Search box..

ওয়েস্ট ইন্ডিজের জন্য তিন ফরম্যাটেরই স্কোয়াড ঘোষণা করল বিসিবি || টেস্ট স্কোয়াডে সাড়া দিলেন ফিজ

ওয়েস্ট ইন্ডিজের জন্য তিন ফরম্যাটেরই স্কোয়াড ঘোষণা করল বিসিবি || টেস্ট স্কোয়াডে সাড়া দিলেন ফিজ


ওয়েস্ট ইন্ডিজের জন্য তিন ফরম্যাটেরই স্কোয়াড ঘোষণা করল বিসিবি || টেস্ট স্কোয়াডে সাড়া দিলেন ফিজ

Posted:

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ।

আজকের টপিক ছিল বাংলাদেশের ক্রিকেট দলের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর সম্পকে । শ্রীলঙ্কার টেস্ট ম্যাচগুলো শেষ করে ছুটি কাটিয়ে ১৬ই জুন থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্দেশ্যে রওনা দিবে । ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে দুটি টেস্ট, তিনটি টি২০ এবং কিছু ওয়ানডে ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ । কতটি ওয়ানডে ম্যাচ খেলবে এ ব্যাপারে ক্রিকেট বোড জানায়নি । বাংলাদেশ ক্রিকেট বোড ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সকল ফরম্যাটের জন্য নিদিষ্ট সংখ্যক খেলোয়াড়দের স্কোয়াড ঘোষণা করেছে । এ সম্পকে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো ।

বতমানে যে ২০২১ থেকে ২০২৩ সালে ওয়ানডে বিশ্বকাপ চলছে তার শীষে রয়েছে বাংলাদেশ । এই বিশ্বকাপের অন্তভূক্ত ১৮টি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ । তার মধ্যে ১২টিতে জয় পেয়েছে এবং ৬টিতে হারের দেখা মিলেছে বাংলাদেশের । এই বিশ্বকাপের শীষ অবস্থান ধরে রাখতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে ম্যাচের জয়ের বিকল্প নাই । এসকল ম্যাচ জয় পেয়েছে অধিনায়ক তামিমের নেতৃত্বে ।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোড (বিসিবি) কিছুদিন আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর সম্পকে অভিহিত করেন । তিনি বলেন বাংলাদেশ ১৬ই জুন থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজে ক্যাম্প করবে । এসময় তিনি স্কোয়াড ঘোষণা করেন । তিন ফরম্যাটে তিনটি ভিন্ন অধিনায়ক । টেস্টে মমিনুল হক, ওয়ানডেতে তামিম ইকবাল এবং টি২০ তে Silent Killer মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ।


স্কোয়াডে বেশ কিছু পরিবতন এনেছে বিসিবি । টেস্ট স্কোয়াডে যুক্ত হয়েছেন বাংলাদেশ দলের অন্যতম দুইজন পেসার কাটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান এবং অন্যজন রেজাউর রহমান রাজা । তিন ফরম্যাটেই রয়েছেন সাকিব আল হাসান । হজের কারণে ছুটি নিয়েছেন মুশফিকুর রাহিম । সাইফ খেলাতে যোগদান করেছে । ওয়ানডে ও টি২০ তে নতুন মুখ এনামুল হক বিজয় । যুক্ত হয়েছেন মোসাদ্দেক হোসেনও । টি২০ থেকে বাদ যাননি মুনিম শাহরিয়ার । ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সম্পূণ স্কোয়াড নিচে প্রকাশ করা হলো ।

ODI: Tamim Iqbal (Captain), Liton Das, Najmul Hossain
Shanto, Shakib Al Hasan,
Yasir Ali, Mahmudullah, Afif Hossain, Mosaddek Hossain, Nurul Hasan Sohan, Mehidy
Hassan, Taskin Ahmed,
Shoriful Islam, Mustafizur
Rahman, Ebadot Hossain,
Nasum Ahmed, Mohammad
Saifuddin and Anamul Haque Bijoy.

T20I: Mahmudullah (Captain), Munim Shahriar, Liton Das,
Anamul Haque Bijoy, Shakib Al Hasan, Afif Hossain, Mosaddek Hossain, Nurul Hasan Sohan, Yasir Ali, Mahedi Hasan, Mustafizur Rahman, Shoriful Islam,
Shohidul Islam, Nasum
Ahmed and Mohammad
Saifuddin.

Test: Mominul Haque
(Captain), Tamim Iqbal,
Mahmudul Hasan Joy, Najmul Hossain Shanto, Shakib Al Hasan, Liton Das, Mosaddek Hossain, Yasir Ali, Taijul Islam, Mehidy Hassan, Ebadot Hossain, Khaled Ahmed, Rejaur Rahman Raja,
Shohidul Islam, Mustafizur
Rahman and Nurul Hasan
Sohan.

The post ওয়েস্ট ইন্ডিজের জন্য তিন ফরম্যাটেরই স্কোয়াড ঘোষণা করল বিসিবি || টেস্ট স্কোয়াডে সাড়া দিলেন ফিজ appeared first on Trickbd.com.

WiFi Router এডমিন পাসওয়ার্ড ছাড়াই সেই রাউটারে কতগুলো ডিভাইস কানেক্টেড আছে, তা দেখুন।

Posted: 25 May 2022 08:10 PM PDT

আসসালামু আলাইকুম।

কীভাবে এডমিন পাসওয়ার্ড ছাড়াই কোনো Router এ কতগুলো ডিভাইস কানেক্টেড আছে সেটা দেখবেন?

নোট: আপনার পারসোনাল যদি কোনো ওয়াইফাই থাকে, নিচের এপটি নামিয়ে কানেক্টেড ডিভাইস গুলো দেখে এবং ডিভাইস গুলো সঠিক কিনা তা দেখার জন্য আপনার রাউটার এডমিন প্যানেলে ঢুকে Manage Device এ ক্লকি করকে ঠিক সেম ডিভাইস গুলোই দেখতে পাবেন। আমি নিজে এটি পরিক্ষা করেছি, তারপর আপনাদের শেয়ার করছি।

তো প্রথমে Play Store এ চলে যান। এরপর Fing Network লিখে সার্চ দিন। এরপর নিচের এপটি ডাউনলোড করে নিন।

এরপর এপটি ওপেন করবেন এবং কিছু Permission চাইবে সেগুলো দিয়ে দিবেন। Location অন করতে বলবে। লোকেশন অন করে দিবেন।

এরপর নিচের মত সেই ওয়াইফাই এর নাম এবং ডিটেইলস দেখতে পাবেন।

এরপর Scan for devices এ ক্লিক করবেন। তারপর স্কানিং 100% হওয়া পর্যন্ত ওয়েট করবেন।

এরপর কানেক্টেড ডিভাইস গুলোর ফোনের নাম ও মডেল দেখতে পাবেন। Refresh এ ক্লিক করে রিফ্রেশ দিতে পারবেন। Generic নামের ডিভাইস গুলো হলো এগুলো Unknown Device বা অনেক আগের Old device। রাউটার এডমিন প্যানেলে ঢুকলেও কিছু unknown device দেখতে পাবেন সেইগুলো।


এই এপে শধু কানেক্টেড ডিভাইস গুলোই দেখতে পাবেন। বাট ঐ ডিভাইস গুলো ব্লোক দিতে পারবেন না।

আজ এ পর্যন্ত্যই। আল্লাহ হাফেজ।

The post WiFi Router এডমিন পাসওয়ার্ড ছাড়াই সেই রাউটারে কতগুলো ডিভাইস কানেক্টেড আছে, তা দেখুন। appeared first on Trickbd.com.

CD/DVD ও Pendrive এবং BIOS সেটিংয়ের ঝামেলা ছাড়া আপনার কম্পিউটারে উইন্ডোজ সেটাপ দিন।

Posted:

আজকে আমি আপনাদের সাথে কম্পিউটারের মধ্যে উইন্ডোজ সেটাপ দেওয়ার বিষয় নিয়ে হাজির হয়েছি। আশা করি পোস্টের শিরোনাম দেখে বুঝতে পেরেছেন যে পোস্টটি একটু আলাদা ধরনের। কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে উইন্ডোজ সেটাপ দেওয়ার জন্য আমরা সাধারণত সকলেই CD/DVD বা Pendrive এর ব্যবহার করে থাকি। যদিও বর্তমানে সিডি/ডিভিডি এর মাধ্যমে সেটাপ আমরা কমই দিয়ে থাকি। বেশীরভাগ উইন্ডোজ সেটাপ এখন আমরা পেন্ড্রাইভের মাধ্যমে দিয়ে থাকি। তবে আপনি যদি চান আজ থেকে উপরোল্লিখিত দুটি মাধ্যম বাদ দিয়ে বা পরিহার করে একটি কম্পিউটার সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারে উইন্ডোজ সেটাপ দিতে পারবেন। এছাড়াও আরেকটি বিষয় হচ্ছে যে, সেটাপ দেওয়ার আগে বেশিরভাগ কম্পিউটারের এই BIOS সেটিংসের পরিবর্তন করা লাগে। যা অনেকের কাছে খুব ঝামেলার মনে হয়। যার কারণে অনেক কম্পিউটার ব্যবহারকারী উইন্ডোজ সেটাপ দেওয়াকে অনেক কঠিন কাজ মনে করেন এবং কম্পিউটার সার্ভিস সেন্টারে গিয়ে ৩০০-৫০০ টাকা দিয়ে উইন্ডোজ সেটাপ দিয়ে থাকেন। তো আপনি যদি এইসব সিডি/ডিভিডি, পেনড্রাইভ এবং বায়োস এর ঝামেলা ছাড়া আপনার কম্পিউটারে উইন্ডোজ সেটাপ নিজে নিজে দিতে চান, তাহলে আপনার জন্য আমার আজকের এই পোস্ট।

মূলত আমরা আজকে এই পোস্টে যা দেখবো। তা হলো একটি কম্পিউটার সফটওয়্যার নিয়ে। যার মাধ্যমে আপনি আপনার পিসিতে উইন্ডোজ সেটাপ দিতে পারবেন অর্থাৎ আপনার পিসিতে বর্তমান রানিং থাকা অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে একটি সফটওয়্যার ইনস্টল দিয়ে তার মাধ্যমে আপনি আপনার কম্পিউটারে নতুন করে আবার একটি অপারেটিং সিস্টেম সেটাপ দিতে পারবেন। ঠিক যেভাবে সিডি/ডিভিডি অথবা পেনড্রাইভ দ্বারা দিয়ে থাকেন। সিডি/ডিভিডি ও পেনড্রাইভ দ্বারা সেটাপ দিতে গেলে বায়োস সেটিংয়ের ঝামেলা পোহাতে হয়। এইছাড়াও অনেক ধরনের বিষয় জানতে হয়। যেমন কিবোর্ডের কোন কি বা বাটন চাপলে বায়োস আসবে। কোন কি বা বাটন চাপলে সেটাপ আসবে ইত্যাদি। কিন্তু আপনি যদি আমার দেওয়া সফটওয়্যারের মাধ্যমে উইন্ডোজ সেটাপ দেন তাহলে আপনাকে আর এইগুলো জানতে হবে না। শুধুমাত্র আপনার একটু কম্পিউটার পরিচালনা করার ধারনা থাকলেই হবে।

প্রথমে আপনাকে এই লিংকে ক্লিক করে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। আমি আপনাদের যে সফটওয়্যারটি দিচ্ছি এটি পুরোপুরি ফ্রি। অর্থাৎ কোন লাইসেন্স কি এর প্রয়োজন পরবে না। শুধুমাত্র কয়েক ক্লিক করে ইনস্টল করে নিবেন। এটি খুবই সহজ ও দরকারি একটি সফটওয়্যার। এর মাধ্যমে আপনি আগের সেটাপ দেওয়া উইন্ডোজটি বাদ নিয়ে নতুন করে আরেকটি উইন্ডোজ দিতে পারবেন। আবার আপনি যদি চান আগেরটি রেখে নতুন আরেকটি সেটাপ দিতে অর্থাৎ ক্লোন করতে তাহলে তাও করতে পারবেন।

সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার পর অন্যান্য সফটওয়্যার ইনস্টল দেওয়ার মত আপনার পিসিতে এই সফটওয়্যারটি ইনস্টল দিয়ে নিন। দেওয়ার পর সফটওয়্যারটি ওপেন বা রান করলে ঠিক উপরের স্ক্রিনশটের মত আসবে। এখানে আপনি মোট চারটি বাটন দেখতে পাবেন। এগুলো হলো Reinstall Windows, New Installation, Systme Clone এবং Multi Installation USB উল্লেখিত এই চারটি বাটনের মাধ্যমে চার ধরনের সুবিধা বা কাজ করতে পারবেন এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে। রিইনস্টল উইন্ডোজ বাটনের কাজ হলো আপনি এর মাধ্যমে আগের উইন্ডোজটিকে বাদ নতুন করে উইন্ডোজ দিতে পারবেন। নিউ ইনস্টলেশনের কাজ হলো আপনি এর মাধ্যমে আগের উইন্ডোজটি রাখার পাশাপাশি নতুন আরেকটি উইন্ডোজ অন্য ড্রাইভে সেটাপ দিতে পারেবেন। সিস্টেম ক্লোন বাটনটির কাজ হচ্ছে পূর্বের উইন্ডোজ বা সিস্টেমকে ক্লোন করে অন্য ড্রাইভে সেভ করে রাখতে পারবেন। সর্বশেষ বাটন মাল্টি ইনস্টলেশন ইউএসবি এর কাজ হচ্ছে
একটি ইউএসবিতে আপনি কয়েকটি আলাদা আলাদা উইন্ডোজ সেট করে নিতে পারবেন। এখানে আমরা মূলত প্রথম বাটন অর্থাৎ Reinstall Windows বাটনের কাজ দেখবো। অর্থাৎ আমরা সাধারণত সিডি/ডিভিডি অথবা পেনড্রাইভ এর মাধ্যমে যেভাবে পিসিতে উইন্ডোজ সেটাপ দিয়ে থাকি সেভাবে এই বাটনটির মাধ্যমে উইন্ডোজ দেওয়া শিখবো। তো এখানে আমরা পুরাতন উইন্ডোজ বাদ দিয়ে নতুন উইন্ডোজ সেটাপ দেওয়ার জন্য Reinstall Windows বাটনে ক্লিক করব।

ক্লিক করার পর আপনি আপনার পিসিতে যে ভার্সনের উইন্ডোজ সেটাপ দিতে চাচ্ছেন সেটির img ফাইল আপনার পিসি থেকে সিলেক্ট করে দিতে হবে। এর জন্য আপনাকে উপরের স্ক্রিনশটের মত উইন্ডোজ লোগো সম্বলিত বাটনে ক্লিক করতে হবে।

তারপর আপনার কম্পিউটারের যে লোকেশনে উইন্ডোজের img ফাইলটি রয়েছে সেটি বের করে উপরের স্ক্রিনশটের মত সিলেক্ট করে Open বাটনে ক্লিক করুন।

বলে রাখা ভালো আপনাকে আপনার পিসিতে সেটাপ দেওয়ার আগে অবশ্যই আপনি উইন্ডোজের যে ভার্সনটি সেটাপ দিতে চান সেটির img ফাইল ডাউনলোড করে নিতে হবে। যেমন আমি আমার পিসিতে থাকা আগের উইন্ডোজ ৭ ভার্সনকে আপডেট করে উইন্ডোজ ১০ ভার্সন দিবো। তো আপনার কাছে যদি উক্ত ফাইল না থেকে থাকে তাহলে নিচে আমি উইন্ডোজের ভার্সন বেদে লিংক দিয়ে দিলাম আপনি এখান থেকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী ভার্সনটি ডাউনলোড করে নিন।

উইন্ডোজ img ফাইল ডাউনলোড লিংক:
>> Windows 7 (32bit)
>> Windows 7 (64bit)
>> Windows 8 (32bit)
>> Windows 8 (64bit)
>> Windows 10 Pro (32bit)
>> Windows 10 Pro (64bit)
>> Windows 11 Lite (64bit)
>> Windows 11 Pro (64bit)

আপনার কাঙ্খিত img ফাইলটি নির্বাচন করার পর ঠিক উপরের স্ক্রিনশটের মত আসবে। এইবার আপনার কাজ হলো Next বাটনে ক্লিক করা।

নেক্সট বাটনে ক্লিক করার পর উপরের স্ক্রিনশটের মত আসবে। এখানে মূলত যে ড্রাইভে আগের উইন্ডোজটি দেওয়া রয়েছে সেটি সিলেক্টকৃত অবস্থায় দেখাচ্ছে অর্থাৎ সি ড্রাইভ। কারণ আমরা সাধারণত সকলেই সি ড্রাইভে উইন্ডোজ দিয়ে থাকি। তো সেটিই এখানে অটো সিলেক্ট হয়ে যাবে। এছাড়াও আপনার অন্যান্য ড্রাইভগুলো দেখাবে। তো এখানে যেটা যেভাবে সিলেক্ট আছে সেটা সেভাবে রেখে অর্থাৎ কোন পরিবর্তন না করে Next বাটনে ক্লিক করুন।

তারপর উপরের স্ক্রিনশটের মত একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে আপনাকে বলা হচ্ছে WinPE Image তৈরি করার কিছু সময়ের প্রয়োজন এখন আপনি কি তা চান, চাইলে Yes বাটনে ক্লিক করুন।

তারপর উপরে স্ক্রিনশটের মত আরেকটি ডায়াল বক্স আসবে। এখানে কিছু সময় নিবে উইন্ডোজ img ফাইলটিকে WinPE Image হিসেবে তৈরি করার জন্য।

তারপর উপরের স্ক্রিনশটের মত একটা সতর্কীকরণ বার্তা নিয়ে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে বলা হচ্ছে আপনি যে ড্রাইভটি সিলেক্ট করেছেন সেটিতে যে ডাটা বা ফাইলগুলি রয়েছে সেগুলো ধ্বংস হয়ে যাবে অর্থাৎ আর ফিরে পাবেন না। তো এখানে ভয়ের কিছু নেই। যেহেতু আমরা যে ড্রাইভটি সিলেক্ট করেছি সেটিতে আগের উইন্ডোজ সেটাপ দেওয়া ড্রাইভ। তো আমরা এখানে মূলত আগের উইন্ডোজটিকে বাদ দিয়ে নতুন উইন্ডোজ সেটাপ দিবো। এখন এখানে আপনার কাজ হচ্ছে Yes বাটনটি চাপা।

এইবার সর্বশেষ কম্পিউটার চালু থাকা অবস্থায় উপরের স্ক্রিনশটের মত আরেকটি ডায়ালগ বক্স আসবে। যেখানে বলা হচ্ছে আপনার কম্পিউটারটি রিবুট বা রিস্টার্ট অথবা রিসেট দিতে হবে তাই আপনাকে Yes বাটনে ক্লিক করতে হবে।

তারপর আপনার কম্পিউটারটি বন্ধ হয়ে পুনরায় আবার চালু হবে এবং ঠিক উপরের স্ক্রিনশটের মত আসবে। এখানে এখন মূলত আপনার পিসিতে নতুন উইন্ডোজটি ইনস্টল হবে। তো এর জন্য আপনাকে কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে। ইনস্টলের কার্যক্রম ১০০% পূর্ণ হওয়ার পর আবার আপনার কম্পিউটারটি রিবুট বা রিস্টার্ট অথবা রিসেট নিবে।

নেওয়ার পর উপরের স্ক্রিনশটের মত নতুন ইনস্টলকৃত উইন্ডোজের লোগো আসবে। তো এরপরে কিছু সেটিংস আসবে সেগুলো আপনার ইচ্ছে অনুযায়ী সেট করে নিতে হবে। যা আমরা সাধারণত সিডি/ডিভিডি বা পেনড্রাইভ এর মাধ্যমে সেটাপ দেওয়ার পর করে থাকি। তো আশা করি যাদের সেটাপ দেওয়ার পূর্ব অভিজ্ঞতা রয়েছে। তাদের উক্ত সেটিংসগুলো সেট করে সামনের দিকে অগ্রসর হতে অসুবিধা হবে না। আর আপনি যদি একদম নতুনও হোন তাহলে একটু সেটিংসগুলো একের পর এক কী আসতেছে তা পড়ে এবং বুঝেশুনে সামনের দিকে অগ্রসর হবেন। তাহলে সবকিছু সঠিকভাবে সম্পাদন করে সম্পন্ন করতে পারবেন।

পোস্টের শেষ পর্যায়ে এসে কিছু কথা বলে নেই। আসলে আমরা সাধারণত পিসিতে তখনই নতুন করে উইন্ডোজ সেটাপ দিয়ে থাকি। যখন আমাদের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে কোন ঝামেলা বা সমস্যা হয়। তো এই ক্ষেত্রে যদি অপারেটিং সিস্টেম সম্পূর্ন লস বা ড্যামেজ বা বাতিল হয়ে যায় অর্থাৎ কম্পিউটারটি কোনভাবেই আর ওপেন বা রান করা যাচ্ছে না। তখন কিন্তু আপনি আর এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনার কম্পিউটারটি সেটাপ দিতে পারবেন না। এর জন্য আপনাকে সে আগের সনাতন পদ্ধতি অর্থাৎ সিডি/ডিভিডি অথবা পেনড্রাইভ এর দ্বারস্থ হতে হবে। শুধুমাত্র আপনি এি সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে উইন্ডোজ সেটাপ তখনি দিতে পারবেন। যখন আপনার কম্পিউটারটি সচল থাকবে। অর্থাৎ আপনি এই সফটওয়্যার দিয়ে সেটাপ দেওয়ার চিন্তা করবেন যখন খেয়াল করবেন যে, আপনার উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমটি অচল হওয়ার পথে। আবার আপনি যদি চান আপনার পূর্বের ভার্সনের উইন্ডোজটি বাদ দিয়ে নতুন ভার্সনের উইন্ডোজ দিতে তখন আপনি এই সফটওয়্যারটির ব্যবহার করতে পারেন। বলতে বলতে অনেক কথাই বলে ফেললাম। আশা করি বিরক্তবোধ করেননি। তো পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে এবং উপকারে আসে তাহলে কষ্ট করে একটি লাইক এবং কমেন্ট করে যাবেন। এই বলে আমি আমার আজকের এই পোস্টটি এখানেই শেষ করলাম।

আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন।

সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন।

The post CD/DVD ও Pendrive এবং BIOS সেটিংয়ের ঝামেলা ছাড়া আপনার কম্পিউটারে উইন্ডোজ সেটাপ দিন। appeared first on Trickbd.com.

[ধামাকা পোষ্ট]‌‌ পড়ে নিন অনন্ত বিষাদগাথা বইটির তৃতীয় গল্প (ভাবোদয় )-part 2

Posted:

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । তাই বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক
যারা আগের পার্ট পড়েননি তারা এখান থেকে পড়ে আসুন । এবার part- 1 এর পর ,
,
,
,
,
,
, সাথে দেখা হল না। আমি একটা বড় বোন, একটা মেয়ে এবং একটা প্রেমিকা
হিসেবে ব্যর্থ হলাম। অবশ্যই এই সব কিছু আমার পড়াশোনায় ব্যাঘাত
ঘটিয়েছে, কিন্তু আমি কাউকে বলতে ভয় পেতাম আমার মনে কী চলছে। মনে
হত ঠিক গতবারের মতই এবারো বুঝি এটা আমার বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হবে। আমার
মা বাবা কে বলতে তো আরও ভয় পেতাম ।
এ সব ঝামেলা ঠিক হতে প্রায় এক বছর লেগে গেল, আর ডিসেম্বর এ আমি ফিরে
গেলাম ইন্ডিয়াতে, সেই অনুষ্ঠানে। একটা বেশ দরকারি ছাড় পেলাম আমি
সবকিছু থেকে। আমি একদম আলাদা একটা মানুষ ছিলাম। আমার নিজেকে
অবশ মনে হত। আর এতদিন অবশ থাকাটা ছিল অত্যাচার। আমি আর অবশ
থাকতে চাইতাম না, আমি কিছু অনুভব করতে চাইতাম। কিন্তু আমি আবার সেই
ব্যথাগুলো পাওয়ার ভয়ে ছিলাম। আমার চারিদিকে একটা দেয়াল গড়ে উঠেছিল
আর আমি আর কাউকে ঢুকতে দিতে চাইতাম না। আমি আরও আহত হতে
চাইতাম না। আর সবচেয়ে দুঃখজনক, এতকিছুর মাঝেও আমি ওকে ভুলতে
পারিনি।
আমার কথার মাঝেমাঝে ওকে মনে পড়ত, ভাবনা থেকে ভাবনার মাঝে ওকে
মনে পড়ত, এতটাই মনে পড়ত, যে এই লেখায় সেটা প্রকাশ করা সম্ভব না। মন
ভাঙলে যেমন লাগে, তাইই লেগেছিল আমার। ওর অনুপস্থিতি আমাকে ভেঙে
ফেলেছিল, আমাকে ছিঁড়ে, কেটে শতভাগ করে দিয়েছিল। তো কেমন করে এই
দুঃখের কাহিনী বর্ণনা করবে? আমার হৃদয় ভাঙার শব্দ কি শুনেছিলো? না-কি
শুনেও গ্রাহ্য করনি? আমি শুধু চেয়েছিলাম তুমি আমায় ভালোবাসো যেমন করে
আমি তোমায় ভালোবেসেছি। আমি তোমার জন্য সব দিতে রাজি ছিলাম। হোক
সে হাজার সমুদ্র বা আরও বড় কিছু। কিন্তু আমি জানি তুমি আমার জন্য কিছুই
করতে রাজি না। আমি তোমাকে সেই বিরল ভালোবাসাটুকু দিতে চেয়েছিলাম যা
তোমার প্রাপ্য নয়। আমাকে অশ্রুসিক্ত করে গিয়েছিলে তুমি, আহত ভাঙা মন
নিয়ে। কিন্তু ধন্যবাদ প্রিয়তম, তুমি আমাকে একজন যোদ্ধা বানিয়েছ ৷
পাঠকের প্রতি, জীবনে ভালোবাসার মানুষ খোঁজা বা যে তোমাকে ভালোবাসে না
তাকে নিয়ে দুঃখিত হওয়া বাদেও অনেককিছু আছে। নিজেকে খোঁজ, নিজেকে
জানো। এমন করেও অনেক মধুর সময় কাটানো যায়, কেউ তোমাকে
ভালোবাসবে, এই আশা বাদ দিলেও। প্রথমত নিজেকে ভালোবাসো। নিজেই
নিজের ভালোবাসার খালি জায়গাটুকু ভরতে হবে, অন্য কারোর দায়িত্ব না সেটা।
নিজেই স্বয়ংসম্পূর্ণ হও। অভিযানে যাও, বনের মাঝে ঘুমিয়ে রাত কাটাও, রাতে
শহর ঘোর, একা একা কফি শপ এ বসে সময় কাটাও, লাইব্রেরির বইতে কিছু
লিখে রাখ, মানে,
যা ইচ্ছে কর। মাঝে মধ্যে নিজেকে ভালো লাগাতে একটু সুন্দর জামা কাপড় পর, একটু হাস। সব কাজ ভালোবাসা দিয়ে কর, কিন্তু
ভালোবাসাকে এমন ভাবে দেখ না যে এটা ছাড়া তুমি চলতেই পারবে না। নিজের
জন্যে বাঁচো। নিজেই খুশী থাক। নিজেকে ভালোবাসতে শেখা ঠিক অন্যকে
ভালোবাসার অভিজ্ঞতার মতই সুন্দর। নিজের কিছু স্বভাবের উপর হাসতে শেখাও
এর অংশ। নিজের প্রত্যেক কাজ, কাজের ধরনকে নিয়ে কৃতজ্ঞ থাকাও এর
অংশ। আসলে নিজেকে ভালোবাসতে শেখা হল এটা শিকার করা যে তুমি নিজে
অন্যদের থেকে আলাদা, এবং তুমি লাখের মধ্যে এক। নিজেকে ভালোবাসতে
শেখা হল নিজের জীবনে খুশী থাকার জানা যে এই মুহূর্তে তুমি সুন্দর কারণ
তুমি, তুমিই ।
মানুষ তোমাকে তোমার ক্ষত চিহ্নের জন্যে ছোট করে দেখবে, তোমার সহজ
হৃদয়কে নিয়ে হাসাহাসি করবে, তোমাকে বড় হতে দেখতে চায় না দেখে তোমার
আশা ভরসা নষ্ট করবে। অনেকে থাকবে যারা তোমার আবেগ নিয়ে খেলবে
কারণ তারা নিজেদের আবেগ নিয়েই ঠিক জানে না। কিন্তু তুমিই এসব কে কেমন
করে উপেক্ষা করবে, সেটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদের কাছে না, তোমার
কাছে। তুমিই নিজেকে বাঁচাতে পার। নিজের জন্য কিছু করো। এটাই ভালো
হওয়ার প্রথম পদক্ষেপ। নিজেকে সেই ভালোবাসাটুকু দাও যা তুমিই অন্যদের
দিতে চাও কিন্তু তারা দাম দেয় না। সুস্থ হওয়াটাও সুন্দর।
আমি ভেঙে পড়ার পর, আমি নিজেকে পুনরায় গড়ে তুলেছি কিছু টুকরো থেকে।
এমনভাবেই এমন কিছু অংশ আছে যা আর কোনদিন পাওয়া যায়নি। এখন আমি
অনেকটা এক চিত্রের মত, যা অনেক আলাদা আলাদা অংশ থেকে তৈরি আর
যার মধ্যে সৌন্দর্য বের করতে এক বিশেষ দৃষ্টি লাগে। ভুল মানুষকে ভালোবাসা
থেকে দু’টো জিনিস হতে পারে, এক, তোমাকে সেটা উদ্বুদ্ধ করতে পারে, ঠিক
মানুষের জন্যে অপেক্ষা করার, অথবা সেটা তোমার কাছ থেকে আশাটুকুই কেড়ে
নিতে পারে । দ্বিতীয়টা হলে, একটু থাম। গভীর একটা শ্বাস নাও। নিজের ব্যথিত
সত্ত্বাকে সময়ের ওষুধটাকে নেয়ার সুযোগ দাও। সব ঠিক হয়ে যাবে। শুধু সময়টা
দরকার। আর দরকার একটু ধৈর্য। ভুল মানুষটা আসলে সেই মহাপরিকল্পনার
হাতে একটা পেয়াদা মাত্র, সে নিশ্চয়ই একদিন তোমাকে ঠিক মানুষের কাছে
নিয়ে যাবে।
এতদিন ধরে নিজেকে এমন ভাবে একজন ভালো মানুষে গড়ে তুলে, নিজেকে
ইতিবাচক ভাবনায় রেখেও, আজও মাঝে মধ্যে আমার মাথায় আত্মহত্যার চিন্তা
আসে। কিন্তু কোন ছোট সমস্যা হলেই যে আমি ছুরির দিকে হাত বাড়াই না,
এটাই আমার জন্য অনেক বড় একটা ব্যাপার। অন্যরা যা করতে সফল নয়,
সেটা করতে গেলে এমন কষ্ট করতে হবে যা অন্যরা করতে রাজি না। খুব শীঘ্রই আমি একজন প্রিয় বন্ধুকে পেলাম, যে আমাকে ওর ঝড় ডাকত কারণ আমার
নামের একটা অংশ একটা ঝড়ের নাম থেকে নেয়া। আমি চাইনি এমন বন্ধুকে, কিন্তু ও আমাকে বুঝতো । আমাকে ও জড়িয়ে ধরলে কেন যেন মনে হত আমি
ঠিক জায়গায় আছি। মনে হতো আমি বাড়িতে আছি। ওর গায়ের প্রত্যেক হাড়ের
গড়ন আমার মনে আছে। ও আমাকে সাহায্য করেছে আমার সকল বাধা ভুলে
আছে। আমি জিজ্ঞেস করতাম নিজেকে, কী করেছিলাম আমি যে আমার এত
সামনের দিকে আগাতে। এই মহা ব্রহ্মাণ্ডে সকলের জন্যই একটা পরিকল্পনা
ব্যথা প্রাপ্য? কিন্তু এখন আমি জিজ্ঞেস করি, কী করেছিলাম আমি যে আমি এত
ভালোবাসা পাচ্ছি? নিজের দেখার ধরণ বদলানো তোমার জন্য অনেক কিছু
করতে পারে। বলা হয়, ‘ভগবান যদি তোমাকে অপেক্ষায় রাখে, জেনে রাখ তুমি
যা চেয়েছ তার চেয়েও অনেক বেশী পাবে।’ আমার বিশ্বাস হত না, এখন পর্যন্ত।
সবকিছুর আসলেই কারণ থাকে। আমার এখনও আমাদের একটা কথোপকথন
মনে আছে, আমি বললাম,
'আমি আমি হওয়ার আগে তোমার সাথে দেখা হলে ভালো হত।
'কী বলতে চাচ্ছ?' ও জিজ্ঞেস করল
'না মানে মানুষ বলে যে তোমার অতীত তোমাকে গড়ে তোলে, তোমার
অন্যদের সাথে সম্পর্ক অনেকটাই নির্ভর করে তোমার অতীতের উপর। কিন্তু
আমার ইচ্ছা করে আমি তোমাকে চিনতাম আমার সাথে এতকিছু খারাপ হওয়ার
আগে। এমন করে একাকীত্ব কাটানোর আগে, এমনভাবে মানুষকে ভরসা করা
বন্ধ করার আগে । আমি এই ভালোবাসার অযোগ্য মানুষ হওয়ার আগে।
'তুমি তাহলে দেখো না তাই না? তুমি এক সুন্দর যুদ্ধক্ষেত্র। তুমি আমার
কাছে এসেছিলে তোমার খারাপভাবে শেষ হওয়া সম্পর্ক আর ব্যথাদায়ক সব
ভাবনাগুলি হাতের মুঠোয় নিয়ে, আমাকে ক্ষমাস্বরূপ দিতে।
কিন্তু ব্যাপারটা হলো এই যে পৃথিবী তোমাকে যেমন করে ভেঙে ফেলেছেটা নিয়ে
তোমার আক্ষেপ করার কোন মানে নেই। ভয়, সংশয় বা ক্ষতচিহ্ন থাকার জন্য
তোমাকে ক্ষমা চাইতে হবে না। তোমার মনে হয় তুমি যথেষ্ট না। যে তোমার
অতীত তোমার কাছ থেকে অনেকটাই কেড়ে নিয়েছে। কিন্তু তুমি ভুল। তোমার
অতীত তোমাকে গড়েছে কিন্তু তোমার কাছ থেকে কিছু নিতে পারেনি। সেটা শুধু
তোমাকে আরও শক্ত করে তুলেছে, আরও যোগ্য করে তুলেছে ভালোবাসার।
মাঝে মধ্যে আমার খুব খারাপ লাগে যখন আমার মনে হয় তুমি নিজেকে তেমন
করে দেখ না যেমন করে আমি তোমাকে দেখি। দেখ আমি তোমার মা বাবার
আলাদা হওয়া বা তোমার বোনের দুঃখ দেখি না। আমি তোমার ত্বকে দৃশ্যমান
দুঃখটাও দেখি না, আমি তোমার ‘ভালোবাসি’ কথাটা বলার সময় ভয়টাও দেখি না। তোমাকে দেখলে আমি দেখি গোলাপ। আমি দেখি অনেক অনেক সাহস,
অনেক আশা । আমি দেখি একজন যে ভয় পাওয়া সত্ত্বেও লড়ে যাচ্ছে। নিজেকে
দুর্বল ভাবা সত্ত্বেও লড়ে যাচ্ছে। আমি এমন শক্তি দেখি যা আমাকে জোর করে
থেকে যেতে।’
প্রথম ভালোবাসা সেই মানুষ না যাকে কেউ প্রথমে ভালোবাসে। সেটা হল সেই
মানুষ যাকে জীবন থেকে মুছে ফেলা যায় না, অনেক চেষ্টা সত্ত্বেও। আর এটা
আমি কোনদিন বিশ্বাস করিনি ওকে দেখার আগে। আমি জানতাম আমি ওকে
ভালোবাসি যখন ওর সামনে আমি একটু স্নায়ুগ্রস্থ হয়ে পরতাম, বা যখন আমার
হৃদস্পন্দন বেড়ে যেত ওর আসে পাশে থাকলে। আমি জানতাম আমি ওকে
ভালোবাসতাম, যখন ওর সাথে থাকলে আমি শান্ত থাকতাম। ওর চোখের দিকে
তাকালে, আমি নিজেকে শুধরানোর কারণ পেতাম। আমি দেখতাম ও কেমন
করে আমাকে দেখে, আর এখন আমি নিজে ততটা ভালো হওয়ার চেষ্টা করব
যতটা ভালো ও আমাকে অনুভব করায়।
আসলে আমিই নিজেকে আটকে রাখছিলাম। হ্যাঁ, আমি অনেক কঠিন সময়ের
সম্মুখীন হয়েছি। আর সেই যাত্রা থেকে জীবিত ফিরে আসা আমার জন্য সহজ
ছিল না। আমি ভেঙে গিয়েছিলাম কিন্তু আমি এখনও নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে আছি,
জীবিত। কিন্তু এখনও এটা সহজ হয়ে ওঠেনি। আমাকে বাইরে থেকে দেখে
যোদ্ধা লাগলেও, ভিতরে আমি দুর্বল। আমি বলব না যে আস্তে আস্তে সব ঠিক
হয়ে যাবে, কারণ যখন মানুষ আহত হয়, ব্যথা হবেই, আর তখন মনে হয়
কোনভাবেই এটা ঠিক হবে না। কিন্তু ভুলবে না, তুমি শক্তিশালী। হ্যাঁ জীবন
অনেক কঠিক হয়ে উঠতে পারে, তুমি নিজেকে দুর্বল অনুভব করতে পারো, কিন্তু
তার মানে এই না যে তুমি জীবন ছেড়ে চলে যাও। তুমি বেছে নাও ব্যথা অনুভব
করার রাস্তাটা, ঠিক আমার মতন। তুমি একজন মানুষ, আর মানুষরা ব্যথার
প্রত্যেক কণা পুরোপুরি অনুভব করে। কিন্তু তাও, তুমি আবার সেই ধুলো থেকে
উঠে নিজের সিংহাসনে নিজের জায়গা ফিরে পেতে পার। নিজের জীবনের হাল
ধরতে কোনদিনই অনেক দেরি হয়ে যায় না। সময় লাগতেই পারে, অনেক ব্যথা,
অনেক নিদ্রাহীন রাত, আরও অনেক কিছুই হবে। কিন্তু সময় আসলে তুমি ঠিকই
সুস্থ হয়ে যাবে। মনে রেখ, তোমাকে ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে এমন একটা সময়
তুমি পার করেছ, তাহলে এটা আর কী? এটাও নিশ্চয়ই পার করতে পারবে।
আমি আবার নতুন করে ভরসা পেতে শুরু করি। আমি সবকিছুর ভালো দিক
খুঁজে পেতে শুরু করি। আমি সব কিছু নিয়ে আরেকটু কম মাথা ব্যথা নিতে শুরু
করি। আমি আস্তে আস্তে নিজেকে আবার আগের মত করে তুলি, নিজের
ভয়গুলোকে নিয়ে আরেকটু কম ভাবতে শুরু করি। আমি নিজের আসে পাশে ।
এমন মানুষকে রাখতে শুরু করি যারা আমাকে সান্ত্বনা দেয়। যারা আমার সাথে
তাদের সময় ব্যয় করে । আমি আস্তে আস্তে নিজের বাঁধন থেকে মুক্ত হই । নিজের
স্ব-সংশয় আর চিন্তা থেকে মুক্ত হই। আমি পেছনের ঘটনাগুলোর দিকে তাকানো
বন্ধ করি। আর যখন দেখি, তখন আমি নিজেকে মনে করাই ঠিক কেন আমি
সেসব ছেড়ে এসেছি। আমি নিজেকে হারিয়ে ফেলেছিলাম। আমি ধ্বংস হয়ে
গিয়েছিলাম এবং অবশ ছিলাম অনেকদিন, কিন্তু আমি ফিরে এসেছি নতুন একজন
হিসেবে, একজন নতুন এবং আরও ভালো আমি। নিজেকে খুশী হতে দাও।
আমি পারলে যেকোন কেউ পারবে। আমার মা বাবার মধ্যে সম্পর্কে যদিও কোন
পরিবর্তন আসেনি, আমি তবুও আমার বোনের সাথে দেখা করার সুযোগ পাই।
আর ওকে আমার বন্ধুদের সাথে পরিচয় করিয়েও অনেক ভালো লাগে।
শান্ত মানুষ হওয়ার সবচেয়ে হাস্যকর ব্যাপার হলো মানুষ তোমাকে দুর্বল মনে
করে। যেন, অন্যদের ব্যাক্তিগত সমস্যা এবং নাটকীয়তার উপর নির্ভরশীলতা
মানুষের বিশেষ কোন গুণ। কিন্তু মনে রাখা দরকার, সবচেয়ে সুন্দর মানুষদের
জীবনেই সবচেয়ে দুঃখজনক মুহূর্ত গুলো থাকে। আর শেষে বলা উচিত, মানুষ
সবসময়ই তোমাকে হিংসে করবে কারণ তোমার চরিত্র তোমার নামের থেকে
বেশী গুরুত্বপূর্ণ। কেউ আমাকে একবার জিজ্ঞেস করে ছিল এতকিছুর পরও আমি
কেমন করে এমন আছি। আমি বলেছি, কারণ, যাই হোক না কেন,
আমি একজন যে সব উপেক্ষা করে এগিয়েছি
আমি অবলা নই ।
(আইমান ইমতিয়াজ আলম কর্তৃক অনুদিত)

তো আজকে এই পর্যন্তই । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । টাইপ করি অনেক ধৈর্য্য নিয়ে । তাই একটু উৎসাহ দিলে ভালো হয় । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমি

The post [ধামাকা পোষ্ট]‌‌ পড়ে নিন অনন্ত বিষাদগাথা বইটির তৃতীয় গল্প (ভাবোদয় )-part 2 appeared first on Trickbd.com.

কিভাবে জিমেইল ছাড়া আনলিমিটেড ফেইক আইডি তৈরী করব?

Posted: 25 May 2022 08:33 AM PDT

বতমানের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক। যেখানে সবচেয়ে বেশি লোক নিজের সময় দেয়।
তা আমরা সকলেই জানি। আজ বলব কিভাবে নিজের পরিচয় গোপন রেখে ফেক আইডি খুলতে হয়।
তার আগে বলব

কেন ফেসবুকে ফেক আইডি খুলব।

মূলত আপনি যদি কোন আপনার পরিচয় গোপন রেখে কারো কাছ থেকে কিছু জানতে অথবা মজা করার জন্য ও খুলতে পারেন। তবে আমি বলব বিনা প্রয়োজনে না খোলাই ভালো। যদিও এভাবে ফেক আইডি খুললে কেউ কখনো আপনাকে চিনতে পারবেন।
ধরুন, আপনি ফেক আইডি খুলবেন। খুলতে আপনার যে ইমেইল বা নম্বার লাগবে সেটা দিয়েই আপনার পরিচয়। কেউ যদি কোন অনৈতিক কাজ করে তাকে চিনতে তার জিমেইল বা মোবাইল নম্বার যথেস্ট।
এখন যদি আপনি ভাবেন যে আমি সেই কাজটা অন্যের জিমেইল আইডি বা ফোন দিয়ে করব। সেখানে আপনি যাহার জিমেইল বা ফোন নম্বার দিয়ে খুলেছেন সে ফেসবুক কতৃপক্ষের কাছে ধরা থাকবে।
আর এভাবেই ফেসবুক তাদের কাজ চালিয়ে আসতেছে। যে আইডি দিয়ে খারাপ কাজ করে প্রথমত সে আইডি ব্লক করে। তা না হলে তার চেয়ে মারাক্তক অপরাধ হলে অপরাধীকে ধরতে ফোন নম্বার বা জিমেইল যথেষ্ট।আমি এখন এমন পদ্ধতির কথা বলব যে পদ্ধতিতে আপনি কখনোই আইডি খুলেন নাই।চলুন তাহলে দেখি কিভাবে ফেক আইডি খুলতে হয়?
১. প্রথম আপনার ফোন থেকে জিমেইলে যান। তারপর ফেক জিমেইল লিখে সাচ করুন। সাচ করার পর প্রথম লিংকে ক্লিক করুন।
অথবা লিঙ্কে ক্লিক যান।

তারপর যে পেজটি ওপেন হবে সেখানে একটি জিমেইল কোড দেখতে পাবেন।
২.তারপর জিমেইলটা কপি করুন। এবার পেজটাকে একপাশে রেখেদিন।
মনে রাখবেন, আপনি যদি সেই পেজটি ডিলিট করে ফেলেন আর কোনো ভাবেই আপনি সেই পেজে পাওয়া সেই ইমেইলটি আর পাবেন না। সেজন্য আপনার করতে ইমেইলটি পাওয়ার পরে মোবাইলের নিচের মাঝের অপশনে ক্লিক করে কেটে দিবেন।
এবার নতুন করে ফেসবুক ওপেনকরেন। Created account এ যান। আপনার নাম লিখুন তার পর আপনার পদবি লিখুন। যেহেতু আপনি ফেক একাউন্ট খুলছেন তাই নিজের কিছুই দিবেন না। মোট কথা যেভাবে আপনি সাধারন ভাবে আইডি খুলেন ঠিক সেভাবেই কন্টিনিউ করুন।
.যেখানে আপনার জিমেইল বা ফোন নম্বার চাইবে সেখানে কপি করা ইমেইলটি বসিয়ে দিন। এবং কন্টিনিউ আইডি খুলে ফেলুন

এবার আসুন ভেরিফাই করবেন কিভাবে। এখন আপনার মোবাইলের পাশে থাকা ফেক ইমেইলটির পেজে যান।


. রিফ্রেশ করুন। দেখুন একটা ৬ সংখ্যার কোড এসেছে।.কোডটি কপি করে রাখুন। এবার আবার ফেসবুক ওপেন করুন। দেখুন আপনার তৈরি করা ফেক একাউন্টে ৬ সংখ্যার কোড চাইবে।

এবার কপি করা করা লিংকটি এখানে বসান। এবং ওকে দিয়ে। খুলে ফেলুন। আপনার ফেক একাউন্ট।

শেষ কথা দয়া করে কেউ খারাপ উদ্দেষ্যে ফেক একাউন্ট খুলবেন না।কোথাও না বুঝলে বলবেন।

The post কিভাবে জিমেইল ছাড়া আনলিমিটেড ফেইক আইডি তৈরী করব? appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments