Search box..

XML কি ? কিভাবে এক্সএমএল কাজ করেন দেখুন বিস্তারিত।

XML কি ? কিভাবে এক্সএমএল কাজ করেন দেখুন বিস্তারিত।


XML কি ? কিভাবে এক্সএমএল কাজ করেন দেখুন বিস্তারিত।

Posted:

হ্যালো ট্রিকবিডি বাসি আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই আশা করি সকলেই ভাল করেছেন ইনশাল্লাহ খুব ভালো রয়েছি তাই আজকে আপনাদের সামনে আরও একটি নতুন আর্টিকেল নিয়ে হাজির হলাম আমাদের আজকের বিষয়টি হচ্ছে এক্সএমএল
সম্পর্কে সাধারণ কিছু বিষয় আপনাদের সাথে শেয়ার করব যতটুকু পারার এই পোষ্টের মাধ্যমে XML কিভাবে তৈরি হলো এবং কিভাবে নামকরণ করা হলো এই বিষয়গুলো নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করব।

XML কি ?

আপনার যদি ওয়েব সাইট থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি জানেন আমরা ওয়েবসাইট সাধারণত বিভিন্ন ধরনের কোডিং এর মাধ্যমে তৈরি করে থাকি তো এর মধ্যে একটি সাধারণ পোস্ট হয়েছে যার মাধ্যমে পুরো বিষয়টি একেবারে কন্ট্রোল করা সম্ভব বা সম্পূর্ণ ওয়েবসাইটে ক্ষেত্রে সংরক্ষণ করা সম্ভব এটি একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে XML

 

এক্সটেনসিবল মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ (এক্সএমএল) টিম বার্নার্স-লি 1991 সালে MITT ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কনসোর্টিয়ামের পরিচালক হিসাবে কাজ করার সময় CERN-এ তৈরি করেছিলেন।

যখন তিনি এই সিস্টেমটি তৈরি করছিলেন, তখন তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে অ্যাপ্লিকেশনগুলির মধ্যে তথ্য বিনিময় করা সম্ভব হলে এটি কার্যকর হবে।

তিনি SGML-এর উপর ভিত্তি করে প্রোটোকল তৈরি করেছিলেন, কিন্তু তারপরে কিছু বৈশিষ্ট্য যুক্ত করেছিলেন যেগুলি সাধারণত মার্কআপ ভাষা দ্বারা ব্যবহৃত হয় না। তার উদ্ভাবনকে শুরু করতে এবং এখন এক্সএমএল নামে পরিচিতটিতে প্রকাশ করা হয়।

XML মানে কি ?

XML মানে এক্সটেনসিবিলিটি, মার্ক-আপ ল্যাঙ্গুয়েজ, এক্সটেনসিবল, ইন্টারনেট ল্যাঙ্গুয়েজ।

সংক্ষেপে, XML হল ডেটা সংগঠিত করার একটি উপায়। আপনি এটি একটি স্প্রেডশীট বিন্যাস মত মনে করতে পারেন. সারি এবং কলাম ব্যবহার করার পরিবর্তে, তাদের ঘরের ভিতরে ট্যাগ রয়েছে।

এই ট্যাগের সুবিধা হল আপনি সহজেই প্রতিটি ট্যাগে অতিরিক্ত তথ্য যোগ করতে পারেন। এটি আপনাকে আপনার ডেটা সংগঠিত করতে সহায়তা করার জন্য টেবিল এবং অন্যান্য কাঠামো তৈরি করতে দেয়।

XML নথি দুই ধরনের আছে। এক প্রকারকে বলা হয় ডিটিডি (ডকুমেন্ট টাইপ ডেফিনিশন)। এগুলি এমন নিয়ম যা বর্ণনা করে যে ডেটা কেমন হওয়া উচিত।

এগুলি কয়েকটি ব্যতিক্রম সহ HTML পৃষ্ঠাগুলির মতো। তাদের একটি ‘বডি’ বা বিষয়বস্তু বিভাগ নেই, কিন্তু পরিবর্তে, সম্পূর্ণ নথিটি ট্যাগ দ্বারা সংজ্ঞায়িত করা হয়।

এক্সটেনসিবল মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ (XML) হল একটি কম্পিউটার ভাষা যা ডেটা বর্ণনা করে। XML হল একটি পাঠ্য বিন্যাস যা কাঠামোগত তথ্য বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়।

