Search box..

পিপড়ারা কখনো ঘুমায় না। কিন্তু পিঁপড়েরা কেনো ঘুমায় না?

পিপড়ারা কখনো ঘুমায় না। কিন্তু পিঁপড়েরা কেনো ঘুমায় না?


পিপড়ারা কখনো ঘুমায় না। কিন্তু পিঁপড়েরা কেনো ঘুমায় না?

Posted:

আমরা জানি যে পিঁপড়েরা কখনো ঘুমায় না। কিন্তু কেন পিঁপড়েরা ঘুমায় না?

পিপড়া কখনও ঘুমায় না। এটা কেম কবে বলল? কেনই বা বলল!

পিপড়ারা পরিশ্রমী, ঠিক আছে।

পিপড়ারা মানুষের থেকে বেশি ওজন বহন করতে পারে ঠিক আছে।

একজন রানি পিপড়া সাধারণত দিনে ৮০০টা ডিমও পারতে পারে, সেটাও ঠিক আছে।

কিন্তু পিপড়ারা কখনও ঘুমায় না। এই কথাটা একেবারে ভুল।

দুটো কারণের জন্য ‘পিপড়ার ঘুম’ দেখা যায় নাঃ

পিপড়ারা মানুষের মতো একটানা ঘুমায় না। আমরা যেমন টানা ৫-৬-৭ ঘন্টা। কিন্তু পিপড়ারা সেটা করে না। পিপড়ারা “power nap” এর মতো জিনিস নেয়।

সারা দিনে ওরা ২৫০ বার ঘুমিয়ে থাকে।

প্রত্যেকবার ঘুমানোর সময় হচ্ছে ১ মিনিটের থেকে একটু বেশি।

সারা দিনে একটা পিপড়া প্রায় ৪ ঘন্টা বা তার থেকে একটু সময় ধরে ঘুমিয়ে থাকে।

আবার রাণি পিপড়া সাধারণত দিনে ৯ ঘন্টা ঘুমিয়ে থাকে।

দিনের বেলা যে কোনো সময়ে পিপড়াদের একটা বাসাতে ৮০% পিঁপড়ে জেগে থাকে। এটা একটু ঝামেলার তাই না।

আসলে পিপড়ারা সারা দিনে ২৫০ বার ঘুমালেও।

প্রত্যেকটা পিপড়া তার বরাদ্দ ২৫০ বারটাকে এমনভাবে গুছিয়ে নেয় যে যখন সে যখন ঘুমাবে, সেই সময়ে তার বাসায় যেন অন্তত ৮০% পিপড়া জেগে থাকে।

মানে এক কথায় পিপিড়ারা পালা করে করে ঘুমায়। কিন্তু মাত্র ২০% পিপড়া এক একবারে ঘুমাতে যায় বলে বাইরের কেউ বুঝতেই পারে না, পিপড়ারা ঘুমোলো কখন।

আভাবেই আমাদের মাঝে ভুল ধারনা সৃষ্টি হয়েছে।

 

লিখার মধ্যে কোনো ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

আল্লাহ হাফেজ।

The post পিপড়ারা কখনো ঘুমায় না। কিন্তু পিঁপড়েরা কেনো ঘুমায় না? appeared first on Trickbd.com.

ফ্রিতে গ্রাফিক্ম সহ আরো ৩টি বিষয়ে কোর্স করুন এবং প্রতিদিন ১৫০ টাকা করে ফ্রিতে নিয়ে নিন।

Posted:

আমাদের মধ্যে যাদের স্বপ্ন রয়েছে গ্রাফিক্স, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট ও লারাবেল সহ আরো অনেককিছুৃ শেখার। কিন্তু অর্থের অভাবে আমাদের এই স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়। তা আর বাস্তবে রূপ নেয় না। এখন আর চিন্তা করবেন না কেননা আপনি যদি আপনার স্বপ্নটি বাস্তবে রূপ দিতে চান তাহলে আপনার জন্য এখন অনেক সুযোগ রয়েছে। যা আমি আজকের পোস্টটি সহ গত কয়েকটি পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের জানিয়ে আসতেছি। পূর্বের ন্যায় আজকের পোস্টেও আমরা জানাবো যে, আপনি কিভাবে কিছু উল্লেখিত বিষয়ের উপর একদম ফ্রিতে কোর্স করতে পারেন। তো এর জন্য আমাদের পুরো পোস্টটি ভালো করে পড়তে হবে।

আজকের পোস্টটি শুরু করার আগে একটু কথা বলে নেই। আমার আজকের এই পোস্টটি মূলত ট্রিকবিডির একজন সদস্যকে উদ্দেশ্য করে করা। ভাইয়ের নাম হচ্ছে – “Mijanur Rahman”। তিনি আমাকে আমার এই ক্যাটাগরির পোস্টের উপর উৎসাহ দিয়েছিলেন যে, যাতে আমি এইরকম পোস্ট সবসময় করে থাকি ঠিক উপরের স্ক্রিনশটটি দেখলে বুঝতে পারবেন। ভাইকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই। আসলে আপনাদের এইরকম মন্তব্য দেখলে আমাদের নিত্যনতুন আরো পোস্ট করতে উৎসাহ জাগে।

বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদিত SEIP এর অধীনে আপনি Graphics & UI Design, Mobile Application Development – Android, Server Administration including Windows Server Management এবং PHP With Laravel Framework বিষয়ের উপর ফ্রিতে কোর্স করতে পারবেন অথবা প্রশিক্ষণ নিতে পারবেন। এখানে প্রত্যকটি বিষয়েরই গুরুত্ব অনেক। বর্তমান সময়ে এগুলো সবগুলিই বেশ কাজের এবং জনপ্রিয়। এখন এখান থেকে আপনাকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী যেকোন একটি বিষয়ের উপর আপনাকে প্রশিক্ষণ নিতে হবে। তবে আমার পরামর্শ থাকবে প্রথম দুটি এবং শেষের বিষয়ের উপর আপনারা কোর্স করার চেষ্টা করবেন।

কোর্সের কিছু শর্ত:
উপরোল্লিখিত বিষয়ের উপর কোর্স বা প্রশিক্ষণ নিতে কিছু শর্ত রয়েছে। তাই আমরা প্রথমে শর্তগুলো জেনে নেই। তারপর আমরা যদি দেখি যে, শর্তগুলো আমরা পূরণ করতে পেরেছি। তাহলে আমরা উক্ত কোর্সের জন্য আবেদন করার জন্য প্রস্তুতি নিব।
>> আপনার নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে ডিপ্লোমা বা ব্যাচেলর ডিগ্রি। আর হ্যাঁ, আপনি যদি শেষ বর্ষের ছাত্রও হোন তাহলেও কোন সমস্যা নেই। অর্থাৎ যদি ডিগ্রি সম্পন্ন না হয়ে থাকে।
>> আপনি শুধু যেকোন একটি বিষয়ের উপর কোর্স করতে পারবেন বা প্রশিক্ষণ নিতে পারবেন।
>> আপনার বয়স ১৮ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে হতে হবে।

আইন অনুযায়ী বা নিয়মানুযায়ী উপরোল্লিখিত এই কয়েকটি শর্ত যদি আপনি পূরণ করতে পারেন। তাহলে আপনি পোস্টের পরবর্তী ধাপে এগিয়ে যেতে পারেন। তবে আমার প্রস্তাব থাকবে যে, আপনি যদি উপরোল্লিখিত শর্ত পূরণ নাও করতে পারেন। আবেদন করে রাখুন। যদি কোন সুযোগের ফলে পেয়ে যান। তাহলে আর চিন্তা কিসের। আবেদন করতে তো আর তেমন কোন সমস্যা নেই।

সুযোগ-সুবিধা:
>> উপরোল্লিখিত বিষয়ের উপর আপনি একদম ফ্রিতে কোর্স করতে পারবেন বা প্রশিক্ষণ নিতে পারবেন।
>> SEIP এর রুলস এবং রেজুলেশন অনুযায়ী আপনার উপস্থিতির উপর ভিত্তি করে যাতায়াত বাবদ ১০০ টাকা এবং রিফ্রেশমেন্ট এর জন্য ৫০ টাকা ভাতা প্রদান করা হবে মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে। তবে আপনাকে অবশ্যই শতকরা ৮০% এর মত উপস্থিত থাকতে হবে।
>> সাধারণদের তুলনায় মহিলা এবং অন্যান্য কোটা সম্বলিত ব্যক্তিরা এখানে নির্বাচিত হওয়ার জন্য অগ্রাধীকার পাবেন বেশী।

এতোক্ষণ আমরা শর্তাদি এবং সুযোগ-সুবিধা নিয়ে জেনেছি। এবার চলুন কিভাবে আবেদন করতে হবে তা জেনে নেই। এখানে আপনাকে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

অনলাইনে আবেদন করার জন্য এখানে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর SEIP REGISTRATION FORM বাটনে ক্লিক করার পর ঠিক উপরের স্ক্রিনশটের মত দেখতে পাবেন। এখানে আপনি যে বিষয়ে কোর্স করতে আগ্রহী Select Course থেকে সেটি সিলেক্ট করুন। আপনার সার্টিফিকেট এবং আইডি কার্ড অনুযায়ী Full Name এর বক্সে পুরো নামটি ইংরেজিতে লিখুন। আপনি সবসময় যে মোবাইল নম্বরটি ব্যবহার করে থাকেন Mobile Number এর বক্সে সেটি দিন। আপনার সবসময় ব্যবহৃত ইমেইল অ্যাড্রেসটি Email Address এর বক্সে দিন। Religion থেকে আপনার ধর্ম নির্বাচন করুন। আপনার লিঙ্গ সিলেক্ট করে দিন Gender থেকে। আপনার জন্ম তারিখ সিলেক্ট করে দিন Date of Birth থেকে।

তারপর উপরের স্ক্রিনশটের মত আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বরটি দিন National ID এর বক্সে। Employment Status এ আপনি এখন কি করতেছেন তা উল্লেখ করুন। আপনার ঠিকানাটি লিখুন Address এর ঘরে। আপনি বর্তমানে যে শহরের অধীনে রয়েছেন সেটি City এর বক্সে লিখুন। আপনার পোস্ট অফিসের কোডটি লিখুন Postal Code এর বক্সে। আপনার বিভাগটি নির্বাচন করে দিন Division এর বক্স থেকে। আপনার জেলা নির্বাচন করে দিন District এর বক্স থেকে।

তারপর উপরের স্ক্রিনশটের মত আপনার উপজেলা নির্বাচন করে দিন Sub District এর থেকে। আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্বাচন করে দিন Level of Education এর বক্স থেকে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করে দিন Institute/Board থেকে। কোন বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করেছেন সেটি Subject থেকে নির্বাচন করে দিন। কত সালে পাশ করেছেন সেটি নির্বাচন করে দিন Passing Year থেকে। সর্বশেষ আপনার একটি ছবি আপলোড দিয়ে দিন Upload Your Photo থেকে। এটি আপনি চাইলে নাও দিতে পারেন। তবে দিলে ভালো হয়। তারার Review বাটনে ক্লিক করুন।

রিভিউ বাটনে ক্লিক করার পর ঠিক উপরের স্ক্রিনশটের মত আসবে। এখানে আপনি ভালো করে দেখে নিন যে, আপনি যে ডাটাগুলো ইনপুট করেছেন তা সঠিক আছে কিনা। সব ঠিক থাকলে Submit বাটনে ক্লিক করুন।

সাবমিট বাটনে ক্লিক করার পর উপরের স্ক্রিনশটের মত আপনাকে Congratulations জানানো হবে। এখানে Ok বাটনে ক্লিক করুন।

তারপর উপরের স্ক্রিনশটের মত একটি রেজিস্ট্রেশন নাম্বার পাবেন। এটি সংরক্ষণ করে রেখে দিন। কেননা পরবর্তীতে আপনার এই নাম্বারটির দরকার হবে। এই নাম্বারটি আপনাকে আপনার মোবাইল নম্বর এবং ইমেইলেও পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

আবেদন তো হয়ে গেল এইবার কিছুদিন অপেক্ষা করুন। আপনাকে যদি নির্বাচিত করা হয়। তাহলে আপনার মোবাইল নাম্বারে অথবা ইমেইল অ্যাড্রেসে জানিয়ে দেওয়া হবে। তাই এইদিকে নজর রাখবেন। তারপর তাদের তথ্য অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করুন।

পরীক্ষা:
আইন এবং নিয়মানুযায়ী আপনাকে পরীক্ষা দিতে হবে। যদি আপনি আবেদন করার পর নির্বাচিত হোন তাহলে আপনাকে এসএমএস অথবা ইমেইলের মাধ্যমে জানানো হবে। তখন আপনাকে লিখিত বা সরাসরি সাক্ষাৎকার অথবা লিখিত এবং সাক্ষাতকার দুটোই দিতে হবে। সেখানে যদি উত্তীর্ণ হলে কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

কাগজপত্রাদী:
পরীক্ষা উত্তীর্ণ হওয়ার পর আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ বা সার্টিফিকেট ও ছবি জমা দেওয়া লাগবে। তারপর আপনাকে যে ব্যাচে আসন খালি থাকবে সে ব্যাচে যুক্ত করা হবে এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।

বলতে বলতে পোস্টের একদম শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। আশা করি পোস্টের বিষয়টি আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন এবং আপনাদের উপকারে আসবে। যদি পোস্টটি আপনাদের বিন্দুমাত্র ভালো লেগে থাকে এবং উপকারে এসে থাকে তাহলে কষ্ট করে একটা লাইক এবং কমেন্ট করে যাবেন।

আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন।

সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন।

The post ফ্রিতে গ্রাফিক্ম সহ আরো ৩টি বিষয়ে কোর্স করুন এবং প্রতিদিন ১৫০ টাকা করে ফ্রিতে নিয়ে নিন। appeared first on Trickbd.com.

জানা অজানা জ্ঞান বিজ্ঞান [পর্ব – ৫]

Posted:

ফোসকা পড়া জায়গাতে জমে থাকা পানি বের না কতটা যুক্তিযুক্ত?

আমাদের ত্বকের বেশ কয়েকটি স্তর আছে, সে গুলোর মধ্যে প্রথম যে দুইটি স্তর সেগুলো হলো- এপিডার্মিস এবং ডার্মিস। আর ফোস্কা সাধারণত ত্বকের উপরিভাগের দুটি স্তরের প্রথম স্তর অর্থাৎ এপিডার্মিস (সম্পূর্ণভাবে) এবং পরবর্তী স্তর অর্থাৎ ডার্মিস (আংশিকভাবে) ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ফলে। আর ফোস্কার ভিতরকার পানিগুলোকে সেরাম বলা হয়। ক্ষতগ্রস্থ স্থানের আশেপাশের কোষগুলো হতে এই পানি নিঃসৃত হয় এবং ক্ষতকোষগুলোকে সুরক্ষা দিয়ে থাকে।

তাই যেকোনো ধরনের ফোস্কা-ই হোক না কেনো। সেটা আগুন পুড়ে হোক বা নতুন জুতা পড়ে, ভিতরকার পানি বের করা বা ফোটা করে বের করা নেহাৎ বোকামি ছাড়া কিছুই না। এতে ক্ষতির উপর আরো বড় ক্ষতি। এতে করে আবার ধুলোবালি পড়ে ক্ষত স্থানের অবস্থা আরো খারাপ হওয়ার ঝুঁকিও অনেকটা বেড়ে যায়।

 

ডাবে পানি কিভাবে আসে?

কোষ বিভাজিত হয় তা তো আমরা সবাই জানি। এই কোষ বিভাজনকে আমরা দুই ভাগে ভাগ করতে পারি।

  1. নিউক্লিয়াসের বিভাজন ( ক্যারিওকাইনেসিস)
  2. সাইটোপ্লাজমের বিভাজন ( সাইটোকাইনেসিস)

ডাবের ক্ষেত্রে ক্যারিওকাইনেসিস চলতে থাকে কিন্তু সাইটোকাইনেসিস হয় না। মানে নিউক্লিয়াস বিভাজিত হয়ে নতুন নিউক্লিয়াস তৈরী হয় ঠিকই কিন্তু কোষের সাইটোপ্লাজমটা বিভাজিত হয় না। যার ফলে বহু নিউক্লিয়াস সৃষ্টি হয়। আর একে বলে “মুক্ত নিউক্লিয়ার বিভাজন”।

যেহেতু ডাবের কোষে নিউক্লিয়াস বিভাজিত হতেই থাকে হতেই থাকে। তাই বেচারা কোষটা নিউক্লিয়াসকে জায়গা দিতে গিয়ে তার ভেতরে থাকা পানি কে বের করে দেয়। আর এটাই ডাবের পানি। 😊

 

যেকোনো তরল পদার্থকে তাপ দিলে তা বাষ্প হয়ে যায় কিন্তু ডিমকে তাপ দিলে তা কঠিনে পরিনত হয় কেনো?

পানি সহ যেকোনো তরলকে তাপ দিলে তা বাষ্পে পরিণত হয়। এই কথাটি তরলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হলেও কি ডিমের জন্য প্রযোজ্য?

সাধারণত আমরা যখন তরলে তাপ দিয় তখন তার ভৌত অবস্থার পরিবর্তন হয়। তরল থেকে সাধারণত বাষ্পে পরিণত হয়। কিন্তু ডিমে কি কেবল এক ধরণের তরল পদার্থই রয়েছে?

না। ডিমে বিভিন্ন প্রোটিন এর মিশ্রণ থাকে। যেমন : অ্যালবুমিন, গ্লোবিউলিন, ফসভাইটিন সহ আরও নানা ধরনের প্রোটিন আছে। তাপ প্রয়োগের ফলে প্রোটিনগুলো জমাট বেঁধে যায়। সেজন্যই আমরা ডিমকে শক্ত হতে দেখি। এখানে ডিম এর ভৌত অবস্থার পরিবর্তন হয় না বরং প্রোটিন এর রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে।

 

ট্রাকের পিছনে সাধারণ পরিবহন লিখা থাকে কেন?

আমরা দেখি যে মালবাহী গাড়ি তে “সাধারণ পরিবহণ” কথা লেখা থাকে। এইটা সকল মানুষ তাদের প্রয়োজনে বাংলাদেশের সব জায়গাতে ব্যবহার করতে পারবে। গণপরিবহন গুলো নির্দিষ্ট জেলা বা এরিয়ায় সীমাবদ্ধ থাকে। কিন্তু এই মালবাহি পরিবহণ গাড়িগুলো মানুষের প্রয়োজনে যেকোনো স্থানে চলা চল করতে পারে। তাই গাড়ি গুলোর পেছোনে না পাশে সাধারণ লিখা থাকে।

 

কারেন্ট দিয়ে পানি গরম করার পাত্রে। পানি গরম করে তা পান করা স্বাস্থ্যের জন্য কী নিরাপদ?

একদমই নিরাপদ না । উপরের এই রকম পাত্রগুলো সাধারণত প্লাস্টিকের। আর প্লাস্টিককে উত্তপ্ত করলে তা থেকে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী পদার্থ বের করে যা স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্নক হুমকিস্বরূপ। শুধু মাত্র প্লাস্টিকের পানি গরম করা পাত্রে পানি গরম করা নয়, প্লাস্টিকের পাত্রে খাবার গরম করা অথবা গরম খাবার প্লাস্টিকের পাত্রে রাখা সমানভাবে বিপজ্জনক।

 

লিখার মধ্যে কোনো প্রকার ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

আল্লাহ হাফেজ।

The post জানা অজানা জ্ঞান বিজ্ঞান [পর্ব – ৫] appeared first on Trickbd.com.

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ১ম বর্ষ (২০২১-২২) ভর্তি বিজ্ঞপ্তি

Posted: 21 May 2022 05:58 AM PDT

গত কাল (১৯-০৫-২০২২) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ১ম বর্ষ(২০২১-২২) ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। এবার ভর্তি আবেদন কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে। ভর্তি বিজ্ঞপ্তি নিচের ছবিগুলো থেকে পড়ে নিতে পারেন।




Download Circuler

১। অনার্স প্রথম বর্ষ ২০২১-২২ শিক্ষা বর্ষের ভর্তির প্রাথমিক আবেদন শুর হবে ২২ মে বিকাশ ৪ টা থেকে এবং আবেদনের শেষ তারিখ ০৯ জুন রাত ১২ টা পর্যন্ত।

২।আবেদন করতে যা যা দরকার:

i. এসএসসি ও এইচএসসির রেজিষ্ট্রেশন ও রোল নাম্বার। (ssc+hsc Roll+Registration number)
ii. সচল মোবাইল নম্বর
iii. পাসপোর্ট সাইজ এক কপি ছবি
iv. আবেদন ফি ২৫০ টাকা
v.দোকানদারের ফি ৫০/১০০ টাকা কম্পিউটার ফি (নিজের মোবাইল থেকেও করতে পারবেন)।

৩।আবেদন করতে সর্বনিম্ন কত পয়েন্ট লাগবে?

সাইন্স- SSC 3.5 & HSC 3.5
ব্যবসায় – SSC 3.5 & HSC 3.5
মানবিক- SSC 3.5 & HSC 3

পয়েন্ট থাকতে হবে…

৪। কত সালের পরীক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে?

কেবলমাত্র সে সকল ছাত্রছাত্রীই আবেদন করতে পারবে যারা SSC ২০১৮ বা ২০১৯ ও HSC ২০২০ অথবা ২০২১ সালে পাশ করেছে!

৫।একজন ছাত্রছাত্রী কয়টি কলেজে আবেদন করতে পারবে?

উত্তর:- একজন ছাত্রছাত্রী প্রথমিক পর্যায়ে একটি কলেজে আবেদন করতে পারবে এবং আবেদনের প্রথম পর্যায়ে কোন কলেজে চান্স না পেলে সে দ্বিতীয় মেধা তালিকা প্রকাশের জন্য অপেক্ষা করবে।
কোন স্টুডেন্ট দ্বিতীয় মেধা তালিকায় চান্স না পেলে সে প্রথম রিলিজ স্লিপের মাধ্যমে ৫ টি কলেজে আবেদন করতে পারবে।
কোন ছাত্রছাত্রী প্রথম রিলিজ স্লিপে কোন কলেজে চান্স না পেলে দ্বিতীয় রিলিজ স্লিপের মাধ্যমে ৭ টি কলেজে আবেদন করতে পারবে।

৬। আবেদন করার পর
আবেদন এরপরে ছাত্রছাত্রীদের করণীয় কাজ হলো আপনি যে কলেজে আবেদন করেছেন সেই কলেজে আবেদনের প্রিন্ট কপি ও ২৫০ টাকা ফ্রি বাবদ স্ব-শরীরে ১১ ই জুনের মধ্যে জমা দিবেন।

আবেদন এর প্রিন্ট কপি ও ফি কলেজে জমা না দিলে আবেদন বাতিল বলে গণ্য হবে।

অনার্স প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে ৩ জুলাই ২০২২ তারিখে।

কিভাবে আবেদন করবেন সেটা নিয়ে ২২ তারিখ রাতে অথবা ২৩ তারিখে পোষ্ট করব।

The post জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ১ম বর্ষ (২০২১-২২) ভর্তি বিজ্ঞপ্তি appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments