Search box..

এখন থেকে Envato এর File Download করুন ফ্রিতেই [Alternative Site]

এখন থেকে Envato এর File Download করুন ফ্রিতেই [Alternative Site]


এখন থেকে Envato এর File Download করুন ফ্রিতেই [Alternative Site]

Posted:

Howdy Everyone,
Envato Elements, Envato Market বর্তমানে বহুল ব্যবহৃত একটি Site। এই Site এর Premium Subscription ছাড়া File Download এর অনুমতি নেই। আজকে একটা Best Alternative Site Share করব যেখানে Envato Site এর বিশেষ কিছু file Download করতে পারবেন ফ্রিতেই কোন Subscription এর ঝামেলা নেই।

 

( •̀ .̫ •́ )✧ Site Link:-

http://gift4designer.net

 

⪧এই Site এ আপনি যা যা পবেন-
– Add-ons
– CMS Templates
– Fonts
– Graphic Templates
– Graphics
– Presentation Templates
– Video Templates
– Web Templates
– WordPress

এক বিশাল Content সমৃদ্ধ Library বলা যায় এই সাইটটিকে, যা আপনারা Envato এর Alternatives হিসেবে Use করতে পারেন।

 

 

Pin on Animation

⪧File Download এর Process:-

1.প্রথমে আপনার কাঙ্খিত Fileটি Select করুন

 

2.এবার File এর নিচে দেয়া Codeটি Copy করুন

 

3.  এই Site এ Visit করে Codeটি Paste করে দিন।

 

 

4.ব্যস Drive Link পেয়ে যাবেন, Simply Download করে নিন

 

এই gift4designer Site এ আপনি Themeforest এরও অনেক Theme পেয়ে যাবে তবে একটু খোজাখুজি করা লাগবে।

 

Bye ❤
⪧Contact Me On Telegram
⪧[Telekit] [Discuss With Me]
Subscribe me On[Youtube]

The post এখন থেকে Envato এর File Download করুন ফ্রিতেই [Alternative Site] appeared first on Trickbd.com.

ফেসবুক মেসেঞ্জার চলবে সাথে চলবে ইউটিউব এর ভিডিও । 2021

Posted: 27 Jul 2021 09:59 PM PDT

আসসালামু আলাইকুম , কেমন আছেন সবাই আমার মনে হয় যে ভালোই আছেন কারণ ট্রিকবিডি এর সাথে থাকলে তো ভালোই থাকবেন । তো কাজের কথায় আসা যাক । আমি নতুন তাই আমার ভুলত্রুটিগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন । এই পোস্টে আমি দেখাবো যে কিভাবে আপনি আপনার ইউটিউব এর ভিডিও দেখবেন আবার অন্য কাজও করতে পারবেন তো পোষ্টটি শুরু করা যাক । এর জন্য চলে যাবেন গুগোল প্লে স্টোরে ।

সার্চ বক্সে লিখবেন floating tube লিখে সার্চ দিবেন ।

সার্চ করার পর এই নিজের রেজাল্ট টি আসবে সেখানে চলে যাবেন । গিয়ে এখান থেকে ইন্সটল করে নিবেন ।

ইনস্টল করার পর ওপেন করবেন আপনার কাছে পারমিশন চাইবে পারমিশন দিয়ে দিবেন ।

এরপর আপনাকে যা করতে হবে সেটি হল অ্যাপটি ক্লোজ করে আরেকবার ঢুকতে হবে । তারপর এখানে আপনার পছন্দমত একটা ভিডিও সিলেক্ট করবেন । যেমন আমি এটা সিলেক্ট করলাম ।

এটা এরপর প্লে হবে তারপর এরকম দেখাবে ।

এখন আমি অ্যাপটি থেকে বের হয়ে গেলাম আপনি এখানে দেখানো অপশনটি থেকে সাইজ ছোট বা বড় করতে পারেন ।

আমি এখন ফেসবুকে ঢুকে দেখাচ্ছি আপনি চাইলে অন্য অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন ।

এখানে কিন্তু ভিডিওটি ও চলছে আবার ফেসবুক ও চলছে ।

সম্পূর্ণ পোস্টটি ধৈর্য্য সহকারে পড়ার জন্য জাযাকাল্লাহ খয়রান ।

পোস্ট টি বুঝতে কোনো প্রকার অসুবিধে হলে আমার ভিডিওটি দেখতে পারেন ।

ভিডিওটি দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন

আমি আমার চ্যানেলে বিভিন্ন প্রকার টেক রিলেটেড ভিডিও আপলোড করে থাকি । এবং মোবাইল রিলেটেড বিভিন্ন প্রকার টিপস এন্ড ট্রিকস দিয়ে থাকে তো আপনি চাইলে আমার চ্যানেল ঘুরে আসতে পারেন । আমার চ্যানেল ভিজিট করতে এখানে ক্লিক করুন

The post ফেসবুক মেসেঞ্জার চলবে সাথে চলবে ইউটিউব এর ভিডিও । 2021 appeared first on Trickbd.com.

সদ্য মুক্তি পেয়েই সবার মনে জায়গা করে নিয়েছে যে অসাধারণ বলিউড ফিল্ম [রিভিউ ও ডাউনলোড লিংক]

Posted:

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি।

২৬ জুলাই মুক্তি পেল একটি ভিন্ন ধারার বলিউড ফিল্ম “মিমি”। মুভিটির ট্রেইলার দেখেই বোঝা যাচ্ছিলো একটি ভিন্ন ধারার স্বাদ দেবে মুভিটি। এক্সপেক্টেশন অনুযায়ী মুভি সফল ও হয়েছে। আজকে আমি এই মুভিটির রিভিউ ও ডাউনলোড লিংক নিয়ে এসেছি। তো চলুন শুরু করা যাক।

 

Film: Mimi (2021)

 

Genre: Drama, Comedy

Imdb Rating: 8.3/10 (2,567 votes)

Personal Rating: 9.5/10

Language: Hindi

Industry: Bollywood

Movie Print: Full HD (Web-Rip)

 

***হালকা স্পয়লার***

Sometimes It is easier to die than to survive

মাঝে মাঝে জীবনে এমন সময় আসে যখন হাল ছেড়ে দেওয়াটাই সহজ অপশন হিসেবে থাকে আর তা নাহলে ত্যাগ স্বীকার করতে হয় অনেক।
আর একজন মা এর চেয়ে বেশী ত্যাগ স্বীকার আর কয়জনই বা করতে পারে!
এমনই এক গল্প নিয়ে Laxman Utekar নির্মাণ করেছেন Mimi (2021).
কিছু মুভি দেখার সময় আপনি আসলে বুঝতে পারবেন না আপনি স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে আপনার মূল্যবান কিছু সময় ব্যয় করতেছেন! কারণ সেই সময়ের ফিলিংসটা সত্যিকারের মনে হবে আপনার। আপনি স্ক্রিনে অভিনয় করা মানুষগুলোর অভিনয় দেখে হাসবেন আবার পরক্ষণেই কাঁদবেন। আপনার ইমোশন নিয়ে খেলবে ওরা কিছুক্ষণ। জোর করে হাসানো অথবা জোর করে ইমোশন নিয়ে খেলা করার মতো মুভি না এটা। একদম সিম্পল কাহিনির মধ্যে গর্জিয়াস একটা প্যাকেজ।
অনলাইনে নামার পরপরই দেখে নিলাম। ট্রেইলারটা যতোটা ভালো ছিলো তার চেয়ে মুভিটা আরো বেশি ভালো ছিলো। একদিকে যেমন ছিলো কমেডি অন্যদিকে ইমোশনাল সিনে ভরপুর। কাহিনীটাও সুন্দর বলিউডের আর দশটা মুভির কাহিনীর মতো নয় একজন সারোগেট এর আসল মা হয়ে ওঠা নিয়ে বেশ ইউনিক একটা কাহিনী। মুভির গানগুলোও সুন্দর ছিলো।

যদি আগে ট্রেলার দেখে থাকেন তাহলে মুভিতে নতুনত্ব কিছুই খুঁজে পাবেন না। আর এরকম মুভিতে আপনি তেমন বড় বা এক্সাইটেড থ্রিল অথবা সাসপেন্স পাবেন না তাই সিম্পল গল্পেই অভিনয় করা মানুষগুলোর পারফরম্যান্স এবং মুভির কমেডি বা ইমোশন টাইমিং ভালো হলেই মুভিকে ভালো বলতে হবে আপনার।

একটি আমেরিকান দম্পতি যাদের বাচ্চা নেই। মহিলা কখনও বাচ্চা জন্মদান করতে পারবেন না। তাই তারা IVF পদ্ধতিতে বাচ্চা জন্মদানের জন্য একজন মেয়ে খুঁজছেন। বাচ্চা যেন সুস্থ ও সবল হয় সেজন্য তারা ভালো ফিটনেস আছে এমন কাউকে খুঁজছেন। সেই দম্পতি যে গাড়িতে করে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ভ্রমণ করতেছিল সেটার ড্রাইভার হলো পঙ্কজ ত্রিপাঠি (ভানু)। ভানু এসব শুনে তাদেরকে বিষয়টা জিজ্ঞেস করে এবং বলে সে এমন কাউকে খুঁজে দিবে তারজন্য তাকে টাকা দিতে হবে। আমেরিকান দম্পতিও রাজি হয়। অবশেষে ভানু তাদের নিয়ে যায় কৃতি শ্যাননের (মিমির) কাছে।

কৃতি শ্যানন যার একটাই স্বপ্ন বলিউডের নায়িকা হবে। সিনেমা পাড়ায় তার খুব নামডাক থাকবে একদিন সেই স্বপ্ন সে রাতদিন দেখে। কিন্তু নায়িকা হতে হলে অনেক টাকার দরকার সেটাও সে জানে। কথায় আছে টাকার লোভে অথবা প্রয়োজনে সবকিছু উলটপালট হয়ে যায়। হয়তো মিমি টাকার প্রয়োজনেই এই প্রস্তাবে রাজী হয়ে যায়। কিন্তু অবিবাহিত একটা মেয়ের পেটে বাচ্চা সেটা কিভাবে লুকিয়ে রাখবে সেই চিন্তা উদয় হয় তখন তাদের মনে। সেটারও একটা বন্দোবস্ত করে ফেলে ওরা। কয়েক মাস যাওয়ার পর বাচ্চার অনেকগুলো টেস্ট করানোর পর ডাক্তার বলে বাচ্চার কিছু সমস্যা আছে। আর এতে মন ভেঙে যায় আমেরিকান দম্পতির এবং তারা বাচ্চা নিবেনা বলে। তারা চলে যায় মিমিকে একা ফেলে।

সেই পরিস্থিতিতে মিমি কি করবে? বাচ্চা নষ্ট করে ফেলবে? কিন্তু কোনো মা কি স্ব-জ্ঞানে নিজের পেটের বাচ্চা নষ্ট করতে পারে? আর যদি বাচ্চা নষ্ট না করে তাহলে সমাজকে এই বাচ্চার কি পরিচয় দিবে? এই বাচ্চাকে কি তার পরিবার মেনে নিবে? এরকম আরও অনেকগুলো প্রশ্ন হয়তো আছে এবং সবগুলোর উত্তরই মুভিতে পাবেন।

ট্রেলার দেখার পর অনেকেরই মনে হয়েছে পুরো গল্প বলে দিয়েছে কিন্তু না ট্রেইলারে ছিলো শুধু অর্ধেক মুভির গল্প। মুভির কনসেপ্ট টা ছিলো খুবই সুন্দর আর পরিচালক ও সেটা নিপুণ হাতে সামাল দিয়েছেন।আর সবার চমৎকার অভিনয় দক্ষতায় সেটা হয়ে উঠেছে আরো আকর্ষণীয়।
প্রথমেই বলতে হয় কৃতি সেননের কথা।তার ক্যারিয়ার এর সেরা পারফরম্যান্স সেটা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। অল্প কিছু সিনেমা করা কৃতি সেনন এই সিনেমায় নিজের সেরা টা দিয়েছে। চরিত্রের প্রয়োজনে ওজন বাড়িয়েছিলো পনরো কেজি। বিশেষ করে ইমোশনাল সীন গুলো তে কৃতি সেনন দারুণ ছিলো।
এবার আসি পঙ্কজ ত্রিপাঠি। এই লোকের সব কাজই প্রসংশার দাবীদার। প্রত্যেকটা চরিত্রে সে নিজেকে মানিয়ে নেয়।এই মুভিতেও তাই।একদম পারফেক্ট ভাবে নিজেকে তুলে ধরেছেন। সাপোর্টিং কাস্ট হিসবে সাই তামান্নাকার, সুপ্রিয়া পাঠক, মনোজ পাহওয়া আর বিশেষ ভাবে আমেরিকান চরিত্রে অভিনয় করা ইডলিন এডওয়ার্ড ও ছিলো দারুণ। অভিনয় নিয়ে কোন অভিযোগ থাকার কথা না।
পংকজ ত্রিপাঠি এখন যে কোন পরিচালকের জন্যই ভরসার নাম। তার অভিনয়ে অভিযোগ করার কোন অপশন তিনি দেন না। এখানেও তিনি তার চমৎকার অভিনয় দিয়ে অডিয়েন্সকে মাতিয়ে রেখেছেন। এছাড়া অন্যান্য সকল গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র একদম খাপে খাপ অভিনয় করেছেন।
অভিনয়,পরিচালনা,ডায়লগ,ক্যামেরার কাজ চমৎকার।কিছু ডায়ালগ মনে বসে যাবে।ট্রেইলার দেখে যারা হতাশ হয়েছিলেন হতাশা কাটিয়ে দেখতে বসে পড়ুন।
মুভির মিউজিক ছিলো আরেকটা ভালো দিক। এ আর রহমানের মিউজিকে দারুণ কিছু ট্র্যাক ছিলো মুভিতে। মুভির প্রথম হাফে দারুণ কমেডি আর দ্বিতীয় হাফে ইমোশনাল রাইড এর সুন্দর একটা ব্যালেন্স ছিলো আর শেষের সোশ্যাল মেসেজ টা তো খুবই হার্টটাচিং ছিলো। আর স্ক্রীন প্লে ও ছিলো বেশ ভালো যা আপনাকে বোর করবে না।
পৃথিবীতে সবচেয়ে ত্যাগী মানুষটা কিন্তু আমাদের মা। উনারা নিজেদের সব আশা আর স্বপ্নগুলো চোখের নিমিষেই ভুলে যেতে পারে শুধু আমাদের মুখের দিকে তাকিয়ে। মুভিতে কিছু সিন আছে যা দেখে আপনি হয়তো কান্নাও করে দিতে পারেন। বিশেষ করে আমেরিকান দম্পতি চলে যাওয়ার পর মিমি পাগলের মতো সব জায়গায় তাদের খুঁজে ফেরা এবং বাচ্চাটার জন্য দুই মায়ের কান্না করার সিনটা। আপনার ইমোশন নিয়ে খেলবে এই সিনগুলো

আমি বলব, ২০২১ সালে একটা ভালো মুভি পেলাম বলিউড থেকে অবশেষে। যেটা আপনাকে জোর করে হাসানোর চেষ্টা করবেনা। কমেডি টাইমিং দুর্দান্ত। মুভির সবচেয়ে পজিটিভ দিক হলো এটার এন্ডিং। এরকম এন্ডিং হয়তো মুভি দেখার সময় আশা করতে পারবেন না। ভালো লাগবে মুভিটি আশা করি।

Content Is King!

নিঃসন্দেহে আর দুই চার বছর দশ বছর পর বলিউড থেকে স্টার প্রথা উঠে যাবে। যে যত সুন্দর কন্টেন্ট উপহার দিতে পারবে সে তত সফল হবে। কোন প্রেম কাহিনী,বড় কোন সুপারস্টার বা নায়ক ছাড়াও যে চমৎকার সব মুভি বানানো যায় তা এখন দেখা যাচ্ছে। এভাবেই এগিয়ে যাক এই রীতি।
কাহিনীর অংশটুকু পড়লে মনে হতে পারে এটা খুবই দুঃখের মুভি। এটা আসলে অতটাও দুঃখের মুভি না। বরং বলা যায় বেশ উপভোগ্য ফ্যামিলি ড্রামা কমেডি মুভি। চমৎকার কিছু হাসার উপকরণ রয়েছে মুভিতে। হাসি কান্না মজা সব মিলিয়ে চমৎকার একটা প্যাকেজ এই মুভিটা।
Happy Watching!

Movie Trailer


Screenshots


Download Links


360p (260 MB):

Direct Download Link


480p (370 MB):


720p (HEVC 700 MB):

720p (1.2 GB):

1080p (HEVC 1.4 GB):

Direct Download Link


1080p (2.5 GB):

Direct Download Link


1080p (3.7 GB):

Direct Download Link


লিংকে ক্লিক করলেই ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে।

[Links Credit: Mlwbd]

আমার আরো মুভি রিভিউঃ Bollywood Movies   Hollywood Movies   New Release Movies   South Indian Movies

আমন্ত্রণ রইলো

আজকে এই পর্যন্তই।সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।আল্লাহ হাফেজ।

The post সদ্য মুক্তি পেয়েই সবার মনে জায়গা করে নিয়েছে যে অসাধারণ বলিউড ফিল্ম [রিভিউ ও ডাউনলোড লিংক] appeared first on Trickbd.com.

Think And Grow Rich Bangla pdf – সর্বকালের বেস্ট সেলার বই

Posted:

থিন্ক এন্ড গ্রো রিচ বাংলা পিডিএফ বইটিতে এমন অসাধারণ সব কথা রয়েছে যা পড়ে আপনি জিরো থেকে হিরো হতে পারবেন। সব ফর্মুলা বাতলে দিয়েছেন এ বইয়ে লেখক নেপোলিয়ন হিল।

বইটিতে যারা বিশ্বের মধ্যে ধনী রয়েছেন সেইসকল ধনী ব্যাক্তিদের জীবনকাহিনী নিয়ে লেখা রয়েছে। এবং তাদের ধনী হওয়ার টেকনিক টা এ বইয়ে তুলে ধরেছেন। বইটির পিডিএফ কপিটি পড়েই দেখুন না, এরপর বইটি আপনার কিনতে ইচ্ছে করবে আমি শিউর। 

এই পৃথিবীতে এমন কোনো ব্যাক্তি নেই যে, ধনী হতে চায়না বা নিজে যে অবস্হানে রয়েছে তার থেকে বেটার পজিশনে যেতে চায়না। এমন লোক হয়তো নেই। কিন্তু নিজের অবস্থান টাকে আপগ্রেড করার জন্য শুধুমাত্র পরিশ্রম করে গেলেই হবেনা, কিছু টেকটনিক খাটাতে হবে। কিছুদিন আগে একটা ঘুরি লার্নিংয়ের একটা ভিডিও দেখেছিলাম ফেসবুকে তিনি একটা গল্প বলেছিলেন। গল্পটা ঠিক এরকমঃ আমি একটি রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিলাম সকালবেলা কিছুদূর যাওয়ার পরে দেখতে পেলাম এক কাঠুরি ভাই একটি গাছ কাটছে, আমি বললাম ভাই আপনার ঘা দিয়ে তো ঘাম ঝড়ছে একটু জিরিয়ে নিন, কাঠুরি ভাই বললো জিরানোর সময় কি আছে গাছটা কাটা শেষ করতে হবে।

আমি আমার গন্তব্যে ছুটলাম। কাজ শেষে আমি বিকাল বেলায় আবার সেই রাস্তা দিয়ে হেটে হেটে বাড়ি ফিরছিলাম দেখতে পেলাম কাঠুরে ভাই এখনো সেই গাছটি কাটতেছে কিন্তু কাটা প্রায় অর্ধেক ও হলোনা। এবার বললাম ভাই আপনি কি বিশ্রাম নিয়েছিলেন? বললো না। আবার বললাম ভাই আপনি আপনার কুড়ালটাকে মাঝে মাঝে ধারালো করেছিলেন? বললো না, সেই সময় কোথায় পেলাম; আমার কাজ তো অনেক বাকী।

আমি বললাম আপনি যদি একটু বিশ্রাম নিতেন তাহলে আপনার ক্লান্ত শরীরটা আবার কাজ করার জন্য, শক্তি লাভ করতো। আর যদি বিশ্রাম নেওয়ার পড়ে ৫ মিনিট পাথরে কুড়ালটাকে একটু ধারালো করে নিতেন তাহলে আপনার কুড়ালের প্রতিটা কোপে আগের তুলনায় একটু হলেও বেশী কাটতো আর এরফলে আপনার গাছটি হয়তো এতক্ষনে কাটা হয়ে যেত।

এই গল্পটি এখানে বলার কারন হলোঃ এই কাঠুরে ভাইয়ের মতো আমরা অনেকেই কাজ করি প্রচুরপরিমাণে কিন্তু কিছু সিক্রেট টেকনিক না জানার কারনে রেজাল্ট টা পজিটিভ হয়না। আমি আপনাকে পরিশ্রম করতে না করছিনা, আমি নিজেও অনেক পরিশ্রম করতেছি ইদানিং, আপনিও করুন কিন্তু সেটা টেকনিকের সাথে করুন। আল্লাহ তায়ালা বান্দার ভাগ্যের দরজা চিরকাল বন্ধ করে রাখেনা, পরিশ্রমের দ্বারা দরজায় টোকা মেরে যান।

আরেকটি বেস্ট সেলার জনপ্রিয় বই দ্য মিরাকল মর্নিং : হ্যাল এলরড Pdf Download | The Miracle Morning Bangla pdf

এই বইটিতে লেখক নেপোলিয়ন হাল একজন সফল আমেরিকান লেখক, যিনি প্রায় ৫০০ এর উপরে সফল নারী পুরুষের সাথে সাক্ষাতকার করে তাদের সফল হওয়ার রহস্য জেনে সেই টেকনিক গুলো নিয়েই Think And Grow Rich বইটি লিখেন। হিলের এই লেখাগুলো ১৯২৮ সালে মাল্টি ভল্যুম স্টাডি কোর্স The Law of Success এ প্রকাশিত হয়। এর পরবর্তী সময়ে নেপোলিয়ন হিল একটি বই প্রকাশ করেন এটির নামই হলো থিংক এন্ড গ্রো রিচ। বইটি এরপর থেকেই এখনো বেস্ট সেলার একটি বই। বইটিকে সর্বকালের বেস্ট সেলার বই ও বলা যায়।

বইটির সুচিপত্রঃ


বইটির লেখকঃ নেপোলিয়ন হিল।
বইটির ধরনঃ মোটিভেশনাল বই (অনুবাদক বই)
বইটির সাইজঃ ৫ মেগাবাইট।
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১৪৭ টি।
ডাউনলোডঃ Read Online / Download

আমার পূর্বের কিছু পোস্টঃ

আয়মান সাদিক ও সাদমান সাদিক ভাইয়ের ৫ টি সেরা pdf বই

বাংলা ভাষায় – ইথিক্যাল হ্যাকিং শেখার সেরা ৭ টি pdf বই

তুমিও জিতবে পিডিএফ বই (আমার দেখা সব থেকে সেরা মোটিভেশনাল বই)

The post Think And Grow Rich Bangla pdf – সর্বকালের বেস্ট সেলার বই appeared first on Trickbd.com.

২০২১ সালের আলিম পরীক্ষার্থীদের দুই সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ হয়েছে এখনি ডাউনলোড করে নিন!!

Posted:

২০২১ সালের আলিম পরীক্ষার্থীদের জন্য দুই সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করেছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর।

এইচএসসি ও আলিম পরীক্ষার্থীদের ৩০ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট দেয়া হবে এবং ২০২১ খ্রিষ্টাব্দের আলিম পরীক্ষার্থীদের জন্য ১৩টি বিষয়ের ২৬টি অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করা হয়েছে।

আগামি ৯ আগস্টের মধ্যে সুবিধাজনক সময়ে সরকার ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে অ্যাসাইনমেন্ট সরাসরি বা অনলাইনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জমা দিতে হবে।

অ্যাসাইনমেন্ট


অ্যাসাইনমেন্ট ডাউনলোড করুন PDF

যেকোনো প্রয়োজনে Facebook এ আমি..!!

ফ্রি তে মোবাইল রিচার্জ নিয়ে নিন

নতুন বিকাশ একাউন্ট খুলে ৭৫ টাকা বোনাস নিয়ে নিন

Airtel সিমে ফ্রি ১জিবি নিয়ে নিন।

মাই রবি অ্যাপ এ প্রথম বার রেজিস্ট্রেশন করে রবি সিমে ফ্রি তে এমবি নিয়ে নিন এবং সাথে থাকছে প্রতি রেফারে ১জিবি ডাটা বোনান।

ধন্যবাদ

The post ২০২১ সালের আলিম পরীক্ষার্থীদের দুই সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ হয়েছে এখনি ডাউনলোড করে নিন!! appeared first on Trickbd.com.

খুব সহজেই Q2A ওয়েবসাইট তৈরি করে ফেলুন ফ্রিতে এবং পেইড

Posted: 27 Jul 2021 06:48 AM PDT

কেমন আছেন সবাই আশাকরি ভালো আছেন ইনশাআল্লাহ আমিও খুব ভালো আছি আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে প্রশ্ন উত্তর সাইট তৈরি করবেন (How To Create Q2A) আজকের টপিক এর পোষ্টি আপনি যদি মনোযোগ দিয়ে পরেন তাহলে আশাকরবো আপনিও খুব সহজেই তৈরি করতে পারবেন প্রশ্ন উত্তর ওয়েবসাইট ! তাহলে চলুন মূল আলোচোনাই যাওয়া যাক
বর্তমানে অনেক ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করা যাই তার মধ্যে একটি হচ্ছে প্রশ্ন উত্তর ওয়েবসাইট এখানে মূলত বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং এর উত্তর পাওয়া যাই এবং এখান থেকে ইনকাম ও করা যাই ইনকাম করার উপায় টি হলো এড্স এর মাধ্যমে আপনি এখানে এড্স শো করিয়ে ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে গুগল এডসেন্স সহো যেকোনো এড আপনি প্রশ্ন উত্তর ওয়েবসাইটে বসাতে পারবেন
এই ধরনের ওয়েবসাইটের ভিসিটর ও অনেক পাবেন কারন এখানে হাজার হাজার প্রশ্ন এবং উত্তর থাকবে আপনি যদি সব টপিকের উপর এখানে পোষ্ট করেন তাহলে আপনি নিয়মিত গুগল থেকে প্রতিদিন ভালো পরিমানে ডিজিটর পাবেন মানুষ গুগলে সব ধরনের প্রশ্ন সার্চ করে থাকে আপনার ওয়েবসাইট টি যদি ভালো ভাবে এসইও করতে পারেন তাহলে গুগলে আপনার ওয়েবসাইটের কোনো কিওয়ার্ড লিগে সার্চ করলে প্রথমে পেজে শো করবে

প্রশ্ন উত্তর তৈরি করতে কি কি প্রয়োজন?

আপনার প্রথমে প্রয়োজন হবে একটি ডোমেইন এবং হোস্টিং এই গুলো ছারা আপনি প্রশ্ন উত্তর ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন না আমি আপনাদের কে ৩টি মাধ্যম দেখিয়ে দিতে পারি এখানে আপনি পেইড এবং ফ্রি দুটি উপায়ে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন তাহলে চলুন উপাই ৩টি যানা যাক

  • ১. ফ্রিতে ডোমেই হোষ্টিং?
    আপনি চাইলে এখানে একদম ফ্রিতে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন ফ্রিতে ডোমেইন হোষ্টিং নিতে আপনি byethost,com এবং freewebhosting,com এই দুটির মধ্যে যেকোনো একটি ব্যবহার করতে পারেন এখান থেকে সম্পুর্ন ফ্রিতে আপনি ডোমেইন এবং হোষ্টিং নিতে পারবেন এবং ওয়েবসাইট কন্ট্রল করার জন্য সি-প্যানেল ও পাবেন একদম ফ্রিতে এখান থেকে আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন তাহলে ভালো কোনো এড্স পাবেন না যেহেতো এটা সম্পুর্ন ফ্রি এখানে আপনার ওয়েবসাইটের URL এমন হবে
    Ex: ansbd.byethost,com

  • ২. ডোমেইন হোষ্টিং ক্রয় করে?
    আপনি যদি এখানে সবসময় কাজ করতে চান তাহলে আমি সাজেস করবো আপনি পেইড ডোমেইন এবং হোষ্টিং কিনে তৈরি করুন আপনি যদি ভালো লেভেল এর একটি ডোমেইন কিনেন তাহলে আপনি এখানে ভালো ধরনের এড্স পাবেন গুগল এডসেন্স সহো এবং পেইড ডোমেইন গুগলে রেংক করে বেশি ফ্রি এবং সাবডোমেইন এর চেয়ে তাই আপনি যদি সবসময় এখানে কাজ করেন তাহলে পেইড ডোমেইন + হোষ্টিং ব্যবহার করুন তাহলে সফলতা বেশি পাবেন আশাকরি এটি বুজতে পেরেছেন

  • ৩ নিজের ওয়েবসাইটের সাবডোমেইন?
    এখানে নিজের বলতে বুজাতে চাচ্ছি আপনার যদি কোনো পেইড ডোমেইন থাকে তাহলে আপনি শেখান থেকে একটি সাবডোমেইন তৈরি করে নিতে পারেন তাহলে আর আপনাকে আলাদা ভাবে ডোমেইন হোষ্টিং নিতে হবে না সাবডোমেইন যারা বুজেন না তারা একটু লক্ষ করেন
    (আমি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবো subdomain দিয়ে তো আমার যে অর্জিনাল ডোমেইনটি আছে ictbn.com আমি এখান থেকে একটি সাবডোমেইন নিবো এবং আমার সাইটের নাম দিবো ansbd উপরের ডোমেইন থেকে সাব ডোমেইন নেয়ার জন্য আমার ওয়েবসাইটের পুরো নাম হবে ansbd.ictbn.com আশাকরি আপনার সাবডোমেইন এর উপর ধারোনা হয়েগেছে)
    আপনার অর্জিনাল ডোমেইনে যদি গুগল এডসেন্স এপ্রুভ থাকে তাহলে আপনাকে আর আলাদা ভাবে সাবডোমেইন এর জন এডসেন্স এপ্লাই করতে হবে না আপনার ডোমেইন এর এড্স সাবডোমেইন এ শো করাতে পারবেন আশাকরবো আপনি বুজতে পেরেছেন সাবডোমেইন সম্পর্কে সবকিছু

    কিভাবে তৈরি করবে প্রশ্ন উত্তর ওয়েবসাইট?

    আমি আপনাদের কে দেখানোর জন্য মানে এই পোষ্টি তৈরি করার জন্য সাবডোমেইন এর ব্যবহার করেছি অর্জিনার ডোমেইন না আমার সাবডোমেইন এর নাম ansbd.ictbn.com তো চলুন তৈরি করার প্রসেস টি দেখা যাক প্রথমে আপনি আপনার সি-প্যানেল টি লগিন করুন তার পর নিচের দিকে যান এবং ক্যাটাগলি তে দেখুন Others লিখা আছে বুজতে সমস্যা হলে নিচের স্কিনশট টি ফলো করুন

    এটিতে ক্লিক করুন তার পর যে পেজটি আসবে তার থেকে কিছুটা নিচের দিতে যান এবং দেখতে পারবেন Q2A লিখা আছে

    এখান থেকে আপনি install লিখা টি ক্লিক করুন তার পর দেখুন এই পেজটি আসবে
    এখানে আপনি প্রথমে আপনি আপনার সাইটের এড্রেস এর আগে কি দিতে চান যেমন https:// সেলেক্ট করুন আপনার ইচ্ছামত তার পর আপনার ডোমেইন সেলেক্ট করুন তার পর নিছের ঘরে যদি কিছু লিখা থাকে তাহলে সেটি কেটে ফাকা করে দিন তার পর
    এখন এডমিন প্যানেল এর জন্য ইউজার নাম দিন এবং ইমেল দিন তার পর পাসওয়ার্ড দিন তার পর
    দেখুন নিছে install লিখা আছে এটি ক্লিক করুন সবকিছু ঠিক থাকলে একটু লোডিং হবে তার পর এটা আসবে দেখুন
    এখানে দেখাচ্ছে আপনেক অভিনন্দন এখান থেকে আপনি এডমিন প্যানেলে যান তার পর দেখূন এটি আসবে
    এখানে আপনাক প্রথমে লগিন করতে হবে যেহোতো এর আগে কখনো লগিন করা হয়নি! তো লগিন ক্লিক করুন তার পর দেখুন
    এই পেজটি আসবে আপনি Q2A ইনস্টল করার সময় যে ইমেল এবং পাসওয়ার্ড দিয়েছিলেন সেগুলো এখানে দিন তার পর লগিন করুন তার পর দেখুন সাইট এডমিন প্যানেল পেয়েগেছেন
    এখান থেকে আপনার ওয়েবসাইট কন্ট্রোল করতে পারবেন আশাকরি বুজতে পারছেন সবকিছু! কোনোকিছু না বুজে থাকলে কমেন্ট করুন আমি বুজিয়ে দেয়ার চেষ্টা করবো
    Trickbd এর মত আমার একটি ওয়েবসাইট আছে নাম ictbn.com সবার কাছে অনুরোধ থাকবে আপনি আমার এই ICTBN.COM

    ওয়েবসাইট ভিসিট করে আসবেন
    পোষ্টি যদি আপনার কাছে ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন ধন্যবাদ!
    পোস্টি প্রথম প্রকাশ হয়: ictbn.com

  • The post খুব সহজেই Q2A ওয়েবসাইট তৈরি করে ফেলুন ফ্রিতে এবং পেইড appeared first on Trickbd.com.

    মাইনক্রাফট : একটি সীমাহীন সম্ভাবনা। মাইনক্রাফট এর ইতিহাস

    Posted: 27 Jul 2021 06:36 AM PDT

    মাইনক্রাফট : একটি সীমাহীন সম্ভাবনা।

    আচ্ছা একটি গেম বানাতে কি প্রয়োজন? প্রোগ্রামিং এর? অবিশ্যি সত্য হলেও শুধু মাত্র প্রোগ্রামিং জানলেই একটি গেম বানানো যায় না। একটি উপভোগ্য গেম তৈরি করতে চাই একটি আইডিয়া। শুধু গেম নয় জীবনের সকল স্তরেই প্রয়োজন। মাইনক্রাফটও একটি আইডিয়া ছিল। মার্কাস প্যাসন নামের একজন খুবই সিম্পল প্রোগ্রামারের মাথায় এই ভিডিও গেম বানানোর আইডিয়া আসে। তবে অন্যান্য কোনো গেমের মতো না। একটি সীমাহীন সম্ভাবনার গেম। যেখানে কোনো প্লট নেই, কোনো বাউন্ডারি নেই। একটি মানুষ তার জীবনে যেটি সব থেকে বেশি চায় সেটি হচ্ছে নিজের স্বাধীনতা। আর এই গেমটিতে সেটিই রয়েছে যা আমার মনে হয় না এর আগে কোনো গেমে ছিল। আর থাকলেও তা কেবল নির্দিষ্ট মাত্রা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ। এক কথায় মাইনক্রাফট নিজের মধ্যেই একজন গেমারের একটি জগৎ।

    আধুনিক ভিডিও গেম গুলোর প্রায় সব গুলোই বড় বর স্টুডিও, হাজার হাজার কর্মচারী দ্বারা তৈরি করা হয়। Assassin's Creed Valhalla এর মতো বড় বড় ব্লকবাস্টার গেম গুলোতে পুরো পৃথিবীর আনাচে কানাচে থেকে মানুষজন কন্ট্রিবিউট করে। ফ্রিল্যান্সার ডেভলপার রাও নানা স্টেজে কাজ করে। কিন্তু মার্কাস ছিল একা। ২০০৯সালের গ্রীষ্মের সকালে মার্কাস সিন্ধান্ত নেয় সে একটি এক্সপেরিমেন্ট করবে। Dwarf Fortress এবং Infiniminer গেমের একটি রিমিক্স তৈরি করে সে। পুরো এক সপ্তাহ ধরে কাজ করে। এটি ছিল মাইনক্রাফট এবং তার সোনালী যাত্রার প্রথম অধ্যায়। সে TIGSource নামের একটি ফরামে এইটি পোস্ট করে। প্রায় মাস খানেক পরে সে গেমটির জন্য ১০ ইউরো করে চার্জ করা শুরু করে এবং কিছু দিনের মধ্যেই গেমটির ৪০ কপি বিক্রি হয়।

    নচ বুঝতে পারে তার কি করা উচিৎ এবং সে তাই করে। সে পুরো একটি গেম একেবারে প্রকাশ না করে, গেমারদের ফিডব্যাক বুঝে সময়ের সাথে ধীরে ধীরে গেমকে আপডেট করতে থাকে। গেমিং কমিউনিটিতে একধরনের সাড়া পরে যায় এবং মানুষজন মাইনক্রাফট নিয়ে ডিসকাস করতে থাকে। আর মানুষজন নিজেরাই এই জিনিসের এডভার্টাইজমেন্ট করতে থাকে। রেডিট এর মতন সোস্যাল প্লার্টফ্রমই এডভার্টাইজমেন্ট এর কাজ করে দিত।
    "The main thing is that people started talking about the game"-Notch.

    খুব শীঘ্রই Mojang Studio এর প্রতিষ্ঠা করেন নচ।তার সাথে ছিল Jacob Porser, যে কিনা তার কলিগ ছিল King.com এ। নভেম্বর ২০১০ এ গেমটির একটি বেটা ভার্সন রিলিজ করা হয়। ২০১১তে গেমটির সম্পূর্ণ কার্যক্রম শেষ হয় এবং সেই সালের ১৬ আগস্টে শুধুমাত্র এক্সপেরিয়া প্লে এর জন্য প্লে স্টোরে পাবলিশ করা হয়, ৬.৯৯ ডলার মূল্যে। এর পর ৭ অক্টোবর সকল Android এবং ১৭ই নভেম্বর সকল IOS ডিভাইস গুলোর জন্য উন্মুক্ত করা হয়।

    ডিসেম্বরে গেমটির চিফ ডিজাইনার এর দায়িত্ব পান Jens Bergensten। গেমটিতে ধীরে ধীরে ডেভলপারদের সংখ্যা বাড়তে থাকে এবং গেমটি সফলতার উচ্চতায় একধাপ করে আগায়। ২০১৩ সালে গেমটি PS3(Play Station 3) এর জন্য রিলিজ করা হয়। এটাই গেমের বড় ধামাকা ছিল না। এই একই সালে গেমটিতে একটি মেজর আপডেটের মাধ্যমে আরো অনেক গুলো নতুন বায়োমস এবং ফিচারস এড করা হয়। ফলে মাইনক্রাফট ওয়াল্ডে একটি বড় পরিবর্তন আসে।

    নচের পুরো কাহিনী শেষ সীমায় পৌছায় পুরো স্টুডিও এবং গেমটা বিক্রির মাধ্যমে। ২০১৪ সালে ২.৫ বিলিয়ন ডলার দিয়ে মাইক্রোসফট মাইনক্রাফট গেমটিকে কিনে নেয় । এটি বিক্রির সিন্ধান্ত পুরোটাই গেম নির্মাতা নচের নিজের ছিল।সে ফ্যান দের ক্রিটিসিজমে ক্লান্ত হয়ে এই সীধান্তে পৌঁছায়। অবশ্য ডিলটি তাকে একরাতে বিলিয়নার বানিয়ে দেয়।

    সেই বছরই মাইনক্রাফট প্রায় সকল প্লার্টফ্রমে এক্টিভ হতে থাকে। Xbox One, PS4 এবং PS Vita-তেও।শেষ দুটি রিলিজ খুবই ইন্টারেস্টিং ছিল কারণ তখন IP এড্রেস মাইক্রোসফট এর মালিকানাধীন ছিল, যারা অবশ্যই নিজেদের প্রতিযোগীদের প্লার্টফ্রমে খুব কমই গেম প্রকাশ করে। এক অর্থে এটিই ক্রস-প্লার্টফ্রম আলোচনার জন্ম দিয়েছিল।

    ২০১৫ সালে তেমন ইন্টারেস্টিং কিছু ঘটে নি,যদিও Wii U এর জন্য একটি ভার্সন রিলিজ করা হয়। তারপর মাইক্রোসফট তাদের ফ্রাঞ্চাইজটি আরো বড় করার চিন্তা ভাবনা করে এবং Telltale তাদের নিজস্ব একটি ভার্সন ডেভলপ করে Sandbox -এ। এই কলেবরেশনের ফল সরূপ ফ্যানরা এজটি স্টোরি মোড দেখে যেটা কিনা সাধারণ প্লার্টফ্রম গুলোর পাশাপাশি নেটফ্লিক্সেও রিলিজ পায়। ২০১৬ সালে Mojang একটি মাইনক্রাফটের একটি এডুকেশনাল ভার্সন রিলিজ করে স্কুলের জন্য।ওহ হ্যা, এই সময়ে মাইনক্রাফটে পোলার বিয়ার এড করা হয়। এটাও অবশ্যই একটা হিস্টোরিকাল ইভেন্ট। এই ভাল্লুক গুলোর তান্ডবে আমি অনেকবার মারা গিয়েছি গেমে:”( আপনাদের মধ্যে যারা এই ভাল্লুক গুলোর আক্রমনে মারা গিয়েছেন তারা কমেন্টে জানাবেন। এরপর গেমের আপডেট কিছুটা স্লো হয়ে গেলেও ফ্যানরা আরো অনেক কিছু পায়। একটি রোলপ্লে গেমনো রিলিজ করা হয় Minecraft Dungeons নামে।

    এই ছোট একটি স্কোয়ার আকৃতির কেবল গেমারদের নির্মল বিনোদনই দেয় নি। এই গেমটি ক্রিয়েটিভিটি বাড়াতেও সাহায্য করে। এমনকি Stockholm এর একটি স্কুলে মাইনক্রাফট গেমটিকে কম্বলসারি করা হয় কারণ এটি মেধা বিকাশে সহায়তা করে। গেমটিকে ঘিরে রয়েছে নানা ধরনের কাহিনি ও কন্সপাইরেসি। এমনই একটি কন্সপাইরেসি হচ্ছে গেমটিতে একটি ভূত বা পেতাত্মা বসবাস করে যা প্রায়শই গেমারদের গেমের ভিতরে নানা ধরনের আধ্যাত্মিক কর্মকাণ্ড করে ভয় দেখায়। যার নাম হিরোব্রাইন।গেমের মধ্যে অনেকেই এর দেখা পেয়েছে। শুনতে বেশ হাস্যকর হলেও একসময় এই বিষয়টিও মাইনক্রাফট গেমের একটি অংশ ছিল। গেমের উপকরণ বলা চলে। আমার মনে হয় না এমন কোনো মাইনক্রাফটার আছে যে কিনা প্রথম প্রথম গেমে এই হিরোব্রাইনকে নানা খোজাখুজি করে নি। একটি ক্যান্সারে মারা যাওয়া টিনেজ ছেলে গেমটিকে নিয়ে লিখেছিলো একটি আবেগ আপ্লুতকর চিঠি তার বন্ধুর কাছে। এমন আরো নানা কাহিনী নানা ভাবে গেমটিকে করেছে আরো সমৃদ্ধ।

    মাইনক্রাফট ভিডিও গেমের দুনিয়া
    এই মাইনক্রাফট (Minecraft) ভিডিও গেমের দুনিয়ায় গত ১২ বছর ধরে রাজত্ব ধরে রাখা একটি এডভেঞ্চার গেম। ২০০৯ সালে Markus Persson Cave Game নামেএ যেই গেমটি তৈরি করেছিলেন তখনকি তিনি স্বপ্নেও ভেবেছিলেন এটি একসময় বিশ্বের সব থেকে বেশি বিক্রি হওয়া গেম হবে। এখন পর্যন্ত মাইনক্রাফট এর ২০০ মিলিয়ন এর অধিক কপি সেল হয়েছে। ২০২২সালে মাইনক্রাফট এর উপর একটি ফিল্মও পেতে যাচ্ছে ফ্যানরা। আর এটি হয়ত কেবল শুরু।

    The post মাইনক্রাফট : একটি সীমাহীন সম্ভাবনা। মাইনক্রাফট এর ইতিহাস appeared first on Trickbd.com.

    আমেরিকারর সুপারপাওয়ার হওয়ার কাহিনী! কীভাবে আমেরিকা পৃথিবীর সব থেকে শক্তিশালী দেশে পরিনত হল?

    Posted: 27 Jul 2021 06:34 AM PDT

    কোন দেশ পৃথিবীর সব থেকে বড় সুপারপাওয়ার? আসুন আগে এই প্রশ্নের উত্তরটি দেখি। আচ্ছা কোন দেশর ইকোনমিক পৃথিবীর সব থেকে বড়?অবশ্যই আমেরিকা! এই দেশটির জিডিপি ২২ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি(২০২১)। কোন দেশের কোঃ সারা দুনিয়ায় রমরমা ব্যাবসা করতেছে? কোন দেশের মুভি, টিভি শো সারা পৃথিবীতে জনপ্রিয়? কোন দেশ সব থেকে বেশি নোবেল প্রাইজ জিতেছে?কোন দেশের মিলিটারি সব থেকে শক্তিশালী? এই সব প্রশ্নের উত্তর আমেরিকা।
    কিন্তু প্রশ্ন হলো কীভাবে আমেরিকা পৃথিবীর সব থেকে শক্তিশালী দেশে পরিনত হলো? কীভাবে আমেরিকা হলো পৃথিবীর নম্বর ওয়ান সুপারপাওয়ার হলো?


    একটু পেছন থেকে শুরু করি। সাল ১৮০০ এর আগে ইন্ডিয়া এবং চায়না পৃথিবীর সুপারপাওয়ার ছিল। তখন পৃথিবীর জিডিপি অধিক অংশের মধ্যে এই দুই দেশের কন্ট্রিবিউশন ছিল।কারণ বিশের বেশিরভাগ ট্রেড এবং ইকোনোমিকাল এক্টিভিটি ইন্ডিয়া এবং চায়নার মধ্যেই হত। কিন্তু ১৮০০সালের পরে দৃশ্য পাল্টাতে শুরু করে। উনিশ শতকের পরের একশো বছরে হঠাৎ আমেরিকা নিজেদের ডমিনেন্স দেখায়।

    অক্টোবর ১২ ১৪৯২, ইতালিয়ান এক্সপ্লোরার ক্রিস্টোফার কলোম্বাস আমেরিকার আবিষ্কার করেন। এরপর পরই ইউরোপীয়রা আমেরিকা সম্পর্কে জানে এবং আমেরিকায় ইউরোপীয়দের মাধ্যমে আমেরিকায় কলোনাইজেশনের শুরু হয়। তখন সেখানে নেটিভ আমেরিকান বা রেড ইন্ডিয়ানরা বসবাস করত। স্পেন মোস্টলি সাউথ আমেরিকায় কলোনাইজেশন করে। আর এজন্যই সেখানের বেশিরভাগ মানুষ স্পেনিশ ভাষা বলে। তারপর ব্রিটেন, ফ্রান্স বসতি স্থাপন করে। এর পর পরই সেখানে নেটিভ আমেরিকানদের পপুলেশন কমতে থাকে৷ এর অনেক কারণ আছে তবে প্রধান একটি কারণ হলো ইউরোপিয়দের সাথে আসা ডিজিস সেখানে ছড়িয়ে পড়ে। যেমন: স্মল ফক্স, ইনফ্লুয়েঞ্জা ইত্যাদি, যেসবের ইমিউনিটি ওই নেটিভ আমেরিকানদের শরীরে ছিল না।
    কিছু সময় পরে ৪ জুলাই ১৭৭৬ সালে আমেরিকান রেভুলোশনারিরা স্বাধীনতার ঘোষণার দেয়। ব্রিটিশদের রাজত্বর শেষে আমেরিকা নতুন একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে পরিচয় লাভ করে৷ এখানে শুরু হয় ইউনাইটেড স্টেটস অব আমেরিকার। তবে আমেরিকার উন্নয়নের যাত্রা শুরু হয় ১৮৫০ সালের পর। এইটা ঐ সময় ছিল যখন ব্রিটেন, স্পেন এবং ফ্রান্স বিশ্বের নানা জায়গায় নিজেদের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছিল। তখন ভারতবর্ষও ব্রিটিশরা শাসন করত। সেই সময় আমেরিকার একটি গনতান্ত্রিক দেশে প্রতিষ্ঠত হয়েছিল।

    তখন অনেক নতুন দেশ ব্রিটিশ রাজ থেকে বেরিয়ে এসে ইউএস এর সাথে যুক্ত হয়। ১৮৩৬ তে টেক্সাস একটি দেশ ছিল যেটা ম্যাক্সিকো থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।তারপরেও ম্যাক্সিকো তাদের উপর নানা ভাবে অত্যাচার করতে থাকে। যার জন্য টেক্সাস আমেরিকার সাথে যুক্ত হয়। আর এভাবে একে একে সব গুলো স্টেটস আমেরিকার সাথে যুক্ত হয় এবং আমেরিকা বড় হতে থাকে৷ এসব স্টেটের যুক্ত হওয়ার পিছনে তাদের নিজস্ব উদ্দেশ্য ছিল। তবে এতে আমেরিকারও সুবিধা ছিল। আমেরিকা একটা ডেমোক্রেটিক কান্ট্রি ছিল তো বটে। তবে তাদের নিজেদেরও কিছু উদ্দেশ্য ছিল। সেটা ছিল আমেরিকাকে যত বড় বানানো যায় ততই তাদের জন্য ভালো। এই উদ্দেশ্যে আমেরিকা আরো কিছু পদক্ষেপ নেয়। যেমন আলাস্কা টেরিটোরিটা রাশিয়া থেকে কিনে নেয় ১৮৮৭ সালে। এমনই প্যাসিফিক ওশানের মাঝের আরেকটি জায়গা “হাওয়াই” জায়গাটা তারা দখল করে নেয়।১৮৯৮ সালে কিংডম অব হাওয়াই কে অভারথ্রো করে দেয়। পুয়টেরিকো, গুয়াম এবং ফিলিপিনকেও ইউএস এনিক্স করে ১৮৯৮ সালে। ইউএস ২০ মিলিয়ন ডলার স্পেনকে দেয় ফিলিপিনকে নিজেরদের দখলে নিতে। তবে আগে গিয়ে ফিলিপাইন ইউএস এর থেকে স্বাধীনতা লাভ করে ১৯৪৭ সালে।এসবের পর বিশং শতাব্দীতে এসে ইউএস অনেক বড় একটি দেশে পরিনত হয়। আর একটি দেশ যত বড় হবে সেই দেশের ইকোনমিক তত বড় হবে।

    আমেরিকার যাদু শুরু হয় ১৯০০-১৯৫০ সালের মাঝামাঝি সময়ে। এই ৫০ বছরে পৃথিবীর মানুষ দুটি বিশ্বযুদ্ধ দেখে। তবে এই বিশ্বযুদ্ধ কোথায় হয়?ইউরোপে হয়। ফ্রান্স, জার্মানি, ইউকে, স্পেন, ইতালি এরা যখন একে উপরের সাথে যুদ্ধ করতে মুগ্ন। তখন ইউএস উপর দিকে শান্তিতে যুদ্ধ দেখছিলো। যদিও ইউএসও এই যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছিল। তবে হাতিয়ার সাপ্লাই করে। ইউএস এর অনেক সোলজার শহিদ হলেও আমেরিকার মাটিতে কিন্তু যুদ্ধ হয় নি।

    এই সময়ে যখন সব দেশের ইকোনমি দুর্বল হচ্ছিলো তখন এর ইউএস এর ইকোনমিক উপরের দিকে উঠছিল। বরং ইউএস এ এই সব ইউরোপীয় দেশে হাতিয়ার বিক্রি করে লাভ গুনতেছিল। যখন ইউরোপীয় দেশগুলোতে একের পর এক যুদ্ধ হল তখন সেসব দেশের মানুষের মধ্যে নিজেদের দেশের ইকোনমির প্রতি আস্থা কমে যায়৷ আর মানুষজন তখন আমেরিকান ডলার কিনা শুরু করে। কারণ আমেরিকা একটি স্ট্যাবল দেশ ছিল ওয়াল্ড ওয়ারের সময়ে। যার ফলে ইউএস ডলারের মূল্য বেড়ে যায়। ১৯৪৪ সালে যখন ওয়াল্ড ওয়ার শেষের দিকে ছিল, তখন ৪৪ এলাইট দেশ সিন্ধান্ত নেয় নিজেদের কারেন্সি ইউএস এর সাথে যুক্ত করবে এবং ইউএস ডলার গোল্ডের সাথে লিংকড থাকবে। এতে তাদের ইকোনমি স্ট্যাবল থাকবে। আর যখন এলাইট দেশ গুলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ জিতে এবং এভাবে ইউএস ডলার ইন্টারন্যাশনাল কারেন্সিতে পরিনত হয়।

    এর পর ইন্টারন্যাশনাল মনিটরি ফান্ড(IMF) এবং জাতিসংঘের মতন সংস্থা প্রতিষ্ঠা করা হয়, যেখানে আমেরিকা অনেক বড় ভূমিকা রাখে। এমনই একটি সংস্থা ছিল যার নাম NATT( The General Agreement on Tariffs and Trade)। এটি ২৩টা দেশ মিলে গঠন করে। এই দেশ গুলোর মূল লক্ষ্য ছিল নিজেদের ইকোনমি বুস্ট করা। এসব দেশ নিজেদের মধ্যকার ট্রেড ব্যারিয়ার উঠিয়ে ফেলবে। এখানে তারা ন্যাশনালিজম প্রমোট করার বদলে ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ও গ্লোবালাইজেশনকে প্রমোট করেছে। এই সংস্থাটিই পরে গিয়ে WTO(World Trade Organization) এ পরিণত হয়।

    ১৯৫০ এ ইউএস এবং রাশিয়া এই দুটি দেশ বিশ্বের দুটি সুপারপাওয়ার দেশে পরিনত হয়। আর এখানেই শুরু হয় এই দুই দেশের মধ্যে কোল্ড ওয়ারের। এটি একটি আইডিয়লজিকাল ওয়ার ছিল কমিউনিজম এবং ক্যাপিটালিজম এর মধ্যে। তবে এই দুই দেশ নিজেদের মধ্যে ডিরেক্টলি যুদ্ধ না করে একধরনের প্রক্সি ওয়ার খেলে। মানে একে অন্যর দেশে না গিয়ে, অন্যান্য যেসব দেশ রয়েছে সেগুলোর মাধ্যমে যুদ্ধ করবে। যেসব দেশে কমিউনিজম ছড়িয়ে যাচ্ছিল আমেরিকা সেসব দেশে গিয়ে সরকারকেই নামিয়ে দিত। কখনো অপোজিশনকে টাকা ফান্ডিং করে। তো কখনো ট্যারোরিস্ট গ্রুপকে ফান্ডিং করে। আবার কখনো ডিরেক্টলি রেভুলোশনারিদের এসোসিনেট করে । যেমন: ১৯৬৪ সালে ভোলেবিয়ান কুপে চি গুয়েভারাকে CIA এর মাধ্যমে এক্সিকিউট করে দেয়। অপারেশন সাইক্লোনে আফগানিস্তানে গিয়ে তাকেবানকে ফান্ডিং করে যাতে রাশিয়ান কমিউনিজম ইডিয়লজিকে থামানো যায়।এমনই আরো অনেক কাহিনি রয়েছে ব্রাজিল, চিলি, আর্জেন্টিনা, কংগো,ইরান আরো অনেক দেশ রয়েছে। এতগুলো দেশের ইন্টারনাল পলিটিক্স এ হস্তক্ষেপ করার কারণে অনেক গুলো দেশ সরাসরি ডিপেন্ডেন্ট হয়ে যায় আমেরিকার উপর।যার ফলে আমেরিকা আরো বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠে।এই জন্যই ৭০টি ভিন্ন ভিন্ন দেশে আমেরিকার ৮০০টির বেশি মিলিটারী বেস রয়েছে। এই মিলিটারি পাওয়ার অর্জন করার জন্য আমেরিকা অনেকটা খরচ করে মিলিটারির পিছনে। তাই আজ আমেরিকান মিলিটারী সারাবিশ্বে এক নম্বর। তবে এটা মোটেও একটি ভালো দিক নয়।

    ১৯৪৯ সালে আমেরিকা ইউরোপীয় দেশ গুলোর সাথে এক হয়ে NATO(North Atlantic Treaty Organisation) প্রতিষ্ঠা করে, ইউরোপীয় দেশ গুলোতে রাশিয়ান ইনফ্লুয়েন্সকে থামানোর জন্য। এই NATO এখনো রয়েছে। যার ফলে ইউরোপীয় দেশ গুলোর সাথে আমেরিকা সব সময়ই কো-অপারেটিভ ছিল এবং বেশিরভাগ ইউরোপীয় দেশ আমেরিকার উপর ডিপেন্ডেবল রয়েছে কারণ তাদের নিজেদের ইকোনমি দূর্বল হয়ে যায়।

    তবে সব কিছুর জন্য একটা দেশকে ব্লেম করা ঠিক না। কারণ অনেক প্রেসিডেন্ট ছিল যারা মিলিটারী ফোর্সের উপর বেশি নজর দিত যেমন: রোনাল্ড রিগান,রিচার্ড নিকসোন, জর্জ বুশ, ডোনাল্ড ট্রাম্প৷ অন্যদিকে কিছু প্রেসিডেন্ট এমন ছিল যারা পিসফুল আলাইএন্স এ বেশি ফোকাস দেয়। তাদের মিলিটারির উপর তেমন কোনো ইন্টারেস্ট ছিল না। যার ফলে দেশ শান্তিতে অগ্রসর হয়। এদের মধ্যে আল গোর(ভাইস প্রেসিডেন্ট),উড্রো উইলসন, বারেক ওবামা,জিমি কার্টার অন্যতম।উড্রো উইলসন ঐ প্রেসিডেন্ট ছিল যিনি সিন্ধান্ত নেন আমেরিকাকে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকে বাহিয়ে রাখবেন। যসিও ১৯১৭তে আবার হস্তক্ষেপ করে কারন আমেরিকায় কেবল যুদ্ধ থামাতে পারত। উনিই শুরু করেন League of Nations এর যার উদ্দেশ্য ছিল বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। এটি অনেকটা UN এর মতই ছিল।

    তো কোল্ড ওয়ারের সময় পুরো বিশ্ব ২ভাগ হয়ে যায়। কোনো দেশ আমেরিকার সাথে ছিল আবর কোনো দেশ সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে।তো বলাই বাহুল্য এসবের ফলে কেবল মাত্র এই দুটি দেশই শক্তিশালী হচ্ছিল। তবে পরে যখন সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙ্গে যায় তখন শুধুমাত্র একটিই সুপার পাওয়ার থেকে যায়। তাহলো আমেরিকা।

    তো এইসব কারণ তো কেবল জিও পলিক্যাল ছিল। আমেরিকার ইন্টারনাল অনেক কারণও রয়েছে যেসবের কারণে আমেরিকা সুপারপাওয়ারে পরিণত হয়। এর মধ্যে অন্যতম একটা বড় কারণ আমেরিকার পলিসি যা সব সময় ট্যালেন্টদের আকর্ষণ করত। কত গুলো রিজন রয়েছে? আপনি নিজেই ভাবুন আমাদের দেশে যেখানে ট্যালেন্টের কোনো দাম নেই, সেখানে আমেরিকা ট্যালেন্টদের নিজেদের দেশে আকর্ষণ করে। আপনি গুগল করলেই দেখতে পাবেন কতগুলো বাংলাদেশিরা আমেরিকায় গিয়ে সাকসেসফুল হয়। আমেরিকার পলিসি সব সময়ই ভালো ইমিগ্রেন্টদের আকর্ষণ করে। ইলোন মাস্ক,আলবার্ট আইন্সটাইন, কল্পনা চাওলা এমন আরো অনেক উদাহরণ রয়েছে। আমেরিকার যেই পলিসি আর কালচার সেটি সব সময় ট্যালেন্টকে প্রমোট করে। উদ্ভাবনকে প্রমোট করে।

    এখন কথা হচ্ছে এত বড় সুপারপাওয়ার হয়েও আমেরিকার গ্রাউন্ড রিয়েলিটি কি? আমেরিকার মানুষের হোম ওনারশিপ রেট ৬৫.৮% (২০২০)। যার মানে ৩৪.২% মানুষের কাছে নিজেদের বাড়ি নেই।আমেরিকা বিশ্বের সব থেকে আন ইকুয়াল কান্ট্রি। টপ ১% মানুষের কাছে ৪২.৫% সম্পদ রয়েছে। হেলথ৷ কেয়ার সিস্টেম আমেরিকার অনেক বেশি এক্সপেন্সিভ এবং খারাপ।অবেসিটি লেভেল অনেক কমে গিয়েছে আমেরিকায়। আমেরিকার অনেক ছেলে মেয়ে তাদের কলেজ টিউশন ফিস এফোর্ড করতে পারে না। পড়াশোনা করতে গিয়ে ছেলে মেয়েরা লাখের ঋণে পড়ে যায়। তাছাড়া আমেরিকায় তেমন কোনো গান(Gun) লো নেই। এক বছরে আমেরিকায় প্রায় ৬০০ মাস শুটিং হয়েছিল ২০২০ সালে। যার ফলে ৩০০০ এর অধিক মানুষ মারা যায়।
    যদি আমেরিকা এত টাকা নিজেদের মিলিটারির উপর না খরচ করে সাধারণ জনতার জীবন উন্নয়নের পিছনে খরচ করত তাহলে হয় এই সুপারপাওয়ারের কিছু মূল্য থাকত।এখনকার সময়ে নরওয়ে, সুইডেন, ডেনমার্ক এসব দেশ হিউম্যান ডেভলপমেন্টে আমেরিকা থেকে কত এগিয়ে রয়েছে। কিন্তু এসব দেশকে কেউ সুপারপাওয়ার ডাকে না। হয়ত এইসব দেশের ইকোনমি এত বড় না, হয়ত দেশের মিলিটারি এত পাওয়ারফুল না। তবে এই দেশ গুলোতে একটক মানুষের জন্য জীবন যাপন করাটা অনেক ভালো আমেরিকার তুলনায়।

    তো সর্বশেষ একটি দেশের জন্য সুপারপাওয়ার হওয়াটা মঙ্গলময় না এবং এর পিছনে না দৌড়ানো। দেশকে ডেভলপ করা, দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য একটি সুন্দর জীবন নিশ্চিত করাই একটি দেশের মূখ্য উদ্দেশ্য হওয়া প্রয়োজন।

    The post আমেরিকারর সুপারপাওয়ার হওয়ার কাহিনী! কীভাবে আমেরিকা পৃথিবীর সব থেকে শক্তিশালী দেশে পরিনত হল? appeared first on Trickbd.com.

    ফরেক্স ট্রেডিং কি ? ফরেক্স সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা । What is Forex Treading

    Posted: 27 Jul 2021 06:33 AM PDT

     ফরেক্স ট্রেডিং কি ? ফরেক্স সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা । What is Forex Treading? 

    ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করি চলুন। ফরেক্স ট্রেডিং কি? ফরেক্স ট্রেডিং কীভাবে করে? ফরেক্স কি? কোথায় করব। এসবই আমরা আজকে জানব। 

    ফরেক্স ট্রেডিং কি ?

    picture : Forex Training and Market analysis. Picture Credit : Pexels

    ফরেক্স ট্রেডিং এর ধারণা :

    আপনি কি কখনো বিদেশে ভ্রমন করেছেন?করে থাকলে নিশ্চয়ই সে দেশের মুদ্রা বা কারেন্সি কিনেছেন। অথবা বিদেশি কোনো নোট ভাঙ্গিয়ে টাকায় পরিণত করেছেন? যদি করে থাকেন। তাহলে এ ক্ষেত্রে আপনি ফরেক্স ট্রেডিং করেছেন। ফরেক্স বা Forex শব্দটি এসেছে ফরেইন এক্সচেঞ্জ বা Foreign Exchange থেকে। ফরেক্স  ট্রেডিং হচ্ছে মুদ্রা পরিবর্তন করা বা বিনিময় করা। আর এই মুদ্রা বা কারেন্সি ক্রয়-বিক্রয় করাকে বলা হয় ফরেক্স ট্রেডিং। এক কথায় বলতে গেলে, ফরেইন কারেন্সি এক্সচেঞ্জ বা ফরেক্স বা FX বলতে বোঝায় মুদ্রা ক্র‍য়-বিক্রয় করাকে ফরেক্স ট্রেডিং বলে বা একটি দেশের মুদ্রার বিনিময়ে অন্য একটি দেশের মুদ্রা কেনাকে।

    ফরেক্স ট্রেডিং কেন করব? ফরেক্স ট্রেডিং কীভাবে হয়?

    আপনি নিশ্চয়ই বাংলাদেশ টাকা দিয়ে অন্য দেশের কোনো পন্য বা সেবা কিনতে পারবেন না। প্রয়োজন হবে অন্য দেশের মুদ্রার৷ তখন আপনি কি করবেন কোনো ব্যাংক বা কারেন্সি এক্সচেঞ্জার থেকে টাকার বিনিময়ে ঐ দেশের টাকা ক্রয় করবেন। এইটা তো গেলো প্রয়োজনের তাগিদে ক্রয় – বিক্রয়।

    ট্রেডিং করে আয় করা সম্ভব।

    ফরেক্স ট্রেডিং ( Forex Treading ) করে আয় করবেন কিভাবে? 

    ধরুন আপনি ইউএস যাবেন। তখন আপনি ১০০ ডলার ইউএস কারেন্সি (USD) কিনলেন–প্রতি ডলার ৮০ টাকা দরে। কিন্তু দেখা গেল কোনো কারণে আপনি যেতে পারলেন না। এখন আপনি সেই (USD) বিক্রি করে ফেলবেন। যখন আপনি ব্যাংক বা ব্রোকারের কাছে গেলেন দেখলে প্রতি ডলার ৮৫ টাকা করে ব্রিক্রি হচ্ছে। আপনি বিক্রি করলেন। এক্ষেত্রে আপনার লাভ হলো ডলার(USD) প্রতি ৫টাকা এবং ১০০ ডলার বিক্রি করে ১০০*৫=৫০০ লাভ হলো। আর এভাবেই আপনি ফরেক্স ট্রেডিং করে আয় করতে পারবেন।

     এটি কেবল সাধারণ কথা। ফরেক্স ট্রেডিং এর থেকেও বড় কিছু এবং বড় প্রফিট আয়ের উৎস হতে পরে। আসুন জানার চেষ্টা করি। 

    প্রথমে জানব কারেন্সি বা মুদ্রার মূল্য কেন বাড়ে এবং কমে?

    এই বিষয়টা আসলে খুবই জটিল এবং নানা কারণে ঘটে থাকে।তবে আমরা সহজ মাধ্যমে জানার চেষ্টা করব।

    একটি দেশে প্রতিদিন হাজারো কোঃ বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ করে, পন্য বেচা কেনা করে। এতে করে তাদের প্রয়োজন হয় অনেক বড় এমাউন্টের বিদেশি মুদ্রার৷ ধরুণ বাংলাদেশের একটি কোঃ বিদেশে পন্য রপ্তানি করলো। এতে করে ঐ দেশের ক্রেতার

    Forex Market
    pic credit: Pixels

    বাংলাদেশি টাকার প্রয়োজন হবে। তার মানে ঐ দেশে টাকার চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। এতে করে বাংলাদেশী টাকা ঐ দেশের টাকার তুলনায় শক্তিশালী হতে থাকবে অর্থাৎ দাম বৃদ্ধি পাবে।  যখন অধিক মানুষ ডলার দিয়ে টাকা কিনবে তখন টাকার দাম বৃদ্ধি পাবে। আর এই দাম সর্বদা পরিবর্তনশীল, বলতে গেলে প্রতি সেকেন্ডে পরিবর্তন হয়। এছাড়াও ইন্টারেস্ট রেট, মুদ্রাস্ফীতি ইত্যাদিও ফরেইন এক্সচেঞ্জে প্রভাব ফেলে।

    ফরেইন এক্সচেঞ্জ মার্কেট কি?

    এখন আপনি বুঝলেন ফরেক্স ট্রেডিং কি। আপনি কোথায় গিয়ে ট্রেড করবেন? এর জন্য রয়েছে ফরেইন এক্সচেঞ্জ মার্কেট ( Foreign Exchange Market )ফরেইন এক্সচেঞ্জ মার্কেট বিশ্বব্যাপী একটি ডিসেন্ট্রাইলজড বা Over-The-Counter(OTC) মার্কেট। স্টক মার্কেটের মত সেন্ট্রাল কোনো অথরিটি থাকে না। যেখানে বৈদেশিক মুদ্রা কেনা বেচা হয় তাকে ফরেইন এক্সচেঞ্জ মার্কেট বলে। যেমনঃ ব্যাংক, ব্রোকার বা কোনো প্রতিষ্ঠান। এটি অফলাইন অথবা অনলাইন হতে পারে। ফরেইন এক্সচেঞ্জ মার্কেট বিশ্বের সর্ববৃহৎ তরল বাজার বা লিকুইড মার্কেট যেখানে

    ফরেইন এক্সচেঞ্জ মার্কেট
    Pic credit : Pexels

    প্রতিদিন ট্রিলিয়ন ডলার লেনদেন হয়।টেকনোলজির উন্নতির ফলে এখন ঘরে বসেই ট্রেডিং করা সম্ভব হয়েছে। ফরেক্স ট্রেডাররা সাধারণত অনলাইন ব্রোকার ব্যাবহার করে। কারণ এতে আপনি যেকোনো সময় যেকোনো যায়গায় থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে ট্রেড করতে পারবেন। বিভিন্ন অনলাইন ব্রোকারের সাহায্যে কারেন্সির মূল্য উঠা-নামাকে কাজে লাগিয়ে ট্রেডাররা প্রফিট গেইন করতে পারবেন। স্টক মার্কেটে শুধুমাত্র শেয়ারের দর বৃদ্ধি হলেই প্রফিট হয় কিন্তু ফরেক্স ট্রেডিং এ মূল্য হ্রাস বৃদ্ধি দুটোকেই কাজে লাগিয়ে ফ্রফিট আনা সম্ভব। 

    ফরেক্স ট্রেডিং কাদের জন্য? ফরেক্স ট্রেডিং কীভাবে করব?

    ফরেক্স ট্রেডিং যে কেউ করতে পারবে। এর জন্য আপনাকে ডিগ্রি ধারন করতে হবে না। ফরেক্স ট্রেডিং করতে আপনার দরকার হবে কিছু টাকা এবং অনেক অনেক বেশি জ্ঞান। ট্রেডিং শুরু করতে ১০০ ডলার সমপরিমাণ অর্থই যথেষ্ট। এর চেয়ে কমেও করা যায় তবে তাতে বেশি ফ্রফিট হবে না। তবে ফরেক্স ট্রেডিং করতে আপনাকে অনেক বেশি এক্সপার্ট হতে হবে। এটি যেমন আপনাকে প্রফিট এনে দিতে পারে তেমনি আপনাকে ক্ষতির সম্মুখীনও করতে পারে। সেই ক্ষতি থেকে বাচতে হলে ফরেক্স সম্পর্কে এক্সপার্ট লেভেলের জ্ঞান থাকা আবশ্যক।

    ফরেক্স ট্রেডিং-এ ঝুকি বা রিস্ক কতটুকু? 

    ক্যারেন্সি মার্কেট পৃথিবীর সব থেকে বড় লিকুইড মার্কেট। এখানে ট্রেডিং করতে আপনার নির্দিষ্ট একটি ইনভেস্ট এর প্রয়োজন হবে৷ যাকে বলা হয় মার্জিন। যখন আপনি ১০০ ডলার বা তার বেশি দিয়ে ইনভেস্ট করবেন তখন আপনাকে এই টাকা লস হওয়ারও

    Forex Loss
    Pic Credit: Pexels

    সম্ভাবনাও থাকবে। প্রতিটি ট্রেড যে আপনাকে ফ্রফিট দিবে তা না। বেশিরভাগ ফরেক্স ট্রেডাররা প্রফিট গেইন করতে পারে না। এর কারণ হচ্ছে মার্কেট সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা না থাকা, ভুল স্ট্র‍্যাজিটি গ্রহণ করা, তাড়াহুড়ো করা, আবেগের বশে ট্রেড করা ইত্যাদি।  

    ফরেক্স থেকে কত টাকা আয় করা সম্ভব? 

    এটি নির্ভর করছে আপনার মার্জিন এবং ট্রেড সংখ্যার উপর। আপনি কতটাকা ইনভেস্ট করছেন এবং মাসে কতটি ট্রেড করছেন। তবে অবশ্যই আপনার ক্যাপিটালের উপর রিস্ক ম্যানেজ করে ট্রেড করবেন। একজন ডিসিপ্লিন বিগেইনারও ১০০০ ডলার বা তার বেশি আয় করতে পারে প্রতিমাসে। 

    আমি ফরেক্স ট্রেডিং কীভাবে করব?

    প্রথমে আপনাকে ট্রেডিং সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে৷ ফরেক্স ট্রেডিং শিখতে হবে। ভালো স্ট্রাজিটি আয়ত্ত করতে হবে। আপনি চাইলে অনলাইনে ফ্রি কোর্স বা পেইড কোর্স করতে পারেন৷ যখন আপনি ট্রেডিং মোটামুটি আয়ত্ত করতে পারবেন। আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা এপ এর মাধ্যমে ডেমো ট্রেড করতে পারবেন। বিভিন্ন এপ্লিকেশন রয়েছে যেগুলোতে আপনি ট্রেডিং প্র‍্যাকটিস করতে পারবেন কোনো টাকা ছাড়া। সেগুলো কেবল বিগেইনারদের জন্য ট্রেডিং আয়ত্ত করার ডেমো ট্রেডিং। যদি দেখেন আপনি ভালো করছেন তাহলে আপনি কিছু টাকা দিয়ে ভালো ব্রোকারের মাধ্যমে ট্রেডিং স্টার্ট করতে পারবেন। নয়ত ফরেক্স ট্রেডিং আপনার জন্য না। 

    ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে কিছু ভুল ধারণা :

    অনেকেই মনে করে ফরেক্স ট্রেডিং স্ক্যাম। আসলে এটি স্ক্যাম না। অনেকেই ভুল ট্রেড করে, সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে ব্যার্থ হয়, ফ্রড বোকারের শিকার হয় ইত্যাদি ইত্যাদি ।আর এসব কারণে যখন ক্ষতি সম্মুখীন হয় তারা মুখ ফিরিয়ে বলে এটি স্ক্যাম। অথবা বলে আসলে ফরেক্স থেকে আয় করা সম্ভব না। আবার অনেকেই বলে এটি জুয়া বা গ্যামব্লিং বা সুদের মতো, ইসলামের দৃষ্টিতে এটি হারাম। আমার মতে এটি অবশ্যই জুয়া না। এখানে আপনি টাকা বেচা কেনা করছেন। আপনি কোনো কিছু থেকে সুদ বা মুনাফা নিচ্ছেন না অথবা জুয়া খেলছেন না। আপনি আপনার দক্ষতা কাজে লাগাচ্ছেন  এবং আয় করছেন। ফরেক্স বাংলাদেশে বৈধ না অবৈধ সে বিষয়েও রয়েছে নানা কথা। বাংলাদেশ থেকে ফরেক্সে অনেক মানুষ ট্রেড করছেন। যদিও এটিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্বীকৃতি দেয় নি। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বৈদেশিক মুদ্রায় লেনদেনের করার জন্য অনুমোদিত লাইসেন্স প্রাপ্ত ডিলার, মনিচেঞ্জার ছাড়া অন্য সব ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান এর মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রার বিক্রয় করা যায় না। ১৯৪৭ সালের ফরেন এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন  অনুযায়ী এইসব মাধ্যমে মুদ্রা ক্রয়-বিক্রয় করা অবৈধ। এসবের মূল কারণ হচ্ছে দেশের মধ্যে কিছু অসাধু লোক নানা ধরনের লোভ দেখিয়ে ফরেক্সে প্রশিক্ষণ ও ইনভেস্ট করতে উৎসাহ করছে। 

    ফরেক্স ট্রেডিং টিপসঃ 

    ফরেক্স ট্রেডিং রিস্ক ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে জানুন

    – প্রতিটি ট্রেড এ ১% এর কম রিস্ক রাখুন।

    – এক্সপার্টদের সাহায্য নিন

    – অবশ্যই রিক্সকের তুলনায় ফ্রফিট বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এমন কারেন্সি পেয়ারে ট্রেড করুন

    – অবশ্যই খুব ভালো ইন্টারনেট কানেকশন রাখুন

    – স্লো এন্ড স্টেডি থাকুন

    – ভালো ট্রেডিং পার্টনার চুজ করুন

    – অবশ্যই মার্কেট ভালোভাবে এনালাইস করুন। 

    – ভালো মানের UI ব্যাবহার করুন।

    – বিভিন্ন জায়গায় লোভনীয় ব্রোকারদের বিজ্ঞাপনের প্রয়োচনায় পড়ে যাবেন না।

    – ফরেক্স ভালোভাবে জানুন, বুঝুন তার পর শুরু করুন।

    সর্বোপরি ফরেক্স যেমন আপনাকে হিউজ লাভ এনে দিতে পারে৷ তেমনি আপনি আপনার সব টাকা হাড়াতেও পারেন৷ তাই শুধু মাত্র আবেগের বসে এই ফ্লারেটফর্মে ঢুকে পড়বেন না। কারো প্রয়োচনায় পড়ে তো অবশ্যই না।ফরেক্স একটি আন্তর্জাতিক মার্কেট এবং এটি বছর বছর ধরে টিকে রয়েছে। তাই ফরেক্সে কাজ করতে হলে অবশ্যই অসাধু লোক বা প্রতিষ্ঠান থেকে সাবধান থাকতে হবে। 

    পরবর্তীতে আমরা ফরেক্স ট্রেডিং এর প্রতিটি টপিকের উপর ভালোভাবে ইন-ডেপথ আলোচনা করব। তাই আমাদের কোনো লেখা মিস করতে না চাইলে ব্লগটি সাবসক্রাইব করে রাখুন। আপনার ইমেইলে অটোমেটিক মেইল চলে যাবে সবার প্রতিটি লেখার। কোনো প্রশ্ন বা মতামত জানাতে চাইলে কমেন্ট করুন। আপনার বন্ধুদের সাথে সেয়ার করুন।

    ধন্যবাদ সবাইকে।

    আসসালামু আলাইকুম।

    The post ফরেক্স ট্রেডিং কি ? ফরেক্স সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা । What is Forex Treading appeared first on Trickbd.com.

    ডাউনলোড করে নিন 10 Minute School এর Graphic Designing with PowerPoint Course By Anisha Saiyara Taznoor .

    Posted:














    কেমন আছেন বন্ধুরা ..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আজকে আপনাদের কাছে 10 Minute School এর জনপ্রিয় Graphic Designing with PowerPoint টি নিয়ে এসেছি । শুরু করার আগেই বলে নেই কিছু ভুল হলে ক্ষমা করবেন এবং ভুল ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন


    আমার অনেকেই এই Course টি সম্পর্কে জানি এবং অনেকে ইতিমধ্যে Course টি করেছি । অনেকে টাকার অভাবে Course টি করতে পারতেছেন না তাই আপনাদের জন্য ফ্রিতেই নিয়ে এসেছি । শুরু করার আগে বলে নেই , এই কোর্সটি কেবলমাত্র শিক্ষামূলক উদ্দেশ্যে দেওয়া । তাই দয়া করে কেউ এই কোর্সটি Sell করার চেষ্টা করবেন না । যদি কিনতে চান 10 Minute School থেকে কিনে নিতে পারেন সাথে Certificate পাবেন । এই পোস্টটি কোনও কপিরাইট আইন লঙ্ঘন করে না । ডাউনলোড করতে সমস্যা হলে জানাবেন ।


    1 ➜ কোর্সটির বিবরন…?



    কোর্সের নাম : Graphic Designing with PowerPoint

    কোর্স শিক্ষকবৃন্দ : Anisha Saiyara Taznoor

    সর্বমোট ভিডিও : ১৫ টি ভিডিও

    সর্বমোট কুইজ : ১৫ টি কুইজ

    PPT ফাইল : ১৫ টি

    এই কোর্স থেকে কি শিখতে পারবো : গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স এখন অনলাইনে। পাওয়ারপয়েন্ট সহ গ্রাফিক ডিজাইন শিখুন এবং এতে প্রো হন।



    Graphic Designing with PowerPoint Download



    Course Decrytion Password



    Drive Download Graphics Disigne



    কিছু Screenshot…




    যেকোনো Premium Android or Pc Software , Account , Course , Bin , Premium Account , Netflix , Amazon Prime Other & WordPress , Blogger Tamplate , Bot Making Help লাগলে এই টেলিগ্রাম গ্রুপে জয়েন হতে পারেন সবকিছু Free

    PremiumAppsAccountFree Join Hear

    The post ডাউনলোড করে নিন 10 Minute School এর Graphic Designing with PowerPoint Course By Anisha Saiyara Taznoor . appeared first on Trickbd.com.

    Post a Comment

    0 Comments