XML-এ লিখিত একটি নথি অন্যান্য সফ্টওয়্যার প্রোগ্রাম দ্বারা একটি XML পার্সার নামক একটি প্রোগ্রাম ব্যবহার করে পড়তে পারে। XML ফাইলগুলি প্রায়শই সাধারণ ASCII পাঠ্য, তবে তারা ইউনিকোড অক্ষরও ব্যবহার করতে পারে যার জন্য বিশেষ রূপান্তর সরঞ্জামগুলির প্রয়োজন হয়।

একটি XML ফাইল একটি লাইন দিয়ে শুরু হয় যাতে মূল উপাদানের নাম থাকে। XML নথির সমস্ত উপাদান এই খোলার ট্যাগের ভিতরে রয়েছে। একাধিক উপাদান থাকলেও প্রতি ফাইলে সর্বদা শুধুমাত্র একটি খোলার ট্যাগ থাকা উচিত।

প্রতিটি উপাদানের সাথে সংযুক্ত বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা উপাদান সম্পর্কে অতিরিক্ত তথ্য প্রদান করে। বৈশিষ্ট্যগুলি উপাদানের বিষয়বস্তু থেকে কমা দ্বারা পৃথক করা হয়। শব্দের মধ্যে কোলন দিয়ে তাদের নামকরণ করা হয়েছে, যেমন, “id”।

প্রতিটি উপাদানের জন্য ক্লোজিং ট্যাগটি একটি ফরোয়ার্ড স্ল্যাশ (/) দিয়ে উপাদানটির নাম অনুসরণ করে শেষ হয়।

উপাদান নেস্ট করা হয়. একটি অভিভাবক উপাদান শিশু উপাদান থাকতে পারে। এই উপাদানগুলি মূল উপাদানের ভিতরে রয়েছে।

সাধারণভাবে, একটি উপাদানের বিষয়বস্তু কোণ বন্ধনী ট্যাগ দ্বারা বেষ্টিত হয়, যদিও কিছু উপাদানের কোন বিষয়বস্তু নেই। কিছু উপাদান সামগ্রী থাকার পরিবর্তে স্ব-বন্ধ হয়। স্ব-ক্লোজিং ট্যাগগুলি একটি ফরোয়ার্ড স্ল্যাশ (/) দিয়ে শেষ হয়।

এক্সএমএল মানে এক্সটেনসিবল মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ। অ্যাপ্লিকেশনগুলির মধ্যে সহজে এবং দক্ষতার সাথে, বিশেষ করে ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান করার অনুমতি দেওয়ার জন্য একটি ভাষা তৈরি করা হয়েছে৷ ওয়েব ব্রাউজার দ্বারা ব্যবহার করা ছাড়াও, XML যেকোন অ্যাপ্লিকেশনে এম্বেড করা যেতে পারে যা ডেটা বিনিময় করতে হবে।

ব্রাউজারটিকে পৃষ্ঠা সম্পর্কে তথ্য অ্যাক্সেস করতে এবং সঠিক ক্রমে এটি প্রদর্শন করার অনুমতি দেয়। html এর মত অন্যান্য ফরম্যাটের তুলনায় এই ফাইলটির কিছু সুবিধা রয়েছে। XML ব্যবহার করার একটি বড় সুবিধা হল যে এটি html5 এর সাথে সম্পূর্ণ পশ্চাদপদ সামঞ্জস্যপূর্ণ।

তাই যদি আপনার ওয়েবসাইট HTML 5 ব্যবহার করে, তাহলে আপনাকে পুরানো ব্রাউজারগুলির জন্য কোডে কিছু পরিবর্তন করতে হবে না। এটি আপনার জন্য সহজ এবং আপনার সাইট বজায় রাখা কম ব্যয়বহুল করে তোলে।

XML মূলত CERN (European Organization for Nuclear Research) তাদের ওয়েবসাইটে ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হয়েছিল। এটি ডিজিটাল প্রকাশনা এবং নেটওয়ার্কিং সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে এটি গ্রহণের দিকে পরিচালিত করে।

ব্রাউজারটিকে পৃষ্ঠা সম্পর্কে তথ্য অ্যাক্সেস করতে এবং সঠিক ক্রমে এটি প্রদর্শন করার অনুমতি দেয়। html এর মত অন্যান্য ফরম্যাটের তুলনায় এই ফাইলটির কিছু সুবিধা রয়েছে।

XML ব্যবহার করার একটি বড় সুবিধা হল যে এটি html5 এর সাথে সম্পূর্ণ পশ্চাদপদ সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাই যদি আপনার ওয়েবসাইট HTML 5 ব্যবহার করে, তাহলে আপনাকে পুরানো ব্রাউজারগুলির জন্য কোডে কিছু পরিবর্তন করতে হবে না। এটি আপনার জন্য সহজ এবং আপনার সাইট বজায় রাখা কম ব্যয়বহুল করে তোলে।

আরো পড়ুন:
কেনো পোস্ট ইন্ডিক্স হয় না ? কিভাবে দ্রুত পোস্ট ইন্ডিক্স করবো গুগলে ও Instant index setup Full Tutorial 2022

সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন নতুন কিছু জানার জন্য নতুন কিছু শেখার জন্য ট্রিকবিডি সাথে থাকবেন এছাড়াও আমার একটি ওয়েব সাইট রয়েছে উপরে লিংক শেয়ার করেছি যদি সময় থাকে তাহলে একটু ডিজিট করে আসবেন ধন্যবাদ সবাইকে।

The post XML কি ? কিভাবে এক্সএমএল কাজ করেন দেখুন বিস্তারিত। appeared first on Trickbd.com.

আপনার উপজেলার মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ের উপর ফ্রিতে সরকারিভাবে কোর্স করে কোর্স শেষে ১২০০০ টাকা নিন। (শুধুমাত্র নারীদের জন্য)

Posted:

আজকে আমি নতুন আরেকটি সরকারিভাবে ফ্রিতে কোর্স করার টপিক নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আজকের টপিকটি হলো শুধুমাত্র নারীদের জন্য। শুধুমাত্র নারীরাই এই কোর্সে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এই কোর্সটি মূলত বাংলাদেশ সরকারের মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর এর বাস্তবায়িত একটি প্রকল্প। যা সম্পূর্ণ ফ্রি এবং সাথে বোনাস হিসেবে দেওয়া হবে ১২০০০ টাকা। এর উদ্দ্যেশ্য হচ্ছে হতদরিদ্র ও সুবিধা বঞ্চিত ১৬ থেকে ৪৫ বছরের নারীদের বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষ করে তোলে আয়বর্ধক ব্যবস্থা করে দেওয়া অথবা কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে দেওয়া। আমরা নিচ থেকে এই কোর্সের ব্যাপারে বিস্তারিতভাবে জেনে নেই যে কার জন্য এই কোর্স, কি কি বিষয়ের উপর কোর্স, কোথায় করতে হবে ইত্যাদি।

বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ:
গত ০৮ তারিখে বাংলাদেশ সরকারের মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে এই কোর্সের বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে উপরের স্ক্রিনশটটি দেখতে পারেন অথবা এখানে ক্লিক করে এর পিডিএফ ফরমেটটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

কোর্সের বিষয়ের নাম:
> ফ্যাশন ডিজাইন
> বিউটিফিকেশন
> ক্রিস্টাল শোপিচ ও ডেকোরেটেড কেন্ডেল মেকিং (মোমবাতি)
> মাশরুম চাষ, ভার্মি কম্পোস্ট ও মৌচাষ
> শতরঞ্জি ও হস্তশিল্প
> ফুড প্রসেসিং
> বেবি কেয়ার ও হাউজকিপিং
> মটর ড্রাইভিং

প্রশিক্ষণের স্থান:
উপরোক্ত বিষয়গুলি নিয়ে দুটি স্থানে বা দুই ভাগে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। উপজেলা বা থানা ভিত্তিক এবং দ্বিতীয়টি হলো বিভাগীয় ভিত্তিক।

> বাংলাদেশের প্রায় ৪৩১টি উপজেলার মধ্যে কোর্স বা প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।
> এছাড়াও বাংলাদেশের ০৮টি বিভাগীয় শহরেও এই প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।

তবে এই তিনটি ক্যাটাগরিতে আলাদা আলাদা বিষয় ভাগ করা হয়েছে। অর্থাৎ উপজেলার প্রশিক্ষণের মধ্যে একধরনের বিষয় রাখা হয়েছে আবার বিভাগের মধ্যে আরেকরকম বিষয় রাখা হয়েছে। এছাড়াও প্রত্যেকটি উপজেলার মধ্যে কোর্স বা প্রশিক্ষণের বিষয় দুটি করে রাখা হয়েছে। যেমন চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার জন্য রাখা হয়েছে ফ্যাশন ডিজাইন ও ফুড প্রসেসিং। আবার হাইমচর উপজেলার জন্য রাখা হয়েছে ফ্যাশন ডিজাইন ও বিউটিফিকেশন। তো এইরকম এক এক উপজেলায় এক এক বিষয়ের উপর রাখা হয়েছে। তাই আপনাকে উপজেলা ভিত্তিক কোর্সের উপর ভিত্তি করে দুটি থেকে যেকোন একটি নিতে হবে। মটর ড্রাইভিং কোর্সটি ছাড়া বাকি সবগুলো উপজেলা ভিত্তিক হবে। শুধুমাত্র মটর ড্রাইভিং কোর্সটি আপনাকে বিভাগীয় শহর থেকে গ্রহণ করতে হবে। যদিও বিভাগীয় শহরের কথা উল্লেখ আছে তবে এখন পর্যন্ত এটি ঢাকাতে গিয়েই করতে হয়।

কোন উপজেলার জন্য কোন বিষয়ের কোর্স:
কোন উপজেলার জন্য কোন কোন বিষয়ের উপর কোর্স নির্ধারণ করা হয়েছে তা আপনি চাইলে জেনে নিতে পারেন। তাহলে আবেদন করার সময় আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন যে আপনি কোন কোর্সটি করবেন এবং সেটি কোন উপজেলার মধ্যে রয়েছে। তাহলে আবেদন করার সময় যদি আপনি চান তাহলে উপজেলা পরিবর্তন করে আপনি আপনার পছন্দের কোর্সটি করে নিতে পারবেন। যেমন উপরের স্ক্রিনশটটি লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন যে কোন উপজেলাতে কোন কোন কোর্স করার সুযোগ রয়েছে। আর এটির পুরো বাংলাদেশের সকল উপজেলার তালিকা পেতে এখানে ক্লিক করে এর পিডিএফ ফাইলটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

কোর্সের মেয়াদকাল:
প্রতিটি বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে ০২ মাস বা ৬০ দিন।

কোর্স শুরু:
আগামী ০১ জুলাই ২০২২ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ পর্যন্ত উপরোল্লিখিত বিষয়ে কোর্স প্রদান করা হবে।

আসন সংখ্যা:
প্রতিটি উপজেলায় দুটি বিষয়ের উপর কোর্স প্রদান করা হবে। আর দুটি বিষয়ের জন্য দুটি ব্যাচ থাকবে। এক একটি ব্যাচে ২৫ জন করে। তবে শুধুমাত্র মটর ড্রাইভিং এর ক্ষেত্রে ৩০ জন করে।

বয়স সীমা:
মটর ড্রাইভিং কোর্স ছাড়া বাকি সবগুলোতে ১৬ থেকে ৪৫ বছর পর্যন্ত বয়সী নারীরা এখানে আবেদন করতে পারবেন। আর মটর ড্রাইভিং এর ক্ষেত্রে ২১ থেকে ৪৫ বছর বয়সী নারীরা অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

যোগ্যতা:
মটর ড্রাইভিং এর ক্ষেত্রে নূন্যতম এসএসসি পাশ হতে হবে এবং মানসিক এবং শারীরিকভাবে সুস্থ হতে হবে। আর এটি ছাড়া বাকি অন্যান্য কোর্সগুলোর জন্য কোন শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন নেই আপনি যদি দরিদ্র এবং সুবিধা বঞ্চিত নারী হোন তাহলে আপনি এর জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।

এতোক্ষণতো উপর থেকে কোর্সের বিষয়ে বিস্তারিত জানলাম। এইবার চলুন উক্ত কোর্সগুলি করার জন্য কিভাবে আবেদন করতে হবে তা জেনে নেই।

আবেদন করার পদ্ধতি:
উপরোক্ত বিষয়গুলির উপর কোর্স করতে বা প্রশিক্ষণ নিতে সর্বপ্রথম আপনাকে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। তাই অনলাইনে আবেদন করার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন।

লিংকটিতে প্রবেশ করার পর উপরের স্ক্রিনশটের মত আসবে। এখানে আপনাকে আপনার রঙ্গিন ৩০০*৩০০ পিক্সেলের ছবি আপলোড করে দিতে হবে। তারপর আপনার নাম বাংলায় ও ইংরেজি, মোবাইল নম্বর, জন্ম তারিখ, জাতীয় পরিচিয় পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধন নম্বর, মাতার নাম (বাংলায়), পিতার নাম (বাংলায়), বর্তমান পেশা, বৈবাহিক অবস্থা, বিবাহিত হলে স্বামীর নাম এবং আপনার সর্বশেষ শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্বাচন করে হলুদ রংয়ের “পরবর্তী ধাপ” বাটনে ক্লিক করুন।

তারপর দেখবেন উপরের স্ক্রিনশটের মত আসবে। এখানে এইবার আপনাকে আপনার বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা দিতে হবে। যেমন বর্তমান ঠিকানার এখানে প্রথম বক্সে গ্রামের নাম টাইপ করে দিবেন, বিভাগের নাম নির্বাচন করে দিবেন, জেলার নাম নির্বাচন করে দিবেন ও উপজেলার নাম নির্বাচন করে দিবেন। বর্তমান ঠিকানার সাথে যদি আপনার স্থায়ী ঠিকানা একই হয়ে থাকে তাহলে স্থায়ী ঠিকানা লেখার পাশের বক্সে টিকমার্ক দিয়ে দিন। আর এক না হয়ে থাকলে বক্স অনুযায়ী তথ্যগুলো পূরণ করে দিন এবং হলুদ কালারের “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করুন।

তারপর দেখুন উপরের স্ক্রিনশটের মত আসবে। এখানে আপনাকে প্রথমে প্রশিক্ষণের ধরন নির্বাচন করতে হবে। অর্থাৎ আপনি কি বিভাগ পর্যায়ে করতে চান নাকি জেলা নাকি উপজেলা পর্যায়ে। তারপর প্রশিক্ষণের বিভাগ নির্বাচন করুন আপনি কোন বিভাগের অধীনে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে চান। তারপর প্রশিক্ষণের জেলা নির্বাচন করুন আপনি কোন জেলার অধীনে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে চান। তারপর যে উপজেলার অধীনে প্রশিক্ষষ গ্রহণ করতে চান সেটি নির্বাচন করুন। তারপর সর্বশেষ ট্রেডের নাম এর এখানে আপনি কোন বিষয়ে কোর্স করতে চান অর্থাৎ দুটি কোর্স থেকে কোন কোর্সটি করতে চান সেটি নির্বাচন করে দিন। তারপর হলুদ কালারের “নিবন্ধন” বাটনে ক্লিক করুন। (উল্লেখ্য আপনি যেকোন জেলার বাসিন্দা হোন না কেন, আপনি যেকোন জেলা থেকে আপনার পছন্দের বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে প্রথমে যে অঞ্চল থেকে করতে চান সে অঞ্চলের বিভাগ, জেলা ও উপজেলা নির্বাচন করতে হবে।)

তারপর দেখবেন আপনার আবেদনটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে এই মর্মে একটি বার্তা এবং পেজ চলে আসবে। এখানে আপনার আবেদন কপিটি ডাউনলোড করার জন্য “ডাউনলোড” বাটনে ক্লিক করতে হবে।

তারপর দেখুন আপনার আবেদন কপিটি ডাউনলোড হয়ে গেছে। এইবার এটি কোনো কম্পিউটার কম্পোজ এর দোকানে গিয়ে রঙ্গিন বা কালার প্রিন্ট করে নিন। তারপর এটিতে স্বাক্ষর এর জায়গায় আপনার স্বাক্ষর দিন।

এইবার আসি আসল কথায় অনলাইনে তো আবেদন করে ফেললেন কিন্তু এখনও কি আপনার আবেদন করার কাজটি সম্পন্ন হয়েছে। না এখনও সম্পন্ন হয়নি। কারণ এটিকে এখন আপনার আবার জমা দিতে হবে। তার জন্য আবেদন কপিটি প্রিন্ট করার পর সেটিতে আপনার স্বাক্ষর দিয়ে দুই কপি করে সাথে দুই কপি রঙ্গিন ছবি নিয়ে আপনি যদি উপজেলা ভিত্তিক প্রশিক্ষণ নিতে চান অর্থাৎ আবেদনের সময় যে পর্যায় নির্বাচন করেছেন সে পর্যায়ের মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে স্ব-শরীরে জমা দিয়ে আসতে হবে। অর্থাৎ যদি উপজেলা হয়ে থাকে তাহলে উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের কার্যালয়ে গিয়ে জমা দিয়ে আসতে হবে। মনে রাখবেন আপনি অনলাইনে আবেদন করার পর যদি এটি অফিসে গিয়ে সরাসরি জমা না দেন তাহলে আপনার আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না। আর আবেদন করার পর জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৮/০৬/২০২২ এর বিকাল ৩.০০ ঘটিকা পর্যন্ত। উল্লেখ্য মটর ড্রাইভিং এর আবেদন কপি জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে যেহেতু এটা বিভাগীয় পর্যায়ের কোর্স সেহেতু আপনি যে বিভাগ থেকেই আবেদন করেন না কেন আপনাকে এর কপিটি জমা দেওয়ার ঢাকার মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে গিয়ে জমা দিতে হবে।

আবেদনের শেষ তারিখ:
অনলাইনে আবেদনের শেষ তারিখ আগামী ২৭/০৬/২০২২ এর বিকাল ৫.০০ ঘটিকা পর্যন্ত। আর স্ব-শরীরে অফিসে গিয়ে জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৮/০৬/২০২২ এর বিকাল ৩.০০ ঘটিকার সময়।

বাছাই বা সাক্ষাৎকার:
আবেদন কপি জমা দেওয়ার পর তারা হয়তো বাছাই করতে পারে তবে যদি আবেদনকারী বেশী হয়ে থাকে।

বোনাস বা বকশিষ বা ভাতা:
আপনি আপনার পছন্দের বিষয়ের উপর কোর্সটি করার পর আপনার উপস্থিতির উপর ভিত্তি করে আপনাকে দৈনিক ২০০/- টাকা হারে বকশিষ বা ভাতা প্রদান করা হবে। যা ৬০ দিন হিসেবে ১২০০০ টাকা হয়। অর্থাৎ আপনি কোর্স শেষে ফ্রি কোর্সের পাশাপাশি আবার ফ্রি ১২০০০ টাকাও পাচ্ছেন। (পাওয়ার পর আমাকে কিছু টাকা দিয়েন, মজা করতেও পারবো না আপনাদের জন্য।)

মটর ড্রাইভিং কোর্স:
মটর ড্রাইভিং এর কোর্সটি বিআরটিসি এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। এছাড়াও আপনার কোর্স শেষে পেশাদার লাইসেন্সও ফ্রিতে প্রদান করা হবে। যার ফি মহিলা অধিদপ্তর বহন করবে।

কিছু কথা যেহেতু অনলাইন জগতে অর্থাৎ এইরকম টেক বিষয়ক সাইটে নারীদের আনাগোনা কম বিশেষ করে পুরুষদের আনাগোনা বেশী। তাই আপনি যদি পুরুষ হয়ে থাকেন অর্থাৎ যিনি এখন এই টপিকটি পড়তেছেন আপনার কাছে অনুরোধ আপনি আপনার বোন অথবা কাজিন বা পাশ্ববর্তী আপনার পরিচিত যেকোন নারীকে এই বিষয়ে অবহিত করতে পারেন। এতে করে তিনি উপকৃত হবেন।

 

আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন।

সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন।

The post আপনার উপজেলার মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ের উপর ফ্রিতে সরকারিভাবে কোর্স করে কোর্স শেষে ১২০০০ টাকা নিন। (শুধুমাত্র নারীদের জন্য) appeared first on Trickbd.com.

নতুনদের জন্য termux basic কিছু কমান্ড যেই গুলো না দেখলেই নয়।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি।

আজ আমি দেখাবো যারা একদম নতুন ইউজার তাদের জন্য  কিছু প্যাকেজ টুলস ইনস্টাল এবং রান করার কিছু কৌশল শেয়ার করবো।

যারা নতুন তারা সবাই প্লে স্টোর থেকে termux ডাউনলোড করি। তারপর যখন আমরা টুলসটি ইনস্টলের পর রান করতে গেলে সমস্যা দেখা দেয়। এবং কিছু কিছু প্যাকেজ ও ইনস্টল হয় না সমস্যা দেখায়। তাদের জন্য বলি আপনি প্লে স্টোর থেকে না f-droid থেকে ডাউনলোড করুন আপনার সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।

Termux কোথায় থেকে ডাউনলোড করবেন দেখে আসুন। 

apt update -y

apt upgrade -y

pkg update -y

pkg upgrade -y

উপরে যেই কমান্ড গুলো দেওয়া আছে এই কমান্ড গুলো সব সময় রান করতে হবে। কোন টুলস ইনস্টলের আগে এই কমান্ড গুলো অবশ্যই রান করে নিবেন।

এখন যেই কমান্ড গুলো দিবো এই গুলো একবার ইনস্টল করলেই চলে তারপরও যদি কোন কমান্ড রান করার সময় error তাহলে সেই প্যাকেজ টি ডাউনলোড করে নিবেন।

pkg install git -y

pkg install clone -y

pkg install wget -y

pkg install python -y

pkg install python2 -y

pkg install python3 -y

pkg install bash -y

pkg install openssh -y

pkg install php -y

pkg install perl -y

pkg install ruby -y

termux-setup-storage

এখন কথা হচ্ছে কোন টুলস এর ভিতরে প্রবেশ করলে সেখান থেকে বের হওয়ার জন্য আমরা

cd $HOME

যেই কোন টুলস এর ভিতরে কোন ফাইল পারমিশন চাইলে আমরা লিখব

chmod +x

আর কোন ফাইল কপি করার জন্য আমরা লিখব

cp ফাইল নাম।

তো আজ এই পর্যন্তই ভালো থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

 

The post নতুনদের জন্য termux basic কিছু কমান্ড যেই গুলো না দেখলেই নয়। appeared first on Trickbd.com.

কম সাইজের সেরা একটি মিউজিক প্লেয়ার । একবার হলেও ট্রাই করুন

Posted:

কেমন আছেন সবাই? আশা করছি সকলে ভালো আছেন! চলে এলাম আবারো নতুন একটি পোস্ট নিয়ে আশা করছি সকলের ভালো লাগবে!

 

Music Player

আজ যেই মিউজিক প্লেয়ার নিয়ে কথা বলবো তার অনেক কম , কিন্তু সেই কম সাইজের মধ্যে প্লেয়ারটি আমাদের অনেক ফিচার্স প্রদান করছে ।

Details

আপনাদের অনেকে এই এপ এর সাথে পরিচিত । এবং যারা কাস্টম রম ইউজার তারাও ম্যাক্সিমাম এটা ব্যবহার করেন ।

↓↓↓এপ এর বিবরণ:↓↓↓

Name________Oto Music
Developer________Piyush M.
2022 ©________All Rights Reserved Version
Size________6.3 MB
Platform____Android
Total Downloads________100,000 +
Rating________4.5
Requirement________Android 5+
Offered by________Saimum Raihan

ডাউনলোড লিঙ্ক :


Pay_Sys_Saimum

 

Features

  • Chromecast support
  • গ্যাপলেস প্লেব্যাক সাপোর্ট
  • সাধারণ এবং সিঙ্ক্রোনাইজড গান সাপোর্ট
  • অ্যাপ থেকে গানের লিরিক ডাউনলোড এডিট করা যায়
  • হোম সেকশন(সম্প্রতি বাজানো গান, সম্প্রতি যোগ করা গান, শিল্পী ইত্যাদি দেখা যায়)
  • Sleep timer
  • Replay gain support
  • Inbuilt equalizer
  • 5 টি clean and minimal widgets
  • Custom playlist support (No more worrying about playlists getting deleted automatically)
  • Import and export playlists.
  • Multi-select mode
  • Multiple sorting options
  • Light, dark, battery saver and system default theme support
  • Dedicated folders section(view your music files from the app itself
  • Delightful animations, animated icons
  • Song tag editor, album tag editor
  • Download artist images, artist info and album info automatically
  • Search your music. from the app itself.
  • Follows latest material design guidelines.

Overviews

 

 

 

আজ এ পর্যন্তই ।। কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট এ যানান, আশা করি ভালো লাগলো।। আমার প্রোফাইল Bio তে আমার সোশ্যাল লিনক গুলো পেয়ে যাবেন।।
ধন্যবাদ

The post কম সাইজের সেরা একটি মিউজিক প্লেয়ার । একবার হলেও ট্রাই করুন appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments