দেখে নিন অ্যান্ডয়েড ফোনের জন্য অসাধারণ একটি গেম ব্যাবেল রাইসিং থ্রিডি। |
- দেখে নিন অ্যান্ডয়েড ফোনের জন্য অসাধারণ একটি গেম ব্যাবেল রাইসিং থ্রিডি।
- ২০২১ সালের এসএসসি ও এইচএসসি সমমানের পরীক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে অ্যাসাইনমেন্ট দিয়েই!
- Li-Fi বা Light Fidelity কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে?
- নিয়ে নিন একটি দারুন battleground অ্যান্ড্রয়েড action গেম । fps commando strike mission
- হুমায়ূন আহমেদের উক্তি: ১৫টি বানী, যা বদলে দিতে পারে আপনার জীবন
- শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাড়া জাগানো ১৫টি বাণী
- নিয়ে নিন আমার জীবনের সবচেয়ে সেরা অ্যান্ড্রয়েড গেম
- চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং : বাবার দেওয়া তিনটে উপদেশ আমাকে আজ এখানে পৌঁছে দিয়েছে
- Python প্রগ্রামিং ভাষা শেখার জন্যে ১.৩ এমবির মধ্যে খুব ভাল একটি PDF নিয়ে নিন
- বাংলাদেশি ডেভেলপার দের জন্য মুক্ত প্লাটফর্ম | ওয়েব ডেভলপমেন্ট, এ্যাপ ডেভলপমেন্ট বা প্রোগ্রামিং নিয়ে আগ্রহীরা অবশ্যই দেখবেন
দেখে নিন অ্যান্ডয়েড ফোনের জন্য অসাধারণ একটি গেম ব্যাবেল রাইসিং থ্রিডি। Posted: আস-সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ ওয়া বারাকাতুহ্। Game Review: Bable Rising 3D গেমটি মুলত ব্যাবিলনীয় সভ্যতা নিয়ে তৈরি করা। ব্যাবিলনীয়দের বিখ্যাত বাবেল টাওয়ার নির্মাণ এবং প্রকৃতির প্রতিকূলতা এই গেমের মুখ্য। গেমটিতে দুইটা Mode আছে Survival এবং Campaign. Survival Mode এ কিছু Mission আছে। প্রতিটি Mission কমপ্লিট করার পর আপনি কিছু Babel পাবেন। Babel হলো তৎকালীন সময়ের মুদ্রা বা Coin. Campaign Mode এ কিছু Chapter আছে। প্রতিটি Chapter এ কিছু Task থাকে। সেই Task গুলো কমপ্লিট করার পর আপনি আরো কিছু Babel পাবেন। এছাড়া প্রতিদিন Bonus Babel ও পাবেন। এগুলো দিয়ে আপনি পরবর্তী Mission বা Chapter আনলক করতে পারবেন। ব্যাবিলনীয়রা বাবেল টাওয়ার নির্মাণ করবে আপনার কাজ হবে তাদের বাধা দেয়া। আপনি বজ্রপাত, ভুমিকম্প, উল্কা নিক্ষেপ, ঘুর্ণিঝড় ইত্যাদির সাহায্যে তাদের বাধা দিতে পারবেন। আপনার মনে হতে পারে গেমটিতে নিষ্ঠুরতা আছে, কিন্তু ব্যাবিলনীয়রা অহংকারবশত এই বাবেল টাওয়ার নির্মাণ করছে। তাদের অহংকার চুর্ণ করার জন্য আপনাকে বাধা দিতে হবে। গেমটি কিভাবে খেলতে হবে, তা আপনাকে ওখানেই শিখিয়ে দেয়া হবে। Screenshots: আশা করি গেমটি আপনাদের ভালো লাগবে। ভালো লাগলে এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন। আমার যদি কোনো ভুল হয়ে থাকে, Comment এর মাধ্যমে জানিয়ে দেবেন আশা করব, ধন্যবাদ সবাইকে। The post দেখে নিন অ্যান্ডয়েড ফোনের জন্য অসাধারণ একটি গেম ব্যাবেল রাইসিং থ্রিডি। appeared first on Trickbd.com. |
২০২১ সালের এসএসসি ও এইচএসসি সমমানের পরীক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে অ্যাসাইনমেন্ট দিয়েই! Posted: এবার এসএসসি ও এইচএসসি সমমানের পরীক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে অ্যাসাইনমেন্ট দিয়েই। আছকে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন। তবে, কয়েকটি বিষয়ে পরীক্ষাও নেয়া হতে পারে। অ্যাসাইনমেন্ট মূল্যায়ন কেমন হচ্ছে তা মূল্যায়ন করার পর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। আর করোনা পরিস্থিতি অনুকূলে এলে আগামী নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে এসএসসি ও ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এইচএসসি পরীক্ষা নেয়া হবে। বিস্তারিত আরো আসছে… The post ২০২১ সালের এসএসসি ও এইচএসসি সমমানের পরীক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে অ্যাসাইনমেন্ট দিয়েই! appeared first on Trickbd.com. |
Li-Fi বা Light Fidelity কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে? Posted: আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করছি আপনারা সকলেই আল্লাহর রহমতে অনেক বেশি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। বন্ধুরা আজকে আমরা আলোচনা করব Li-Fi নিয়ে। আপনাদের মধ্যে অনেকেই হয়তোবা এই প্রযুক্তি সম্পর্কে পরিচিত না কিংবা অনেকে জানলেও এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানেন না। আজকে আমি আপনাদেরকে Li-Fi বা Light Fidelity সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করব এই টিউন এর মাধ্যমে। Li-Fi বা Light Fidelity সম্পর্কে আমরা অনেক জায়গায় জেনে থাকলেও এই প্রযুক্তি কিভাবে কাজ করে এবং এটি অন্যান্য সকল প্রযুক্তির চাইতে কেন আলাদা এ সম্পর্কে আমাদের হয়তোবা এতোদিন জানা হয়নি। তবে এবার পর্যায়ক্রমে এই Li-Fi বা Light Fidelity সম্পর্কে আপনাদেরকে বোঝানোর চেষ্টা করব। এজন্য অবশ্যই সম্পূর্ণ টিউন টি মনোযোগ দিয়ে দেখুন। Li-Fi বা Light Fidelity কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে?খুবই সাধারণ ভাষায় বললে, Li-Fi হলো Light based Wi-Fi। ওয়াই ফাই টেকনোলজির সাহায্যে যেভাবে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে ডেটা ট্রান্সমিট করা হয়, ঠিক একইভাবে Li-Fi এর জন্য লাইট কে ব্যবহার করে ডেটা ট্রান্সমিট করা হয়। এখানে বিষয়টিকে শুনতে অনেকটা আজব লাগলেও এটিই প্রযুক্তি। এখানে মূল বিষয়টি হলো, আমরা বাড়িতে আলোর জন্য যে লাইট গুলো লাগাই, সেখানে Li-Fi লাইট গুলো কে ব্যবহার করেও ডেটা ট্রান্সমিশন করাও সম্ভব। আপনি যখন আপনার বাড়িতে কোন একটি বাল্ব এ আলো জ্বালানোর জন্য তাতে বিদ্যুৎ এর সংযোগ দেন, তখন সেটিতে তাৎক্ষণিক আলো জ্বলে। এবার আমরা যদি সেই লাইটে বিদ্যুতের পরিবহন বন্ধ করে দেই; অর্থাৎ, সুইচ বন্ধ করে দেই তবে লাইট টিও বন্ধ হয়ে যায়। এখানেই বিষয়টি আমাদের কাছে অনেক সাধারণ একটি বিষয় মনে হচ্ছে। যেখানে আমরা লাইটের বিদ্যুৎ পরিবহন কে বন্ধ করে দিলে বাল্বটি এমনিতেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এই লাইট বন্ধ হবার পেছনে যে একটি বিষয় কাজ করছে, তা কি আমরা কখনও ভেবে দেখছি? এখানে অবশ্যই আমাদের উত্তর হবে, সেই বাল্বে ইলেকট্রনিক এর পরিবহন বন্ধ হবার কারণে বাল্ব টি বন্ধ হয়েছে। ঠিক একই ভাবে আমরা যদি ইন্টারনেটের সকল ডেটা ট্রান্সমিশন এর কথা চিন্তা করি, তবে ব্যাপারটি কি? এখানে অবশ্যই আমাদেরকে ভাবতে হবে একই স্থান থেকে অন্য স্থানে আমাদের তথ্য আদান-প্রদান করার জন্য তরঙ্গ ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রথমে আমাদের ডিভাইস থেকে আমাদের তথ্যগুলো ডিজিটাল ফরম্যাটে কনভার্ট হয়ে সেগুলো 0 এবং 1 এ পরিণত হচ্ছে। এবং এই 0 এবং 1 পরবর্তীতে তরঙ্গ আকারে আমাদের রাউটারে যাচ্ছে অথবা আমাদের ডিভাইস থেকে মোবাইল নেটওয়ার্ক কে চলে যাচ্ছে এবং সেখান থেকে আমাদের সেই তথ্যটি আলোর গতিতে অপটিক্যাল ফাইবারের ভেতর দিয়ে তার গন্তব্যে চলে যাচ্ছে। ইন্টারনেটে এভাবে করেই আমাদের ডাটাগুলোকে ট্রান্সলেশন করা হচ্ছে। Li-Fi বা Light Fidelity এর কাজ করা প্রক্রিয়াআমরা যে সমস্ত ডেটা গুলো ডিজিটাল দুনিয়ায় দেখতে পাই সেগুলোর সমস্তই 0 এবং 1 হিসেবে সকল জায়গায় জমা থাকে। আর 0 এবং 1 হিসেবে আমাদের ডিভাইসে ও সকল তথ্য গুলো ইন্টারনেট থেকে চলে আসে। আমরা এটি সকলেই জানি যে, ডিজিটাল দুনিয়ায় সকল কিছু 0 এবং 1 এর উপর নির্ভর করে হয়। এবার আমরা যদি ধরে নেই, কোন একটি বাল্ব দিয়ে যদি কারেন্ট প্রবাহিত না হয়, তবে তা ০ হবে এবং যখন সেই বাল্ব এর ভেতর দিয়ে কারেন্ট প্রবাহিত হবে তখন সেটি ১ হবে। আর এভাবে করে যদি কোনো একটি বাল্ব কে খুবই দ্রুত চালু এবং বন্ধ করা হয়, তবে সেখানে ০ এবং ১ এর ডেটা সেট তৈরি হয়। আর এই ডেটাসেট কে রিসিভার থেকে রিসিভ করে ওয়াইফাই এর মত করে ইন্টারনেট চালানো সম্ভব। এবার আপনার মনে হতে পারে আপনার ঘরের বাল্ব কে যদি বারবার এভাবে করে চালু এবং বন্ধ করা হয়, তবে এক্ষেত্রে আপনার ঘরের মধ্যে তো থাকা অসম্ভব হতে পারে। এক্ষেত্রে আপনাকে বলে রাখি যে, আপনার ক্ষেত্রে যদি বৈদ্যুতিক বাল্ব লাগানো থাকে, অর্থাৎ আপনার ঘরের ভেতরে যদি কোনো AC বাল্ব লাগানো থাকে, তবে সেটি চালু থাকা অবস্থায় সেকেন্ডে ৫০-৬০ বার চালু এবং বন্ধ হচ্ছে। কারণ আমরা যে বিদ্যুৎ বাড়িতে ব্যবহার করি তার ফ্রিকুয়েন্সি ৫০ হার্জ। এই বিষয়টি আপনি যদি কোন বৈদ্যুতিক যন্ত্র কিনতে যান, তবে সেই বৈদ্যুতিক যন্ত্রের গায়ে লেখা দেখে পারেন। আপনি আপনার ঘরের ভেতরে থাকা বাল্ব কে খালি চোখে এভাবে করে বন্ধ এবং চালু হতে দেখতে পাবেন না। তবে আপনি যদি মোবাইল ফোনের ক্যামেরা চালু করে বাল্বের দিকে ধরেন, তবে এই বিষয়টিকে আপনি উপভোগ করতে পারবেন। তবে Li-Fi বা Light Fidelity এর ক্ষেত্রে বাল্বের যে Flickering বা ঝাঁকুনি টি হবে, এটি আপনি বুঝতেও পারবেন না। কারণ সেখানে অনেক বেশি ফ্রিকুয়েন্সি কে ব্যবহার করা হয়েছে। কেননা এখানে অনেক পরিমাণে ডেটা সেন্ড এবং রিসিভ করার প্রয়োজন রয়েছে। এক্ষেত্রে ইন্টারনেট নেওয়ার ক্ষেত্রে যে কানেকশনটি আপনার বাড়িতে আসবে, সেটি প্রথমে একটি মডেম এর মধ্যে যাবে। এরপর মডেম থেকে যেটি একটি এলইডি ড্রাইভার এর মধ্যে যাবে, যদি আপনার বাড়িতে সেই এলইডি লাইট কে নিয়ন্ত্রণ করবে। এবার সেখান থেকে সেই সিগন্যাল টিকে রিসিভারে ইলেকট্রনিক্স সিগনালে পরিণত করা হবে এবং যেটি আপনার কম্পিউটার এর ভেতরে দেওয়া হবে। যার ফলে আপনার কম্পিউটার ইন্টারনেট কানেকশন পাবে। আর এটিই হচ্ছে Li-Fi বা Light Fidelity এর সাধারন ডায়াগ্রাম। ওয়াইফাই থাকা সত্ত্বেও আমাদের কেন Li-Fi এর দরকার পরলো?আমরা বর্তমানে ওয়াইফাই এর মাধ্যমে অনেক দ্রুত গতির ইন্টারনেট ব্রাউজ করছি। যেখানে মোবাইল ডাটা ব্যবহার করার চাইতে ওয়াইফাই এর গতি অনেক পরিমাণে বেশি এবং এটি দিয়ে যেকোনো জায়গা থেকে একই স্পিড পাওয়া যায়। শহর থেকে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও সবাই একই গতিতে ইন্টারনেট চালাতে পারে। কিন্তু এই দ্রুতগতির ইন্টারনেট পাওয়া সত্বেও কেন আমরা এই নতুন প্রযুক্তির Li-Fi কে ব্যবহার করব সেটিই এখন প্রশ্ন। চলুন তবে ওয়াইফাই বাদ দিয়ে Li-Fi বা Light Fidelity এর কিছু কারণ জেনে নেওয়া যাক। Li-Fi বা Light Fidelity ব্যবহার করার তিনটি কারণ রয়েছে। একটি হলো, দিন দিন আমাদের ডেটার পরিমাণ বেড়েই চলেছে। এছাড়া যে সমস্ত ডিভাইসগুলো আমরা ব্যবহার করি, সেগুলোর সমস্ত কিছুকে তারের সঙ্গে সংযুক্ত করা সম্ভব নয়। আর এজন্য আমাদের ব্যবহৃত সমস্ত ডিভাইসগুলোকে ওয়ারলেস হওয়া দরকার। আর তৃতীয়ত, “Internet of things”। মানে, আগে আমরা শুধুমাত্র মোবাইল এবং কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহার করতাম। কিন্তু বর্তমানে আমাদের ব্যবহৃত হাত ঘড়ি থেকে শুরু করে বাড়িতে ব্যবহৃত টিভি, ফ্রিজ সবকিছুতেই ইন্টারনেট ব্যবহার হয়। আর ভবিষ্যতে এমন হতে চলেছে, যখন বাড়ির দরজার তালা চাবি ও ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত থাকবে। আর এসবের জন্য আমাদের অবশ্যই উচ্চগতির ইন্টারনেট এর খুবই প্রয়োজন। আমাদের ওয়াইফাই এর সাথে যে সমস্যাটি উঠে আসে তা হচ্ছে, ওয়াইফাই এর স্পিড অনেক কম। এবার ধরুন, আপনার বাড়িতে থাকা ওয়াইফাই এর সঙ্গে যদি একটি কিংবা দুইটি ডিভাইস সংযুক্ত থাকে, তবে আপনি বুঝতে পারবেন না আপনার ওয়াইফাই এর গতি কম নাকি বেশি। যেখানে এই স্পিড টিকে আপনার কাছে সাধারন ই মনে হবে। এবার আপনি যদি কোনো একটি পাবলিক প্লেসে যান, যেখানে ওয়াই-ফাই এর অ্যাক্সেস সবাইকে দেওয়া হয়েছে। তখন আপনি সেখানে বুঝতে পারবেন সেই ওয়াইফাই আপনাকে এতগুলো মানুষের মাঝে ভালোভাবে সার্ভিস দিতে সমর্থ না। যেখানে ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়ে গেলে স্পীড অনেক কমে যায় এবং ওয়াইফাই এর সিকিউরিটি সিস্টেম ততটা ও ভালো নয়। ওয়াইফাই এর সঙ্গে Li-Fi বা Light Fidelity এর গতির পার্থক্যতো, এই Li-Fi এর কথা আমরা যখন প্রথম শুনি, তখন বলা হয়, Li-Fi বা Light Fidelity এর মাধ্যমে দ্রুতগতিতে এবং অনেক বেশি ডেটা একসঙ্গে আদান-প্রদান করা যাবে। এটি বলা হয় যে, এটি অনেক অনেক পরিমাণে ফাস্ট হবে এবং ১০০% সিকিউর হবে। যেহেতু Li-Fi কে ব্যবহার করতে হলে আপনাকে সেই লাইটের কাছেই থাকতে হবে এবং এর জন্য ওয়াইফাই এর চাইতে এর সিকিউরিটি ও অনেক বেশি থাকবে। তবে বাস্তব এর থেকে অনেক বেশি আলাদা। ২০১৭ সালে যখন প্রথমে কিছু লাইফাই ডিভাইস আসে, তখন দেখা যায় সেসবের স্পিড অনেক কম; মাত্র ৪৩ এমবিপিএস। তবে সেই বছরই যদি ওয়াইফাই এর দিকে নজর দেওয়া যায় তবে তখন ১০০ এমবিপিএস এবং ৩০০ এমবিপিএস পাওয়া যেত। তবে বর্তমানে 1Gbps এর লাই-ফাই ও পাওয়া যায়। তবে সেগুলোর দাম অনেক বেশি। এতো এতো সুবিধার পরেও লাই-ফাই ব্যবহার করা সুবিধাজনক নয়। কেননা এই প্রযুক্তির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই লাইট কে জ্বালিয়ে রাখতে হবে। এবার আপনি যদি মনে করেন দিনের বেলায় লাইট বন্ধ করে রাখবেন, তবে ইন্টারনেট কিন্তু আর কাজ করবে না। কেননা লাই-ফাই এর মাধ্যমে ইন্টারনেট চলে একমাত্র আলোর কারণে। যেখানে আলো বন্ধ এবং চালুর মাধ্যমে কোন ডেটার ডিজিটাল ফরমেট প্রকাশ পায়। এক্ষেত্রে আলো বন্ধ হলে ০ এবং চালু হলে ১। এভাবে বাল্বের দ্রুত গতিতে অন এবং অফ এর মাধ্যমে ইন্টারনেট চলে। ইন্টারনেট চালানোর জন্য সবসময় লাইট জ্বালিয়ে রাখার প্রয়োজনীয়তার কারণে এটি ব্যবহার করতে অনেক ঝামেলা রয়েছে। যে কারণে এই টেকনোলজিতে অতটা সফলতার মুখ দেখেনি। পূর্বে যেসব ওয়াইফাই রাউটার গুলো পাওয়া যেত সেগুলো সিম্প্লেক্স ছিল। অর্থাৎ, সেটিতে হয় আপনাকে ডেটা সেন্ড করতে হবে, নয়তো রিসিভ করতে হবে। কিন্তু বর্তমানে ডুপ্লেক্স রাউটার পাওয়া যায় এবং যেগুলোর মাধ্যমে ডেটা সেন্ড এবং রিসিভ করা যায়। The post Li-Fi বা Light Fidelity কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে? appeared first on Trickbd.com. |
নিয়ে নিন একটি দারুন battleground অ্যান্ড্রয়েড action গেম । fps commando strike mission Posted:
style : battleground type: offline playstore rating :4.0 personal rating:4.5 size :81 mb device: android গেম টি অনেকটা free fire এর মতো । আপনি যদি কম ram এর জন্য free fire খেলতে না পারেন ,,,, তাহলে এই গেম টি খেলতে পারেন গেম টিতে আপনাকে ধাপে ধাপে ৮০ টি মিশন দেওয়া হবে আর আপনাকে তা complete করতে হবে । গেমে আপনি অনেক ধরনের গান পাবেন তাছাড়া ফ্রি ফায়ার এর মতো airdrop , tower ইত্যাদি ও পাবেন গেম টির গ্রাফিক্স একদম চমৎকার । তো আমি আর কথা বাড়াবো না । আপনি ডাউনলোড করুন এবং গেম টি উপভোগ করুন । চলুন কিছু screenshot দেখে নেয়া যাক তাই দেরি না করে তাড়াতাড়ি আমার দেওয়া ডাউনলোড লিংক থেকে ডাউনলোড করে ফেলুন download কোন কিছু না বুঝলে বা কোন কিছু জানার থাকলে, আমাকে কমেন্টে জানান। আর প্লিজ যদি এই পোস্টটি আপ্নার একটু হলেও উপকারে আসে, তাহলে প্রতিদান হিসেবে দয়া করে আমার youtube channel টা subscribe kore দিন। তাহলে সবাইকে ট্রিকবিডির সাথে থাকার জন্য আমন্ত্রন জানিয়ে আজকে আমি আমার আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করছি। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ । The post নিয়ে নিন একটি দারুন battleground অ্যান্ড্রয়েড action গেম । fps commando strike mission appeared first on Trickbd.com. |
হুমায়ূন আহমেদের উক্তি: ১৫টি বানী, যা বদলে দিতে পারে আপনার জীবন Posted: জীবন বদলে দেওয়া হুমায়ূন আহমেদের উক্তিপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদের উক্তি নিশ্চিতভাবে আপনাকে প্রভাবিত করতে পারে জীবন সম্পর্কে অনুধাবন করতে। আমরা এমন কিছু চিরন্তন বানী নিয়ে কথা বলবো আজকে। তার আগে একটু এই মহান মানুষটি সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক। সময়কাল সত্তর দশক। বলছি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের ৫৬৪ নাম্বার রুমের রসায়নশাস্ত্রের এক ছাত্রের কথা। ঢাবিতে ভর্তির আগে নিজের মেধার পরিচয় দিয়েছেন ম্যাট্রিক পরীক্ষায় রাজশাহী বিভাগে দ্বিতীয় স্থান অর্জনের মাধ্যমে। বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজাল্টে তার প্রতিভার স্বাক্ষর। কিন্তু রসায়ন শাস্ত্রের বিক্রিয়া নয়, বরং মানবমনের বিক্রিয়াই তাকে বেশি টানত। তাই মুহসীন হলে থাকতেই লেখে ফেললেন নাতিদীর্ঘ উপন্যাস "নন্দিত নরকে"। তবে নন্দিত নরকে দিয়েই তার লেখার হাতেখড়ি নয়। "শঙ্খনীল কারাগার" দিয়ে তার উপন্যাস লেখা শুরু। স্বাধীনতার সময় দুটির কোনটিই প্রকাশ সম্ভব হয় নি। তাই স্বাধীনতার পর, ১৯৭২ সালে প্রকাশ পায় নন্দিত নরকে খান ব্রাদার্স থেকে। এরপর হুমায়ূন আহমেদের রথ শুরু হয়।এই রথযাত্রায় লিখেছেন দুশর উপরে বই। তার জনপ্রিয় কিছু লেখা ইংরেজি, জাপানিজ ও রাশিয়ান অনুদিতও হয়েছে। শুধু লেখার মাধ্যমে চিত্রকল্প অংকন নয়, পর্দায় মানুষকে তা দেখিয়েছেন ১৫টি চলচ্চিত্র, ১১টি ধারাবাহিক নাটক আর ৮৭টি প্যাকেজ নাটকের মাধ্যমে। জিতেছেন জাতীয় পুরষ্কারও। বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে বই পড়ার যে জোয়ার এসেছিলো তা দীর্ঘ চার দশক নেতৃত্ব দিয়েছেন এই কালজয়ী লেখক। আজ অভিযাত্রীর এই আয়োজনে থাকছে হুমায়ুন আহমেদের উক্তি, যার মধ্যে দিয়ে তার জীবনদর্শনের নানান দিক উঠে এসেছে। তাহলে হুমায়ূন আহমেদ উক্তি সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জেনে নেই।
০১. সুখ কিভাবে লাভ করা যায় কিংবা সুখের সংজ্ঞাটা কেমন হতে পারে? ১৯৮৫ সালে বিটিভিতে প্রচারিত "এইসব দিনরাত্রি" নাটকের একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের গল্প বুনে তা দেখিয়েছেন হুমায়ন আহমেদ। জনপ্রিয় এই নাটকের এই সংলাপে তিনি সুখ আর সুখী মানুষের জীবন নিয়ে একটি দর্শনলব্ধ উক্তি দেন। তিনি বলেন,
"যারা সুখী হয় তাদের মধ্যে সুখী হবার বীজ থাকে। জল, হাওয়া এবং ভালোবাসায় সেই বীজ থেকে গাছ হয়"। : (এইসব দিনরাত্রি)
০২. মধ্যবিত্ত জীবনের রূপকার হুমায়ুন আহমেদ ১৯৮৯ সালে প্রকাশ করেন তার লেখা উপন্যাস "রজনী"। বাস্তবতাকে নিয়ে লেখা এই উপন্যাসে তিনি মানবজীবনে এক চরম সত্য উল্লেখ করতে গিয়ে বলেন,
"মানুষ হয়ে জন্মানোর সবচেয়ে বড় কষ্ট হচ্ছে মাঝে মাঝে তার সবকিছু পেছনে ফেলে চলে যেতে ইচ্ছা করে, কিন্তু সে যেতে পারে না। তাকে অপেক্ষা করতে হয়। কিসের অপেক্ষা তাও সে ভালমত জানে না"। : (রজনী) ভালোবাসা আর ভালোবাসাবাসি ব্যাপারটা সবার জীবনে আসে। কখনো তা হয় পারস্পারিক সত্ত্বার, কখনো বা একপাক্ষিক সত্ত্বার। মানুষের জীবনে এই সত্যটাকে উদঘাটন করেছেন সাহিত্যের এই প্রবাদ পুরুষ। তিনি বলেন,
"ভালবাসাবাসির ব্যাপারটা হাততালির মতো। দুটা হাত লাগে। এক হাতে তালি বাজে না। অর্থাৎ একজনের ভালবাসায় হয় না……"
০৪. সত্য আর মিথ্যে দুটোর সংজ্ঞা যেমন মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ, তেমনি দুটোর বৈশিষ্ট্যও একদম বিপরীত মুখী। হুমায়ূন আহমেদের ভাষায় বলা যায়,
"তুমি দশটি সত্য এর মাঝে একটি মিথ্যা মিশিয়ে দাও, সেই মিথ্যাটিও সত্য হয়ে যাবে কিন্তু তুমি দশটি মিথ্যার মাঝে একটি সত্য মিশাও, সত্য সত্যই থেকে যাবে সেটি আর মিথ্যা হবে না, সত্য আসলেই সুন্দর…"
০৫. প্রতিটা মানুষ পরিণত হতে চায়। আর এর জন্যে তার অভ্যাসটাই জরুরী সবার আগে। কি ধরণের অভ্যাস প্রয়োজন? এর উত্তর হুমায়ূন স্যারের একটি উক্তি-
"কখনো কখনো তোমার মুখটা বন্ধ রাখতে হবে। গর্বিত মাথাটা নত করতে হবে এবং স্বীকার করে নিতে হবে যে তুমি ভুল। এর অর্থ তুমি পরাজিত নাও, এর অর্থ তুমি পরিণত এবং শেষ বেলায় জয়ের হাসিটা হাসার জন্য ত্যাগ স্বীকারে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।"
০৬. মিথ্যে আমাদের আত্মার জন্যে একটি স্লো-পয়জন। ১৯৯৩ সালে প্রকাশিত তিথির নীল তোয়ালে উপন্যাসে তেমনটা ধরা পড়ে হুমায়ূন উক্তিতে-
"মিথ্যা বলা মানে আত্মার ক্ষয়। জন্মের সময় মানুষ বিশাল এক আত্মা নিয়ে পৃথিবীতে আসে। মিথ্যা বলতে যখন শুরু করে তখন আত্মার ক্ষয় হতে থাকে। বৃদ্ধ বয়সে দেখা যায়, আত্মার পুরোটাই ক্ষয় হয়ে গেছে"। : (তিথির নীল তোয়ালে)
০৭. পাওয়া আর না পাওয়া কিংবা পাওয়ার বেদনা আর না পাওয়ার বেদনা ছিলো হুমায়ূন স্যারের জীবন জুড়েই। অধ্যাপনা শুরু আর তারপর আবার অধ্যাপনার ইতি টানা সাহিত্যের জন্যে। আবার সাহিত্যিক থেকে নাট্যকার হয়ে উঠা। সবই ছিলো তার জীবনে। আবার মনের অন্তর্দ্বন্দে হয়ত অনেক না পাওয়া ছিলো। তাই তিনি বলেন,
"যা পাওয়া যায়নি, তার প্রতি আমাদের আগ্রহের সীমা থাকে না। মেঘ আমরা স্পর্শ করতে পারি না বলেই মেঘের প্রতি আমাদের মমতার সীমা নেই"।
০৮. প্রিয় মানুষের কাছে অবহেলিত না হয়ে পুরো জীবন কাটিয়েছেন এমন মানুষ খুব কম। অবহেলায় ভালোবাসার অবস্থান কেমন হয়? কিংবা অবহেলার পর অবহেলিত মানুষের অবস্থা কেমন হয়, কি হয় ভবিষ্যৎ? তা জানা যায় এই উক্তিটির মাধ্যমে-
"যখন মানুষের খুব প্রিয় কেউ তাকে অপছন্দ, অবহেলা কিংবা ঘৃণা করে তখন প্রথম প্রথম মানুষ খুব কষ্ট পায় এবং চায় যে সব ঠিক হয়ে যাক । কিছুদিন পর সে সেই প্রিয় ব্যক্তিকে ছাড়া থাকতে শিখে যায়। আর অনেকদিন পরে সে আগের চেয়েও অনেক বেশী খুশি থাকে যখন সে বুঝতে পারে যে কারো ভালবাসায় জীবনে অনেক কিছুই আসে যায় কিন্তু কারো অবহেলায় সত্যিই কিছু আসে যায় না"।
০৯. ভালোবাসা, আবেগ, গভীর প্রেম নিয়ে তিনি বলেন,
"গভীর প্রেম মানুষকে পুতুল বানিয় দেয়। প্রেমিক প্রেমিকার হাতের পুতুল হন কিংবা প্রেমিকা হয় প্রেমিকের পুতুল। দুজন এক সঙ্গে কখনো পুতুল হয় না। কে পুতুল হবে আর কে হবে সূত্রধর তা নির্ভর করে মানসিক ক্ষমতার উপর। মানসিক ক্ষমতা যার বেশী তার হাতেই পুতুলের সুতা"।
১০. ভালোবাসা নিয়ে তিনি আরো বলেন- "ভালবাসাবাসির জন্যে অনন্তকালের প্রয়োজন নেই। একটি মুহূর্তই যথেষ্ট।" ব্যক্তি জীবনে হুমায়ূন আহমেদ দুইবার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ১৯৭৬ সালে গুলতেকিন খানকে বিয়ে করেন। তারপর ১৯৯০ সাল থেকে কাজের সুবাদে সখ্যতা বাড়তে থাকে মেহের আফরোজ শাওনের সাথে। ফলে ২০০৩ সালে বিবাদ বিচ্ছেদ সম্পন্ন করে সে বছরই শাওনকে বিয়ে করেন তিনি। শাওন-হুমায়ূন দম্পতির ঘরে দুই পুত্র সন্তান আসে। নিনিত তাদের একজন। নিনিতকে হুমায়ূন স্যার কতটা ভালোবাসতেন তা বোঝা যায় তার এই উক্তির মাধ্যমে।
"আমি কখনো অতিরিক্ত কিছুদিন বাঁচার জন্য সিগারেটের আনন্দ ছাড়ার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। আমি ভেবে রেখেছিলাম ডাক্তারকে বলব, আমি একজন লেখক। নিকোটিনের বিষে আমার শরীরের প্রতিটি কোষ অভ্যস্ত। তোমরা আমার চিকিৎসা করো, কিন্তু আমি সিগারেট ছাড়ব না। তাহলে কেন ছাড়লাম? পুত্র নিনিত হামাগুড়ি থেকে হাঁটা শিখেছে। বিষয়টা পুরোপুরি রপ্ত করতে পারেনি। দু-এক পা হেঁটেই ধুম করে পড়ে যায়। ব্যথা পেয়ে কাঁদে। একদিন বসে আছি। টিভিতে খবর দেখছি। হঠাৎ চোখ গেল নিনিতের দিকে। সে হামাগুড়ি পজিশন থেকে উঠে দাঁড়িয়েছে। হেঁটে হেঁটে এগিয়ে আসছে আমার দিকে। তার ছোট্ট শরীর টলমল করছে। যেকোনো সময় পড়ে যাবে এমন অবস্থা। আমি ডান হাত তার দিকে বাড়িয়ে দিতেই সে হাঁটা বাদ দিয়ে দৌড়ে হাতের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে বিশ্বজয়ের ভঙ্গিতে হাসল। তখনই মনে হলো, এই ছেলেটির সঙ্গে আরও কিছুদিন আমার থাকা উচিত। সিগারেট ছাড়ার সিদ্ধান্ত সেই মুহূর্তেই নিয়ে নিলাম।"
১২. ভালোবাসা কিংবা ঘৃণা দুটোর বিপরীতে আমাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভালোবাসার মানুষটিকে আমরা কাছে পাচ্ছি কিনা। ২০১২ সালে কাকলী প্রকাশনী থেকে প্রকাশ হওয়া "দাঁড়কাকের সংসার কিংবা মাঝে মাঝে তব দেখা পাই' উপন্যাসে এমনই কিছু একটা বলেন হুমায়ূন আহমেদ। তিনি বলেন,
"ভালোবাসা আর ঘৃণা আসলে একই জিনিস। একটি মুদ্রার এক পিঠে "ভালোবাসা" আরেক পিঠে লেখা ঘৃণা। প্রেমিক প্রেমিকার সামনে এই মুদ্রা মেঝেতে ঘুরতে থাকে। যাদের প্রেম যতো গভীর তাদের মুদ্রার ঘূর্ণন ততো বেশি। এক সময় ঘূর্ণন থেমে যায় মুদ্রা ধপ করে পড়ে যায়। তখন কারো কারোর ক্ষেত্রে দেখা যায় "ভালোবাসা" লেখা পিঠটা বের হয়েছে, কারো কারো ক্ষেত্রে ঘৃণা বের হয়েছে। কাজেই এই মুদ্রাটি যেন সবসময় ঘুরতে থাকে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। ঘূর্ণন কখনো থামানো যাবে না।" : (দাঁড়কাকের সংসার কিংবা মাঝে মাঝে তব দেখা পাই) ১৩. চলুন, প্রেমের শূন্যতা সম্পর্কে জেনে আসা যাক হুমায়ুন আহমেদের উক্তির মাধ্যমে,
"প্রেমে পড়া মানে নির্ভরশীল হয়ে পড়া। তুমি যার প্রেমে পড়বে সে তোমার জগতের একটা বিরাট অংশ দখল করে নেবে। যদি কোন কারণে সে তোমাকে ছেড়ে চলে যায় তবে সে তোমার জগতের ঐ বিরাট অংশটাও নিয়ে যাবে। তুমি হয়ে পড়বে শূন্য জগতের বাসিন্দা"।
১৪. ১৯৯২ সালে প্রকাশ হয় অনীশ। মিসির আলী সিরিজের এই উপন্যাস ব্যাপক জনপ্রিয় হয় সবার মাঝে। এই উপন্যাসে মেয়ে মানুষের প্রকৃতি নিয়ে বলতে গিয়ে তিনি বলেন,
"প্রকৃতি শুধুমাত্র মেয়েদের মধ্যেই বিপরীত গুণাবলীর দর্শনীয় সমাবেশ ঘটিয়েছে, মেয়েকে যেহেতু সব সময়ই সন্তান ধারণ করতে হয়, সেহেতু প্রকৃতি তাকে করল– শান্ত, ধীর, স্থির। একই সঙ্গে ঠিক একই মাত্রায় তাকে করল- অশান্ত, অধীর, অস্থির"। : (অনীশ)
১৫. ২০০৩ সালে প্রকাশ হয় হিমু সিরিজের "সে আসে ধীরে"। হিমুকে কল্পনা করতে করতে হুমায়ূন আহমেদ বলেন,
"পুরুষের হচ্ছে ভালোবাসা ভালোবাসা খেলা। মেয়েদের ব্যাপার অন্যরকম, তাদের কাছে ভালোবাসার সঙ্গে খেলার কোন সম্পর্ক নেই। একটা মেয়ে যখন ভালোবাসে তখন তার ভালোবাসার সাথে অনেক স্বপ্ন যুক্ত হয়ে যায়। সংসারের স্বপ্ন, সংসারের সঙ্গে শিশুর স্বপ্ন। একটা পুরুষ যখন প্রেমে পড়ে তখন সে শুধু তার প্রেমিকাকেই দেখে আর কাউকে নয়"। : (সে আসে ধীরে) কেমন লাগলো হুমায়ুন আহমেদের উক্তি? কোন উক্তিটি আপনাদের সবচেয়ে ভাল লেগেছে তা জানাতে ভুলবেন না। The post হুমায়ূন আহমেদের উক্তি: ১৫টি বানী, যা বদলে দিতে পারে আপনার জীবন appeared first on Trickbd.com. |
শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাড়া জাগানো ১৫টি বাণী Posted: হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি শেখ মুজিবুর রহমানের বাণীযে নামটি বাংলাদেশের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে তা হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। একটি মানুষ কিভাবে একটি জাতির সকল আশা-আকাঙ্খার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয় তাঁর বিরল উদাহরণ শেখ মুজিবুর রহমান। জীবনের নানান চড়াই উতড়াই পেরিয়ে, একটি মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে উঠে এসে জয় করেছেন কোটি মানুষের হৃদয়। সেই ১৯৫২ থেকে বাঙালির প্রতিটি স্বাধিকার আন্দোলনের অগ্রদূত ছিলেন তিনি। শেষে ১৯৭১ সালে বাঘের মতো গর্জে উঠলো তাঁর ইস্পাতসম ভরাট কণ্ঠ। বাঙালি শুনলো একটি অমর কবিতা- "এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম।"
আজ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিখ্যাত ১৫টি বাণী নিয়ে এসেছি। এই উক্তিগুলোর মাধ্যমে হয়তো একজন নতুন বঙ্গবন্ধুকে আবিষ্কার করতে পারবেন সেই সাথে ভালোভাবে বুঝে উঠতেন পারবেন একজন অপামর জনসাধরণের নেতাকে, তাঁর চিন্তা চেতনাকে।
বাণী-০১
"যদি কেউ ন্যায্য কথা বলে, আমরা সংখ্যায় বেশী হলেও, সে একজনও যদি হয়, তার ন্যায্য কথা আমরা মেনে নেবো।" বাণী-০২
"এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম।" বাণী-০৩
" ইহাই হয়তো আমার শেষ বার্তা, আজ হইতে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমি বাংলাদেশের জনগনকে আহবান জানাইতেছি যে, যে যেখানে আছো, যাহার যা কিছু আছে, তাই নিয়ে রুখে দাড়াও, সর্বশক্তি দিয়ে হানাদার বাহিনীকে প্রতিরোধ করো। পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর শেষ সৈন্যটিকে বাংলার মাটি হইতে বিতাড়িত না করা পর্যন্ত এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জন না করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাও।" বাণী-০৪
"এই স্বাধীনতা তখনি আমার কাছে প্রকৃত স্বাধীনতা হয়ে উঠবে, যেদিন বাংলার কৃষক-মজুর ও দুঃখী মানুষের সকল দুঃখের অবসান হবে।" বাণী-০৫
" কোনো জেল জুলুমই কোনোদিন আমাকে টলাতে পারেনি, কিন্তু মানুষের ভালবাসা আমাকে বিব্রত করে তুলেছে " বাণী-০৬
"অযোগ্য নেতৃত্ব, নীতিহীন নেতা ও কাপুরুষ রাজনীতিবিদদের সাথে কোনোদিন একসাথে হয়ে দেশের কাজে নামতে নেই। তাতে দেশসেবার চেয়ে দেশের ও জনগণের সর্বনাশই বেশি হয়। " বাণী-০৭
"আমার দেশ স্বাধীন দেশ। ভারত হোক, আমেরিকা হোক, রাশিয়া হোক, গ্রেট ব্রিটেন হোক কারো এমন শক্তি নাই যে, আমি যতক্ষণ বেঁচে আছি ততক্ষণ আমার দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করতে পারে।" বাণী-০৮
"আওয়ামিলীগ ক্ষমতা আটকে রাখার জন্য রাজনীতি করে না। ক্ষমতায় যাওয়ার ইচ্ছা থাকলে আইন করে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকতে পারত।" বাণী-০৯
"যার মনের মধ্যে আছে সাম্প্রদায়িকতা সে হলো বন্য জীবের সমতূল্য।"
বাণী-১০
"সরকারী কর্মচারীদের জনগণের সাথে মিশে যেতে হবে। তাঁরা জনগণের খাদেম, সেবক, ভাই। তাঁরা জনগণের বাপ, জনগণের ভাই, জনগণের সন্তান। তাঁদের এই মনোভাব নিয়ে কাজ করতে হবে। " বাণী-১১
"জনগণকে ছাড়া, জনগণকে সংঘবদ্ধ না করে, জনগণকে আন্দোলনমুখী না করে এবং পরিস্কার আদর্শ সামনে না রেখে কোনোরকম গণ আন্দোলন হতে পারেনা।" বাণী-১২
"আন্দোলন গাছের ফল নয়। আন্দোলন মুখ দিয়ে বললেই করা যায় না। আন্দোলনের জন্য জনমত সৃষ্টি করতে হয়। আন্দোলনের জন্য আদর্শ থাকতে হয়। আন্দোলনের জন্য নি:স্বার্থ কর্মী হতে হয়। ত্যাগী মানুষ থাকা দরকার। আর সর্বোপরি জনগণের সংঘবদ্ধ ও ঐক্যবদ্ধ সমর্থন থাকা দরকার।" বাণী-১৩
"এ প্রধানমন্ত্রীত্ব আমার কাছে কাঁটা বলে মনে হয়। আমি যদি বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে না পারি, আমি যদি দেখি বাংলার মানুষ দু:খী, আর যদি দেখি বাংলার মানুষ পেট ভরে খায় নাই, তাহলে আমি শান্তিতে মরতে পারবো না।" বাণী-১৪
"ভিক্ষুক জাতির ইজ্জত থাকে না। বিদেশ থেকে ভিক্ষা করে এনে দেশকে গড়া যাবে না। দেশের মধ্যেই পয়সা করতে হবে।" বাণী-১৫
"আর সাম্প্রদায়িকতা যেন মাথাচারা দিয়ে উঠতে না পারে। ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র বাংলাদেশ। মুসলমান তার ধর্মকর্ম করবে। হিন্দু তার ধর্মকর্ম করবে। বৌদ্ধ তার ধর্মকর্ম করবে। কেউ কাউকে বাধা দিতে পারবে না। কিন্তু ইসলামের নামে আর বাংলাদেশের মানুষকে লুট করে খেতে দেওয়া হবে না।" বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিত্ব, রাজনীতি নিয়ে আপনার মতামত জানান কমেন্ট বক্সে। সবার জন্য রইলো শুভ কামনা। খোদাহাফেজ। The post শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাড়া জাগানো ১৫টি বাণী appeared first on Trickbd.com. |
নিয়ে নিন আমার জীবনের সবচেয়ে সেরা অ্যান্ড্রয়েড গেম Posted:
style : streatigy type: online playstore rating : 4.5 personal rating:5 size : 142 mb device: android গেম টিতে আপনি আপনার নিজের ইচ্ছামত সৈনিক , বাঙ্কার , ট্যাঙ্ক , ওয়াল ইত্যাদি বসাতে পারবেন । আর এটাই সবচেয়ে মজার বিষয় । তারপর এনিমির squad আপনাকে অ্যাটাক করবে এবং আপনাকে রাজ্য বাঁচাতে হবে। আপনিও এনিমির বানানো রাজ্যে অ্যাটাক করতে পারেন আপনি চাইলে আপনার বন্ধুদের সাথে ও খেলতে পারেন । আমি আপনাকে গ্যারান্টি দিচ্ছি গেম টি ভালো লাগবে । গেম টির গ্রাফিক্স একদম চমৎকার । আমি এখন free fire খেলি । কিন্তু যখন খেলতাম না তখন এই গেম টি আমার সবচেয়ে প্রিয় গেম ছিল তো আমি আর কথা বাড়াবো না । আপনি ডাউনলোড করুন এবং গেম টি উপভোগ করুন । চলুন কিছু screenshot দেখে নেয়া যাক তাই দেরি না করে তাড়াতাড়ি আমার দেওয়া ডাউনলোড লিংক থেকে ডাউনলোড করে ফেলুন download কোন কিছু না বুঝলে বা কোন কিছু জানার থাকলে, আমাকে কমেন্টে জানান। আর প্লিজ যদি এই পোস্টটি আপ্নার একটু হলেও উপকারে আসে, তাহলে প্রতিদান হিসেবে দয়া করে আমার youtube channel টা subscribe kore দিন। তাহলে সবাইকে ট্রিকবিডির সাথে থাকার জন্য আমন্ত্রন জানিয়ে আজকে আমি আমার আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করছি। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ । The post নিয়ে নিন আমার জীবনের সবচেয়ে সেরা অ্যান্ড্রয়েড গেম appeared first on Trickbd.com. |
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং : বাবার দেওয়া তিনটে উপদেশ আমাকে আজ এখানে পৌঁছে দিয়েছে Posted: চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)গণচীনের বর্তমান রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং। বর্তমান পৃথিবীর অন্যতম ক্ষমতাধর ব্যক্তি তিনি। চীনের রাষ্ট্রীয় কেন্দ্রীয় সামরিক পরিষদ এর চেয়ারম্যান তিনি। এছাড়া কমিউনিস্ট পার্টি অফ চায়নারও মহাসচিব তিনি। শি জিনপিং এর জন্ম হয় ১৫ জুন ১৯৫৩ সালে বেইজিংয়ে। তার বাবা শি জোংশুন একজন রাজনীতিক ছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন সিপিসির উচ্চপর্যায়ের নেতৃত্বে ছিলেন। আধুনিক চীন নির্মাণে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এর অবদান অনেক। দুর্নীতির বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান এবং চীনের বদ্ধ অর্থনীতির ব্যবস্থাকে খোলাবাজার অর্থনীতিতে পরিণত করার কারণে তিনি বিখ্যাত। বলা হচ্ছে তিনি মাও সেতুং এর চেয়ে ক্ষমতাশালী ব্যক্তিতে পরিণত হয়েছেন বর্তমানে। মাত্র ১৫ বছর বয়সে মাও সেতুং এর ডাউন টু দ্য কান্ট্রিসাইড (গ্রামের উদ্দেশ্যে যাত্রা) প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করেন তিনি। তার বাবা তখন জেলে। এরপর ১৯৬৯ সালে ইয়ানানে ইয়াঞ্চুয়ান শহরে কমিউনিস্ট পার্টির উৎপাদন বিষয়ক উপদলের প্রধানের দায়িত্ব পান তিনি।
১৯৭৫ সাল, শি জিনপিংয়ের বয়স ২২ বছর। উৎপাদন বিষয়ক উপদল প্রোগ্রাম থেকে বের হয়ে আসেন তিনি। পরবর্তীতে এক সাক্ষাৎকারে সেই প্রোগ্রামে অংশগ্রহনের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে তিনি বলেন- "এটি একটি আবেগময় অভিজ্ঞতা ছিল। অংশ নেয়ার সময়ে আমাদের অন্যরকম এক মনোভাব ছিল। পরে যখন সাংস্কৃতিক বিপ্লবকে আর বাস্তবায়ন করা গেল না, তখন আমরা বুঝলাম আমরা আসলে একটা ঘোরের মাঝে ছিলাম।"
বর্তমান পৃথিবীর আলোচিত, শক্তিধর এই রাজনৈতিক ব্যক্তির জীবনে তার বাবার প্রভাব খুব বেশি। চলুন তাহলে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের নিজের মুখেই শুনে আসা যাক তার সফলতার গোপন রহস্য। শেষে অবস্থা এমন হলো যে আমার আর কোনো বন্ধুই অবশিষ্ট রইল না। কিন্তু, সেই অপরিণত বয়সে আমি এর জন্য নিজেকে দায়ী না করে সিদ্ধান্ত নিলাম আমার বন্ধুরা আসলে হিংসুটে। ওরা আমার ভাল দেখতে পারে না। আমার বাবা সবই লক্ষ করতেন, মুখে কিছু না বললেও। একদিন রাতে বাড়ি ফিরে দেখি, বাবা আমার জন্য খাবার টেবিলে অপেক্ষা করছেন। টেবিলে রাখা আছে রান্না করা নুডুলসের দুটি ডিশ। একটা ডিশে সেদ্ধ নুডুলসের ওপর রাখা একটি খোসা ছাড়ানো সেদ্ধ ডিম। অন্য ডিশটিতে শুধু লুডুলস। যে কোনো একটি ডিশ বেছে নিতে বললেন বাবা। স্বাভাবিক ভাবেই আমি ডিম সমেত ডিশটাই উঠিয়ে নিলাম। সেই সব দিনে চীনে ডিম ছিল এক দুস্প্রাপ্য জিনিস। উৎসবের দিন ছাড়া কারো বাড়িতে ডিম খাবার কথা তখন ভাবা যেত না। খাওয়া শুরু করবার পর দেখা গেল বাবার ডিশে নুডুলসের তলায় আসলে লুকিয়ে রাখা আছে দুটো ডিম। আমার এত দুঃখ লাগছিল তখন। কেন যে তাড়াহুড়ো করে বাছতে গেলাম। বাবা আমাকে দেখছিলেন। খাবার পর মৃদু হেসে বললেন, "মনে রেখো, তোমার চোখ যা দেখে, সেটা সব সময় সত্যি নাও হতে পারে। শুধু চোখে দেখে যদি মানুষ বা কোনো পরিস্থিতিকে বিচার করে সিদ্ধান্ত নাও, ঠকে যাবার সম্ভবনা থাকবে।" পর দিন আমার বাবা আবার খাবার টেবিলে নুডুলসে ভর্তি দুটো ডিশ রেখে আমাকে খেতে ডাকলেন। আগের দিনের মত এবারেও একটাতে ডিম আছে, আর একটাতে নেই। আমাকে যে কোনো একটি ডিশ বেছে নিতে বলা হোলো। আমি আগের অভিজ্ঞতা থেকে জেনেছি, চোখ যা দেখে তা সত্যি নাও হতে পারে। আমি ডিম ছাড়া ডিশটিই বেছে নিলাম। কিন্তু খেতে গিয়ে দেখলাম, ভেতরে কোনো ডিমই নেই। বাবা আমার দিকে তাকিয়ে আবার হাসলেন। "অভিজ্ঞতা সব সময় সঠিক পথ দেখায় না। জীবন বড় বিচিত্র। জীবনে চলার পথে বহুবার আমাদের মরীচিকার সামনে পরতে হয়। এর থেকে উত্তরন অসম্ভব। জীবন যেটা তোমাকে দিয়েছে, সেটা মেনে নিলে কষ্ট কম পাবে। তোমার অভিজ্ঞতা এবং বুদ্ধিমত্তা তুমি অবশ্যই কাজে লাগাবে, কিন্তু শেষ কথা জীবনই বলবে।" তৃতীয় দিনে আবার একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। আগের দিনের মতই এবারেও একটাতে ডিম আছে, আর একটাতে নেই। তবে একটা ব্যাপার এবার একটু অন্য রকম হলো। এবার আমি বাবাকে বললাম, আগে তুমি নাও। তার পর আমি। কারন তুমি বাড়ির সবার বড়, এই সংসার তোমার রোজগারে চলে। তোমার অধিকার সবার আগে। শুনে বাবার মুখে উজ্জ্বল হাসি ফুটে উঠল, মুখে কিছু বললেন না যদিও। খাওয়া শুরু করবার পর আমি দেখলাম নুডুলসের নীচে আমার ডিশে দুটো ডিম। খাবার পর বাবা আমাকে কাছে ডাকলেন। সস্নেহে আমার হাত ধরে বললেন, "মনে রেখো, কৃতজ্ঞতা এবং ঋণ স্বীকার করা মানুষের শ্রেষ্ঠ ধর্ম। তুমি জীবনে যদি অন্যের জন্য ভাব, অন্যকে দাও, জীবনও তোমার কথা ভাববে, তোমাকে আরো বহুগুণে ফিরিয়ে দেবে। বাবার এই তিনটে উপদেশ আমি আজীবন মনে রেখেছি, এবং মেনে চলেছি। কি আশ্চর্য , সত্যি জীবন আমাকে বহু গুণ ফিরিয়ে দিয়েছে। আমি আজ যেখানে আছি, সেটা জীবনের দান ছাড়া আর কি?" The post চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং : বাবার দেওয়া তিনটে উপদেশ আমাকে আজ এখানে পৌঁছে দিয়েছে appeared first on Trickbd.com. |
Python প্রগ্রামিং ভাষা শেখার জন্যে ১.৩ এমবির মধ্যে খুব ভাল একটি PDF নিয়ে নিন Posted:
Game Review DETAILS Name:Python Bangla Book Size: 1.3Mb Page:130 Language: Bangla Python হচ্ছে একটি প্রোগ্রামিং ভাষা। এর মত আরো প্রোগ্রামিং ভাষা আছে যেমন Java, C, C++ ইত্যাদি। এই সকল ভাষার মধ্যে আমার পাইথন সবচেয়ে সহজ মনে হয়েছে এবং এটি শিখতেও বেশ ইজি। কোনো প্রোগ্রামিং ভাষা একাধিক ভাবে শেখ যায়, সেটি হতে পরে বই পরে কিংবা ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে। তবে পাইথন এতই সোজা যে আপনি এটি বই পড়ার মাধ্যমেই আয়ত্তে নিয়ে আসতে পারবেন। ট্রিকবিডির মধ্যে অনেক লেখক খুব সুন্দরভাবে পর্ব আকারে পাইথন সহ্য আরো অনেক ভাষার টিউটোরিয়াল দিয়েছে এবং এইসব দেখে অনেক উপকৃত হয়েছি। তাই ভাবলাম আজকে আপনাদের সাথে কম সাইজের ভাল একটি বই সাজেস্ট করি। এই বইটি পড়লে পাইথন আপনার কমপ্লিট হবে না তবে এর বেসিক খুব ভালভাবে ক্লিয়ার হয়ে যাবে। একবার পড়েই দেখুন না এর Pdf আশা করি কোন সমস্যা হবে না বুঝতে। The post Python প্রগ্রামিং ভাষা শেখার জন্যে ১.৩ এমবির মধ্যে খুব ভাল একটি PDF নিয়ে নিন appeared first on Trickbd.com. |
Posted: সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি অনেকদিন পর আমার নতুন একটি পোস্টে। আশা করি সবাই ভালো আছেন। গতকাল ফেসবুকে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট রিলেটেড একটি ফেসবুক গ্রুপে নতুন একটি ওয়েবসাইট সম্পর্কে পোস্ট দেখে পেলাম। যেটি আসলে একটি মুক্ত পাবলিক প্লাটফর্ম ডেভেলপার বা ওয়েবসাইট বা এন্ড্রয়েড এ্যাপ বা যেকোনো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ নিয়ে কাজ করছেন বা এতে আগ্রহী মানুষদের জন্য। BanglaDev.net বাংলাদেশি ওয়েব বা এ্যাপ ডেভলপার দের জন্য একটি মুক্ত প্লাটফর্ম। যেখানে আপনারা ওয়েব বা এ্যাপ ডেভলপমেন্ট, ডিজাইন রিলেটেড প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে পারেন। আপনার প্রশ্নের উত্তর দিবে কমিউনিটির এক্সপার্ট ডেভেলপার/ডিজাইনাররা। ইউজাররা একজন আরেকজনকে সরাসরি মেসেজ করতে পারবে। ফলো করতে পারবে। কন্ট্রিবিউশানের উপর ডিপেন্ড করে ইউজার র্যাংকিং সিস্টেম আছে। প্রতি ৩ মাসের র্যাংকিয়ে প্রথম দিকে যারা থাকবে তারা পুরষ্কার/রিওয়ার্ড পাবে। এছাড়াও আরও অনেক প্রয়োজনীয় ফিচার রয়েছে। আপনাদের মতামত এবং সহায়তা একান্ত কাম্য বাংলাদেশি এই কমিউনিটি টি এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য। বিঃদ্রঃ আপনার আপনাদের যেকোনো পরামর্শ বা মতামত আমাদের কন্টাক্ট পেজের মাধ্যমে সেন্ড করতে পারেন বা ফেসবুক পেজের ইনবক্সে। কন্টাক্ট পেজ – https://www.bangladev.net/contact/ ধন্যবাদ মনোযোগ দিয়ে পোস্টটি পড়ার জন্য। কোনো ভুলত্রুটি থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আর কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে জানাবেন আশা করি। The post বাংলাদেশি ডেভেলপার দের জন্য মুক্ত প্লাটফর্ম | ওয়েব ডেভলপমেন্ট, এ্যাপ ডেভলপমেন্ট বা প্রোগ্রামিং নিয়ে আগ্রহীরা অবশ্যই দেখবেন appeared first on Trickbd.com. |
You are subscribed to email updates from Trickbd.com. To stop receiving these emails, you may unsubscribe now. | Email delivery powered by Google |
Google, 1600 Amphitheatre Parkway, Mountain View, CA 94043, United States |
0 Comments