ভৌতিক গল্প লাভাররা কোথায় ? নিয়ে নাও একটি অসাধারণ ভৌতিক গল্প |
- ভৌতিক গল্প লাভাররা কোথায় ? নিয়ে নাও একটি অসাধারণ ভৌতিক গল্প
- এবার পাসওয়ার্ড জানলেও কেউ আপনার ওয়াইফাই কানেক্ট করতে পারবে না (পর্ব-২)
- নতুন ফোন কেনার আগে যে বিষয়গুলো অবশ্যই করা উচিত এবং ভালো ফোন চেনার উপায়
- vscode browser এ ব্যবহার করুন by github (connecting git)
- আপনি যেখানে যেমন পরিস্থিতিতেই থাকেন না কেন! নামাজ ছেড়ে দিয়েন না। নামাজ পড়ুন। নামাজের কোন বিকল্প নেই।
- GTA San Andreas এর Android [Full] 🥵 ভার্সন ডাউনলোড করে নিন।
ভৌতিক গল্প লাভাররা কোথায় ? নিয়ে নাও একটি অসাধারণ ভৌতিক গল্প Posted: Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । আশা করি পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখবেন । তো বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক “দোস্ত জানিস ঐ বাড়িটাতে নাকি অশরীরি আত্মা থাকে।” ,,, সকালে কারো পানির ছাটা পেয়ে চোখ মেলে তাকিয়ে তো আজকে এই পর্যন্তই । মানুষ মাত্রই ভুল হয় । তাই ভুল হলে ক্ষমা করে দিয়েন । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আপনি চাইলে এই লিংক এ ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে join করতে পারেন । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন । The post ভৌতিক গল্প লাভাররা কোথায় ? নিয়ে নাও একটি অসাধারণ ভৌতিক গল্প appeared first on Trickbd.com. |
এবার পাসওয়ার্ড জানলেও কেউ আপনার ওয়াইফাই কানেক্ট করতে পারবে না (পর্ব-২) Posted: আসসাামুআলাইকুম বন্ধুরা। কেমন আছেন সবাই। আশাকরি মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন। যারা আমার এই পোস্টের প্রথম পর্ব দেখেন নি তারা এই লিংক এ ঢুকে দেখে নিতে পারেন। গত পর্বে আমি দেখিয়েছিলাম কিভাবে ওয়্যারলেস ম্যাক ফিল্টার অপশন এ যেতে হয়। তবে পোষ্ট খুব বড়ো হয়ে যাওয়ায় মূল কাজ এর কিছুই দেখানো সম্ভব হয়নি। এই পর্বে আমি পুরো ট্রিক টি বর্ণনা দিয়ে পোষ্ট টি কমপ্লিট করে ফেলব। এক্ষেত্রে দেখা যায় যে সবার রাউটার এক রকম নয়। একেক জনের রাউটারে এক এক রকম ভাবে এই ম্যাক ফিল্টার অপশন টি দেওয়া হয়েছে। তাই আজকে একসাথে বেশ কয়েকটি রাউটারের ছবির মাধ্যমে বর্ণনা দিয়ে বুঝিয়ে দিব। আমি কয়েকটা রাউটারের নাম সহ নিচে আলাদা আলাদা করে বর্ণনা দিয়ে দিচ্ছি। আপনি যে রাউটার চালান সেই রাউটারের অংশ টুকু পড়ে নিন। ASUS রাউটারের ক্ষেত্রে:প্রত্যেকটা স্টেপ খুব ভালো মত ফলো করুন। সম্পুর্ণ কাজ শেষ না হওয়ার আগে যেনো ভুলেও apply বাটনে চাপ না লাগে তাহলেই কিন্ত আপনার রাউটারের সর্বনাশ। সমস্ত স্টেপ ভালোমত চেক করার পর apply বাটনে ক্লিক করুন। 1. প্রথমে enable Mac filter কে অবশ্যই yes করে নিবেন। 2. Mac filter mode এ Accept ও reject থেকে accept সিলেক্ট করুন। 3. Client name (Mac address) এর বক্স এ প্রথমে আপনার মোবাইল এর ম্যাক এড্রেস(যারা ম্যাক সম্পর্কে জানেন না। অথবা ম্যাক অ্যাড্রেস বের করতে পারেন না তারা পোস্টের শেষ এর দিকে যেয়ে ম্যাক অ্যাড্রেস বের করা শিখে নিন।) টি খুব ভালো মত নির্ভুল ভাবে বড়ো হাতের অক্ষরে লিখে বসিয়ে নিন( সংখ্যায় জিরো “0” আর ইংরেজি বড়ো হাতের অক্ষরের ও”O” এর পার্থক্য বুঝে নিন কিবোর্ড থেকে। যেনো ম্যাক অ্যাড্রেস এ থাকলে লিখতে ভুল না হয়।). 4. এরপর প্লাস বাটন এ ক্লিক করুন। তাহলে দেখতে পারবেন আপনার মোবইল এর ম্যাক অ্যাড্রেস টি নিচে অ্যাড হয়ে গেছে। এরপর যেই যেই মোবাইল গুলো তে আপনার wifi কানেক্ট রাখতে চান সেই প্রত্যেকটা মোবাইল গুলো এক এক করে হাতে নিন আর আর ম্যাক অ্যাড্রেস বের করে নির্ভুল ভাবে 3 নম্বর স্টেপ এর মত অ্যাড করে প্লাস বাটনে যোগ করে দিন। মনে রাখবেন যেই ফোনের ম্যাক এড্রেস একটা অক্ষর ও ভুল হবে। সেই ফোন এ internet connection দেওয়া যাবেনা। 5. সমস্ত ম্যাক অ্যাড্রেস সঠিক ভাবে বসানো হয়ে গেলে এপ্লাই বাটনে ক্লিক করুন(এপ্লাই করার আগে অবশ্যই ফাস্ট টু লাস্ট আরো একটা নির্ভুল রিভিশন দিয়ে নিবেন). এরপর নিচে আমার দেওয়া গাইডলাইন টি ফলো করুন। Tp-link রাউটারের ক্ষেত্রে:প্রত্যেকটা স্টেপ খুব ভালো মত ফলো করুন। সম্পুর্ণ কাজ শেষ না হওয়ার আগে যেনো ভুলেও save বাটনে চাপ না লাগে তাহলেই কিন্ত আপনার রাউটারের সর্বনাশ। সমস্ত স্টেপ ভালোমত চেক করার পর save বাটনে ক্লিক করুন। 1. বাটনে টেনে ম্যাক ফিল্টার enable করে নিবেন। 2. Allow wireless access only অপশন টি সিলেক্ট করুন। 3. Add বাটন এ ক্লিক করুন। এতে নিচে একটি ছোট বক্স ওপেন হবে। বক্স এ প্রথমে আপনার মোবাইল এর ম্যাক এড্রেস(যারা ম্যাক সম্পর্কে জানেন না। অথবা ম্যাক অ্যাড্রেস বের করতে পারেন না তারা পোস্টের শেষ এর দিকে যেয়ে ম্যাক অ্যাড্রেস বের করা শিখে নিন।) টি খুব ভালো মত নির্ভুল ভাবে বড়ো হাতের অক্ষরে লিখে বসিয়ে নিন( সংখ্যায় জিরো “0” আর ইংরেজি বড়ো হাতের অক্ষরের ও”O” এর পার্থক্য বুঝে নিন কিবোর্ড থেকে। যেনো ম্যাক অ্যাড্রেস এ থাকলে লিখতে ভুল না হয়।). 4. এরপর discripson এর জায়গায় নিজের নাম বা যেকোনো কিছু লিখে বসিয়ে দিন। 5. Enable this entry option টি সিলেক্ট করুন। 6. Ok তে ক্লিক করুন। দেখবেন আপনার ফোনের ম্যাক অ্যাড্রেস টি অ্যাড হয়ে গেছে। এরপর যেই যেই মোবাইল গুলো তে আপনার wifi কানেক্ট রাখতে চান সেই প্রত্যেকটা মোবাইল গুলো এক এক করে হাতে নিন আর আর ম্যাক অ্যাড্রেস বের করে নির্ভুল ভাবে 3-6 নম্বর স্টেপ এর মত অ্যাড করে ok বাটনে প্রেস করে দিন। মনে রাখবেন যেই ফোনের ম্যাক এড্রেস একটা অক্ষর ও ভুল হবে। সেই ফোন এ internet connection দেওয়া যাবেনা। 7. সমস্ত ম্যাক অ্যাড্রেস সঠিক ভাবে বসানো হয়ে গেলে সেভ বাটনে ক্লিক করুন(সেভ করার আগে অবশ্যই ফাস্ট টু লাস্ট আরো একটা নির্ভুল রিভিশন দিয়ে নিবেন). এরপর নিচে আমার দেওয়া গাইডলাইন টি ফলো করুন। Tenda রাউটারের ক্ষেত্রে:প্রত্যেকটা স্টেপ খুব ভালো মত ফলো করুন। সম্পুর্ণ কাজ শেষ না হওয়ার আগে যেনো ভুলেও ok বাটনে চাপ না লাগে তাহলেই কিন্ত আপনার রাউটারের সর্বনাশ। সমস্ত স্টেপ ভালোমত চেক করার পর ok বাটনে ক্লিক করুন। 1. প্রথমে whitelist সিলেক্ট করুন। 2. ম্যাক এড্রেস এর বক্স এ প্রথমে আপনার মোবাইল এর ম্যাক এড্রেস(যারা ম্যাক সম্পর্কে জানেন না। অথবা ম্যাক অ্যাড্রেস বের করতে পারেন না তারা পোস্টের শেষ এর দিকে যেয়ে ম্যাক অ্যাড্রেস বের করা শিখে নিন।) টি খুব ভালো মত নির্ভুল ভাবে বড়ো হাতের অক্ষরে লিখে বসিয়ে নিন( সংখ্যায় জিরো “0” আর ইংরেজি বড়ো হাতের অক্ষরের ও”O” এর পার্থক্য বুঝে নিন কিবোর্ড থেকে। যেনো ম্যাক অ্যাড্রেস এ থাকলে লিখতে ভুল না হয়।). 3. এরপর প্লাস বাটন এ ক্লিক করুন। তাহলে দেখতে পারবেন আপনার মোবইল এর ম্যাক অ্যাড্রেস টি নিচে অ্যাড হয়ে গেছে। এরপর যেই যেই মোবাইল গুলো তে আপনার wifi কানেক্ট রাখতে চান সেই প্রত্যেকটা মোবাইল গুলো এক এক করে হাতে নিন আর আর ম্যাক অ্যাড্রেস বের করে নির্ভুল ভাবে 2 নম্বর স্টেপ এর মত অ্যাড করে প্লাস বাটনে যোগ করে দিন। মনে রাখবেন যেই ফোনের ম্যাক এড্রেস একটা অক্ষর ও ভুল হবে। সেই ফোন এ internet connection দেওয়া যাবেনা। 4. সমস্ত ম্যাক অ্যাড্রেস সঠিক ভাবে বসানো হয়ে গেলে ওকে বাটনে ক্লিক করুন(ওকে করার আগে অবশ্যই ফাস্ট টু লাস্ট আরো একটা নির্ভুল রিভিশন দিয়ে নিবেন). এরপর নিচে আমার দেওয়া গাইডলাইন টি ফলো করুন। D-Link রাউটারের ক্ষেত্রে:প্রত্যেকটা স্টেপ খুব ভালো মত ফলো করুন। সম্পুর্ণ কাজ শেষ না হওয়ার আগে যেনো ভুলেও save setting বাটনে চাপ না লাগে তাহলেই কিন্ত আপনার রাউটারের সর্বনাশ। সমস্ত স্টেপ ভালোমত চেক করার পর save setting বাটনে ক্লিক করুন। 1. প্রথমে turn ম্যাক ফিল্টারিং অফ লেখা থাকে। সেটাকে ক্লিক করলে তিনটি অপশন আসবে। Turn mac filtering on and allow computer অপশন টি সিলেক্ট করুন। 2. নিচের 0 লেখা বক্স গুলো তে এক এক করে প্রথমে আপনার নিজের ফোনের এর পরে আপনার রাউটারে যত গুলো মোবাইল কানেক্ট থাকবে সব গুলো মোবাইলের ম্যাক এড্রেস(যারা ম্যাক সম্পর্কে জানেন না। অথবা ম্যাক অ্যাড্রেস বের করতে পারেন না তারা পোস্টের শেষ এর দিকে যেয়ে ম্যাক অ্যাড্রেস বের করা শিখে নিন।) খুব ভালো মত নির্ভুল ভাবে বড়ো হাতের অক্ষরে লিখে বসিয়ে নিন( সংখ্যায় জিরো “0” আর ইংরেজি বড়ো হাতের অক্ষরের ও”O” এর পার্থক্য বুঝে নিন কিবোর্ড থেকে। যেনো ম্যাক অ্যাড্রেস এ থাকলে লিখতে ভুল না হয়।). মনে রাখবেন যেই ফোনের ম্যাক এড্রেস একটা অক্ষর ও ভুল হবে। সেই ফোন এ internet connection দেওয়া যাবেনা। 3. সমস্ত ম্যাক অ্যাড্রেস সঠিক ভাবে বসানো হয়ে গেলে সেভ সেটিং বাটনে ক্লিক করুন(সেভ করার আগে অবশ্যই ফাস্ট টু লাস্ট আরো একটা নির্ভুল রিভিশন দিয়ে নিবেন). এরপর নিচে আমার দেওয়া গাইডলাইন টি ফলো করুন। এখন আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা ম্যাক এড্রেস বের করতে জানেন না। যারা ম্যাক এড্রেস বের করতে জানেন না তারা নিচের রুলস টি ফলো করুন: ম্যাক এড্রেস বের করার নিয়ম:1. প্রথমে আপনার ফোনের সেটিং এ যাবেন। 2. সেটিং এর সার্চ অপশন mac address লিখে সার্চ করুন। 3. সেখান থেকে যেই রেজাল্ট গুলো আসবে। এদের মধ্যে থেকে ১ম রেজাল্ট টি সিলেক্ট করুন। 4: আপনি নিজেই আপনার মোবাইলের ম্যাক এড্রেস দেখতে পারবেন। (যাদের সেটিং এ সার্চ অপশন নেই তারা about phone থেকে স্ট্যাটাস এ দেখতে পারেন। অথবা ওয়াইফাই সেটিং টি ভালোমত খুঁজে দেখতে পারেন) ট্রিক টি তো কমপ্লিট হয়েই গেলো।এখন আপনি খেয়াল করে দেখুন যে আপনি যে কয়টা ফোনের ম্যাক অ্যাড্রেস রাউটারে বসিয়েছেন আপনার রাউটার ঠিক সেই কয়টা ফোনেই চলছে। অন্য কোনো ফোন এ আপনি আপনার রাউটারের পাসওয়ার্ড বসিয়ে দিলেও সেই ফোনে আপনার ওয়াইফাই কানেক্ট হবেনা। যদি অন্য কোনো মোবাইলে ওয়াইফাই কানেক্ট করতে চান তাহলে সেই ফোন টি হতে নিয়ে ম্যাক অ্যাড্রেস টি বের করবেন। এরপর আপনার মোবাইল দিয়ে এডমিন প্যানেল এ যেয়ে ম্যাক ফিল্টার অপশন থেকে সেই ফোনের ম্যাক অ্যাড্রেস টি ও বসিয়ে নিন এর পর সেভ করে নিন। এরপর সেই মোবাইলে পাসওয়ার্ড বসিয়ে কানেক্ট করলে কানেক্ট হবে। আজ এই পর্যন্তই থাকুক। সকলেই ভাল থাকুন। সুস্থ থাকুন। আর কোনো সমস্যা হলে আমাকে জানান। আর আমার পরবর্তী পোস্ট টি কিসের উপর চান সেটি আমাকে জনিয়ে দিন কমেন্টে, জিমেইল এ, অথবা টুইটারে। The post এবার পাসওয়ার্ড জানলেও কেউ আপনার ওয়াইফাই কানেক্ট করতে পারবে না (পর্ব-২) appeared first on Trickbd.com. |
নতুন ফোন কেনার আগে যে বিষয়গুলো অবশ্যই করা উচিত এবং ভালো ফোন চেনার উপায় Posted: Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । আশা করি পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখবেন । তো বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক মোবাইল কেনার আগে ২০ টি জরুরি টিপস বেশ কিছু অর্থ খরচ করে শখের জিনিসটি কিনতে গেলে নানা দোটানায় পড়তে হয়। এটা ভালো হবে তো, নাকি ওটা? এমন আরো অনেক প্রশ্ন। এ যুগে অতিপ্রিয় মোবাইল ফোনসেট কেনার সময় তো চিন্তার শেষ নেই। তাই আপনাদের মস্তিষ্কের চাপ কিছুটা কমিয়ে দিতে মোবাইল ফোনসেট কেনার ২০টি টিপস দেওয়া হলো। ১. ডিজাইন নিয়ে একটু চিন্তা করুন স্মার্ট ফোনের ক্ষেত্রে ডিজাইনটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ বিষয়ে কারো কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়ার কিছু নেই। এটা একান্ত নিজের রুচির ব্যাপার। বাজারের সব স্মার্ট ফোনের নজরকাড়া ডিজাইন রয়েছে। আবার বিভিন্ন কেস রয়েছে ফোনটিকে আরো আকর্ষণীয় করার জন্য। কাজেই নিজের ব্যক্তিগত চাহিদা এবং রুচি অনুযায়ী ডিজাইন পছন্দ করাই ভালো। ২. ওজন এবং অনুভূতি মোবাইল ফোনসেটের এ বৈশিষ্ট্য নিয়ে কেউ তেমন মাথা ঘামায় না। অনেক ফোন আছে যা পকেটে থাকলে আপনি বুঝতেই পারবেন না যে কিছু একটা রয়েছে। মোবাইল ফোনসেট যত বড় হয় সাধারণত এর ওজনও তত বেশি হয়। তবে এসব দেখার আগে খেয়াল করবেন ফোনসেটে ব্যাটারি লাগানো রয়েছে কি না। কারণ ব্যাটারির ওজনটিও বেশ হয়। ৩. পর্দার আকারটিই সবকিছু নয় স্ক্রিনের আকারটি সবাই দেখেন নতুন মোবাইল কেনার সময়। এখন বড় স্ক্রিনের মোবাইল বেশি জনপ্রিয়। তবে সহজে বহন করতে চাইলে ছোট পর্দার মোবাইল নেওয়া উচিত। চার ইঞ্চি বা সাড়ে চার ইঞ্চি বা পাঁচ ইঞ্চি পর্দার মোবাইল ফোনেরও বেশ চাহিদা রয়েছে। ৪. ডিসপ্লের গুণগত মান পর্দার গুণগত মান অনেক প্রয়োজনীয় বিষয়। সবচেয়ে ভালো মানের ডিসপ্লে ১০৮০পি (১৯২০ x ১০৮০ পিক্সেলস)। তবে এই ডিসপ্লেযুক্ত ফোনের দামটিও বেশ চড়া হবে। খেয়াল করে দেখতে হবে ভিন্ন ভিন্ন কোণ থেকে দেখলে ছবি পরিষ্কার দেখা যায় কি না। সাধারণ মানের মোবাইলের ডিসপ্লে ৭২০পি-এর কম হয়ে থাকে। ৫. অপারেটিং সিস্টেম মৌলিক কয়েকটি অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে। অ্যান্ড্রয়েড এখনকার সবচেয়ে জনপ্রিয় সিস্টেম। এদিকে আইফোনের রয়েছে আইওএস যার সাম্প্রতিকতম সংস্করণ হলো আইওএস ৭। আবার উইন্ডোজ অপারেটিংয়ের ভক্তের সংখ্যাও নেহায়েতই কম নয়। পছন্দেরটি বেছে নিন। কারণ অপারেটিং সিস্টেমের ওপর ভিত্তি করেই গোটা ফোনের সব কার্যক্রম নির্ধারিত হয়। ৬. থ্রি-জি নাকি ফোর-জি আমাদের দেশে সবেমাত্র থ্রি-জি কানেকশন চালু হয়েছে। ডাটা কানেকশনের গতি নির্ভর করে এর ওপর। আরো দ্রুত কানেকশন দেয় ফোর-জি। এ যুগের স্মার্ট ফোনের জন্য থ্রি-জি কানেকশন নিতে পারে এমন মোবাইল বেশি ভালো। ৭. ব্যাটারির শক্তি ব্যাটারির শক্তি নির্ধারিত হয় মোবাইল ফোনটি কেমন তার ওপর ভিত্তি করে। তবে বড় মাপের স্ক্রিনের মোবাইল বেশি ব্যাটারি শক্তি ক্ষয় করে। তাই শক্তিশালী ব্যাটারি প্রয়োজন হবে মোবাইলটি অনেক সময় ধরে চালু রাখার জন্য। এখন ৩০০০ এমএএইচ সবচেয়ে বেশি শক্তির ব্যাটারি হিসেবে বাজারে চালু রয়েছে। ৮. সফটওয়্যার আপডেট রাখা ফোনের সফটওয়্যার প্রতিনিয়ত আপডেট হচ্ছে। আপনিও যদি নিজের ফোনের সফটওয়্যারগুলো আপডেট রাখেন তাহলে যন্ত্রটি সুন্দরমতো কাজ করবে। নয়তো নানা ভেজাল করবে যেকোনো কাজ করতে। নতুন কোনো অ্যাপস সাপোর্ট করবে না এবং ফোনটি ধীরগতির হয়ে যাবে। ৯. ২ জিবি র্যাম নেওয়ার চেষ্টা করুন ফোনের কার্যক্রমে দ্রুততা দেবে র্যাম। ফোন কিনতে বেশ কিছু অর্থ ব্যয় করলে এক জিবি র্যামই যথেষ্ট। তবে অল্প কিছু অর্থযোগে বা পছন্দ পরিবর্তনে ২ জিবির ব্যবস্থা করা গেলে অনেক ভালো। আধুনিক মোবাইলগুলো ৩ জিবি পর্যন্ত র্যাম নিয়ে বাজারে আসছে। ১০. ক্যামেরা রেজ্যুলেশন অতি দরকারি নয় ক্যামেরা রেজ্যুলেশনটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর মধ্যে একটিও নয়। কারণ ভালো মানের ছবি তোলার কাজ ক্যামেরার, মোবাইল ফোনের নয়। বেশি রেজ্যুলেশনের মোবাইল ক্যামেরার ছবি কিছুটা ভালো আসে। কিন্তু তা ক্যামেরার মতো নয়। তাই অন্য বিষয় বাদ দিয়ে ফোনে ক্যামেরা রেজ্যুলেন বেশি খোঁজাটা বোকামি। ১১. শক্তপোক্ত ফোন স্মার্ট ফোনের জন্য তা কতটা শক্তপোক্ত তা জরুরি বিষয়। তা ছাড়া পর্দাতে সহজে দাগ যেন না পড়ে সে জন্য স্ক্র্যাচ রেজিস্ট্যান্ট গ্লাস রয়েছে অনেক ফোনে। হাত থেকে পড়ে গেলেই ভেঙে বা ফেটে যাবে না, অন্তত তেমন তো হতে হবে ফোনটিকে। ১২. ব্লু টুথ বেশ জরুরি যাই কিনুন, দেখে নিন ব্লু টুথ রয়েছে কি না। এটি একটি দারুণ জিনিস। ব্লু টুথ ছাড়া অন্য কোনো মোবাইলের সঙ্গে আপনি কিছুই লেনদেন করতে পারবেন না। এখনকার দামি সব ফোনেই ব্লু টুথ রয়েছে। তবে কমদামি মোবাইল কিনতে গেলে একটু দেখে নিন তা রয়েছে কি না। ১৩. এনএফসি থাকলে ভালো এনএফসি বা নেয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন বেশ প্রয়োজনীয় বিষয়। অন্য কোনো স্মার্ট ফোন বা ট্যাবের মধ্যে ডাটা আদান-প্রদানের জন্য এনএফএস দরকার হয়। এ ছাড়া আপনার কেনাকাটার জন্য কোনো ডিজিটাল ওয়ালেট অথবা দাম পরিশোধের সাপোর্টেড প্রসেসর থাকলে তার ব্যবহার এনএফএস-যুক্ত মোবাইল সহজ করে দেবে। অ্যাপলের নিজস্ব এনএফএস প্রযুক্তি রয়েছে, যার নাম এয়ারড্রপ। ১৪. ঝামেলাবিহীন চার্জের জন্য ওয়্যারলেস চার্জিং তার ছাড়া চার্জ দেওয়ার ব্যবস্থা অবশ্য খুব প্রয়োজনীয় কিছু নয়। তবে যেখানে সেখানে প্লাগ পয়েন্ট না থাকার সমস্যায় ওয়্যারলেস চার্জিং সিস্টেম বেশ মজার বিষয়। ১৫. পপুলার রিভিউ ও রেটিং সাইট ব্যবহার করুন ইন্টারনেট থাকলে নানা সাইটে ঢুঁ মারতেই হয়। তবে ম্যালওয়্যারের আক্রমণ থেকে বাঁচতে পপুলার রিভিউ ও রেটিং সাইটে ঘোরাফেরা করবেন। নইলে বিপদ। ১৬. অ্যাক্সেসরিজ অ্যাক্সেসরিজ সব মোবাইলের সঙ্গেই দেওয়া হয়। তবে অ্যাক্সেসরিজ দেখে ফোন পছন্দ করার দরকার নেই। স্মার্ট অ্যাক্সেসরিজ বেশ আকর্ষণীয় দেখায়। ভালো মানের ফোনের অ্যাক্সেসরিজও বেশ ভালো হয়। ১৭. দাম এটা আসল বিষয়। এমনিতেই মোবাইল ফোনসেটের দাম যত বেশি হবে, তার সবকিছুই তত ভালো হবে। তবে মোবাইল ফোনসেট কেনার আগে একই মডেলের অন্য কোনো সংস্করণ খুব শিগগিরই বাজারে আসলে তা থেকে কোনো সুবিধে পান কি না ভেবে নিতে হবে। ১৮. কন্ট্রাক্ট ফোন নেওয়ার জন্য ইউরোপ-আমেরিকাতে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিভিন্ন শর্তের ভিত্তিতে মোবাইল ফোনসেট কেনার ব্যবস্থা রয়েছে। আমাদের দেশেও অপারেটর প্রতিষ্ঠানগুলো এমন অফার দিয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে কোন প্রতিষ্ঠান সবচেয়ে বেশি সুবিধা দিচ্ছে এবং মোবাইলগুলোর মডেলের সঙ্গে দাম ও সুবিধাগুলোর তুলনা করে নিজের পছন্দ অনুযায়ী নেবেন। ১৯. অ্যাপ্লিকেশন মোবাইল ফোনসেটেরর অ্যাপস প্রতিনিয়ত এত বেশি বানানো হচ্ছে যে, পছন্দ করতে গেলে আপনার মাথা খারাপ হওয়ার জোগাড় হবে। ইচ্ছামতো অ্যাপস ডাউন লোড করে ব্যবহার করুন। শুধু একটি বিষয় নজরে রাখবেন। মোবাইল ফোনসেটটি যেসব অ্যাপস সাপোর্ট করে তাই ব্যবহার করুন। আর যেসব অ্যাপস আপনার মোবাইলের জন্য নয় তা অবশ্যই কাজে লাগানোর চেষ্টা করবেন না। তা ছাড়া মোবাইল ফোনসেট অনুযায়ী আলাদাভাবে অ্যাপসের কালেকশন ইন্টারনেটে দেওয়া থাকে। সেখান থেকেই ফোনটির জন্য অ্যাপস বাছাউ করে নেওয়া উচিত। ২০। বন্ধুদের সাথে আলোচনা করে নিন অবশ্যই বন্ধুদের সাথে আলোচনা করে নিন আপনি যে মোবাইল কেনবেন সেটির সম্পর্কে তাহলে অনেক তথ্য পেতে পারেন । স্মার্টফোন হঠাৎ কিনে ফেললেই হলো না। অনেক কিছু দেখে-শুনে-বুঝে তবেই কেনা উচিত ফোন। তা ছাড়া আপনি ঠিক কীভাবে ফোনটি ব্যবহার করবেন তার ওপরও নির্ভর করে স্ক্রিন সাইজ, র্যাম এবং ডিসপ্লে কেমন হবে। ফোন কেনার আগে মাথায় রাখবেন এই টিপসগুলো : ১. যদি বাজেট অনেকটা বেশি থাকে, আইফোন কেনাই ভালো। তবে সস্তাদামের সেকেন্ডহ্যান্ড বা অনেক পুরনো ভার্সনের নয়। আপডেটেড ভার্সনের দাম অনেক। অত টাকা পকেটে না থাকলে অ্যানড্রয়েড কিনুন। ২. ব্ল্যাকবেরি যে কিনবেন না তা আর নিশ্চয়ই নতুন করে বলতে হবে না। ঠিক তেমনই উইনডোজ ফোন কেনার আগে দুইবার ভাববেন। প্রথমত, মাইক্রোসফট স্টোরে বেশি অ্যাপ থাকে না আর যদি শুধু ফোন করা আর ফোন ধরার জন্যেই ফোন কিনতে হয় তবে আর দামি স্মার্টফোন কেন, সাধারণ ফোন কেনাই ভালো। ৩. ফোন কেনার আগে সবচেয়ে প্রথমে যেটি দেখবেন সেটি হলো প্রসেসর। ভালো প্রসেসর মানেই ফোন হবে সুপারফাস্ট, গেম খেলার সময়ে ফোন হ্যাং করবেন না এবং ফটো এডিটিং হবে তাড়াতাড়ি। স্ন্যাপড্র্যাগন ৬০০ সিরিজের প্রসেসর থাকে মাঝারি রেঞ্জের ফোনে কিন্তু সবচেয়ে ভালো হলো কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮২০ এবং ৮১০ প্রসেসর। আইফোনের ক্ষেত্রে ৬৪ বিট, এ৯ চিপ হলো বেস্ট যা রয়েছে আইফোন সিক্সে। ৪. ভারতে এখন ফোরজি ডেটা কানেকশন এসে গিয়েছে তাই এখন নতুন ফোন কিনলে ফোরজি সাপোর্ট করবে এমন ফোন কেনাই বুদ্ধিমানের কাজ। ৫. র্যাম হলো আর একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যদি পকেটের জোর থাকে তবে ৪ জিবি র্যামের ফোন কেনাই ভালো। নাহলে অন্তত ২ জিবি র্যাম যেন থাকে। কারণ এখন মাঝারি রেঞ্জের সব ফোনেই ২ জিবি র্যাম থাকে এমনকী আইফোন সিক্সেও তাই। ৬. র্যাম, ফোরজি, প্রসেসরের পরই দেখবেন ডিসপ্লে। চেষ্টা করবেন অ্যামোলেড ডিসপ্লের ফোন কিনতে। চড়া রোদে দাঁড়ালেও পরিষ্কার দেখতে পাবেন স্ক্রিন। কোয়াড এইচডি ২৫৬০x১৪৪০ পিক্সেলের ফোনগুলির দাম অনেক বেশি। মাঝারি রেঞ্জের ফোন কিনলে রেজিলিউশন যেন অন্ততপক্ষে ১২৮০x৭২০ পিক্সেল হয়। ৭. এর পরই দেখবেন স্টোরেজ কেমন। কখনো এক্সপ্যান্ডেবল স্টোরেজ নেই এমন ফোন কিনবেন না। যাঁরা স্মার্টফোন ঠিকঠাক ব্যবহার করতে পারেন, তাঁরা প্রচুর অ্যাপ ডাউনলোড করেন। এর জন্য অনেকটা স্টোরেজ স্পেস লাগে। যাতে প্রয়োজনে মাইক্রো-এসডি কার্ড ব্যবহার করতে পারেন, সেই অপশনটি খোলা রাখবেন। অন্ততপক্ষে ১৬ জিবি ইন্টারনাল মেমরি আছে এমন ফোনই কিনবেন। ৮. ফ্রন্ট ক্যামেরা নেই এবং এলইডি ফ্ল্যাশ নেই এমন ফোন না কেনাই ভালো। এখন মাঝারি রেঞ্জের ফোনে স্ট্যান্ডার্ড ১৩ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা থাকে। আইফোন সিক্সএস প্লাস, গ্যালাক্সি এস৭, গ্যালাক্সি এস৭ এজ, এইচটিসি ১০-এর ক্যামেরা খুবই ভালো। আরও মজার এলজি জি৫। এতে দুই রকমের রিয়ার ক্যামেরা সেটিং রয়েছে। একটি সাধারণ এবং অন্যটি ওয়াইড অ্যাঙ্গেল শুটের জন্য। ৯. ব্যাটারি লাইফ হলো আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একবার ফুলচার্জ দেওয়ার পর যে সমস্ত ফোরজি ফোনে টানা ৮ ঘণ্টা নেট সার্ফিং করা যায়, সেই ফোনই সবচেয়ে ভালো। ব্যাটারি লাইফ গড়ে ৩০০০ এমএএইচ হলেই ভালো। মাঝারি রেঞ্জের ফোনে ২৫০০ এমএএইচ-এর কম ব্যাটারি লাইফের ফোন না কেনাই ভালো। ১০. ওয়াই-ফাই সব স্মার্টফোনেই থাকে। চেষ্টা করবেন ব্লু-টুথ ৩.০ রয়েছে এমন ফোন কিনতে কারণ এই ভার্সনটি থাকলে স্মার্টওয়াচের সঙ্গে মোবাইলটি কানেক্ট করা যায়। তা ছাড়া জিপিএস রয়েছে এমন ফোন কেনাই ভালো যাতে ফোন হারিয়ে গেলে ট্র্যাক করতে সুবিধা হয়। আর যদি ম্যাগনেটোমিটার সেন্সর থাকে তবে স্মার্টফোন কম্পাসেরও কাজ করবে। ১১. ডলবি অ্যাটমোস সারাউন্ড সাউন্ড এখন স্মার্টফোনের অন্যতম লেটেস্ট ফিচার। লেনোভোর সাম্প্রতিক প্রায় সব ফোনেই এই ফিচার রয়েছে। যাঁরা ফোনে ভিডিও দেখেন, গান শোনেন বা সিনেমা দেখেন তাঁরা ডলবি স্পিকার রয়েছে এমন ফোনসেট কিনলেই ভালো। ১২. ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিকিউরিটি, শ্যাটারপ্রুফ, স্ক্র্যাচ-প্রুফ স্ক্রিন, গোরিলা গ্লাস, ওয়াটারপ্রুফ, এনএফসি ট্যাগ এই সবকিছু অত্যাধুনিক স্মার্টফোন ফিচার্স। বাজেট যত বাড়বে, ততই এই সবকিছু যোগ হবে ফোনের ফিচারে। যদি অ্যাফর্ড করতে পারেন তবে এই সমস্ত সুবিধা রয়েছে এমন ফোনই কিনবেন। আবার অনেক বাজেট স্মার্টফোনেও এগুলির মধ্যে একটি দুটি পাওয়া যায়। তো আজকে এই পর্যন্তই । মানুষ মাত্রই ভুল হয় । তাই ভুল হলে ক্ষমা করে দিয়েন । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আপনি চাইলে এই লিংক এ ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে join করতে পারেন । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন । The post নতুন ফোন কেনার আগে যে বিষয়গুলো অবশ্যই করা উচিত এবং ভালো ফোন চেনার উপায় appeared first on Trickbd.com. |
vscode browser এ ব্যবহার করুন by github (connecting git) Posted: আস্সালামুআলাইকুম
আপনারা সবাই কমবেশি github ও visual studio code এর ব্যাবহার জানি। আজকে আপনাদের সঙ্গে github এর একটা দারুন ফিচার নিয়ে আলোচনা করবো। প্রথমে এই লিঙ্ক(github.dev/github/dev) এ ক্লিক করে দেখুন। Github developer এ vscode এর সবকিছুই ব্যাবহার করতে পারবেন। ল্যাঙ্গুয়েজ এর মডিউল , plugins এগুলা সবকিছুই আছে। আর তার থেকে সুবিদা হচ্ছে আপনি ডাইরেক্ট এখানে আপনার repository র ফাইল বের করে edit করতে পারবেন । তবে সবথেকে দুঃখের কথা হচ্ছে এখানে programme run করার কোনো অপশন আমি খুজে পাইনি। Run করতে হলে workflow থেকে করতে পারেন। একটা docker workflow তে ubuntu নিয়ে পাইথন run কমান্ড দিবেন। নতুন প্রোগ্রামের দের কষ্ট হবে , তবে যারা github এ কাজ করছেন অনেকদিন থেকে তাদের জন্য basic এডিটর এর থেকে ভালো হবে বলে আশা করি।
Neverinstall এও আপনারা চাইলে vscode ব্রাউজার এ ব্যাবহার করতে পাবেন । কিন্তু সেখানে আপনার vps সার্ভার remotely কানেক্ট করে ব্রাউজার এ । বুঝতেই পাচ্ছেন যা নেট এর ping , খালি আটকে আটকে যায়। কোড করে মজা নাই।
The post vscode browser এ ব্যবহার করুন by github (connecting git) appeared first on Trickbd.com. |
Posted: আসসালামু আলাইকুম, কিন্তু কিবলা কোন দিকে বুঝতে পারছেন না? ঠিক আছে তাহলে আপনি যেকোনো দিক হয়েই নামাজ পড়ুন। দাঁড়িয়ে নামাজ পড়তে পারছেন না? তাহলে বসে নামাজ পড়ুন।বসেও নামাজ পড়তে পারছেন না? তাহলে শুয়ে নামাজ পড়ুন। পরিষ্কার কাপড় পড়ে নামাজ পড়তে হয় পরিষ্কার কাপড় নেই? ঠিক আছে তাহলে আপনার যেটা আছে সেটা দিয়েই নামাজ পড়ুন নামাজ যে কি জিনিস কি করে বুঝাই এটা এক আশ্চর্য ইবাদত হজ্জের বিকল্প আছে রোজার ও বিকল্প আছে। কিন্তু নামাজ এমন এক ইবাদত যার কোন বিকল্প নেই
বোন আপনি বলছেন আপনি হিজাব পরেন না? আমি আপনাকে বলছি আপনি নামাজ পড়ুন। ভাই আপনি বলছেন আমি মদপান করি? ঠিক আছে নামাজ পড়ুন।
এখন অনেকের মনে প্রশ্ন যে ভাই আমি কিভাবে পাপ কাজ করার পর নামাজ পড়বো? আমি বলছি না আমরা এজন্যই নামাজ পড়ি, আমরা পাপ করি না বরং আমরা নামাজ পড়ি কারণ আমরা পাপী। আমরা সব সময় নানা ভুলের মধ্যেই রয়েছি।মহান আল্লাহ তায়ালা নিজে বলেছেন, নামাজ অশ্লীল খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে। কাজেই নামাজ পড়ুন কিছু মানুষ বলে আমাকে ভালো পথে আসতে দাও ইনশাল্লাহ আমি নামাজ পড়া শুরু করে দিব, তাহলে শুনুন ভাইয়া আপনি নামাজ ব্যতীত ভালো পথে আসতেই পারবেন না।
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-যে ব্যক্তি নামাজের প্রতি যত্নবান থাকেন। অক্ষান তরে যে ব্যক্তি নামাজের প্রতি যত্নবান হবে না। যারা একেবারে নামাজ পড়ে না কিংবা মন চাইলে 1-2 অক্ত নামাজ পড়ে। অথবা সপ্তাহ মাস কিংবা বছর এ নামাজ পড়েন। Pubg Account for sale আজকের মতো এই ছিল, পরবর্তীতে ইনশাল্লাহ আবারো হাজির হবো নতুন কোন সিনেমা কিংবা ওয়েব সিরিজের গল্প নিয়ে। The post আপনি যেখানে যেমন পরিস্থিতিতেই থাকেন না কেন! নামাজ ছেড়ে দিয়েন না। নামাজ পড়ুন। নামাজের কোন বিকল্প নেই। appeared first on Trickbd.com. |
GTA San Andreas এর Android [Full] 🥵 ভার্সন ডাউনলোড করে নিন। Posted: GTA San AndreasGTA বা Grand Theft Auto এর গেম গুলোর মধ্যে San Andreas এর জনপ্রীয়তার মাত্রা টা অন্য লেভেল এর। এর স্টোরী ,Gameplay , Dialogue একেক টা যেনো মাস্টারপিস। অনেকে শুধু এটি কম্পিউটার এই খেলেছেন । মোবাইল এ খেলেন নি। *** অথবা অনেক এ জানেন ও না যে GTA San Andreas এর মোবাইল ভার্সন ও রয়েছে যা হুবহু PC এর ভার্সন এর মতই। সব মিশন যাতে রয়েছে। প্লে স্টোর এ এটির দাম 6.99 $।। আপনারা অনলাইন খেলতে চাইলে Play Store থেকে নিতে পারেন । কিন্তু টাকা ছাড়া অফলাইন মিশন গুলো খেলতে এখনই ডাউনলোড করে নিন গেম টি। Downloading Partএখান থেকে আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী ডাউনলোড করুন । [Telegram Link] *** MOD ভার্সন টি ইনস্টল দেয়ার পর আবার GTA San Andreas ইনস্টল হবে। চিন্তা করবেন না। কারো যদি MOD install না হয় তাহলে শুধু APK টা ইনস্টল করুন। *** এবার OBB ফাইল টি zArchiever দিয়ে Extract করে Internal Storage এর Android ফোল্ডার এর obb ফোল্ডার এর ভীতরে রাখুন। *** এরপর গেম টি অন করুন। প্রথমবার হয়তো কিছুক্ষন সময় নিবে । *** এরপর আপনার ইচ্ছা মত সেটিং করে নিয়ে খেলতে থাকুন পুরো গেম টি। এটি কোনো লাইট ভার্সন নয়। এখানে পুরো গেম টি রয়েছে। আপনি একটা একটা করে সব মিশন খেলতে পারবেন। *** আপনার স্মৃতী বিজরীত কম্পিউটার গেম GTA San Andreas মোবাইল এ খেলার পর অবশ্যই আপনার মন ভালো হয়ে যাবে। ** এর আগে হয়ত অনেক যায়গা থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করতে পারেন নি বা ইনস্টল হয় নি। আবার হয়তো অনেকে শুধু Lite ভার্সন টি পেয়েছে। ** কিন্তু আমি আজকে গেমটির ফূল ভার্সন নিয়েই হাজির হয়েছি । ***** আমি আমার ব্যাক্তিগত দুইটি ফোন এ গেম টিকে টেস্ট করেছি। *** একটি Redmi Note 8 Pro যা Android 11 এ রান করে । MOD Install করতে কিছুটা বেগ পেতে হয়েছে । আপনার ক্ষেত্রে সমস্যা না ও হতে পারে। সমস্যা হলেও শুধু APK তা ডাউনলোড দিবেন কোনো সমস্যা ছারাই রান করতে পারবেন। *** আরেকটি Huawei Nova 2i যা Android 8 এ রান করে [এটাতে MOD ও খুব ইজিলি ইন্সটল হয়েছে ] । কোনো প্রোকার Crash , Bug ছাড়াই গেম টি চালু হয়েছে। *** GTA San Andreas এর Cheat Code ফোন এও রান করার ট্রিক্স জানতে চাইলে অবশ্যই জানান। *** এছাড়া আপনাদের সবার প্রীয় GTA Vice City এর ফুল ভার্সন নিয়েও পোস্ট করবো কি না তাও আমাকে কমেন্ট এ জানান। আজকের মত এখানেই শেষ করছি। নতুন পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই হাজীর হবো। আল্লাহ হাফেজ। The post GTA San Andreas এর Android [Full] 🥵 ভার্সন ডাউনলোড করে নিন। appeared first on Trickbd.com. This posting includes an audio/video/photo media file: Download Now |
You are subscribed to email updates from Trickbd.com. To stop receiving these emails, you may unsubscribe now. | Email delivery powered by Google |
Google, 1600 Amphitheatre Parkway, Mountain View, CA 94043, United States |
0 Comments