বর্তমান সময়ের ৫ টি সেরা ফিচার ফোন রিভিউ | Top 5 button phone | Bangla Review |
- বর্তমান সময়ের ৫ টি সেরা ফিচার ফোন রিভিউ | Top 5 button phone | Bangla Review
- Pixel Experience Plus For Realme 5i/5/5s! The Battery Booster
- Pie Network (New cryptocurrency)
- Kinemaster অ্যাপটি ব্যবহারের সকল সুবিধা এবং অসুবিধা
- প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন জমা দেওয়ার উপায়?
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাবলী
- অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কখন জন্ম নিবন্ধন করতে হয়?
- ইসলামী আকীদা PDF Download | Islami Akhida (বর্তমান সময়ের বেস্টসেলার বই)
- ০৫ টি সেরা ওয়ার্ডপ্রেস নিউজপেপার থিম (2021)
- মোবাইল ফোন দিয়ে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার প্ল্যাটফর্ম বা ওয়েবসাইট
বর্তমান সময়ের ৫ টি সেরা ফিচার ফোন রিভিউ | Top 5 button phone | Bangla Review Posted: আসসালামু আলাইকুম , তাহলে চলুন বেশি কথা না বলে মূল পোস্টে চলে যাওয়া যাক। এই ফোনটিতে কোন মেমোরি কার্ড সলোট নেই এবং নেটওয়ার্ক সিম ডুয়েল সিম, ডিসপ্লে ২.৫ ইঞ্চি টিএফটি ডিসপ্লে।
আর ডিসপ্লে তে রয়েছে ২ ইঞ্চি টিএফটি ডিসপ্লে, আর সাথে মাল্টিমিডিয়া হিসাবে রয়েছে mp3। তো এই ফোনটির ওজন ৭৫ গ্রাম এবং নেটওয়ার্ক টাইপ টুজি! আর ডিসপ্লে তে রয়েছে ২ ইঞ্চি আকারের একটি টিএফটি ডিসপ্লে। আর মাল্টিমিডিয়া হিসাবে রয়েছে mp3 এবং mp4। তো এই ফোনটি বর্তমান বাংলাদেশের বাজারে দাম মাত্র ১৬৫০ টাকা।
ফোনটিতে ডিসপ্লে হিসেবে থাকছে ২.৪ ইঞ্চির একটি টিএফটি এলসিডি প্যানেল। তো এক নাম্বার ফোনটা একটু স্পেশাল কারণ এত কমে গেমিং ফোন চিন্তা করা বোকামি। তো চলুন দেখি কি ফোন থাকছে এক নাম্বারে। তো ফোনটিতে ব্যাটারি হিসেবে রয়েছে ২০৫০ মিলি এম্পিয়ার এর একটি অসাধারণ ব্যাটারি, এবং সাথে মাইক্রো ইউএসবি ২.০ রয়েছে। তো দুই থেকে তিন দিনের মতো ব্যাটারি ব্যাকআপ পাচ্ছিলাম অনায়াসেই এই ব্যাটারি থেকে, যেটা কিন্তু সত্যিই অসাধারণ ব্যাপার। আর এখানে ৬৪ মেগাবাইট এর রেম থাকতেছে এবং ৩২ রম থাকতেছে। তো যারা মূলত বাটন ফোনে গেম খেলতে পছন্দ করেন, তারা অনায়াসে এই মোবাইলটির নিতে পারেন। কেননা ফোনটিতে ৩০০ টিরও বেশি গেম থাকতেছে। তোর নেটওয়ার্ক টাইপ হিসেবে ডুয়েল সিম কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন, এবং ব্যবহার করা হয়েছে টু পয়েন্ট ৮ ইঞ্চি একটি এলসিডি প্যানেল। ডিসপ্লেটা বাটন ফোন হিসাবে ঠিকঠাক আছে বলবো। তো মোবাইলটি বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের মার্কেটে দাম মাত্র ১০৫০ টাকা। তো এই ছিল সেরা পাঁচটি ফিচার ফোন বাটন ফোন কেমন লাগলো পোস্টটি তা কমেন্ট সেকশনে অবশ্যই জানাবেন। The post বর্তমান সময়ের ৫ টি সেরা ফিচার ফোন রিভিউ | Top 5 button phone | Bangla Review appeared first on Trickbd.com. |
Pixel Experience Plus For Realme 5i/5/5s! The Battery Booster Posted: হ্যালো ভাইরা আসসালামু-আলাইকুম কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন ।
গত পোষ্টে আমার বেশকিছু ভুল হয়েছে ধন্যবাদ সে সকল ভাইদের যারা সুন্দর ভাবে বিষয়টিকে বুজতে পেরেছে।আর গত পোষ্টের ভুলগুলো আজকের পোষ্টে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবো।তো চলুন শুরু করি আজকে পোষ্ট ।
আজকে পোষ্ট তাদের জন্য যারা Realme 5/5i/5s ইউজার ।
আপনি যদি পিওর এন্ড্রয়েড কাকে বলে অথবা পিওর এন্ড্রয়েড এর ফিল নিতে চান তাহলে আপনি আজকের পোষ্টটি এড়িয়ে না গিয়ে পুরোটা ভালোভাবে পড়ুন।
হ্যা আপনি মনে মনে যে রমটির কথা ভাবছেন তার কথাই বলছি Pixel Experience রম।
ডাউনলোড থেকে শুরু করে ইন্সটেল পর্যন্ত প্রসেস দেখিয়ে দিব আজকে।
ডাউনলোড ফাইলসঃPixel Experience এই লিংকে প্রবেশ করুন ।
ফিচারসঃ
কিভাবে ইন্সটেল করবেন?আপনার মোবাইলকে প্রথমে রিকোভেরি মোডে বুট করুন। (আমি ওরেঞ্জ ফক্স রিকোভেরি ব্যবহার করছি)
How to format your Data partition:
এখন আপনার সিস্টেমকে রিবুট দিন।প্রথম বুটে ৫-১০ মিনিট লাগতে পারে।
আজকের মতো এখানেই বিদায় নিলাম । আল্লাহ হাফেজ।WhatsApp:01821329737 Email:mohammedrakib7040@gmail.com Facebook:Mohammed Rakib The post Pixel Experience Plus For Realme 5i/5/5s! The Battery Booster appeared first on Trickbd.com. |
Pie Network (New cryptocurrency) Posted: বর্তমানে সারা বিশ্বে ২৫ মিলিওনের উপরে ব্যবহারকরী। ২০০৯ সালে যখন Bitcoin প্রথম আসে তখন প্রতি ঘন্টায় ৫০ টা bitcoin মাইনিং করে ইনকাম করা যেতো. সবাই ফেক মনে করছিলো,,, বর্তমানে ১ টা bitcoin এর দাম কত যানেন? ৪০ হাজার ডলার. কিছুদিন আগে ৬৩ হাজার ডলার ছিলো মাত্র ১ টা বিটকয়েন. অথচ ২০০৯ সালে প্রতি ঘন্টায় মানুষ ৫০ টা বিটলয়েন ইনকাম করতো,, যারা কাজ করছিলো তারা এখন কোন পর্যায়ে গেছে একটু ভেবে দেখেন কোটিপতি এখন আসি আসল deal এ,, Pi network ২০১৯ সালে থেকে এই কয়েনটি সবাই মাইনিং করে ইনকাম করেতেছে,,, তার মধ্যে আমিও একজন,, পুরো পৃথিবী থেকে ২৫+ মিলিয়ন মানুষ এই pi network এর সাথে কাজ করতেছে . ধারনা করা হয়ে এটার শুরু প্রাইস ১০০-১০০০ ডলারের কাছাকাছি হবে এবং ভবিষ্যতে bitcoin কেউ ছাড়িয়ে যাবে,, অভিজ্ঞরা এটাই বলতেছেন,, আবার অনেকেই এটাকে ফেক মনে করতেছেন যেমনটি bitcoin, litcoin, ethereum এর ক্ষেত্রেও ঘটেছিলো. তবে যাইহোক প্রতি 24 ঘন্টা পরপর ২-৩ সেকেন্ডের সামান্য কাজ করে কারোর টাইম নষ্ট হবে না এটা স্বাভাবিক
নোট:-
অবশ্যই রেয়াফার কোড = mhkhokaa দিবেন। এই কোড দিলে 1 Pi বোনাস পাবেন। The post Pie Network (New cryptocurrency) appeared first on Trickbd.com. |
Kinemaster অ্যাপটি ব্যবহারের সকল সুবিধা এবং অসুবিধা Posted: আসসালামু আলাইকুম দর্শক। আপনারা সকলে কেমন আছেন? আশাকরি আল্লাহর রহমতে ভালই আছেন। আজকে চলে আসলাম আরেকটি নতুন পোস্ট নিয়ে। পোস্টের টাইটেল এবং থাম্বনেইল দেখে হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন আজকে আমি কি বিষয়ে আলোচনা করবো। তো আজকে আমি আপনাদের কাইনমাস্টারে ভিডিও এডিটিং করা সম্পর্কে জানাবো। তাই আপনি যদি কাইনমাস্টারে ভালোভাবে ভিডিও এডিটিং করতে চান। তাহলে আজকের এই টিউনটি পড়ুন এবং পারলে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট গুলোতে শেয়ার করুন। বর্তমানে একটি ভিডিও সুন্দর এবং আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য এডিটিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ একটি ভিডিও এডিট করার মাধ্যমেই তার কোয়ালিটি এবং ভিডিওতে থাকা সবকিছু আরও স্পষ্ট ও সুন্দর করা যায়। এছাড়া একটি ভিডিও এডিট করার মাধ্যমে ভিডিওতে বিভিন্ন ইফেক্ট এবং ইমেজ যুক্ত করা যায়। ভিডিওতে বিভিন্ন ধরনের টেক্সটও যুক্ত করা যায়। চাইলে একটি ভিডিওর মাঝে অন্য আরেকটি ভিডিও যুক্ত করা যায়। তাই ভিডিও এডিটিং অ্যাপস এর চাহিদাও অনেক বেশি। বিশেষ করে যারা ইউটিউবিং করে। তাদের চ্যানেল এ ভিডিও আপলোড করার পূর্বে সেই ভিডিওটি ভালোভাবে এডিট করতে হয়। কারণ একটি ভিডিও এডিট না করলে দর্শক সেই ভিডিওটি সম্পূর্ণ দেখতে চায় না। ফলে তারা সেই ভিডিওটি ছেড়ে অন্য ভিডিও দেখে। যে ভিডিও গুলো ভালোভাবে এডিট করা হয় এবং কোয়ালটিও ভালো সেই ভিডিওগুলো তারা দেখতে পছন্দ করে। এজন্যই একটি ভালো ভিডিও এডিট করতে একটি ভালো মানের এডিটিং অ্যাপ প্রয়োজন হয়। বর্তমানে কাইনমাস্টার ভিডিও এডিটিং এর একটি সেরা অ্যাপ। এটি খুবই জনপ্রিয় ভিডিও এডিটিং অ্যাপ। এই অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর থেকে ১০০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ ডাউনলোড করেছে। প্লে স্টোরে এর রেটিংও খুব ভালো। এছাড়া বেশিরভাগ ইউটিউবার তাদের ভিডিও এডিটিং এর জন্য এই কাইনমাস্টার অ্যাপটি ব্যবহার করে। তাই আপনারা ভিডিও এডিটিং করতে চাইলে কাইনমাস্টার অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য আপনাদের সর্বপ্রথম গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে kinemaster লিখে সার্চ করতে হবে। এরপর কাইনমাস্টার অ্যাপ টি ডাউনলোড করতে হবে। অ্যাপটি ডাউনলোড হয়ে গেলে ওপেন করতে হবে। অ্যাপটির দুটি ভার্সন রয়েছে। একটি হল ফ্রি ভার্সন এবং অন্যটি হলো প্রিমিয়াম ভার্সন। আপনি এখান থেকে যে কোনো একটি ভার্সন ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি প্রিমিয়াম ভার্সন ব্যবহার করতে চান। তাহলে টাকা দিয়ে অ্যাপটিতে সাবস্ক্রাইব করতে হবে। কিন্তু ফ্রি ভার্সন ব্যবহার করলে কোন টাকা লাগবে না। এক্ষেত্রে প্রিমিয়াম ভার্সন এর মত সুবিধা পাবেন না। তবু আমি বলবো আপনারা ফ্রি ভার্সনটিই ব্যবহার করুন। এবার আপনি এখানে ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। ভিডিও এডিটিং এর সময় এখানে আপনি অনেকগুলো ফিচার পাবেন। আপনি যদি ভিডিওতে কোন প্রকার টেক্সট যুক্ত করতে চান। তাহলে এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের টেক্সটের ফোন পেয়ে যাবেন। এখানে আপনি ক্রোমা কি পাবেন যা সাধারণত অন্য কোনো ভিডিও এডিটিং অ্যাপে পাওয়া যায় না। এছাড়া এখানে অনেক ধরনের ভিডিও টেমপ্লেট এবং অডিও সাউন্ড ইফেক্টও পাবেন। ভিডিওতে ব্যবহার করার জন্য অনেক ধরনের ভিজুয়াল ইফেক্ট এবং অনেক ইমেজ পেয়ে যাবেন। এই সকল কিছু আপনারা আপনাদের ভিডিওতে সম্পূর্ণ ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন। তবে কিছু কিছু রয়েছে যেগুলো শুধু প্রিমিয়াম ভার্সনেই ব্যবহার করতে পারবেন। তবে এগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই ফ্রি ভার্সন অর্থাৎ ফ্রিতে ব্যবহার করা যাবে। কাইনমাস্টার অ্যাপ ব্যবহারের সকল সুবিধা এবং অসুবিধা:সুবিধা:-কাইনমাস্টার অ্যাপ টিতে কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের মতোই ভিডিও এডিটিং করা যায়। এটি একটি প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং অ্যাপ এর মতই কাজ করে। এখানে যে সকল ফিচার রয়েছে সেগুলো ভিডিও এডিটিং এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই কাইনমাস্টার ভিডিও এডিটিং এ অনেক সুবিধা রয়েছে। এখানে ভিডিও cut করা যায়। ভিডিও এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় সহজেই paste করা যায়। ভিডিওর শুরুতে, মাঝখানে কিংবা শেষে যেকোনো জায়গায় ইমেজ যুক্ত করা যায়। আপনি যদি কোন প্রকার ভয়েস ওভার ভিডিও তৈরি করেন। তাহলে সে ক্ষেত্রে ভয়েস রেকর্ড করতে পারবেন। ভিডিও স্লো এবং ফাস্ট করতে পারবেন। ভিডিওতে যেকোনো ধরনের বা যেকোনো ফন্টের টেক্সট যুক্ত করতে পারবেন। ভিডিওতে বিভিন্ন ধরনের সাউন্ড ইফেক্ট এবং ভিজুয়াল ইফেক্ট ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়া এখানে আপনি পেয়ে যাবেন ক্রোমা কি। যেটি অনেক সময় ভিডিও এডিটিং এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যায়। বিশেষ করে ইউটিউব এর ভিডিও এডিট করার সময়। অসুবিধা:-যেহেতু কাইনমাস্টার ভিডিও এডিটিং এর একটি অন্যতম সেরা অ্যাপ। তাই এখানে ভিডিও এডিটিং এর সময় অনেক সুবিধা পাওয়া যায়। কিন্তু এখানে ভিডিও এডিটিং এর জন্য যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনি রয়েছে অনেক অসুবিধাও। কাইনমাস্টার এর ফ্রি ভার্সন ব্যবহার করে ভিডিও এডিট করলে ভিডিওতে এর ওয়াটারমার্ক থেকে যায়। যেটি প্রিমিয়াম ভার্সন এ থাকেনা। ওয়াটারমার্ক এর ফলে বোঝা যায় যে ভিডিওটি কাইনমাস্টার অ্যাপ দিয়ে এডিট করা হয়েছে। যে ফোনগুলোর র্যাম কম হয়। সেই ফোনগুলোতে এই অ্যাপটি সাধারণত সাপোর্ট করে না। যদিও সাপোর্ট করে কিন্তু সে ক্ষেত্রে ভিডিও এডিটিং এর সময় ফোন ল্যাক করে। আর ভিডিও এডিট করার পর সেভ করা যায় না। এটি ব্যবহার করলে অনেক সময় ফোন হ্যাং করে এবং স্লো হয়ে যায়। যার ফলে আপনার ফোনের ব্যাটারির অনেক ক্ষতি হতে পারে। যেহেতু কাইনমাস্টার অনেক অ্যাডভান্স লেভেলের একটি ভিডিও এডিটিং অ্যাপ। তাই নতুনদের জন্য এই অ্যাপটি ব্যবহার করা খুবই কঠিন হয়ে যায়। এই অ্যাপটিতে যে সকল ফিচার রয়েছে সেগুলো সব অ্যাডভান্স লেভেলের। তাই নতুনরা এই সকল ফিচার ব্যবহার করার সময় সমস্যার সম্মুখীন হয়। যা এই অ্যাপটি ব্যবহারের একটি বড় অসুবিধা। শেষ কথা:-আজকের এই পোস্টটি পড়ে হয়তো আপনারা কাইনমাস্টার এ ভিডিও এডিটিং করা সম্পর্কে অনেক কিছু বুঝতে পেরেছেন। এর সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। The post Kinemaster অ্যাপটি ব্যবহারের সকল সুবিধা এবং অসুবিধা appeared first on Trickbd.com. |
প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন জমা দেওয়ার উপায়? Posted: আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। প্রিয় বন্ধুরা, আমরা গতকাল একটি পোস্ট করেছিলাম,,, ওই পোস্টে আমরা শিখেছিলাম কিভাবে সহজে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এপ্লিকেশন তৈরি করা যায়।তবে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার পর আপনি যদি এখান থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে, অবশ্যই কোন নেটওয়ার্ক এর সাথে যুক্ত হতে হবে। এবং তারপর থেকে আপনারা চাইলেই অ্যাপ্লিকেশন থেকে ইনকাম করতে পারবেন। অনলাইনে অনেক ধরনের নেটওয়ার্ক রয়েছে যেখানে, সহজে আপনারা আপনার অ্যাপ্লিকেশন পাবলিশ করে ইনকাম করতে পারবেন। অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে টাকা ইনকাম করার জন্য, বেশ ভালই পরিশ্রম করতে হয়। আজকেরে আর্টিকেলে আমরা শিখতে পারে জানতে চাইছি,,,, কিভাবে সহজে প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন জমা দিতে হয়। চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক। ইনকাম করার উদ্দেশ্য হলেঃ আপনি যদি অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে, অবশ্যই আপনার একটি এডমোব একাউন্ট থাকতে হবে। এবং আপনার অ্যাপ্লিকেশনের বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দিয়ে সহজে ইনকাম করা সম্ভব হবে। আর এই অ্যাপ্লিকেশন আপনারা বিভিন্ন নেটওয়ার্কে পাবলিশ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনারা হয়তো প্লে স্টোর নাম শুনেছেন। এমনকি প্লে স্টোর থেকে অ্যাপ্লিকেশন অথবা গেমস ডাউনলোড করেছেন। তবে আপনারা কি জানেন, এই গেমস অ্যাপ্লিকেশন ধারা প্লে স্টোরে সহজে ইনকাম করা যায়। এখন আপনিও যদি অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে, প্রথমে আপনার একটি অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে হবে এবং প্লে স্টোরে পাবলিশ করতে হবে। এবং প্লে স্টোরে আপনার অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল হলে সহজে ইনকাম করা সম্ভব। প্রিয় বন্ধুরা, আপনি যদি প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন পাবলিশ করতে চান তাহলে, অবশ্যই প্রথমে একটি অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে হবে। যদিও এই বিষয়বস্তুগুলো নিয়ে আগে আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়েছে। তাই এখন আমরা এখন শিখতে বা জানতে চলেছি,,, কিভাবে প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন জমা দিতে হয়। এবং কিভাবে ইনকাম করা যায় এ বিষয়ে আলোচনা করব। তো চলুন জেনে নিন এখুনি। প্লে স্টোরে আপনার অ্যাপ্লিকেশন জমা দিবেন যেভাবে?প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন জমাঃ এখন আপনি যদি প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন জমা দিতে চান, তাহলে প্রথমেই আপনার একটি এপ্লিকেশন থাকতে হবে। তারপরে চাইলেই আপনারা অ্যাপ্লিকেশন প্লে স্টোরে জমা দিতে পারবেন। প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন জমা দেওয়ার জন্য পাঁচটি জিনিসের প্রয়োজন হবে। চলুন এগুলোর সাথে একটু পরিচয় হয়ে নিই। **একটি Google Play Console একাউন্ট থাকতে হবে। আর না থাকলে তৈরি করতে হবে। **Apk File দরকার বা প্রয়োজন হবে। **App icon: 512×512 আপনার অ্যাপ্লিকেশনের জন্য। **Apps Screenshot: 2 or 3 Image আপনার অ্যাপ্লিকেশনের স্ক্রিনশট অবশ্যই প্রয়োজন। **Featured Image:1024×500 ইত্যাদি। উপরোক্ত পাঁচটি জিনিস থাকলে সহজে অ্যাপ্লিকেশন জমা দিতে পারবেন প্লে স্টোরে।তাহলে আপনারা সহজে প্লে স্টোরে আপনার অ্যাপ্লিকেশন জমা দিতে পারবেন। চলুন বন্ধুরা এখন আমরা জানবো কিভাবে প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন জমা দিতে হবে সঠিক নিয়মে। প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন জমা যেভাবেঃ এখন আপনি যদি প্লে স্টোরে আপনার অ্যাপ্লিকেশনের জমা দিতে চান তাহলে, প্রথমে একটা Developer Account তৈরি করতে হবে। এবং গুগল ওয়ালেট মার্সেল্যন্ট এই একাউন্ট কে আপনার পূর্বে তৈরি করা Developer একাউন্টের সাথে কানেক্ট করতে হবে। তারপর আপনার কাজ হবে, Apps টিকে প্লে স্টোরে আপলোড করা। এই কাজগুলো করলে সহজে ডাউনলোড করতে পারবেন আপনার অ্যাপ্লিকেশনটি। আপনার অ্যাপ্লিকেশনটি আপলোড করার পর। আর একটু কাজ করতে হবে। যেমন Android Package Kit আপলোড করতে হবে। এবং তারপর আপনার কাজ হবে **Store Listing এর প্রস্তুুত করতে হবে। **এপসটিতে Content Rating যুক্ত করতে হবে। **Price এবং Distribution Model সিলেকশন করতে হবে । উপরোক্ত কাজগুলো কমপ্লিট করার পর সর্বশেষ এপসটিকে চুড়ান্তভাবে Published করতে হবে অ্যাপ্লিকেশনটি। ঠিক এভাবে করে আপনারা সহজে প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন পাবলিশ করতে পারবেন। বন্ধুরা অবশ্যই আপনারা যদি উপরোক্ত step-by-step ফলো করেন তাহলে, হানডেট পারসেন আশা করা যায় আপনারা প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন পাবলিশ করতে পারবেন। তবে আরো বিস্তারিত এবং নিজের চোখে দেখে কাজ করতে হলে, ইউটিউবে সার্চ দিয়ে কোন ভিডিও দেখে কাজ করবেন আশা করি। টাকা ইনকাম করার বিশ্বস্ত ওয়েব সাইট পেমেন্ট বিকাশ নগদ একাউন্টেঃএখানে ক্লিক করুন আর্টিকেল সম্পর্কিত শেষ কথাআমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকে আমরা শিখতে পারে জানতে পারলাম সহজে কিভাবে প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন জমা দিতে হয়। এখন প্রশ্ন হলো প্লে স্টোরে জমা দিয়ে ইনকাম কিভাবে করব? তারপরে আমি বলবো প্রথমে এডমোব একাউন্ট তৈরি করার পর। আপনার অ্যাপ্লিকেশনের জন্য আবেদন করে আপনার অ্যাপ্লিকেশনে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন চালু করতে হবে। এই বিজ্ঞাপন আপনার অ্যাপ্লিকেশন এ যত লোক দেখবে ততো আপনার ইনকাম আসতেই থাকবে। ঠিক এভাবে করে অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে আপনারা টাকা ইনকাম করতে পারবেন।আর্টিকেল সম্পর্কিত কোনো প্রশ্ন অথবা মতামত থাকলে কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক দিবেন। ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন। আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। The post প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন জমা দেওয়ার উপায়? appeared first on Trickbd.com. |
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাবলী Posted: ১। আবেদনকারীর কমপক্ষে ৩ মাস মেয়াদ সম্পন্ন পাসপোর্ট থাকতে হবে। ২। আবেদনকারীর পাসপোর্টে উল্লেখিত স্থায়ী কিংবা বর্তমান ঠিকানার যে কোন একটি অবশ্যই সংশ্লিষ্ট মেট্রোপলিটন / জেলা পুলিশের আওতাধীন এলাকায় অবস্থিত হতে হবে এবং আবেদনকারীকে/ যার জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট চাওয়া হয়েছে তাকে অবশ্যই ঐ ঠিকানার বাসিন্দা হতে হবে । ৩। মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের (এম আর পি) এর ক্ষেত্রে যদি পাসপোর্টে ঠিকানা উল্লেখ না থাকে তবে ঠিকানার প্রমাণ স্বরূপ জাতীয় পরিচয় পত্র/জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র/স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর সনদপত্রের ফটোকপি ১ম শ্রেণীর সরকারী গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে দাখিল করতে হবে । ![]() ৪। বিদেশে অবস্থানকারী বাংলাদেশী পাসপোর্টধারী কোন ব্যক্তির পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য তিনি যে দেশে অবস্থান করছেন সে দেশে বাংলাদেশ দূতাবাস/হাইকমিশন কর্তৃক পাসপোর্টের তথ্য পাতার সত্যায়িত কপি তার পক্ষে করা আবেদনের সাথে দাখিল করতে হবে । ৫। বিদেশগামী কিংবা প্রবাসী বাংলাদেশী নাগরিক এবং বাংলাদেশে বসবাস করে স্বদেশে/বিদেশে প্রত্যাবর্তনকারী বিদেশী নাগরিকদের জন্য প্রয়োজনীয় পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এই অনলাইন সিস্টেমের মাধ্যমে ইস্যু করা হয়। ৬। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে চাকুরী কিংবা অন্য কোন কাজে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট জেলা কিংবা সিটি এসবি শাখায় যোগাযোগ করুন Tips আপনার আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা জানতে PCC S এর পর আপনার আবেদনের রেফারেন্স নম্বর লিখে যেকোন মোবাইল থেকে ক্ষুদে বার্তা পাঠান 26969 নম্বরে। ফিরতি এসএমএস এ আপনার আবেদনের সর্বশেষ স্ট্যাটাস পেয়ে যাবেন। প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস ২। ১ম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত পাসপোর্টের তথ্য পাতার স্ক্যানকপি ৩। বাংলাদেশ ব্যাংক/ সোনালী ব্যাংকের যে কোন শাখা থেকে (১-৭৩০১-০০০১-২৬৮১) কোডে করা ৫০০/- (পাঁচশত) টাকা মূল্যমানের ট্রেজারী চালান অথবা অনলাইনে ক্রেডিট/ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে নির্ধারিত সার্ভিসচার্জ সহ ফি প্রদান। আবেদনের নিয়মাবলী ধাপ : ২ ধাপ : ৩ ধাপ : ৪ ধাপ : ৫ ধাপ : ৬ The post পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাবলী appeared first on Trickbd.com. |
অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কখন জন্ম নিবন্ধন করতে হয়? Posted: #আজকে বেসিক ধারনাঃ পাতাঃ ১. জন্ম নিবন্ধন কী? (এ সংক্রান্ত আইন/ নীতিমালা) একটি শিশুর জন্ম নিজ দেশকে, বিশ্বকে আইনগতভাবে জানান দেয়ার একমাত্র পথ জন্মের পর জন্মনিবন্ধন করা। জন্ম নিবন্ধন প্রতিটি শিশুসহ বয়স্কদেরও একটি অধিকার। এটি নাগরিক অধিকারের পর্যায়ে পড়ে। পৃথিবীতে একটি শিশু জন্মানোর পর রাষ্ট্র থেকে প্রথম যে স্বীকৃতি সে পায় সেটি হলো জন্ম নিবন্ধন। দেশের অন্যান্য নাগরিকের সাথে সে সমান অধিকারে এক কাতারে সামিল হয় এই জন্ম নিবন্ধনের মাধ্যমে। প্রথম জন্ম নিবন্ধনের অধিকার জাতিসংঘের শিশু সনদে (Convention on the Rights of the Child – CRC) স্পষ্ট উল্লেখ আছে। জন্ম নিবন্ধনের মধ্যদিয়ে একটি শিশু একটি 'নাম' লাভ করে যা সারাজীবন তাকে একটি পরিচিতি দেয়। জন্ম নিবন্ধনের মাধ্যমে একটি শিশু প্রথম নাগরিকত্বও লাভ করে। জন্ম নিবন্ধন আইনে বলা হয়েছে, বয়স, জাতি-গোষ্ঠি, ধর্ম-কিংবা জাতীয়তা সকল নির্বিশেষে বাংলাদেশে জন্ম গ্রহণকারী প্রত্যেকটি মানুষের জন্য জন্ম নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। জন্মনিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষে জন্মনিবন্ধন কর্তৃপক্ষ নিবন্ধনকারীকে একটি সার্টিফিকেট দেবেন। সরকার ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক জন্মনিবন্ধন কৌশল প্রণয়ন করেছে যা চলতি ২০১০ সালের শেষ নাগাদ চূড়ান্ত হয়ে যাবে। ![]() 2. জন্মনিবন্ধনের গুরুত্ব কী? কেন জন্ম নিবন্ধন করতে হবে? [বি: দ্র: এই আইনের বিধান বা তদধীন প্রণীত বিধি লংঘনকারী নিবন্ধক বা কোন ব্যক্তি অনধিক ৫০০.০০ (পাঁচশত) টাকা অর্থদন্ডে অথবা অনধিক দুইমাস বিনাশ্রম কারাদন্ডে অথবা উভয় দন্ডে দন্ডনীয় হইবেন। – ধারা-২১, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪] কেন জন্ম নিবন্ধন করতে হবেঃ জন্ম নিবন্ধন হলো একটা মানুষের প্রথম রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি। রাষ্ট্র এইভাবে স্বীকার করছে যে, হ্যাঁ,তুমি শিশু রূপে এ রাষ্ট্রের একজন ভবিষ্যৎ নাগরিক হয়ে এসেছো। মর্যাদা পাওয়া যায় না। সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায় না। আইনগত সমস্যার সমাধান করা যায় না ইত্যাদি । এসব কারণে জন্ম নিবন্ধন করতে হবে। ৩. জন্ম নিবন্ধন করলে কী কী সুবিধা হয়? না করলে কী কী অসুবিধা হয়? জন্ম নিবন্ধন না করলে নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে সমস্যা বা অসুবিধা হয় ৪. কখন জন্ম নিবন্ধন করতে হয়? বয়স্ক ও শিশু উভয়ের বেলায় জন্ম নিবন্ধন এর জন্য মানুষকে উৎসাহিত করতে বিনা ফিতে সারাদেশে সরকার জন্ম নিবন্ধন কাজ করেছে। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে কোনরকম ফি ছাড়া জন্ম নিবন্ধন করার সুযোগ দেয়া হয়। ব্যাপক সংখ্যক মানুষ ঐ সময় জন্ম নিবন্ধন করেছে। কিন্তু তার পরেও ১৮ বছর এর নিচে এমন বহু শিশুকে জন্ম নিবন্ধন করানো সম্ভব হয়নি ঐ সময়ের মধ্যে। ঐ কারণে এ সময় বাড়ানো হয়েছিল ২০১০ সালের জুন পর্যন্ত। এ সময়ের মধ্যে দেশের অধিকাংশ শিশু জন্ম নিবন্ধনের আওতায় এসেছে। জুনের পর জন্মনিবন্ধনের জন্য সরকার একটি ফি ধার্য করেছে। তবে ২ বছর পর্যন্ত শিশুদের জন্মনিবন্ধন যেকোন সময় বিনা ফিতে করানো যাবে। শুধু ২ বছরের বেশি সময় পার হলে এই ধার্যকৃত ফি দিতে হবে। জন্ম তারিখ থেকে ২ বছর পর জন্ম নিবন্ধন করতে ইউনিয়ন পরিষদদ ও পৌরসভা এলাকায় প্রতি বছরের জন্য ৫ টাকা এবং সিটি কর্পোরেশন ও ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এলাকায় প্রতি বছরের জন্য ১০ টাকা ফি দিতে হয়। জন্ম সনদের ইংরেজী কপির জন্য ইউনিয়ন পরিষদদ ও পৌরসভা এলাকায় ৫০ টাকা এবং সিটি কর্পোরেশন ও ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এলাকায় ১০০ টাকা ফি লাগে। জন্ম সনদের বাংলা কপির জন্য ইউনিয়ন পরিষদদ ও পৌরসভা এলাকায় ২০ টাকা এবং সিটি কর্পোরেশন ও ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এলাকায় ৪০ টাকা ফি লাগে। তথ্য সংশোধনের জন্য ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভা এলাকায় ১০ টাকা এবং সিটি কর্পোরেশন ও ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এলাকায় ২০ টাকা ফি লাগে। ৫. জন্ম নিবন্ধনের জন্য কোথায়, কিভাবে আবেদন করতে হয়? জন্ম নিবন্ধন করতে কি কি কাগজপত্র ও কত টাকা ফি লাগে? কোথায় জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে হয় জন্ম নিবন্ধনের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্তঃ জন্ম নিবন্ধন কিভাবে করতে হবে? (নীতিমালা) ব্যাক্তি যে এলাকায় বসবাস করেন যেমন- শিশুসহ বয়স্ক নাগরিক যারা এর আগে জন্ম নিবন্ধন করেনি তারা প্রথমে জন্ম নিবন্ধনের একটি ফরম সংগ্রহ করবেন। আপনি যদি গ্রামে বাস করেন তাহলে ফরম পাবেন ইউনিয়ন পরিষদ অফিসের সেক্রেটারীর কাছে। আর শহরে বাস করলে পৌরসভার কমিশনার ও চেয়ারম্যান এর কাছে। সিটি কর্পোরেশন হলে বিভিন্ন ওয়ার্ড কমিশনারের কাছে এবং সিটি কর্পোরেশনের নির্ধারিত অফিস বা জন্মনিবন্ধন শাখায়ও ফরম পাওয়া যাবে। ফরমটি ভালো করে পড়ে বুঝে তা পূরণ করতে হবে। প্রয়োজনে বুঝতে ও পূরন করতে অসুবিধা হলে যে অফিস থেকে ফরম নিচ্ছেন সে অফিসের কারো সহযোগিতা নিন। প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ জমা দেয়ার সময় জন্ম সনদ পত্র কবে তারা দেবে এরকম একটি সম্ভাব্য তারিখ লিখিত কূপন দেবে আপনাকে। কুপনটি সংগ্রহে রাখতে হবে এবং নির্দিষ্ট সময়ে গিয়ে বার্থ রেজিষ্ট্রেশন সার্টিফিকেট নিয়ে আসবেন। বার্থ রেজিষ্ট্রেশন সার্টিফিকেট একটি শক্ত কাগজ (আর্ট পেপার) যেটার উপরে আপনার নাম, ঠিকানা, জন্ম তারিখ, জন্মস্থান, পিতা-মাতার নাম সহ যাবতীয় তথ্য ছাপানো আছে। নিচে সংশিষ্ট অফিসারদের স্বাক্ষর আছে। এটি একটি সরকারী দলিল। এটি যত্নসহকারে ট্রাংক, বাক্স বা আলমারীর মধ্যে সংগ্রহ করবেন। নবজাত শিশুর জন্ম নিবন্ধন এর ক্ষেত্রে আপনি শিশু জন্মের পর একজন বা দুজন স্বাক্ষীসহ ৭ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন যেসকল অফিসে করায় সেখানে খবর দেবেন। তারা শিশুর নাম, পিতা-মাতার নাম, বয়স, লিঙ্গ, (ছেলে না মেয়ে) জন্মস্থান সবকিছু লিখে রাখবে। এরপর আপনার দায়িত্ব শেষ। কবে তারা আপনার শিশুটির বার্থ সার্টিফিকেট দেবে তা লিখে একটি কুপন দেবে আপনাকে। এবার কূপনটি সংগ্রহ করুন। এবং নির্দিষ্ট তারিখে গিয়ে বার্থ সার্টিফিকেট নিয়ে আসুন। আপনার শিশুর যদি কোনো ক্লিনিক হাসপাতাল বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে জন্ম্ হয় তাহলে যেখানে জন্ম হয়েছে তাদের কাছ থেকে একটি জন্ম সনদ বা বার্থ সার্টিফিকেট নিন। এবং এটি শিশু জন্মের খবর যেখানে দিচ্ছেন সেখানে এর ফটোকপি জমা দিন। এ ধরনের সার্টিফিকেট দিলে আর স্বাক্ষী হিসেবে দ্বিতীয় বা তৃতীয় কাউকে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না। ফরম পূরণ করে নির্ধারিত ফি সহ জমা দিতে হবে ঐ অফিসেই । ৩ ডিসেম্বর ২০০৮ থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০০৮ পর্যন্ত ১৮ বছরের নীচে শিশু-কিশোরদের জন্ম নিবন্ধন সনদের জন্য কোন ফি লাগেনি। ১৮ বছরের উর্ধ্বের সকল ব্যক্তির জন্ম নিবন্ধন সনদের জন্য সরকার ৫০ টাকা হারে ফি ধার্য করেছে। এ ব্যাপারে দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তি/ প্রতিষ্ঠান দায়িত্ব পালন না করলে করণীয় (অভিযোগ দায়ের/ তথ্য না দেয়া/ না পেলে করণীয় ) এ আইন অনুযায়ী যেকোন বিষয়ে কোনো প্রতিষ্ঠান যদি তথ্য না দেয় বা তথ্য সংক্রান্ত সহযোগিতা না করে তবে সংশিষ্ট প্রতিষ্ঠানের উপরের প্রতিষ্ঠানের কাছে লিখিত অভিযোগ দেয়া যাবে। উদাহরণস্বরুপ বলা যায়, ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার এর কাছে জন্ম নিবন্ধনের ফরম পাওয়া না গেলে বা তিনি দিতে গড়িমসি করলে চেয়ারম্যানকে জানাতে হবে। চেয়ারম্যান না দিতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কে জানাতে হবে। তিনি ব্যর্থ হলে এলাকার এমপিকে জানাতে হবে। একইভাবে শহর এলাকায় ওয়ার্ড কমিশনার না পারলে পৌরসভা রা সিটি কর্পোরেশন চেয়ারম্যান কে জানাতে হবে। তথ্যসূত্রঃ #কিভাবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আপনারা নিজেই করতে পারবেন সেই বিষয়ে পরবর্তীতে আপনাদের জানানো হবে পরবর্তী পোস্ট করে জানানো হবে প্রয়োজনে যোগাযোগঃ 01726262049 Whatapps The post অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কখন জন্ম নিবন্ধন করতে হয়? appeared first on Trickbd.com. |
ইসলামী আকীদা PDF Download | Islami Akhida (বর্তমান সময়ের বেস্টসেলার বই) Posted:
ইসলামী আকীদা বই রিভিউঃবিশ্বাস খুবই মুল্যবান একটি জিনিস। এটির সদ্য ব্যবহার জানলে দুনিয়া ও আখিরাতে সফল হওয়া যাবে। আমরা যদি এ পৃথিবীর সফল মনীষীদের দিকে তাকাই তাহলে দেখা যাবে তারা প্রত্যেকেই নিজের কাজকে প্রচুর ভালোবাসতেন এবং বিশ্বাস করতেন তিনি সফল হবেনই, এই আত্মবিশ্বাস থাকার কারনেই তারা অসম্ভব জিনিসকে সম্ভব করতে পেরেছে। ইসলামী আকীদা বইটিতে ৬ টি অধ্যায় রয়েছেঃ১ম অধ্যায়ঃ পরিচিতি উৎস ও গুরুত্ব২য় অধ্যায়ঃ তাওহীদের ঈমান ৩য়অধ্যায়ঃ রিসালাতের ঈমান ৪র্থ অধ্যায়ঃ আরকানুল ঈমান ৫ম অধ্যায়ঃ আখিরাতের প্রতি ঈমান ৬ষ্ঠ অধ্যায়ঃ তাকদিরের প্রতি বিশ্বাস আকীদা সম্পর্কিত সব থেকে সেরা বই এটি। এটির ভিতরে কি কি রয়েছে তা আমি আপনাকে লিখে বোঝাতে পারবোনা, তবে গ্রান্টি দিচ্ছি এই বইটা আপনার কাছে ভালো লাগবেই। বর্তমান সময়ের #১ বেস্ট সেলার বইয়ের তালিকায় বইটি, এবং সমস্ত পাঠক রিভিউ পজিটিভ। আমি মনে করি আপনার এই বইটা পড়া উচিৎ। বইয়ের নামঃ ইসলামী আকীদা বইয়ের লেখকঃ ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৬৪২ টি। বইয়ের ধরনঃ ইসলামিক বই পিডিএফ সাইজঃ ২২ মেগাবাইট প্রায়। ডাউনলোডঃ Download Now আরো পড়ুনঃ ১। পবিত্র বাইবেল পরিচিত ও পর্যালোচনা PDF Download৩। গণিত নিয়ে মজার খেলা PDF Download The post ইসলামী আকীদা PDF Download | Islami Akhida (বর্তমান সময়ের বেস্টসেলার বই) appeared first on Trickbd.com. |
০৫ টি সেরা ওয়ার্ডপ্রেস নিউজপেপার থিম (2021) Posted: আপনি কি সবচেয়ে বেশি সেরা ওয়ার্ডপ্রেস নিউজপেপার থিম খুঁজছেন?
নিউজপেপার ওয়েবসাইটগুলোর জন্য আপনার এমন একটি থিম প্রয়োজন যা আপনার সাইটের সাম্প্রতিক (রিসেন্ট) এবং ট্রেন্ডিং খবরগুলো ও বিভাগ (ক্যাটাগরি) গুলোকে বিশেষভাবে প্রদর্শন করুক। আপনি ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডাইরেক্টরি অথবা বিভিন্ন ওয়েবসাইটগুলোতে নিউজপেপারের জন্য অসংখ্য থিম পাবেন কিন্তু সুন্দর, আকর্ষণীয় এবং নিখুঁত থিম খুজে পাওয়া খুবই কঠিন একটা কাজ।
এই আর্টিকেলে আমি সেরা কিছু ওয়ার্ডপ্রেস নিউজপেপার থিম শেয়ার করবো যা আপনি আপনার নিউজপেপার সাইটে ব্যবহার করতে পারবেন।
Building a Newspaper Website with ওওরদপ্রেসস
ওয়ার্ডপ্রেস হলো বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট বিল্ডার। ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে ই-কমার্স, ব্লগ সাইট, নিউজপেপার ইত্যাদি ওয়েবসাইট কিছু সময় ব্যয় করার মাধ্যমে যেকেউ তৈরী করে ফেলতে পারে। কোনোরকম কোডিং এর ঝামেলা ছাড়া একজন নতুন ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহারকারীও একটি নিজের পার্সনাল ওয়েবসাইট বানাতে পারবে কোনোপ্রকার টাকা-পয়সা খরচ ছাড়াই। তবে ডোমেইন এবং হোস্টিং এর জন্য খরচ করতে হবে।
অবশ্যই পড়ুনঃ কীভাবে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটের Critical Error সমস্যার সমাধান করবেন (2 Methods)
একটি ওয়েবসাইট তৈরী করার জন্য আপনার একটি ডোমেইন নাম এবং ওয়েব হোস্টিং প্রয়োজন। ডোমেইন নাম হলো ওয়েবসাইটের একটি নির্দিষ্ট এড্রেস। যেমন, quickopia.com বা google.com । ওয়েব হোস্টিং হলো আপনার ওয়েবসাইটের সব ফাইল রাখার একটি স্টোরেজ। এখন, আসুন দেখে নেওয়া যাক সেরা কিছু ওয়ার্ডপ্রেস থিম যা আপনি আপনার নিউজপেপার ওয়েবসাইটের জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
1. Astra Astra হলো একটি ইউজার ফ্রেন্ডলী প্রিমিয়াম ওয়ার্ডপ্রেস থিম যা যেকোনো ধরণের ওয়েবসাইটের জন্য তৈরী করা হয়েছে। এই থিমে বেশ সংখ্যক ডেমো রয়েছে তার মধ্যে নিউজপেপার এবং ম্যাগাজিন ওয়েবসাইটের জন্য নিখুঁত ডেমো রয়েছে।
এছাড়াও ডেমোর বাহিরে আপনি আপনার পছন্দমতো ডিজাইন করতে পারবেন পেইজ বিল্ডারের মাধ্যমে। এই থিমে ফুল উইদ (Full-width) টেমপ্লেট রয়েছে এছাড়াও থিম অপশন প্যানেল এর মাধ্যমে কোনোপ্রকার কোড এডিট না করেও নিউজপেপার ওয়েবসাইট অথবা নিউজ অ্যাগ্রিগেটর (News Aggregator) ওয়েবসাইট সেটআপ করতে সাহায্য করবে।
এছাড়াও Astra থিমটি ওয়ার্ডরেস এসইও (Search Engine Optimization) এর জন্যেও ডিজাইন করা হয়েছে। এই ফিচারটি আপনার সাইটকে গুগল এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে ভালো র্যাংক করাতে সাহায্য করবে।
2. Divi Divi একটি জনপ্রিয় এবং ফিচারস সমৃদ্ধ ওয়ার্ডপ্রেস থিম যা আপনাকে আপনার নিউজপেপার সাইটটিকে আকর্ষণীয় ডিজাইন করতে সাহায্য করবে। এই থিমে একটি উন্নত পেইজ বিল্ডার (Page Builder) রয়েছে যা আপনার ডিফল্ট WordPress Block Editor কে রিপ্লেস করে যাতে আপনি এই পেইজ বিল্ডার দিয়ে সহজেই ফন্ট্রেন্ডে আপনার সাইটটি এডিট করতে পারেন।
এই মডার্ন ডিভি পেইজ বিল্ডার ইউজার এক্সপেরিয়েন্সের কথা চিন্তা করে তাদের পেইজ বিল্ডারে কিছু আকর্ষণীয় ফিচারস রেখেছে যার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কন্টেন্টকে Undo, Redo এবং Revise করা। বেশ কিছু গ্লোবাল স্টাইলস এবং এলিমেন্টস রয়েছে যা আপনার ডিজাইন মেইনটেইন করতে সাহায্য করবে।
3. Hestia Pro Hestia Pro হলোএমন একটি চমৎকার ওয়ার্ডপ্রেস বিজন্যাস থিম যা বিশেষভাবে নিউজপেপার, ম্যাগাজিন এবং কন্টেন্ট ওয়েবসাইট গুলোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই থিমে একাধিক লেআউট, রেডিমেট ওয়েবসাইট টেমপ্লেট রয়েছে এবং আরটিএল (RTL) ল্যাংগুয়েজ সাপোর্ট করে।
Custom Video ফিচারসের মাধ্যমে আপনি সহজের আপনার সাউটের হেডার ব্যাকগ্রাউন্ডে একটি ভিডিও যুক্ত করতে পারবেন। Hestia Pro পেইজ বিল্ডার, এলিমেন্টর, ভিজ্যুয়াল কম্পোজার এবং আরো অন্রক কিছু সহ কাস্টমাইজেশনের জন্য জনপ্রিয় ওয়ার্ডপ্রেস পেইজ বিল্ডারের সাথে খুবই ভালো এবং দুর্দান্ত কাজ করে।
অবশ্যই পড়ুনঃ কীভাবে জানবেন আপনার কম্পিউটার কতক্ষণ ধরে অন আছে?
এছাড়াও bbPress-এর সাথে Hestia Pro থিমটি সম্পুর্ণ সামঞ্জস্যপূর্ণ যা আপনাকে আপনার অনলাইন নিউজ সাইটে একটি ফোরাম খুলতে সাহায্য করবে।
4. Ultra Ultra হলো একটি চমৎকার ওয়ার্ডপ্রেস অল-পারপোস থিম। এটা নিউজপেপার, ম্যাগাজিন এবং কন্টেন্ট ওয়েবসাইটগুলোর জন্য একটি সম্পূর্ণ কার্যকরী থিম। এই থিমটি ব্লগারদের জন্যেও উপযুক্ত একটি থিম।
এই থিমটি কাস্টম ল্যান্ডিং পেইজ (Custom Landing Page), প্রিমিয়াম এড-অনস (Premium Add-ons) এবং আকর্ষণীয় পেইজ এবং পোস্ট লেআউট অফার করে থাকে। এই থিমটিকে যেকোনো ওয়ার্ডপ্রেস পেইজ বিল্ডার দ্বারা কাস্টমাইজ করা খুবই সহজ।
Ultra থিমটি BuddyPress প্লাগইনটির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই প্লাগইনটি আপনাকে আপনার নিউজপেপার ওয়েবসাইটে একটি সোশ্যাল নেটওয়ার্ক তৈরী করতে সাহায্য করবে।
5. OceanWP OceanWP একটি স্টাইলিশ ওয়ার্ডপ্রেস থিম যা বিভিন্ন পেইড এবং ফ্রি ডেমো সাইটগুলোতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই থিমে নিউজপেপার, ম্যাগাজিন ওয়েবসাইটগুলোর জন্য সুন্দর এবং আকর্ষণীয় একটি টেমপ্লেট রয়েছে।
এই থিমে রয়েছে কালার অপশন, ব্যাকগ্রাউন্ড চয়েজ, কাস্টম ফন্টসহ আরো অনেক কিছু রয়েছে। OceanWP-তে One Click Demo ইম্পোর্ট অপশন রয়েছে যার মাধ্যমে ডেমো কন্টেন্ট ইন্সটল করা যাবে।
OceanWP একটি অনলাইন বিজন্যাস অর্থাৎ ই-কমার্স শুরু করার জন্য WooCommerce-এর মতো ই-কমার্স প্লাগইনগুলোর সাথে সম্পূর্ণ সামঞ্জস্যপূর্ণ।
উপসংহারঃআশা করি আমার আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি সেরা ১০ টি ওয়ার্ডপ্রেস নিউজপেপার থিম সম্পর্কে জেনেছেন। আমি চেষ্টা করেছি আর্টিকেলটি সহজ ভাষায় বুঝাতে এবং এও আশা করি যে আমরা আপনাকে সহজেই জানাতে পেরেছি। যদি আর্টিকেলটি বুঝতে আপনার কোনোপ্রকার সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে নিচের কমেন্ট বক্সে আপনার সমস্যাটি জানাতে ভুলবেন না। The post ০৫ টি সেরা ওয়ার্ডপ্রেস নিউজপেপার থিম (2021) appeared first on Trickbd.com. |
মোবাইল ফোন দিয়ে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার প্ল্যাটফর্ম বা ওয়েবসাইট Posted: আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা শিখতে পারে জানতে চলেছি,,,কিভাবে সহজে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এপ্লিকেশন তৈরি করা যায়। অনলাইনে বিভিন্ন কোডিং শিখে এপ্লিকেশন তৈরি করতে হয়। এপ্লিকেশন তৈরী করতে অবশ্যই আপনার বিভিন্ন ধরনের ল্যাঙ্গুয়েজ শিখতে হবে। তা না হলে প্রফেশনাল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা সম্ভব নয়। যদিও আমি আর একটি আর্টিকেল পাবলিশ করেছিলাম সেখানে বিভিন্ন ধরনের ল্যাঙ্গুয়েজ নিয়ে আলোচনা করেছিলাম।ওই আর্টিকেলটা পড়লে আপনারা সহজেই বুঝতে পারবেন কিভাবে প্রফেশনাল একটি এপ্লিকেশন তৈরি করা যায়। তবে আজকেরে আর্টিকেলে জানব কিভাবে সহজে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এপ্লিকেশন তৈরি করতে হয়। এখন প্রশ্ন আসতে পারে মোবাইল ফোন দিয়ে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি তো করব কিন্তু কেন? এপ্লিকেশন তৈরী করে আবার কি লাভ? অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করবেন কেন বা তৈরি করে লাভ কি?বন্ধুরা আপনারা হয়ত প্লে স্টোর নাম শুনেছেন।এমনকি প্লে স্টোরে বিভিন্ন ক্যাটাগরির বিভিন্ন রকম অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে সেটাও জানেন! তাই না! এমনকি আপনিও হয়তো প্লে স্টোর থেকে কোন না কোন সময় অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করেছেন। হয়তো কখনো গেমস অথবা কোন ব্রাউজার বা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশন। তবে আপনি কি জানেন এই প্লে স্টোরের অ্যাপ্লিকেশনগুলো কেন রয়েছে। অনেক ধরনের অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে যেগুলো বিভিন্ন সুবিধার সার্ভিসের জন্য। আবার কোন অ্যাপস রয়েছে বিভিন্ন কারণে, এখন এই ধরনের অ্যাপ্লিকেশনগুলো থেকে ইনকাম করা যায়। আপনি হয়তো ইউটিউব অথবা ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকাম করার কথা শুনে থাকতে পারেন।ঠিক তেমনিভাবে অনলাইনে এপ্লিকেশন তৈরি করেও টাকা ইনকাম করা যায়। একটি এপ্লিকেশন তৈরি করার পর প্লে স্টোরে পাবলিশ করে সহজে ইনকাম করা যায়। মোবাইল ফোন দিয়ে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার উপায়?প্রিয় বন্ধুরা, মোবাইল ফোন দিয়ে সহজে আপনারা অনলাইনে এপ্লিকেশন তৈরি করতে পারবেন।অনলাইনে এপ্লিকেশন তৈরি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট বা প্লাটফর্ম রয়েছে।আর এই ওয়েবসাইট বা প্লাটফর্ম থেকে আপনারা মোবাইল ফোন দিয়ে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে পারবেন। তাই এখন আমরা কয়েকটি ওয়েবসাইট এর সাথে পরিচয় হয়ে নিব।এ প্লাটফর্ম বা ওয়েবসাইট থেকে সহজে আপনারা মোবাইল ফোন দিয়ে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে পারবেন। Appsgeyser.comএই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনারা সহজে সম্পূর্ণ ফ্রীতে একটি অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে পারবেন। যদি আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকে তাহলে,আপনি আপনার ওয়েবসাইটের মত হুবহু কনভার্ট করে একটি এপ্লিকেশন তৈরী করতে পারবেন। হ্যা বন্ধুরা আপনারা ঠিকই শুনেছেন। এই ওয়েবসাইট থেকে সহজে কনভার্ট করে একটি অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা যায়। এই ওয়েবসাইটে আরো অনেক ধরনের অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা যায়। যেমন, ডাউনলোড ভিডিও, মেসেঞ্জারইত্যাদি সহ আরো অনেক ধরনের অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা যায় এই প্রিয় সাইটের মাধ্যমে।আপনার যদি ইউটিউবে অথবা গুগলের এ বিষয়ে অনুসন্ধান করেন তাহলে বিস্তারিত বুঝতে পারবেন। মোবাইল ফোন দিয়ে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার আরো অনেক ধরনের ওয়েবসাইট রয়েছে। তো চলুন এখন এগুলো সম্পর্কে জেনে নিই। App Machineআপনারা যদি বলেন, মোবাইল ফোন দিয়ে সবচেয়ে ভালো মানের অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা যায় এমন একটি প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কে বলুন। তার উত্তরে আমি বলব,,,App Machine এ প্লাটফর্ম বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে,অ্যাডভান্স কাস্টমাইজ করে সহজে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা যায়। সম্পূর্ণ ফ্রিতে আপনারা এ প্লাটফর্মে অনেক ধরনের ফ্রী কাস্টমাইজ অপশন পাবেন। আপনারা সম্পূর্ন ফ্রিতে এই ওয়েব সাইটে যুক্ত হতে পারবেন এবং আপনার মন মত একটি অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে পারবেন। এমনকি এই অ্যাপ্লিকেশনটি আপনারা প্লে স্টোরে পাবলিশ করে সহজে ইনকাম করতে পারবেন। তাই আপনারা যারা মোবাইল ফোন দিয়ে এপ্লিকেশন তৈরী করতে চান,,, তারা এই প্লাটফর্ম বা ওয়েবসাইটে একবার ঘুরে আসতে পারেন । আশা করি আপনারা মোবাইল ফোন দিয়ে এই একই অ্যাপ্লিকেশন সহজে তৈরি করতে পারবেন। App.yetপ্রিয় বন্ধুরা এই প্লাটফর্ম বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনারা,,, আপনার ওয়েবসাইট কনভার্ট করে হুবহু ওয়েবসাইটের মত অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে পারবেন। এমনকি আপনারা এই প্লাটফর্ম ওয়েব সাইটে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেও আয় করতে পারবেন। এই ওয়েবসাইট বা প্লাটফর্মে আপনারা সরাসরি মনিটাইজেশন অন করে ইনকাম করতে পারবেন। বিস্তারিত সঠিক তথ্য গুলো জানতে আপনারা অবশ্যই গুগল অথবা ইউটুবে সার্চ দিন। আর্টিকেল সম্পর্কিত শেষ কথাআজকের আর্টিকেলে আমরা শিখতে বা জানতে পারলাম,,, কিভাবে সহজে মোবাইল ফোন দিয়ে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা যায়। যে প্ল্যাটফর্ম ওয়েবসাইট সম্পর্কে আপনাদেরকে বলেছি,,, এগুলো সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ভাবে আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করেছি। আপনার অবশ্যই গুগল অথবা ইউটুবে সার্চ দিয়ে বিস্তারিত তথ্য গুলো জেনে কাজ করবেন আশা করি। আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকের আর্টিকেলটি এ পর্যন্তই। সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এবং নিরাপদে। দেখা হবে আবার অন্য কোন আর্টিকেলে। আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু। The post মোবাইল ফোন দিয়ে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার প্ল্যাটফর্ম বা ওয়েবসাইট appeared first on Trickbd.com. |
You are subscribed to email updates from Trickbd.com. To stop receiving these emails, you may unsubscribe now. | Email delivery powered by Google |
Google, 1600 Amphitheatre Parkway, Mountain View, CA 94043, United States |
0 Comments