Search box..

Flow chart করার ব্যাসিক রুলস!! পার্ট ২ Hsc English class

Flow chart করার ব্যাসিক রুলস!! পার্ট ২ Hsc English class


Flow chart করার ব্যাসিক রুলস!! পার্ট ২ Hsc English class

Posted:

আসসালাুমুআলাইকুম প্রিয় ট্রিকবিডি এর সকল

মেম্বার এবং HSC পরীক্ষার্থী গণ ।

কেমন আছেন সবাই।

আশা করি সবাই ভালো আছেন।

আমিও আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি।

তাই আজকে আপনাদের সকলের কাছে আবার আরেকটি

শিক্ষামূলক পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম।

এর আগে FLOW Chart

করার জন্য চারটি স্টেপ শেয়ার করেছিলাম

ভালো রেসপন্স পেয়েছি সবার।

প্রায় সকলের কম বেশি আগ্রহ রয়েছে।

তাই আজকে “ফ্লোচার্ট” এর বেসিক

কয়েকটি রুলস সবার মধ্যে শেয়ার করব।

যেসব রুল গুলো ফলো করলে ফ্লোচার্টে ভালো করা সম্ভব।

প্রথমতঃ

ফ্লোচার্টের প্রশ্নের একটি উত্তর দেয়া থাকে আমাদেরকে আরও পাঁচটি ফ্লোচার্ট

Slove করতে হবে।

অর্থাৎ ফ্লোচার্টের সংখ্যা হবে 6 টি।

দ্বিতীয়তঃ

প্রশ্নে যে FLOW Chart এর উত্তর করা থাকবে

সেটি অবশ্যই খাতায় লিখতে হবে।

তৃতীয়তঃ

Flow chart এর answer অবশ্যই বক্স আকারে তৈরি করে লিখতে হবে।

তাছাড়া শিক্ষক সেই ফ্লোচার্টের মার্ক যোগ করবেন না।

চতুর্থতঃ

প্রত্যেকটি ফ্লোচার্টের নাম্বার অবশ্যই

বক্সের ভিতরে লিখতে হবে।

বাইরে থেকে নাম্বার দিয়ে করা যাবে না।

পঞ্চমতঃ

প্রত্যেকটি FLOW Chart এর Answer অবশ্যই Cappital later

দিয়ে শুরু করতে হবে।

ষষ্ঠঃ

Flow chart করার সময় কখনও ফুল স্টপ ( . ) ব্যাবহার করা যাবে না।

সপ্তমঃ Flow chart অবশ্যই ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করতে হবে।

আগের information আগে লিখতে হবে

পরের information পরে লিখতে হবে।

অষ্টমতঃ

Flow chart যতটা সম্ভব সংক্ষিপ্ত করে লিখতে হবে।

বেশি বড় করা যাবে না।

নবমঃ

প্রথম Flow chart যেই ফরমেট অনুযায়ী থাকবে

সেভাবে লিখতে হবে,,

পরিবর্তন করা যাবে না।

দশমঃ

Flow Chart অবশ্যই ১ পেজে লিখে আসতে হবে।

ওপরের এইসব নিয়ম গুলো ফলো করলেই

Flow chart এ ভালো করা সম্ভব।

যদি কারো অন্যান্য কোন বিষয় সম্পর্কে জানার আগ্রহ থাকে আমার সাথে

পার্সোনালি ফেসবুকে যোগাযোগ করতে পারেন।

অথবা নিচে কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করতে পারেন।

আমি চেষ্টা করব সেই বিষয়ে আপনাদেরকে জ্ঞান দান করতে।

সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।

এবং trickbd.com এর সঙ্গেই থাকুন।

যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমাকে পাবেন এই লিংকে

আমার ফেসবুক আইডি

The post Flow chart করার ব্যাসিক রুলস!! পার্ট ২ Hsc English class appeared first on Trickbd.com.

সবার কাছ থেকে ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের নাম হাইড করে রাখুন!

Posted:

আপনারা যারা ওয়াইফাই এর মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন তাদের জন্যই আমার আজকের এই পোস্ট। আর হ্যাঁ, গত কিছুদিন আগে ওয়াইফাই বিষয়ের উপর একটি পোস্ট করেছিলাম এবং সেখানে বলেছিলাম যে, এইরকম কাজের আরেকটি পোস্ট করব। পোস্টের শিরোনাম অনুযায়ী আপনি যদি আপনার বাসায় বা দোকানে অথবা অন্য কোথাও ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য ওয়াইফাই এর ব্যবস্থা করেন। এখন হুটহাট যে কেউ আপনার বাসায় আসলো এবং ওয়াইফাই সার্চ করার পর জানতে পারলো যে, আপনার বাসায় ওয়াইফাই আছে। আর তখনই আপনার কাছ থেকে ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড জানতে চায়। আর এতেই আপনি বিরক্তবোধ করেন। এছাড়াও আপনি চাচ্ছেন যে, কারো সাথে আপনার ওয়াইফাই এর ইন্টারনেট শেয়ার না করতে। কিন্তু সার্চ দিয়ে পাওয়ার কারণে আপনি তাকে না বা নিষেধ করতে পারতেছেন না। তাই আমার এই পোস্টটি খুব কাজে আসবে।

কারণ আমি আজকে দেখাবো যে, কিভাবে আপনি আপনার ওয়াইফাই এর নাম হাইড করে রাখবেন। যাতে করে কেউ আর সার্চ দিলে আপনার আর ওয়াইফাই এর নাম খুজে পাবে না। এতে করে আর বলতেও পারবে না যে আপনার ওয়াইফাই আছে কিনা।

এছাড়াও আমার গত ওয়াইফাই বিষয়ক পোস্ট (কিভাবে এক রাউটারের মধ্যে দুইটি ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক তৈরি করবেন) এর শেষে উল্লেখ করেছিলাম যে, যেহেতু আমরা সেখানে দুইটি নেটওয়ার্ক তৈরি করেছি। প্রথম নেটওয়ার্কটি আপনি আপনার জন্য রাখবেন। আর দ্বিতীয়টি আপনি অন্যান্যদের সাথে শেয়ার করবেন। তো সেখানের প্রথম নেটওয়ার্কটি যেহেতু আপনি ব্যবহার করবেন। তাই সেটি কারো সাথে শেয়ার করতে না চাইলে হাইড করে রাখতে পারেন। যা আমি নিচে দেখাতে যাচ্ছি। এই বিষয়টি নিয়েই আমি গত পোস্টে বলেছিলাম যে আরেকটি কাজের পোস্ট করব।

আপনার নিশ্চই মনে আছে আমার আগের পোস্টটি টিপিলিংক রাউটার নিয়ে করা। ঠিক এটিও তেমনি টিপিলিংক রাউটার নিয়েই করা। তো টিপিলিংক রাউটারে আপনি আপনার ওয়াইফাই নেটওয়ার্কটি হাইড করে রাখতে চাইলে আপনার মোবাইল বা কম্পিউটারের যেকোন একটি ব্রাউজার ওপেন করে এই লিংকে http://192.168.0.1/ প্রবেশ করুন এবং ইউজার আইডি আর পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন।

লগইন করার পর উপরের স্ক্রিনশটের মত আসবে। এখানে আপনাকে Wireless লেখাটিতে ক্লিক করতে হবে।

ক্লিক করার পর দেখুন উপরের স্ক্রিনশটের মত এসেছে। এখানে দেখুন Enable SSID Broadcast লেখা আছে। এটিতে টিকমার্ক দেওয়া আছে। আপনার কাজ হলো এটির টিকমার্ক তুলে দেওয়া। টিকমার্ক তুলে দিয়ে Save বাটনে ক্লিক করুন। ব্যাস আপনার কাজ শেষ।

এইবার আপনার মোবাইলের ওয়াইফাই লাইন ফরগেট দিয়ে অথবা অন্য কোন মোবাইল থেকে সার্চ দিয়ে দেখুন আপনার ওয়াইফাইটি খুজে পাবেন না। এইভাবে অন্যদের থেকে আপনার ওয়াইফাইটি হাইড করে রাখতে পারবেন। তবে চিন্তা করার কোন কারণ নাই। কারণ আপনার মোবাইলে একবার কানেক্ট করে রাখলে পরবর্তীতে এটি অটো আপনার মোবাইলে ওয়াইফাই চালু করলে চলে আসবে। শুধু নতুন কোন মোবাইলে সার্চ দিলে আসবে না। আর যদি কোন নতুন মোবাইলে কানেক্ট করতেই হয় তাহলে ম্যানুয়ালি তা করা লাগবে।

আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন।

সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন।

The post সবার কাছ থেকে ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের নাম হাইড করে রাখুন! appeared first on Trickbd.com.

আগামী এপ্রিল এ HSC 2023 পরীক্ষা। কীভাবে নিবেন পরিপূর্ণ প্রস্তুতি? পরিপূর্ণ গাইডলাইন।

Posted:

কেমন আছেন Trickbd বাসীরা। আশা করি ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি। আজকে চলে আসলাম নতুন আরেকটা পোস্ট নিয়ে আসা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

আমি সাধারণত Tech based article লিখতে পছন্দ করি। কিন্তু আজকে শিক্ষামন্ত্রীর Hsc 2023 এর জন্যে দেওয়া নোটিশ শোনার পর থেকে ভাবলাম জুনিয়র দের জন্যে একটা পোস্ট করা জরুরি। তা না হলে আমরা যে ভুল করেছি তারাও সেই ভুল গুলোই করবে। তো দেরি না করেই মূল কথায় আসি..

যারা HSC 2023 ব্যাচ আছেন তারা অবশ্যই এটি মধ্যে জেনে গেছেন যে আগামী 2023 সালের এপ্রিল মাসের মধ্যে আপনাদের HSC পরীক্ষা শুরু হবে। সেই ক্ষেত্রে যদি হিসেব করা যায় তাহলে এখন আপনাদের হাতে সময় আছে মাত্র ১১ মাস। এর মধ্যে রয়েছে ঈদ,পূজা এছাড়াও কলেজ এর year change, pre-test এবং টেস্ট পরীক্ষা। সেই অনুযায়ী হিসেব করলে আপনাদের হাতে কাজে লাগানোর মত সময় আছে মাত্র ৮/৯ মাস। এই কয় দিনের মধ্যে আপনাদের নিতে হবে পরিপূর্ণ প্রস্তুতি যদি চান্স পেতে চান আপনাদের। স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেজন্যে এই কয়েকটা মাস মোটেও হেলাফেলার জন্যে না । আমরা যে রকম সময় নষ্ট করেছিলাম সেরকম আপনারা যদি সময় নষ্ট করেন তাহলে অসীম বিপদে পড়বেন। তাই আজকের পড়া কালকের জন্যে ফেলে না রেখে এখনই আদা জল খেয়ে লেগে পড়ুন।

সবার আগে আপনার সুবিধামত একটা রুটিন তৈরি করুন এবং সেই অনুযায়ী পড়া শুরু করুন। সবসময় পড়ার সাথে সাথে note করার চেষ্টা করবেন এতে পড়া দ্রুত মনে থাকবে।

আপনারা জানেন আপনাদের আমাদের মত অর্থাৎ HSC ২০২২ এর শর্ট SYLLBUAS অনুযায়ী আপনাদের পরীক্ষা হবে। যারা শর্ট SYLLBUS খুজে বেড়াচ্ছেন তাদের জন্যে নিচে ডাউনলোড লিংক দিয়ে দিচ্ছি। আর কোথাও খোঁজাখুঁজির দরকার নেই। এইটা অফিসিয়াল শিক্ষাবোর্ড থেকে নেওয়া পিডিএফ তাই বিভ্রান্ত হওয়ার উপায় নেই।

1. HSC Science.zip 3 MB 

2. HSC Commerce.zip 3 MB

3. HSC Arts.zip 7 MB

4. HSC Other Subjects.zip 907KB

5. HSC 2022/23.zip 11.51MB

উপরের লিংক থেকে পিডিএফ গুলো ডাউনলোড করে সেই অনুযায়ী বই গুলো মার্ক করে নিন।

এইবার আসি কিভাবে প্রস্তুতি নিবেন সেই ব্যাপারে। আপনারা যারা বাসায় কিংবা কোচিং এ বিভিন্ন সাবজেক্ট এর tecaher নিয়ে এতি মধ্যে প্রাইভেট পড়া শুরু করে দিয়েছেন ভালো করেছেন। কিন্তু অনেকে আছে যাদের বাসায় একা একজন শিক্ষক নিয়ে পড়া অনেক কষ্টের ব্যাপার। প্রযুক্তির উন্নতির জন্যে আজ হয়তো সবার কাছেই একটা স্মার্টফোন আছে। আমার এই আর্টিকেল টাও হয়তো আপনার স্মার্টফোন ব্যাবহার করে পড়ছেন।

অনলাইনে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম এর কোর্স চালু রয়েছে। আপনাদের যাদের টাকার সমস্যা তারা যেকোনো একটা প্ল্যাটফর্ম বেছে নিয়ে HSC 2023 এর জন্যে বানানো যেকোনো কোর্স এ ভর্তি হতে পারেন। তবে আমার suggestion থাকবে আপনি 10 minute school এর HSC 2023 CRASH COURSE এ ভর্তি হওয়ার জন্যে। কারণ 10 minute school এর স্টুডেন্ট management অত্যন্ত ভালো। আমি নিজেও HSC 2022 CRASH COURSE টা করেছি এবং এর ফল আশানুরূপ। 10 MINUTE SCHOOL এর এই কোর্স টাই যা যা থাকবে তা হলো।

✅ ১০ টি বিষয়

✅ ৪০০ টি লাইভ ক্লাস

✅ ৪০০ টি লেকচার শিট

✅ ১৯ টি মডেল টেস্ট

✅ অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান

 

 

তো যাদের একটু টাকার সমস্যা তারা এই কোর্সটি তে ভর্তি হতে পারো। এইখানে মাত্র 2000 টাকায় মোট ৮ মাস যাবত তোমাদের ৪০০ টা ক্লাস নেওয়ার মাধ্যমে পরিপূর্ণ প্রস্তুতি নিশ্চিত করা হবে। তাই দেরি না করে এখনি ভর্তি হয়ে নিজের HSC প্রস্তুতির জন্যে একধাপ এগিয়ে থাকো। আর অনলাইন এ কোর্স করার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো সারাদেশের শিক্ষার্থীদের সাথে নিজেকে যাচাই করা যায়। এই ক্ষেত্রে তুমি তোমার প্রস্তুতি যাচাই করতে পারো।

Enroll process:

নিচের লেখাটির উপর ক্লিক করে কোর্সটিতে ভর্তি হতে পারো।

ভর্তি হওয়ার পর আপনাকে ফেসবুক গ্রুপ এর প্রাইভেট লিংক দেওয়া হবে সেইখান থেকে লাইভ ক্লাস করতে পারবেন। অথবা অ্যাপ থেকেও লাইভ ক্লাস করতে পারবেন। অবশ্যই একাউন্ট না থাকলে আগে 10minuteschool.com থেকে আগে একাউন্ট করে নিতে হবে। তারপর ফেরত এসে পোস্ট এর দেওয়া লিংক থেকে ভর্তি হতে পারবেন। ভর্তি হওয়ার পর আপনার মেসেজ এর মাধ্যমে ফেসবুক প্রাইভেট লিংক দেওয়া হবে আর অন্যান্য প্রসেস বলা হবে।

10 MINUTE SCHOOL HSC 2023 CRASH COURSE

তাই আর সময় নষ্ট না করে শুরু করে দিন আপনার প্রস্তুতি জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্যে। মনে রাখবেন,

স্বপ্ন সেটা নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখো

স্বপ্ন হলো সেটাই যা তোমাকে ঘুমাতে দেয় না।।

~ Dr Apj Abdul Kalam

আজ এই পর্যন্তই ভালো লাগল জানাবেন কমেন্ট এর মাধ্যেমে। আর নিজেদের বন্ধুদের কাছে share করতে ভুলবেন না। আমি আবার আসবো নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে । ভালো থাকবেন সবাই ।ধন্যবাদ।

 

 

The post আগামী এপ্রিল এ HSC 2023 পরীক্ষা। কীভাবে নিবেন পরিপূর্ণ প্রস্তুতি? পরিপূর্ণ গাইডলাইন। appeared first on Trickbd.com.

ড্রাইভ লিংক এ এক ক্লিকেই ডাউনলোড সিস্টেম করুন খুব সহজে।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম।
আজকে দেখাবো কি করে একটি ড্রাইভ ফাইল লিংক কে এক ক্লিক এ ডাউনলোড সিস্টেম করবেন।
বুঝাতে পারিনি হয়ত?
প্রথমে বুঝিয়ে দেই।
আমরা কাউকে কোন ড্রাইভ লিংক শেয়ার করলে এমন আসে->

এখানে ডাউনলোডে ক্লিক দিলে পরে ডাউনলোড হয়।
এখন আমরা চাইতেছি যে এমন না এসে লিংকে ক্লিক করলেই যেন ফাইলটা ডাউনলোড হয়ে যায়।
এটা দরকার পরে ব্লগারদের বা বিভিন্ন ডাউনলোড ফাইল শেয়ারকারীদের।
তো চলুন শুরু করি কিভাবে করবো।

প্রথমে আমরা আমদের ড্রাইভ লিংক টা কপি করে নিবো।
আপনাদের লিংক টা এমন হবে।
https://drive.google.com/file/d/15ZUUD3HdX5jHm2jJ79Gzic6PDgj2Cusj/view?usp=drivesdk
এই লিংক থেকে আপনারা শুধু এই অপশন টুকু কপি করে নিন

15ZUUD3HdX5jHm2jJ79Gzic6PDgj2Cusj

নিচের (এখানে-লিংক-বসান) কেটে এখানে লিংক টা বসিয়ে দিবেন।
https://drive.google.com/uc?export=download&id=এখানে-লিংক-বসান

যেমনঃ https://drive.google.com/uc?export=download&id=15ZUUD3HdX5jHm2jJ79Gzic6PDgj2Cusj
বাস এখন লিংক টায় ঢুকে দেখুন ফাইল ডাউনলোড হয়ে যাচ্ছে।

ড্রাইভ ডাউনলোড সাইটে ব্যবহারে অনেক লাভ। সহজেই ভিজিটররা ফাইল ডাউনলোড করতে পারবে।
যেমন আমার এই সাইটটিঃ
HNTeam.xyz
এটা তে ড্রাইভ ফাইল আপলোড সিস্টেম আছে। সাইটটি বিক্রি হবে। কিনতে চাইলে ইনবক্স করুন।
আজ এই পর্যন্তই।
আমাদের কাছে আছে স্পেশাল কিছু ওয়াপকা থিম এছাড়াও আপনাদের মন মত ডিজাইন করে দেওয়া যাবে। কেও কিনতে চাইলে এখনি ইনবক্স করুন নিচে

ওয়েবসাইট কিনতে মেসেজ ফেইসবুকঃTawhid Hridoy

ওয়েবসাইট কিনতে জয়েন টেলিগ্রামঃHridoymini Web Sell

আমাদের সাইটঃ BDBoighor.com

The post ড্রাইভ লিংক এ এক ক্লিকেই ডাউনলোড সিস্টেম করুন খুব সহজে। appeared first on Trickbd.com.

এক হাজার টাকার মধ্যে ০৪টি হেডফোন

Posted:

গান শুনতে ভালোবাসেন না, এমন মানুষ পাওয়া বেশ কঠিন। অবসর সময়ে বা যানজটে আটকে থাকার সময়ে মুঠোফোনে গান শোনেন অনেকেই। তবে ইচ্ছা থাকলেও সবার পক্ষে দামি হেডফোন কেনা আর হয়ে ওঠে না। বাংলাদেশে কম দামেই পাওয়া যাচ্ছে তারযুক্ত বা তারহীন হেডফোন। আজ দেখে নেওয়া যাক ১ হাজার টাকার নিচে ১০ হেডফোনের খোঁজ।

 

হ্যাভিট এইচ ১১৬ ডি

হ্যাভিট এইচ ১১৬ ডি

তারযুক্ত হ্যাভিট এইচ ১১৬ডি মডেলের হেডফোনটির ফ্রিকোয়েন্সি ২০ মেগাহার্জ থেকে ২০ কিলোহার্টজ। শব্দের তীব্রতা স্পিকারে ১১০ ডেসিবেল। ৬.৫৬ ফুট তারযুক্ত হেডফোনটির ওজন ৪১২.৫০ গ্রাম। দুটি রঙে বাজারে আসা হেডফোনটিতে রয়েছে এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবা। কিনতে গুনতে হবে ৬৫০ থেকে ৭২০ টাকা।

হ্যাভিট এইচ ২৫৯০ বিটি

হ্যাভিট এইচ ২৫৯০ বিটি

ব্লুটুথ সুবিধার হ্যাভিট এইচ ২৫৯০ বিটি হেডফোনটি মুঠোফোন বা কম্পিউটার থেকে ১০ মিটার দূর পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। হেডফোনটির স্পিকার ফ্রিকোয়েন্সি ২০ মেগাহার্জ থেকে ২০ কিলোহার্টজ। হেডফোনটিতে ১০০ এমএএইচ ব্যাটারি থাকায় এক চার্জে টানা চার ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। হেডফোনটির ওজন বেশ কম, মাত্র ১৭.৮ গ্রাম। এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবাসহ হেডফোনটি কিনতে গুনতে হবে ৮৪০ থেকে ৮৭০ টাকা।

হ্যাভিট এইচ ২৫৯০ বিটি

হ্যাভিট এইচ ২৫৯০ বিটি

ব্লুটুথ সুবিধার হ্যাভিট এইচ ২৫৯০ বিটি হেডফোনটি মুঠোফোন বা কম্পিউটার থেকে ১০ মিটার দূর পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। হেডফোনটির স্পিকার ফ্রিকোয়েন্সি ২০ মেগাহার্জ থেকে ২০ কিলোহার্টজ। হেডফোনটিতে ১০০ এমএএইচ ব্যাটারি থাকায় এক চার্জে টানা চার ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। হেডফোনটির ওজন বেশ কম, মাত্র ১৭.৮ গ্রাম। এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবাসহ হেডফোনটি কিনতে গুনতে হবে ৮৪০ থেকে ৮৭০ টাকা।

হ্যাভিড এইচভি-এইচ ৬১০ বিটি

হ্যাভিড এইচভি-এইচ ৬১০ বিটি

ব্লুটুথ সুবিধার হ্যাভিড এইচভি-এইচ ৬১০ বিটি মডেলের হেডফোনটি মুঠোফোন বা কম্পিউটার থেকে ১০ মিটার দূর পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। হেডফোনটির ফ্রিকোয়েন্সি ২০ মেগাহার্জ থেকে ২০ কিলোহার্টজ। শব্দের তীব্রতা স্পিকারে ১১০ + ৩ ডেসিবেল। ১৪২ গ্রাম ওজনের হেডফোনটিতে ২০০ এমএএইচ ব্যাটারি থাকায় এক চার্জে টানা চার ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবাসহ হেডফোনটির দাম ৯৫০ থেকে ৯৮০ টাকা।

 

The post এক হাজার টাকার মধ্যে ০৪টি হেডফোন appeared first on Trickbd.com.

অপো এফ২১ প্রো; দেশেই তৈরি হচ্ছে

Posted:

Oppo F21 Pro Officially Launches in Pakistan; Now Available for Pre-orders  Nationwide - WhatMobile news

সনি আইএমএক্স ৭০৯ সেলফি সেন্সরসুবিধার এফ২১ প্রো মডেলের স্মার্টফোন তৈরি করেছে অপো। দেশে তৈরি এফ সিরিজের নতুন স্মার্টফোনটির মাইক্রো লেন্স ক্যামেরায় ৩০ এক্স ম্যাগনিফিকেশন–সুবিধা থাকায় নিখুঁত ছবি ও ভিডিও ধারণ করা যায়। কোয়ালকমের স্ন্যাপড্রাগন ৬ এনএম অক্টাকোর প্রসেসরে চলা স্মার্টফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ৮ গিগাবাইট র‍্যাম ও ১২৮ গিগাবাইট রম।

 

৬.৪ ইঞ্চি পর্দার অ্যামোলেড ডিসপ্লে প্রযুক্তির স্মার্টফোনটির সামনে ৩২ এবং পেছনে ৬৪, ২ ও ২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা রয়েছে। সাড়ে চার হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারিসুবিধার স্মার্টফোনটিতে সুপার চার্জ প্রযুক্তি থাকায় দ্রুত চার্জ করা যায়।

Oppo F21 Pro Unboxing, First Look & Review !! Oppo F21 Pro Price,  Specifications & Many More ! - YouTube

গতকাল রোববার ঢাকার একটি হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে স্মার্টফোনটি উন্মোচন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। উপস্থিত ছিলেন অপো বাংলাদেশের অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড্যামন ইয়াং।

OPPO F21 Pro Series Roundup - Specifications, Price, Color Options, and  More - Gizmochina

১৮ এপ্রিল থেকে দেশের বাজারে পাওয়া যাবে অপো এফ২১ প্রো। তবে আগ্রহী ক্রেতারা আজ সোমবার থেকেই স্মার্টফোনটি কেনার জন্য অগ্রিম নিবন্ধন করতে পারবেন। স্মার্টফোনটি কিনতে গুনতে হবে ২৭ হাজার ৯৯০ টাকা।

The post অপো এফ২১ প্রো; দেশেই তৈরি হচ্ছে appeared first on Trickbd.com.

টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো? [Don’t Miss]

Posted:

টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?
E-TIN Registration

আসসালামু-অলাইকুম, বাংলাদেশের নিয়মিত করদাতা সহ প্রায় সকলের কাছেই টিন বা টিআইএন (TIN) শব্দটি বহুল পরিচিত। কর প্রদান ছাড়াও বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে বিভিন্ন কারনে আমাদের টিন সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হয়। বর্তমানে অনেকেই টিন সার্টিফিকেট করতে গিয়ে বিভিন্ন সমস্যায় ভূগছে তাই আজ আপনাদের সাথে টিন বা টিআইএন ( TIN) সার্টিফিকেট তৈরী করার পদ্ধতি আলোচনা করবো।


যেনে রাখা ভালো যে, টিন সার্টিফিকেট অনলাইনেই তৈরী করা যায় যেটি ই-টিন ( E-TIN) নামে পরিচিত। যার সব তথ্য অনলাইনে সংরক্ষিত থাকে।


টিন বা টিআইএন ( TIN) কি?

টিন বা টিআইএন (TIN) এর পূর্ণরুপ হলো ট্রাক্সপেয়ার আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার ( taxpayer Identification Number)। এটি ১২ সংখ্যার একটি বিশেষ নাম্বার যার সাহায্যে করদাতাকে শনাক্ত করা হয়। টিন বা টিআইএন ( TIN) নাম্বার করদাতায় পরিচয়পত্রের মতই কাজ করে।

বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে আপনাকে বৈধ উপায়ে আয় করতে হলে অবশ্যই নিদিষ্ট হারে আয়কর প্রদান করতে হবে আর এই আয়কর প্রদানের জন্য টিন সার্টিফিকেট থাকা অবশ্যক।


টিন সার্টিফিকেট কি কি কাজে লাগে?

টিন সার্টিফিকেট বিভিন্ন কাজে ব্যাবহার করা হয়,এমনকি অনান্য সার্টিফিকেট / লাইসেন্স পেতেও অনেক ক্ষেত্রে এই টিন সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হয়।

নিচে কোন কোন কাজে টিন সার্টিফিকেট ব্যাবহার করা হয় তার একটি তালিকা দেওয়া হলোঃ

  • আমদানি করার  ক্ষেত্রে আমদানি পত্র রেজিষ্ট্রেশন এর জন্য,
  • ব্যাবসার ট্রেড লাইসেন্স তৈরী করার জন্য,
  • কোন কোম্পানির সেয়ার কেনার জন্য,
  • রাইড সেয়ারিং কম্পানিতে গাড়ি দিতে,
  • কোন ব্যাবসায়িক সমিতির বা কোন নিবন্ধিত সংগঠনের সদস্য হতে,
  • নিজের কম্পানির নিবন্ধন করতে,
  • ফ্রিল্যান্সিং করতে,
  • কোন নির্বাচনের প্রার্থি হতে,
  • কোন ব্যাংক থেকে ক্রেডিট কার্ড নিতে চাইলে,
  • সরকারি বা আধা-সরকারী সংস্থার দারপত্রে অংশ নিতে,
  • সিটি কর্পোরেশন এর মধ্যো কোন জমি,ভবন বা ফ্লাট রেজিষ্ট্রেশন করতে,
  • গাড়ির মালিক হতে,
  • ড্রাগ লাইসেন্স এর জন্য,
  • আইএসডি টেলিফোন সংযোগ এর জন্য,
  • মুসলিম বিবাহ বা তালাকনামা রেজিষ্ট্রেশন এর জন্য।


টিন সার্টিফিকেট করতে কি কি লাগে?
টিন সাটিফিকেট তৈরী করতে চাইলে যেসব জিনিস প্রয়োজন হবে তার তালিকা নিচে দেওয়া হলোঃ
  • আবেদনকারীর এনআইডি ( NID) নাম্বার,
  • আবেদনকারীর নাম  (এনআইডি অনুযায়ী), 
  • আবেদনকারীর পিতা & মাতার নাম,
  • আবেদনকারীর স্বামী বা স্ত্রীর নাম ( বাধ্যতামূলক নয়),
  • আবেদনকারীর বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা।

কাদের জন্য টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন?
বাংলাদেশ সহ প্রতিটি দেশেই কর পরিশোধ করার নিয়ম রয়েছে। প্রতিটি দেশেই একটি নিদিষ্ট পরিমান বাৎসরিক আয়ের উপর কর দিতে হয়। যাদের করযোগ্য আয় রয়েছে অবশ্যই তাদের কর প্রদানের জন্য টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন।

বাংলাদেশে যাদের উপর আয়কর প্রযোজ্য হবে তাদের একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলোঃ
  • যাদের বাৎসরিক আয় ৩,০০,০০০( তিন লক্ষ) টাকার বেশি,
  • ৬৫ বছর বয়সি কোন মহিলার বাৎসরিক আয় ৩,৫০,০০০ ( তিন লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকার বেশি হলে
আয়কর প্রদান ছাড়াও আরো বিভিন্ন বিষয়ে কর প্রদানের জন্য টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন হতে পারে।


নিচে যাদের টিন সার্টিফিকেট তৈরী করার প্রয়োজন হতে পারে তাদের একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলোঃ
  • ভ্যালু এডেট টেক্স ( VAT) বা মূল্য সংযোজন কর আইন ১৯৯১ অনুযায়ী কোন ক্লাবের সদস্যপদ  থাকলে,
  • ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স থাকলে,
  • নিজস্ব গাড়ির মালিক হলে,
  • সরকারি,আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান বা স্থানীর কতৃপক্ষের ঠিকাদারি কাজের টেন্ডার অংশগ্রহনকারী ব্যাক্তিদের,
  • কোন নির্বাচনের প্রার্থীকে,
  • কোন ট্রেড এসোসিয়েশনের সদস্যবৃন্দদের,
  • কোন ব্যাংক থেকে ক্রেডিট র্কাড পেতে চাইলে আবেদনকারিকে টিন সার্টিফিকেট তৈরী করতে হবে,
  • ব্যাবসার উদ্দেশ্যে বিদেশ থেকে কিছু আমদানি করতে,
  • ডাক্তার,আইনজীবী, সার্ভেয়ার, পোকৌশলী, স্থপতি পেশায় নিয়জিত ব্যাক্তিদের।


ই-টিন সার্টিফিকেট করার নিয়ম (ধাপ) সমূহঃ

ধাপ-১ঃ টিন সার্টিফিকেট তৈরী করতে হলে প্রথমেই আপনাকে রাজস্ব বোর্ডের ( E-TIN)  ওয়েবসাইটে গিয়ে একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে অথবা আপনি চাইলে সরাসরি নিচের দেওয়া লিংক থেকেও রেজিষ্ট্রেশন করে নিতে পারেন।

রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য প্রথমেই এখানে গিয়ে “Register” এ ক্লিক করুন।

টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?


অথবা সরাসরি রেজিষ্ট্রেশন করতে এখানে গিয়ে নিচের মত রেজিষ্ট্রেশন ফরম পূরন করুন।

টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?
উপরের চিত্র অনুযায়ী তথ্য দিয়ে “Register” বাটনে ক্লিক করার পর আপনার দেওয়া নাম্বারে একটি Account activation coad যাবে সেটি দিয়ে নিচের মত করে একাউন্ট একটিভ করে নিন। 

টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?

এখন আপনার একাউন্টটি সচল হয়ে গেছে সেটা জানিয়ে আপনাকে একটা মেসেজ দিবে এবং লগিন করতে বলবে।



ধাপ-২ঃ E-TIN  application এই ধাপে মূলত আমরা ই-টিন এর জন্য একটি এপ্লিকেশন করবো তারজন্য নিচের চিত্র অনুযায়ী লগিন করুন। 

টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?


এখন পাসে দেখানো e-TIN application এ ক্লিক করুন।

টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?
E-TIN application এ ক্লিক করার পর নিচের মত পেজ আসলে এখনে আপনাকে কিছু তথ্য প্রদান করতে হবে। 
টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?
  • এখানে প্রথম ঘরটিকে করদাতার ধরন নির্ধারণ করতে হবে,করদাতা ব্যাক্তিগত পর্যায়ের হলে ” Individual” কোন কম্পানি হলে ” Company ” অথবা ” Partnership ” এছাড়া অন্য কিছু হলে সে অনুযায়ী নির্বাচন করতে হবে।
  • এর পরের ঘরটিতে কি (এনআইডি,ট্রেড লাইসেন্স, পাসপোর্ট)  ব্যাবহার করে টিন সাটিফিকেট বানাবেন তা বেছে নিতে হবে।
  • এরপর রেজিষ্ট্রেশন এর ধরন ” New registration ” বেছে নিন,
  • পরের ঘরে আপনার এই টিন সার্টিফিকেট বানানোর উদ্দেশ্য কি সেটি দিন,
  • এরপর আপনার আয়ের মাধ্যম কি সেটি দিন,
  • এরপর কোন ঠিকানা থেকে আয় করছেন সেটি বেছে নিন,
  • এরপর আপনি কি কাজ করেন সেটি দিন।

সব শেষ ” Go To Next ” এ ক্লিক করুন।

টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?

উপরে আপনাকে কিছু ব্যাক্তিগত তথ্য দিতে হবে, এই তথ্যগুলো আপনি আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ড অনুযায়ী বসিয়ে নিন।



টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?

এই ধাপে আপনার দেওয়া সব তথ্য দেখাবে,ভালোমতো দেখুন সব কিছু ঠিক থাকলে “Submit Application ” এ ক্লিক করুন।

টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?


এখন ” Print Details ” এ ক্লিক করুন,


টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?

ব্যাস, আপনার টিন সার্টিফিকেট টি তৈরী হয়ে গেল।এখন এটি প্রিন্ট করার জন্য ” print Certificate ” সেভ করার জন্য “Save certificate” এবং কাওকে ইমেইল এর মাধ্যমে পাঠাতে ” Email certificate ” এ ক্লিক করুন।

টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?


উপরের বক্সে যাকে পাঠাবেন আর ইমেল এড্রেস টি বসিয়ে ” send me certificate ” এ ক্লিক করুন।
টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?



দেখুন তারা উক্ত মেইল এ এই টিন সার্টিফিকেট টি পাঠিয়ে দিয়েছে। 


টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?


মেইল এর ইনবক্স চেক করলে নিচের মত একটি মেইল পাবেন, 

টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?

মেইল টি ওপেন করার পর উপরের মত দুইটা অপশন পাবেন। 

প্রথমটি এই সাটিফিকেট টি ডাওনলোড করার জন্য এবং ২য় অপশন টি গুগল ড্রাইভে সংরক্ষন করার জন্য।

টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?

এটি হচ্ছে আমার টিন সার্টিফিকেট। 


টিন সাটিফিকেট থাকার সুবিধাঃ
টিন সাটিফিকেট তৈরি করার মূল উদ্দেশ্য কর প্রদান ছাড়াও এর মাধ্যামে অনেক প্রকার কাজ করা সম্ভব। 

এর মধ্যো গুরুত্বপূর্ণ একটি কারন হচ্ছে সঞ্চয়পত্র ক্রয়।বর্তমানে রাজস্ব বোর্ডের নিয়ম অনুযায়ী ২,০০,০০০ ( ২ লক্ষ) বা অধিক টাকার সঞ্চয়পত্র ক্রর করতে চাইলে অবশ্যই টিন সার্টিফিকেট থাকতে হবে।

এছাড়াও ব্যাক্তিগত গাড়ি কেনার জন্যও টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন হয়।।

বর্তমানে আয়ের বড় মাধ্যম হচ্ছে ব্যাবসা, আর এই ব্যাবসা বৈধভাবে করার জন্য টিন সার্টিফিকেট এর বিকল্প নেই।

তাই একবার টিন সার্টিফিকেট তৈরী করে রাখলে সময় ও শ্রম উভয় বেচে যায়।

টিন সাটিফিকেট থাকার অসুবিধাঃ
টিন সার্টিফিকেট করার পরেও যদি আপনি ট্যাক্স বা রিটার্ন জমা না দেন তাহলে আপনার ইনকাম অবৈধ হিসাবে গন্য হবে।

টিন সার্টিফিকেট কত প্রকার?
টিন ৫ প্রকারের হয়ে থাকে নিম্নে দেওয়া হলোঃ
  • SSN: সামাজিক নিরপত্তার জন্য,
  • EIN: ব্যাবসা সংক্রান্ত বিষয়ের জন্য,
  • ITIN: ব্যাক্তির আবাসিক, অনাবাসিক, বাসস্থান এবং তার বৈবাহিক অবস্থানের জন্য,
  • ATIP/PTIN: বাংলাদেশে প্রয়োজন নেই।


কতটাকা আয়কর ( TAX) দিতে হবে?
এটি সম্পূর্ণ আপনার আয়ের উপর নির্ভর করে তবে নূন্যতম ট্যাক্স ঢাকা ও চট্রগ্রাম ৫০০০, অনান্য সিটিকর্পোরেশন ৪০০০ এবং সিটিকর্পোরেশন ব্যাতিত ৩০০০ এবং ২০২৪ সাল পর্যন্ত ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে কোন ট্যাক্স দিতে হবেনা
নিচে টেবিলের মাধ্যমে দেখানো হল আপনার আয় কত হলে কত %  কর দিবেন।

টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো?


ইনকাম ট্যক্স কিভাবে জমা দিবেন?
আপনি যদি ট্যাক্স দিতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে টিন সার্টিফিকেট নিতে হবে এবং ইনকাম ট্যাক্স ফাইল/ফরম পূরণ করে রিটার্ন জমা দিতে হবে।

টিন সাটিফিকেট বাতিল করার নিয়ম?
মূলত আয়কয় অধ্যাদেশ টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার কোন সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দেয়নি।তবে প্রচলিত নিয়মে আপনি যে কর অঞ্চলের টিন সার্টিফিকেট নিবন্ধন করছেন সেই অঞ্চলের উপকর কমিশনার বরাবর এটি বাতিলের জন্য আবেদন বা দরখাস্ত করতে হবে।

তবে দরখাস্থ করার পূর্বে সময়সাপেক্ষ কিছু নিয়ম অত্যাবশ্যকঃ 

  • দেশের করদাতা হতে যে পরিমান আয়ের প্রয়োজন যেই পরিমান আয় যদি না থাকে তবে পরপর কমপক্ষে ৩ বছর শূন্য রিটার্ন দাখিল করতে হবে,
  • ৩বছর শূন্য রিটার্ন জমা দেওয়ার পরেও যদি আপনার করযোগ্য আয়ের কোন সম্ভাবনা না থাকে তবে আপনি তৃতীয় বছরে শূন্য রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় আপনার আইকর ফাইলটি নথিস্থ করার জন্য উপকর কমিশনার বরাবর একটি দরখাস্থ করতে হবে,
  • উপকর কমিশনার যদি আপনার দরখাস্থে সন্তুষ্ঠ হন তবে আপনার ফাইলটি নথিস্থ করে রাখবেন,
  • পরবর্তীতে যদি কখনো আপনার কর দেওয়ার মত আয় হয় তবে তখন ফাইলটি সচল করতে হবে।

সাধারণ জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন সমূহঃ
১.টিন সাটিফিকেট থাকলেই কি আয়কর দিতে হবে?
উত্তরঃ কেও টিন সার্টিফিকেট তৈরী করলে স্বাভাবিক নিয়মে তাকে অবশ্যই কর দিতে হবে তাই করযোগ্য আয় না থাকলে টিন বাতিল করাই উত্তম।

২.একটি এনআইডি এর মাধ্যমে কয়টি টিন সার্টিফিকেট করা যায়?
উত্তরঃ একটি এনআইডি এর মাধ্যমে মাত্র একটি  টিন সার্টিফিকেট করা যায়।



৩.টিন সার্টিফিকেট তৈরী করতে কত টাকা খরচ হয়?
উত্তরঃ টিন সার্টিফিকেট তৈরীতে কোন টাকার প্রয়োজন নেই,অনলাইনে উপরের পদ্ধতি অনুসরণ করে বিনামূল্যে টিন সার্টিফিকেট তৈরি করতে পারবেন। 

৪.বিদেশি ব্যাক্তিদের কর দেওয়ার প্রয়োজন হলে কোথা থেকে টিন সার্টিফিকেট তৈরী করবে?
উত্তরঃ বাংলাদেশে অবস্থানরত সকল  করদাতাকে বাংলাদেশ থেকেই টিন সার্টিফিকেট তৈরী করতে হবে।

ঘরে বসেই আপনার ইংরেজির দক্ষতা বাড়িয়ে নিতে চলে এলো স্পোকেন ইংলিশ কোর্স। কোর্সটিতে থাকছে ৮০টির অধিক ক্লাস, কুইজ ও রিভিশন কার্ডসহ আরও অনেক সুবিধা৷ আজই Enroll করুন Spoken English কোর্সে এবং হয়ে উঠুন স্পোকেন ইংলিশ pro!





























































The post টিন সার্টিফিকেট কি এবং কিভাবে তৈরী করবো? [Don't Miss] appeared first on Trickbd.com.

[প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-১] আজকে জেনে নিব প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইটি সম্পর্কে।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম


পবিত্র রমজানুল মোবারক


আশা করি সবাই ভালো আছেন আমিও ভালো আছি


আজকে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি অসাধারণ একটি বই নিয়ে, বইটি সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি বইটির নাম হচ্ছে প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ।


যারা এই বইটি পড়েছে তারাই বলতে পারবে বইটি এর আসল রহস্য


আমি আপনাদের সামনে বইটি pgf আকারে নিয়ে আসছি আপনারা খুব সহজে pdf ফাইলটি ডাউনলোড করে বইটি পড়ে নিতে পারবেন এবং যারা বইটি ডাউনলোড করবেন সম্পূর্ণ বইটি পড়বেন


চলুন জেনে নেই বইটি সম্পর্কে:-


বইয়ের নাম:- প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ -১


বইটি লিখেছেন:-আরিফ আজাদ


বইটি গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স থেকে পাবলিস্ট করা হয়


ডাউনলোড করুন


চলুন এবার দেখে নেই সূচিপত্র :-




বইটি পড়ার জন্য সবাইকে অনুরোধ করা হল

The post [প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-১] আজকে জেনে নিব প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইটি সম্পর্কে। appeared first on Trickbd.com.

যে সকল খাবার কিডনি ড্যামেজ করে দিতে পারে এমন ৫ টি খাবার।

Posted:

আসসালামুআলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আপনার হয়তো আর্টিকেলটার টাইটেল দেখে বুঝে গেছেন যে আজকে কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি। আর একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা আপনারা যদি আর্টিকেলে কোন ভুল পান তাহলে আমাকে কমেন্টে জানিয়ে দিবেন আমি ঠিক করবো ইনশাআল্লাহ। তো আর কথা না বাড়িয়ে চলুন মূল টপিকে চলে যাওয়া যাক।

আমরা কিন্তু খাদ্যের ব্যাপারে খুবই সচেতন। আপনারা কি জানেন খাদ্যের সাথে কিডনির একটা সম্পর্ক আছে। সব খাদ্যই ভালো তা কিন্তু নয়। কিছু খাদ্য আছে যা কিডনির জন্য হুমকি স্বরূপ। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেগুলো কি কি??

১. অতি ভোজন

খাবার যাই হোক না কেন, অতি ভোজনের কারণে যদি কারো ওজন বেড়ে যায় তাহলে সেই ওজনের জন্য সরাসরি কিডনি ড্যামেজ হয়ে যেতে পারে।

২. অতিরিক্ত লবণ

যারা অতিরিক্ত লবণ খাই এই লবণের জন্য তাদের সরাসরি প্রেসার বেড়ে যাই। এবং এই লবণের জন্য কিডনিরও ক্ষতি হতে পারে। আর যারা অতিরিক্ত লবণ খাই তাদের কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। সেজন্য অতিরিক্ত লবণ পরিহার করতে হবে।

৩. অতিরিক্ত চিনি বা মিষ্টি।

যাদের ডায়বেটিস আছে তাদেরতো মিষ্টি জাতীয় খাবার অবশ্যই পরিহার করতে হবে। আর তার পাশাপাশি সাধারণ মানুষেরও চিনিটাকে পরিহার করতে হবে।তবে ফলমূলে যে মিষ্টি থাকে সেগুলো কিন্তু খেতে পারেন। কারন সেগুলো কিডনির কোন ক্ষতি করে না। তা থেকে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনাও নেই। কিন্তু সরাসরি মিষ্টি খাওয়া খুবই ঝুকিপূর্ণ। যেমন: কোমল পানীয়। ১ বোতল কোমল পণীয় অর্থাৎ ২৫০ ml যে বোতল থাকে সেখানে ৪৫ গ্রাম এর মতো চিনি থাকে। আর ১ গ্রাম চিনিতে 4.50 কিলো ক্যলোরি থাকে। তাহলে আপনারাই বলেন এটা কতটা ক্ষতিকর এবং এই চিনি সরাসরি রক্তে গিয়ে মেশে।

৪. কোলেস্ট্রল যুক্ত খাবার।

আমরা যে খাবার খাই এবং যে প্রানিজ তেল আছে যেমন গরু , খাসি, এগুলোর চর্বিতে প্রচুর পরিমানে কোলেস্ট্রল থাকে। আবার ঘি, মাখন এগুলোতেও প্রচুর কোলেস্ট্রল থাকে। কাজেই কোলেস্ট্রল যুক্ত যে সকল খাবার আছে সেগুলো পরিহার করতে হবে। কারণ এই কোলেস্ট্রল রক্ত নালীতে জমে থাকে। তো আমরাতো জানি যে কিডনিতে রক্তনালীর পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। কারণ এটা আমাদের শরীরের ১৫০ ভাগের ১ ভাগ হলো কিডনির ওজন। আর এই কিডনিতে রক্ত যায় ৪ ভাগের ১ ভাগ। তাই কোলেস্ট্রল কিডনির রক্তনালীকে ড্যমেজ করে।

৫. অতিরিক্ত তেলে ভাজাপোড়া

অতিরিক্ত ভাজা পোড়া রক্তনালীকে ড্যামেজ করে দেয়। এজন্য কখনো তেল ভাজা জিনিস খাবেন না। আর যদি খেতেই হয় তবে গ্রিল করে বা পুড়িয়ে খাবেন। কিন্তু তেলে ভেজে খাবেন না।

তো বন্ধুরা এই খাবারগুলোই কিডনির বেশি ক্ষতি করে। তাই উপরে উল্লক্ষিত খাবার গুলোকে এড়িয়ে চলুন। তাহলে কিডনির সমস্যা থেকে রেহায় পাবেন।
আর আজকের আর্টিকেলটা যদি ভালো লাগে তাহলে একটি লাইক দিয়ে যাবেন। একটা কমেন্ট করে এরকম আরো আর্টিকেল বানাতে আমাদের উৎসাহিত করুন। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

The post যে সকল খাবার কিডনি ড্যামেজ করে দিতে পারে এমন ৫ টি খাবার। appeared first on Trickbd.com.

দেখে নিন 3 টি ফ্রি এপলিকেশন তৈরির ওয়েবসাইট এবং এপ তৈরি করতে কোনো Coding শেখতে হবে না!

Posted:

আসসালামু আলাইকুম।আশা করি সবাই ভালো আছেন।বেশি কথা বলবো না শুরু করা যাক!
কিভাবে android app বানানো যায় ?


কিভাবে নিজের একটি app তৈরী করব
এবং ফ্রীতে কোনো কোডিং ছাড়া মোবাইল
এপস বানানোর নিয়ম কি,যদি আপনি এই জিনিস গুলি নিয়ে ভাবছেন, তাহলে
চিন্তা করবেননা। আজ এই আর্টিকেলে আমি, আপনাদের এমন ৩ টি ওয়েবসাইটের নাম বলবো, যেগুলিতে গিয়ে আপনারা নিজের একটি এন্ড্রয়েড
মোবাইল app ফ্রীতে
বানিয়ে নিতে পারবেন।
এবং, app তৈরি করার জন্য
আপনার কোনো রকমের
কোডিং স্কিল (coding skill)
বা নলেজ (knowledge) এর
প্রয়োজন হবেনা।
Free websites to create mobile
applications !
এন্ড্রয়েড এপস তৈরী করার ৩
টি সেরা ওয়েবসাইট (Create
free android apps)
এন্ড্রয়েড apps আজকাল
অনেক পপুলার এবং ৯৫%
লোকেরা নিজের android
মোবাইলে apps ব্যবহার
করেন। তাই, আজকাল সব
ধরণের ওয়েবসাইট, বিসনেস
বা প্রোডাক্টের (product)
একটি করে app version
আপনারা পেয়ে যাবেন।
এমনিতে তো এন্ড্রয়েড এপস
তৈরির নিয়ম আলাদা এবং
তার জন্য আপনার কিছু
বিশেষ ধরণের কোডিং বা
programming language এর নলেজ
থাকাটা অনেক জরুরি। এবং,
এমনি একটি প্রোগ্রামিং
ভাষা হলো JAVA. আপনার যদি
জাভা (java) language এর
জ্ঞান থাকে, তাহলে অনেক
সহজেই apps তৈরি করতে
পারবেন।
অবশে, এই জাভা language এর
আলাদা কোর্স থাকে যেটা
আপনারা যেকোনো কলেজ
বা ইনস্টিটিউট (institute)
থেকে করতে পারবেন। বা,
যদি চান তাহলে অনলাইন
"w3school java tutorial"
ওয়েবসাইট টিতে গিয়ে
জাভা language শিখতে
পারবেন। এবং, তারপর
নিজেই যেরকম মন সেরকম
মোবাইল app বানাতে
পারবেন।
কিন্তু, এখন যদি আপনারা
বলেন যে, "আমাদের কোনো
প্রোগ্রামিং ভাষার নলেজ
নেই" বা "আমরা জাভা বা
অন্য কোনো programming না
শিখেই মোবাইল এপস তৈরী
করতে চাই" তাহলে সেটাও
সম্ভব।
হে, ইন্টারনেটে এমন
কৈয়েকটি ওয়েবসাইট আছে
যেগুলি ব্যবহার করে,
আপনারা ফ্রীতেই নিজের
android app বানিয়ে নিতে
পারবেন। এবং, সেগুলি
দিয়ে টাকা ও আয় করতে
পারবেন। আমি নিচে সেই
সেরা ওয়েবসাইট গুলির
ব্যাপারে এক এক করে
বলবো।
Also read –
এখন ৯ টি এন্ড্রয়েড apps
দিয়ে টাকা আয় করুন
মোবাইলে গেম খেলে
টাকা আয় করুন
মোবাইল দিয়ে অনলাইন
আয় কিভাবে করবেন ?
নিজের একটি ফ্রী এন্ড্রয়েড
app তৈরী করে কি লাভ
হবে ?
আপনারা হয়তো Google play
store এ গিয়ে নিজের android
মোবাইলের জন্য এপস
ডাউনলোড সব সময় করেন।
তাই তো..?
সেখানে আপনারা হাজার
রকমের লক্ষ লক্ষ apps
পেয়েযান যেগুলির মধ্যে
৮০% ফ্রি।
তাহলে কথা হলো যে, যারা
সেই apps গুলি বানাচ্ছেন
এবং play store দিয়ে
আমাদের ফ্রীতে ডাউনলোড
করে ব্যবহার করতে দিচ্ছেন,
তাদের কি লাভ হচ্ছে ?
তারাও তো কিছু না কিছু
নিয়মে কারণে apps
বানিয়ে play store এ
দিচ্ছেন।
এটার উত্তর হলো, "টাকা
কমানোর জন্য". তারা
নিজের app এর দ্বারা টাকা
কমিয়ে নিচ্ছেন।
হে, একটি এন্ড্রয়েড app
বানিয়ে টাকা কামানো
অনেক সোজা। আপনার কেবল
একটি আকর্ষণীয়
(ইন্টারেষ্টিং) মোবাইল
এন্ড্রয়েড app বানাতে হবে।
উদাহরণ স্বরূপে, মোবাইল
গেম, ফটো এডিটর app বা
অন্য যেকোনো app যেটা
লোকেরা ব্যবহার করে
ভালো পাবে।
তারপর, Google admob এ গিয়ে
নিজের একটি একাউন্ট
বানাতে হবে। Admob
একাউন্ট বানানোর জন্য
আপনার জিমেইল আইডির
প্রয়োজন হবে।
এখন, AdMob একাউন্টে নিজের
app এ দেখানোর জন্য কিছু
বিজ্ঞাপন তৈরি করতে
হবে। বিজ্ঞাপন বানিয়ে
নেয়া অনেক সোজা। এতে
আপনার কেবল ২ থেকে ৩
মিনিট লাগবে।
এখন বানিয়ে নেয়া
বিজ্ঞাপনের কিছু কোড
আপনাকে admob দিবে যেটা
আপনাকে নিজের app এ
লাগাতে হবে। এতে, যখন
কেও আপনার app ব্যবহার
করবে, সে আপনার লাগানো
admob এর বিজ্ঞাপন দেখতে
পাবে। আর এতে, যত বেশি
লোকেরা আপনার app
ব্যবহার করবে আপনি
বিজ্ঞাপনের দ্বারা ততটাই
বেশি টাকা আয় করতে
পারবেন।
এবং, লোকেরা Google play
store এ তাদের apps গুলি
আপলোড করেন বা
রেজিস্টার করেন এজন্যই
কারণ, এটাই একটা জায়গা
যেখান থেকে আপনার app
প্রচুর পরিমানে লোকেরা
ডাউনলোড করে ব্যবহার
করবেন।
বিশ্বাস করুন, আজ অনেকেই
একটি ফ্রী app বানিয়ে
তাতে admob এর বিজ্ঞাপন
ব্যবহার করে অসংখ টাকা
কমিয়ে নিচ্ছেন এবং সেটা
আপনিও পারবেন।
তাহলে, হয়তো এখন আপনি
জেনে গেছেন, "কেন
লোকেরা app বানিয়ে
Google playstore এ দেন এবং
তাতে কি লাভ হয়" .
এবং, হয়তো এটাও জেনে
গেছেন, যদি আপনি ফ্রি
android মোবাইল এপস
বানিয়ে নেন, তাহলে
তাতে আপনার কি লাভ
হবে।
জেনে গেছেন তো। .?
1. নিচে দেয়া ওয়েবসাইট
গুলি ব্যবহার করে
ফ্রি app তৈরি করুন।
2. নিজের বানানো app
গুগল প্লে স্টোরে দিন
(রেজিস্টার করুন) Google
play console দ্বারা.
3. Admob এর ব্যবহার করে
বানানো app এ
বিজ্ঞাপন লাগান।
4. নিজের android app
দিয়ে টাকা আয় করুন।
কিভাবে android app
বানাবেন ? এপস বানানোর
জন্য ৩ ফ্রি ওয়েবসাইট
তাহলে যদি আপনারা
ভাবছেন, কিভাবে android
app বানানো যাবে, তাহলে
এর উত্তর হলো নিচে দেয়া
এই ৩ টি ওয়েবসাইট ব্যবহার
করে।
সবকয়টি ওয়েবসাইট,
আপনারা ফ্রীতে ব্যবহার
করতে পারবেন এবং নিজের
জন্য অনেক রকমের এন্ড্রয়েড
গেম এবং অন্য রকমের
এন্ড্রয়েড এপস বানিয়ে
নিতে পারবেন।
ওয়েবসাইট গুলি ব্যবহার
করার জন্য আপনাদের, একটি
কম্পিউটার বা ল্যাপটপের
প্রয়োজন হবে।এবং, মনে
রাখবেন আপনার ব্যবহার
করা কম্পিউটার বা
ল্যাপটপে যাতে, ইন্টারনেট
কানেক্শন থাকে।
তাহলে চলুন, আমরা ফ্রি
মোবাইল এপস বানানোর জন্য
৩ টি ওয়েবসাইটের বেপারে
জেনেনেই।
Android apps তৈরী করার ৩
টি ফ্রী ওয়েবসাইট
১. Appsgeyser.Com – build
unlimited apps
Create android apps free !
যদি আপনি একটি ওয়েবসাইট
বা ব্লগ app এ রূপান্তর
(convert) করতে চান, তাহলে
appsgeyser থেকে আপনি
অনেক সহজে যেকোনো ব্লগ
বা ওয়েবসাইট ফ্রীতে
android app এ রূপান্তর করতে
পারবেন।
তা ছাড়া, মেসেঞ্জার এপস
বানানো, মোবাইল ওয়েব
ব্রাউসার, ফটো এডিটর apps
তৈরি, মোবাইল লাইভ টিভি
এপস, ভিডিও ডাউনলোড apps
এবং আরো অন্যান্য অনেক
ধরণের android application
আপনারা এই ওয়েবসাইটে
গিয়ে বানিয়ে নিতে
পারবেন।
আপনার কোনোধরনের
কোডিং নলেজ এর প্রয়োজন
নাই। কেবল, সাইট টিতে যান
এবং নিজের মন মতো যেরকম
app বানাতে চান সেটা
বেঁচে নিন। আর, এখানে
যেকোনো ধরণের Apps
তৈরির নিয়ম অনেক সরল
এবং সোজা।
হে, Appsgeyser ওয়েবসাইট এ
বানানো apps আপনারা
Google play store এ জমা করে
তার থেকে টাকা আয় করতে
পারবেন।
Visit website – Appsgeyser free
app builder
২. Mobincube – create apps and
earn
Mobincube app maker !
Mobincube থেকে app
বানানো অনেক সোজা এবং
এই app builder থেকে আপনারা
অনেক advanced এবং stylish
মোবাইল apps বানিয়ে
নিতে পারবেন। আপনাদের
কেবল ওয়েবসাইট টিতে
গিয়ে sign up করতে হবে। এর
পর, নিজের ফ্রি মোবাইল app
তৈরি করে সেগুলি publish
করতে পারবেন।
এখানে আপনারা কেবল
android app ছাড়া, উইন্ডোস
মোবাইল app এবং অন্য অনেক
ধরণের অপারেটিং
সিস্টেমের এপস ফ্রীতে
বানাতে পারবেন।
জরুরি কথা, এখানে
বানানো এপস গুলি আপনারা
গুগল প্লে স্টোরে আপলোড
করে অসংখ ডাউনলোড বা
ইনস্টল পেয়েযাবেন।
তাছাড়া, mobincube এর
monetization অপসন চালু করে
app এ বিজ্ঞাপন দ্বারা
আপনারা টাকা আয় করতে
পারবেন। তাই, এপস বানিয়ে
টাকা আয় করা এখন অনেক
সহজ এবং সোজা।
কোনো কোডিং ছাড়া
আপনারা এখানে সুন্দর সুন্দর
মোবাইল application বানিয়ে
এখানথেকেই টাকা আয় করা
শুরু করতে পারবেন। এবং, সব
কিছুই ফ্রি।
Visit website – Mobincube ওয়েবসাইট
৩. App.Yet – convert any website
to app
Convert website to apps !
Appyet.com ওয়েবসাইটটি
ব্যবহার করে আপনারা
অনেক সহজে যেকোনো ব্লগ
বা ওয়েবসাইট একটি android
app এ কনভার্ট (convert) করতে
পারবেন। এই ওয়েবসাইট
বিশেষ করে একটি ব্লগ বা
ওয়েবসাইটকে app
বানানোর জন্যই আপনাকে
সুবিধা দেয়। সবকিছুই ফ্রি
এবং কোনো কোডিং নলেজ
ছাড়াই আপনি করে নিতে
পারবেন। ২ থেকে ৫
মিনিটের ভেতরে নিজের
app বানিয়ে নিন এবং Google
play store বা অন্য কোনো app
store এ নিজের app আপলোড
করে ইনস্টল বাড়িয়ে নিন।
Visit website – Appyet app
creator
আমাদের শেষ কথা,তাহলে বন্ধুরা, আপনারা
যদি একটি ফ্রী এবং কোনো
কোডিং ছাড়া একটি সহজ
উপায় বা নিয়ম খুঁজছেন
এন্ড্রয়েড এপস তৈরী করার,
তাহলে উপরে আমি বলা ৩
টি সাইট অবশই ব্যবহার করে
দেখবেন। আপনি খুব সহজে
আপনার মন মতো অনেক
রকমের মোবাইল apps
বানিয়ে নিতে পারবেন।
আজ এই পযন্তই সবাই ভালো থাকবেন আর ট্রিকবিডির সাথে থাকবেন।

The post দেখে নিন 3 টি ফ্রি এপলিকেশন তৈরির ওয়েবসাইট এবং এপ তৈরি করতে কোনো Coding শেখতে হবে না! appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments