Search box..

জেনেনিন কিভাবে আমাদের দেশের সিম অন্য সব দেশে ব্যাবহার করবেন।

জেনেনিন কিভাবে আমাদের দেশের সিম অন্য সব দেশে ব্যাবহার করবেন।


জেনেনিন কিভাবে আমাদের দেশের সিম অন্য সব দেশে ব্যাবহার করবেন।

Posted:

আসসাামুআলাইকুম বন্ধুরা। কেমন আছেন সবাই। আশাকরি মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে সকলে বেশ ভালো আছেন।

   
   

আজকে আমি আপনাদের সামনে নিয়ে হাজীর হলাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিক নিয়ে যা হয়তো আপনারা অনেক আগের থেকেই জানার চেষ্টা করছেন।

   
   

বাংলাদেশের সিম অন্য কোনো দেশে ব্যাবহার করার জন্য আপনাকে প্রথমে আপনার সিম কার্ডের ইন্টার ন্যাশনাল রোমিং অন করতে হবে।

   
   

যাঁরা জানেন না যে ইন্টারন্যাশনাল রোমিং কাকে বলে তাঁরা জেনে নিন। ইন্টার ন্যাশনাল রোমিং হচ্ছে যেই পদ্ধতিতে বাংলাদেশের সিম অন্য কোনো দেশে ব্যাবহার করা যায় সেই পদ্ধতি কে ইন্টারন্যাশনাল রোমিং পদ্ধতি বলে।

   
   

একটা সময় কিছুটা এমন ছিলো যে, আমাদের দেশে শুধুমাত্র গ্রামীণ সিম এ এই সুবিধা টি দেওয়া হতো। কিন্ত এখন আমাদের দেশে প্রায় সকল অপারটরের সিম গুলোতে এই সুবিধা টি দেওয়া হয়।

   
   


এই রোমিং পদ্ধতি এর কিছু উপকারিতা ও অপকারিতা উভয় রয়েছে। আবার কিছু বাধা বাদ্ধকতা ও যা নীচে উল্লেখ করা হলো:

উপকারিতা:
১. বিদেশে যেয়েও এই সিম ব্যাবহার করতে পারবেন।
২. বিদেশে যেয়েও এই সিম দিয়েই কিছু ইন্টারনেট ব্যাবহার করতে পারবেন।
৩. মেসেজ ও ব্যবহার করতে পারবেন।
৪. খুবই বড়ো আর দামী ইন্টারনেট বা মিনিট প্যাকেজ ব্যবহার করতে পারবেন যা সাধারন ইউজার রা পারবেনা।

অপকারিতা:
১. কল করলেও টাকা কাটবে কল আসলেও টাকা কাটবে।
২. মেসেজ আসলেও টাকা কাটবে পাঠালেও টাকা কাটবে।
৩. কিছু সিম কোম্পানি ক্রেডিট কার্ডের উভয় পাশের ছবি নিয়ে নিয়ে নেয়। এতে নিরাপত্তা নষ্ট হয়। উভয় পাশের কাউকে দিয়ে দিলে সে আমার কার্ড থেকে টাকা বের করে নিতে পারবে।

যা যা প্রয়োজন:
১. একটি ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড (৬+ মাস মেয়াদি)
২. পোস্টপেইড সিম। কিছু সিম কোম্পানি প্রিপেইড এও করে দিতে পারে।
৩. মেয়াদ যুক্ত পাসপোর্ট।
৪. সর্বোচ্চ 5000 টাকার মতো ডিপোজিট করে রাখতে হবে।

যেভাবে রোমিং অন করবেন:
যা যা প্রয়োজন সমস্ত কিছু পূরণ হয়ে গেলে সবকিছু নিয়ে কাস্টমার কেয়ারে চলে যাবেন। তারপর তারা যেই ফ্রম দিবে ফ্রম টি ফিলাপ করতে হবে। এবং তাঁরা আপনার সমস্ত ডকুমেন্ট এর ফটোকপি করে রেখে দিবে।

   
   

তো এইভাবে আপনি রোমিং পদ্ধতি টি ব্যাবহার করতে পারবেন। আর এই সম্পর্কে যদি আরও বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আমি প্রতিটি সিম কোম্পানির রোমিং লিঙ্ক গুলো দিচ্ছি সেখান থেকে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

বাংলালিঙ্ক রোমিং

গ্রামীণ রোমিং

রবি রোমিং

টেলিটক রোমিং

এয়ারটেল রোমিং

আজ তাহলে এই পর্যন্তই থাক। আপনারা সকলেই ভাল থাকুন। সুস্থ থাকুন। আর কোনো সমস্যা হলে আমাকে জানান। আর আমার পরবর্তী পোস্ট টি কিসের উপর চান সেটি আমাকে জনিয়ে দিন কমেন্টে, জিমেইল এ, অথবা টুইটারে।
জিমেইল: marufkhan1215@gmail.com
Twitter: 1215maruf

The post জেনেনিন কিভাবে আমাদের দেশের সিম অন্য সব দেশে ব্যাবহার করবেন। appeared first on Trickbd.com.

[New] Avira Prime Pack 3 মাসের জন্য ফ্রিতেই (Avira Phantom VPN //Avira Anti Virus //Password Manager & many more)

Posted:

Howdy Everyone,

Avira Antivirus চিনে না বর্তমানে এমন লোক পাওয়া দুঃস্কর। আমরা সবাই Avira সম্পর্কে জানি । আজকে মূলত Avira Prime Pack এর ব্যবস্থা করে দিব 3 মাসের জন্য কোন Credit Card ছাড়াই। এর Subscription Costটা দেখে নিতে পারেন-

 

 

➤যা যা থাকছে এই Prime Pack এ-

  • Antivirus protection
  • Unlimited VPN
  • PC cleaner
  • Software updates
  • Password management
  • Privacy settings optimization

 

যেভাবে 3 মাসের জন্য Prime Trail Packটা নিবেন-

 

🔰প্রথমে এই Giveway Page এ প্রবেশ করুন 

 

 

🔰এরপর Mark করা Option এ Real Gmail/Mail দিবেন কেননা Prime Activation Mail যাবে তাই

 

 

🔰এবার Mail বক্স Check করুন

 

 

🔰scroll Down করে “Accept & Install” এ Click করুন।

 

 

🔰এরপর Software Install Page এ Redirect করা হবে। Install(install on this device) এ Click করুন।

 

 

🔰এবার Softwareটি Download & install করে নিন As usual

 

🔰ব্যাস, Enjoy করতে থাকুন Avira Prime Pack For 92Days

 

 

 

Conclusion
Givewayটা প্রায় সব দেশের জন্যই তাই VPN এর প্রয়োজন নেই।92দিন পর Automatic Subscription Cancel হয়ে যাবে তখন কোন Credit Card খুজবে না, Just ঐ soft. এর Prime serviceগুলো আর Run করবে না। Uninstall করে দিবেন তখন।ফ্রিতেই 18$ এর Service পাচ্ছেন,(1month prime service cost 6.99$)

 

Bye
Contact With Me Through:
TelegramBlogTelegram

The post [New] Avira Prime Pack 3 মাসের জন্য ফ্রিতেই (Avira Phantom VPN //Avira Anti Virus //Password Manager & many more) appeared first on Trickbd.com.

ওয়েবসাইট হ্যাকিং এর শিকার হলাম, কিভাবে Fix করলাম, কি ধরনের হ্যাকিং?আপনি কিভাবে বাচবেন এর থেকে? বিস্তারিত সব.. [WordPress Redirect Hack Malware]

Posted:

আসসালামু আলাইকুম,
বর্তমানে অনেক সাধারণ মানুষের একটি ওয়েবসাইট থাকে এবং তারা এই ওয়েবসাইটে তাদের মূল্যবান কনটেন্ট দিয়ে থাকেন। আবার অনেকেই তাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রতিমাসে বিপুল পরিমাণ টাকা ইনকাম করে। কিন্তু অনেক হ্যাকাররা রয়েছে যারা অন্যের ক্ষতি চায় এবং আপনার ওয়েবসাইট কে খুব সহজেই হ্যাক করতে পারে যেন তাদের কাছে এটা কোন বিষয়ই না।  তবে বিষয়টা আমাদের কাছে খুবই কঠিন হয়ে দাঁড়ায় যখন আমাদের ওয়েবসাইটে হ্যাক হয়। একটি ওয়েবসাইট আমরা কষ্ট করে টাকা ইনভেস্ট করে তৈরি করি তার আবার ডেভেলপমেন্ট ডিজাইনের আলাদা খরচ অথবা নিজের পরিশ্রম এবং এটা থেকে প্রতিমাসে অনেকেই টাকা আরনিং করেন।  এই হ্যাকিংয়ের জন্য ইনকাম কম হয় অথবা কোন কোন ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটটি আর ফেরত পান না।  তখন সাধের ওয়েবসাইটটিকে ভুলে যাওয়া ছাড়া আর কিছুই করার থাকেনা। আজকে এমনই একটি ঘটনার উপরে কথা বলবো যার শিকার হয়েছে আমি নিজেই গত পরশুদিন তো চলুন শুরু করা যাক।

Problem I Have faced……

তো আমার ওয়েবসাইটটি হলো- developsbd
এই ওয়েবসাইট রিসেন্টলি নতুন ভিজিটর পাওয়া শুরু করেছিল।  এর আগে ওয়েবসাইটে কোন ভিজিটরে ছিল না বলা যায়। যখন নতুন নতুন ভিজিটর আসতো এক দিক থেকে খুশি ছিলাম। তখনই একদিন ওয়েবসাইটে ঢুকে দেখি ওয়েবসাইটের অন্য ডোমেইন এ রি ডাইরেক্ট হচ্ছে। অর্থাৎ আমার ওয়েবসাইটে ঢুকলে এটা অন্য ওয়েবসাইটে চলে যাচ্ছে। তখন আমি প্রাথমিকভাবে ভেবেছিলাম যে এটা হোস্টিং প্রোভাইডারের সমস্যা অথবা ডোমেইন প্রবলেম। তো আমি হোস্টিং এবং ডোমেইন প্রোভাইডারদের সাথে যোগাযোগ করি এবং সেখানে সাপোর্ট টিকেট ওপেন করি। যেহেতু বাংলাদেশের হোস্টিং কোম্পানিগুলো খুব একটি উন্নত নয় তাই এখানে তাদের সাপোর্ট টিমের রেসপন্স ছিল অনেক লেট। আমি বাধ্য হয়ে অন্য একটি হোস্টিং ক্রয় করি এবং সাইটটি সেখানে মাইগ্রেট করি।  সমস্যা হল সাইট মাইগ্রেশন এর পরেও একই সমস্যা দেখা দেয় তখন আমি বুঝতে পারলাম কিংবা হোস্টিংয়ের প্রবলেম নয়। তো আমি বুঝতে চেষ্টা করলাম সমস্যাটা কি কেন আমার ওয়েবসাইটে ঢুকলে সেটা অন্য ডোমেইন এ ডাইরেক্ট করছে।

Understanding the problem

প্রবলেমটা খুবই সহজ ছিল তবুও বুঝতে সময় লাগছিল।  এটা প্রাথমিকভাবে মনে হয়েছিল ডোমেইনের মেয়াদ শেষ অথবা হোস্টিং এর মেয়াাদ শেষ।  তো আমি প্রথমেই চেক করি এবং হোস্টিং এর মেয়াদ রয়েছে কিনা। তো আমি দেখলে আমার ডোমেইন এবং হোস্টিং উভয়েরই মেয়াদ রয়েছে।  তখন ভাবলাম আমার হোস্টিং প্রোভাইডারদের সমস্যা কিন্তু পরবর্তীতে যখন বুঝতে পারলাম এটা ওয়েস্টিং এর কোন প্রবলেম নয় তখন ভাবার চেষ্টা করছিলাম সমস্যাটা কোথায় এবং পরিশেষে বুঝতে পারলাম ওয়েবসাইটটি হ্যাক হয়েছে।

Which type of hack

আমরা সাধারণত হ্যাকিং বলতেই বুঝি ওয়েবসাইটটি পুরোপুরি হাতিয়ে নেওয়া। কিন্তু বিষয়টা আসলে এমন না। যারা মোটামুটি পিএইচপি স্ক্রিপ্ট নিয়ে কাজ করি অথবা ওয়েব ডেভেলপমেন্টের সাথে মোটামুটি সম্পর্কযুক্ত তারা হয়তো বা বুঝি যে সি প্যানেল থেকে PHP my admin  সেটিং এ আপনার ওয়েবসাইটের লিংক
দেওয়া থাকে এবং আপনি যখন আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেন তখন প্রথমে সার্ভার টি চেক করে যে লিংকটি ভিজিটর অ্যাক্সেস করতে চাচ্ছে সেটা সার্ভারের PHP My admin এর লিংক এর সাথে মেলে কিনা।
পিএইচপি মাই এডমিনে যে লিংকটা দেওয়া থাকবে ওয়েবসাইট ওপেন করলে ওই লিংকেই প্রবেশ করবে.

এটা আমি প্রাথমিকভাবে জানতাম না।  য এটা সি প্যানেলের এ কেউ একজন  আমার ওয়েবসাইটে মাই এসকিউএল ইঞ্জেক্ট (mysql injecting)  করে php my admin  থেকে ওয়েবসাইটের ইউআরএলটি চেঞ্জ করে অন্য একটি ওয়েবসাইটের লিংক দিয়ে দেয় এবং যখন আমি আমার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেছিলাম তখন সেটা ওই ওয়েবসাইটে এই ডাইরেক্ট হচ্ছিল।
( আমি mysql injecting  বিষয়ে জানি না যতটুকু যতটুকু বুঝলাম ততটুকু বললাম)

How to fix

এখন প্রশ্ন আসে কিভাবে সমস্যাটি সমাধান করব তো চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে সমস্যাটি সমাধান করব প্রথম ক্ষেত্রে আমার তো জানা ছিল না সমস্যাটা কোথায় তাই আমার এত সময় লেগেছিল সমস্যা সমাধান করতে আসলে সমস্যাটা সমাধান করতে সময় মাত্র দুই থেকে তিন মিনিট লাগবে যেহেতু আমি বুঝতেই পারিনি সমস্যাটা কোথায় তাই আমার এত বেশি সময় লেগেছিল তো সমস্যাটা সমাধান করার জন্য সিম্পল ভাবে যেভাবে আমি দেখিয়েছি সি প্যানেল থেকে পিএইচপি মাই এডমিন প্যানেলে ঢুকবেন এবং তারপর ক্লিক করবেন সেখানে আপনি দেখতে পাবেন সাইট ইউ আর এল সেখানে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক থাকার কথা কিন্তু যদি না থাকে তাহলে বুঝবেন আপনার ওয়েবসাইটি কেউ হ্যাক করেছে এবং আপনার ডোমেইনের জায়গায় অন্য স্প্যাম ডোমেন বসিয়ে রেখেছে সিম্পল ভাবে ওটার এডিটে ক্লিক করুন এবং স্পাম ডোমেনের লিংকটি কেটে দিয়ে আপনার ডোমেইনের লিংকটি দিন। এবং আপনার সমস্যার সমাধান হয়ে গেল।

 

তো আমি আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম আমার ওয়েবসাইট হ্যাক  হওয়ায় আমার অভিজ্ঞতা । যদি আর্টিকেল টি ভালো লেগে থাকে  আমার ওয়েবসাইট টি ভিজিট করবেন এরকম ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, মোবাইল ফোন আপডেটস এবং টেক নিউজ এর জন্য ।

Love more –

Top 3 most used, famous and premium video editor for android,

Ways to rank blogs or articles on Google

wordpress redirect hack malware(solved) 2022 strategy..

The post ওয়েবসাইট হ্যাকিং এর শিকার হলাম, কিভাবে Fix করলাম, কি ধরনের হ্যাকিং?আপনি কিভাবে বাচবেন এর থেকে? বিস্তারিত সব.. [WordPress Redirect Hack Malware] appeared first on Trickbd.com.

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল পাঁচটি মোবাইল অ্যাপ |রিভিউ!

Posted:

আসসালামু আলাইকুম , আজকের
পোস্টটিতে আমি আপনাদের সাথে পাঁচটা মোবাইল অ্যাপের সাথে পরিচয় করে দিব, যে পাঁচটা মোবাইলে আমাদের ডেইলিফে অনেক কাজে লাগবে।


১। Taday Weather
আমরা অনেকেই play store এবং অ্যাপ স্টোরে একটা পারফেক্ট এবং ইউজার ফ্রেন্ডলি একটা ওয়েদার অ্যাপ খুঁজে থাকি। এক্ষেত্রে আমি বলব আপনারা এই অ্যাপটিকে ব্যবহার করতে পারেন।

এই অ্যাপের সাহায্যে আপনারা ওয়েদার জানতে পারবেন প্রতিদিন । আর আপনাকে নোটিফিকেশন দেওয়া হবে অবশ্য।

আর তাছাড়া আপনারা পূর্ব পাশ দেখতে পারবেন বাতাসের আদ্রতা শহ আরো অনেক ফিউচার এখানে পেয়ে যাবেন যেটা আমাদের ফোনে ডিফল্ট অবস্থায় থাকে না।


২। Pixelcut

আপনারা যারা অ্যাপ স্টোর এবং প্লে স্টোরে যারা হচ্ছে একটা এমন একটা অ্যাপ খুঁজছেন অনেকদিন থেকে যে এপ্লিকেশনের সাহায্যে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ করবেন আপনি।

আপনারা যারা ই-কমার্স বিজনেস করেন, বা আপনাদের নিজেদের ছবিতে, ডিজাইন করতে চান মূলত ট্রাফিক্স ডিজাইনের যে বেসিক কাজগুলো।

যেটা আপনারা টেমপ্লেটের মাধ্যমে করতে চান তারা চাইলে এই অ্যাপটি ব্যবহার করে খুব সহজেই এই কাজগুলো করতে পারেন।

খুবই ইজিলি আপনারা এই টেমপ্লেটগুলো কাস্টমাইজ করে আপনারা এই ডিজাইন গুলো মেঘ করে নিতে পারেন, ঠিক আপনাদের নিজেদের মতো করে কাস্টমাইজেশন করে।


৩। Facebook Creator Studio
পরের অ্যাপ হচ্ছে ফেসবুক ক্রিয়েটর স্টুডিও। আপনারা যারা ফেসবুক পেজ নিয়ে কাজ করেন, তারা অবশ্যই এই অ্যাপটিকে ব্যবহার করবেন।

অনেকে হয়তো ভাই আপনার ব্যাপারে জানেন না আপনাদের একাধিক ফেসবুক পেজ রয়েছে, আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি তে লগইন করলে আপনার পেজটা চলে আসবে।

দেন পেজের অ্যাক্সেস নিয়ে আপনি এখান থেকে পেজের কনটেন্ট গুলো আছে সেগুলো এনালাইস করতে পারবেন।

কত ভিউজ হলো কি কমেন্ট আসলো সবকিছুই আপনি ওই অ্যাপটি থেকে চেক করতে পারবেন। এছাড়াও এই অ্যাপটির সাহায্যে আপনি চাইলেই ভিডিও আপলোড করতে পারবেন।

এবং কমেন্ট সেকশন গুলো চেক করতে পারবেন, এবং মেসেজগুলোও এখান থেকে খুব সহজেই দেখতে পারবেন। যেটা ফেসবুকের মেইন অ্যাপ থেকে দেখা অনেকটাই ঝামেলা পূর্ণ মনে হয় অনেকের কাছে।

এর পাশাপাশি ভিডিও আপলোড করতে পারছেন, লাইভ করতে পারছেন, লাইক করতে পারছেন কমেন্ট করতে পারছেন এইসব সুবিধাগুলো তো রয়েছেই।


৪। VN Editor
এটা প্লে স্টোরে এবং অ্যাপ স্টোর অ্যাভেলেবল, আপনারা যারা সিনেমাটিক ভিডিও মেক করে থাকেন। বা এডিট করতে চান আপনাদের ফোনটিকে দিয়ে তাড়াতাড়ি আপনি কি ব্যবহার করতে পারেন।

এই অ্যাপ্লিকেশনে আপনার বিভিন্ন ধরনের লাট পেয়ে যাবেন। কাস্টম লাট আপনার এপ্লাই করতে পারবেন। পাশাপাশি যে ফিল্টার গুলো দেয়া আছে সেগুলো সত্যিই চমৎকার। বিশেষ করে সিনেমাটিক ভিডিও তৈরির ক্ষেত্রে।

পাশাপাশি এখানে কিছু টাইটেল এনিমেশন রয়েছে, যেগুলো আমরা নরমালি সিনেমাটো গ্রাফিকের ক্ষেত্রে বা সিনেমাটিক ভিডিওর ক্ষেত্রে আমরা ব্যবহার করতে পারি।

আর এছাড়াও ট্রানজেকশন আপনার বিভিন্ন ইফেক্ট এখানে আপনারা পেয়ে যাচ্ছেন খুব ইজিলি।


৫। Nova Luncher
আপনারা যারা আপনাদের ফোনে কাস্টম লঞ্চার ব্যবহার করতে পছন্দ করেন, তারা এটাকে অবশ্যই ব্যবহার করতে পারেন।

অনেক পুরনো একটা অ্যাপ ,আর আপনারা যদি ইউটিউবে একটু সার্চ করেন যে নোভা লাঞ্চার সেটআপ দেন আপনার অসংখ্য ভিডিও পেয়ে যাবেন।

যেই ভিডিওগুলো দেখে খুব সহজেই আপনারা আপনাদের নিজেদের স্মার্ট ফোনে নভা লাঞ্জার সেটআপ করে নিতে পারেন খুবই সহজে।

তো গাইস এই ছিল আমাদের আজকের পোস্ট কোন অ্যাপটি আপনাদের কাছে সবচাইতে বেশি ভালো লেগেছে তা অবশ্যই কমেন্ট সেকশনে জানাবেন।

আর আমার পোস্ট আপনাদের কাছে কেমন লাগে সেটাও জানাইবেন কমেন্ট সেকশনে। যদি একটুও ভালো লেগে থাকে তাহলে পোস্টটি শেয়ার করে দিতে পারেন আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ডের কাছে।

আর লাইক দিয়ে উৎসাহিত করতেই পারেন। কারণ আপনার একটি লাইক আমার পরবর্তী পোস্টের অনুপ্রেরণা।


Hip hop + Sakura id sell op id Price  : 7k
🔰🔰ডিল যেভাবে করতে পারবেন🔰🔰
ফেস টু ফেস ও অনলাইন নিতে পারেন✅ Contract Facebook: Click here

আজকের মত এখানে ই শেষ করছি আশা করছি খুব শিগগিরই নতুন কিছু নিয়ে হাজির হচ্ছি সেই পর্যন্ত সাথেই থাকুন ট্রিকবিডির ধন্যবাদ।❤

The post সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল পাঁচটি মোবাইল অ্যাপ |রিভিউ! appeared first on Trickbd.com.

এক নজরে পদ্মা সেতুর সকল গুরুত্বপুর্ণ তথ্য

Posted:

 আসসালামু ওয়ালাইকুম 

চলুন আজ আমরা দেখে আসি এক নজরে পদ্মা সেতু। আমি আপনাকে পদ্মা সেতু তে যাওয়ার কথা বলছি না । বলছি পদ্মা সেতুর সম্পর্কে সকল গুরুত্বপুর্ণ তথ্য। পদ্মা সেতু আমাদের বড় একটি অর্জন । তাই এটা নিয়ে পরিক্ষায় বিভিন্ন প্রশ্ন আস্তে পারে। আপনারা যেনো পদ্মা সেতু সম্পর্কে সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন সেজন্য আমি এখন এক নজরে পদ্মা সেতু নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সব প্রশ্ন উপস্থাপন করছি।

এক নজরে পদ্মা সেতুর সকল গুরুত্বপুর্ণ তথ্য

 

এক নজরে পদ্মা সেতু নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নঃ

■ পদ্মা সেতুর প্রকল্পের নাম কী?

উত্তরঃ পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প।

■ পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য কত?

উত্তর৷ ৬.১৫ কি.মি. (৩.৮২ মাইল

■ পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়ক কত কিলোমিটার (জাজিরা ও মাওয়া) ?

উত্তরা দুই প্রান্তে ১৪ কি.মি.।

■ পদ্মা সেতুর পাইলিং গভীরতা কত?

উত্তরঃ ৩৮৩ ফুট।

■ পদ্মা সেতুর ধরন কেমন?

উত্তরঃ দ্বিতলাবিশিষ্ট।

■ পদ্মা সেতুর পিলার সংখ্যা কত?

উত্তরঃ ৪২ টি।

■ পদ্মা সেতু প্রকল্পে চুক্তিবদ্ধ কোম্পানির নাম কী?

উত্তরঃ চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড।

■ পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ কর শুরু হয় কবে থেকে?

উত্তরঃ ৭ ডিসেম্বর ২০১৪ সালে।

■ পদ্মা কত টি জেলার সাথে সংযোগ হয়েছে?

উত্তরঃ ২১ টি জেলা।

■ পদ্মা সেতুর স্পান কতটি?

উত্তরঃ ৪১ টি।

■ ৪১ তম স্প্যান কত তারিখে বসানো হয়?

উত্তরঃ ১০ ডিসেম্বর ২০২০।

■ ৪১ তম স্প্যান বসানো কত নং পিলারের উপর?

উত্তরঃ ১২-১৩ নং

■ পদ্মা সেতু হবার জন্য দেশে জিপিও বাড়বে কত?

উত্তরঃ ১.২%

■ পদ্মা সেতু কোন যন্ত্রালনো কাজ করে?

উত্তরা৷ সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রালয়।

■ পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজ শেষ হবে কত তারিখে?

উত্তর ১৬ ডিসেম্বর ২০২২।

■ পদ্মা সেতুর প্রস্থ কত?

উত্তরঃ ১৮.১০ মিটার বা ৫৯.৪ ফুট।

■ পদ্মা সেতুর মোট পাইলিংয়ের সংখ্যা কত?

উত্তরঃ ২৬৪ টি।

■ পদ্মা সেতুর পরিচালক কে?

উত্তরঃ মোঃ শফিদুল ইসলাম।

■ সবগুলো স্প্যান বসাতে সময় লাগে মোট?

উত্তরঃ ৩৮ মাস।

■ পদ্মা সেতুর বিশ্বের কততম সেতু?

উত্তরঃ ১১ তম।

■ পদ্মা সেতুর ডিজাইনার কে?

উত্তরঃ AECOM

■ পদ্মা সেতুর ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা কত?

উত্তরঃ রিখটার ফেল ৯।

■ পদ্মা সেতু প্রতিটি স্প্যানের ওজন কত?

উত্তরঃ ৩১৪০ টন।

■ পদ্মা সেতুর অবস্থান কতটি জেলা নিয়ে?

উত্তরঃ ৩ টি জেলা নিয়ে। (মুন্সিগঞ্জ, শরীয়তপুর ও মাদারীপুর ।)

■ কত তারিখে পদ্মা সেতু উদ্ধোধন করা হবে?

উত্তরঃ ২৫ জুন ২০২২।

 

পোস্টটি খুবই গুরুত্বপুর্ণ তাই আপনার টাইমলাইনে শেয়ার করে রাখুন। শিক্ষা সংক্রান্ত যেকোনো প্রয়োজনে ভিজিট করুন  পড়াশোনাবিডি.কম  ।। PORASHONABD.COM

আজ তাহলে এই পর্যন্তই। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।

The post এক নজরে পদ্মা সেতুর সকল গুরুত্বপুর্ণ তথ্য appeared first on Trickbd.com.

২০ টি অসাধারন Fully Working Telegram Bots যা আপনার কাজকে আরো অনেক সহজ করে দিবে ( Telegram Users Must See! )

Posted:

আসসালামু আলাইকুম,

কেমন আছেন সবাই? আশা করছি মহান আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালোই আছেন।

এই পোস্টে আমি ২০ টি অসাধারন টেলগ্রাম বটের কথা বলবো যেগুলো পুরোপুরি কার্যকরী এবং উপকারী বট। প্রতিটি বটই আমি নিজে টেস্ট করেছি। তাই এই কথা বলতে পারছি।

শুরুতেই বলে দিই পোস্টটি বড় হতে পারে। তাই ধৈর্য্য ধরে পড়তে পারলে পড়বেন। আর ভালো না লাগলে কোনো বাজে কমেন্ট করার প্রয়োজন নেই।

বলে রাখা ভালো এখানে কোনোটাই এমনভাবে সাজানো হয়নি যাতে মনে হতে পারে একটা আরেকটার থেকে ভালো। আমি শুধু মাত্র ক্রমিক নম্বর অনুসারে সাজিয়েছি।

সবগুলো Telegram bot ই আমি নিজে Test করেছি এবং সবগুলোই ভালো কাজ করে।

তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক আজকের পোস্ট।

20) BOT NAME : Reverse Image Search

Bot Username : @LCxRvsImgSrch_bot

এই Bot এর কাজ হচ্ছে image এর আসল সোর্সকে খুজে বের করা। অন্যান্য Bot থেকে এটাকে special করে তুলে এক দিয়ে। সেটা হচ্ছেঃ এই Bot এর মাধ্যমে আপনি ৭ টি ওয়েবসাইট থেকে একসাথে সার্চ রেজাল্ট দেখায়।

বটটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে শুধু বটকে সে ছবিটি পাঠাতে হবে যেটির সোর্স সম্পর্কে আপনি জানতে চান। সাথে সাথে আপনাকে বট গুগল,বিং,ইয়ান্ডেক্স সহ মোট ৭টি ওয়েবসাইটের সার্চ রেজাল্ট দিবে।

অনেক কাজের একটি বট।

স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি বটটির কাজ সম্পর্কে :

19) BOT NAME : Translator Bot

Bot Username : @TranslatorDR_Bot

এই Bot এর মাধ্যমে খুব সহজেই যেকোনো ভাষা থেকে অন্য যেকোনো ভাষায় ১ সেকেন্ডেরও বা তার কম সময়ে ট্রান্সলেট করতে পারবেন। সবচেয়ে আকর্ষনীয় দিকটি হলো এখানে অনেক ভাষার Option আছে। আমি আশা করি এটা অনেকেরই উপকারে আসবে।

স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি বটটির কাজ সম্পর্কে :

18) BOT NAME : Temp mail

Bot Username : @TempMail_org_bot

যাদের Temporary Mail এর প্রয়োজন পড়ে তাদের জন্যে এই Bot টি অনেক উপকারে আসবে। বেশি কিছুই করতে হবে না। Bot এর Start এ ক্লিক করুন। তারপর আপনাকে একটি Temporary mail দেওয়া হবে। সেটি আপনি ব্যবহার করতে পারবেন।

আপনি যদি নতুন Mail চান তবে ( + Generate New) আইকনে ক্লিক করলেই নতুন Mail আপনাকে দিয়ে দিবে।

স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি বটটির কাজ সম্পর্কে :

17) BOT NAME : Video Downloader Bot

Bot Username : @VideoDownloadBot

নামের সাথে কাজের মিল আছে। আপনারা ঠিকই বুঝতে পেরেছেন আমি কিসের কথা বলছি। হ্যাঁ, এই বটের মাধ্যমে আপনারা বিভিন্ন সাইটের ভিডিও লিংক কপি পেস্ট করে সেসব ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন। চিন্তা করবে না। ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন। আশা করি Bot টি উপকারে আসবে।

স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি বটটির কাজ সম্পর্কে :

16) BOT NAME : Image To Text Bot

1) Bot Username : @the_ocr_bot
2) Bot Username : @imageToText_bot

আমি আপনাদের দুটি Bot ই দিচ্ছি। যদি দেখেন একটি কাজ করছে না বা লিমিট দেখাচ্ছে তবে অপরটি ব্যবহার করতে পারেন। দুটি Bot ই অনেক ভালো কাজ করে। আপনি শুধু আপনার ছবিটি পাঠাবেন আর বট সে ছবিতে থাকা টেক্সট গুলো আপনাকে মেসেজ করে রিপ্লাই করবে। এটাই এই বট দুটির কাজ।

বিভিন্ন ভাষাতেও Text Format করা যায় English বাদেও। তাই এটি অনেকেরই উপকারে আসবে বলে আশা করছি।

স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি বটটির কাজ সম্পর্কে :

15) BOT NAME : Bing

Bot username : @bing

এই Bot এর কাজ হচ্ছে Image search করা। আপনাকে এই Bot কোথাও Add করা লাগবে না, কিছুই করতে হবে না। শুধু Bot টিকে Start এ ক্লিক করে চালু করুন।

এরপর যেকোনো Chat এর Message এ গিয়ে যখনই @bing লিখবেন আর সাথে একটা Space দিবেন তখনই সাথে সাথে আলাদা একটা Option পাবেন Image search দেওয়ার জন্যে।

সেখানে আপনি যেরকম image চাচ্ছেন সে Image এর নামটি লিখবেন আর আপনাকে সে Related যত Image আছে সব দেখানো হবে। সেখান থেকে আপনি আপনার কাংখিত ছবিটি সেন্ড করে পাঠাতে পারবেন।

নিচে কিভাবে বটটি কাজ করে তার স্ক্রিনশট দেওয়া হলোঃ

14) BOT NAME : Bookmark bot

Bot username : @bookmarchbot

এই বটের কাজ হচ্ছে আপনার পছন্দের লিংক গুলোকে সেভ করা আর আপনি যখনই চান আপনাকে তখনই সেগুলো Provide করা।

কিভাবে ব্যবহার করবেন?

খুবই সহজ। Start command দিন। এরপর আপনার যে লিংক গুলো আপনি সেভ করে রাখতে চান সেগুলো বটকে সেন্ড করুন। এরপর Menu তে গিয়ে browse command দিলেই আপনার সব লিংকগুলো বট আপনাকে দেখাবে। আপনি চাইলে আলাদা Category করেও সেভ করে রাখতে পারবেন।

নিচে স্ক্রিনশট দিয়ে দিলাম বুঝার সুবিধার্থেঃ

13) BOT NAME : Direct Link Generator

Bot username : @DirectLinkGeneratorbot

এই Bot টা মনে হয় বেশিরভাগ মানুষই খুজছিলেন। এই Bot কিছু Supported sites এর লিংককে direct downloading link এ generate করতে পারে।

supported site গুলোর লিস্ট দিয়ে দিচ্ছিঃ

• youtube – হ্যাঁ ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।
• onedrive – যেকোনো onedrive এর লিংক সেন্ড করার সাথে সাথে আপনাকে ডাউনলোড লিংক দিয়ে দিবে। এছাড়াও আরো কিছু সাইট আছে। যেমনঃ

• sourceforge.net

• osdn.net

• desiupload

• indishare

• bdupload

• uploadever

• letsupload.co

• upload.ac

• mediafire.com

• dropbox.com

• zippyshare.com

• hubfiles.ws

• w4files.ws

• uploadfiles.pw

• zeefiles.download

• dlfiles.online

• upindia.mobi

• uploadfile.cc

এছাড়াও আরো কি কি সাইট সাপোর্ট করে তা দেখার জন্যে নিচে একটি লিংক দিয়ে দিচ্ছি।
কেন এই পোস্টে লিখলাম না? লিংকে গেলেই বুঝতে পারবেন। এত লিংক লিখতে গেলে আমার হাত আর হাতের জায়গায় থাকবে না। আর কপি পেস্ট করেও দিতে চাচ্ছি না কারন পোস্ট অনেক লম্বা হয়ে যাবে।

আর আপনারা জানেন আমি ফালতু কথা বলে পোস্ট লম্বা করি না। কাজের কথা বলে যতটুকু পোস্ট করা যায় সেটাই চেষ্টা করি।

লিংক : https://ytdl-org.github.io/youtube-dl/supportedsites.html

স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি বটটির কাজ সম্পর্কে :

 

12) BOT NAME : Youtube Download Bot

Bot username : @utuberabot

এই বটের কাজ খুবই সিম্পল। ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করা। কিন্তু এখানে এর স্পেশালিটি হলো আপনাকে শুধু ৪-৫ টা Quality এর ডাউনলোডের option দিবে না।

যে ভিডিও আপনি ডাউনলোড করতে চাচ্ছেন সে ভিডিওতে যত Quality এর ভিডিও আর অডিও ফাইল আছে সব আপনাকে দিবে যাতে আপনি যেটা খুশি ডাউনলোড করতে পারেন। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে বটটা। আশা করি আপনাদের উপকারেও আসবে।

11) BOT NAME : office to pdf

Bot username : @office2pdf_bot

এই Bot টি আশা করছি অনেক মানুষেরই কাজে দিবে৷ কারন এই Bot অনেক মানুষই খুজে।
এই Bot এর কাজ হলো ছবিকে pdf এ কনভার্ট করা। আপনাকে এর জন্যে আলাদা কোনো এপ্লিকেশন ইন্সটল করার কোনো প্রয়োজন নেই। শুধু এই bot এ ঢুকুন।

তারপর start command দিন। এরপর আপনার ছবিটি পাঠান। এরপর ফাইলের নাম সেট করুন। আর বট সাথে সাথে আপনাকে সেই ছবির pdf টি দিয়ে দিবে।

উদাহারনস্বরুপ নিচে স্ক্রিনশট দিয়ে দিলামঃ

10) BOT NAME : Functions Robot

Bot username : @FunctionsRobot

এই বটের মাধ্যমে আপনি ১৯ টা কাজ একসাথে করতে পারবেন। সেগুলো হলোঃ

1) shorten url

2) password generator
3) web search (on google, amazon, youtube, wikipedia)

4) forward info

5) translate language

6) text to voice

7) rename file

8) web screen

9) cryptovalues

10) your info

11) upload

12) logo search

13) Create QR code

14) Read QR code

15) image to sticker converter

16) encrypt

17) decrypt

18) domain tools

19) pastebin

পাওয়ারফুল একটি Bot. অনেক কাজই করতে পারবেন। আশা করছি কাজে দিবে।

স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি বটটির কাজ সম্পর্কে :

09) Bot Name : Youtube download Bot

Bot username : @YtbDownBot

নাম দেখেই বুঝতে পারছেন এর প্রধান কাজই হচ্ছে ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোড করা।
কিন্তু এই বটের আরো বিশেষত্ব আছে। এই বট শুধু ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোডই নয়, আরো অনেক কিছু করতে সক্ষম।

কি কি করতে পারে তা বলছি।

1) আপনি চাইলে এই বটের সাহায্যে যেকোনো ইউটিউব ভিডিওর thumbnail high quality তে ডাউনলোড করতে পারবেন।

2) এই বটের সাহায্যে আপনারা ভিডিও থেকে অডিও আলাদা করে ডাউনলোড করতে পারবেন।

3) এই বটের মজার একটি ফিচার আছে। তা হচ্ছে যেকোনো ভিডিওর সবচেয়ে খারাপ Quality টা ডাউনলোড করতে পারার সক্ষমতা 😄😄

4) আরো একটি cool feature হচ্ছে আপনি ভিডিওর যেকোনো টাইমের স্ক্রিনশট নিতে পারবেন এই বটের সাহায্যে। আপনাকে শুধু Time stamp টা দিয়ে দিতে হবে ভিডিওর যে সময়ের স্ক্রিনশটটা আপনি নিতে চান। বট সেটির স্ক্রিনশট আপনাকে পাঠিয়ে দিবে।

আমার কাছে এই বটের এই ফিচার গুলো অত্যাধিক ভালো লেগেছে তাই আমি লিস্টে এই বটটিকে রেখেছি।

স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি বটটির কাজ সম্পর্কে :

08) Bot name : Anilist bot

Bot username : @theanimebot

Anime lover বা যারা Anime দেখেন তাদের জন্যে এই বটটি অনেক উপকারে আসবে বলে মনে করছি। এই বট ব্যবহার করা অনেক সহজ।

আপনি /start কমান্ড দিয়ে বটটি start করুন। এরপর যেকোনো Group/chat এ গিয়ে @theanimebot লিখে একটি space দিবেন এবং সাথে সাথে বটটি কাজ করা শুরু করে দিবে।

এরপর আপনি যে Anime সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তার নামটি লিখবেন আর তার সাথে সাথে বট আপনাকে সে Anime সম্পর্কে সকল তথ্য দিয়ে দিবে।

যেমনঃ Anime টি কোন টাইপের (Movie নাকি Series) এরপর episode কতটি, রেটিং কত (এটি anilist এর রেটিং সিস্টেম মেনে চলে) এরপর কোন Genre এর (action/romance/mystery/sci-fi ইত্যাদি) এরপর এর summary সহ সবকিছু আপনাকে দিয়ে দিবে।

তার সাথে Anilist/ myanimelist এর লিংকও provide করে দিবে। বলে রাখি এটি কোনো official bot না। unofficial হওয়া সত্যেও যথেষ্ট ভালো কাজ করে। আমি কোনো সমস্যা পাইনি।

আপনার যদি কোনো anime সম্পর্কে জানতে ইচ্ছে করে তবে এই বটটির মাধ্যমে খুব সহজেই সেই Anime সম্পর্কে জানতে পারবেন। আশা করি যারা Anime দেখেন তাদের একটু হলেও কাজে দিবে।

স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি বটটির কাজ সম্পর্কে :

07) Bot name : Myanimelist X

Bot username : @MAL_X_bot

আরো একটি Anime Related বট।
আগেরটি যেটি দিয়েছি সেটি anilist এর সার্চ ইঞ্জিন নিয়ে কাজ করে। আএ এটি myanimelist এর। তাই যাদের anilist ভালো লাগে না তারা এটি ব্যবহার করতে পারেন। তাছাড়া আগের বটটি যদি কাজ না করে তবে এটি ব্যবহার করতে পারেন।

এই বট আপনারা যেকোনো chat/group/channel এ ব্যবহার করতে পারবেন। বটটিকে start করে যেকোনো ইনবক্সে গিয়ে @MAL_X_bot লিখে space দেওয়ার সাথে সাথে বটটি active হয়ে যাবে।

এরপর আপনি যে anime সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তার নাম লিখবেন আর বট আপনাকে আপনার কাংখিত ফলাফল জানিয়ে দিবে।

এছাড়াও আপনারা এখানে manga ও সার্চ করতে পারবেন। এছাড়াও এখানে Top ranking anime/manga এর লিস্ট আপনারা পেয়ে যাবেন তাই সেটা নিয়েও চিন্তা করতে হবে না।

আমার কাছে আগের বটটি থেকে এ বটটিকে বেশি ভালো লেগেছে কারন এখানে সবকিছু অনেক সুন্দর করে গুছিয়ে দেওয়া আছে। আশা করি এই বটটিও আপনাদের কাজে দিবে। সবার না দিলেও যারা Anime দেখে তাদের কাজে ঠিকই দিবে বলে আশা করছি।

স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি বটটির কাজ সম্পর্কে :

 

06) Bot name : Search bot

Bot username : @ribot

এই বটটি আগের বটের মতই কাজ করে। তবে একটু ভিন্নভাবে। আপনি এই বটটিকে যেকোনো chat/channel/group এ ব্যবহার করতে পারবেন। প্রথমে বটে ঢুকে /start কমান্ডটি দিন।

এরপর যখন বট চালু হয়ে যাবে তখন আপনি যেকোনো ইনবক্সে গিয়ে শুধু @ribot লিখে একটি space দিবেন আর সাথে সাথে বটটি চালু হয়ে যাবে।

এরপর আপনি google এ কি চান সেটি অন্য ব্রাউজারে গিয়ে লিখে search দিয়ে না এনে সরাসরি telegram থেকেই search দিয়ে নিয়ে আসতে পারবেন।

এটি আপনাকে ব্রাউজার ব্যবহারের ভিন্ন একটি স্বাদ দিবে। এই বটে search করার সাথে সাথে আপনাকে বিভিন্ন সাইটের লিংক সহ একটি আলাদা পেজ দেখাবে যা সাধারনত ওয়েব ব্রাউজার গুলো করে।

আপনার অনেকটা সময় বাচিয়ে দিতে পারে যদি আপনি এর ব্যবহার যথাযথ ভাবে করতে পারেন। আশা করি উপকারে আসবে।

স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি বটটির কাজ সম্পর্কে :

05) Bot name : Text2Gif Bot

Bot username : @text2gifBot

এই বটের কাজ হচ্ছে text কে gif এ রুপান্তর করা। না সাধারন কোনো gif না। আপনি যে text দিবেন সে text কে নিয়ে gif বানিয়ে আপনাকে দিবে।

আপনার নাম দিলে আপনার নাম বসিয়ে অনেক gif আপনাকে সাথে সাথে পাঠাবে। কিভাবে কাজ করে সেটা বলছি। প্রথম /start কমান্ড দিয়ে বটটি চালু করুন। এরপর যেকোনো chat/group/channel এ গিয়ে ইনবক্সে @text2gifBot লিখে একটা space দিন।

এরপর আপনার কাংখিত text/নামটি লিখুন। বট সাথে সাথে আপনার সেই Text দিয়ে gif generate করে দিবে। এরপর আপনি সেই gif কাউকে পাঠাতে চাইলে পাঠাতে পারবেন অথবা ডাউনলোডও করে রাখতে পারবেন।

আমি নিচে স্ক্রিনশট দিয়ে দিবো কেমন ভাবে gif পাবেন সেটার। আমার কাছে এই বটটি অসাধারন লেগেছে। unique একটি বট। এমন বট আমি এই প্রথম দেখলাম তাই এটা আমার লিস্টে রেখেছি। আশা করছি আপনাদেরও ভালো লাগবে।

স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি বটটির কাজ সম্পর্কে :

04) Bot name : Tenor Gif Search

Bot username : @tenorbot

আমি জানি gif নিয়ে আবারো একটা বটের কথা লিখছি। কিন্তু এই বট আগের মতো না। আপনারা অবশ্যই tenor এর কথা জানেন। এই বটটি সেই কাজই করে। এই বটের মাধ্যমে আপনারা যে কারো ইনবক্সে বিভিন্ন gif পাঠাতে পারবেন।

শুধু বটটিকে প্রথমবার start করে ইনবক্সে গিয়ে
@tenorbot লিখে space দিবেন এবং যে related gif চান সেটির নাম লিখবেন আর সাথে সাথে gif পেয়ে যাবেন। meme lover দের জন্যে ভালো এই বটটি। যারা chatting এ meme gif গুলো চান তারা এই বটটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন।

স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি বটটির কাজ সম্পর্কে :

03) Bot name : The Movie bot

Bot username : @MovieDatabaseBot

এই বটের কাজ হচ্ছে আপনাকে মুভি/টিভি শো/Series ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য দেওয়া। imdb এর কাজটিই করে মূলত এই বটটি। বটটি ব্যবহার করতে প্রথমে

আপনারা /start command দিন। এরপর /movie command দিন যদি কোনো মুভি সম্পর্কে জানতে চান এবং তার সাথে space দিন। space দেওয়ার পর মুভির নামটি লিখুন।

এরপর সেন্ড করুন। সাথে সাথে আপনাকে সে মুভি রিলেটেড যত তথ্য আছে সব আপনাকে পাঠিয়ে দিবে এই বট। imdb/tmdb/rotten tomato/metacritic এর রেটিংও সাথে দিয়ে দিবে।

তার সাথে cast দের নামও দেখাবে। এরপর মুভিটি কতক্ষন ধরে চলবে মানে কত মিনিটের/ঘন্টার সেটাও আপনারা দেখতে পাবেন। তার সাথে কোন দেশের মুভি সেটিও দেখতে পারবেন।

এছাড়াও মুভির ট্রেইলার, কোথায় দেখতে পারবেন, ওয়েবসাইট ইত্যাদি সব আপনাকে একইসাথে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। আপনাকে প্রতিবার গুগলে গিয়ে আর মুভি সার্চ দিতে হবে না। সব টেলিগ্রামেই করতে পারবেন।

স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি বটটির কাজ সম্পর্কে :

02) Bot Name : Telegram Email

Bot username : @etlgr_bot

এই বটের কাজ হচ্ছে temporary mail generate করা। তবে এখানে আপনারা নিজেদের ইচ্ছামতো নাম দিয়ে email generate করতে পারবেন।

এই বটটিকে লিস্টে রাখার কারন হচ্ছে এ বটে এক্সট্রা কিছু ফিচার আছে যা অন্য temporary mail এর বটগুলোতে আমি পাইনি। আপনারা চাইলে এই বট থেকেই যে কাউকে email send করতে পারবেন।

আপনারা custom name দিয়ে email generate করতে পারবেন। /addresses কমান্ড দিয়ে সে গুলোর লিস্টও পেয়ে যাবেন। এছাড়াও সেগুলো ডিলিটও করতে পারবেন। এ ফিচারগুলোর কারনে আমি এই বটটি লিস্টে রাখছি।

আশা করি কারো না কারো উপকারে অবশ্যই আসবে। উপকারে আসলে অবশ্যই জানাবেন।

স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি বটটির কাজ সম্পর্কে :

01) Bot Name : Map bot

Bot username : @openmap_bot

এই বটটি আপনাদের Satellite ও street map দেখাবে। google maps এর alternative হিসেবে এটি ব্যবহার করতে পারেন। যাদের প্রতিনিয়ত map প্রয়োজন হয় তারা এটি ব্যবহার করতে পারেন।

বটটি start করে আপনি পৃথিবীর যে স্থানের map টি চাচ্ছেন সে জায়গাটার নাম লিখুন। আপনার এলাকার নামও লিখতে পারেন। কোনো সমস্যা হবে না।

আর সবচেয়ে ভালো ব্যাপারটা হচ্ছে বটটি map এর স্ক্রিনশট দেয়। যা আপনারা সেভ করে রাখতে পারেন। কোনো জায়গায় যেতে হলে সেটি ব্যবহার করতে পারেন যেখানে আপনার wifi কাজ করবে না আর ডেটা না থাকলেও এক্ষেত্রে সে সমস্যার সমাধান হিসেবে এটি কাজ করবে।

এছাড়াও আপনারা বটে zoom in ও zoom out করতে পারবেন map এর মধ্যে। toggle marker টি remove ও করতে পারবেন। এছাড়াও map টি Satellite ও Street দুইভাবেই আপনারা view করতে পারবেন। অনেকের কাছেই কাজের লাগতে পারে তাই লিস্টে এড করেছি।

স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি বটটির কাজ সম্পর্কে :

আরো একটি কথা। পূর্বের একটি পোস্টে এক ভাই (নাম বলবো না) বলেছিলেন আমি নাকি Translated পোস্ট করি। যদি তাই হতো তাহলে এত দিনে আমার Author হওয়া থাকতো না।

Trickbd এর Moderator গণ যথেষ্ট ভালো আছেন। তারা Translated Post খুব দ্রুত ধরে ফেলেন এবং Warning এমন কি Author পদ বাতিলও করে দিতে পারেন।

যাই হোক, আমার কোনো ক্ষোভ নেই কারো প্রতি। আমি শুধু ভুল টা ভাঙানোর চেষ্টা করছি। কারো সম্পর্কে কোনো কিছুই না জেনে কমেন্ট করা উচিত না। এমন একটা প্ল্যাটফর্ম যেখানে মানুষ শিখতে আসে সেখানে তো এমন কমেন্ট করা উচিতই না।

তাহলে আর কেউ কারো পোস্ট দেখতে চাইবে না। আমিই হই বা যে ই হোক না কেন। নিজেরা নিজেরাই একতার সাথে থাকতে না পারলে অন্যরা তো এমনিতেই চলে যাবে।

যাই হোক, আমি কারো বিরুদ্ধে কিছুই বলতে চাই না। আমি শুধু আমার উপর দেওয়া মিথ্যা অভিযোগ টা তুলে নেওয়া হোক এটাই চাই। কেননা কমেন্টটি পড়ে আমার খুবই খারাপ লাগে।

কেউ যদি প্রমান করতে পারেন যে আমি Translated Post করি তবে আমি Trickbd তে আর পোস্টই করবো না। কেননা এত এত Information দিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা ব্যয় করে পোস্ট লিখেও যদি এত খারাপ মন্তব্য শুনতে হয় তখন খারাপ লাগাটাই স্বাভাবিক।

এতদিনে (যেদিন থেকেই Trickbd তে পোস্ট করা শুরু করেছি) প্রায় বেশিরভাগ পোস্টেই কোনো না কোনো Negative Comment পেয়েছি।

আমি প্রায় প্রতিটি পোস্টেই বলে দিই যে পোস্ট ভালো না লাগলে Ignore করতে। কেননা বাজে মন্তব্যের কারনে পোস্ট অনেকেই সত্য মনে করে না। যার কারনে সব পোস্টই যদি এমন হয় তবে অনেকেই আর এই Website এ আসতে চাইবে না।

তখন লাভের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হবে। তবে হ্যাঁ, পোস্ট ভালো না হলে শুধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন যে এটা ভালো, ঐটা খারাপ হয়েছে এমন কিছু।

কিন্তু এমন মন্তব্য করবেন না যা একজন মানুষের মন ভেঙে দেয় এবং তাকে তার কাজ থেকে একেবারে দূরে সরিয়ে দেয়।

কারো Motivation নষ্ট করে দিবেন না। কারন Author রা আছে বলেই Trickbd এখনো চলছে। সবাই যদি চলে যায় তবে Post পাবেন কোথা থেকে? ট্রিকবিডিতে অনেক দিন ধরেই আমি Negative কমেন্ট দেখি। শুধু আমার পোস্টেই না।

যাই হোক, আমার যা বলার ছিল আমি বলে দিলাম। বাকীটা আপনাদের উপর।

যাই হোক, কথাগুলোতে যদি ভুল কিছু বলে থাকি তবে অবশ্যই ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো। আর পরবর্তীতে কোনো পোস্টের সাজেশন থাকলে অবশ্যই জানাতে পারেন।

এখনের মতো আমি এখানেই বিদায় নিচ্ছি। ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন। দেখা হবে ইনশাল্লাহ পরের কোনো পোস্টে।
ধন্যবাদ।
This is 4HS4N
Logging Out….

The post ২০ টি অসাধারন Fully Working Telegram Bots যা আপনার কাজকে আরো অনেক সহজ করে দিবে ( Telegram Users Must See! ) appeared first on Trickbd.com.

ফেসবুক এর নতুন আপডেট সহ কিছু তিতা ও সত্য কথা।

Posted:

আসসাামুআলাইকুম বন্ধুরা। কেমন আছেন সবাই। আশাকরি মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে সকলে বেশ ভালো আছেন।

আজকে আমি আপনাদের সামনে নিয়ে এলাম ফেসবুক এর নতুন যে আপডেট টি এসেছে সেটি নিয়ে। এবং এই আপডেট এর প্রেরিপেক্ষিতে কিছু টা পূর্বের ইতিহাস এবং কিছু তিতা ও সত্য কথা লিখে পোস্ট করা।

    
    

ফেসবুকে আসলে দেখা যাচ্ছে যে ফেইসবুক ধীরে ধীরে তার আগের রূপে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করছে। কারন ফেসবুক এ ধীরে ধীরে ইউজার কমতে থাকা শুরু করতেছে।

    
    

যাঁরা নতুন ইউজার তারা হয়তো খুবই ছটফট করে Facebook I’d খুলছে আর ইউজ করছে। কিন্তু যাঁরা পুরাতন তাদের মধ্যে বেশির ভাগই ফেইসবুক চালানো ছেড়ে দিচ্ছে।

    
    

আর এর কারন টাও হয়তো বুঝিয়ে বলা লাগবেনা। আপনারা সকলেই হয়তো জানেন আজকাল ফেসবুক এ কী অবস্থা।

    
    

যাই হোক এখন আপডেট টা জেনে নেওয়া যাক। Facebook এ আগে ছিল নিউজ ফীড বা হোম বাটন। কিন্ত এখন হোম আর ফীড দুটো আলাদা হয়ে গেছে।

ফীড এর মধ্যেও হয়তো দেখতে পাচ্ছেন আলাদা আলাদা ক্যাটাগরি আছে। এর যথেষ্ট কারন ও আছে বটে।

    
    

আজকাল ফেইসবুক থেকে মহিলা ইউজার এর সংখ্যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কমে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ইন্ডিয়া সহ পুরো পৃথিবী তেই নারী ইউজার কমে যাচ্ছে।

    
    

তারা এখন আর ফেসবুক কে নিরাপদ মনে করছে না। কারন ফেসবুক এ অনেক জায়গায় মহিলাদের প্রাইভেসি নষ্ট হচ্ছে। এবং তাঁরা স্প্যামিং এর শিকার হচ্ছে।

    
    

ফেইসবুক এর যাত্রা শুরু প্রায় 20 বছর পূর্বে মানুষ যেনো একজন অপরজনকে অনলাইনে ইন্টারনেট এ যোগাযোগ করতে পারে সেই উদ্দেশ্যে।

    
    

এটা ছিল এক রকমের কলেজ প্রজেক্ট যার মাধ্যমে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্রছাত্রী রা একজনে অপরজনের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।

    
    

পরবর্তি তে এটাকে গ্লোবালি করা হয়। এর পর থেকে যেনো পুরো পৃথিবী এর লোকজন ইহার সাথে কানেক্ট হতে পারে সেই উদ্দেশ্যে।এতে ফেসবুক কর্তপক্ষ সফল ও হয়।

    
    

ফেইসবুক লঞ্চ হয় আর লোকেরা প্রোফাইল ক্রিট করা শুরু করে। তখন ফেইসবুক টাইমলাইন ও ছিলো না। পরবর্তি তে টাইমলাইন যুক্ত করা হয়।

    
    

এরপর ফেসবুক পুরো দুনিয়ার ছড়িয়ে পড়ে। পরিণত হয় কোম্পানি তে। অন্য সফটওয়ার গুলো কেনার পর ইহা পরিণত হয় গ্রুপ অব কোম্পানি তে। এরপর মেটাতে।

    
    

তাছারা পেজ খোলা গ্রুপ খোলা সহ শত শত ফিচার তো আছেই। একটা ওয়েবপেজ থেকে শুরু করে পৃথিবীর বড়ো বড়ো টেক কোম্পানি গুলোর মধ্য একটি হচ্ছে ফেসবুক।

    
    

যার জন্য অবশ্যই সাধনা করতে হয়েছে ফেসবুক কে। সকল ধরনের কনটেন্ট। সকল ধরনের অডিও ভিডিও পিকচার। ব্যাবহার করার সুযোগ করে দিতে হয়েছে ইউজার দের কে।

    
    

Meme থেকে শুরু করে সকল ধরনের রাজনৈতিক, ব্যাবসায়িক, কৌতুক, ছবি বা নাটকের ছোটো অংশ, ইসলামিক ও অন্যান্য ধর্মীয় ভিডিও, TikTok video, হ্যাকিং, প্রোগ্রামিং, কী নেই এই ফেসবুক এ?

    
    

কিন্ত এখন বেপার টা এমন হয়ে গেছে যে, ফেইসবুক এ এই সব কিছু মিলিয়ে এক পাতিল খিচুড়ি রান্না হয়ে গেছে। এখন যার ই সময় কাটেনা। সে কিছুক্ষন ফেইসবুক এ ঢুকে খিচুড়ি খেয়ে আসে।

    
    

এই বেপার টির জন্যেই এখন ফেইসবুক এ আপডেট নিয়ে আসা হয়েছে। এখন ফ্রেন্ড দের পোস্ট, গ্রুপের পোস্ট, পেজ এর পোস্ট সবকিছুঁই আলাদা আলদাভাবে দেখতে পারবেন ফীড এ।

    
    

ইহা ছাড়াও ফেইসবুক এ আরো কিছু বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া দরকার। যেগুলো আপডেট এনে ঠিক করা দরকার। যা আমি নিচে উল্লেখ করলাম।

    
    

এই ফেসবুক যদিও আমাদের কে প্রাইভেসী অপশন টি দিয়ে রেখেছে। তবুও এখনো 60% ইউজার ফেইসবুক এ প্রাইভেসি অপশন টি ব্যাবহার করতে পারেন।

    
    

আর এর থেকেও বড় সমস্যা হচ্ছে Deafult ভাবে সমস্ত প্রাইভেসি পাবলিক ও ফ্রেন্ডস করা থাকে। ফেসবুক এর উচিত এখানে আপডেট এনে ডিফল্ট ভাবে সমস্ত প্রাইভেসী প্রাইভেট করে দেওয়া। এবং সকলের প্রোফাইল লক করে দেওয়া।

    
    

অন্য একটি হচ্ছে আমাকে কে লাইক কমেন্ট করে সেটা আমি আমার অ্যাকটিভিটি লগ এ দেখতে পাই। কিন্তু কে আমার ছবি গুলো ডাউনলোড করছে এবং কোথায় ব্যাবহার করছে সেটা আমরা কখনো জানতে পারিনা।

    
    

এইখানে এমন টা করা উচিত যে কেউ যেনো অনুমতি ছাড়া কোনো প্রকারের ছবি ডাউনলোড করতে না পারে স্ক্রীন shot দিতেও না পারে।

    
    

আজ তাহলে এই পর্যন্তই থাক। আপনারা সকলেই ভাল থাকুন। সুস্থ থাকুন। আর কোনো সমস্যা হলে আমাকে জানান। আর আমার পরবর্তী পোস্ট টি কিসের উপর চান সেটি আমাকে জনিয়ে দিন কমেন্টে, জিমেইল এ, অথবা টুইটারে।
জিমেইল: marufkhan1215@gmail.com
Twitter: 1215maruf

The post ফেসবুক এর নতুন আপডেট সহ কিছু তিতা ও সত্য কথা। appeared first on Trickbd.com.

Freeware, Free Software, Open Source, Shareware ও Trialware সহ ইত্যাদির মধ্যে পার্থক্য কী?

Posted:

Freeware (ফ্রিওয়্যার), Free Software (ফ্রি সফটওয়্যার), Open Source (ওপেন সোর্স), Shareware (শেয়ারওয়্যার), Trialware (ট্রায়ালওয়্যার), Adware (অ্যাডওয়্যার), Nagware (নাগওয়্যার) সহ ইত্যাদির মতো শর্তাবলী প্রায়শই আমরা বিভিন্ন প্রোগ্রাম বা সফটওয়ারে ব্যবহার করতে দেখে থাকি। কেউ কি বলতে পারবেন যে এগুলোর মানে কি? যদিও জানেন তাহলে কি সত্যিই বলতে পারবেন ফ্রিওয়্যার এবং ফ্রি সফটওয়্যারের মধ্যে পার্থক্য কি? আমি নিশ্চিত কিছু সংখ্যক ব্যক্তি ছাড়া বাকি কেউই তেমন এগুলো সম্পর্কে বলতে পারবেন না। যদিও অনেক সময় এগুলো আপনার চোখে পড়েছে। কিন্তু কখনোই আপনি এগুলো নিয়ে ঐভাবে চিন্তা করেন নাই। যার কারণে আসলে শব্দগুলি পরিচিত হওয়ার পরও আমরা অনেকেই এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানি না। সুতরাং, আজকের এই টপিকে আমরা চেষ্টা করব এই শব্দগুলির বিস্তারিত ব্যাখ্যা তুলে ধরার জন্য।

প্রোগ্রাম বা সফটওয়ারে ব্যবহৃত শর্তাবলীর নামঃ
যারা কম্পিউটার এবং স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকেন তারা সকলেই কমবেশি কাজের সুবিধার্থে সেগুলোতে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ ব্যবহার করে থাকেন। আর এই অ্যাপগুলি ব্যবহার করতে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের শর্তাবলী নিয়ে তৈরি করা কিছু নামের সাথে পরিচিত হয়ে থাকেন। যেগুলো মূলত Freeware, Crippleware, Donationware, Free Software, Open Source, Shareware, Adware, Bundleware, Spyware, Nagware, Malware, Scareware, Abandonware নামক শর্তাবলী। তো চলুন নিচ থেকে এগুলো নিয়ে বিস্তারিত জেনে নেই। যার মাধ্যমে আপনি সহজে বুঝতে পারবেন যে কোনটার মধ্যে কি পার্থক্য।

Freeware (ফ্রিওয়্যার):

যে প্রোগ্রাম বা সফটওয়ারে Freeware (ফ্রিওয়্যার) নামক শর্তটি যুক্ত থাকবে। সেটি মূলত একটি ফ্রি সফটওয়্যার। এটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে কোন ধরনের ফি বা টাকা দেওয়া লাগবে না। এটির সকল ফিচার আপনি একদম ফ্রিতে লং টাইমের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।

যেকোন ফ্রিওয়্যার প্রোগ্রাম বা সফটওয়ারের মালিকানা তার ডেভেলপারের উপর নির্ভর করে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে। ডেভেলপার চাইলে যেকোন সময় কোন ফ্রিওয়্যার প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার থেকে প্রিমিয়াম প্রোডাক্ট হিসেবে পরিবর্তন করতে পারেন। এছাড়াও যেকোন ফ্রিওয়্যার প্রোগ্রাম বা সফটওয়ার সোর্স কোড ছাড়াই সকলের কাছে শেয়ার হয়ে থাকে। যার ফলে যে কেউই চাইলেই কিন্তু এটিকে নিজের মত করে কাস্টমাইজেশন করতে পারে না। ফ্রিওয়্যার প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার লাইসেন্সের আওতায় রেখে ফ্রিতে ব্যবহারের জন্য সকলের কাছে উন্মুক্ত করা হয়। যার কারণে যে কেউ চাইলে একে অপরের সাথে এটি ফ্রিতে শেয়ার করতে পারে তবে বিক্রি করতে পারে না। কিছুকিছু ক্ষেত্রে লক্ষ করলে দেখা যায় লাইসেন্সের কারণে বিক্রি করা তো দুরে থাক, একে অপরের সাথে শেয়ারও করতে পারে না অর্থাৎ শেয়ার করার অনুমতি দেওয়া হয় না।

Crippleware (ক্রিপলওয়্যার):

অনেকসময় দেখবেন কিছু প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার ফ্রিতে ফ্রিওয়্যার হিসেবে ব্যবহার করার জন্য উন্মুক্ত করা হয়। তবে সেগুলোতে লক্ষ করলে দেখবেন যে, সেগুলিতে থাকা ফিচার বা ফাংশনগুলির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ফিচার বা ফাংশনগুলি আপনাকে ব্যবহার করতে দিবে না বা অনুমতি দিবে না। গুরুত্বপূর্ণ ফিচারগুলি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে টাকা দিয়ে প্রিমিয়াম ভার্সনটি নিতে হবে। তো এইরকম প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যারগুলিকে Crippleware বলা হয়।

এখন আপনি বলতে পারেন কোনো প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যারের গুরুত্বপূর্ণ ফিচার বা ফাংশন যদি ব্যবহার করার অনুমতি না দিয়ে থাকে তাহলে শুধু শুধু কেন এগুলোর কিছু ফিচার বা ফাংশন ব্যবহারের অনুমতি দিয়ে এটিকে উন্মুক্ত করা হয়। আসলে এগুলোর ডেভেলপার মূলত এগুলোর প্রচারের জন্য এই কাজটি করে থাকে। যাতে করে আপনি এগুলোর লিমিটকৃত ফিচার বা ফাংশনগুলি ব্যবহারের পর প্রয়োজনের কারণে টাকা দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফিচার বা ফাংশনগুলি ব্যবহার করেন।

Donationware:

প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার সহ বিভিন্ন ধরনের সার্ভিসে লক্ষ্য করে দেখবেন সেটার ডেভেলপার বা কর্তৃপক্ষ আপনার কাছে তাদের সার্ভিস ভোগ করা বাবদ আপনার কাছে অনুদান দেওয়ার জন্য অনুরোধ করে আপনাকে বার্তা পাঠাবে বা দেখাবে। আর এই পদ্ধতিকে বলে Donationware. অর্থাৎ আপনাকে তারা তাদের পুরো সার্ভিসটি ব্যবহার করার জন্য সার্ভিসের সকলকিছু উন্মুক্ত করে দিবে। তবে এটার জন্য আপনার কাছে কিছু অনুদান চাইবে। আপনার ইচ্ছে হলে আপনি দিবেন না হলে দিবেন না।

Free Software:

একজন ব্যবহারকারী চাইলে Free Software কে রান, কপি, ডিস্ট্রিবিউট, পরিবর্তন এবং ডেভেলপ করে আরো উন্নত করতে পারেন। অর্থাৎ একজন ব্যবহারকারী ফ্রি সফটওয়্যারগুলো নিজের ইচ্ছেমত ব্যবহার করতে পারেন। কোন সফটওয়ার চালানো, কপি করা, বিতরণ করা, তার খুঁটিনাটি জানা এবং তা পরিবর্তন ও উন্নত করার স্বাধীনতাই হল ফ্রী সফটওয়ারের মূল কথা। এটি সম্পর্কে আরো ভালো করে বুঝতে চাইলে প্রথমে বলা যায় ব্যবহারকারীর উদ্দেশ্য অনুযায়ী সফটওয়্যারটি চালানোর স্বাধীনতা। দ্বিতীয়ত বলা যায় ব্যবহারকারীর প্রয়োজন অনুযায়ী নিজের মত করে সফটওয়্যারকে ডেভেলপ করে পরিবর্তন করার স্বাধীনতা। তৃতীয়ত বলা যায় ব্যবহারকারী নিজের ইচ্ছেমতো অন্য কারো সাথে শেয়ার করার স্বাধীনতা। চতুর্থত বলা যায় যে কেউ চাইলে সকলের সুবিধার্থে সফটওয়্যারের সংস্করণ উন্নত করে সকলের সাথে শেয়ার করার স্বাধীনতা। কোনো সফটওয়্যারে যদি এইরকম স্বাধীনতাগুলি বা এইরকম ব্যবহারের অনুমতি প্রদান করা হয় তাহলে সেটিই ফ্রি সফটওয়্যার হিসেবে বিবেচিত হবে।

Open Source:

‘Open Source’ শব্দটি ‘ফ্রি সফটওয়্যার’ এর মতোই। যেকেউ চাইলে এটিকে মডিফাই করতে পারে তবে কপিরাইটের অধীনে। ওপেন সোর্স মূলত হয়ে থাকে যে কেউ এর বাগ বা সমস্যা খুঁজে এর সমাধান করতে পারে এবং সকলের সাথে শেয়ার করতে পারে। সুতরাং এইভাবে যেকেউ সোর্স কোড ব্যবহার করে এর বাগ বা সমস্যা দূর করে এবং আরো উন্নত করে সকলের সাথে শেয়ার করে সকলকে উন্নত এবং বাগ বা সমস্যা মুক্ত প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে সহায়তা করে।

Shareware বা Trialware:

নির্ধারিত সময়ের জন্য যে প্রোগ্রাম বা সার্ভিস উন্মুক্ত করা হয় সেগুলিকে Shareware বা Trialware বলে। আপনি লক্ষ্য করে দেখবেন কিছু প্রোগ্রাম বা সার্ভিস ১৫ থেকে ৩০ দিন এইরকম সময়ের মধ্যে ব্যবহার করার অনুমতি দেয় তারপর তার মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। এখন ব্যবহারকারী যদি আরো সময় ধরে সেটি ব্যবহার করতে চায় তাহলে নির্দিষ্ট মূল্য পরিশোধ করে তারপর তা ব্যবহার করতে হয়।

সুতরাং মূলত এটি ট্রায়াল ভিত্তিতে উন্মুক্ত করা হয় যাতে করে একজন ব্যবহারকারীকে আকর্ষণ করতে পারে এবং পরবর্তীতে এটি বিক্রি করতে পারে। এছাড়াও কিছু শেয়ারওয়্যার ‘Liteware’ হিসাবে উন্মুক্ত করা হয়। ‘লাইটওয়্যার’ প্রোগ্রামগুলিতে নির্দিষ্ট কিছু ফিচার রাখা হয়।পরবর্তীতে প্রোগ্রামটির সম্পূর্ণ সংস্করণ ক্রয় বা আপগ্রেড করার পরেই ব্যবহারকারী চাইলে সম্পূর্ণ ফাংশন অ্যাক্সেস করতে পারে। তখন সেটি লাইটওয়্যার থেকে ফুল ফিচারযুক্ত একটি একটি প্রিমিয়াম অ্যাপে রূপান্তর হয়।

Adware:

Adware বিজ্ঞাপন সফটওয়্যার হিসাবে বেশি পরিচিত। এগুলো এমন একটি সফটওয়্যার যেগুলো রান করার পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিজ্ঞাপন রেন্ডার বা প্রদর্শন করে। এই বিজ্ঞাপনগুলির বেশিরভাগই বিরক্তিকর পপ-আপ আকারে প্রদর্শিত হয়। তো এই বিজ্ঞাপন থেকে একজন ব্যবহারকারীকে মুক্তি পেতে হলে কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে লাইসেন্স কি ক্রয় করতে হয়। ফ্রিওয়্যারের মতো অ্যাডওয়্যারও ব্যবহারকারীদের জন্য ফ্রিতে উন্মুক্ত হয়ে থাকে। তবে পার্থক্য হচ্ছে ফ্রিওয়্যারে কোন বিজ্ঞাপন দেখায় না। আর অ্যাডওয়্যারে বিজ্ঞাপন দেখায়।

Bundleware:

একটি একক ইনস্টলেশন প্রোগ্রামকে Bundleware বলে থাকে। যেটিতে একসাথে একাধিক প্রোগ্রাম যুক্ত করা থাকে। একাধিক প্রোগ্রামকে একসাথে যুক্ত করে একটি প্রোগ্রাম ইনস্টলার তৈরি করা হয়। পরে ব্যবহারকারী উক্ত প্রোগ্রামটি ইনস্টল করার সময় নিজের ইচ্ছেমতো যুক্ত থাকা বিভিন্ন প্রোগ্রাম থেকে যেকোন প্রোগ্রাম ইনস্টল দিতে পারে আবার চাইলে সবগুলি দিতে পারে। এটি বুঝতে হলে আপনি Microsoft Office প্রোগ্রামের দিকে লক্ষ্য করলে ভালো করে বুঝতে পারবেন। যেখানে Word, Excel, PowerPoint, Access সহ বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রাম একসাথে যুক্ত থাকে।

Spyware:

কম্পিউটারে বা স্মার্টফোনে চোখের আড়ালে বা গোপনে কিছু প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার ইনস্টল হয়ে থাকে। তাদের কাজ হচ্ছে গোপনে ব্যবহারকারীর তথ্য সংগ্রহ করে ডেভেলপার অথবা অন্য কোনো স্থানে পাচার করা বা পাঠিয়ে দেওয়া। আর এইরূপ প্রোগ্রামকেই মূলত Spyware বলে থাকে। এগুলো বিশেষ করে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করানোর জন্য ব্যবহারকারীর পছন্দ সম্পর্কে জানার জন্য বা বুঝার জন্য এই কাজ করে থাকে।

Nagware:

যে প্রোগ্রামগুলি প্রতিনিয়ত ব্যবহারকারীকে ফ্রি ব্যবহারের সময়সীমা শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত ক্রয় করার জন্য বা পেইড অথবা প্রিমিয়াম ভার্সন নেওয়ার জন্য মনে করিয়ে দেওয়ার বার্তা প্রদান করে থাকে সেগুলিকে Nagware বলে থাকে। এইরকম প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে গেলে এগুলোর প্রিমিয়াম সার্ভিস নেওয়ার জন্য ব্যবহারকারীকে বারবার বিরক্তিকর বার্তা প্রদান করে থাকে। সহজ ভাষায় বলতে গেলে কানের কাছে গ্যান গ্যান করে থাকে যা আসলেই খুবই বিরক্তিকর।

Malware:

Malware সাধারণত ‘দূষিত সফ্টওয়্যার’ হিসাবে চিহ্নিত হয়ে থাকে। ম্যালওয়্যার হল এমন এক প্রোগ্রাম যার উদ্দেশ্য থাকে খারাপ ব্যবহারকারীর সম্মতি বা অনুমতি ছাড়াই কম্পিউটারের ডেটা ব্যবহার করে থাকে। এই প্রোগ্রাম কম্পিউটারের হার্ড ড্রাইভে একবার প্রবেশ করতে পারলে পুরো কম্পিউটারকে হাইজ্যাক করে ফেলতে পারে।

ম্যালওয়্যার অপারেটিং সিস্টেমের একদম গভীরে লুকিয়ে থাকতে পারে। এমনকি সম্পূর্ণরূপে এটিকে রিমুভ করার বা সরানোর পরেও সে নিজেকে পুনরায় ইনস্টল করতে সক্ষম হয়। তাই এটিকে চাইলে ব্যবহারকারী সহজে রিমুভ করতে পারে না। ভাইরাস, ট্রোজান, ইত্যাদি সবই ম্যালওয়্যার হিসাবে বিবেচিত প্রোগ্রাম।

Scareware:

ব্যবহারকারীর কাছে অ-কার্যকর বা বিপজ্জনক সফটওয়্যার ডাউনলোড এবং ক্রয় করার জন্য প্রতারণামূলত বার্তা প্রদানকৃত প্রোগ্রামকে Scareware বা দুর্বৃত্ত সফটওয়্যার বলে থাকে। এগুলো এমনভাবে কাজে করে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন কম্পিউটারে বা স্মার্টফোনে অ্যালার্ম বা সতর্কতামূলক বার্তার মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারীকে ভয় দেখায় এবং তাকে মিথ্যাভাবে বিশ্বাস করায় যে তার কম্পিউটার বা স্মার্টফোনে সম্ভাব্য কিছু ক্ষতিকারক ভাইরাস দ্বারা সংক্রামিত হয়েছে।

আর তখনই যারা না বুঝে থাকে তারা বার্তায় দেখানো প্রোগ্রাম ডাউনলোড এবং ইনস্টল করে ফেলে। একবার যখন ডাউনলোড এবং ইনস্টল হয়ে যায় প্রোগ্রামটি মিথ্যা ভাইরাস সতর্কতা প্রদর্শন করে এবং তাকে সংক্রমণ (কাল্পনিক) অপসারণের জন্য ‘সম্পূর্ণ সংস্করণ’ ক্রয় করার নির্দেশ দিয়ে থাকে। শেষ পর্যন্ত যদি একজন ব্যবহারকারী পুরো বিষয়টি যে মিথ্যে। তা না বুঝে থাকে তখনই সফটওয়্যারটি ক্রয় করে থাকে এবং টাকা নষ্ট করে ধোঁকার সম্মুখীন হয়।

Abandonware:

প্রোগ্রামটির ডেভেলপার যদি প্রোগ্রামটি ডেভেলপ করা বন্ধ এবং সার্ভিস বা সাপোর্ট করা বন্ধ করে দেয় তাহলে ঐ প্রোগ্রামকে Abandonware হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এই ধরনের কোন প্রোগ্রামের কোন নিত্যনতুন আপডেট, সমর্থন, সাপোর্ট ইত্যাদি থাকে না। যেমন মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের দিকে লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন তাদের পূর্বের পুরাতন ভার্সনগুলি থেকে তারা তাদের সাপোর্ট তুলে নিয়েছে। এছাড়াও এই ধরনের প্রোগ্রামের রেজিষ্ট্রেশন কোড অনলাইনে সচারাচর পাওয়া যায়।

অবশেষে আজকের টপিকের উপর আলোচনা করতে করতে একদম শেষপ্রান্তে চলে এসেছি। আশা করি বিষয়টি সম্পর্কে অনেকেই একদম নতুন করে জেনেছেন। আর অনেক জ্ঞানী ভাইরা আছেন যারা আগে থেকে জেনে থাকবেন। এখন কথা হচ্ছে যে আমি কি আমার এই টপিকে কোন “-Ware” ভিত্তিক শব্দ মিস করেছি কিনা? উপরোল্লিখিত ওয়্যারগুলো সম্পর্কে আমার ব্যাখ্যার মধ্যে কোন ভুল ত্রুটি আছে কিনা? যদি থেকে থাকে তাহলে তো আপনাদের জন্য কমেন্ট বক্স আছে কি বলেন। এই বলে আমি আমার আজকের টপিকটি এখানেই শেষ করলাম।

আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন।

সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন।

The post Freeware, Free Software, Open Source, Shareware ও Trialware সহ ইত্যাদির মধ্যে পার্থক্য কী? appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

1 Comments