Search box..

গুনাহ থেকে বেচে থাকার ৫টি উপায় জেনে নিন।আপনার জীবনে অনেক কাজে লাগবে।

গুনাহ থেকে বেচে থাকার ৫টি উপায় জেনে নিন।আপনার জীবনে অনেক কাজে লাগবে।


গুনাহ থেকে বেচে থাকার ৫টি উপায় জেনে নিন।আপনার জীবনে অনেক কাজে লাগবে।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে TrickBD তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে TrickBD তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই TrickBD এর সাথেই থাকুন ।

গুনাহ থেকে বেচে থাকার ৫টি উপায় জেনে নিন

আজকে আমরা একটি গল্প শেয়ার করবো ডা ছিল একটি যুবকের তওবা। গল্পটি আত্তাওয়াবিন গ্রন্থের ২৮৭ থেকে ২৮৮ পৃষ্ঠার উল্লেখ রয়েছে।

হযরত ইবরাহিম ইবনে আদহাম রহমাতুল্লাহি আলাইহি। তিনি ছিলেন একজন সুফি সাধক ব্যক্তি। ক্ষমতা ও সম্পদের প্রভাবশালী হওয়া সত্ত্বেও তিনি স্বাভাবিক জীবন যাপন করছেন।নিরহংকার জীবনে তিনি গুনাহমুক্ত জীবনের প্রতিই বেশি আকৃষ্ট ছিলেন।

একদা একবার এক যুবক ব্যক্তি হযরত ইবরাহিম ইবনে আদহাম রহমাতুল্লাহি আলাইহি কাছে আধ্যাত্নিক প্রশান্তি লাভের জন্য এসেছিলেন। এই ব্যক্তি হযরত ইবরাহিম ইবনে আদহাম (রহঃ) কে বললেন, আমি বড় অপরাধী। আমি নিজের উপর অনেক জুলুম করেছি।আমাকে এমন কিছু উপদেশ দিন, যাতে আমি পাপাচার থেকে বিরত থাকতে পারি।আমাকে এমন কিছু শুনান যা আমাদের অন্তরে দাগ টেনে দিবে। আর আমি গুনাহ থেকে বেরিয়ে আসতে পারবো।

তখন ইবরাহিম ইবনে আদহাম বললেন → যদি তুমি ৫ টি কথা গ্রহন করতে পারো এবং মানতে পারো তবে কখনো গুনাহ তোমার ক্ষতিসাধন করতে পারবে না। আর দুনিয়ার ভোগ বিলাস তোমাকে ধ্বংস করতে পারবে না।তখন যুবক লোকটি বললো হে হযরত! বলুন কি সেই ৫টি কথা?

তখন ইবরাহিম ইবনে আদহাম এই ব্যক্তির উদ্দেশ্যে গুনাহমুক্ত জীবন যাপনের চমৎকার পাঁচটি উপদেশ তুলে ধরেছিলেন। তাহলো –

১→ তুমি আল্লাহর নাফরমানি করতে চাইলে তাঁর রিজিক খাবেনা অর্থাৎ আল্লাহর দেয়া রিজিক থেকে তুমি বিরত থাকবে। অন্যায় বা অপরাধ করতে ইচ্ছা করলে আল্লাহর দেয়া রিজিক থেকে তুমি কিছুই খাবেনা।

এ কথা শুনে যুবকটি বিস্মিত হয়ে বলল – দুনিয়ার সব রিজিক তো মহান আল্লাহরই দেয়া। তাহলে তা না খেয়ে কি করে থাকা সম্ভব? তখন ইবরাহিম ইবনে আদহাম বলেন → এটা কেমন কথা! তোমার পক্ষে যদি তা সম্ভব না হয়, তবে তুমি আল্লাহর দেয়া রিজিক খেয়ে কিভাবে আল্লাহর সাথে নাফরমানি করতে পারো?

এটা কি তোমার কাছে ঠিক মনে হচ্ছে..? যুবকটি তখন বললোঃ না এটা তো ভালো কথা নয়।এটা তো ঠিক নয়।তখন ইবরাহিম ইবনে আদহাম বলেন → সুতরাং আল্লাহর দেয়া রিজিক খেতে হলে, তোমাকে অবশ্যই অন্যায় বা অপরাধ ছেড়ে দিতে হবে। কেননা তাঁর রিজিক খেয়ে তাঁর অবাধ্যতা করার কোনো সুযোগ নাই।

২→এরপর তিনি দ্বিতীয় উপদেশ বললেন → আল্লাহর সাথে নাফরমানি করতে চাইলে তাঁর আসমান জমিন থেকে বেরিয়ে গিয়ে করো। অর্থ্যাৎ আল্লাহর আসমান জমিন থেকে বের হয়ে যাও। যদি তোমাকে পাপ করতেই হয় তবে আল্লাহর আসমান জমিন থেকে বের হয়ে গিয়ে পাপ করো।

এ কথা শুনে যুবকটি আগের চেয়েও বেশি হতবাক হয়ে বললঃ হে ইবরাহিম! তা কি করে সম্ভব..? উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরু এবং পুরো মহাবিশ্বের সবকিছু মালিক তো একমাত্র মহান আল্লাহ তায়ালাই তাহলে আমি যাবো কোথায়..? তখন ইবরাহিম ইবনে আদহাম (রহঃ) বললেন → এটা কেমন কথা! তাঁর রিজিক খেয়ে তাঁর জমিন থেকে তাঁর নাফরমানি করবে..? এটা কি ঠিক..?

অর্থাৎ তুমি আল্লাহর আসমান জমিনে অবস্থান করে তাঁরই বিরুদ্ধাচারণ করবে..? না তা কোনোভাবে সম্ভব নয়। বরং আল্লাহর আসমান জমিনে বিচরণ করতে হলে অবশ্যই পাপ কাজ ছেড়ে দেয়ার বিকল্প নেই। তখন যুবকটি হতভম্ব হয়ে বললো, আচ্ছা জনাব আপনি তৃতীয় উপদেশ বলুন।

৩→ তখন তিনি তৃতীয় কথা বললেন যে, তুমি আল্লাহর দৃষ্টির বাইরে চলে যাও! পাপ করার ইচ্ছে থাকলে তোমাকে আল্লাহর দৃষ্টির বাইরে চলে যেতে হবে! এ কথা শুনেও এই যুবক ব্যক্তি বললেঃ এমন কোনো স্হান আছে কি যা মহান আল্লাহ তায়ালা দৃষ্টির বাইরে..? আল্লাহ তায়ালা তো ঘোর অন্ধকারের মাঝে পিপড়ার পদচারণা ও পদশব্দ দেখতে ও শুনেন।

তখন ইবরাহিম ইবনে আদহাম (রহঃ) বললেন → যদি তোমার আল্লাহর দৃষ্টির বাইরে যাওয়ার সুযোগ না থাকে তবে গোনাহ বা অন্যায় ছেড়ে দেয়া ছাড়া তোমার আর কোন বিকল্প নেই আর কোনো উপায় নেই।তখন যুবকটি বললোঃ আপনি ঠিকই বলেছেন। তখন ইবরাহিম ইবনে আদহাম (রহঃ) বললেন এইবার তুমি চতুর্থ কথাটি শোনো।

৪→ মালাকাল মউত হযরত আজরাইল (আঃ) যখন তোমার যান কবজ করতে আসবে তখন তুমি তাঁকে বলবে, যে আমার কিছুদিন বা কিছুটা সময় দিন। যাতে করে আমি তওবা ও ভালো আমল করে নিতে পারি।বলোঃ তোমার এ কথা বলার অবকাশ আছে কি যা আমাকে আরও কিছু সময় দিন বা আমার প্রাণ হরণ করবেনা।

তখন যুবকটি বললোঃ তা কি করে সম্ভব..? না এ সুযোগ কখনোই থাকতে পারেনা। কখনোই মৃত্যুর ফেরেশতা তার দায়িত্ব পালনে দেরি করবেনা। তখন ইবরাহিম ইবনে আদহাম (রহঃ) বললেন → যখন তুমি জানোই যে মালাকাল মউত কখনোই তোমাকে তওবা করতে বা নেক আমল করতে সামান্য সময় টুকুও দিবেনা, তাহলে তুমি নাজাত পাবে কি করে..?

সুতরাং মুক্তির পথ একটাই গুনাহমুক্ত জীবন যাপন করা। কারণ মৃত্যুর ফেরেশতা সবসময় প্রাণ নিতে প্রস্তত।যে কোনো সময় তোমার মৃত্যু হতে পারে। তাই গুনাহের কাজ ছেড়ে দেয়াই শ্রেয়।

৫→ কিয়ামতের দিন জাহান্নামের ফেরেশতারা টেনে হিঁচড়ে তোমাকে জাহান্নামে যখন নিক্ষেপ করবে তখন তুমি কি জোর করে জাহান্নামে থেকে বেঁচে আসতে পারবে..? গুনাহ মুক্ত জীবন লাভে পরামর্শ চাওয়া সেই যুবকটি সর্বশেষ পরামর্শ শুনে মাত্রই কেঁদে উঠলেন। আর বললেন → তা কি করে সম্ভব..? জাহান্নামের দায়িত্বশীল ফেরেশতা আমাকে তো ছেড়ে দিবেনা আমার কোনো ওজর আপত্তি শুনবে না। জাহান্নামের সাজা থেকে মুক্তি পাওয়া অসম্ভব।

তখন ইবরাহিম ইবনে আদহাম (রহঃ) বললেন → তাহলে তুমিই বলো যে তোমার নাজাতের উপায় কী..? এবার হযরত ইবরাহিম ইবনে আদহাম (রহঃ) কাছে পরামর্শ চাওয়া যুবক ব্যক্তিটি বলতে লাগলেন → হে ইবরাহিম! থামুন, যথেষ্ট হয়েছে। গুনাহমুক্ত জীবন লাভে, পাপাচার থেকে বিরত থাকতে আমার জন্য এ পাঁচটি উপদেশই যথেষ্ট।

আমি তওবা করছি। যাতে জীবনের অন্তিম মূহুর্তে পর্যন্ত সব পাপাচার থেকে বিরত থাকতে পারি। গুনাহমুক্ত জীবন গঠন করতে পারি।সুপ্রিয় পাঠক মন্ডলী শুধু সেই যুবকটি জন্যই নয়! বরং আমাদের কারো পক্ষেই সম্ভব নয় যে আল্লাহর দেয়া রিজিক থেকে বিরত থাকা।

কিংবা আল্লাহর আসমান ও জমিন থেকে চলে যাওয়ার অথবা আল্লাহর দৃষ্টির বাহিরে চলে যাওয়া বা মৃত্যুর ফেরেশতার কাছে সময় নেওয়া অথবা জাহান্নামের দায়িত্বশীল ফেরেশতাকে তার কাজ থেকে বিরত রাখার শক্তি ও সামর্থ আমাদের কারোর নেই, কোনোভাবেই নেই।

সুতরাং এ পাঁচটি উপদেশ যথাযথভাবে স্মরণ রেখে আমাদেরকে পাপ কাজ ছেড়ে দেয়ার কোনো বিকল্প নেই। উল্লেখিত আদেশ গুলো যথাযথ মনে রেখে সমস্ত পাপ ছেড়ে দেয়াই মুমিন মুসলমানের প্রধান কর্তব্য।

আল্লাহ তায়ালা মুসলিম উম্মাহকে তাঁর জমিনে বিচরণ করে, তাঁর দেয়া রিজিক খেয়ে এবং তাঁরই দৃষ্টির মধ্যে থেকে গুনাহমুক্ত জীবন যাপনের জন্য আমাদের যেন তাওফিক দান করুন আমিন।

আশা করি সবাই সবকিছু বুঝতে পেরেছেন। কোথাও সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন অথবা ফেসবুকে জানাতে পারেন ফেসবুকে আমি

The post গুনাহ থেকে বেচে থাকার ৫টি উপায় জেনে নিন।আপনার জীবনে অনেক কাজে লাগবে। appeared first on Trickbd.com.

হরর-ভুতের সিনেমা তো অনেক দেখেছেন | যদি এখনো এই সিনেমাটি না দেখে থাকেন তাহলে ভালো কিছু মিস করছেন।

Posted:

মুভিটার শুরুতে একটা পুরনো ঘর দেখতে পাওয়া যায়, যে ঘরে একটা সিক্রেট বক্স পার্সেল ডেলিভারি করা হয় যা রিসিভ করার জন্য একটা মেয়ে আসে মেয়েটার নাম নিকা ছোটবেলা থেকেই নিকার পায়ের সমস্যা ছিল যেকারনে শে উইল চেয়ার ছাড়া চলতে পারতো না, নিকা তার মায়ের সাথে থাকত এই বাড়িতে যার নাম ছিল সারা।


মুভিটি দেখার সরাসরি ইউটিউব লিংক! https://youtu.be/qBE_j5S4Atg
ছাড়া সে বাক্সটি খুলে বাক্সের মধ্যে একটা পুতুল দেখতে পাই, পুতুলটার নাম ছিল চাকি।
এটা দেখে তারা হয়রান হয়ে যায় এটা ভেবে যে তারা বুঝতেই পারছিলো না যে এই পুতুলটাকে কে পাঠাইছে এখানে।
তাদের এই পুতুলটার ওপর তেমন কোন ইন্টারেস্টেই আসেনা, যে কারণে ছাড়া এই পুতুলটাকে ডাস্টবিনে ফেলে দেয়।
মাঝরাতের নিকা হঠাৎ তার মায়ের চিল্লানোর আওয়াজ পাই, এবং সে লিভ ইউজ করে নিজের ফ্লোরে চলে আসে নিচে এসে সে দেখে কেউ তার মাকে কাঁচি দিয়ে আঘাত করেছে।
যেখান থেকে অনেক রক্ত বের হচ্ছে এটি দেখে নিকা ভয় পেয়ে জলদি অ্যাম্বুলেন্স ডাকে।

এর মাঝেই দেখা যায় যে পাশে থাকা একটি চেয়ারে সেই পুতুলটির বসে ছিল কিন্তু নেকা অন্ধকারে তাকে দেখতে পাই নাই,
পরের দিন সকালে নেকার বন ও তাদের বাসায় আসে, তার বোনের সাথে তার ফ্যামিলি এসেছিল যেখানে বোনের স্বামী বোনের মেয়ে এবং মেয়ের কেয়ারটেকার ও ছিল।

নিকার ভাতিজির নাম ছিল এলএজ, তাদের সাথে আরও একজন লোক আসে সে নেকার বোনের শশুর, এলেস বাসায় ঘোরাঘুরি করতে করতে বাথরুমে সেই পুতুলটির দেখতে পাই।


ওর পুতুলটিকে এতই ভালো লাগে যে পুতুলটি তার সাথেই রেখে দেয় এদিকে নিকার বড় বোন নিকা কে বোঝাচ্ছিল মে এই বাড়িতে সমস্যা আছে বাড়িটা তুই বিক্রি করে দে।

কিন্তু নিকা এই ব্যাপারটিতে একমত হয় না, নিকা সবার জন্য ডিনার প্রস্তুত করছেন আর সেখানে তার বোনের মেয়ে এলিজ ও ছিল,
যখন তারা দুজন মিলে টেবিলে খাবার সাজ্জাছিল, তখনই পিছন থেকে চাকি একটি প্লেটে ইঁদুরের বিষ মিশিয়ে দেয়।

এরপর সার্ফ করা হচ্ছে কিন্তু কেউ জানেনা সেই বিষ মাখা প্লেটটা আসলে কোনটা, সবাই ডিনারে এনজয় করছিলো আর কিছুক্ষণ পার হওয়ার পর ই নিকার বোনের শ্বশুরের সাথে কিছু অদ্ভুত জিনিস ঘটতে থাকে, আর সে খাবার না খেয়েই টেবিল থেকে উঠে বাইরে চলে যাই।
আর তখনই বাইরে কিছু পুলিশ অফিসারদের দেখা যায় যারা একটি গাড়ি এক্সিডেন্টের ব্যাপারে ওখানে এসেছিল, আর সেই গাড়ি এক্সিডেন্ট নিকার বোনের শ্বশুরের ই ছিল,
সে নিজের গাড়ির পার্টস এ নির্মমভাবে আটকে ছিল আর অনেক বেশি রক্তক্ষরণ হচ্ছিল।

যখন পুলিশ পার্টস সরিয়ে তাকে উদ্ধার করতে যাই, তার মাথায় শরীর থেকে আলাদা হয়ে যায় এবং নির্মমভাবে তার মৃত্যু হয়।
এদিকে ঘরে বসে সবাই ছাড়া আর পুরনো ভিডিও ক্লিপ দেখছিল, যেখানে তারা একজন অচেনা লোককে দেখতে পাই যাকে তারা এর আগে কখনো দেখেই নাই।


আর তারা অনেক চেষ্টা করেও চিনতে পারছিল না আসলে সে কে, তখনই সেখানে এলিস আসে এবং এলিস এসে বলে যে চাকি কোথায় জানি হারিয়ে গেছে।

তাকে কোথাও খুঁজে পাচ্ছে না, তখনই এলিসের কেয়ারটেকার তাকে হেল্প করার জন্য ওর সাথে যাই। নেকা এদিকে চাকরির পরিচয় খোঁজার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ে কারণ সে সবকিছু নোটিশ করছিল।

সে কুরিয়ার কোম্পানি কে ফোন করে এটি জানার জন্য যে এই পুতুলটি কোথা থেকে এসেছে বা কে পাঠিয়েছে, কিন্তু নেটওয়ার্ক না থাকার কারণে সে কল করতে পারছিল না।
আর এদিকে আলিসের কেয়ারটেকার চাকিকে খুঁজতে খুঁজতে রান্নাঘরে আসে, সাজিয়ে রাখা ছুরি থেকে একটি ছুরি গায়েব।

আর র্নিকা ও চাকি কে খুঁজতে বাইরে আসে, আর সে দেখিয়ে চাকি সোফায় হেলান দিয়ে বসে আছে। তখন নিকা চাকরিকে এলএস কে দেয়ার জন্য যাই আর এরই মধ্যে কারেন্ট চলে যাই।

এবং লিফট বন্ধ হয়ে যায়, অন্ধকারের নিকা একটি ছুরি চালানোর আওয়াজ শুনতে পাই, আর তখনই হঠাৎ কারেন্ট আবার চলে আসে।
আর র্নিকা চাকি কে দেখে ভয় পেয়ে যায়, কারণ চাকি তাকে ভয় পাওয়ানোর চেষ্টা করছিল।
নিকা চাকীকে আলেসকে দিয়ে দেয়, আর এলিস নিকার হাটুতে লেগে থাকা ক্ষত নোটিশ করে,যা অন্ধকারে লিফটের মধ্যে চাকি তাকে ছুরি দিয়ে মেরেছিল।

নিকার পায়ে সমস্যার কারণে সে বুঝতে পারেনি, আরসিটি ও বুঝতে পারেনি কিভাবে তার পায়ে এমন খত হলো।
এই পয়েন্টে চাকির ওপর নিকার সন্দেহ আরও বেড়ে যায়, এবং নিকা আবারো কুরিয়ার কোম্পানি কে ফোন করে কুরিয়ার কোম্পানি তাকে বলে যে তারা একজনের মাধ্যমে এই বাক্সটি তাকে ডেলিভারি করেছে।
আর এটি সুনতেএই ফোনটি কেটে যায় কারণ এখানে নেটওয়ার্ক পাওয়া টাই মুশকিল।

এরপর কিছুক্ষন পার হওয়ার পর নিকা চাকরির ব্যাপারে জানতে ইন্টারনেটে সার্চ করে, আর তখন সে চাকরির সম্পর্কে সবকিছু জানতে পারে।
সে নিউজ আর্টিকেল পাই এবং সে দেখতে পাই চাকির ভেতরে একজন সিরিয়াল কিলারের আত্মা আছে।

এরমধ্যে এলিসের কেয়ারটেকার এর কাছে চাকি চলে আসে, আর ওকে দেখেই সে অনেক বেশি ভয় পেয়ে যায়, চাকি পাশে থাকা বালতি কে পা দিয়ে ফেলে দেয়।
আর এর পানি ইলেকট্রিক বোর্ডে গিয়ে ঢুকে যার কারণে এর রুমের শর্ট-সার্কিট হয় এবং অ্যালিসের কেয়ারটেকার মারা যায়।


এদিকে নিকা সেই সিরিয়াল কিলারের ছবি দেখে ভয় পেয়ে যাই, কারণ এটি সেই লোক ছিল যাকে তার মায়ের সেই ভিডিওটিতে দেখেছিল।

এদিকে সেই শশুরের কেস এর পুলিশেরা খোঁজ মিলে, যে আজ সারাদিন এই লোক নিকাদের ঘরেই ছিল।
এ কারণে তারা নিকাদের বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়।

নিকার বোন সিঁড়ির মাঝে চাকীকে বসে থাকতে দেখে, আর সে ভেবেছিল যে হয়তো তার মেয়ে এখনো চাকরির সাথে খেলছে।
নিকা সবাইকে এলার্ট করার জন্য উপরে যাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছিল, আর ইলেকট্রিক শর্ট সার্কিট হওয়ার কারণে কারেন্ট চলে গেছিল।
পুরো বাড়িতে তখন নিকা তার বোনের দেখতে পাই।

এবং সে দেখে তার বোন চাকি কে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, নিকা তখন চিল্লিয়ে বলে পুতুলটাকে নিচে ছুড়ে ফেলে দাও ওটার মধ্যে কিছু আছে।
তখন নেকার বোন ভাবে হয়তো সে এটার মধ্যে লাগানো ক্যামেরার কথা বলছে।

তখন তাদের দুজনের মধ্যে মিস আন্ডারস্ট্যান্ডিং হয়ে যায়, তখন তার বোন রেগে গিয়ে আর কিছু না শুনেই ওখান থেকে চলে যাই।
নিকা তার বোনকে বাচানোর জন্য সিঁড়ি দিয়ে উপরে ওঠার চেষ্টা করে। নিকার বোন নোটিশ করে যে চাকরির ফেঁসে কিছু লেগে আছে।

আর এটি দেখে সে চাকরির ভুয়া চামড়াগুলো ছড়াতে থাকে, স্ক্রীন সরাতে সরাতে এর মধ্যে লেগে থাকা ভুয়া সেলাই গুলোর দাগ দেখতে পাই।
আর এখানে চাকি নিজেকে রিভিউ করে দেয়, নিকার বোনকে ভয় দেখাতে দেখাতে নিজের সারা শরীরের চামড়া সরিয়ে নেয়।

চাকি নেককার বোনকে শুধু এটুকুই বলে যে তোমার চোখ দুটো তোমার মায়ের মতো সুন্দর, আর এটি বললেই চাকরি তার চোখের মধ্যে ছুরি চালিয়ে দেয়।

আর এদিকে নিকা যে অলমোস্ট উপরে পৌঁছে গিয়েছিল এর আগেই তার বোনের চিৎকারের শব্দ শুনতে পায়, এরপর গড়াতে গড়াতে তার বোনের চোখ আর এরপর আসে ডেড বডি।

আর ঠিক তার পিছনে পিছনে চাকী ও আসতে থাকে, আর আস্তে আস্তে নিকার সামনে আগাতে থাকে। নিকা তাড়াহুড়া করে হুইল চেয়ার এ বসে তার দুলাভাই এর কাছে যাই এবং তাকে বলে যে চাকি তার বোন এবং এলিস এর কেয়ারটেকারকে মেরে ফেলেছে।

তখন নিকার দোলাভাই, তাকে গ্যারেজে রেখে নিজের মেয়ে এলিস কে খুঁজতে যাই।
গ্যারেজে চাকি গাড়ি স্টার্ট করে দেয় আর তার ধোঁয়ার কারণে নিকার দম বন্ধ হয়ে আসে, আর তখন নিকার পাশে পড়ে থাকা একটি কুড়াল ছিল সেই কুড়াল দিয়ে চাকরির গায়ে আঘাত করে।

এদিকে নিকার দুলাভাই যখন সেখানে আসে তখন সে নিকা কেই সন্দেহ করে বসে, কারণ চাকি তখন তার সামনে কোন মুভমেন্ট করছিল না।
আর এদিকে নেকার দোলাভাই নেকা কে পাগল ভাব ছিল আর সে বলে যে এইখুন তুমি করেছো। তার এই কথা শুনে নেকার প্যানিক অ্যাটাক চলে আসে। আর সাথে সাথেই সে অজ্ঞান হয়ে পড়ে।


যখন তার হুশ ফেরে তখন সে দেখতে পায় তার দুলাভাই থাকে হুইল চেয়ারের সঙ্গে বেঁধে রেখেছে, তখন নিকার দুলাভাই চাকিতে লেগে থাকা ক্যামেরার ফুটেজ গুলো দেখে এবং সে দেখতে পাই।
খুনগুলো আসলে চাকিই করেছে, নেকা একদম নির্দোষ। এবং চাকিই তার মেয়ে এলিস কে কোথাও লুকিয়ে রেখেছে।

এটা জেনেও তার কোনো লাভ হয়না এরই মধ্যে চাকি সেখানে চলে আসে, আর র্নিকার হুইল চেয়ার কে ধাক্কা দেয়।
আর তার দুলাভাই কে ফেলে দেয়, এরপর চাকি সেই কুড়াল দিয়ে তার মুখে আঘাত করে এবং অনেক জঘন্য ভাবে তাকেও মেরে ফেলে।

এরপর চারটি সেই কুড়াল নিয়ে নিকার দিকে ছুটে যাই, ও যখন কুড়াল দিয়ে মারতেই যাচ্ছিল তখনই নেকার ডিজেবল পা সামনে বাড়িয়ে দেয় এবং কুড়ালটা তার পায়ে আটকে যায়।
এদিকে নেককার কোন কষ্টই হচ্ছিল না কারন তার পাপ পঙ্গ ছিল।
সে কুড়াল টিকে বের করে এবং চাকির শরীর থেকে মাথা আলাদা করে দেয়। আর চাকিও এমন ভাব নেয় যে ও মারা গেছে।


এদিকে নিকাও মনে করে যে চাকি মারা গেছে, এটি ভেবে সে পায়ের ক্ষত স্থানে কাপড় বাঁধ তে থাকে, কিন্তু এরই মধ্যে চাকি উঠে দাঁড়ায় এবং নিজের মাথা আবারও জোড়া লাগিয়ে ফেলে।

আর র্নিকা কে তার হুইল চেয়ার সহ ছাদ থেকে নিচে ফেলে দেয়, আর চাকি চাকু নিয়ে নিচে চলে আসে। নিকা ওকে বলে সে কেন তার পরিবারের পিছনে এভাবে লেগে যায়।
এরপর চাকি নিকাকে বলে সে তার পুরনো পারিবারিক বন্ধু।
এরপর পাস্ট এর একটি সিন দেখানো হয় এসময় চাকি একটি সাইকো সিরিয়াল কিলার ছিল।
এখানে চাকি সারা মানে নিকার মায়ের সাথে প্রথমবার একটা পার্টিতে পরিচিত হয়ে ছিল। তখন থেকেই চাকির সারাকে ভালো লেগে যায়!


আর ওর ইচ্ছা ছিলো যেভাবেই হোক সারা কে আপন করে নিবে, যে কারণে চাকি নিজের বাবাকেও মেরে ফেলে,
এরপর সারাকে সে কিডনাপ করে নেয়, এবং সারাআর সঙ্গে জীবন কাটাতে চাই।
এদিকে সারা ডিরেক্ট রিফিউজ করে, না করে দেয়ার প্রস্তাব।
আর ছাড়া কোন রকম ভাবে সেখানে পুলিশ কে ডেকে আনে, যা দেখে যা কি রেগে গিয়ে সারার পেটে যে কারণে নেকাও ছোটবেলা থেকে পঙ্গু হয়ে যায়।

আর পুলিশের কাছ থেকে বাঁচার জন্য চাকি একটি পুতুলের দোকানে গিয়ে লোকাল, আর তখনই এক ডিটেকটিভ চাকি কে গুলি করে আর চাকি মারা যায় এবং একটি পুতুলের টান্সফার হয়ে যায়।

আর সেই পুতুলটি চাকিতে পরিণত হয়, আর এখন চাকি সারার পুরো পরিবারকে মেরে, রিভেন্স বা প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছে।
এটি শুনে নিকা চাকীর সঙ্গে মজা নিতে থাকে আর বলে জে ও এখনো ওর আসল দুশমন কে মারতে পারে নাই। সে এখনো বেঁচে আছে আর এটি শুনেই চাকি অ্যাগ্রেসিভ হয়ে যায়।
নিকা লিফট এ গিয়ে লিফট বন্ধ করে দেয় চাকি এখানে এসে ওর হাতে চাকু মারতে থাকে, আর র্নিকা চাকির কাছ থেকে ছুরিটা কেড়ে নেয়। আর চাকুটা ওর ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়।


কিন্তু এরপরও চাকি মারা যায় না, এরইমধ্যে ঘরের বাইরে পুলিশ চলে আসে। আর তারা নিকার চিল্লানোর আওয়াজ এ দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে।
ভিতরে ঢুকেই তারা নেকার বোনের লাশ দেখতে পাই, আর তারা দেখে নিকার হাতে রক্তাক্ত ছুরি ছিল।
আর পুলিশ অফিসাররা মনে করে এইসব খুন নিকাই করেছে।
আর সেখানেই একটি চেয়ারে চাকি খুব ভদ্র মানুষের মতোই বসেছিল।

মুভি শেষে কোর্টের সিন দেখানো হয়, যেখানে নিকার অপর চারটি খুনের দায় পড়ে, আর র্নিকার ওপর দায় এজন্য এসেছিল কারণ। প্রত্যেকটি জায়গায় নিকার ফিঙ্গারপ্রিন্ট ছিল।

আর নিকাকে ক্রিমিনাল হসপিটালে পাঠিয়ে দেয়া হয় শাস্তি স্বরূপ, যেতে যেতেও নেকা চাকি কে শুনিয়ে যাই যে তুমি এখনো আমাকে মারতে পারো নাই। আর মারতে পারবাও না।।
এদিকে সেই পুলিশ অফিসার কে দেখানো হয় যে কোথাও যাচ্ছিল চাকী কে বিক্রি করতে, আর যখনই পুলিশ গাড়িতে বসে।
তখন পিছন থেকে কেউ তার গলা কেটে দেয় আর এই মুভি এখানে শেষ হয়ে যায়।
কে ছিল এই মেয়ে এ টা দেখানো হবে আশা করছি মুভিটির সেকেন্ড পার্ট এ।

The post হরর-ভুতের সিনেমা তো অনেক দেখেছেন | যদি এখনো এই সিনেমাটি না দেখে থাকেন তাহলে ভালো কিছু মিস করছেন। appeared first on Trickbd.com.

[পর্ব ২৭]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[ইবনে ইউনুস:-ঘড়ির পেন্ডুলাম আবিষ্কারক]

Posted:


আসসালামু আলাইকুম

আশা করছি আপনারা সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন।

আমার আগের সব পর্ব:-
ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।পর্ব ১
ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।পর্ব ২

ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।পর্ব ৩

ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।পর্ব ৪

ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।পর্ব ৫

ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।পর্ব ৬

[পর্ব ৭] ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[নাসির আল দীন আল তুসি:-ত্রিকোণমিতির স্রষ্টা,জিজ-ইলখানি উপাত্তের উদ্ভাবক]

[পর্ব ৮] ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আবুল ওয়াফা:-ত্রিকোণমিতির মূল স্থপতি]

[পর্ব ৯]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আবু মারওয়ান/ইবনে জহুর:-পরভূক জীবাণু বিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা,পরীক্ষামূলক সার্জারির জনক, পরীক্ষামূলক শারীরবৃত্তীয়, মানুষের ব্যবচ্ছেদ, অটোপস এর অগ্রদূত]

[পর্ব ১০]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আল মাওয়ার্দি:-বিশুদ্ধতম গণতন্ত্রের প্রবক্তা]

[পর্ব ১১]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আল জাজারি:-মধ্যযুগের শ্রেষ্ঠ প্রযুক্তিবিদ]

[পর্ব১২]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আবুল কাসিম আল জাহারাবী:-অপারেটিভ/আধুনিক সার্জারীর জনক]

[পর্ব১৩]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আব্বাস ইবনে ফিরনাস:-বিমানের জনক,প্রথম যিনি উড়েছিলেন আকাশে]

[পর্ব ১৪]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আল-কিন্দি:-ফার্মাকোলজির অগ্রদূত, পেরিপ্যাটেটিক দর্শনের জনক,সাংকেতিক বার্তার পাঠোদ্ধারকারী,সাইকোথেরাপি ও সংগীত থেরাপির অগ্রদূত]

[পর্ব ১৫]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[ফাতিমা আল ফিহরি:-বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যে নারী]

[পর্ব ১৬]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আল-খৈয়াম:-বাইনমিয়েল থিওরেমের প্রথম আবিষ্কারক,এনালিটিক্যাল জ্যামিতির জনক]

পর্ব ১৭]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[জাকারিয়া আল রাযি:-আরবীয় চিকিৎসাশাস্ত্রের প্রাণপুরুষ]

[পর্ব ১৮]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আল ফারাবি:-অ্যারিস্টটলের পর দর্শনের সেকেন্ড মাস্টার,পদার্থ বিজ্ঞানে শূন্যের অবস্থান নির্ণয়কারী]

[পর্ব ১৯]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আল জারকালি:-সূর্যের সর্বোচ্চ উচ্চতার গতি প্রমাণকারী]

[পর্ব ২০] ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আলী ইবনুল-আব্বাস আল-মাজুসী:-ধাত্রীবিদ্যা এবং পেরিনেটোলজি এর অগ্রদূত]
[পর্ব ২১]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[ইবনে তোফায়েল:-প্রথম দার্শনিক উপন্যাস রচয়িতা]

[পর্ব ২২]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আল বালখি:-যিনি সর্বপ্রথম দেহ ও আত্মা সম্পর্কিত রোগসমূহকে সফলভাবে আলোচনা করেছিলেন]

[পর্ব ২৩]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[ছাবেত ইবনে কোরা:-স্টাটিক্সের প্রতিষ্ঠাতা]

[পর্ব ২৪]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আবু কামিল:-এলজাব্রায় প্রথম উচ্চতর পাওয়ার ব্যবহারকারী]

[পর্ব ২৫]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আলী ইবনে সাহল রাব্বান আত তাবারী:-চিকিৎসা বিশ্বকোষ এর অগ্রদূত]

[পর্ব ২৬]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।

33.ইবনে ইউনুস(ঘড়ির পেন্ডুলাম আবিষ্কারক)


ইবনে ইউনুস ছিলেন জগদ্বিখ্যাত একজন মিশরীয় মুসলিম বিজ্ঞানী ও গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী।তিনি ছিলেন কায়রাের দারুল হিকমাহর নেতৃস্থানীয় গণিতজ্ঞ।ইবনে ইউনূসের কর্মগুলােকে তার সময়ের তুলনায় বেশি অগ্রসর হিসাবে আখ্যা দেয়া হয়।

ইবনে ইউনুস ৯৫০ থেকে ৯৫২ সালের মধ্যে বর্তমান কায়রােতে বৈজ্ঞানিক পটভূমিসম্পন্ন এক বিখ্যাত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।তার পূর্ণ নাম আবুল হাসান আলী ইবনে আবদুল রহমান ইবনে আহমদ ইবনে ইউনূস আবুল আলা আল-সাদাফি আল-মিসরি।

তার পিতা আবদুল রহমান ইবনে ইউনূস ছিলেন মিসরের একজন বিখ্যাত ঐতিহাসিক ও বাগ্মী। তার দাদা ইউনূস আবদুল আলী ছিলেন শায়েফী মাযহাবের ইমাম শায়েফীর বন্ধু এবং হাদিসের একজন পণ্ডিত। আবদুল রহমান দু’খণ্ডে মিসরের একটি ইতিহাস রচনা করেন। একটি খণ্ড তিনি মিসরীয়দের নিয়ে আলােচনা করেন এবং আরেকটি খণ্ডে ভ্রমণকারীদের জন্য ভাষ্য লিখেন।

ইবন ইউনুসের বাল্যকাল সম্বন্ধে বেশি কিছু জানা না গেলেও এটুকু বুঝা যায় যে, খ্যাতনামা ঐতিহাসিক পিতা বেশ আদর যত্নেই তাকে বড় করে তােলেন, শিক্ষা-দীক্ষা প্রদান করেন।ব্যক্তিগত জীবনে ইবনে ইউনূস ছিলেন উদাসীন ও অন্যমনস্ক। জীর্ণ শীর্ণ পােশাক পরতেন। তার চেহারা ছিল হাস্যকর।

ইবনে ইউনূসের প্রাথমিক জীবনে ফাতেমীয় রাজবংশ মিসরের ক্ষমতায় আসে।ফাতেমীয় রাজবংশ একটি ইসলামী ও রাজনৈতিক আন্দোলন চালিয়ে যেতে থাকে। এ ধরনের আন্দোলন চালিয়ে যেতে থাকায় ফাতেমীয়রা আব্বাসীয় খলিফাদের স্বীকৃতি দানে অস্বীকৃতি জানায়। ফাতেমীয় খলিফারা দশম শতাব্দীর প্রথমার্ধে উত্তর আফ্রিকা ও সিসিলি শাসন করেন। মিসর জয়ে বেশ কয়েকটি অভিযান ব্যর্থ হওয়ার পর ৯৬৯ সালে ফাতেমীয়রা দেশটির বিরুদ্ধে বড় ধরনের অভিযান চালিয়ে নীল উপত্যকা দখল করে নেয়। বিজিত সাম্রাজ্যের রাজধানী হিসাবে তারা কায়রাে নামে একটি নয়া শহর প্রতিষ্ঠা করেন। কায়রাের পূর্ব নাম ছিল ফুসতাত।

মিসরে ক্ষমতার পালাবদলে ইবনে ইউনূসের ভাগ্য আবর্তিত হয়। ৯৭৫ সালে পিতা আল-মুয়িজের মৃত্যুর পর আল-আজিজ খলিফা হন।

অঙ্ক ও জ্যোতির্বিজ্ঞানে তাঁর পাণ্ডিত্যের কথা খলীফার কানে পৌছাতেও বেশী সময় নেয়নি। যে কারণে খলীফার দরবারে সহসায় তাঁর ডাক পড়ে এবং রাজ জ্যোতিষীর পদ প্রদান করা হয়।খলিফা আল আজিজ তাকে কিছু যন্ত্রপাতি দিয়ে সহযোগিতা করেছিলেন।

ইবনে ইউনূস ত্রিকোণমিত্রিক ও জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ক তালিকা তৈরির জন্য স্মরণীয় হয়ে রয়েছেন। ব্যক্তিগত জীবনে মুসলমান হওয়ায় ইবনে ইউনূস জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা চালানাের প্রয়ােজন বােধ করেছিলেন।

দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, রােজা ও বছরে দুটি ঈদের মতাে ধর্মীয় অনুষ্ঠানগুলাের সঙ্গে চন্দ্র ও সূর্যের সম্পর্ক অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। এসব ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালনে চন্দ্র ও সূর্য সম্পর্কে মুসলমানদের উল্লেখযােগ্য জ্ঞান অর্জন করতে হয়। মুসলমানরা চান্দ্র পঞ্জিকা অনুসরণ করলেও চাঁদ দেখা ছাড়া তারা নয়া চান্দ্র মাস নির্ধারণ করতে পারে না। নতুন চাঁদ উদিত হয়েছে কিনা তা জানার জন্য সূর্য থেকে চাঁদের দূরত্ব এবং কখন চাঁদ দেখা যাবে ইত্যাদি তথ্য জানা একান্ত প্রয়ােজন।

জ্যোতির্বিজ্ঞান

ইবনে ইউনূস দীর্ঘ ২৬ বছর ফাতেমীয় রাজবংশের জ্যোতির্বিজ্ঞানী হিসাবে কাজ করেন। প্রথমে কাজ করেন খলিফা আল-আজিজের অধীনে এবং পরে আল-হাকিমের অধীনে। ‘আল-জিজ আল-কবির আল-হাকিমী’ হলাে ইবনে ইউনূসের জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ক বিখ্যাত গ্রন্থ। বইটি তিনি খলিফা আল-হাকিমের নামে উৎসর্গ করেন। ১০৭৯ সালে পাসী জ্যোতির্বিজ্ঞানী ওমর খৈয়াম বইটি ফারসি ভাষায় অনুবাদ করেন। এন. এম, সােয়ার্ডলাের মতে, ‘জিজ আল-কবির আল-হাকিমী হলাে এমন একটি অসাধারণ মৌলিক গ্রন্থ যার মাত্র অর্ধেকের বেশি টিকে রয়েছে। আল-কবির মানে হলাে বিশাল’। সত্যি ইবনে ইউনূসের বইটি বিশাল। এতে রয়েছে ৮১ টি অধ্যায়। গ্রন্থটিতে ইবনে ইউনূস তার নিজের এবং তার পূর্ববর্তী জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের আকাশমণ্ডল পর্যবেক্ষণের তালিকা সন্নিবেশিত করেন। হাকিমী জিজের প্রথম অধ্যায়ে মুসলিম, কপটিক, সিরীয় ও পার্সী পঞ্জিকার তালিকা দেয়া হয়। পঞ্জিকাগুলাের তারিখ পরিবর্তন এবং ইস্টারের তারিখ গণনার তালিকাও দেয়া হয়। এ গ্রন্থে গােলাকার ত্রিকোণমিতি উন্নতির শীর্ষ শিখরে পৌছে। ইবনে ইউনূস নির্ভুলভাবে ৪০টি গ্রহ সংযােগ এবং ৩০টি চন্দ্র গ্রহণের বর্ণনা দিয়েছেন। ‘কিতাব গায়াত আল-ইনতিফা হলাে ইবনে ইউনূসের জ্যোর্তিমণ্ডল বিষয়ক আরেকটি গ্রন্থ। তিনি আকাশ পর্যবেক্ষণে যেসব যন্ত্র ব্যবহার করেছিলেন সেগুলাের মধ্যে ছিল ১ দশমিক ৪ মিটার ব্যাসার্ধের একটি বিশাল এস্ট্রোল্যাব। তার বইয়ের ফরাসি সংস্করণ লাপ্লাসকে ক্রান্তিবৃত্তের তীর্যকতা এবং বৃহস্পতি ও শনি গ্রহের অসমতা নির্ধারণে অনুপ্রাণিত করে।কায়রাের মুকাতান পাহাড়ে তার বাড়ি থেকে ইবনে ইউনূস শুক্র গ্রহ পর্যবেক্ষণ করেছিলেন। তিনি পর্যবেক্ষণ চালাতেন তার প্রপিতামহ ও কারাফায় ইবনে নাসেরের মসজিদ থেকে। ৯৮১ সালের ২২ এপ্রিল এ মসজিদ থেকে তিনি চন্দ্র গ্রহণ পর্যবেক্ষণ করেন।

উনবিংশ শতাব্দীতে কানাডীয় আমেরিকান জ্যোতির্বিজ্ঞানী সাইমন নিউকম গ্রহের সংযােগ এবং চন্দ্র গ্রহণ সম্পর্কে ইবনে ইউনূসের পর্যবেক্ষণ যথেষ্ট নির্ভরযােগ্য হিসাবে দেখতে পান এবং চাদের হ্রাস বৃদ্ধি নির্ধারণে এসব পর্যবেক্ষণ তার ‘লিউনার থিওরিতে ব্যবহার করেন। ‘হাকিমী জিজ’-এ ১০০০ সালে সংঘটিত দুটি গ্রহের সংযােগের নির্ভুল বর্ণনা দিয়ে ইবনে ইউনূস লিখেছেন, A conjunction of Venus and Mercury in Gemini, observed in the western sky: The two planets were conjunction after sunset on the night of Sunday 19 May 1000. The time was approximately eight equinoctial hours after midday on Sunday… . Mercury was north of Venus and their latitude difference was a third of a degree.”

অর্থাৎ ‘পশ্চিমাকাশে মিথুনে শুক্র ও মঙ্গল গ্রহের সংযােগ পরিলক্ষিত হয়েছে। ১০০০ সালের ১৯ মে রােববার সূর্যাস্তের পর রাতে এ দু’টি গ্রহের সংযােগ ঘটে। সময়টি ছিল আনুমানিক রােববার মধ্যরাতের পর বিষুবীয় ৮টা। মঙ্গল গ্রহের অবস্থান ছিল শুক্র গ্রহের উত্তরে এবং তাদের অক্ষাংশের দূরত্ব ছিল এক ডিগ্রির এক- তৃতীয়াংশ। আধুনিক পর্যবেক্ষণে প্রমাণিত হয়েছে যে, শুক্র ও মঙ্গল গ্রহের সংযােগকালে অক্ষাংশের দূরত্ব এক ডিগ্রির এক-তৃতীয়াংশ এবং ইবনে ইউনূসের গণনা নির্ভুল। ইবনে ইউনূস ১ দশমিক ৪ মিটার ব্যাসের একটি বিশাল এস্ট্রোল্যাবের সাহায্যে ১০ হাজার বারের বেশি সূর্যের অবস্থান পর্যবেক্ষণ করেন।

জ্যোতিষ

ইবনে ইউনূস বহু ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন এবং জ্যোতিষ শাস্ত্রের ওপর ‘কিতাব বুলাগ আল-ইউমনিয়া’ (On the Attainment of Desire) শিরােনামে একটি গ্রন্থ রচনা করেন। গ্রন্থটিতে ভােরের আলাে ফোটার পূর্বাহ্নে লুব্ধকের উদয় এবং কপটিক বর্ষে সপ্তাহ শুরুর দিন সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে।

ইবনে ইউনূস আবিষ্কৃত ঘড়ির পেণ্ডুলাম

স্বর্ণযুগের শুরুতেই মুসলমানরা ঘড়ি ব্যবহার করছিল। তবে তখন ঘড়িতে পেন্ডুলাম ছিল না। ঘড়ি আবিষ্কারের কৃতিত্ব মুসলমানদের। অন্যদিকে পেন্ডুলাম আবিষ্কার করেছেন ইবনে ইউনূস। পেন্ডুলাম আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে যান্ত্রিক ঘড়ি নির্মাণ করা হয়। এনসাইক্লোপিডিয়া এবং ঐতিহাসিক বর্ণনায় উপর্যুপরি উল্লেখ করা হচ্ছে যে, দশম শতাব্দীর জ্যোতির্বিজ্ঞানী ইবনে ইউনূস ঘড়ির পেন্ডুলাম আবিষ্কার করেন এবং সময় নির্ধারণে তা ব্যবহার করেছেন। তবে পাশাপাশি ঘড়ির অত্যাবশকীয় এ যন্ত্র আবিষ্কারে তার অবদান অস্বীকার করার একটি প্রবণতাও লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

বলা হচ্ছে যে, ১৬৮৪ সালে ইংরেজ ঐতিহাসিক এডওয়ার্ড বারনার্ডের একটি ভুল থেকে পেন্ডুলাম আবিষ্কারে ইবনে ইউনূসের নাম উচ্চারিত হচ্ছে। কিন্তু সত্য গােপনকারীদের মুখে ছাই দিয়ে ঐতিহাসিক রজার জি. নিউটন সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, ইবনে ইউনূসই হলেন ঘড়ির পেন্ডুলামের আবিষ্কারক। তবে তিনি ইউনূসের নামে একটু হেরফের করে তার ‘গ্যালিলিও পেন্ডুলাম: ফ্রম দ্য রিদম অব টাইম টু দ্য মেকিং অব ম্যাটার শিরােনামে বইয়ের ৫২ পৃষ্ঠায় লিখেছেন, ‘The Arab astronomer Ibn Yunis the younger was reported to have employed it as early as the tenth century.’ অর্থাৎ ‘আরবীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী ইবনে ইউনিস দশম শতাব্দীর গােড়ার দিকে তা ব্যবহার করেছেন বলে জানা গেছে।এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে চাইলে এই সাইট Muslimheritage থেকে দেখে নিতে পারেন।

ত্রিকোণমিতি

কিতাব আল-জাইব’ বা সাইন টেবলেট’ হলাে ত্রিকোণমিতির ওপর লেখা ইবনে ইউনূসের একটি বই। বইটিতে ত্রিকোণমিতির কার্যক্রমগুলাে কোণের পরিবর্তে বৃত্তচাপে প্রকাশ করা হয়। তার লেখালেখিতে বৃত্তাকার ত্রিকোণমিতি উন্নতির উচ্চ শিখরে পৌছে। ইবনে ইউনূস বৃত্তাকার ত্রিকোণমিতির বেশকিছু জটিল সমস্যা সমাধান করেন। তিনি একটি ফর্মুলা নিচে উল্লেখ করা হলাে।

cos a cos b= cos(a+b)+ cos(a-b)/2

লগারিদম উদ্ভাবনের আগে ষােড়শ শতাব্দীতে ইউরােপ যে চারটি ফর্মুলা ব্যবহার করতাে সেগুলাের মধ্যে ইবনে ইউনূসের এ ফর্মুলাটি ছিল অন্যতম। বার্লিনের আহলওয়ারডাট লাইব্রেরিতে ‘কিতাব আল-জাইব শিরােনামে ইউনূসের বইটি সংরক্ষিত

রচনাবলী

হাকিমী জিজ’ ছাড়াও ইবনে ইউনূস ‘প্রপরশন বা অনুপাত (Proportion) এবং সিমিলার আর্ক’ বা সমরূপী বৃত্তচাপের (Similar arcs) ওপর দুটি বই লিখেছেন। ল্যাটিন অনুবাদে তার প্রপরশন বিষয়ক বইটির নামকরণ করা হয় ‘ডি প্রপরশনি ইট পরশনালিয়েট’ (De Proportione et Proportionaliate) এবং সিমিলার আর্ক বিষয়ক বইটির নামকরণ করা হয় ডি সিমিলিবাস আরকিউবাস’ (De Similibus arcubus)। ইবনে ইউনূসের প্রপরশন বিষয়ক বইটি ইউরােপীয় রেনেসাঁয় গভীর প্রভাব বিস্তার করে। লিওনাডে এবং জর্ডনাস নিমরেরিয়াস বইটি ল্যাটিন ভাষায় অনুবাদ করেন। ইবনে ইউনূস গ্রীক বিজ্ঞানী মেনিলাসের ত্রিভুজ খণ্ডন সম্পর্কীয় উপপাদ্য, আলকুয়াট্টা (Alquatta), সেক্টর (Sector) প্রভৃতি নিয়েও আলােচনা করেন এবং টলেমির ‘সেন্টিলকিয়াম’-এর (Centiloquium) ওপর একটি ভাষ্য রচনা করেন। লাইডেন ও অক্সফোর্ডে ইবনে ইউনূসের ‘হাকিমী জিজ’ সংরক্ষিত। ১৮০৪ সালে ডি পারসিভাল ফরাসি অনুবাদসহ বইটি প্রকাশ করেন। কার্ল স্কয়-ও বইটি অনুবাদ করেন এবং বইটির সূর্যঘড়ি ও বৃত্তাকার ত্রিকোণমিতি সংক্রান্ত কয়েকটি অধ্যায় বিশ্লেষণ করেন।

ইবনে ইউনূস তার মৃত্যুর তারিখ সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করে বলেছিলেন, সুস্থ অবস্থায় ৭ দিনের মধ্যে তার মৃত্যু হবে।
ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী তিনি ব্যবসায়িক কাজকর্ম গুটিয়ে ফেলেন এবং বাড়ির বাইরে যাওয়া বন্ধ করে দেন। কলমের কালি মুছে ফেলেন। যেদিন তার মৃত্যু হবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন সেদিন পর্যন্ত তিনি পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করতে থাকেন। তার ভবিষ্যদ্বাণী সত্যি প্রমাণিত হয়। ১০০৯ সালে তিনি ইন্তেকাল করেন।

সম্মান

১৯৭৬ সালে ইবনে ইউনূসের নামে চাঁদের একটি গহবরের নামকরণ করা হয়। ১৪ দশমিক ১ এস দ্রাঘিমাংশ এবং ৯১ দশমিক ১ ই অক্ষাংশে এই গহ্বরের দৈর্ঘ্য ৫৮ দশমিক শূন্য পাঁচ কিলােমিটার।

The post [পর্ব ২৭]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[ইবনে ইউনুস:-ঘড়ির পেন্ডুলাম আবিষ্কারক] appeared first on Trickbd.com.

আপনি কি জানেন সময় কি? [জানার জন্য জানুন]

Posted:

বিঃদ্রঃ জানার জন্য জানুন। বিতর্ক এরিয়ে চলুন। ধর্ম এবং বিজ্ঞান কে একত্রে থেকে দূরে থাকুন।

সময় কি?

আচ্ছা,আপনাকে যদি কেউ কখনো প্রশ্ন করে সময় কাকে বলে?
আপনে কি কোন উত্তর দিতে পারবেন?
না,কোনো উত্তরই দিতে পারবেন না।
পৃথিবীতে এই একটা বিষয়রেই সংজ্ঞা আপনি দিতে পারবেন না।
চলেন আজ সময় নিয়ে অজানা কিছু কথা বলা যাক।

ধরুন,আপনি শিশির ভিজা ঘাসের উপর দিয়ে আপনার কোন প্রিয় মানুষের সাথে ১ ঘণ্টা হাঁটলেন।পরের দিন আপনি তপ্ত মরুভূতিতে ১ ঘণ্টা হাঁটলেন।
আপনে লক্ষ্য করেছেন কি?
যখন প্রিয় মানুষের সাথে হেঁটেছেন তখন আপনার কাছে ১ ঘণ্টস সময় হয়তো ২০ মিনিট মনে হয়েছে।আবার যখন মরুভূতিতে হেঁটেছেন তখন ১ ঘণ্টা সময় কে মনে হয়েছে কয়েক ঘণ্টা।
এমনটা কেন হয়?
এর নাম আপেক্ষিকতা(Theory of relativity)।
এই আপেক্ষিকতার জনক আলবার্ট আইনস্টাইন।এর আগে সবাই জানত “সময়” পুরা মহাবিশ্বে একই রকম।কিন্তু তা নয়।
অর্থাৎ সময় বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন রকম।
এজন্য সময় কে আইনস্টাইনের ভাষায় Forth dimensional object-ও বলা হয়।আপনি যখন রাতে ৮ ঘণ্টা ঘুমান তখন মনে হয় এই মাত্র ঘুমেয়েছেন।কিন্তু দিনে যখন কাজ করেন তখন সময়টা দীর্ঘ হয়।
আরও মজার ব্যাপার হলো-যদি কখনো মানুষ সময় কে জয় করতে পারে অথবা টাইম ট্রাভেল করতে পারে তাহলে সময়কে আটকে দেওয়া সম্ভব।সেক্ষেত্রে অনেক গুলো Paradox আছে।পরের পর্বে এসব নিয়ে কথা হবে।

সময় কে আটকাবেন কি করে?

সেক্ষেত্রে মানুষকে আগে আলোর গতিতে চলতে হবে।তখন হয়ত টাইম ট্রাভেল সম্ভব হবে।টাইম ট্রাভেল নিয়ে আর একদিন লিখব।

আচ্ছা,আমরা জিন বা আত্না কে কেন দেখতে পাইনা?
এটা কি কখনো ভেবেছেন?
আমি বলি-
জিন বা আত্না Forth dimensional space-এ থাকে।
তাই আমরা দেখতে পারিনা।অর্থাৎ জিন বা আত্না সময় কে জয় করেছে অনেক আগে।
ওহ,আর একটা কথা-
মানুষ যদি সময় কে কখনো জয় করতে পারে তাহলে আমরা সবাই অদৃশ্য হয়ে যাব।কারণ আলোর গতিতে চললে আমাদের বডি তখন আর স্বাভাবিক থাকবেনা।যেমনটা জিন আর আত্মার হয়।

The post আপনি কি জানেন সময় কি? [জানার জন্য জানুন] appeared first on Trickbd.com.

Download করে নিন Latest ExpressVPN Mod App

Posted:

সসালামুআলাইকুম

আশা করি সকলে ভালো আছেন।আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।তো আজকে আবার চলে আসলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে।তো কথা না বাড়িয়ে মুল পোস্ট এ চলে যাই

 

আমরা যারা এখন Android Smartphone ব্যাবহার করি তাদের প্রায় সময় কোনো না কোনো কাজে VPN এর প্রয়োজন পড়ে।কখনো Gaming এর জন্য বা কখনো Blocked Website Access নিবার জন্য এছাড়া বিভিন্ন কাজে । 

আজকে আমি আপনাদের সাথে ExpressVPN এর Mod App শেয়ার করবো। এটি একটি জনপ্রিয় Paid VPN . এটিতে পাবেন World এর প্রায় সকল Country এর সার্ভার। যা অন্যান VPN এর চেয়ে Fast. Play Store থেকে নিতে গেলে আপনাকে ৭ দিনের Trail দিবে তবে তার জন্য আপনার Account এ Credit/Debit কার্ড থাকা লাগবে। তবে আমি যেটা দিব,৷৷৷  সেটায় কোনো কার্ড ছাড়াই Unlimited Trail নিতে পারবেেন

 

  • প্রথমে আমার দেওয়া Mod App টি. > DOWNLOAD < করুন
  • এবার যেকোনো Zip Archiver দিয়ে Extract করুন। ZArchiver App ব্যাবহার করতে পারেন।যা Play Store এ পেয়ে যাবেন।
  • Extract করার সময় Password চাইবে। Password দিবেন  Subscribe-TechyPie
  • এবার Extract এর পর ইন্সটল করে Open করুন।
  • Start 7 Day Free Trail এ ক্লিক দিন
  • Randomly Email চলে । Sart Free Trail এ ক্লিক দিন।
  • একটু সময় নিবে তারপর OK ক্লিক করুন।

  • হয়ে গেলো ৭ দিনের জন্য Express VPN Account. 7 দিন পর App এর Data Clear করে আগের মত করে আবার করবেন।



 

Note : যদি Free Trail নিতে সমস্যা হয় তাহলে Play Store থেকে যেকোনো VPN নামিয়ে যেকোনো Country তে Connect করে উপরের নিয়মে শুরু করুন

​​​​​

 

তো এই পোস্ট এখানেই শেষ করছি।কোনো ভুল থাকলে তা দেখিয়ে দিবেন।আর বুঝতে অসুবিধা হলে বা কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।

Connect With Me

Facebook  –  Ahmed Afnan

YouTube  – TechyPie  ( ভালো লাগলে SubsCribe করবেন।

 যেকোনো Free Paid Mod apk পেতে জয়েন করুন আমার গ্রুপে 

Join Group  –  Apks Market Free Paid Mod

 

 

​​​​​​

The post Download করে নিন Latest ExpressVPN Mod App appeared first on Trickbd.com.

চাকরি থেকে অব্যহতি দেয়ার দরখাস্ত। কেমন হওয়া উচিত?

Posted:

#highlight👉চাকরি ছাড়ার দরখাস্ত

সাধারণত অনেকেই চাকরি থেকে অব্যহতি এর দরখাস্ত কিভাবে লিখবে এই বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নয়। অনেকেরই বিভিন্ন কারণে চাকরি ছেড়ে দিতে হয় । কিন্তু সে ক্ষেত্রে তারা বিপাকে পড়ে যান। তাই আজ আমি আপনাদের জানাবো কিভাবে সহজ ভাবে চাকরি থেকে অব্যহতি এর দরখাস্ত লিখতে হয়। অনেকের সরকারি চাকরির কারণে ইস্তফা প্রদান কিংবা বিভিন্ন রকম সমস্যার কারনে চাকরি ছাড়তে হয়, তাই তখন যে দরখাস্ত লেখার প্রয়োজন পড়ে সেটাই চাকরি ছাড়ার দরখাস্ত। সুতরাং নিচে এর বিস্তারিত ব্যাখা দেওয়া হলোঃ

দরখাস্ত লেখার নিয়মাবলি :

তারিখঃ
প্রথমত, চাকরি হতে অব্যাহতি পত্র লিখার সময় কোন তারিখ হতে উহা কার্যকর করতে চান তা আবেদনের গর্ভাংশে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে।
এক্ষেত্রে কমপক্ষে মালিকপক্ষকে নূন্যতম একমাসের সময় দেয়া যেতে পারে যাতে করে মালিকপক্ষ আপনার স্থলে অন্য লোক পদায়নের সুযোগ পায়।
তবে এক সপ্তাহ বা তার কম সময়ের মধ্যে কোন সরকারি চাকরিতে যোগদানের বাধ্যবাধকতা থাকলে তা মালিক পক্ষের সাথে আলোচনাক্রমে সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে ও অব্যহতির জন্য আবেদন করা যায়।
চাকরি ছাড়ার দরখাস্ত লেখার ক্ষেত্রে যে বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে তা হলো উন্নতমানের কাগজ।
ঠিকানাঃ
পরবর্তী ধাপে আসে, বরাবর লিখে ঠিকানা লেখার বিষয়টি।
দরখাস্ত লেখার ক্ষেত্রে একটা নির্দিষ্ট ধারা বজায় রেখে ডান দিক এ লেখা শুরু করতে হয়।
তাই ঠিকানা সঠিকভাবে না লিখলে এক ধরণের বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতির তৈরি হয়।
বাচনভঙ্গিঃ
বাচনভঙ্গি সহজ ও প্রাঞ্জল হতে হবে। এমন কোনো শব্দ ব্যবহার করা যাবে না যা দেখতে দৃষ্টিকটু দেখায়। এতে এক ধরণের বিরুপ প্রতিক্রিয়া পড়তে পারে।

সম্বোধনঃ
সম্বোধন সুস্পষ্ট হওয়া দরকার।

লেখার ধরণঃ
সংক্ষেপে এবং গুছিয়ে পুরো দরখাস্তটি সম্পন্ন করুন। এতে দরখাস্তটি আকর্ষণীয় হবে এবং পড়ার পর এক ধরণের ইতিবাচক ধারণার সৃষ্টি হতে হবে।
অহেতুক এক ধরণের বাক্য বারবার লেখা থেকে বিরত থাকুন।
শুরুর দিকের বাক্যটা আকর্ষণীয় রাখার চেষ্টা করতে হবে তাতে যে পড়ছে তার যেন এক ধরণের আগ্রহ তৈরি হয় পুরো দরখাস্ত টি পড়ার।
সুস্পষ্ট কারণ সঠিকভাবে ব্যাখা করুন। কারণ ঠিকমত কারণ দর্শাতে না পারলে দরখাস্তটির মান বজায় থাকবে না।

সমাপ্তিঃ
সমাপ্তি টাও শুরুর মতো গুছিয়ে করুন।
বারবার চেক করে নিন যাতে কোনো ভুল-ত্রুটি না থেকে যায়।

নিম্নে একটি নমুনা দরখাস্ত কেমন হতে পারে তা তুলে ধরা হলো :


তারিখ,

বরাবর, পরিচালক, কোম্পানির নাম, ঠিকানা।

বিষয়ঃ চাকুরী থেকে অব্যাহতির জন্য আবেদন।

জনাব,

আমি আপনার প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘ ৫ বছর যাবত অপারেটর পদে চাকুরীরত ছিলাম। এখন আমার (সমস্যার নাম) সমস্যার কারনে আমি আপনার প্রতিষ্ঠানে আর থাকতে পারছি না। জনাবের নিকট আমার আকুল আবেদন, আমাকে আপনার প্রতিষ্ঠান থেকে অব্যাহতি দানে মর্জি থাকবেন।

নিবেদক,

আপনার নাম

আপনার পদ কোম্পানি ID (যদি থাকে)

তারিখঃ যে তারিখে দরখাস্তটি লিখবেন।

পোস্টটি সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয় আমাদের ওয়েবসাইট blog.voltagelab.com এ এবং প্রকাশ করেন আনিকা । পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার অনুরোধ করা রইলো ।। ধন্যবাদ সবাইকে ।। খোদা হাফেজ ।।

The post চাকরি থেকে অব্যহতি দেয়ার দরখাস্ত। কেমন হওয়া উচিত? appeared first on Trickbd.com.

Sketchware দিয়ে আপনার তৈরি করা অ্যাপ এ ইমেজ সেন্ড করুন।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আমি SA.RIDOM আছি আপনাদের সাথে। আজকে আমি আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে Sketchware দিয়ে তৈরি করা চ্যাট অ্যাপ এ ইমেজ সেন্ড করা যায়। যেমনটা আমরা মেসেঞ্জারে করে থাকি। নিচে Example দেখে নিন।

তো এখানে ট্রিকটি পোস্ট দিয়ে আপনাদের বুঝানো পসিবল না। কারণ এখানে অনেক ব্লক এর কাজ আছে যেগুলো পোস্ট দিয়ে বুঝানো যাবে না। তাই আমি ভিডিও আকারে টিউটোরিয়াল দিয়েছি। তবে যেটুকু পোস্ট দিয়ে বুঝানো যায় সেটুকুর আমি স্ক্রীনশট দিয়ে দিচ্ছি। সেই স্ক্রীনশটগুলো দেখে তারপর ভিডিওটি দেখুন। তাহলে ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। আর হ্যা যারা জানেন না যে কীভাবে Sketchware দিয়ে Chat অ্যাপ তৈরি করা যায় তারা আমার আগের পোস্ট দেখুন।
Make Chat App In Sketchware Part 1
Make Chat App In Sketchware Part 2

আগের পোস্টগুলো দেখে থাকলে নিচের স্ক্রিনশট + ভিডিও ফলো করুন।













































স্ক্রীনশট দিয়ে জাস্ট এটুকুই বুঝানো সম্ভব। এরপর ভিডিওটি দেখুন।

এখানে ভিডিও শো না করলে এখানে ক্লিক করে ভিডিওটি দেখে আসুন।

খোদা হাফেজ।

The post Sketchware দিয়ে আপনার তৈরি করা অ্যাপ এ ইমেজ সেন্ড করুন। appeared first on Trickbd.com.

Airtel সিমে কোনো ধরনের রিচার্জ ছাড়াই স্পেশাল কল রেট এ কথা বলুন প্রতিদিন ৪৮ পয়সা করে..!

Posted:

Airtel সিমে কোনো ধরনের রিচার্জ ছাড়াই স্পেশাল কল রেট এ কথা বলুন প্রতিদিন ৪৮ পয়সা করে। Airtel এর সকল প্রিপেইড গ্রাহকরা এই অফারটি গ্রহণ করতে পারবেন।

অফারটি গ্রহণ করার দিন থেকে দিন পর্যন্ত ৪৮ পয়সা করে প্রতি মিনিট কথা বলতে পারবেন তার পর আপনার কল রেট প্যাক অনুযায়ী চার্জ কাটবে।

অফারটি নিয়ে ডায়াল করুনঃ *123*048#

এখন Enter 1 দিন।

তার পর অফারটি চালু হয়ে গিয়েছে.!!

যেকোনো প্রয়োজনে Facebook এ আমি..!!

Airtel সিমে ফ্রি ১জিবি নিয়ে নিন।

মাই রবি অ্যাপ এ প্রথম বার রেজিস্ট্রেশন করে রবি সিমে ফ্রি তে এমবি নিয়ে নিন এবং সাথে থাকছে প্রতি রেফারে ১জিবি ডাটা বোনান।

ধন্যবাদ

The post Airtel সিমে কোনো ধরনের রিচার্জ ছাড়াই স্পেশাল কল রেট এ কথা বলুন প্রতিদিন ৪৮ পয়সা করে..! appeared first on Trickbd.com.

[PHP] এবার নিজেই তৈরি করে নিন অসাধারণ SMS Bomber ওয়েবসাইট। তাও আবার একটি মাত্র পিএইচপি ফাইলের মাধ্যমে।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম।

সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন।

সম্প্রতি SMS Bombing নিয়ে সকলেরই অনেক আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। তাই আজকের টপিকে আমরা একটি SMS Bombing সাইট তৈরি করব। তাও আবার শুধু একটি মাত্র PHP ফাইলের মাধ্যমে। আর এটি যে কোন ফ্রি হোস্টিংএ হোস্ট করা যাবে অথবা চাইলে লোকালহোস্টেও হোস্ট করে নিজের মতো কাসটোমাইজ করে ব্যবহার করা যাবে।

স্ক্রিনশটঃ

Home Screen.

Success Screen.

Failed Screen.

যেভাবে তৈরি করবেনঃ

  • প্রথমেই যে কোন ফ্রি হোস্টিংএ একটি একাউন্ট করে নিবেন। আগে থেকে করা থাকলে তা দিয়েই হবে। আর ফ্রি হোস্টিং হিসেবে 000webhost রিকমেন্ডেড থাকবে।
  • একাউন্ট করা হয়ে গেলে এবার আপনার পিসি অথবা মোবাইলে index.php নামে একটি ফাইল ক্রিয়েট করবেন। মোবাইলে ফাইল ক্রিয়েট করার ক্ষেত্রে যেকোন টেক্সট এডিটর ব্যবহার করতে পারেন।
  • এবার এই লিংকে গিয়ে সবগুলো কোড কপি করে index.php ফাইলটিতে পেস্ট করে ফাইলটি সেইব করুন।
  • এখন আপনার হোস্টিং এর ফাইল ম্যানাজারে গিয়ে public_html/htdocs ফোল্ডারে index.php ফাইলটি আপলোড করলেই তৈরি হয়ে যাবে একটি SMS Bombing ওয়েবসাইট।

বি. দ্রঃ সাইটটি কতদিন চলবে সেই সম্পর্কে আমার কোন ধারনা নেই। যেহেতু এটি  “Bioscope” এর একটি সিক্রেট এপিআই দিয়ে তৈরি করা।

আশাকরি আজকের টপিকটি আপনাদের কাছে ভাল লেগেছ। কোন অংশ না বুজে থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করবনে।অথবা ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন। আর, ভাল কিছু পেতে পোস্টে কমেন্ট করে টিউনারদের উৎসাহিত করুন। Signing Out…

আল্লাহ্‌ হাফেজ।

-: Al Sayeed :-

The post [PHP] এবার নিজেই তৈরি করে নিন অসাধারণ SMS Bomber ওয়েবসাইট। তাও আবার একটি মাত্র পিএইচপি ফাইলের মাধ্যমে। appeared first on Trickbd.com.

আপনার দোকান, অফিস, অনলাইন বিজনেস অথবা ভিজিটিং কার্ডের QR code তৈরি করার জন্য নিয়ে নিন অসাধারণ একটা এপ

Posted:

আসসালামুয়ালাইকুম বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন আসা করি সবাই ভালো
তো আজকে আমরা যেই এপ নিয়ে কথা বলব এইটা অনেক সিম্পল একটা এপ যার নাম হলো
App details

QR/Barcode scanner pro
App size: 2 mb
App type : free
App link : 🥰
Play Store
🥰
Google Drive
তো প্রথমেই এই এপটি ওপেন করলে ক্যামেরার পারমিশন চাইবে

অকে দিয়ে তারপর নতুন QR code অথবা Barcode তৈরি করতে এখানে ক্লিক করুন

তারপর আপনার দরকার অনুযায়ী ক্যাটাগরি নির্বাচন করুন যেমন আমি টেক্সট দিলাম

এরপর আপনার তথ্য এখানে দিয়ে create এ ক্লিক করুন

তারপর কোড তৈরি হয়ে যাবে এখন সেভ করার জন্য ডাউনলোড আইকন এ ক্লিক করুন
তারপর আপনাকে লোকেশন এবং নাম দিতে বলবে সিলেক্ট করে সেভ এ ক্লিক করুন

ব্যাস হয়ে গেলো আপনার কোড আপনি যদি চান তাহলে কন্ট্রাক্ট/ভি কার্ড এ ক্লিক করে আপনার দোকান অথবা ব্যাবসার জন্য কোড বানাতে পারেন নাম ঠিকানা ফোন নাম্বার ইমেল ওয়েবসাইট সবকিছু এড করতে পারবেন

এখন অন্য কোনো QR অথবা Barcode থেকে তথ্য নেওয়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন

তারপর আপনার কোড এ ক্লিক করুন

এখন অটুমেটিক আপনার কোডে থাকা তথ্য সো করবে

তো এই পোস্টটা ভালো লাগলে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না☺
আর আমি ট্রিকবিডিতে নতুন লেখছি তাই সম্পুর্ণ লেখায় কোনো ভুল ত্রুটি হলে ধরিয়ে দিবেন 🙂

তাহলে আজকে এই পর্যন্ত ই সামনে আরো ভালো নতুন কোনো ট্রিকস নিয়ে আসার চেষ্টা করব ততোক্ষন পর্যন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন 😇
আসসালামুয়ালাইকুম

ফেইসবুকে আমি

The post আপনার দোকান, অফিস, অনলাইন বিজনেস অথবা ভিজিটিং কার্ডের QR code তৈরি করার জন্য নিয়ে নিন অসাধারণ একটা এপ appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments