরচেয়ে মারাত্মক থ্রিলার খুব কম দেখেছি আমি। .
একজন প্রাইভেট ডিটেক্টিভ কাজ খুঁজে পেয়েছেন। একজনকে খুঁজে বের করতে হবে। ডিটেক্টিভ যাকেই জিজ্ঞাসাবাদ করছেন, সেইমারা যাচ্ছে। স্বাভাবিক মৃত্যু নয়। কেউ খুন করছে, খুব নৃশংসভাবে। একটা সহজ সাধারণ গোয়েন্দাগিরির গল্প কোথায় গিয়েদাঁড়াবে, আমি দেখতে বসার আগে একটুও অনুমান করতে পারিনি। আপনিও পারবেন না। .
এই সিনেমা দ্বিতীয়বার দেখা যায় না। এই সিনেমা প্রথমবার দেখেই হজম করা যায় না। .
হিম একজন লেখক। তার স্ত্রীর নাম হার। বাচ্চা–কাচ্চা নেই। তাদের ছোট্ট সংসার। একদিন ঐ বাড়িতে অতিথি এলো একজন।এবং অতিথির স্ত্রী। এবং তাদের সন্তানও। এবং তারা সর্বনাশ করে ছাড়লো বাড়ির। মেটাফোরিক্যাল এই সিনেমা আমারঅত্যাধিক অত্যাধিক অত্যাধিক প্রিয়। এটা ফেলে রাখবেন না। .
বিষণ্নতা যদি একটা কাব্য হয়, এই সিনেমা হচ্ছে মহাকাব্য। একজন নারী, ব্যস্ত স্বামী নিয়ে যার সুখের (!) সংসার। একটাকন্যাও আছে। অর্থবিত্তের কমতি নেই। নারীর ঠিকানায় একদিন একটা উপন্যাস আসে। উপন্যাসটা লিখেছেন নারীর প্রাক্তনপ্রেমিক/স্বামী। উপন্যাসটা উৎসর্গ করা হয়েছে নারীকে। আপনি এই সিনেমা দেখবেন, কারণ আমি আপনাকে জানাচ্ছি– প্রিয়মানুষটির বিশ্বাসঘাতকতার সবচেয়ে ভয়ানক নির্মম কঠোর ও শৈল্পিক প্রতিশোধ নিতে জানে কে, জানেন? জি, একজন লেখক। .
দীপক রিটায়ার্ড একজন পুলিশ অফিসার। তিনি একটা গল্প বলবেন। ঐ গল্প আপনাকে শুনতে হবে। কারণ গল্প শেষে আপনিচেয়ার উল্টে পড়ে যাওয়ার মতোন একটা টুইস্ট পাবেন। .
একজন যুবতীর মাথার ভেতর ঢুকুন। তার পারফেকশন, ত্যাগ, প্যাশন– পরিচিত হোন। এক ভয়াবহ দুর্ধর্ষ মনস্তাত্ত্বিক যাত্রায়আপনাকে স্বাগতম। .
সন্তান, পরিবার, স্বপ্ন, আশা– কতদূর যেতে পারবেন? .
নারী ম্যাজিকের জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন। পানিভর্তি বাক্স তৈরী। নারীর হাতে দড়ি দিয়ে গিঁট বাঁধা হলো। বাক্সে ফেলা হলো। নারীদড়ি খুলতে পারবেন না। এবং জাদুকরী এই সিনেমার জটও অত তাড়াতাড়ি আপনি খুলতে পারবেন না। .
আগাথা ক্রিস্টির গল্প। শেষ করে আবার দেখতে বসবেন, তা আর বলতে। .
এসিপি এন্টনি ফেরত আসছেন। সদ্য একটা কেইস সলভ করেছেন। মার্ডারারকে ধরে ফেলেছেন। আসার পথে একটাঅ্যাক্সিডেন্ট হয়। তিনি স্মৃতি ভুলে যান। নতুন করে কেইসটা শুরু করা দরকার। ভয়ানক সুন্দর সিনেমা। .
আপনি যা দেখছেন, ভুল দেখছেন। এটিই এই সিনেমার স্পয়লার। স্পয়লার জেনে ফেলার পরও আপনি সঠিক জায়গায় গিয়েচমকাবেন। এটিই এই সিনেমার বিশেষত্ব। .
একটা টেলিভিশন সিরিয়ালে যা ঘটছে, তা আপনার জীবনেও ঘটতে শুরু করল। আপনি প্রতি পর্বের জন্য অপেক্ষা করা শুরুকরলেন। আগামীকাল আপনার সাথে কী ঘটবে? যারা বলেন, ইন্ডিয়ানরা হরর বানাতে জানে না, এটি তাদের জন্য। .
একজন যুবক ইনসোমনিয়ায় ভুগছেন। পরিচিত হয়েছেন আরেকজন যুবকের সঙ্গে। তারা দুইজন মিলে কিছু কাজ করবেন।সিনেমার নাম দেখে অন্য কোনো জনরা মনে করবেন না। এটা আপনার মাথায় ঢুকে যাবে। .
কেউ একজন চুপিসারে আপনার বাসার সামনে একটা ভিডিও টেপ রেখে যাচ্ছে। ঐ টেপে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে আপনার বাসা। কেউএকজন আপনার বাসায় ঢুকছে চুপিচুপি। লিঞ্চের সবচেয়ে দুর্বোধ্য সিনেমা এটি। .
একজোড়া কাপল একটা গেইম খেলবেন। গেইমের রুলস একটাই। সত্য বলতে হবে। ইফ ইউ লাই, ইউ ডাই। শুরু করুন। শেষেএকটা প্রচণ্ড ধাক্কা অপেক্ষা করছে। .
ভিদ্যা ভাগচী তাঁর স্বামীকে খুঁজতে এসেছেন কোলকাতায়। তিনি প্রেগন্যান্ট। এই প্রেগন্যান্ট মহিলা একশো বাইশ মিনিট ধরেআপনাকে নিয়ে ঘুরবে। তার গল্পের অংশ হোন। .
যে সিনেমা দিয়ে স্করসেজি একটা টোন সেট করেছিলেন। একটা স্বর। মানুষের মনস্তত্ত্ব নিয়ে যতগুলো সিনেমা আমি দেখেছি, ট্র্যাভিস চরিত্রটা আমাকে ভুগিয়েছে সবচেয়ে বেশী। .
এই সিনেমাকে বলা হয় মিস্ট্রি থ্রিলার জনরার সিনেমাগুলোর ভেতর ওয়ান অফ দ্যা বেস্ট। এবং এই সিনেমার এন্ডিং দেখেই আমিপ্রথমবার জেনেছিলাম, গল্প এইভাবেও শেষ করা যায়। মারাত্মক। .
উনিশশো ষাট সালের একটা সিনেমায় এই লেভেলের টুইস্ট দেওয়ার ক্ষমতা আছে এই একজন ব্যক্তির। হিচকক। .
প্যাট্রিক ধনী পুরুষ। সুন্দর। স্মার্ট। সুদর্শন। আপনি অপেক্ষা করুন। এই ব্যক্তি আপনার গা হিম করে দেবে একটু পর। .
একজন পিয়ানোবাদক। যিনি মনে করেন, চোখ বন্ধ থাকলে মিউজিক ফিল হয় বেশী। তিনি ইচ্ছাকৃত অন্ধ হওয়ার অভিনয়করেন। উনার জন্য একটা টানটান অন্ধকার অপেক্ষা করছে। প্রস্তুত হোন। বলিউডের সবচেয়ে স্মার্ট থ্রিলার। .
যখন কয়েকপিস গল্প, এক সুতোয় বাঁধা পড়ে। সুতোটা খুলবেন? .
পৃথিবীতে আগমন ঘটেছে কিছু এলিয়েনের। তাদের ভাষা আমাদের জানা নেই। তাদের ভাষা বুঝা দরকার। তারা কেন এসেছে? এই সিনেমার আসল এলিয়েন হচ্ছে পরিচালক। তিনি আপনাকে বোকা বানাবেন। .
টাইম ট্রাভেল, টাইম লুপ, প্যারালাল ওয়ার্ল্ড বিষয়ক যে মুভি/সিরিজগুলো আমরা এখন গিলি, এই মুভি/সিরিজগুলো যেমুভিটাকে কোনোদিন পাশ কাটিয়ে এড়িয়ে যেতে পারেনি– ওটি ডনি ডার্কো। আমার ব্যক্তিগত পছন্দের তালিকায় কুবরিকেরস্পেস অডিসির পর সাই–ফাই জনরায় এই মুভি সবসময় দ্বিতীয় স্থানে থাকে। .
একজোড়া দম্পতি একটা শিশু দত্তক নিয়েছেন। এই নিষ্পাপ আদুরে শিশু সম্পর্কে তারা কিচ্ছুটি জানেন না। আপনিও জানেননা। .
ওয়ান অফ দ্য বেস্ট হরর এভার মেইড। চিরাচরিত নিয়মে ভয় দেখাবে না। কেমন যেন বিষণ্ণ, কাতর কাতর ভয়। প্রচণ্ড সুন্দর এইসিনেমা। .
অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যত। তিনটা একসাথে ওপরে ছুঁড়ে দেওয়া হলো। একটার ভেতর একটা ঢুকে গেল। একটা আরেকটা খেয়েফেলল। জটিল না? .
বিভ্রম যারা তৈরী করে তাদেরই জাদুকর বলা হয়। এই সিনেমার গল্পটা প্রেমের। দেখতে বসুন। বিভ্রমে পড়তে বাধ্য। .
বলা হয়, পৃথিবীর কোনো এক কোনায় একটা প্রজাপতির হালকা ডানা ঝাপটানোর ফলে পৃথিবীর অন্যকোথাও ভয়ংকর ঘুর্ণিঝড়হওয়া সম্ভব। .
একটা কক্ষ। আটজন পরীক্ষার্থী। আশি মিনিট সময়। উত্তর লিখতে হবে একটাই। কোনো প্রশ্ন নেই। অংশ নেবেন এই উদ্ভটপরীক্ষায়? .
পৃথিবী থেকে দূর, বহুদূর একজন মহাকাশ থেকে ফেরত আসার অপেক্ষায় আছেন। তিন বৎসর পর। কিন্তু একটা সমস্যা হয়েছে।তিনি তাকে খুঁজে পেয়েছেন। .
আটজন বন্ধু খেতে বসেছেন একসাথে। হঠাৎ বিদ্যুত চলে গেল। তারপর পুরো নব্বই মিনিট আপনার মাথার তার একটা একটাকরে ছিঁড়ে দেওয়া হবে অন্ধকারে। .
সময় যখন আপনার সাথে খেলতে শুরু করে, আপনিও সময়ের সাথে খেলতে শুরু করুন। .
একটা দূর্ঘটনার পর যুবতী বাসার বাইরে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। অ্যাগারোফোবিয়ায় ভুগছেন তিনি। কিন্তু ভয়টা কি শুধুইবাসার বাইরে? রাধিকার অনবদ্য অভিনয়, দুর্দান্ত একটা গল্প। .
স্টিফেন কিং–এর গল্প। হররের সাথে হালকা প্যাঁচগোছ। লম্বা লম্বা ঐ ঘাসের ভেতর ঢুকে পড়ুন। অনেক বিস্ময় অপেক্ষা করছেআপনার জন্য। .
সাধারণত একটা সিনেমাকে তিন পার্ট করা হলে প্রথম দুই পার্ট আগ্রহ জাগায়, শেষ পার্ট ঐ দুই পার্টের ওপর নির্ভর করে এগিয়েযায়। এই সিনেমা উল্টো। গতানুগতিক ধারার একটা গল্প শেষ পার্টে আপনার মাথা কামড়ে ধরবে। আগাথা ক্রিস্টির গল্প। তিনিগল্প সহজ ভঙ্গিতে বলতেই জানেন না। .
ঝড়ো আবহাওয়া, একটা একা আইল্যান্ড, দুইজন মানুষ, একাকীত্ব, অপরাধবোধ, কাম, লোভ, মিথ, উন্মাদনার এ একমহাসমুদ্র। এই সিনেমা আমাকে প্রতিবার ডুবায়। আপনাকেও ডুবাবে। শুধু একটু সিনেমা সংশ্লিষ্ট পয়েন্টগুলো নিয়ে পড়াশোনাকরতে হবে আগে। .
কার্থিক একলা মানুষ। শান্ত। সভ্য। ভদ্র। নির্ঝঞ্ঝাট। সমস্যা হচ্ছে, রাতে ফোন আসে। ফোনের ওপাশে একটা কণ্ঠস্বর। এটা ওটাবাতলে দেয় তাকে। কার্থিক বদলায়। .
সিনেমার জনরা হরর। আপনি ভয় পাবেন। তারচেয়েও বড়ো কথা, আপনার মাথা এলোমেলো হবে। কারণ, শুধু ভয় দেখানোইএই সিনেমার উদ্দেশ্য নয়। .
সাইকোলজি, হরর, মেটাফোর। গল্পটা কেমন যেন। স্যাঁতসেঁতে, থম ধরানো, গাঢ় মায়া মাখা সৌন্দর্য। .
একজন প্রেমিক দাওয়াতে এসেছেন প্রেমিকার বাসায়। গায়ের রঙে পার্থক্য থাকলেও প্রেমিকার পরিবার খুব আন্তরিকভাবেঅভ্যর্থনা জানালো প্রেমিককে। কিন্তু প্রেমিককে কে জানাবে, জাস্ট বিকজ ইউ আর ইনভাইটেড, ডাজেন্ট মিন ইউ আরওয়েলকাম। .
একটা বড়ো বিল্ডিং। যার প্রতি তলায় দুইজন করে মানুষ থাকে। রুমের মাঝখান বরাবর গোল ফাঁক দিয়ে ওপর থেকে খাবারনেমে আসে। পর্যাপ্ত খাবার। কিন্তু তারপরও মানুষ মানুষের মাংস কেন খায় জানেন? এই সিনেমা দেখুন। গলা অবধি ডিপমেসেজ ভরপুর এই স্প্যানিশ সিনেমার প্রতিটা মুহূর্ত অর্থপূর্ণ। .
এই অ্যানিমে থেকে ইন্সপায়ার্ড হয়ে ইনসেপশন বানানো হয়েছিল। অ্যানিমেগুলো ভীষণ আদুরে হয়, স্যাঁতসেঁতে হয়, বিষাদেআচ্ছন্ন হয়। এটি দেখার পর বুঝবেন, কতটা জটিলও হয়। .
টাইম ট্রাভেল সম্পর্কে অনেক জানা হয়েছে, এইবার জানুন ইনভারশন সম্পর্কে। যুবককে সম্ভাব্য তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে পৃথিবীকেবাঁচাতে হবে। তাও সামনের দিকে না গিয়ে উল্টো দিকে উল্টো পায়ে হেঁটে। কোনো মানে হয়? .
বলিউড মাঝে মাঝে সাইকোলজিক্যাল জনরায় কিছু দুর্দান্ত বানিয়ে ফেলে। আর অডিয়েন্সের কারণে তা চুপিসারে থেকে যায়কোথাও। এটা ঐসব জঞ্জাল ঘেঁটে খুঁড়ে বের করা চমৎকার একটা সিনেমা। .
যুবতী বাসায় একা। বাইরে একজন সিরিয়াল কিলার ঘুরছে শহরজুড়ে। যুবতী ভয় পাচ্ছেন খুব। হঠাৎ দরজায় কলিংবেল।তারপর? .
গিফট, উপহার, সবসময়ই সুন্দর। আকর্ষণীয়। আনন্দময়। কিন্তু যে গিফট আপনি কোনোদিন নিতে পারবেন না। চরমঅস্বস্তিকর একটা গল্প। .
যারা চরকিতে নুহাশ হুমায়ূনের 'ষ' সিরিজ দেখছেন, ভাস্কর হাজারিকা ঐ কাজ করেছেন দুই হাজার পনের সালে। চারটিরুপকথা, চার প্রকার ভয়, চার কিসিমের অস্বস্তি। .
হরর বলতে কিন্তু আচমকা ভয় পাওয়া নয়, ভয়ে চুপসে যাওয়াও নয়। মাথার ভেতর একটা ঘন আতংক ঢুকে বসত করা যখনশুরু করে, ঐ গল্পটাই আমার কাছে প্রকৃত হরর। এই সিনেমার গল্পটা হচ্ছে, কেউ একজন আপনাকে অনুসরণ করছে। শেষ।এটিই গল্প। .
সদ্য অ্যাক্সিডেন্ট হওয়া একজন লেখক এবং তাকে উদ্ধার করে বাসায় নিয়ে আসা তারই লেখার একজন ভক্ত– এই দুইজন মিলেকী কী কাণ্ড করতে পারে অনুমান করুন। গল্পটা স্টিফেন কিং–এর। এইবার অনুমান করুন। .
একজন নারী শুনিয়েছিলেন, তিনি ঈশ্বরের কণ্ঠস্বর শুনতে পান তার মাথায়। এবং ঐ কণ্ঠস্বর ভালোবেসে ফেলেছেন খুব।পরিচালক ঐ নারীর সঙ্গে আলাপের পর এই গল্প লিখতে বসেন। .
এই অ্যানিমেতে একটা দৃশ্য আছে। আমার খুব পছন্দের দৃশ্য। বিল্ডিং–এর ওপর হাঙ্গরের ছায়া পড়েছে। শহর রক্ষাকারীরা ঐছায়া ধ্বঃস করার জন্য অনর্গল তীর ছুঁড়ছে। বিল্ডিং ভেঙে যাচ্ছে তীরের আঘাতে। ছায়া স্বাচ্ছন্দে এগিয়ে যাচ্ছে সামনে। আমারব্যক্তিগত পছন্দের সবচেয়ে দূর্বোধ্য সুন্দর অ্যানিমের লিস্টে এটি প্রথম স্থানে থাকে। .
একজোড়া কপোত–কপোতি বাসা খুঁজছেন, থাকার। খুঁজে পেয়েছেন। এবং আটকা পড়েছেন। সহজ সরল গল্প ধারণা নিয়েদেখতে বসলে আপনিও আটকাবেন। .
দুইজন তরুণী, দুইটি ভিন্ন সময়, একটি ফোনকল। টানটান থ্রিল। পারফেক্ট ইমোশন। .
একজন ডাক্তার, যিনি নিজের রোগীর হাতে আক্রমনের শিকার হয়ে কণ্ঠস্বর হারিয়েছেন। একজন অন্ধ যুবক, যিনি সৎ।একজন হতাশ যুবক, যিনি অপরাধবোধে ভুগছেন। তিন গল্প এক হলো একটা টেলিফোনের ভেতর। কিভাবে? .
যুবক হসপিটাল থেকে বাসায় ফেরার পথে একটা জায়গায় ঘাসের ওপর একটা কাটা কান পড়ে থাকতে দেখলেন। কার কান? কেকাটলো? কেন কাটলো? প্রশ্নের উত্তরের পেছনে ছোটেন যুবক। আপনিও ছুটুন। .
সবকিছু জেনে ফেলার চেয়ে কোনোকিছুই না জানা অনেকসময় দারুণ আনন্দের, দারুণ স্বস্তির, দারুণ ভালো লাগার বিষয়। .
একজোড়া নিঃসন্তান দম্পতি তাদের নতুন বাসায় একটা রুম খুঁজে পেয়েছেন। যেখানে গিয়ে মনে মনে কিছু চাইলে তা পাওয়াযায়। তারা চাইলো। পেলো। সবকিছু চাওয়ার পরও মানুষের কী চাওয়ার থাকে? ভাবুন। .
একজন বৃদ্ধ, তার যুবতী স্ত্রী। যিনি পরকীয়া করছেন। বৃদ্ধ জেনে ফেললেন। এবং এক রাত্তিরে গুলি করে মেরে ফেললেন স্ত্রীকে।কনফেস করলেন, আমি আমার বউকে গুলি করেছি। যেখানে অন্য সিনেমা শেষ হয়, এই সিনেমা মাত্র শুরু। .
এক পুলিশ, এক হতাশ পিতা ও এক উন্মাদ পিতার আড়াই ঘন্টার শ্বাসরুদ্ধকার খোঁজাখুঁজির গল্প। দম আটকে আসার মতোনসুন্দর। .
তিন ভাই বোন। পিতা–মাতা যাদের জন্ম থেকে একটা বাড়ির ভেতর আটকে রেখেছেন। বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে যাদের কোনোযোগাযোগ নেই। তাদের চোখ দিয়ে আমাদের পৃথিবীটা একটু দেখুন। .
মা ফিরেছেন হসপিটাল থেকে। সারা মুখে ব্যান্ডেজ। পুত্রের ধারণা, তিনি মা নন। অন্য কেউ। এই সিনেমা ভয়ের পাশাপাশিআপনাকে কাঁদাবে। .
আপনাকে সমাজ কিভাবে দেখে? আপনার জীবন, আপনার সংসার, আদৌ আপনার? নিয়ন্ত্রণ আপনার হাতে? আপনিএকজন স্বাধীন মানুষ। সত্যি? প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজুন। .
যারা ব্ল্যাক সোয়ান দেখেছেন, তারা এই অ্যানিমের গল্পের সাথে ঐ সিনেমার গল্পের মিল পাবেন। দু'টোই দুর্দান্ত। এটি অবশ্যএকটু বেশী সুন্দর। .
ফ্রিগোলি সিন্ড্রোমে যারা ভোগে, তারা তার আশপাশের মানুষদের চেহারা কণ্ঠস্বর আলাদা করতে পারে না। সবার এক চেহারা, এক কণ্ঠস্বর। এই অ্যানিমেডেট সিনেমার ভদ্রলোক এই অসুখে ভুগছেন। কাউকে আলাদা করতে পারছেন না। একটা অস্বস্তিকরসময়ে তিনি হঠাৎ একটা কণ্ঠস্বর শুনতে পান। অন্যরকম। ভিন্ন। তারপর? .
সিনেমা জগতে ট্রু হররের যাত্রা শুরু হয়েছিল এই সিনেমা দিয়ে। কিউবিজম আর্টে ভর্তি এই সাইলেন্ট সিনেমা বর্তমান সময়েরহরর ক্লাসের গুরুত্বপূর্ণ সাবজেক্ট। .
এই সিনেমা বানিয়েছেন অ্যারি এস্টার। গল্পের প্রয়োজন নেই। নামটার ওপর ভরসা করে দেখতে বসুন। .
একজন কার্ডিয়াক সার্জন, যিনি গোপন অপরাধবোধে ভুগছেন। একজন কিশোর, যিনি ঐ সার্জনের ভুলে হারিয়েছেনআপনজন। তারা কী করবেন? উইয়ার্ড, ডিপ মেটাফোরিক সিম্বল, ধর্ম, মানবতা, প্রতিশোধে আচ্ছন্ন একটি গাঢ় বিষাদের গল্প। .
যুবতী একজন দায়িত্ববান পুলিশ। একদা বাস ভ্রমণে পরিচয় হয়েছে একজন যুবকের সাথে। তারপর ভালোবাসা। বিবাহও ঠিকহয়েছে। কিন্তু যুবতীর মাথা খাচ্ছে একটা কেইস। ছোটবেলার বান্ধবীর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। কিছুদিন পর ডেডবডি খুঁজেপাওয়া গেল। কিন্তু একটা 'কিন্তু' আছে। খুব অতিরিক্ত মিস্ট্রি থ্রিলার না দেখা/পড়া থাকলে, এই সিনেমার টুইস্ট আপনি আন্দাজকরতে পারবেন না। .
ভদ্রলোক খুন হয়েছেন। ভদ্রলোকের প্রেমিকা একজন লেখিকা। সমস্যা হলো, লেখিকার একটা উপন্যাসে ঠিক যে উপায়ে খুন করাহয়েছিল একটা চরিত্র, ভদ্রলোককেও একই উপায়ে খুন করা হয়েছে। তাই মেইন সাসপেক্ট লেখিকা প্রেমিকা। কিন্তু এত সহজে বুঝিমার্ডার মিস্ট্রি সলভ হয়? .
তরুণীর হাসবেন্ড সুইসাইড করেছেন। সুইসাইডের কিছুদিন পর তরুণী হাসবেন্ডের ফোনে অন্য একটা যুবতীর ছবি দেখতে পান, যে দেখতে অনেকটাই তরুণীর মতো। তবে কি হাসবেন্ড পরকীয়ায় লিপ্ত ছিলেন? গল্প খুব প্রেডিক্টেবল, না? দেখা শুরু করুন। .
একজন ব্যক্তি আটকা পড়েছেন একটা মার্ডার কেইসে। তার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়া হয়েছে। তিনি মৃত্যুর আগে একটা গল্পবলবেন। জি না, মোটেও কোনো টিপিক্যাল সিনেমা নয় এটি। নাম দেখে হতাশ হওয়ারও কারণ নেই। আমি আপনাকে ভরসাদিচ্ছি, আপনি এই সিনেমা দেখতে বসুন। আপনি বিস্মিত হবেন, চমকাবেন, মুগ্ধ হবেন। হতে বাধ্য। .
যখন উপরের সিনেমাগুলো দেখতাম, ভাবতাম– সব তো সেই কবেকার সিনেমা। এখন কেন অমন দুর্দান্ত কিছু বানানো হয় না।যেটা মাথায় ভনভন করবে, গা শিউরে উঠবে, মগজের ভেতর ঢুকে যাবে চমক, বিস্ময়, মুগ্ধতা। আমার আফসোস পূরণ করলএই সিনেমা। গল্পটা হচ্ছে দুইজন ব্যক্তির, যারা খুঁজতে এসেছেন একজন অপরাধী। গ্রামটার নাম চুরুলি। যাত্রাপথে একটাসাঁকো পড়ে মাঝখানে। সাঁকো পার হওয়ার পর এই গল্প শুরু। শুধুই শুরু। খোঁজ করুন, যদি শেষের দেখা পান। কোনো ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। ধন্যবাদ The post বাছাই করা দুর্বোধ্য সুন্দর সেরা একশো সিনেমা appeared first on Trickbd.com. | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
পরীক্ষায় দুটি কমন mistake। যার কারণে প্রায় সময় আমাদের রেজাল্ট খারাপ হয়ে যায়। Posted: আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজ আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো পরীক্ষায় maximum students এর করা কিছু ভুল নিয়ে। আমাদের মধ্যে অনেক students নিজের অজান্তেই না চাইলেও পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে কিছু mistake করে থাকি। আর এই mistake গুলোর কারণে প্রায় সময় আমাদের exam খারাপ হয়ে যায়। তো আজ এই আর্টিকেলটিতে আমি পরীক্ষার দিনগুলোতে করা সেইসব কমন mistake গুলো সম্পর্কে আলোচনা করবো। এবং এগুলো করা থেকে বিরত থাকার কিছু effective solution ও তুলে ধরবো। তো চলুন শুরু করা যা। Don’t compare your answer with other students |
You are subscribed to email updates from Trickbd.com. To stop receiving these emails, you may unsubscribe now. | Email delivery powered by Google |
Google, 1600 Amphitheatre Parkway, Mountain View, CA 94043, United States |
0 Comments