Search box..

জানা অজানা জ্ঞান বিজ্ঞান [পর্ব – ৪]

জানা অজানা জ্ঞান বিজ্ঞান [পর্ব – ৪]


জানা অজানা জ্ঞান বিজ্ঞান [পর্ব – ৪]

Posted:

মশা মারা সহজ, কিন্তু মাছি মারা কঠিন কেন?

এর রহস্য লুকিয়ে আছে মাছির চোখে। কিন্তু কিভাবে ?

আমাদের চোখ প্রতি সেকেন্ডে ৬০ টি স্থির চিত্র আমাদের ব্রেইনে প্রেরণ করে। তারপরে ব্রেইন সেই স্থির চিত্র গুলোকে একত্র করে আমাদের চলমান দুনিয়া দেখায়। কিন্তু একটি মাছির চোখ প্রতি সেকেন্ডে ২৫০ টি স্থির চিত্র তার ব্রেইনে পাঠায়। মাছির ব্রেইন যখন সেই স্থির চিত্র গুলোকে একত্র করে চলমান করে তোলে তখন সে আসলে আমাদের তুলনায় সব কিছুকে খুব ধীর গতিতে দেখে থাকে, যাকে আমরা বলি স্লো মোশন (Slow Motion)

আমরা যখন একটা মাছিকে মারতে যাই। তখন আমরা এক সেকেন্ডেরও কম সময়ে মাছিটিকে আক্রমণ করি। আমরা প্রতি সেকেন্ডে ৬০ টি ফ্রেম দেখার কারনে এই কাজটি আমাদের কাছে অনেক দ্রুত মনে হয়। কিন্তু মাছির কাছে আমাদের এই দ্রুত কাজটি মানে তার দিকে তেড়ে যাওয়া খুবই ধীর মনে হয়। তাই আমরা একটা মাছিকে আঘাত করার অনেক আগেই সে উড়ে চলে যেতে পারে।

কিন্তু মশার আবার মাছির মত এই বিশেষ ক্ষমতা নেই। সেজন্য মশা এত সহজে উড়ে যেতে পারেনা। এজন্যই মশা মারা সহজ হয়, কিন্তু মাছি মারা এত কঠিন।

 

কাঁঠালের বিচি, লিচুর বিচি কিন্তু আমের বিচি নয় কেন? আমের আঁটি কেন?

যে সকল ফল থেকে আমরা সহজেই বীচ আলাদা করতে পারি। সেই সব ফলের ক্ষেত্রে বিচি হবে। যেমন : পেপে, কাঠাল, লিচু, লেবু এই সব ফলের থেকে বীজ সহজেই আলাদা করা যায়।

আর যে সকল ফল থেকে আমরা খুব সহজে বীজ আলাদা করতে পারি না, ফলের ভিতরে একটি শক্ত আভরণের ভিতরে বীজ থাকলে তাকে আঁটি বলে। যেমন: তালের আঁটি, আমের আঁটি, আমড়ার আঁটি ইত্যাদি।

 

আপনি কী কখনো ভেবে দেখেছেন যে অপারেশন এর রুমকে কেনো “অপারেশন থিয়েটার” বলা হয়?

আসলে আগেকার যুগে অপারেশন এর রুমগুলো সাধারণত থিয়েটার এর মতো করেই বানানো হতো। সেখানে বড় একটা গ্যালারি থাকতো। সেখানে রুমের চারিপাশে দর্শকরাও থাকতো।

উপরের ছবিটি একটি ঐতিহাসিক ছবি। উপরের এই ছবিটি ১৯৪৫ সালে তোলা । উপরের ছবিটা দেখলেই বুঝতে পারবেন যে, নিচে একটি অপারেশন হচ্ছে। আর উপরে নার্সরা পর্যবেক্ষণ করছে (থিয়েটারে সিনেমা দেখার মত)। এ কারনেই অপারেশন রুমকে আমরা এখনও অপারেশন থিয়েটার বলে থাকি।

 

পাকা ফলের বাইরে থেকে দেখতে ভালো হলেও ভেতরে পোকা থাকে। এই পোকা আসে কিভাবে?

এখানে ২ ভাবে পোকার আক্রমন হয়ে থাকে।

১- যখন ফুল আসে তখন পোকার আক্রমন হয়। এরা একটা নির্দিষ্ট সময় পরে সেখান থেকে লার্ভা বের হয়। আর সে লার্ভা ফল খেয়ে আস্তে আস্তে বড় হয়ে ওঠে। তবে এটাখুব কমই দেখা যায়।

২- পাকা আমের মধ্যে বেশি পোকা দেখা যায়। এটা ধরনের পোকার কারনে হয় তার নাম Sternochetus Mangiferae.

যখন একটি আমের দশা মুকুল পর্যায়ে থাকে তখন এই পোকা গুলো এদের হুলের মাধ্যমে এদের ডিম আমের মাঝে প্রবেশ করিয়ে দেয়।

কিছু সময় পরে আম বড় হয়ে গেলে এই দাগ মিটে যায়। কিন্তু বুঝতেই পারছো যে তখনও সেই পোকা গুলোর ডিম আমের ভিতরেই আছে। এটা আস্তে আস্তে লার্ভা দশায় এসে আম খেয়ে বড় হয়। এক সময় আম পেকে গেলে এরা আমের গা ছিদ্র করে বের হয়।

 

লিখার মধ্যে কোনো ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

আল্লাহ হাফেজ।

 

The post জানা অজানা জ্ঞান বিজ্ঞান [পর্ব – ৪] appeared first on Trickbd.com.

গিম্প ব্যবহার করে ছবি থেকে অনাকাঙ্খিত অংশ মুছে ফেলার টিউটোরিয়াল

Posted:

গিম্পের সাথে অনেকেরই পরিচয় থেকে থাকবে, তবে কারো কারো কাছে অপরিচিত হতে পারে। গিম্প একটি ফ্রি ফটো এডিটিং সফটওয়্যার, যা কাজের দিক থেকে অনেকটা ফটোশপের অনুরূপ। গিম্প নিয়ে জানতে গিম্প পরিচিতি নিয়ে এই লেখাটি দেখতে পারেন। গিম্পে সরাসরি ছবি থেকে কোন অংশ রিমুভ করার জন্য একটি চমৎকার প্লাগইন আছে, Resynthesizer

ইন্সটলেশন

উইন্ডোজ

গিম্প ইন্সটলের পর এখান থেকে প্লাগইনটি ডাউনলোড করে নিয়ে এক্সট্রাক্ট করে এক্সট্রাক্টকৃত ফোল্ডারে থাকা ফাইলগুলো C:\Program Files\GIMP 2\lib\gimp\2.0\plug-ins ফোল্ডারে রাখুন।

লিনাক্স

লিনাক্সের মধ্যে আর্চভিত্তিক ডিস্ট্রো ব্যবহার করলে AUR থেকে gimp-plugin-resynthesizer ইন্সটল করতে পারেন। তবে উবুন্টুর ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক ভার্সনগুলোতে Python 3 রয়েছে, যেখানে Resynthesizer প্লাগইনে ব্যবহার হয়েছে Python 2। তাই রিপোজিটরীতে থাকা ভার্সনে Resythesizer কাজ করবে না।

উবুন্টুসহ যেকোন মেইনস্ট্রিম লিনাক্স ডিস্ট্রোতে গিম্পের Flatpak ভার্সন ব্যবহার করতে পারেন। যদি Flatpak ইতোমধ্যে ইন্সটল না থাকে, তাহলে সেটআপ গাইড এখানে রয়েছে। এরপর Flatpak থেকে GIMP ও Resynthesizer কমান্ড লাইনে ইন্সটল করতে: flatpak install org.gimp.GIMP org.gimp.GIMP.Plugin.Resynthesizer

ব্যবহার

যে ছবি নিয়ে কাজ করা হবে, তা গিম্পে ওপেন করে সুবিধাজনক সিলেক্ট টুল ব্যবহার করে ছবির অংশটুকু রিমুভ করা প্রয়োজন তা সিলেক্ট করে Filters > Enhance > Heal Selection নির্বাচন করুন।

একটি উইন্ডো আসবে, ডিফল্ট সেটআপ অনেক সময় ভালোই কাজ করে, কিছু ক্ষেত্রে পরিবর্তন করে বেটার রেজাল্ট পেতে পারেন। তবে Content sampling width অনেক বেশি বাড়িয়ে দিলে সিস্টেম ফ্রিজ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

এবং বুম! কাজ হয়ে গেছে! তবে ছবিতে অন্য এরিয়াগুলো থেকে ডিলিট করা এরিয়াতে কিছুটা অসামঞ্জস্যতা দেখা যাচ্ছ।

আরেকটু ইমপ্রুভ করতে ছবির সিলেক্টেড অংশে একইভাবে আবার Heal Selection প্রয়োগ করলাম।

এবং ফাইনাল রেজাল্ট-

প্রয়োজনবোধে ধারগুলোতে মসৃণতা আনতে টুলবক্স থেকে Smudge Tool, Healing Tool প্রভৃতি ব্যবহার করা যেতে পারে।

প্রশ্ন হলো আরো জটিল ছবির ক্ষেত্রে এটা কেমন কাজ করে? স্বাভাবিকভাবেই, অনেকসময়ই এটা অকওয়ার্ড ফলাফল এনে দিবে। কিন্তু প্রায়সই যে ধরণের রেজাল্ট পাওয়া যায়, তা চালিয়ে নেয়ার মত।

একটি নিয়নবাতি পরিবেশনা

The post গিম্প ব্যবহার করে ছবি থেকে অনাকাঙ্খিত অংশ মুছে ফেলার টিউটোরিয়াল appeared first on Trickbd.com.

আপনার বয়স ১৪ থেকে ২৫ বছর হলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আজ আপনাদের কাছে আরেকটি নতুন আর্টিকেল নিয়ে হাজির হলাম। আর্টিকেলের টাইটেল ও থামনেল দেখে হয়তো বুঝে গেছেন আজকের বিষয় কি? তো আর কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক।
১৪ থেকে ২৫ বছর বয়স হলো এমন একটি বয়স ডার উপর আপনার সম্পূর্ণ জীবন নির্ভর করে। কিছু কিছু লোক আছে যারা এই age টিকে cross করার পর জানতে এবং বুঝতে পারে যে তারা কতই না বড় ভুল করেছে। এই সময় তাদের regard হয়। এই সময় না তো তাদের কাছে যথেষ্ট অর্থ থাকে আর না থাকে কোনো রাস্তা life এর problem গুলিকে solve করার। তখন তারা মনে করে যদি আমি এটা করতাম ওটা করতাম তাহলে আজকে আমাকে regard করতে হতো না। Well এই বয়সে আমরা regard ছাড়া অন্য কিছু করতেও পারবোনা। কিন্তু এই বয়সে আপনি অনেক কিছু করতে পারবেন। যদি আপনি বুঝে যান যে এটাই হলো সেই সময় যা divide করে যে আপনার জীবন আনন্দে পরিপূর্ণ হবে না দুঃখে। আপনি ভবিষ্যতে ধনী হবেন না গরীব? তাহলে আপনাকে এই লাইফের race কেউ হারাতে পারবে না।
এই আর্টিকেলের আমি এমন তিনটি পয়েন্টকে cover যেগুলো আপনি এই বয়সে শিখে যান এবং বুঝে ঝে জান তো আপনার আগামী জীবন অনেক সফল আর সুন্দর হবে। চলুন সেই পয়েন্ট গুলিকে জেনে নিই।

Follow Your Own Path


মানে আপনি নিজের তৈরি করা পথে চলুন অন্যের বানানো পথে না চলুন। ১৪ থেকে ২৫ বছরের এই সময়টি হলো golden time. এই বয়সেই আমরা আমাদের career choose করি। অনেক স্বপ্ন সাজাই,বড় বড় decision নিই, goal তৈরি করি। এই journey তে আপনি এমন হাজারো মানুষ পেয়ে যাবেন যারা আপনাকে বিভিন্ন উপদেশ দিবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আপনি দুই থেকে তিন জনকেই আপনি পাবেন যারা আপনাকে শেষ যাত্রা পর্যন্ত সঙ্গ দিবে। আপনাকে কাউকে follow করার কোন দরকার নেই। কারণ destination যেহেতু আপনার নিজের, চলতে আপনাকেই হবে,যা পাবেন তা আপনিই পাবেন। তাই রাস্তা টি আপনি নিজেই বানন আর ছেড়ে দিন সেই সকল রাস্তা যেখানে অনেক ভিড় রয়েছে। কারণ জরুরি নয় ভিড় যে রাস্তা দিয়ে চলছে সেটাই সঠিক রাস্তা। তাই নিজের পথ নিজেই তৈরি করুণ এবং নির্ভয়ে সেটা follow করুন।

Don’t Think Too Much About Useless Things


দ্বিতীয় যে কাজটি আপনাকে করতে হবে যে আপনি ফালতু ব্যাপার নিয়ে বেশি ভাববেন না। ১৪ থেকে ২৫ বছর বয়স হলো এমন একটা বয়স যখন আপনার সামনে প্রচুর প্রচুর destruction চলে আসে। যেমন Love, Break up, Smartphone, Social media আরো অনেক কিছু আমাদের চারপাশ দিয়ে আকড়ে ধরে রাখার চেষ্টা করে। আর এই ফালতু জিনিসপত্র এর ব্যাপারে ভেবে আপনি কিছুই পাবেন না। বরং এগুলো ভাবে আপনি নিজেরই ক্ষতি করছেন। অনেক সময় এই ফালতু ভাবনাগুলো আপনাকে এতটা pain এবং brain এর এমন বারোটা বাজিয়ে দিবে যে আপনি নিজের লক্ষ টাই ভুলে যাবেন। তাই ফালতু এবং অপ্রয়োজনীয় ভাবনা থেকে দূরে থাকুন। তো এই জিনিসটা যদি আপনি এই বয়সে বুঝে জান তাহলে আপনার আর কোনো regard থাকবে না। তাই এই ফালতু ভাবনাগুলোকে বন্ধ করুন।

Take Risks


এটাই হলো সেই বয়স যখন আপনি risk নিতে পারবেন। আর এই বয়সের পর risk নেওটাও একটা বড় risk হয়ে যাবে। কারণ ভবিষ্যতে পুরো পরিবারের responsibility আপনার ওপর আসতে চলেছে। সেই সময় আপনার মনে এি ভয় লেগেই থাকবে risk নেব কি নেব না। আর maximum মানুষ তাদের পরিবারের কথা ভেবে risk নিতে চাই না। তারা যেখানে আছে যা করছে তাই দিয়ে তাদের জীবন টাকে পার করে দিতে চাই। কিন্তু আপনার কাছে সুযোগ আছে। তাই আপনি এমন কিছু করুন যাতে আপনি নিজের উপর proud feel করতে পারেন। ইংরেজিতে একটা কথা আছে
If You Risk Nothing
You Are Risk
Everything
তো প্রিয় পাঠক আজ এই পর্যন্ত। সব শেষে একটা কথা না বললেই নয়। আর্টিকেলটা যদি ভালো লাগে তাহলে একটা লাইক ও একটা সুন্দর কমেন্ট করে জান। আর ভুল ত্রুটি পেলে ক্ষমা করে দিবেন। এবং ভুল জানিয়ে দিবেন আমরা পরবর্তী সময় ঠিক করার চেষ্টা করবো। খোদা হাফেজ

The post আপনার বয়স ১৪ থেকে ২৫ বছর হলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য। appeared first on Trickbd.com.

ওয়েবসাইট নিয়ে নতুন কাজ শুরু করতে চাচ্ছি। কিভাবে শুরু করবো? পার্ট – ৩

Posted:

হ্যালো প্রিয় ভিজিটর গণ, আশা করি সকলে অনেক ভালো আছেন। আপনাদের কে আমাদের এই সাইটে আমার পক্ষ থেকে জানাই স্বাগতম। আজকের পোস্ট এ আমি আপনাদের সাথে ওয়েব সাইট নিয়ে নতুন কাজ শুরু করবো, কিন্তু প্রথমে কী করবো এই বিষয় টি নিয়ে কথা বলবো। তো চলুন দেরি না করে পোস্ট টি শুরু করে দেওয়া যাক।

একটি বিষয়কে বিস্তারিত ভাবে লিখে এক পোস্ট এর মাধ্যমে বলা প্রায় অসম্ভব। আর যদি তা হয় নতুন দে এর জন্য ব্লগিং তাহলে তো কথাই নেই। এক পোস্ট এ সব বিস্তারিত বোঝাতে গেলে একজন রাইটার এর প্রায় হাত ভেঙে যাওয়ার মতো অবস্থা হয় 😅। তবে এক্সপার্ট দের খুব বেশি সমস্যা হয় না বলেই আমার মনে হয়। 🤔

তবে আমি যেহেতু আর প্রো লেভেলের রাইটার না তাই এক পোস্ট এ বিস্তারিত সব কিছু বোঝানো টা আমার কাছে অসম্ভব। তো এর জন্য এই পোস্ট এর টপিক টা কে আমি কয়েকটা পার্ট আকারে রূপ দিয়েছি। আর এর আগে আমাদের এই সাইটে এই টপিক এর উপর প্রথম ২ পার্ট পোস্ট করা আছে। আপনার দরকার হলে সেখান থেকে পড়ে নিতে পারেন। (নিচে আমি লিংক দিয়ে দিচ্ছি)।

আর আজকে এই টপিক এর ৩য় পার্ট। আমি জানি না কত টুকু লিখতে পারবো এই পার্টে। তবে চেষ্টা করবো আপনারা যাতে কিছু শিখতে পারেন এমন করে লিখার। তো চলুন আজকের টপিক স্টার্ট করি বেশি বকবক করবো না 😶

সর্বশেষ এই টপিক এর পোস্ট এ আমি আপনাদের কে বলেছিলাম যে, আজকের পোস্ট এ আমি আপনাদের ওয়েব সাইট কে গুগলে সাবমিট করা এবং ওয়েব সাইট এর সাইট ম্যাপ কে গুগল এ সাবমিট করা শিখাবো। তো সেই টপিক দিয়েই চলুন শুরু করি।

ওয়েবসাইট গুগলে সাবমিট করার নিয়ম

কয়েকটা ৩য় পার্টি ওয়েব সাইট থেকে ওয়েব সাইট কে গুগলে সাবমিট করা যায়। তবে আমরা এত কষ্ট করে টাকা দিয়ে সাইট বানিয়ে কেন ৩য় পার্টি ওয়েব সাইট কে ব্যবহার করবো? যেখানে গুগল নিজেই আমাদের কে গুগলে ওয়েব সাইট কে সাবমিট করার সিস্টেম দিচ্ছে তাও ফ্রি তে তখন তো আর অন্য ৩য় পার্টি ওয়েব সাইট ব্যবহার করার কোনো প্রশ্নই ওঠে না।

তবে একটা প্রশ্ন আছে, আমরা অন্যান্য সব সার্চ ইঞ্জিন বাদ দিয়ে কেন শুধু গুগলে সাইট কে সাবমিট করবো? তো এর উত্তর একটাই, অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন আপনাকে আয় করার সুযোগ দিবে না তবে গুগল আপনাকে সেই সুযোগ দিবে। আর সেকেন্ডলি হলো শুধু গুগলে না আপনি চাইলে সব সার্চ ইঞ্জিন এই আপনার সাইট কে সাবমিট করতে পারবেন। এতে শুধু ভিজিটর বাড়তে পারে ( আবার নাও পারে। কারণ এখন গুগল ছাড়া অন্য সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারকারী এর সংখ্যা খুব কম)।

তো চলুন দেখে নিই আমরা কিভাবে গুগল সার্চ কনসোল এর মাধ্যমে খুব সহজেই গুগলে নিজের সাইট কে সাবমিট করা যায়।

গুগল সার্চ কনসোল এর মাধ্যমে গুগলে ওয়েবসাইট সাবমিট করার নিয়মঃ

১. প্রথমেই আপনারা গুগলের Search Console এ চলে যান।

২. এবার একদম উপরের ডান দিকে তাকান। সেখান থেকে ইউজার বাটনে ক্লিক করে আপনার ইমেইল দিয়ে সেখানে লগ ইন করে নিন।

৩. এবার সেখানে একটা টেক্সট বক্স পাবেন, সেখানে আপনার ডোমেইন দিয়ে দিবেন। যেমনঃ http://tempnmail.com

[Note:এখানে অবশ্যই http:// বা https:// ব্যবহার করবেন।]

৪. এবার আপনাকে সেখানে বলে দিবে কিভাবে আপনি কিভাবে আপনার সাইট কে ভেরিফাই করবেন। তো সেগুলো মতো কাজ করলেই আপনার সাইট ভেরিফাই হয়ে যাবে এবং ২-৩ দিন এর মধ্যই সাইট গুগলে সাবমিট হয়ে যাবে।

ওয়েব সাইট এর সাইট ম্যাপ গুগলে সাবমিট করার নিয়ম

তো ওয়েব সাইট তো গুগলে সাবমিট হলো। এবার পালা সাইট ম্যাপ এর। এখন কথা হলো সাইট ম্যাপ কী? তো চলুন আগে সেটাই বুঝে নিই।

ধরুন, আপনি থাকেন রাজশাহী। এখন আপনি ঘুরতে এলেন ঢাকা তে। তো ঢাকা তো আর ছোট শহর না অনেক বড় শহর। সেখানে আপনি কিচ্ছু চিনেন না। আর সেখানে আপনার চেনা যানা ও কেউ নেই।

তো এই মূহুর্তে আপনি কি করবেন। কিছুই করার নেই। তবে আপনাকে যদি একটা ঢাকা শহরের ম্যাপ দেওয়া হয়! তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই সেই ঢাকা শহরের কোথায় কি আছে তা জানতে পারবেন। তাই না?

তো এখন আপনার যায়গায় গুগল, ঢাকা এর যায়গা গুগল সার্চ ইঞ্জিন আর ঢাকার ম্যাপ এর যায়গা আপনার ওয়েব সাইট এর ম্যাপ কে বসান তাহলেই সব কিছু একদম পানির মতো হয়ে যাবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। মূল কথা হলো, আপনার সাইটের সাইট ম্যাপ আপনার সাইট সম্পর্কে গুগলকে জানাবে।

তো যেনে গেলাম সাইট ম্যাপ কী! তো আরেকটা সমস্যা সেটা হলো আমি তো সাইটে, সাইট ম্যাপ তৈরি করি নি। তাহলে কী করবো?

আরে ওয়েট করেন। নো চিন্তা ডু ফুর্তি 😁। আমি এই টপিক এর ২য় পার্ট এ আপনাদের কে একদম শেষের দিকে প্লাগিন ইন্সটল এর জন্য কয়েকটা প্লাগিন ইন্সটল করতে বলছিলাম। সেখানে একটা ছিলো Seo প্লাগিন। তো সেখানে আমি ৩ টা seo plugin কে সাজেস্ট করেছিলাম, Yoast Seo, Rank Math, All in one seo. এই ৩ টা। তো এখান থেকে সে কোনো একটা চুজ করতে পারেন।

তো যাই হোক, এখান থেকে যদি আপনি একটিও প্লাগিন ইন্সটল করে থাকেন তাহলে আপনার ওয়েব সাইট এ সাইট ম্যাপ অলরেডি অটোমেটিক রেডি হয়ে গেছে। এবার পালা শুধু তাকে সাবমিট করার গুগলে।

১. তো এর জন্য, প্রথমে যে ইমেইল দিয়ে ওয়েব সাইট কে গুগলে সাবমিট করছিলেন সেই সেইম মেইল দিয়ে সার্চ কন্সোল এ আবার লগ ইন করুন। (যদি লগ আউট হয়ে যায় তো৷ লগ আউট হওয়ার চাঞ্চ অনেক কম)

২. তো এবার একেবারে উপরের বাম দিকে একটা মেনু বাটন পাবেন। ক্লিক করে দিন।

৩. সেখানে দেখবেন সার্চ বক্সের নিচে আপনার সাবমিট করা সাইট শো করছে। সেটায় ক্লিক করে দিন।

৪. আবারো মেনু বাটনে চাপ দিন।

৫. এবার সেখান থেকে সাইট ম্যাপ অপশন পাবেন। সেখানে ক্লিক করে দিন।

৬. এবার একটা পেজ পাবেন সেখানে টেক্সট বক্স পাবেন। সেখানে sitemap.xml এটা লিখে দিয়ে সাবমিট করবেন। এই লেখা টা যেনো ভুল না হয়। তার জন্য কপি করে নিতে পারেন। নিচের বক্স থেকে।

sitemap.xml

ব্যস সব কাজ শেষ। সাইট ম্যাপ ও গুগলে সাবমিট হয়ে গেলো। কত সহজ ছিলো তাই না?

তো আজকে আর নয়। অনেকটা লিখছি হাত ব্যাথা করতেছে। তো যাই হোক, আর আর্টিকেল এ ইমোজি ব্যবহার করেছে যাস্ট এক্সপ্রেশন বুঝানোর জন্য। নেগেটিভলি কেউ নিয়েন না। আর যদি পোস্ট এর কোথাও বুঝতে সমস্যা হয় তো কমেন্ট করে জানাবেন অবশ্যই। আর যদি ওয়েবসাইট নিয়ে কোনো সাহায্য, মতামত কিংবা বানিয়ে নিতে চান তাহলে আমার সাথে ফেসবুকে যোগাযোগ করতে পারেন। যারা একদমই ওয়েব ডিজাইন পারেন তারা আমার সাথে ফেসবুকে যোগাযোগ করবেন।

এই আরটিকেলটি সর্বপ্রথম প্রকাশ করা হয়েছে TempMail.CoM ওয়েবসাইটে।

তো বন্ধুরা আশা করি এই পোস্ট টি আপনাদের কাছে অনেক ভালো লেগেছে। ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই কিন্তু কমেন্ট করে জানাবেন। আর এরকম সব পোস্ট পেতে প্রতিদিন ভিজিট করতে থাকুন আমাদের এই ওয়েব সাইট টি। আবার দেখা হবে পরবর্তী কোনো পোস্ট এ। সে পর্যন্ত সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। আল্লাহ হাফেয।

The post ওয়েবসাইট নিয়ে নতুন কাজ শুরু করতে চাচ্ছি। কিভাবে শুরু করবো? পার্ট – ৩ appeared first on Trickbd.com.

নিয়ে নিন সর্বকালের সেরা ৩ টি strategy গেম , যা আপনার ভালো লাগবেই ।

Posted:

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । আজকে আমি আপনাদের কয়েকটি স্ট্রেটিজি গেইম শেয়ার করব । তাই বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক
১/ Name : clash of empire
Size : 143 mb
Playstore rating : 4.3
Personal rating : 4.5
Device : any
Type : offline
গেমটি strategic । এখানে আপনি নিজের ইচ্ছামত টাওয়ার ডিফেন্স বসাতে পারবেন ‌। শত্রুরা আপনার রাজ্যে এটাক করবে । আপনিও এটাক করতে পারবেন । অনেকটা clash of clan এর মতো । তবে গ্রাফিক্স clash of clan থেকে সম্পূর্ণ আলাদা । যাই হোক , চলুন কিছু স্ক্রিনশট দেখে নেওয়া যাক ।
এইবার তাড়াতাড়ি গেমটা ডাউনলোড করুন আর মজা নিন
২/ Name : art of war 3
Size : 130 mb
Playstore rating : 4.4
Personal rating : 4.5
Device : any
Type : online
গেমটি সত্যি অসাধারণ । এর জাভা ভার্সন টি আমি অনেক আগেই খেলেছি । অনেক ভালো লেগেছিল । তারপর এর android ভার্সন টি খেলার জন্য অনেক আগ্রহী ছিলাম । কিন্তু আমার ফোন না থাকায় খেলতে পারিনি । তারপর যখন ফোন কিনলাম , তখন এটি খেলেও অনেক ভালো লাগলো । তো এই সম্পর্কে বেশি কিছু বলার নেই । সাধারণত strategic game এ যা হয় আরকি । আপনি নিজের রাজ্য ডিফেন্ড করবেন আর এনিমি কে এটাক করবেন । গ্রাফিক্স এর দিক থেকে এটি অন্য সব strategy গেম থেকে অনেক ভালো । Art of war মূলত একটি RTS based game । তাই এটি অনেক realistic মনে হয় । মানে আমি বলতে চাইছি এটি খেলার সময় বাস্তবের মতো ফিল আসে । যাই হোক , কিছু স্ক্রিনশট দেখে নিন তো দেরি না করে এখান থেকে গেমটি ডাউনলোড করে নিন ।
৩/ Name : lords mobile tower defence
Size : 353 mb
Playstore rating : 4.3
Personal rating : 4.4
Device : android
Type : offline and offline
এই গেমটিও বর্তমানে জনপ্রিয় গেম গুলির মধ্যে একটি । ১০ কোটির উপরে ডাউনলোড সংখ্যা । এটিতেও আপনারা নিজের সৈন্য দিয়ে এটাক করতে পারবেন । আর এটাক করার স্ট্রেটিজি টা অসাধারন । আপনি যেই angle এ troops বসাবেন ঐ angle এই ডিফেন্ড অথবা এটাক করবে । আর এর গ্রাফিক্স ও চমৎকার
গেমটির ডাউনলোড লিংক
তো আজকে এই পর্যন্তই । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । আবার আমার পোষ্ট দেখতে আসার আমন্ত্রণ জানিয়ে আজকে বিদায় নিচ্ছি । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমি

The post নিয়ে নিন সর্বকালের সেরা ৩ টি strategy গেম , যা আপনার ভালো লাগবেই । appeared first on Trickbd.com.

যিনি ১ম ঘড়ি আবিষ্কার করেছিলেন তিনি তখন কীভাবে সময় জেনেছিলেন। এবং সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর যে কাজ গুলো করা যাবে না

Posted:

কোন কৌশল করে পৃথিবীর সকল ঘড়ি ধ্বংস করে ফেলুন। তারপর দুনিয়াতে আর কোন ঘড়ি থাকবে না। এখন কয়টা বাজে? সেটা কিন্তু আর ঘড়ি দেখে বলতে পারবেন না। কারন পৃথিবীর কোথাও আর কোন ঘড়ি নেই।

যদি এমম পরিস্থিতি হয়, তাহলে কী সময় থেমে যাবে?

না, একদমই সময় থেমে যাবে না। ঘড়ি থাকলেও সময় চলবে, না থাকলেও সময় চলতেই থাকবে। ঠিক তেমনি ভাবেই, ঘড়ি আবিষ্কার হবার আগেও কিন্তু সময় ছিলো। তখন কার মানুষের সময় জ্ঞান ছিলো।

আপনি কি বাটখারা জিনিসটাকে চেনেন? ঐ তো দাড়িপাল্লাতে মাপার জন্য, একপাশে যে লোহার ওজনটি রাখা হয় সেটাকেই বাটখারা বলা হয়। প্রথম যে লোকটি বাটখারা বানিয়েছে, সে কিভাবে বুঝলো যে ঐ বাটখারাটার ওজন এত ছিলো? সে কিভাবে বুঝেছিল যে ল ওজন এক কেজি বা একশো গ্রাম? সে সময় তো পৃথিবীতে অন্য কোন বাটখারা ছিল না।

প্রথম যে লোকটা বাটখারা বানিয়েছেন, সে তার মনের মতো করে , যে কোন একটা ওজনকে এক কেজি নাম দিয়েছেন। তারপর থেকেই আমরা সবাই সেই ওজনটাকেই এক কেজি হিসেবে মেনে নিয়েছি।

ঘড়ির ব্যাপারেও ঠিক তেমন ঘটনাটিই হয়েছে। যিনি ঘড়ি বানিয়েছে, সে তার মন মতো একটা সময়কে ১২টা বাজে নাম দিয়েছেন । তারপর আমরা সবাই সেটা মেনে নিলাম। এভাবেই ঘড়ি দিয়ে সময় গননা শুরু হয়।

 

সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর কখনওই যে কাজ গুলো করবেন না।

  • ঘুম থেকে ওঠার পর পরই কখনোই মোবাইল টিপাটিপি করতে যাবেন না।
  • সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ভুলেও বয়ফ্রেন্ডের অথবা গার্লফ্রেন্ড এর সাথে কথা বলবেন না । নাহলে সময় কোন দিক দিয়ে পালাবে বুঝতেই পারবেন না।
  • সকালে ঘুম থেকে জেগে ওঠার পরে প্রথম যে কাজটি করা উচিত- ফ্রেশ হয়ে নেওয়া।
  • সব সময় মাথায় রাখবেন নিজের মধ্যে যেন কোনো ভাবেই কামভাবের উৎপত্তি ঘটতে না পারে।
  • যদি পারেন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর পরই সকাল সকাল গোসল করে নিবেন। আপনি সকাল সকাল গোসল করলে এটি আপনার অনেক কাজ দিবে।
  • সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর বিছানাতে আর কোনো মতে শুয়ে থাকা যাবে না। ঘুম থেকে ওঠার পর বিছানাতে শুয়ে থাকার অর্থ হচ্ছে মাথার ভিতোরে নানা রকমের আকাম কুকাম ঘুরপাক খাওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।

লিখার মধ্যে কোনো ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন।

আল্লাহ হাফেজ।

The post যিনি ১ম ঘড়ি আবিষ্কার করেছিলেন তিনি তখন কীভাবে সময় জেনেছিলেন। এবং সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর যে কাজ গুলো করা যাবে না appeared first on Trickbd.com.

অ্যাপেলের যে ল্যাপটপটি এক চাটিয়া রাজ করেছে ল্যাপটপ বাজারে

Posted:

শুধু বর্তমান নয় পূর্ব থেকেই অ্যাপেল মানেই আমরা বুঝি আসছি বিলাসিতা এর প্রধান কারন চড়া মূল্য তবে অ্যাপেল যে শুধু মানেই চলে তেমনটা কিন্তু নয়। আপনি লক্ষ করলে দেখবেন যে অ্যাপেল সবসময় অন্যান্য ব্রান্ডের প্রোডাক্ট এর তুলনায় কম স্পেসিফিকেশন প্রোভাইড করে তবুও অন্যান্য ব্রান্ডের তুলনায় এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি এর প্রধান কারন হচ্ছে অ্যাপেল এর নিজস্ব প্রসেসর যেটি অন্যান্য ব্রান্ডের অফার করা প্রসেসর থেকে অনেক ভালো পারর্ফমেন্স দিতে সক্ষম। এথন বতর্মান বাজারে অ্যাপেলের পন্যগুলিও হাই স্পেসিফিকেশন এবং ভ্যালু ফর মানি ডিভাইস প্রোভাইড করছে।

অ্যাপেলের m1 chip টি এখন পর্যন্ত ৪টি ভেরিয়েন্ট বা ভার্সনে বাজারে এসেছে এগুলো হলো: M1, M1 Pro, M1 Max, M1 Ultra। ভেরিয়েন্ট এবং মূল্য ভেদে ডিভাইসগুলোতে ব্যবহার করা হয়েছে এই ক্যাটাগোরির প্রসেসরগুলো। প্রসেসরটির এত জনপ্রিয়তার পাওয়ার পিছনে একটি কারন হচ্ছে এর বিল্ড বা সাইজ যেটি মাত্র ৫ নেনোমিটার এখন পর্যন্ত এর চেয়ে ছোট কোনো প্রসেসর বাজারে না দেখা গেলেও কিছু প্রসেসর ব্রান্ড ৪ নেনোমিটার প্রসেসর ও তৈরি করেছে। প্রসেসরটিতে রয়েছে ৮টি কোর রয়েছে যার ৪টি performance core এবং অপর চারটি efficiency cores। প্রসেসরটিতে রয়েছে অ্যাডভান্স ছবি প্রসেসিং ক্ষমতা যেটি এর ইউজারদের জন্য ভালো একটা দিক। এর জনপ্রিয়তার আরেকটি কারন হচ্ছে এর প্রকাশ করা বাজার মূল্য যেটি অনেকটা গ্রহনযোগ্য এবং সাশ্রয়ীও অন্যান্য মডেলের তুলনায়। চলুন এক নজরে দেখে নেওয়া কি ফিচারগুলো রয়েছে ডিভাইসটির মধ্যে এবং কোনো এই ডিভাইসটি এত জনপ্রিয়। এই মডেলটির প্রকাশিত ভেরিয়েন্টগুলোর বর্তমান মূল্য সম্পর্কে জানতে এখানে ভিজিট করতে পারেন macbook air price in bangladesh

ডিসপ্লে

অ্যাপেলের প্রসেসর সেকশনে প্রাইসের উপর ভিত্তি করে অনেক চেঞ্জ থাকলেও তাদের ডিসপ্লে তেমন সেকশনে পরিবর্তন লক্ষ করা যায় নি। তারা বরাবরই ১৩ ইঞ্চির পরিচিত ডিসপ্লে দিয়ে গেছেন। Macbook air (2022) ডিভাইসটিতে যে ডিসপ্লেটি ব্যবহার করা হয়েছে। Macbook air ১৩.৩ ইঞ্চির একটি diagonal backlit – LED ডিসপ্লে যার রেজুলেশন সক্ষমতা রয়েছে ২৫৬০ x ১৬০০ পিক্সেল যেটি হিসাব করলে পাওয়া যাবে ২২৭ পিক্সেল প্রতি ইঞ্চিতে। এছাড়াও ডিসপ্লেটিতে উজ্জ্বলতা বা ব্রাইটনেস দেওয়া হয়েছে 400nits যা যথেষ্ট একজন ইউজার এর জন্য। ডিসপ্লেটি লক্ষাধিক কালার সার্পোট দিতে সক্ষম। অ্যাপেল এর ডিসপ্লে সবসময় এক ধাপ এগিয়ে থাকে। তবে এই ডিসপ্লেতে দেওয়া ফিচারগুলি আকর্ষিত করবে তাদের ইউজারদের। আমার এর ডিসপ্লে সেকশন নিয়ে তেমন কোনো অভিযোগ নাই। তবে OLED অফার করলে ডিভাইসটি আরো অধিক পরিসরে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সক্ষম হত।

ব্যাটারি

ব্যাটারি যেটি সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ অংশ অ্যাপেল ডিভাইসগুলোর। এটিকে গুরপূর্ণ বলার কারন হলো অ্যাপেল সব দিক থেকে এগিয়ে থাকলে অনেক ভালো পারর্ফম করা সত্ত্বে তারা ব্যাটারি সেকশনে অনেকটা পিছিয়ে অন্যান্য ব্রান্ড থেকে। অনেক সময় ধরে অ্যাপেল এর এই সমস্যাটি বিস্তার করছে তাদের ডিভাইসগুলোতে। যার কারনে কেউ অ্যাপেলে স্থান্তর করার পূর্বে চিন্তা করতে হয় এই সেকশনটা নিয়ে। তাদের ব্যাটারি সেকশন একটু সমস্যা থাকলেও তাদের প্রকাশিত Macbook air (2022) ডিভাইটিতে ব্যবহার করা হয়েছে 54.4Wh এর একটি ব্যাটারি। যেই ব্যাটারিটি আপনাকে ১৫ ঘন্টা ব্রাউজিং এবং ১৮ ঘন্টা পর্যন্ত ব্যাটারি ব্যাকআপ দিতে সক্ষম। তবে এই প্রাইস রেঞ্জে থাকা ডিভাইসগুলির ব্যাটারির সাথে তুলনা করলে কিছুটা পিছিয়ে থাকবে অ্যাপেল। 54.4Wh যথেষ্ট বলা চলে যদি হেভি ইউজার না হয়ে থাকে। তবে যদি গেমার হন তবে একটু সমস্যা হতে পারে বলে আমি মনে করি। কিন্তু এর দুর্দান্ত পারর্ফমেন্স আপনাকে সেই বিষয়টি নিয়ে ভাবার সুযোগ দিবে না।

অডিও সিস্টেম

যে বিষয়টা নিয়ে সচরাচর একটু কম কথা বলতে দেখা যায় সেটি হলো অডিও সেকশন। অ্যাপেলের অডিও সেকশন নিয়ে তেমন কথা বলা প্রোয়জন না হলেও কিছু বিষয় না বললেই নয়। অ্যাপেলের এই ডিভাইসটির অডিও সেকশনে যুক্ত করা হয়েছে Stereo speakers যেটি একটি লাউডার অডিও সিস্টেম এবং অডিও সিস্টেমটিতে Wide stereo sound সিস্টেম দেওয়ায় আপনি যে কোন মিউজিক শুনতে পারবেন সর্বচ্চো সাউন্ডে। এই অডিও সিস্টেমটিতে আরো যুক্ত করা হয়েছে Dolby Atmos playback সার্পোট যা সতিই অসাধারন। এক পরিক্ষায় দেখে গিয়েছে Macbook air কিছুটা লাউডার সাউন্ড প্রোভাইড করে Macbook pro তুলানায়। এছাড়াও এতে দেওয়া দেওয়া 3.5 mm headphone jack যা যথেষ্ট বললে ভুল হবে না। নির্বিশেষে বলা যায় সাউন্ড সিস্টেমটি এই প্রাইস রেঞ্জে গ্রহনযোগ্য ইউজারদের জন্য

আমার মতামত:

আজকের আলোচিত macbook air m1 মডেলটির সব দিক বিবেচনা করে এটা বলা যায় এই প্রাইস রেঞ্জে থাকা অন্যান্য ল্যাপটপের এর তুলনায় এটি কোন অংশ কম নয়। সবসময়ের মতো এইবারও ক্রেতাদের মূল আকর্ষন হবে এর প্রসেসর সেকশন অর্থাৎ m1 chip। ল্যাপটপটি নিয়ে আমি এই পরামর্শটি দিতে পছন্দ করবো আপনি যদি গেমার হন এবং আপনার জন্য ব্যাটারি যদি কোন ইস্যু না হয় পারর্ফমেন্সই এবং ভিজ্যুয়াল এক্সেপিরিয়েন্সই যদি প্রধান হয় তবে আপনি নিশ্চিন্তে এই ল্যাপটপটি নিতে পারেন। আপনাদের আমাকে জানাবেন। ধন্যবাদ

The post অ্যাপেলের যে ল্যাপটপটি এক চাটিয়া রাজ করেছে ল্যাপটপ বাজারে appeared first on Trickbd.com.

ডোমেইন নেম কি? ডোমেইন কিভাবে কাজ করে?

Posted: 19 May 2022 08:20 AM PDT

ডোমেইন নেম কি?

ডোমেইন নেম কি?

ডোমেইন নাম হল একটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা যা ব্রাউজারের ইউআরএল বারে টাইপ করা হয় ওয়েবসাইট ভিসিট জন্য। সহজ কথায়, যদি ওয়েবসাইটটি একটি বাসা হয়, তাহলে ডোমেইন নাম হবে এর ঠিকানা। আরো বিস্তারিত ব্যাখ্যা: ইন্টারনেট হল কম্পিউটারের একটি বিশাল নেটওয়ার্ক যা একে অপরের সাথে একটি বৈশ্বিক নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সংযুক্ত। এই নেটওয়ার্কের প্রতিটি কম্পিউটার অন্য কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ করতে পারে। তাদের শনাক্ত করার জন্য, প্রতিটি কম্পিউটারকে একটি আইপি ঠিকানা দেওয়া হয়। এটি সংখ্যার একটি সিরিজ যা ইন্টারনেটে একটি নির্দিষ্ট কম্পিউটারকে চিহ্নিত করে। একটি সাধারণ আইপি ঠিকানা এই মত দেখাচ্ছে: 66.249.66.1 এখন এইরকম একটি আইপি ঠিকানা মনে রাখা বেশ কঠিন। আপনার পছন্দের ওয়েবসাইটগুলো দেখার জন্য আপনাকে যদি এই ধরনের নম্বর ব্যবহার করতে হয় তাহলে ভাবুন। এই সমস্যা সমাধানের জন্য ডোমেইন নাম আবিষ্কার করা হয়েছিল। এখন যদি আপনি একটি ওয়েবসাইট পরিদর্শন করতে চান, তাহলে আপনাকে সংখ্যার একটি দীর্ঘ স্ট্রিং লিখতে হবে না। এর পরিবর্তে, আপনি আপনার ব্রাউজারের অ্যাড্রেস বারে ডোমেইন নাম মনে রাখতে সহজ টাইপ করে এটি দেখতে পারেন। উদাহরণস্বরূপঃ rironib.com go.rironib.com

ডোমেইন এর প্রকারভেদ

ডোমেইন এর প্রকারভেদ

আমরা জানতে পারলাম ডোমেইন কি এবং কেন ব্যবহার করতে হয়। এখন আমরা জানবো ডোমেইন আসলে কত প্রকার।
আমরা প্রাথমিক অবস্থায় ডোমেইন কে 2 টি ভাগে ভাগ করতে পারিঃ

 

1. TLD – Top Level Domain

TLD – Top Level Domain

টপ লেভেল ডোমেইন/Top level domain (TLD) ইন্টারনেটে যত ডোমেইন রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে মূল্যবান। এবং টপ-লেভেল ডোমেইন গুলো সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়। একটা প্রতিষ্ঠান বা ব্যবসার ক্ষেত্রে টপ লেভেল ডোমেইন সবারই প্রথম পছন্দ।
টপ লেভেল ডোমেইন দুটি অংশে বিভক্ত: প্রথম অংশ হলো বিজনেস নেম তারপর একটি (Dot) অতঃপর দ্বিতীয় অংশ হোস্ট নেম
যেমন, Google.com এখানে প্রথম অংশ (Google) হলো ব্যান্ড/ব্যবসার নাম এবং দ্বিতীয় অংশ com হলো হোষ্ট নেম (domain extension)।
বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী টপ-লেভেল ডোমেইন /Top Level Domain extension এর বেশ কিছু জনপ্রিয় এক্সটেনশন নিচে দেওয়া হলঃ

  • Top Level Domains
  • .com( commercial)
  • .net (Network)
  • .info(Information)
  • .org (Organization)
  • .edu (Education)

2. CcTLD – Country Code Top Level Domain

CcTLD – Country Code Top Level Domain

আপনার ওয়েবসাইটটি যদি বিশেষ কোনো দেশ বা এরিয়া ভেদে তৈরি করা হয় সে ক্ষেত্রে আপনি যেকোন CcTLD – Country Code Top Level Domain রেজিস্ট্রেশন করে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। এই ডোমেইনগুলো টপ লেভেল ডোমেইন হিসেবেই পরিচিত। তবে এ ধরনের ডোমেইনের তিনটি অংশ থাকেঃ

  • Country Code Top Level Domains
  • .Bd (Bangladesh)
  • .In (India)
  • .Us (United States)
  • .Cn (China)
  • .Ca (Canada)
  • .Ro (Romania)
  • .br (Brazil)
  • .sg (Singapore) etc

 

ডোমেইন কিভাবে কাজ করে?

ডোমেইন কিভাবে কাজ করে?

ডোমেইন নামগুলি আসলে কীভাবে কাজ করে তা বোঝার জন্য, আমরা আপনার ব্রাউজারে এটি প্রবেশ করলে কী হয় তা আমরা একবার দেখে নেব।

যখন আপনি আপনার ওয়েব ব্রাউজারে একটি ডোমেইন নাম লিখেন, এটি প্রথমে সার্ভারের একটি বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্কের জন্য একটি অনুরোধ পাঠায় যা ডোমেইন নেম সিস্টেম (DNS) কতৃক গঠন করে। এই সার্ভারগুলি তখন ডোমেইনের সাথে সম্পর্কিত নাম সার্ভারগুলি সন্ধান করে এবং সেই নাম সার্ভারগুলিতে অনুরোধটি ফরওয়ার্ড করে। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার ওয়েবসাইট ব্লুহোস্টে হোস্ট করা হয়, তবে এর নাম সার্ভারের তথ্য এইরকম হবেঃ

  • Example of DNS
  • ns1.bluehost.com
  • ns2.bluehost.com

 

এই নাম সার্ভারগুলি আপনার হোস্টিং কোম্পানি দ্বারা পরিচালিত কম্পিউটার। আপনার হোস্টিং কোম্পানি আপনার অনুরোধটি সেই কম্পিউটারে পাঠাবে যেখানে আপনার ওয়েবসাইট সংরক্ষিত আছে। এই কম্পিউটারকে ওয়েব সার্ভার বলা হয়। এটিতে বিশেষ সফটওয়্যার ইনস্টল করা আছে (Apache, Nginx দুটি জনপ্রিয় ওয়েব সার্ভার সফটওয়্যার)। ওয়েব সার্ভার এখন ওয়েব পেজ এবং এর সাথে সম্পর্কিত তথ্যের টুকরো নিয়ে আসে। অবশেষে, এটি ব্রাউজারে এই ডেটা ফেরত পাঠায়। এভাবে ডোমেইন কাজ করে থাকে।

The post ডোমেইন নেম কি? ডোমেইন কিভাবে কাজ করে? appeared first on Trickbd.com.

দিনে ৩-৪ ঘন্টা ঘুমানোর অভ্যাস করলে কী শরীরের ক্ষতি হবে?

Posted:

ঘুম আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বয়স এর পার্থক্যের কারনে সকলের ঘুমের সময় ভিন্ন হয়ে থাকে।

নবজাতক শিশু যেখানে ১৬ থেকে ১৮ ঘন্টা ঘুমাই। সেখানে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের ৫ – ৬ ঘন্টা ঘুমালেই স্বাস্থ্য ঠিক থাকে। তাই বলা হয়ে থাকে বয়স ভেদে ঘুমের প্রয়োজনীয়তা আর সময় আলাদা।

তবে ৩-৪ ঘন্টা ঘুমের অভ্যাস করলে। আপনার স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ার সম্ভবনা থাকবে। তাছাড়াও বিভিন্ন রকমের সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে আপনাকে।

ঘুমের সময়ঃ

এশার নামাজের পর:

রাত ৯টা থেকে ১২টা এই সময়ের ঘুমকে খুবই উপকারী ধরা হয়। এই সময়ে যে কেউ ৮০% গভীর ঘুম পেতে পারে।

এই সময়ের ১ ঘন্টার ঘুম সমান ৩ ঘন্টার ঘুম ধরা হয়ে থাকে।

এই সময়ে পিনিয়াল গ্রন্হি মেলাটোনিন হরমোন উৎপন্ন করে।

তবে দুটি শর্ত আছে-

  • পূর্ণভাবে আরামে শায়িত হতে হবে।
  • কক্ষটি নিঃশব্দ ও অন্ধকার হতে হবে।

 

রাত ১২টা থেকে ২টা :

এই সময়ে ২০% গভীর ঘুম হয়ে থাকে । আর এই সময়ের বাকী ঘুম গুলো ঘুমন্ত স্বপ্ন হয়।

এই সময়ের ১ঘন্টার ঘুমকে ১ঘন্টা ঘুমই ধরা হয়।

 রাত ২টা থেকে ফজরের আগে পর্যন্ত :

এই সময়টা একটা উত্তম সময় যা চিন্তাশীলতা, মন মমানসিকতা ও শরীরকে শান্ত রাখে৷

এই সময়ে মুখস্ত করা, আল্লাহকে স্মরন করার জন্য মন অত্যান্ত ভালো সময় ।

মাদ্রাসায় হাফেজরা এই সময়ে ঘুম থেকে উঠে কোরআন মুখস্থ করে থাকেন।

এই সময়টিকে যে কোনো কিছু মুখস্থ করার সবচেয়ে উত্তম বলা হয়।

ফজরের পর ঘুম:

এই সময়ে ঘুমের কোন উপকারিতা নেই। এই সময়ের ৩ ঘন্টার ঘুম কে ১ ঘন্টার ঘুম ধরা হয়।

আমাদের সমাজে বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা এই সময়ে ঘুমিয়ে থাকে। কিন্তু এই সময়ের ঘুমে শরীরে অলসতা, অবসান্নতা, নির্জীবতা, মাথাব্যাথা হয় এবং মনোযোগের অভাব দেখা দেয়। এটা স্মৃতি শক্তি হ্রাস ও মেধা বিকাশে বাধা ঘটাই।

ফজরের পর থেকে সূর্য উঠা পর্যন্ত :

এই সময় পিনিয়াল গ্রন্হি অন্য আরেক রকমের হরমোন সেরোটোনিন উৎপন্ন করে যেটা ফজরের পর থেকে সূর্যোদয় সময়ে উৎপন্ন হয়।

তবে শর্ত হলো —

  • হালকা নড়াচড়া থাকতে হবে। 
  • ব্যক্তিটি জাগ্রত থাকতে হবে।

যেমন একজন ব্যক্তি মাসজিদে গিয়ে জামায়াতে সলাত আদায় করল।

এই সময়ে কুরআন তেলোয়াত স্নায়ুকে উদ্দীপ্ত করে।আত্নাকে প্রশান্ত করে।

এই সময়টি দিনের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর একটি পরিকল্পনা করার জন্য পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যায়।

সূর্য উদয়ের পর হালকা ব্যায়াম ( কমপক্ষে ৪০মি:) ও শ্রম সাধ্য কাজ শুরু করা ভাল।

রাত জাগার ফলে কী কী ক্ষতি হতে পারে।

দেরীতে ঘুমানোর ফলে হরমোন ঘাটতির জন্য স্মৃতিভষ্ট হবার ঝুকি থেকে যায়।

 সুন্নত:

রাসূল (সাঃ) এর জীবন যাপন অনুসরন করলে দেখা যায় তিনি এশার নামাজের পর পরই ঘুমিয়ে জেতেন। তারপর গভীর রাত থেকে ফজর পর্যন্ত এবাদতে মশগুল থেকতেন। বর্তমানে আমরা কী করি? গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকছি আর নিজের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা হ্রাস করছি।

তাই নিজের মেধার বিকাশ ও দুনিয়া ও আখিরাতের সুরক্ষায়। আমাদের বিজ্ঞান, সুন্নাহ অনুসারে জীবন যাপনে অভ্যস্ত হয়া প্রয়োজন।

আসসালামু আলাইকুম।

লিখার মধ্যে কোনো ভুল করে থাকলে ক্ষমা করে দিবেন ইনশাআল্লাহ।

আল্লাহ হাফেজ।

The post দিনে ৩-৪ ঘন্টা ঘুমানোর অভ্যাস করলে কী শরীরের ক্ষতি হবে? appeared first on Trickbd.com.

ব্লকসি: একটি আদর্শ ওয়ার্ডপ্রেস থিম (ফ্রি)

Posted:

আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটের জন্য আপনি যদি একটি চমৎকার থিমের খোঁজে থাকেন, তাহলে আমার মনে হয় ব্লকসি আপনার একবার অবশ্যই ট্রাই করে দেখা উচিৎ। এখন পর্যন্ত ফ্রি আর পেইড মিলিয়ে যতগুলো ওয়ার্ডপ্রেস থিম আমি দেখেছি বা ব্যবহার করেছি, তার মধ্যে এটাই এখন পর্যন্ত আমার সবচেয়ে পছন্দের থিম।

প্রায় সব ধরণের ওয়েবসাইটের জন্য-ই ব্লকসি উপযুক্ত। সাধারণভাবে একটা থিম থেকে যত চাওয়া থাকতে পারে, দ্রুত লোডিং, ক্লিন কোড, রেসপোন্সিভ, ট্রান্সলেশন রেডি, ইজিলি কাস্টমাইজেবল, পেজ বিল্ডার সাপোর্ট, ই-কমার্স রেডি সবকিছুই ব্লকসি প্রোভাইড করে এবং ফ্রি ভার্সনেই তা রয়েছে।

ব্লগসির সাথে ওয়ার্ডপ্রেসের গুটেনবার্গ বা ব্লক এডিটর ইন্টিগ্রেটেড। এখানে এলিমেন্টর, ব্রিজি, বিভার বিল্ডার, জিয়ন বিল্ডারের মত পেজ বিল্ডারগুলো চমৎকারভাবে কাজ করে। তাই বিজনেস, অ্যাপ হোমপেজ, চ্যারিটি প্রভৃতি ওয়েবসাইট এখানে বানানো সম্ভব। ই-কমার্স সাইট বানাতে চাইলে এর উকমার্স ফাংশনালিটি ও কাস্টমাইজেশন Astra বা OceanWP সহ জনপ্রিয় মাল্টিপারপোজ থিমগুলো থেকে অনেক বেটার আমার মতে।

আবার যদি আপনি ব্লগ সাইট বানাতে চান, তাহলেও ব্লকসি একটা ভালো চয়েস। নিউজ সাইট বানাতে চাইলে পেজ বিল্ডার ও ব্লকসির পোস্ট শর্টকোড সমন্বয়ে তা সুন্দরভাবে করতে পারেন। যদি প্রোডাক্ট রিভিউ সাইট বানাতে চান, তাহলে তাদের একটি এক্সটেনশন ও স্টার্টার সাইট আছে। রেসিপি রিলেটেড সাইটের জন্য Recipe Card Blocks by WPZOOM প্লাগইন সমর্থিত। মানে এক কথায় বললে প্রায় সব এবং সব ধরণের সাইট-ই এখানে বানাতে পারবেন।

নির্মাতা

ব্লকসি নির্মাণ করেছে Creative Themes। এই টিমে রয়েছেন Sergiu Radu, যিনি একজন ডিজাইনার ও ফ্রন্ট এন্ড ডেভেলোপার এবং Andrei Glingeanu, একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ও ডেভেলোপার। (আরো জানুন)

প্রাইসিং

ব্লকসির ফ্রি ভার্সনটি সম্পূর্ণ ফ্রি, আজীবনের জন্য এবং এখানে কোন নন রিমুভেবল অ্যাট্রিবিউশন বা এরকম ব্যাপার নেই। প্রিমিয়াম ভার্সনের ক্ষেত্রে এখানে তিনটি প্যাকেজ রয়েছে, পার্সোনাল (সিঙ্গেল সাইট লাইসেন্স), প্রফেশনাল (৫ সাইট লাইসেন্স) ও এজেন্সি (আনলিমিটেড লাইসেন্স)। এক বছরের জন্য এদের দাম যথাক্রমে $49, $69 ও $99 এবং লাইফটাইমের জন্য $149, $199 ও $299।

এই পোস্টে ফ্রি ভার্সনে ফোকাস থাকবে। এখানে যে ফিচারগুলো ও যা কিছু উল্লেখ করা হবে, তা ফ্রি ভার্সনে প্রযোজ্য। প্রিমিয়াম ভার্সনে এর সবের পাশাপাশি আরো কিছু বাড়তি আছে। ফ্রি ও প্রিমিয়াম ভার্সনের কম্পারিজন দেখে নিতে পারেন এখানে

ইন্সটলেশন

ওয়ার্ডপ্রেস ড্যাশবোর্ড থেকে Appearance > Themes > Add New থেকে সার্চ দিয়ে ইন্সটল করে নিতে পারেন। কিংবা তাদের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে আপলোড করতে পারেন।

Blocksy Companion

ব্লকসির সর্বোচ্চ পেতে হলে আপনাকে এর সাথে Blocksy Companion ব্যবহার করতে হবে। এটা স্টার্টার সাইট, বাড়তি উইজেটসসহ দরকারী এক্সটেনশন, ইউজফুল প্লাগইনস প্রভৃতি প্রদান করে। আর হ্যা, এটিও বিনামূল্যে ওয়ার্ডপ্রেসের প্লাগইন ডিরেক্টরীতে পাবেন, অথবা তাদের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।

Starter Sites

আপনি নিজে থেকে কাস্টমাইজ করে ওয়েবসাইটটি তৈরি করে নিতে পারেন, কিংবা তাদের প্রোভাইড করা বেশ কিছু স্টার্টার সাইট থেকে একটি নিয়ে শুরু করতে পারেন।

কাস্টমাইজেশন

ওয়ার্ডপ্রেসের ডিফল্ট কাস্টমাইজারকে অন্য মাত্রায় নিয়ে গেছে ব্লকসি। বিভিন্ন জিনিস, যেমন, টাইপোগ্রাফি, কালার প্যালেট, ফর্ম ডিজাইন, বাটন প্রভৃতি আপনি গ্লোবালি কাস্টমাইজ করতে পারছেন, আবার কোন একটা এলিমেন্টের জন্য আলাদাভাবেও কাস্টমাইজ করতে পারেন। গ্লোবাল কালার প্যালেট পদ্ধতির কারণে ডিজাইনে একটা কনসিস্টেন্সি রাখা সহজ হয়।

এখানে বেশ দারুণ হেডার ও ফুটার বিল্ডার রয়েছে। হেডার বা ফুটারকে আপনি কতটি সারিতে (১/২/৩) ঠিক কীভাবে বিন্যস্ত দেখতে চান, কোন সারির উচ্চতা কেমন হবে, হেডারের ক্ষেত্রে স্টিকি ফাংশনালি থাকবে কিনা, সেক্ষেত্রে ইফেক্ট কী হবে কালার বা ট্রান্সপারেন্সি বা উচ্চতা বদলাবে কিনা সব ঠিক করে দিতে পারবেন। ফ্রি ভার্সনের লিমিটেশনের কথা বললে, এখানে প্রিমিয়াম ভার্সনের তুলনায় এলিমেন্ট কয়েকটা কম।

সাইডবারের ক্ষেত্রে এখানে চারটা লেআউট আছে। ব্লগ পোস্টের ক্ষেত্রে ৫টা লেআউট আছে। সিঙ্গেল পোস্ট বা পেজের জন্য ৪টা লেআউট, দুরকম টাইটেল স্টাইল আছে এবং এর সবগুলোই বিভিন্নভাবে, যেমন বক্সড বা সিম্পল কেমন থাকবে, এজগুলো কতটা কার্ভ হবে, কী কী এলিমেন্ট কোথায় থাকবে বহুরকমের কাস্টমাইজ করতে পারছেন।

ইকমার্সের ক্ষেত্রে, প্রিমিয়াম ভার্সন আসার পর ফ্রি ভার্সনে উকমার্স এক্সট্রা এক্সটেনশনটি বাদ দেয়া হয়েছে। তাই কুইক ভিউসহ কয়েকটি ফিচার এখন সরাসরি পাওয়া যাবে না। তবে যাইহোক, অন্য মাল্টিপারপোজ থিমগুলোর থেকে এরপরও ব্লকসি উকমার্সের জন্য বেশি অপশন দিচ্ছে। প্রোডাক্ট কার্ডের দুটি লেআউট আছে, কার্ডে টেক্সট অ্যালাইনমেন্ট, প্রোডাক্ট পেজের লেআউট, গ্যালারি ভিউ স্টাইল, ট্যাব ডিজাইনসহ অনেক রকম কাস্টমাইজেবিলিটি ব্লকসি প্রোভাইড করে।

আরেকটা সুবিধা ব্লকসি দেয়, আপনি একবার কাস্টমাইজ করে সেটি এক্সপোর্ট করে পরবর্তীতে ইমপোর্ট করতে পারেন। আমি এর বেশি ইন-ডেপথ যাচ্ছি না, ভালো হয় যদি আপনি নিজেই একবার এক্সপেরিয়েন্স করে দেখুন।

ডেমো

নিয়নবাতি (ব্লকসি থিমে পরিচালিত)

Starter Sites

ডকুমেন্টেশন ও সাপোর্ট

হ্যা, ব্লকসির জন্য তারা একটা বিশদ ডকুমেন্টেশন প্রোভাইড করে, যা থিমটির ব্যবহার ও বিভিন্ন বিষয় জানতে সহায়ক। আর হ্যা, এখানে আপনি টিকিটের মাধ্যমে সাপোর্টও পেতে পারেন।

ব্লকসি অফিসিয়াল ওয়েবসাইট

ডকুমেন্টেশন | সাপোর্ট

— — —   — — —   — — —

একটি নিয়নবাতি পরিবেশনা

The post ব্লকসি: একটি আদর্শ ওয়ার্ডপ্রেস থিম (ফ্রি) appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments