Search box..

গেমিং সম্পর্কে সম্পূর্ণ অজানা ইতিহাস জানুন। আসা করি সকলে দেখবেন। দ্বিতীয় পর্ব।

গেমিং সম্পর্কে সম্পূর্ণ অজানা ইতিহাস জানুন। আসা করি সকলে দেখবেন। দ্বিতীয় পর্ব।


গেমিং সম্পর্কে সম্পূর্ণ অজানা ইতিহাস জানুন। আসা করি সকলে দেখবেন। দ্বিতীয় পর্ব।

Posted: 03 Oct 2021 09:27 AM PDT

আমি মুরাদ আপনাদের মাঝে আবার হাজির হলাম দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে।

পোষ্টটি সম্পূর্ন নিজের ভাষায় লিখা ভুল ত্রুটির হলে ক্ষমা করবেন

আগের পোষ্টে আমারা গেম কিভাবে আসলো তার শুরুর ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করেছি চাইলে আগের পোষ্ট টি দেখে আসতে পারেন।

গেমিং সম্পর্কে সম্পূর্ণ অজানা ইতিহাস জানুন। পোষ্টটি প্রত্যেকের দেখা দরকার । প্রথম পর্ব।

বর্তমান তিন ধরনের গেম খেলে আমরা অভ্যস্ত।

১। কম্পিউটার গেমস।

২। স্মাটফোন গেমস।

৩।কনসোল গেমস।

এখন আসা যাক কনসোল গেমস কি?

কনসোল গেমস হচ্ছে এমন গেমস যা কিছু বিশেষ ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রে খেলা হয়ে থাকে।
কনসোল গেমস খেলে অনেক মজার।

কনসোল গেমের আসোল স্বাদ পেতে আপনাকে 3D গ্লাস ব্যবহার করতে হবে তাহলে আপনা গেম খেলার অভিজ্ঞতা বদলে যাবে।

গেমিং এর জন্য গেম খেলা জয়েস্টিক, কিবোর্ড, গেমিং মাউস, 3D গ্লাস, গেমিং মনিটর, গেমিং ডিভাইস, এসব যন্ত্রকে গেম কনসোল বলা হয়ে থাকে।
বর্তমান এর কিছু জনপ্রিয় গেমিং কনসোল এর নাম XBox, Playstation, Nintendo, Wii ইত্যাদি।

তো আপনি যদি একজন গেম লাভার হন তাহলে একবার কনসোল গেম ট্রাই করে দেখতে পারেন।
গেমিং এর আসোল মজা কনসোল গেম এর মাধ্যমে পাবেন।

তবুও এখন এটি ওতটা জনপ্রিয় না কারন মানুষ এখন সবকিছু সস্তা চাই একসাথে কম ঝামেলায় সব সেরে ফেলতে চাই এর কারনে কনসোল এর পরে মানুষ পারসোনাল কম্পিউটার গেমের দিবে বেশি ঝুঁকে পড়ে।
পরবর্তী তে স্মাটফোন আসাই স্মার্টফোন গেমের দিকে ঝুঁকে পড়ে।

পারসোনাল কম্পিউটার গেমস কি?

যেসব গেমস কম্পিউটারে খেলা হয়ে থাকে তাকে কম্পিউটার গেম্স বলে।
বর্তমানে ডেস্কটপ কম্পিউটারে ল্যাপটপ গেমস খেলা, বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
কম্পিউটার গেম সফটওয়্যার হিসেবে থাকে। এটি ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে কিনে খেলা যায় গেমসের বিভিন্ন সিডি বা ডিক্স পাওয়া যায়।

কম্পিউটার এর জন্য বিভিন্ন অনলাইন গেমস রয়েছে।

বর্তমান এ হাই গ্রাফিক্স গেম কেবল মাত্র পারসোনাল কম্পিউটার আর কনসোল এর উপর আসে।

আপনি যদি হাই গ্রাফিক্স গেম খেলতে চান তাহলে আপনাকে কনসোল বা কম্পিউটার বেছে নিতে হবে।

কনসোল এ গেমর গ্রাফিক্স ভালো পেতে
আপনি বাহিরে থেকে পোটেবল গ্রাফিক্স কাড লাগিয়ে নিতে পারবেন
যার ফলে আপনি ভালো মানের গ্রাফিক্স দেখতে পারবেন।

কম্পিউটার এ গেমিং হচ্ছে সবচেয়ে ভালো আপনার জন্য ভালো চয়েস।

পিসি আর কনসোল এর কিছু জনপ্রিয় গেম
Control 2019, Destiny 2 2017, The Elder Scrolls V: Skyrim 2011, Resident Evil 2 2019, Dota 2 2013, Monster Hunter: World 2018, Forza Horizon 4 2018, Sekiro: Shadows Die Twice 2019, Bloodborne 2015, League of Legends 2009, Alien: Isolation 2014, Destiny 2014, Fortnite Battle Royale 2017, Final Fantasy XIV 2013, Cuphead 2017, Guild Wars 2 2012, Resident Evil 2 1998, BioShock 2007, Destiny, Half-Life 2 2004, EVE Online 2003, Metal Gear, Time sink, Apex Legends 2019, Hearthstone 2014, Civilization VI 2016, Dishonored, Assassin’s Creed Odyssey 2018, World of Warships
2015, The Elder Scrolls Online 2014, Divinity: Original Sin II 2017, Rocket League 2015, Life Is Strange, Vikings: War of Clans 2015, Sea of Thieves 2018, Final Fantasy XIV: Shadowbringers 2019, Dark Souls III 2016, World of Warcraft: Battle for Azeroth 2018, Star Wars Jedi: Fallen Order 2019, Counter-Strike: Global Offensive 2012, The Phantom Pain 2015, Past Cure 2018।

স্মাটফোন গেমস কি?

যেসব গেমস আমরা মোবাইল এ খেলি সেগুলো স্মাটফোন গেমস
বর্তমান এ মোবাইল ব্যবহার কারির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি এই কারনে।
এখন মোবাইল এ অনলাইন গেমিং খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

একটু বিনোদন এর জন্য বা সময় কাটানোর জন্য সবাই এখন মোবাইল গেমকে বেছে নিচ্ছে।

১৯৯৪ সর্বপ্রথম মোবাইল গেম ছিল নাম ছিলো Tetris যেটি 
Hagenuk MT-2000 ফোনে খেলা যেতো।
তারপরে নোকিয়া Nokia 6610 ফোনে Snake গেম নিয়ে আসে যেটি অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করে।
স্মার্টফোনের আবিষ্কারের পর মোবাইল গেমের জনপ্রিয়তা কম্পিউটার এর চেয়ে বহুগুনে বেড়ে যায়।

বর্তমানে স্মাটফোন গেম সবচেয়ে জনপ্রিয় প্লাটফর্ম।

শুরুতে স্মার্ট ফোন গেম অতটা উন্নত ছিলোনা কিন্তু ধিরে ধিরে এটির গ্রাফিক্স বদলে যাই
বিভিন্ন কম্পিউটার গেম তৈরি করা কোম্পানি মোবাইল এর জন্য গেম বানাতে শুরু করে।
এবং মোবাইল কম্পিউটার এর মানের গেম নিয়ে আসে।

মোবাইল জন্য বিভিন্ন ভালো ভালো অপারেটিং সিস্টেম আসতে শুরু করে
প্রথম দিকের গেম গুলো নকিয়া নিজের প্রভাইট করতো

তার পরে আসে জাভা গেম মোবাইল এ জাভা গেম অনেক জনপ্রিয় ছিলো
তারপর।

তারপর সনি মোবাইল নকিয়া মোটোরওলা মিলে
সিম্বিয়ান অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে আসে যেটি জাভার যেয়ে বেশি শক্তিশালি ছিলো।

কিন্তু সবাইকে এক ঝটকায় পেছনে ফেলে
Apple তাদের I phone এ IOS অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে হাজির হলো
যাতে কিনা প্রাই কম্পিউটার এর কাছাকাছি পর্যায়ে পারফরম্যান্স দিতো।
তারা গেমিং যুগ পাল্টে দিলো মোবাইল ভালো মানের গেম আনতে শুরু করলো।

এদিকে গুগোল তাদের Android নিয়ে হাজির যেটি কিনা ছিলো অনেক কম দামি এর কারনে মানুষ Android এর দিকে ঝুকে পড়লো।

এদিকে Sony Viao Microsoft মিলে মিনি কম্পিউটার নিয়ে হাজির হলো এটি
যেটির সাইজ অনেক ছোট ছিলো।

নকিয়ার মতো বড়ো একটা কোম্পানি পিছিয়ে যাচ্ছিলো তাদের অপারেটিং সিস্টেম এর কারনে
তাইরা Microsoft এর সাথে চুক্তি বন্ধ হয়ে Nokia Windows ফোন নিয়ে হাজির হলো কিন্তু তা তেমন একটা সাড়া ফেলতে পারেনি
মানুষ Android ফোন বেশি পছন্দ করতে সুরু করলো।

এবং বর্তমান টপ অপারেটিং সিস্টেম এর মধ্যে রয়েছে
Android /IOS
তাই এখন গেমিং কোম্পানি গুলো এই দুই অপারেটিং সিস্টেম এর ওপর বেস করে গেম তৈরি করে আসছে।

এখন আমরা কম্পিউটার এর মানের গেমগুলো মোবাইল এ খেলতে পারি।

মোস্তফা ভাইস সিটি গেমস এর কথা কার মনে আছে যেই গেম গুলো আগে সুধু কম্পিউটার এ খেলা যেতো ।
কিন্তু এই গেম গুলো এখন মোবাইল এ খেলা সম্ভব।

এখন লক্ষ করলে দেখা যাবে যে কম্পিউটার গেমস এর জনপ্রিয়তা কমে যাওয়ার কারনে কম্পিউটার গেমস ডেভেলপমেন্ট ১ ধাপ পিছিয়ে যাবে।

সব কোম্পানি এখন স্মার্ট ফোনের দিকে ফোকাস করছে।

আর স্মাট ফোনের জনপ্রিয় গেম গুলো হচ্ছে Clash Of Clans, Clash Royale, Pubg Mobile, Free Fire, Alto’s Odyssey 2018, Alto’s Adventure 2015, Monument Valley 2014, The Room 2012, Shadowgun Legends 2018, Threes 2014, Real Racing 3 2013, Fire Emblem Heroe 2017, The Room: Old Sins 2018, Kingdom Rush 2011, Riptide GP: Renegade 2016, Asphalt 8: Airborne 2013, The Battle of Polytopia 2016, 80 Days 2014, Plague Inc. 2012, Reigns: Her Majesty 2017, Superbrothers: Sword & Sworcery EP 2011, Crashlands 2016, Super Mario Run 2016, Xenowerk 2015, Animal Crossing: Pocket Camp 2017, Final Fantasy Brave Exvius 2015, Ingress 2012, Limbo 2010, Life Is Strange 2015, Dr. Mario World 2019, The Witness 2016, The Banner Saga 2014, Pocket City, Rayman Jungle Run, Final Fantasy XV : Pocket Edition 2018, Tropico 2001, Out There 2014,
Final Fantasy Tactics: The War of the Lions 2007, Angry Birds 2 2015, Farm Punks, Plague Inc: Evolved 2015, Dragalia Lost 2018, VVVVVV 2010, Final Fantasy XV: A New Empire 2017, Card Thief, Yu-Gi-Oh! Duel Links 2016, N.O.V.A. 3 2012, Secret of Mana 1993, Knights of Pen & Paper 2012, Machinarium 2009, You Must Build a Boat 2015, Words with Friends 2009

আজকে এই পযন্ত পরের পর্বে আবার হাজির হচ্ছি।
আমার পোস্ট টি যদি একটুও ভালো লেগে থাকে প্লিজ আমাকে একটু সাপোর্ট দিবেন আমার একটা ফেসবুক পেজ আছে প্লিজ লাইক করবেন আর ইউটিউব চ্যানেল টা সাবসক্রাইবার করবেন।

Facebook page

Facebook page Like plz

YouTube Channel

Youtube channel

ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।

The post গেমিং সম্পর্কে সম্পূর্ণ অজানা ইতিহাস জানুন। আসা করি সকলে দেখবেন। দ্বিতীয় পর্ব। appeared first on Trickbd.com.

অতিরিক্ত গেম খেলে কি আমরা সন্ত্রাসবাদ মনোভাব গেড়ে তুলছি? তৃতীয় পর্ব।

Posted: 03 Oct 2021 09:27 AM PDT

আমি মুরাদ আপনাদের সমনে আরো একটি নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।

আগের পোষ্ট গুলোতে আমি গেমিং এর ইতিহাস সম্পর্কে কিভাবে এটি বিস্তার লাভ করলো সেগুলো আলোচনা করেছি
চাইলে পোষ্ট দুটি দেখে আসতে পারেন

১।
গেমিং সম্পর্কে সম্পূর্ণ অজানা ইতিহাস জানুন। পোষ্টটি প্রত্যেকের দেখা দরকার । প্রথম পর্ব।

২।
গেমিং সম্পর্কে সম্পূর্ণ অজানা ইতিহাস জানুন। আসা করি সকলে দেখবেন। দ্বিতীয় পর্ব।

আগের দুটি পোষ্টের চেয়ে এই পোষ্টটি একটু বড়ো হতে চলছে।

আর বলতে গেলে তেমন সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে পারিনি আর লিখার মাঝে ভুল ত্রুটি হবে এটা স্বাভাবিক তাই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

আজকে আলোচনা করবো বর্তমান গেম এবং এর ভবিষ্যৎ আর জানবো ভিডিও গেম কি আমাদের বিপদগামী হিসাবে তৈরি করছে না তো!

আমরা চারিদিকে লক্ষ করলে দেখতে পারবো যে ভিডিও গেম এর দিকে কিভাবে তরুণ প্রজন্ম ঝুকে পড়ছে।

বাংলাদেশে ভিডিও গেম জনপ্রিয় হয় ১৯৯০-২০০০ সালের দিকে।

সে সময় এ খুব কম পরিবার এ পারসোনাল কম্পিউটার ছিলো।
তবে খন শহরের বিভিন্ন দোকান এ গেম খেলার ব্যাবস্থা ছিলো।

ঐ দোকান গুলোতে তখন ছেলেমেয়ে রা পকেট ভর্তি কয়েন নিয়ে ভিড় করতো।
তখন বাংলাদেশের জনপ্রিয় গেম গুলো ছিলো

প্যাকম্যান, স্পেস ইনভেডার, স্ট্রিট ফাইটারের এগুলো ছিলো চার কালারের CGA (2D) গ্রাফিক্সের গেম তবুও
তখন এই গেম গুলো অনেক জনপ্রিয় ছিল।

তখন কার বাচ্চারা টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে স্কুল ফাঁকি দিয়ে, এসব গেম খেলতো।
আর এটি বিনোদন এর জন্য জনপ্রিয় মাধ্যম তখন থেকে হয়ে উঠছিলো

পৃথিবীর ইতিহাসে ভিডিও গেম সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল শিল্পগুলোর মাঝে একটি।
খুব কম সময়ে গেমিং শিল্পের ব্যাপক উন্নতি করেছে।

গেমিং এত তাড়াতাড়ি বাড়ার কারন হচ্ছে সবাই এই শিল্পকে রাজনৈতিক ভাবে কাজে লাগিয়ে ছে।

গেমিং ব্যাবসায় বিভিন্ন গেম ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি মাত্র একটি গেম দিয়েই কোটি কোটি টাকার ব্যবসা করে ফেলতে পারে।

আর এখনকার দিনে ইন্টারনেট সকলের হাতের নাগালে আসার ফলে বেড়েছে অনলাইন গেমিং এর চাহিদা।

গেম খেলার জন্য প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ডিভাইস বাজারে আসছে যা সবাই কিনতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে আর ঐ কোম্পানি গুলো কোটি কোটি টাকার ব্যাবসা করে নিচ্ছে।
আর এই গেম আমারদের তরুণ সমাজ এর ওপর আসক্তির কারন হয়ে দাড়িয়েছে।
আর আমাদের এই আসক্তি কে কাজে লাগিয়ে ব্যাবসা করছে।

বড়ো বড়ো গেমিং কোম্পানিগুলো প্রতি বছর অনেক আকর্ষণীয় গেম বাজারে আনছে। কিন্তু এখানে আমাদের এবং অভিভাবকদের অবশ্যই সচেতন হতে হবে।

কারন বাজারের সকল গেম সকল এর খেলার উপযোগী না।
গেমটি খেলার আগে খেয়াল করতে হবে গেমটি আসলেই বাচ্চাদের বা আপনার জন্য উপযোগী কিনা

কারন ভিডিও গেম খেলে গেমের কাহিনি এর ওপর বেস করে ভুল ধারণা নিয়ে যাতে অল্প বয়সী বাচ্চা বা আমরা উগ্রপন্থী না হয়ে যায়,
কোন গেমটি আপনার জন্য উপযোগী তার জন্য বয়স ভিত্তিক রেটিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। যার নাম
Pan European Gaming Information (PEGI)।

যেমন একটি জনপ্রিয় গেম গ্র্যান্ড থেফট অটো বা জিটিয়ে ভাইসিটি ফাইভ এর রেটিং হলো PEGI 18+।

তারমানে এই গেমের বিষয়বস্তু ১৮ বছরের কম বয়সী দের জন্য উপযুক্ত নয়।

কিন্তু আমাদের দেশে ছোটো বাচ্চাদের এই ধরনের গেম খেলতে দেখা যায়।
যেসব গেম প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য তৈরি করা হয় , সেসব গেমে যৌনতা, নানারকম বিকৃত ও দৃষ্টিকটু বিষয় থাকে তা ছোটদের হাতে গেলে তারা এসব দেখে উগ্রপন্থী হয়ে উঠে।

তাই আমরা এই ব্যাপার এ সচেতন হবো গেম খেলতে হলে গেমিং এর PEGI রেটিং দেখে গেম খেলবো আর খেয়াল রাখবো আমাদের আসেপাশে ছোটো বাচ্চার এসব গেম খেলছে কিনা তার দিকে নজর দিবো।

ভিডিও গেম একটি বিনোদনের মাধ্যম হওয়ায় কারনে স্কুল-কলেজ ছাত্ররা ছত্রী ছাড়াও প্রাপ্তবয়স্ক সবাই অবসরে গেম খেলে সময় পার করে। এখানে মুল সমস্যা হচ্ছে এই বিনোদন যেকোনো সময়ে আসক্তিতে পরিণত হতে পারে।

অতিমাত্রায় গেম খেললে এটি আমাদের আসক্তিতে পরিনত হয়ে যায় এবং এটি আমাদের আচরণের উপর প্রভাব ফেলে ফলে আমাদের দৈনন্দিন জীবন এর রুটিন গুলো এলোমেলো হয়ে যায়।
অতিরিক্ত ভিডিও গেম খেলার কারনে খুব সাময়িক সময়ের জন্য হলেও একজন মানুষের মাঝে নেতিবাচক আচরণ দেখা দিতে পারে।
যার ফলে আমরা সন্ত্রাসবাদ বা সন্ত্রাসি কর্মকান্ড লিপ্ত হতে পারি।
তাই আমাদের এই বিষয় নিয়ে নিজে সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং আমাদের খেয়াল আমাদের রাখতে হবে।

গেম খেললে কি আমরা সন্ত্রাসবাদ হয়ে উঠবো?
একজন গেম খেলে অপরাধীর সন্ত্রাসবাদী হয়ে উঠবে এমনটার প্রমান পাওয়া যাইনি।
প্রায় দুই যুগ ধরে এ নিয়ে গবেষণা চলছে।
আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন ২০১৫ সালে গবেষণার প্রতিবেদন প্রাকাশ করে তারা উল্লেখ করেন যে,গোলাগুলি ও বন্দুকযুদ্ধ আছে এমন ভিডিও গেমের পেছনে অনেক সময় দিলে তা একজন মানুষের স্বাভাবিক আচরণে ব্যাপক পরিবর্তন আনে।

আক্রমণাত্মক আচরণ, সহানুভূতি ও সহনশীলতার অভাব, অসামাজিকতা ইত্যাদি নেতিবাচক দিক অতিরিক্ত গেম খেলার ফলে হতে পারে।
তবে বহু গবেষক এ প্রতিবেদন নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন।
অনেকেই অভিযোগ করেছেন যে এই গবেষণায় প্রচুর ভুল তথ্য রয়েছে এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ দিক ভালোভাবে পর্যালোচনা না করেই ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
কিন্তু এই দুই বিষয় নিয়ে মতভেদ রয়েছে।

এ নিয়ে পরবর্তীতে ২০১৮ সালে জার্মানে গবেষনা করা হয়
এই গবেষণায় ৭৭ জন অংশ হয় ।
সবাইকে ৩ টি দলে ভাগ করেন।
প্রথম দলকে প্রতিদিন অন্তত দুই ঘণ্টা গ্র্যান্ড থেফট অটো ফাইভ গেমটি খেলতে দেওয়া হয়।
দ্বিতীয় একটি দলকে সিমস নামের একটি অতি সাধারণ ও কোনো গোলাগুলি নেই এমন গেম খেলতে দেওয়া হয়।
তৃতীয় দলকে কোনো গেমই দেওয়া হয় না।
পরে তাদের আচার আচরন, হিংস্রতার মাত্রা, উগ্র স্বভাব, উদ্বিগ্নতা ইত্যাদি পরিমাপ করেন।
কিন্তু পরবর্তী তাদের তিন দলে কারো মধ্যে তেমন উল্লেখযোগ্য কোন পরিবর্তন দেখা যাইনি।
টানা অনেকক্ষণ ধরে গেম খেললে হয়তো একজনের মাঝে একটু উগ্র আচরণ লক্ষ্য করা যায়।
কিন্তু সে গেম খেলে বাইরে গিয়ে কোনো অপরাধ করে বসবে এটা ভাবা ভুল।

তবে যে বিষয়টি একেবারে এড়ানো উচিত নয়
ভিডিও গেমের যে কোনো নেতিবাচক প্রভাব হয়না তা কিন্তু নয়।
বর্তমান অনেক গেম বাজারে আছে বিষেষ করে অনলাইন গেম গুলো নিয়ে খুব মাতামাতি।
এই অনলাইন গেমগুলোর কোন শেষ নেই আর অনলাইন এ একে অন্যের সাথে গেম খেলার সুযোগ রয়েছে যার ফলে অধিক বিনোদন এর সৃষ্টি হয় আর আপনি এই গেম গুলোতে খুব সহজে আসক্তি চলে আসে।

বর্তমান এ কিছু ব্যাটেল রয়াল গেম, পাবজি, ফোর্টনাইট, ফ্রিফাইয়ার, ইত্যাদি নিয়ে এতটাই মাতামাতি শুরু হয়েছে গেছে যে ইন্ডিয়া সহো বিভিন্ন দেশের সরকার এই গেমগুলো তাদের দেশে নিষিদ্ধ ঘোষণা করছে।

এই গেম গুলো ছাত্র ছাত্রী দের অনেক সময় অপচয় হয়ে যায়। যেটি কিনা তাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার এর দিকে ঠেলে দিচ্ছে।

USA ডার্থমুথ কলেজ আরো মোট ২৪টি গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করে,
যেই গবেষণা প্রায় ১৭,০০০ কিশোর এর ওপর করা হয়ে ছিল।
তদের মতে ভিডিও গেম কমবয়সী দের মাঝে আক্রমণাত্মক আচরণের সৃষ্টি করছে।
ভিডিও গেমস এর মাধ্যমে তারা অসামাজিক, কারো সাথে না মিসতে চাওয়া। ইত্যাদি লক্ষন দেখা দেয়।

ভিডিও গেম ও সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড এর কিছু নমুনা।
আপনারা হয়তো ভাবতে পারেন ভিডিও গেম খেলে আবার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড সাথে কিভাবে সম্পর্কযুক্ত হয়? কিন্তু এর কিছু প্রমাণ রয়েছে যার ফলে বিভিন্ন দেশের সরকারি ব্যক্তিত্ব নানা সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ডের জন্যে ভিডিও গেমকে সরাসরি দায়ী করেছেন।

কিছুদিন আগেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিভিন্ন গণহত্যার কারণ হিসেবে ভিডিও গেমস কে দায়ী করে ঐ গেম প্রস্তুতকারী কোম্পানিকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছিলেন ।
তিনি ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তি এ ব্যাপারে একমত হয়।

একজন তরুণকে গনহত্যা মতো ভয়ংকর কাযে উস্কে দেওয়ার পেছনে ভিডিও গেমগুলোর যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
এছাড়াও গণহত্যার সাথে জড়িত অনেক ব্যক্তি নিজেরাই শিকার করেছেন যে তারা ভিডিও গেম খেলে এমনটা করেছেন।
২০১১ সালে ‘আন্দ্রেস ব্রিভিক” নামের ব্যক্তি নরওয়েতে একাই একটি বিরাট গণহত্যা পরিচালনা করেন।

তিনি সেখানে বোমা বিস্ফোরণ ও বন্দুক ব্যবহার করে তিনি একাই মোট ৭৭ জন মানুষ হত্যা করেন এবং অনেক মানুষ কে আহত করেন । এই ব্যক্তি নিজের শিকার করেন যে সে প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে তিনি
‘কল অফ ডিউটি: মডার্ন ওয়ারফেয়ার ২’
নামক একটি FPS গেমের কথা বলেছিলেন।
গেমটি আমি নিজেও খেলেছি।

গেমটিতে একটা মিষন থাকে যেখানে আমাকে একটা শপিং মলে গনহত্যা করতে পরিচালনা করতে হয়।

ঐ মিষন এ আমার সাথে একটকা টিম থাকে আর আমার টিমের সবাই অনবরত গুলি চালাতে থাকে শপিং মলে থাকা মানুষ এর ওপর।

এই পুরো মিষন টা মানুষ হত্যা করে শেষ করতে হয় হয় এবং মিসন শেষে আমাকেও মেরে ফেলা হয় গেমের ভিতরে।

শুধু এই একটি ঘটনাই না কিছুদিন আগেই USA তে টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের এল
পাসো শহরে একটি গণহত্যার ঘটনা পরিচালনা হয় যেটি নিয়ে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছিলো।

এক ব্যাক্তি পুরো স্টোরে মোট ২২ জনকে হত্যা এবং ২৪ জনকে আহত করে।
তার বয়স ছিলো ২১ তার নাম প্যাট্রিক উড ক্রুসিয়াস।

সেও তার জবানবন্দিতে কল অফ ডিউটি গেমটির কথা উল্লেখ করেন।

কল অফ ডিউটি হচ্ছে একটি FPS গেম PC গেম।

বর্তমান এর ব্যাটেল রয়েল ভার্সন মোবাইল এর জন্য বের হয়েছে কল “অফ ডিউটি মোবাইল” যেটি কিনা বর্তমান এ পাবজির সাথে কম্পেয়ার করছে।

তবে এর PC গেমারদের মাঝে জনপ্রিয় এই গেমটির প্রতি বছরই একটি করে নতুন পাট বের হয়।

গেমটিতে অনেক মিষন থাকে যা সত্যিকার মিলিটারি প্রশিক্ষণ, যুদ্ধ কৌশল ইত্যাদি এই গেমে অনেক নিখুঁতভাবে প্রয়োগ করা হয়।

এই গেমে রয়েছে সকল প্রকার বন্দুক অস্ত্র সম্পর্কে সম্পূর্ন তথ্য।
এই গেম খেলার মাধ্যমে কোনো প্রকার মিলিটারি প্রশিক্ষণ ছাড়াই একজন গেমার জানতে পারেন অ্যাসল্ট রাইফেল, সাবমেশিন গান, বিভিন্ন পিস্তলের ম্যাগাজিনে কত সংখ্যক গুলি থাকে। বন্দুক এ গুলি রিলোড করা।

কোন বন্দুকের বিশেষত্ব কী, সে সম্পর্কেও এই ধরনের গেম থেকে ভালো ধারণা পাওয়া যায়।
আর গেম এ রয়েছে উন্নত মানের গ্রাফিক্স যা হুবহু বাস্তব রুপ দেয়।

যার ফলে এই গেম গুলো থেকে একজন সহজে সন্ত্রাসী হয়ে উঠতে পারে এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রশিক্ষণ নিয়ে এর অপব্যবহার করতে পারে।

সর্ব শেষ কথায় আমরা বলতে পারি ভিডিও গেম এর প্রতি আসক্তির কারনে আমরা উগ্রপন্থী হয়ে উঠছি।

তাই আমাদের এখন থেকেই সচেতন হতে হবে গেম খেলা কমিয়ে সেটি আমাদের নিয়ম করে খেলতে হবে।

মনে রাখবেন বিষ ও যদি পরিমাণ মতন খান তাহলে আপনার কিছু হবেনা।

আমি আপনাদের পরবর্তী পোষ্টে গেমি এর আসক্তি থেকে মুক্তির কিছু বিষয়ে আলোচনা করবো
আজকে আর সম্ভব না এমনিতে পোষ্ট অনেক বড়ো হয়ে গেছে।

আজকে এই পযন্ত পরের পর্বে আবার হাজির হচ্ছি।
আর হ্যা আমার পোস্ট টি যদি একটুও ভালো লেগে থাকে প্লিজ আমাকে একটু সাপোর্ট দিবেন আমার একটা ফেসবুক পেজ আছে প্লিজ লাইক করবেন আর ইউটিউব চ্যানেল টা সাবসক্রাইবার করবেন।

Facebook page

Facebook page Like plz

YouTube Channel

Youtube channel

ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।

The post অতিরিক্ত গেম খেলে কি আমরা সন্ত্রাসবাদ মনোভাব গেড়ে তুলছি? তৃতীয় পর্ব। appeared first on Trickbd.com.

[New Method] যেভাবে Canva Edu Subscription নিবেন Lifetime এর জন্য

Posted:

Howdy Everyone,
Canva Edu নিয়ে অনেকেই জানি আমরি। এবং Trickbd তে এই বিষয়ে অনেক postও রয়েছে।

নিয়ে নিন ফ্রিতেই Canva Premium For Education , Edu Mail ছারা Lifetime এর জন্য .

Canva edu নিয়ে আগের post এ যে process দেখানো হয়েছিলো, সেগুলোতে এখন academic verification খুজে। তাই এই academic verification ছাড়াই কীভাবে Canva Edu খুলবেন তা Instruction এ দেখানো হলো:-

Instruction

০১. প্রথমে এই Link (https://tempmail.dev/en)এ visit করে .edu type mail generate করে নিন

 

০২. তারপর Canva education page visit করুন

 

০৩. sign up করুন, ঐ Temp Edu mail দিয়ে

 

০৪. Simply verify করে নিন

 

০৫. Enjoy Canva Edu for Lifetime

 

Tutorial

 

Conclusion

এই process এ account create করলে কোন academic verification করা লাগে না। আর এইটা Canva edu Not Canva Pro 😅

 

Bye✌
Keep In Touch With Me Through
✉Telegram 📺Youtube

The post [New Method] যেভাবে Canva Edu Subscription নিবেন Lifetime এর জন্য appeared first on Trickbd.com.

চলে এলো কোডক্যানিয়ন, থিমফরেস্ট এর বিকল্প ওয়েবসাইট । (এখন ইনকাম হবে আরো বেশি )

Posted:

হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সকলে ? আশা করছি ভালোই আছেন । আজকের পোস্টের টাইটেল এবং থাম্বনেইল দেখে হয়তো বুঝেই গেছেন আজকে কি নিয়ে আলোচনা করব । আজকে আমি আপনাদের কে কোডক্যানিয়ন এবং থিমফরেস্ট এর মতো একটি ওয়েবসাইট দেখাবো যেখানে আপনার তৈরী বা আপনার কাছে থাকা ওয়েবসাইটের থীম, প্লাগিন, স্ক্রিপ্ট সহ আরো অনলাইনের নানান জিনিসপত্র খুব সহজেই বিক্রি করতে পারবেন ।

বাইয়েল ( Baiyel.Com) কি ?

বাইয়েল ( Baiyel.Com ) হচ্ছে কোডক্যানিয়ন এবং থিমফরেস্ট এর মতো একটি ডিজিটাল পণ্য কেনা-বেচার মার্কেটপ্লেস । যেখান থেকে যে কেউ সহজেই তার কাছে থাকা থীম, প্লাগিন, স্ক্রিপ্ট সহ আরো অনলাইনের নানান জিনিসপত্র বিক্রি করতে পারবে , এবং যে কেউ এই ওয়েবসাইট থেকে এসব জিনিসপ্ত্র কিনে নিতে পারবে । বাইয়েল এ পণ্য বিক্রি করে নির্দৃষ্ট প্রয়োজনীয়তা , লক্ষ্য পূরণ করতে পারলে আপনি ধীরে ধীরে উপর লেভেল এ উঠতে থাকবেন । এবং প্রত্যেকটা লেভেল এ নানান ধরণের অতিরিক্ত সুবিধা তো আছেই ।

আমার আজকের এই পোস্টা শুধু মাত্র সেলারদের জন্য । আজকে আমি শেক্ষাবো “কিভাবে বাইয়েল ( Baiyel.Com ) এ একাউন্ট তৈরী করে আপনার কাছে থাকা একটি ডিজিটাল পণ্য সাবমিট করবেন ?” আশা করছি আমি সুন্দর ভাবে আপনাদেরকে বোঝাতে পারবো ।

প্রথমেই বলে নিচ্ছি আপনি যখন বাইয়েল এ একটি পণ্য বিক্রির জন্য সাবমিট করবেন তখন সেটি রিভিউ করা হবা । এবং সবকিছু ঠিক থাকলে খুব শিগ্রয় সেটি অনুমোদন পেয়ে যাবে । তাই আপনার কাছে ভালো কোনো ডিজিটাল আইটেম না থাকলে অযথা  সাবমিট করেবেন না ।

 

আজকের টিউটোরিয়ালঃ

প্রথমেই বলে দিয়েছি আজকে আমি আপনাদের কে কোডক্যানিয়ন এবং থিমফরেস্ট এর মতো একটি ওয়েবসাইট দেখাবো যেখানে আপনার তৈরী বা আপনার কাছে থাকা ওয়েবসাইটের থীম, প্লাগিন, স্ক্রিপ্ট সহ আরো অনলাইনের নানান জিনিসপত্র খুব সহজেই বিক্রি করতে পারবেন । তাহলে চলুন আর লেখা বাড়াবো না সরাসরি দেখে নেওয়া যাব কিভাবে কি ???

 

 নোটঃ প্রত্যেকটা ছবির নিচে সেই ছবির ক্যাপশন বা ছবিটা দ্বারা কি বোঝানো হয়েছে তা লিখে দেওয়া হয়েছে ।

প্রথমে আপনার ফোন কিংবা কম্পিউটার যেকোনো একটি ডিভাইসের একটি ব্রাউজারে প্রবেশ করুন তারপর নিচের লিংকে ক্লিক করুন  ।

 

 

এবার “Signup” বাটনে ক্লিক করুন

 

 

তারপর রেজিস্ট্রেশন ইনফো দিয়ে সাইনাপ করুন ।

 

 

সাইনাপ সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনার মেইল চেক করুন সেখানে একটি মেইল যাবে এবং সেই মেইলে থাকা কোডটি কপি করুন আর বাইয়েল এর ট্যাবে ফিরে যান ।

 

 

এবার কপি করে রাখা কোডটি বক্সে দিন । তারপর  সাবমিট এ ক্লিক করুন । ব্যাস একাউন্ট তৈরীর প্রসেস কমপ্লিট এইবার আমরা একটি প্রোডাক্ট বিক্রির জন্য এই ওয়েবসাইটে যুক্ত করব ।

 

 

 

এরজন্য  Your Products এ ক্লিক করুন ।

 

 

তারপর  Add New এ ক্লিক করুন ।

 

 

এবার আপনার বিক্রিক্রিত জিনিসটার ইনফরমেশন সঠিক ভাবে দিন । ( Upload File ) এখানে আপনার মেইন যেই ফাইলটি সেল করতে চান সেটি দিন অবশ্যয় জিপ আকারে আপলোড করতে হবে । তারপর সাবমিট করুন ।

 

 

এরপর আপনার দেওয়া ফাইল্টি চেক করা হবে সবকিছু ঠিক থাকলে খুব শিগ্রয় এটি বাইয়েল ( Baiyel.Com ) এ পাবলিশ হবে ।

 

ধন্যবাদ সম্পূর্ণ পোস্টা মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য । বাইয়েল এ আপনি যেই জিনিস গুলো বিক্রি করবেন সেগুলোর টাকা আপনার একাউন্টে জমা হয়ে যাবে ২০% কমিশন রেখে । তাছাড়া যেকোনো সমস্যায় বাইয়েল এর সাপোর্ট টিম সব সময় সেলার এবং বায়ারের পাশে থাকে । এবং আপনি চাইলে বাইয়েল থেকে যেকোনো পণ্য সহজেই কিনতে পারেন এখানে বিকাশ পেমেন্ট ও এক্সেপ্ট করা হয় ।

The post চলে এলো কোডক্যানিয়ন, থিমফরেস্ট এর বিকল্প ওয়েবসাইট । (এখন ইনকাম হবে আরো বেশি ) appeared first on Trickbd.com.

ডাউনলোড করে নিন মোশারফ করিমের সদ্য রিলিজ হওয়া ওয়েব ফিল্ম “The Broker”

Posted:

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি।

সদ্য মুক্তি পেল মোশারফ করিম অভিনীত নতুন জি-ফাইভ এর নতুন ওয়েব ফিল্ম “দ্যা ব্রোকার”। আজকে আমি এই ওয়েব ফিল্মের হালকা রিভিউ ও ডাউনলোড লিংক নিয়ে এসেছি। তো চলুন শুরু করা যাক,

Web Film: The Broker (2021)

 

***হালকা স্পয়লার***

সাপের মতো খোসা পাল্টে নিজের অভিনয়ের খেলা দেখিয়ে যাচ্ছেন গুণী এই মানুষটা। শুধুমাত্র ভাঁড়ামি অভিনয় করতে পারেন, এ কথা আর বলার জো নেই তাঁর ক্ষেত্রে। আমার মনে আছে, একবার সরোবরে এক লেখক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ভাইয়ের সাথে এনাকে নিয়ে কথা বলছিলাম। সেই ভাই ও বলেছিলেন যে এই লোকের ট্যালেন্ট আছে, কিন্তু সেটা কাজে লাগাচ্ছেন না। অবশেষে মোশাররফ করিম নিজের অভিনয় প্রতিভা দেখানো শুরু করেছেন। খুবই ছোট একটা ওয়েব ফিল্ম, ইমোশনালি অ্যাটাচিং কাহিনী হলেও তেমন আহামরি না। কিন্তু আপনি মজে যাবেন লোকটার অভিনয়ের খেলায়। বিশেষ করে কবরের সামনে কান্নারত অবস্থায় ভেঙ্গে পড়ার অভিনয়টা অপূর্ব। মহানগরের অনেক প্রশংসা শুনলেও দেখা হয় নি এখনো। অতি দ্রুত সেটা দেখতে হবে যা মনে হচ্ছে।

কিংবদন্তি অভিনেতা মোশাররফ করিম। নাটক ও সিনেমা দিয়ে দুই বাংলার দর্শকের হৃদয়ে মজবুত আসন গড়ে তুলেছেন তিনি। তার সাবলীল অভিনয় অনায়াসে মুগ্ধতা ছড়ায় সব সময় সবার কাছে। কখনো হাসায়, কখনো বেদনা জাগায় অন্তরে। চরিত্রের প্রয়োজনে নিজেকে ভাঙতে পছন্দ করেন যে কোনও অভিনেতা। তবে এই পছন্দটাই মোশাররফ করিমকে বেশি খ্যাতিমান করেছে।

অভিনয় করেছেন জনপ্রিয় কিংবদন্তি অভিনেতা মোশাররফ করিম, নাজিয়া হক অর্ষা, শহীদুল্লাহ সবুজ, মীর রাব্বি, সাথি মাহমুদ, জুলফিকার চঞ্চল, হারুনুর রশীদ, অতিথি ইসরাত, মুনমুন বিশ্বাস, পায়েল, সাদিকা মালিহা শখ, পলাশ খান সহ আরো অনেকে।

মুনতাহা বৃত্তা রচিত ও আবু হায়াত মাহমুদ পরিচালিত “The Broker” গল্পে জামিল তার জীবন সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু হলে হবে কি, দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়বার নয়। আজ এটা তো কাল ওটা, জীবিকা নির্বাহের জন্য বিভিন্ন কাজ তাকে করতে হয়। কোন কিছুতেই সফলতা না পেয়ে হীনমন্যতা ক্রমশ তাকে গ্রাস করতে থাকে। কিছু করতে না পেরে জমি বাড়ীর দালালী থেকে শুরু করে ছোট খাটো সব ধরণের দালালী তিনি করতে থাকেন। যদিও তিনি নিজেকে দালাল না বলে ব্রোকার বলতেই স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন।

জামালের একমাত্র কন্যা সন্তান অসুস্থ সে মৃত্যুর সাথে লড়াই করছে। অনেক টাকার প্রয়োজন। ঠিক সেই সময় অনৈতিক কাজের বিনিময় বেশ কিছু টাকা রোজগারের একটা বড় সুযোগ আসে। কী করবেন জামিল? নৈতিকতা না সন্তান কোনটা বেছে নেবেন ?

“The Broker” ওয়েব ফিকশনে নাজিয়া হক অর্ষা যিনি জামিলের স্ত্রীর চরিত্রে একদম বাস্তব সম্মত অভিনয় করেছেন। শহীদুল্লাহ সবুজ, মীর রাব্বি সহ প্রত্যেকেই যে যার জায়গায় সেরাটাই দিয়েছেন। দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা লেজেন্ড মোশাররফ করিম কিন্তু যে কোন চরিত্রকে সহজেই ধারণ করতে পারেন। এর বহু স্বাক্ষর তিনি রেখেছেন। আমার মতে অভিনয়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মোশাররফ করিম কে যে পাত্রে রাখা হয় তিনি সেই পাত্রের আকারই ধারণ করেন এবং এই জামিল চরিত্র তাতে সংযোজন হল।

অসংখ্য ধন্যবাদ পরিচালক আবু হায়াত মাহমুদকে অসাধারণ শিক্ষনীয় একটা ওয়েব ফিল্ম আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য। এছাড়াও গল্প, সংলাপ, কালার গ্রেডিং, সিনেমাটোগ্রাফি, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক সব মিলিয়ে ওয়েব ফিল্মটি দেখে আমি মুগ্ধ।

এই ওয়েব ফিল্মে সকলের অভিনয় ভালো লেগেছে। বিশেষ করে যার কথা না বললেই নয় তিনি হচ্ছেন কিংবদন্তি অভিনেতা গুরু মোশাররফ করিম। তার অভিনয় নিয়ে যা-ই বলব তা-ই কম হয়ে যাবে। সব ধরনের চরিত্রের সাথে তিনি একদম পানির মতো মিশে যান। এই ওয়েব ফিল্মেও তার ব্যতিক্রম নয়।

এছাড়াও গল্প, সংলাপ, কালার গ্রেডিং, সিনেমাটোগ্রাফি, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক সব মিলিয়ে অসাধারণ লেগেছে পুরো ওয়েব ফিল্মটি। অসংখ্য ধন্যবাদ নির্মাতা আবু হায়াত মাহমুদকে এরকম শিক্ষনীয় একটা ওয়েব ফিল্ম আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।

গল্পের শুরু হয় জামিল নামের একজনের কবর খোঁড়ার মাধ্যমে।সময়ের সাথে তাল মেলাতে না পেরে তার ব্যান্ড পার্টি ও সিডির ব্যবসা যখন চলেনা।সেই হতাশার মাঝে তার কাছে একটা বাড়ি বিক্রি করে দেয়ার অফার আসে।বিক্রি করে দিতে পারলে ৫% কমিশন দেয়া হবে।এরপর তার ভাগ্যের চাকা খুলে যায়।১২ বছর পর সেই হতাশাগ্রস্ত জামিল আজ কড়া পারফিউম মেখে ঘোরে।

শিক্ষণীয় এক ওয়েবফিল্ম এটি। সুন্দর ও গোছানো মেকিং। জামিল চরিত্রে মোশাররফ করিমের অভিনয় আর এক্সপ্রেশন ফিল্মটিকে প্রাণবন্ত করেছে। এই অভিনেতা যে কোন চরিত্রে এতো সুন্দরভাবে খাপ খাওয়াতে পারেন।মানে অসাধারণ পারফরমেন্স। মহানগরে তার অভিনয় সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছিলো।সেইসাথে কড়া সব সংলাপ তো দিয়েই থাকেন। নাজিয়া অর্ষাও ভালো অভিনয় করেছেন।ফিন্লটির সিনেমাটোগ্রাফি, কালাগ্রেডিং,এডিটিং প্রশংসনীয়। বিজিএম ও ভালো লেগেছে।পয়তাল্লিশ মিনিটের এই ফিল্মটি দেখার সময় একঘেয়েমি লাগবেনা এটা বলতে পারি।

গল্পটি মূলত একজন ব্রোকারের জীবনের। এই গল্পে ব্রোকার এর চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম (জামিল)। আর জামিলের স্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাজিয়া হক অর্ষা। জামিলের ছোট্ট ছিমছাম একটা সংসার। জামিল সবসময় নিজেকে নিয়ে হীনমন্যতায় ভোগে। অনেক কিছুই করার চেষ্টা করে জামিল কিন্তু কিছুতেই সুবিধা করতে পারেন না তিনি। সকল কাজেই তিনি ব্যর্থ। শেষ পর্যন্ত জামিল আর তার এক ছোট ভাই ফ্ল্যাট ভাড়া, বিক্রিসহ এ ধরনের নানা দালালির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। কিন্তু জামিল নিজেকে দালান বলতে নারাজ, তিনি ব্রোকার বলতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। এমন সময় হঠাৎ জামিলের মেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে জানতে পারেন তার মেয়ের হার্টে ব্লক ধরা পড়েছে। এমন অবস্থায় নৈতিক সংকট এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের পরিনতি জামিলের জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়।

কিছু মানুষ আছে যেইটাই ধরে ওইটাই সোনা হয়ে ফলে। লোহা ধরলে সোনা হয়ে যায় লোহা। আর আমি যাই ধরি সব কয়লা হয়ে যায়, ছাই হয়ে যায়। জামিল তার বউকে এসব কষ্টের কথায় বলছেন।

দ্য ব্রোকার' ওয়েব ফিশকশনে দেখা যাবে, জামিলের (মোশাররফ করিম) ছিমছাম একটি সংসার। জামিল সব সময় নিজেকে নিয়ে হীনমন্যতায় ভোগে। অনেক কিছুই করার চেষ্টা করে সে জীবনে, কিন্তু কোনও কিছুই তার হয় না। সিডির দোকান, ব্যান্ড পার্টি, পেপার বিক্রি; কি না করেনি জীবনে। শেষ পর্যন্ত জামিল আর তার এক ছোট ভাই ফ্ল্যাট ভাড়া, বিক্রিসহ এ ধরনের নানা দালালির সাথে জড়িয়ে পড়ে।

সে নিজেকে ব্রোকার বলতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। একটু করে ভাগ্য পরিবর্তন হতে থাকে, সংসারে আসে এক কন্যা সন্তান। বিধি বাম, তাদের একমাত্র কন্যা শারীরিক ভাবে অসুস্থ। তার পরেও এই নিয়ে চলে যাচ্ছিল; নতুন এক ভাড়াটিয়াকে নতুন বাসায় উঠিয়ে মোটা অঙ্কের বোনাস পেয়ে যখন খুশি, তখনই খবর আসে তার সন্তান হার্টের একটা সমস্যায় ভুগছে, অপারেশনে দরকার অনেক টাকা। এমন একটা বিপদে, একটা অনৈতিক কাজে অফার আসে অর্থের। জামিল এখন নিজের মুখোমুখি। সন্তান না কি নৈতিকতা বিসর্জন, কোন পথে যাবে জামিল? এসব জানতে দেখতে হবে জি ফাইভে একদম ফ্রি আবু হায়াত মাহমুদ এর “দ্য ব্রোকার”।


Trailer

 

Screenshots


Download Links

480p (103 MB): 

Direct Download Link

Download Link 1

Download Link 2

720p (282 MB):

Direct Download Link

Download Link 1

Download Link 2

1080p:

Direct Download Link

Download Link


ডাউনলোড করার জন্য যেসব লিংকে গুগল একাউন্টে লগিন করার প্রয়োজন পড়ে সেক্ষেত্রে গুগল একাউন্টে লগিন করে নিবেন। এরপর গুগল ড্রাইভে ফাইলটি নিয়ে সেখান থেকে ডাউনলোড করে নিবেন। কোনো ডাউনলোড লিংকে ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করার পর অন্য কোনো লিংক বা পেইজে নিয়ে গেলে আবার ব্যাক করে আগের পেইজে এসে অর্থাৎ ডাউনলোড পেইজে এসে পুনরায় ডাউনলোড এ ক্লিক  করবেন।  আর যাদের গুগল একাউন্টে লগিন করলে ড্রাইভ হ্যাক হওয়ার ভয় আছে তারা  এই লিংকে ক্লিক করে পোস্টটি পড়ে নিবেন। অথবা যে গুগল একাউন্ট আপনি ইউজ করেন না বা আপনার কাছে তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয় সেই একাউন্টে লগিন করে নিবেন। আশা করছি ভয় কেটে যাবে। আমি ইউজারদের কথা বিবেচনা করেই লিংক দিয়ে থাকি। কাজেই কোনো হ্যাকিং লিংক প্রোভাইড করার প্রশ্নই আসে না।

[Links Credit: mlsbd]

আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

 

The post ডাউনলোড করে নিন মোশারফ করিমের সদ্য রিলিজ হওয়া ওয়েব ফিল্ম “The Broker” appeared first on Trickbd.com.

Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]

Posted:

গতপর্বে মত আজকেও চলে এলাম নতুন কিছু Envato Elements নিয়ে । আশা করি আগের গুলোর মত আজকের ফাইলস গুলোও ভালো লাগবে । তাহলে কথা না বাড়িয়ে ডাউনলোড করা শুরু করা যাক।

গতপর্ব গুলো দেখতে চাইলে নিচের লিংক থেকে দেখুনঃ

Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৩]

Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৪]

1. HUD Titles Package

Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
  • File Types: AI, EPS
  • Color Space: RGB
  • Orientation: Landscape
  • Additions: Vector

2. ICO Business Plan PowerPoint Template

Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]

Main features

  • +40 unique slides.
  • 36 character position.
  • 30 business concepts with an amazing flat vector.
  • 16:9 aspect ratio (HD screen).
  • Based on the master layout.
  • 10 premade color
  • light and dark background
  • all elements are fully editable.
  • easy drag and drop image.
  • free fonts file used.
  • fast and free support.
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]

3. Imeno : CryptoCurrency Business Powerpoint

Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]

Technical Specification

  • 100 presentation slides in total.
  • 50 unique and editable presentation slides design.
  • 2 options of color themes variation.
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
  • 16:9 HD widescreen slide format (1920 x 1080 pixels).
  • Image placeholder with slide master.
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
  • No need Adobe Photoshop or any other image editor.
  • Fully editable text.
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
  • Icons variations are included.
  • RGB color mode.
  • Drag and drop images to screen mockups.

4. Kajura Creative Business KeynoteTemplate

Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]

FEATURES

  • Total Slides: 36 Slides
  • All graphics are resizable and editable
  • Used and recommended free web fonts
  • Based on Master Slides
  • 16:9 Wide Screen Ratio
  • Picture Placeholder
  • Just Drag and Drop!
  • Easily Editable!
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]

FILES INCLUDED

  • Keynote .Key file
  • Documentation File
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]

5. Mafia Team – Mascot & Esport Logo

Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]

Main File Included

  • Ai – logo files (Vector-Fully Text Editable)
  • Ai – CS4 (Vector-Fully Text Editable)
  • Eps – logo files
  • Eps – 10EPS (Vector – Openable with many vectors based graphic programs such as Illustrator, CorelDraw)
  • Font Info – "Readme First.txt"
  • Preview – PNG File

Additional information.

  • Applications Supported: Adobe Illustrator
  • File Types: AI, EPS, PNG
  • Color Space: RGB
  • Orientation: Portrait
  • Dimensions: 1000(w) × 1000(h) px
  • Additions:
    • Documentation Included
    • Vector
    • Layered

6. Nukeo : CryptoCurrency Keynote

Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]

Technical Specification

  • 60 presentation slides in total.
  • 30 unique and editable presentation slides design.
  • 2 options of color themes variation.
  • 16:9 HD widescreen slide format (1920 x 1080 pixels).
  • Image placeholder with slide master.
  • No need for Adobe Photoshop or any other image editor.
  • Fully editable text.
  • Icons variations are included.
  • RGB color mode.
  • Drag and drop images to screen mockups.
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]

Additional Note

  • Photos in the preview are not included.
  • Vector Shape Illustrations are included.
  • Fonts used are not included, they could be downloaded from the links on the Documentation File.
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]

7. Oilvare Font Family

Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
  • Classification: Sans-Serif
  • Spacing: Normal
  • Optimum Size: Large (Display / Poster)
  • Additions: Web Font

8. Scream Squad – Mascot & Esport Logo

Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]
Scream Squad – Mascot & Esport Logo

Main File Included

  • Ai – logo files (Vector-Fully Text Editable)
  • Ai – CS4 (Vector-Fully Text Editable)
  • Eps – logo files
  • Eps – 10EPS (Vector – Openable with many vector based graphic programs such as Illustrator, CorelDraw)
  • Font Info – "Readme First.txt"
  • Preview – PNG File

Additional Information

  • Applications Supported: Adobe Illustrator
  • File Types: AI, EPS, PNG
  • Color Space: RGB
  • Orientation: Landscape
  • Dimensions: 1000(w) × 1000(h) px
  • Additions: Documentation Included
    • Vector
    • Layered

9. Seo optimization – colorful isometric illustration

Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]

ZIP includes:

  • editable EPS10 vector file format
  • high quality JPG.

Additional Information

  • Applications Supported: Adobe Illustrator
  • File Types: EPS, JPG
  • Additions: Vector

10. Space Starscape Backgrounds 2

Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫]

You will receive 5 different backgrounds ( JPG's with 6000×4000 res, 300 dpi., RGB )

Good for using at:

  • Web ( site wallpapers, desktop, iPhone, iPad, Facebook covers, Twitter backgrounds, youtube backgrounds, myspace, banners, apps, presentations, logo's backdrops)
  • Print templates ( flyers, greeting cards, posters, collages, textures, clipart, invitations, covers)

Additional Information

  • Applications Supported: Adobe Photoshop, Adobe Illustrator, Figma, Sketch, Affinity Designer
  • File Types: JPG
  • Dimensions: 6000(w) × 4000(h) px

আপনার যদি কোনো ফাইল বা কোনো এলিমেন্টস দরকার হয় তাহলে কমেন্ট করতে পারেন । আমার কাছে যদি স্টক থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবো । ধন্যবাদ সবাইকে ।

আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি । দেখা হবে আগামী কোনো আর্টিকেলে । সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন আল্লাহ্‌ হাফেজ।

লেখাঃ MH Mamun

The post Envato Elements থেকে ডাউনলোড করে নিন প্রিমিয়াম কিছু ফাইলস [পর্ব ৫] appeared first on Trickbd.com.

অষ্টম শ্রেণির এর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন .txt আকারে —(17 th Week) [Java User Must See]

Posted:

আস্সালামুআলাইকুম। আশা করি সবাই আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমতে ভালো আছেন। আপনাদের দোয়ায় আমিও ভালো আছি।
.
আজকে আমি একটা নতুন এবং হেল্পফুল পোষ্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি।
.
আশা করি সবার উপকারে আসবে। সবাই ধৈর্য ধরে সবাই পোষ্ট টা পরবেন আর কিছু না বুজলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করেন। তো শুরু করা যাক।
.
অনেকেই হয়ত টাইটেল দেখে বুঝে গেছেন কি নিয়া আলোচনা করব।
.

আজকে হাজির হয়ে গেলাম অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান নিয়ে। আপনারারা জানেন যে আবার অ্যাসাইনমেন্ট টাস্ক চালু হয়েছে ৬ষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির।
.
তো এই পোষ্টে আপনি অষ্টম শ্রেণির এর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ১৭ তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ডাউনলোড করতে পারবেন।
.

Answer Of 1 Subject Of 8

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান
নিয়ে নিন।
নিচে অ্যাসাইনমেন্ট এর
সমাধানের .txt ফাইল
দেয়া হলো..
.

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এর ১৭ তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট এর সমধান
.
Download

বিঃ দ্রঃ- .txt ফাইলটি আমি মুলত জাভা ইউজার দের জন্য তৈরি করছি। আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড দিয়ে এই ফাইলটি দেখতে চান তবে কিছুই দেখতে পারবেন না যদি না আপনি প্লে স্টোর থেকে টেক্সট রিডার ডাউনলোড করেন।

এন্ড্রয়েড ইউসার হলে প্লে স্টোর এ সার্চ করুন text reader তারপর অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিন এবং ট্রেক্সট গুলো পড়ুন। আবার কিছু এন্ড্রয়েডে টেক্সট সাপোর্ট করে যেমন আমার ফোনে করে।

.
তো ভালো থাকুন সুস্থ্য থাকুন ট্রিক বিডির সাথে থাকুন ট্রিক বিডি নিয়ম কানুন মেনে চলুন আর ট্রিক বিডি কে আরো উন্নত করতে বেশি বেশি উন্নত পোষ্ট করুন!
.

Trickbd new update

ট্রিকবিডি তে নতুন আপডেট এসেছে তাই এই পোস্ট গুলো নন প্রফিট হিসাবে ধরা হয়েছে। তবে আমি আপনাদের কে অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান গুলো দিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ। আর আমি জাভা ইউজার দের জন্য এই অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান গুলো দিয়ে থাকি। আমি জানি জাভা ইউজার দের জন্য কত কষ্ট এই সমাধান গুলো বের করতে। তাই অনেক দিন থেকে অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান দিয়ে থাকি। আর ভবিষ্যতে ও দিয়ে থাকবো ইনশাআল্লাহ।

আরো পড়ুন

Banglalink সিমে ১ জিবি ফ্রি সবাই পাবেন

Foodpanda থেকে অনলাইনে খাবার অর্ডার করবেন কিভাবে

তাহলে আজকে এই পর্যন্তই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আমাদের সাইটের সঙ্গেই থাকুন আল্লাহ হাফেজ।

খোদা হফেজ।

The post অষ্টম শ্রেণির এর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান নিয়ে নিন .txt আকারে —(17 th Week) [Java User Must See] appeared first on Trickbd.com.

মোবাইল দিয়ে ফেসবুক পেজ এর জন্য সহজেই কাস্টম ইউআরএল তৈরি করুন | + (ইউআরএল কি কাস্টম ইউআরএল কি জানুন )

Posted:

আসসালামুয়ালাইকুম,

কেমন আছেন সবাই ? আমি আল্লাহর রহমতে ভালো আছি । আজকে আমি এই পোস্টে আপনাদের দেখাব যে কিভাবে আপনি আপনার ফেসবুক পেজ এর জন্য একটি কাস্টম ইউআরএল তৈরি করতে পারবেন ।

Url কি ?

ইউআরএল এর পূর্ণ রূপ হলো Uniform Resource Locator. ইউআরএল হলো কোনো ওয়েবসাইট এর লিংক । মনে করেন trickbd.com এটা কিন্তু ইউআরএল মানে লিংক ( সহজ কথায় ) facebook.com ইউআরএল । সেরকম আপনার ফেসবুক পেজ এর একটি লিংক বা ইউআরএল আছে ।

কাস্টম ইউআরএল কি ?

কাস্টম ইউআরএল হলো একটি ইউনিক এ্যাড্রেস । যেমন কোনো অথর বা কারো প্রোফাইল এ যদি যান তাহলে পাবেন trickbd.com/(ইউজার নেম)/

আশাকরি বুঝতে পেরেছেন ।

এবার আসা যাক যে কিভাবে আপনি আপনার ফেসবুক পেজ এর জন্য কাস্টম ইউআরএল তৈরি করবেন ?

যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে :

০১. ইউনিক নেম ।
০২. ০৫ অক্ষরের বেশি ।

প্রথমে অরিজিনাল ফেসবুক অ্যাপ ইন্সটল করুন ( যদি না থাকে )

বি.দ্র. ফেসবুক লাইট চলবে না ।

এরপর আপনার যে আইডিটা দিয়ে পেজ খোলা হয়েছে সেটা দিয়ে লগ ইন করুন ।

এরপর আপনার পেজ এ যান ।

এখানে পেজ এর নাম এর পাশে পাবেন @username সেটাতে ক্লিক করবেন ।

এখানে ক্লিক করার পর ফাঁকা যে ঘরটি দেখতে পাচ্ছেন সেটিতে ক্লিক করে আপনার পছন্দমত নাম একটা সিলেক্ট করতে হবে । তবে মনে রাখবেন যে সেই নামটা যাতে অন্য কারো না হয় যদি হয় তাহলে দেখাবে this username isn’t available . সেই হিসেবে আপনার ইউজারনেম টা সিলেক্ট করবেন । এরপর এখানে create username এ ক্লিক করবেন ।

আপনার ইউজারনেম create করা হয়ে গেছে ।

এখন আমি যদি একটি ব্রাউজার ওপেন করি তাহলে সেখানে আমি শিখলাম facebook.com/(createdusername)/ তাহলে আমার পেজটি দেখাবে ।

সম্পুর্ন পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ । পোস্টটি বুঝতে কোন প্রকার অসুবিধা হলে ভিডিওটি দেখতে পারেন ভিডিও

 

আমার চ্যানেলে পাবেন আপনি এরকম অনেক টিউটোরিয়াল এবং মোবাইল রিলেটেড বিভিন্ন প্রকার টিপস এবং ট্রিকস তো আপনি চাইলে আমার চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে পারেন : সাবস্ক্রাইব

পোস্টটি ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট এবং শেয়ার করুন ।

বি.দ্র. আজে বাজে মন্তব্য করবেন না । আপনার রিপোর্ট করার অধিকার আছে । ভালো না লাগলে রিপোর্ট করে চুপচাপ চলে যাবেন । অযথা খারাপ মন্তব্য করবেন না যথাযথ জবাব এবং ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।

ট্রিকবিডি এর সাথেই থাকুন ।

 

The post মোবাইল দিয়ে ফেসবুক পেজ এর জন্য সহজেই কাস্টম ইউআরএল তৈরি করুন | + (ইউআরএল কি কাস্টম ইউআরএল কি জানুন ) appeared first on Trickbd.com.

ইউটিউবের কপিরাইট ফ্রি ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, ভিডিও, ছবি ইত্যাদি ডাউনলোড করার ওয়েবসাইট

Posted:

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। ইউটিউবে ভিডিও সৌন্দর্যের জন্য আমরা অনেক সময় ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, অন্যের ফটো, ভিডিও ক্লিপস ব্যবহার করতে হয়। কারণ এগুলো ভিডিওর কন্টেন কোয়ালিটি খুব সুন্দর ও আকর্ষণীয় করে তোলে। এবং মানুষেরা দেখতে পছন্দ করে এ কারণেই এগুলো আমাদের ভিডিওতে ব্যবহার করতে হয়।

আপনি যদি সরাসরি অন্য কোথাও পাবলিশ করা রয়েছে এই ধরনের ভিডিও ক্লিপস অথবা ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক নিজের ভিডিওতে ব্যবহার করেন তাহলে, ভিডিওর আসল ওনার আপনাকে স্ট্রাইক দিতে পারে। যেটা খুবই মারাত্মক একটি অপরাধ এবং এর কারনে আপনার ইউটিউব চ্যানেল সাসপেন্ড হয়ে যেতে পারে।

তবে আপনি যদি কপি ফ্রি মিউজিক, কপি ফ্রি ভিডিও ক্লিপস ইত্যাদি আপনার ভিডিওতে ব্যবহার করেন তাহলে কোন প্রকার সমস্যা হবে। আপনি নিঃসন্দেহে আপনার ইউটিউব ভিডিওর জন্য কপি ফ্রি মিউজিক অথবা ভিডিও ক্লিপস ব্যবহার করতে পারেন।

তো বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেল থেকে আমরা শিখতে চলেছি বা জানতে চলেছি,,, কপিরাইট ফ্রি মিউজিক, ভিডিও ক্লিপস, ইমেজ ইত্যাদি পাওয়ার কিছু জনপ্রিয় প্লাটফর্ম বা ওয়েবসাইট। আর্টিকেল এর শুরুতেই বলব অবশ্যই আর্টিকেলটি একটু মন দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়বেন।

কপিরাইট ফ্রি ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, ছবি ইমেজ, ভিডিও ক্লিপস ইত্যাদির জনপ্রিয় কিছু প্ল্যাটফর্ম?

কপিরাইট ফ্রি মিউজিকঃ

প্রথম পদ্ধতিঃ আপনি যদি কপিরাইট ফ্রি মিউজিক আপনার ভিডিওতে ব্যবহার করতে চান তাহলে, নিঃসন্দেহে এই ইউটিউব এর অডিও লাইব্রেরি আপনার জন্য উন্মুক্ত। এখানে আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী প্রায় সকল ধরনের ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক পাবেন।

এখানে প্রায় সবগুলি কপিরাইট ফ্রি মিউজিক। আপনারা নিঃসন্দেহেই ইউটিউব এর অডিও লাইব্রেরি থেকে কপিরাইট ফ্রি মিউজিক পেতে পারেন। অডিও লাইব্রেরি থেকে সরাসরি ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করলেই আপনার মিউজিকটি ডাউনলোড হয়ে যাবে। আর আপনার নিঃসন্দেহে এই এই মিউজিক আপনার ভিডিওটি ব্যবহার করতে পারেন।

তবে কিছু কিছু মিউজিক এর জন্য তাদের ক্রেডিট দিতে হয়। সেটা কোন ঝামেলা আর নয়। ডাউনলোড করার সময় তাকে ডেসক্রিপশন অপশনে একটি লিংক সহকারে কিছু লিখে দেবে। আপনারা সরাসরি সবটুকু কপি করে আপনার ভিডিও ডেসক্রিপশনে দিলেই হয়ে যাবে। ব্যাস আপনার মিউজিকের জন্য ক্রেডিট দেওয়ার কাজ শেষ।

দ্বিতীয় পদ্ধতিঃ


soundbible.com খুবই জনপ্রিয় এই প্লাটফর্ম বা ওয়েবসাইটে আপনারা কপিরাইট ফ্রি মিউজিক পেয়ে যাবেন। এখানে প্রায় অনেক ধরনের ক্যাটাগরির কপিরাইট ফ্রি মিউজিক পাবেন। আপনারা চাইলে সরাসরি এখান থেকে ডাউনলোড করে আপনার ভিডিওতে ইউজ করতে পারেন।

এই ওয়েবসাইটটি বর্তমান সময়ে খুবই জনপ্রিয় এবং মানুষের চাহিদা পূর্ণ প্ল্যাটফর্ম। যেখানে আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী প্রায় সকল ধরনের কপিরাইট ফ্রি মিউজিক পেয়ে যাবেন। তবে কিছু কিছু ভিডিওতে ক্রেডিট এর প্রয়োজন হলে আপনার ডেসক্রিপশনে তাদের ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করে দিবেন তাহলেই হয়ে যাবে।

তিন নম্বর পদ্ধতিঃ


filmstro.com এই ওয়েবসাইটে খুবই জনপ্রিয় একটি ওয়েবসাইট কপিরাইট ফ্রি মিউজিক এর জন্য। আপনারা চাইলে এই ওয়েবসাইট থেকেও কপিরাইট ফ্রি মিউজিক আপনার ভিডিওতে ব্যবহার করতে পারেন।

তবে খেয়াল রাখবেন কোন কোন ভিডিওতে ক্রেডিট এর প্রয়োজন হতে পারে। তার জন্য আপনারা তাদের ওয়েবসাইটের লিঙ্ক আপনার ভিডিও ডিসক্রিপশন এর শেয়ার করে দিতে ভুলবেন না। তবে অবশ্যই আপনার খেয়াল রাখা উচিত ডাউনলোড করার পূর্বে তাদের ডেসক্রিপশন চেক করা।কারণ বিস্তারিত বিবরণ তারা ডিসক্রিপশন এ দিয়ে দেয়।তাই অবশ্যই ডিসক্রিপশন চেতনা করে আপনারা কখনো মিউজিক ডাউনলোড করে আপনার ভিডিওতে ব্যবহার করবে না।

কপিরাইট ফ্রি ভিডিও ক্লিপসঃ


প্রথম পদ্ধতিঃ
pexels.com অনলাইনে সবচেয়ে জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম কপিরাইট ফ্রি ভিডিও ক্লিপস এর জন্য। এই প্লাটফর্মে আপনারা আপনার প্রয়োজনীয় সকল ধরনের কপিরাইট ফ্রি ভিডিও ক্লিপস পেয়ে যাবেন।

বিশ্বের প্রায় সবাই কপিরাইট ফ্রি ভিডিও এখান থেকে তাদের ভিডিওতে ব্যবহার করে থাকে। ইতিমধ্যে জানা গেছে এ প্ল্যাটফর্মের ইউজার সংখ্যা প্রায় 10 হাজারের উপরে। এমনকি প্রতিদিন এই প্ল্যাটফর্মের ইউজার সংখ্যা বাড়তে আছে। কপিরাইট ফ্রি ভিডিও এর জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম এটি।তাই তারা নিঃসন্দেহে এই প্লাটফর্ম থেকে কপিরাইট ফ্রি মিউজিক পেতে পারেন।

দ্বিতীয় নম্বর পদ্ধতিঃ

videvo.net এই প্ল্যাটফর্মেও আপনারা কপিরাইট ফ্রি ভিডিও পাবেন। তবে কিছু কিছু ভিডিওতে আপনাকে অবশ্যই ক্রেডিট প্রয়োজন হতে পারে। আপনারা সার্চ দিয়ে যে কোন ক্যাটাগরির ভিডিও ক্লিপস এই প্লাটফর্মে পাবেন।

সরাসরি ডাউনলোড করার অপশন পেয়ে যাবেন যে কোন ভিডিও।যদি ক্রেডিট এর প্রয়োজন হয় তাহলে তাদের ডাউনলোডের অপশন এর উপরে একটি ডিসক্রিপশন এর মত দেখতে পারবেন। আপনারা ভালোভাবে ডেসক্রিপশন কি চেক করে দেখে নিবেন তারা ক্রেডিট দিতে বলছে কিনা।

যদি ক্রেডিট দিতে বলে তাহলে লিঙ্কটা কপি করে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিওর description-এ উপরে অথবা নিচে পেস্ট করে দিবেন। এই ওয়েবসাইটের ইউজার সংখ্যা প্রায় 7 হাজার মেম্বার । রেগুলারই ইউজার পাঁচ থেকে ছয় হাজার। তাই আপনার নিঃসন্দেহে এই এই প্লাটফর্মের ভিডিও ক্লিপস আপনার ভিডিওতে ব্যবহার করতে পারেন।

তৃতীয় নম্বর পদ্ধতিঃ


videezy.com এই ওয়েবসাইটটিও কপিরাইট ফ্রি ভিডিও এর জন্য সেরা প্ল্যাটফর্ম। এই ওয়েবসাইটে প্রায় লক্ষাধিক ভিজিটর রয়েছে। এমনকি বেশিরভাগ ভিডিও গুলোতে ক্রেডিট এর প্রয়োজন হয় না। মনে করুন একেবারে ক্রেডিট এই ওয়েবসাইটের দিতেই হয় না।

আপনার পছন্দমত ভিডিও পছন্দ করে সরাসরি ভিডিওর নিচে ডাউনলোড অপশন পেয়ে যাবেন। আপনারা সেখান থেকে সরাসরি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।ডাউনলোড করার পূর্বে অবশ্যই তারা কি বলেছে সেটা দেখতে একদমই ভুলবেন না। কারণ মাঝে মাঝে কিছু কিছু ভিডিও ক্লিপসে ক্রেডিট এর প্রয়োজন হতে পারে।

কপিরাইট ফ্রি ইমেজঃ

প্রথম পদ্ধতিঃ আপনারা চাইলে কপিরাইট ফ্রি ইমেজ গুগল থেকে ডাউনলোড করতে পারেন। তার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি উপায় হল। গুগলে গিয়ে সার্চ দিবেন ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্স ইমেজ (creative commons licence image)

এটা লিখে গুগলে সার্চ দিলে অনেক ধরনের ইমেজ পেয়ে যাবেন। যে ইমেজ গুলোতে ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সের এর অনুমতি থাকবে সেগুলো আপনারা ব্যবহার করতে পারেন। আবারো বলছি আপনারা যদি ইমেজ ব্যবহার করতে চান তাহলে অবশ্যই, ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সের অনুমতি আছে কিনা দেখে ডাউনলোড করে আপনার ভিডিওতে ব্যবহার করবেন।

গুরুত্বপূর্ণ কিছু পরামর্শ


তো বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেল থেকে আমরা বেশ কিছু ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানলাম। যেগুলো থেকে আপনারা সম্পূর্ণ কপিরাইট ফ্রি মিউজিক অথবা ইমেজ কিংবা ভিডিও পেয়ে যাবেন। আপনারা যদি এই ওয়েবসাইট গুলো থেকে ভিডিও অথবা মিউজিক ব্যবহার করতে চান তাহলে অবশ্যই একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন।

কোন ভিডিও অথবা ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ডাউনলোড করার পূর্বে সেখানকার দেস্ক্রিপশন পড়তে একদমই ভুলবেন না। কারণ মূল তথ্যগুলো তারা ডেসক্রিপশনে জানিয়ে দেয়।তাই অবশ্যই এগুলো খেয়াল রেখে আপনাকে ভিডিও ডাউনলোড করে আপনার ভিডিওতে ব্যবহার করবেন। তা না হলে সমস্যার সম্মুখীন আপনি পড়তে পারেন।

পরিশেষে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আর্টিকেল সম্পর্কিত যদি প্রশ্ন অথবা কোনো মতামত থাকে কমেন্ট করতে পারেন। তবে কেউ আজেবাজে খারাপ মন্তব্য করবেন না। কোথাও ভুল ত্রুটি হলে জানিয়ে দিবেন আমি সংশোধন হয়ে নেব ইনশাল্লাহ। সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।

The post ইউটিউবের কপিরাইট ফ্রি ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, ভিডিও, ছবি ইত্যাদি ডাউনলোড করার ওয়েবসাইট appeared first on Trickbd.com.

যাদের করোনা ভ্যাকসিনের নিবন্ধন করার পর এখনো এস.এম.এস আসে নাই, তাদের করনীয়!

Posted:

পৃথিবী জুড়ে প্রায় দুই বছর যাবৎ করোনা মহামারী চলতেছে। যার ফলে জনজীবন হুমকির মুখে পড়েছে। ইতিমধ্যে পুরো পৃথিবীর চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের প্রচেষ্টায় করোনা মহামারীকে নির্মূল করার জন্য ভ্যাকসিন এর আবিষ্কার বা আবির্ভাব হয়েছে। তাই এখন প্রত্যেকটি দেশেই চেষ্টা করতেছে ভ্যাকসিন গ্রহণ করার মাধ্যমে করোনা মহামারী থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে। তো আমাদের দেশেও বর্তমানে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যার কার্যসম্পাদন সুরক্ষা নামক একটি সাইট বা অ্যাপের সাহায্যে নিবন্ধন পদ্ধতিতে করা হচ্ছে। তো আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন ভ্যাকসিনের জন্য নিবন্ধন করেছেন অনেকদিন হয়ে গেছে অর্থাৎ দুই থেকে তিন মাস হয়ে গেছে কিন্তু এখনো টিকার বা ভ্যাকসিনের কোন এস.এম.এস আসে নাই। যার ফলে আপনি টিকা গ্রহণ করতে পারছেন না।

বিশেষ করে যারা বিদেশগামী রয়েছেন তাদের জন্য এটি বেশ বড় সমস্যা। কেননা এর জন্য আপনি বিদেশে যেতে পারছেন না। তো এর জন্য কি করা যায় অর্থাৎ কি করনীয় এই বিষয় নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করব। তো চলুন শুরু করা যাক।

সুরক্ষাতে নিবন্ধন করার পর দীর্ঘদিন পার হওয়ার পরও যেহেতু টিকার কোন এস.এম.এস আসছে না। সেহেতু এর সমাধানের জন্য আমরা তিনটি পদ্ধতি অনুসরণ করব। এই তিনটি পদ্ধতির মধ্যে যার যেভাবে কাজ হয় আরকি।

প্রথমত আমরা মোবাইল কলের মাধ্যমে সমাধান করার চেষ্টা করব। তো এর জন্য প্রথমে আপনার মোবাইলের ডায়াল অপশনে গিয়ে জাতীয় হেল্প লাইন ৩৩৩ নম্বরে কল করুন। কল করার পর ০ চাপুন। তারপর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। যদি কলটি কেউ রিসিভ করে তাহলে তার সাথে আপনার এস.এম.এস এর বিষয়ে কথা বলুন এবং সমাধান নিয়ে নিন। উল্লেখ্য যে, উক্ত নম্বরে কল করলে অধিকাংশ সময়ই ব্যাস্ত দেখায়। সহজে কানেক্ট হওয়া যায় না তাই ধৈর্য সহকারে চেষ্টা করুন। বিশেষ করে গভীর রাতে অথবা ভোর বেলায় চেষ্টা করুন। এছাড়াও আপনি চাইলে ১৬২৬৩ নম্বরেও ফোন দিতে পারেন।

দ্বিতীয়ত আমরা ইমেইল করার মাধ্যমে সমাধান করার চেষ্টা করব। আমরা সুরক্ষা প্ল্যাটফর্মের নিজস্ব ইমেইল অ্যাড্রেসে ইমেইল করব। যার জন্য প্রথমে আপনার ইমেইল অ্যাকাউন্টটি অপেন করুন এবং কম্পোজ বাটনে ক্লিক করে To তে surokkha@doict.gov.bd এবং CC বা BCC তে info@mis.dghs.gov.bd অ্যাড্রেস লিখে মেইল লেখার জায়গায় লিখতে পারেন যে, “আমি প্রায় দুই মাস পূর্বে সুরক্ষাতে নিবন্ধন করেছি। আমার জাতীয় পরিচয়পত্র নং-০০০০০০০০০০০০ বা আমার পাসপোর্ট নং-০০০০০০০০০০০০ এবং মোবাইল নং-০০০০০০০০০০০০ দিয়ে আমি নিবন্ধন করেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন এস.এম.এস আসেনি।” এইভাবে লিখে আপনি মেইল সেন্ড বাটনে ক্লিক করে মেইল পাঠিয়ে দিন। তারপর মেইলের রিপ্লাই পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করুন।

তৃতীয়ত আমরা সুরক্ষাতে নিবন্ধন করার সময় টিকা বা ভ্যাকসিন দেওয়ার জন্য যে কেন্দ্র নির্বাচন করেছেন। সে কেন্দ্রে গিয়ে যেখানে টিকা প্রদান করা হয় সেখানে দায়িত্বরত কোন কর্মকর্তার সাথে এস.এম.এস না আসার বিষয়ে কথা বলুন। যদি তাদের ঐখানে সমাধান করার কোন পন্থা থাকে তাহলে তারা সমাধান করে দিবে। এটি বলার কারণ হচ্ছে আমি নিবন্ধন করার প্রায় দুই থেকে আড়াই মাস পর এস.এম.এস পেয়েছি এবং ভ্যাকসিন গ্রহণ করার জন্য কেন্দ্রে গিয়েছি। তো সেখানে আমার মত একজন টিকা বা ভ্যাকসিন গ্রহণকারীর সাথে আলাপ হয়। তিনি বললেন যে, তার নাকি প্রায় দুই মাসের বেশি সময় হয়ে গেছে কিন্তু কোন এস.এম.এস আসেনি। তাই তিনি নিবন্ধন করার সময় যে কেন্দ্র নির্বাচন করেছেন অর্থাৎ আমি যে কেন্দ্রে টিকা বা ভ্যাকসিন গ্রহণ করতে গিয়েছি সে কেন্দ্রে গিয়ে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের সাথে বিষয়টি খুলে বলেন। তখন সেখানে দায়িত্বে থাকা এক কর্মকর্তা সুরক্ষার সার্ভার থেকে সাথে সাথে ওনার নিবন্ধন করার সময় যে মোবাইল নম্বর দিয়েছেন সে নাম্বারে এস.এম.এস পাঠিয়ে দিয়েছেন এবং পরবর্তীতে তিনি ঐদিনই টিকা বা ভ্যাকসিন গ্রহণ করেছেন।

পোস্টের প্রথমেই বলেছি যে, সুরক্ষাতে নিবন্ধন করার পর যাদের দুই থেকে তিন মাস সময় অতিবাহিত হয়ে গেছে কিন্তু কোন এস.এম.এস আসেনি। তাদেরকে উক্ত সমস্যা সমাধানের জন্য তিনটি পদ্ধতি আলোচনা করব। তাই আমি আমার লেখা মোতাবেক উপরে তিনটি পদ্ধতি নিয়েই আলোচনা করেছি। এখন আপনাদের যার যেভাবে সুবিধা হয় অর্থাৎ উপরোল্লিখিত যে মাধ্যম ব্যবহার করে আপনার সমস্যাটি সমাধান করতে পারেন সে সেভাবেই চেষ্টা করেন। প্রথম মাধ্যমে কাজ না হলে দ্বিতীয় মাধ্যমে ব্যবহার করেন অথবা তৃতীয় মাধ্যম ব্যবহার করেন। আশা করি পোস্টটি আপনাদের উপকারে আসবে। বিশেষ করে বিদেশগামীদের জন্য।

তথ্যসূত্র ও ছবি সংগ্রহ: সুরক্ষা ফেসবুক পেজ।

The post যাদের করোনা ভ্যাকসিনের নিবন্ধন করার পর এখনো এস.এম.এস আসে নাই, তাদের করনীয়! appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments