Search box..

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডঃ ব্লক কী এবং কার্সর মুভমেন্ট কীভাবে করতে হয়

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডঃ ব্লক কী এবং কার্সর মুভমেন্ট কীভাবে করতে হয়


মাইক্রোসফট ওয়ার্ডঃ ব্লক কী এবং কার্সর মুভমেন্ট কীভাবে করতে হয়

Posted:

Block কী?

Text কে বড় কিংবা ছোট অথবা রঙ পরিবর্তন করার উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট Text কে সিলেক্ট করাই হলো ব্লক৷ Text Block করা যায় দুইভাবে।

কীবোর্ডের Ctrl বাটন চেপে Right Arrow (>)  তে ক্লিক করে নির্দিষ্ট Text Block করা যায়। ব্লক করা সবচেয়ে সহজ মাউস দিয়ে।

Home Menu থেকে Select Click করে কিংবা Ctrl+A প্রেস করে পুরো ডকুমেন্টকে ব্লক করা যায়৷ Cursor মুভ করার জন্য যে সব Arrow Key ব্যবহার করা হয়েছে Shift চেপে সে সব Arrow key ব্যবহার করে Block করা যায়৷ যেমনঃ Shift+End key ব্যবহার করলে Line এর শেষ পর্যন্ত Block হবে৷

আরো পড়ুনঃ Microsoft Word এ Save করা ফাইল ওপেন ও যেভাবে ফাইল লক করবেন।

Ms word Cursor Movement:

  • প্রথমত Arrow key ব্যবহার করুন।
  • বিভিন্ন শব্দের মধ্যে Cursor কে মুভ করতে হলে Ctrl+Right এবং Ctrl+‍Left key ব্যবহার করুন।
  • বিভিন্ন Paragraph এর মধ্যে Cursor কে মুভ করতে হলে Ctrl+Up এবং Ctrl+Down key ব্যবহার করুন।
  • Line এর শেষে যাওয়ার জন্য End key প্রথমে যাওয়ার জন্য Home key ব্যবহার করুন।
  • Document এর শুরু থেকে শেষে যাওয়ার জন্য Ctrl+End প্রেস করুন এবং শেষ থেকে শুরুতে আসার জন্য Ctrl+Home প্রেস করুন।
  • এক Window থেকে পরের Window তে Cursor মুভ করাতে Page Up/Page Down key ব্যবহার করুন।
  • Window এর প্রথমে এবং শেষে Cursor মুভ করানোর জন্য Ctrl+Page Up এবং Ctrl+Page Down ব্যবহার করুন।
  • এক Page থেকে অন্য Page এ যাওয়ার জন্য Scroll Bar থেকে  Down / Up বাটন অথবা Ctrl+Page Up/Ctrl+Page Down ব্যবহার করুন।
  • কোনো এক বিশেষ পৃষ্ঠায়, মনে করি ৫০ পৃষ্ঠায় Document থেকে ২৫ নং পৃষ্ঠায় যাওয়ার জন্য Ctrl+G প্রেস করুন অথবা Edit Menu থেকে Go to করুন। এবার টাইপ করুন ২৫, এরপর Enter প্রেস করুন অথবা Go to তে ক্লিক করুন। কীবোর্ডের Esc প্রেস করুন অথবা Close ক্লিক করুন।

নোটঃ Cursor খুব দ্রুত মুভ করার জন্য Scroll Bar/Scroll Box ব্যবহার করে মাউস পয়েন্টার নিয়ে ক্লিক করলেই চলে।

Also read: এমএস ওয়ার্ডের পরিচিতি

Ms Word Creating & Deleting New Page:

ধরুন একটা পৃষ্ঠায় ৮/১০ লাইন লেখার পর ঐ পৃষ্ঠায় আর লিখতে চান না, এবং তার পরের পৃষ্ঠায় লিখতে চান, সেক্ষত্রে কীবোর্ডের Enter প্রেস করে করে যেতে অনেক সময় লাগবে। এ অবস্থায় একটা নতুন পেজ খুলে নেওয়াই ভালো।

Ms Word এ কীভাবে New Page খুলবেনঃ

Ctrl+Enter প্রেস করে New Page Create করুন কথবা Page Layout > Break > Page এ ক্লিক করুন।

Ms Word এ কীভাবে Page Delete করবেনঃ

Blank  Page এর শুরুতে Cursor সেট করে কীবোর্ডের Backspace key প্রেস করুন অথবা Document শেষে Cursor রেখে Delete key প্রেস করুন।

Ms word File কীভাবে ক্লোজ করবেনঃ

  • মাউস দ্বারা Office Button/File এ ক্লিক করে Close ক্লিক করুন।
  • যদি File টি Save করা না থাকে কিংবা একবার Save করা ফাইল পরবর্তীতে কোনো পরিবর্তন করে Save না করে থাকেন, সে ফাইল উপরোক্ত পদ্ধতিতে  ক্লোজ করতে গেলে আপনি Save করে ক্লোজ করবেন না, নাকি Save না করে ক্লোজ করবেন সে সুবিধার জন্য Yes/No সম্বলিত একটা ডায়লগ বক্স আসবে। আপনার প্রয়োজন মতো Yes/No ক্লিক করে ক্লোজ করতে পারবেন।

Replace: একই নামে একই Drive/Directory তে একাধিক File Save করা যায়না। যদি আপনি চেষ্টা করেন, তাহলে ফাইলটি পূর্বের সেইভ করা ফাইল এর উপর Replace করবেন কী না সে সুবিধার জন্য Yes/No সম্বলিত একটা ডায়লগ বক্স আসবে। সেক্ষেত্রে যদি Yes ক্লিক করেন তাহলে পূর্বের ফাইল টি মুছে যাবে, বর্তমান ফাইলটি ব্যবহৃত নামে Save হয়ে যাবে। যা করার পূর্বে ভেবে নিবেন। আপনি ইচ্ছে করলে No ক্লিক করে নাম পরিবর্তন করে Save করতে পারেন।

Ms Word একটা New Document কীভাবে Open করবেনঃ

Open করা সমস্ত ফাইল যখন Close করে ফেলবেন, তখন Screen থেকে Cursor অদৃশ্য হয়ে যাবে। সে সময় আপনি কোনো কিছু টাইপ করতে পারবেন না। টাইপ করতে হলে একটা New Document Open করতে হবে অথবা একটা File Open করতে হবে। আর নাহয় একটা File Open করা অবস্থায় যদি অন্য কোনো ফাইল তৈরী করতে চান, তাহলে New Document Open করতে হবে

তিনটি উপায়ে নতুন ডকুমেন্ট খুলতে পারবেনঃ

  • মাউস দ্বারা Office Button/File এ ক্লিক করে  New এ ক্লিক করে।
  • কীবোর্ড থেকে Ctrl+N প্রেস করুন।
  • মাউস দ্বারা New আইকনে ক্লিক করুন।

Contact with me: Raju Das Rudro

The post মাইক্রোসফট ওয়ার্ডঃ ব্লক কী এবং কার্সর মুভমেন্ট কীভাবে করতে হয় appeared first on Trickbd.com.

অনলাইনে বাংলা ভাষায় কনটেন্ট লেখালেখি করে,টাকা ইনকাম করার বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট

Posted:

আসসালামু আলাইকুম ও রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। প্রিয় বন্ধুগণ আজকে আমরা একটি ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করব। যেখানে আপনারা বাংলা ভাষায় কন্টেন লেখালেখি করে টাকা ইনকাম করতে পরবেন। এই ওয়েবসাইটে আমি নিজেও কাজ করি এবং আজকে পেমেন্ট রিসিভ করেছি। পেমেন্ট প্রুফ টি আর্টিকেল এর শেষে দিয়ে দিব।

তো বন্ধুরা বিশ্বস্ত ওয়েবসাইটে কাজ করতে চায় না এরকম লোক খুবই কম রয়েছে। আজকে যে ওয়েবসাইটটি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি,,,এই ওয়েবসাইটে আপনারা বাংলা ভাষায় আর্টিকেল লেখালেখি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।এমনকি সরাসরি বিকাশ নগদ একাউন্টের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করা যাবে। আর মাত্র বিশ টাকা হলে আপনারা টাকা উত্তোলন করে নিতে পারবেন।

বাংলা ভাষায় লেখালেখি করে টাকা ইনকাম করার বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট?

ওয়েবসাইটের নামঃ জে আই টি আর্নিং প্রোগ্রাম। সরাসরি ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন। লিংকে ক্লিক করলেই নতুন একটি আর্টিকেল বা পোস্ট ওপেন হবে।
blog.jit.com.bd

বন্ধুরা উপরের লিংকে ক্লিক করলে সরাসরি আপনারা যে আইটি আর্নিং প্রোগ্রাম ওয়েবসাইটে চলে যাবেন। এই ওয়েবসাইটে আপনারা যদি কাজ করতে চান তাহলে, সর্বপ্রথম এই ওয়েবসাইটে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন করার জন্য ওয়েবসাইট এর ডানপাশে উপরের দিকে রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করুন।

রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করার পর আপনার তথ্যগুলো দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিন। রেজিস্ট্রেশন করার পর আপনার একাউন্টে লগইন করুন।লগইন করলেই আপনার অ্যাকাউন্টের ড্যাশবোর্ডে দেখতে পারবেন। প্রথমে আপনাকে সেটিং অপশনে গিয়ে,,, কিভাবে টাকা উত্তোলন করবেন এবং অ্যাকাউন্ট নাম্বারটি সেটাপ করে আসুন।

এবং চাইলে সেটিং-এ আপনার আরো অন্যান্য তথ্য এড করতে পারেন।যাইহোক তারপরও আপনারা এই ওয়েবসাইটে কাজ শুরু করতে পারবেন। এই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে টাকা ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে।তো বন্ধুরা চলুন এবার আমরা এই ওয়েবসাইটে কিভাবে ইনকাম করা যায় এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নিই।

ওয়েবসাইটে কি কি কাজ রয়েছে? কোন কাজে কত টাকা পাব?

**এই ওয়েবসাইটে সরাসরি আপনারা বাংলা ভাষায় লেখালেখি করে আয় করতে পারবেন।

**এই ওয়েবসাইটে আপনারা রেফার করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

**এই ওয়েবসাইটে আপনার আর্টিকেল পাবলিশ করার পর,,, আপনার আর্টিকেলে ইউনিক ভিউ বাড়িয়ে ইনকাম করতে পারবেন।

প্রিয় বন্ধুরা এই ওয়েবসাইটে আপনারা একটি আর্টিকেল পাবলিশ করলে, 10 থেকে 100 টাকা পর্যন্ত আপনার একাউন্টে যোগ করা হবে। তবে আপনার আর্টিকেলটি রিভিউ করার পর অ্যাপ্রুভ করা হবে। এই ওয়েবসাইটে প্রতিটা রেফারের জন্য 20 পারসেন্ট কমিশন রয়েছে। তাছাড়া এই ওয়েবসাইটে ইউনিট এর জন্য 40 পয়সা করে এড হয়। এই ছোটখাটো কাজ গুলো করে আপনারা এই ওয়েবসাইটে সহজে ইনকাম করতে পারবেন।

ওয়েবসাইটে কাজ করার পূর্বশর্ত কি?

বন্ধুরা আপনারা এই ওয়েবসাইটে যদি কাজ করার পরিকল্পনা করেন তাহলে, এই ওয়েবসাইটের নিয়ম-নীতি মেনে আপনাকে কাজ করতে হবে। তাদের নিয়ম-নীতি অমান্য করে কাজ করলে আপনারা এখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন না। আপনার আর্টিকেলটি অবশ্যই জানো কমপক্ষে 500 শব্দের কম না হয়। তাহলে আপনারা প্রতিটা আর্টিকেলের জন্য টাকা পাবেন।

তাছাড়া অন্য কোথাও থেকে আর্টিকেল কপি পেস্ট করা যাবে না এই ওয়েবসাইটে। এই ওয়েবসাইটে আরো বিভিন্ন নিয়ম-নীতি রয়েছে।এই নিয়ম-নীতি মেনে আপনাকে এই ওয়েবসাইটে কাজ করতে হবে। আশা করি আপনারা যারা এই সাইটে কাজ করবেন। তারা অবশ্যই ওয়েবসাইটের নিয়ম নীতি দেখে তারপরে কাজ শুরু করবেন।

ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে টাকা উত্তোলন করা যায়?

এই ওয়েবসাইটে আপনারা মাত্র 20 টাকা হলে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। 20 টাকা হলে শুধুমাত্র ফ্লাক্সিলোড এর মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করার সুযোগ রয়েছে। তাছাড়া বিকাশ, নগদ, রকেট, শিওর ক্যাশ, পেটিএম ইত্যাদি একাউন্টে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। বিকাশ নগদ রকেট শিওর ক্যাশ একাউন্ট এর মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করার জন্য,

আপনার একাউন্টে সর্বনিম্ন 100 টাকা থাকতে হবে।তাহলে আপনারা এই ওয়েবসাইট থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।এই ওয়েবসাইটে আপনারা যদি পেটিএম অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করতে চান তাহলে,আপনার একাউন্টে সর্বনিম্ন 500 টাকা থাকতে হবে। তাহলেই আপনারা এই ওয়েবসাইট থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। বন্ধুরা আর্টিকেল এর শুরুতেই বলেছিলাম,,, আমি এই ওয়েবসাইট থেকে আজকে টাকা রিসিভ করেছি। তো চলুন পেমেন্ট প্রুফ দেখে আসি।

আর্টিকেল সম্পর্কিত শেষ কথা

বন্ধুরা আজকে আমরা বিশ্বস্ত একটি ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করেছি। এই ওয়েবসাইটে আপনারা সরাসরি বাংলা ভাষায় আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারবেন। আর্টিকেল সম্পর্কিত কোনো প্রশ্ন অথবা মতামত থাকলে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। আমি অবশ্যই আপনাদের কমেন্টের রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব।

দয়া করে কেউ বাজে বা খারাপ মন্তব্য করবেন না। কারণ আমাদের আর্টিকেলটি লিখতে বেশ ভালই পরিশ্রম করতে হয়। তাই আশা করব কেউ বাজে কমেন্ট করবেন না। আজকের আর্টিকেলটি এ পর্যন্তই দেখা হবে অন্য কোন আর্টিকেলে।সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।

The post অনলাইনে বাংলা ভাষায় কনটেন্ট লেখালেখি করে,টাকা ইনকাম করার বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট appeared first on Trickbd.com.

আসুন জেনে নেই। যে ৪টি কারণে আমাদের ঘর থেকে বরকত চলে যায়।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে TrickBD তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে TrickBD তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই TrickBD এর সাথেই থাকুন ।

যে ৪টি কারণে আমাদের ঘর থেকে বরকত চলে যায়।

অনেকের অভিযোগ আয় রোজগার ভালো হওয়া সত্ত্বেও অভাব দূর হয় না। সংসারে টানাটানি লেগেই থাকে। দিনরাত পরিশ্রম করেও সুখের দেখা মিলে না। কোথায় যেন কি নেই এমন একটা বিষয়। আসলেই একটা জিনিসই নেই সেটা হলো বরকত।বরকত হলো আল্লাহ প্রদত্ত বিষয়। এটা অর্জন করতে হয় বিভিন্ন আমল দোয়া ও সৎ কর্মের মাধ্যমে। আল্লাহ সম্পদে বরকত দিলেই অল্পতেই অনেক হয়, আরো বরকত না হলে কাড়ি কাড়ি ধন-সম্পদ থাকলেও পর্যাপ্ত মনে হয়না। ইসলামি স্কলারদের মতে, বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের কারণে মানুষের সম্পদের বরকত চলে যায়। এখানে জীবন-জীবিকা থেকে বরকত দূড়িভূত হওয়ার চারটি মূল কারণ উল্লেখ করা হলো

প্রথম কারণ হলোঃ প্রাপ্ত বয়স ও পর্যাপ্ত ধন-সম্পদ থাকার পরেও যারা বিবাহ করে না বা বিবাহ দেয় না। সেই ঘরে বরকত থাকেনা। আমাদের অনেক পিতা-মাতার মধ্যে এই বাজে অভ্যাসটি অনেক বেশী চর্চা হয়। তাঁরা সন্তানকে এক প্রকার জেনা করার লাইসেন্স দিয়ে দেয়, কিন্তু বিয়েকে কঠিন করে রাখে। অথচ সেই পিতা-মাতা নামাজ রোজা হজ্জ যাকাত ইত্যাদি সবই পালন করে এসবের কিছুই বাদ দেয় না। কিন্তু বুঝে না বুঝে সন্তানকে জিনার দিকে ধাবিত করছেন প্রকারান্তরে।তাই বিশেষ করে ঘরে বিবাহযোগ্য ছেলে মেয়ে থাকলে তাঁদের বিবাহের ব্যবস্থা করতে হবে। সামর্থ্যবান যুবক এবং তার পিতামাতার প্রতি এটি বেশি বর্তায়। কারণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু সাল্লাম যুবকদের উদ্দেশ্যে বলেনঃহযরত ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন আমরা নবী সাল্লাহু সাল্লাম এর সাথে কিছু যুবক ছিলাম যাদের কিছুই ছিল না। তখন রাসূল সাল্লাহু সাল্লাম আমাদের উদ্দেশ্য করে বলেন →এই যুবসমাজ তোমাদের মধ্যে যারা সামর্থ্য রাখ তাদের উচিত বিয়ে করে ফেলা। কেননা বিয়ে দৃষ্টি অবনতকারী ও লজ্জাস্থানকে হেফাজতকারী। আর যার সামর্থ্য নেই তার উচিত হবে রোজা রাখা। কেননা রোজা যৌন উত্তেজনা প্রশমনকারী। (সহিহ বুখারি হাদিস নাম্বারঃ ৫০৬৬)

এক্ষেত্রে পিতা-মাতার যদি রাজি না হয় তাহলে আপনি আপনার অন্য কারো সাহায্য নিয়ে তাদের বোঝানোর ব্যবস্থা করতে পারেন। সেটাও না হলে আপনার সামর্থ্য থাকলে (যেকোনো ভাবেই অভিভাবকে রাজি করিয়ে) বিয়ে করে নিন। কারন আপনার বিবাহের বিলম্বের কারণে যদি আপনার দ্বারা কোন পাপ সংঘটিত হয়ে যায় যেমন আপনি যদি জেনা ব্যভিচারে লিপ্ত হয়ে যান, তাহলে সেটার জন্য আপনার পিতা মাতা ও শাস্তি ভোগ করবে। তাই বড় কোন গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার জন্য আপনার সামর্থ্য থাকলে অবশ্যই বিয়ে করে নিন। আর যদি পিতা-মাতা বিয়ে না করানোর পেছনে যৌক্তিক কারণ থাকে তাহলে সিয়াম পালনের মাধ্যমে নিজের যৌবনকে সংযত রাখবেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু সাল্লাম বলেছেন→ তোমাদের মাঝে যার কোন (পুত্র বা কন্যা) সন্তান জন্ম হয় সে যেন তার সুন্দর নাম রাখে এবং তাকে যেন উত্তম আদব কায়দা শিক্ষা দেয়। যখন সে বালেগ অর্থাৎ সাবালক বা সাবালিকা হয়, তখন যেন তার বিবাহ দেয়, যদি সে বালেগ হয় এবং তার বিয়ে না দেয় তাহলে, সে কোন পাপ করলে উক্ত পাপের দায়ভার তার পিতা মাতার উপর বর্তাবে। ( বাইহাকি হাদিস নাম্বার ৮১৪৫)

বিবাহের ক্ষেত্রে ছেলে মেয়ের বয়সের মাঝে বেশি পার্থক্য থাকা উচিত নয় বরং বয়সের পার্থক্য কম থাকা উত্তম। এটা আমরা বুঝতে পারি হযরত ফাতিমা রাদিয়াল্লাহু তালা আনহার বিয়ের দিকে তাকালেই। রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু সাল্লাম তার কম বয়সী মেয়ে ফাতেমাকে বিবাহ দিয়েছেন কাছাকাছি বয়স্ক হযরত আলী রাদিয়াল্লাহু তা’আলা এর সঙ্গে। ( সূত্রঃ মওসূআতু হায়াতুস সাহাবিয়্যাত ৬২১)

দ্বিতীয় কারণ হলোঃ পাপাচারের কারণে।যায় কারণে ঘরে বরকত স্হায়ী হয় না। গুনাহের কারণে যেমন মানুষের আজব গজব নাজিল হয়, তেমনি জীবিকার বরকত দূরীভূত হয়। আল্লাহ তায়ালা বলেন →যদি সে সব জনপদের অধিবাসীরা ঈমান আনত ও তাকওয়া অবলম্বন করত তাহলে আমি তাদের জন্য আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর বরকত( কল্যাণ ও প্রাচুর্য) উন্মুক্ত করে দিতাম। কিন্তু তারা তা প্রত্যাখ্যান করেছিল, সুতরাং তাদের কৃতকর্মের জন্য তাদের শাস্তি দিয়েছি( সূরা আরাফ আয়াত ৯৬)

তৃতীয় কারণ হলোঃ প্রাপ্ত রিজিক ও তাকদীরে সন্তুষ্ট না থাকা। আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের জন্য রিজিক বন্টন করে থাকেন। মানুষ আল্লাহ প্রদত্ত রিজিকের উপর সন্তুষ্ট থাকলে তার জীবিকায় বরকত লাভ হয়। পক্ষান্তরে ওই রিজিকের উপর সন্তুষ্ট না হলে তাদের জীবিকার বরকত চলে যায়। হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু সাল্লাম বলেন →আল্লাহ বান্দাকে প্রদত্র জিনিসের মাধ্যমিক পরীক্ষা করে থাকেন। যা তার জন্য নির্ধারণ করেছেন তাতে যদি সে সন্তুষ্ট থাকে, তাহলে আল্লাহ তাতে বরকত দান করেন এবং তাকে আরও বৃদ্ধি করে দেন আর যদি সন্তুষ্ট না হয় তাহলে তাতে বরকত দেন না। (মুসনাদে হাদিস নাম্বারঃ ২০২৭৯)

চতুর্থ নাম্বার হলোঃ কৃপণতা ও ব্যয়কুন্ঠতা। কৃপনতা মানুষকে পাপাচারে লিপ্ত করে, যা ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণ। নবী করিম সল্লালাহ সালাম বললেন →তোমরা কৃপণতার ব্যাপারে সাবধান হও। কেননা তোমাদের পূর্ববর্তীরা কৃপণতার কারণে ধ্বংস হয়েছে। অর্থলোভ তাদের কৃপণতার নির্দেশ দিয়েছে, ফলে তারা কৃপণতা করেছে। তারা তাদের আত্মীয়তা ছিন্ন করার নির্দেশ দিয়েছে, তখন তারা তাই করেছে এবং তাদের পাপাচারী প্ররোচিত করেছে তখন তারা তাতে লিপ্ত হয়েছে।( সূত্র সুনানে আবু দাউদ হাদিস নাম্বারঃ ১৬৯৮)

আবার অপচয় ও অপব্যয় করলেও ঘর থেকে দূর হয়ে যায়। অর্থাৎ বাজে কাজের জন্য খরচ করাতেই অপব্যয় বলে। এটা মানুষের একটা নিন্দনীয় স্বভাব, যার কারণেই তার মধ্যে চৌর্যবৃত্তি, অন্যের সম্পদ আত্মসাৎ, উৎকোচ গ্রহণ ইত্যাদি দুশ্চরিত্রত স্বভাব বিস্তার করে। ইসলাম এগুলোকে নিষিদ্ধ করেছে। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তা’আলা বলেন →তোমরা খাও ও পান করো। কিন্তু অপচয় করো না। নিশ্চয় আল্লাহ অপচয়কারীদের ভালবাসেন না। (সূরা আরাফ আয়াত ৩১)

এ ছাড়া সুদের আদান-প্রদানের অভ্যাসের কারণেও ঘর থেকে বরকত উঠে যায়। সম্পদ বাড়ানোর জন্য মানুষ সুদ গ্রহণ করে। অথচ সুদের আদান-প্রদানে জীবিকার বরকত দূর হয়ে যায়। আল্লাহ তায়ালা বলেন→ আল্লাহ সুদকে নিঃশেষ করেন ও সদকায় প্রবৃদ্ধি দান করেন।( সূরা বাকারা আয়াত ২৭৬)

আর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করার অভ্যাসের কারণে ঘর থেকে বরকত চলে যায়। আল্লাহ তায়ালা অশেষ নিয়ামত দ্বারা আমাদেরকে বেষ্টন করে রেখেছেন।রিজিক তার মধ্যে অন্যতম নিয়ামত। এসব নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করলে ঘরে বরকত থাকেনা ও কল্যাণ লাভ হবেনা। আল্লাহ তায়ালা বলেন →যদি তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার করো, তাহলে আমি অবশ্যই তোমাদের আরো বেশি বেশি দিয়ে দেবো। আরো যদি অকৃতজ্ঞ হও, তাহলে (মনে রেখো) আমার শাস্তি অত্যন্ত কঠোর। ( সুরা ইবরাহিম আয়াত ৭)

প্রিয় পাঠক ঘরে বরকত ধরে রাখার জন্য আমাদেরকে উক্ত বিষয়গুলো মাথায় রেখে জীবন পরিচালিত করতে হবে। তবেই আমাদের ঘরে বরকতে পরিপূর্ণ হবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ তায়ালা আমাদের প্রত্যেককেই যেন সুস্থ রাখেন, সুন্দর রাখেন, নিরাপদে রাখেন এই কামনাই আজকের আর্টিকেলটি এখানেই সমাপ্তি।

আপনার ওয়েবসাইটের জন্য আর্টিকেল প্রয়োজন হলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ফেসবুকে আমি

The post আসুন জেনে নেই। যে ৪টি কারণে আমাদের ঘর থেকে বরকত চলে যায়। appeared first on Trickbd.com.

খুব তারাতারি Google Adsense এর Pin Letter পাওয়ার জন্য যা যা করনীয় বা যা করতে হবে।

Posted: 21 Oct 2021 04:10 AM PDT

এই পোষ্টটি তাদের জন্য যারা নতুন গুগল অ্যাডসেন্স এ একাউন্ট করেছেন কিন্তু এখনো
গুগল অ্যাডসেন্সএর পিন লেটার হাতে পান নি।

আপনারা হয়তো জানেন যে গুগল অ্যাডসেন্স এ কাজ করে টাকা তুলার আগে আমাদের সব থেকে বড় একটি ধাপ পার করতে হয়। আর এই ধাপটি হলো আমাদের গুগল অ্যাডসেন্স একাউন্ট টি ভেরিফাই করা। আর এই ভেরিফাই করার জন্যই প্রয়োজন হয় সেই পিন লেটারের।<br /

গুগল অ্যাডসেন্স এ কাজ করে টাকা তুলার আগে আমাদের সবার এই ধাপটি পার করতে হবেই। যদি আমরা আমাদের এড্রেস বা আমাদের একাউন্ট না ভেরিফাই করি তাহলে গুগল মামা কখোনই আমাদের টাকা দেবে না। যারা গুগল অ্যাডসেন্স এ নতুন তারা এই পিন লেটার কিভাবে পেতে হয় এ সম্বন্ধে অনেক কিছুই জানেন না।
আজকে আমি তাদেরকেই এ সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো।।

গুগল অ্যাডসেন্স এর নিয়ম অনুষারে প্রত্যেক কে তার একাউন্ট টি ভেরিফাই করতে হয়। যখন গুগল অ্যাডসেন্স একাউন্ট এ ১০ ডলার এর বেশি আয় হয় তখন গুগল থেকে আমাদের ঠিকানায় একটি চিঠি পাঠায়। চিঠি তে থাকা কোড টি দিয়ে আমাদের একাউন্ট ভেরিফাই করতে হয়। অনেকের ক্ষেত্রে এই কাজটি অনেক চ্যালেঞ্জের।কিন্তু সঠিক নিয়ম জানলে চিঠি পাওয়া সময় এর ব্যাপার। চলুন তাহলে জেনে নিই কিভাবে আপনারা খুব সহজেই গুগল এর চিঠি হাতে পাবেন।

প্রথমেই গুগল এর চিঠি হাতে পেতে হলে আপনাদের সবার আগে যে কাজটি করতে হবে সেটি হলো একাউন্ট খুলার সময় যে এড্রেস ফর্মটি আমাদের পূরণ করতে হয় সেটি একেবারে নির্ভূল ভাবে পূরণ করতে হবে। বিশেষ করে পোষ্টাল কোড আর আপনার শহরের নাম ঠিকঠাক দিতে হবে।

আপনার ঠিকানার সাথে আপনার মোবাইল নম্বার টি দিয়ে দিবেন। আশা করি ১ মাসের মধ্যে চিঠি হাতে পাবেন। ১ মাস এর ভিতর চিঠি না পেলে আপনার উপজেলার পোস্ট অফিসে খোঁজ নিলে চিঠি পেয়ে যাবেন।

আর আপনারা অনেকেই ফেসবুকে যে প্রশ্ন গুলো করে থাকেন সেই প্রশ্ন গুলোর উত্তর নিয়ে নিন::-

১-প্রশ্নঃ গুগল থেকে চিঠি কখন পাঠাবে?

উত্তরঃ আপনার একাউন্টে যখন ১০ ডলার বা তার থেকে বেশি আয় হবে তখনই গুগল আপনার ঠিকানায় চিঠি পাঠাবে।

প্রশ্নঃ কত দিনের মধ্যে চিঠি আমার ঠিকানায় আসবে বা হাতে পাবো?

উত্তরঃ গ্রামে সাধারণত ৩০ দিনের মধ্যে চিঠি পাবেন। আপনি যদি ঢাকা শহরে থাকেন তাহলে ১৫ দিনেও পেতে পারেন।

প্রশ্নঃ চিঠি না আসলে কি করবো?

উত্তরঃ আপনি প্রথমে পোষ্ট অফিসে খোঁজ নিবেন ২১ দিনের মধ্যে চিঠি না পেলে আপনি আবার নতুন ঠিকানায় চিঠি পাঠানোর আবেদন করতে পারবেন।

প্রশ্নঃ যদি প্রথম বারে চিঠি পাঠানোর পর চিঠি না পাওয়ায় আবার আবেদন করি।। এবং প্রথম চিঠি পেয়ে যায় এমন অবস্থায় করনীয় কি?

উত্তরঃ আপনি ৩ বার চিঠি পাঠানোর জন্য আবেদন করতে পারবেন। প্রত্যেক বার আপনাকে এক পিন পাঠানো হবে। সুতরাং আপনি যে কোন একটা চিঠি পেলেই সেটা দিয়ে ভেরিফাই করতে পারবেন।

প্রশ্নঃ ৩ বারে চিঠি না পেলে কি করবো??

উত্তরঃ ৩ বারে চিঠি না পেলে আপনার ভোটার আইডি/গাড়ির লাইসেন্স/পাসপোর্ট দিয়ে একাউন্ট ভেরিফায় করতে পারবেন।

আশা করি বুঝতে পেরেছেন আর যদি না বুঝতে পারেন তাহলে কমেন্ট করুন।

ট্যাগসমূহ— গুগল এডসেন্স পিন লেটার, গুগল এডসেন্স পিন লেটার কখন পাবো, rগুগল এডসেন্স পিন লেটার কিভাবে পাবো, গুগল এডসেন্স পিন লেটার পেতে হলে কি করতে হবে,
গুগল অ্যাডসেন্স পিন লেটার




The post খুব তারাতারি Google Adsense এর Pin Letter পাওয়ার জন্য যা যা করনীয় বা যা করতে হবে। appeared first on Trickbd.com.

এবার গ্রাফিক ডিজাইনের সম্পূর্ণ বাংলা কোর্স করুন ইউটিউব থেকেই। Graphic Design Full Course Free.

Posted: 21 Oct 2021 03:53 AM PDT

আপনি কি গ্রাফিক ডিজাইন শেখে ফ্রিল্যান্সার হওয়ার কথা ভাবছেন কিন্তু গ্রাফিক ডিজাইন শেখার সঠিক গাইডলাইন খুঁজে পাচ্ছেন না বা গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স কেনার মতো টাকা আপনার কাছে নেই তাহলে এই আর্টিকেলটা আপনার জন্যই। আজকে আমি আপনাদের কে ইউটিউবে থাকা একটি চ্যানেলের সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো যেখান থেকে আপনি বিনামূল্যে সম্পূর্ণ কোর্স কমপ্লিট করতে পারবেন।

আপনারা যারা গ্রাফিক ডিজাইন এ একেবারেই নতুন তারাও এই কোর্সটি করে সফল ডিজাইনার হতে পারবেন। তো চলুন আর কথা না বাড়িয়ে জেনে নিই কি কি আছে এই কোর্সে।

১| ফটোশপের A to Z টিউটোরিয়াল (সবগুলো টুল নিয়ে ভিডিও দেয়া হয়েছে)
২| ইলাস্ট্রেটর A to Z টিউটোরিয়াল (সবগুলো টুল নিয়ে ভিডিও দেয়া হয়েছে)
৩| ফটোশপের মাধ্যমে ব্যানার ডিজাইন, টি-শার্ট ডিজাইন, ফ্লায়ার ডিজাইন, বিজনেস কার্ড ডিজাইন সহ আরো যাবতীয় সকল ডিজাইন টিউটরিয়াল দেয়া হয়েছে।
৪| ইলাস্ট্রেটরের মাধ্যমে ব্যানার ডিজাইন, টি-শার্ট ডিজাইন, ফ্লায়ার ডিজাইন, বিজনেস কার্ড ডিজাইন সহ আরো যাবতীয় সকল ডিজাইন টিউটোরিয়াল দেয়া হয়েছে।
৫| গ্রাফিক ডিজাইন শেখার পর কিভাবে Freelancing, Fiverr, 99design, Upwork এ অ্যাকাউন্ট করবেন এবং গিগ তৈরি করবেন তার সম্পূর্ণ টিউটোরিয়াল দেয়া রয়েছে।

+ আরো বিভিন্ন ধরনের মোকাপ, বিভিন্ন ডিজাইনের Psd ফাইল শেয়ার করা হয়েছে যেগুলো তাদের ভিডিওর Description চেক করলেই পেয়ে যাবেন

সবগুলো ভিডিও বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী প্লেলিস্ট করে রাখা হয়েছে। আপনি যদি এক এক করে সবগুলো প্লেলিস্ট এর ভিডিও ফলো করেন তাহলে আপনি সম্পূর্ণ গ্রাফিক ডিজাইন শিখতে পারবেন। ভিডিওগুলো অনেক মানসম্মত। বর্তমানে চ্যানেলটিতে ৭ টি প্লেলিস্ট রয়েছে যা আপনারা নিচের ছবিতে দেখতে পারছেন-

এই চ্যানেলে প্রতিদিন গ্রাফিক ডিজাইন রিলেটেড ভিডিও আপলোড হচ্ছে। ভবিষ্যতে আরও অনেক ভিডিও প্লেলিস্ট যুক্ত হতে পারে। মূলকথা হলো একজন পূর্ণাঙ্গ গ্রাফিক ডিজাইনার হতে যা যা শেখা লাগবে সবকিছু এই ইউটিউব চ্যানেলে দেয়া রয়েছে। তাই আপনি যদি সত্যি সত্যি গ্রাফিক ডিজাইন শিখতে চান এবং ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তাহলে আজকে থেকেই এই ইউটিউব চ্যানেলে গিয়ে ক্লাস করা শুরু করুন। অনেক কথা বললাম এবার চলুন জেনে নিই চ্যানেলটির ব্যাপারে। চ্যানেলটির নাম–
“Graphic SchoolBD”
YouTube channel Link – Graphic SchoolBD

আসা করি আপনারা যারা গ্রাফিক ডিজাইন এ আসতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই এই চ্যানেলের ভিডিওগুলো খুবই হেল্পফুল হবে।
সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং প্রিয় ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন ধন্য বাদ।

The post এবার গ্রাফিক ডিজাইনের সম্পূর্ণ বাংলা কোর্স করুন ইউটিউব থেকেই। Graphic Design Full Course Free. appeared first on Trickbd.com.

[PC/Mobile]Free তে WC T20 দেখুন MX Player/Vlc দিয়ে (NO ADS)

Posted:

Hello!
Sorry, অনেকদিন পর পোস্ট করতে আসলাম :’)

Ok,Let’s get to the topic-

1) প্রথমে এই দুইটি লিংকের মধ্যে যেকোনো একটি Copy করুন –

http://pull-drzlive.daraz.com/peacock/4eb7a2a2-bb6c-49af-a548-0c81b6ba20f0_liveng-360p-hp.flv?auth_key=1637054287-0-0-7f91aebf283955bb4ced0e560aa7d53a&flag=new_logic

http://nwbz1u.ecm.tm/806B6CF/84137e/SK_MA_ASTRO_SUPER_SPORT_CRICKET/tracks-v1a1/index.m3u8?token=0558356b27398f74c6bf8c3be801782c27ff83d6c3d8086796083c9e4eae0718a96e35a78db35fc417891f79725c21b88b1da11a64ac33705b66d7f50ff103affd5a58ef48256855a8ba8eae22ac6594c65d6bb7c33e329027c7364d6cc809fa887c8464d715b237c7e50e07a64eff32421d00c4de17b8b06ce5

2) Go to MX Player

3) 3 Dots এ ক্লিক করুন

4) Click on- Network Stream

5) Copy করা লিংকটি Paste করে দিন

 

6)

Now, Enjoy Wc t20 for free without any privacy issue or crappy ads:)

For PC- Use VLC player and Click on Media > Network > Paste the link!

Note- Full Link Copy না করতে পারলে এখন থেকে Copy করে নেন

Click Me

Bye! 👋🏻
 

The post [PC/Mobile]Free তে WC T20 দেখুন MX Player/Vlc দিয়ে (NO ADS) appeared first on Trickbd.com.

This posting includes an audio/video/photo media file: Download Now

ফেসবুক ফ্রেন্ড এবং নন-ফ্রেন্ডদেরকে আপনার ফেসবুকে পেজ ইনভাইট করুন খুব সহজে

Posted:

আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি । যাই হোক আমি বেশি কথা বাড়াতে চাই না সরাসরি পোস্টের কথাতে চলে আসতে চায় ।

অনেকেই হয়তো পোস্টের টপিক দেখেই বুঝে ফেলেছেন যে আজ আমি কোন বিষয় নিয়ে লিখতে যাচ্ছি । আজ আমি আপনাদেরকে বলতে যাচ্ছি যে কিভাবে আপনারা আপনাদের ফেসবুক পেজ ফ্রেন্ডদেরকে এবং নন-ফ্রেন্ড ব্যাক্তিকে ইনভাইট করবেন । আশা করি সকলে আমার আজকের পোস্ট পড়বেন । ভালো লাগলে কমেন্ট করবেন ।

প্রথমে আমি আপনাদেরকে ফেসবুক পেজ ফেসবুক ফ্রেন্ডদেরকে ইনভাইট করা শেখাব । তারপর শেখাব নন-ফ্রেন্ড ব্যাক্তিদেরকে ফেসবুক পেজ ইনভাইট করা ।

ফেসবুক ফ্রেন্ডদেরকে নিজের ফেসবুক পেজ ইনভাইট করবেন যেভাবে :-

» প্রথমে আপনার ফেসবুক আইডিতে প্রবেশ করুন ।

» তারপর পেজ অপশনে ক্লিক করুন ।

» তারপর আপনার পেজে প্রবেশ করুন যে পেজটি আপনি আপনার ফ্রেন্ডদেরকে ইনভাইট করতে চান ।

» তারপর ইনভাইট ফ্রেন্ড্স অপশনে ক্লিক করুন ।

» তারপর আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ডদেরকে ইনভাইট অপশনে ক্লিক করে ইনভাইট করুন ।

তো এভাবেই আপনি আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ডদেরকে ইনভাইট দিবেন ।

ফেসবুকের নন-ফ্রেন্ড ব্যাক্তিদেরকে নিজের পেজ ইনভাইট করবেন যেভাবে :-

» প্রথমে ফেসবুকে প্রবেশ করুন । তারপর যাকে আপনার পেজ ইনভাইট করতে চান তার আইডিতে প্রবেশ করুন । [এই ট্রিকটি ফ্রেন্ডদেরকে ইনভাইট করার ক্ষেত্রেও কাযকর ।]


» তারপর ‘more’ অপশনে ক্লিক করুন ।

» তারপর ইনভাইট হিম ইয়োর পেজ অপশনে ক্লিক করুন ।

» তারপর আপনার পেজ ইনভাইট করে দিন ।

তো এই ছিল আমার আজকের পোস্ট । যে কোন প্রয়োজনে আমাকে মেইল করুন । আমার মেইল :-muhitstudent62@gmail.com

The post ফেসবুক ফ্রেন্ড এবং নন-ফ্রেন্ডদেরকে আপনার ফেসবুকে পেজ ইনভাইট করুন খুব সহজে appeared first on Trickbd.com.

Stock Rom And Custom Rom! কেনো আপনি কাস্টম রম ব্যবহার করবেন?

Posted:

হ্যালো ভাইরা আসসালামু-আলাইকুম।কেমন আছেন সবাই আসা করি ভালো আছেন।

আমার মতো কিছু লোক আছে যারা আমার থেকেও প্রো কাস্টম এর ব্যাপারে কিন্তু যারা এখনো কিছুই জানে আজকের পোষ্টটি তাদেরই জন্য।আর বাড়তি কথা না বলে চলেন কাস্টম রম দুনিয়ায় যাই।

আপনাকে একবারে সহজ ভাষায় আর সহজ ভাবে বুঝাই, আপনি আপনার হাতের মোবাইলটি একটু সামনে পিছনে ডানে বামে সব দিকে লক্ষ করুন । মোবাইল ছাড়া আর কিছুই দেখলেন না তাই না? আসলে আমি এটা বলি নি।

মূলত,আপনার মোবাইলটি আসলে দুইটি জিনিস এর মাধ্যমে চলে একটি হলো হার্ডওয়ার মানে শরির আরেকটি হলো সফটওয়্যার মানে আত্মা ।আপনার মোবাইলের প্রসেসর, র‍্যাম,ক্যামেরা,এইসব কিছু হলো হার্ডওয়্যার আর সফটওয়্যার হলো আপনি একটা অপারেটিং সিস্টেম আপনি দেখবেন বিভিন্ন মোবাইলে বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে,যেমনঃ- আইফোনে আইফনের অপারেটিং সিস্টেম আর এন্ড্রয়েড এর মধ্য এন্ড্রয়েড এর অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে।

Stock Rom:

এখন এন্ড্রয়েড এর মধ্যে আলাদা আলাদ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে যেমন শাওমি কোম্পানী  MIUI অপারেটিং সিস্টেম ব্যাবহার করে, রিয়েলমি কোম্পানী  Colour OS ব্যবহার করে ,ওয়ান প্লাস কোম্পানি Oxygen Os ব্যবহার করে।

এখন আপনার মাথায় আসতে পারে এন্ড্রয়েড তো একটাই তাহলে এত কোম্পানীর এত ভিন্ন ভিন্ন নাম কেনো?

 

এটার উত্তর পেতে হলে আপনাকে আগে এটা জানতে হবে যে এন্ড্রয়েড একটি ওপেন সোর্স প্রযেক্ট।মানে এক দিস্তা সাদা খালি কাগজ যেখানে আপনি আপনার মন মতো অপারেটিং সিস্টেম বানাতে পারবেন।তাই এখন এই ফ্রি খাতাটিকে মোবাইল কোম্পানীরা নিয়ে একটু হলুদ মরিচ লাগিয়ে নিজের একটা অপারেটিং সিস্টেম বানিয়ে ফেলে এবং এগুলায় বিভিন্ন নাম দেয় আর সেই অপারেটিং সিস্টেমটিকেই আপনার সামনে হাজির করে যেটাকে বলে স্টক রম।

এখন সহজ ভাষায় বলতে গেলে মোবাইল কোম্পানীরা আপনাকে যে অপারেটিং সিস্টেম দেয় সেটিকেই স্টক রম বলে।

 

স্টক রম এর ব্যাপারে মোটামুটি সবার ধারণা তো হয়ে গেলো এবার আসি কাস্টম এর দুনিয়ায়।

একটা ডেভলপার এর কাছে ধরুন একটা রিয়েলমির মোবাইল আছে এখন সে এখন সে কি করলো, ওই মোবাইলটিতে যে অপারেটিং সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়েছে সেটির কোডং  গুলোকে নিজের মাথায় সেট করে সেই ফ্রি ওপেন সোর্স প্রজেক্টটাকে নিজের পকেটে করে বাসায় নিয়ে গিয়ে কোডগুলোকে মোডিফাই করে নিজের দক্ষতার মাধ্যমে কাস্টম রম বানাই ।আর এই কাস্টম রমকে মোবাইল কোম্পানীরা বানাই না এগুলাকে আপনার মতো আমার মতো লোকগুলোই বানাই যাদের আমরা ডেভলপার বলে থাকি আর স্টক রম আর কাস্টম রমের মধ্যে মূল পার্থক্য হলো স্টক রোম কোম্পানীরা প্রোবাইট করে আর কাস্টম রম ডেভ্লপাররা প্রোবাইট করে।তো ডেভলপাররা ওই সোর্স কোডগুলোকে নিজের মতো করে প্রস্তুত করে সেটাকেই আমরা কাস্টম রম বলি।

 

আশা করি স্টক রম আর কাস্টম রম এর ব্যাপারে কিছুটা হলেও ধারণা দিতে পেরেছি ।

 

এখন আপনি স্টক রম ছেড়ে কেনো কাস্টম রম ব্যাবহার করবেন ?এটির সুবিধা আর অসুবিধা গুলো আজকে বলবো তবে অসুবিধার চেয়ে সুবিধায় অনেক।

 

কাস্টম রম ব্যাবহার করলে আপনি আপনার মোবাইলের ওয়ারেন্টি হারিয়ে ফেলবেন শুধু অসুবিধা বলতে এটিই।

এবার আসি সুবিধায়, আপনি একটি মোবাইল কিনলেন ১০-১৫ হাজার টাকায় বা ২০টাকায় কিনলেন এখন কিনার ৫-৬মাস কিংবা ১ বছর পরে দেখলেন আপনার যে মোবাইলটি কিনলেন ১ বছর পরে সেই দামে আরও ভালো আর সুপার ফাস্ট নতুন নতুন ফিচার নিয়ে অন্য কোনো মোবাইল বাজারে আসলো আর আপনি ভাবলেন ইশ যদি মোবাইল এটা যদি নিতে পারতাম, তাহলে আমিও এই এই ফিচার গুলো পেতাম।আবার অনেকর দেখা যায় ওয়ারেন্টি শেষ হয়ে গেলে বা তার আগেই আপডেট আশা বন্ধ হয়ে যায় এখন বর্তমানে এন্ড্রয়েড ১২ সবচেয়ে লেটেস্ট আর ১১ তো আছেই কিন্তু দেখা যায় যে, অনেকে এখনও এন্ড্রয়েড ৯ কিংবা ১০ এর মধ্যেই পরে আছে কারণ তাদের কাছে আর আপডেট আসছে না।কিন্তু আপনি যদি কাস্টম রম ব্যবহার করেন তাহলে এগুলাতে রেগুলার আপডেট আসে আপনি মরে গেলেও আপনার মোবাইল যদি বেচে থাকে তাও আপডেট আসবে।আর যত আপডেট আসবে তত নতুন নতুন ফিচার যুক্ত হবে আপনার মোবাইলে । বিশ্বাস করেন আপনি যদি একবার কাস্টম রম ব্যবহার করেন মানে যে মোবাইলে ব্যবহার করবেন সে মোবাইল আর কখনই বিক্রি করবেন না অথবা অতুন আরেকটা মোবাইল কিনার স্বপ্নও দেখবেন না। কাস্টম রম এর মধ্যে আপনি যদি একবারে সিম্পল চান মানে আপনার ওত হিজিবিজি ভালো লাগে না তাহলে আপনি পিক্সেল রম ব্যবহার করতে পারেন আর ভাবেন না আমার অনেক কাস্টমাইজেশন ওয়ালা রম লাগবে তাহলে আপনি ইবুলেশন এক্স রম ব্যবহার করতে পারেন। আর আপনি কাস্টম রমে গুগলের পরেই লেটেস্ট এন্ড্রয়েড ভারশন পেয়ে যাবেন। আপনি যেই স্টক রম ব্যবহার করেন সেটির মধ্যে দেখা যায় প্রচুর বাগ বিজ্ঞাপন মাঝে মাঝে অনেক ল্যাগ করে এসব সমস্যার সমাধান কাস্টম রম।

দেখা যায় অনেকের মোবাইলের চার্জ বেশিক্ষণ থাকে আবার অনেকের পারফরমেন্স ওতটা ভালো না এই সমস্যা সেই সমস্যা এই সকল সমস্যার একটিই সমধান কাস্টম রম ।

 

আমি পরিবর্তি পোস্টগুলোতে স্টেপ বাই স্টেপ আপনাদের কাস্টম ইন্সটেল করার নিয়ম বুঝিয়ে দিব।আমি আগে আপনাদের এসব কিছুর  কিছুর ব্যাপারে বিস্তারিত ধারণা দিয়ে তারপর ইন্সটেল প্রসেস এর মধ্যে যাবো।আজকের মতো এখানেই বিদায়, নিলাম আর সবার কাছে একটি প্রশ্ন আপনার কাছে কোন রমটি বেশি ভালো লাগে তা কমেন্ট করে অব্যশ জানাবেন।

 

আল্লাহ হাফেজ।

ইমেইলঃ mohammedrakib7040@gmail.com

Facebook: Mohammed Rakib

WhatsApp:01821329737

The post Stock Rom And Custom Rom! কেনো আপনি কাস্টম রম ব্যবহার করবেন? appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments