Search box..

ইলেক্ট্রিক কাজের কিছু সাধারণ নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা।পর্ব-১

ইলেক্ট্রিক কাজের কিছু সাধারণ নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা।পর্ব-১


ইলেক্ট্রিক কাজের কিছু সাধারণ নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা।পর্ব-১

Posted:

আসসলামুয়ালাইকুম।কেমন আছেন সবাই?আশা করি ভালো আছেন।


যারা বৈদতিক কাজে আগ্রহী আছে তাদের জন্য এই পোস্টটি কাজে লাগতে পারে।
এমন কি আমাদের এই মৌলিক বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানা দরকার। একটি হোল্ডার এ বাল্প লাগানোর জন্যও এগুলো জান তে হয়। তাই দেরি না করে শুরু করা জাক।
ইলেক্ট্রিক কাজের কিছু সাধারণ নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা। /b]
1.ইলেক্ট্রনিক কাজে সবসময়ই টেস্টার ব্যবহার করা।
2.কাজের জায়গায় খালি গায়ে বা খালি পায়ে বৈদ্যুতিক কাজ না করা।ভেজা কাপড় এ বা ভেজা শরীরে কাজ না করা।
3.অল্প আলোতে বা স্যাতস্যাতে জায়গায় কাজ না করা।
4.বৈদ্যুতিক তারের সংজোক করার সময় অবশ্য ই মেইন সুইচ অফ ফিউস খুলে নেয়া।
5.বৈদ্যুতিক তারের সংজোক করার সময় ইন্সুলেটেড বিশিষ্ট কম্বিনেশন প্লায়ার্স, নসে প্লায়ার্স, কাটিং প্লায়ার্স, কাঠের হ্যান্ডেল বিশিষ্ট সোল্ডারিং আয়্রন ব্যবহার করা।

6.বৈদ্যুতিক কাজ করার সময় কোন লোহার বস্তু,আংটি,ঘড়ি, গলার চেইন,ব্রেস্লেট ইত্যাদি ব্যবহার না করা।

7.লাইনের বা ওয়ারিং কাজের তার কখনো ইন্সুলেটেড ছাড়া ব্যবহার করা যাবে বা।
8.বৈদ্যুতিক তারে আগুন লেগে গেলে তারাতাড়ি মেইন সুইচ বন্ধ করতে হবে।
9.দাত দিয়ে কোন প্রকার কাজ বা তারের ইন্সুলেশন কভার না ছাড়ানো।
10.ড্রিল ব্যবহার করার সময় মাস্ক ব্যবহার করা।

আরও দেখুন দেখে নিন ১০টি সাধারণ ইলেকট্রিকাল ওয়্যার জয়েন্ট।
ফ্রি বিদ্যুত কি আসলেই সত্য? নাকি মিথ্যা
নিয়ে নিন মজার সব ইলেকট্রনিকস প্রজেক্ট আর চমকে দিন সবাইকে।পর্ব-১

ধন্যবাদ এতক্ষণ পোস্ট টি পড়ার জন্য।

The post ইলেক্ট্রিক কাজের কিছু সাধারণ নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা।পর্ব-১ appeared first on Trickbd.com.

মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Mainframe Computer) কি? কম্পিউটিং বলতে কি বুঝায় জেনে নিন

Posted:

বর্তমান বিশ্বের প্রায় সবকিছুই নিয়ন্ত্রণ হয় মূলত কম্পিউটার দিয়ে। কম্পিউটারের সাহায্যে আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক কাজ করি। এছাড়া বর্তমানে অফিস-আদালত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি কম্পিউটার ছাড়া প্রায় অচল।

কারণ বর্তমানে সকল প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ ডাটা কম্পিউটারের হার্ডডিক্স সেইভ থাকে। আজকের পোস্টের মাধ্যমে আপনারা মেইনফ্রেম কম্পিউটার এবং কম্পিউটার সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন শুরু করি…

• মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Mainframe Computer) কি?
সুপার কম্পিউটার থেকে ছোট কিন্তু সাধারণ কম্পিউটার থেকে বড় কম্পিউটারগুলোকে মেইনফ্রেম কম্পিউটার বলে। এই কম্পিউটারটি একসাথে সাধারণ কম্পিউটার এর তুলনায় অনেক বেশি ডাটা আদান-প্রদান করতে পারে। এছাড়া এ কম্পিউটারের সার্ভার এর মধ্যে যেসব ডাটা সেইভ থাকবে, কম্পিউটার সেই ডাটাগুলোকে তার আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর মাধ্যমে মনে রাখতে পারবে।

এতে করে আপনি যখন পরবর্তীতে কোন একটি ডাটার জন্য কমান্ড দিতেন তখন সাথে সাথেই কম্পিউটারটি আপনার সামনে ওই ডাটাটি প্রদর্শন করবে। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং অফিস-আদালতে এই ধরনের কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়। উদাহরণ: IBM 6120, UNIVAC 1000/01, IBM 4341 ইত্যাদি।

• কম্পিউটিং বলতে কী বোঝায়:
কম্পিউটিং বলতে মূলত কম্পিউটার ব্যবহারের বিভিন্ন প্রযুক্তিকে বোঝানো হয়। কম্পিউটিং এ কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার দুটি বিষয়েই আলোচনা করা হয়। এছাড়া যেখানে কম্পিউটিং এর তাত্ত্বিক ভিত্তি আলোচনা করা হয় তাকে কম্পিউটার বিজ্ঞান বলে। এই তথ্যের মাধ্যমে ব্যবহারিক প্রয়োগ গড়ে তোলা হয়।

• কম্পিউটিং এর প্রয়োজনীয়তা:
কম্পিউটার প্রযুক্তি ছাড়া বর্তমানে প্রতিটি অফিস-আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ইত্যাদি প্রায় অচল হয়ে যাবে। এছাড়া বর্তমানে আমরা যে ইন্টারনেট চালাই সেই ইন্টারনেট অচল হয়ে যাবে।

কম্পিউটিং প্রযুক্তি ছাড়া আমরা আবার সেই আদিম যুগে ফিরে যেতে হবে। বর্তমানে আমরা কম্পিউটার প্রযুক্তি ধারা অনেক দীর্ঘ কাজকে অনেক তাড়াতাড়ি এবং সহজেই করে ফেলতে পারছি। কিন্তু যদি কম্পিউটার না থাকে সেক্ষেত্রে আমরা ওই কাজগুলো করতে প্রচুর সময় লেগে যাবে। তাই বলা যায় কমপিউটিংয়ের গুরুত্ব অপরিসীম।

আশা করি আজকের পোস্ট এর মাধ্যমে আপনারা কিছু শিখতে পেরেছেন।

সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

 

ওয়েব হোস্টিং (Web Hosting) কি? ওয়েব হোস্টিং কিভাবে কাজ করে What is web hosting in Bangla

আমার ফেসবুক প্রোফাইল

The post মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Mainframe Computer) কি? কম্পিউটিং বলতে কি বুঝায় জেনে নিন appeared first on Trickbd.com.

জিইউআই (GUI) কি? জি ইউ আই এর সুবিধা ও অসুবিধা গুলো জেনে নি।

Posted:

আজকের পোস্ট মাধ্যমে আমরা জিইউআই এর সম্বন্ধে বিস্তারিত জানব। তবে চলুন শুরু করি…

• জিইউআই (GUI) কি?
GUI এর পূর্ণরূপ হলো Graphical User Interface। যেসব অপারেটিং সিস্টেমের ইন্টারফেস চিত্র আকারে থাকে, তাকে জিইউআই বলে। এই ধরনের অপারেটিং সিস্টেমের সকল ধরনের নির্দেশনা চিত্র আকারে কম্পিউটার মনিটরে প্রদর্শিত হয়।

এই ধরনের ইন্টারফেসে বিভিন্ন পুলডাউন মেনু থাকে, যেটাতে মাউস ব্যবহার করে যেকোন কমেন্ট দেওয়া যায়। মানুষের ইউজার এক্সপেরিয়েন্সকে আরও সহজ করতে বর্তমানে অধিকাংশ অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে এই ধরনের ইন্টারফেস ব্যবহৃত হয়।

আমরা আমাদের যে কম্পিউটার বা মোবাইল গুলো ব্যাবহার করি সেগুলোও জিআইইউ সিস্টেম দ্বারা তৈরি।

• জিইউআই এর সুবিধা:
১. জিইউআই এ কোন ধরনের কমান্ড মুখস্ত করার প্রয়োজন পড়ে না।
২. নতুন ইউজার রা খুব সহজেই এই ধরনের ইন্টারফেসে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।
৩. বিভিন্ন প্রোগ্রামের জন্য আলাদা আইকন থাকে, সে আইকনে ডাবল ক্লিক বা সিঙ্গেল ক্লিক করলে প্রোগ্রামটি অপেন হয়।
৪. একসাথে আপনি একের অধিক প্রোগ্রাম চালাতে পারবেন।

• জিইউআই এর অসুবিধা:
১. জিইউআই সিস্টেম আপনার ডিভাইসের বেশি মেমোরি ব্যবহার করবে।
২. এই ধরনের অপারেটিং সিস্টেমের জন্য তৈরি অ্যাপ্লিকেশনগুলো অনেক ভারী হওয়ায়, বেশি ক্ষমতা সম্পন্ন প্রসেসরের প্রয়োজন হয়।
৩. প্রয়োজন অনুসারে অতিরিক্ত সফটওয়্যারের প্রয়োজন হতে পারে।
৪. সঠিকভাবে ব্যবহার না করলে সিস্টেমের ক্ষতি হতে পারে।
৫. এই ধরনের অপারেটিং সিস্টেমগুলোর জন্য বেশি ভাইরাস তৈরি হয়। যার কারণে এ ধরনের সিস্টেম ভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

বন্ধুরা আশা করি আজকের পোস্ট এর মাধ্যমে আপনারা কিছু জানতে পেরেছেন।

সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

 

ভার্চুয়াল Ram (Virtual Ram) কি? ভার্চুয়াল Ram এর সুবিধা এবং অসুবিধা What is virtual Ram in Bangla

আমার ফেসবুক প্রোফাইল

The post জিইউআই (GUI) কি? জি ইউ আই এর সুবিধা ও অসুবিধা গুলো জেনে নি। appeared first on Trickbd.com.

জনপ্রিয় এই ম্যাজিক্যাল ফাইটিং গেম এখনো যারা খেলেননি তাদের একবার হলেও খেলা উচিত।

Posted:

আসসালামুয়ালাইকুম ! TrickBD তে সবাইকে স্বাগতম। কোনো ভুল হলে দয়া করে ক্ষমা করবেন। বেশি কথা না বলে শুরু করছি।

গেম তো আমরা কমবেশি সবাই খেলি। বর্তমান সময়ে এন্ড্রয়েড গেমস গুলো বেশি জনপ্রিয়।

যাদের আমার মতো লো স্টোরেজ ডিভাইস তাদের ভালো গেম খেলতে একটু সমস্যা হয়। যেমন, রেম ও রম কম। কিন্তু এই পোষ্ট এ এমন একটি গেম এর কথা বলবো যে এই গেম আপনার সবরকম এন্ড্রয়েড ফোনে খেলা যাবে। ৫১২ এমবি থেকে ১ জিবি রেমের ফোনেও।

এই গেমটার গ্রাফিক্স, ব্যাকগ্ৰাউন্ড মিউজিক, কন্ট্রোল সবকিছু তে কোনো সমস্যা পাবেন না। আপনার ইচ্ছা মত গ্ৰাফিক্স কন্ট্রোল করতে পারবেন।

এই গেমটা প্রিমিয়াম ভার্সনে খেলতে পারবেন। যার মানে হলো আনলিমিটেড কয়েন, ডায়মন্ড, গোল্ড, ক্রিস্টেল পাবেন। যা গেম খেলতে অবশ্যই আপনার দরকার হবে। এই গেমটার নাম হলোঃ Shadow Battle 2.2 Premium

এই গেমটা বলতে Magical Power Related তবে এটাকে Magical বলবো নাকি Ninja Power বলবো সেটা জানি না। তবে যাইহোক গেমটা খেলতে অনেক ভালো লাগবে।

গেমটাতে প্রতিবার আলাদা আলাদা শক্তিশালী ফাইটারদের সাথে লড়াই করতে হবে। অবশ্যই সেটা Magical/Ninja Power ব্যবহার করে, নাহলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি গেমে হেরে যাবেন।

তবে হ্যাঁ গেমটাতে আনলিমিটেড কয়েন, ডায়মন্ড, গোল্ড, ক্রিস্টেল থাকলেও কিন্তু অটোমেটিক আপনার পাওয়ার আপগ্ৰেড হবে না। আপনাকে ম্যানুয়ালি নিজের পাওয়ার লেভেল আপ করতে হবে। তাহলেই আপনি অন্য যোদ্ধাদের সাথে লড়াই করে জিততে পারবেন। আরেকটা কথা মাথায় রাখবেন, ভালো অভিজ্ঞতা পেতে অবশ্যই হেডফোন ব্যবহার করবেন। কেননা আপনি যখন মেয়ে ফাইটারের সাথে লড়াই করবেন তখন খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন, আপনি ঐ মেয়ে যোদ্ধাকে একটা মারলেই হুদাই চিৎকার করে আপনার দিকে তেড়ে আসবে। সেই সময় যদি Sonic Punch মারতে পারেন, তাহলে খুব তাড়াতাড়ি ঐ মেয়ে যোদ্ধা হেরে যাবে। মেয়ে যোদ্ধাই যে বারবার আসবে, এমনটা না। মাঝে মধ্যে হাঁতুড়ি ওয়ালা, তীর ওয়ালা, ন্যাড়া বল, কারেন্ট ওয়ালা, বিষ কন্যা, বরফ কন্যা, লাফালাফি কন্যা, এই লাফালাফি কন্যার থেকে সাবধানে থাকবেন, কারণ হঠাৎ করেই আপনার মেইন পয়েন্ট এ লাথি মারে 😦 আবার কখনো আপনাকে আপনার জমজ এর সাথেই লড়াই করতে হতে পারে। সব‌ই কপাল !

আপনি ফ্রীতে স্পিন করে পাওয়ারফুল ক্যারেক্টার বা হিরো পেয়ে যাবেন। আর যদি আপনি একবার TERROX নামের পাওয়ারফুল ক্যারেক্টার পেয়ে যান, তাহলে গেমের মধ্যে এমন কোনো ফাইটার নেই যে আপনাকে হারাতে পারবে। শুরুতে আপনাকে Dragon Warrior হয়েই লড়াই করতে হবে, তারপর ৩ নম্বর লেভেল শেষ করলেই অন্য ক্যারেক্টার পেয়ে যাবেন।

Game Details: ↓↓↓

গেমটা ইনস্টল করার পর ওপেন করলে প্রথমবারের মতো এরকম লেখা আসবে, আপনি শুধু PLAY লেখাতে ক্লিক করবেন।

তাহলেই আপনি গেম খেলতে পারবেন।

গেমের কিছু Screenshot

এবার যদি আপনার এই গেমটা খেলতে ইচ্ছা হয়, তাহলে নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করুন। গেমের সাইজ : ৯০ এমবি। ডাউনলোড লিঙ্ক এ ক্লিক করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন তাহলে সরাসরি ডাউনলোড করতে পারবেন।

Download Shadow Battle 2.2 Premium

এই পোষ্ট এতটুকুই ! এতক্ষণ সময় নিয়ে পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ। 🙂

The post জনপ্রিয় এই ম্যাজিক্যাল ফাইটিং গেম এখনো যারা খেলেননি তাদের একবার হলেও খেলা উচিত। appeared first on Trickbd.com.

ডায়াবেটিস হলে কিংবা ডায়াবেটিস রোগীদের শরীরের দুর্বলতা কটাতে যে ৭ ধরণের ফল খাওয়া উচিত।

Posted: 04 Apr 2022 09:20 AM PDT

আসসালামুআলাইকুম। আশা করি সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আমাদের মাধে আরেকটা স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস নিয়ে আবার চলে আসলাম। আজ আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো ডায়াবেটিস হলে শরীরের দুর্বলতা কাটাতে খেতে হবে যে ৭ টি ফল। আর কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক ।

সাধারণত ডায়বেটিস হলে বলা হয় যে মিষ্টি এড়িয়ে চলতে । এ কারণে অনেকে আবার ফলমূল খাওয়াও বন্ধ করে দেন, যা একদমই সঠিক কাজ নয়। কারণ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে শরীর কে দুর্বল হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে হলে নিয়মিত ফল খাওয়া আবশ্যক। অবশ্য সব ফল খেলেই যে ডায়াবেটিস রোগীরা উপকার পাবে এমনটাও কিন্তু নয়।

ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী ফলগুলো হলো:-

১. বেদানা

বেদানা এমন একটি ফল যা শুধু ডায়াবেটিস রোগীদের নয়, প্রতিটি মানুষের খাওয়া প্রয়োজন। এর কারণ বেদানা শরীরে ক্যন্সারের বাসা বাধতে দেয় না। একই সাথে যেকোনো রোগকে শরীরে প্রবেশ করতে বাধা প্রদান করে। এছাড়াও অতিরিক্ত কোলেস্ট্রল দূর করে এবং রক্তে ইনসুলিনের মাত্রা সঠিক ভাবে বজায় রাখতে সহায়তে করে ।

২. পেয়ারা

পেয়ারা কাঁচা হোক বা পাকা অথবা মসলা মাখা হোক বা শুধুই লবণ দিয়ে, যেকোনো ভাবে পেয়ারা খেতে সবাই ভালোবাসে। আর পেয়ারা খেলা কি হয় জানেন!!? এই ফলটি ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবণা দূর করে। তাই এই ফলটি যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের জন্য খুবই উপকারী । এর কারণ পেয়ারার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। যার ফলে রক্ত সঞ্চালন পক্রিয়া সঠিক ভাবে সম্পন্ন হয় ।
৩. জাম
জাম খেতে কে না ভালোবাসে!!! এই ফলটি ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের জন্য খুবই উপকারী। জাম শর্করাকে চূর্ণ বিচুর্ণ করে ফেলতে পারে। এছাড়াও শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা সঠিক ভাবে বজায় রাখতে সহায়তা করে ।জামের বহু উপকরী উপাদান রয়েছে। তাই যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের নিয়মিত কিছু পরিমান জাম খাওয়া উচিত।

৪. আমলকী

চুল প্রভৃতি যত্নের দারুণ কাজ করে আমলকী । একই সাথে কাজ করে লিভার ও কিডনির সমস্যাতেও। তবে আমলকী যে ডায়াবেটিস এর সমস্যাই সাহায্য করে তা কতজন জানে?? আমলকীর মধ্যে যে ক্রোমিয়াম থাকে তা অগ্নাশ্বয়ের জন্য খুবই উপকারি । ফলে শরীরে ইনসুলিন ও শর্করার মাত্রা সঠিক ভাবে বজায় থাকে।

৫. আপেল

আপেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে । এই ফাইবার ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও আপেল রক্তের মধ্যে শর্করার মাত্রা কমিয়ে আনতে সহায়তা করে। একই সাথে শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা সঠিকভাবে বজায় রাখতে বড় ভুমিকে পালন করে।

৬. কমলা লেবু
কমলা লেবুতে যথেষ্ট পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। এছাড়াও কমলা লেবুতে ম্যাগনেসিয়াম থাকার কারণে রক্তচাপ সঠিক ভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তাই নিয়ম করে কমলা লেবু খেলে ডায়াবেটিসে সমস্যা থকে মুক্তি পাওয়া যায়। কমলা লেবুর রস বানিয়ে খাওয়া টা ভালো।

৭. পাকা পেপে

অনেকে আছেন যারা পেপে খুব ভালোবাসেন। আবার অনেকে পেপে দেখলে নাক সিটকান। তবে পাকা পেপের গুণ জানলে সবাই পাকা পেপে ৎেত শুরু করবে। পেপের মধ্যে ক্যান্সার রোধের উপাদান বজায় থাকে। একই সাথে অসাধারণ ভাবে কাজ করে ডায়বেটিসের বিরুদ্ধে। মুলত ডায়াবেটিসের কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা অনেক বেশিহারে বাড়তে থাকে। ফলে এর প্রভাব পড়ে স্নায়ুর উপরে। পেপে খেলে এ ধরণের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

তো প্রিয় পাঠকবৃন্দ আপনাদের সবইকে অসংখ্য ধন্যবাদ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য। আর আর্টিকেলটা যদি ভালো লাগে তাহলে কষ্ট করে একটা লাইক তো দেওয়াই‌ যায়।

আর আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে আমাকে কমেন্টে জনান। যদি আপনার প্রশ্নের উত্তর আমার জানা থাকে তাহলে যথাসম্ভব উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো ,ইনশাআল্লাহ।

সবাই ভালো থাকবেন ,সুস্থ্য থাকবেন ,নিরাপদে থাকবেন।

খোদা হাফেজ।

The post ডায়াবেটিস হলে কিংবা ডায়াবেটিস রোগীদের শরীরের দুর্বলতা কটাতে যে ৭ ধরণের ফল খাওয়া উচিত। appeared first on Trickbd.com.

৬ টি স্বাস্থ্য টিপস । যা হয়তো আপনিও জানেন না।

Posted: 04 Apr 2022 09:18 AM PDT

আসসালামুআলাইকুম আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজ আরেকটি নতুন আর্টিকেল নিয়ে আবারও চলে আসলাম। আজ আমি কি বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো তা হয়তো আপনারা বুঝে গেছেন। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো ৬ টি স্বাস্থ্য টিপস। আর কথা না বাড়িয়ে চলুন মুল বিষয়ে চলে যাওয়া যাক।

১. পুড়ে গেলে যা করবেন।

পুড়ে গেলে কি করবেন?বরফ লাগাবেন! না। আপনার চামড়ার যে জায়গাটা পুড়ে গেছে সেখানটা চলন্ত পানির নিচে অর্থৎ কল ছেড়ে কলের পানির নিচে ২০ মিনিট রাখবেন। ২০ মিনিট আপনাদের কাছে অনেক লম্বা সময় মনে হতে পারে। কিন্তু এই ২০ টা মিনিট আপনাকে দিতেই হবে।

২. ফোসকা
ফোসকা দেখলে অনেকেরই বেলুনের মতো ফাটাতে ইচ্ছা করে। কিন্তু এটা কখনই করবেন না। আমাদের চামড়া বা ত্বক নানান ধরনের জীবাণু থেকে আমাদের সুরক্ষা দেয়। আপনি যখন সেটা বেলুনের মতো ফাটিয়ে ফেলেন তখন তো আর সেই সুরক্ষাটা দিতে পারে না। আর পানির মতো যে জিনিসটা দেখা যায় সেটা হলো প্লাজমা। এটা দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করে। মোট কথা ফোসকাকে নিজের মতো থাকতে দিন। দুই এক দিনে ওটা নিজের মতো সেরে যাবে।

৩. ঘাম

আপমার কেম ঘাম হচ্ছে? আপনি যখন দৌড়াচ্ছেন, আপনি যখন অনেক খাটুনি করছেন, আপনার চারপাশে অনেক রোদ পড়েছে তখন আপনার শরীরের তপমাত্রা বেড়ে যায়। আর শরীর চেষ্টা করে সেটা কমাতে। আমাদের চামড়াু অনেক ছোট ছোট ছিদ্র আছে। শরীর সেখান থেকে পানি ছেড়ে দেয় শরীর টা ঠান্ডা করার জন্য। এই পানি বাষ্প হয়ে আমাদের শরীরটা ঠান্ডা করে। কিন্তু এই ঠান্ডা করতে গিয়ে শরীর অনেক পানি খরচ করে ফেলে। এই পানির ঘাটতি পূরণের জন্য শরীরকে পানি দিতে হয়। তানাহলে মাথা ব্যাথা, ক্লান্তি এমন কি অজ্ঞানও হয়ে যেতে পারেন।

৪. চামড়ার উপরে স্পট

অনেকেই চামড়ার উপরে স্পট দেখলে সেটাকে চাপ দিতে ইচ্ছা করে। কিন্তু এটা কখনই করবেন না। কারণ চামড়াই দাগ হয়ে যাওয়া বা ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমাদের চামড়ার উপরে থাকে কোটি কোটি ব্যাকটেরিয়া। আপনি চাপ দিয়ে সেই স্পট টা ওপেন করে দিচ্ছেন। তখন আমাদের চামড়ার উপরের ব্যাকটেরিয়া পিচ্ছিল করতে করতে চামড়ার নিচে জায়গা করে নিবে। আর সেখান থেকেই হতে পারে বিপত্তি।

৫. তিল বা আছিল

বেশিরভাগ তিলই দুশ্চিন্তার কারণ নয়। তবে কিছু কিছু তিল ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। এটা যতো আগে ধরা যায় ততই ভালো। তিলে এই ধরণের পরিবর্তন আসলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করবেন:
* যদি তিলের আকৃতি পরিবর্তন হয় বা আকাবাকা হয়।
* অসমতল হয়।
* যদি তিলের রংয়ের পরিবর্তন আসে।
* যদি তিলটা দেখতে অন্যান্ন তিলের থেকে অনেক আলাদা হয়।
* যদি তিল থেকে রক্ত ক্ষরণ হয় বা চুলকানি হয়।
এগুলো হওয়া মানেই যে খারাপ কিছু হয়েছে তা নয়। তবে ডাক্তার দেখিয়ে নিশ্চিত হওয়া ভালো।
৬. করোনা টিকার ৫ টি কমন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
* ক্লান্তি
* মাথা ব্যাথা
* জ্বর
* কাঁপুনি
* ইনজেকশনের জায়গা ব্যাথা বা ফুলে যাওয়া।

এগুলো স্বাভাবিক, কমন এবং ক্ষনস্থায়ী। প্রশমনের জন্য প্যরাসিটামল খেলেই যথেষ্ট।

তো প্রিয় পাঠকবৃন্দ আজ এ পর্যন্তই । আর্টিকেলটি ভালো লাগলে একটি লাইক তো দেওয়াই যায়। আর আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে জানান আমার জানা থাকলে উত্তর দিব ইনশাআল্লাহ। সবাই ভালো থাকবেন। খোদা হাফেজ।

The post ৬ টি স্বাস্থ্য টিপস । যা হয়তো আপনিও জানেন না। appeared first on Trickbd.com.

রক্ত চাপ কি ? কি কি কারণে রক্ত চাপ হয়ে থাকে দেখুন বিস্তারিত

Posted: 04 Apr 2022 09:16 AM PDT

হ্যালো বন্ধুরা আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই আশা করি সকলে ভালো রয়েছেন ইনশাআল্লাহ আমিও খুব ভালো রয়েছি তাই আজকে আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম আমি আজকে কথা বলব আমাদের শারীরিক কিছু বিষয় নিয়ে অর্থাৎ একটি মানুষের চলাচলের জন্য এবং বেঁচে থাকার জন্য অবশ্যই আমাদের রক্ত প্রয়োজন যাকে ইংলিশে বলা হয় ব্লাড।

আজকে আমরা জানলেও রক্তচাপ কাকে বলে এবং রক্তচাপ কিভাবে সংঘটিত হয় বিস্তারিত ভাবে তাহলে চলুন আমাদের আজকের পোস্ট শুরু করা যাক।

রক্তচাপ
রক্তচাপ হল আপনার ধমনীর দেয়ালের বিরুদ্ধে আপনার রক্তের দ্বারা প্রয়োগ করা শক্তি। এই সংখ্যা সারা দিন এবং রাতে ওঠানামা করতে পারে। উচ্চ রক্তচাপকে 140 এর উপরে 90 (সিস্টোলিক) বা 80 এর নিচে ডায়াস্টোলিক হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়। সাধারণ রক্তচাপের সংখ্যা 120/80 এর নিচে

উচ্চ রক্তচাপ
উচ্চ রক্তচাপ এমন একটি অবস্থা যেখানে আপনার রক্তচাপ স্বাভাবিকের চেয়ে ধারাবাহিকভাবে বেশি থাকে। যদি চিকিত্সা না করা হয় তবে উচ্চ রক্তচাপ শেষ পর্যন্ত হার্টের সমস্যা, স্ট্রোক, কিডনি রোগ, দৃষ্টিশক্তি হ্রাস বা এমনকি মৃত্যুর দিকে নিয়ে যেতে পারে।

ডায়াবেটিস
ডায়াবেটিসকে “নিরব ঘাতক” হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে কারণ এটি প্রায়শই সনাক্ত করা যায় না যতক্ষণ না এটি অন্যান্য গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার দিকে পরিচালিত করে। দুই ধরনের ডায়াবেটিস আছে: টাইপ 1 এবং টাইপ 2।

টাইপ 1 ডায়াবেটিস শুধুমাত্র অগ্ন্যাশয়ের ইনসুলিন উৎপাদনকারী কোষকে প্রভাবিত করে; যেখানে টাইপ 2 ডায়াবেটিস শরীরের একাধিক অঙ্গ এবং সিস্টেমকে প্রভাবিত করে। উভয় প্রকারই রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি করে। গ্লুকোজ আমরা যে খাবার খাই তা থেকে আসে এবং আমাদের নিজস্ব শরীর কার্বোহাইড্রেট থেকে তৈরি করে যা রক্তে প্রবেশ করে।

ইনসুলিন শক্তি সরবরাহ করতে কোষে গ্লুকোজ সরাতে সাহায্য করে। টাইপ 1 ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিরা খুব কম বা কোন ইনসুলিন উত্পাদন করেন না, যখন টাইপ 2-এর লোকেদের ইনসুলিনের মাত্রা কম এবং ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে।

রক্তচাপ (BP) আপনার ধমনীর দেয়ালের বিরুদ্ধে আপনার রক্তের বল হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়; এই শক্তিকে ধমনী রক্তচাপ বলে। আমরা যখন BP পরিমাপের কথা বলি, তখন আমরা সিস্টোলিক চাপ এবং ডায়াস্টোলিক চাপের কথা বলি। সিস্টোলিক চাপ হল আপনার হৃদপিন্ডের সংকোচনের সময় আপনার রক্তের দ্বারা প্রবাহিত সর্বাধিক চাপ এবং ডায়াস্টোলিক চাপ হল হৃদস্পন্দনের মধ্যে আপনার রক্তের দ্বারা প্রয়োগ করা সর্বনিম্ন চাপ।

সিস্টোলিক চাপ পরিমাপ করে যে সর্বোচ্চ বিন্দুতে আপনার রক্ত ​​হৃদস্পন্দনের সময় পৌঁছায়। এটি পারদের মিলিমিটারে (mmHg) পরিমাপ করা হয়। ডায়াস্টোলিক চাপ mmHG এ পরিমাপ করা হয়। একটি স্বাভাবিক রিডিং প্রায় 120/80 mmHg পড়বে।

উচ্চ রক্তচাপ চার প্রকার সিস্টোলিক রক্তচাপ: সিস্টোলিক বলতে আপনার রক্তচাপ পড়ার শীর্ষ সংখ্যাকে বোঝায়। সাধারন রিডিং 120/80 mm Hg এবং 140/90 mm Hg এর মধ্যে।
ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ: ডায়াস্টোলিক বলতে আপনার রক্তচাপের নীচের সংখ্যাকে বোঝায়। সাধারন রিডিং 80/60 mm Hg এবং 90/70 mm Hg এর মধ্যে।

আমার রক্তচাপ খুব বেশি হলে কি হবে? আপনার যদি উচ্চ রক্তচাপ থাকে তবে এটি সময়ের সাথে সাথে অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। উচ্চ রক্তচাপ স্ট্রোক, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, কিডনির ক্ষতি, এমনকি দৃষ্টিশক্তি হ্রাসের ঝুঁকি বাড়ায়। কিছু লোক মাথাব্যথা, ঘাড় ব্যথা, মাথা ঘোরা এবং অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে, বিশেষ করে যখন তারা খুব দ্রুত উঠে দাঁড়ায়।

আপনি যদি মনে করেন যে আপনার রক্তচাপ স্বাস্থ্যকর তার চেয়ে বেশি হতে পারে, এখনই আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। তারা আপনাকে কীভাবে প্রাকৃতিকভাবে আপনার রক্তচাপ কমাতে হয় তা শিখতে সাহায্য করতে পারে।

রক্তচাপ হল আপনার ধমনীর দেয়ালে যে শক্তি প্রয়োগ করা হয়। এই বলটির দুটি উপাদান রয়েছে: সিস্টোলিক (প্রথম সংখ্যা) এবং ডায়াস্টোলিক (দ্বিতীয় সংখ্যা)।

আরও পড়ুনঃ
ব্রণ নির্ণয়৷ দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায় কি খেলে এবং ব্যবহার করলে ব্রণ দূর হয় ২০২২

আপনার হৃদযন্ত্রের সংকোচনের সময় আপনার সিস্টোলিক চাপ যে কোনো নির্দিষ্ট সময়ে পরিমাপ করা হয়। একবার আপনার হৃদয় শিথিল হয়ে গেলে, আপনার রক্তচাপ কমে যায়।

ডায়াস্টোলিক চাপ, বা নীচের সংখ্যা, একবার আপনার জাহাজে চাপের পরিমাণ পরিমাপ করে। উভয় সংখ্যাই আপনার মোট রক্তচাপ যোগ করে – এই পরিমাপটি কয়েক মিনিট ধরে নেওয়া হয়।

কিছু লোকের অজান্তেই উচ্চ রক্তচাপ আছে, কিন্তু আপনি যদি উচ্চ রক্তচাপ বা উচ্চ রক্তচাপে ভোগেন, তাহলে আপনার ডাক্তার আপনাকে তা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারেন।

উচ্চ রক্তচাপ স্ট্রোক, হৃদরোগ, কিডনি রোগ এবং দৃষ্টিশক্তি হ্রাস সহ অন্যান্য অনেক স্বাস্থ্য সমস্যার সাথে যুক্ত। আপনি ইতিমধ্যে উচ্চ রক্তচাপের জন্য ওষুধ গ্রহণ করতে পারেন। যদি না হয়, আপনার রক্তচাপ স্বাভাবিকভাবে কমানোর উপায় সম্পর্কে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন।

উচ্চ রক্তচাপকে প্রায়ই “উচ্চ রক্তচাপ” বলা হয়। এটি 50 মিলিয়নেরও বেশি আমেরিকানকে প্রভাবিত করে। কিন্তু চিন্তা করবেন না; মাত্র 20 শতাংশের চিকিৎসা প্রয়োজন।

চিকিত্সার মধ্যে রয়েছে এমন ওষুধ যা আপনার রক্তচাপ কমায় বা জীবনধারার পরিবর্তন যেমন ভাল খাওয়া এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা। একটি ভাল ডায়েটে প্রচুর ফল এবং শাকসবজি এবং কম চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত দ্রব্য অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।

The post রক্ত চাপ কি ? কি কি কারণে রক্ত চাপ হয়ে থাকে দেখুন বিস্তারিত appeared first on Trickbd.com.

একজন দক্ষ ফ্রিলেন্সার হতে হলে কি কি জানা অত্যন্ত প্রয়োজন?এবং কি কি দরকার?

Posted: 04 Apr 2022 09:11 AM PDT

!আস্সালামুওয়ালাইকুম!
সকলে কেমন আছেন? আশা করি ভালোই আছেন।আমিও আল্লাহর রহমতে এবং আপনাদের দোয়াতে ভালোই আছি।

আজকে আমি আপনাদের সামনে নিয়ে এসেছি একটা অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক অথবা বিষয় নিয়।

আশা করি পোষ্টের টাইটেল দেখেই বুঝে গেছেন আজকের বিষয়।আর যদি ভালো করে খেয়াল না করে থাকেন তাহলে আরো একবার জেনে নিন আজকের মূল বিষয় হলো,”কিভাবে একজন যোগ্য বা দক্ষ ফ্রিলেন্সার হবেন?এবং ফ্রিলেন্সার হতে হলে কি কি শেখা প্রয়োজন?”।

তো চলুন আজকের বিষয় শুরু করা যাক।

ফ্রিলেন্সার হবার জন্য কি কি শেখা প্রয়োজন?

একজন সুদক্ষ ফ্রিলেন্সার হবার জন্য যা যা আপনার শেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।যেগুলো হলোঃ HTML,CSS,JAVASCRIPT(JS),JAVA,PHP,PYTHON ইত্যাদি আরো অনেক কিছু।

Html কী এবং কেনো শেখা দরকার?

Html হলো একটা প্রগ্রামিং ভাষা।এটার পূর্ণরুপ হলো Hyper Text Markup Language ।ফ্রিলেন্সারিং শিখতে হলে সবার আগে আপনাকে Html শেখাটা খুবই জরুরি।কারণ আপনি যদি Html না শেখেন তাহলে কোনো দিনই একজন দক্ষ ফ্রিলেন্সার হতে পারবেন না।ভাবছেন Html কিভাবে শিখবেন? চিন্তা নেই।কারণ গুগলে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন।আর তানাহলে কমেন্টে বলুন আমি এই বিষয়ে একটা পোষ্ট করবো ইনশাআল্লাহ্।

Css কী?এবং কেনো প্রয়োজনঃ

Css ব্যবহার করা হয় পেজকে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য।এর পূর্ণরুপ হলো Cascading Style Sheet ।যেকোনো ভাষায় কোডিং করেন না কেনো Css ব্যবহার করতেই হবে।কমেন করুন অথবা গুগলে সার্চ দিয়ে শিখে নিন।

Javascript(js) কী এবং কেনো?

Js একটা ভাষা।এই Js ছাড়া প্রায় অনেক রকমেন সাইট তৈরি করা সম্ভব হয় না।ড্রপডাউন,ড্রপবক্স ইত্যাদি দিতে Js একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।আপনারা যদি Js শিখতে চান তাহলে গুগলে সার্চ করে Js শিখে নিন অথবা Js এর জন্য কমেন্ট করুন।আমি Js নিয়ে ইনশাআল্লাহ্ একটা পোষ্ট লিখবো।

Python কী?এবং কেনো দরকার?

Python হলো একটা ভাষা।যার দ্বারা একটা পুরো ওয়েবসাইট তৈরি করা সম্বভ।তবে Python একটা কঠিন টাইপের ভাষা।যা শিখতে গেলে প্রায় অনেক দিন লেগে যাবে।তো আপনারা যদি Python শিখতে চান তাহলে গুগোলে সার্চ করুন অথবা কমেন্টে লিখুন আমি Python শিখতে চাই।আশা করি পোষ্টটা আপনার কমেন্টের পরপরই পেয়ে যাবেন।

Php কী?এবং কেনো দরকার?

Html,Css,Js এর মতো Php একটা গুরুত্বপূর্ণ ভাষা।কারণ শুধু Html দিয়ে সাইট তৈরি করার জন্য কিছু নির্দীষ্ট সাইট আছে।সেগুলো ব্যতিত বাকি প্রায় সবগুলোতেই Php ভাষা এর দরকার হয়। Php ছাড়া সেই কোডিংগুলো কাজ করবেনা।তাই Php একটা গুরুত্বপূর্ণ ভাষা।আপনি যদি Php শিখতে চান তাহলে কমেন্ট করতে পারেন।কারণ Php শেখাটা সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়।

Java কী?কেনো শিখবেন?

Java হলো এক প্রকার অন্যরকম ভাষা।এই Java ভাষাটা ব্যবহার করা হয়ে থাকে বেশিরভাগ অ্যাপ তৈরির জন্য ব্যবহার করা হয়।অবশ্য আপনি যদি কোনো অ্যাপ বা গেম তৈরি করতে চান তাহলে Java ভাষা শেখাটা আপনার গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।তবে অ্যাপ গেম না তৈরি করতে চাইলে Java সেখাটা অতোটা গুরুত্বপূর্ণ না।তবে শিখে থাকা ভালো।

এছাড়াও আপনি আরো অন্যান্য ভাষা শিখে রকতে পারেন।কারণ কখন কোনটার প্রয়োজন হবে কে যানে।তবে বিশেষ করে উপরের ভাষাগুলো বুঝতে এবং শিখতে পারলে আপনি একজন দক্ষ ফ্রিলেন্সারে পরিণত হতে পারবেন।

ফ্রিলেন্সারিং করতে কি কি প্রয়োজন হয়?


1.Computer Or Pc…
2.উপরের কোডিংগুলো।
3.কিছু সময়।

তো বন্ধুরা আজ এখানেই শেষ করছি।দেখা হবে পরের পোষ্টে।আর আজকের পোষ্ট বা টপিকটি আপনাদের কাছে কেমন লেখেছে কমেন করে জানাতে ভুলবেন না।

আর যদি কোনো ভুল হয়ে থাকে তাহলে ক্ষামা করে দিবেন।এবং কোনো সমস্যা হলে কমেন্ট করুন অথবা নিচৈ ইনফরমেশনে যোগাযোগ করুন।ধন্যবাদ।

The post একজন দক্ষ ফ্রিলেন্সার হতে হলে কি কি জানা অত্যন্ত প্রয়োজন?এবং কি কি দরকার? appeared first on Trickbd.com.

সেনাবাহিনীর সকল পদের পদমর্যাদা । দেখুন – কোন পদবীর কতটুকু সম্মান !! সৈনিক থেকে অফিসার ।।

Posted:

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কমিশন্ড অফিসার, জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার (জেসিও), নন-কমিশন্ড অফিসার (এনসিও) এবং সাধারণ সৈনিক পদবি আছে । এর মধ্যে কমিশন্ড অফিসাররা প্রথম শ্রেণীর সেনা সদস্য, জেসিওরা প্রথম শ্রেণী (নন-ক্যাডার) সদস্য এবং এনসিও দের মধ্যে (সার্জেন্ট দ্বিতীয় শ্রেণী) তাছাড়া সৈনিক সহ বাকি সবাই তৃতীয় শ্রেণীর সদস্য হিসেবে বিবেচিত ।

কমিশন্ড অফিসার
মূলত – কমিশন্ড অফিসাররাই শুধুমাত্র অফিসার হিসেবে বিবেচিত হন। লেফটেন্যান্ট, ক্যাপ্টেন, মেজরদেরকে জুনিয়র অফিসার বলা হয়
(তবে এটি জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার নয়) । অপরদিকে মেজর জেনারেল, লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদবিধারী ব্যক্তিদেরকে সংক্ষেপে জেনারেল বলা হয় ।
কিন্তু এটি জেনারেল পদবী নয় । কারন – শুধু জেনারেল নামের আরও একটি পদমর্যাদা আছে । #CareerMessage আর ব্রিগেডিয়ার জেনারেলদেরকে সংক্ষেপে ব্রিগেডিয়ার বলা হয় । যদিও এ পদবিতে জেনারেল কথাটি যুক্ত আছে । কিন্তু জেনারেল পদবী নয় ।

জুনিয়র কমিশন অফিসার (জেসিও) ব্রিটিশ রাজত্বকালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে জুনিয়র কমিশন অফিসার ( JCO) "
ভাইসরয়ের কমিশনড অফিসার (VCO)" নামে পরিচিত ছিল। #CareerMessage যা রাষ্ট্রপতির নিকট হতে জুনিয়র কমিশন লাভ করে এবং গেজেটভুক্ত হন।

জুনিয়র কমিশন অফিসার (জেসিও) হচ্ছে সেনাবাহিনীর সার্জেন্ট (যা পূর্বে হাবিলদার নামে পরিচিত ছিল) ও সিনিয়র সার্জেন্টদের যোগ্যতা ও জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে জেসিও পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
২০১৪ সালে জেসিওদের দ্বিতীয় শ্রেণী থেকে – প্রথম শ্রেণি নন-ক্যাডার হিসাবে মর্যাদা দেয়া হয়েছে ফলে অনেক সুযোগ- সুবিধাও যুক্ত হয়েছে –
যেমন পৃথক মেস, বাসস্থান, ব্যাডম্যান, পোশাক এবং নবম গ্রেডের বেতন এবং সুযোগ সুবিধা।
সেনাবাহিনীর নিয়ম অনুযায়ী জেসিওদের জুনিয়র সদস্যরা স্যার #CareerMessage এবং কমিশন অফিসারগণ সাহেব বলে সম্বোধন করেন।
এবং জ্যেষ্ঠতা ও অভিজ্ঞতার জন্য সকলেই সম্মান দিয়ে থাকেন ।

এবং সকল সৈনিকদের মধ্যে এই জেসিও পদমর্যাদা অর্জনের প্রবল ইচ্ছে থাকে।
জেসিও পদবির মধ্যে রয়েছে
ওয়ারেন্ট অফিসার
সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার
এবং মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসার

উল্লেখ্য যে, 1971 সালে পূর্ব পাকিস্তানের বিচ্ছিন্ন হওয়ার পরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কাছ থেকে ‘জেসিও’ র‌্যাঙ্ক ব্যবস্থা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হয় । যদিও ২০০০ সাল থেকেই নায়েব সুবেদার পদ নাম পরিবর্তন করে আন্তর্জাতিকভাবে মিল রেখে ওয়ারেন্ট অফিসার পদ ব্যবহার করা হয় ।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌ বাহিনী, বিমান বাহিনী, পুলিশ, আনসার, বিজিবি, RAB ইত্যাদি সহ সকল প্রকার ডিফেন্স এর সামরিক বেসামরিক ও আধা – সামরিক বাহিনীর সকল প্রকার সাহায্য ও নতুন নতুন তথ্যপূর্ণ ভিডিও পেতে । ঘুরে আসতে পারেন

আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Career Message ও

আমাদের ফেসবুক পেজ Israfil's Create থেকে । 

আল্লাহ হাফেয । #Trickbd এর সাথেই থাকুন আশা করি এমন অনেক কিছুই পাবেন । যা আগে কখনো কোথাও পান নি ।

The post সেনাবাহিনীর সকল পদের পদমর্যাদা । দেখুন – কোন পদবীর কতটুকু সম্মান !! সৈনিক থেকে অফিসার ।। appeared first on Trickbd.com.

Premium Font Bundle Download করুন ফ্রিতেই

Posted:

20 Best Google Web Fonts

Howdy Everyone,

Font সাধারণত কম-বেশি সবাই ব্যবহার করে থাকি। মূলত Android এর জন্য Pixxel lab, Picsart, Canva Pro এই App Font Import করা যায়। আর PC Userদের জন্য Adobe Premier ছাড়াও আরও কিছু কিছু Software এ Font import করা সম্ভব।

 

15 Best Google Fonts by the Numbers in 2022

 

নিচের Link থেকে সরাসরি Download করে নিতে পারবেন ফ্রিতেই


 

Download: Creativefebrica{0$}


 


Download: Creativefebrica{0$}

 

Enjoy ❤

The post Premium Font Bundle Download করুন ফ্রিতেই appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments