Flow chart করার ব্যাসিক রুলস!! পার্ট ২ Hsc English class |
- Flow chart করার ব্যাসিক রুলস!! পার্ট ২ Hsc English class
- সবার কাছ থেকে ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের নাম হাইড করে রাখুন!
- আগামী এপ্রিল এ HSC 2023 পরীক্ষা। কীভাবে নিবেন পরিপূর্ণ প্রস্তুতি? পরিপূর্ণ গাইডলাইন।
- ড্রাইভ লিংক এ এক ক্লিকেই ডাউনলোড সিস্টেম করুন খুব সহজে।
- এক হাজার টাকার মধ্যে ০৪টি হেডফোন
- অপো এফ২১ প্রো; দেশেই তৈরি হচ্ছে
- টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো? [Don’t Miss]
- [প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-১] আজকে জেনে নিব প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইটি সম্পর্কে।
- যে সকল খাবার কিডনি ড্যামেজ করে দিতে পারে এমন ৫ টি খাবার।
- দেখে নিন 3 টি ফ্রি এপলিকেশন তৈরির ওয়েবসাইট এবং এপ তৈরি করতে কোনো Coding শেখতে হবে না!
Flow chart করার ব্যাসিক রুলস!! পার্ট ২ Hsc English class Posted: আসসালাুমুআলাইকুম প্রিয় ট্রিকবিডি এর সকল মেম্বার এবং HSC পরীক্ষার্থী গণ । কেমন আছেন সবাই। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি। তাই আজকে আপনাদের সকলের কাছে আবার আরেকটি শিক্ষামূলক পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম। এর আগে FLOW Chart করার জন্য চারটি স্টেপ শেয়ার করেছিলাম ভালো রেসপন্স পেয়েছি সবার। প্রায় সকলের কম বেশি আগ্রহ রয়েছে। তাই আজকে “ফ্লোচার্ট” এর বেসিক কয়েকটি রুলস সবার মধ্যে শেয়ার করব। যেসব রুল গুলো ফলো করলে ফ্লোচার্টে ভালো করা সম্ভব। প্রথমতঃ ফ্লোচার্টের প্রশ্নের একটি উত্তর দেয়া থাকে আমাদেরকে আরও পাঁচটি ফ্লোচার্ট Slove করতে হবে। অর্থাৎ ফ্লোচার্টের সংখ্যা হবে 6 টি। দ্বিতীয়তঃ প্রশ্নে যে FLOW Chart এর উত্তর করা থাকবে সেটি অবশ্যই খাতায় লিখতে হবে। তৃতীয়তঃ Flow chart এর answer অবশ্যই বক্স আকারে তৈরি করে লিখতে হবে। তাছাড়া শিক্ষক সেই ফ্লোচার্টের মার্ক যোগ করবেন না। চতুর্থতঃ প্রত্যেকটি ফ্লোচার্টের নাম্বার অবশ্যই বক্সের ভিতরে লিখতে হবে। বাইরে থেকে নাম্বার দিয়ে করা যাবে না। পঞ্চমতঃ প্রত্যেকটি FLOW Chart এর Answer অবশ্যই Cappital later দিয়ে শুরু করতে হবে। ষষ্ঠঃ Flow chart করার সময় কখনও ফুল স্টপ ( . ) ব্যাবহার করা যাবে না। সপ্তমঃ Flow chart অবশ্যই ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করতে হবে। আগের information আগে লিখতে হবে পরের information পরে লিখতে হবে। অষ্টমতঃ Flow chart যতটা সম্ভব সংক্ষিপ্ত করে লিখতে হবে। বেশি বড় করা যাবে না। নবমঃ প্রথম Flow chart যেই ফরমেট অনুযায়ী থাকবে সেভাবে লিখতে হবে,, পরিবর্তন করা যাবে না। দশমঃ Flow Chart অবশ্যই ১ পেজে লিখে আসতে হবে। ওপরের এইসব নিয়ম গুলো ফলো করলেই Flow chart এ ভালো করা সম্ভব। যদি কারো অন্যান্য কোন বিষয় সম্পর্কে জানার আগ্রহ থাকে আমার সাথে পার্সোনালি ফেসবুকে যোগাযোগ করতে পারেন। অথবা নিচে কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করতে পারেন। আমি চেষ্টা করব সেই বিষয়ে আপনাদেরকে জ্ঞান দান করতে। সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন। এবং trickbd.com এর সঙ্গেই থাকুন। যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমাকে পাবেন এই লিংকেThe post Flow chart করার ব্যাসিক রুলস!! পার্ট ২ Hsc English class appeared first on Trickbd.com. | ||||
সবার কাছ থেকে ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের নাম হাইড করে রাখুন! Posted: আপনারা যারা ওয়াইফাই এর মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন তাদের জন্যই আমার আজকের এই পোস্ট। আর হ্যাঁ, গত কিছুদিন আগে ওয়াইফাই বিষয়ের উপর একটি পোস্ট করেছিলাম এবং সেখানে বলেছিলাম যে, এইরকম কাজের আরেকটি পোস্ট করব। পোস্টের শিরোনাম অনুযায়ী আপনি যদি আপনার বাসায় বা দোকানে অথবা অন্য কোথাও ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য ওয়াইফাই এর ব্যবস্থা করেন। এখন হুটহাট যে কেউ আপনার বাসায় আসলো এবং ওয়াইফাই সার্চ করার পর জানতে পারলো যে, আপনার বাসায় ওয়াইফাই আছে। আর তখনই আপনার কাছ থেকে ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড জানতে চায়। আর এতেই আপনি বিরক্তবোধ করেন। এছাড়াও আপনি চাচ্ছেন যে, কারো সাথে আপনার ওয়াইফাই এর ইন্টারনেট শেয়ার না করতে। কিন্তু সার্চ দিয়ে পাওয়ার কারণে আপনি তাকে না বা নিষেধ করতে পারতেছেন না। তাই আমার এই পোস্টটি খুব কাজে আসবে। কারণ আমি আজকে দেখাবো যে, কিভাবে আপনি আপনার ওয়াইফাই এর নাম হাইড করে রাখবেন। যাতে করে কেউ আর সার্চ দিলে আপনার আর ওয়াইফাই এর নাম খুজে পাবে না। এতে করে আর বলতেও পারবে না যে আপনার ওয়াইফাই আছে কিনা। এছাড়াও আমার গত ওয়াইফাই বিষয়ক পোস্ট (কিভাবে এক রাউটারের মধ্যে দুইটি ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক তৈরি করবেন) এর শেষে উল্লেখ করেছিলাম যে, যেহেতু আমরা সেখানে দুইটি নেটওয়ার্ক তৈরি করেছি। প্রথম নেটওয়ার্কটি আপনি আপনার জন্য রাখবেন। আর দ্বিতীয়টি আপনি অন্যান্যদের সাথে শেয়ার করবেন। তো সেখানের প্রথম নেটওয়ার্কটি যেহেতু আপনি ব্যবহার করবেন। তাই সেটি কারো সাথে শেয়ার করতে না চাইলে হাইড করে রাখতে পারেন। যা আমি নিচে দেখাতে যাচ্ছি। এই বিষয়টি নিয়েই আমি গত পোস্টে বলেছিলাম যে আরেকটি কাজের পোস্ট করব। আপনার নিশ্চই মনে আছে আমার আগের পোস্টটি টিপিলিংক রাউটার নিয়ে করা। ঠিক এটিও তেমনি টিপিলিংক রাউটার নিয়েই করা। তো টিপিলিংক রাউটারে আপনি আপনার ওয়াইফাই নেটওয়ার্কটি হাইড করে রাখতে চাইলে আপনার মোবাইল বা কম্পিউটারের যেকোন একটি ব্রাউজার ওপেন করে এই লিংকে http://192.168.0.1/ প্রবেশ করুন এবং ইউজার আইডি আর পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন। লগইন করার পর উপরের স্ক্রিনশটের মত আসবে। এখানে আপনাকে Wireless লেখাটিতে ক্লিক করতে হবে। ক্লিক করার পর দেখুন উপরের স্ক্রিনশটের মত এসেছে। এখানে দেখুন Enable SSID Broadcast লেখা আছে। এটিতে টিকমার্ক দেওয়া আছে। আপনার কাজ হলো এটির টিকমার্ক তুলে দেওয়া। টিকমার্ক তুলে দিয়ে Save বাটনে ক্লিক করুন। ব্যাস আপনার কাজ শেষ। এইবার আপনার মোবাইলের ওয়াইফাই লাইন ফরগেট দিয়ে অথবা অন্য কোন মোবাইল থেকে সার্চ দিয়ে দেখুন আপনার ওয়াইফাইটি খুজে পাবেন না। এইভাবে অন্যদের থেকে আপনার ওয়াইফাইটি হাইড করে রাখতে পারবেন। তবে চিন্তা করার কোন কারণ নাই। কারণ আপনার মোবাইলে একবার কানেক্ট করে রাখলে পরবর্তীতে এটি অটো আপনার মোবাইলে ওয়াইফাই চালু করলে চলে আসবে। শুধু নতুন কোন মোবাইলে সার্চ দিলে আসবে না। আর যদি কোন নতুন মোবাইলে কানেক্ট করতেই হয় তাহলে ম্যানুয়ালি তা করা লাগবে। আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন। সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন। The post সবার কাছ থেকে ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের নাম হাইড করে রাখুন! appeared first on Trickbd.com. | ||||
আগামী এপ্রিল এ HSC 2023 পরীক্ষা। কীভাবে নিবেন পরিপূর্ণ প্রস্তুতি? পরিপূর্ণ গাইডলাইন। Posted: কেমন আছেন Trickbd বাসীরা। আশা করি ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি। আজকে চলে আসলাম নতুন আরেকটা পোস্ট নিয়ে আসা করি আপনাদের ভালো লাগবে।আমি সাধারণত Tech based article লিখতে পছন্দ করি। কিন্তু আজকে শিক্ষামন্ত্রীর Hsc 2023 এর জন্যে দেওয়া নোটিশ শোনার পর থেকে ভাবলাম জুনিয়র দের জন্যে একটা পোস্ট করা জরুরি। তা না হলে আমরা যে ভুল করেছি তারাও সেই ভুল গুলোই করবে। তো দেরি না করেই মূল কথায় আসি.. যারা HSC 2023 ব্যাচ আছেন তারা অবশ্যই এটি মধ্যে জেনে গেছেন যে আগামী 2023 সালের এপ্রিল মাসের মধ্যে আপনাদের HSC পরীক্ষা শুরু হবে। সেই ক্ষেত্রে যদি হিসেব করা যায় তাহলে এখন আপনাদের হাতে সময় আছে মাত্র ১১ মাস। এর মধ্যে রয়েছে ঈদ,পূজা এছাড়াও কলেজ এর year change, pre-test এবং টেস্ট পরীক্ষা। সেই অনুযায়ী হিসেব করলে আপনাদের হাতে কাজে লাগানোর মত সময় আছে মাত্র ৮/৯ মাস। এই কয় দিনের মধ্যে আপনাদের নিতে হবে পরিপূর্ণ প্রস্তুতি যদি চান্স পেতে চান আপনাদের। স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেজন্যে এই কয়েকটা মাস মোটেও হেলাফেলার জন্যে না । আমরা যে রকম সময় নষ্ট করেছিলাম সেরকম আপনারা যদি সময় নষ্ট করেন তাহলে অসীম বিপদে পড়বেন। তাই আজকের পড়া কালকের জন্যে ফেলে না রেখে এখনই আদা জল খেয়ে লেগে পড়ুন। সবার আগে আপনার সুবিধামত একটা রুটিন তৈরি করুন এবং সেই অনুযায়ী পড়া শুরু করুন। সবসময় পড়ার সাথে সাথে note করার চেষ্টা করবেন এতে পড়া দ্রুত মনে থাকবে। আপনারা জানেন আপনাদের আমাদের মত অর্থাৎ HSC ২০২২ এর শর্ট SYLLBUAS অনুযায়ী আপনাদের পরীক্ষা হবে। যারা শর্ট SYLLBUS খুজে বেড়াচ্ছেন তাদের জন্যে নিচে ডাউনলোড লিংক দিয়ে দিচ্ছি। আর কোথাও খোঁজাখুঁজির দরকার নেই। এইটা অফিসিয়াল শিক্ষাবোর্ড থেকে নেওয়া পিডিএফ তাই বিভ্রান্ত হওয়ার উপায় নেই। 4. HSC Other Subjects.zip 907KB উপরের লিংক থেকে পিডিএফ গুলো ডাউনলোড করে সেই অনুযায়ী বই গুলো মার্ক করে নিন। এইবার আসি কিভাবে প্রস্তুতি নিবেন সেই ব্যাপারে। আপনারা যারা বাসায় কিংবা কোচিং এ বিভিন্ন সাবজেক্ট এর tecaher নিয়ে এতি মধ্যে প্রাইভেট পড়া শুরু করে দিয়েছেন ভালো করেছেন। কিন্তু অনেকে আছে যাদের বাসায় একা একজন শিক্ষক নিয়ে পড়া অনেক কষ্টের ব্যাপার। প্রযুক্তির উন্নতির জন্যে আজ হয়তো সবার কাছেই একটা স্মার্টফোন আছে। আমার এই আর্টিকেল টাও হয়তো আপনার স্মার্টফোন ব্যাবহার করে পড়ছেন। অনলাইনে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম এর কোর্স চালু রয়েছে। আপনাদের যাদের টাকার সমস্যা তারা যেকোনো একটা প্ল্যাটফর্ম বেছে নিয়ে HSC 2023 এর জন্যে বানানো যেকোনো কোর্স এ ভর্তি হতে পারেন। তবে আমার suggestion থাকবে আপনি 10 minute school এর HSC 2023 CRASH COURSE এ ভর্তি হওয়ার জন্যে। কারণ 10 minute school এর স্টুডেন্ট management অত্যন্ত ভালো। আমি নিজেও HSC 2022 CRASH COURSE টা করেছি এবং এর ফল আশানুরূপ। 10 MINUTE SCHOOL এর এই কোর্স টাই যা যা থাকবে তা হলো। ১০ টি বিষয় ৪০০ টি লাইভ ক্লাস ৪০০ টি লেকচার শিট ১৯ টি মডেল টেস্ট অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান
তো যাদের একটু টাকার সমস্যা তারা এই কোর্সটি তে ভর্তি হতে পারো। এইখানে মাত্র 2000 টাকায় মোট ৮ মাস যাবত তোমাদের ৪০০ টা ক্লাস নেওয়ার মাধ্যমে পরিপূর্ণ প্রস্তুতি নিশ্চিত করা হবে। তাই দেরি না করে এখনি ভর্তি হয়ে নিজের HSC প্রস্তুতির জন্যে একধাপ এগিয়ে থাকো। আর অনলাইন এ কোর্স করার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো সারাদেশের শিক্ষার্থীদের সাথে নিজেকে যাচাই করা যায়। এই ক্ষেত্রে তুমি তোমার প্রস্তুতি যাচাই করতে পারো। Enroll process:নিচের লেখাটির উপর ক্লিক করে কোর্সটিতে ভর্তি হতে পারো। ভর্তি হওয়ার পর আপনাকে ফেসবুক গ্রুপ এর প্রাইভেট লিংক দেওয়া হবে সেইখান থেকে লাইভ ক্লাস করতে পারবেন। অথবা অ্যাপ থেকেও লাইভ ক্লাস করতে পারবেন। অবশ্যই একাউন্ট না থাকলে আগে 10minuteschool.com থেকে আগে একাউন্ট করে নিতে হবে। তারপর ফেরত এসে পোস্ট এর দেওয়া লিংক থেকে ভর্তি হতে পারবেন। ভর্তি হওয়ার পর আপনার মেসেজ এর মাধ্যমে ফেসবুক প্রাইভেট লিংক দেওয়া হবে আর অন্যান্য প্রসেস বলা হবে। 10 MINUTE SCHOOL HSC 2023 CRASH COURSE তাই আর সময় নষ্ট না করে শুরু করে দিন আপনার প্রস্তুতি জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্যে। মনে রাখবেন,
আজ এই পর্যন্তই ভালো লাগল জানাবেন কমেন্ট এর মাধ্যেমে। আর নিজেদের বন্ধুদের কাছে share করতে ভুলবেন না। আমি আবার আসবো নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে । ভালো থাকবেন সবাই ।ধন্যবাদ। The post আগামী এপ্রিল এ HSC 2023 পরীক্ষা। কীভাবে নিবেন পরিপূর্ণ প্রস্তুতি? পরিপূর্ণ গাইডলাইন। appeared first on Trickbd.com. | ||||
ড্রাইভ লিংক এ এক ক্লিকেই ডাউনলোড সিস্টেম করুন খুব সহজে। Posted: আসসালামু আলাইকুম। প্রথমে আমরা আমদের ড্রাইভ লিংক টা কপি করে নিবো। 15ZUUD3HdX5jHm2jJ79Gzic6PDgj2Cusj নিচের (এখানে-লিংক-বসান) কেটে এখানে লিংক টা বসিয়ে দিবেন। যেমনঃ https://drive.google.com/uc?export=download&id=15ZUUD3HdX5jHm2jJ79Gzic6PDgj2Cusj ড্রাইভ ডাউনলোড সাইটে ব্যবহারে অনেক লাভ। সহজেই ভিজিটররা ফাইল ডাউনলোড করতে পারবে। ওয়েবসাইট কিনতে মেসেজ ফেইসবুকঃTawhid Hridoyওয়েবসাইট কিনতে জয়েন টেলিগ্রামঃHridoymini Web Sellআমাদের সাইটঃ BDBoighor.comThe post ড্রাইভ লিংক এ এক ক্লিকেই ডাউনলোড সিস্টেম করুন খুব সহজে। appeared first on Trickbd.com. | ||||
এক হাজার টাকার মধ্যে ০৪টি হেডফোন Posted: গান শুনতে ভালোবাসেন না, এমন মানুষ পাওয়া বেশ কঠিন। অবসর সময়ে বা যানজটে আটকে থাকার সময়ে মুঠোফোনে গান শোনেন অনেকেই। তবে ইচ্ছা থাকলেও সবার পক্ষে দামি হেডফোন কেনা আর হয়ে ওঠে না। বাংলাদেশে কম দামেই পাওয়া যাচ্ছে তারযুক্ত বা তারহীন হেডফোন। আজ দেখে নেওয়া যাক ১ হাজার টাকার নিচে ১০ হেডফোনের খোঁজ।
হ্যাভিট এইচ ১১৬ ডিতারযুক্ত হ্যাভিট এইচ ১১৬ডি মডেলের হেডফোনটির ফ্রিকোয়েন্সি ২০ মেগাহার্জ থেকে ২০ কিলোহার্টজ। শব্দের তীব্রতা স্পিকারে ১১০ ডেসিবেল। ৬.৫৬ ফুট তারযুক্ত হেডফোনটির ওজন ৪১২.৫০ গ্রাম। দুটি রঙে বাজারে আসা হেডফোনটিতে রয়েছে এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবা। কিনতে গুনতে হবে ৬৫০ থেকে ৭২০ টাকা। হ্যাভিট এইচ ২৫৯০ বিটিব্লুটুথ সুবিধার হ্যাভিট এইচ ২৫৯০ বিটি হেডফোনটি মুঠোফোন বা কম্পিউটার থেকে ১০ মিটার দূর পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। হেডফোনটির স্পিকার ফ্রিকোয়েন্সি ২০ মেগাহার্জ থেকে ২০ কিলোহার্টজ। হেডফোনটিতে ১০০ এমএএইচ ব্যাটারি থাকায় এক চার্জে টানা চার ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। হেডফোনটির ওজন বেশ কম, মাত্র ১৭.৮ গ্রাম। এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবাসহ হেডফোনটি কিনতে গুনতে হবে ৮৪০ থেকে ৮৭০ টাকা। হ্যাভিট এইচ ২৫৯০ বিটিব্লুটুথ সুবিধার হ্যাভিট এইচ ২৫৯০ বিটি হেডফোনটি মুঠোফোন বা কম্পিউটার থেকে ১০ মিটার দূর পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। হেডফোনটির স্পিকার ফ্রিকোয়েন্সি ২০ মেগাহার্জ থেকে ২০ কিলোহার্টজ। হেডফোনটিতে ১০০ এমএএইচ ব্যাটারি থাকায় এক চার্জে টানা চার ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। হেডফোনটির ওজন বেশ কম, মাত্র ১৭.৮ গ্রাম। এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবাসহ হেডফোনটি কিনতে গুনতে হবে ৮৪০ থেকে ৮৭০ টাকা। হ্যাভিড এইচভি-এইচ ৬১০ বিটিব্লুটুথ সুবিধার হ্যাভিড এইচভি-এইচ ৬১০ বিটি মডেলের হেডফোনটি মুঠোফোন বা কম্পিউটার থেকে ১০ মিটার দূর পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। হেডফোনটির ফ্রিকোয়েন্সি ২০ মেগাহার্জ থেকে ২০ কিলোহার্টজ। শব্দের তীব্রতা স্পিকারে ১১০ + ৩ ডেসিবেল। ১৪২ গ্রাম ওজনের হেডফোনটিতে ২০০ এমএএইচ ব্যাটারি থাকায় এক চার্জে টানা চার ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবাসহ হেডফোনটির দাম ৯৫০ থেকে ৯৮০ টাকা।
The post এক হাজার টাকার মধ্যে ০৪টি হেডফোন appeared first on Trickbd.com. | ||||
অপো এফ২১ প্রো; দেশেই তৈরি হচ্ছে Posted: সনি আইএমএক্স ৭০৯ সেলফি সেন্সরসুবিধার এফ২১ প্রো মডেলের স্মার্টফোন তৈরি করেছে অপো। দেশে তৈরি এফ সিরিজের নতুন স্মার্টফোনটির মাইক্রো লেন্স ক্যামেরায় ৩০ এক্স ম্যাগনিফিকেশন–সুবিধা থাকায় নিখুঁত ছবি ও ভিডিও ধারণ করা যায়। কোয়ালকমের স্ন্যাপড্রাগন ৬ এনএম অক্টাকোর প্রসেসরে চলা স্মার্টফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ৮ গিগাবাইট র্যাম ও ১২৮ গিগাবাইট রম।
৬.৪ ইঞ্চি পর্দার অ্যামোলেড ডিসপ্লে প্রযুক্তির স্মার্টফোনটির সামনে ৩২ এবং পেছনে ৬৪, ২ ও ২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা রয়েছে। সাড়ে চার হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারিসুবিধার স্মার্টফোনটিতে সুপার চার্জ প্রযুক্তি থাকায় দ্রুত চার্জ করা যায়। গতকাল রোববার ঢাকার একটি হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে স্মার্টফোনটি উন্মোচন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। উপস্থিত ছিলেন অপো বাংলাদেশের অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড্যামন ইয়াং। ১৮ এপ্রিল থেকে দেশের বাজারে পাওয়া যাবে অপো এফ২১ প্রো। তবে আগ্রহী ক্রেতারা আজ সোমবার থেকেই স্মার্টফোনটি কেনার জন্য অগ্রিম নিবন্ধন করতে পারবেন। স্মার্টফোনটি কিনতে গুনতে হবে ২৭ হাজার ৯৯০ টাকা। The post অপো এফ২১ প্রো; দেশেই তৈরি হচ্ছে appeared first on Trickbd.com. | ||||
টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো? [Don’t Miss] Posted:
আসসালামু-অলাইকুম, বাংলাদেশের নিয়মিত করদাতা সহ প্রায় সকলের কাছেই টিন বা টিআইএন (TIN) শব্দটি বহুল পরিচিত। কর প্রদান ছাড়াও বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে বিভিন্ন কারনে আমাদের টিন সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হয়। বর্তমানে অনেকেই টিন সার্টিফিকেট করতে গিয়ে বিভিন্ন সমস্যায় ভূগছে তাই আজ আপনাদের সাথে টিন বা টিআইএন ( TIN) সার্টিফিকেট তৈরী করার পদ্ধতি আলোচনা করবো। যেনে রাখা ভালো যে, টিন সার্টিফিকেট অনলাইনেই তৈরী করা যায় যেটি ই-টিন ( E-TIN) নামে পরিচিত। যার সব তথ্য অনলাইনে সংরক্ষিত থাকে। টিন বা টিআইএন ( TIN) কি? টিন বা টিআইএন (TIN) এর পূর্ণরুপ হলো ট্রাক্সপেয়ার আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার ( taxpayer Identification Number)। এটি ১২ সংখ্যার একটি বিশেষ নাম্বার যার সাহায্যে করদাতাকে শনাক্ত করা হয়। টিন বা টিআইএন ( TIN) নাম্বার করদাতায় পরিচয়পত্রের মতই কাজ করে। বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে আপনাকে বৈধ উপায়ে আয় করতে হলে অবশ্যই নিদিষ্ট হারে আয়কর প্রদান করতে হবে আর এই আয়কর প্রদানের জন্য টিন সার্টিফিকেট থাকা অবশ্যক। টিন সার্টিফিকেট কি কি কাজে লাগে? টিন সার্টিফিকেট বিভিন্ন কাজে ব্যাবহার করা হয়,এমনকি অনান্য সার্টিফিকেট / লাইসেন্স পেতেও অনেক ক্ষেত্রে এই টিন সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হয়। নিচে কোন কোন কাজে টিন সার্টিফিকেট ব্যাবহার করা হয় তার একটি তালিকা দেওয়া হলোঃ
টিন সার্টিফিকেট করতে কি কি লাগে? টিন সাটিফিকেট তৈরী করতে চাইলে যেসব জিনিস প্রয়োজন হবে তার তালিকা নিচে দেওয়া হলোঃ
কাদের জন্য টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন? বাংলাদেশ সহ প্রতিটি দেশেই কর পরিশোধ করার নিয়ম রয়েছে। প্রতিটি দেশেই একটি নিদিষ্ট পরিমান বাৎসরিক আয়ের উপর কর দিতে হয়। যাদের করযোগ্য আয় রয়েছে অবশ্যই তাদের কর প্রদানের জন্য টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন। বাংলাদেশে যাদের উপর আয়কর প্রযোজ্য হবে তাদের একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলোঃ
আয়কর প্রদান ছাড়াও আরো বিভিন্ন বিষয়ে কর প্রদানের জন্য টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন হতে পারে। নিচে যাদের টিন সার্টিফিকেট তৈরী করার প্রয়োজন হতে পারে তাদের একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলোঃ
ই-টিন সার্টিফিকেট করার নিয়ম (ধাপ) সমূহঃ ধাপ-১ঃ টিন সার্টিফিকেট তৈরী করতে হলে প্রথমেই আপনাকে রাজস্ব বোর্ডের ( E-TIN) ওয়েবসাইটে গিয়ে একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে অথবা আপনি চাইলে সরাসরি নিচের দেওয়া লিংক থেকেও রেজিষ্ট্রেশন করে নিতে পারেন। রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য প্রথমেই এখানে গিয়ে “Register” এ ক্লিক করুন। অথবা সরাসরি রেজিষ্ট্রেশন করতে এখানে গিয়ে নিচের মত রেজিষ্ট্রেশন ফরম পূরন করুন। উপরের চিত্র অনুযায়ী তথ্য দিয়ে “Register” বাটনে ক্লিক করার পর আপনার দেওয়া নাম্বারে একটি Account activation coad যাবে সেটি দিয়ে নিচের মত করে একাউন্ট একটিভ করে নিন। এখন আপনার একাউন্টটি সচল হয়ে গেছে সেটা জানিয়ে আপনাকে একটা মেসেজ দিবে এবং লগিন করতে বলবে। ধাপ-২ঃ E-TIN application এই ধাপে মূলত আমরা ই-টিন এর জন্য একটি এপ্লিকেশন করবো তারজন্য নিচের চিত্র অনুযায়ী লগিন করুন। এখন পাসে দেখানো e-TIN application এ ক্লিক করুন। E-TIN application এ ক্লিক করার পর নিচের মত পেজ আসলে এখনে আপনাকে কিছু তথ্য প্রদান করতে হবে।
সব শেষ ” Go To Next ” এ ক্লিক করুন। উপরে আপনাকে কিছু ব্যাক্তিগত তথ্য দিতে হবে, এই তথ্যগুলো আপনি আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ড অনুযায়ী বসিয়ে নিন। এই ধাপে আপনার দেওয়া সব তথ্য দেখাবে,ভালোমতো দেখুন সব কিছু ঠিক থাকলে “Submit Application ” এ ক্লিক করুন। এখন ” Print Details ” এ ক্লিক করুন, ব্যাস, আপনার টিন সার্টিফিকেট টি তৈরী হয়ে গেল।এখন এটি প্রিন্ট করার জন্য ” print Certificate ” সেভ করার জন্য “Save certificate” এবং কাওকে ইমেইল এর মাধ্যমে পাঠাতে ” Email certificate ” এ ক্লিক করুন। উপরের বক্সে যাকে পাঠাবেন আর ইমেল এড্রেস টি বসিয়ে ” send me certificate ” এ ক্লিক করুন। দেখুন তারা উক্ত মেইল এ এই টিন সার্টিফিকেট টি পাঠিয়ে দিয়েছে। মেইল এর ইনবক্স চেক করলে নিচের মত একটি মেইল পাবেন, মেইল টি ওপেন করার পর উপরের মত দুইটা অপশন পাবেন। প্রথমটি এই সাটিফিকেট টি ডাওনলোড করার জন্য এবং ২য় অপশন টি গুগল ড্রাইভে সংরক্ষন করার জন্য। টিন সাটিফিকেট থাকার সুবিধাঃ টিন সাটিফিকেট তৈরি করার মূল উদ্দেশ্য কর প্রদান ছাড়াও এর মাধ্যামে অনেক প্রকার কাজ করা সম্ভব। এর মধ্যো গুরুত্বপূর্ণ একটি কারন হচ্ছে সঞ্চয়পত্র ক্রয়।বর্তমানে রাজস্ব বোর্ডের নিয়ম অনুযায়ী ২,০০,০০০ ( ২ লক্ষ) বা অধিক টাকার সঞ্চয়পত্র ক্রর করতে চাইলে অবশ্যই টিন সার্টিফিকেট থাকতে হবে। এছাড়াও ব্যাক্তিগত গাড়ি কেনার জন্যও টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন হয়।। বর্তমানে আয়ের বড় মাধ্যম হচ্ছে ব্যাবসা, আর এই ব্যাবসা বৈধভাবে করার জন্য টিন সার্টিফিকেট এর বিকল্প নেই। তাই একবার টিন সার্টিফিকেট তৈরী করে রাখলে সময় ও শ্রম উভয় বেচে যায়। টিন সাটিফিকেট থাকার অসুবিধাঃ টিন সার্টিফিকেট করার পরেও যদি আপনি ট্যাক্স বা রিটার্ন জমা না দেন তাহলে আপনার ইনকাম অবৈধ হিসাবে গন্য হবে। টিন সার্টিফিকেট কত প্রকার? টিন ৫ প্রকারের হয়ে থাকে নিম্নে দেওয়া হলোঃ
কতটাকা আয়কর ( TAX) দিতে হবে? এটি সম্পূর্ণ আপনার আয়ের উপর নির্ভর করে তবে নূন্যতম ট্যাক্স ঢাকা ও চট্রগ্রাম ৫০০০, অনান্য সিটিকর্পোরেশন ৪০০০ এবং সিটিকর্পোরেশন ব্যাতিত ৩০০০ এবং ২০২৪ সাল পর্যন্ত ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে কোন ট্যাক্স দিতে হবেনা। নিচে টেবিলের মাধ্যমে দেখানো হল আপনার আয় কত হলে কত % কর দিবেন। ইনকাম ট্যক্স কিভাবে জমা দিবেন? আপনি যদি ট্যাক্স দিতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে টিন সার্টিফিকেট নিতে হবে এবং ইনকাম ট্যাক্স ফাইল/ফরম পূরণ করে রিটার্ন জমা দিতে হবে। টিন সাটিফিকেট বাতিল করার নিয়ম? মূলত আয়কয় অধ্যাদেশ টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার কোন সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দেয়নি।তবে প্রচলিত নিয়মে আপনি যে কর অঞ্চলের টিন সার্টিফিকেট নিবন্ধন করছেন সেই অঞ্চলের উপকর কমিশনার বরাবর এটি বাতিলের জন্য আবেদন বা দরখাস্ত করতে হবে। তবে দরখাস্থ করার পূর্বে সময়সাপেক্ষ কিছু নিয়ম অত্যাবশ্যকঃ
সাধারণ জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন সমূহঃ ১.টিন সাটিফিকেট থাকলেই কি আয়কর দিতে হবে? উত্তরঃ কেও টিন সার্টিফিকেট তৈরী করলে স্বাভাবিক নিয়মে তাকে অবশ্যই কর দিতে হবে তাই করযোগ্য আয় না থাকলে টিন বাতিল করাই উত্তম। ২.একটি এনআইডি এর মাধ্যমে কয়টি টিন সার্টিফিকেট করা যায়? উত্তরঃ একটি এনআইডি এর মাধ্যমে মাত্র একটি টিন সার্টিফিকেট করা যায়। ৩.টিন সার্টিফিকেট তৈরী করতে কত টাকা খরচ হয়? উত্তরঃ টিন সার্টিফিকেট তৈরীতে কোন টাকার প্রয়োজন নেই,অনলাইনে উপরের পদ্ধতি অনুসরণ করে বিনামূল্যে টিন সার্টিফিকেট তৈরি করতে পারবেন। ৪.বিদেশি ব্যাক্তিদের কর দেওয়ার প্রয়োজন হলে কোথা থেকে টিন সার্টিফিকেট তৈরী করবে? উত্তরঃ বাংলাদেশে অবস্থানরত সকল করদাতাকে বাংলাদেশ থেকেই টিন সার্টিফিকেট তৈরী করতে হবে। ঘরে বসেই আপনার ইংরেজির দক্ষতা বাড়িয়ে নিতে চলে এলো স্পোকেন ইংলিশ কোর্স। কোর্সটিতে থাকছে ৮০টির অধিক ক্লাস, কুইজ ও রিভিশন কার্ডসহ আরও অনেক সুবিধা৷ আজই Enroll করুন Spoken English কোর্সে এবং হয়ে উঠুন স্পোকেন ইংলিশ pro!
The post টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো? [Don't Miss] appeared first on Trickbd.com. | ||||
[প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-১] আজকে জেনে নিব প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইটি সম্পর্কে। Posted: আসসালামু আলাইকুমপবিত্র রমজানুল মোবারকআশা করি সবাই ভালো আছেন আমিও ভালো আছিআজকে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি অসাধারণ একটি বই নিয়ে, বইটি সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি বইটির নাম হচ্ছে প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ।যারা এই বইটি পড়েছে তারাই বলতে পারবে বইটি এর আসল রহস্যআমি আপনাদের সামনে বইটি pgf আকারে নিয়ে আসছি আপনারা খুব সহজে pdf ফাইলটি ডাউনলোড করে বইটি পড়ে নিতে পারবেন এবং যারা বইটি ডাউনলোড করবেন সম্পূর্ণ বইটি পড়বেনচলুন জেনে নেই বইটি সম্পর্কে:-বইয়ের নাম:- প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ -১বইটি লিখেছেন:-আরিফ আজাদবইটি গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স থেকে পাবলিস্ট করা হয়ডাউনলোড করুনচলুন এবার দেখে নেই সূচিপত্র :-বইটি পড়ার জন্য সবাইকে অনুরোধ করা হলThe post [প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-১] আজকে জেনে নিব প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইটি সম্পর্কে। appeared first on Trickbd.com. | ||||
যে সকল খাবার কিডনি ড্যামেজ করে দিতে পারে এমন ৫ টি খাবার। Posted: আসসালামুআলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আপনার হয়তো আর্টিকেলটার টাইটেল দেখে বুঝে গেছেন যে আজকে কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি। আর একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা আপনারা যদি আর্টিকেলে কোন ভুল পান তাহলে আমাকে কমেন্টে জানিয়ে দিবেন আমি ঠিক করবো ইনশাআল্লাহ। তো আর কথা না বাড়িয়ে চলুন মূল টপিকে চলে যাওয়া যাক। আমরা কিন্তু খাদ্যের ব্যাপারে খুবই সচেতন। আপনারা কি জানেন খাদ্যের সাথে কিডনির একটা সম্পর্ক আছে। সব খাদ্যই ভালো তা কিন্তু নয়। কিছু খাদ্য আছে যা কিডনির জন্য হুমকি স্বরূপ। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেগুলো কি কি?? ১. অতি ভোজন খাবার যাই হোক না কেন, অতি ভোজনের কারণে যদি কারো ওজন বেড়ে যায় তাহলে সেই ওজনের জন্য সরাসরি কিডনি ড্যামেজ হয়ে যেতে পারে। ২. অতিরিক্ত লবণ যারা অতিরিক্ত লবণ খাই এই লবণের জন্য তাদের সরাসরি প্রেসার বেড়ে যাই। এবং এই লবণের জন্য কিডনিরও ক্ষতি হতে পারে। আর যারা অতিরিক্ত লবণ খাই তাদের কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। সেজন্য অতিরিক্ত লবণ পরিহার করতে হবে। ৩. অতিরিক্ত চিনি বা মিষ্টি। যাদের ডায়বেটিস আছে তাদেরতো মিষ্টি জাতীয় খাবার অবশ্যই পরিহার করতে হবে। আর তার পাশাপাশি সাধারণ মানুষেরও চিনিটাকে পরিহার করতে হবে।তবে ফলমূলে যে মিষ্টি থাকে সেগুলো কিন্তু খেতে পারেন। কারন সেগুলো কিডনির কোন ক্ষতি করে না। তা থেকে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনাও নেই। কিন্তু সরাসরি মিষ্টি খাওয়া খুবই ঝুকিপূর্ণ। যেমন: কোমল পানীয়। ১ বোতল কোমল পণীয় অর্থাৎ ২৫০ ml যে বোতল থাকে সেখানে ৪৫ গ্রাম এর মতো চিনি থাকে। আর ১ গ্রাম চিনিতে 4.50 কিলো ক্যলোরি থাকে। তাহলে আপনারাই বলেন এটা কতটা ক্ষতিকর এবং এই চিনি সরাসরি রক্তে গিয়ে মেশে। ৪. কোলেস্ট্রল যুক্ত খাবার। আমরা যে খাবার খাই এবং যে প্রানিজ তেল আছে যেমন গরু , খাসি, এগুলোর চর্বিতে প্রচুর পরিমানে কোলেস্ট্রল থাকে। আবার ঘি, মাখন এগুলোতেও প্রচুর কোলেস্ট্রল থাকে। কাজেই কোলেস্ট্রল যুক্ত যে সকল খাবার আছে সেগুলো পরিহার করতে হবে। কারণ এই কোলেস্ট্রল রক্ত নালীতে জমে থাকে। তো আমরাতো জানি যে কিডনিতে রক্তনালীর পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। কারণ এটা আমাদের শরীরের ১৫০ ভাগের ১ ভাগ হলো কিডনির ওজন। আর এই কিডনিতে রক্ত যায় ৪ ভাগের ১ ভাগ। তাই কোলেস্ট্রল কিডনির রক্তনালীকে ড্যমেজ করে। ৫. অতিরিক্ত তেলে ভাজাপোড়া অতিরিক্ত ভাজা পোড়া রক্তনালীকে ড্যামেজ করে দেয়। এজন্য কখনো তেল ভাজা জিনিস খাবেন না। আর যদি খেতেই হয় তবে গ্রিল করে বা পুড়িয়ে খাবেন। কিন্তু তেলে ভেজে খাবেন না। তো বন্ধুরা এই খাবারগুলোই কিডনির বেশি ক্ষতি করে। তাই উপরে উল্লক্ষিত খাবার গুলোকে এড়িয়ে চলুন। তাহলে কিডনির সমস্যা থেকে রেহায় পাবেন। The post যে সকল খাবার কিডনি ড্যামেজ করে দিতে পারে এমন ৫ টি খাবার। appeared first on Trickbd.com. | ||||
দেখে নিন 3 টি ফ্রি এপলিকেশন তৈরির ওয়েবসাইট এবং এপ তৈরি করতে কোনো Coding শেখতে হবে না! Posted: আসসালামু আলাইকুম।আশা করি সবাই ভালো আছেন।বেশি কথা বলবো না শুরু করা যাক! কিভাবে নিজের একটি app তৈরী করব The post দেখে নিন 3 টি ফ্রি এপলিকেশন তৈরির ওয়েবসাইট এবং এপ তৈরি করতে কোনো Coding শেখতে হবে না! appeared first on Trickbd.com. |
You are subscribed to email updates from Trickbd.com. To stop receiving these emails, you may unsubscribe now. | Email delivery powered by Google |
Google, 1600 Amphitheatre Parkway, Mountain View, CA 94043, United States |
0 Comments