Search box..

সাম্প্রতিককালের সবচেয়ে জনপ্রিয় থ্রিলার বই । পড়ে নিন এখনই ।

সাম্প্রতিককালের সবচেয়ে জনপ্রিয় থ্রিলার বই । পড়ে নিন এখনই ।


সাম্প্রতিককালের সবচেয়ে জনপ্রিয় থ্রিলার বই । পড়ে নিন এখনই ।

Posted: 26 May 2022 10:26 AM PDT

হ্যালো ব্রো, স্বাগতম, সবাইকে, আমার আজকের আরেকটা নতুন টিউটোরিয়ালে । আশা করি সবাই খুবই ভালো আছেন। ভালো তো থাকারই কথা, কারন trickbd র সাথে থাকলে সবাই খুব ভালো থাকে । আর ভালো থাকার জন্যই মানুষ ট্রিকবিডিতে আসে। চলুন শুরু করা যাক।

আমার আজকের এই পোস্টে থাকবে দারুন একটি থ্রিলার বই এর

বইয়ের নাম: রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেন নি
লেখক : মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন
প্রকাশনী : বাতিঘর
প্রচ্ছদ: সিরাজুল ইসলাম নিউটন
মূল্য: তিনশত চল্লিশ টাকা মাত্র ।
টাইপ: থ্রিলার

“ঝরা পাতা গো , আমি তোমারি দলে
অনেক হাসি অনেক অশ্রুজলে
ফাগুন দিল বিদায়মন্ত্র আমার হিয়াতলে….”

গন্ধটা যেনো আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ধরলো তাকে!
ট্র্যাক্সিক্যাবের দরজা খুলে মাটিতে পা রাখার সঙ্গে সঙ্গে টের পেলো বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে অদ্ভুত এক গন্ধ। এ জীবনে নেয়া যতো গন্ধ আছে তার মধ্যে এটি একেবারেই অজ্ঞাত । আর এই অজ্ঞতার পিছনে মূল কারণ ছিল রেস্টুরেন্টের নাম । অদ্ভুত সেই নাম তাকে জানান দিচ্ছে : রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি!

ছবির মতোই সুন্দর মফশ্বল শহর সুন্দরপুর । প্রকৃতির শোভা ছাড়া উল্লেখযোগ্য কেউ নেই । কিন্তু সবাই জানে রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি ! কেন আসেননি তারচেয়েও বড় প্রশ্ন , দূরদুরান্ত থেকে কেন এখানে ছুটে আসে!

একদিন সুন্দরপুরে এক আগন্ত্তকের আবির্ভাব ঘটলো । তার গতিবিধি সন্দেহজনক , উদ্দেশ্যে অস্পষ্ট । যে রহস্য জানতে চাই, সুন্দরপুরের খুব কম লোকেই তা জানে । অবশেষে আগন্ত্তক আবিষ্কার করলো এক রোমহর্ষক কাহিনী ! কিন্তু এই কাহিনী বলার মতো সুযোগ সে পাবে কি?

সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ :  ত্রিশ বছরের এক স্মার্ট আর কপোর্রেট এক্সিকিউটিভ নিখোঁজ। যার জন্য সুন্দরপুরে আগমন আগন্তুকের । আগন্ত্তক আর কেউ নয় ,ডিবির জাঁদরেল ইনভেস্টিগেটর নুরে ছফা । সে তার  ১০ বছরের চাকরি জীবনে কোন অমীমাংসিত কেস নেই । এ নিয়ে তার গর্ব ছিলো কিন্তু এই রেকর্ডটি মারাত্মকভাবে হুমকির শিকার হয় গত বছরের একটি ‘মিসিং কেস ‘ তদন্ত করতে গিয়ে । তদন্ত করতে গিয়ে চোখে পড়লো  নিখোঁজের সংখ্যা পাঁচ । এই পাঁচজনের মধ্যে কমপক্ষে দু-জনের শেষ গন্তব্যের রহস্য বের করলো ছফা । তাদের শেষ গন্তব্য উত্তরবঙ্গের একটি মফশ্বল শহর সুন্দরপুরে ” রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি !” মতো একটি অদ্ভুত রেস্টুরেন্টের সামনে ।

রবীন্দ্রনাথের এই খাবারের স্বাদ যেন অতুলনীয় । প্রবাদ একটা রয়েছে .. কারোর মন জয় করতে চাইলে আগে তার পাকস্থলী জয় করো । “রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি “”
এর মতো কার্যক্রম যেন এই প্রবাদের মতো । খাবারের স্বাদের মতো মন জয় করতে বাধ্য এই রবীন্দ্রনাথ ।

কোথাও একটা রহস্য নিশ্চয় লুকিয়ে আছে এর মধ্যে । ইনফর্মার আতর আলী থেকে তথ্য নিয়ে এগিয়ে যায় ছফা ।  ছফা জানতে পারে “রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি” এর কিছু অবাক করা তথ্য । মালিকের নাম মুশকান জুবেরি ।ছফা ,আতর আলী সহযোগীতায় ওখানকার মাষ্টার রমাকান্তকামারের কথায় রবীন্দ্রনাথ আর মুশকান জুবেরির কিছু ইতিহাস ।

প্রাচীন কালের মতো বিশাল এক রাজবাড়ীতে একা থাকে মুশকান জুবেরি। অবশ্যই সেখানে সে একজন দারোয়ান আর কাজের মহিলা রেখেছে। সুন্দরপুরে সবাই ওখানে যেতে ভয় করতো, সবাই মনো করতো ওটা ভূতের বাড়ি , রাতের বেলায় নাকি মুশকান জুবেরি কি একটা হয়ে যায় । অনেকজন সেই বাড়িতে চুরি করে ঢুকেছিল কিন্তু এমন পরিস্থিতিতে পড়ে আর কেউ সাহস করে নাই । শোনা যাই, ওখানে নাকি মুশকান জুবেরি খাদ্যের রেসিপি নিয়ে পড়ে থাকে । ব্যাপারটা রহস্যময়!

‘মুশকান জুবেরি ‘ যেন সর্বজান্তা। সব কিছু যেন টের পেয়ে যায় । ছফা যে কাজে এসেছিল তাও টের পেয়েছিল জুবেরি । মুশকান জুবেরি নিজে থেকে ফোন দিয়ে তাকে তার বাড়িতে আসার আমন্ত্রণ জানালো । যেখানে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে ।

শুরু হলো রহস্য ! ছফা মুশকান জুবেরি বাড়িতে প্রবেশ করলো ।

ছফা কি পারবে এই রহস্য উন্মোচন করতে? মুশকান জুবেরি আসলে কি চাই? মৃত্যুর সাথে জড়িত ব্যক্তিদের সাথে কি কোন সম্পর্ক আছে মুশকান জুবেরির সাথে?

সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হচ্ছে মুশকান জুবেরি দেখতে ৩০- ৩৫ বছরের মধ্যে কিন্তু পরে সে জানতে পারলো তার বয়স ৬৬। এই রূপের রহস্যের মূল কারণ কি ?

ব্যক্তিগত মতামত : থ্রিলার এর এক রমরহস্য রাজ্যে আপনাকে স্বাগতম। উত্তেজনায় ভরপুর বইটিতে । একের পর এক টুইস্ট। লেখকের প্রশংসনীয় বিদ্যমান । এই প্রথম থৃলারের মজাটা পেলাম। মুশকান জুবেরির কথা “খিদের কাছে সব পরাজিত হয় । সবার আগে পরাজিত হয় স্বাদ- রুচি । তারপর যুক্তি-বুদ্ধি ,সভ্যতা, মানবিকতা ।”

কখন কি হবে চরম উত্তেজনায় রহস্যময় বইটি। বোরিং না হওয়ায় মতো কাহিনী। আপনি যখন পড়বেন দেখবেন সময় কোথায় চলে যাচ্ছে 👌 আপনি যদি থৃলার প্রেমি হয়ে থাকেন এই  বইটি মিশ করবেন না । আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে । আর সব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন ।

“”ভারতীয় চিত্রপরিচালক সৃজিত মুখার্জীর পরিচালনায় ওয়েব সিরিজ বের হয়েছে “রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি”জনপ্রিয় থৃলার উপন্যাস থেকে। “”

লেখক পরিচিতি: বর্তমান সময়ে থ্রিলার লেখক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের জন্ম ঢাকায় ।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটে এক বছর পড়াশোনা করলেও পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন । তার জনপ্রিয় কিছু থ্রিলার উপন্যাস জাল, ১৯৫২ নিছক কোন সংখ্যা নয় ,কেউ কেউ কথা রাখে , নেমেসিস এর অন্তর্ভুক্ত সিকুয়েল কন্ট্র্যাক্ট, নেক্সাস, কনফেকশন এবং করাচি ।
২০১৯-এ কলকাতার আন্তর্জাতিক বইমেলা এবং বাংলাদেশের অমর একুশে গ্রন্থমেলায় তার রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি একযুগে প্রকাশিত হয় -এমন ঘটনা বাংলাসাহিত্যে এটিই প্রথম ।

ব্যক্তিগত রেটিং :  9.9/10

পয়েন্ট ওয়ান অংশ কেটে নেয়ার কারণ  আসলে কোন কিছুই এই দুনিয়াতে পারফেক্ট নয় আমার মতে l

যাই হোক আশা করছি যে আপনারা বইটি পড়বেন এবং এটাও আশা করছি যে বইটি অবশ্যই আপনার কাছে ভালো লাগবে l যারা লাইব্রেরী থেকে কিনে নিতে চান তারা তো অবশ্যই বইটি কিনে নিবেন l আর ট্রিকবিডি তে বর্তমানে কপিরাইট ইস্যু থাকায় আমি বইটির সরাসরি পিডিএফ দিতে পারলাম না l কারো যদি পিডিএফ এর দরকার হয় তাহলে দয়া করে গুগলে সার্চ করে নিবেন l আর যদি খুঁজে না পান তাহলে আমাকে ইনবক্সে নক দিবেন আমি লিংক দিয়ে দিব l

আমার আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করছি।

মানুষ মাত্রেই ভুল হয় , তাই পোষ্টে কোন ভুল থাকলে দয়া করে মাপ করে ‍দিয়েন, আর প্লিজ কমেন্টে লিখে ভুলগুলা শোধরানোর সুযোগ করে ‍দিয়েন।
কোন কিছু না বুঝলে বা কোন কিছু জানার থাকলে, আমাকে কমেন্টে জানান।

আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনি আমাদের ফেইসবুক গ্রুপে জয়েন হতে পারেন l

আর যেকোন প্রবলেমে ফেসবুকে আমি
তাহলে সবাইকে ট্রিকবিডির সাথে থাকার জন্য আমন্ত্রন জানিয়ে আজকে আমি আমার আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করছি। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।



The post সাম্প্রতিককালের সবচেয়ে জনপ্রিয় থ্রিলার বই । পড়ে নিন এখনই । appeared first on Trickbd.com.

মাউসের স্ক্রল বাটনের কত ধরনেরই না কাজ।

Posted:

একটি কম্পিউটার ব্যবহার করতে হলে অনেক ধরনের ডিভাইসের সংযোগের মাধ্যমে ব্যবহার করতে হয়। এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস হচ্ছে “মাউস।” এই মাউসের মাধ্যমে আমরা কম্পিউটারের কাজগুলো সহজে সম্পাদন করে থাকি। আমরা সকলেই জানি যে, সাধারণত প্রত্যেকটি মাউসেরই কমপক্ষে ০৩টি বাটন থাকে। কিছু কিছু মাউসের ক্ষেত্রে আবার আলাদা। মাউসের এই তিনটি বাটনকে আমরা লেফ্ট বাটন, রাইট বাটন ও স্ক্রল বাটন বলে চিনে থাকি বা ডেকে থাকি। এইগুলোর মধ্যে আমরা বেশি লেফ্ট বাটনটি ব্যবহার করে থাকি। অন্য দুইটি বাটনের তুলনায়। বিশেষ করে স্ক্রল বাটনটি আমরা একদমই কম ব্যবহার করে থাকি। শুধুমাত্র এটি কোন পেজ বা অন্য কোন কিছু স্ক্রল করার জন্য ব্যবহার করি। কিন্তু আমরা চাইলে এই স্ক্রল বাটনটি স্ক্রল ছাড়াও আরো অন্যান্য কাজে লাগাতে পারি যদি আমাদের তা জানা থাকে। তো স্ক্রল বাটনের এইরকম কিছু কাজ সম্পর্কেই আমরা আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে জানবো।

স্ক্রল ছাড়া অতিরিক্ত কাজগুলো:
ফাইল বা ফোল্ডার ওপেন করা: আমরা সাধারণত কম্পিউটারের কোন ফাইল বা ফোল্ডার ওপেন করতে গেলে মাউসের লেফ্ট বাটনে ডাবল ক্লিক করি। অথবা যারা ডাবল ক্লিক করতে পারে না (নতুন ব্যবহারকারী) তারা রাইট বাটন ক্লিক করে তারপর ওপেন লেখাটিতে ক্লিক করি। তো আপনার যদি ডাবল ক্লিক করতে সমস্যা হয় তাহলে আপনি চাইলে যেকোন ফাইল বা ফোল্ডার মাউসের স্ক্রল বাটন দিয়ে এক ক্লিকের মাধ্যমে ওপেন করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে যে ফাইল বা ফোল্ডারটি ওপেন করবেন সেটির উপর মাউসের কার্সার নিয়ে মাউসের স্ক্রল বাটনে একটি ক্লিক করুন।

টাস্কবারে ওপেন থাকা অ্যাপের ক্লোন: আপনি যদি আপনার পিসির টাস্কবারে পিন থাকা অ্যাপের আরেকটি ক্লোন চালু করতে চান অর্থাৎ একটি অ্যাপকে আলাদা আলাদা দুইটি অ্যাপ হিসেবে রান করতে চান তাহলে তা করতে পারবেন এই স্ক্রল বাটনের মাধ্যমে। যেমন আমাদের অনেক সময় ইন্টারনেটে বিভিন্ন সার্ভিস ব্যবহার করার জন্য আলাদা আলাদাভাবে দুইটি ব্রাউজার ওপেন করতে হয়। তখন আমরা এই পদ্ধতিতে তা করতে পারবো।

অ্যাপ বন্ধ করা: আমরা সাধারণত চালুকৃত অ্যাপকে বা টাস্কবারের মধ্যে মিনিমাইজ হয়ে থাকা রানিং অ্যাপকে বন্ধ করতে টাস্কবার থেকে অ্যাপটিতে ক্লিক করে তারপর ক্লোজ বাটনে ক্লিক করি। অথবা টাস্কবারে থাকা অ্যাপটির উপরে মাউসের কার্সার নিয়ে রাইট বাটনে ক্লিক করে ক্লোজ লেখাটিতে ক্লিক করি। কিন্তু আপনি যদি চান এতো কিছু না করে শুধুমাত্র আপনার টাস্কবারে থাকা অ্যাপটির আইকনের উপরে মাউসের কার্সার নিবেন। নেওয়ার পর যখন অ্যাপটির ছোট করে একটি প্রিভিউ দেখতে পাবেন। তখন সে প্রিভিউর উপর মাউসের কার্সার রেখে স্ক্রল বাটনটিতে একটি ক্লিক করে দিন। আর দেখুন আপনার অ্যাপটি বন্ধ হয়ে গেছে।

অটো স্ক্রল: এটা মোটামুটি আশা করি সকলেই জানি। যেকোন কিছুর পেজে অর্থাৎ ওয়ার্ড, এক্সেল অথবা কোন ব্রাউজারের ওয়েব পেজে মাউসের স্ক্রল বাটনে ক্লিক করলে অটো স্ক্রলের বাটন দেখাবে। এর মাধ্যমে আমরা মাউসের স্ক্রল বাটন স্ক্রল বা ঘুরানো ছাড়াই অটো স্ক্রল করতে পারবো।

ইন্টারনেট ব্রাউজারের ট্যাব বন্ধ করা: যেকোন ইন্টারনেট ব্রাউজারে যদি আপনার একাধিক ট্যাব ওপেন হয়ে থাকে। এখন আপনি এইগুলো বন্ধ করে দিতে চান, তাহলে আপনার মাউসের কার্সার উক্ত ট্যাব মাঝ বরাবর নিয়ে স্ক্রল বাটনে ক্লিক করুন।

নতুন ট্যাবে লিংক ওপেন করা: ব্রাউজারের মধ্যে একটি ওয়েবসাইটের ভিতর যদি আরেকটি সাইটের লিংক থাকে। এখন আপনি বর্তমান সাইটের পাশপাশি সেটি আরেকটি নতুন ট্যাবে ওপেন করতে চান। তার জন্য আমরা সাধারণত মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে তারপরে নতুন ট্যাবে ক্লিক করি। কিন্তু আপনি চাইলে এতো কিছু না করে শুধুমাত্র যে লিংকটি নতুন ট্যাবে ওপেন করতে চান সেটির উপর মাউসের কার্সার নিয়ে স্ক্রল বাটনে একটি ক্লিক করুন। আর দেখুন সাথে সাথে একটি নতুন ট্যাব ওপেন হয়ে গেছে কোনরকম ঝামেলা ছাড়াই।

ব্রাউজারের সকল বুকমার্ক এক ক্লিকে ওপেন করা: আমরা সাধারণত বিভিন্ন দরকারি ওয়েবসাইটের লিংক পরবর্তীতে ব্যবহার করার জন্য ব্রাউজারের মধ্যে বুকমার্ক করে রাখি। এখন আপনি যদি চান, সকল বুকমার্ক করা ওয়েবসাইটগুলোতে একসাথে ভিজিট করতে। এর জন্য আপনাকে বুকমার্কের উপর মাউসের কার্সার নিয়ে স্ক্রল বাটনে ক্লিক করলে আপনার বুকমার্ককৃত সকল লিংক একসাথে ওপেন হয়ে যাবে।

তো এইভাবে আপনি আপনার কম্পিউটারের বিভিন্ন কাজ সহজে মাউসের স্ক্রল বাটনের মাধ্যমে করে নিতে পারবেন। তো এই বলে আজকে আমি আমার পোস্টটি এখানেই শেষ করলাম। যদি পোস্টটি আপনাদের উপকারে এসে থাকে তাহলে লাইক এবং কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন।

সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন।

The post মাউসের স্ক্রল বাটনের কত ধরনেরই না কাজ। appeared first on Trickbd.com.

[ধামাকা পোষ্ট] পড়ে নিন অনন্ত বিষাদগাথা বইটির চতুর্থ গল্প (ক্লান্তি)

Posted:

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । তাই বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক
ক্লান্তি
মাহিদা রহমান শুচি
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ
Sub-head of Linguistic department, Alate

হাসিখুশি ষোড়শী আফরার জীবনটা হঠাৎ হতাশায় ভরে যাচ্ছে। জীবনকে অনেক
সহজ করেই দেখতো সে। কিন্তু যতই বড় হচ্ছে জীবনটা ক্রমাগত কঠিন থেকে
কঠিনতর হচ্ছে। চারপাশের পরিবেশ, মানুষগুলোও যেনো প্রতিনিয়ত বদলে
যাচ্ছে। আফরা তেমন কিছুই চায়নি, শুধু চেয়েছিলো সবার মন রক্ষা করে
চলতে। এসব করতে করতে মেয়েটা কখন যে নিজ সত্ত্বাকেই হারিয়ে
ফেলেছিলো, টের-ই পায়নি। যতদিনে পেয়েছিলো ততদিনে হতাশা তাকে
চারদিক থেকে ঘিরে ফেলেছিলো এবং আরও আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ধরছিলো।
আফরার জীবনের অন্যতম লক্ষ্য ছিলো বাবা-মায়ের স্বপ্নকে পূরণ করা। সে জন্য
নিজের সব শখ, ভালো লাগাকে বিসর্জন দিয়েছিলো, বলি দিয়েছিলো নিজ
স্বপ্নকে। বাবা-মায়ের স্বপ্নকেই নিজ লক্ষ্য হিসেবে ধরে নিয়ে, সবকিছু বাদ দিয়ে
পড়াশোনায় মনোনিবেশ করেছিলো। কিন্তু এর ফলস্বরূপ ভালো ফলাফল
পেয়েছিলো কি-না জানা নেই তবে সহপাঠীদের কাছে নিজের নামের সাথে
আঁতেল উপাধি ঠিক ই পেয়েছিলো। একসময় তো বন্ধুমহলে টেকা দায় হয়ে
গেলো। নামের সাথে কামলা, আবুল, ক্ষ্যাত ইত্যাদি বিশেষণ যোগ হতে
লাগলো। একসময় অতিষ্ঠ হয়ে নিজের জীবনকে নতুনভাবে ঢেলে সাজালো আফরা।
আধুনিকতার রঙ নিজের গায়ে মাখতে লাগলো। নতুন এক রঙিন দুনিয়ায় প্রবেশ
করলো সে। এ দুনিয়ার ভেতর প্রবেশ করলে এর গভীর থেকে গভীরে হারিয়ে
যেতে থাকে মানুষ। এখানে নিজেকে ধরে রাখা অনেক কষ্ট হয় নবীনদের। প্রায়
সবাই ই হোঁচট খায় একবারের জন্য হলেও। কেউ কেউ তো হোঁচটের পর হোঁচট
খেলেও শিক্ষা পায় না। এই আধুনিক দুনিয়ার অন্যতম অংশ হলো সামাজিক
যোগাযোগমাধ্যম। হোঁচট খেয়েছিলো আফরাও। দ্রুতই সে বান্ধবীদের
প্ররোচনায়, তথাকথিত আধুনিক, প্রগতিশীল হওয়ার তাগিদে সামাজিক
যোগাযোগমাধ্যম এর একজন সক্রিয় সদস্য হয়ে উঠেছিলো। সে এক অন্যরকম
জগৎ, যার অভ্যন্তরে শুধু আনন্দ আর বিনোদন! কত নতুন মানুষ, বন্ধু-বান্ধব। এ
জগতের আলোর রোশনাই এ চোখ যেনো ঝলসে উঠে। এ রাজ্যের বাইরে
থাকলেও সারাটাদিন চোখে সে ঝলসানি লেগে থাকে। কখন আবার এ রঙিন
রাজ্যে ডুব দেবে সেজন্য মন ব্যকুল থাকে। আফরার চোখ থেকে এ রঙিন
জগতের ঠুলি সেদিন খুলেছিলো যেদিন সে জীবনে প্রথমবারের মতো কোনো
পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়েছিলো। ক্লাসের প্রথম সারির এই শিক্ষার্থীর পড়াশোনার
এত অবনতি দেখে শিক্ষকরা যেমন অবাক হয়েছিলো, অভিভাবকরা তেমনি ক্ষুব্ধ
হয়েছিলো। ইতোমধ্যেই নিজের ফলাফল এর অবনতি দেখে ভীত আর দুঃখ-
অনুতাপে ভোগা আফরার উপর দিয়ে সেদিন কী ঝড় বয়ে গিয়েছিলো তা শুধু সে
এবং তার অভিভাবক ই জানে। ব্যাপারটা শুধু সেদিনের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিলো
না। এরপরের কয়েক মাস তার উপর এই অকৃতকার্যতার জন্য বিভিন্ন ভাবে
ছোটো-বড়ো বেশকিছু ঝটিকা বয়ে গিয়েছিলো। এ ঘটনা আফরার জীবনে
আরেকটি নতুন মোড় নিয়ে আসে। অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জীবনকে আবারও
নতুনভাবে ঢেলে সাজানোর চেষ্টা করে সে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বা
তথাকথিত আধুনিকতার যে পথে আফরা পা বাড়িয়েছিলো সেখানে অনেকটাই
এগিয়ে গেছে সে, এখান থেকে ফিরে আসা তার জন্য অসম্ভব, কয়েকদিন এ জগৎ
থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করে খুব ভালোভাবে তা বুঝতে পেরেছিলো সে। উপরন্তু
সহপাঠীদের কাছে আগের মতো আঁতেলেকচুয়াল, ক্ষ্যাত এইসব শুনতে বা
ছোটো হতে চায় না সে। বড়ই দুর্বিষহ সেই স্মৃতি! সেই দিনগুলো মনে পড়লে
এখনও শিউরে উঠে আফরা। কী মানসিক যন্ত্রণা! নিজেকে কত ক্ষুদ্র, বোকা,
অপাঙক্তেয় মনে হতো তখন! বন্ধুরা যখন কোনো বিষয় নিয়ে আলোচনা করতো
তার বেশিরভাগ ই বুঝতো না সে। যাদের নিয়ে কথা বলতো তাদের প্রায় সবাইই
অচেনা। নিজেকে তখন ভিন গ্রহের কোনো প্রাণী মনে হতো। তাই এবার আফরা
একসাথে সবার মন রেখে এগিয়ে চলার সিদ্ধান্ত নিলো। বন্ধু-বান্ধব, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, পড়াশোনা সবকিছু ঠিক রেখে চলার চেষ্টা করতে লাগলো।
বন্ধু-বান্ধবদের মন রেখে চলাও অনেক কঠিন। তারা যেসব বিষয় নিয়ে কথা বলে
সেসব বিষয়, যাদের ভক্ত তাদের ব্যাপারে জানতে হবে। সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া
সব বিষয়ের খবর রাখতে হবে, সেসব নিয়ে আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
তাদের সাথে প্রায়ই বাইরে ঘুরতে যেতে হবে, খেতে যেতে হবে, বাস্তবজীবনের
পাশাপাশি সোস্যাল মিডিয়ায়ও তাদের সময় দিতে হবে, আরও কত কী! এসব
সামলে চলা সহজ নয়। তারপরও নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করতে লাগলো
আফরা। আর পড়াশোনার পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার,
নিজের আধুনিকায়নও চালিয়ে যেতে লাগলো। তবে এর জন্য অনেক হিমশিম
খেতে হচ্ছিলো তাকে। বাবা-মায়ের তীব্র নজরদারির মাঝে এগুলো করা
রীতিমতো একেকটা যুদ্ধাবিজানের মতো। নিজের কী শখ ছিলো প্রায় ভুলেই
গিয়েছে আফরা। স্বপ্ন দেখাও ছেড়ে দিয়েছে সে। যন্ত্রের মতো চোখমুখ বুজে
প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে, আর যাই হোক ভালো ফলাফল করতে
হবে। পড়াশোনা ছাড়া, ভালো ফলাফল ছাড়া জীবনে কিছুতেই সফল হওয়া যাবে
না ছোটোবেলা থেকে এটাই জেনে আসছে সে। পড়াশোনায় ভালো না করলে সে
জীবন পুরোই ব্যর্থ, মূল্যহীন একথা ওর পিতা-মাতা ওকে খুব ভালোভাবেই
বুঝিয়ে দিয়েছিলো। তাই পড়াশোনাকে সে সবার আগে রেখে এর মাঝে অবসর
বা সুযোগ পেলেই অভ্যেস অনুযায়ী তার রঙিন দুনিয়ায় ডুব দেওয়া, বন্ধুদের সময়
দেওয়া, সম্প্রতি সব বিষয়ের খবর রাখা, আধুনিকায়ন সব চালিয়ে যেতে
লাগলো। কিন্তু এসবের মাঝে আফরা নিজেকে নিজে সময় দিতেই ভুলে গেলো।
জীবন ব্যস্ততায় ভরে গেলো। একের পর এক কাজ করে নিজেকে দিনশেষে
অনেক ক্লান্ত মনে হতো। এসবে শারীরিক পরিশ্রম নেই ঠিক ই, কিন্তু মানসিক
পরিশ্রম হয় প্রচুর। আর মানসিক পরিশ্রম মানুষকে শারীরিক পরিশ্রম এর চেয়েও
বেশি ক্লান্ত করতে পারে। কিন্তু এ ক্লান্তিকে উপেক্ষা করে যেতো আফরা। সব দিক
ঠিক রেখে এগোচ্ছে এতেই খুশি ছিলো সে।
কিন্তু জীবনের আসল মানে এখনও বোঝা বাকি ছিলো আফরার। অনেক বড়
একটি ধাক্কা অপেক্ষা করছিলো তার জন্য। নিজের বিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরিয়ে যখন
সে অনেক স্বপ্ন নিয়ে জাতীয় একটি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিলো তখন সে
বুঝেছিলো সে কতটা পিছিয়ে আছে, বুঝেছিলো চারপাশে কত মেধা আর
প্রতিযোগিতা। সে তুলনায় সে কিছুই না। এলাকাভিত্তিক এবং জাতীয় কয়েকটা
প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিযোগিতা, পরীক্ষায় পরপর ব্যর্থতার পর নিজেকে আবার অনেক
ক্ষুদ্র মনে হতে শুরু করলো আফরার। সে উপলব্ধি করলো নিজ বিদ্যালয়েও সে
একেবারে সামনের শ্রেণির নয়, বর্তমানে মাঝামাঝি অবস্থানে রয়েছে আর জাতীয় পর্যায়ে তো সে স্থান ই পাচ্ছে না। চারপাশে যে প্রতিযোগিতা এ অবস্থানে থেকে
ভবিষ্যতে খুব ভালো কিছু করার সম্ভাবনা নেই। তার কাঙ্ক্ষিত ফলাফল এর জন্য
সবকিছু বাদ দিয়ে পড়াশোনায় ডুবে থাকা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। এদিকে
যেটির জন্য নিজেকে পড়াশোনার মাঝে সপে দেয়নি, সে আধুনিকতাও পূর্ণভাবে
তাকে ধরা দেয়নি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু ছেলে-মেয়ের আধুনিকতা
দেখলে হীনম্মন্যতায় ভোগা শুরু করে আফরা। সে বুঝতে পারে এদের মতো সে
কখনোই হতে পারবে না। তারা যেসব প্রসাধনী ব্যবহার করে এসবের আফরা
এখনও নামও জানেনা। এছাড়া এসবের পেছনে সময় দেওয়ার মতো অত সময়
বা সুযোগ কোনোটাই তার নেই। আর অনেকে আধুনিকতার নামে যে উগ্রতা
প্রদর্শন করে, সেরকম আধুনিক সে হতেও চায় না। নিজেকে তাই এখন আংশিক
আধুনিক মনে হয় তার। পড়াশোনা, আধুনিকতা দুটোকে একসাথে ধরতে যেয়ে
কোনোটাকেই যেনো জয় করতে পারছে না সে। বরং এই যুদ্ধের মাঝে নিজেকেই
হারিয়ে ফেলছে। এসব নিয়ে যখন আফরা হতাশায় ডুবে যাচ্ছিলো তখন বুঝতে
পারলো, যে বন্ধুদের মন জয় করার জন্য তার এত প্রচেষ্টা এ দুঃসময়ে তাকে
মানসিক সহায়তা দেওয়ার জন্য তাদের কেউই নেই। এবার সত্যি সত্যিই
নিজেকে অনেক ক্লান্ত মনে হতে লাগলো আফরার। অনেক ক্লান্ত, মহা পরিশ্রান্ত।
নিজের জীবনের প্রতিই ক্লান্তি চলে আসলো তার। এত পরিশ্রম করেও
কোনোটাতেই সফল হতে পারলো না, কারও মন-ই জয় করতে পারলো না।
আধুনিক হতে পারেনি, পিতা-মাতাকেও সন্তুষ্ট করতে পারেনি, সত্যিকারের বন্ধুও
লাভ করতে পারেনি। নিজের জীবনটাকে সম্পূর্ণ ব্যর্থ আর অর্থহীন মনে হলো
তার। একসময় মনে হলো এ মহাক্লান্তি দূর করার একটাই উপায়, তা হলো ঘুম,
মহাঘুম, চিরনিদ্রা!
তাই আর কিছু না ভেবেই একটা চিঠি লিখে দাদার ঘুমের ঔষধ এর পাতাটা
লুকিয়ে নিয়ে এসে সবগুলো একসাথে খেয়ে নিয়ে মহাঘুমের ব্যবস্থা করে ফেললো
আফরা। কিন্তু এ কাজেও ব্যর্থ হলো মেয়েটি। হাসপাতালের বিছানায় কয়েকদিন
পর তার ঘুম ভাঙলো । তবে এর ফলে লাভই হলো। মানুষের কাছে তার জীবনের
গুরুত্ব বুঝতে পারলো। কিছু সত্যিকারের বন্ধুরও পরিচয় পেলো যারা ঘুমন্ত
আফরাকে দেখে কেঁদে বুক ভাসিয়েছিলো আর সদ্য জাগ্রত আফরাকে অনেক
বকে দিলো, ভবিষ্যতে এমন কিছু করলে খবর আছে বলে হুমকিও দিলো। এর
পাশাপাশি তারা সবসময় সব পরিস্থিতিতে আফরার পাশে আছে বলে আশ্বস্তও
করলো। নিজেকে আগের মতো আর ব্যর্থ, ক্ষুদ্র, মূল্যহীন মনে হলো না
আফরার । হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে শুয়ে সে নতুনভাবে ফিরে পাওয়া এ জীবন
নিয়ে ভাবতে লাগলো। এবং এবার সে জীবনের আসল মানে বুঝতেও পারলো। জীবনটা তার নিজের সুতরাং এ জীবনকে তার নিজের মতো করে বাঁচতে হবে,
নিজের মতো করে ঢেলে সাজাতে হবে। অন্যের মন রক্ষার জন্য অনাকাঙ্ক্ষিত
জিনিস দিয়ে জীবনকে সাজালে অন্যের মন বা সফলতা কোনোটাই পাওয়া যায়
না। নিজেকে, নিজের জীবনকে, চাওয়া-পাওয়াকে ভালোবাসলে, গুরুত্ব দিলে,
সম্মান করলে অন্যরাও তা করবে। সফলতাও ধরা দিতে বাধ্য হবে। এবার থেকে
সে অন্যের মন জয়ের জন্য নয়, নিজের জন্য বাঁচার সিদ্ধান্ত নিলো ।

তো আজকে এই পর্যন্তই । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমি

The post [ধামাকা পোষ্ট] পড়ে নিন অনন্ত বিষাদগাথা বইটির চতুর্থ গল্প (ক্লান্তি) appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments