Search box..

এন্ড্রয়েড ফোনের দারুন দুইটি একশন গেম

এন্ড্রয়েড ফোনের দারুন দুইটি একশন গেম


এন্ড্রয়েড ফোনের দারুন দুইটি একশন গেম

Posted:

হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সকলে ভালো আছে। আপনাদের কে TrickBd.com এ আমার আরো একটি পোস্টে স্বাগতম।

আজকে আমি আপনাদের সাথে কোনো টিপস বা কোনো ট্রিকস নিয়ে নয়, বরং এন্ড্রয়েডের ২টি একশন গেমের রিভিউ নিয়ে হাজির হয়েছি।

গেম এমন একটা জিনিস যা জিবনে একবার হলেও আমরা সকলেই কোনো না কোনো একটা গেম খেলেছি। সেটা হোক ম্যাজিক গ্যাম, মুভি গেম বা একশন গেম। সেটা কিন্তু আমরা একবার হলেও খেলেছি।

আর বর্তমানে অনলাইন এও খেলা যায় অসংখ্য গেম, আর বর্তমান এ অনলাইন গেমে রাজত্ব করছে ২ টি গেম পাবজি ও ফ্রি – ফায়ার। এগুলো মুলত একশন গেম। কিন্তু এই গেম গুলো খেলতে হলে ফোনের র‍্যাম কম পক্ষে ২ জিবি এবং স্টোরেজ ১৬ জিবি এর ও বেশি হতে হয়। না হলে এই গেম ফোনে সাপোর্ট করে না।

কিন্তু অনেকের ফোন ই এখন ও হয়তো ২ জিবি এর কম র‍্যাম এবং ১৬ জিবি এর কম মানে ৮ জিবি স্টোরেজ। তারা এই গেম গুলো না কখনো খেলতে পারে বা এর মজা নিতে পারে। হয়তো অন্য বন্ধুদের ফোনে একটু খেলে থাকেন, কিন্তু নিজের ফোন ছাড়া অন্যর ফোনে খেলা অনেকটা বিব্রতকর। তো আমি আজকে আমি আপনাদের সাথে এমন কয়েকটি একশন গেম শেয়ার করবো যেগুলো খেলে আপনারা পাবজি বা ফ্রি – ফায়ার এর মজা নিতে পারবেন। তো চলুন বন্ধুরা আমরা সেই ২ টি এন্ড্রয়েড এর একশন গেম গুলো দেখে আসি৷

Covet Strike

সব গুলো গেমের থেকে এই গেম টি আমার লিস্ট এর সব থেকে উপরে রাখার কারণ সব গেম গুলোর তুলনায়, এই গেম টি অধিক ভালো লেগেছে আমার নিকট। এই গেমটি খেলে সত্যিই আমি অনেক মজা পেয়েছি। এই গেমে অনেক পরিমাণ লেভেল আছে যা খেলে শেষ করতে অনেক দিন লেগে যাবে। এই গেমটি অনেক সুন্দর ও ভালো একটি গেম যা খেলে আপনি অবশ্যই অনেক মজা পাবেন। আর এই গেমের সব থেকে ভালো যে জিনিস টি আমার লেগেছে সেটা হলো এই গেম খেলার সময় যে গান (বন্দুক) দিয়ে ফায়ার করা হয়৷ সেই ফায়ার করার সাউন্ড ৯৯% ফ্রি – ফায়ার বা পাবজি গেম খেলার সময় যে ফায়ার সাউন্ড হয় ঠিক সে রকম।

এই গেম টি মাত্র ৫৫ এম্বি এর একটি গেম। কাজেই এটি ০.৫ জিবি র‍্যাম / ১.০ জিবি র‍্যাম / ১.৫ জিবি র‍্যাম ইত্যাদি সব রকম র‍্যাম ওয়ালা ফোনেই খেলা সম্ভব। আর স্টোরেজ ২ জিবি / ৪ জিবি / ৮ জিবি যাই থাকুক না কেনো সব ফোনেই এটি রান করবে। আর মজার বিষয় হলো আপনার নিজস্ব একটি স্কুয়াড থাকবে। মানে গেম চলাকালিন আপনি ৩ জন কে নিয়ে স্কুয়াড বানাতে পারবেন৷ তবে ১ম এ একজন আনলক থাকবে। আর পড়ে আপনাকে বাকি ২ জন কে আনলক করতে পারবেন।

আর পারসোনালি ভাবে আমি এই গেমটি খেলি, আমার অনেক মজাই লাগে এই গেমটি খেলতে, আপনারা বিশ্বাস করবেন কি না জানি না! এই গেমটি আমি প্রায় ১ মাস যাবত খেলছি, কিন্তু আমি এই গেমের ২৫% ও শেষ করতে পারি নি। এই গেমে পাবেন অনেক এপিসোড বা পর্ব। আমি প্রথম দিনেই এই গেমের ১ম পর্বের ১-৭ লেভেল খেলে ফেলে ছিলাম এবং ভেবে ছিলাম এটা কয়েক দিনেই শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু পরে এই গেমটি আসতে আসতে অনেক কঠিন হতে থাকে। এখন আমি এই গেমের ৩য় পর্বের ৯ম লেভেলে রয়েছি। এবং কয়েকদিন ধরেই এই লেভেলে আটকে রয়েছি।

কিছু মনে করবেন না, একটু পারসোনালি টপিক এ চলে গিয়েছিলাম। তো, যাই হোক বন্ধুরা এই গেমটি সম্পর্কে সব জানার পর যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই গেম টি একবার হলে ও খেলবেন। এই গেমটি অলে স্টোরে পেয়ে যাবেন। আপনারা ‘Cover Strike’ লিখে প্লে স্টোরে সার্চ দিলেই গেমটি পেয়ে যাবেন।

Zombie 3D Gun Shooter

হয়তো নাম শুনেই বুঝে গেছেন, যে এটি একটি 3D গেম। হ্যা আসলেই এটি একটি 3d গেম। আপনি যদি গোস্ট হান্টিং পছন্দ করেন তাহলে এই গেম টি আপনার জন্য, কারণ এই গেমটিতে আপনাকে মানুষ কে নয় বরং মারতে ভুত বা ওরকম দেখতে কিছু এনিমিকে। এই গেম খেলে সত্যিই আমি অনেক মজা পেয়েছি। যা অন্য কোনো গেমে পাই নি৷ বিশেষ করে এই গেমের সাউন্ড যাস্ট ওয়াও। খেলার সময় মনে হয় যেনো আমি চলে গেছি এক ভুতেদের রাজ্য। যারা একটু দুর্বল হার্ট এর মানুষ বা এর আগে হার্ট এটার্ক হয়েছে আমি তাদের কে এই গেমের থেকে দূরে থাকতে বলবো।

পোস্ট টি কেমন লাগলো তা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আর গেম গুলো খেলে কেমন মজা পেলেন সেটা জানার আশায় রইলাম। আর প্রতিদিন এমন পোস্ট পেতে TrickBd.com এর সাথেই থাকুন। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

The post এন্ড্রয়েড ফোনের দারুন দুইটি একশন গেম appeared first on Trickbd.com.

টুইটার থেকে টাকা ইনকামের উপায়

Posted:

হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সকলে ভালো আছেন। আজকে আপনাদের সকল কে আবারো TrickBd.com এ স্বাগতম জানাচ্ছি। আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে আপনারা টুইটার থেকে ইনকাম করবেন।

বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় সোসাল মিডিয়া হলো টুইটার। টুইটার বর্তমানে শত শত মিলিয়ন মানুষ ব্যবহার করে। অনেক সময় আমরা ভেবে থাকি, ইস! আমি যদি টুইটার থেকে ইনকাম করতে পারতাম।

তো আজকের পর থেকে এটা আপনার ভাবনা বা ইচ্ছা থাকবে না। আজকে থেকে আপনিও টুইটার থেকে ইনকাম করতে পারবেন। তো চলুন আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক টুইটার থেকে ইনকাম করার উপায় গুলো।

টুইটর থেকে অনেকেই অনেক উপায়ে টাকা ইনকাম করে থাকে। কিন্তু আজকে আমি আপনাদের সে উপায় গুলো থেকে ৫ টি জনপ্রিয় ও বেশি ব্যবহার করা উপায় গুলো জানাবো। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই উপায় গুলো।

টুইটার থেকে টাকা ইনকম || টুইটার থেকে ইনকামের উপায়

১. এফিলিয়েট থেকে ইনকাম

যদি আপনি টুইটারের মাধ্যমে এফিলিয়েট লিংক এর প্রোমোশন করাতে চান তাহলে নির্দিষ্ট একটি উপায়ে প্রোফাইল তৈরি করুন। আর নির্দিষ্ট উপায় গুলো আপনারা ইউটিউব এ “সঠিক নিয়মে টুইটার একাউন্ট খোলার নিয়ম” লিখে সার্চ দিন। তাহলে আপনারা এটি পেয়ে যাবেন।
আর আপনি যদি এফিলিয়েট এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাদের টুইটার একাউন্ট অনেক ফলোয়ার থাকতে হবে।

এবং আপনার ফলোয়ারদের সবসময় একটু মিলে-মিশে থাকার চেষ্টা করবেন। ফলোয়ারদের সাথে যত আপনি মিশে থাকতে পরবেন আপনার এফিলিয়েট লিংক এর ঠিক ততই প্রোমশন হবে।

২. সার্ভের মাধ্যমে আয়

কোনো কিছুর জন্য ফ্রিতে মতামত গ্রহণ করার সব থেকে ভালো মাধ্যম হলো টুইটার। টুইটারে অনেক অনেক লোকজন থাকে যারা সার্ভেতে অংশগ্রহণ করে থাকে।

আপনার যদি কোনো প্রকার কাজ বা সার্ভিসের টপিকে মতামত গ্রহণের দরকার হয় তাহলে ফেসবুকের মতো আপনি টুইটারকে ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনারও কিছু অর্থ আয় হবে।

৩. প্রোডাক্ট বিক্রি করে আয়

আপনার যদি কোনো প্রোডাক্ট বা সার্ভিসিং কোম্পানি থেকে থাকে এবং আপনি যদি আপনার প্রোডাক্ট বিক্রি করতে চান তাহলে, টুইটার থেকে আপনি অনেক কাস্টমার পেয়ে যেতে পারেন।

টুইটারে কয়েক মিলিয়ন ব্যবহারকারী বা সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। যার ফলে আপনি আপনার প্রোডাক্ট এর অনেক বড় একটি অংশ টুইটার থেকে পেয়ে যাবেন। আপনার শুধু দরকার হবে তাদের খুজে বের করা ও তাদের নিকট আপনার প্রোডাক্টের সম্পর্কে বলা।

৪. স্পন্সার পোস্ট

টুইটার দুনিয়ায় খুবই পরিচিত ১ টি অ্যাড সার্ভিস। যা আপনাকে আপনার একাউন্টের প্রত্যোকটি পোস্টের সাথে অ্যাড প্রদর্শন এবং অ্যাডগুলোতে ক্লিকের জন্য একটি নির্ধারিত মূল্য নির্ধারণ করে দেয়ার সুযোগ দিবে। এমন কি, আপনি কি ধরণের অ্যাড আপনার পোস্টে প্রদর্শন করতে চান, তাও আপনি ঠিক করে নিতে পারবেন।

স্পন্সার টুইট এর সাথে ব্যবসায়িক চুক্তির জন্য আপনার প্রোফাইলের কমপক্ষে মাত্র ৫০ জন ফলোয়ার এবং মাত্র ১০০টি টুইট বা পোস্ট থাকতে হবে। ৫০ জন ফলোয়ার পাওয়া ১ দিনের ব্যাপার হলেও ১০০টি পোস্ট করতে আপনার বা যে কারোরই ৫-৬ দিন লেগে যেতে পারে।

৫. অন্যের পণ্যের প্রমোশন করুন

এখন ফিজিক্যাল ও আন-ফিজিক্যাল প্রায় সব ধরনের পণ্য বা প্রোডাক্টই অনলাইনে বিক্রি করা হয়। আপনি যদি এই উপায় থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনি পণ্যের বিক্রেতাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আপনি তাদেরকে অফার দিন যে, আপনি তাদের পণ্য গুলো বিক্রি করে দেবেন এবং আপনাকে বিক্রির ২% – ৩০% করে দিতে হবে। তারা রাজি হলে কাজটি শুরু করে দিবেন। তবে এর জন্য আপনার একটু বড় এমাউন্টের ফলোয়ার থাকা দরকার। এতে তারা তাদের পণ্য আপনাকে দিয়ে বিক্রি করাতে বেশি কমফর্ট করবে।

তো এই ছিলো আজকের পোস্ট। আশা করি এর থেকে আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে আপনারা কিভাবে টুইটার থেকে ইনকাম করতে পারবেন। পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন। আর পরবর্তী পোস্ট পর্যন্ত সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ্য থাকবেন।

The post টুইটার থেকে টাকা ইনকামের উপায় appeared first on Trickbd.com.

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ডিলিট হয়ে যাওয়া ফোটো ও ভিডিও রিকভার 100%( Updated)

Posted:

আগে যখন সাধারণ মানুষের হাতে ফিচার ফোন ছিল তখন তাদের কন্ট‍্যাক্ট নিয়ে যথেষ্ট চিন্তিত থাকতেন। কোনো ভাবেই যেন কন্ট‍্যাক্ট ডিলিট না হয়ে যায়। কিন্তু এখন মানুষের কাছে অ্যান্ড্রয়েড ফোন আছে এবং প্রত‍্যেকে তাদের সব ধরনের ডেটা নিয়েই সতর্ক থাকেন। এর মধ‍্যে কন্ট‍্যাক্ট, ম‍্যাসেজ ও হোয়াটস‌অ্যাপ ছাড়াও ফোটো ও ভিডিওও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণ মানুষ এখন অবশ্য কন্ট‍্যাক্ট ও হোয়াটস‌অ্যাপ নিয়ে বেশি চিন্তিত থাকেন না। কারণ এর ব‍্যাক‌আপ গুগলে থেকেই যায়। তবে ফোটো ও ভিডিও ডিলিট হয়ে গেলে সমস‍্যায় পড়তে হয়। অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ফোটো ও ভিডিও ব‍্যাক‌আপের জন্য গুগল ফোটো অ্যাপের অপশন দেওয়া হলেও লোকজন এতে ব‍্যাক‌আপ করেন না কারণ এতে ইন্টারনেট যথেষ্ট পরিমাণে খরচ হয়। এমন অবস্থায় কোনো জরুরি ফোটো ডিলিট হলে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।

তবে কিছু উপায় আছে যার মাধ্যমে ডিলিট হয়ে যাওয়া ফোটো রিকভার করা সম্ভব। আমরা অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে ডিলিট হয়ে যাওয়া ফোটো রিকভার করার পদ্ধতি জানালাম।

 

সমাধান 1

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের গ‍্যালারি বা গুগল ফোটো অ্যাপ থেকে ফোটো দেখা যায় এবং ডিলিট করা যায় এবং এখান থেকে ফোটো রিকভার করা খুব সহজ। গুগল ফোটো অ্যাপ থেকে ডিলিট করা ফোটো রিকভার করার জন্য
1. গুগল ফোটো অ্যাপ খুলুন।
2. বাঁদিকে ওপরে মেনু অপশন আছে এতে ক্লিক করূন।
3. একটু নিচে বিন আপশন দেখা যাবে এতে ক্লিক। সমস্ত ডিলিট ফোটো এখানে দেখা যাবে।
4. যেইসব ফোটো রিকভার করতে চান সেগুলি সিলেক্ট করে রিস্টোর করে দিন। ফোটো আপনার গ‍্যালারিতে ফিরে আসবে

 

সমাধান 2

যদি আপনি গুগল ফোটোর বদলে গ‍্যালারি থেকে ফোটো ডিলিট করে থাকেন এবং অনেক দিন হয়ে গিয়ে থাকে তবে সেই ফোটো রিকভারের পদ্ধতি আলাদা। এর জন্য থার্ড পার্টি অ্যাপের সাহায্য নিতে হবে। ডিলিট ফোটো রিকভারের জন্য ডিস্কডিগার ফোটো রিকভারি (DiskDigger Photo Recovery) যথেষ্ট উল্লেখযোগ্য একটি অ্যাপ এবং এর ব‍্যবহার অত‍্যন্ত সহজ। এই অ্যাপের মাধ্যমে ফোটো রিকভারের জন্য
1. সবার আগে নিচের লিঙ্ক থেকে পেইড আপ্পস টি নামিয়ে নিন।

DOWNLOAD অ্যাপ ইনস্টল করুন।

2. অ্যাপ ইনস্টল হয়ে গেলে সেটি ওপেন করুন।
3. এখানে দুটি অপশন পাওয়া যাবে। একটি রুট ফোনের জন্য এবং একটি আনরুট ফোনের জন্য। প্রথমেই আনরুট ফোনের অপশন দেখা যাবে এতে ক্লিক করুন।
4. ক্লিক করে স্ক‍্যান শুরু করলে অ্যাপটি ইমেজ ও মিডিয়া ফাইলের অনুমতি চাইবে। এটি অ্যালাউ করলে স্ক‍্যান শুরু হয়ে যাবে এবং ফোনের সমস্ত ডিলিট ফোটো স্ক্রিনে চলে আসবে।
5. এখান থেকে ফোটো সিলেক্ট করে মেমরি কার্ড বা ফোন মেমরিতে ট্রান্সফার করতে পারবেন।

 

কিভাবে ভিডিও রিকভার করবেন?
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ডিস্কডিগার ছাড়া মোবিসেভার অ্যাপের সাহায্য নিতে পারেন। এই অ্যাপটি ফোটোর সঙ্গে সঙ্গে ভিডিও রিকভার করতেও সক্ষম। ডিলিট ভিডিও রিকভারের জন্য এটি বেস্ট অ্যাপ। এর জন্য

1. নিচের লিঙ্ক থেকে এই আপ্পস টি নামান ।

 

EaseUS MobiSaver PRO অ্যাপ ডাউনলোড করুন।

2. এতে নিচের দিকে ফোটো ও ভিডিওর অপশন দেখা যাবে এর ওপর ক্লিক করুন। এরপর স্ক‍্যান শুরু হয়ে যাবে এবং সমস্ত ডেটা স্ক্রিনে চলে আসবে।
3. ডিলিট ফোটো সিলেক্ট করে রিকভার করে নিন।

যদি আপনি ফ‍্যাক্টরী ডেটা রিসেট বা মেমরি কার্ড ফরম্যাট করে থাকেন তবে এক্ষেত্রে রিকভার করতে সমস্যা হবে।

The post অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ডিলিট হয়ে যাওয়া ফোটো ও ভিডিও রিকভার 100%( Updated) appeared first on Trickbd.com.

শিক্ষনীয় পোস্ট: ইংরেজিতে Narration শেখার সঠিক নিয়ম?

Posted:

আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু। সম্মানিত পাঠক গন আমরা যারা ইংরেজিতে দুর্বল, তাদের জন্য আমরা বিভিন্নভাবে সাহায্য করার চেষ্টা করছি। বিশেষ করে যারা স্কুলে কিংবা কলেজে, গ্রামারের কোন কিছুই মনে রাখতে পারেন না। বা স্কুলে প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে না জানার জন্য দিতে পারেন না বিশেষ করে ইংরেজিতে। গ্রামারের বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন হয়ে থাকে, বিশেষ করে আমরা সহজ একটি প্রশ্ন সবাই জেনে থাকি সেটি হল যে, Narration ন্যারেশন এর সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত তাই না!

ক্লাস সিক্স থেকে পরবর্তী ক্লাসে সকল ক্লাসেই প্রায় Narration রয়েছে। পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য ন্যারেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ প্রত্যেকটি ইংলিশ পরীক্ষা জেনারেশন পড়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি। তাই আজকে আমরা Narration বিষয়বস্তু নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। Narration কিভাবে সহজে আপনি খাতায় লিখতে পারবেন, ন্যারেশন লেখার নিয়ম নীতি গুলো বিস্তারিত আমরা আজকের এই আর্টিকেলের শেয়ার করব।

Narration কি এবং কেন প্রয়োজন?

ন্যারেশন প্রত্যেক ক্লাস সিক্স থেকে প্রত্যেক ক্লাসে ন্যারেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি ন্যারেশন এর জন্য পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে। তার উত্তর সঠিকভাবে আমরা দিতে পারলে বেশ ভালই মাক্স পাই। অর্থাৎ মার্কস পাওয়ার জন্যই আমাদের ন্যারেশন খুবই প্রয়োজন। মোটামুটি ন্যারেশন এর জন্য বেশ ভালই মাক্স দেওয়া হয়। যদিও ন্যারেশন ঠিক এ কারণেই আমাদের শেখা ও জানা প্রয়োজন খুবই।

বন্ধুরা ইংলিশ গ্রামার এর অন্যতম একটি ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হলো ন্যারেশন। দুর্ভাগ্যবশত ন্যারেশন খুবই সহজ কিন্তু আমরা অনেকেই পারিনা। যদিও সঠিক নয় এটি আমাদের মাথায় না ঢুকার কারণে এই এই সমস্যাটি। তাই আজকে আমরা ন্যারেশন শেখার খুব সংক্ষেপ নিয়ম আপনাদেরকে বলবো। যার ফলে আপনাকে অতি সহজে নারেশন সম্পর্কে বিস্তারিত নলেজ অর্জন করতে পারবেন। এবং পরীক্ষার খাতায় ন্যারেশন প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারবেন আশা করি।

Narration কাকে বলেঃ Narration অনেক সময় স্পেস বলা হয়। সাধারণত ন্যারেশন শব্দের অর্থ হলো উক্তি। একজন ব্যক্তি যা বলে সেটাই হলো উক্তি। অর্থাৎ আপনি কিংবা আমি যে কেউ কোন কিছু বললে সেটা কে বলা হয় উক্তি। আর এই উক্তি শব্দের ইংরেজি শব্দ হলো ন্যারেশন। তাই কোন ব্যক্তি যা কিছু বলে সেটাই হলো ন্যারেশন বা উক্তি।

ন্যারেশন সাধারণতভাবে দুই প্রকারঃ

এক নম্বর Indirect Narration (পরোক্ষ উক্তি) অর্থাৎ নিজের মতো করে বলা।

দুই নম্বর Direct Narration( প্রত্যক্ষ উক্তি)
অর্থাৎ হুবহু বলা।

Direct narration থেকে Indirect Narration করতে হলে সর্বপ্রথম মনে রাখতে হবে, ডাইরেক্ট নেরেশন এর দুইটি অংশ হয়ে থাকে। সেটি হলঃ ” ” উক্ত কমার ভিতর একটি অংশ এবং বাইরে একটি অংশ থাকে। সাধারণত ভিতরের যে অংশটি থাকে সেটাকে বলা হয় রিপোর্টেড স্পিচ। আর বাইরের যে অংশটি থাকে তাকে সাধারণত রিপোর্টিং ভার্ব বলা হয়ে থাকে। তবে এখানে মনে রাখতে হবে রিপোর্টিং ভার্ব বাক্যে প্রথমে থাকতে পারে, আবার এই একি রিপোর্টিং ভার্ব বাক্যের শেষে ও থাকতে পারে।

বোঝার ক্ষেত্রে নিচে উদাহরণ দেওয়া হলঃ

** Salam says, “I have seen it”

** “I have seen it”, Salam says,

উপরের উদাহরণে থেকে আমরা স্পষ্ট বুঝতে পারছি যে, রিপোর্টিং ভার্ব বাক্যের প্রথমে থাকতে পারে আবার শেষেও থাকতে পারে। এটা অবশ্যই মনে রাখতে হবে। ইংরেজিতে ন্যারেশন পরিবর্তনের মোট চারটি কাজ করতে হয়। এই চারটি নিয়ম অবলম্বন করে সহজে ন্যারেশন লেখা যায়। চলুন এই বিষয়টা নিয়ে একটু বিস্তারিত জেনে আসি।

Narration পরিবর্তনে মোট চারটি কাজ করতে হয়?

# রিপোর্টিং ভার্ব উত্তরের শুরুতে বসাতে হবে।

# রিপোর্টিং ভার্ব ও রিপোর্টেড স্পিচ এর মাঝে ”
” কমা উঠিয়ে দিয়ে একটি সংযুক্ত চিহ্ন বসাতে হবে।

# রিপোর্টেড স্পিচ এর পারসন পরিবর্তন করতে হবে।

# উপরোক্ত চারটি রুলস দ্বারা ন্যারেশন পরিবর্তন করার পুরোপুরি সম্ভব হবে।

প্রিয় বন্ধুরা ন্যারেশন করার জন্য উপরোক্ত এই চারটি নিয়ম নীতি আপনাকে মানতেই হবে। অর্থাৎ আপনি যদি উপরের চারটি নিয়ম অবলম্বন করে নারেশন করেন তাহলে, আপনার ন্যারেশন অবশ্যই হবে অর্থাৎ নারেশন পরিবর্তন করতে আপনি সক্ষম হবেন। এখন আমরা এই ৪ টি রুলস নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা সম্পর্কে জানব। যাতে করে আপনার এই গুলো আরো বেশি ভালোভাবে মাথায় রাখতে পারেন।

১ রিপোর্টিং ভার্ব উত্তরের শুরুতে বসাতে হবে।

ন্যারেশন টি শুরু করার জন্য প্রথমে আমাদেরকে রিপোর্টিং ভার্ব এর উত্তর শুরুতে বসাতে হবে। রিপোর্টিং ভার্ব এর said পর নির্ভর করে বদলাতে হবে। আমরা সকলেই জানি সেন্টেন্স সাধারণত পাঁচ প্রকার হয়ে থাকে। এক এক রকম সেন্টেন্স এর ক্ষেত্রে একেক রকম নিয়ম রয়েছে। যেমন এগুলো সম্পর্কে একটু ধারনা দেওয়া হল নিচে।

**Assertive sentence এর ক্ষেত্রে দিতে হবে told.

**Interrogative sentence এর ক্ষেত্রে দিতে হবে asked.

**Optative sentence এর ক্ষেত্রে দিতে হবে played/wished.

**Imperative sentence এর ক্ষেত্রে দিতে হবে order/requested/advised/forbade/told.

**Exclamatory sentence এর ক্ষেত্রে দিতে হবে exclaimed with joy/sorrow.

আশা করি আপনারা এক নম্বর রুল টি ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।

২ রিপোর্টিং ভার্ব রিপোর্টেড স্পিচ কে সংযুক্ত চিহ্ন বসাতে হবে।

সাধারণত রিপোর্টিং ভার্ব রিপোর্টেড স্পিচ কে কমা উঠিয়ে দিয়ে একটি সংযুক্ত চিহ্ন বসাতে হয়। তবে সে ক্ষেত্রেও বাক্যের উপর নির্ভর করে সংযুক্ত চিহ্ন বসাতে হবে। আগে আমরা জেনেছিলাম সেন্টেন্স এর পাঁচটি,,, এগুলো থেকে আমাদেরকে পরিবর্তন করতে হবে। তো চলুন এই বিষয়টা নিয়ে একটু জেনে নিই।

**Assertive sentence এর ক্ষেত্রে দিতে হবে that.

**Interrogative sentence এর ক্ষেত্রে দিতে হবে if/ wh শব্দ।

**Optative sentence এর ক্ষেত্রে দিতে হবে that.

**Imperative sentence এর ক্ষেত্রে দিতে হবে to/not to.

**Exclamatory sentence এর ক্ষেত্রে দিতে হবে that.

বন্ধুরা এখানে অবশ্যই মনে রাখবেন যে, অ্যাসেরটিভ ইমপারেটিভ এবং এক্সক্লামাটরি সেন্তেন্স এর ক্ষেত্রে that হবে। আর বাকি দুটি সেন্টেন্স এর ক্ষেত্রে বাকি দুটি ব্যবহার করতে হবে।

৩ রিপোর্টেড স্পিচ এর পারসন পরিবর্তন করতে হবে।

বাক্যের যেখানে রিপোর্টেড স্পিচ এর পারসন রয়েছে সেটা পরিবর্তন করা আবশ্যক। এবং ন্যারেশন পরিবর্তনের ক্ষেত্রে অবশ্যই রিপোর্টেড স্পিচ এর গুরুত্ব প্রচুর পরিমাণে। তো বন্ধুরা রিপোর্টেড স্পিচ এর পারসন অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে। যে নিয়মে পরিবর্তন করতে হবে তা নিচে দেওয়া হল।

**রিপোর্টেড স্পিচ এ ফার্স্ট পারসন থাকলে, রিপোর্টিং ভার্ব এর সাবজেক্ট অনুযায়ী বসাতে হবে।

**রিপোর্টেড স্পিচ এ সেকেন্ড পারসন থাকলে, রিপোর্টিং ভার্ব অবজেক্ট অনুযায়ী বসাতে হবে।

**রিপোর্টেড স্পিচ এ থার্ড পারসন থাকলে, কোন পরিবর্তন হয় না বা হবে না।

৪ টেন্স পরিবর্তন করতে হবে

হ্যাঁ বন্ধুরা আপনাদের এর আগে আমরা টেন্স সম্পর্কে বিস্তারিত দুটি আর্টিকেল পাবলিশ করেছি। ওগুলো দেখে আসলে টেন্স সম্পর্কে আরো ধারনা বেশি পেয়ে যাবেন। বাক্যের শেষে আমাদেরকে পরিবর্তন করতে হবে টেন্স। টেন্স পরিবর্তন করলেই আমাদের কাজ মোটামুটি শেষ। তো চলুন টেন সম্পর্কে একটু ধারনা নিয়ে আসে কিভাবে ন্যারেশন এর জন্য।

am,is,are থাকলে, was,were থাকলে, had been.

Have,has থাকলে, had.

Shall will থাকলে, Would.

Can থাকলে, could.

May থাকলে, might.

Don’t থাকলে, didn’t.

verb-এর এক নম্বর রূপ থাকলে বসবে দুই নম্বর রুম দুই নম্বর রূপ থাকলে তিন নম্বর রূপ বসবে। তবে এগুলো সব নিয়মকানুন অনুযায়ী। প্রিয় বন্ধুরা এই ছিল ন্যারেশন লেখার বেসিক শর্টকাট নিয়ম। যদিও বোঝানোর চেষ্টা করেছি বিস্তারিত তবে, ন্যারেশন লেখার আরো কিছু রুলস রয়েছে। কিন্তু সেগুলো আলাদা। সাধারণভাবে নারেশন লেখার মূল যে কার্যক্রম রয়েছে সেগুলো বিস্তারিত উপরে আমরা আলোচনা করেছি।

আমরা ন্যারেশন নিয়ে আরো একটি আর্টিকেল হয়তোবা পাবলিশ করব খুব শীঘ্রই, কেননা ন্যারেশন লেখার অতিরিক্ত কিছু নিয়ম রয়েছে। তবে সেগুলো যে আপনার জরুরী সেটা কিন্তু নয়। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রুলস গুলো জেনে রাখা খুবই প্রয়োজন। তাই সেগুলো নিয়ে আরও একটি আর্টিকেল পাবলিশ করা হবে খুব শীঘ্রই। আর্টিকেলটি কেমন লাগলো কমেন্টের মাধ্যমে জানান, বরাবরের মত সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন। আসসালামু আলাইকুম রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।

The post শিক্ষনীয় পোস্ট: ইংরেজিতে Narration শেখার সঠিক নিয়ম? appeared first on Trickbd.com.

ঝুকিমুক্ত ৫ টি মাঝারি ব্যবসার আইডিয়া

Posted:

হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সকলে অনেক ভালো আছেন। আপনাদের সবাইকে আমাদের এই সাইটে আবারো স্বাগতম জানাই। আজকের পোস্টে আমি আপনাদের সাথে মাঝারি ব্যবসার কয়েকটি আইডিয়ে নিয়ে আলোচনা করবো। তো চলুন শুরু করা যাক।

আমদের দেশে এখন আগের তুলনায় অনেক উন্নতি লাভ করেছে। আর আমাদের দেশের উন্নতি লাভের পেছনে অনেক বড় একটা অবদান রেখেছে এবং এখনো রেখে চলেছে আমাদের দেশীয় ব্যবসা।

ব্যবসার মধ্য মাঝারি ব্যবসা দিয়ে নিজের ব্যবসা শুরু করা হবে একটি বুদ্ধিমানের কাজ। কেননা প্রথমেই যদি বড় কোনো ব্যবসা শুরু করা হয় তবে অনেক টাকা খরচ করতে হবে, আর ব্যবসা ঠিক মতো দাড় করাতে না পারলে পরিশ্রমের পাশাপাশি সকল টাকাও বৃথা যাবে। ফলে অনেক টাকার লোকসান হবে। কিন্তু যদি মাঝারি ব্যবসা দিয়ে শুরু করা যায় তবে, বেশি টাকা প্রথমেই ইনভেস্ট করতে হবে না। যে কোনো মাঝারি ব্যবসা ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা দিয়েই শুরু করা যায়।

অনেকেই আছেন যারা প্রথমে মাঝারি ব্যবসা শুরু করতে চান। কিন্তু কি ব্যবসা করবেন সেটা নিয়ে অনেকে চিন্তায় ভুগছেন। আজকের পোস্ট তাদের জন্য।

নিচে কয়েকটি রিক্স মুক্ত ও লাভজনক মাঝারি ব্যবসা সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ-

1. ডিটারজেন্ট এবং কাপড় ধোঁয়ার সাবান তৈরির ব্যবসাঃ

আগেকার দিনে বেশি উৎপাদনশীল কারখানা ছিল না। মানুষ এখন দিন দিন উৎপাদনশীল খাতে বেশি ঝুঁকছে। কারণ এটা একটা ভালো লাভজনক ব্যবসা এবং এতে কোন রিক্স নেই বললেই চলে। সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবসা শুরু করার পূর্বে আপনি প্রথমে ইউটিউবে গিয়ে সেগুলোর টিউটরিয়াল ভালোভাবে দেখতে পারেন।

এছাড়াও বর্তমানে বিভিন্ন ট্রেনিং সেন্টার গড়ে উঠেছে আমাদের দেশে। সেখানে আপনাকে এই সমস্ত কাজ গুলো শেখানোর জন্য প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। আপনি সেখানে গিয়ে তিন-চার মাসের মত প্রশিক্ষণ নিতে পারেন এবং প্রশিক্ষণ গ্রহণ করার পর আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। প্রশিক্ষণ গ্রহন করলে আপনার ব্যবসা শুরু করার পর কোনো বাধার সম্মুখীন হতে হবে না।

এ ধরনের ব্যবসায় আপনার সবার প্রথমে খেয়াল রাখতে হবে যে আপনি যে ডিটারজেন্ট বা সাবান তৈরি করছেন তার কোয়ালিটি সবথেকে ভালো হয়। অর্থাৎ কোন রাসায়নিক পদার্থ মিশিয়ে খুব ভালো প্রোডাক্ট দিতে পারলে আপনি ব্যবসাও উন্নত করতে পারবেন। আপনি আপনার পণ্য বাজারজাত করার আগে একবার চেক করে নেবেন যেন আপনার তৈরি ডিটারজেন্ট বা সাবান মানুষের কোনোভাবে ক্ষতি করছে কিনা।

2. গাড়ি ভাড়া দেওয়ার ব্যবসাঃ

গাড়ি ভাড়া দেওয়ার ব্যবসা পুরাতন পদ্ধতি হলেও এই ব্যবসাটি আপনি নতুন উপায়ে করতে পারেন। নির্ধারিত রেন্ট এ গাড়ি ভাড়া দেওয়ার ব্যবসা করে মাসে ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব। আর আপনার যদি নিজস্ব গাড়ি বেশি থাকে সেক্ষেত্রে আয় ও আরও বেশি হতে পারে

এছাড়াও আপনি উবার, পাঠাও, সহজ ইত্যাদি রাইড শেয়ারিং সার্ভিসে গাড়ি যুক্ত করে খুব ভালো পরিমাণ টাকা আয় করতে পারবেন।

3. কিডস প্লে জোনঃ

ঘনবসতিপূর্ণ এবং শহরের ব্যস্ত জীবনে বাচ্চাদের খেলাধুলার জায়গা এখন বিলুপ্ত প্রায়। আপনি চাইলে শুরু করে দিতে পারেন নিজের কিডস প্লে জোন।

বর্তমানে অনেক মার্কেটে কিডস প্লে জোন এর প্রয়োজন রয়েছে। আর সেসব প্লে জোন থেকে মাসিক কয়েক লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব। এই ব্যবসা শুরু করার জন্য বেশি পরিমাণ টাকা প্রয়োজন হয় না। আনুমানিক ৫০,০০০ টাকা দিয়ে শুরু করা যায় এই ব্যবসা।

প্রাথমিকভাবে আপনাকে বাচ্চাদের খেলাধুলার খেলনা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম কিনতে হবে। এবং যদি ইনডোর প্লে জোন হয় তাহলে রুমের ডেকোরেশন খুব ভালোভাবে করতে হবে।

4. উপহারের দোকানঃ

আজকাল উৎসব ও ব্যক্তিগত অনুষ্ঠান সর্বদা লেগেই থাকে। এইজন্য অনুষ্ঠানে যাওয়ার সময়, উপহার অবশ্যই নিয়ে যেতে হয়। যার চাহিদা সর্বদা কমবেশি লেগেই থাকে। এইজন্য যদি আপনি একটি উপহারের দোকান তৈরি করতে পারেন এবং সেখানে নিত্য নতুন উপহার সাজিয়ে রাখতে পারেন, তাহলে আপনার দোকানটিও মাঝারি ব্যবসার অন্তর্গত হবে।

যদি আপনার এলাকায় ভালো উপহারের দোকান না থাকে তাহলে আপনি এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। যেখানে অল্প দিনে আপনি ভালো পরিমাণ লাভ এবং সফলতার, মুখ দেখতে পাবেন।

আজকাল অনলাইনে যে সমস্ত উপহার গুলো কিনতে পাওয়া যায় সেগুলো বেশিরভাগ সাধারণ উপহারের দোকানে পাওয়া যায় না। তাই আপনি যদি সেই সমস্ত ইউনিক প্রোডাক্ট গুলি আপনার দোকানে নিয়ে আসতে পারেন তাহলে আপনার কাস্টমারের অভাব হবে না।

5. লাইব্রেরী ব্যাবসাঃ

অনেক মানুষ বই পড়তে ভালোবাসে। কিন্তু সর্বদা সব ধরনের বই কিনে পড়া সম্ভব নয়। তাই আপনি যদি এই সমস্যা দূর করতে আপনার গ্রামে বা শহরে একটি লাইব্রেরী তৈরি করতে পারেন তাহলে, সেখানে থাকা বইয়ের ভিত্তিতে আপনি ভালো পরিমাণ অর্থ আয় করতে পারবেন।

আপনি একটি লাইব্রেরী বানিয়ে সেখানে সব ধরনের বই রাখতে পারেন, এবং কিছুদিন চলার পর কাস্টমারদের আগ্রহের উপর ভিত্তি করে অধিক পরিমাণে বই সঞ্চয় করে রাখতে পারেন। এবং তাদের প্রত্যেকের একাউন্ট বানিয়ে মাসিক আয় উপার্জন করতে পারেন। মাঝারি ব্যবসার মধ্যে এটি হলো একটি অন্যতম ব্যবসা।

তাছাড়া আপনি যদি কোনো স্কুল,কলেজ বা ইউনিভার্সিটির পাশে আপনার লাইব্রেরির তৈরি করেন তাহলে মাসিক খুব ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

তবে এই ব্যবসা টি মাঝারি হলেও ব্যবসা শুরু করার পূর্বে কমপক্ষে ২ থেকে ২.৫ লক্ষ টাকা হাতে রাখা প্রয়োজন।

আশা করি আজকের পোস্ট টি আপনাদের ভালো লেগেছে। ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

The post ঝুকিমুক্ত ৫ টি মাঝারি ব্যবসার আইডিয়া appeared first on Trickbd.com.

18GB RAM এবং 1TB স্টোরেজ সহ লঞ্চ হল বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন, জানুন কত দাম

Posted:

Highlights

চিনে লঞ্চ হয়েছে ZTE Axon 30 Ultra Aerospace Edition হ্যান্ডসেট

এই স্মার্টফোনে রয়েছে 18GB Ram এবং 1TB ইন্টারনাল

আসছে তিনটি 64MP ক্যামেরা সেন্সরের সাথে

আপনি কি কখনো এমন স্মার্টফোনের কথা ভেবেছেন ,যাতে থাকতে পারে 20GB Ram।যদি  ভেবে থাকেন, তাবে আপনার জন্য রয়েছে দারুন  খবর । কেননা টেক মার্কেটে সম্প্রতি হাজির হয়েছে ZTE  axon 30 ultra স্মার্টফোন। চিনে এই ফোনে aerospace edition মডেল লঞ্চ হয়েছে । এবার এমন নামকরণ কেন, তার উত্তরে বলা যেতে পারে যে, এই স্পেশাল এডিশন মডেলকে চিনের এরোস্পোস রিসার্চারদের সম্মান জানাতেই হাজির করা হয়েছে।  এই হ্যান্ডসেট আসছে মোট 18GB RAM স্পেসিফিকেশনের সাথে।  এছাড়া রয়েছে আরও অনেক স্মার্ট ফিচারস।

ZTE AXON 30 ULTRA AEROSPACE EDITION স্মার্টফোনের স্পেসিফিকেশন :

√ এই স্মার্টফোনে রয়েছে 6.67 ইঞ্চির FHD+ কার্ভ অ্যামোলয়েড ডিসপ্লে ।

√ এই মডেলের স্কিনের রিফ্রেশ রেট রয়েছে 144 HZ এবং আসছে HDR 10+ সাপোর্টের সাথে।

√ এই হ্যান্ডসেটে রয়েছে কোয়াড ব্যাক ক্যামেরা সেটআপ। যেখানে রয়েছে তিন ক্যামেরা 64 MP ক্যামেরা সেন্সর।

MAIN CAMERA
Quad 64 MP, f/1.6, 26mm (wide), 1/1.72″, 0.8µm, PDAF, Laser AF, OIS
64 MP, f/1.9, 35mm (standard), 1/1.97″, 0.7µm, PDAF
8 MP, f/3.4, 123mm (periscope telephoto), 1/4.0″, PDAF, OIS, 5x optical zoom
64 MP, f/2.2, 13mm, 120˚ (ultrawide), 1/1.97″, 0.7µm
Features Dual-LED flash, panorama, HDR
Video 8K@30fps, 4K@30/60fps, 1080p@30fps, gyro-EIS, HDR10, 10‑bit video

√ এই ফোনের স্পেসিফিকেশনের মধ্যে সবচাইতে বেশি যা চোখে পড়ার মতো তাহলো ডিভাইসের স্টোরেজ ক্যাপাসিটি।√ এছাড়া আসছে একটি 8MP পেরিস্কোপিক টেলিফটো লেন্সের সাথে।

√ এই স্মার্টফোন আসছে 18GB প্রাইমারি RAM স্পেসিফিকেশনের সাথে।  এছাড়া রয়েছে ২GB ভার্চুরাল ফিচার।

√ এই মডেলের ইন্টারনাল স্টো‌রেজ স্পেসিফিকেশন রয়েছে 1TB পর্যন্ত।

√ এই ফোন কাজ করবে লেটেস্ট স্ন্যাপড্রাগন 888 চিপসেট।

√ ZTE AXON 30 ULTRA AEROSPACE EDITION আসছে 16MP সেলফি ক্যামেরা সাথে।

√ এই হ্যান্ডসেটে রয়েছে 4600mah ব্যাটারি ক্যাপাসিটি।

√ এছাড়া আসছে 65W ফাস্ট চার্জের সাপোর্টের সাথে ।

ZTE axon 30 ultra aerospace edition স্মার্টফোনের দাম এবং  কালার অপশন -এই স্মার্টফোনের প্রিমিয়াম ভ্যারিয়েন্ট,মানে যাতে রয়েছে 18GB RAM এবং 1TB ইন্টারনাল চিনের মার্কেটে এই মডেলের দাম রয়েছে 6998 Yuan (উয়ান) ।

Zte axon 30 ultra aerospace edition হ্যান্ডসেটের একটি বেস ভ্যারিয়েন্ট রয়েছে।  যার নাম হল ZTE AXON 30 ULTRA. এই ডিভাইসে রয়েছে 8GB RAM এবং 256 GB ইন্টারনাল স্টো‌রেজ।  এই মডেলের দাম চিনে রয়েছে 4698 Yuan (উয়ান) ।

প্রসঙ্গতে ,এই স্মার্টফোনের প্রিমিয়াম এবং ভ্যারিয়েন্ট মডেল দুইটি রয়েছে 5G কানেক্টিভিটির সাপোর্ট। ZTE AXON 30 ULTRA স্মার্টফোন চিনে পাওয়া যাচ্ছে black, mint, white, leather কালার অপশনে মনে করা হচ্ছে এপ্রিল মাস থেকে মার্কেটে পাওয়া যাবে এই হ্যান্ডসেটগুলি ।

YouTube

Facebook

 

The post 18GB RAM এবং 1TB স্টোরেজ সহ লঞ্চ হল বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন, জানুন কত দাম appeared first on Trickbd.com.

Honor 60 অসাধারণ ডিজাইন সহ আগামীকাল লঞ্চ হচ্ছে, তার আগে দেখা গেল Geekbench-এ

Posted:

Honor তাদের নতুন স্মার্টফোন সিরিজ Honor 60  (১লা ডিসেম্বর) দেশীয় বাজারে লঞ্চ করতে চলেছে। Honor 50 সিরিজের উত্তরসূরী, Honor 60 সিরিজের অধীনে Honor 60, Honor 60 Pro ও Honor 60 SE- এই তিনটি মডেল বাজারে পা রাখবে। কিছুদিন আগে সংস্থার তরফে আসন্ন সিরিজটি সম্পর্কিত একটি প্রোমোশনাল পোস্টার প্রকাশ করা হয়েছিল। এছাড়া সম্প্রতি বিখ্যাত চীনা মাইক্রোব্লগিং সাইট ওয়েইবো (Weibo)-তে Honor 60-এর পোস্টারের সঙ্গে একটি প্রোমোশনাল টিজারও প্রকাশ্যে এসেছে। এর থেকে ফোনটির ডিজাইন সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পাওয়া গেছে। এখন লঞ্চের ঠিক আগের দিন Honor 60 কে বেঞ্চমার্কিং ওয়েবসাইট গিকবেঞ্চ (Geekbench) -এ দেখা গেল। এখান থেকে ফোনটির প্রসেসর, র‍্যাম সহ বিভিন্ন তথ্য জানা গেছে।

বেঞ্চমার্কিং ওয়েবসাইট গিকবেঞ্চ -এ HONOR TNA-AN00 মডেল নম্বরের একটি ফোন তালিকাভুক্ত হয়েছে। এই মডেল নম্বরটি Honor 60 ফোনের বলে দাবি করা হচ্ছে। গিকবেঞ্চ থেকে জানা গেছে, এই ফোনে Qualcomm SM7325 প্রসেসর (মডেল নম্বর) ব্যবহার করা হবে। এটি স্ন্যাপড্রাগন ৭৭৮জি বা স্ন্যাপড্রাগন ৭৭৮জি+ প্রসেসর হতে পারে।

এদিকে বেঞ্চমার্ক সাইটে অনর ৬০ কে ১২ জিবি র‍্যাম সহ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যদিও লঞ্চের সময় এর আরও র‌্যাম ভ্যারিয়েন্ট থাকবে বলে আমাদের বিশ্বাস। ফোনটি চলবে অ্যান্ড্রয়েড ১১ অপারেটিং সিস্টেমে। এখানে সিঙ্গেল কোর টেস্টে ৮১৬ পয়েন্ট ও মাল্টি কোর টেস্টে ২৯৭১ পয়েন্ট স্কোর করেছে অনর ৬০।

বিভিন্ন রিপোর্ট ও 91Mobiles -এর প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ডুয়েল সিমের অনর ৬০ ফোনে দেখা যেতে পারে ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের ৬.৬৭ ইঞ্চি ফুল এইচডি+ OLED ডিসপ্লে। ডিসপ্লের পিক্সেলর ঘনত্ব হতে পারে ৩৯৫ পিপিআই। এই স্মার্টফোনটিতে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৭৭৮জি প্রসেসর ব্যবহার করা হতে পারে। ফোনটি ১২ জিবির র‍্যাম ও ২৫৬ জিবির স্টোরেজ সহ আসতে পারে।

ফটোগ্রাফির জন্য Honor 60- এর রিয়ার প্যানেলে ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ দেওয়া হতে পারে। ক্যামেরাগুলি হল, এফ/১.৯ অ্যাপারচার লেন্স সহ ১০৮ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি সেন্সর, এফ/২.০ অ্যাপারচার লেন্স সহ ৮ মেগাপিক্সেলের আল্ট্রা ওয়াইড সেন্সর ও এফ/২.৪ অ্যাপারচার সহ ২ মেগাপিক্সেলের ডেপ্থ সেন্সর। শোনা যাচ্ছে ফোনটির সামনে থাকতে পারে ৫০ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা। সদ্য যে টিজার ভিডিওটি সামনে এসেছে তাতে কোম্পানি নিশ্চিত করেছে যে, ক্যামেরা জেসচার ফিচার সহ আসবে Honor 60। এরফলে ওয়েভিং, হাই-ফাইভিং ইত্যাদি হাতের ভঙ্গির মাধ্যমে ছবি ক্যাপচার করা যাবে।

Honor 60 স্মার্টফোনটি অ্যান্ড্রয়েড ১১ অপারেটিং সিস্টেম ভিত্তিক MagicUI 5.0 কাস্টম স্কিনে রান করবে। পাওয়ায় ব্যাকআপের জন্য এই ফোনে থাকতে পারে ৪,৮০০ এমএএইচ ব্যাটারি, যার সাথে ৬৬ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট করবূ। ব্রাইট ব্ল্যাক, স্টারি স্কাই ব্লু আর জেড গ্রীন- এই তিনটি রঙের বিকল্পে আসতে পারে Honor 60। এই ফোনটির পরিমাপ ১৬১.৪×৭৩.৩×৭.৯৮ মিলিমিটার ও ওজন হবে ১৭৯ গ্রাম।

এদিকে ডুয়েল সিমের Honor 60 Pro ফোনে Honor 60 -এর মতই একইরকম ডিসপ্লে ও ব্যাকপ্যানেলে ১০৮ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি ক্যামেরা সেন্সর দেখা যাবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। এর থেকে বেশিকিছু এই ফোনটি সম্পর্কে জানা যায়নি।

YouTube

Facebook

 

The post Honor 60 অসাধারণ ডিজাইন সহ আগামীকাল লঞ্চ হচ্ছে, তার আগে দেখা গেল Geekbench-এ appeared first on Trickbd.com.

Realme C25s ফোনের বাংলা রিভিউ

Posted:

হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সকলেই ভালো আছেন। আপনাদের কে TrickBd.com এ স্বাগতম। আজকে আমি আপনাদের সাথে দারুন একটি ফোনের রিভিউ নিয়ে হাজির হয়ে গেছি।

আমাদের মধ্য অনেকেই হয়তো নতুন ফোন কেনার চেষ্টা করছি কিন্তু, কি ফোন কিনবো, বা কোনটা কিনবো না সেটা নিয়ে অনেক ঝামেলায় আছি। তো আজকে আমি আপনাদের ঝামেলা কিছুটা দূর করার জন্য রিয়েল্মি কোম্পনির কম দামি ভালো একটি ফোনের রিভিউ করতে যাচ্ছি। তো চলুন আর দেরি না করে আজকের ফোন রিভিউ টি শুরু করা যাক।

Info

Phone Name : Realme C25s
Company : Realme
Model : C25s
Storage : 64 GB
Ram : 4 GB
Official Price : 14,490 Taka Only

তো বন্ধুরা ফোন টি সম্পর্কে ছোট করে কিছুটা ইনফরমেশন পেয়ে গেলাম আমরা। তো চলুন এবার রিভিউ টি দেখে নেওয়া যাক।

Introduction

এই গত ১ মাস আগে এই Realme C25s ফোনটি লঞ্চ করা হয়েছে। দীর্ঘদিন পর আমাদের দেশের বাজারে রিয়েলমি কোম্পানির ফোন লঞ্চ হয়। যারা কম বাজেটে গেমিং খেলতে চান তাদের উপর টার্গেট করে এই ফোনটি বানানো হয়েছে। আর আমরা জানি রিয়েলমি কোম্পানি রা সব সময় গেমার দেরকে টার্গেট করে ফোন গুলো বানিয়ে থাকে। এই ফোনটি ২ টি ভ্যারিয়েন্ট এ লঞ্চ হয়েছে। একটি ৪ জিবি র‍্যাম ও ৬৪ জিবি স্টোরেজ এবং অপরটি ৪ জিবি র‍্যাম ও ১২৮ স্টোরেজ এই ২ টি ভ্যারিয়েন্টে বাংলাদেশের মার্কেটে লঞ্চ করা হয়েছে। ৪ জিবি র‍্যাম ও ৬৪ জিবি স্টোরেজ ভ্যারিয়েন্ট ফোনের মূল্য বর্তমানে ১৪,৪৯০ টাকা মানে ১৫,০০০ টাকা।

তবে আপনারা যদি দারাজ থেকে ৪/৬৪ জিবি ফোন টি কিনেন তাহলে পাবেন ১৩,৪৯০ টাকায় মানে ১০০০ টাকা ছাড়ে। তো এই যে কম দামি গেমিং ফোন, এটি কাদের জন্য ভালো কাদের জন্য খারাপ সেই সব নিয়ে আজকে আলোচনা করবো আপনাদের সাথে।

Box Content

আমি প্রথমেই শুরু করি বক্স কনটেন্ট নিয়ে। মানে ফোনটির বক্সে কি কি থাকছে।
➤ Realme C25s স্মার্ট ফোন থাকছে,
➤ ১৮ ওয়ার্টের একটি চার্জার থাকছে,
➤ ক্যাবল থাকছে
➤ ইউজার ম্যানুয়াল বুক
➤ Phone Cover

Phone Width

এই ফোনটি অনেক শক্ত – পক্ত একটি ফোন এবং বেশ ভাড়ি ও বটে। যার ওজন হলো ২০৯ গ্রাম। ফোনটি কিছুটা মোটা। ফোনটি মোটা হওয়ার কারণ এতে রয়েছে 6000mAh এর ব্যাটারি। যার কারণে ফোনটি একটু মোটা দেখতে হয়েছে। তবে এই ফোনটির সাথে আপনি অভ্যাস্ত হয়ে যাবেন খুব শিঘ্রই।

Design

ফোনটির পেছনের রেয়ার প্যানেল সম্পুর্ন প্লাস্টিক বিল্ডের তৈরি আর এটাই স্বাভাবিক। ফোনটির রেয়ার প্যানেল এ কোনো ভিন্ন ডিজাইন দেখা যায় নি। ঠিক আগের মতোই রয়েছে। তবে ফোনের রেয়ার প্যানেল খুব ই মজবুত। তার পর ও আমার সাজেস্ট থাকবে আপনি একটি ফোন কভার কিনে নিতে পারেন।

Phone Side

সাধারণ ফোন গুলোর মতোই এই ফোনের ডান সাইডে রয়েছে ভলিউম বাটন এবং পাওয়ার অন – অফ বাটন। এবং হাতের অনুযায়ী সেটা একদম ঠিক ঠাক যায়গায় রয়েছে। এবং বাম সাইড দেখতে পাবো আমরা সিম এবং মেমোরি স্লট। ফোনটির উপরের দিকে একদম ক্লিন রাখা হয়েছে। সেখানো কোনো প্রকার কিছু নেই। নিচের দিকে রয়েছে 3.5 mm এর একটি ইয়ারফোন জ্যাক, মাইক্রো, চর্জিং লাইন এবং স্পিকার। আমার মনে হয় বাজেট অনুযায়ী সকল কিছু এখানে রয়েছে। পেছনে আমরা লক্ষ করবো রয়েছে বাম সাইড রয়েছে Three Camera Setup এবং তার নিচে একদম মধ্য রয়েছে ফিঙ্গার প্রিন্ট সেন্সর। এবং এই সেন্সর খুব ই ফাস্ট বলে আমি মনে করি। এবং এতে রয়েছে ফেস ডিটেক্টর সিস্টেম। যা মোটামুটি ভালো সার্ভিস দিচ্ছিলো। এই ফোনের গ্লাস মানে স্ক্রিন কোন ধরনের গ্লাস ব্যাবহার করা হয়েছে সেই বিষয় এ কোনো তথ্য পাওয়া যায় নি। তাই আমার সাজেস্ট আপনি স্ক্রিন একটি গ্লাস প্রটেকশন ইউজ করতে পারেন। তবে যাই হোক, বলা যায় বাজেট অনুযায়ী ঠিক ই রয়েছে। কিন্তু পেছনের রেয়ার টার মতোও যদি উপরের অংশ টা ম্যাট ফিনিস করা যাতো ভালো হতো বলে আমি মনে করি।

Display

এবার কথা বলা যাক এর ডিসপ্লে নিয়ে। এই ফোনটিতে রয়েছে 6.5 inches IPS HD+ এর ডিসপ্লে। এটি একটি এইচডি ডিসপ্লে। এর ব্রাইটনেস মোটামুটি ভালো। এই বাজেট অনুযায়ী এই ডিসপ্লে মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু কোম্পানি চাইলে আরো ভালো দিতে পারতো। এতে ফোনটি দেখতে আরো বেশি দারুন লাগতো।

যাই হোক এই যে ডিসপ্লে এই থেকে মোটামুটি ভালোই রেজাল্ট পাওয়া যাবে। আবার এর ব্রাইটনেস ও খুব একটা খারাপ নয়। আর ডিসপ্লে টাচ সিস্টেম টাও খুব ভালো। যাই হোক এই বাজেটে এই ডিসপ্লে অনুযায়ী সব ঠিক ঠাক ই আছে।

Performance

রিয়েল্মি C25s বাংলাদেশে ৪ জিবি র‍্যাম ৬৪ জিবি স্টোরেজে লঞ্চ করা হয়েছে। প্রসেসর হিসেবে রয়েছে Helio G85 Gaming Processor. অপারেটিং সিস্টেম এ রয়েছে এন্ড্রয়েড ১১। এই যে প্রসেসর রয়েছে সেটা মোটেও নতুন না। এর আগেও অনেক ফোনে এই প্রসেসর ব্যাবহার করা হয়েছে। কিন্তু এই প্রসেসর টা গেমিং এর দিক থেকে খুব ভালো একটা রেজাল্ট দিয়ে থাকে। এবং রেগুলার কাজের ক্ষেত্রেও বেশ ভালো পারফরম্যান্স দেয়। তবে হ্যাভি ইউজে কিছুটা ল্যাগ হতে পারে।

Gaming

এবারে হলো আসল বিষয়। গেমিং এটা কেমন পারফরম্যান্স দিয়েছে। এই ফোন টি বানানো ই হয়েছে গেমের জন্য। এই ফোনে পাবজি HD হাই কোয়ালিটি তে খেলা সম্ভব। হাই গ্রাফিক্স যেকোনো গেম এই ফোনে রাম করানো যাবে। কোনো ল্যাগ ছাড়াই। তবে খেলার সময় ফোনটা একটু গরম হলে কিছুটা ল্যাগি ল্যাগি ভাব পাওয়া যায়। তবে আপনি যদি গেম একটু লো কোয়ালিটি তে রাখেন তাহলে ভালো রেজাল্ট পাওয়া সম্ভব। ফ্রি ফায়ার গেম তো বিনা ঝামেলায় আরামসে খেলা যাবে। তো ফোনটির গেমিং দেখে আমার মনে হয়েছে যারা পাবজি / ফ্রি ফায়ার খেলেন তাদের অনায়াসে এই ফোনটি সন্তুষ্ট করতে পারবে। হ্যাভি ইউজেও ফোন বেশি গরম হয় না। এবং এরই সাথে ব্যাটারি ব্যাক আপ ও খুব ভালো পাবেন। যারা বেশিক্ষন গেম খেলেন তাদের জন্য এই ফোনটি একটি আদর্শ ফোন হতে পারে। এই বাজেটে গেমিং এবং পারফরম্যান্স এ সবাই সন্তুষ্ট হবে।

Camera

ফোনটিতে রয়েছে ৩ টি ক্যামেরা সেট আপ। ৩ টি ক্যামেরাই যথাক্রমে ১৩, ২,২ মেগাপিক্সেলের এবং সাথেই রয়েছে একটি ফ্ল্যাস লাইট। তো এর যে ক্যামেরা সেটা আমার মতে আরেকটু ভালো হতে পারতো। এমনিতেই ফোনটির ক্যামেরা মোটামুটি ভালো রেজাল্ট দিবে। তবে আহমাড়ি কোনো রেজাল্ট দিবেন না। তাছাড়া ক্যামেরা গুলো আরো ভালো হতে পারতো।

Battery

ফোনটিতে রয়েছে 6000mAh এর একট ব্যাটারি। যা আপনাকে খুব ভালো একটা ব্যাক আপ দিবে। ফোনটির বক্সে রয়েছে ১৮ ওয়ার্টের চার্জার। এর ব্যাটারি ব্যাক আপ এক কথায় অসাধারণ। আপনি যদি হ্যাভি ইউজার হন তাহলেও অনায়াসে ২ দিন পার করে দিতে পারবেন। ব্যাটারি বড় হওয়ায় চার্জ হতে ৩-৩ঃ৩০ ঘন্টা সময় লাগবে।

The post Realme C25s ফোনের বাংলা রিভিউ appeared first on Trickbd.com.

Wcc 2 নাকি RC 20 কোনটি ভালো গেম

Posted:

হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সকলে অনেক ভালো আছেন। আপনাদের কে এই ওয়েব সাইটে আবারো স্বাগতম জানাই। আজকের পোস্ট এ আমি আপনাদের সাথে এন্ড্রয়েড ফোনের দারুন ২ টি হাই গ্রাফিক্স গেম এর রিভিউ নিয়ে হাজির হয়েছি। আশা করি আপনাদের এই পোস্ট টি ভালো লাগবে।

আজকে আপনাদের জন্য, মানে এন্ড্রয়েড ইউজারদের জন্য নিয়ে এলাম ২ টি 3D হাই গ্রাফিক্স ক্রিকেট গেম এর রিভিউ । যেগুলো ১ জিবি থেকে ১.৫ জিবি সব ফোন গুলোতে সাপোর্ট করবে।

আমরা সবাই মাঠে – ঘাটে প্রায় ক্রিকেট খেলেছি, বা দেখেছি। কিন্তু ফোনে খুব কম মানুষ ই আছেন যারা ক্রিকেট খেলেছেন। আর যারা ফোনে ক্রিকেট খেলতে চান তারা সব সময় এটা নিয়ে ভাবেন যে কোন গেমটা ভালো হবে। কারণ ৩০০ – ৫০০ এম্বি দিয়ে গেমটা নামানোর পর যদি ভালো না লাগে তাহলে তো অনেকটা এম্বি + টাকা দুটোরই অপচয় হবে, তাইনা? তাহলে বন্ধুরা আজকের পর থেকে আপনাদের আর এই অপচয় টা হবে না কারণ, আজকে আমি এন্ড্রয়েড এর ২ টি হাই গ্রাফিক্স ও ভালো গেমগুলোর রিভিউ নিয়ে এসেছি। এগুলো দেখার পর আপনাদের যেটার রিভিউ ভালো লাগবে সেটাই ডাউনলোড করে নিবেন। তো চলুন শুরু করা যাকঃ

WCC 2

এন্ড্রয়েড ক্রিকেটের সব গেমগুলোর ভেতর এটাকে আমার প্রথমে আনার কারণ এই গেমটি আমার কাছে সব থেকে ভালো লেগেছে। এই গেমটি ১.৫ জিবি র‍্যাম ওয়ালা ফোনে স্মুথলি খেলা যাবে কোনো রকম হ্যাং ছাড়াই। তাছাড়া এই গেমটি অন্য গেমগুলোর থেকে ভিন্ন ও ভালো। তবে এই গেম টি এর ৩য় ভার্সন মানে Wcc3 ও ইতিমধ্য বের হয়েছে যা এই গেমের থেকেও অনেকটা 3D, তবে এই Wcc3 গেমটি ২ জিবি এর কম র‍্যাম ওয়ালা ফোনে সাপোর্ট পাবে না। তাই আমার মতে কম র‍্যাম ওয়ালা ফোনের জন্য Wcc2 ই বেস্ট।

এই গেমে আপনি নিজের টিমের ও বিপক্ষ টিমের প্লেয়ারদের নিজের ইচ্ছেমতো কাস্টমাইজ করতে পারবেন। যেমনঃ নাম, ব্যাটিং স্টাইল, বোলিং স্টাইল, চেহারা, দাড়ি, চুল, সানগ্লাস, প্লেয়ার নাম্বার, ট্যাটু ইত্যাদি ইত্যাদি… ।

তাছাড়া এই গেমটিতে আপনারা বিভিন্ন ধনের টুর্নামেন্ট পাবেন। যেমনঃ টি ২০ ওয়ার্ল্ড কাপ, ওয়ান্ডে ওয়ার্ল্ড কাপ, বিপিএল, পিএসএল, গাজি বাস প্রিমিয়ার লিগ, টেস্ট, ওয়ানডে, আইপিএল ইত্যাদি আরো অনেক কিছু যার মধ্য অনেক টুর্নামেন্টই আপনাকে কয়েন দিয়ে আনলক করতে হবে।

আর একটি ম্যাচ জিতলেই কিছু কয়েন পাবেন। এই গেমে আপনি মাল্টিপ্লেয়ার মোডে মানে অনলাইনে খেলতে পারবেন। আবার নিজের রেফার করেও প্রতি রেফারে ২৫০০০ কয়েন পাবেন। আর এই গেমে আপনি অনেক ধরনের স্টেডিয়াম পাবেন। সেগুলো প্রতি ম্যাচে ফি দিয়ে খেলতে হবে।

এক কথায় এই গেমটি অনেক ভালো একটি গেম। গেমটির সাইজ ৪০০+ এম্বি। প্লে স্টোরে ৪.৩ রেংকিং এ আছে। আর ৫০+ মিলিয়ন লোক এটি ডাউনলোড করেছে। ভালো লাগলে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিবেন।

Real Cricket 2020

এই গেমটিও আপনার এন্ডয়েড ফোনের জন্য বেস্ট একটি গেম। এই গেমটির সাইজ ৫৩৮ এম্বি। প্লে স্টোরে ৪.২ রেংকিং এ আছে। আর এই গেমটি প্রায় ১০ মিলিয়ন এর ও বেশি লোক খেলেছে। এই গেমটি তে ও আপনারা অনেক অনেক টুর্নামেন্ট খেলার জন্য পাবেন। Wcc2 এর থেকে ও বেশি।

এই গেমে রয়েছে লেভেল সিস্টেম। মোট ১৫ টি লেভেল। কিন্তু একটি লেভেল পার করা সহজ না। প্রায় ২০-৩০ দিন এর মতো লেগে যায় এক একটি লেভেল পার করতে। একটি লেভেল পার করলে পরেরটা পার করা অনেক কঠিন হয়ে ওঠে। এই গেমে আপনারা প্রতিটি টুর্নামেন্ট আনলক করতে হবে। কয়েকটা কয়েন দিয়ে তো আবার কয়েকটা টিকিট দিয়ে (টিকিট গেম জেতার পর পাবেন)।

এই গেমটিতে আপনারা প্লেয়ার কাস্টমাইজ করতে পারবেন না। এই গেমে আপনারা সকল দেশের ২০১৯-২০ এর প্লেয়ারদের দেখতে পাবেন। এই গেমটির কোম্পানি গেমটিকে ৯০% আসল খেলার মতোই বানিয়েছে। এই গেমে আপনারা ১৯৭৫ থেকে এখন পর্যন্ত হওয়া সব ওয়ার্ল্ড কাপ খেলতে পারবেন। এই গেমটি তে আপনারা মাল্টিপ্লেয়ার মোডে খেলতে পারবেন অনলাইনে নিযের বন্ধুর সাথে খেলতে পারবেন।

এই গেমে আপনারা আরো নতুন সব চমক পাবেন। তাছাড়া রয়েছে NPL Auction যে টা দিয়ে আপনারা খেলতে পারবেন IPL. এছাডাও আরো অনেক কিছু যা বলে বোঝানো সম্ভব না। গেমটি ভালো লাগলে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিবেন।

আশা করি আপনাদের কাছে পোস্ট টি ভালো লেগেছে। আর পোস্ট ভালো লাগলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করবেন। আর প্রতিদিন এমন নৃত্য নতুন পোস্ট পেতে ভিজিট করতে থাকুন এই সাইট টি।

The post Wcc 2 নাকি RC 20 কোনটি ভালো গেম appeared first on Trickbd.com.

জাভা ফোনেই যে কোন ছবিতে নতুন ফ্রেম লাগান খুব সহজেই

Posted:

আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি । যাই হোক আমি বেশি কথা বাড়াতে চাই না সরাসরি পোস্টের কথাতে চলে আসতে চায় ।

অনেকেই হয়তো পোস্টের টপিক দেখেই বুঝে ফেলেছেন যে আজ আমি কোন বিষয় নিয়ে লিখতে যাচ্ছি । আজ আমি আপনাদেরকে বিশেষ করে জাভা ইউজারদেরকে ছবিতে নতুন ফ্রেম লাগানো শেখাতে যাচ্ছি । আশা করি সকলে আমার আজকের পোস্ট পড়বেন ।

প্রথমে নিচের লেখা “Go to the photo frame add site” অপশনে ক্লিক করুন ।
Go to the photo frame add site

তারপর স্ক্রোল করে একটু নিচের দিকে আসুন এবং নিচের ছবির মতো ফাইল আপলোডের সিস্টেম থাকবে । এটাতে আপনার ছবিটি দিন যেই ছবিতে ফ্রেম লাগাতে চান ।

তারপর ফ্রেমগুলো দেখে নিন ।

তারপর নিচের দিকে এসে ফ্রেম নম্বর সেলেক্ট করুন । যে ফ্রেমটি পছন্দ হয় সেই ফ্রেমের নম্বরটি সেলেক্ট করে দিন ।

তারপর ওকে করে দিন ।

তারপর “Open oppressed file” অপশনে ক্লিক করুন ।

আর ডাউনলোড করে নিন ফ্রেম সমৃদ্ধ আপনার ছবিটি ।

তো এই ছিল আমার আজকের পোস্ট । ভালো লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না ।

The post জাভা ফোনেই যে কোন ছবিতে নতুন ফ্রেম লাগান খুব সহজেই appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments