Search box..

Truecaller ইন্সটল না করেই যেকোনো নাম্বারের ইমেইল, ফেইসবুক একাউন্ট সহ সকল তথ্য দেখুন।

Truecaller ইন্সটল না করেই যেকোনো নাম্বারের ইমেইল, ফেইসবুক একাউন্ট সহ সকল তথ্য দেখুন।


Truecaller ইন্সটল না করেই যেকোনো নাম্বারের ইমেইল, ফেইসবুক একাউন্ট সহ সকল তথ্য দেখুন।

Posted:

Truecaller ইন্সটল না করেই যেকোনো নাম্বারের ইমেইল, ফেইসবুক একাউন্ট সহ সকল তথ্য দেখুন।

এই ট্রিকস এর জন্য আপনাকে ট্রুকলার ইন্সটল করার কোনো দরকার নেই। Truecaller ইন্সটল করা ছাড়াই তাদের ডাটাবেইজ এ থাকা কোনো নাম্বারের সকল ইনফরমেশন দেখতে পারবেন।

এর জন্য আমরা একটি টেলিগ্রাম বট ব্যবহার করব। তাই আপনি প্রথমে প্লেস্টোর থেকে Telegram ইইন্সটল করে Truecaller Bot এ প্রবেশ করুন।

এবার আপনার সামনে Start লেখা আসবে। যেহেতু আমি আগেও ব্যবহার করেছি এই বটটি, তাই আমার সামনে Restart আসছে।

এবার আমার একটি নাম্বার দিলাম, এই নাম্বার Truecaller এ যেই নাম দিয়ে সেইভ সেটি উপরে দেখাচ্ছে। যেহেতু এই নাম্বারে আমার কোনো সোশাল একাউন্ট নাই। তাই সেগুলো দেখাচ্ছে না।

দেখুন এবার অন্য একটি নাম্বার দিলাম, সাথে সাথে সেই নাম্বারের মেইল চলে আসল।

যদি আপনি যেই নাম্বার দিবেন সেই নাম্বারে কোনো ফেইসবুক থাকে সেটিও চলে আসবে।

তাই এখন কারো নাম দেখার জন্য আর Truecaller ইন্সটল করার কোনো দরকার নেই।

টেকপ্রিয় এর সোজন্যে

The post Truecaller ইন্সটল না করেই যেকোনো নাম্বারের ইমেইল, ফেইসবুক একাউন্ট সহ সকল তথ্য দেখুন। appeared first on Trickbd.com.

এসইও by রেজওয়ানুল আলম PDF Download | নতুনদের জন্য এসইও শেখার সেরা বই

Posted:


এই বইটা নতুনদের জন্য খুবই ভালো হবে বলে আমি মনে করি। কারন এই বইয়ে একদম শুরু থেকে এসইওর দরকারী গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো নিয়ে খুবই সহজ সাবালিল ভাষায় আলোচনা করেছেন, তাও আবার স্কিনসট দিয়ে বুঝিয়ে। আমি রেজওয়ানুল আলম ভাইয়ের এই বইটা সম্পুর্নই পড়েছি, এসইওর বই দেখলে কেমন যেনো আমাকে আকর্ষিত করে; এই কারনেই পড়ি।

আপনারা যারা এসইও জানেননা কিন্তু একটি ওয়েবসাইট রয়েছে বা ওয়েবসাট তৈরী করবেন ভাবছেন তারা অবশ্যই পড়বেন বইটা। আবার যারা শত শত পোস্ট করে ফেলেছেন ব্লগে বা ওয়েবসাইটে কিন্তু দিনশেষে মোট অর্গানিক ভিজিটর আসে ৫০-১০০ জন তাদেরকে আমি আদেশ নয় অনুরোধ করছি এই বইটা পড়ুন। আপনার ব্লগিংয়ে অনেক ভুল রয়েছে তাই আপনি ভিজিটর পাচ্ছেন না, আর এভাবে চলতে থাকলে বেশীদিন টিকে থাকতে পারবেননা।

বইয়ের নামঃ এসইও
বইয়ের লেখকঃ রেজওয়ানুল আলম
বইয়ের ধরনঃ এসইও শেখার বই (এসইও শেখার ৬ টি PDF বই)
পিডিএফ সাইজঃ ৩ মেগাবাইট প্রায়।
ডাউনলোডঃ Read Online / Download

আরো পড়ুনঃ 👇

১। সাপ্তাহিক চাকরির খবর ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ PDF
২। ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং (১৭+) PDF বই Download

The post এসইও by রেজওয়ানুল আলম PDF Download | নতুনদের জন্য এসইও শেখার সেরা বই appeared first on Trickbd.com.

আপনি এই ৩টি গুনাহ আর কখনো করবেন না। এই তিনি গুনাহের কারণে আপনার জীবন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে TrickBD তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে TrickBD তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই TrickBD এর সাথেই থাকুন ।

আপনি এই ৩টি গুনাহ আর কখনো করবেন না।

তিনটি পাপ কখনোই করবেন না। প্রিয় পাঠক তিনটি গুনাহ যদি কখনো আপনি করেন তাহলে অতিদ্রুত আপনি মারা যাবেন এবং আপনি ধ্বংস হয়ে যাবেন। কারণ বিশ্বনবী সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম বলেছেন মানুষ যখন পাপ করে তখন হতাশা মানুষের জীবন টাকে গ্রাস করে ফেলে। তখন তারা প্রচন্ড দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়, এভাবে তারা তিলে ধ্বংস হয়ে যায়, জীবন নষ্ট হয়ে যায় এবং আল্লাহ পক্ষ থেকে তাদের জন্য গজব নেমে আসে। প্রযুক্তির এই জামানায় বর্তমান যুগে গুনাহ করা অনেক সহজ। গুনাহ করার জন্য এখন কারো ঘর থেকে বাহিরে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না।

ঘরে বসেই শুয়ে শুয়ে গুনাহ করা যায়। প্রযুক্তির এই জামানায় এখন বেড রুমের ভিতরে প্রবেশ করেছে গুনাহ। এজন্য নবী (সাঃ) বলেছেন যারা বেশি বেশি গুনাহ করে তাদের উপর আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন গজল চাপিয়ে দেন। সূরা আর-রূমে আল্লাহতা’লা বলেন →এ জলে-স্থলে যা কিছু হয় সেগুলো মানুষের কৃতকর্মের ফল। (সূরা রুম আয়াত ৪১)

আজকে এই পৃথিবীতে নানা ধরনের মহামারী থেকে শুরু করে বিভিন্ন রোগব্যাধি এগুলো সব আমাদের কৃতকর্মের ফল। এগুলো ছিল না এগুলো আমরা আমাদের কর্মফল স্বরূপই নিজেরাই ডেকে এনেছি। আমরা আল্লাহ তালার গোলামী করিনা। ইবাদত-বন্দেগিতে আমরা মনোনিবেশ করি না। আল্লাহ এগুলো আমাদের উপর চাপিয়ে দিয়ে আমাদেরকে শাস্তি দিচ্ছেন, আমাদের পরীক্ষা নিচ্ছেন।

