নিয়ে নিন চমৎকার একটা ভৌতিক গল্প [শেষ অংশ] |
- নিয়ে নিন চমৎকার একটা ভৌতিক গল্প [শেষ অংশ]
- নিয়ে নিন একটি চমৎকার ভৌতিক গল্প [প্রথম অংশ]
- ভালোবাসার চড়াই উৎরাই- ১ম পর্ব
- ভিপিএন আসলে সত্যি আমাদের আইপি এড্রেস হাইড করে!!
- গ্রামীণফোন এ সর্বনিম্ন রিচার্জ ২০ টাকা ।
- আপনার লেখাপড়ায় মন না বসার কারণ ও তা থেকে বাঁচতে আপনার করণীয় দেখে নিন
- IDM এর Crack নির্ভরশীলতা কাটিয়ে জেনে নিন Free Alternative গুলো
- ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকার মধ্যে 5টি সেরা ফোনের রিভিউ
- Tamarind EX11 Pro সিরিজের ল্যাপটপ নিয়ে এলো ওয়ালটন
- X-Ray Pack দিয়ে X-Ray করে সহজেই Diamond মাইনিং করুন
নিয়ে নিন চমৎকার একটা ভৌতিক গল্প [শেষ অংশ] Posted: Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । আশা করি পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখবেন । তো বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক তো যারা আগের পার্ট পরেননি তারা এই লিংক এ গিয়ে পরে আসুন । এক মূহুর্ত দেরি না করে সঠান হাঁটতে লাগলাম।সিড়ি ভেঙ্গে নিচে “এই কি হয়ছে ওমন করছো কেন? এই আশিক,আশিক। কি হয়ছে অন্তিম পর্ব) The post নিয়ে নিন চমৎকার একটা ভৌতিক গল্প [শেষ অংশ] appeared first on Trickbd.com. |
নিয়ে নিন একটি চমৎকার ভৌতিক গল্প [প্রথম অংশ] Posted: Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । আশা করি পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখবেন । তো বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক ভৌতিক রহস্য গল্প ওইখানে কে ?? পার্ট ০১ “বাবা বাবা দেখো ঐ বাড়ির আন্টিটা আমাকে ডাকছে।” নীলার দিকে আঁড়চোখে তাকালাম,ওর চোখে মুখে যেন নীলাকে বুকের উপর নিয়ে এক প্রকার অনিচ্ছাসত্ত্বেই তাঁর বলা .বাকি পার্ট পরের পার্ট পড়তে এখানে ক্লিক করুন The post নিয়ে নিন একটি চমৎকার ভৌতিক গল্প [প্রথম অংশ] appeared first on Trickbd.com. |
ভালোবাসার চড়াই উৎরাই- ১ম পর্ব Posted: হ্যালো ব্রো, স্বাগতম, সবাইকে, আমার আজকের আরেকটা নতুন টিউটোরিয়ালে । আশা করি সবাই খুবই ভালো আছেন। ভালো তো থাকারই কথা, কারন trickbd র সাথে থাকলে সবাই খুব ভালো থাকে । আর ভালো থাকার জন্যই মানুষ ট্রিকবিডিতে আসে। চলুন শুরু করা যাক। আজকে আমি আপনাদেরকে একটি অসাধারন রোমান্টিক গল্পের কিছু অংশ। পরবর্তী অংশ আমি পরবর্তী আরেকটি পোস্টে দেয়ার চেষ্টা করবো যদি আপনাদের অনুপ্রেরণা পাই । ঢাকার ছোট্ট একটি ফ্ল্যাটে থাকে দুই চাচা-ভাতিজা। দু’জনেই মোবাইল কম্পানিতে চাকুরি করে। তাদের গ্রামের বাড়ি পূর্বধলা । একদিন তারা অফিস শেষ করে বাসায় আসে। তারপর তারা খাওয়া দাওয়া শেষ করে টেলিভিশন দেখতে বসে। হঠাৎ করে বিদ্যুৎ চলে যায়। তখন ভাতিজা চাচাকে বলে, চাচা তোমাকে কত করে বলি তুমি একটা বিয়ে কর। চাচা, একটা কেন দু’ইটা বলতে পারিস না। আহ্ চাচা খেয়াল করো না তো। সবদিক একটু চিন্তা করে দেখ। প্রথম দিক হল— তোমার বয়স বেড়ে যাচ্ছে। সেই সাথে তোমার মাথায়ও টাক হতে শুরু করেছে। (চাচা মাথায় হাত দিয়ে দেখছে) ক’দিন পরে তোমাকে কোন মেয়েই বিয়ে করবে না। চাচা – এই কথা তুই আগে বললি না কেন? চাচা আরও শুন – ভাতিজা হে আরও হতবিহুম্বল চাচা । তুমি আমি বাড়ি থেকে কত দূরে এই ঢাকা শহরে চাকুরি করি খাওয়া থাকাতেই অর্ধেক চলে যায়। তাছাড়া বুয়ার রান্নাও তো ভাল নয়। তাছাড়া চাল, ডাল, কাচাবাজারের অর্ধেকেই তো চুরি করে। চাচা তুই ঠিকই বলেছিস। আচ্ছা মিথান বিয়ে করার পর বউ যদি রান্না করতে না চায় । মিথান সেজন্য তুমি গ্রামের একটা ভাল মেয়েকে বিয়ে করবে। চাচা-ভাতিজা সত্যিই তোর মাথায় অনেক বুদ্ধি। এই মাস শেষে বাড়িতে গিয়ে একটা ঘটক ধরব। মিথান বলল- চাচা আর যাই বল আমার চাচী কিন্তু খুব সুন্দরী হতে হবে। চাচা- অবশ্যই । চাচা হেসে ভাতিজাকে বলল চল এখন শুয়ে পড়ি। ভাতিজা – চল। মিথান লাইট অফ করল। পরে তারা নিজ নিজ বিছানায় শুয়ে পড়ল। রাত সাড়ে বারটা। মিথান স্বপ্নে দেখল তার মা খুব অসুস্থ। জ্বরে ছটপট করছে। আর মিথানকে বলল, বাবা একটু পানি দিবে? মিথান কাঁথা ফেলে দিয়ে উঠে বসল। হ্যাঁ মা অসুস্থ (কপাল দিয়ে ঘাম ঝরছে) মাকে একটু ফোন করি। চাচা নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে। মিথান তার মার নাম্বারে ডায়েল করল। কিন্তু ঢুকছে না। মার নাম্বার বন্ধ। এখন আমি কি করি? ও… মিশির নতুন নাম্বারে ফোন দেই। মিথান তার ফোন থেকে তার বোন মিশির নাম্বার খোঁজছে। হঠাৎ করে তার মনে পড়ল যে মিশির তো নতুন ফোন নিয়েছে। মিশির নাম্বারটা ফোন বাজছে কিন্তু রিসিভ করছে না। কয়েক বার কল দেওয়ার পর হ্যালো, কে? (অপরিচিত কণ্ট) হ্যা আপনি কাকে চান? আমি মিথান বলছি। আসলে আমি আমার বোনের নাম্বারে ফোন দিয়েছিলাম। ভুল হয়ে আপনার নাম্বারে ঢুকে গেছে। ও আমি দুঃখিত। তাহলে আপনি তাড়াতাড়ি আপনার বোনের নাম্বারে ফোন ঠিক আছে আপনি কিছু মনে করবেন না। যাই – মিথান ভাই, আপরিচিত কণ্ঠস্বর। তারপর মিথান আবার খাতা দেখে মিশির নাম্বারে ডায়েল করল। এই বার মিশি রিসিভ করল। হ্যালো ভাইয়া রাতে ফোন দিলি যে? মিথান – স্বপ্নে দেখলাম মা অসুস্থ। মার কোন অসুখ বিসুখ আছে নাকি রে? মিশি – না । তুই এসে মাকে দেখে যা। মিথান – আসব তো কয়েক দিন পর। আচ্ছা মিশি এখন তো অনেক রাত। মিশি– আচ্ছা। বালিশের কাছে ফোনটা রেখে মিথান শুয়ে পড়ল। চোখ বন্ধ করে সে ঘুমানোর এক পর্যায়ে কোন হেসিটেশন ছাড়াই মিথান অজানা কণ্ঠস্বরের মেয়েটির কাছে হ্যাঁ, আপনার মা কি সত্যিই অসুস্থ? অপরিচিত কণ্ঠস্বর। আসলে রাতে আমার একবার ঘুম ভেঙ্গে গেলে সহজে ঘুম আসে না। আচ্ছা আপনার বোনের নাম কি? মিশি – মিথান। মিশি – এত খুবই সুন্দর নাম। আমার নাম রেখে আমার বোনের নাম জিজ্ঞেস করলেন যে? আমার কোন বোন সত্যি বলছেন তো মিথান ছি: ছি: ছি:। মানুষ সম্পর্কে আপনার নেতিবাচক ধারণা এত প্রকট। অপরিচিত কণ্ঠস্বর- চন্দনা কুড়ি। – কুড়ি- আসলে আমার নামটাই সুন্দর। আমি সুন্দর নই । মিথান- কে বলেছে? আপনার কণ্ঠ, কথা দু’টিই সুন্দর। মিথান- হ্যা । কুড়ি – ঘুমাতে যাবেন না। মিথান – কেন আমার সাথে কথা বলতে আপনার ভাল লাগছে না? কুড়ি- রেখে দিন নয়তো সকালে উঠতে পারবেন না। মিথান- আপনি খুব ভাল মেয়ে। আমার মায়ের কথা জিজ্ঞেস করলেন, বোনের মিথান- কুড়ি, আপনার ঠিকানা আর আপনি কি করেন তা বললে আমি রেখে দিব। কুড়ি- আমি ইন্টারমিডিয়েট ফাস্ট ইয়ার এ পড়ি আর ঠিকানা আরিচাঘাট । মিথান- আমি আপনাকে কখন ফোন দেব? কুড়ি- আসলে আমার বাবা মা ভাই কেউ ফোনে কথা বলা পছন্দ করে না। মিথান- তাহলে আপনার সুযোগ মত আমাকে ফোন দিলে খুশি হব। কুড়ি- না, মানে ফোনে কথা বলা আমারও পছন্দ না মিথান- আমি আমার জীবনের প্রথম একজনকে ফোন দেয়ার কথা বললাম। (বলে মিথান দীর্ঘশ্বাস টানল)। আচ্ছা ঠিক আছে তাহলে আমিই আপনাকে মাঝে মাঝে ফোন দিব এতে যদি আপনি বিরক্ত হোন তাহলে দিব না। আচ্ছা রাখছি তাহলে বাই। কুড়ি- বাই । তারপর মিথান রুমে গিয়ে কাঁথা নিয়ে শুয়ে পড়ছ। চাচা ঘুমাচ্ছে। পরিদিন সকালে চাচা ঘুম থেকে উঠে দাঁত ব্রাশ করে ফ্রেশ হয়ে চা বিস্কুট খাচ্ছে। আর মিথানকে ডাকছে । মিথান মিথান বলি এখন উঠ, ক’টা বাজে দেখেছিস, এই মিথান। মিথান বলল, চাচা প্রতিদিনই তো সময়মত উঠি। তুমি শুধু শুধুই ডাকাডাকি কর কেন? চাচা উত্তরে ডাকাডাকি কি এমনি করি। সকালে ঘুম থেকে উঠা যে স্বাস্থ্যের জন্য কত ভাল তা তো তুই বুঝিস না। উঠে পড়। মিথান বিছানায় উঠে বসল। তারপর তার চাচাকে বলল । আচ্ছা চাচা তুমি না গতকাল বলেছিলে ঘটক ধরবে। উত্তরে চাচা হ্যা। এই মাস শেষে বাড়িতে গিয়ে তোর মাকে বলব একটা ভাল ঘটকের সাথে কথা বলতে মিথান – চাচা তুমি যে কি বল না মার সাথে বিয়ের ব্যাপারে কথা বলতে তোমার বাড়িতে যেতে হবে। চাচা – আরে ছোকরা, তুই আর আমি তো যাবই যাব। মিথান – ফোনেই তো বলতে পার। – চাচা- বলি, বাড়িতে গিয়েই বলি। আচ্ছা তোর এত তাড়াহুড়া কেন বলত? মিথান- তুমি চাচা কিছুই বোঝ না। তোমার বিয়েটা শেষ হলে তারপর আমারটা। চাচা – ও শ্যূায়ারের বাচ্চা দাঁড়া তোকে বিয়েটা করছি। বলে চাচা মিথানের বিছানায় দৌড়ে গেল। ১৩ মিথান হেসে লাফ দিয়ে বিছানা থেকে নেমে বাথরুমে চলে গেল তার মোবাইল ফোনটা নিয়ে। চাচা হাসতে লাগল। মিথান বাথরুমে গিয়ে কুড়ির নাম্বার ডায়েল। করল। ঢুকছে না। কুড়ির নাম্বার বন্ধ। মিথান মনে মনে ভাবছে নাম্বারটা বন্ধ। কেন? কিছুক্ষণ পরে মিথান আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দাঁত ব্রাস করতে লাগল। তারপর গোসল সেরে খাওয়া দাওয়া শেষ করে মিথান আর তার চাচা অফিসে গেল। তারপর বিকাল পাঁচটা মিথান কুড়ির নাম্বার ডায়েল করে ও পাচ্ছে না। সে বিচলিত হয়েছে। সে রাতে ডায়েল করেও পায় নি। পরদিন সকালে মিথান ডায়েল করে দেখল যে কুড়ির নাম্বারটা খোলা। সে তখনি চাচাকে বলল চাচা আমি একটু বাহির থেকে ঘুরে আসি। চাচা উত্তরে বলল, যা তাড়াতাড়ি আসিস অফিসে যেতে হবে। মিথান আচ্ছা বলে দৌড়ে ছাদে গিয়ে কুড়িকে ফোন দিল কুড়ি রিসিভ করল । হ্যালো আসসালামু আলাইকুম মিথান – অলাইকুম সালাম। কি খবর আপনার ফোন বন্ধ কেন? আর ও কোন নাম্বার আছে না কি? কুড়ি – আসলে মোবাইলে চার্জ ছিল না। – মিথান- কি করছেন? কুড়ি- পড়তে বসেছি। অফিসে যাবেন না? মিথান – যাব মাত্র তো সাতটা বাজে । মিথান- বিরক্ত করলাম। কুড়ি- না কি বলবেন বলুন? মিথান- আপনি কিছু বলবেন না? কুড়ি- আপনারই তো বলার কথা। মিথান – আচ্ছা, সরাসরি বলছি। আপনার পছন্দের কোন ব্যক্তি আছে? কুড়ি- না আপনার আছে। মিথান হে তিনি আমার মা। আচ্ছা আজকাল কার কলেজ পড়া মেয়েদের পছন্দের মানুষ থাকে আর আপনার নেই কেন? কুড়ি- আমাকে কে পছন্দ করেবে। সারাদিন এ গাছ থেকে ও গাছে ঘুরে বেড়াই বাবা মার ফসল চুরি করি। আচ্ছা আপনার তো পছন্দের মানুষ বেশ কয়েকটা থাকার কথা, নেই বললেন? মিথান – হা, হা। কলেজে যাবেন না? 1 কুড়ি – হে । মিথান – আপনি কোন কলেজে পড়েন? কুড়ি- আরিচাঘাট মহিলা ডিগ্রী কলেজ। শুনেন মা শুনলে বকা দিবে। আপনি রেখে দিন। মিথান- আচ্ছা রাতে ফোন দিব কিন্তু। কুড়ি- কেন, রাতে ফোন দিবেন কেন? মিথান – সেটা রাতেই বলব। রাখছি বাই কুড়ি- বাই । মিথান তারপর রুমে গিয়ে গোসল, খাওয়া দাওয়া সেরে চাচাকে নিয়ে অফিসে চলে যায়। রাত সারে এগারটা চাচা ঘুমিয়ে তখন স্বর্গবাসী । মিথান ফোনটা নিয়ে আস্তে আস্তে রুম থেকে বেরিয়ে ছাদে গিয়ে কুড়িকে ফোন দেয়। কয়েকবার দেওয়ার পর কুড়ি রিসিভ করে। আবার মিথানের পছন্দের মানুষ না থাকার কারণ জানতে চায়। মিথান মুচকি হেসে আসলে আমি মনের মত কোন মেয়ে এখনো পাইনি। কুড়ি- কেমন মেয়ে চান আপনি? মিথান – একটু চঞ্চল প্রকৃতির মেয়ে যে চালচলনে থাকবে চঞ্চল কিন্তু মার্জিত। সব বিষয়ে সে চঞ্চল থাকলেও Sexually চঞ্চল থাকবে না। কুড়ি – আপনি খুঁজতে থাকেন, পাবেন। – মিথান – আপনার পরিবারে কে কে আছে? – কুড়ি – আমার বাবা মা আর এক ভাই । আপনার? – মিথান – মা, দুই বোন, এক বোন বিবাহিত। আর একজন এইচ.এস.সি দিবে – ও শুনেন আগামী পরশু আমি আর আমার চাচা আমাদের গ্রামের বাড়িতে যাব। সেখান থেকে আপনাকে ফোন দিব। আপনি অবশ্যই রিসিভ করবেন। কুড়ি – ঠিক আছে । – মিথান – আর হে আপনি আপনার ফোন চার্জ দিয়ে রাখবেন। কুড়ি – আচ্ছা। মিথান – রাখি তাহলে? কুড়ি – আচ্ছা। – মিথান – বাই, Good night কুড়ি – বাই, Good night মিথান কুড়ির সাথে বিকালে ও রাতে কথা বলে। এদিকে মিথান ও তার চাচা তাদের গ্রামের বাড়িতে যায়। গিয়ে তারা একসাথে খেয়ে কিছুক্ষন রেস্ট নেয়। মিথান গ্রামের হাটে যায় বাজার করতে। এই সুযোগে চাচা মিথানের মাকে বলে তার বিয়ের কথা। মিথানের মা তো ভীষণ খুশি তার দেবর এত দিনে বিয়ে রবে ঠিক করছে। তাই তিনি সেদিনেই পাশের বাড়ির ঘটক চাচাকে খবর দিয়েছে। মিথানের মা ও চাচা ঘটকের সাথে বিস্তারিত আলাপ করেছে। মিখানের চাচা ঘটককে বলেছে চাচা আমি কিন্তু এক টাকাও যৌতুক নেব না। আমি শুধু একটা ভাল বউ চাই। ঘটক চাচা বলে, আচ্ছা আচ্ছা আমি আজই পাশের গেরামের জমির আলীর কাছে যাব। তার কলেজ পড়া একটা ভাল মেয়ে আছে। তোমরা কোন চিন্তা কইরো না। বলে ঘটক চাচা চলে গেল। কিছুক্ষণ পর মিথান হাট থেকে বাজার নিয়ে আসে। বাজার পাকঘরে রেখে মিখান তার মায়ের কাছে বসে। মিথানের মা তো খুশিতে আত্মহারা । মিথানের মা মিথানের চাচাকে উদ্দেশ্য করে বলল, মিন্টুর বিয়ের কাজটা শেষ হলেই আমার বাবার বিয়ে। লাল টুকটুকে একটা বউ আমি নিজে পছন্দ করে আনমু। যাতে আমার ঘরে আলো না থাকলেও আলো জ্বলে। মিথানের মা মিথানের দুই গালে দুই হাত রেখে মিথানের চোখের দিকে তাকিয়ে বলে, বাবারে আমার একটাই স্বাদ আর কোন স্বাদ নাই। পিছন থেকে মিথানের বোন মিশি বলে, মা আমারও একটা সুন্দরী ভাবি পাওয়ার খুব স্বাদ। মিথান তার মায়ের দু’হাত ধরে বলে। মা আগে চাচার বিয়েটা শেষ হোক তারপর না হয় তুমি আমার জন্য মেয়ে দেখো। মিথান মিশির চুলে টান দিয়ে বলল, এই তোর পড়াশুনা নাই বড়দের কথা শুনছিস? ছেড়ে দিয়ে ভাইয়া ছাড়, লাগছে তো। এখন পড়তে বস গিয়ে, মিশি আচ্ছা বলে তার পড়ার ঘরে গেল। পরদিন সকালে ঘটক চাচা এসে মিথানের মা আর চাচাকে ডাকল। মিথানের মা বিয়ের খবর জানতে চাইল। ঘটক চাচা বলল, ছেলে যৌতুক চায় না শুইনা মেয়ের বাপে বিয়ে দিব না। কইয়া দিল। চাচা অবাক হয়ে বলল, কেন? ঘটক বলল, তুমি যে যৌতুক চাও না তা শুইনা। মেয়ের বাপে মনে করছে তোমার কোন কিছুর ত্রুটি আছে। আমি ভাল কইলেও বিশ্বাস করে নাই । এই কথা শুনে মিথানের মা ও চাচা দু’জনেই বাকশূন্য হয়ে পড়ে। ঘটক চাচা তারপরও বলে, মিন্টু মিয়া আমি তাইলে এক কাজ করি তুমি যৌতুক চাও না কি তা আগেই কওয়ার দরকার নেই। মেয়ে দেইখা তোমাদের পছন্দ অইলে আর তাদের তোমাদের পছন্দ অইলে যদি তারা কিছু দিতে চায় তা নিবা, সমস্যা কিডা? তারপর চাচা খানিকটা ম্লান হয়ে বলল, ঠিক আছে দেখেন। আমি তো কাল চলে যাব। আপনি ভাবির সাথে কথা বইলেন। ভাবি পরে ফোনে আমাকে জানাবেন। ঘটক চাচা বললেন, আচ্ছা বাবা, আমি তাইলে এহন আহি। বলে ঘোটক চাচা চলে গেল। এদিকে মিথান কুড়িকে ফোন দেয়। সে একটা কথা কুড়িকে বলার জন্য বেশ কয়েকবার ফোন দিয়েও বলতে পারে নি। শেষে লজ্জায় মরি মরি করেও সে কুড়িকে প্রেমের আফার দিয়েছিল। কুড়ি বলেছিল যে সে মিথানকে না দেখে কিছু বলতে পারবে না। উত্তরে মিথান বলেছিল, সে আর তার চাচা একসাথে থাকে। সেজন্য সময় সুযোগমত দেখা করতে হবে। কুড়ি যাতে তার প্রেম অফারে অমত না করে সেজন্য অনুরোধ করেছিল। তার অনুরোধে কুড়ি সম্মত কি না তা কিছুই বলে নি। পরদিন মিথান ও চাচা ঢাকায় চলে আসে। সেখানে ও যথারীতি মিথান কুড়ির সাথে কথা বলতে থাকে। এভাবে এক সপ্তাহ চলে গেল । ঘোটক চাচার জন্য কোন ভাল মেয়ের সন্ধান করতে পারে নি। এদিকে মিথান কুড়ির কথার পরিমাণ বেড়েই চলছে। মিথান অত্যান্ত চালকি করে তার চাচার চোখ ফাঁকি দিয়ে কথা বলে। কুড়িও তার মা বাবার অজান্তে মিথানের সঙ্গে কথা বলে । মিথান কুড়ির সাথে দেখা করার আগ্রহ থাকলেও সে তার চাচার জন্য পারছে না। মিথান কুড়ির ঠিকানা, তার মায়ের নাম্বার খাতায় লিখে রেখেছে। কুড়ির সাথে কথা বলতে বলতে তারা দু’জনই এক সময় একান্তই দু’জনের অবগত হয়ে যায়। একে অপরের আঁখি হয়ে যায়। আপনি থেকে হয় তুমি। কুড়ি তার বার মিথানের কাছে কুৎসিত জাহির করে নিজেকে ছোট মনে করে । মিথান সেজন্য রাগ করে বলে কুৎসিত থাকলেও তুমি আমার শুধু আমার । এ কথা শুনে কুড়ি হেঁসে বলে সিনেমার ডায়লগ তো ভালই পার। এ কথা শুনে মিথান কুড়ির কাছে আর ফোন করবে না বলে ফোন কেটে দেয়। পরদিন কুড়ি মিথানকে ফোন দেয়। মিথানের অভিমান শেষ। মিথান সেদিন তার কথায় কুড়িকে তার বাসর ঘরে স্থান দেয় আরও কত কি? কুড়ি মিথানের কথায় প্রথমে আপত্তি করলেও আবেগ বসত পরবর্তীতে আপত্তি করেনি। বরং কুড়িও মিথানকে জায়গা দেয় তার মনের ছোট্ট খাচায় প্রথম তার প্রেমিক পুরুষ হিসেবে। তাদের কথার সম্পর্ক গভীর থেকে গভীর হতে থাকে। কথায় কথায় তারা একে অপরকে বুঝার চেষ্টা থেকে বুঝতে শিখে। একদিন মিথান কুেিড়কে জীবন সঙ্গী করার প্রতিশ্রুতি দেয়। মিথান কুড়িকে ও প্রতিশ্রুতি করতে বলে। কিন্তু কুড়ি বলে এত সহজে প্রতিশ্রুতি দেওয়াটা ঠিক না। আমি তোমার জন্য সর্বস্ব চেষ্টা করব। মিথান এতে রাগ করে । কুড়ির মিথানের প্রতি ভালোবাসা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে। অবশেষে কুড়িও মিথানকে জীবন সঙ্গি করবে বলে প্রতিশ্রুতি দেয়। এভাবে প্রায় এক মাস চলে গেল। ঘটক চাচা মিথানের চাচার জন্য ভাল মেয়ে খুঁজতে খুঁজতে তার জুতো ক্ষয় করে ফেলেছেন। শেষে একটা পেয়েছেন। ইতিমধ্যে মেয়ে পক্ষ ছেলের বাড়ি-ঘর দেখেছে। তাদের পছন্দও হয়েছে। বাকি ছেলে দেখা। ছেলে দেখবে কিভাবে তাও ঠিক হয়েছে। ছেলে যখন কয়েকজনকে নিয়ে মেয়ে দেখতে যাবে তখন মেয়ের পক্ষ ছেলেকে দেখবে। তো তাহলে আমার আজকের পোস্ট আমি এখানেই শেষ করছি। আশা করছি গল্পটি আপনার ভালো লাগছে l যদি গল্পটা ভালো লাগে তাহলে কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন আমি এর পরবর্তী পার্ট দেয়ার চেষ্টা করব। সবাইকে ধন্যবাদ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য। মানুষ মাত্রেই ভুল হয় , তাই পোষ্টে কোন ভুল থাকলে দয়া করে মাপ করে দিয়েন, আর প্লিজ কমেন্টে লিখে ভুলগুলা শোধরানোর সুযোগ করে দিয়েন।
আর যেকোন প্রবলেমে ফেসবুকে আমি [—>profile link] The post ভালোবাসার চড়াই উৎরাই- ১ম পর্ব appeared first on Trickbd.com. |
ভিপিএন আসলে সত্যি আমাদের আইপি এড্রেস হাইড করে!! Posted: আসসালামুয়ালাইকুম প্রিয় Trickbd এর সব সদস্যগণ কেমন আছেন সবাই। আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন সবাই। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজকের পোস্ট এর বিষ়বস্তু হচ্ছে সত্যি কি ভিপিএন আমাদের আসল আইপি এড্রেস পরিবর্তন করে? বর্তমানে সারা পৃথিবীতে ইন্টারনেটের রাজত্ব। সবাই কম বেশি ইন্টারনেট ইউজ করে থাকে। তাই বর্তমানে ইন্টারনেট এর জন্য মানুষ এর প্রাইভেসি রক্ষা করার জন্য প্রায় অনেক মানুষ ভিপিএন ব্যাবহার করে থাকে। কিন্তু আসলে কি ভিপিএন ব্যাবহার করে আসল আইপি অ্যাড্রেস রক্ষা করা সম্ভব? হ্যা সম্ভব তবে আমরা যেসব ফ্রি ভিপিএন ব্যাবহার করি সেইগুলা ৮০% আমাদের নিজস্ব গোপনীয় রক্ষা করে না। কিন্তু প্রিমিয়াম ভিপিএন যেইগুলো আছে ৯০% তারা আমাদের গোপনীয়তা রক্ষা করে। তো কিভাবে বুঝবেন আপনার ভিপিএন আসলে আপনাকে কতটা নিরাপত্তা দিচ্ছে,, জানতে হলে প্রথমে আপনি আপনার ভিপিএন কানেক্ট করুন আমার একটি প্রিমিয়াম ভিপিএন আমি কানেক্ট করলাম , এই দেখুন আমার সিঙ্গাপুর সার্ভার সিলেক্ট করে আমি কানেক্ট করলাম, এরপর আপনি এই ওয়েবসাইট যাবেন, এর পর একটু স্ক্রোল করে নিচে আসুন দেখবেন আপনার লোকেশন দেখাচ্ছে,,, তাই প্রিমিয়াম ভিপিএন ব্যাবহার করুন নিজে নিরাপদ থাকুন,, ঝামেলা মুক্ত থাকুন। আর যারা ফ্রি ভিপিএন ব্যাবহার করেন তাদের জন্য সুখবর sky ভিপিএন, tometo, এইগুলো তে আপনারা আপনাদের লোকেশন হাইড রাখতে পারবেন। তো বন্ধুরা এই ছিল বিস্তারিত। ধন্যবাদ সবাইকে পোস্টটি পড়ার জন্য। যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমাকে পাবেন এই লিংকেThe post ভিপিএন আসলে সত্যি আমাদের আইপি এড্রেস হাইড করে!! appeared first on Trickbd.com. |
গ্রামীণফোন এ সর্বনিম্ন রিচার্জ ২০ টাকা । Posted: গ্রামীণফোন এ সর্বনিম্ন রিচার্জ ২ জুলাই থেকে ২০ টাকা । বর্তমানে সর্বনিম্ন রিচার্জ ১০ টাকা ,২০ টাকা সর্বনিম্ন রিচার্জ ২ জুলাই থেকে কার্যকর করা হবে। The post গ্রামীণফোন এ সর্বনিম্ন রিচার্জ ২০ টাকা । appeared first on Trickbd.com. |
আপনার লেখাপড়ায় মন না বসার কারণ ও তা থেকে বাঁচতে আপনার করণীয় দেখে নিন Posted: আপনার পড়ায় মন বসে না । এমন অবস্থায় আপনার করণীয় কাজসমূহ নিয়ে লেখা আমার আজকের আটিকেলটি পড়ার জন্য অনুরোধ রইল । এই বিষয়ে আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরসমূহ আমার আটিকেল থেকে পেতে পারেন । আটিকেলটি পড়ে আপনার কেমন লাগল তার মতামত ব্যক্ত করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি । আমাদের অনেকেরই পড়ায় মন বসে না । এর সমাধান আমরা অনেকেই খুঁজে বেড়াচ্ছি । যেহেতু এটি একটি সমস্যা । তাই এর সমাধান থাকা আবশ্যক । এটি আমাদের ব্যক্তিগত জীবনের পরিচিত সমস্যা । তো চলুন পড়ায় মন না বসার কারণ ও সমাধান জেনে নিই ।
আমাদের বেশিরভাগ মানুষ টিকটক,ফেসবুক, টুইটার সহ নানা ধরনের সামাজিক ওয়েব সাইট ব্যবহার করে থাকি । এগুলো আমাদেরকে আসক্ত করছে । বিশেষ করে টিকটকের শট ভিডিও । এই আসক্তির কারণেই বেশিরভাগ মানুষের পড়ায় মন বসে না । তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অতিরিক্ত ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে । ~~এরপর যে কারণ সবথেকে বেশি মানুষের মধ্যে দেখা যায় সেটি হলো দীঘক্ষণ একনাগাড়ে পড়াশোনা করা । দীঘক্ষণ পড়াশোনা করলে পরবতীতে পড়তে আর ইচ্ছায় করবে না । তাই আমাদের উচিত পড়ার ফাঁকে ফাঁকে একটু করে ব্রেক নিয়ে নেওয়া । যেমন বিকালে খেলাধুলা করা । রাত্রে পড়ার মাঝে ব্রেক হিসেবে নামায আদায় গ্রহণযোগ্য হতে পারে । ^^তারপর যে কারণটি অনেকের মাঝে দেখা যায় সেটি হলো পড়াশোনার পরিবেশ খারাপ থাকা । আমাদের দেশের বেশিরভাগ ছাত্রের ক্ষেত্রে পড়াশোনার পরিবেশটা খুব বেশি ভালো থাকে না । পরিবারে অধিক জনসংখ্যা থাকলে এই সমস্যাটি দেখা যায় । পরিবেশকে সুন্দর ও সাবলীলভাবে তৈরি করে এ সমস্যা দূরীকরণ করা যেতে পারে । «» অন্যের সাথে গভীর বন্ধুত্বও পড়াশোনায় মন না বসার আরও একটি কারণ । বিশেষত মেয়েদের ক্ষেত্রে এটি দেখা যায় । বন্ধুত্ব যতটা ভালো ততটা খারাপও । অন্যের সাথে সঙ্গ দিতে দিতে একটা নেশার আশঙ্কা দেখা যায় । তার সাথে দেখা না হলে মনও খারাপ থাকে । আর মন খারাপ থাকলে পড়ায় মন বসে না । তার সাথে নানা ধরনের কাজে জড়িত থাকতে ইচ্ছা করে । তাই আমাদেরকে অন্যের সাথে গভীর সঙ্গ ও অতিরিক্ত বন্ধুত্ব থেকে বিরত থাকতে হবে । $$ বাংলাদেশের বেশিরভাগ ছেলেমেয়ে বিশেষ করে শহুরে অঞ্চলের ছেলেমেয়েদের বাহিরে খেলা করার সুযোগ থাকে না । ঘরে বসে একা একা অবসর সময় কাটাতে হয় । অনেকে কম্পিউটার গেমসহ নানা ধরনের আসক্তিজনিত অবস্থায় আক্রান্তও হয়ে যায় । যা তাদেরকে একঘেয়েমি করে তোলে । পযাপ্ত খেলাধুলা না করলে লেখাপড়া করতে কোন মানুষ আগ্রহী হয় না । তাই আমাদের উচিত অবসর । শারীরিকভাবে কসরত হয় এরুপ খেলায় স্বশরীরে অংশগ্রহণ করা । ¤¤ আমাদের দেশে অনেক বাবা-মা বিভিন্ন সরকারী বা বেসরকারী পেশায় নিয়োজিত থাকে । অনেক সময় তাদেরকে একস্থান থেকে অন্যস্থানে স্থানান্তরিত হতে হয় । ফলে ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশে শিশু নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারে না । শিশুর সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়া বাঁধাগ্রস্থ হয় । ফলে শিশুদের পড়ায় মন বসে না । স্কুল পরিবতনেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে । তাই আমাদের উচিত শিশুদের স্কুল বা স্থান পরিবতন না করা । তো আজ আমার পক্ষ থেকে এতটুকুই ছিল । ধন্যবাদ । The post আপনার লেখাপড়ায় মন না বসার কারণ ও তা থেকে বাঁচতে আপনার করণীয় দেখে নিন appeared first on Trickbd.com. |
IDM এর Crack নির্ভরশীলতা কাটিয়ে জেনে নিন Free Alternative গুলো Posted: Windows ব্যাবহার করেন , বিভিন্ন ফাইল ডাউনলোড করেন অথচ IDM বা Internet Download Manager এর নাম শুনেন নি এমন লোক হারিকেন লাগিয়ে খুজলেও পাওয়া যাবে না । এটি অত্যান্ত পপুলার এবং ফিচার ওয়ালা একটি ডাউনলোড ম্যানেজার। সব ই ঠিক থাকলেও সমস্যা এটাই যে সফটওয়্যার টি ফ্রি না। মোটামোটি ১৫০০ টাকার মত খরচ করলে এটির লাইফটাইম লাইসেন্স পাওয়া যায় । কিন্তু আমরা এটি না করে বিভিন্ন সাইট থেকে ক্রাক ডাউনলোড করি যেটা অনেকের কাজ করে আবার অনেকের ক্ষেত্রে কাজ করেনা। **এছাড়া কিছুক্ষন পর পর সিরিয়াল কি চাওয়ার প্যারা তো আছেই। আবার অনেক ইউজার রা Ransomware বা আরো বিভিন্ন ভাইরাস এর এটাক এর শিকার হন। তো আজকে আমি কিছু Alternative নিয়ে আলোচনা করবো যেগুলো দিয়ে আপনি IDM এর সব ফিচার না পেলেও , অনেক ভালো স্পিড,Resume Capability এবং বাকি গুরুত্বপূর্ন ফিচার গুলো পেয়ে যাবেন। তো আর দেরী না করে মূল পোস্ট এ চলে যাই। Free Download Manager বা FDM***তো ফ্রি ডাউনলোড ম্যানেজার এর জন্য আপনি গুগল এর সার্চ করবেন Free Download Manager অথবা FDM প্রথম যে লিংক টি আসবে তাতে ক্লিক করে ডাউনলোড অপশন এ যাবেন। শুধু Windows নয়। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ম্যাক এবং লিনাক্স এও পেয়ে যাবেন।এমন কি Android এর জন্য ও পেয়ে যাবেন Play Store এ খুজলেই। । *** ডাউনলোড এ ক্লিক করে ডাউনলোড হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। *** এরপর সাধারন নিয়মের মতই ইনস্টল করুন। *** ইনস্টেলেশন শেষ। এবার এটিকে ব্রাউজার এর সাথে সেটাপ করা বাকি, যেটাকে Free Download Manager এর ভাষায় Browser Integration বলা হয়। *** এর জন্য আপনাকে FDM ওপেন করে ডান দিকের মেনু অপশন এ যেতে হবে এবং Preference এ ক্লিক করতে হবে । *** পাশে দেখতে পাবেন Browser Integration নামে একটা অপশন রয়েছে। সেটিতে ক্লিক করলে দেখবেন বিভিন্ন পপুলার ব্রাউজার Edge, Chrome , Firefox এর জন্য এক্সটেনশন পেজ এর লিংক দেয়া রয়েছে। *** আপনার প্রয়োজনীয় ব্রাউজার অনুযায়ি আপনি ক্লিক করে এক্সটেনশন ইনস্টল করে ফেলুন। এবার পরিক্ষার পালা যে আসলেই এক্সটেনশন কাজ করছে কি না। *** প্রথমেই ডাউনলোড এর জন্য যে ব্রাউজার ব্যাবহার করবেন তা ওপেন করুন এবং শিওর হয়ে নিন যে এক্সটেনশন টি অ্যাকটিভ করা আছে কি না। না থাকলে করে নিন। *** এবার দেখুন কোনো কিছু ডাউনলোড করলে সেটা FDM ক্যাচ করে নিচ্ছে। Download এ চাপলেই আপনার ডাউনলোড স্টার্ট হয়ে যাবে।
*** Android এর ক্ষেত্রে শুধু আপনাকে ডাউনলোড লিংক টি কপি করে অ্যাপ এর ভিতরে থাকা প্লাস বাটনে চেপে লিঙ্ক পেস্ট করে ডাউনলোড করে ফেলতে পারবেন। **আর হ্যা । FDM দিয়ে আপনি টরেন্ট ফাইল ও ডাউনলোড করতে পারবেন। তাই আলাদা করে BitTorrent ইনস্টল করতে হবে না। অ্যাডস এর ঝামেলা থেকেও মুক্ত থাকবেন। তো এভাবেই আপনি ডাউনলোড ম্যানেজার ইনস্টল দিয়ে আপনার যাবতীয় কাজ করতে পারবেন । তো আপনি এবার ভেবে দেখুন। ফ্রি অল্টারনেটিভ থাকতে আপনি কেন অনৈতিক ভাবে Crack বা Pirated সফটওয়্যার চালাবেন। Parallel Downloadingযদি আপনার একান্তই ডাউনলোড ম্যানেজার ইউজ করতে অসুবিধা হয় বা ব্রাউজার এর ডিফল্ট ডাউনলোড মেথড টাই আপনার ভালো লেগে থাকে, তাহলে আপনি Edge এবং Chrome এর Parallel Download সিস্টেম টা এনাবল করে দিতে পারেন। এটি অনেকাংশে আপনার ডাউনলোড স্পিড বাড়িয়ে দেবে । *** এজন্য আপনি ক্রোম থেকে Chrome Flags এবং Edge থেকে Edge Flagsএ গিয়ে সার্চ অপশন এ প্যারালাল সার্চ দিলে পেয়ে যাবেন । ***এনাবল করে দিলে ব্রাউজার টি রিস্টার্ট হবে এবং অই ফিচার টি কাজ শুরু করে দিবে । মূলত এই Parallel Download এর সিস্টেম টিকে ব্যবহার করেই IDM / FDM এর মত Downloader কাজ করে। শুধু এগুলো তে ডাউনলোড ম্যানেজ করার সিস্টেম টা থাকে বলেই এগুলো (IDM / FDM) ডাউনলোড ম্যানেজার। যেহেতু Browser Experimental ফিচার। তাই FDM ব্যাবহার করার পরামর্শ থাকবে। ফায়ারফক্স এর বিল্ট ইন এমন ফিচার রয়েছে কি না আমার জানা নেই। কিন্তু অনেক ইউজার রা Multithreaded Download Manager ইউজ করে থাকেন। আপনি সেটিও ট্রাই করতে পারেন। বুঝতে অসুবিধা হলে ভিডিও টি দেখে আসুন তো আজকের মত এটুকুই। ইনশাআল্লাহ আরো পোস্ট নিয়ে আসবো সামনে। যেকোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন আমার ফেসবুক পেজ এ। আল্লাহ হাফেজ
The post IDM এর Crack নির্ভরশীলতা কাটিয়ে জেনে নিন Free Alternative গুলো appeared first on Trickbd.com. |
১০ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকার মধ্যে 5টি সেরা ফোনের রিভিউ Posted: আসসালামু আলাইকুম, আশা করি প্রিয় প্রিয়, যদি পোষ্টটি পছন্দ হয় ব্যাটারি: মোবাইলটিতে একটি অপসারণযোগ্য Li-Po 6000 mAh ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে। যার সাহায্যে আপনি গড়ে 150 ঘন্টা স্ট্যান্ডবাই টাইম এবং 16 ঘন্টা নেট ব্রাউজিং পেতে পারেন। সম্পূর্ণ চার্জে, আপনি 3G-তে প্রায় 42 ঘন্টা পর্যন্ত কথা বলতে পারবেন। 10W চার্জিং সাপোর্ট সহ ফোনটি সম্পূর্ণ চার্জ হতে প্রায় 3:10 ঘন্টা সময় নেবে। ফোনটির ৪ জিবি র্যায় এবং ১২৮ জিবি রোমের মূল্যঃ ২০ টাকা ধারণা করা হচ্ছে। এটি বাংলাদেশ জুন মাসের শেষে লঞ্চ হতে পারে। ক্যামেরা: ফোনের পিছনে রয়েছে একটি 48MP+2MP+QVGA ক্যামেরা যার সাহায্যে আপনি সুন্দর মানের ছবি এবং সর্বোচ্চ 1080p@30fps ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন। অধিকন্তু, এটি একটি অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্য হিসাবে রয়ে গেছে যেমন ফোনটিতে একটি 32MP সেলফি ক্যামেরা রয়েছে যা দিয়ে আপনি সুন্দর মানের ছবি এবং সেলফি তুলতে পারেন। আপনি সামনের ক্যামেরা দিয়ে সর্বাধিক 1080p@30fps ভিডিও রেকর্ড করতে পারেন৷ ফোনের ক্যামেরা দিয়ে উচ্চ-মানের সেলফির কাজ অনায়াসে করা যায়। The post ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকার মধ্যে 5টি সেরা ফোনের রিভিউ appeared first on Trickbd.com. |
Tamarind EX11 Pro সিরিজের ল্যাপটপ নিয়ে এলো ওয়ালটন Posted: টামারিন্ড সিরিজের নতুন ল্যাপটপ এনেছে ওয়ালটন। Tamarind EX11 Pro মূলত Tamarind EX10 Pro-এর আপডেট, যেখানে ইনটেলের দশম জেনারেশনের প্রসেসর থেকে একাদশ জেনারেশন প্রসেসরে উন্নীত করা হয়েছে, এবং হায়ার ফ্রিকুয়েন্সি (3200 MHz) র্যাম ও SATAIII এর পরিবর্তে NVMe SSD ব্যবহার করা হয়েছে। Tamarind EX11 Pro সিরিজে তিনটি প্রসেসর ভ্যারিয়েন্ট মডেল রয়েছে- TAMARIND EX311G (i3-1115G4), TAMARIND EX511G (i5-1135G7) ও TAMARIND EX711G (i7-1165G7)।এদের মূল্য যথাক্রমে 58950 টাকা, 69550 টাকা ও 84550 টাকা। তবে বর্তমানে EX311G ও EX511G পাওয়া যাচ্ছে, EX711G এখনো আপকামিং। ইতোপূর্বে আসা Tamarind MX11 সিরিজের মত অতটা প্রিমিয়াম নয় EX11 Pro সিরিজটি। চ্যাসিসে মেটালিক ফিনিশ থাকছে। 1.4 kg ওজন নিয়ে ল্যাপটপগুলো বেশ স্লিক এন্ড স্লিম। এর 14″ FHD LED ডিসপ্লেটির কালার গ্যামুট 45% NTSC হওয়াতে কালার কিছুটা ওয়াশডআউট দেখাবে, যা বিশেষ করে গ্রাফিক্স রিলেটেড কাজের ক্ষেত্রে আদর্শ নয়। এখানে থাকছে 1.0 MP HD ভিডিও ক্যামেরা। একটি 8 GB DDR4 3200 MHz র্যাম স্টিক ইন্সটল্ড রয়েছে এবং আরেকটি খালি স্লট আছে। ২টি 2 W এর স্পিকার থাকছে। কীবোর্ডে ব্যাকলিট সমর্থন নেই, আলাদা নাম্বারপ্যাড নেই। ব্যাটারী 36 Wh ও চার্জার অ্যাডাপ্টর 45 W এর। HDMI, RJ-45 LAN ও Type C পোর্টসহ পোর্টসের দিক থেকে এটি পরিপূর্ণ। থাকছে মাইক্রোএসডি কার্ড স্লটও। WiFi 5.0 ও Bluetooth 5.1 সমর্থিত। ল্যাপটপগুলোর সাথে থাকছে জেনুইন উইন্ডোজ ১১। ল্যাপটপটির দাম এর কনফিগারেশন অনুযায়ী কিছুটা বেশি মনে হয়েছে আমার কাছে। বিশেষত MX11 সিরিজ একচুয়ালি সিমিলার প্রাইসিংয়ে বেটার ডিসপ্লে, LED কীবোর্ড, আপডেটেড WiFi 6.0 ও Bluetooth 5.2, বড় ব্যাটারী ও ফাস্টার চার্জিংসহ এর তুলনায় বেটার ভ্যালু অফার করছে। আরো জানতে: অফিসিয়াল ওয়েবপেজ দেখতে পারেন- Helio 30: হেলিওর নতুন স্মার্টফোন এলো সবচেয়ে কম দামে 108 MP ক্যামেরাসহ চমকের সাথে একটি নিয়নবাতি পরিবেশনা
The post Tamarind EX11 Pro সিরিজের ল্যাপটপ নিয়ে এলো ওয়ালটন appeared first on Trickbd.com. |
X-Ray Pack দিয়ে X-Ray করে সহজেই Diamond মাইনিং করুন Posted: 29 Jun 2022 03:12 AM PDT যারা মাইনক্রাফট খেলেন তারা অবশ্যই জানেন 1.19 Wild Update এরপর থেকে Minecraft অনেক হার্ড হয়ে গেছে। Biome অনেক Deep হয়ে গেছে তাই মাইনিং করা কষ্টকর। যে Coordinate এ সব থেকে বেশি Diamond পাওয়া যায় ওই Coordinate এ মাঝে মাঝে ২ঘন্টা মাইন করেও ডায়মন্ড পাওয়া যায়না। NAME: SERPX-RAY 1.0 কিভাবে Install করবেন? এরপর Settings-> Global recourses-> My packpack এখানে প্যাকটি দেখাবে ওটায় ক্লিক করে Active এ ক্লিক করে নিবেন তাহলে Xray চালু হয়ে যাবে। এরপ যেকোনো ওয়ার্ল্ডে খেলতে পারবেন যখন অফ করবেন তখন আগের সেটিং এ যেয়ে Deactivated করবেন। Download link: Click
The post X-Ray Pack দিয়ে X-Ray করে সহজেই Diamond মাইনিং করুন appeared first on Trickbd.com. |
You are subscribed to email updates from Trickbd.com. To stop receiving these emails, you may unsubscribe now. | Email delivery powered by Google |
Google, 1600 Amphitheatre Parkway, Mountain View, CA 94043, United States |
0 Comments