Search box..

[Hot Post] Video দেখে প্রতিদিন ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত মোবাইল Recharge নিন যেকোনো নাম্বারে.!!

[Hot Post] Video দেখে প্রতিদিন ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত মোবাইল Recharge নিন যেকোনো নাম্বারে.!!


[Hot Post] Video দেখে প্রতিদিন ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত মোবাইল Recharge নিন যেকোনো নাম্বারে.!!

Posted:

নতুন একটি অ্যাপ ভিডিও দেখে প্রতিদিন ইনকাম করুন। একদম Youtube এর মত এই অ্যাপ এ সকল ধরনের ভিডিও দেখা যাবে। প্রতিদিন যে কোনো সময় মোট ৩ ঘন্টা ভিডিও দেখলে ২০ টাকা করে মোবাইল Recharge নিতে পারবেন।

এই অ্যাপ এ ভিডিও দেখলে পাবেন coin যা দিয়ে মোবাইল Recharge নিতে পারবেন। প্রতিদিন ৩ ঘন্টা করে ভিডিও দেখলে পাবেন 36000 Coins আর আপনার যদি কপাল ভালো হয় তো 999999 Coins পর্যন্ত পেতে পারেন।..!!

  • 19000 coins 10 Taka Mobile Recharge
  • 32000 Coins 20 Taka Mobile Recharge

তো শুরু করা যাক.!!

অ্যাপ ডাউনলোড করা হলে অ্যাপ ওপেন করে এখানে ক্লিক করুন।

তার পর এখানে ক্লিক করুন।

তার পর এখানে ক্লিক করুন।

তার পর একাউন্ট খুলার কাজ শেষ এখন me তে ক্লিক করুন।

এখন Watch Video Up To 36000 Go To তে ক্লিক করুন।

তার পর ভিডিও আসবে এখন ভিডিও দেখা শুরু করে দিন।

ভিডিও দেখলে একাউন্ট এ Coins অ্যাড হতে থাকবে।

রেফার ইনকাম.!!

এই অ্যাপ রেফার করে তেমন কোন ইনকাম নেই রেফার ইনকাম খুব কম কাওকে রেফার করলে পাবেন 200 Coins এবং যাকে রেফার করবে সে যদি অ্যাপ এ ইনকাম করে তো আপনি পাবেন ৫% কমিশন।

প্রথমে এখানে ক্লিক করুন।

তার পর এখানে ক্লিক করুন।

তার পর এই Box এ CXC87RDZ কোডটি বসালে পাবেন 200 Coin আর ভাগ্য ভালো হলে 99999 Coins পর্যন্ত পেতে পারেন।

তার পর এখানে ক্লিক করুন।

তার পর এই রকম একটা কোড পাবেন তা হচ্ছে আপনার রেফার কোড

Recharge নিবেন কি ভাবে.!!

এই অ্যাপ Live পেমেন্ট করে থাকে পেমেন্ট রিকুয়েষ্ট দিয়ার ১ মিনিট এর মধ্যে Recharge পেয়ে জাবেন।

প্রথমে এখানে ক্লিক করুন।

তার পর এখানে ক্লিক করুন এবং উপরে Screen shot এ সময় দেখুন।

তার পর Bangladesh সিলেক্ট করে দিন।

তার পর যে নাম্বারে Recharge নিবেন সে নাম্বার বসে দিন।

তার পর সিম অপারেটর সিলেক্ট করে দিন।

তার পর 20 BDT সিলেক্ট করে দিন এবং Recharge immediately তে ক্লিক করুন।

তার পর Confirm তে ক্লিক করুন।

তার পর পেমেন্ট রিকুয়েষ্ট দিয়া হয়েছে

তার পর সাথে সাথে Recharge পেয়ে যাবেন Live Proof

যেকোনো প্রয়োজনে Facebook এ আমি..!!

নতুন বিকাশ একাউন্ট খুলে ৭৫ টাকা বোনাস নিয়ে নিন

Airtel সিমে ফ্রি ১জিবি নিয়ে নিন।

বাংলালিংক সিমে ফ্রি 1GB নিয়ে নিন

রবি সিমে ফ্রি 1GB নিয়ে নিন

ধন্যবাদ

The post [Hot Post] Video দেখে প্রতিদিন ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত মোবাইল Recharge নিন যেকোনো নাম্বারে.!! appeared first on Trickbd.com.

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি? [Complete Web development Course with jhankar Mahabub]

Posted:

 

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি? কীভাবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখবো? [Complete Web development Course with jhankar Mahabub]

ওয়েব ডেভলপমেন্ট কি? 

ওয়েব ডেভলপমেন্ট হলো ইন্টারনেটে ওয়েবসাইট বা অ্যাপ্লিকেশন তৈরির প্রক্রিয়া বা কোন ব্যক্তিগত নেটওয়ার্ক যেমন ইন্ট্রানেট হিসাবে পরিচিত। 

ওয়েবসাইটের ডিজাইন কিন্তু এর কনসার্ন নয়, ওয়েবসাইট তৈরি এবং এর ফাংশনালিটি মেইন্টেইনের জন্য যে কোডিং, প্রোগ্রামিং এবং আনুষাঙ্গিক কাজ— এগুলোই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট।


সবচেয়ে সরল স্ট্যাটিক ওয়েবপেজ থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়া (ফেসবুক,ইন্সটাগ্রাম, টুইটার) প্লাটফর্ম বা অ্যাপ, ই-কমার্স (আলিবাব,ইভালি,দারাজ) ওয়েবসাইট কিংবা অনলাইন এনসাইক্লোপিডিয়া— যত অনলাইন টুল আমরা প্রতিদিন ব্যবহার করছি এই সবকিছু গড়ে তোলার কাজটাই হল ওয়েব ডেভেলপমেন্ট।


অনেক সময় আমরা ওয়েব ডিজাইনিং কে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের সাথে গুলিয়ে ফেলি। তবে এই দুইটি জিনিষের মধ্যে পরিষ্কার পার্থক্য রয়েছে৷ প্রোগ্রামিং এবং কোডিং এর মাধ্যমে ওয়েব ডেভেলপাররা প্রতিনিয়ত একটি ওয়েবসাইটকে চালু করে রাখে।



ওয়েব ডেভেলপমেন্টকে কত প্রকারে ভাগ করা যায়?

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর পরিধি ব্যাপক হওয়ায় এর কাজের মধ্যেও ভিন্নতা রয়েছে। 

কাজের ধরন অনুযায়ী ওয়েব ডেভেলপমেন্টকে মূলত দুইটি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। 

এগুলো হলোঃ

  • ক্লায়েন্ট সাইড কোডিং (ফ্রন্ট এন্ড)
  • সার্ভার-সাইড কোডিং (ব্যাক এন্ড)
চলুন এখন এগুলো সম্পর্কে কিছু বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।


ক্লায়েন্ট সাইড কোডিং (ফ্রন্ট এন্ড) কি?


ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং বলতে মূলত ওয়েবসাইটের ইউজারদের প্রান্তকেই নির্দেশ করে। একে অনেক সময় ফ্রন্ট এন্ড ডেভেলপমেন্টও বলা হয়ে থাকে। ক্লায়েন্ট সাইড বা ফ্রন্ট এন্ড ডেভেলপমেন্ট সেসব বিষয়কে নির্দেশ করে যেগুলোতে আমরা ব্যবহারকারীরা সরাসরি সম্পৃক্ত।


ক্লায়েন্ট সাইড কোডিং (ফ্রন্ট এন্ড)



ফ্রন্ট-এন্ড ডেভেলপার একটি ওয়েবসাইট বা অ্যাপ্লিকেশনের ফ্রন্ট-এন্ডের কোড করেন। অর্থাৎ তারা ব্যাক-এন্ডের ডেটাকে  ব্যবহারকারীদের জন্য সহজে বোধগম্য, দৃষ্টিনন্দন এবং ফাংশনাল করে গড়ে তোলেন। তারা ওয়েব ডিজাইনারদের দেওয়া ডিজাইনকে এইচটিএমএল (HTML), সিএসএস (CSS) বা জাভাস্ক্রিপ্ট (JavaScript)-এর মাধ্যমে বাস্তব রূপ দেন।



ফ্রন্ট-এন্ড ডেভেলপার  ওয়েবসাইটগুলো এমনভাবে কোড করেন যাতে বিভিন্ন স্ক্রিন সাইজ এবং ডিভাইসের ধরণের সাথে সেগুলো এডাপ্টেবল হয় ( Mobile Friendly) , ফলে ইউজাররাও সবখানে সন্তোষজনক এক্সপেরিয়েন্স পান।


ফ্রন্ট-এন্ড ডেভেলপাররা একটি ওয়েবসাইটের লে-আউট, তার ইন্টারেক্টিভ এবং নেভিগেশনাল এলিমেন্ট যেমন বাটনস, স্ক্রলবার, ইমেজ, অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন লিংক— এসবকিছু মিলেয়ে একটি ওয়েবসাইটে বাস্তবায়িত করেন।



সার্ভার-সাইড কোডিং (ব্যাক এন্ড) কি?

আপনি শুটিং দেখেছেন কখনো? আমরা কিন্তু শুধু  সিনেমায় কি দেখাচ্ছে ওটাই দেখি বিহাইন্ড হ্যা দিনে কি হইছেছিল দেটা কিন্তু দেখতে পাইনা।
তেমন ভাবে যেকোনো ওয়েবসাইটের ভেতরে বা  বিহাইন্ড দ্য সিনে যা চলে সেটিকে বলা হয় সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং। সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিংকে অনেক সময় ব্যাক এন্ড ডেভেলপমেন্টও বলা হয়ে থাকে।

এই ব্যাক এন্ড একটি ওয়েবসাইটের অপরিহার্য অংশ কিন্তু যেটি ওয়েবসাইটের  ব্যাবহারকারি বা ইউজাররা তা দেখতে পায়না।

সার্ভার-সাইড কোডিং (ব্যাক এন্ড)



ব্যাক-এন্ড ডেভেলপার ফ্রন্ট-এন্ডকে সচল রাখার জন্য যে ইনফাস্ট্রাকচার দরকার তা তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণ করেন। 

এর মূলত তিনটি অংশ বলা যায়— সার্ভার, অ্যাপ্লিকেশন, ডেটাবেজ।

ওয়েবসাইটের ভেতরের ডেটা ও তথ্যসমূহ যথাযথভাবে সংরক্ষণ এবং গোছানো রাখে এবং ক্লায়েন্ট বা ইউজারদের সাইডে সবকিছু সাবলীলভাবে চালানো এর পূর্ন দায়িত্ব থাকে সার্ভার সাইডের উপর।

সাধারণত ব্যাক-এন্ড ডেভেলপমেন্ট টাস্কে থাকে ডেটাবেজ তৈরি, ইন্টিগ্রেট ও রক্ষণাবেক্ষণ করা, ব্যাক-এন্ড ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করে সার্ভার-সাইড সফটওয়্যার তৈরি, কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তৈরি ও ইমপ্লিমেন্ট, ওয়েব সার্ভার টেকনোলজি আর অপারেটিং সিস্টেমের সাথে যথাযথভাবে কাজ করা।



আমরা যখন ওয়েব ব্রাউজারে কোনো ফরমে তথ্য দেই, সেটি তৎক্ষনাৎ সার্ভার সাইডের প্রান্তে চলে যায়। সার্ভার সাইড সেটিকে যাচাই করে আবার ক্লায়েন্ট সাইডে পাঠিয়ে দেয়। মূলত এভাবেই একটি ওয়েবসাইট কাজ করে থাকে।


কিভাবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখবো? 

অনেকেই ভাবতে পারেন ওয়েব ডেভেলপার হতে বোধহয় একাডেমিক ডিগ্রির প্রয়োজন, তবে প্রকৃতপক্ষে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন দক্ষতার এবং নিজের ইচ্ছাশক্তি।সেই দক্ষতা অর্জনের জন্য আপনি শিখতে পারেন অনলাইনেই। 

তবে অনলাইনের মাধ্যমে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার ক্ষেত্রেই আপনাকে টাকা খরচ করতে হবে। 


ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার আগে প্রয়োজনীয় সবকিছু তো ইতোমধ্যে জেনেই গেছেন।

এখন ইচ্ছা করলে নিজেও Codeacademy এবং w3schools এর  মতো কিছু ওয়েবসাউটের মাধ্যমে বিনামূল্যেও এইচটিএমএল, সিএসএস এবং জাভাস্ক্রিপ্ট টিউটোরিয়াল গুলো শিখে নিতে পারবেন ।

তাছাড়া আপনারা যারা যারা অনলাইনে এইচটিএমএল, সিএসএস এবং PHP শেখার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, এর সাথে যাদের ক্ষেত্রে ওয়েব প্রোগ্রামিং শেখার খুব আগ্রহ আছে, বা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখা শুরু করতে চাইছেন তাঁরা সংগ্রহে রাখতে পারেন নিচের ওয়েবসাইটগুলোকে লক্ষ্য রাখতে পারেন।


এছাড়াও আপনি অনলাইনের বিভিন্ন  রিসোর্স থেকেও শিখতে পারেন কিন্তু সমস্যা হচ্ছে অনলাইনের এত এত রিসোর্স আপনাকে দিশেহারা করে দিতে পারে। 


ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি? কীভাবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখবো? [Complete Web development Course with jhankar Mahabub]


সেক্ষেত্রে  Complete Web development Course with jhankar Mahabub  আপনাকে এমন একটি গাইডেড এক্সপেরিয়েন্স দিতে পারে যেখানে বিভ্রান্তি ছাড়াই আপনি পুরোদস্তর ওয়েব ডেভেলপার হয়ে উঠতে পারেন।


ইন্টারনেটে কন্টেন্ট খোঁজার ক্ষেত্রে আপনাদের জন্য সবচেয়ে বড় পরামর্শ হচ্ছে সার্চ করতে শিখুন। আপনি ইন্টারনেটে যেকোন তথ্য যত দক্ষতার সাথে, যত দ্রুত খুঁজে বের করতে পারবেন।

আপনার শেখার সুযোগটাও তত বিস্তৃত হবে। বিনামূল্যে কোনো কিছু শেখার জন্য ইন্টারনেটের বিকল্প নেই!


সার্চ করা শিখলে সহজেই আপনি যা শিখতে চান বা জানতে চান ইন্টারনেটে সার্চ করলে হাজার হাজার রিসোর্স পেয়ে যাবেন।

 সুতরাং, যারা ওয়েব ডেভেলপার হতে চান বা ওয়েব ডেভেলপিং শুরু করতে চান তাদের এ সম্পর্কিত সকল পড়াশোনার জন্য ইন্টারনেটে রিসোর্স খুঁজে পাবেন।



ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ভবিষ্যত কি?

ইন্টারনেট এর জগতের শুরু বা শেষ বলতে আসলে কিছু নেই,এর পরিধি অনুমানের বাহিরে। ওয়েবসাইটও এমন একটি জায়গা যার শুরু আছে কিন্তু শেষ নেই। সুতরাং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট এর কাজের ক্ষেত্রেও তাই সম্ভাবনাও অনেক বেশি!



আপনি যদি একটি টিমের সাথে একটু কম স্বাধীনতাতেও কাজ করতে স্বচ্ছন্দ হন এবং স্ট্যাবল ইনকাম সোর্স পছন্দ করেন, কোনো ফার্মে ফুল-টাইম পজিশন নিলে আপনার জন্য তা সুবিধাজনক হবে।


অনলাইনে একটু খুঁজলেই দেখবেন অনেক কোম্পানি খুঁজছে ফুল-টাইম ওয়েব ডেভেলপার। আর স্বাধীনতা চাইলে এবং নিজের সাফল্য সম্পূর্ণই নিজের করে নিতে চাইলে ফ্রি-ল্যান্সার হিসেবেও কাজ করতে পারেন। প্রতিনিয়তই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ফ্রিল্যান্স ওয়েব ডেভেলপার প্রয়োজন হয়।

কিছু অভিজ্ঞতা অর্জনের পর অনেকে কনসাল্টেন্ট হিসেবেও কাজ করতে পারেন। সময়ের সাথে স্কিল বাড়াতে থাকলে আপনার ডিমান্ড কখনোই শূন্য হবে না।


সারাবিশ্বেই বর্তমানে বিভিন্ন জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস গড়ে উঠেছে। এগুলোর মধ্যে আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার, ফাইভার ইত্যাদি অন্যতম। জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস ওডেস্কে প্রায় সবসময়ই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নিয়ে হাজার হাজার ধরনের  কাজ থাকে।



ফ্রিল্যান্সারে রয়েছে ২০  হাজারেরও বেশি ওপেন জব। এদের প্রজেক্টে ঘন্টা প্রতি গড় রেট ২৫ ডলার থেকে শুরু করে ১৫০ ডলার পর্যন্ত হয়ে থাকে। উত্তরোত্তর এই রেট শুধু বাড়ছেই। কাজের প্রবৃদ্ধি দেখলেই বুঝা যায় কাজের চাহিদা কত বেশি বাড়ছে। আশা করি বুঝতেই পারছেন, ক্যারিয়ারের ভবিষ্যত কেমন হতে পারে!



শেষ কথাঃ

আপনি হয়তো জানেন,ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ডিমান্ডিং পেশাগুলোর মধ্যে একটি৷ এই লেখাটির  শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে থাকলে আপনি ইতোমধ্যেই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর সব কিছুই হয়তো জেনে গেছেন।

Complete Web development Course with jhankar Mahabub



ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বা কোর্স বিষয়ক আরো কোনো প্রশ্ন  থাকলে কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন। আর লেখাটি ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই সোসাল মিডিয়াতে শেয়ার করবেন।


 






































































The post ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি? [Complete Web development Course with jhankar Mahabub] appeared first on Trickbd.com.

ssc 21 এর পদার্থ বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন .txt আকারে —(7 th Week) [Java User Must See]

Posted:

আস্সালামুআলাইকুম। আশা করি সবাই আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমতে ভালো আছেন। আপনাদের দোয়ায় আমিও ভালো আছি।
.
আজকে আমি একটা নতুন এবং হেল্পফুল পোষ্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি।
.
আশা করি সবার উপকারে আসবে। সবাই ধৈর্য ধরে সবাই পোষ্ট টা পরবেন আর কিছু না বুজলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করেন। তো শুরু করা যাক।
.
অনেকেই হয়ত টাইটেল দেখে বুঝে গেছেন কি নিয়া আলোচনা করব।
.

আজকে হাজির হয়ে গেলাম অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান নিয়ে। আপনারারা জানেন যে আবার অ্যাসাইনমেন্ট টাস্ক চালু হয়েছে ৬ষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির।
.
তো এই পোষ্টে আপনি ssc 2021 এর পদার্থ বিজ্ঞান ৭ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ডাউনলোড করতে পারবেন।
.

Answer Of 1 Subject Of ssc 2021

পদার্থ বিজ্ঞান এর ৭ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান
নিয়ে নিন।
নিচে অ্যাসাইনমেন্ট এর
সমাধানের .txt ফাইল
দেয়া হলো..
.

পদার্থ বিজ্ঞান এর সপ্তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট এর সমধান
.
Download

বিঃ দ্রঃ- .txt ফাইলটি আমি মুলত জাভা ইউজার দের জন্য তৈরি করছি। আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড দিয়ে এই ফাইলটি দেখতে চান তবে কিছুই দেখতে পারবেন না যদি না আপনি প্লে স্টোর থেকে টেক্সট রিডার ডাউনলোড করেন।

এন্ড্রয়েড ইউসার হলে প্লে স্টোর এ সার্চ করুন text reader তারপর অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিন এবং ট্রেক্সট গুলো পড়ুন। আবার কিছু এন্ড্রয়েডে টেক্সট সাপোর্ট করে যেমন আমার ফোনে করে।

.
তো ভালো থাকুন সুস্থ্য থাকুন ট্রিক বিডির সাথে থাকুন ট্রিক বিডি নিয়ম কানুন মেনে চলুন আর ট্রিক বিডি কে আরো উন্নত করতে বেশি বেশি উন্নত পোষ্ট করুন!
.

এই সাইটে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের টেকনোলজি রিলেটেড যেমন(Gp Internet Offer, Banglalink Internet Offer, Robi and Airtel Offer, App Review, Android Trick, Tech News and Education Guidelines) দেয়া হয়। চাইলে ভিজিট করতে পারেন। KalerTech.com

Read More

viber unlimited call any local number

খোদা হফেজ।

The post ssc 21 এর পদার্থ বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন .txt আকারে —(7 th Week) [Java User Must See] appeared first on Trickbd.com.

নেগেটিভ চিন্তা দূর করার সহজতম উপায় । কিভাবে একজন Positive Person হয়ে উঠবেন। The Magic of Thinking Big

Posted:

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে TrickBD তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে TrickBD তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই TrickBD এর সাথেই থাকুন ।

কিভাবে একজন Positive Person হয়ে উঠবেন

আজকের দিনে সব জায়গায় নেগেটিভিটি ছড়াছড়ি ।খবরে খুনের ঘটনা থেকে শুরু করে টিভি বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন। এসব দেখে মনে হয় আমি কত মোটা আর বাজে দেখতে। কিন্তু শুধু মিডিয়ায় যে শুধু নেগেটিভিটি ছড়ায় এমনটা কিন্তু নয়। আমাদের চারপাশের অনেক কাছের মানুষ যেন এরকম পারবে না শুধু বেকার খাটনি করুনা নামে এক প্রোপাগান্ডা ছাড়া। এক্সাম্পল আপনার সব থেকে ভালো বন্ধুটিও হয়তো আপনার বড় একটা কোম্পানির প্রেসিডেন্সি হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে আপনাকে ট্রল করতে পারে।

এক সময় আমরা তো নেগেটিভ থিংকিং এতটাই অভ্যস্ত হয়ে পড়ি যে ওটাই আমাদের কাছে নরমাল মনে হতে থাকে। আমাদের নেগেটিভ থর্টস গুলো এক ধরনের দৈত্যের মতো। আমরা যতই এদেরকে আমাদের মাথার ভেতরে জায়গা করে দেব এটা ততই শক্তিশালী হতে থাকবে। যতক্ষণ আমাদের পজিটিভ থিংকিং এবিলিটি কে এরা একদম ছাড়িয়ে না যাচ্ছে। কিন্তু সত্যি কথা হলো নেগেটিভ থিংকিং কখনোই কোন নরমাল বা সুস্থ আচরণ নয়।

ইনফ্যাক্ট কোন মানুষকে সাকসেসফুল হতে না দেওয়ার পেছনে এটি সবথেকে বড় কারন গুলোর একটি। এজন্য যারাই বলে এটা অসম্ভব তাদের প্রায় সকলেই আনসাকসেস ফুল থেকে যায় আর না হয় এবারেজ জীবন যাপন করে। পরিষ্কার ভাবেই বোঝা যাচ্ছে যে আপনার স্বপ্ন পূরণ করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে এই নেগেটিভিটি থেকে বের হয়ে আসতে হবে।তো এমনটা করতে চাইলে প্রথমেই আপনাকে প্রতিদিন পজিটিভ চিন্তা করতে শুরু করতে হবে এতে করে আপনার মস্তিষ্কের নেগেটিভ থর্টস আশার কোন স্পেইস থাকবে না।

ফলে নেগেটিভিটি দূর করা সহজ হবে আর পজিটিভ থিংকিং এর জন্য বেস্ট উপায় হলো নিজের জন্য একটা প্যাডটোপ তৈরি করা যেখানে বিজ্ঞাপনের মত করে লেখা থাকবে নিজেকে নিজের কাছে বিক্রি করার জন্য কোন বিজ্ঞাপন যেটা আপনাকে আপনার নিজের সব ধরনের ভালো গুণগুলো সম্বন্ধে কন্টিনিউয়াসলি মনে করাতে থাকবে এবং আপনাকে বুঝতে সাহায্য করবে কিভাবে আপনি অন্যদের থেকে আলাদা।

দিনে অন্তত একবার এই বিজ্ঞাপনটা একা জোরে জোরে নিজেকে পড়ে শোনাবেন খুব তাড়াতাড়ি আপনি নিজের উপর এতটা বিশ্বাস আনতে সক্ষম হবেন যে বাইরের জগতের নেগেটিভিটি আপনাকে এমন ভাবে পাশ কাটিয়ে যেমনটা ছাতা আপনাকে বৃষ্টি থেকে বাঁচায়।

এক্সাম্পল যদি আপনি কোন টিচার হয়ে থাকেন এবং ছাত্র-ছাত্রীদের আপনি হাসাতে পারেন তাহলে মনে রাখবেন এই হাসানোর ক্ষমতাটাই আপনাকে অন্য টিচারদের থেকে আলাদা করে আপনার এই বিশেষ গুণটার কারণেই আপনি নিজেকে একজন গুরুত্বপূর্ণ মানুষ হিসেবে দেখতে পারেন। এতে করে আপনার কনফিডেন্স বৃদ্ধি পাবে এবং প্রতিদিন কাজে আপনার নিজের বেস্টটা দিতে সাহায্য করবে। Smart Idea 1: Practice Positive Thinking Every Day

কখনো আপনার কোনো কলিং কিংবা বন্ধু কি আপনার সাথে কোনো কারণ ছাড়াই খারাপ আচরণ করেছে। স্বাভাবিক ভাবেই আপনার ফাস্ট রিয়াকশনটা হবে তার নামের পাশে রঙ্গচটা কিংবা ক্ষ্যাপা এমন একটা ট্যাগ লাগিয়ে দেওয়া। যে বিষয়টা এক্ষেত্রে আপনার নজর এড়িয়ে যাচ্ছে সেটা হলো সেও কিন্তু আপনার মতই একজন মানুষ এবং সম্ভাবনা রয়েছে যে আপনার সাথে তার খারাপ আচরণটা কারণ হয়তো আপনি না বরং তার পার্সোনাল লাইফের কোন প্রবলেম।

এটা জানার পর আপনার তার সাথে এরকম ব্যবহার করা উচিত যেমনটা আপনি নিজে অন্যদের কাছ থেকে প্রত্যাশা করেন একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে। আপনি যদি আপনার পরিচিত সবাইকে এই ভাবে ট্রিট করেন এবং তাদেরকে এটা বুঝতে দেন যে তাদেরকে আপনি Important ভাবছেন তাহলে দেখবেন তারাও আপনাকে খারাপ ভাবে ডিলিট করা বাদ দিয়ে আপনাকে নিয়ে ভাবতে শুরু করবে এবং আপনাকেও আপনার মত করেই ট্রিট করতে শুরু করবে।

আপনার সাফল্যের পথে এই মানুষগুলোই আপনার পাশে থাকার দরকার পড়বে। আর আপনিও খেয়াল করে দেখবেন তাদের সাপোর্টটা আসলেই আপনার জন্য কতটা জরুরি। কেন কারনে এমনটা খুবই রেয়ার যে একজন একা মানুষ কোনরকম সাহায্য ছাড়াই শুধুমাত্র একাই কোন হায়ার লেভেলের জব কিংবা পজিশনে পৌঁছাতে পেরেছে। আরও সহজভাবে বলে আপনার equal আর Subordinate রা আপনাকে টেনে হোক বা ঠেলে উপরে উঠতে সব থেকে বেশি সাহায্য করে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ।Linden jonson সাফল্যের জন্য তার নিজের তৈরি Ten Point Formula ব্যবহার করতেন। এর মধ্যে একটা ছিল প্রত্যেকের নাম মুখস্ত করে ফেলা এবং সঠিক সময়ে তাদের বিভিন্ন ইভেন্টের কারণে তাদেরকে কংগ্রাচুলেট করা।দিন শেষে কেউ একা একা সাকসেসফুল হয়না। তাই আপনার পরিচিতদের সাথে প্রত্যেকটা এনকাউন্টারে তাদেরকে এমন ভাবে টুইট করুন যেন সেটার ওপর এই আপনার ক্যারিয়ারের up এবং down নির্ভরশীল। Smart Idea 2: Treat Everyone With Respect

You are what you eat কথাটা নিশ্চয়ই আপনি আগে শুনে থাকবেন। এর মানে যদি আপনি একটা হেলদি বডি চান তো আপনাকে সব সময় একটা হেলদি ডায়েট মেইনটেইন হতে হবে। এই সেইম কনসেপ্টটা আপনার মেন্টালিটি বেলাতেও আসে। আপনি কিভাবে চিন্তা করেন তার সবই আসে আপনি কি দেখতে বা শুনতে অভ্যস্ত তা থেকে। আপনার থাকার জায়গা আপনার বন্ধু-বান্ধব আপনি কি করছেন এর সবকিছুই আপনার Mind Food এর ভূমিকা পালন করে এবং আপনার চিন্তা করার প্রসেস এর উপর প্রভাব ফেলে।

ফর এক্সাম্প্লে: গল্প বাজ লোকেদের সাথে অনেকদিন চলাফেরা করলে আপনিও গল্পবাজ হয়ে উঠবেন। একইভাবে এমন লোক যারা শুধু অন্য দেশ সম্বন্ধে পজেটিভ কথাবার্তা বলতে অভ্যস্ত তাদের সাথে থাকলে আপনিও তাদের মতই হয়ে উঠবেন। সাকসেসফুল হতে হলে সাকসেসফুল লোকেরা যা করে আপনাকে তাই করতে হবে। নিজের জন্য সুন্দর একটা পরিবেশ তৈরি করতে হবে। আপনার বাড়ি, পড়ার জায়গা ওয়ার্কপ্লেস, অবসর এই সবগুলো পরিবেশ খুবই হাই কোয়ালিটির হয়। অর্থাৎ আপনাকে একজন আলাদা ব্যক্তি হিসেবে গড়ে উঠতে যেন প্রেরণা দেয়।

এরকমটা নিশ্চিত করার মাধ্যমে আপনি সাকসেসফুল ব্যক্তিদের ফলো করতে পারেন। যেভাবে আপনি এটা করতে পারেন তার একটা উপায় হলো আপনার থাকার জায়গার পরিবেশ এমন ভাবে তৈরি করে ফেলা যাতে সেখান থেকে আপনি সব সময় এক ধরনের পজিটিভিটি পেতে থাকেন।আরেকটা উপায় হলো আপনি সবসময় অন্যান্য সাকসেসফুল ব্যক্তিদের মাঝে থাকার চেষ্টা করুন। আর তাদেরকে স্টাডি করুন।

যখনই মাথায় কোন ধরনের প্রশ্ন আসবে কিংবা কোন এডভাইস এর দরকার পড়বে তখন অবশ্যই এমন কাউকে জিজ্ঞেস করুন যে অলরেডি আপনি যেখানে পৌঁছাতে চান সেখানে পৌঁছে গেছে। আর অবশ্যই সব সময় ভালো বন্ধুদের মাঝে থাকার চেষ্টা করবেন। যারা শুধু নিজেদের এম্বিশন নিয়ে ব্যস্ত না বরং আপনার এম্বিশনে যারা বিশ্বাস করে এবং আপনি যে কিপএবল এমনটা বিশ্বাস করে। এই সাপোর্ট সিস্টেমটা সবসময় আপনার পাশে থাকলে সফলতা লম্বা দৌড়ে আপনি সবসময় মোটিভেটেড থাকবেন।

সবশেষে আপনি যদি আপনার স্বপ্ন পূরণ করতে চান এবং সাকসেসফুল হতে চান এটা নিশ্চিত করুন যে আপনি একটা সুন্দর পরিবেশের মাঝে বাস করছেন এই পরিবেশটা আপনার লাইফে রুলস গুলো কে সাপোর্ট করে। Smart Idea 3: Your Environment Must Support Your Goals আমি আইডিয়াগুলো পেয়েছি David J.Schwaatz লেখা The Magic Of Thinking Big বইটি থেকে।

আপনার ওয়েবসাইটের জন্য আর্টিকেল প্রয়োজন হলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ফেসবুকে আমি

The post নেগেটিভ চিন্তা দূর করার সহজতম উপায় । কিভাবে একজন Positive Person হয়ে উঠবেন। The Magic of Thinking Big appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments