Search box..

কিভাবে ভালমানের তরমুজ চিনবেন, কিছু লক্ষন দেখে বুঝে নিন।

কিভাবে ভালমানের তরমুজ চিনবেন, কিছু লক্ষন দেখে বুঝে নিন।


কিভাবে ভালমানের তরমুজ চিনবেন, কিছু লক্ষন দেখে বুঝে নিন।

Posted:

আসসালামুআলাইকুম।আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন।প্রতিবারের মতো আবারো আপনাদের মাঝে আরেকটি আর্টিক্যাল নিয়ে হাজির হলাম।টাইটেল দেখে অনেকে হয়তো বুঝে গেছেন, আজকে কোন বিষয় আপনাদের মাঝে লিখতে যাচ্ছি। আজকের বিষয় হলো,কিভাবে ভালমানের তরমুজ চিনবেন। আমরা ছোট-বড় সবাই তরমুজ চিনে থাকি। এই রমযান মাসে ইফতারের তালিকায় একটি তরমুজ থাকলে প্রশান্তি আসে। এই গরমে তরমুজ খেলে অনেক ভাল লাগে। বর্তমানে তরমুজ এর দাম নিয়ে অনেক কিছু হয়ে গেল। তরমুজে বিভিন্ন পুস্টিগুন ও পুস্টিউপাদান বৃদ্ধমান রয়েছে। আমরা অনেক সময় তরমুজ কেনার আগে বুঝতে পারি না,যে ভাল তরমুজ কিনতেছি নাকি। আজকে আপনাদের কিছু লক্ষন সম্পর্কে জানাব,আপনি এই লক্ষন গুলো অবলম্বন করে তরমুজ কিনলে বুঝতে পারবেন, যে কোনটা ভাল তরমুজ। আজকের লক্ষনগুলো যদি মেনে তরমুজ কেনেন,তাহলে ভাল মানের তরমুজ আপনি পাবেন। ভাল মানের তরমুজ কেনার আগে এই লক্ষন গুলো ফলো করলেই আপনি পাবেন ভালমানের তরমুজ। কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক, যে ভাবে ভাল মানের তরমুজ চিনবেনঃ

১) তরমুজ কেনার আগে তরমুজ টি টোকা দিবেন,টোকা দিলে আপনি বুঝতে পারবেন যে তরমুজটি রসালো নাকি ফাপাঁ।টোকা দিলে যদি ভারি শব্দ হয় তাহলে বুঝবেন এই তরমুজ টি রসালো। আবার টোকা দিলে যদি মনে হয় ফাপাঁ তাহলে বুঝবেন এই তুরমুজটির রস কম। তাই তরমুজ কেনার আগে প্রথম টোকা দিয়ে দেখবেন।

২) তরমুজ কেনার আগে আরেকটি দিকে লক্ষ্য রেখে তরমুজ কিনবেন। লম্বাটে আকারের তরমুজে রস বেশি থাকে। এছাড়া ও গোলাকার তরমুজ বেশি মিস্টি হয়ে থাকে।তরমুজ কেনার আগে এই দুটি দিক অবশ্যই জানা উচিৎ।

৩) তুরমুজ কেনার আগে ভাল ভাবে তরমুজ এর বোটাঁর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। তরমুজ এর বোটাঁর যদি শুকনা হয়,তাহলে বুঝতে হবে এই তরমুজটি পাকা।এছাড়া ও যদি বোটাঁ দেখে বোঝেন যে তাজা ও সবুজ।তাহলে বুঝবেন এই তরমুজ পাকার আগেই তুলে আনা হয়েছে। তরমুজ এর বোটাঁ শুকনা দেখে কিনবেন। এদিকে লক্ষ্য বেশি দেয়া উচিৎ।

৪) তরমুজ খুব বড় কিন্তু অতিরিক্ত ছোট নয়, বিশেষ করে মাঝারি সাইজের তরমুজ কিনলে ভাল হয়। তাই তরমুজ কেনার আগে এদিকগুলোর দিকে বেশি লক্ষ্য রেখে তরমুজ কেনা উচিৎ। এই দিকগুলোর দিকে লক্ষ্য রাখলে তরমুজ কিনে ঠকে যাওয়ার আশাঙ্কা থাকে না।

৫) তরমুজ এর একটি অংশ মাটির স্পর্শে থাকে। একটি দিকে খেয়াল রাখতে হবে,যে অংশ মাটির সাথে ছিল সেই অংশ যেন গাঢ হলুদ হয়। কারন সেই অংশ গাঢ হলুদ হলে সেই তরমুজ পাকা।

৬) ছোট তরমুজ কেনেন বা বড় তরমুজ কেনেন তরমুজ ভারি হওয়া চাই।তরমুজ ভারি মানে সেই তরমুজে রস বেশি। তরমুজ কেনার আগে এই দিকগুলোর দিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।

টেকনিক্যাল বিষয়ে যাবতীয় ভিডিও ও সমাধান পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুনঃ

Youtube Channel

আজ এ পযন্ত,
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জ্ঞান আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেস্টা করি।
পরবর্তী আর্টিক্যাল এর জন্য অপেক্ষা করুন, আবারো ভাল কিছু নিয়ে হাজির হবো।
সে পযন্ত ভাল থাকুন,সুস্থ থাকুন।

যে কোনো প্রয়োজনে আমার সাথে ফেসবুকে যোগাযোগ করতে চাইলেঃ- Sk Shipon

ধন্যবাদ

The post কিভাবে ভালমানের তরমুজ চিনবেন, কিছু লক্ষন দেখে বুঝে নিন। appeared first on Trickbd.com.

ব্লগার নাকি ওয়ার্ডপ্রেস? কোনটি বেছে নিবেন ব্লগিং করার জন্য?

Posted:

কোনটা বেশি ভালো! ব্লগার নাকি ওয়ার্ডপ্রেস এ নিয়ে প্রশ্ন জাগেনি এরকম মানুষ খুবই কমই আছেন!

তোহ আজ আমি আপনাদের দেখাবো ব্লগ এবং ওয়ার্ডপ্রেস এর কিছু advantage and disadvantage যার দ্বারা আপনি বুঝতে পারবেন যে কোনটা আসলে ভালো!

প্রথমে কথা বলা যাক ব্লগার নিয়ে-

Advantage of Blogger:-

১.এটা আসলে ফ্রি এর জন্য আপনাকে কোন হোস্টিং কিনতে হবে নাহ! অর্থাৎ প্রতি মাসে ব্লগিং এর জন্য আপনাকে কোন হোস্টিং কিনতে হবে নাহ!

২.এটা এক্সেস খুবই ইজিলি নেওয়া যায় অর্থাৎ আপনি যদি নতুন হন তাহলে আপনি খুব সহজেই এটা ব্যবহার করতে পারবেন!

৩. ওয়েবসাইটের একটা খারাপ দিক হলো যখনই আপনি এডসেন্স কিংবা অন্য কোন এডস নেটওয়ার্ক এর জন্য রিকুয়েস্ট দিলেন তখন বাজে হোস্টিং এর কারনে ডাউন হয়ে যায়!

কিন্তু ব্লগ কখনও ডাউন হয় নাহ কারন এটা গুগল সার্ভার দিয়ে হোস্ট করা হয়!

৪.এটা ১০০% ট্রাস্টেড!

৫. আপনি(.Blogspot.com/in) ডোমেইন গুলা ফ্রিতে লাইফটাইম ব্যবহার করতে পারবেন!

৬. আপনি যেকোন টেমপ্লেট কিনার জন্য কোন এক্সট্রা খরচ করতে হবে নাহ! অর্থাৎ আপনি ফ্রিতেই পাবেন!

Disadvantage of blogger:-

১. এখানে এসইও করার কিছু লিমিটেশন আছে!

২. একটা সবচেয়ে খারাপ জিনিস হলো ব্লগিং এর যে আপনার যদি এডসেন্স একাউন্ট থাকে তাহলে এটা সেফ করার মতো ব্লগিং এ কোন প্লাগিন নেই!

৩. ব্লগার তাদের ইউজারদের জন্য কোন লেটেস্ট আপডেট দেয় নাহ! তার মানে হলো আপনি যদি কোন আপডেট না পান তাহলে আপনাকে দিনের পর দিন অল্ড ভার্সনই ব্যবহার করতে হবে!

৪. ব্লগিং সাইট এসইও করার জন্য কোন প্লাগিন নেই যার কারনে আপনি আপনার সাইটটি খুব সহজেই এসইও করতে পারেন!

এখন কথা বলা যাক ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে!

Advantage Of wordpress:-

1. আপনার সাইটটি এসইও করার জন্য আপনি অনেক ফ্রি প্লাগিন পাবেন যেগুলা ব্যবহার করলে আপনি খুব সহজেই আপনার সাইটটি এসইও করতে পারবেন!

২. আপনি আপনার ব্লগটিকে কাস্টমাইজ করতে পারবেন পুরোপুরি প্রোফেশনালভাবে! এছাড়াও ওয়ার্ডপ্রেসে পাবলিশ করা স্ট্যাটাস স্বাচ্ছন্দ মত সাজাতে পারবেন

৩. তাছাড়া আপনি এখানে অনেক ভালে ভালো প্লাগিন পাবেন আপনার এডসেন্স একাউন্ট সেফ করার জন্য! কারন আপনার এডসেন্সের একই এডে অনেকবার ক্লিকের কারনে ব্লক হয়ে যেতে পারে!

৪. ওয়ার্ডপ্রেস আপনাকে অল টাইম আপডেট দিবেয কারন তারা চায় তাদের সার্ভিসটা ইউজারদের কাছে আরো ভালোভাবে পৌঁছে দিতে! এবং ইউজাররা যাতে আরো উদ্বুদ্ধ হয়!

Disadvantage of wordPress.

২. প্রথমেই আপনাকে একটা ডোমেইন এবং ভালো মানের হোস্টিং কিনতে হবে!

২. যদি আপনার হোস্টিং ভালো না হয় তাহলে যেকোন সময় আপনার ওয়েবসাইটটি ডাউন হয়ে যেতে পারে! যার কারনে ভালো এবং উন্নতমানের হোস্টিং কিনতে হয়! যদিও তা অনেক ব্যয়বহুল!

৩. যদি আপনি নতুন হন তাহলে এটা ব্যবহার করা অনেক কষ্টসাধ্য! আপনাকে অনেক কষ্ট করে এটা পুরোপুরি নিজের আয়ত্তে আনতে হবে!

৪. ওয়েবসাইট এর সুন্দর লোক দেওয়ার জন্য নিশ্চয় একটা ভালো থিমের প্রয়োজন! আর আপনি যদি ভালো কোন থিম ব্যবহার করতে চান তাহলে এটা জন্যও আপনাকে অনেক খরচ পে করতে হবে!

এখন জেনে নিন আমার ব্লগার নাকি ওয়ার্ডপ্রেস কোনটি বেছে নিবেন ব্লগিং করার জন্যমতামতঃ-

আমি আসলে ব্লগিংকেই বেশি প্রাধান্য দেবো! কিছু ক্ষেত্রে! কারন এখানে আপনি ফ্রি ডোমেইন পাবেন! তাছাড়া আপনাকে হোস্টিং কোন খরচ করতে হবে নাহ!

তাছাড়া আপনি যদি নতুন হন তাহলে ব্লগিংই ব্যবহার করবেন কারন এক্সট্রা কোন খরচ এতে আপনার হবে নাহ! তারপর আপনি ব্লগিং থেকে আয় করে সিদ্বান্ত বদলাতে পারেন!

এবং যদি আপনার কাছে ডলার থাকে তাহলে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করতে পারেন! কারন এটা খুবই সহজেই কয়েকটা প্লাগিন দ্বারা আপনার ওয়েবসাইটটিকে রেঙ্ক করাতে সাহায্য করবে!

এটা বললে ভুল হবে যে শুধু ওয়ার্ডপ্রেস সাইট গুগলে রেঙ্ক করে! অনেক ব্লগ ওয়েবসাইটও আছে যেগুলাও গুগলে খুব সহজেই রেঙ্ক করে! সেটা আপনার ক্ষেত্রেও হবে যদি আপনি আপনার কনটেন্টে ফোকাস দেন এবং ভালোভাবে কাজ চালিয়ে যেতে পারেন!

তাছাড়া ব্লগিং এবং ওয়ার্ডপ্রেস এ অনেক ডিফারেন্ট আছে! এখন আপনিই সিদ্ধান্ত নিন আপনি কোনটা ইউজ করবেন! দু’টিই ভালো! আপনি যদি ভালোভাবে কাজ করেন তাহলে আপনিও একদিন না একদিন এমনিতেই সাকসেস হবেন!

তোহ আজ এই পর্যন্ত আশা করি ভালো লেগেছে! ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য!

The post ব্লগার নাকি ওয়ার্ডপ্রেস? কোনটি বেছে নিবেন ব্লগিং করার জন্য? appeared first on Trickbd.com.

কাঠবিড়ালী (Kathbirali) মুভি বাংলা রিভিউ এর সাথে HDRip ডাউনলোড লিংক

Posted:

  সিনেমা নাম: কাঠবিড়ালী
চিত্রনাট্য ও পরিচালনা: নিয়ামুল মুক্তা
অভিনয়: অর্চিতা স্পর্শিয়া, আসাদুজ্জামান আবীর, সাইদ জামান শাওন, শিল্পী সরকার অপু, একে আজাদ সেতু, শাহরিয়ার ফেরদৌস সজীব, হিন্দোল রায়, তানজিনা রহমান তাসনিমসহ আরও অনেকেই।
প্রযোজনা: চিলেকোঠা ফিল্মস
মুক্তির তারিখ: ১৭ জানুয়ারি, ২০২০
রেটিং: 6.5/১০

কাহিনিসূত্র :গ্রামের সহজ-সরল ও দূরন্ত যুবক হাসু। গ্রামের চিরচেনা সবুজ প্রকৃতির বুকে বেড়ে ওঠা হাসুর জীবন দর্শন অনেক টা প্রকৃতির মতোই সরল অকৃত্রিম। এবং হাসুর জীবন গুরুত্বপূর্ণ মানুষ বলতে রয়েছে দুজন। একজন তার ভালোবাসার মানুষ 'কাজল' ও আরেক জন তার ছোট্ট বেলার বন্ধু 'আনিস'। একসময় হাসু ও কাজলের প্রেম পূর্ণতা পায়। এবং শুরু হয় দু'জনের মধুর সংসার। কিন্তু জীবনটাকে হাসু যতটা সহজ ভাবে দেখে জীবনটা কি ততটাই সহজ? অভাব অনাটন হিংসা ও লোভ-লালসা মত জীবন সংসারে হাসুর এই সহজ-সরল রোমান্টিক জীবন ধারা আর কতক্ষণ ই বা টিকে থাকবে? জানতে হলে আপনাকে দেখাতে হবে এই অসাধারণ রোমান্স, রহস্য আর চমকে ভরা 'কাঠবিড়ালী' সিনেমাটি।

শুরুটা দেখে মনে হবে চিত্রনাট্যকার শুধুই এক নিছক প্রেমের গল্প বেঁধেছেন। তবে ধীরে ধীরে তা মোড় নেবে বিশ্বাস ভাঙা। এরপর প্রতিশোধ আর শেষ হবে পরকীয়া প্রেমের এক করুণ পরিণতির মাধ্যমে। এক কথায় সাদামাটা এক প্রেমের গল্প রহস্যে মোড়ানো থ্রিলারে শেষ করেছেন সিনেমাটির পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার নিয়ামুল মুক্তা।

নির্দেশনায় : সিনেমা টির পরিচালনায় ছিলেন নিয়ামুল হাসান মুক্তা এবং 'কাঠবিড়ালী' ই হচ্ছে নিয়ামুল এর পরিচালনায় প্রথম সিনেমা। এবং প্রথম সিনেমা তেই তিনি তার পরিচালনায় মেধার দারুণ ছাপ রেখে গেছেন। সিনেমায় তার কাজ ছিলো সত্যি ই প্রসংশনীয়। নিয়ামুল মূলত বাংলাদেশের ছয়টি ঋতুর প্রকৃতিক সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছিলেন। এবং এক্ষেত্রে তিনি বেশ সফলই হয়েছেন বটে। এছাড়া তিনি এর আগে আমাদের দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা 'রেদওয়ান রনি'র সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন।

সিনেমার ইতিবাচক দিক : 'কাঠবিড়ালী' সিনেমার গল্প ও চিত্রনাট্যই হচ্ছে এর সবচেয়ে বড় ইতিবাচক দিক। আর থ্রিলার ঘরানার সিনেমার রিভিউ দেওয়া টা বেশ মুসকিল। কেননা রিভিউ তে একটু কথার এদিক ওদিক হলেই সিনেমার গুরুত্বপূর্ণ প্লট টুইস্ট স্পয়লার হয়ে যাবে। তার গোটা সিনেমা দেখার মজাটা নষ্ট হয়ে যাবে। তাই চাইলেও সিনেমা অনেক ইতিবাচক দিক গুলোই ভালো ভাবে বলতে পারছি না।

চূড়ান্ত রায় : বেশি কথা না বলে শুধু একটা কথা বলব কাঠবিড়ালী সিনেমার গল্পের মূল বিষয় টি বাংলাদেশী সিনেমার প্রক্ষাপটে একেবারে আনকোরা নতুন একটা ভাবনা ছিলো। মানুষের শারীরিক মানসিক ও দৈহিক চাহিদা ও জটিলতার মতো সেনসিটিভ বিষয় কে যেভাবে নান্দনিক ও সাহসীকতার সাথে এই সিনেমায় দেখিয়েছেন নবাগত পরিচালক। তা আমি বাংলাদেশী সিনেমার এর আগে কোনদিন দেখিনি।

অভিনয় : কাঠবিড়ালী সিনেমায় মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন অর্চিটা স্পর্শিয়া, আসাদুজ্জামান আবির, সাইদ জামান শাওন, শাহরিয়ার ফেরদৌস সজীব, হিন্দোল রায়, এ কে আজাদ শেতু প্রমুখ। মুভিতে সব শিল্পীরাই তাদের নিজেদের জায়গায় থেকে অভিনয়ে সেরা পারফরম্যান্স টাই দিয়েছেন।

মিউজিক : আর শেষ এই সিনেমার মিউজিক নিয়ে একটু আলাদা ভাবে কথা না বললেই নয়। মুভিটিতে ইমন চৌধুরীর সংগীত পরিচালনায় সিনেমায় ব্যবহৃত তিনটি গানই♬ ছিলো অসম্ভব শ্রুতিমধুর। এগুলো ভিতর 'পতি' ও 'সুন্দর কন্যা' এই দুটো গান আমার কাছে সবচেয়ে ভালে লেগেছে।

 

যারা এখনো দেখেনি তাদের জন্য ডাউনলোড লিংক দিলামঃ Download In 720P Quality

এরকম নতুন নতুন মুভি পেতে আমাদের মুভি সাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন

The post কাঠবিড়ালী (Kathbirali) মুভি বাংলা রিভিউ এর সাথে HDRip ডাউনলোড লিংক appeared first on Trickbd.com.

টেন মিনিট স্কুল এর স্মার্ট ক্যারিয়ার – সোহান হায়দার Pdf Book

Posted:

Hello👋

কেমন আছেন সবাই….

আজকে 10 minute School এর সোহান হায়দার এর লেখা স্মার্ট ক্যারিয়ার বইটির PDF শেয়ার করবো

বইটি কিভাবে ব্যবহার করতে হবে

স্মার্ট ক্যারিয়ার এ আপনাকে স্বাগতম। এই বইটির মূল উদ্দেশ্য হল, চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতার ভিড়ে আপনার জন্যে একটি সুন্দর ক্যারিয়ারের ভিত্তি গড়ে দেওয়া। আমার এবং পরিচিত আরো অনেকের অভিজ্ঞতা থেকে এই বইটি লেখা। ক্যারিয়ারের শুরুতে কিছু জিনিস না জানার কারণে চাকরি পেতে দেরি হয়, পেলেও মনের মত পোস্ট বা স্যালারি হয় না, সব মিলিয়ে অনেকেই আটকে যান অপছন্দের কোন জায়গায়। ব্যাঙ্ক ব্যালেন্সটা যত মোটা হতে পারতো তার চাইতে কম থেকে যায়।


আবার কেউ কেউ শুরুটাই করেন দুর্দান্তভাবে। কেউ কেউ অনেক চড়াই উত্রাইয়ের পর পছন্দমত জায়গায় এসে দাঁড়ান। আপনার ক্যারিয়ারের শুরুতে যাতে এত কনফিউশন না থাকে, সেটা নিশ্চিত করাই আমাদের অন্যতম লক্ষ্য। যাতে করে আপনি সঠিক পথে নিজেকে এগিয়ে নিতে পারেন একটি স্মার্ট ক্যারিয়ারের পথে।

পড়া শুরুর আগে কিছু জিনিস জেনে নিলে আপনার পড়তে আরো ভালো লাগবে।

বইটি কাদের জন্যে

চাকরির জন্যে প্রস্তুতি নিচ্ছেন এমন ইউনিভার্সিটি ছাত্রছাত্রীদের জন্যে। এই বইটি ক্যাম্পাস থেকে প্রথম চাকরি পাবার পর হ্যান্ডশেক পর্যন্ত আপনাকে নিয়ে যাবে ইয়ং প্রফেশনালরাও পড়ে দেখতে পারেন, তাদের জন্যে ক্যারিয়ার প্ল্যানিং, পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং, স্যালারি নেগোসিয়েশন, নেটওয়ার্কিং চ্যাপ্টার গুলি খুবই কাজে লাগবে। সবশেষে, যাঁরা ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং করেন বা এই বিষয়ে কথা বলেন, তাঁদের জন্যেও বইটি উপকারি হবে।

ডাউনলোড

বই টির PDF ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন

ধন্যবাদ সবাইকে
আর হ্যা এমন আরো রিসোর্স পেতে যুক্ত হতে পারেন আমাদের সাথে

The post টেন মিনিট স্কুল এর স্মার্ট ক্যারিয়ার – সোহান হায়দার Pdf Book appeared first on Trickbd.com.

ড্রিপ ফ্রিজে যে খাবারগুলো দীর্ঘদিন রেখে খাওয়া বিপদজনক, জেনে নিন।

Posted:

আসসালামুআলাইকুম।আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন।প্রতিবারের মতো আবারো আপনাদের মাঝে আরেকটি আর্টিক্যাল নিয়ে হাজির হলাম।টাইটেল দেখে অনেকে হয়তো বুঝে গেছেন, আজকে কোন বিষয় আপনাদের মাঝে লিখতে যাচ্ছি। আজকের বিষয় হলো,ড্রিপ ফ্রিজে যে খাবারগুলো দীর্ঘদিন রেখে খাওয়া বিপদজনক। আমরা অনেক সময় আমাদের ড্রিপ ফ্রিজে খাবার দীর্ঘদিন রেখে পরে বের করে খাই। তবে এমন কিছু খাবার রয়েছে যে খাবার গুলো ড্রিপ ফ্রিজে রেখে খাওয়া বিপদজনক, না খাওয়া অনেক ভাল। আজকে এমন কিছু খাবার গুলো সম্পর্কে আলোচনা করব। আমাদের অসর্তকতার কারনে আমরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হই। বিভিন্ন খাবার যেগুলোতে রয়েছে বিশাক্ত উপাদান এই খাবার গুলো না জেনে আমরা খেয়ে থাকি।এই সমস্ত কারনে নানা রোগ বাসা বাধে আমাদের শরীরে। কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক,ড্রিপ ফ্রিজে যে খাবার গুলো দীর্ঘদিন রেখে খাওয়া বিপদজনকঃ

১) অনেকদিন যাবত মাংস ফ্রিজে রেখে দেয়ার পর দেখবেন মাংস এর রঙ ফ্যাকাশে হয়ে গেছে। এই ধরনের মাংস না খাওয়াই অনেক ভাল। এই সমস্ত খাবার আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এছাড়া ও অনেক সময় দেখবেন মাংস এর ভাজে ভাজে বরফ এর ক্ষুদ্র কণা ও জমে আছে। মাংস ভাল করে প্যাকেট করে ড্রিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করবেন। এছাড়া ও মাংস দীর্ঘদিন ড্রিপ ফ্রিজে রেখে খাবেন না।

২) আমরা অনেক সময় আইসক্রিম ফ্রিজে রেখে দেই। অনেকে আবার অনেকগুলো আইসক্রিম কিনে ড্রিপ ফ্রিজে রেখে দেয়। তবে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে, চার মাস এর বেশি আইসক্রিম ফ্রিজে রাখা উচিৎ না। চার মাস এর বেশি আইসক্রিম যদি ফ্রিজে রেখে খান, তবে অনেক ধরনের রোগ হতে পারে। পেটের সমস্যা ও হতে পারে। তাই আমাদের উচিৎ আইসক্রিম দীর্ঘদিন ফ্রিজে না রাখা।

৩) অনেকে ব্রেড ফ্রিজে রেখে দিই। তবে ছয় মাসের বেশি ব্রেড ফ্রিজে রাখা উচিৎ না। কারন এ ধরনের খাবার আমাদের স্বাস্থের জন্য খুই ক্ষতিকর। আমরা যদি ব্রেড ফ্রিজে রাখি,ছয়মাস হয়ে গেলে সেটি আর খাব না।

৪) আমরা অনেক সময় বেশি করে সবজি কিনে ফ্রিজে রেখে দিই। তবে আমাদের কিছু সাবধানতা অবলম্বন করে ফ্রিজে সবজি রাখতে হবে৷ অনেক সময় দেখা যায়, ফ্রিজে রাখা সবজি তে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বরফ কণা জমে গেছে, তাহলে সেই সবজি না খাওয়া ই ভাল। তিন মাসের বেশি সময় সবজি রেখে খাওয়া যাবে না। তাই দীর্ঘদিন সবজি ড্রিপ ফ্রিজে না রাখাই ভাল।

৫)আমরা অনেক সময় কফি গুড়া ফ্রিজে রেখে দিই।তবে একটা দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে তিন মাসের বেশি সময় কফি গুড়া ফ্রিজে রাখা উচিৎ না। তিন মাসের বেশি যদি হয়ে থাকে,তবে ফ্রিজ থেকে ফেলে দেয়া উচিৎ কফি গুড়া।

৬) অনেক সময় দেখা যায়,ফ্রিজে আমরা দীর্ঘদিন খাবার রেখে দিয়েছি। কবে রেখেছি খাবার মনে নাই৷ এই সমস্ত খাবার না খাওয়াই অনেক ভাল৷ কারন এই খাবার গুলো আমাদের স্বাস্থের জন্য খুব ই ক্ষতিকর।

৭) শরবতে বরফ কিউব ছেড়ে দিয়ে খাওয়ার প্রশান্তি ই আলাদা। তবে অনেক দিন থাকা বরফ কিউব না খাওয়াই অনেক ভাল। এ দিকে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে।

টেকনিক্যাল বিষয়ে যাবতীয় ভিডিও ও সমাধান পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুনঃ

Youtube Channel

আজ এ পযন্ত,
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জ্ঞান আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেস্টা করি।
পরবর্তী আর্টিক্যাল এর জন্য অপেক্ষা করুন, আবারো ভাল কিছু নিয়ে হাজির হবো।
সে পযন্ত ভাল থাকুন,সুস্থ থাকুন।

যে কোনো প্রয়োজনে আমার সাথে ফেসবুকে যোগাযোগ করতে চাইলেঃ- Sk Shipon

ধন্যবাদ

The post ড্রিপ ফ্রিজে যে খাবারগুলো দীর্ঘদিন রেখে খাওয়া বিপদজনক, জেনে নিন। appeared first on Trickbd.com.

লক ডাউনে সময়কে কাজে লাগান ৩ উপায়ে

Posted:

আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। চলুন কাজের কথায় চলে যাইঃ

এই করোনাকালীন লক ডাউনে বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে সময় পার করছেন। এই সময় টা কাজে লাগিয়ে কিভাবে নিজেকে অন্যদের থেকে এগিয়ে নিবেন সেটাই আজ আলোচনা করবো।

১। কোরআন শিখুন
হয়তো আপনি এখন যুবক। আপনার এখন কোরআন শেখার প্রয়োজনীয়তা অনুভব না ও হতে পারে, তবে আপনি যখন বয়স্ক হবেন তখন আপনি কোরআন শেখার গুরুত্ব অনুভব হলেও ওই বয়সে কোরআন শেখা এতো সহজ নয়। তখন আফসোস করবেন হায় রে সময়টা যদি কাজে লাগাতাম। কোরআন শেখার ফযিলত সম্পর্কে আমরা কম বেশি অনেকেই জানি।

তাই এই এই ঘর বন্দি সময়ে কোরআন শিখুন।
চাইলে নিচের লিংক থেকে ৯৬% ছাড়ে টেন মিনিট স্কুলের কোরআন শিক্ষা কোর্সটি ঘরে বসে করে কোরআন শিখতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
Course link: ২৪ ঘন্টায় কোরআন শিখি

২। ইংরেজিতে কথা বলা শেখা
ইংরেজিতে যারা কথা বলতে পারে তারা বেশিরভাগ চাকরিতে অগ্রাধিকার পেয়ে থেকেন।আপনি বিদেশ যাবেন ইংরেজি জানলে ভালো কাজ পাবেন। আপনি ফ্রিল্যাসিং করবেন ইংরেজি জানতে হবে। তাই এই সময়ে ইংরেজি শিখে নিজের দক্ষতা বাড়ান।

আমার ব্লগ সাইট বিকল্প বিদ্যালয়ে ফ্রিতে ইংরেজি শেখাতে পর্ব আকারে স্পোকেন ইংলিশ লেসন লিখছি। চাইলে আমার সাইট থেকেই ইংরেজি শেখা সম্ভব ইনশাআল্লাহ।

আমার সাইট লিংকঃ পর্ব ০১: স্পোকেন ইংলিশ কোর্স ইন বাংলাদেশ

৩। বই পড়ার অভ্যাস ঘরে তুলুন
এই সময়ে আপনি বিভিন্ন ইসলামিক ও শিক্ষামূলক বই পড়ে বই পড়ার অভ্যাস ঘুরে তুলতে পারেন। দিনে কম ৩০ মিনিট বই পড়ুন। “Enjoy your life” ইসলামিক বইটা পড়তে পারেন।এটা আমার প্রিয় বই। এই বই পড়লে আপনার আচরন পরিবর্তন হয়ে জীবন উপভোগ করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

🔥আমার ট্রিকবিডিতে আরো পোস্টঃ
এবার HSC প্রস্তুতি নিন টেন মিনিট স্কুলের সাথে

৯০% ছাড়ে টেন মিনিট স্কুলের ৯,৫০০ টাকার SSC Crush Course করুন মাত্র ৯,৫০ টাকায়

হ্যাকস বান্ডলঃ একটির দামে ৩টি বই!

যে কোনো ব্রান্ডের নতুন বা পুরাতন ফোন এক্সচেঞ্জ করে নিয়ে নিন ব্রান্ড নিউ মটোরোলা ফোন

Book Review: "সবার জন্য Vocabulary"

The post লক ডাউনে সময়কে কাজে লাগান ৩ উপায়ে appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments