Search box..

এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ৩য় সপ্তাহের “আর্থনীতি” অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন Pdf File!!

এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ৩য় সপ্তাহের “আর্থনীতি” অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন Pdf File!!


এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ৩য় সপ্তাহের “আর্থনীতি” অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন Pdf File!!

Posted:

চলতি বছরের ২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ৩য় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ ৯ এ আগস্ট এ।

২০২১ খ্রিষ্টাব্দে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচির আলোকে প্রণয়নকৃত অ্যাসাইনমেন্ট সমূহের মধ্যে ৩য় সপ্তাহের জন্য ১৫ টি বিষয় এর অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ হয়েছে।

আছকে " আর্থনীতি" অ্যাসাইনমেন্ট এর উওর বা সমাধান দিয়া হবে এবং নিছে অ্যাসাইনমেন্ট এর PDF ফাইল দিয়া আছে তা ডাউনলোড করতে পারবেন!

আর্থনীতি এসাইনমেন্ট এর উত্তর

আর্থনীতি ৩য় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট উওর PDF

 

 

 

 

 

 

যেকোনো প্রয়োজনে Facebook এ আমি..!!

ফ্রি তে মোবাইল রিচার্জ নিয়ে নিন

ধন্যবাদ

The post এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ৩য় সপ্তাহের "আর্থনীতি" অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন Pdf File!! appeared first on Trickbd.com.

Telegram সম্পর্কে কিছু interesting facts #02

Posted:

বর্তমানে অনেকেই Telegram Use করছেন, এই Telegram এর বিভিন্ন BOT নিয়ে আলোচনা করে থাকি সবসময়। আজকে
Telegram সম্পর্কে কিছু অদভূত ব্যাপার Share করব।

 

 

🔰 প্রথমত যে factটি নিয়ে আলোচনা করব তা হল “Telegram Secret Chat” 🔰

Telegram Secret Chat Group On Desktop Save Photo or Screenshot

আপনি শুনলে অবাক হবে Telegram এ Secret Chat এ কখনোই ScreenShot নেয়া যায় না। অর্থাৎ আপনি যদি করো সাথে ScreetChat Open করে তবে আপনি অথবা Message Receiver কেউই SS নিতে পারবেন না। তাই SecretChat এ কখনও Dealing করবেন না, পরে কোন Proff থাকবে না

 

 

 

🔰 দ্বিতীয়ত যে factটি নিয়ে আলোচনা করব তা হল “Bot Father” নিয়ে 🔰

Sending a message to a Telegram channel the easy way | by Paolo Montalto | Medium

আপনার একটা Telegram Account দিয়ে শুধুমাত্র 20 টা BOT Create করতে পারবেন BOT Father ব্যবহার করে। আমরা অনেকেই Telegram এ BOT Father দিয়ে Account Create করে থাকি। অনেক সময় মনে হতে পারে BOT father দিয়ে অনেক BOT create সম্ভব, কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও সত্য এই যে BOT Father এ এক Account থেকে 20টি BOT create করা সম্ভব।

 

 

 

Next Time আরও এরকম কিছু Telegram Facts নিয়ে আলোচনা করব ততক্ষণ পর্যন্ত Telegram-এর বিভিন্ন BOT Review দেখতে Visit করতে পারেন আমার Profileটি

 

DEXTER 
Signing OFF

The post Telegram সম্পর্কে কিছু interesting facts #02 appeared first on Trickbd.com.

15x Picsart Gold Account Giveaway ০৩ মাসের জন্য

Posted:

Howdy Everyone,
Picsart একটি Editing App যা আপনি Android এ App Install করে কিংবা PC থেকে Picsart.com/create browse করে Photo Editসহ Thumbnail, Banner আরও অনেক কিছু Create করতে পারবেন। আজকে মূলত Picsart Gold Subscription এর 15 টি Premium Account Giveaway করব।

 

✧Picsart Gold এর Features সমূহ:-

  • Thousands of premium stickers, fonts, frames,collages and masks
  • ADS FREE editing experience.
  • All effects unlocked
  • Premium Retouch Tool
  • Premium Photo & Video Filter
  • Remove Unwanted Object from Your photo এবং আরও অনেক কিছু

⚡বিস্তারিত জানতে Visit Picsart official Site

 

Animations — Michelle Tulande

 

ᓚᘏᗢ Terms & Policy

এই সকল Account এর Password/Email/Name Change করে ০৩ মাসের জন্য উপভোগ করতে পারবেন Gold Subscription।

 

4,157 Giveaway Stock Photos, Pictures & Royalty-Free Images
⚠ Rules:- TrickBD Discord Server  এ প্রথম ১৫ জনের message Count করা হবে।

আপনাকে #resource-request section এ গিয়ে Simply Type করতে হবে #picsart @Shakib#5708

Account Details প্রথম 15 জন Comment-কারীকে Discord  Inbox এ পাঠিয়ে দেয়া হবে

 

 

Bye😊
Contact Me On Telegram [Telekit] [Discuss With Me]

The post 15x Picsart Gold Account Giveaway ০৩ মাসের জন্য appeared first on Trickbd.com.

ssc 21 এর বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা সমাধান নিয়ে নিন .txt আকারে —(4th Week) 2021 [Java User Must See]

Posted:

আস্সালামুআলাইকুম। আশা করি সবাই আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমতে ভালো আছেন। আপনাদের দোয়ায় আমিও ভালো আছি।
.
আজকে আমি একটা নতুন এবং হেল্পফুল পোষ্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি।
.
আশা করি সবার উপকারে আসবে। সবাই ধৈর্য ধরে সবাই পোষ্ট টা পরবেন আর কিছু না বুজলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করেন। তো শুরু করা যাক।
.
অনেকেই হয়ত টাইটেল দেখে বুঝে গেছেন কি নিয়া আলোচনা করব।
.

আজকে হাজির হয়ে গেলাম অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান নিয়ে। আপনারারা জানেন যে আবার অ্যাসাইনমেন্ট টাস্ক চালু হয়েছে ৬ষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির।
.
তো এই পোষ্টে আপনি ssc 21 এর বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ডাউনলোড করতে পারবেন।
.

Answer Of 1 Subject Of ssc 21

বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা ৪র্থ সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান
নিয়ে নিন।
নিচে অ্যাসাইনমেন্ট এর
সমাধানের .txt ফাইল
দেয়া হলো..
.

বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা ৪র্থ সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্ট এর সমধান
.
Download

বিঃ দ্রঃ- .txt ফাইলটি আমি মুলত জাভা ইউজার দের জন্য তৈরি করছি। আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড দিয়ে এই ফাইলটি দেখতে চান তবে কিছুই দেখতে পারবেন না যদি না আপনি প্লে স্টোর থেকে টেক্সট রিডার ডাউনলোড করেন।

এন্ড্রয়েড ইউসার হলে প্লে স্টোর এ সার্চ করুন text reader তারপর অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিন এবং ট্রেক্সট গুলো পড়ুন। আবার কিছু এন্ড্রয়েডে টেক্সট সাপোর্ট করে যেমন আমার ফোনে করে।

.
তো ভালো থাকুন সুস্থ্য থাকুন ট্রিক বিডির সাথে থাকুন ট্রিক বিডি নিয়ম কানুন মেনে চলুন আর ট্রিক বিডি কে আরো উন্নত করতে বেশি বেশি উন্নত পোষ্ট করুন!
.

এখানে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের ট্রিক শেয়ার করা হয় এছারাও এখানে আপনি পোষ্ট করে ইনকাম করতে পারবেন প্রতি পোষ্ট ১০থেকে ৫০টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয় লিংক DownloadAEP.com ডিজিট করার অনুরোধ রইলো

খোদা হফেজ।

The post ssc 21 এর বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা সমাধান নিয়ে নিন .txt আকারে —(4th Week) 2021 [Java User Must See] appeared first on Trickbd.com.

ইসলামী জনপ্রিয় লেখক আরিফ আজাদ এর – ৫ টি সেরা বইয়ের pdf

Posted:

আরিফ আজাদের লেখা প্যারাডক্সিকাল সাজিদ বইটা পড়ে থাকলে কিছুটা আন্দাজ করতে পারবেন এই লেখকের লেখনীর হাত সম্পর্কে। খুবই কম সময়ে সবার মনে জায়গা করে নিয়েছে আরিফ আজাদ ভাই। তার লেখা বইগুলো রকমারিতে বেস্ট সেলারের তালিকায় রয়েছে, এবং সব বইগুলোই চমৎকার। আজকে আমি আরিফ আজাদ ভাইয়ের সেরা ৫ টি বইয়ের রিভিউ ও pdf নিয়ে লিখতেছি।

(১) মা মা মা এবং বাবা pdf বই

মা মা মা এবং বাবা বই রিভিউঃ

মা , মা, মা এবং বাবা, নামটাই কত অদ্ভুত, তাই না? শুধু অদ্ভুত না। অদ্ভুতরকম সুন্দর। আমার কাছে বর্তমানে অনেকগুলো এমন বই আছে, যেগুলো আমি পড়িনি এখনও। পড়তে বসতে ইচ্ছাই করেনি। কিন্তু এই বইটির অসম্ভব সুন্দর আর আনকমন নামটি আমাকে টেনে হেঁচড়ে বইটির কাছে নিয়ে গেছে। আর যে আমি বই পড়তে অনেক সময় নেই, সেই আমাকে বইটি এক বসাতে পড়তে বাধ্য করেছে। ১৭৫ পৃষ্ঠার একটি বই কিন্তু এক বসাতে পড়া চাট্রিখানি কথা নয়। শ্রদ্ধেয় আরিফ আজাদ ভাইয়ের সম্পাদিত ১৭৫ পৃষ্ঠার বইটিতে ৩৫ টি ইসলামিক গল্পের পাশাপাশি রয়েছে কুর’আন ও হাদিস থেকে নেওয়া নয়টি ইসলামিক গল্প-ঘটনা।

নামকরণঃ 

বইয়ের নামকরণ খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস। বইয়ের নাম মানুষকে আকৃষ্ট করে। আবার পাঠক বই কিনার পর যদি দেখে বইয়ের থিমের সাথে নামের অসামঞ্জস্য তাহলেও পাঠক বিরক্ত হয়। পুরো বইটি বাবা-মায়ের বিভিন্ন গল্পে ঠাসা। গল্পগুলোতে মা-বাবার প্রতি সন্তানের কর্তব্য, সন্তানের জন্য বাবা-মায়ের মনের টান ইত্যাদি বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেকটি গল্প বাবা-মা আর সন্তানকে নিয়েই। সুতরাং এদিক থেকে চিন্তা করলে নিঃশ্বাস বন্ধ করে বলে দেওয়া যায় যে, দারুণ একটি নাম হয়েছে বইটির। সুতরাং বইয়ের নাম পুরোপুরি স্বার্থক।

প্রচ্ছদঃ বাবা-মা নিয়ে লিখা ইসলামিক গল্পের বইটির প্রচ্ছদ নিয়ে সমালোচনা করা সম্ভব নয়। কারণ খুবই সাদাসিধে প্রচ্ছদটিতের নীচে বাবা ও মায়ের ধরে রাখা হাতের মাঝখানে সন্তানের ছোট কোমল হাতটির ছবি দেয়া হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ! প্রচ্ছদটি অনেক সুন্দর।

ফন্ট, বাঁধাইঃ

    বইয়ের কাগজের ধরণ, সাইজ এসব আমি এত বুঝিনা। কেবল এটিই বলতে পারি যে পৃষ্ঠা কোয়ালিটি খুবই চমৎকার এবং ফন্ট সাইজ এমন যে, এটা যে কোন বয়সের মানুষের চোখের জন্য আরামদায়ক হবে।

মা মা মা এবঃ বাবা বইটির সার সংক্ষেপঃ

  বইয়ের প্রথম গল্পটিতেই রয়েছে একজন মায়ের গর্ভে সন্তান আসার সময় থেকে শুরু করে বিয়ে করে মায়ের থেকে দূরে চলে যাওয়া পর্যন্ত মায়ের পুঙ্খবনুপুঙ্খ সব অনুভূতির কথা। নিজ সন্তানকে লিখা একজন মায়ের চিঠিতে উঠে এসেছে সন্তানের প্রতি মায়ের ভালোবাসা, টান আর হাহাকারের কথা। বইয়ের দ্বিতীয় গল্পটিতে একজন বাবার আত্নকথন রয়েছে। একজন লোক তার প্রথম জীবনে কিছুটা উছৃঙ্খল জীবন-যাপনে অভ্যস্ত ছিল। একদিন সে একজন অন্ধ মহিলাকে পায়ে ল্যাং মেরে ফেলে দেয়।

 আল্লাহ-পাকের লীলাখেলার স্বীকার হয়ে সেই লোকটির প্রথম সন্তান জন্ম নেয় অন্ধ হয়ে। কিন্তু সে তার নিজের প্রতিবন্ধী সন্তানকে প্রচুর অবহেলা করে এবং পরবর্তীতে জন্ম নেয়া তার দুজন সন্তানকে সন্তানের স্নেহ-মমতায় আগলে রাখে কেবল। কিন্তু মহান আল্লাহ-পাকের অশেষ কৃপায় সেই ছেলেটির একদিনের আচরণ বদলে দিয়েছিল উছৃঙ্খল সেই বাবার জীবন। গল্পটির শেষে এসে চোখের পানি ধরে রাখা কঠিন। বইয়ের তৃতীয় গল্পটিতে একজন মা সমুদ্রের পাড়ে একটা ত্রিকোণা চাদরের উপর বসে ছেলের জন্য অপেক্ষা করছে।

 মহিলাটির ছেলে তাকে এখানে অপেক্ষা করতে বলে গেছে আর হাতে দিয়ে গেছে একটি চিঠি। মহিলাটি নিজে পড়তে পারে না। চিঠিটি যে লোকটি পড়ে সে’ই কেবল জানতে পারে কি নির্মম কথা লিখা ছিল চিঠিতে। বইয়ের চতুর্থ গল্পে একজন ছেলে বাবা-মা’র অতি উত্তম ব্যবহার করে। তার ধারণা সে তার বাবা-মায়ের পূর্ণ হক আদায় করে ফেলছে।

 কিন্তু তার সেই ধারণা অদ্ভুত এক খেলার মাধ্যমে ভুল প্রমাণ করে দেয় তার জন্মদাতা পিতা। তার বাবার করা খেলাটি সত্যিই বুদ্ধীদিপ্ত একটি খেলা ছিল। বইয়ের পঞ্চম গল্পের নাম “উপহার”। এই গল্পে ছেলেটির মা মারা যায়। তার বাবাই তাকে লালন-পালন করে বড় করে। একদিন বাবার কাছে একটি উপহার চায় ছেলেটি। বাবা শর্ত জুড়ে দেয় যে, যদি সে পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে পারে, তবে উপহারটি পাবে। উপহারটি পাওয়ার লোভে ছেলে আগের চেয়েও বেশি মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকে। ছেলের পরীক্ষার ফলাফল ভালো হয়। সে তার বাবার কাছে উপহারটি চায়। তার বাবা তাকে একখানা কুরআন-শরীফ উপহার দেয়। 

ছেলে রাগ করে বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। কিন্তু ছেলেটির জানা ছিল না, এই কুরআনের পাশেই ছিল তার চাওয়া উপহারটি। অনেক বছর পর যখন সে ঘটনাটি জানতে পারে, তখন আর তার বাবা বেঁচে ছিল না। বইয়ের ষষ্ঠ গল্পটি একজন মায়ের আত্নত্যাগের গল্প। ছেলে তার মায়ের একটি বিশেষ দুর্বলতা নিয়ে লজ্জিত। কিন্তু ছেলের জানা ছিল না যে, মায়ের এই দুর্বলতার জন্য ছেলে নিজেই দায়ী। 

বইয়ের পরের গল্পটিতে রয়েছে একজন মা কি করে আগুন লেগে যাওয়া অ্যাপারটমেন্ট থেকে তার সন্তানকে অক্ষত অবস্থায় পেল। সন্তানের জন্য মায়ের মনে যে কি আকুতি, সেটা এই গল্পে প্রতীয়মান হয়েছে। এরপরের গল্পটিতে বাবার মনে কষ্ট দেওয়ার দরুণ বাবার অভিশাপে ছেলের করুণ পরিণতি এবং ছেলেটির একদিন মরতে মরতে বেঁচে যাওয়ার কাহিনী রয়েছে। এরপরের গল্পে বাবার প্রতি সন্তানের মনোভাব কেমন হওয়া উচিত, সেটা দেখিয়ে দেওয়া হচ্ছিলো। 

বইয়ের দশম গল্পটিকে একটি গল্প বলা যাবে না। এই গল্পটা খন্ড খন্ড কয়েকটি গল্পের সমন্বয়ে গঠিত একটি গল্প। গল্পটি একজন মায়ের মিথ্যা বলার গল্প। সন্তানের মুখে হাসি দেখার জন্য একজন মা যে পদে পদে কত মিথ্যা বলে সেটাই উঠে এসেছে গল্পটিতে। অনেকগুলো বলে ফেলেছি। সব গল্পের থিম বলে দিলে সদ্য প্রকাশিত বইটির স্পয়লার হয়ে যাবে।

বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি হাদিসঃ

১.’এবং(হে মুহাম্মদ, কুর’আনের মাধ্যমে) উপদেশ দিতে থাকুন: কারণ উপদেশ মু’মিনদের উপকারে আসে।

২.নিজের ভালো কাজের উল্লেখ করে দু’আ করলে আল্লাহ তা কবুল করেন; বিশেষ করে যখন কেউ বিপদে থাকে।

৩.ভালো কাজ খারাপ মৃত্যুতে বাঁধা দেয়।

বইয়ের একটি গল্পের প্রিয় একটি অংশঃ সে যখন বিল পরিশোধ করে বেরোতে যাবে, তখন রেস্টুরেন্টে উপস্থিত লোকদের মধ্য থেকে একজন দাঁড়িয়ে তাকে বললো, “মাফ করবেন,। আপনি কি কিছু রেখে যাচ্ছেন এখানে? ছেলেটি লোকটির দিকে তাকিয়ে বললো, ‘না তে, কিছু রেখে যাচ্ছি বলে মনে পড়ছে না।

লোকটি বললো, “আপনি অবশ্যই কিছু রেখে যাচ্ছেন। আপনি আজ এই রেস্টুরেন্টে প্রতিটি সন্তানের জন্য এই শিক্ষা রেখে যাচ্ছেন যে, কীভাবে বৃদ্ধ পিতা-মাতার সেবা-যত্ন করতে হবে।

ব্যক্তিগত মতামতঃ

  ইসলামিক গল্প আর হাদিসে ঠাসা বইটি পড়ে আমি সমালোচনা করার মতো তেমন কিছুই পাইনি। তবে স্পাদক কিছু সাধারণ বানানে ভুল করেছেন হয়তোবা। অথবা এগুলো টাইপিং মিস্টেইক হতে পারে। যেমন হৃদয় বানানে ঋ কার ব্যবহার, কখনও প্রতিবেশি আবার কখনো প্রতিবেশী লিখা হয়েছে। শুকরিয়া বানানটাও এভাবে না লিখে অন্যভাবে লিখেছেন। আমার নিজের জানাতেও ভুল থাকতে পারে। কি/কী’র ব্যবহারেও গণ্ডগোল মনে হলো। এরকম আরও দুই একটি বানান ভুল মনে হলো। আমি নিজেই বানান সম্পর্কে অজ্ঞ। তাই আবার বলছি, আমার জানাতেও ভুল থাকতে পারে। প্রত্যেকটি গল্পে একটি করে হাদিসের উল্লেখ থাকলে আরও ভালো হত বোধহয়। আর কিছু গল্প আগেও অনলাইনে পড়েছি বলে মনে হয়েছে। ব্যক্তিগত রেটিং ৪.৬/৫

পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ

আমি প্রথমেই বলবো যে, এমন একটি বই পড়তে পারার জন্য আলহামদুলিল্লাহ। প্রতিটি গল্প পড়ার পর পরই যেন আমার নিজের ভিতর একটু একটু পরিবর্তনের হাওয়া লাগছিলো। ইসলামিক গল্প হাদীসের প্রতি আমার ছোটবেলায় বেশ আকর্ষণ ছিল। মাঝখানে অন্য জনরার সাহিত্য বিষয়ক বই আমাকে ইসলামি সাহিত্য খেকে দূরে ঠেলে দিয়েছিল। এই বইটি পড়ে আবারও ইসলামি সাহিত্য’র প্রতি ঝুঁক আসলো বলে মনে হচ্ছে। বেশ কয়েকটি গল্পে টুইস্ট ছিল। 

আহ আলহামদুলিল্লাহ! ইসলামিক গল্পে টুইস্ট থাকলে যেন অদ্ভুত এত পূর্ণতায় ভরে উঠে মন। আমি কোনো একটি গল্পকেও মানহীন বলতে পারবো না। প্রত্যেকটি গল্পই শিক্ষামূলক ছিল। বইটি পড়ে মনের মধ্যে খুব অনুশোচনা হলো। মনে হলো আহা! অজান্তে বাবা-মায়ের মনে কত কষ্টই না দিয়েছি! এই বইটি পড়ার পর আমার বাবা-মাকে আমার নতুন লাগছে। নতুন কোনো দৃষ্টিতে যেন আমি তাদের দেখছি। আমার ভিতরের কিছু জড়তা এবং কালিমা যেন দূর করে দিলো বইটি। প্রত্যেকটা গল্প ছিল ভিন্ন স্বাদের আর মনকে নাড়া দেওয়ার মতো।

বইয়ের নামঃ মা মা মা এবং বাবা।
লেখকঃ আরিফ আজাদ।
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১৬৩ টি।
বইয়ের ধরনঃ ইসলামিক
পিডিএফ সাইজঃ ২৫ মেগাবাইট। 
ডাউনলোডঃ মা মা মা এবং বাবা pdf

(২) আরজ আলী সমীপে pdf – প্যারাডক্সিক্যাল সাজীদ ৩  pdf By আরিফ আজাদ


আরজ আলী সমীপে বইটি আরিফ আজাদের লেখা নাস্তিক বিরুধী একটি বই। এ বইটি বলতে পারেন প্যারাডক্সিক্যাল সাজীদ ১ ও ২ এই খন্ড দুটির পরবর্তী খন্ড।

সাম্প্রতিক সময়ে এটি অনেক আলোচিত বই, কোরআনের আলোকে বিজ্ঞানের বিবর্তনে যৌক্তিক ব্যখ্যা দিয়ে ইশ্বর আছেন তার উপযুক্ত প্রমাণ দিয়েছেন | ঈশ্বরের অস্তিত্ব সম্পর্কে সন্দিহান যারা, তাদের সকল প্রকার সন্দেহ দূর করতে এই বইটি আশা করি অনেকটাই সহায়ক হবে।

যারা সাধারণ মুসলিম, ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান কম তারা যদি নাস্তিকদের যুক্তি গুলো পরে তাহলে খুব সহজে তাদের কথা বিশ্বাস করবে তাই সকল মুসলিম কেই নাস্তিকদের যুক্তি যে ভুল তা জানতে হবে এবং তার ডিটেলস ব্যাখ্যাও জানতে হবে , এই জন্য এই রিলেটেড সব বই সবার পড়া দরকার ।

সাম্প্রতিক সময়ে দেখা যায় বাংলাদেশে ‘মুক্তবুদ্ধি চর্চা’ নামে ইসলামবিরোধী কথা প্রচারকারীদের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছিল। আসলে মূল কাজ যাই হোক না কেন নামের মোড়কে এবং বিজ্ঞান চর্চার মূলা দেখিয়েই এরা ইসলামের নামে আজেবাজে কথা ছাড়াচ্ছিল। কিছুদিন যাবার পর একেবারে দিনের আলোর মতই পরিস্কার হয়ে যায় যে তারা ‘ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলাটাই মুক্তমনের চর্চা আর ইসলামের পক্ষে কথা বলাটাই মৌলবাদিতা’ এই কথাটাই আসলে প্রচার করে যাচ্ছিল। কিন্তু ইসলামিক সোসাইটিতে এদের রিফিউট করে কাজ তেমন হচ্ছিলই না বলা চলে।

এমন পরিস্থিতিতে আরিফ আজাদ ভাই কলম ধরলেন। মনে রাখতে হবে আরিফ আজাদ ভাই ওরা যেমন ইসলাম বিরোধিতা করছিল,  ঠিক তেমন ভাবে জাস্ট ওদের বিরোধিতা করে লেখা শুরু করেননি। বরং ওদের মিথ্যাচারের জবাবে শুধু ইসলামের প্রকৃত অবস্থানটা তুলে ধরছিলেন। আপাতদৃষ্টিতে মনে হওয়ার কথা এটা আসলে ওই দলের ‘মুক্তবুদ্ধি চর্চা’রই মুসলিম ভার্সন হওয়ায় ওরা হয়ত খুশি হয়ে থাকবে।

 কিন্তু এবার দেখা গেল ওদের আসল রূপ। সর্বশক্তি দিয়ে এবার এই বই গুলার বিরোধিতা করা শুরু করল। ‘মুক্তবুদ্ধি চর্চা’ টার্ম টাই ছিল সকলেই মতক্স প্রকাশ করবে স্বাধীনভাবে। কিন্তু আস্তে আস্তে ওরা নিজেরাই নিজেদের অবস্থান থেকে উল্টাদিকে ঘুরে আরিফ আজাদ ভাইয়ের পিছে লাগা শুরু করল। এইখানের কিছু রিভিউ তেই দেখা যাচ্ছে ওদের চাপা ক্রন্দন।

যারা ইসলাম নিয়ে সংশয়ে পড়েছেন বা ধর্মবিশ্বাস নিয়ে ওদের মিথ্যাচারের কবলে পড়েছেন তাদের সবাইকে বলব বইটি download করে পড়ুন অথবা হার্ডকপি কিনুন। এখনই কিনুন।

বইটির নামঃ আরজ আলী সমীপে।
লেখকঃ আরিফ আজাদ।
বইয়ের পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১৫০ টি।
বইটির পিডিএফ সাইজঃ ৩০ মেগাবাইট প্রায়।
বইয়ের ধরনঃ ইসলামিক বই।
ডাউনলোডঃ আরজ আলী সমীপে pdf / প্যারাডক্সিকাল সাজিদ ৩ pdf

(৩) প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ pdf – by আরিফ আজাদ।বইয়ের নামঃ প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ।  pdf সাইজঃ ১০ মেগাবাইট প্রায়। বইটিতে পৃষ্ঠা রয়েছেঃ ১৭২ টি।

প্যারাডক্সিকাল সাজিদ বই রিভিউঃ


সবাইকে উপদেশ দিয়ে বেড়াই Don't judge a book by it's cover অথচ কাভার দেখেই জাজ করে ফেলেছিলাম এক ঐতিহাসিক বইকে। নাম প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ।  কাভার দেখে ভেবেছিলাম এটা কোনো পোস্টমর্টেম বা ডিটেকটিভ বই হবে।আবার ‘টাইম ট্রাভেল’ নিয়ে কোনো গল্পের বইও হতে পারে।পাঠক হিসেবে আমি তখন একেবারেই নতুন, হাতে গুনা কয়েকটা বই পড়েছি মাত্র। 

মোটিভেশনাল বই পড়ার প্রতি আগ্রহী ছিলাম।তাই এসব আলতু ফালতু বই পড়ে আর কাজ নেই। বইয়ের সূচিপত্রটা পর্যন্ত দেখার প্রয়োজনবোধ করিনি।রীতিমতো উপেক্ষা করে গেলাম। তারপর একদিন ক্লাসে আমাদের টিচার আমাদেরকে সবাইকে এই বইটা পড়ার জন্য সাজেস্ট করল। স্যার বলেছিলেন সবার উচিত একবার হলেও এই বইটা পড়া, একটা ইউনিভার্সিটির ছাত্র কিভাবে এতটা লজিক দিয়ে একটা বই লিখতে পারে তা তোমরা কল্পনাও করতে পারবে না। 

স্পেশালি তোমরা স্টুডেন্টদের তো অবশ্যই পড়া উচিত বইটা। আরো জেনেছিলাম বইটা নাকি একটা ইসলামিক বই। তাই বাসায় ফিরে বেস আগ্রহ নিয়েই পড়াশুরু করলাম প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ১। দুটো টপিক পড়ার পর পুরো হতোবাক হয়ে গেলাম। এত চমৎকার, এত লোভনীয় একটা বইকে কিনা আমি এতদিন এভাবে এভোয়েড করে এসেছি। আমার ছোট বোনকে জানালাম এই অসাধারণ বইটি সম্পর্কে। তারপর দুবোন মিলে তিনদিনের মাঝে পড়ে শেষ করলাম প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ১,২। তবুও যেন তৃষ্ণা নিবারণ হলো না। অপেক্ষা সাজিদ ৩ এর জন্য। এই অপেক্ষা আজও অব্যাহত।

যুক্তির মাধ্যমে নাস্তিকদের কপোকাত করার এক অনাবিল আনন্দ পাওয়া যাবে বইটি পড়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজির ছাত্র সাজিদ। মাত্র ক’দিন আগে যে ছেলেটা নিজেই নাস্তিক ছিল, সেই সাজিদ কিভাবে যুক্তি, বিজ্ঞান আর প্রমাণ দ্বারা অবিশ্বাসের সব বেড়াজালকে দুমড়ে মুচড়ে উপড়ে দিচ্ছে সেটা জানার জন্যই মূলত প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ। সাজিদ একটি অসাধারণ কাল্পনিক চরিত্র।

 লেখকের বাস্তব কল্পনাশৈলী, গল্পের ধারাবাহিকতা, পরিচিত পরিবেশ, সবকিছু সাজিদ চরিত্রটিকে জীবন্ত করে তোলেছে।যুবকেরা এখন আর হিমু নয়, সাজিদ হয়ে উঠতে চায়। এই গল্পের আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হলো সাজিদের বন্ধু আরিফ। খুব ইনোসেন্ট একটা চরিত্র। বন্ধু আরিফের সহযোগিতায় সাজিদ নাস্তিক থেকে আস্তিক হয়ে ওঠেছিল। লেখক আরিফ আজাদ তার নিজের চরিত্রটিকে এরকম ইনোসেন্ট বানিয়ে রেখেছে বলে ভালো লাগলো। তবে অনুরোধ রইল ভবিষ্যতে আরিফকে দিয়ে ও যেন কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করায়। কারণ আরিফ চরিত্রটাও অনেক পছন্দের একটা চরিত্র।

মুসলিম হওয়া সত্ত্বেও ইসলামের কিছু বিষয় নিয়ে সংশয় কাজ করত আমার মধ্যে। মনের মাঝে নানা প্রশ্ন জাগত। সৃষ্টাকে নিয়ে, তকদির নিয়ে, কুরআনের বিভিন্ন আয়াত। এই বইটি পড়ে আমার যাবতীয় সব সংশয় দূর হয়েছে,আলহামদুল্লিলাহ।বইটি পড়ে ইমান অনেক মজবুত হয়েছে, কুরআনের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। পাশাপাশি বিজ্ঞানের অনেক খুটিনাটি বিষয় সম্পর্কে জেনেছি। টেক্সট বইয়ের অনেক কঠিন জটিল কমপ্লেক্স সূত্র সহজেই বুঝে ফেলেছি যেমন : আইনস্টাইনেে থিউরি অব রিলেটিভিটি। নিউটনের ধর্মতত্ত্ব আমাকে বেশ অবাক করিয়েছে।

 ডারউইনিজমের প্রশ্চাতে যে এরকম গল্প থাকতে পারে ভাবতেও পারি নি। আরও কিছু মজার তথ্য হলো খ্রিষ্টানরা যে ২৫ শে ডিসেম্বর যিশু খ্রিষ্টের জন্মদিন পালন করে সেদিন আসলে যিশু খ্রিষ্ট জন্মগ্রহণই করেনি। বইটিতে আরো থাকছে কুরআনের বিভিন্ন ক্যারিশম বা চমক। আমার কাছে বইটির আরো একটি দিক খুবই ভালো লেগেছে সেটি হলো সাজিদ ও আরিফের কমিউনিকেশন দক্ষতা।

 কত সুন্দর, মার্জিত আর ভদ্রভাবে সবার সাথে কথা বলা যায়, সুন্দর আচরণ করা যায় তা আমি প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ পড়ে শিখেছি। এই বইটি পড়ার পড় বই পড়ার প্রতি আগ্রহও অনেক বেড়েছে। এককথায় বইটি এক অনবদ্য লেখকের জাদুর হাতের এক অনবদ্য লেখনি যা কেবল বইটি পড়ার মাধ্যমেই বুঝা সম্ভব। ইনশাআল্লাহ একদিন হ্যারি পটারের মতো সাজিদ ও পুরো পৃথিবীর বুকে স্থান করে নিবে, এ ব্যাপারে আমি তীব্রভাবে আশাবাদী।

বইটির নামঃ প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ।
বইটির লেখকঃ আরিফ আজাদ।
বইটির পিডিএফ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট প্রায়। 
বইটিতে পৃষ্ঠা রয়েছেঃ ১৭২ টি।
ডাউনলোডঃ প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ 1 & 2

(৪) বেলা ফুরাবার আগে বই

বেলা ফুরাবার আগে বই রিভিউঃ



আরিফ আজাদ ভাইয়ের লেখা মানেই অসাধারণ  নতুন কিছু। তবে হ্যাঁ বেলা ফুরাবার আগে বইটা কিন্তু কোনো নাস্তিক ঐ জাতীয় কারো বিরুদ্ধে লিখা নয়!! বইটি বেলা ফুরাবার আগে নিজেকে গড়ে তোলার জন্যে, সাজিদ হওয়ার জন্যে।

প্রথমেই একটা চমৎকার কবিতা আছে, শুরুর আগেই বইটি ঠিক কেন লেখা হয়েছে তা স্পষ্ট করেছেন লেখক, বইটি মূলত রিমাইন্ডার হিসে কাজ করবে। হঠাৎ পথ ভূলে গেলে বইটি মনে করিয়ে দিবে যে এ পথ ভুল, ইনশাআল্লাহ। এবং তার পরই শুরু হলো আমাদের জীবনের নিত্যদিনের সমস্যা, ভুল ও অভাব নিয়ে আলোচনা।

মন খারাপের দিনে। মন খারাপ আর থাকবে না, কারন কবি এখানে নবী আলাইহিমুসসাল দের ঘটনা তুলে ধরেছেন যা আপনাকে মন খারপ থাকতেই দিবে না!

দুঃখে ভরা জীবন আমাদের। আমরা বলি যে আমার এত দুঃখ কেন? কথায় আছে “অন্যের দুঃখ করিলে অন্নেষণ নিজের দুঃখ রহে কতক্ষণ? ” এখানে নাবী সাহাবি দের ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে। যা জানলে আপনার দুঃখ নেহাত খাটোই লাগবে!! তার পর পাবেন প্রকৃত সূখের সন্ধান। সূখ কোথাই পাই। আসলে সূখ কোথা পাওয়া যা তার দৃষ্টান্তই দিয়েছেন আরিফ আজাদ। আমরা জীবনে টাকার পিছনে ছুটি। চাই! আরো চাই! আসলে বাস্তবতাই বা কতটুকু? জানতে হলে পড়তে হবে 🙃

এবার আসি চোখের রোগে! না এটা ঐ রোগ নয়! এটা এমন রোগ যা আমাদের হৃদয়কে ধ্বংস করে দেয়, ধ্বংস করে আমাদের ইমানকে। আমারা মনে করি কোনো গায়রে মাহরামকে দেখা নেহাত খারাপ নয়৷ আসলে আল্লাহ আমাদেরকে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন৷ আমাদের তরুনদের রোগ এটা, চমৎকার বিশ্লেষণে ভরা অনন্য সুন্দর অধ্যায় এটি। যা বইটিকে করে তোলেছে প্রানবন্ত।

আমরা অনেক সময় বলি যে আমরা তো স্রেফ বন্ধু কেবল৷ আসলে এটি একটি চক্রন্তমূলক কথা, যা কুরআন হাদিস ও বাস্তবতা দ্বারা বোঝ যায় যে এটা সম্ভব নয়। কি কে কিভাবে তা বলেছে আরিফ আজাদ৷ যা তুলনাবিহিন। মৃত্যু হয়ে যাওয়া মানেই সব কিছু শেষ নয়, আমারা রেখে যেতে পারি অনপক কিছু। যা আমাদের মৃত্যুর পরেও কাজে দিবে সাদকায়ে জারিয়াহ ছিসেবে। লৈক বিষয়টি নিয়ে বলেছেন৷ বলেছেন পর্নগ্রাফি মানবতার জন্যে হুমিক কথা। গল্পে গল্পে।

বেলা ফুরাবার আগেই আমাদের য সংগ্রহ করা দরকার তা মজুদ রাখতে হবে৷ কারনে ফুরিয়ে গেলে কিন্তু আর কিছু মিলবে নাহ। ঠিক এমনই মোটিভেশান বিষয়ে বইটির নামকরন হয়েছে বেলা ফুরাবার আগে।

সালাত বা নামাজের সময় আমরা অনেকেই মনোযোগ দিতে পারিনা। এটা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার 😥। অনেক টিপস আছে পরিত্রনের জন্যে। যা আমাদের জন্যে অনেক কার্যকর।

আমরা সর্বদাই শয়তানের সাথে যুদ্ধ করেই চলেছি করেই চলেছি। এই লড়াই চলবে আমাদের মৃত্যু পর্যন্ত। আমাদের শত্রু তথা শয়তানের সাথে আমাদের যুদ্ধ কৈশল ও প্রতিহত করার বিষয়ে ইফেক্টিভ অধ্যায় এটি!!

এছাড়াও আমারা অনেকেই ফজর সালাত জামাআতে পড়তে পারিনা, অনেকেই তো উঠতেই পারিনা৷ “আমি হব সকাল বেলার পাখি ” এখনে লেখক কুরআন ও হাদিস থেকে ফজিলত বর্ননা করেছেন৷ যার ফলে আমরা আর ফজর মিস করব না। লোভনীয় বিষয়!!

আল্লাহর কাছেই চাইতে হবে৷ চাইলেই দিবেন। তুলি দুই হাত করি মুনাজাত। হ্যাঁ এই বিষয়েই অসাধারন বর্ননা করেছেন প্রিয় লেখক। তার পর আসুন আমরা বদলাই!! বদলানোর গল্পদিয়েই বেলা ফুরাবার আগে শেষ হয়েছে।।

আমাদের নিত্য সনস্যার জন্যে মোটিভেশান ও সাজিদ হওয়ার ফর্মুলাই ভরপুর বইটি৷ আর এজন্যেই বইটি অনন্য, সাহিত্যিক মানের দিক থেকেও। কারন কবি অনেক গল্প দৃষ্টান্ত দিয়েছেন পাতায় পাতায়!! কাজ শুরু করি বেলা ফুরাবার আগেই! ইসলামের প্রতি তরুদের গনজোয়ারকে লেখক কাজে লাগাতে চান৷ বইটির উদ্দেশ্য নিজেকে একজন ভালোমানুষ হিসেবে গড়ে তোলা! বিষেক করে তরুন প্রজন্মের জন্যে বইটি অসাধারণ ও অনন্য একটি বলা যায়!

 বইয়ের নামঃ বেলা ফুরাবার আগে।
বইয়ের লেখকঃ আরিফ আজাদ।
বইয়ের পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১০৩ টি।
বইয়ের ধরনঃ ইসলামিক বই।
ডাউনলোডঃ বেলা ফুরাবার আগে pdf

(৫) প্রত্যাবর্তন বই

Prottaborton pdf বই free download by arif  azad.  প্রত্যাবর্তন বইিটি লিখেছেন লেখক আরিফ আজাদ। বইটি একটি ইসামীক বই। বইটিতে যা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছেঃ


কোলবালিশ জড়িয়ে ধরে বেঘোর ঘুমে তখন বেহুশ। মানুষ রাতে ঘুমায়, কিন্তু দিনে ঘুমায় কারা? রাত জাগা নিশাচরের দল। রাতগুলোও জম্পেশ। কারো রাত কাটে ইউটিউবে, কারো রাত কাটে ফেইসবুকে। কারো রাত কাটে আড্ডায়। কারো রাত কাটে ক্লাব কিংবা পার্টিতে। এভাবেই কারো কারো নিশ্চুপ রাতগুলো হয়ে উঠে কোলাহলময়, আর কোলাহলময় দিনগুলো হয়ে উঠে নিথর, নিস্তব্ধ।

শুক্রবার। সাপ্তাহিক ইবাদাতের জন্য মসজিদে যাওয়া লাগবে। অন্যান্য দিনের পাঁচ ওয়াক্ত সালাতে না গেলেও সমাজ বাঁকা চোখে কখনোই তাকাবে না। কিন্তু, শুক্রবারের দু'রাকাত ফরজ সালাতের জন্য যদি মসজিদ মুখী না হই, তাহলে সমাজ অগ্নিঝরা দৃষ্টিতে তাকিয়ে বলবে,- 'মুসলমানের ছেলে , অথচ জুমার নামাজটাও পড়ে না…

সমাজ ধরেই নিয়েছে, অন্যান্য দিনের পাঁচ ওয়াক্ত সালাত না পড়লেও আমার মুসলমানিত্ব খারিজ হয়ে যায় না। কিন্তু, যখনই আমি জুমা'র নামাজে যেতে গড়িমসি করি, ঠিক তখনই সমাজ প্রতিবাদী হয়ে উঠে।

সমাজ তখন আমার মুসলমানিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলে। আমার ধার্মিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে। যেন কেবল জু'মার দিনের দু'রাকাত সালাত আর দুই ঈদের সালাতই আমার মুসলমানিত্ব এবং ধার্মিকতার মাপকাঠি। বাদবাকি সবকিছু ছেড়েছুঁড়ে দিলেও আমি বেঁচে যাই। আমাকে নিয়ে সমাজের তখন কোন মাথাব্যথা থাকে না।

ব্যস! আমিও হয়ে পড়ি সাপ্তাহিক নামাজী। জুমা'র দিনের দু'রাকাত সালাত পড়েই আমি দায় সেরে ফেলি। এরপর আমি মেতে উঠি আমার উন্মত্ত জীবন নিয়ে। এই জীবনে গান আছে, মুভি আছে, খেলাধূলা আছে। আছে প্রেম-ভালোবাসা, বিবাহপূর্ব সম্পর্ক। আছে বয়ফ্রেন্ড, গার্লফ্রেন্ড। এই জীবনে আমার সঙ্গী পর্ণোগ্রাফি। আমার সঙ্গী সিগারেট, কখনো মদ, ইয়াবা এবং হিরোইন। আমি আস্তে আস্তে প্রবেশ করি এক অন্ধকার জগতে। আমি তখনও কিন্তু সাপ্তাহিক মুসল্লী!

এই অন্ধকার জগতে আমি আস্তে আস্তে মজে যেতে শুরু করি। আমার কাছে এই অন্ধকার জগতটাই আলোময়। আলোময় জগত আমার কাছে ঘুটঘুটে অন্ধকারের মতো। আমি নিজেকে আবিষ্কার করি এক ভিন্ন রূপে। আমার ঈমাণ, আমার তাকওয়া, আমার ইখলাস- সবকিছু তখন আমাকে ছেড়েছুঁড়ে যেতে শুরু করেছে। আমি ভুলে বসি আমার আমিত্বকে…

ইউনিভার্সিটি লাইফ। রক্ত গরম রক্ত গরম ভাব নিয়ে চলি আমি। আশপাশের কাউকে গোনায় ধরার সময় আছে নাকি আমার? ধর্ম? উহু… শুক্রবারে তো আমি মসজিদে যাই। এটাই তো ঢের… মেডিকেল কিংবা বুয়েটে এসে তো আমি একেবারে 'সবজান্তা শমসের' হয়ে গেছি। দুনিয়ায় এমন কি আছে যা আমি জানি না? আকাশ বিদ্যা, সাগরবিদ্যা, পদার্থবিদ্যা, জীববিদ্যা কিংবা রসায়ন- কোন জিনিসটায় আমার দখল নেই? ধর্ম? নাক সিটকিয়ে বলি- উহু! সে তো গ্রাম্য, অশিক্ষিত, মূর্খদের জন্য। পৃথিবীকে আমি জেনে ফেলেছি। ধর্ম দিয়ে করবোটা কী?

এভাবে দুনিয়া, রঙীন ক্যারিয়ার এবং ভোগবাদিতা আমার সাপ্তাহিক মুসল্লীর তকমাটাও কেড়ে নেয়। আমি হয়ে পড়ি নিরেট সংশয়বাদী। তখন আমার পৃথিবীতে স্রষ্টা বলে কিছু নেই। ধর্ম বলে কিছু নেই। আমার জীবন তখন 'খাও-দাও-ফূর্তি করো' থিওরীতে আবদ্ধ। আমার চারপাশের ধার্মিক লোকগুলো, টুপিওয়ালা, দাঁড়িওয়ালা লোকগুলো তখন আমার কাছে বড্ড ক্ষ্যাত এবং মূর্খ! আমার অহংকার এবং দর্পের পারদ তখন এতো বেশিই উঁচুতে যে, সেখানে দাঁড়িয়ে আমি আমার স্রষ্টাকে ভুলে যাই। স্রষ্টা প্রদত্ত আমার দায়িত্ব ভুলে যাই। মুসলিমের ঘরে জন্ম নিয়েও আমি হয়ে পড়ি একজন নামকাওয়াস্তে, টাইটেলধারী, নাম সর্বস্ব মুসলমান। সেই ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যে আমি পথ চলতে থাকি। আমার চারপাশ ঘন কালো অন্ধকারে ঢাকা। তবুও, আমার মনে হয় আমিই ঠিক পথে আছি। বাকিসব ভুল, মিথ্যা…

এরকম অন্ধকারের মধ্যে পথ চলতে চলতে একদিন আমার ঘুম ভাঙে। আমি বুঝতে পারি আমি ঠিক পথে নেই। আমার গন্তব্য যেটা হওয়া উচিত ছিলো, আমি সেই পথ থেকে বিচ্যুত। এতোদিন যেটাকে আমি আলো ভেবে এসেছি, সেটা আসলে আলেয়া। হাওয়া আসলেই নিভে যাবে। যেটাকে আমি জীবন মনে করেছি, সেটা আসলে নরক। এক বিশাল পাপের সাগরে হাঁবুডুবু খেতে খেতে আমি ভুলতেই বসেছি যে, বাঁচতে হলে আমাকে তীরে উঠতে হবে। আমি সেই তীরের সন্ধান না করে উল্টো অহংকার আর দর্পের জন্য পুরোপুরিই ডুবতে বসেছিলাম।

আমি চেতনা ফিরে পাই। চোখ মেলে সামনে তাকাই। আমি শুনতে পাই, অদূর থেকে, খুব করুণ আর মায়াভরা স্পর্শে কেউ একজন আমাকে ডাকছে। এই ডাক আমার খুব পরিচিত। আমার খুব চেনা। মনে হচ্ছে, কতো সহস্রবার আমি এই ডাক শুনেছি। কিন্তু কখনোই এই ডাক আমার কাছে এতো আবেদনময়ী মনে হয়নি। কিন্তু, আজকে কেনো যেন এই ডাকটাকে আমার খুব আপন মনে হচ্ছে। চির পরিচিত। আমি অনুভব করলাম, এই ডাক আমার মধ্যে শিহরণ জাগিয়ে যাচ্ছে। আমার বুকের ভেতর, আমার মনের জগতে তোলপাড় শুরু হয়েছে। কে ডাকে? কে ডাকে আমায়? আমি ছটফট করতে থাকি। আমি শুনতে পাই, তখনও এক মধুর সুরে, এক নৈসর্গিক ঝঙ্কারে কেউ একজন আমায় ডেকে চলেছে…

'হাই-আল- আস-সালাহহহ…' 'হাই-আল-আল ফালাহহহহ…'

আমাকে কল্যাণের পথে কেউ একজন ডেকে চলেছে। আমি সম্বিৎ ফিরে পাই। বুঝতে পারি, এ আমার চিরচেনা সুর। শৈশবের প্রথম কোলাহল। কৈশরের প্রথম ইবাদাতের ডাক… আর আমার যৌবন? হায়! আর একটু হলেই ডুবতে বসেছিলাম…

এভাবেই, মুসলিম হয়েও কতো হাজার হাজার মুসলিম যুবক-যুবতী আজ নিজেদের পথ ভুলে গেছে।

হারানো সেই পথ থেকে কেউ ফিরে আসে, কেউ হারিয়ে যায়। যারা ফিরে আসে, কেমন হয় তাদের গল্পগুলো? জাহিলিয়্যাত থেকে দ্বীনে ফিরে আসা সেই ভাই-বোনদের গল্পগুলো নিয়েই সংকলন হয়েছে- "প্রত্যাবর্তন"। বাংলাদেশের নামকরা ইউনিভার্সিটি, মেডিকেল, বুয়েট সহ বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় অধ্যয়ণরত ভাই-বোনদের দ্বীনে ফিরে আসার গল্প। বইটি সম্পাদনা করেছেন 'প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ' বইয়ের লেখক শ্রদ্ধেয় আরিফ আজাদ ভাই।

কাদের গল্প নিয়ে প্রত্যাবর্তন?

প্রত্যাবর্তনে থাকছে সাম্প্রতিক জনপ্রিয় বই 'উল্টো নির্ণয়' এর লেখক মোহাম্মদ তোয়াহা আকবার ভাইয়ার দ্বীনে ফেরার গল্প। থাকছে 'ডাবল স্ট্যান্ডার্ড' বইয়ের লেখক, শ্রদ্ধেয় শামসুল আরেফীন শক্তি ভাইয়ের দ্বীনে ফিরে আসার গল্প। থাকছে 'পড়ো' বইয়ের লেখক ওমর আল জাবির, 'বাক্সের বাইরে' এবং 'তত্ত্ব ছেড়ে জীবনে' বইদ্বয়ের লেখক শরীফ আবু হায়াত অপু, 'বিশ্বাসের যৌক্তিকতা' বইয়ের লেখক রাফান আহমেদ, জনপ্রিয় অনুবাদক মাসুদ শরীফ ভাইসহ ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটি, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ, ঢাকা ইউনিভার্সিটি, চট্টগ্রাম ইউনিভার্সিটি সহ জেনারেল লাইনে পড়ুয়া একদল ভাই-বোনদের গল্প। তারা লিখেছেন দ্বীনে না থাকাবস্থায় কীরকম ছিলেন, আর কেনোই বা দ্বীনে ফিরে এলেন, কীভাবে ফিরে এলেন এবং এখন কেমন আছেন…

এবং আরো থাকছে, সম্পূর্ণ ভিন্ন ধর্ম থেকে ইসলাম ধর্মে ফিরে আসা একদল ভাইয়ের গল্প যা রীতিমতো বিস্ময়কর!

সেক্যুলার জগতে আমরা 'কাছে আসার গল্প' শুনি। এসব গল্পে আমাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয় পরকীয়া, অবৈধ সম্পর্ক ইত্যাদির সাথে। কিন্তু, 'আল্লাহর কাছে আসার গল্প' গুলো কেমন? সেসব গল্প নিয়েই "প্রত্যাবর্তন"।

বইটির নামঃ প্রত্যাবর্তন। 
বইয়ের লেখকঃ আরিফ আজাদ। 
বইটিতে পৃষ্ঠা রয়েছেঃ ২২০ টি। 
বইটির ধরনঃ ইসলামিক
বইটির পিডিএফ সাইজঃ ৬০ মেগাবাইট।
ডাউনলোডঃ প্রত্যাবর্তন pdf


The post ইসলামী জনপ্রিয় লেখক আরিফ আজাদ এর – ৫ টি সেরা বইয়ের pdf appeared first on Trickbd.com.

FB Auto লাইক নিন আনলিমিটেড আইডির কোন সমস্যা ছাড়া ( No credit, no coin) পর্ব ১

Posted:

আজকে দেখাব কিভাবে ফেসবুকে যত ইচ্ছে লাইক নিবেন আপনার যেকোনো পোস্টে তাও আবার আইডির কোন সমস্যা ছাড়া। 

এই টিউটোরিয়াল ২ পর্বে বিভক্ত। 

আজকের পর্ব ১ম পর্ব। 

আজকে দেখাব কিভাবে অটো লাইক নিবেন কোন ধরনের Credit বা Coin ছাড়া। 

আমরা হয়ত অনেক অটো লাইক টুলস এর সাথে পরিচিত যেগুলো তে coin বা credit দিয়ে লাইক নেওয়া যায়। 

কিন্তু আজকে আমাদের পোস্ট পড়ে কোন কয়েন বা credit ছাড়া যত ইচ্ছে অটো লাইক নিতে পারবেন কোন সমস্যা ছাড়া। 

তার জন্য প্রথমেই আপনাকে সফটওয়্যার টা ডাউনলোড করে নিতে হবে। 

ডাউনলোড লিংক :

Download শেষ হলে এবার চলুন কাজে নেমে পড়ি। 

প্রথমেই Temporary mail বা বিদেশি নাম্বার দিয়ে একটা ফেইক fb ID তৈরি করে নিন। 

এবার তৈরি করা শেষ হলে আইডি এবং পাসওয়ার্ড কপি করে নিন। 

নিচের সকল নিয়ম অনুযায়ী কাজ করুন। 

প্রথমেই Download করা Auto Like এর সফটওয়্যার টা Open করুন

নিচের মত দেখবেন সেখান থেকে Login with Facebook এ ক্লিক করুন 

এবার নিচের মত Fake FB আইডি টা লগিন করুন। 
Email & Password দিয়ে লগিন এ ক্লিক করুন 

এবার আপনাকে Captcha Verify করতে বলবে। 
ওটা ভেরিফাই করে Continue তে ক্লিক করুন 

এবার নিচের মত দেখবেন 
এখান থেকে Custom URL এ ক্লিক করুন। 

এবার এখানে খালি ঘরে আপনি যে পোস্ট বা ছবিতে অটো লাইক নিতে চান সেই লিংক টা দেন

এবার আপনি কোন কোন React নিতে চান সেগুলো টিক মার্ক করে দেন। 
এবার Send Reaction এ ক্লিক করুন 

এবার Success লিখা আসবে। 
আবার নিতে পারবেন ৯ মিনিট পর। 
কিন্তু পরবর্তী পর্বে দেখাব কোন অপেক্ষা ছাড়াই কিভাবে যত ইচ্ছে React নিবেন সাথে সাথে। 
তার জন্য নিয়মিত আমাদের সাইট ভিজিট করুন। 

প্রমাণ দেখুন : 

অটো লাইক নেওয়ার আগে :

অটো লাইক নেওয়ার পরে  :

ভাইবার অ্যাপ দিয়ে কথা বলুন যেকোনো নাম্বারে আনলিমিটেড। একই নাম্বারে বার বার নিতে পারবেন। কিভাবে নিতে হয় তা নিয়ে আমাদের কোর্স করুন। কোর্স ডিসকাউন্ট শেষ হতে যাচ্ছে আজকে।

পরবর্তী পর্ব সবার আগে পেতে ভিজিট করুন । 

ধন্যবাদ। 

The post FB Auto লাইক নিন আনলিমিটেড আইডির কোন সমস্যা ছাড়া ( No credit, no coin) পর্ব ১ appeared first on Trickbd.com.

যে তিনটি সময়ে আপনার স্ত্রীকে একা ছাড়বেন না।এ সময় একা ছাড়লে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যায়।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে TrickBD তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে TrickBD তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই TrickBD এর সাথেই থাকুন ।

যে তিনটি সময়ে আপনার স্ত্রীকে একা ছাড়বেন না।

স্ত্রীর সঙ্গে সুন্দর ভালো ব্যবহারের মাধ্যমে তাদের আপন করে নিতে হবে। স্বামীর কাছ থেকে যখন কোন স্ত্রী ভালোবাসা পাবে তখন সে তার সবটুকু স্বামীর জন্য উজাড় করে দেবে। রাসূল সাল্লাহু সাল্লাম বলেছেন→ স্বামী-স্ত্রী উভয়ে যখন একে অপরের দিকে ভালোবাসার নজরে তাকাবে, মহান আল্লাহ তাদের দিকে রহমতের নজরে তাকাবেন। রাসূল সাল্লাহু সাল্লাম আরো ইরশাদ করেন→ কোন মুমিন পুরুষ যেন কোন মুমিন স্ত্রীকে তাচ্ছিল্য ও অবজ্ঞা না করে। তার আচার-আচরণে কোন একটি অপছন্দনীয় হলেও অন্যটি সন্তোষজনক হতে পারে। (সহিহ মুসলিম হাদিস নাম্বারঃ ১৪৬৯, ৬২৭২)

পবিত্র কোরআনে আল্লাহতা’লা বলেন→ আর তার নিদর্শনাবলীর মধ্যে রয়েছে যে, তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের থেকেই স্ত্রীদের তিনি সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে প্রশান্তি পাও। এবং সৃজন করেছেন তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা ও সহমর্মিতা। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্যে বহু নিদর্শন রয়েছে।( সূরা আর-রুম আয়াত ২১)

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্প্রীতি ভালোবাসা এবং একে অপরের প্রতি দয়া সবকিছু আল্লাহতালার সৃষ্টি। যার জন্য সারাজীবন একে অপরের সাথে কাটিয়ে দিতে পারে। চিন্তাশীল ব্যক্তিদের জন্য এর মধ্যে নিদর্শন রয়েছে। আর যারা কাফের তারা তো কিছুই বুঝবে না। পৃথিবীর বুকে যে সমস্ত নারী ও পুরুষ শয়তানের চক্রান্তের শিকার হয়েছে তারা স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ভালোবাসার মুল্য বুঝতে পারে না।

তাই তারা পরকীয়ার মতো জঘন্য পাপের দিকে আকৃষ্ট হয়ে যায় এবং সারাজীবন দুশ্চিন্তা-মুসিবত তাদের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত করে। তাদের সংসারের সুখ থাকে না তাদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাত উভয় অন্ধকার। আর যারা আল্লাহর নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় কারী; নারী ও পুরুষ তার স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কার ভালোবাসার মুল্য বুঝতে পারে। এবং সারাটি জীবন ভালোবাসা ও মায়ার বন্ধনে থেকে জীবন অতিবাহিত করে দেয়।

প্রিয় পাঠক আসুন এবার আমরা মূল আলোচনায় ফিরে যাই।স্ত্রীকে তিন অবস্থায় একা ছাড়বেন না। এতে দুজনের মাঝে ভালোবাসার সম্পর্ক দুর্বল হয়ে যায়।

১. অসুস্থ অবস্থায়ঃ স্ত্রী যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে, তাহলে তাকে কখনো একা ছাড়বেন না। তার দেখাশোনা করা, তার যত্ন নেওয়া, তার চিকিৎসা করানো ইত্যাদি আপনার দায়িত্ব। অনেক স্বামী আছে যারা নিজের কাজে ব্যস্ত থাকে। কেউ কেউ আড্ডা দিয়ে সময় অতিবাহিত করে অথচ স্ত্রীর জন্য একটু সময় বের করে প্রয়োজনমতো পাশে থাকেনা। আবার অনেকেই স্ত্রী অসুস্থ হলে মায়ের বাড়ি পাঠিয়ে দেয়।

আবার অনেকে এমন আছেন স্ত্রী অসুস্থ হলে ঘরের ছোটখাটো কাজ গুলোও করে না। স্ত্রীর জন্য জমিয়ে রেখে দেয়, যে স্ত্রী সুস্থ হলেই সেইগুলো করবে, এমনটি করা একদম ঠিক নয়। এতে দুজনের মধ্যে থাকা ভালোবাসা দুর্বল হয়ে যায়। স্ত্রী অসুস্থ হলে তার পাশে থাকুন তাদের সেবা করুন, আপনি অসুস্থ হলে আপনার স্ত্রীও আপনার পাশে থাকবে সেবা করবে। এটাই তো একে অপরের প্রতি দায়িত্ব। একজন আদর্শ স্বামী কখনও স্ত্রীকে একা ফেলে রাখতে পারেনা।

২. দুঃখ-কষ্টের সময়ে স্ত্রীকে একা ছাড়বেন নাঃ নারী হোক অথবা পুরুষ! ধনী হোক আর গরিব। প্রত্যেক মানুষের জীবনে দুঃখ-কষ্ট এসে থাকে। কখনো কারণবশত, আবার কখনো কারণে মন খারাপ হয়ে যায়।দুচিন্তা গ্রাস করে ফেলে। মন ভালো থাকেনা ইত্যাদি। সেই সময় যদি কোন ভালো বন্ধু পাশে থাকে, কিছু ভালো কথা বলে, একটু আনন্দ দেওয়ার চেষ্টা করে, ধৈর্য ধারনের কথা বলে, তাহলে মন হালকা হয়ে যায়।

এমনি ভাবেই স্ত্রী যদি দুঃখ কষ্টের মধ্যে বা দুঃচিন্তার মধ্যে থাকে বা তার মন খারাপ থাকে। তাহলে তার মন ভালো করার জন্য সবচাইতে কাছের বন্ধু হলো নিজের স্বামী। তার সাধ্যমতো ও বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে স্ত্রী দুঃখ কষ্ট দূর করার চেষ্টা করবে। প্রয়োজন হলে তাকে বাহিরে ঘুরতে নিয়ে যাবে। এই অবস্থায় কখনো একা ছাড়বে না।

৩. সন্তান প্রসবের সময়ঃ সন্তান গর্ভে ধারণ করা এবং তাকে জন্ম দেওয়া হতো কষ্টের তার বর্ণনা একজন নারী দিতে পারে। পুরুষ তা কখনোই বুঝতে পারেনা। সন্তান প্রসবের সময় এত কষ্ট হয় যে একজন নারী যখন ভাবেন এর আগে তার মরণ হলেই ভালো হতো। খুব গভীর কষ্ট সহ্য করেই একজন মা সন্তান জন্ম দেয়। তাই তো মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত। প্রিয়পাঠক সেই কষ্টের সময়ে স্বামী যতটা পারবে স্ত্রীর কাছে থাকবে। এতে স্ত্রীর মনোবল বাড়ে।

স্বামী স্ত্রীকে সান্ত্বনা দিয়ে বলবে, আল্লাহকে স্মরণ করো সব ঠিক হয়ে যাবে। এছাড়া একজন স্বামীকে তার স্ত্রীর ব্যাপারে আত্মমর্যাদাশীল হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হাতে ধরে ধরে তাদেরকে হেফাজত ও সুপথে পরিচালিত করা। কারণ স্ত্রীরা সৃষ্টিগতভাবে দুর্বল হয়ে থাকে। স্বামীর যেকোনো উদাসীনতায় স্ত্রীরা নিজেরাও ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং অপরকেও ক্ষতিগ্রস্ত করবে। এ কারণে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম নারীর ফেতনা হতে খুব যত্নসহকারে সতর্ক করেছেন। তিনি বলেন→ আমার অবর্তমানে পুরুষদের জন্য নারীদের চেয়ে বেশি ক্ষতিকর কোন ফেতনা রেখে আসেনি।( বুখারি হাদিস নাম্বারঃ৪৭০৬)

তাই প্রত্যেকে স্বামীর উচিত স্ত্রীকে পর্যাপ্ত ভালোবাসা মায়া-মমতা ও দয়ার মাধ্যমে স্ত্রীকে সুপথে পরিচালিত করা। প্রিয়পাঠক বর্তমান সময়ে অনেক স্বামীরা এই কথাগুলো অতো গুরুত্ব দেয় না। কিন্তু প্রত্যেক স্বামীকে এই কথাগুলো মনে রাখা দরকার। ইনশাআল্লাহ সকলে আমরা মনে রাখবো এবং পালন করব। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদের কে যেন সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করেন আমীন।

Trickbd তে অনেকেই পোস্ট কতে চান কিন্তু করতে পারছেন না। আপনারা Ictbn.Com ওয়েবসাইটে পোস্ট করতে পারেন।এখানে একাউন্ট করলেই author।এখানে প্রতি পোস্টের জন্য ৫-৫০ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়।পোস্টের মানের উপর ভিত্তি করে। ICTBN.Com

আশা করি সবাই সবকিছু বুঝতে পেরেছেন। কোথাও সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন অথবা ফেসবুকে জানাতে পারেন ফেসবুকে আমি

The post যে তিনটি সময়ে আপনার স্ত্রীকে একা ছাড়বেন না।এ সময় একা ছাড়লে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যায়। appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments