Search box..

২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের “৫ম সপ্তাহের” অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ হয়েছে এখনি ডাউনলোড করে নিন!!

২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের “৫ম সপ্তাহের” অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ হয়েছে এখনি ডাউনলোড করে নিন!!


২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের “৫ম সপ্তাহের” অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ হয়েছে এখনি ডাউনলোড করে নিন!!

Posted:

২০২১ খ্রিষ্টাব্দেরর এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের "৫ম সপ্তাহের" অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।

২০২১ খ্রিষ্টাব্দে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচির আলোকে প্রণয়নকৃত অ্যাসাইনমেন্ট সমূহের মধ্যে ৩য় সপ্তাহের জন্য, ১৬ টি বিষয় এর অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ হয়েছে।

৫ম সপ্তাহে শুধু মাত্র গুচ্ছ দের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ হয়েছে গুচ্ছ-২ ও গুচ্ছ-৩

বিষয় গুলো হচ্ছেঃ-
গুচ্ছ-২
১) জীববিজ্ঞান
২) উচ্চতর গণিত
৩) সমাজবিজ্ঞান
৪) সমাজকর্ম
৫) ভূগোল
৬) ফিন্যান্স ব্যাংকিং ও বিমা
৭) উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন
৮) আরবি
৯) গৃহি ব্যবস্থাপনা ও পরিবারিক জীবন
গুচ্ছ-৩
১) রসায়ন
২) অর্থনীতি
৩) পৌরনীতি ও সুশাসন
৪) যুক্তি বিদ্যা
৫) হিসাববিজ্ঞান
৬) খাদ্য ও পুষ্টি
৭) উচ্চা সংগীত

৫ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ডাউনলোড করুন

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

যেকোনো প্রয়োজনে Facebook এ আমি..!!

নতুন বিকাশ একাউন্ট খুলে ৭৫ টাকা বোনাস নিয়ে নিন

Airtel সিমে ফ্রি ১জিবি নিয়ে নিন।

বাংলালিংক সিমে ফ্রি 1GB নিয়ে নিন

রবি সিমে ফ্রি 1GB নিয়ে নিন

ধন্যবাদ

The post ২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের "৫ম সপ্তাহের" অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ হয়েছে এখনি ডাউনলোড করে নিন!! appeared first on Trickbd.com.

গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদনের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে – দেখে নিন কিভাবে পাবেন ।

Posted:

প্রকাশিত হয়েছে গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদনের ফলাফল। 

যদিও দুপুর ১২টা থেকে ফলাফল পাওয়ার কথা কিন্তু এখনি তা পাওয়া যাচ্ছে। 

ফলাফল পেতে যা যা করতে হবে :

প্রথমে নিচের লিংকে প্রবেশ করুন 



এবার আপনার HSC ROLL, Board এবং পাশের সাল দিয়ে সাবমিট এ ক্লিক করুন আপনার সকল তথ্য এসে যাবে নিচের মত 

এবার User ID এবং পাসওয়ার্ড পাওয়ার জন্য নিচের মত Send SMS এ ক্লিক করুন সাথে সাথে এসএমএস আসবে আপনার দেওয়া নাম্বারে। 

Send SMS এ ক্লিক করার পর নিচের মত লেখা আসবে এবং সাথে সাথে এসএমএস আসবে 

এসএমএস আসবে নিচের মত 

এখানে User ID & Password দেওয়া থাকবে। 

পরবর্তী আপডেট সবার আগে পেতে ভিজিট করুন । 

ধন্যবাদ। 

The post গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদনের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে – দেখে নিন কিভাবে পাবেন । appeared first on Trickbd.com.

এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ৪র্থ সপ্তাহের “ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা” অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন Pdf File!

Posted:

চলতি বছরের ২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ ১৭ এ আগস্ট এ।

২০২১ খ্রিষ্টাব্দে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচির আলোকে প্রণয়নকৃত অ্যাসাইনমেন্ট সমূহের মধ্যে ৪র্থ সপ্তাহের জন্য ১৪ টি বিষয় এর অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ হয়েছে।

আছকে "ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা" অ্যাসাইনমেন্ট এর উওর বা সমাধান দিয়া হবে এবং নিছে অ্যাসাইনমেন্ট এর PDF ফাইল দিয়া আছে তা ডাউনলোড করতে পারবেন!

ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা এসাইনমেন্ট এর উত্তর

ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা অ্যাসাইনমেন্ট এর উত্তর PDF

যেকোনো প্রয়োজনে Facebook এ আমি..!!

নতুন বিকাশ একাউন্ট খুলে ৭৫ টাকা বোনাস নিয়ে নিন

Airtel সিমে ফ্রি ১জিবি নিয়ে নিন।

বাংলালিংক সিমে ফ্রি 1GB নিয়ে নিন

রবি সিমে ফ্রি 1GB নিয়ে নিন

ধন্যবাদ

The post এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ৪র্থ সপ্তাহের "ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা" অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন Pdf File! appeared first on Trickbd.com.

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য সেরা ছয়টি হাই গ্রাফিক্সের Story Based Game

Posted:


আসসালামু আলাইকুম

আশা করছি আপনারা সবাই ভালো আছেন।

তো আজকে আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি,

অ্যান্ড্রোয়েডের সেরা ছয়টি story based game,
যেগুলো স্টোরি তো ভালো হবেই,তার সাথে গেমপ্লেও অনেক ভালো হবে এবং আপনি সেটা enjoy করবেন।

তো চলুন এবার মূল আলোচনায় যাওয়া যাক:-

6.That Dragon,Cancer

Size:-862 mb

Ratings:-4.4

BDT 420 Taka

Offline Game



Play Store:-That Dragon,Cancer

Revdl:-
That Dragon,Cancer
আপনারা এটি খুব ভালো করেই জানেন যে একজন বাবা মার কাছে সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্ত হলো যখন তাদের ঘরে একটা বাচ্চা জন্ম নেয়।

কিন্তু কি হবে যখন এটা জানা যায় যে সেউ বাচ্চাটার ক্যান্সার হয়েছে।

ঠিক এই স্টোরির ওপর এই গেমটি তৈরি হয়েছে।

এরকম পরিস্থিতিতে বাচ্চার বাবা মা কি রকম ফিল করে,তার সাথে বাচ্চার কি অবস্থা হয়,সে কিভাবে নিজের লাইভ ইনজয় করে,

এসব বিষয়গুলো গেমটিতে তুলে ধরা হয়েছে।

5.Best Luck

Size:- 147 mb



Rexdl:-Best Luck

এই গেমটির মেইন ক্যারেক্টার যখন ঘুমিয়ে পড়ে,
তখন তার স্বপ্নে একটি মেয়ে আসে।

আপনাকে এখন মেয়েটির সাথে যেতে হবে বিভিন্ন পাজেল সলভ করতে হবে গেমটিতে।

তার সাথে আপনারা মেয়েটি কেনো মেইন ক্যারেক্টারের স্বপ্নে আছে,তার সাথে অতীতে কি হয়েছিলো,

এই সবকিছু আপনারা গেমটি খেললেই জানতে পারবেন।

গেমটি স্টোরি সত্যিই খুব অসাধারণ তাই ভুলেও গেমটি মিস করবেন না।

4.Never alone

Size:- 282 mb

BDT 400 Taka

Offline game



Play Store:-Never Alone

Rexdl:-Never Alone

সত্যি বলতে এটা আমার ফেভারেট অ্যান্ড্রয়েড গেম।

গেমটির গেম-প্লে একদম অসাধারণ তার সাথে যে স্টোরিলাইনে গেমটি চলতে থাকে সেটাও অসাধারণ।

গেমটিতে আপনার ক্যারেক্টার নুনা নামের একটি মেয়ের এবং তার সাথে থাকবে একটি শিয়াল।এদেরকে নিয়ে আপনাকে বেচে থাকতে হবে।

3.Lost Land (1-7)

Ratting:-4.7

Offline Game



Play Store:-Lost Lands 1

বাকি পার্টগুলো Play Store এ সার্চ দিলে ফ্রিতেই পেয়ে যাবেন।

এই গেমটির মোট ৭ টা পার্ট রয়েছে।

গেমটির মুল ক্যারেক্টার জঙ্গলের মধ্যে হারিয়ে যায়।

তারপর সে চলে যায় অন্য এক জগতে।সেখানে এখন আপনাকে স্টোরি অনুযায়ী চলতে হবে, সারভাইভ করতে হবে এবং বিভিন্ন পাজেল সলভ করতে হবে

2.Forgotten Anne

Size:-1.2 gb

Rattings:-4.7



Play Store:-Forgotten Anne]
এটিও প্লে স্টোরে থাকা সেরা একটি স্টোরি মোড অ্যানড্রোয়েড গেম।

গেমটিতে আপনাকে Anne নামের একটি মেয়ের ক্যারেক্টার প্লে করতে হবে।তারসাথে বিভিন্ন পাজেল সলভ করতে হবে।

গেমটির গ্রাফিক্স একদম Anime টাইপের।
তাই Anime লাভারারা অবশ্যই গেমটি একবার হলেও ট্রাই করবেন।

1.Brother a tale of two sons
Size:-747 MB
Rattings:-4.1
Offline Game
BDT 250 Taka



Play store:-[Brother a tale of two sons

Free Download:-brother a tale of two sons

এই গেমটির ব্যাপারে আমার মনে হয় না বেশি কিছু বলতে হবে।কারণ বেশিরভাগ অ্যান্ড্রয়েড ইউজার আমার মনে হয় গেমটি অবশ্যই খেলেছেন।

এটি একটি award-winning গেম।গেমটির স্টরি থেকে এনিমেশন সবকিছুই একদম পারফেক্ট।কোন কিছুতে কমতি দেখতে পারবেন না।

গেমটি মুলত দুই ভাইয়ের ওপর ভিত্তি করে চলতে থাকে।যারা কিনা নিজের বাবার জন্য ঔষধ আনতে যায়।তারপর শুরু হয় তাদের ভিন্ন রকমের অ্যাডভেঞ্চার।

সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর পোস্টটি ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট করবেন, নিয়মিত নামাজ আদায় করবেন|

আল্লাহ হাফেজ

The post অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য সেরা ছয়টি হাই গ্রাফিক্সের Story Based Game appeared first on Trickbd.com.

গণিতের মজা মজার গণিত pdf (গণিতকে যারা ভয় পান তাদের জন্য)

Posted:

গণিতের মজা মজার গণিত pdf বই free download – লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল | pdf size:16 mb – পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১৫৭ টি।

গণিতের মজা মজার গণিত বই রিভিউঃ


লেখক ছাত্র ছাত্রীদের ও শিশু ও কিশোরীদের গণিতভীতি কাটানোর জন্য এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধারেই কাজ করেছেন। লেখক মুহাম্মদ জাফর ইকবালের লেখা প্রতিটি বই ই জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ছাত্রছাত্রীদের কাছে গনিত হলো একটা ভয়ের কারন এই ভয়টাকে জয় করতে পারলেই মজা পাওয়া যায়। শিশু ও কিশোররা গণিত না বুঝে তোতাপাখির মতো তা আয়ত্ত করার চেষ্টা করছে যাতে পরিক্ষায় মোটামুটি ভালো একটা রেজাল্ট করা যায়।

লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের, গণিতের মজা মজার গণিত বইটি শিশু ও কিশোরীদের গনিত শেখানোর জন্য নয় বরং গনিতকে জয় করার জন্য গনিতের প্রতি উৎসাহী করে তোলার জন্য। গনিতের সমস্যাগুলো কিভাবে সমাধান করা যায় সেই টেকনিক গুলো শিখিয়ে দিয়েছেন এ বইয়ে লেখক। গনিতের সমস্যাগুলো সমাধান করতে জানলেই যেকোনো ছাত্র ও ছাত্রীর নিকট গনিত হবে মজার একটি সাবজেক্ট।

১ম পর্বে রয়েছেঃ

এক কিভাবে দুইয়ের সমান হয় তার মজার ব্যাখ্যা। ফিবোনাচি ধারা কি, ফিবোনাচি পদ, টাওয়ার অফ হ্যানয়, মারজেন প্রাইম ও পারফেক্ট সংখ্যা, সসীম ক্ষেত্রের অসীম পরিসীমা, বাইনোমিয়ালের সূত্র এবং প্যাস্কেলের ত্রিভুজ সংক্রান্ত মজার মজার সব সমস্যা।

২য় পর্বে রয়েছেঃ

১০০ শত টি মজার গাণিতিক সমস্যা দিয়ে সাজানো হয়েছে বইটির দ্বিতীয় পর্ব, যা দেখে খুবই বিস্মিত হবেন যে এতো সহজেই সমাধান করা যায়, জটিল সমস্যাগুলো।

৩য় পর্বে রয়েছেঃ

১০০ চমকপ্রদ সংখ্যা, যা দিয়ে খুব আনন্দের সাথে বুদ্ধির পরীক্ষা করা যাবে। এবং গণিতের মজা মজার গণিত বইটির শেষভাগে রয়েছে, গণিত সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ বই ওয়েবসাইটের তালিকা। এ ওয়েবসাইটগুলো একজন গনিত স্টুডেন্টের জন্য খুবই দরকারী।

আমি মনে করি যাদের গনিত নিয়ে ভয় ও ভীতি রয়েছে তারা গণিতের মজা মজার গণিত বইটি পড়ে ফেলুন, ১০০ টি সমস্যাার সমাধান যদি করা শিখতে পারেন তাহলে আর গনিত নিয়ে কোনো ভয় থাকবেনা। (pdf এর চেয়ে কিন্তু হার্ড কপি পড়াই উত্তম তাই যাদের সমার্থ আছে তারা পিডিএফ টি পড়ার পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই হার্ডকপিটি সংগ্রহ করে পড়বেন।)

বইয়ের নামঃ গণিতের মজা মজার গণিত
বইয়ের লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১৫৭ টি।
বইয়ের ধরনঃ গাণি‌তিক বিষয়
পিডিএফ সাইজঃ ১৬ মেগাবাইট প্রায়।
ডাউনলোডঃ গণিতের মজা মজার গণিত pdf

ধন্যবাদ পোস্ট টি পড়ার জন্য।

The post গণিতের মজা মজার গণিত pdf (গণিতকে যারা ভয় পান তাদের জন্য) appeared first on Trickbd.com.

দেশ ও ডিভাইসের ভিত্তিতে প্লে স্টোরের অ্যাপ রেটিং আলাদাভাবে শো করাবে গুগল

Posted:

দেশ ও ডিভাইসের ভিত্তিতে প্লে স্টোরের অ্যাপ রেটিং আলাদাভাবে শো করানোর ঘোষণা দিলো গুগল

গুগল সোমবার প্লে স্টোরে অ্যাপ রেটিং গণনা এবং প্রদর্শন করার পদ্ধতি পরিবর্তন করার ঘোষণা দেয় যা প্লেস্টোর ইউজার এবং যারা এপ ডেভেলপার আছেন তাদের জন্য একটা ব্যাটার এক্সপেরিয়েন্স নিয়ে আসবে । দেশ ও ডিভাইসের ভিত্তিতে প্লেস্টোর রিভিউ দেখাবে আলাদা আলাদা । 

কেন দেশ ও ডিভাইসের অনুযায়ী রেটিং আলাদাভাবে শো করাবে গুগল?

অনেক সময় দেখা যায় প্রসাশনিক কারণে বা সরকারি অনুমোদন না থাকায় কোন অ্যাপ বিভিন্ন দেশে Available থাকেনা । তখন অনেক ইউজার ভিপিএন দিয়ে ঐ অ্যাপ ব্যবহার করতে গিয়ে নানা সমস্যার সম্মুখীন হয় এবং প্লেস্টোরে ঐ এপের রিভিউতে সেটা প্রভাব ফেলে ।

আবার অনেক সময় দেখা যায় একটা এপের শুধুমাত্র একটা ডিভাইসে ( মোবাইল/ক্রোমবুক/ট্যাব) সমস্যা দেখা দেয় । ধরা যাক, ট্যাব ইউজারদের ঐ এপে সমস্যা হচ্ছে । কিন্তু ট্যাব ইউজারদের সমস্যার কারণে ইউজাররা এপে কম রেটিং দিয়ে এপের রেটিং ডাউন করে দেয় । যার ফলে মোবাইল এবং ক্রোমবুক ইউজারাও মনে করে ঐ এপটা হয়তোবা ভালোনা যেটা ইউজার এবং ডেভেলপারের জন্য ক্ষতিকর এবং ডেভেলপারের জন্য অনেকটা অন্যায় ।

তাই গুগল প্ল্যান করেছে tablets, foldables ( Samsung Galaxy Z Fold 3 or Z Flip 3 ), Chrome OS, Wear OS, Android প্ল্যাটফর্ম ইউজারদের জন্য আলাদা আলাদা রেটিং শো করাবে ।

App Review প্লে স্টোর ইউজারের জন্য অনেক হেল্পফুল একটা জিনিস । যদি শুধুমাত্র একটা দেশের জন্য একটা এপের রেটিং গ্লোবালি ডাউন হয় তাহলে এটা এপ ইউজার এবং এপ ডেভেলপার দুইজনের জন্যই হতাশাজনক । তাছাড়া প্লেস্টোরের ইউজার এক্সপেরিয়েন্সেও প্রভাব ফেলে । তাই গুগল ইউজার এবং ডেভেলপারের এক্সপেরিয়েন্স ঠিক রাখতে আলাদা আলাদাভাবে ভিন্ন দেশ এবং ডিভাইস অনুযায়ী রেটিং শো করাবে ।

নিচের Gif টা দেখলে আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পারবেন ।

Source: Android Developers

কবে থেকে আলাদাভাবে রেটিং শো করাবে গুগল?

  • নভেম্বর 2021 থেকে, ফোনে ব্যবহারকারীরা তাদের দেশের জন্য নির্দিষ্ট রেটিং দেখতে শুরু করবে । যা দেশ অনুযায়ী আলাদা আলাদা হবে ।
  • 2022 সালের প্রথম দিকে অন্যান্য ফর্ম-ফ্যাক্টর যেমন ট্যাবলেট, ক্রোমবুক এবং এন্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা যে ডিভাইসে আছেন তার জন্য নির্দিষ্ট রেটিং দেখতে শুরু করবেন

শুধু তাই নয় অ্যাপ ডেভেলপারদের জন্যও আলাদা আলাদা ডিভাইসের রেটিং অনুযায়ী ডাটা দেখার এবং সে অনুযায়ী তাদের এপকে আরো ব্যাটার করার জন্য গুগল কন্সোলে নতুন কিছু ফিচার এড করেছে । Ratings analysis এবং Reviews অপশন থেকে ডেভেলপাররা তা দেখতে পারবেন ।

পোস্টটি প্রথম প্রকাশিত হয় TechHelpBD.Com  ওয়েবসাইটে 

 

★★আমার আগের পোষ্ট যারা মিস করেছেন তারা নিচের লিংক থেকে দেখে নিনঃ

★★ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল করার উপায়

★★যেভাবে স্টিকার দিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করবেন

The post দেশ ও ডিভাইসের ভিত্তিতে প্লে স্টোরের অ্যাপ রেটিং আলাদাভাবে শো করাবে গুগল appeared first on Trickbd.com.

মরে গেলেও ব্যবসা করার সময় এই ৫ ধরনের লোককে বিশ্বাস করবেন না

Posted:

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে TrickBD তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে TrickBD তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই TrickBD এর সাথেই থাকুন ।

এই ৫ ধরনের লোককে বিশ্বাস করবেন না

দেখুন আমরা ব্যবসা নিয়ে সবার প্রথম চিন্তা করি কিভাবে ব্যবসা থেকে শুরু করব। তারপর যত দ্রুত সম্ভব ব্যবসাটিকে আমরা শুরু করে দেই। এখন ব্যবসা শুরু করার পর আমাদের বিভিন্ন মানুষের সাথে ব্যবসার কারণে বিভিন্ন রকম ডিল করতে হয়। কারো কাছ থেকে হয়তো আমার কিনতে হয় নয়তো বা কারো কাছে মাল বিক্রি করতে হয়। এখন এই যে ব্যবসা সময় আপনি বিভিন্ন মানুষের সাথে ব্যবসায়িক ডিল করছেন।

এদের মধ্যে কিছু খারাপ মানুষ থাকবে যারা আপনার টাকা কি মেরে দিয়ে অথবা আপনাকে অন্য কোনোভাবে ক্ষতি করে আপনার ব্যবসাকে ধ্বংস করে দিবে। আর তাই এই আর্টিকেলটিতে আমি এমনই ৬ ব্যক্তির কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো যাদের সাথে আপনি কোনোভাবেই ব্যবসায়ীদের করবেনই না।

যাই হোক আমি আর্টিকেলটিতে আরও শেয়ার করব আপনারা এদের চিনবেন কিভাবে এরা আপনাকে কিভাবে ক্ষতি করতে পারে আর আসলেই আপনার সেই মুহূর্তে কি করা উচিত ছিল। আর আর্টিকেলটি আমি বাস্তব উদাহরণ সহ বিষয়গুলো শেয়ার করব। তাই আর্টকেলটি একটু মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

১. সবার প্রথম সেই ব্যাক্তিকে বিশ্বাস করবেন না যে অতিরিক্ত কথা বলে।এখানে অতিরিক্ত কথা বলতে আমি বোঝাতে চাচ্ছি তারা দেখবেন কথা দিয়ে কথা রাখে না মানে আপনাকে ঘুরাবে। যেমন ধরুন আপনার কাছ থেকে কোনো এক ব্যক্তি কিছু প্রোডাক্ট নিল এবং সেও একজন ব্যবসায়ী সেও এই প্রোডক্ট গুলোকে বিক্রি করবে। এখন সে যদি বাটপার প্রকৃতির হয়ে থাকে তাহলে সে আপনাকে এসে কি বলবে জানেন।

বলবে আপনি তো আমাকে হয়তো অনেক দিন ধরে চিনেন আবার সে নিজে নিজেই বলবে আমার লেনদেন কিন্তু অনেক ক্লিয়ার আজকাল মানুষকে লেনদেন ক্লিয়ার রাখতেই চায় না বা ধরুন আপনাকে পাম দিয়ে একটু ফুলানোর চেষ্টা করবে। যেগুলো অনেক অতিরিক্ত কথা বলে। এখন আপনিই বলুন আপনি তাকে কিছুই বলেননি কিন্তু সে এসে আপনাকে কত অতিরিক্ত কথা বলছে।

এখন এই অতিরিক্ত কথা বলার কারণ হলো সে এখন আপনার কাছ থেকে কিছু মাল নিবে কিন্তু কোন টাকা এখন দেবে না। আর বলবে ভাই আপনি কাল সকালে দোকান খোলার আগেই আমি আপনাকে টাকা পৌঁছে দিব। মানে এর কথা শুনলেই আপনি বুঝতে পারবেন এর সকল কথাই হলো বাড়তি কথা। আর এভাবে করে দেখবেন আপনাকে মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে অনেক টাকার মাল আপনার কাছ থেকে নিয়ে যাবে আর পাশাপাশি থাকা চাইলেই বলবে ভাই আজ না কাল কাল না পরশু।

যাইহোক আমি কিছুটা এক্সাম্পল দিয়ে আপনাদের বোঝানোর চেষ্টা করলাম। আপনারা বিষয়টি নিজের ব্রেনকে খাঁটি একটু বুঝিয়ে নিবেন। কারণ এই ধরনের হাজার রকম বাটপারি কথাবার্তা তারা বলে থাকে। আর আপনি যদি এদেরকে না চিন্তে পারেন তাহলে আপনার ব্যবসায়ীরাই ধ্বংস করে দিবে।

২.এরপর ব্যবসা করার সময় সেই ব্যক্তিকে কখনো বিশ্বাস করবেন না যার কোন নির্দিষ্ট আইডেন্টিটি নেই। মানে যায় কোন নির্দিষ্ট পরিচয় নেই। কোম্পানি নেই মানে তার সম্বন্ধে আপনি ভালো করে কোন কিছুই জানেনি না। দেখুন আপনি ব্যবসা করবেন একজন লোকের সাথে তার যদি কোন পরিচয় বা কোম্পানির নাই থাকে তাহলে আপনি তাকে বিশ্বাস করবেন কিসের ভিত্তিতে।

ধরুন আপনি এমন কোন ব্যক্তির কাছ থেকে কোন মাল কিনবেন এখন যদি মনটা খারাপ করে যায় অথবা সে আপনার কাছে মাল দিবে বলে পুরো টাকায় নিল কিন্তু দিল না তখন আপনি কি করবেন। আবার ধরুন আপনি কাউকে মাল দিলেন কিন্তু সে আপনাকে সম্পূর্ণ টাকা দেয়নি অথবা চেকে টাকা দিলো এখন আপনি ব্যাংকে গিয়ে দেখলেন যে চেকটি ভুয়া তখন আপনি কি করবেন।

এখন আপনি ভাবতে পারেন ভাই মানুষ কি এত বোকা হয় এই ধরনের ভুল কি করে হা করে। কারণ যখন আপনি মাল কিনবেন অথবা বিক্রি করবেন তখন কিন্তু পরে কি হতে পারে সেটি নিয়ে আপনি ভাববেন না। আর তখন যখন আপনি ভাবছেন না তখনই আপনার ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে। যাই হোক এখন থেকে এই বিষয়টি আগেই ভাববেন যেন পড়ে কোন ক্ষতিতে না পড়ে যান। আর মনে রাখবেন হাজারো বিজনেস কিন্তু এ কারণে ধ্বংস হয়ে গেছে।

৩.এরপর সেই ব্যক্তিকে কখনোই বিশ্বাস করবেন না যার কোন বিজনেস সেন্স নেই। মানে সে কোন বিজনেস বোঝেই না। এই বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ যখন আপনি আপনার ব্যবসার জন্য কোন পার্টনার নিবেন। দেখুন এখন ব্যবসা পরিস্থিতি অনেক খারাপ। তাই আমরা চাই নিজের ব্যবসায় একজন বা দুইজন পার্টনার হলে ভালো হয়। এখন এই পয়েন্টে আমি বলেছিলাম যে বিজনেস বুঝেনা তাকে বিশ্বাস করা যাবেনা।

এখন আপনার পার্টনার যদি বিজনেস না বোঝে তাহলে তার চুপ থেকে বিজনেস শিখা উচিত পাশাপাশি আপনাদের হেল্প করা উচিত। কিন্তু আমরা তো বাঙালি আমরা বুঝিনা এমন কোন বিষয় নেই বেস সে দেখবেন উল্টো পাল্টা প্লান করা শুরু করবে। কারণ সে তো বিজনেস বোঝেই না। আজেবাজে মানুষকে বিশ্বাস করে ফেলবে তার কথা আবার না শুনলে সে আবার রাগও করবে আপনাদের উপর এমনকি মাঝপথে আপনাদের বিজনেসে ছেড়ে চলেও যেতে পারে।

এমন একটি অবস্থায় তার টাকা নষ্ট হলে তার হয়তোবা কোন ক্ষতি হবে না। কিন্তু আপনার টাকা নষ্ট হলে আপনি তো ক্ষতিতে পড়ে যাবেন। তাই প্লিজ পাটনার নির্বাচনের সাবধান থাকবেন। আবার ধরুন আপনি বিজনেস বোঝেনা এমন কিছু মানুষকে আপনার ব্যবসায়িক কর্মচারী হিসেবে রেখে দিলেন।

তাহলেও আপনার ব্যবসা ধ্বংস হয়ে যাবে। কারণ বিজনেস বোঝে না এমন লোক আপনার প্লান অনুযায়ী কাজ করতে পারবে না। তাই আপনাকে বিজনেস বোঝে এমন কোন লোককে নিয়োগ দিতে হবে নয়তো বা আপনি যেভাবে বলেন সেই অনুযায়ী মনোযোগ দিয়ে কাজ করবে এমন লোককে নিয়োগ দিতে হবে।

৪.এরপর ব্যবসা করার সময় সেই ব্যক্তিকে বিশ্বাস করা যাবেনা যাকে কেউ বিশ্বাস করে না। অনেক সময় আমরা লোভে পরেই হোক অথবা নিজের ভুলের কারণেই হোক না কেন আমরা এই ধরনের লোককে বিশ্বাস করে ফেলি। এখন দেখুন যে ব্যাক্তি খারাপ সে কিন্তু সবার কাছেই খারাপ এখন সে আপনাকে একটু লোভ দেখালো আর আপনি তাকে বিশ্বাস করে ফেললেন। এখন আপনিই বলুন আপনার ব্যবসা ধ্বংস হবে না তো অন্য ব্যবসা ধ্বংস হবে। তাই যে ব্যক্তি সবার কাছে খারাপ তাকে কোনভাবেই বিশ্বাস করা যাবেই না।

৫. এরপর সেই ব্যক্তিকে কখনোই বিশ্বাস করা যাবেনা যে ব্যবসা নিয়ে অনেক অনেক কথা বলে করে কিন্তু কাজের বেলায় কিছুই নেই। এই ধরনের লোকেরা দেখবেন নেশাখোর ব্যক্তির মত। নেশাখোর নেশা করতে ভালো লাগে ঠিক তেমনি তারা মানুষের সাথে আজ এইপ্লান কাল ঐইপ্লান করতে খুব মজা পায়। আসলে এরা জীবনে কোন কাজ করবেই না এরা হল আসল ভন্ড।

এখন এই ধরনের ব্যক্তির সাথে যদি আপনি বিজনেস প্লান করেন তাহলে আপনি যুবক থেকে বৃদ্ধ হয়ে যাবেন আপনার ব্যবসা কখনোই হবে না। তাই এদের তো বিশ্বাস করা যাবেনা এদের কখনো কোনো কথা শোনা যাবে না আর পার্টনার হিসেবে এদের তোর নেওয়া কখনোই যাবে না। আর এই ভুলগুলো যদি করে ফেলেন তাহলে আপনার ব্যবসা কিন্তু শেষ।

Trickbd তে অনেকেই পোস্ট কতে চান কিন্তু করতে পারছেন না। আপনারা Techtunar.Com ওয়েবসাইটে পোস্ট করতে পারেন।এখানে একাউন্ট করলেই author।এখানে প্রতি পোস্টের জন্য ৫-৫০ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়।পোস্টের মানের উপর ভিত্তি করে। Techtunar.Com

আশা করি সবাই সবকিছু বুঝতে পেরেছেন। কোথাও সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন অথবা ফেসবুকে জানাতে পারেন ফেসবুকে আমি

The post মরে গেলেও ব্যবসা করার সময় এই ৫ ধরনের লোককে বিশ্বাস করবেন না appeared first on Trickbd.com.

ssc 21 এর পৌরনীতি ও নাগরিকতা অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন .txt আকারে —(5th Week) [Java User Must See]

Posted:

আস্সালামুআলাইকুম। আশা করি সবাই আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমতে ভালো আছেন। আপনাদের দোয়ায় আমিও ভালো আছি।
.
আজকে আমি একটা নতুন এবং হেল্পফুল পোষ্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি।
.
আশা করি সবার উপকারে আসবে। সবাই ধৈর্য ধরে সবাই পোষ্ট টা পরবেন আর কিছু না বুজলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করেন। তো শুরু করা যাক।
.
অনেকেই হয়ত টাইটেল দেখে বুঝে গেছেন কি নিয়া আলোচনা করব।
.

আজকে হাজির হয়ে গেলাম অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান নিয়ে। আপনারারা জানেন যে আবার অ্যাসাইনমেন্ট টাস্ক চালু হয়েছে ৬ষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির।
.
তো এই পোষ্টে আপনি ssc 2021 এর পৌরনীতি ও নাগরিকতা এর ৫ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ডাউনলোড করতে পারবেন।
.

Answer Of 1 Subject Of ssc 2021

পৌরনীতি ও নাগরিকতা এর ৫ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান
নিয়ে নিন।
নিচে অ্যাসাইনমেন্ট এর
সমাধানের .txt ফাইল
দেয়া হলো..
.

পৌরনীতি ও নাগরিকতা এর ৫ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট এর সমধান
.
Download

বিঃ দ্রঃ- .txt ফাইলটি আমি মুলত জাভা ইউজার দের জন্য তৈরি করছি। আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড দিয়ে এই ফাইলটি দেখতে চান তবে কিছুই দেখতে পারবেন না যদি না আপনি প্লে স্টোর থেকে টেক্সট রিডার ডাউনলোড করেন।

এন্ড্রয়েড ইউসার হলে প্লে স্টোর এ সার্চ করুন text reader তারপর অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিন এবং ট্রেক্সট গুলো পড়ুন। আবার কিছু এন্ড্রয়েডে টেক্সট সাপোর্ট করে যেমন আমার ফোনে করে।

.
তো ভালো থাকুন সুস্থ্য থাকুন ট্রিক বিডির সাথে থাকুন ট্রিক বিডি নিয়ম কানুন মেনে চলুন আর ট্রিক বিডি কে আরো উন্নত করতে বেশি বেশি উন্নত পোষ্ট করুন!
.

এই সাইটে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের টেকনোলজি রিলেটেড যেমন(Gp Internet Offer, Banglalink Internet Offer, Robi and Airtel Offer, App Review, Android Trick, Tech News and Education Guidelines) দেয়া হয়। চাইলে ভিজিট করতে পারেন। bdtechtuner.com

Read More

উইন্ডোজ ১০ এর পাসওয়ার্ড রিসেট করবেন যেভাবে

খোদা হফেজ।

The post ssc 21 এর পৌরনীতি ও নাগরিকতা অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন .txt আকারে —(5th Week) [Java User Must See] appeared first on Trickbd.com.

কম্পিউটার প্রজন্ম বিভাগ: কম্পিউটারের পাঁচটি প্রজন্মের বৈশিষ্ট্য গুলো বর্ণনা

Posted:

আসছালামু-আলাইকুম !
Hi,I,m £xprogrammer
আসা করি সবাই ভালো আছেন।আমিও ভালো আছি!কারন
ট্রিকবিডির সাথে থাকলে সবাই ভালো থাকে!
আমি আমার প্রতি পোস্টে আপনাদের ভালো কিছু নিয়ে আসার
চেস্টা করব।

কম্পিউটারের প্রজন্ম বিভাগ: কম্পিউটারের যাত্রা শুরু গণনাযন্ত্র দিয়ে । সময়ের প্রয়ােজনে ধাপে ধাপে বিকাশ লাভ করে কম্পিউটার বর্তমান পর্যায়ে উপনীত হয়েছে । বিকাশের একেকটি ধাপকে একেকটি প্রজন্ম (Generation) হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। প্রজন্ম বিভাগকে সঠিক দিন তারিখ ধরে সীমারেখা টানা যায় না। এক অবস্থা থেকে পরবর্তী অবস্থায় উত্তরণের মাঝখানের সময়কে ক্রান্তিকাল (Transition Period) হিসেবে অভিহিত করা হয়। বর্তমানে যে সব মাইক্রো কম্পিউটার (Micro Computer) ব্যবহার করা হয় এ সব কম্পিউটার হচ্ছে চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার। এর আগে আরও তিন প্রজন্মের কম্পিউটার পেছনে ফেলে কম্পিউটার বর্তমান প্রজন্মে উপনীত হয়েছে।

আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে বর্ননা করা হয়েছে কম্পিউটার প্রজন্ম কয়টি ও কি কি এবং কম্পিউটার প্রজন্ম কাকে বলে। কম্পিউটার প্রজন্মের ৫টি প্রকারভেদ এবং কম্পিউটারের পাঁচটি প্রজন্মের বৈশিষ্ট্য গুলো বর্ণনা। ও প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য, দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য, তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য, চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য, পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য

generation of computer
প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৪৬-৫৯) first generation computer (1946-1959):
কম্পিউটারের প্রথম প্রজন্ম হচ্ছে ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করে তৈরি করা যন্ত্রসমূহের যুগ। এ প্রজন্মের কমিপউটারে নানা প্রকার দুর্বলতা ও সীমাবদ্ধতা ছিল । তবুও এই যন্ত্রগুলােই পরবর্তী প্রজন্মের নতুন দিগন্তের ভিত্তি তৈরি করেছে। সামরিক বাহিনীর সমরকৌশলের প্রয়ােজনীয়তা প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার-প্রযুক্তি বিকাশে ব্যাপক সহায়তা করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মান সংকেতলিপির পাঠোদ্ধারের জন্য ব্রিটিশ সামরিক বাহিনী ULTRA নামের একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। ব্রিটিশদের দ্বারা ১৯৭৪ সালে স্বীকৃত এ প্রকল্পের আওতায় ১৯৪৩ সালে প্রথম কলােসাস নামের একটি কম্পিউটার তৈরি করা হয়।

১৯৪৬ সালে সমাপ্ত এনিয়াক ছিল বহুমুখী কাজের জন্য তৈরি কম্পিউটার । এ দিক থেকে এনিয়াক কম্পিউটার হচ্ছে প্রথম পূর্ণাঙ্গ বা সফল ইলেকট্রনিক কম্পিউটার। এনিয়াক (ENIAC) -এর পূর্ণরূপ হচ্ছে ইলেক্ট্রনিক নিউমেরিক্যাল ইন্টিগ্রেটর এন্ড কম্পিউটার (Electronic Numerical Integrator and Computer)। এনিয়াক কম্পিউটারে ১৮০০০ ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করা হয়েছিল । এটি 20×40 ফুট মাপের জায়গা জুড়ে স্থাপন করা হয়েছিল এবং যন্ত্রটির ওজন ছিল ৩০ টন।

এই এনিয়াক কম্পিউটার সেকেন্ডে ৫০০০ যােগ এবং ৩০০ গুণের কাজ করতে পারত। ঐ সময়ের মার্ক-১ এবং অন্যান্য গণনা যন্ত্রের চেয়ে এনিয়াক ৩০০ গুণ বেশি গতিতে কাজ করতে পারত। তবে এনিয়াক কম্পিউটারের অভ্যন্তরে নির্বাহ সংকেত বা পরিচালনা নির্দেশ ধারণ করার কোনাে ব্যবস্থা ছিল না। বাইরে স্থাপিত প্লাগ বাের্ড ও সুইচের সাহায্যে পরিচালনা নির্দেশ বা নির্বাহ সংকেত প্রদান ও নিয়ন্ত্রণ করতে হত। ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত সেনাবাহিনীর কাজে এনিয়াক কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়।

১৯৪০ সালের মাঝামাঝি সময়ে খ্যাতনামা গণিতবিদ জন ভন নিউম্যান (John Von Neumann) এক নিবন্ধে উল্লেখ করেন যে, কম্পিউটার যন্ত্রের জন্য বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে এবং যন্ত্রের অভ্যন্তরেই উপাত্ত ও নির্বাহ সংকেত মজুদের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

এ ধারণা অবশ্য আটানাসফের এবিসি কম্পিউটারেই প্রথম কাজে লাগানাে হয়েছিল। তিনি এ ধারণাটি লিখিত আকারে প্রকাশ করেন। তাঁর এ অভিধারণা সংরক্ষিত প্রােগ্রাম (Stored program) নামে খ্যাত এবং এই সংরক্ষিত প্রােগ্রামের ধারণার ভিত্তিতেই এডভ্যাক (EDVAC: Electronic Discrete Variable Automatic Computer) কম্পিউটার তৈরি করা হয়।

সংরক্ষিত প্রােগ্রামের সুবিধা হল, এতে আগের মতাে প্রত্যেক বার নতুন প্রােগ্রামের শুরুতে অসংখ্য তার (Wire) ও সুইচ বিন্যস্ত করে এবং ব্যবহার করে নির্বাহ সংকেত প্রদানের ও নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করতে হত না। উপাত্তের মতােই কম্পিউটারের স্মৃতিতে বা মজুদ অংশে (Storage area) নির্বাহ নির্দেশমালা প্রােগ্রাম আকারে প্রবেশ করিয়ে দেওয়া যেত।

১৯৪৬-৫২ সালের মধ্যে মুর স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিজ্ঞানীরা এডভ্যাক কম্পিউটার তৈরি করেন। আমেরিকায় এডভ্যাক কম্পিউটার তৈরির সময়েই ব্রিটেনেও সংরক্ষিত প্রােগ্রামের অভিধারণার ভিত্তিতে আর একটি কম্পিউটার তৈরি হচ্ছিল । ১৯৪৯ সালের মে মাসে প্রথম প্রােগ্রাম নির্বাহের মধ্য দিয়ে এ কম্পিউটারটির ব্যবহার শুরু হয়। এডস্যাক (EDSAC: Electronic Delay Storage Automatic Calculator) নামে পরিচিত এ কম্পিউটার ১৫০০ মাইক্রোসেকেন্ডে যােগ এবং ৪০০০ মাইক্রোসেকেন্ডে গুণের কাজ করতে পারত ! কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গাণিতিক গবেষণাগারে অধ্যাপক মরিস উইলকিস (Prof. Mauric Wilkes)-এর নেতৃত্বাধীন একদল বিজ্ঞানী এডস্যাক কম্পিউটার তৈরি করেন । প্রকৃতপক্ষে এডস্যাক কম্পিউটারকেই প্রথম সংরক্ষিত প্রােগ্রাম বিশিষ্ট ইলেকট্রনিক কম্পিউটার হিসেবে ধরা হয় ।

এডভ্যাক কম্পিউটার তৈরির কাজ বিলম্বিত হওয়ার কারণ ছিল প্রেসপার একার্ট এবং জন মউসলি ১৯৪৬ সালে তাঁদের নিজস্ব একটি কোম্পানি গঠন করেন এবং ইউনিভ্যাক (UNIVAC: Universal Automatic Computer) নামে কম্পিউটার তৈরির কাজ আরম্ভ করেন। ১৯৫১ সালে প্রথম ইউনিভ্যাক-১ (UNIVAC-1) কম্পিউটারটি তৈরি করা হয় এবং সেন্সস ব্যুরােতে স্থাপন করা হয়। সেন্সস ব্যুরাে এ কম্পিউটারটি প্রায় ১২ বছর ব্যবহার করে । ইউনিভ্যাকই ছিল প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার।

ইউনিভ্যাক-১ স্থাপন করার পর সেন্সাস ব্যুরাে আইবিএম-এর পাঞ্চকার্ড যন্ত্রপাতি পরিহার করে । এ পর্যায়ে আইবিএম কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতার পুত্র টমাস ওয়াটসন (Tomas Watson) কম্পিউটার ব্যবসায়ের জগতে অবতীর্ণ হওয়ার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করেন । তিনি ১৯৫২ সালে আইবিএম ৭০১ এবং ১৯৫৩ সালে আইবিএম ৬৫০ কম্পিউটার বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তৈরি করেন।

আইবিএম ৬৫০ সহস্রাধিক পরিমাণে বিক্রয় হয় । বাণিজ্যিক ভাবে ডিজিটাল কম্পিউটার তৈরি ও বিক্রয় এ সময় থেকেই উল্লেখযােগ্য ভাবে শুরু হয়। ১৯৫৪ থেকে ১৯৫৯ সালের মধ্যে বহু ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান উপাত্ত প্রক্রিয়াকরণের জন্য কম্পিউটার ক্রয় করে। যদিও এসব কম্পিউটার বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হয়েছিল। বিজ্ঞানের বাইরের জগতের ব্যবহারকারীরা কম্পিউটারকে ব্যবসায়িক হিসেব-নিকেশের যন্ত্র হিসেবে মনে করত। তাদের চাহিদার কথা ভেবেই বেতন বিল তৈরি করার মতাে কিছু কাজের জন্য প্রথম বাণিজ্যিক প্রােগ্রাম প্রণয়ন করা হয়। এনিয়াক থেকে শুরু করে এ যাবৎ আলােচিত প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার গুলােতে ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহারের জন্য প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ হত। আর মেশিনের ভাষায় প্রােগ্রাম রচনা করার কাজও ছিল কষ্টসাধ্য। বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি ছাড়া মেশিনের ভাষায় প্রােগ্রাম রচনা করা সম্ভব ছিল না। এ ছাড়া ভ্যাকুয়াম টিউবগুলাের আয়ু ছিল ক্ষণস্থায়ী।অনবরত টিউব নষ্ট হত এবং সেগুলাে বদল করতে হত।

প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারের প্রধান বৈশিষ্ট্য গুলাে হচ্ছে (Features 1st generation computer):

ভ্যাকুয়াম টিউবের ব্যবহার
পাঞ্চকার্ডের সাহায্যে ইনপুট-আউটপুট প্রদান
চালনার সময় উচ্চ শব্দ হওয়া
প্রচণ্ড উত্তাপ সৃষ্টি হওয়া
প্রােগ্রাম রচনায় সংকেতের ব্যবহার করা।
অসংখ্য ডায়ােড ও ট্রায়ােড, ভালভ, রেজিস্টার, ক্যাপাসিটর ইত্যাদি যন্ত্রাংশ ব্যবহার করার ফলে প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার গুলাে বিশাল আকৃতির হত এবং অতিরিক্ত বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহারের কারণে কম্পিউটার যন্ত্র খুব তাড়াতাড়ি উত্তপ্ত হয়ে যেত। কোনাে কোনাে ক্ষেত্রে পানি ঢেলে উত্তপ্ত যন্ত্র ঠান্ডা রাখার ব্যবস্থা করা হত। এ সব সমস্যা কাটিয়ে ওঠার জন্য ১৯৫৯ সাল থেকে দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার তৈরির যাত্রা শুরু হয়।

দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৫৯-৬৫) second generation computer (1959-65)

দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারগুলাে প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারের তুলনায় ছিল অনেক বেশি গতি সম্পন্ন, অনেক বেশি কাজের ক্ষমতা বিশিষ্ট এবং আকারে ছােট। দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের প্রধান পরিবর্তন ও অগ্রগতি হচ্ছে ভ্যাকুয়াম টিউবের পরিবর্তে ট্রানজিস্টরের ব্যবহার। ট্রানজিস্টর ব্যবহারের ফলে দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের আকার ছােট হয়ে আসে।

আমেরিকার বেল ল্যাবরেটরিতে ১৯৪৭ সালে জন বারডিন (John Bardeen), উইলিয়াম শকলে (William Shockley) এবং ওয়াল্টার ব্রটেইন (Walter Brattain) ট্রানজিস্টর উদ্ভাবন করেন। ভ্যাকুয়াম টিউবের ব্যবহারে বিদ্যুৎ খরচ পড়ে অনেক কম, যন্ত্রাংশ গরম হয় না, কর্ম-সময় বেড়ে যায় । দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে মডিউলার ডিজাইন ব্যবহার করা হয় এবং সার্কিটের প্রধান প্রধান অংশ ভিন্ন ভিন্ন বাের্ডে স্থাপন করা হয়।

দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার থেকেই উচ্চ স্তরের ভাষায় প্রােগ্রাম রচনা ও ব্যবহার শুরু হয়। এ ছাড়া চৌম্বক কোরের ব্যবহারও এ প্রজন্মের কম্পিউটার থেকেই শুরু হয়। এ সময়ের জনপ্রিয় কম্পিউটার হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে হানিওয়েল-২০০, আইবিএম-১৪০০, ১৬০০, আইবিএম ১৪০১, ১৬২০, সিডিপি ১৬০৪ আরসিএ ৩০১ ও ৫০১, এনসিআর-৩০০ ইত্যাদি।

দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারগুলাের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলাে হচ্ছে (Features 2nd generation computer):

ট্রানজিস্টরের ব্যবহার।
ম্যাগনেটিক কোর মেমােরির ব্যবহার।
ফোরট্রান/কোবল ইত্যাদি প্রােগ্রামিং ভাষার উদ্ভব, বিকাশ ও ব্যাপক ব্যবহার।
যন্ত্রপাতি ছােট হয়ে আসা
কম উত্তপ্ত হওয়া।
কাজের গতি বৃদ্ধি।
আস্থা ও নির্ভরশীলতা অর্জন।
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৬৫-৭১) third generation computer (1965-71):

দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার চালু থাকা অবস্থায় নতুন ধরনের সার্কিট উদ্ভাবনের চেষ্টা শুরু হয়। অনেকগুলাে ট্রানসিস্টর এবং তান্যান্য উপকরণ মিলিয়ে একীভূত সার্কিট (Integrated Circuit) তৈরি করে ক্ষুদ্র সিলিকন পাতের উপর স্থাপন করার মাধ্যমে এরূপ সার্কিট তৈরির কাজ শুরু হয় ১৯৫৫ সালে । উইলিয়াম শকলে (William Shockley) স্থাপিত শকলে সেমিকন্ডাক্টর কোম্পানিতে এ সার্কিট তৈরির কাজ শুরু হয়।

এ সময় রবার্ট নইসি (Robert Noyce) এবং আরও কয়েকজন শকলের প্রতিষ্ঠান ছেড়ে নিজেরা ফেয়ারচাইল্ড সেমিকন্ডাক্টর নামে নতুন কোম্পানি গঠন করেন। রবার্ট নইসি ও তার অন্য এক সহযােগী জ্যাক কিলবি (Jack Kilby) প্রথম সমন্বিত সার্কিট (Integrated Circuit) তৈরি করার কৃতিত্ব অর্জন করেন। ফেয়ারচাইল্ড-এর ব্যক্তিদের অনেকেই পরে আরও অনেক কোম্পানি গঠন করেন।

সমন্বিত সার্কিট ব্যবহার করে তৈরি করা হয় তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার । ফলে কম্পিউটারের আকার আরও ছােট হয়ে আসে, দাম কমে যায় এবং কাজ করার ক্ষমতা বহুগুণে বেড়ে যায় । তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের সঙ্গে আরও কিছু বাড়তি সুযােগ যুক্ত হয়। এর মধ্যে উল্লেখযােগ্য হচ্ছে মুদ্রিত আকারে আউটপুট পাওয়ার জন্য লাইন প্রিন্টারের ব্যবহার।

১৯৪৬ সালে আইবিএম তার মেইনফ্রেম কম্পিউটার সিস্টেম/৩৬০ ঘােষণার মধ্য দিয়ে তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের সূচনা করে। তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের প্রসেসরে নির্দেশমালা (Instruction Set) বিল্ট-ইন থাকত । এ সব নির্দেশমালার অনেক গুলােই বৈজ্ঞানিক কাজ প্রক্রিয়াকরণের জন্য বিশেষভাবে উপযােগী ছিল। কাজেই তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার উভয় প্রকার কাজের জন্যই সমানভাবে উপযােগী ছিল। এ প্রজন্মের উল্লেখযােগ্য অন্যান্য কম্পিউটার গুলাে ছিল আইবিএম ৩৬০ ও ৩৭০ ও পিডিপি-৮ ও ১১ এবং জিই-৬০০ ইত্যাদি। ১৯৬৪ থেকে ১৯৭০ সালের মধ্যে তৈরি ও ব্যবহৃত কম্পিউটার গুলােকে তৃতীয় প্রজন্মের অন্তর্ভুক্ত বলে ধরা হয়।

তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারগুলাের বৈশিষ্ট্যগুলাে হচ্ছে (Features 3rd generation computer)
আইসি বা ইন্টিগ্রেটেড সার্কিটের ব্যবহার
সেমিকন্ডাক্টর মেমােরির ব্যবহার
হাই লেভেল ল্যাংগুয়েজের ব্যবহার
আউটপুটের জন্য ভিডিও ডিসপ্লে ইউনিট (VDU) এবং লাইন প্রিন্টারের ব্যবহার।

চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৭১ থেকে বর্তমান) fourth generation computer:
ক্ষুদ্রাকারের সিলিকন পাতের উপর ইলেকট্রনিক উপকরণ স্থাপন করে সমম্বিত সার্কিট তৈরির প্রক্রিয়া ১৯৬৫ সাল থেকে প্রতি বছর গড়ে দ্বিগুণ হারে বৃদ্ধি পেতে থাকে। এই অগ্রসরতার এক পর্যায়ে তৈরি হয় মাইক্রো প্রসেসর।

মাইক্রোপ্রসেসর চিপে কমিউটার পরিচালনার জন্য গাণিতিক/যুক্তিমূলক প্রক্রিয়াকরণের কাজ এবং
নির্দেশ নির্বাহের জন্য নিয়ন্ত্রণমূলক কর্ম পরিচালনার জন্য প্রয়ােজনীয় সব সার্কিট স্থাপন করা থাকে। কম্পিউটারে ব্যবহৃত মাইক্রো প্রসেসর তৈরির সূচনা হয় ক্যালকুলেটরের জন্য সেমিকন্ডাক্টর মেমােরি চিপ উদ্ভাবনের মধ্য দিয়ে।

এই চিপের প্রধান ডিজাইনার ছিলেন ইনটেলের
ফেডেরিকো ফ্যাগিন ও টড হফ এবং বুশিকমের মাসাটুশি সিমা। সেই সময়ে ইনটেলের এই উদ্ভাবন টিমের ব্যবস্থাপক ছিলেন লেসলি এল ভাডার্জ।

ইনটেলের প্রথম চিপটি ৪০০০ নামে পরিচিত ছিল। তবে ৪০০৪ প্রসেসরটি প্রথম বাজারে আসে। এটির প্রােগ্রাম এড্রেস ছিল ১২ বিট । এটি ২৩০০ ট্রানজিস্টর দিয়ে প্রস্তুত ছিল। এক বছরের মাঝে এতে ৩৩০০ ট্রানজিস্টর ব্যবহৃত হয়। ৪০০৪ চিপটি ১৯৭১ সালের ১৫ নভেম্বর বাজারজাত করা হয়। এই চিপের চতুর্থ সংস্করণ ৮০৮০ দিয়েই কার্যত মাইক্রোকমিপউটারের বিপ্লবের সূচনা হয়।

বলা হয়ে থাকে যে, ইনটেলের ৪০০৪ চিপটির ক্ষমতা ছিল ১৯৪৬ সালের এনিয়াক কম্পিউটারের সমান। এনিয়াকের ওজন ছিল ২৭ টন এবং এর জন্য ৬৮০ বর্গফুট জায়গা দরকার হত। অথচ ৪০৪০ তালুতে রাখা যেত। মূলত মাইক্রোপ্রসেসর থেকেই চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার তৈরির সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। ইনটেল ১৯৭৪ সালে ৮০৮০ মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি করে। ১৯৭৫ সালে আলতেয়ার নামে প্রথম কম্পিউটার দিয়ে পিসির যাত্রা শুরু হয়।

১৯৭৬ সালের মধ্যে এ্যাপলসহ অনেকগুলাে কম্পিউটার কোম্পানির সফল মাইক্রোকম্পিউটার তৈরির মধ্য দিয়ে চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটারের দ্রুত প্রসার ঘটে । চতুর্থ প্রজন্মের মাইক্রো কম্পিউটার একেবারে টেবিলের উপর বসিয়ে কাজ করার মতাে আকারে ছােট হয়ে আসে। দামও কমে আসে অভাবনীয়রূপে।

তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের তুলনায় চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটারের আকার ও দাম কমে আসার পাশাপাশি কাজের ক্ষমতা ও গতিও বৃদ্ধি পায় বহু গুণে। চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটারের সাহায্যে বিভিন্ন ধরনের প্রােগ্রাম ব্যবহার করে আমাদের দৈনন্দিন প্রয়ােজনের প্রায় সব ধরনের কাজ করা যায়।

চতুর্থ প্রজন্মের মাইক্রোকম্পিউটারই সাধারণ স্তরের মানুষের জন্য কম্পিউটার ব্যবহারের সুযােগ করে দিয়েছে এবং কম্পিউটার ব্যবহারের জ্ঞান ও দক্ষতাকে পেশা হিসেবে গ্রহণের সুযােগ সৃষ্টি করেছে।

চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য (Features 4th generation computer):
ভেরি লার্জকেল ইন্টিগ্রেসন বা VLSI চিপের ব্যাপক ব্যবহার ও অভাবনীয় উন্নয়ন ও বিকাশ।
মাইক্রোপ্রসেসর ও মাইক্রো কম্পিউটারের আবির্ভাব, বিকাশ ও বিশ্বময় প্রসার।
অতি ক্ষুদ্রাকৃতির বহনযােগ্য যন্ত্র নির্মাণের ব্যবস্থা
নির্ভরযােগ্য, সম্প্রসারণযােগ্য, মাল্টিমিডিয়া, মাল্টিপ্রসেসিং সমন্বিত সেবা প্রদানকারী মাল্টিমিডিয়া সক্ষম অপারেটিং সিস্টেমের বিকাশ
অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রােগ্রামিং প্যাকেজ ও কাস্টমাইজ সফটওয়্যারের আনয়ন।
ডাটা স্টোরেজ ও সহযােগী যন্ত্রের পরিধির ব্যাপক সম্প্রসারণ।
বহুমুখী কাজে বহুমুখী ইনপুট/আউটপুট যন্ত্রের ব্যবহার।

মাল্টিপ্রসেসর সিস্টেমের আবির্ভাব।
পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার (ভবিষ্যৎ) 5th জেনারেশন কম্পিউটার (Future):
পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার হবে কৃত্রিম বুদ্ধি খাটিয়ে কাজ করার ক্ষমতা সম্পন্ন । এ জন্য কম্পিউটারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence) সংযােজনের উপর গবেষণা চলছে। এ পর্যন্ত এ বিষয়ে খুব সীমিত আকারে সাফল্য অর্জিত হয়েছে। পূর্ণ সাফল্য অর্জিত হওয়ার পর পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারে কৃত্রিম বিচার বুদ্ধি প্রয়ােগ করা সম্ভব হবে বলে কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা আশাবাদী।
এ ছাড়া মানুষের কণ্ঠস্বর শনাক্ত করার ক্ষমতাও হবে পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। মানুষের কণ্ঠে দেওয়া নির্দেশ অনুধাবন করে পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার কাজ করতে পারবে। আর পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারের কাজের গতি, স্মৃতির ধারণ ক্ষমতা যে বিস্ময়কর রূপে বৃদ্ধি পাবে সে কথা বলার অপেক্ষাই রাখে না।

আসলে সঠিকভাবে অনুমান করা কঠিন যে, পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার কেমন হবে। তবে একুশ শতকের শুরুতে সম্ভাব্য যে সব বৈশিষ্ট্য এ ধরনের কম্পিউটারে থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে, তা হল-

1) উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন দ্রুতগতির হাজার হাজার মাইক্রোপ্রসেসরের ব্যবহার।

2) নতুন প্রজন্মের নতুন আকৃতির উচ্চ প্রসেসিং ক্ষমতার একাধিক কোরের মাইক্রোপ্রসেসরের ব্যবহার।

3) ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রােগ্রামিং।

4) কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও রােবােটিক প্রযুক্তির চরম বিকাশ।

5) ইনপুট ও আউটপুট যন্ত্রের সীমাবদ্ধতা বিলােপ

6) কণ্ঠস্বর শনাক্তকরণ ও বিশ্বের সকল ভাষায় কম্পিউটিং।

7) ডায়নামিক/ইন্টারএকটিভ মাল্টিমিডিয়াসহ সকল ধরনের তথ্য পারাপার, প্রক্রিয়াকরণ ও ধারণ করার বিপুল ক্ষমতা অর্জন।

8) ডাটা স্টোরেজ ও সহযােগী যন্ত্রের পরিধির ব্যাপক সম্প্রসারণ।

9) বহুমুখী কাজে বহুমুখী ইনপুট/আউটপুট যন্ত্রের ব্যবহার।

10) একসাথে অনেক কাজ করা বা মাল্টিপ্রসেসিং ও মাল্টিটাস্কিং সিস্টেমের ব্যাপক ব্যবহার।

আপনি যদি অনলাইন থেকে উপার্জন করেন ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন – Best Crypto Looter

এই আরটিকেলটি সর্বপ্রথম Ggan BItan ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। ধন্যবাদ সবাইকে সম্পুর্ন পোস্টটি পড়ার জন্য।

The post কম্পিউটার প্রজন্ম বিভাগ: কম্পিউটারের পাঁচটি প্রজন্মের বৈশিষ্ট্য গুলো বর্ণনা appeared first on Trickbd.com.

Skillshare Premium Account Create করুন 1 মাসের জন্য ফ্রিতেই [Without Bin/Carding]

Posted:

Howdy Everyone,
স্কিলশেয়ার হল আমেরিকান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত অনলাইন এ বিভিন্ন বিষয় শেখার একটি প্লাটফর্ম। এখানে অনেক বহিরাগত শিক্ষক আপনাকে লাইভ ক্লাসের মাধ্যমে কিংবা অটো রেকোর্ড ক্লাসের মাধ্যমে অনেক কিছু শিখতে সাহায্য করে। তবে কোর্সগুলি সাবস্ক্রিপশন এর মাধ্যমে আনলক করা লাগে। মূল কোর্সগুলো হল আর্টস, ডিজাইন, উদ্যোক্তা, জীবনধারা এবং প্রযুক্তি ইত্যাদি । উক্ত বিষয়গুলোতে দক্ষতা অর্জন করতে চাইলে SkillShare এর গুরত্ব অনেক। এটা অনেকটাCoursera,Udemy,Codecademy-র মতই।

 

¤ কোন ধরনের Bin বা Carding ছাড়াই এর 1 Month Premium উপভোগ করতে চাইলে Instruction Follow করুন ¤

⁙⁘Instruction⁘⁙

1. প্রথমে এই Promo Link এ Visit করুন

 

2. First Name, Last name, Email & password Input দিয়ে Sign UP করুন

 

 

3.এরপর Activate এ Click করুন

 

 

4. Enjoy করুন Skillshare Premium ০১ মাসের জন্য

 

 

ᓚᘏᗢ Tutorial 

 

 

 

Bye✌
Keep In Touch With Me Through
Telegram // Discord Nitro For Free(0$)▶

The post Skillshare Premium Account Create করুন 1 মাসের জন্য ফ্রিতেই [Without Bin/Carding] appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments