Search box..

পৃথিবীর ৫টি নিষিদ্ধ জায়গা যেখানে মানুষের প্রবেশ একদম নিষিদ্ধ

পৃথিবীর ৫টি নিষিদ্ধ জায়গা যেখানে মানুষের প্রবেশ একদম নিষিদ্ধ


পৃথিবীর ৫টি নিষিদ্ধ জায়গা যেখানে মানুষের প্রবেশ একদম নিষিদ্ধ

Posted:

পৃথিবীর ৫টি নিষিদ্ধ জায়গা যেখানে মানুষের প্রবেশ একদম নিষিদ্ধ….

আজকে আমার শরির টা ভালো যাচ্ছে না। কেনো জানি না জ্বর জ্বর ভাব লাগতেছে।কিছুদিন থেকে খুব খারাপ লাগছে তাই আজকের এই লেখাটি ছোট আকাঁরে লিখলাম এটা ১ম পর্ব ২য় পর্ব কিছুদিন পরে দিবো। আমরা প্রতিনিয়ত অনেক জায়গায় টুর অথবা ভ্রমন করার জন্য জেয়ে থাকি। কিন্তু এই পৃথিবীতে কিছু জায়গা আছে যা কিনা আমরা জানিনা এবং কি জানার চেষ্টা টুকুও করি না। এই জায়গা গুলো এতই যে গোপনিয় তা আমরা কল্পনাও করতে পারিনা। ঠিক সেই বিষয়টি নিয়ে আজ ৫টি অতি গোপনিয় জায়গুলো নিয়ে আমার এই লেখা। এই পৃথিবীতে চতুর দিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নানান ধরনের রহস্য। আর মানুষ জন্ম থেকেই রহস্যের প্রবল আকর্ষণ বোধ করে। আর তাই আজকে আমার এই লেখা সেই আকর্ষণকে কেন্দ্র করে। বর্তমানে পৃথিবীতে অনেক জায়গা আছে যেখানে সাধারণ মানুষ কখনেই যেতে পারবে না শুধু তালিকা ভুক্ত কয়েক জন মানুষ ছাড়া। ঠিক কম মানুষেই জানেন এই জায়গার কথা। তো বন্ধুরা, আজ জেনে নেই পৃথিবীর সেই রহস্যময় ৫টি জায়গা সম্পর্কে।

ভালো লাগলে বাংলালিংক এ ১2 জিবি নিতে পারেন এখানে ক্লিক করে কিভাবে ১2 জিবি নিবেন নিয়ে নিন বিস্তারিত।


এরিয়া 51।


পৃথিবীতে মানুষের সৃষ্টির দুর্লভ জায়গাগুলোর মধ্যেই আছে আমেরিকা নেভাডা অঙ্গরাজ্যের এরিয়া 51। এই এলাকায় সাধারণ মানুষের প্রবেশ করা এক দম নিষিদ্ধ। দুর্ভেদ্য বেষ্টনী ঘেরা ঘাটির প্রবেশ পথে লেখা আছে সংরক্ষীত এলাকার দিকে প্রবেশ এর চেস্টা করলে তাকে গুলি করে হত্যা করা হবে। কি আছে এই সংরক্ষিত এলাকাতে কিইবা এমন কাজ করা হয় এই ঘাটিতে, তা এখনো জানা জাইনি।


ইসি গ্রান্ড মন্দির।


এ জায়গাটি জাপানে অবস্তিত। এটি জাপানের সবচেয়ে গোপনীয় এবং পবিত্র জায়গা। ধারনা করা হয় যে, খ্রিষ্টপুর্ব ৪সালে।


ইসি গ্রান্ড মন্দিরট…


তৈরি করা হয়। সুর্যের দেবি

আমেতারাস।

উদ্দেশে উৎসর্গীকৃত এই মন্দিরে আজ পর্যন্ত এখানে জাপানের রাজ পরিবার ও ধর্মযাজক ছাড়া কেউ প্রবেশ করতে পারেনি। জাপানের রুপকথা বহুল পরিচিত আয়না এই মন্দিরে আছে বলেও জনশ্রুতি রয়েছে। জাপানের মানুষের মুখে ও গোটা পৃথিবীতে কথিত আছে যে এই আয়নায় অতিত ও ভবিষ্যৎ দেখা যায়।


ক্লাব 33 অব ডিজল্যান্ড।


বিশ্বের অন্যতম সেরা বিনোদন স্পট ও

অ্যামিউজমেন্ট।

পার্ক হিসাবে ডিজল্যান্ডে রয়েছে একটি আলাদা পরিচয়। শুধু বিনোদনের জন্যই পৃথিবীর নানান প্রান্ত থেকে প্রায় প্রতিদিন বহু মানুষ ছুটে আসেন ডিজল্যান্ডে মুল ডিজল্যান্ড। আজকে এই পর্যন্ত বন্ধুরা ২য় পর্ব দিবো তাড়াতাড়ি। ভালো লাগলে একটা শেয়ার দিও।




                                            ভালো লাগলে বাংলালিংক এ ১ জিবি নিতে পারেন এখানে ক্লিক করে কিভাবে ১ জিবি নিবেন নিয়ে নিন বিস্তারিত।













                                            The post পৃথিবীর ৫টি নিষিদ্ধ জায়গা যেখানে মানুষের প্রবেশ একদম নিষিদ্ধ appeared first on Trickbd.com.

                                            Start Seo Blogger Template নিয়ে নিন এখনই।

                                            Posted:

                                            Start Seo Blogger Template ডাউনলোড করে নিন এখান থেকেই।

                                            একটি দুর্দান্ত ব্লগার টেম্পলেট প্রিমিয়াম নাম স্টিও সিও। এই টেমপ্লেটটি পেশাদার এবং দ্রুত লোডিং থিম দেখাচ্ছে। এসইও অনুসন্ধান ইঞ্জিন সহ স্ট্যাট সিও অপ্টিমাইজড যা আপনার সামগ্রীর প্রথম পৃষ্ঠাকে র‌্যাঙ্কিংয়ে সমর্থন করে।
                                            আরম্ভ করুন সেও গ্যাজেট, কাস্টমাইজড, রঙ এবং আরও অনেক কিছু নিয়ে আসছে। আপনি যদি উপার্জনে লাভজনক চান তবে আপনার উপার্জন বাড়ানোর জন্য কৌশলগত বিজ্ঞাপনগুলির স্লট এখানে।
                                            এসইও ব্লগার টেম্পলেটটি আপনাকে Dark মোড এবং হালকা মোড সরবরাহ করে যা আপনার বাউন্সের হার হ্রাস করে। আপনি যদি এই টেমপ্লেটটি ডাউনলোড করেন তবে বোতামে ক্লিক করুন এবং আপনার ওয়েবসাইটে ইনস্টল করুন। আমি আপনাকে ইনস্টল করার প্রক্রিয়াটি দেখায় না, কারণ টেমপ্লেট ইনস্টল করার পদ্ধতিটি সকলেই জানেন।

                                            ভালো লাগলে বাংলালিংক এ ১ জিবি নিতে পারেন এখানে ক্লিক করে কিভাবে ১ জিবি নিবেন নিয়ে নিন বিস্তারিত।

                                            Start Seo এর ফিচার গুলো কি কি এক নজরে দেখে নিন।

                                            • 100% প্রতিক্রিয়াশীল নকশা।
                                            • স্থির মেনু।
                                            • মাল্টি-লেভেল / ড্রপডাউন মেনু।
                                            • মেগা মেনু দ্বারা (সাম্প্রতিক বা লেবেল)।
                                            • কাস্টম মোবাইল মেনু।
                                            • কাস্টম সোশ্যাল মোবাইল।
                                            • কাস্টম ট্রেন্ডিং পোস্ট।
                                            • পোস্ট তালিকা উইজেট দ্বারা (সাম্প্রতিক, লেবেল বা মন্তব্য))
                                            • গ্যাজেটগুলির জন্য পাদলেখ বিভাগসমূহ।
                                            • নীচের ম্যানু.
                                            • কাস্টম বিজ্ঞাপন অঞ্চল।
                                            • অটো লেখক বাক্স।
                                            • নতুন ব্লগার মন্তব্য ফর্ম শৈলী
                                            • বক্স সংস্করণ।
                                            • অটো অনুবাদ।
                                            • দ্রুত লোড হয়েছে।
                                            • এসইও অপ্টিমাইজড।
                                            • সম্পূর্ণরূপে কাস্টমাইজযোগ্য পটভূমি এবং রঙ।
                                            • পাদদেশ ক্রেডিট সরান।
                                            • গ্রাহকদের জন্য ব্যবহার করুন।
                                            • প্রিমিয়াম সাপোর্টের 6 মাস।
                                            • লাইফটাইম টেম্পলেট আপডেট।
                                            টেমপ্লেট টি আপনাদের কাছে কেমন লাগলো সেটি জানাতে একদমই ভুলবেন না। ভালো লাগলে অবশ্যই নিচের কম্মেন্ট বক্সে জানাবেন আমাকে তাহলে আরো নতুন কিছু টেমপ্লেট আপনাদের কে দেয়ার চেষ্টা করবো।

                                                                                      ভালো লাগলে বাংলালিংক এ ১ জিবি নিতে পারেন এখানে ক্লিক করে কিভাবে ১ জিবি নিবেন নিয়ে নিন বিস্তারিত।

                                                                                      The post Start Seo Blogger Template নিয়ে নিন এখনই। appeared first on Trickbd.com.

                                                                                      আপনার মোবাইল ফোনে যদি ভলিউম বাটন থাকে তাহলে এই ভলিউম বাটনের মাধ্যমে ফোনের যেকোনো অ্যাপ Lock করুন।কেউ অ্যাপ ওপেন করলেও কিছুই করতে পারবেনা।

                                                                                      Posted:

                                                                                      আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে TrickBD তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে TrickBD তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই TrickBD এর সাথেই থাকুন ।

                                                                                      ভলিউম বাটনের মাধ্যমে ফোনের যেকোনো অ্যাপ Lock করুন

                                                                                      এমন কোন মোবাইল ফোন নেই যে সেই মোবাইল ফোনে ভলিউম বাটন নেই। প্রত্যেকটি মোবাইল ফোনে কিন্তু ভলিউম বাটন রয়েছে। আপনার মোবাইল ফোনে যদি ভলিউম বাটন থাকে তাহলে আমি মনে করি যে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমরা কিন্তু সবাই ভলিউম বাটনের মাধ্যমে মোবাইলের সাউন্ডকে কমিয়ে থাকি বা বাড়িয়ে থাকি।

                                                                                      তাছাড়া আমরা আর কিছুই করিনা অথবা জানিনা যে ভলিউম বাটনের মাধ্যমে কি কাজ করা যায়। আজকের এই আর্টিকেলের প্রত্যেকটি মোবাইল ফোনের ভলিউম বাটনের মধ্যে লুকিয়ে থাকা এমন একটি গোপন কাজ দেখাবো যা দেখে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।তো কি সেই প্রত্যেকটি মোবাইল ফোনের ভলিউম বাটনের মধ্যে লুকিয়ে থাকা গোপন কাজ জানতে হলে আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়ুন।

                                                                                      এখন আমি দেখিয়ে দেব যে কি সেই পোপান কাজ যে গোপন কাজটি দেখার পর অবাক হয়ে যাবেন।তো আমি মনে করি এই গোপন কাজটি মোবাইল ফোনে থাকা খুবি গুরুত্বপূর্ণ কারণ মোবাইল ফোনে সিকিউরিটির জন্য অতন্ত্য গুরুত্বপূর্ণ। আমি যদি এখন YouTube ওপেন করি দেখতে পাচ্ছেন যে YouTube ওপেন হবে

                                                                                      কিন্তু YouTube এ আপনি কিছু করতে পারবেনা কোন ভিডিও দেখতে পারবেনা। আপনি হাজার টাচ করলেও কোন কাজ করবেনা। এখন এটি unlock করার জন্য আপনাকে মোবাইল ফোনে ভলিউম বাটনে চারবার চাপ দিতে হবে তাহলে YouTube কাজ করবে।

                                                                                      এটি আপনি কিভাবে করবেন এটি করার জন্য আপনাকে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। ডাউনলোড লিংক দিয়ে দিচ্ছি। AppLock

                                                                                      ডাউনলোড করে ওপেন করুন

                                                                                      তারপর Next বাটনে ক্লিক করুন

                                                                                      এখানে Password দিতে হবে আপনি চারবার ভলিউম বাটন চাপ দিন এবং Next বাটনে ক্লিক করুন

                                                                                      আবার এখানে চারবার ভলিউম বাটন চাপ দিন এবং Confirm বাটনে ক্লিক করুন

                                                                                      উপরে এখানে ক্লিক করুন এবং নিচে চলে যান।

                                                                                      সবার নিচের প্রশ্নটাতে ক্লিক করুন

                                                                                      এখানে Chrome লিখে Next বাটনে ক্লিক করুন

                                                                                      এখানে উপরে Grant বাটনে ক্লিক করুন

                                                                                      এখানে Ok তে ক্লিক করবেন

                                                                                      এখানে K Note এ ক্লিক করুন

                                                                                      এখানে এটা on করুন এবং back চলে আসুন

                                                                                      এখন নিচে Grant এ ক্লিক করবেন

                                                                                      এখানে K Note এ ক্লিক করে on করে দিন

                                                                                      তারপর এখানে Finish এ ক্লিক করুন

                                                                                      এখানে ok তে ক্লিক করুন

                                                                                      এখানে চারবার ভলিউম বাটনে চাপ দিন

                                                                                      তারপর এখানে ক্লিক করে on করে নিবেন

                                                                                      আপনি যে অ্যাপ lock করতে চান সেই অ্যাপ খুঁজে বের করেন। আমি YouTube lock করে দেখাচ্ছি। তাই Youtube এ lock আইকনে ক্লিক করুন

                                                                                      এখানে Black তে ক্লিক করুন

                                                                                      তারপর এখানে Transparent এখানে ক্লিক করুন। এখন আপনার কাজ শেষ।

                                                                                      এখন আমি YouTube ওপেন করে দেখাচ্ছি।

                                                                                      এখানে আপনি যতই ভিডিও দেখার বা নিচে যাবার চেষ্টা করুন স্কিনে যতই টাচ করুন কাজ করবেনা।

                                                                                      এটি unlock করার জন্য ভলিউম বাটনে চারবার চাপ দিন

                                                                                      এখন YouTube এ সকল কাজ করতে পারবেন।

                                                                                      আপনার যদি আর্টিকেলে বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে আপনি ভিডিও দেখতে পারেন

                                                                                      আশা করি সবাই সবকিছু বুঝতে পেরেছেন। কোথাও সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন অথবা ফেসবুকে জানাতে পারেন ফেসবুকে আমি

                                                                                      The post আপনার মোবাইল ফোনে যদি ভলিউম বাটন থাকে তাহলে এই ভলিউম বাটনের মাধ্যমে ফোনের যেকোনো অ্যাপ Lock করুন।কেউ অ্যাপ ওপেন করলেও কিছুই করতে পারবেনা। appeared first on Trickbd.com.

                                                                                      একটি Trickbd ওয়ার্নিং !! কিন্তু কেন? ট্রিকবিডি তে সবার জন্য শিক্ষা

                                                                                      Posted:

                                                                                      আসসালামু আলাইকুম.  প্রথমেই ধন্যবাদ দিয়ে শুরু করতে চাই ট্রিকবিডি টিমকে,  তাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ এবং আমি খুবই আনন্দিত যে ট্রিকবিডি টিম অলস নয়. তারা খুবই দক্ষ এবং খুবই সতর্ক.  আমি   আমার একটি ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি , যাতে সমস্ত ট্রেনার দের জন্য এটি শিক্ষা হয়.

                                                                                       আমি সাধারণত আমার  নিজস্ব ব্লগে  একটি ব্লগ লিখতে গেলে যে সমস্ত তথ্য জোগাড় করি তা নিশ্চয় জন্ম থেকে শিখে  আসিনি.   তার জন্য প্রয়োজন হয় পড়াশোনা,  পড়াশুনা আর পড়া শোনার পর সম্পূর্ণ নিজের অভিজ্ঞতা, অর্থাৎ  একটি পোষ্ট লেখার জন্য অনলাইনে  কয়েকটি বই পড়া , সেইসাথে বাস্তবে নিজের টেবিলে বসে বই পড়া থেকে শিক্ষা নিয়ে বিভিন্ন লেখা শেয়ার করে থাকি,  যাকে বলে অভিজ্ঞতা শেয়ার করা.   

                                                                                       কিন্তু হঠাৎ একদিন আমার সময় খুবই কম ছিল,  ঝটপট   অনলাইনের একটি  টপিক পড়েই  তা আমি শেয়ার করে দেই.  যদিও অনেক কিছুই আমিও যোগ বিয়োগ করেছি কিন্তু মূলত তা আমার নিজের অভিজ্ঞতা লেখা হয়নি বরং লেখা হয়েছে এক প্রকার কপি-পেস্ট বটে.  যদিও আমার কোন অসৎ উদ্দেশ্য ছিল না কিন্তু, কাজটা ছিল আইন বিরুদ্ধ,

                                                                                      পোস্ট দুটির লিংক আমি দিয়ে দিলাম. 

                                                                                      https://trickbd.com/islamic-stories/705923  

                                                                                      https://trickbd.com/islamic-stories/705578 

                                                                                       কিন্তু সুদক্ষ ট্রিকবিডি টিম তারা ধরে ফেলে এবং আমাকে সুন্দর করে একটা মিষ্টি ওয়ার্নিং দেন. 

                                                                                      এই 2 পোষ্টের নিচে দেখবেন আমার ব্লগের লিঙ্ক দেওয়া রয়েছে যা সাধারণত ট্রিকবিডিতে এলাও করে.  আমার প্রোফাইলে  আপনি দেখতে পাবেন অন্যান্য পোস্টগুলো, সেই লেখাগুলি আমি  নিশ্চয়ই  পড়াশোনা করে বা অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছি.  কিন্তু  পড়া থেকে অভিজ্ঞতা বর্ণনা করা + নিজে লেখা,  আর  ইন্টারনেট  এর একটা মাত্র পড়েই তাহা লেখা পোস্ট  কপি পেস্ট এর  মতই.  তাছাড়া নিজের লেখা আর কপি পেস্ট লেখা  এই দুই এর মধ্যে  বহুৎ পার্থক্য  রয়েছে. . 

                                                                                       আজকে  আমি ইহা থেকে অনেক কিছু শিখলাম এবং সতর্ক হলাম, সেই সাথে  সমস্ত ট্রেইনারদের উদ্দেশ্যে আমি এ কথাই বলবো  কেউ কপি পেস্ট করবেন না (  আমার বিশ্বাস এটা কেউ করেন না, তবে কেউ কেউ করে থাকে জানি) .

                                                                                       

                                                                                       পরামর্শ: (আমি  যাহা করি:)

                                                                                       ইউনিক ( কপি পেস্ট মুক্ত) লেখার একমাত্র উপায় হচ্ছে  যে বিষয়ে লিখবেন সেই বিষয়ে গুগল সার্চ করে অনেক কিছু আপনি পড়াশোনা করুন.  আপনি যে বিষয়ে লিখতে যাচ্ছেন সেই বিষয়টা  গুগল  সার্চ করলে সর্বনিম্ন  10 টি  লিংক পাবেন.  তা পড়ুন.  উক্ত বিষয়ে আপনার বাড়িতে কোন বই থাকলে তা পড়ুন.  তারপর আপনার  মনের  ভিতরে যা জমা হয়েছে,  তা নিজ হাতে লিখুন.  দেখবেন আপনার মত পোস্ট আর কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না অর্থাৎ আপনারটা ইউনিক পোস্ট / কপি পেস্ট মুক্ত পোস্ট.  সকলকে ধন্যবাদ.  আল্লাহ আপনাদের সবাইকে ভালো রাখুন পরবর্তীতে কম্পিউটার ও মোবাইল বিষয়ক ইউনিক এবং দুর্দান্ত কিছু ট্রেইনিং পোস্ট দেওয়া হবে.  তাই ট্রিক বিডির সাথে থাকুন আল্লাহ হাফেজ. 

                                                                                      The post একটি Trickbd ওয়ার্নিং !! কিন্তু কেন? ট্রিকবিডি তে সবার জন্য শিক্ষা appeared first on Trickbd.com.

                                                                                      ভিডিও গেমস খেলার উপকারি দিকগুলো জেনে নিন।

                                                                                      Posted:

                                                                                      আসসালামুআলাইকুম।
                                                                                      ও হিন্দু ভাইদের জানাই আদাব।

                                                                                      আশা করি সবাই ভাল আছেন।
                                                                                      প্রতিবারের মতো আবারো আরেকটি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের মাঝে।

                                                                                      টাইটেল দেখে হয়তো সবাই বুঝে গেছেন, আজকে কোন বিষয় নিয়ে পোস্ট করতে যাচ্ছি।

                                                                                      আজকের বিষয় হলো, ভিডিও গেমস খেলার উপকারিতা।
                                                                                      শুনে হয়তো অবাক হবেন! অবাক হওয়ার কিছু নেই।
                                                                                      বুঝতে হবে, যে জিনিসের অপকারিতা আছে সে জিনিসের উপকারিতা ও আছে।
                                                                                      ঠিক তেমনি আজকে আমি ভিডিও গেমস খেলার উপকারিতা দেখাব।
                                                                                      অনেকে আছে, একটানা অনেক্ষন গেমস খেলে, আসলে এটা ঠিক না।
                                                                                      গেমস খেলা উচিৎ। কিন্তু অতিরিক্ত হারে গেমস খেলা উচিৎ না।
                                                                                      ভিডিও গেমস খেলার উপকারিতার থেকে অপকারি ই বেশি।
                                                                                      কিন্তু উপকার ও আছে।

                                                                                      বর্তমানে ফ্রী-ফায়ার,পাবজি এই দুটো গেমস খুব চলছে।
                                                                                      আমাদের উচিৎ মাত্রারিক্ত গেমস না খেলে,সীমাবদ্ধ রেখে গেমস খেলা।
                                                                                      তবে বিশেষ করে ছোট ছেলেমেয়ে তাদের কোনো ভাবেই ভিডিও গেমস এ আসক্ত করা যাবে না।
                                                                                      এর পরিনতি ভয়াবহ হতে পারে।

                                                                                      কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক, ভিডিও গেমস খেলার উপকারিতাঃ

                                                                                      ১] একাকীত্ব দূর করেঃ

                                                                                      ভিডিও গেমস আপনার একাকীত্ব দূর করে।
                                                                                      অনেকে যখন একা থাকে নানা রকম চিন্তা আসে মাথার ভিতর।অনেকে বিভিন্ন টেনশনে থাকে।
                                                                                      তবে সে যদি তখন ভিডিও গেমস খেলে,তাহলে তার টেনশন কমে যাবে।এবং অনেক ভাল লাগবে।
                                                                                      একা থাকলে নানা কস্টের কথা মনে পড়ে, সে সময় ভিডিও গেমস এ মনোযোগ দিলে অনেক উপকার হবে।
                                                                                      এছাড়া ও অনেকে আছেন ভিডিও গেমস এ আসক্ত।তবে আসক্ত হওয়া যাবে না।
                                                                                      এদিকে মনোযোগ দিতে হবে।

                                                                                      ২] স্মৃতিশক্তি প্রখর করেঃ

                                                                                      অনেক গেমস আছে, গনিত সমাধান ও ইংরেজি সমাধান এরকম সিস্টেমের।এগুলো খেল্লে আপনার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। তাছাড়া ভিডিও গেমস খেললে আপনার স্মৃতিশক্তি প্রখর বৃদ্ধি পায়।কারন কখন কিভাবে কি করতে হবে এগুলো তো মনে রাখতে হয়।এগুলো মনে রাখলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।তবে সব দিক বেবেচনা করে ভিডিও গেমস খেলতে হবে।
                                                                                      কারন ভিডিও গেমস এর উপকারের থেকে অপকারের দিকটাই কিন্তু বেশি।
                                                                                      এটা আমাদের সবার জানা উচিৎ।

                                                                                      ৩] সৃজনশীলতার বৃদ্ধিতে সহায়তা করেঃ

                                                                                      ভিডিও গেমস সৃজনশীলতা বৃদ্ধিতে প্রচুর সহায়তা করে।
                                                                                      ধরুন আপনি একটা মিশন কমপ্লিট করলেন,এখন আরেকটা মিশন কমপ্লিট করতে হবে।এজন্য আপনার ভাবতে হবে,আবিষ্কার করতে হবে, যে কিভাবে মিশন কমপ্লিট করতে হবে।
                                                                                      সৃজনশীলতা বৃদ্ধিতে প্রচুর সহায়তা করে এই ভিডিও গেমস।
                                                                                      আমাদের এদিকে লক্ষ করে, এই ধরনের গেমস খেলতে হবে।
                                                                                      এতে সৃজনশীলতা বৃদ্ধি পাবে।

                                                                                      ৪] ভিডিও গেমস আপনাকে দৈহিকভাবে এক্টিভ করেঃ

                                                                                      ভিডিও গেমস আপনাকে দৈহিকভাবে অনেক এক্টিভ করে। ভিডিও গেমস খেলার ফলে আমাদের শারীরিক এক্টিভিটি বেড়ে যেতে পারে।
                                                                                      ভিডিও গেমস খেলতে খেলতে আপনার আলাদা অভিজ্ঞন হবে।এবং আপনি এক্টিভ হবেন।
                                                                                      এ থেকে বোঝা যায়, ভিডিও গেমস আপনাকে দৈহিক ভাবে এক্টিভ করে।

                                                                                      ৫] চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করেঃ

                                                                                      আমরা এতদিন শুনলাম, কম্পিউটার এর স্কীন এর দিকে বেশিক্ষন তাকাই থাকলে এর ভিতর থেকে আলোকরশ্মি আমাদের ক্ষতি করে।
                                                                                      তবে ভিডিও গেমস গেমস খেলতে হয় দূর থেকে কন্ট্রোলার এর মাধ্যামে।
                                                                                      এবং চোখে এক এক সময় এক এক দিকে যায়।এক এক দিকে যাওয়ার ফলে ও দূর থেকে খেলার ফলে চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পায়।

                                                                                      আজ এ পযন্ত,
                                                                                      ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জ্ঞান আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেস্টা করি।
                                                                                      পরবর্তী ট্রিক এর জন্য অপেক্ষা করুন, আবারো ভাল কিছু নিয়ে হাজির হবো।
                                                                                      সে পযন্ত ভাল থাকুন,সুস্থ থাকুন।

                                                                                      যে কোনো প্রয়োজনে আমার সাথে ফেসবুকে যোগাযোগ করতে চাইলেঃ- Sk Shipon

                                                                                      ধন্যবাদ

                                                                                      The post ভিডিও গেমস খেলার উপকারি দিকগুলো জেনে নিন। appeared first on Trickbd.com.

                                                                                      [পর্ব ২৮]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আল মাহানী]

                                                                                      Posted:


                                                                                      আসসালামু আলাইকুম

                                                                                      আশা করছি আপনারা সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন।

                                                                                      আমার আগের সব পর্ব:-
                                                                                      ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।পর্ব ১
                                                                                      ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।পর্ব ২

                                                                                      ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।পর্ব ৩

                                                                                      ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।পর্ব ৪

                                                                                      ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।পর্ব ৫

                                                                                      ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।পর্ব ৬

                                                                                      [পর্ব ৭] ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[নাসির আল দীন আল তুসি:-ত্রিকোণমিতির স্রষ্টা,জিজ-ইলখানি উপাত্তের উদ্ভাবক]

                                                                                      [পর্ব ৮] ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আবুল ওয়াফা:-ত্রিকোণমিতির মূল স্থপতি]

                                                                                      [পর্ব ৯]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আবু মারওয়ান/ইবনে জহুর:-পরভূক জীবাণু বিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা,পরীক্ষামূলক সার্জারির জনক, পরীক্ষামূলক শারীরবৃত্তীয়, মানুষের ব্যবচ্ছেদ, অটোপস এর অগ্রদূত]

                                                                                      [পর্ব ১০]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আল মাওয়ার্দি:-বিশুদ্ধতম গণতন্ত্রের প্রবক্তা]

                                                                                      [পর্ব ১১]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আল জাজারি:-মধ্যযুগের শ্রেষ্ঠ প্রযুক্তিবিদ]

                                                                                      [পর্ব১২]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আবুল কাসিম আল জাহারাবী:-অপারেটিভ/আধুনিক সার্জারীর জনক]

                                                                                      [পর্ব১৩]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আব্বাস ইবনে ফিরনাস:-বিমানের জনক,প্রথম যিনি উড়েছিলেন আকাশে]

                                                                                      [পর্ব ১৪]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আল-কিন্দি:-ফার্মাকোলজির অগ্রদূত, পেরিপ্যাটেটিক দর্শনের জনক,সাংকেতিক বার্তার পাঠোদ্ধারকারী,সাইকোথেরাপি ও সংগীত থেরাপির অগ্রদূত]

                                                                                      [পর্ব ১৫]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[ফাতিমা আল ফিহরি:-বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যে নারী]

                                                                                      [পর্ব ১৬]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আল-খৈয়াম:-বাইনমিয়েল থিওরেমের প্রথম আবিষ্কারক,এনালিটিক্যাল জ্যামিতির জনক]

                                                                                      পর্ব ১৭]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[জাকারিয়া আল রাযি:-আরবীয় চিকিৎসাশাস্ত্রের প্রাণপুরুষ]

                                                                                      [পর্ব ১৮]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আল ফারাবি:-অ্যারিস্টটলের পর দর্শনের সেকেন্ড মাস্টার,পদার্থ বিজ্ঞানে শূন্যের অবস্থান নির্ণয়কারী]

                                                                                      [পর্ব ১৯]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আল জারকালি:-সূর্যের সর্বোচ্চ উচ্চতার গতি প্রমাণকারী]

                                                                                      [পর্ব ২০] ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আলী ইবনুল-আব্বাস আল-মাজুসী:-ধাত্রীবিদ্যা এবং পেরিনেটোলজি এর অগ্রদূত]
                                                                                      [পর্ব ২১]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[ইবনে তোফায়েল:-প্রথম দার্শনিক উপন্যাস রচয়িতা]

                                                                                      [পর্ব ২২]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আল বালখি:-যিনি সর্বপ্রথম দেহ ও আত্মা সম্পর্কিত রোগসমূহকে সফলভাবে আলোচনা করেছিলেন]
                                                                                      [পর্ব ২৩]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[ছাবেত ইবনে কোরা:-স্টাটিক্সের প্রতিষ্ঠাতা]

                                                                                      [পর্ব ২৪]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আবু কামিল:-এলজাব্রায় প্রথম উচ্চতর পাওয়ার ব্যবহারকারী]

                                                                                      [পর্ব ২৫]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আলী ইবনে সাহল রাব্বান আত তাবারী:-চিকিৎসা বিশ্বকোষ এর অগ্রদূত]

                                                                                      [পর্ব ২৬]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।

                                                                                      [পর্ব ২৭]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[ইবনে ইউনুস:-ঘড়ির পেন্ডুলাম আবিষ্কারক]

                                                                                      34.আল মাহানী

                                                                                      আল মাহানী ছিলেন একজন পার্সিয়ান গণিতজ্ঞ এবং জ্যোতির্বিদ এছাড়াও আরবি ভাষায় বই অনুবাদক হিসেবেও তার খ্যাতি আছে।তিনি ইসলামি সভ্যতার সোনালি যুগের জ্যোতির্বিজ্ঞানী।

                                                                                      তিনি ৮২০ সালে মাহানে (বর্তমান কের্মান , ইরান ) জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি বাগদাদের হাউজ অব উইজডম এ সক্রিয় ছিলেন।তার পুরো নাম আবু-আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে ঈসা মাহানী।

                                                                                      আল-মাহানীর জীবন সম্পর্কিত খুব সামান্য তথ্য আছে । আমরা ইবনে ইউনূসের জ্যোতির্বিজ্ঞানের পুস্তিকা আল-জিজ আল-হাকিমি আল-কাবীর থেকে জ্যোতির্বিদ্যায় আল-মাহানির কাজ সম্পর্কে কিছুটা জানি ।

                                                                                      এই রচনায় ইবনে ইউনূস আল-মাহানীর রচনা থেকে উদ্ধৃত করেছেন, যেগুলি এখন থেকে হারিয়ে গেছে, যা আল-মাহানী 853 থেকে 866 বছরের মধ্যে পর্যবেক্ষণগুলি বর্ণনা করে ।

                                                                                      এ সময় আরব সাম্রাজ্য বিস্তৃত ছিল এশিয়া আফ্রিকা ও ইউরোপের বিশাল এলাকায়। আর মুসলমানেরা ছিল জ্ঞান-বিজ্ঞান ও সামরিক শক্তিতে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ।

                                                                                      তিনি ইতিহাসে পরিচিতি পেয়েছে ইউক্লিডের ইলিমেন্টস এবং আর্কিমিডিসের গোলক, সিলিন্ডার এবং মেনেলাউসের স্পেরিকা এর উপর গাণিতিক কাজ এবং মন্তব্য পাশাপাশি দুটি স্বতন্ত্র গ্রন্থ রচনার জন্য।

                                                                                      আল-মাহানির উদ্ধৃতি দিয়ে কেবল পরবর্তী লেখকদের রচনার মাধ্যমেই আমরা জানি যে তিনি জ্যোতির্বিজ্ঞান, জ্যামিতি এবং পাটিগণিত নিয়ে লিখেছিলেন।

                                                                                      গণিতে তাঁর রচনাগুলি জ্যামিতি, পাটিগণিত এবং বীজগণিত সম্পর্কিত বিষয়গুলি জুড়েছিল। তাঁর কিছু গাণিতিক কাজ সম্ভবত জ্যোতির্বিদ্যায় যে সমস্যার মুখোমুখি হয়েছিল সেগুলি দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিল। দশম শতাব্দীর ক্যাটালগ Kitab al-Fihrist জ্যোতির্বিদ্যায় নয়, গণিতে আল-মাহানীর অবদানের কথা উল্লেখ করেছেন।

                                                                                      তিনি তাঁর সময়ে বর্তমান গাণিতিক সমস্যা নিয়েও কাজ করেছিলেন।তিনি গ্রীক গাণিতিক রচনার মন্তব্য লিখেছেন।যেগুলো হলো,ইউক্লিডের ইলিমেন্টস এবং আর্কিমিডিসের গোলক, সিলিন্ডার এবং মেনেলাউসের স্পেরিকা।

                                                                                      আরব অনুবাদক আল-মাহানি সর্বপ্রথম আর্কিমিডিসের গোলক ও স্তম্ভক সম্পর্কিত বইগুলো এবং ইউক্লিডের প্রথম,পঞ্চম,দশম ও দ্বাদশ খন্ড অনুবাদ করেন। যার মধ্যে পঞ্চম ও দশম খন্ডের কিছু অংশ আজও বেঁচে আছে। বইটির পঞ্চম খন্ডে তিনি অনুপাতের ওপর কাজ করেছেন,এবং ধারাবাহিক ভগ্নাংশের উপর ভিত্তি করে অনুপাতের সংজ্ঞা সম্পর্কিত একটি তত্ত্বের প্রস্তাব করেছিলেন যা পরবর্তীতে আল-নায়রিজী স্বাধীনভাবে আবিষ্কার করেছিলেন ।

                                                                                      তিনি অযৌক্তিক সংখ্যার(irrational number) উপর কাজ করেছিলেন।তিনি ইউক্লিডের দৈর্ঘ্যের সংজ্ঞাটি প্রসারিত করেছিলেন

                                                                                      তিনি ইউক্লিডের দুর্বোধ্য কর্মগুলো অনুবাদ না করলে তার নাম ইতিহাস থেকে মুছে যেতো। তিনিই প্রায় লুপ্ত আর্কিমিডিসকে সর্বপ্রথম বিশ্বসভ্যতার উচ্চস্তরে আসন দেন।

                                                                                      তিনি আর্কিমিডিসের স্পেরিকা বইয়ের প্রথম ও দ্বিতীয় খন্ডের কিছু অংশের ভাষ্য লিখেছিলেন , যার কোনোটাই আজ বেঁচে নেই।পরে, নাসির আল-দীন আল-তুসি (১২০১-১২74৪) আল-মাহানী এবং আল-হারাওয়ির সংস্করণকে বাদ দিয়ে আবু নসর মানসুরের রচনার উপর ভিত্তি করে স্পেরিকার নিজস্ব মন্তব্য লিখেছিলেন।আল-তুসির সংস্করণ আরব বিশ্বে স্ফেরিকার সবচেয়ে বহুল পরিচিত সংস্করণে পরিণত হয়েছিল।

                                                                                      আল-মাহানী আর্কিমিদিসের On the Sphere and Cylinder, book II, chapter 4 এ উত্থিত আরও একটি সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করেছিলেন যেখানে প্রদত্ত অনুপাতে দুটি খণ্ডে বৃত্ত ভাগ করতে হবে।

                                                                                      তাঁর কাজ তাকে সমীকরণের দিকে নিয়ে যায়, যা মুসলিম বিশ্বে “আল-মাহানির সমীকরণ” নামে পরিচিত:

                                                                                      X3+C2b=cx2

                                                                                      যদিও তিনি সমস্যার সমাধান করতে ব্যর্থ হন। পরবর্তী দশম শতাব্দী পর্যন্ত কেউ এই সমস্যা সমাধান করতে পারেনি অবশেষে দশম শতাব্দীর পার্সিয়ান গণিতবিদ আবু জাফর আল-খাজিন কোনিক সেকশন ব্যবহার করে এটি সমাধান করেছিলেন।

                                                                                      গোলক সম্বন্ধে গবেষণামূলক উদ্ভাবনী প্রতিভার জন্য আজো তিনি স্মরণীয় ও বরণীয়। আর্কিমিডিসের প্রবর্তিত ও প্রচলিত গোলক বিষয়ে তিনি গবেষণা করেন। আধুনিক গোলকে যেসব সূত্র ব্যবহার করা হয়, সেসব সূত্রের তিনিই উদ্ভাবক। আর তাই আল-মাহানিকে আধুনিক গোলকের আবিষ্কারক হিসেবে অভিহিত করা হয়। আর্কিমিডিসের গোলক বিষয়ে গবেষণা করতে গিয়ে তিনি যেসব প্রণালী সম্পর্কে আলোচনা করেন, তা এখনো প্রচলিত।

                                                                                      আর্কিমিডিস আয়তনের কোনো নির্দিষ্ট অনুপাত অনুসারে গোলককে বিভিন্ন খণ্ডে বিভক্ত করার পন্থা নির্দেশ করেন। একে ভিত্তি করে আল-মাহানিও গোলককে খণ্ডে খণ্ডে ভাগ করে বিস্তারিত আলোচনা করেন এবং এ বিষয়ে বেশ কিছু নতুন পন্থাও আবিষ্কার করেন। আল-মাহানির আবিষ্কৃত পন্থাগুলো আজো অঙ্কশাস্ত্রে বিশেষ স্থান অধিকার করে। গোলক সম্পর্কিত গবেষণামূলক উদ্ভাবনী প্রতিভাই তার জন্য বিজ্ঞান জগতে স্মরণীয় হয়ে থাকার জন্য যথেষ্ট। তবে এর বাইরেও তার অবদান আছে। তিনি অঙ্কশাস্ত্রে মুন্সিয়ানার পরিচয় দিয়ে ত্রৈমাত্রিক সমীকরণের সম্পাদ্যে ত্রিকোণমিতির সাহায্য নেন, যা সেই সময়ের অঙ্কবিদদের কল্পনার বাইরে। তার মানে তিনি এর পথপ্রদর্শক।
                                                                                      গোলকবিষয়ক আলোচনায় যে বীজগাণিতিক সমীকরণের উদ্ভব হয়, তার সমাধানে আল-মাহানি ত্রৈমাত্রিক কোণের চিহ্ন ব্যবহার করেন। ত্রিকোণমিতির ব্যবহার তার অসাধারণ পাণ্ডিত্যের পরিচয় দেয়। কারণ সেই যুগে ত্রিকোণমিতির ব্যবহার ছিল সবার ভাবনার বাইরে।

                                                                                      আল মাহানী গণিতের ওপর পৃথক দুটি গ্রন্থ লিখেছিলেন একটি হলো:-Fi al-Nisba (“On Relationship”) এবং আরেকটি হলো:- squaring of parabola.

                                                                                      জ্যোতির্বিদ্যায় তাঁর গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ হলো আজিমুথের গণনা।তিনি জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত পর্যবেক্ষণ করতেও পরিচিত ছিলেন।

                                                                                      ইবনে ইউনূস আল-মাহানীর বরাত দিয়ে বলেছেন যে তিনি জ্যোতির্বিজ্ঞানের সাহায্যে তাদের সময় গণনা করেছিলেন। তিনি দাবি করেছিলেন যে পর পর তিনটি চন্দ্রগ্রহণের সূচনা সময় তার অনুমানের অর্ধ ঘন্টার মধ্যে সঠিক ছিল।

                                                                                      তাঁর জ্যোতির্বিজ্ঞানী পর্যবেক্ষণ সংশ্লেষ (conjunctions) সম্পর্কে পাশাপাশি সৌর এবং চন্দ্রগ্রহণ ইবনে ইউনূসের জিজ (জ্যোতির্বিদ্যার টেবিল) এ উদ্ধৃত করা হয়েছিল।

                                                                                      তিনি জ্যোতির্বিদ্যার ওপর একটি গ্রন্থও রচনা করেছিলেন।বইটির নাম Maqala fi ma’rifat as-samt li-aiy sa’a aradta wa fi aiy maudi aradta (“On the Determination of the Azimuth for an Arbitrary Time and an Arbitrary Place”)জ্যোতির্বিদ্যায় তাঁর বেঁচে থাকা এটি একমাত্র কাজ।

                                                                                      তিনি আর একটি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন, যার শিরোনাম On the Latitude of the Stars তবে এটি সম্পূর্ণ হারিয়ে গেছে।

                                                                                      পরবর্তীকালে জ্যোতির্বিদ ইব্রাহিম ইবনে সিনান (908-946) এর মতে আল-মাহানী একটি সৌরঘড়ি ব্যবহার করে ascendant পরিমাপ করার জন্য একটি গ্রন্থও রচনা করেছিলেন

                                                                                      তিনি ৮৮৪ সালে মৃত্যুবরণ করেন।এখনো আল-মাহানি স্মরণীয় ও বরণীয়।

                                                                                      The post [পর্ব ২৮]ইতিহাসের সেরা কিছু মুসলিম বিজ্ঞানী আর তারা যে কারনে বিখ্যাত।[আল মাহানী] appeared first on Trickbd.com.

                                                                                      আর নয় Share IT এখন প্লেস্টোরের মাধ্যমেই এপ-গেমস শেয়ার করতে পারবেন । বাড়তি কোন এপ ছাড়াই ��

                                                                                      Posted:

                                                                                      ShareIT এর সিকিউরিটি [ভালনারিলিবিটির] পর ফাইল শেয়ার এপ নিয়ে অনেকেই দুশ্চিন্তায় ভুগছেন । এরই মধ্যে গুগল প্লেস্টোর তাদের নিউ ফিচার নিয়ে হাজির ।
                                                                                      এখন থেকে আপনারা গুগল প্লেস্টোর দিয়েই এপ গেমস শেয়ার করতে পারবেন ।

                                                                                      এক্ষেত্রে আপনার কোন প্রকার ইন্টারনেট কানেকশনের প্রয়োজন হবেনা । তবে, এই ফিচারটি পেতে হলে আপনার প্লেস্টোর ভার্সন অবশ্যই ২৪.০ বা তার বেশি হতে হবে । তাই যাদের এখনো নিউ আপডেট আসেনি অপেক্ষা করতে হবে নতুন আপডেটের জন্য । যাদের এসে গেছে আপডেট করে নিন ।

                                                                                       

                                                                                      তো কিভাবে প্লেস্টোর দিয়ে এপ গেমস শেয়ার করবেন?

                                                                                      প্রথমেই প্লেস্টোর থেকে My Apps and Games এ যাবেন Share বাটনে ক্লিক করবেন এবং Send করতে চাইলে সেন্ড বাটনে, রিসিভ করতে রিসিভ বাটনে ক্লিক করবেন ।

                                                                                      image

                                                                                      তারপর যে এপ পাঠাতে চান ঐটা সিলেক্ট করে পাঠাতে পারবেন ।

                                                                                       Pro Tip : যারা প্লেস্টোর ভার্সন আপডেট করতে পারছেন না তারা প্লে স্টোরের সেটিংস-এ গিয়ে Play Store version-এ ক্লিক করে অপেক্ষা করুন 😎 অটোম্যাটিক আপডেট নিবে।

                                                                                      Credit:  [ Nahid Hassan Bulbul ] 

                                                                                       

                                                                                      ★★আমার আগের পোষ্ট যারা মিস করেছেন তারা নিচের লিংক থেকে দেখে নিনঃ

                                                                                      ★★ফেসবুক পেইজের ভিডিওতে ইউটিউবের মতো Thumbnail দিন কয়েক সেকেন্ডেই! | ফেসবুকের ভিডিওতে ছবি সেট করুন

                                                                                      ★★আজীবনের জন্য নেটফ্লিক্স প্রিমিয়ামের বিকল্প এপ একদম ফ্রীতে নিয়ে নিন | Android iOS এবং Windows সব প্লাটফর্মের জন্য

                                                                                      ★★নিয়ে নিন মোবাইল দিয়ে অডিও,ভিডিও ডাউনলোড করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সেরা Videoder এপের প্রিমিয়াম ভার্সন! 😱

                                                                                      ★★আপনার কম্পিউটারের নরমাল কীবোর্ডে মেকানিক্যাল কীবোর্ডের সাউন্ড ব্যবহার করুন!

                                                                                      ★★ নিয়ে নিন কম্পিউটারে Screen Record করার জন্য বেস্ট একটি এপ । সাথে স্ক্রিন রেকর্ড করার স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন! (For Windows Linux and Mac Users)

                                                                                      ★★পাবজিতে গ্রেনেড স্কিন নিন কোনপ্রকার UC ছাড়াই । Get PUBG Grenade Skin For Free! 

                                                                                       

                                                                                       

                                                                                       

                                                                                      The post আর নয় Share IT এখন প্লেস্টোরের মাধ্যমেই এপ-গেমস শেয়ার করতে পারবেন । বাড়তি কোন এপ ছাড়াই 😊 appeared first on Trickbd.com.

                                                                                      ওয়েবসাইট কি ? ওয়েবসাইটের কিছু প্রকারভেদ । ওয়েবসাইট বানিয়ে লাভ কি ?

                                                                                      Posted:

                                                                                      বিশ্বের কাছে নিজেকে, কোম্পানিকে, কিংবা কোনো প্রতিষ্ঠান কে তুলে ধরার জনপ্রিয় একটি মাধ্যমে ওয়েবসাইট। একটু খেয়াল করলেই দেখতে পারবেন বড় বড় কোম্পানি গুলোর বেশিরভাগ গুলোরই নিজস্ব ওয়েবসাইট আছে।

                                                                                      ওয়েবসাইট নানান ধরনের হয়ে থাকে, একেক ওয়েবসাইট একেক রকম কাজে প্রয়োজন পড়ে। তার মধ্যে আমার জানা কিছু ওয়েবসাইটের লিস্ট আপনাদেরকে দিয়ে দিচ্ছি। আর হ্যা আজকে আমরা ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করব , প্রথমে আপনাদেরকে ওয়েবসাইটের প্রধান কিছু প্রকারভেদ এবং সেই ওয়েবসাইট গুলো কি কাজে ব্যবহার হয় তা জানিয়ে দিব । এবং সর্বশেষ এই ওয়েবসাইট গুলো থেকে কিভাবে আপনি একটি ইনকাম পাবেন তা ও বলে দিব…

                                                                                      প্রকারভেদ

                                                                                      • ব্লগ / নিউজলেখা – লেখির কাজে ব্যাবহত হয় ব্লগ বা নিউজ ওয়েবসাইট। আমরা যারা লিখতে ভালোবাসি তারা চাইলেই একটি ব্লগ ওয়েবসাইট বানিয়ে তার ইচ্ছা মতো গল্প, কাহিনি, সহ যেকোনো ধরনের পোস্ট লিখতে পারেন। আর নিউজ ওয়েবসাইট ও একি তবে, এটি শুধুমাত্র সংবাদ দেওয়ার জন্য তৈরী করা হয়। আমাদের বাংলাদেশী অনেক নিউজ পোর্টাল ওয়েবসাইট আছে যেগুলো হয়তো আপনিও চেনেন। প্রথম আলো, যুগান্তর, আরো অনেক নিউজ ওয়েবসাইট আছে। চাইলে আপনিও এরকম একটি নিউজ পোর্টাল ওয়েবসাইট তৈরী করে আপনার এলাকায় ঘটে যাওয়া নানান সংবাদ তার মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন।

                                                                                       

                                                                                      • ই-কমার্সশপিং করতে কে না ভালোবাসে? আর তাও আবার শপিং যদি হয় অনলাইনে তাহলে সেটি অনেকটা ভালো হয়। ই-কমার্স ওয়েবসাইট হচ্ছে অনলাইন শপিং এর কাজে ব্যবহত হয়। মনে করুন আপনার একটা প্রতিভা আছে আপনি দর্জি কাজ করে অনেক সুন্দর সুন্দর জামা-কাপড় তৈরী করতে পারেন, সেক্ষেত্রে আপনি চাইলেই একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরী করে তাতে আপনার প্রোডাক্ট গুলো বিক্রি করতে পারেন।

                                                                                       

                                                                                      • সোস্যাল মিডিয়াফেসবুক চেনে না এমন মানুষ পৃথিবীতে খুব কম-ই আছে। ফেসবুকের মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই সামাজিক যোগাযোগ করতে পারি তাই না? শুধু তাই নয় ফেসবুকে আমরা আমাদের নিজেদের প্রোফাইল তৈরী করে সেখানে নানান ছবি পোস্ট করতে পারি৷ হ্যা এই ফেসবুক-ই হলো একটি সোস্যাল ওয়েবসাইট, আপনি চাইলে নিজেই একটি সোস্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট তৈরী করে সেখানে আপনার চেনা মানুষদের নিয়ে একটা কমিউনিটি গড়ে তুলতে পারেন।

                                                                                      আমার জানা প্রধান কিছু ওয়েবসাইটের লিস্ট দিয়েছি, আশা করি ওয়েবসাইট গুলের কাজ কি তা বুঝতে পেরেছেন? এখন আসুন জেনে নেই এই ওয়েবসাইট গুলো বানিয়ে আমাদের লাভ হবে কিভাবে? মানে আমি বলতে চাইছি এই ওয়েবসাইট গুলো থেকে আমাদের কি কোনো ইনকাম আসবে?

                                                                                      ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম

                                                                                      ব্লগ বা নিউজ পোর্টাল ওয়েবসাইট গুলোতে প্রধান ইনকাম হচ্ছে বিজ্ঞাপন বা এডস। আপনি চাইলে গুগল এডসেন্স অথবা অন্য কোনো এডস নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট্টি মনোটাইজ করে ইনকাম করতে পারেন। অথবা সরাসরি কোনো ক্লাইন্ট থেকে বিজ্ঞাপন নিয়ে তার বিনিময়ে কিছু টাকা নিতে পারেন।
                                                                                      আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটরস এর উপর নির্ভর করে ভালো পরিমাণ একটা ইনকাম পাবেন ওয়েবসাইট মনোটাইজ করে।

                                                                                      তবে মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট গুলো আপনি মনোটাইজ করতে পারবেন না। ই-কমার্স, সোস্যাল, এই সকল ওয়েবসাইট গুলো মনোটাইজ এর জন্য উপযুক্ত নয়।

                                                                                      ই-কমার্স ওয়েবসাইটে যদি আপনি শুধুমাত্র আপনার নিজের প্রোডাক্ট বিক্রি করেন তাহলে সেই পোডাক্টের লাভের টাকাটিই আপনার ইনকাম এবং আপনার ই-কমার্স ওয়েবসাইটটি যদি মাল্টিসেলার সিস্টেম হয় মানে যে কেউ তার প্রোডাক্ট আপনার ওয়েবসাইটে বিক্রি করতে পারবে সেক্ষেত্রে অন্য বিক্রেতাদের প্রতিটি বিক্রির উপর আপনি কিছু ভাগ কমিশন রাখতে পারবেন।

                                                                                      ই-কমার্স থেকেই ইনকামের এটিই প্রধান উৎস।

                                                                                      তবে সোস্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট গুলোর ইনকাম আবার ভিন্ন, আপনার সোস্যাল ওয়েবসাইটে যদি মার্কেটিং সিস্টেম থাকে তাহলে ইউজাররা সেই সিস্টেমের মাধ্যমে তাদের প্রতিষ্ঠান কে প্রমোট অথবা তাদের প্রোডাক্টকে বুস্ট করতে পারবে। প্রমোট ও বুস্ট করার জন্য তারা আপনাকে টাকা পেমেন্ট করবে।

                                                                                       

                                                                                      এই ছিলো আমাদের আজকের কন্টেন্ট আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে । এই পোস্টা পড়ার পর কারোর বুঝতে কোথাও সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন ।

                                                                                       

                                                                                      ———-Please Subscribe My Channel———-

                                                                                       

                                                                                      The post ওয়েবসাইট কি ? ওয়েবসাইটের কিছু প্রকারভেদ । ওয়েবসাইট বানিয়ে লাভ কি ? appeared first on Trickbd.com.

                                                                                      করনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন এর জন্য রেজিস্ট্রেশন করুন ঘরে বসে

                                                                                      Posted:

                                                                                      আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই?

                                                                                      আজকে অনেকদিন পর লিখতে বসলাম, বিভিন্ন রকম কাজের চাপে ব্যস্ত থাকায় এখন পোস্ট করা হয় না। আজকের টা একটু স্পেশাল বিদায় পোস্ট করতে বসলাম।

                                                                                      করোনাভাইরাস নিয়ে আমরা সবাই চিন্তিত, বিশেষ করে বাড়ির বয়স্কদের নিয়ে আমরা বেশি চিন্তিত।
                                                                                      চিন্তার কোন কারণ নেই এখন ভ্যাকসিন চলে এসেছে, হয়তো কম বেশি সবাই জানেন। কিন্তু অনেকে হয়তো করণা ভাইরাসের ভ্যাকসিন দেয়ার জন্য কিভাবে নিবন্ধন করতে হয় সেটা জানেন না। তাই আজকে এই পোস্টে সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব ইনশাল্লাহ।

                                                                                      প্রথমে আপনাকে মোবাইল অথবা কম্পিউটার থেকে যেকোন একটা ব্রাউজার ওপেন করতে হবে।

                                                                                      এরপর নিচে দেওয়া এই লিংকে ক্লিক করলে আপনাদের এমন একটা পেজ ওপেন হবে।

                                                                                      এরপর “নিবন্ধন করুন” এ ক্লিক করলে, দেখবেন আপনাকে ধরণ নির্বাচন করতে বলবে। “ধরণ নির্বাচন করুন” এ ক্লিক করুন। আপনার নির্দিষ্ট ধরণ নির্বাচন করুন, এরপর দেখবেন আরো কয়েকটি ট্যাব ওপেন হবে।

                                                                                      দেখবেন জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার, জন্ম তারিখ এবং ছোট একটি ক্যাপচার দিতে বলবে, সবকিছু ঠিকমতো দিয়ে “যাচাই করুন” ক্লিক করুন।

                                                                                      এরপর দীর্ঘমেয়াদী কোন রোগ আছে কিনা সেটা দেখে যদি থাকে সেগুলো হা না থাকলে না দিন।

                                                                                      এরপর আপনার পেশা মোবাইল নাম্বার, ঠিকানা, কোন কেন্দ্রে টিকা দিতে ইচ্ছুক সেটা সনাক্ত করুন। সবশেষে “সংরক্ষণ করুন” ক্লিক করুন

                                                                                      আপনার দেওয়া নাম্বারে একটা কোড বা ওটিপি যাবে সেটা প্রদান করুন। “নিবন্ধন সম্পন্ন করুন” এ ক্লিক করলেই ভ্যাকসিনের জন্য নিবন্ধন হয়ে যাবে।

                                                                                      এরপর টিকা কার্ড নিতে হবে, “টিকা কার্ড সংগ্রহ” ক্লিক করুন।

                                                                                      আবারো এনআইডি কার্ড নাম্বার, জন্ম তারিখ দিয়ে “যাচাই করুন” ক্লিক করলে নাম্বারে আরো একটি একটা ওটিপি যাবে। ওই ওটিপি দিয়ে, “ভ্যাকসিন কার্ড ডাউনলোড” ক্লিক করলেই আপনার ভ্যাকসিন কার্ড দেখতে পাবেন।

                                                                                      আপনাকে মোবাইল নাম্বারে টিকা দানের সময় এবং কেন্দ্র জানিয়ে দেওয়া হবে।

                                                                                      ধন্যবাদ সবাইকে অনেক ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন, সবাই ভাল থাকবেন আল্লাহ।

                                                                                      The post করনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন এর জন্য রেজিস্ট্রেশন করুন ঘরে বসে appeared first on Trickbd.com.

                                                                                      ২০২০-২১ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার বিস্তারিত জেনে নিন।

                                                                                      Posted:

                                                                                      ২০২০-২১ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা। অংশ নিচ্ছে ২০ টি বিশ্ববিদ্যালয়।

                                                                                      আসুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই।

                                                                                      পরীক্ষার তারিখ:

                                                                                      এখনো নিশ্চিত করা হয় নি। পরিস্তিতি খারাপ হলে তারিখ পিছাতে পারে।

                                                                                      যোগ্যতা:

                                                                                      *২০১৯ কিংবা ২০২০ সালে যেসব শিক্ষার্থী এইচএসসি (HSC) বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে তারা ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।

                                                                                      *মানবিক (আর্টস) শাখার শিক্ষার্থীদের এসএসসি (SSC) এবং এইচএসসি (HSC) বা সমমান পরীক্ষায় সর্বনিম্ন মোট জিপিএ ৬ থাকতে হবে।

                                                                                      *ব্যাবসা (কমার্স) শাখার শিক্ষার্থীদের এসএসসি (SSC) এবং এইচএসসি (HSC) বা সমমান পরীক্ষায় সর্বনিম্ন মোট জিপিএ ৬.৫ থাকতে হবে।

                                                                                      *বিজ্ঞান (সায়েন্স) শাখার শিক্ষার্থীদের এসএসসি (SSC) এবং এইচএসসি (HSC) বা সমমান পরীক্ষায় সর্বনিম্ন মোট জিপিএ ৭ থাকতে হবে।

                                                                                      দ্রষ্টব্য:যে কোনও পরীক্ষায় (SSC বা HSC) জিপিএ ৩ এর কম থাকলে তিনি আবেদন করতে পারবেন না।

                                                                                      বাছাই পদ্ধতি:

                                                                                      প্রাথমিক যোগ্যতা থাকলেও ভর্তি হতে আগ্রহী বা ইচ্ছুক সব পরীক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন না। তবে উল্লেখিত যোগ্যতা অনুযায়ী, ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। এর জন্য আলাদাভাবে কোনো টাকা লাগবে না। তবে শুধুমাত্র আবেদনের পর বাছাই করা প্রার্থীরাই এই ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন।

                                                                                      আবেদন করা প্রার্থীদের স্ক্রিনিং অর্থাৎ যাচাই বাছাই করে নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রার্থীদের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হবে। যেসব শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার যোগ্য হবেন, তাঁদের সেটি জানিয়ে দেওয়া হবে। তারপর যোগ্য প্রার্থীরা ৫০০/- টাকা ফি দিয়ে পুনরায় আবেদন করবেন এবং এসব শিক্ষার্থীরাই ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারবেন।

                                                                                      প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্র থাকবে। মূলত, এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে বসার ধারণ ক্ষমতা বা ব্যবস্থা অনুযায়ী ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রার্থী বাছাই করা হবে। ভর্তি হতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা তাঁদের সুবিধামতো কেন্দ্র পছন্দ করতে পারবেন।

                                                                                      তবে এ পরীক্ষায় কেউ পাস বা ফেল করবেন না। সবাই পরীক্ষার ভিত্তিতে একটি স্কোর পাবেন এবং এই স্কোর অনুযায়ী ভর্তি নেওয়া হবে।

                                                                                      মান বন্টন:

                                                                                      বিজ্ঞান:

                                                                                      *পদার্থবিজ্ঞান=20
                                                                                      *রসায়ন=20
                                                                                      *বাংলা=10
                                                                                      *ইংরজী=10
                                                                                      *জীববিজ্ঞান-গণিত এবং
                                                                                      আইসিটি * =40
                                                                                      (আইসিটি, গণিত ও জীববিজ্ঞান যেকোন দুটি বিষয় পরীক্ষা হবে।)

                                                                                      ব্যবসা:

                                                                                      *অ্যাকাউন্টিং=২৫
                                                                                      *ম্যানেজমেন্ট=২৫
                                                                                      *বাংলা=১৩
                                                                                      *ইংরেজী=১২
                                                                                      *আইসিটি=২৫

                                                                                      মানবিক:

                                                                                      *বাংলা=৪০
                                                                                      *ইংরেজী=২৫
                                                                                      *আইসিটি=৩৫

                                                                                      অংশগ্রহণকারী বিশ্ববিদ্যালয়

                                                                                      ১. ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: কুষ্টিয়া, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.iu.ac.bd

                                                                                      ২. শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: ৩১১৪ বিশ্ববিদ্যালয় এভিনিউ, সিলেট, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.sust.edu

                                                                                      ৩. হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: দিনাজপুর -৫২০০, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.hstu.ac.bd

                                                                                      ৪. মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: সন্তোষ, টাঙ্গাইল – ১৯০২, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.mbstu.ac.bd

                                                                                      ৫. খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: শের-ই-বাংলা রোড, খুলনা ৯২০৮, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.ku.ac.bd

                                                                                      ৬. নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সোনাপুর, বিশ্ববিদ্যালয় রোড, নোয়াখালী ৩৮১৪, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.nstu.edu.bd

                                                                                      ৭. জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: ৯,১০ চিত্তরঞ্জন এভে, ঢাকা ১১০০, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.jnu.ac.bd

                                                                                      ৮. কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা-৩৫০৬, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.cou.ac.bd

                                                                                      ৯. জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: জাতীয় কাবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.jkkniu.edu.bd

                                                                                      ১০. যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: ১ চুরমোনকাঠি – চৌগাছা রোড, যশোর, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.just.edu.bd

                                                                                      ১১. বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর
                                                                                      ঠিকানা: রংপুর সিটি বাইপাস, রংপুর ৫৪০০, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.brur.ac.bd

                                                                                      ১২. পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: রাজাপুর, ঢাকা – পাবনা হাইওয়ে, পাবনা ৬৬০০, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.pust.ac.bd

                                                                                      ১৩. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
                                                                                      ঠিকানা: গোপালগঞ্জ, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.bsmrstu.edu.bd

                                                                                      ১৪. বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: কর্নোকাঠি, ঢাকা – পটুয়াখালী হাই ওয়ে, বরিশাল ৮২০০, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.bu.ac.bd

                                                                                      ১৫. রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বেদবেদী, রাঙ্গামাটি -৪৫০০, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: rmstu.edu.bd

                                                                                      ১৬. রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: শাহজাদপুর-খুকনি রোড, শাহজাদপুর, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.rub.ac.bd

                                                                                      ১৭. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: কালিয়াকৈর, গাজীপুর, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.bdu.ac.bd

                                                                                      ১৮. শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: নেত্রকোনা জেলা, ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.shu.edu.bd

                                                                                      ১৯. বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: মেলান্দহ উপজেলা, জামালপুর জেলা, বাংলাদেশ

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.bsfmstu.ac.bd

                                                                                      ২০. পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
                                                                                      ঠিকানা: ঢাকা – পটুয়াখালী হাইওয়ে, ৮৬০২

                                                                                      অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: www.pstu.ac.bd

                                                                                      সমাপ্ত।

                                                                                      The post ২০২০-২১ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার বিস্তারিত জেনে নিন। appeared first on Trickbd.com.

                                                                                      Post a Comment

                                                                                      0 Comments