আল্লাহ পরীক্ষা করছেন যে আমরা যেন তার নিকট ফিরে যাই। যদি আমরা খাস দিলে তওবা করি তাহলে হয়তো আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে আজাব গজব থেকে রক্ষা করবেন। সুতরাং প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোনেরা এখনো সময় আছে আল্লাহর নিকট ফিরে যাবার। এখনো সময় আছে তওবা করার।

আর দ্বিতীয়তঃ গুনাহের ফলে রিজিকের সংকট দেখা দেয়।ইবনে মাজাহ শরীফ এর ৪০২০ নাম্বার হাদিসপ বিশ্বনবী সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বলেন→ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয় না দোয়া ব্যতীত। শুধুমাত্র দোয়ার মাধ্যমে মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটে। এর জন্য আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি করে দোয়া করবেন এবং সবসময়ই বেশি বেশি দান-সাদকা এবং ইস্তেগফার পড়ার চেষ্টা করবেন।

যখন মানুষ বেশি বিপদে পড়ে তখন মানুষ যদি বেশি বেশি দান-সাদকা করে তাহলে আল্লাহ তা’আলা এর ফলে তার হায়াত বৃদ্ধি করে দেন তার বিপদ আপদ দূর করে দেন। সমস্ত বালা-মুসিবত থেকে তাকে হেফাজত করেন। এজন্যই যারা বেশি বেশি গুনাহ করে তাদের রিজিকের সংকট দেখা দেয়।

তৃতীয়তঃ লজ্জা হলো ঈমানের অঙ্গ। যারা বেশি বেশি গুনাহ করে তাদের লজ্জা চলে যায় আর যাদের লজ্জা চলে যায় তাদের ঈমানও চলে যায়। আর ঈমান হারা মানুষের মতো বিপদগ্রস্ত মানুষের মতো আর কে হতে পারে…? এ কারণে একজন ঈমান হারা ব্যক্তি যা খুশি তাই করতে পারে। তাদের মৃত্যু হতে দেরি কিন্তু জাহান্নামে যেতে দেরি হয়না। বড় গুনাহেট মধ্যে অন্যতম একটি গুনাহ হচ্ছে আল্লাহর সাথে শিরক করা।

সূরা নিসার ১১৬ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন →আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সকল গুনাহ মাফ করে দিতে পারেন কিন্তু শির্কের গুনাহ আল্লাহ তায়ালা কখনোই ক্ষমা করেন না। তারপর পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান দের আল্লাহ কঠিন শাস্তি দেবেন। কারণ মহান আল্লাহ সুবাহানাতালা বলেছেন হে আমার বান্দারা তোমার রব ফয় করে দিয়েছে যে আল্লাহ ছাড়া আর কারো উপাসনা করা যাবে না। তুমি তোমার পিতা মাতার খেদমত করে যাও। (সূরা বনী ইসরাঈল আয়াত ২৩)

অথচ আজকে আমার পিতা-মাতাকে কষ্ট দিয়ে থাকি, যেখানে আল্লাহ তা’আলা তাঁর ইবাদতের পরে পিতা মাতার খেদমত করার কথা বলেছেন, সেখানে আমরা পিতা-মাতাকে কষ্ট দিয়ে থাকি। অথচ আল্লাহ তালা বলেছেন আমার ইবাদতের পরেই পিতা-মাতাকে সন্তুষ্ট করবে। তাহলে তোমার কোনো চিন্তা নেই আমি আল্লাহ বিনা হিসাবে তোমাকে জান্নাত দিয়ে দেবো। সুবাহানাল্লাহ। তারপরে গুনাহ হচ্ছে রাসূল সাল্লাহু সালাম এর সাথে বেয়াদবি করা।

মহান আল্লাহ তা’আলা বলেন→ তোমরা কখনো আমার রাসূলের সাথে বেয়াদবি করো না। অথচ আজকাল অনেক নাস্তিকরাই আমাদের প্রিয় নবীজিকে নিয়ে ব্যঙ্গ করে থাকেন। এমনকি আমাদের নবীকে নিয়ে তারা বিভিন্ন রকমের আজেবাজে মন্তব্য করে বেড়ায় যারা এগুলো করে থাকে আল্লাহ তাদেরকে কঠিন থেকে কঠিন শাস্তি দিবেন। তারা দুনিয়াতেও শাস্তি পাবে এবং তাদের জন্য রয়েছে ভয়াবহ শাস্তির ব্যবস্থা।

অর্থাৎ তারা দুনিয়া ও আখিরাতে উভয় জায়গায় শাস্তির মুখোমুখি হবে। এজন্য কখনোই এগুলো করা যাবে না। এছাড়া রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু সাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি চায় তার রিজিক বৃদ্ধি করা হোক এবং আয়ু বৃদ্ধি করা হোক সে যেন তাঁর আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখে। (সহি বুখারি হাদিস নাম্বারঃ ৫৯৮৫, মুসলিম অধ্যায়ঃ কিতাবুল আদাব)

মহানবী সাল্লাহু সাল্লাম আরো বলেছেনঃ তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং আত্মীয়তার বন্ধন বজায় রেখো (সহীহুল জামে হাদিস নাম্বারঃ ১০৮)

তিনি আরো বলেন →তোমরা আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখ যদিও তা সালাম দিয়ে হয় (সহীহুল জামে হাদিস নাম্বারঃ ২৮৩৮)

হযরত জুবায়ের ইবনে মৎইম রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন আমি রাসূল সাল্লাহু সাল্লাম কে বলতে শুনেছি→ আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী জান্নাতে প্রবেশ করবে না। (সহি বুখারি হাদিস নাম্বারঃ ৫৫৫৮)

তাই উক্ত বিষয়গুলো যদি মানুষ বুঝতে পারে এবং সেই অনুযায়ী যদি কোন দান করতে পারে তাহলে তার আয়ু বৃদ্ধি করা হবে আর তা না করলে সে দ্রুত দুনিয়া থেকে বিদায় নেবে এবং পরকালে আল্লাহ তাদের কঠিন শাস্তি দিবেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে যেন এই কঠিন গুনাহগুলো থেকে যেন বেঁচে থাকার তৌফিক দান করেন আমীন।

আপনার ওয়েবসাইটের জন্য আর্টিকেল প্রয়োজন হলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ফেসবুকে আমি

The post আপনি এই ৩টি গুনাহ আর কখনো করবেন না। এই তিনি গুনাহের কারণে আপনার জীবন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। appeared first on Trickbd.com.

ডাউনলোড করে নিন জনপ্রিয়তা লাভ করা বাংলাদেশী ওয়েব সিরিজ “ঊনলৌকিক”

Posted:

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি।

দীর্ঘ ২০ দিন পর আপনাদের মাঝে ফিরে এলাম নতুন আর্টিকেল নিয়ে। মূলত নিজের ব্যস্ততার কারণেই সময় দেয়া হয়ে ওঠেনি। আজকে আমি আপনাদের জন্য চরকির মান সম্মত ওয়েব সিরিজ “ঊনলৌকিক” এর ডাউনলোড লিংক ও হালকা রিভিউ নিয়ে এসেছি। তো চলুন শুরু করা যাক।

Web Series: Unoloukik (2021)

 

*** হালকা স্পয়লার ***

চরকি যখন জানালো, তারা আসছে বেশকিছু মানসম্পন্ন কাজ নিয়ে। এবং তারা শুরু করল দুর্দান্ত। একইদিন প্রকাশ পেল মরিচীকা ও 'ঊনলৌকিক' সিরিজের প্রথম পর্ব। মরিচীকা আমি দেখে শেষ করতে পারিনি এখনও। ইউটিউমার ভালো লাগেনি। অথচ চরকি ধরে বসে আছি। কারণ'টা ঊনলৌকিক। এই সিরিজ একটা চুম্বক। সমমেরু নেই, বিপরীত মেরু নেই, শুধু আটকে রাখে। প্রতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবার একটা করে এপিসোড প্রকাশ করে গিয়েছে চরকি এই সিরিজের। প্রতিটা এপিসোড দেখে মন্ত্রমুগ্ধের মতোন হা করে অপেক্ষা করেছি পরবর্তী বৃহস্পতিবারের।

এমন আগ্রহ শেষ কবে বাংলাদেশের কোন সিরিজের জন্য ছিল মনে করতে পারছি না। সম্ভবত, ‘বিশ্বাস’। ‘বিশ্বাস’ পরবর্তী দারুণ ভিন্নরকম, মানসম্পন্ন, সাইকোলজিক্যাল, প্যারানরমাল, ড্রামা জনরার কাজ খুব কম হয়েছে। মাঝখানে হুমায়ূন নির্মাণ করেছিলেন, অচেনা ভূবন। তারপর আর দেখা নাই কারোর। চরকি আমার ক্ষুধা মেটালো। তারচেয়েও বেশী জাগালো তৃষ্ণা।

ঊনলৌকিক অর্থ প্রায় লৌকিক। লৌকিক ও অলৌকিকের মাঝখানে অবস্থান করা যাকে বলে। আমরা জগতের যেকোনো ঘটনা, যেকোন মানুষ, যেকোনো কিছুই দু'ভাগে বিভক্ত করে নিতে পারি। সুন্দর, অসুন্দর। ভালো, মন্দ। ঠিক, বেঠিক। লৌকিক, অলৌকিক। অথচ, জগত অত সোজা নয়। এই বিভক্ত থিউরি সব জায়গায় চলে না। আমাদের প্রায়শই দাঁড়াতে হয় দু'টোর মাঝখানে। মানুষ হিসেবে না আমরা ভালো, না মন্দ। না সাদা, না কালো। ধূসর। ধূসরতা হচ্ছে জগতের সবচেয়ে খাপ খাওয়া রঙ। যাবতীয় মানুষ, ঘটনা, সামগ্রিক তুচ্ছাতি তুচ্ছ বিষয়াদি তাই ধুসর রঙা। ঊনলৌকিক এই ধূসর জায়গা থেকে তুলে আনা পাঁচটা গল্প। শুরু থেকে বলি।

‘মরিবার হলো তার স্বাদ'

বর্ডারলাইন পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার হচ্ছে অমন একটা মানসিক রোগ, রোগী আবেগ নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা হারায়। প্রচণ্ড অস্থির হয়ে উঠে। কোনো পরিবেশেই নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারে না। আত্মহত্যার চেষ্টা করে বারংবার। ‘মরিবার হলো তার স্বাদ’ এমন একজন মানসিক রোগে ভুগা রোগী নিয়ে। যিনি এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আছেন একটা রাস্তার পাশে। রাত বারোটা চল্লিশ মিনিট। তিনি অপেক্ষা করছেন শেষ বাসটার জন্য। বাস এলেই উঠে পড়বেন। এবং এই লোক পুরো তেইশ মিনিট ধরে নানানরকম উদ্ভট কর্মকাণ্ড করবেন।

উদাহারণ দিই, রাত্তিরে বালিশে মুখ গুজে ভয়ানক চিৎকার করা, ফুল স্পিডে গাড়ি চালিয়ে স্টিয়ারিং হুইল ছেড়ে দেওয়া হঠাৎ, গাড়ির ধোঁয়া পাইপ দিয়ে গাড়ির ভেতর ঢুকিয়ে কাঁচ আটকে শুয়ে থাকা। সাইক্রিয়াটিস্ট তখন তাকে একটা রেস্টুরেন্টের ঠিকানা দেবেন। যেখানে তৈয়ার হয় চমৎকার এক খাবার। ঐ খাবারে মৃত্যুর স্বাদ, ঐ খাবারে জীবনেরও স্বাদ।

জীবনানন্দের বিখ্যাত কবিতা ‘আট বছর আগের একদিন’ থেকে নেওয়া চমৎকার এই লাইনের শেষ শব্দটা 'সাধ' না হয়ে কেন 'স্বাদ' হলো, শর্টফিল্মটা দেখার আগে দু'কথা বললেও দেখার পর চুপ। অভিনয় করেছেন, মোস্তফা মনোয়ার, গাজী রাকায়েত, সুমন আনোয়ার। মোস্তফা মনোয়ার নিয়ে অনেকবার বলে ফেলেছি। নতুন করে একটু বলি। এই তথ্য জানিয়েছেন আমার ‘ডায়েরী’। হাইরোডে ফুলস্পিডে গাড়ি চালানোর যে দৃশ্য, সঙ্গে স্টিয়ারিং হুইল ছেড়ে দেওয়া, তিনি নিজে করেছেন সব। সমস্যা হলো, তিনি গাড়ি চালাননি আগে তেমন।

ড্রাইভিং-এ অত অভিজ্ঞতা নেই। অথচ এই দৃশ্যটাই পুরো শর্টফিল্মের সবচেয়ে ভয়ানক অংশ। 'এই তুফান ভারী, দিতে হবে পাড়ি, নিতে হবে তরী পার' বিড়বিড় করতে করতে চোখ মুখ শক্ত করে গাড়ি চালানোর এই দৃশ্য দেখে গায়ের লোম শিউরে উঠেছিল আমার। গাজী রাকায়েত তার মতোন করে সেরা। মিউজিক এত ইন্টেন্স, সমস্ত লোমকূপে হাঁটাচলা করেছে সারাক্ষণ। সিনেমাটোগ্রাফি ওয়ার্ল্ড ক্লাস। ভীষণ শক্তিশালী অনবদ্য হিউমারাস ন্যারেশন, সংলাপ। আর শেষটা?

এই শর্টফিল্মটাকে আমি আমার ব্যক্তিগত লিস্টে বাংলাদেশে বানানো বেস্ট শর্টফিল্মের তালিকায় এক নাম্বারে রেখেছি। একসঙ্গে চোখ, কান, মন, মগজ ও জিভ পরিতৃপ্ত করতে পারাটা ক্ষমতা। মরিবার হলো তার স্বাদ' ঐ ক্ষমতায় পরিপূর্ণ পুরোপুরি একখানা সুখাদ্য।

‘ডোন্ট রাইট মি'

আমীর হোসেন একটা প্রেসে চাকুরি করেন। খান প্রিন্টিং প্রেস। ফটোকপি করেন রাতদিন খাতা-পাতা। একদিন একটা ম্যাগাজিন ফটোকপি করতে গিয়ে খোঁজ পান গল্পের। একটা গল্প। নাম, আমীরের দিনরাত্রি। লেখক, ফরহাদ মাহমুদ। আমীর হোসেন অবাক হয়ে পুরো গল্প পড়ে পরদিনই ফরহাদ মাহমুদের বাসায় হাজির। খুব সিম্পল। একটা চমৎকার গল্প পড়ে মুগ্ধ পাঠক লেখকের বাসায় উপস্থিত হয়েছেন। কিন্তু সমস্যা অন্য জায়গায়। আমীর দাবী করলেন, এই গল্প তারই নিজের জীবন নিয়ে লিখেছেন ফরহাদ মাহমুদ। অথচ, আমীরের বয়স আটাশ।

গল্পটা লেখা হয়েছে ত্রিশ বৎসর আগে। সমস্যাটা জটিল।

ঊনলৌকিক সিরিজের দ্বিতীয় এপিসোড। 'ডোন্ট রাইট মি' শর্টফিল্মে অভিনয় করেছেন আমাদের প্রিয় আসাদুজ্জামান নূর ও সোহেল মন্ডল। কতদিন পর আসাদুজ্জামান নূরকে দেখলাম। চোখ জুড়িয়ে গেল। বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ একজন অভিনেতার সামনে বসে- দাঁড়িয়ে সোহেল মন্ডল যে অভিনয়টা করলেন, দেখে মনটাও জুড়িয়ে গেল। অভিনয়ের দিক দিয়ে একজন গুরু, একজন শিষ্য। এত সুন্দর কম্বো। কয়েকটা দৃশ্য এমন সূক্ষ্ম হিউমার সমৃদ্ধ, প্রচণ্ড হাসি পেয়েছে। কিছু জায়গায় পরিচালক দিয়েছেন দারুণ সব ট্রিবিউট। 'লাল দোপাট্টা' গানটা বেজে উঠলো যখন, গায়ে শিহরণ টের পেলাম। সোহেল মন্ডলের মুখ নিসৃত 'আপনি আমার তকদীর লিখছেন' শুনে মজা পেলাম। শেষটা প্রেডিক্টেবল ছিল, সবার জন্য হয়তো নাও হতে পারে। কিন্তু পরিচালক নির্মাণে এত বেশী যত্ন নিয়েছেন, সবকিছু জেনেশুনে দেখেও মুগ্ধ হতে বাধ্য।

‘মিসেস প্রহেলিকা’

সাইক্রিয়াটিস্ট অপেক্ষা করছেন। রাত নয়টায় সিনেমা শুরু হবে। টিকিট কাটা হয়েছে। টিকিট কেটেছেন তার স্ত্রী। সিনেমাটার নাম, দেবী। সাইক্রিয়াটিস্ট অপেক্ষা করছেন শেষ রোগীর জন্য। এই রোগী একজন নারী। উনার সমস্যা হচ্ছে, উনি স্বপ্ন দেখেন না। সাইক্রিয়াটিস্ট যখনই তাদের পরিচিত ঐ 'শন শন' জগত থেকে নেওয়া কয়েকটা কঠিন কঠিন শব্দের নামওয়ালা রোগের নাম বলতে যাবেন, নারী উনাকে আরও একটা ভয়ানক তথ্য দেন। তিনি দুই বৎসর যাবৎ ঘুমান না। কেন? কারণ, তিনি ঘুমিয়েই আছেন কোথাও। এই যে জগত, এটা বাস্তব নয়।

তৃতীয় গল্প। এবং এই সিরিজের প্রথম দুর্বোধ্য গল্প। একটা ছোট্ট রুম, দু'জন মানুষ, তেইশটা মিনিট। বোর হওয়ার চান্সই নেই। একনাগাড়ে এই দু'জন মানুষ আমায় ধপাস ধপাস করে এদিক থেকে ওদিক ছুঁড়েছেন। কোনটা সত্য, কোনটা মিথ্যে, কোনটা বাস্তব, কোনটা স্বপ্ন! অভিনয় করেছেন চঞ্চল চৌধুরী ও নুসরাত ইমরোজ তিশা। তিশার ঘুম ঘুম মুখটা আর ঘুম ঘুম গলার স্বর পুরো শর্টফিল্মটাকে একটা আবেশ মাখিয়ে দিয়েছে অন্যরকম। নেশা নেশা। শুধু দেখতে ইচ্ছে করে। বুঝতে ইচ্ছে করে না একফোঁটাও। আমি সবসময় ভাবতাম, কবে আমাদের কাজ হবে অমন?

ওপেন এন্ডিং থাকবে। দর্শক মাথার চুল ছিঁড়বে কোনটা সত্য, কোনটা মিথ্যে! মিসেস প্রহেলিকার বাস্তব আর স্বপ্ন নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব থাকার ফলেই বোধহয় আমার স্বপ্ন পূরণ হলো। এই এপিসোড প্রকাশ হওয়ার পর প্রচুর 'ব্যাখ্যা রিভিউ' পড়েছি সিনেমার গ্রুপগুলোয়। ভীষণ মুগ্ধ হয়েছি সবার ভিন্ন ভিন্ন চিন্তাভাবনায়। এমন একটা সময়ই তো আমরা চেয়েছিলাম। আহা ঊনলৌকিক!

‘হ্যালো লেডিজ'

টিভি পর্দার জনপ্রিয় গেইম শো 'হ্যালো লেডিজ' এর চুয়াত্তর তম পর্বের বিজয়ী ঘোষণা করার পর উপস্থাপিকা সিসিলি ক্যামেরায় তাকান। একটু মাথা হেলে তাকান। যেভাবে আমরা জানালা দিয়ে কারোর ঘরের ভেতর উঁকি দিই কখনো সখনো। ফুঁটোয় রাখি চোখ। গুপ্ত কথা শুনি। গুপ্ত দৃশ্য দেখি। সিসিলিও দেখলেন। তিনি প্রায়শই দেখেন এমন। ক্যামেরায় চোখ রেখে দেখে ফেলেন কারোর কারোর বাড়ির অন্দর। এই মুহূর্তে তিনি দেখলেন, একটা খুন। যিনি খুন করেছেন, তিনিও টের পেলেন টিভি পর্দা থেকে তাকিয়ে কেউ একজন দেখছেন তাকে। অদ্ভুত!

ঊনলৌকিকের চতুর্থ উদ্ভট গল্পটার নাম, 'হ্যালো লেডিজ'। টিজার দেখে আন্দাজ করে বলেছিলাম, গল্পটা টাইম ট্রাভেল নিয়ে হবে। যেহেতু একই কনসেপ্টে নির্মিত স্প্যানিশ 'মিরাজ' দেখা হয়েছে আমার। কিন্তু এই গল্পে বিষয়টা সময় নয়, বিষয়টা জায়গা। শুধু কল্পনা করুন, ভিডিও কলে কথা বলছেন আপনি, আপনাকে ঐদিক থেকে তিনি দেখতে পাচ্ছেন, অথচ আপনার ফোনে ফ্রন্ট ক্যামেরাই নেই।

টিভিকে মাধ্যম ধরে নারীর উপর পুরুষের পুরুষালি কিছু টিপিক্যাল চিন্তাভাবনার সুক্ষ্ণ কিন্তু এক্সট্রিম একটা ঝলক দেখিয়েছেন পরিচালক ছোট্ট পরিসরের এই শর্টফিল্মে। অভিনয় করেছেন ইরেশ যাকের, মিথিলা ও সাহানা রহমান সুমি। অসুখী চরিত্রে ইরেশ যাকের কিভাবে এত খাপ খাইয়ে নিতে পারেন আমি জানি না। মিথিলা ভীষণ ভালো। হাসি মুখে বিজয়ী ঘোষণার পর হঠাৎ এক্সপ্রেশন পাল্টে ক্যামেরার দিকে উঁকি দেওয়া দেখেই মিথিলাকে পছন্দ করে ফেললাম আমি।

'হ্যালো লেডিজ' এর শেষ দৃশ্যটায় ইরেশ যাকেরের সংলাপগুলি মনোযোগ দিয়ে শুনার পর পুরো গল্পটাই আমার দুটো অর্থে রুপক মনে হয়। প্রথম অর্থ, ঈশ্বর এবং মনুষ্যের পাপ। দ্বিতীয় অর্থ, নারী ও পুরুষের টিপিক্যাল দ্বন্দ্ব। যেখানে মিথিলা পালন করছে ঈশ্বর কিংবা আমাদের ভরসার জায়গা। ইরেশ যাকের পালন করছে পাপী কিংবা কর্তার চরিত্র। কন্যা তুরিন বয়ে বেড়াচ্ছে আমাদের। তুরিনের জায়গা থেকে দাঁড়িয়ে গল্পটা দেখে তব্দা খেয়েছি। বুঝতে পেরেছি, এইজন্যই এই গল্পের শেষটা অমন। আমরা তাই শুনি, যা আমাদের শুনানো হয়। আমরা তাই দেখি, যা আমাদের দেখানো হয়।

'দ্বিখণ্ডিত'

ভদ্রলোকের নাম মোস্তাক আহমেদ। তথ্য মন্ত্রণালয়ের একজন ক্লার্ক। মোহাম্মদপুর থানার ওসির সামনে ঠিক দুপুর আড়াইটায় বসে তিনি চারটা গল্প বলবেন। এলোমেলো গল্প। দূর থেকে দেখে সবগুলোই গল্প 'বকরবকর' মনে হবে। কিন্তু সবগুলো গল্পই একই সূতোয় জোড়া। ঐ সুতোর নাম, দ্বন্দ্ব। এভারেস্টের চূড়োয় উঠার আগে পার হওয়া হিলারি স্টেপস, আনন্দবাজার পত্রিকার দেশভাগের সময়কার একটা সংবাদের কাটা অংশ, বাংলাদেশের একজন মন্ত্রীর দুই জায়গায় সফর ও সেন্সরবোর্ড। এই চারটা গল্প শুনার পর মোস্তাক আহমেদ জানাবেন, ঠিক কেন তিনি থানায় এসেছেন? কারণ, একটা প্যাঁচ আছে। মোস্তাক আহমেদের সবক'টা গল্পের প্যাঁচ খুলবে কে?

শেষ ভালো যার, সব ভালো তার। ঊনলৌকিক সিরিজের শেষ পর্ব। 'দ্বিখণ্ডিত'। সার্থক নামকরণ। দেখার পর খণ্ড খণ্ড হয়ে আছি। ঊনলৌকিক শুরু করেছিল 'মরিবার হলো তার স্বাদ' দিয়ে। যেটি একটা স্কেল হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুরো সিরিজের কোনো গল্পেরই ক্ষমতা ছিল না, এই জিনিস টপকানোর। দ্বিখণ্ডিত ঐ কাজটা করে ফেলল। না, প্রথম এপিসোডকে একবিন্দুও নিচে নামাচ্ছি না। বরং পাশাপাশি জায়গা দিতে বাধ্য হলাম, দ্বিখণ্ডিত। অভিনয় করেছেন ইন্তেখাব দিনার। জি। আর কেউ নেই। পঁচিশ মিনিটের শর্টফিল্মে এই ব্যক্তি টানা বিশ মিনিট কথা বলেছেন।

শুধুই কথা। ভিজুয়াল অন্য কোনো দৃশ্য নেই, কোনো ফ্ল্যাশব্যাক নেই, এক ওসি ছাড়া তুচ্ছ কোনো চরিত্রও নেই। ইন্তেখাব দিনার গল্প বলে গিয়েছেন। একটানা। এই লম্বা সময় এক জায়গায় বসে শুধু কথা বলে একটা আধঘন্টার শর্টফিল্ম শেষ করা চাট্টিখানি কথা নয়। ইন্তেখাব দিনারের ক্যারিয়ার সেরা পারফরম্যান্স, অনবদ্য একটা গল্প, মন ও মগজ কামড়ে ধরা টুইস্ট ও গল্প শেষে খণ্ড খণ্ড হয়ে যাওয়া উপভোগ করেছি দারুণ।

ঊনলৌকিক সিরিজের সবগুলো গল্প লিখেছেন শিবব্রত বর্মন। চিত্রনাট্য লেখা তিনজনের একজনও ছিলেন তিনি। বাকি দুইজন নেয়ামত উল্যাহ মাসুম ও রবিউল আলম রবি। সিরিজের পাঁচটা গল্পই পরিচালনা করেছেন রবিউল আলম রবি। আমি উনাকে চিনি না। কিন্তু ভরসা করার মতোন একটা জায়গা পেলাম অনেকদিন পর। এই ব্যক্তি চূড়ান্ত মেধাবী। এই সিরিজ বাংলাদেশে নির্মিত শ্রেষ্ঠ এন্থোলজি সিরিজ, শ্রেষ্ঠ সিরিজ, শ্রেষ্ঠ শর্টফিল্মগুচ্ছ, শ্রেষ্ঠ কনটেন্ট। এবং এটি প্রকৃতপক্ষেই একটা স্কেল। টপকানো সহজ হবে না। এই সিরিজের সঙ্গে যুক্ত প্রতিটা মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা। বিশেষ করে মিউজিক যিনি তৈয়ার করেছেন। রাশিদ শরীফ শোয়েব। আমি উনার স্যানিটাইজ করা হাতে চুমু খেতে চাই। 'ঊনলৌকিক' সিরিজ দ্বিতীয় কিস্তি নিয়ে হাজির হোক দ্রুত ওরা। ভালোবাসা রইলো।


Screenshots

Trailer


Download Links

480p (375 MB):

Direct Download Link

Direct Download Link-2

Download Link 1

Download Link 2

720p (892 MB):

Direct Download Link

Direct Download Link-2

Download Link 1

Download Link 2

1080p (2.64 GB):

Direct Download Link

Direct Download Link-2

Download Link 1

Download Link 2


ফাইল জিপ আকারে রয়েছে। জিপ ফাইল এক্সট্র্যাক্ট করে দেখতে পারবেন। এরজন্য ZArchiver এপ ইউজ করতে পারেন। এছাড়াও জিপ ফাইল এক্সট্র্যাক্ট করা নিয়ে ট্রিকবিডিতে বেশ কিছু আর্টিকেল রয়েছে তা দেখে নিতে পারেন। কোনো লিংক কাজ না করলে অন্য লিংক ট্রাই করে দেখবেন।

ডাউনলোড করার জন্য যেসব লিংকে গুগল একাউন্টে লগিন করার প্রয়োজন পড়ে সেক্ষেত্রে গুগল একাউন্টে লগিন করে নিবেন। এরপর গুগল ড্রাইভে ফাইলটি নিয়ে সেখান থেকে ডাউনলোড করে নিবেন। কোনো ডাউনলোড লিংকে ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করার পর অন্য কোনো লিংক বা পেইজে নিয়ে গেলে আবার ব্যাক করে আগের পেইজে এসে অর্থাৎ ডাউনলোড পেইজে এসে পুনরায় ডাউনলোড এ ক্লিক  করবেন।  আর যাদের গুগল একাউন্টে লগিন করলে ড্রাইভ হ্যাক হওয়ার ভয় আছে তারা  এই লিংকে ক্লিক করে পোস্টটি পড়ে নিবেন। অথবা যে গুগল একাউন্ট আপনি ইউজ করেন না বা আপনার কাছে তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয় সেই একাউন্টে লগিন করে নিবেন। আশা করছি ভয় কেটে যাবে। আমি ইউজারদের কথা বিবেচনা করেই লিংক দিয়ে থাকি। কাজেই কোনো হ্যাকিং লিংক প্রোভাইড করার প্রশ্নই আসে না।

[Links Credit: Freedrivemovies]

সুলভ মূল্যে ডিজিএম/ডিলার/রিসেলার/রিটেইলার হয়ে রেগুলার দামের চেয়ে অনেক কম দামে সকল সিমের অফার পেতে ও বিক্রি করে অনলাইন ইনকাম করতে যোগাযোগ: Facebook Page বিস্তারিতঃ এখানে ক্লিক করুন। (উদাহরণস্বরূপ এয়ারটেল এর ৩৪৪ টাকায় ৩০ জিবি অফারটি মাত্র ২৯০ টাকায় পাবেন এবং বিক্রি করে কমিশন ও পাবেন। এরকম অন্য সব অপারেটরের ইন্টারনেট অফার অনেক কম দামে পাবেন ও বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন/ নিজের জন্যও নিতে পারবেন। কোনো টার্গেট নেই। আনলিমিটেড!) ট্রিকবিডি থেকে এসেছেন বললে আরো কম দামে একাউন্ট পাবেন!!!

আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

The post ডাউনলোড করে নিন জনপ্রিয়তা লাভ করা বাংলাদেশী ওয়েব সিরিজ “ঊনলৌকিক” appeared first on Trickbd.com.

Google Chrome Browser এর কিছু Cheeat-Code

Posted:

Howdy Everyone,

Google Chrome By Default  হিসেবে প্রত্যেক PC-তে Install থাকে। এবং দৈনন্দিন Browsing এ এটি আমাদের নিত্যসঙ্গী।আজকে এই Chrome Browser এর কিছু Cheet Code দেখাব, যা আপনার Chrome Browser আরও Professionaly এবং Fast Browsing  Experience বাড়াবে।

 

KeyBoard ShortCut


 ᐅ Chrome Browser এ নতুন Window Open করতে এই  Key Press করুন।


 ᐅ Chrome Browser এ নতুন Tab Open করতে এই  Key Press করুন।


 ᐅ আপনার Close করার Recently Tabটি পুনরায় Open করতে পারবেন এই Key এর সাহায্যে।


 ᐅ Current Tab Close করতে পারবেন এই  Key Press করে।


ᐅ Chrome Browser Open করতে কিংবা Chrome Browser এর Tools Menu Open করতে এই  Key Press করুন।


ᐅ Browser History Page Open করতে এই Key Press করুন।


ᐅ আপনার Download Page Open করতে পারবেন এই Key এর সাহায্যে।


ᐅ Bookmar bar Hide/Show করানো এই Key এর কাজ।


ᐅ Browsing data Clear এর জন্য Page টি Open হবে এই Key Press করলে।


ᐅ Tab এর URLটি Highlight করতে এই Key use করা হয়।


ᐅ আপনার Current Webpageটি Bookmark করে রাখতে এই Key Press করুন


 

Conclusion

এই Cheet-Codeগুলো আপনি Chrome Browser Experinceকে আরও দ্রুত ও নিখুত করবে। চাইলে  এই Webpageটি আপনি Press করে Bookmark এ Save করে রাখতে পারেন,এতে প্রয়োজনের সময় এই Cheet Codeগুলো দ্রুত খুজে পাবেন।

 

Bye✌
Keep In Touch With Me Through
     

The post Google Chrome Browser এর কিছু Cheeat-Code appeared first on Trickbd.com.

এবার জাভা ফোন দিয়ে যেকোনো ছবির(picture) লিংক তৈরি করুন।with Screenshot(১০০% কার্যকর)

Posted: 24 Sep 2021 05:52 AM PDT

আসসালামু আলাইকুম।
আশা করি সবাই আল্লাহর
রহমতে ভালো আছেন।

আমাদের অনেক সময় কোনো ছবির লিংকের দরকার হয়। আজকে আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে আপনার জাভা ফোনে যেকোনো ছবির লিংক তৈরি করবেন।আশা করি পোস্ট টি আপনাদের উপকারে আসবে।

এর জন্যে আপনারা নিচের স্টেপগুলো ফলো করুন।

প্রথমে আপনারা ফোনের ব্রাউজারে যান।(যেকোনো ব্রাউজার।মানে ফোনের অপেরা ব্রাউজার হলেও হবে।এমনকি Opera Mini 4.21/4.20 দিয়ে!)
তারপর অবশ্যই “Moblie View”অন করে নিন।না করলে ছবি আপলোড দিতে পারবেন না।

এরপর আপনারা নিচের লিংকে প্রবেশ করুন।

Any Photo Link Creator

এরকম দেখতে পাবেন।

তারপর এখানে ফোটো আপলোড দিন।

“upload” এ ক্লিক করুন।

যেহেতু আপনি সাইন ইন করেননি তাই আবার এরকম পেজ আসবে এবং আবার “upload” এ click করুন।

দেখেন আমার আপলোড হওয়া ছবি।

সেখানে তার পাশে এরকম একটি পেজ দেখতে পাবেন।

এগুলো লিংকই আমাদের কাজে আসবে।এই বিভিন্ন লিংকের বিভিন্ন কাজ রয়েছে।

তবে এক্ষেত্রে সবার নিচের লিংকটি আমাদের বেশি কাজে আসবে।অন্য লিংকও কাজে লাগতে পারে।নিচের লিংকটি পরিক্ষা করে দেখার জন্য লিংকটি কপি করে নিন(opera Mini 4.21 Browser লাগতে পারে)।তারপর সার্চ বারে লিংকটি ওপেন করুন।যেমন:-

কি দেখলেন!

আশা করি সবাই বুজতে পেরেছেন।না বুজলে কমেন্ট করেন।

বি:দ্র::-এটি Android Userরাও Use করতে পারবে।

তো আজকে এ পর্যন্তই।
আল্লাহ্ হাফেজ।

The post এবার জাভা ফোন দিয়ে যেকোনো ছবির(picture) লিংক তৈরি করুন।with Screenshot(১০০% কার্যকর) appeared first on Trickbd.com.

এবার আপনার যে কোন স্মার্টফোনের সকল ম্যাসেজ এক্সেস করুন আপনার পিসি থেকে। এবং ম্যাসেজ রিসিভ/সেন্ড/ডিলিট করুন আপনার পিসি দিয়েই।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম।

সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। প্রায় ৫ মাস পর আবারও নতুন টপিক নিয়ে হাজির হলাম। কিন্তু টপিটকা মোটেও নতুন নই। অনেকেই হয়তো জানেন আবার অনেকেই হয়তো জানেন না। তাই যারা জানেন না তাদের জন্য আজকে আমার এই টিউন। আজকের টিউনে আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে আপনি আপনার স্মার্টফোনের সকল ম্যাসেজ আপনার পিসি/ট্যাবলেট ডিভাইস থেকে এক্সেস করতে পারবেন। অর্থাৎ, আপনি আপনার ফোনের ম্যাসেজ অ্যাপ থেকে যা যা  করতে পারেন ঠিক তা তা আপনার পিসি/ট্যাবলেট ডিভাইস থেকেই করতে পারবেন। এটা অনেকের কাছেই খুব প্রয়োজনীয় একটি বিষয় হবে বলে আমি মনে করি আবার অনেকের প্রয়োজনীয় নাও হতে পারে। বিশেষ করে আমি এই বিষয়টি সম্পর্কে প্রথম যখন জানতে পারি তখন থেকেই এইটা আমার অনেক প্রয়োজনীয় বিষয় হয়ে উঠেছে। আমরা যারা আমাদের পিসিতে বেশি সময় কাটাই এবং একই সাথে ফোনে কি ম্যাসেজ আসছে তাও জানা জরুরী হয়ে পরে যেমন, হতে পারে কাজ করার সময় কোন ওয়েবসাইট থেকে ভেরিফিকেশন কোডের ম্যাসেজ এসেছে অথবা পিসিতে কাজ করতে করতে কারো সাথে ম্যাসেজিং করছি তখন চাইলে বার বার ফোন হাতে না নিয়ে পিসি থেকেই কাজটা সেরে ফেলতে পারতেছি। তাছাড়া আপনার ফোনটি যদি দুরে কোথাও থাকে এবং আগে থেকেই এই প্রক্রিয়াটি চালু করা থাকে তাহলে খুব সহজেই দুরে থেকেও আপনি আপনার স্মার্টফোনের সকল ম্যাসেজ এক্সেস/রিসিভ/সেন্ড করতে পারবেন।

অনেক কথা হল। এবার কাজের কথায় আসি।

যা যা প্রয়োজনঃ

  • এই প্রক্রিয়াটির জন্য অবশ্যই আপনার স্মার্টফোন এবং পিসি দুটিতেই ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে। ডাটা অথবা Wi-Fi যেকোনটি দিয়েই কাজ হবে।
  • আপনার ফোনে অবশ্যই গুগলের ম্যাসেজ অ্যাপটি ইনস্টল করা থাকতে হবে। বর্তমানে অনেক ফোনের প্রাইমারি ম্যাসেজিং অ্যাপ হিসেবে এটি ইনস্টল করা থাকে।  তাই যাদের মোবাইলে ইনস্টল করা আছে তাদের আর ইনস্টল করতে হবে না। যদি না থেকে থাকে তাহলে এখান থেকে ইনস্টল করে নিন।
  • পিসিতে কোন অ্যাপের প্রয়োজন নেই। যেকোন ব্রাউজার থেকেই কাজটি করতে পারবেন।

কাজের প্রক্রিয়াঃ

প্রথমেই পিসিতে আপনার পছন্দের ব্রাউজারটি ওপেন করে এই লিংকে (https://messages.google.com/web/authentication) প্রবেশ করুন। তাহলে নিচের মতো QR কোড সহ একটি ইন্টারফেস দেখতে পাবেন।

আর একটি কথা, আপনি যদি প্রতিবার পিসিতে ব্রাউজার ওপেন করার পর এভাবে সেটআপ করতে না চান তাহলে Remember this computer অপশনটি চালু করে দিবেন।

এবার আপনার স্মার্টফোনে গুগলের ম্যাসেজ অ্যাপটি ওপেন করে More/3 dot অপশনে ক্লিক করলে Messages for web অপশনটি দেখতে পাবেন। অপশনটিতে ক্লিক করুন।

এবার QR CODE SCANNER বাটনে ক্লিক করুন।

তারপর আপনার স্মার্টফোনটি আপনার পিসির ডিসপ্লের সামনে নিয়ে QR কোডটি Scan করলেই আপনার ফোনটি পিয়ার হয়ে যাবে এবং আপনার পিসি থেকে আপনার ফোনের সকল ম্যাসেজ এক্সেস/রিসিভ/সেন্ড করতে পারবেন। আপনি যেকোন সময় আপনার ফোন অথবা পিসি থেকে আবার আনপিয়ার করতে পারবেন।

আশাকরি আজকের টপিকটি আপনাদের কাছে ভাল লেগেছে। কোন অংশ না বুজে থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করবনে।অথবা আমার সাথে যোগাযোগ করবেন। আর, ভাল কিছু পেতে পোস্টে কমেন্ট করে টিউনারদের উৎসাহিত করুন। Signing Out…

আল্লাহ্‌ হাফেজ।

-: Al Sayeed :-

The post এবার আপনার যে কোন স্মার্টফোনের সকল ম্যাসেজ এক্সেস করুন আপনার পিসি থেকে। এবং ম্যাসেজ রিসিভ/সেন্ড/ডিলিট করুন আপনার পিসি দিয়েই। appeared first on Trickbd.com.

Wapkiz এ হাইলাইট ফাইল সিষ্টেম যোগ করার উপায়

Posted: 24 Sep 2021 04:57 AM PDT

হ্যালো বন্ধুরা সবাই কেমন আছো? আপনাকে অবশ্যই ভালো থাকতে হবে।

আপনাকে ভাল হতে হবে কারণ আমি আজ যে বিষয় নিয়ে এসেছি তা দেখে আপনি খুশি হবেন।

আজ আমি আপনার জন্য wakkiz এ হাইলাইট সিস্টেম টপ ফাইল দেখানোর কোড নিয়ে এসেছি।
এই সিস্টেমটি নিচের ছবির মত দেখাচ্ছে।

কেন হাইলাইট যোগ করুন?

কারণ হাইলাইট করার মাধ্যমে আপনি আপনার সাইটের ফাইলগুলো একটি নির্দিষ্ট সিস্টেমে ব্যবহারকারীদের সামনে উপস্থাপন করতে পারেন।

এবং আপনি আপনার সাইট পরিচালনায় একটি নতুন আনন্দ পাবেন কারণ সবাই নতুন কিছু পছন্দ করে।
এমনকি এই সিস্টেমে আপনার অর্থ দ্বিগুণ হবে।

আপনার যা কিছু যোগ করতে হবে:

  • এইচটিএমএল,
  • জাভাস্ক্রিপ্ট,
  • এবং CSS

আপনার ওয়াপকিজ সাইটে সিস্টেম যুক্ত করতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।

ধাপ 1 :

আপনার সাইটের হেডারে এই CSS যোগ করুন।
আপনি চাইলে CSS অপশনও যোগ করতে পারেন।


* {box-sizing: border-box}body {font-family: Verdana, sans-serif; margin:0}.mySlides {display: none}img {vertical-align: middle;}/* Slideshow container */.slideshow-container { max-width: 1000px; position: relative; margin: auto;}/* Next & previous buttons */.prev, .next { cursor: pointer; position: absolute; top: 50%; width: auto; padding: 16px; margin-top: -22px; color: white; font-weight: bold; font-size: 18px; transition: 0.6s ease; border-radius: 0 3px 3px 0; user-select: none;}/* Position the "next button" to the right */.next { right: 0; border-radius: 3px 0 0 3px;}/* On hover, add a black background color with a little bit see-through */.prev:hover, .next:hover { background-color: rgba(0,0,0,0.8);}/* Caption text */.text { color: #f2f2f2; font-size: 15px; padding: 8px 12px; position: absolute; bottom: 8px; width: 100%; text-align: center;}/* Number text (1/3 etc) */.numbertext { color: #f2f2f2; font-size: 12px; padding: 8px 12px; position: absolute; top: 0;}/* The dots/bullets/indicators */.dot { cursor: pointer; height: 15px; width: 15px; margin: 0 2px; background-color: #bbb; border-radius: 50%; display: inline-block; transition: background-color 0.6s ease;}.active, .dot:hover { background-color: #717171;}/* Fading animation */.fade { -webkit-animation-name: fade; -webkit-animation-duration: 1.5s; animation-name: fade; animation-duration: 1.5s;}@-webkit-keyframes fade { from {opacity: .4} to {opacity: 1}}@keyframes fade { from {opacity: .4} to {opacity: 1}}/* On smaller screens, decrease text size */@media only screen and (max-width: 300px) { .prev, .next,.text {font-size: 11px}}

ধাপ ২ :

এই হাইলাইটিং কোডটি যোগ করুন যেখানে আপনি হাইলাইটটি দেখাতে চান।
FM কোডটি এখানে দেওয়া যাচ্ছে না।

দুঃখিত! কোডটি এখানে দেওয়া যাচ্ছে না।
অনুগ্রহ করে গুগল ড্রাইভ থেকে ডাউনলোড করে নিনঃFm code download

কোডটি পরিবর্তন না করলে কাজ নাও হতে পারে।

শেষ ধাপ:

এই জাভাস্ক্রিপ্ট যোগ করুন।
var slideIndex = 1;showSlides(slideIndex);function plusSlides(n) { showSlides(slideIndex += n);}function currentSlide(n) { showSlides(slideIndex = n);}function showSlides(n) { var i; var slides = document.getElementsByClassName("mySlides"); var dots = document.getElementsByClassName("dot"); if (n > slides.length) {slideIndex = 1} if (n < 1) {slideIndex = slides.length} for (i = 0; i < slides.length; i++) { slides[i].style.display = "none"; } for (i = 0; i < dots.length; i++) { dots[i].className = dots[i].className.replace(" active", ""); } slides[slideIndex-1].style.display = "block"; dots[slideIndex-1].className += " active";}
জাভাস্ক্রিপ্টের কোনো অংশ মেজাজ করার চেষ্টা করবেন না।

আপনার কাজ শেষ

এখন সাইট ভিজিট করুন আর দেখুন।

যদি কোন অংশ বুঝতে সমস্যা হয়, আপনি মন্তব্য করতে পারেন এবং আমি এটি সমাধান করার চেষ্টা করব।
বন্ধুরা,প্রতিদিন ওয়েব ডিজাইনিং কোড পোস্ট পেতে ট্রিকবিডি ভিজিট করুন।
আপনি যদি আরো কোড চান, প্রতিদিন আমাদের সাইটে যানMy Blog Site


The post Wapkiz এ হাইলাইট ফাইল সিষ্টেম যোগ করার উপায় appeared first on Trickbd.com.

“নামায আদায়ের নিয়মাবলি” ডাউনলোড করে নিন যার আকারে (জাভা অ্যাপ) এবং টেক্সট আকারে [java user must see]

Posted:

আসসালামু আলাইকুম ।
আশা করি ভালো আছেন
। আমিও
আলহামদুলিল্লাহ
আপনাদের দোয়ায়
অনেক ভালো আছি ।
যাই হোক আমি কথা
বাড়াবো না । সরাসরি
পোস্টের কথায় আসতে
চায় ।

অনেকেই হয়তো
টপিক দেখেই বুঝে
ফেলেছেন যে আজ আমি
কোন বিষয় নিয়ে কথা
বলতে যাচ্ছি । আবার
অনেকেই হয়তো বুঝতে
পারেন নি । তো যারা
বুঝতে পারেন নি তারা
পোস্টটি সম্পূণ
পড়ুন তাহলেই বুঝতে
পারবেন । আশা করি
সবাই সম্পূণ পোস্ট
পড়বেন ।

আমি আজকে আপনাদের সাথে একটি জাভা ই-বুক (জাভা অ্যাপ) শেয়ার করতে যাচ্ছি । অ্যাপটির মাধ্যমে আপনারা নামায আদায়ের নিয়মকানুন জানতে পারবেন ।

অ্যাপ রিভিউ :-

» আমি যে জাভা ই-বুকটি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি তার সাইয মাত্র ৭১ কেবি । স্ক্রিন বা ডিসপ্লে সাইয ২৪০*৩২০ অথাৎ সকল জাভা ফোনেই ই-বুকটি সাপোট করবে । ই-বুকটির টেক্সট ফাইল ও আপনারা নিতে পারবেন । পোস্টের শেষে ডাউনলোড লিংক দেওয়া হবে । ই-বুকটির মাধ্যমে নামায আদায়ের নিয়মাবলি পুরোপুরি দেওয়া হয়েছে ।

জাভা ই-বুকটি পড়বেন যেভাবে :-

অন্যানা জাভা অ্যাপের মতো এই অ্যাপটিও ওপেন করবেন । তারপর নিচের ছবির মতো “read”অপশনে ক্লিক করে পড়তে পারবেন ।

তো এই ছিল আমার আজকের পোস্ট । আমি পরবতী পোস্টে আরও ভালো ভালো জাভা ই-বুক দেওয়ার জন্য সবোচ্চ চেষ্টা করব ।

এবার অ্যাপগুলোর ডাউনলোড লিংক দেওয়া হলো :-

নামাজের সঠিক নিয়ম টেক্সট অ্যাপ

নামাযের সঠিক নিয়ম জাভা অ্যাপ

The post “নামায আদায়ের নিয়মাবলি” ডাউনলোড করে নিন যার আকারে (জাভা অ্যাপ) এবং টেক্সট আকারে [java user must see] appeared first on Trickbd.com.

নগদে ১৫ টাকা রিচার্জে ৩০ টাকা ক্যাশ ব্যাক | জলদি করুন

Posted:

নগদ
নিজের নগদ নাম্বারে ১৫ টাকা মোবাইল রিচার্জ করলে পাচ্ছেন ৩০ টাকা ক্যাশ ব্যাক ইন্সট্যান্টলি।
তাই সময় থাকতে জলদি লুফে নিন অফারটি।

শর্তঃ

১। নগদ এ্যাপ থেকে রিচার্জ করতে হবে

২। নিজ নাম্বার ব্যতিত অন্য নাম্বারে রিচার্জ করলে অফারটি পাবেননা

৩। অফার চলাকালীন একজন গ্রাহক একবারই নিতে পারবে এই ক্যাশব্যাক সুবিধা

এমন আরও আপডেট পেতে আমার ব্যক্তিগত ব্লগ blog.ahtasnim.com ফলো করতে পারেন

The post নগদে ১৫ টাকা রিচার্জে ৩০ টাকা ক্যাশ ব্যাক | জলদি করুন appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments