Search box..

Top 50 Business Idea You Can Start From Home 2022 ( Part – 1 )

Top 50 Business Idea You Can Start From Home 2022 ( Part – 1 )


Top 50 Business Idea You Can Start From Home 2022 ( Part – 1 )

Posted:

বিজনেস আইডিয়া অবশ্যই থাকা উচিৎ যদি আপনি চান যে কোন কোম্পানী কিংবা ব্যক্তির অধীনে কাজ করবেন না। 

 

বরং আপনার একটি প্রতিষ্ঠান থাকবে সেখানে অন্যরা কাজ করার সুযোগ পাবে। 

তবে সেটা মনে মনে ভাবলে বা কল্পনা করলেই তো হবে না এর জন্য আপনাকে কিছু পদক্ষেপ ও নিতে হবে এর পিছনে শ্রম দিতে হবে। এবং আপনার বিজনেস আইডিয়া কে উপস্থাপন করতে হবে, সঠিক অডিয়েন্স তো অবশ্যই দরকার কারন

 

 ” ফার্মেসীতে গিয়ে তো আর হার্ডওয়্যার এর জিনিস খুজলে পাওয়া যাবেনা তাইনা”

যার মানে হলো এটা আপনি যে সার্ভিস কিংবা প্রোডাক্ট দেন না কেন তার জন্য দরকার সঠিক টার্গেটিং।

কি হ-য-ব-র-ল মনে হচ্ছে টেনশন নেই এই সিরিজের শেষ অংশ পর্যন্ত যদি দেখতে পারেন আশা করি সব পরিস্কার হয়ে যাবেন এবং এছাড়াও অনেক কাজ সম্পর্কে অভিজ্ঞতা পেয়ে যাবেন।

আমি চেষ্টা করবো পুরো সিরিজে ভিন্ন ভিন্ন বিষয় গুলো উপস্থাপন করার যা আপনাকে অনলাইনে কিভাবে শুরু করতে হয় তার ধারনা সহ প্লান পরিকল্পনা এসকল বিষয় গুলো নিয়ে।

 

বিজনেস = ব্যবসা
ব্যবসা = টাকা
ব্যবসা + টাকা = আইডিয়া
আইডিয়া + মার্কেটিং = ব্রান্ডিং
ব্রান্ডিং = প্লাটফর্ম / প্রোডাক্ট / সার্ভিস ইত্যাদি

 

 

বিজনেসঃ-

বিজনেস বলতে আপনি কি জানেন আমি জানিনা তবে আমার কাছে এর সহজ সংজ্ঞা হলো ব্যবসা। তা ভিন্ন ধরনের হতে পারে যেমন ধরুনঃ- সেটা Virtual কিংবা Physical.

Virtual যেটা আপনি শুধু মাত্র আপনার পিসি সামনে বসেও পরিচালনা করতে পারবেন সেটাই Virtual। যেখানে আপনি হবেন সার্ভিস প্রদানকারী অথবা ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রেতা কিংবা একজন উদ্যোক্তা।

যেখানে আপনার কোন প্রকার অফিস কিংবা দোকান যদি থাকে তবে তা ভার্চুয়ালী হবে যা আপনি চাইলে বাসায় বসেই নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন।

Physical টা হলো আপনার একটা ল্যান্ড মার্ক থাকতে হবে বা সহজে ধরে নিন আপনার একটি অফিস কিংবা দোকান থাকতে হবে। যেখানে ক্রেতারা তাদের পন্য ক্রয় থেকে শুরু করে অনেক ধরনের সার্ভিস পেতে পারে এমন।

যদিও এর সঠিক উদাহরন আরো বিস্তারিত বাই দা ওয়ে আপনারা আশা করি আস্তে আস্তে তা নিজেরাই ধারনা পেয়ে যাবেন।

 

টাকাঃ-

আপনি ভার্চুয়াল কিংবা ফিজিক্যাল যেভাবেই শুরু টা করেন না কেন আপনার দরকার হবে মানি আই মিন টাকা।
কারন আপনিও জানেন মানি = হানি ( জাস্ট জোক ছিলো ফরগেট ইট)
শুরু করতে হলে কম হোক আর বেশী আপনার পকেট থেকে টাকা খসাতেই হবে। 
 
কি একমত নন আপনি ?
আসুন উদাহরন দিচ্ছি ছোট করে 
 
“ফিজিক্যালী আপনার কার্যক্রম চালু করতে চান তাহলে ধরে নিন আপনার দোকান লাগবে আর দোকান হলে ডেকোরেশন এর সাথে দোকানে যা বিক্রি করবেন তার সামগ্রী ইত্যাদি”
“ভার্চুয়ালী যদি করতে চান তাহলে নিশ্চিত আপনার ওয়েবসাইট থাকাটা অনেক জরুরী তার জন্য দরকার হবে হোস্টিং ডোমেইন ছাড়াও ইত্যাদি জিনিস গুলো”
 
কি খরচ শুরু হলো তো।
তাহলে বুঝতেই পারছেন যে টাকা থাকাটাও জরুরী কারন আপনি যদি আরো ভালো কিছু করতে চান তাহলে আপনার আরো ভালো ভাবে খরচ করাটাকেও রপ্ত করতে হবে।
রপ্ত করতে বলছি এই কারনে যদি আপনি প্রথমে আপনার ব্রান্ডিং ঠিক ভাবে করতে না পারেন সাথে সঠিক টার্গেটিং তাহলে জনাব সব খতম। আর এসব কিছু করার জন্য শুধু টাকা থাকলেই চলবেনা দরকার হবে টাকা টা সঠিক ভাবে খরচ করার আইডিয়া।
 

 

আইডিয়াঃ-

আইডিয়া না থাকলে আপনি ফিজিক্যাল হোক আর ভার্চুয়াল কোন টাতেই ভালো ফলাফল পাবেন না। আইডিয়া এটা হচ্ছে আপনি কোন জিনিস সম্পর্কে ভালো জানেন সেটা। 
“ধরে নিন আপনি ভালো বুঝেন কিংবা শিক্ষকতা করতে পছন্দ করেন তাহলে আপনার জন্য বেটার হবে শিক্ষকতা দিয়েই শুরু করা অথবা ধরে নিন আপনি ফিটনেস সম্পর্কে ভালো বুঝেন তাহলে আপনার দরকার ফিটনেস নিয়ে কিছু করা হতে পারে সেটা অনলাইন ট্রেনিং কিংবা ভার্চুয়াল পরামর্শকারী”
 
কি উপরের দুইটা পছন্দ হলো না ঠিক আছে আরো কিছু উদাহরন দিচ্ছি দেখুন ভালো লাগে কিনা।
 
“আপনি গেমস খেলতে ভালোবাসেন কিংবা এই কাজটা করতে ভালো লাগে তবে শুরু করে দিন টুর্নামেন্ট আয়োজন এন্টি ফি রাখুন আর পুরস্কার আকর্ষনীয় কিছু রাখুন আর আস্তে আস্তে এটাকেই মার্কেটিং করে এগিয়ে নিয়ে চলে যান অথবা চাইলে নিজেই একটা গেমিং চ্যানেল খুলেও এক্টিভ আয় বজায় রাখতে সক্ষম হবেন।”
 
আপনার স্কিল আছে তবে যে বিষয়ে স্কিল আছে তাকেই আপন মনে করে নিয়ে আপনাকে এগিয়ে যেতে হবে। 
আবার দেখবেন আপনি নাটক বানাতে ভালোবাসেন কিংবা গল্প লিখতে ভালোবাসেন তবে সেদিকেই সময় দিন লটারী একদিন লাগবেই কিন্তু লটারী লাগবে বলে বসে থাকলে চলবেনা দরকার হলে লটারীর টিকেট ১ টার জায়গার ৪-৫ টা কিনে নিবো বুঝতে পারেন নি তো ব্যাপারা না সময় হলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন লটারীর টিকেট কয়টা দরকার আপনার আর আপনি পকেটে কয়টা রাখতে পারবেন।
আর যখন আপনার সকল আইডিয়া গুছিয়ে ফেলবেন তখন দরকার হবে ব্রান্ডিং ।
 

 

ব্রান্ডিংঃ  

নিজের প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের প্রতি সবাইকে আকর্ষন করানো। ধরে নিন আপনি চাদে গিয়েছেন এবং আপনার কাছে জায়গাটা অনেক ভালো লেগেছে কিন্তু আপনি সেখানে একা কতদিন টিকতে পারবেন?
 
আপনার যার জন্য দরকার হবে আপনার সাথী ( সাথী মেরী হাতি এটা ভাবলে চলবেনা )
সাথী কি চাইবে এত ভালো আর সুন্দর পৃথিবী ছেড়ে আপনার সাথে চাদের বুড়ি হতে ?
তাহলে এখন উপায় কি?
 
আপনার সাথীকে বুঝাতে হবে চাদের ভালো দিক গুলো যা পৃথিবীতে মিলবেনা শুধু এখানেই মিলবে তার আকর্ষন বাড়াতে হবে। এমন কিছু করতে হবে যাতে সে সুন্দর পৃথিবী ছেড়ে আপনার সাথে চাদে বসবাস করতে চলে আসে। 
আর আপনি যদি এটা করতে পারেন আপনি ব্রান্ডিং শিখে ফেলেছেন।
জি মিথ্যা বলছিনা আপনি শিখে গিয়েছেন এখন এটাকে আরো গভীর ভাবে আপনাকে জানতে হবে এবং আরো ভালো ভাবে চর্চা করতে হবে শুধু।
আর সকল কিছু করার জন্য আপনার দরকার হবে হট কেক এর মত প্লাটফর্ম এবং সাথে নিজের ব্রান্ডিং এর জন্য নিজের একটি ওয়েব এড্রেস। 
হতে পারে সেটা ফেসবুক , ইন্সটাগ্রাম, টুইটার, লিংকডন ছাড়াও নামী দামী মার্কেটপ্লেস।  আর তার সাথে নিজের পার্সোনাল ওয়েবসাইট বানাতে ভুলবেন না কিন্তু।
 
তাহলে আজকের মত বিজনেস আইডিয়ার ভূমিকা এখানেই শেষ করছি দেখা হচ্ছে পরবর্তী পর্বে। 
তাহলে আজকের মত বিদায় দেখা হবে অন্য কোন দিন নতুন কিছু নিয়ে।
 

The post Top 50 Business Idea You Can Start From Home 2022 ( Part – 1 ) appeared first on Trickbd.com.

অনলাইনে অ্যান্ড্রয়েড দিয়ে কিভাবে ২০-৩০ হাজার টাকা উপার্জন করা যায়? টেস্টনেট ও নেইমিং সার্ভিসগুলো থেকে কিভাবে উপার্জন করা যায়?

Posted:

আসসালামুআলাইকুম,

আজকের পোস্টটি হয়তো একটু কমপ্লিকেটেড হবে তবে আপনি যদি ধৈর্য্য নিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে ইনশাআল্লাহ আপনার অনলাইন এ উপার্জন নিয়ে সকল ধারণা পাল্টে যাবে।

আমরা যারা Airdrop এ পার্টিসিপেট করি তারা কতটুকু উপার্জন করি? 

এটা খুবই কমন একটা প্রশ্ন ড্রপ হান্টারদের জন্যে, আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন যারা বিভিন্ন ড্রপ এ পার্টিসিপেট করেন কিন্তু উপার্জন করতে পারেন না। আবার অনেকে ভাবেন রেফার বা বড় কমিউনিটি ছাড়া উপার্জন করা যায় না। আপনিও যদি এমনটা ভেবে থাকেন তাহলে আপনি সম্পূর্ণ ভুল ভাবছেন।

তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে কিভাবে এসব ছাড়াই ভালো পরিমাণে উপার্জন করা যায়?

আমার উত্তর হচ্ছে পোটেনশিয়াল Airdrop , নেইম সার্ভিস আর টেস্ট নেট অফার। আপনারা যারা ড্রপ এর জন্যে বিভিন্ন বাংলাদেশী কমিউনিটি ফলো করেন তারা হয়তো নিজেরাও জানে না ড্রপ কোথা থেকে আসে, আর কিভাবে পোটেনশিয়াল ড্রপগুলো খুঁজে বের করে সবার আগেই জয়েন করে নেওয়া যায়। তারা অন্যান্য গ্রুপ কপি করে সারাদিন বট আর শিটকয়েন এর প্রমোশন দিয়ে যায়। আপনিও কষ্ট করে কাজ করেন, মাস শেষে আপনার ইনকাম ২০ টাকা হলে তাদের শুধু রেফার করেই আয় হয়ে যায় ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। সেখানে সান্তনা হিসেবে থাকে ২ টাকার গিভওয়ে। আমি আপনাদের একজন ইন্ডিপেন্ডেন্ট ড্রপ হান্টার হতে হেলপ করব যদি আপনি আমার সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়েন, কোথাও স্কিপ করবেন না প্লিজ। কত সময়ই তো নষ্ট হয়, সেখান থেকে আমাকে শুধু ১০ মিনিট সময় দিন আর শেষ পর্যন্ত পোস্টটি পড়ে আপনি আপনার মতামত জানান। আশা করি আপনার মূল্যবান মতামত আমাকে আরো আগ্রহী করে তুলবে।

তো কিভাবে হবেন একজন ইন্ডিপেন্ডেন্ট ড্রপ হান্টার?

আমার প্রথম উত্তর হচ্ছে মিডিয়াম এ পোস্ট ফলো করা। কোন প্রজেক্ট আপকামিং, আপকামিং হাইপ কোনটি, কোন প্রজেক্ট এর ইউস কেস ভালো, কাদের গভর্নেন্স টোকেন নেই, কার ডেভেলপার টিম কেমন ইত্যাদি ইত্যাদি। ট্রাস্ট মিই , বর্তমানে অনেক হান্টার ই জানেন না যে SocialFi ট্রেন্ড কি, আর Metaverse , Web 3.0 এর সাথে কিভাবে SocialFi লিংকড। কিছুদিন আগেও GroupDao নামক SocialFi ড্রপ থেকে আমি নিজে ৫০০+ ডলার উপার্জন করেছি। আবার অনেক সাইট আছে যেগুলো থেকে ড্রপ ইনফো পাওয়া যায় তবে নিজে নিজে রিসার্চ করাকই আমি বেস্ট মনে করি।

এইবার আসুন টেস্ট নেট কিভাবে আমাদের প্রফিট দেয়?

তো কোনো প্রজেক্ট তাদের মেইন নেট লঞ্চ করার আগে testnet লঞ্চ করে ইউসার এক্সপিরিয়েন্স, সিকুরিটি ইত্যাদি ছেক করার জন্যে। আর আর্লি ইউসারদের রিওয়ার্ড হিসেবে ভালো পরিমাণে প্রফিট দেয়। এভাবেই testnet কাজ করে। অথচ আমরা আছি সেই আদিম যুগের শিট কয়েন প্রমোশন নিয়ে। আমরা চাইলেই যে ভালো জিনিসটা বেছে নিতে পারি সেটা নিয়ে কল্পনা করে কয়জন?

নেমিং সার্ভিস গুলো কিভাবে প্রফিট দেয়?

তো কিছুদিন আগে ENS (Ethereum Name Service) এবং TNS (Terra Name Service) থেকে অনেকেই ৭০০০ ডলার এর মত কিংবা আরো বেশি প্রফিট করেছে। আবার অনেকে অনেক Name Service কিনে লস নিয়ে বসে আছে যার কোনো নিউজ নেই কিংবা কোনো ইউস কেস নেই, শুধু হাইপ ছিল। আসলে কোনও নেইম সার্ভিস নেওয়ার আগে জানতে হবে এর ইউস কেস নিয়ে। আমি শুধু বলতে চাই Tezos আর STX এর নেইম সার্ভিসগুলো নিয়ে রিসার্চ করতে। ভবিষ্যতে এই দুইটা ও ভালো প্রফিট দিবে। এছাড়া আপনারা চাইলে এই ভিডিও দেখে Algorand এর testnet এ ফ্রি .algo ডোমেইন ক্লেইম করে রাখতে পারেন। মেইন নেট লঞ্চ হলে হয়তো ফ্রীতে ডোমেইন পাওয়ার পাশাপাশি ভালো ড্রপ ও পেতে পারেন।

আমি আমার জানুয়ারি এর ১ তারিখ থেকে ১৯ জানুয়ারি এর কিছু পেমেন্ট প্রুফ শেয়ার করলাম!

এগুলো শুধুই Bep-20 ও Erc-20 চেইন ও কয়েকটা NFT এর পেমেন্ট। আরও রয়েছে যেগুলো শেয়ার করলে পোস্ট টার সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যাবে। বাকিদিন হয়তো অন্যগুলো শেয়ার করা যাবে। আমি  ড্রপ এ তেমন সময় দিতে পারি না, তবু আমার আলহামদুলিল্লাহ একাই ভালো প্রফিট হয়।

তো আপনারা যারা ড্রপ করেন তাদের প্রতি আমার একটাই অনুরোধ থাকবে আপনারা একটু এনালাইসিস করে তারপর ড্রপ এ জয়েন করুন। এতে আপনার সময় বাঁচবে, কম সময়ে ভালো প্রফিট বুক করতে পারবেন। এর পাশাপাশি অন্য কাজ ও করতে পারবেন।

এতক্ষন আমার পোস্টটি পড়ার জন্যে ধন্যবাদ, আমি প্রতিনিয়তই ক্রিপ্টো সম্পর্কিত এমন সব ইউনিক কনটেন্ট শেয়ার করার চেষ্টা করবো। আমি এ প্ল্যাটফর্ম এ নতুন, তাই ভুলত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আপনারা চাইলে আমার টেলিগ্রাম চ্যানেল ও গ্রুপ এ জয়েন হয়ে থাকতে পারেন – সেখানে আমি বিভিন্ন ড্রপ এর আপডেট ও মার্কেট আপডেট দিয়ে থাকি। আমি নিচে লিংক দিয়ে দিব। আর যারা জানেন না কিভাবে ড্রপ করতে হয় তারা আমার ডেভেলপ করা একটি বট এর মাধ্যমে সেটিও শিখে নিতে পারবেন।

আর আমার এই পোস্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক , কমেন্ট করে অনুপ্রেরণা দিবেন যেন আরো ভালো ভালো টিপস, ট্রিকস ও আইডিয়া আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারি।

আমার টেলিগ্রাম চ্যানেল লিংক : এইখানে ক্লিক করুন

আমি টেলিগ্রাম চ্যানেল এ নিয়মিত সিগনাল, মার্কেট আপডেট, এনালাইসিস, ড্রপ ও জেম কয়েন শেয়ার করে থাকি। আপনি যদি Airdrop শিখতে চান তাহলে আপনাকে এই বট টি হেল্প করবে। আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন এইখানে

The post অনলাইনে অ্যান্ড্রয়েড দিয়ে কিভাবে ২০-৩০ হাজার টাকা উপার্জন করা যায়? টেস্টনেট ও নেইমিং সার্ভিসগুলো থেকে কিভাবে উপার্জন করা যায়? appeared first on Trickbd.com.

প্রমান সহকারে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকামের কয়েকটি উপায়:

Posted:

আসসালামু আলাইকুম, আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের কয়েকটি ways দেখাবো, যার মাধ্যমে আপনারা ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারবেন মোবাইল ফোন দিয়ে। এবং বাংলাদেশের  অনেকেই অনলাইনে ইনকাম করে মোবাইল ফোন দিয়ে। এর জন্য আপনাকে টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না, সম্পূর্ণ ফ্রিতে আপনিও শুরু করতে পারবেন। 

আমরা সবাই কমবেশি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায় এ বিষয়টি সম্পর্কে জানি, কিন্তু সঠিক জ্ঞান বা গাইডলাইন না থাকার কারণে আমরা কাজ শুরু করতে পারি না। অথবা অনেকের কাছে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকেনা, আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য। কারণ কম্পিউটার বা ল্যাপটপ না থাকলেও সবার হাতে মোবাইল ফোন থাকে। আর এ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আমরা খুব সহজে এই কয়েকটি পদ্ধতিতে টাকা ইনকাম করতে পারি সম্পূর্ণ ফ্রিতে। 

নিচে আমি কয়েকটি সহজ এবং সাধারন Ways দেখাবো, যার মাধ্যমে আপনারা আপনাদের মোবাইল ফোন দিয়ে খুব সহজে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

ব্লগিং ও গুগোল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে

বর্তমানে Mobile দিয়ে সব কাজ করা যায়। এটি একটি ডিজিটাল ডিভাইস। এবং এই ডিভাইসে বর্তমানে ব্লগিং থেকে শুরু করে সব ধরনের কাজই করা যায়। তাই আপনার যদি আর্টিকেল লেখা অভিজ্ঞতা থাকে, তাহলে আপনি খুব সহজেই আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি দিয়ে ব্লগার এর মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন সম্পূর্ণ ফ্রিতে। এবং তারপর শুধু একটি ডোমেইন ক্রয় করে আপনি এই ওয়েবসাইটটি কে গুগল এডসেন্সে এপ্লাই করতে পারেন।

গুগোল অ্যাডসেন্সে অ্যাপ্রভে পাওয়ার পরে আপনি এখান থেকে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারেন আপনার মোবাইল দিয়ে। এবং বাংলাদেশের অনেকেই মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করে। 

আপনার যদি বিশ্বাস না হয়, তাহলে আপনি নিজের আর্টিকেল দেখতে পারেন পারেন। কারণ নিচের আর্টিকেলে ব্লগিং ব্যবহার করে গুগল এডসেন্স ইনকামের প্রমান দেখানো হয়েছে। আর্টিকেলটি আপনি সবার নিচে খুঁজে পাবেন।

ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে

আপনি আপনার মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে  অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। আমি উপরে বর্ণনা করেছি যে আপনি আপনার মোবাইলের মাধ্যমে ব্লগিং করে ইনকাম করতে পারেন। 

ব্লগিং এর এ কাজগুলোকে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসেও করা যায়। আপনি যেহেতু এই সমস্ত কাজ গুলি মোবাইলের মাধ্যমে করতে পারবেন, তাই আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কাজ ও করতে পারবেন।

মোবাইল এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন, এবং সেই একাউন্টে আপনি উপরোক্ত কাজগুলো করে দেওয়ার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন। 

এবং এর জন্য আপনার কোন টাকার প্রয়োজন হবে না, সম্পূর্ণ ফ্রি-তে আপনি কাজটি করতে পারেন। মোবাইল এর মাধ্যমে সোশ্যাল মেডিয়া অ্যাকাউন্টগুলি খুব সহজে পরিচালনা করা যায়। ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে এমন অনেক কাজ রয়েছে মিডিয়ায় সম্পর্কিত। তাই আপনি আপনার আইডিয়া কে একটু কাজে লাগিয়ে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে চাইলে নিচের আর্টিকেলগুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ:

আশা করি আপনারা সম্পূর্ণ বুঝেছেন। আর্টিকেলটি সম্পন্ন করার জন্য ধন্যবাদ। ভালো লাগলে অথবা কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আবারো ধন্যবাদ সবাইকে 

The post প্রমান সহকারে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকামের কয়েকটি উপায়: appeared first on Trickbd.com.

জেনে নিন ইংরেজি Verb এর সাথে Ing যুক্ত করার কিছু কতিপয় নিয়ম

Posted:

আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি । যাই হোক আমি বেশি কথা বাড়াতে চাই না সরাসরি পোস্টের কথাতে চলে আসতে চায় ।

অনেকেই হয়তো পোস্টের টপিক দেখেই বুঝে ফেলেছেন যে আজ আমি কোন বিষয় নিয়ে লিখতে যাচ্ছি । আজ আমি আপনাদের সাথে ইংরেজি verb এর সাথে ‘ing’ যুক্ত করার কিছু নিয়ম নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি । আশা করি সকলে আমার আজকের পোস্ট পড়বেন । ভালো লাগলে লাইক এবং কমেন্ট করবেন ।

আজকে ইংরেজি ব্যাকারণে একটি ছোট বিষয় নিয়ে আলোচনা করব । এটি অনেকের কাছে ছোট মনে হতেই পারে । কিন্তু আমাদেরকে অবশ্যয় মনে রাখতে হবে যে ছোট ছোট জিনিসগুলোই আমাদের সবথেকে বেশি ভূল যায় । তাই আমাদের সবার আগে ছোট ছোট জিনিসগুলোই শেখা উচিত ।

ইংরেজি verb এর সাথে “ing” যুক্ত করার কিছু সাধারণ নিয়ম :-

১। যদি কোন ইংরেজি verb এর শেষে একটিমাত্র ‘e’ থাকে তবে ‘ing’ যুক্ত করার সময় ‘e’ উঠে যায় এবং ‘ing’ যুক্ত হয় । যেমন :-

Come=coming
Give=giving
Have=having
Love=loving
Make=making
Write=writing

আমরা অনেক সময় write এর সাথে ing যুক্ত করার সময় Writting এটা লিখি । কিন্তু প্রকৃত পক্ষে হবে Writing এটা ।

ব্যাতিক্রম নিয়ম :- কিন্তু Verb এর শেষে দুটি ‘e’ থাকলে কোন কিছুই পরিবতন না হয়েই ing যুক্ত হবে । যেমন :-

Agree=agreeing
see=seeing

২। Verb এর শেষে consonant থাকলে ও তার আগে Vowel থাকলে শেষের শব্দটি দ্বিগুণ হয় ও পরে ing যুক্ত করতে হয় । যেমন :

Beg=begging
bat=batting
get=getting
run=running
sit=sitting
travel=travelling
admit=admitting
forget=forgetting

মনে রাখতে হবে,এই জাতীয় শব্দের শেষে যেকোন শব্দ যুক্ত করলে শেষের অক্ষর দ্বিগুণ হবে এবং ঐ শব্দ যুক্ত হবে । যেমন :-

Beg+ed=begged

ব্যাতিক্রম :- Listen,visit,remember । এই শব্দগুলোর ক্ষেত্রে শেষের অক্ষর দ্বিগুণ হবে না ।

৩। Verb এর শেষে *ie* থাকলে ing যুক্ত করার সময় শেষের IE উঠে যাবে ও এর স্থলে Y বসবে এবং ing যুক্ত হবে । যেমন :-

die=dying
lie=lying
tie=tying

তো আজ আমার পক্ষ থেকে এতটুকুই ছিল । পোস্টটি আপনার কেমন লেগেছে তা জানাতে ভুলবেন না । পরবতীতে আরও ভালো পোস্ট দেওয়ার চেষ্টা করব । ধন্যবাদ ।

The post জেনে নিন ইংরেজি Verb এর সাথে Ing যুক্ত করার কিছু কতিপয় নিয়ম appeared first on Trickbd.com.

মোবাইল দিয়ে ওয়েব ডিজাইন শিখি (CSS Part – 1)

Posted:

আজকে সিএসএস এর প্রথম পর্ব শুরু করবো তার আগে এইচটিএমএল এর কিছু কাজ বাকি রয়ে গিয়েছিল সেগুলো এখন করে নেব।

আমাদের প্রথম কাজ হচ্ছে যে আমাদের ওয়েবসাইটে কিভাবে আইকন শো করাতে হয় সেটা শিখা।
তো এটা করতে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট থেকে আইকন নিয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে শো করানো যায় আর সেসব ওয়েবসাইট আমাদের ওয়েবসাইটে কিভাবে লিংক করতে হয় সেটা আমি এখন দেখাবো

তো আমরা fontawesome নামের সাইট টি আমাদের সাইটের সাথে লিংক করবো। প্রথমে আমাদের এই সাইটে গিয়ে সার্চ করতে হবে Fontawesome লিখে


এরপর একটা কোড আসবে এটা কপি করতে হবে

তো টা কপি করে আমাদের সাইটের হেডট্যাগে এটা বসাতে হবে

এরপর আপনি যেই আইকন শো করাতে চান সে আইকনের একটা কোড আছে সেটা কপি করে আপনার ওয়েব সাইটে যে কোন জায়গায় শো করাতে পারবেন।

কোড কপি করতে fontawesome.com এ যাবেন।

সেখানে আপনারা যেকোন font select করে তার লিংক কপি করে আপনার সাইটে বসান।


এখানে ক্লিক করে কোড কপি করুন।

আমি একটা জায়গায় কোডটি বসালাম।

দেখুন শো করছে।

কিভাবে গুগোল ফন্ট, বাংলা ফন্ট ইত্যাদি সাইটে যোগ করতে হয় এ নিয়ে আমি দুইটা পোস্ট করেছি সেই দুইটা পোষ্ট আপনারা দেখে নিতে পারেন।

(Css) সিএসএস নিয়ে কিছু কথাঃ
Css = casecading stylesheet
কোন ওয়েব পেইজ কে ডিজাইন করার জন্য এই স্টাইলশীট কোড ব্যবহার করা হয়।
আগে আমরা html শিখছিলাম। সেগুলো ছিল একটি ওয়েবপেইজের স্ট্রাকচার, কঙ্কাল বললেই চলে।
আর css হল তার রক্ত ও মাংস।

css টা দুই ভাবে হয় একটি হল
1- internal
2- external

internal আবার দুই ভাবে হয় এক হল হেড ট্যাগে style tag এর মাধ্যমে আরেক হল কোন ট্যাগে style=”” এট্ট্রিবিউটের মাধ্যমে একে inline css বলে

আর external হয় অন্য কোন পেইজ বা কোন লিংকের মাধ্যমে।

আসুন দেখি কিভাবে কোডে css যোগ করতে হয়
আমরা তিন ভাবে css যোগ করতে পারবো।

প্রথম কোন ট্যাগে style attribute যোগ করে।এটাকে Inline css ও বলে।
যেমনঃ

style=”CSS property: value;”

যেমন: background-color হল আরেকটি CSS property। তাই আপনি কোন HTML Tag এর ব্যাকগ্রাউন্ডে সবুজ (green) করতে চাইলে লিখবেন:

style="background-color: green"

উপরের উদাহরণে style টি div tag এর ভেতরে এক লাইনে লেখা হয়েছে তাই এটিকে inline css বলে।

(আরো একটি তথ্য দিয়ে রাখি, css property টা case-insensitive অর্থাৎ background-color বা Background-Color লিখলেও কাজ করবে। তবে আপনারা সব সময় ছোট হাতের অক্ষর এ লিখবেন তা না হলে কিছু Browser এ সমস্যা হতে পারে।)

দ্বিতীয় কোন ট্যাগে class attribute বসিয়ে তার নাম আমরা style tag এর ভেতর ধরবো।
আর style tag এর ভেতর কোন class কে ধরতে হলে class নামের শুরুতে (.) চিহ্ন বসাতে হবে।
আর css কোড গুলো {} এই ব্র‍্যাকেটের ভেতর হবে।
উপরের উদাহরণে inline এ যেই css লিখেছেন সেটি যদি style ট্যাগের ভেতর লিখতে চান তাহলে নিচের মত লিখতে হবেঃ

আর এই style tag অবশ্যই head tag এর ভেতর হতে হবে।

External ফাইল এ css লেখা

কোড সুন্দর রাখতে css গুলো আলাদা করে একটি ফাইলে রাখা হয়। যে ফাইলে css লেখা হয় সেটি শেষে css এক্সটেনশন থাকে। কিভাবে ফাইল এর এক্সটেনশন লিখতে হয় সেটি আমি এইচটিএমেল এর পর্বে শিখিয়েছি না দেখে থাকলে দেখে নিন।
আর এটিও html tag এ class এট্ট্রিবিউটের মাধ্যমে কানেক্ট করা হয়ে থাকে।


আর ঐ পেইজ বা লিংকের সাথে আপনার html পেইজ link করতে একটি কোড ব্যবহার করতে হয় আর সেটা হলঃ


বাংলা লেখা স্থানে আপনার ফাইল নেইম বা css ফাইলের লিংক বসালেই হবে।

তো আজ এই পর্যন্তই

আমার ফেসবুক আইডিঃ Tawhid Hridoy

লেখালেখি করে জিতে নিন পুরস্কারঃ BDBoighor.com

আমাদের ইউটিউব চ্যানেলঃ TipTop BD

যেকোন ধরনের Thumbnail, Logo, Photo Editing, Wapkiz Web design ইত্যাদি করাতে চাইলে ইনবক্স করুন আমাদের ফেসবুক পেইজে।

The post মোবাইল দিয়ে ওয়েব ডিজাইন শিখি (CSS Part – 1) appeared first on Trickbd.com.

Create Logo Maker Website in Blogger | ব্লগারের জন্য লোগো মেকার ওয়েবসাইট।

Posted:

Blogger Logo Maker Website | ব্লগারের জন্য লোগো মেকার ওয়েবসাইট।

অনেক স্ক্রিপ্ট তো শেয়ার করলাম।সবগুলোর প্রসেস কিন্তু একই,মানে সব স্ক্রিপ্ট গুলো এপ্লাই করার প্রসেস এর কথা বুঝাচ্ছি।এখন একটু ভিন্ন কিছু করা যাক তবে!!!

এই পোস্টে দেখাবো কিভাবে ব্লগারে একটি লোগো মেকার ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়।আপনি,আমি বা অনেকেই কিন্তু অনলাইনে লোগো মেকার ওয়েবসাইট গুলোর গুরুত্ব জানি।আমরা প্রায় সময় লোগো বানানোর দরকার হলে অনলাইন লোগো মেকার ওয়েবসাইট গুলোর উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ি।

কেমন হবে যদি ব্লগারে আপনার একটি ফ্রী লোগো মেকার ওয়েবসাইটে থাকে?আর আপনি যদি সেই ওয়েবসাইটকে SEO করে গুগলে ইনডেক্স করতে পারেন এবং অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুভ করতে পারেন,তবে তো সোনায় সোহাগা।আর প্লাস পয়েন্ট হলো,এই স্ক্রিপ্টটিতে অ্যাড কোড বসানোর অপশন ও রয়েছে।😎

কিভাবে ব্লগারে লোগো মেকার ওয়েবসাইট বানাবেন?

নিচের ধাপগুলো মনোযোগ সহকারে ফলো করে আপনি একটি ব্লগারে লোগো মেকার ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন।

লোগো মেকার ওয়েবসাইটের কিছু উপকারিতা

আপনি যদি ব্লগারে একটি লোগো মেকার ওয়েবসাইট বানাতে পারেন,তবে আপনার লাভ ই হবে।কোনো ক্ষতি কিন্তু নেই।আর ব্লগার যেহুতু ফ্রী,তাই আর দেরি কিসের!!আপনার নিজের কাজের জন্যেও আপনি উক্ত ওয়েবসাইটটি ইউজ করতে পারবেন পাশাপাশি এটি থেকে ইনকাম করার পথ তো খোলাই রয়েছে।

তো চলুন,শুরু করা যাক….

প্রথমে ব্লগারে লগইন করে নিন।তারপর যাবেন Themes এ।

তারপর DropDown মেনুতে ক্লিক করবেন।

এখন ক্লিক করুন Switch to first generation classic theme এ।

তারপর আবারও DropDown মেনুতে ক্লিক করে Change NavBar এ ক্লিক করুন।

এখন off সিলেক্ট করে Save এ ক্লিক করে সেভ করে দিন।

তারপর ক্লিক করুন Edit Html এ।এবং সবগুলো কোড রিমুভ করে দিন।

এবারে এখানে ক্লিক করে কোডগুলো কপি/ডাউনলোড করে নিয়ে ফাঁকা বক্সে পেস্ট করে তারপর সেভ করে দিন।(আগের সব কোড রিমুভ করে তারপর পেস্ট করবেন।)

How to add Internet Speed Meter in Blogger? কিভাবে ব্লগারে ইন্টারনেট স্পীড মিটার অ্যাড করবেন?

How to Add Post Views Counter on Blogger ? কিভাবে ব্লগারে পোস্ট ভিউ কাউন্ট অ্যাড করবেন?

Youtube Video Downloader Script For Blogger | ব্লগারের জন্য ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডার স্ক্রিপ্ট নিয়ে নিন।

কাজ হয়ে গেছে।এখন আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করে দেখুন,আপনার ব্লগার ওয়েবসাইটে লোগো মেকার টুল চলে এসেছে।



আজকের মত এত টুকুই।আগামীতে আরো ভালো টিউন নিয়ে আসার চেষ্টা করবো।ভুল – ত্রুটি ধরিয়ে দিতে ভুলবেন না।আসসালামু আলাইকুম।ভালো থাকবেন।সুস্থ থাকবেন।আল্লাহ হাফেজ।


নিত্যনতুন টিপস পেতে PieTune.xyz ভিজিট করুন

The post Create Logo Maker Website in Blogger | ব্লগারের জন্য লোগো মেকার ওয়েবসাইট। appeared first on Trickbd.com.

ওয়েব হোস্টিং এখন আরও সাশ্রয়ী। কিনুন শেয়ার্ড হোস্টিং, সিপ্যানেল রিসেলার হোস্টিং এবং সিপ্যানেল ভিপিএস সার্ভার AmarHoster থেকে

Posted:

আপনি কি নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে চাচ্ছেন? যদি আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে চাচ্ছেন কিংবা হোস্টিং এর ব্যবসা করতে চাচ্ছেন, তাহলে প্রথমেই আপনাকে যে বিষয়টি নিয়ে ভাবতে হয় সেটি হলো একটি ভালো ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানি, যেখান থেকে আপনাকে সার্ভিস নিতে হবে।

আর কোন সমস্যা ছাড়াই আপনার ওয়েবসাইট হোস্ট করতে হলে অথবা হোস্টিং ব্যবসা শুরু করতে হলে একটি ভালো কোম্পানির বিকল্প নেই।

তাই আমরা লঞ্চ করেছি একটি বাংলাদেশি ডোমেইন এবং হোস্টিং কোম্পানি AmarHoster, যেখান থেকে আপনি ভালো সার্ভিস পেতে পারেন।

আপনি যদি নিজের ওয়েবসাইট হোস্ট করার জন্য অথবা রিসেলার হোস্টিং নিয়ে ব্যবসা করার জন্য একটি ভালো কোম্পানির খোজে রয়েছেন, তাহলে আমার হোস্টার থেকে আপনি সাশ্রয়ী মূল্যে সার্ভিস ক্রয় করতে পারেন।

আমরা যেকোন প্রয়োজনে ক্লায়েন্টদের সাপোর্ট প্রদান করে থাকি।

তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক, আমার হোস্টার এর কিছু হোস্টিং প্যাকেজ এবং এদের মূল্যের বিষয়ে।

শেয়ার্ড প্লেস্ক হোস্টিং

ওয়েব হোস্টিং হল এক ধরনের পরিষেবা যা ইন্টারনেটে যেকোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট অ্যাক্সেসযোগ্য করে তোলে।

আমার হোস্টার যে কোনও ওয়েবসাইটের জন্য প্রয়োজনীয় কৌশল এবং পরিষেবা সরবরাহ করে যাতে ব্যবহারকারীরা ওয়েবসাইটটিকে ইন্টারনেটে সহজেই দৃশ্যমান করতে তুলতে পারে। প্লেস্ক হোস্টিং কন্ট্রোল প্যানেল এর সাথে শেয়ার্ড ওয়েব হোস্টিং ইন্টারনেট এ ওয়েবসাইট হোস্ট করার সবচেয়ে সাশ্রয়ী মাধ্যম।

আমার হোস্টার এ শেয়ার্ড প্লেস্ক হোস্টিং প্যাকেজ মাত্র ৫০ টাকা থেকে শুরু প্রতিমাসে যা আপনি সাশ্রয়ী মুল্যে কিনে ফেলতে পারেন।

প্রিমিয়াম সিপ্যানেল হোস্টিং

আমার হোস্টার যে কোনও ওয়েবসাইটের জন্য প্রয়োজনীয় কৌশল এবং পরিষেবা সরবরাহ করে যাতে ব্যবহারকারীরা ওয়েবসাইটটিকে ইন্টারনেটে সহজেই দৃশ্যমান করতে তুলতে পারে। cPanel কন্ট্রোল প্যানেল এর সাথে প্রিমিয়াম হোস্টিং ইন্টারনেট এ হাই ট্রাফিক ওয়েবসাইট হোস্ট করার কার্যকরী মাধ্যম।

সিপ্যানেল রিসেলার হোস্টিং

রিসেলার হোস্টিং অনেকটা শেয়ার্ড হোস্টিং এর মতই। হোস্টিং প্রোভাইডার এর কাছে থেকে বড় প্যাকেজ কিনে যারা মার্কেটে ছোট ছোট ভাগে সেল করে সেটাই মূলত রিসেলার হোস্টিং। বর্তমানে অনেক রিসেলার রয়েছেন যারা এই প্রক্রিয়ায় ভালো টাকা আয় করছেন।

যদি আপনি রিসেলার ওয়েব হোস্টিং এর বিজিনেস শুরু করতে চান তাহলে সহজেই আমারহোস্টে এর সাথে শুরু করতে পারেন। আমাদের সকল রিসেলার হোস্টিং প্যাকেজসমূহ বিশ্বের সবচেয়ে ইউজার ফ্রেন্ডলি কন্ট্রোল প্যানেল cPanel WHM সম্পন্ন। তাই এটা বিশ্বস্ত, সহজ এবং ইউজার ফ্রেন্ডলি।

আমার হোস্টার এ ২৫ জিবি সিপ্যানেল রিসেলার হোস্টিং মাত্র ৮৫০ টাকা প্রতিমাসে শুরু করতে পারবেন।

সিপ্যানেল ভিপিএস সার্ভার

সিপিইউ ইন্টেল কোর, 2 জিবি DDR4 র‍্যাম এবং 100 জিবি NVMe স্টোরেজ ৳২০০০ মাস শুরু করতে পারেন।

সব মিলিয়ে আমরা আপনাদের সাশ্রয়ী মূল্যে ভালো ওয়েব হোস্টিং সেবা প্রদান করছি।

আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে AmarHoster ফেসবুক পেজে মেসেজ করুন। ধন্যবাদ।

The post ওয়েব হোস্টিং এখন আরও সাশ্রয়ী। কিনুন শেয়ার্ড হোস্টিং, সিপ্যানেল রিসেলার হোস্টিং এবং সিপ্যানেল ভিপিএস সার্ভার AmarHoster থেকে appeared first on Trickbd.com.

How to add a Download Timer button in Blogger? | কিভাবে ব্লগারে ডাউনলোড টাইমার বাটন অ্যাড করবেন?

Posted:

How to add a Download Timer button in Blogger? | কিভাবে ব্লগারে ডাউনলোড টাইমার বাটন অ্যাড করবেন?

এই আর্টিকেল এ আমি আপনাকে দেখাব কিভাবে আপনি আপনার ব্লগার ওয়েবসাইটে একটি ডাউনলোড টাইমার বাটন সহজেই অ্যাড করতে পারেন এবং ইচ্ছেমত এটি কাস্টমাইজ করতে পারেন।

What is Download Timer and How it works? |ডাউনলোড টাইমার কী এবং কিভাবে এটি কাজ করে?

ডাউনলোড টাইমার হল একটি সাধারণ জাভাস্ক্রিপ্ট কোড যা ১৫ সেকেন্ড বা আপনার দেয়া সময় গণনা শুরু করে এবং সময় শেষ হওয়ার পরে ডাউনলোড লিঙ্ক শো করে।যেহেতু এটি কিছু সময়ের পরে ডাউনলোড লিঙ্ক সহ ডাউনলোড বাটন শো করে ,এবং সময় অ্যাড করা থাকে, তাই এটিকে ডাউনলোড টাইমার বলা হয়।

এখানে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী সময় অ্যাড করে দিতে পারেন টাইমার কখন বন্ধ হবে এবং ব্লগ পোস্টে ডাউনলোড বাটনটিতে শো করবে।সুতরাং, যখন একজন ভিজিটর বাটনটিতে ক্লিক করবে তখন লিঙ্কটি একটি নতুন ট্যাবে খুলবে এবং ফাইলটি ডাউনলোড করতে পারবে।

Benefits of Download Timer widget|ডাউনলোড টাইমারের উপকারিতা।

আপনি যদি এমন একটি ব্লগ চালান যেখানে ভিজিটররা ফাইল ডাউনলোড করতে আসে এবং ডাউনলোড শুরু হওয়ার সাথে সাথে সাইটটি ছেড়ে যায় তাহলে আপনার ব্লগার ওয়েবসাইটে ডাউনলোড টাইমার স্ক্রিপ্টটি অ্যাড করা উচিত।

এইভাবে, আপনি ফাইলটি ডাউনলোড করার আগে ভিজিটরদের কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে এবং আপনার ওয়েবসাইটে সেই ব্লগ পোস্টগুলির জন্য বাউন্স রেট কমে যাবে।

একটি কাউন্টডাউন টাইমার অ্যাড করার আরেকটি সুবিধা হলো যে এটি একটি ওয়েবপেজে ভিজিটরকে আরও বেশি সময় থাকার মাধ্যমে অ্যাডসেন্সের আয় বাড়াতে সাহায্য করবে।এবং আপনি আরও ইম্প্রেশন পাবেন সাথে আপনার অ্যাডগুলোতে ক্লিক করার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।

How to add a Download Timer button in Blogger? | ব্লগারে কিভাবে ডাউনলোড টাইমার বাটন অ্যাড করবেন?

আপনার ব্লগার ওয়েবসাইটে একটি ১৫ সেকেন্ডের ডাউনলোড টাইমার বাটন অ্যাড করতে, সাবধানে নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করুন৷

১.ব্লগার ড্যাশবোর্ডে যান এবং HTML ভিউ সহ ব্লগ পোস্ট খুলুন।

২.তারপর এখানে ক্লিক করে কোডগুলো কপি/ডাউনলোড করে নিয়ে যেখানে ডাউনলোড টাইমার বাটন অ্যাড করতে চান সেখানে পেস্ট করে দিন।

How to add Internet Speed Meter in Blogger? কিভাবে ব্লগারে ইন্টারনেট স্পীড মিটার অ্যাড করবেন?

How to Add Post Views Counter on Blogger ? কিভাবে ব্লগারে পোস্ট ভিউ কাউন্ট অ্যাড করবেন?

Youtube Video Downloader Script For Blogger | ব্লগারের জন্য ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডার স্ক্রিপ্ট নিয়ে নিন।

৩. আপনি চাইলে এখন ১৫ সেকেন্ড কে চেঞ্জ করে অন্য সময় দিতে পারে। এবং https://www.pietune.xyz এর জায়গায় আপনার ডাউনলোড লিঙ্ক দিয়ে দিবেন।


তারপর পোস্টটি পাবলিশ করে দিন।এবং দেখুন আপনার ডাউনলোড টাইমার বাটন অ্যাড হয়ে গেছে।


নিজেই ট্রাই করে দেখতে পারেন কাজ করে কি না!



আজকের মত এত টুকুই।আগামীতে আরো ভালো টিউন নিয়ে আসার চেষ্টা করবো।ভুল – ত্রুটি ধরিয়ে দিতে ভুলবেন না।আসসালামু আলাইকুম।ভালো থাকবেন।সুস্থ থাকবেন।আল্লাহ হাফেজ।


নিত্যনতুন টিপস পেতে PieTune.xyz ভিজিট করুন

The post How to add a Download Timer button in Blogger? | কিভাবে ব্লগারে ডাউনলোড টাইমার বাটন অ্যাড করবেন? appeared first on Trickbd.com.

মাত্র ৫মিনিটে গুগলে ইন্ডেক্স করুন আপনার ব্লগ পোস্ট | ইন্ডেক্স সমস্যার সমাধান

Posted:

বর্তমানে ব্লগার বা ওয়েবসাইট মালিকদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে পোস্ট ইন্ডেক্স না হওয়া। কস্ট করে আর্টিকেল লেখার পর সেটা ওয়েবসাইটে পাব্লিশ করার পর গুগল সার্চ কন্সোল-এ ইন্ডেক্সিং প্রব্লেম প্রায় সবারই হয়ে থাকে। আর ইন্ডেক্স না হলে সেই আর্টিকেলের কোন ভ্যালু নেই। অর্থাৎ একজন ব্লগারের জন্য পোস্ট ইন্ডেক্স না হওয়া অনেক বড় একটি সমস্যা।
তো, কেমন হয় যদি আপনার আর্টিকেল টি পাব্লিশ করার ৫-১০মিনিটের মধ্যেই সার্চ কন্সোলে ইন্ডেক্স হয়ে হয়ে যায়? কি অবাক হচ্ছেন? এটা নতুন কিছু নয়। গুগল ইনস্টেন্ট ইন্ডেক্স সার্ভিস টি ২০১৬ থেকেই দিয়ে রেখেছে। হয়তো অনেকেই যানেন বা অনেকেই যানেন না। যারা যানেন না তাদের জন্যই আজকের এই আর্টিকেল টি লেখা হয়েছে।

Google Instant Index কি?

গুগল ইন্সটেন্ট ইন্ডেক্স হচ্ছে এমন একটি প্রকৃয়া যার মাধ্যমে আপনার আর্টিকেল টি গুগল বটকে ক্রল করতে সাহায্য করে। ইন্সটান্ট ইন্ডেক্সিং জনপ্রিয় এসইও প্লাগিন  Rank Math এর একটি ফিচার। গুগলের API এর মাধ্যমে এই প্লাগিন টি সেটাপ করে সহজেই গুগল ইন্ডেক্স করানো যায়।

এটি কোন ইলিগ্যাল সিস্টেম নয়, এটি গুগলের একটি লিগ্যাল সার্ভিস। এটি সাধারণত নিউজ সাইটের জন্য ব্যবহার করা হতো কিন্তু বর্তমানে এটি ব্লগারদের জন্য জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
চলুন কয়েকটি ধাপ অনুসরন করে আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটে গুগল ইন্সটেন্ট ইন্ডেক্স সেটাপ করা যাক-

Google Instant API SETUP

প্রথমে এই লিংকে ক্লিক করে গুগল ক্লাউড ডেভেলপার কন্সোল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। এবং দেখুন নিচের ছবির মত আসবে। Google instant index ictmela.com

এর পর এখান থেকে new project এ ক্রিয়েট করতে হবে। সিলেক্ট প্রজেক্ট এ ক্লিক করুন-

Google instant index ictmela.com

New Project এ ক্লিক করুন

Google instant index ictmela.com

এর পর এখান থেকে Project name এর নাম দিবেন এবং No organisation রেখেই এটি সিলেক্ট করে create অপশনে ক্লিক করুন।

Google instant index ictmela.com

এখন আপনি এই লিংকে ক্লিক করুন। এবং আপনার নতুন project সিলেক্ট করে continue অপশনে ক্লিক করে আবার go to credentials অপশনে ক্লিক করুন।

Google instant index ictmela.com

এখন আপনার প্রজেক্ট একাউন্ট এর বেসিক কিছু সেটাপ করতে হবে।

যেমন : credentials, OAuth consent screen, Domain verification এবং service account । এগুলো সেটাপ ঠিকঠাক মত হলেই আপনি গুগল ইনস্টেন্ট ইন্ডেক্স সহজেই পেয়ে যাবেন। এখানে কোন প্রকার ভুল হলে instant Index কাজ করবে না।

ক্রেডেন্সিয়াল সেটাপ (Credentials Setup)

এখন আপনি Go to credentials অপশনে ক্লিক করলেই credentials চলে আসবে। দেখবেন নিচের ছবির মত একটি পেজ চলে আসছে। এই পেজের সকল ডিটেইলস সঠিকভাবে পূরণ করে Next বাটনে ক্লিক করুন।

Google instant index ictmela.com

এবং Done

Google instant index ictmela.com

স্ক্রিন সেটাপ (OAuth consent screen setup)

দেখুন আপনার সামনে নিচের ছবির মত একটি পেজ আসছে, এখন আপনি OAuth consent screen অপশনে ক্লিক করুন এবং দেখুন ছবির মত একটি ফর্ম আসছে। সেখানে আপানার ওয়েবসাইটের নাম এবং একটি কন্টাক্ট মেইল দিন।

Google instant index ictmela.com

এখন নিচের প্রদত্ত ফ্রমটি এখন আপনাকে সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে কোন প্রকার ভুল করা যাবে না। এখান থেকে সুধুমাত্র App information এবং App domain বক্স টি পূরণ করতে হবে। এবং নিচ থেকে আপনার ডোমেইন টি এড করে Save And Contnue ক্লিক করুন। এখন নিচের ছবিগুলো ফলো করুন-

Google instant index ictmela.com
Google instant index ictmela.com
Google instant index ictmela.com

ডোমেইন ভেরিফিকেশন (Domain verification setup)

ডোমেইন ভেরিফিকেশন করার জন্য  Domain verification অপশন এ ক্লিক করুন এবং নিচের ছবির মত add domain অপশনে ক্লিক করুন।

Google instant index ictmela.com

নিচের ছবিটি খেয়াল করুন এখানে  যে বক্স রয়েছে সেখানে আপনার ওয়েবসাইটের এদ্রেস বসান, এবং add domain অপশনে ক্লিক করুন।

Google instant index ictmela.com

বিঃ দ্রঃ এখানে আপনি যে মেইলটি ইউজ করেছেন, সার্চ কন্সোলে সেম মেইল টি ইউজ করবেন। অথবা সার্চ কন্সোল যেই মেইলে আছে সেই মেইলটি দিয়ে ইনস্টেন্ট ইন্ডেক্স (ডেভেলপার একাউন্ট) ক্রিয়েট করবেন। অন্যথায় আপনার জন্য একটু ঝামেলা হতে পারে। তাছাড়া কন্সোল একাউন্ট ডেভেলপার একাউন্টের এক্সেস আগে থেকেই দিয়ে রাখতে পারেন।

সার্ভিস একাউন্ট সেটাপ (Service account setup)

Service accounts পেজ পাওয়ার জন্য উপরের সার্চ বারে Service accounts লিখে সার্চ করুন।  দেখুন নিচের ছবির মত Service accounts চলে আসছে এবং সেটাতে ক্লিক করুন।

Google instant index ictmela.com

এখন নিচের ছবিটি খেয়াল করুন এবং সেখান থেকে create service account অপশনে ক্লিক করুন।

Google instant index ictmela.com

নিচের ছবিটিতে যেভাবে Service account details দেওয়া আছে সেইভাবে আপ্নিও দিন। এরপর create and continue অপশন ক্লিক করুন।

Google instant index ictmela.com

এখন নিচের ছবির মত Select a role থেকে owner এ ক্লিক করে continue অপশনে ক্লিক করুন।

Google instant index ictmela.com

ক্লিক করার পর নিচের ছবির মত Done অপশনে এ ক্লিক করুন।

Google instant index ictmela.com

আপ্নার সেটআপের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে এখন আপনার google instant indexing API key টি ডাউনলোড করে নিতে হবে।

এপিআই ডাউনলোড (Google instant indexing API key download)

প্রথমে Service account থেকেই থ্রী ডট এর উপর ক্লিক করুন

Google instant index ictmela.com

এখান থেকে manage key অপশনটিতে ক্লিক করুন

Google instant index ictmela.com

নিচের ছবির মত  Add key অপশনে ক্লিক করুন। Google instant index ictmela.com

তারপর create new key এ ক্লিক করে  Key জেনারেট করুন।
Google instant index ictmela.com

এবং JSON সিলেক্ট করে create এ ক্লিক  করুন। সাথে সাথে একটি ফাইল ডাউনলোড হবে।

Google instant index ictmela.com

Google search console account এ service account এর ইমেইল যুক্ত

প্রথমত আপনার search console প্রবেশ করুন এবং মেনুবার থেকে setting এ ক্লিক করুন।

Google instant index ictmela.com

এখন Users and permissions ক্লিক করুন Google instant index ictmela.com

থ্রী ডট এর উপর ক্লিক করুন।

Google instant index ictmela.com

তারপর add an owner এ ক্লিক করুন ।

Google instant index ictmela.com

এখন আপনার service account এর মেইলটি কপি করে নিন।

Google instant index ictmela.com

এই মেইল টি আপনার google search console এ এড করে নিন add an owner option থেকে।

Google instant index ictmela.com

Google Instant Index প্লাগিন ইন্সটল এবং Indexing API key অপলোড

ওয়ার্ডপ্রেসে লগিন করার পর আপনি সরাসরি প্লাগইন অপশনে চলে যান এবং add new অপশনে ক্লিক করে, সার্চ করুন Instant Index লিখে। ইনস্টল এ ক্লিক করে active এ ক্লিক করে দিন।

Google instant index ictmela.com

এরপর এই প্লাগইন এ প্রবেশ করুন দেখবেন নিচের ছবির মত একটি ইন্টারফেস চলে আসবে!  উপরে দেখুন ৩টা অপশন রয়েছে-

  1. Consol
  2. Google API Setting
  3. Bing API Setting

আপনি Google API Setting অপশন থেকে ডাউনলোডকৃত JSON ফাইল টি আপ্লোড করে Save Chsnge এ ক্লিক করে দিন।

Google instant index ictmela.com

সর্বশেষ, আপনি প্লাগইন এর Consol এ যান এবং আপনার সাইট লিংক বসিয়ে (বসানো থাকে) Send API বাটনে ক্লিক করুন। যদি আমাদের দেখানো সবকিছু ঠিকঠাক ভাবে সেটাপ করে থাকেন তবে নিচে Success মেসেজ টি দেখতে পারবেন।

Google instant index ictmela.com

এরপর আপনাকে আর কিছু করতে হবে না, আপনার সকল নন ইন্ডেক্স URL ২৪-৭২ ঘন্টার ভিতর ইন্ডেক্স হয়ে যাবে। তাছাড়া যদি কোন সমস্যার সম্মুক্ষিন হন, তবে অবশ্যই কমেন্ট করে যানাবেন। আমরা আপনাকে সহযোগীতা করার চেস্টা করবো।

ব্লগ, ইনকাম, বিজনেস এবং ট্রিকক্স পেতে ভিজিট করুনঃ আমাদের ওয়েবসাইট

The post মাত্র ৫মিনিটে গুগলে ইন্ডেক্স করুন আপনার ব্লগ পোস্ট | ইন্ডেক্স সমস্যার সমাধান appeared first on Trickbd.com.

ফ্রিল্যান্সিং কি? ক্যারিয়ার হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং এবং মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং

Posted:

বর্তমানে আমরা প্রায় সব সময়  ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি শুনে থাকি এবং ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে  আমাদের মনে অনেক সময় অনেক প্রশ্ন থাকে।  আজকে আমি এ আর্টিকেল এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং কাকে বলে, কিভাবে করা যায়, মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করব?  ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার বা ভবিষ্যৎ কী? এ সম্পর্কে আপনাদের ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।

ফ্রিল্যান্সিং কাকে বলে ?

ফ্রিল্যান্সিং একটি ইংরেজী শব্দ আর এর বাংলা অর্থ হলো মুক্তপেশা। কার অধীনে না কাজ করে মুক্তভাবে কাজ করাকে সাধারণত ফ্রিল্যান্সিং বলা হয়। আর যারা কাজ করে তাদেরকে বলা হয় ফ্রিল্যান্সার

কিন্তু বর্তমানে আমরা অনলাইনে মুক্তমনে এবং মুক্তভাবে কাজ করাকেই ফ্রিল্যান্সিং বলে থাকি। এবং ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস বলতে আমরা ফাইবার আপওয়ার্ক পিপল পার আওয়ার ফ্রিল্যান্সার ইত্যাদি মার্কেটপ্লেস কে বুজে থাকে।

সাধারণ কাজে আমরা যখন আমরা কোনো জব বা  চাকরির জন্য কোন জায়গায় আবেদন করি তখন তারা আমাদের ইন্টারভিউ এর জন্য যেতে বলে, আমাদের ইন্টারভিউ সম্পূর্ণ হলে তারা আমাদের একটি নির্দিষ্ট বেতন দেয় এবং এর বেতন  পাওয়ার জন্য আমাদের প্রতিদিন অফিসে যেতে হয়।  একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত কাজ করতে হয়।  তারপর আমরা বেতন পাই।

অপরদিকে ফ্রিল্যান্সিং এ ও আমাদের ক্লায়েন্টের সাথে সাথে প্রথমে কথাবার্তা হয় কিন্তু সেটা কোন অফিসে গিয়ে নয়। আমরা আমাদের ঘরে বসে কম্পিউটার, মোবাইল বা ল্যাপটপ দিয়ে সম্পূর্ণ করি। তারপর ক্লায়েন্ট আমাদের কাজ দেয়।  সেটার জন্য একটা সময় ও স্যালারি ও থাকে।  কিন্তু সময়টা আমরা আমাদের মত করে ব্যবহার করতে পারি। 

ইচ্ছে হলে পুরো সময় ধরে কিছুক্ষণ পরপর কাজ করতে পারি অথবা একটা নির্দিষ্ট সময় বুঝে কাজটা শেষ করে বাকি সময় ফ্রি থাকতে পারি।  কাজটা সম্পন্ন করার জন্য ও কোন অফিসে যেতে হয় না।  আমরা ঘরে বসে কাজটা করতে পারি। তাই ফ্রিল্যান্সিংকে মুক্ত পেশা বলা হয়।

ক্যারিয়ার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং পেশা

পৃথিবী প্রতিনিয়ত ডেভলপ হচ্ছে এবং সবাই এখন ঘরে বসে কাজ করাকে গুরুত্ব দিচ্ছে। বড় বড় কোম্পানিরা নিজেরা করি বেশি টাকা খরচ করে কর্মী না hire করে ফ্রিল্যান্সার কর্মীর ব্যবহার করে অল্প টাকার মাধ্যমে বড় বড় কাজ সম্পন্ন করেছে করতেছি। সুতরাং এর ভবিষ্যত এবং চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়তেছে।

বর্তমানে এমনকি ভবিষ্যতেও ফ্রিল্যান্সিং খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশ ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা প্রায় ছয় লক্ষ। এবং অনেক সফল ফ্রিল্যান্সার রয়েছে যারা মাসে প্রায় লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করে। 

এখন অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে, ফ্রিল্যান্সিং করে লাখ লাখ টাকা এটা কি সম্ভব ?

উত্তর হল হ্যাঁ সম্ভব।  আপনি যদি ইউটিউবে সার্চ করেন ফ্রিল্যান্সিং ইনকাম ইন বাংলাদেশ তাহলে আপনি অনেক ভিডিও পাবেন যেখানে অনেক ফ্রিল্যান্সার তাদের ইনকাম এর ভিডিও শেয়ার করেছেন। এছাড়াও আপনি ইউটিউবে গিয়ে সার্চ দিতে পারেন “Freelancing Income Proof

তবে ইনকাম কিন্তু অল্প দিনের সম্ভব নয়, এর জন্য আপনাকে আগে কাজ শিখতে হবে এবং ভালভাবে কাজ শিখার পরে মার্কেটপ্লেসে নেমে তারপরে আপনি কাজ করতে পারবেন।

ক্যারিয়ার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং পেশা এ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আপনি এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন: ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার এর ভবিষ্যৎ , ফ্রিল্যান্সিং ভবিষ্যৎ

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং:

ফ্রিল্যান্সিং কি? কিভাবে? আশাকরি ওপরের আর্টিকেলটুকু পড়ে আপনি বুঝে গেছেন। এখন অনেকে প্রশ্ন করতে পারেন মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে সম্ভব ?

ফ্রিল্যান্সিং পেশা এমন অনেক কাজ আছে, যেগুলো কাজ করতে কম্পিউটারের প্রয়োজন হয়না। আপনার একটি এন্ড্রয়েড মোবাইল দিয়েই করতে পারবেন। আপনার যদি প্রশ্ন থাকলে কিভাবে সম্ভব তাহলে আপনি নিচের আর্টিকেলটি পড়তে পারেন: মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং – মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় ?

 আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা যদি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান। ফ্রিল্যান্সিং এবং অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে জানতে চাইলে, আমার ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।  

The post ফ্রিল্যান্সিং কি? ক্যারিয়ার হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং এবং মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments