Search box..

২টি App এর মাধ্যমে আপনার Notification Panel কে নিচে নিয়ে আসুন (Customization লাভাররা ও যাদের বড় স্ক্রিনের মোবাইল আছে তারা অবশ্যই দেখবেন)

২টি App এর মাধ্যমে আপনার Notification Panel কে নিচে নিয়ে আসুন (Customization লাভাররা ও যাদের বড় স্ক্রিনের মোবাইল আছে তারা অবশ্যই দেখবেন)


২টি App এর মাধ্যমে আপনার Notification Panel কে নিচে নিয়ে আসুন (Customization লাভাররা ও যাদের বড় স্ক্রিনের মোবাইল আছে তারা অবশ্যই দেখবেন)

Posted:

আসসালামু আলাইকুম,
এই পোস্টে আমি কথা বলবো এমন ২ টি Application এর কথা যার মাধ্যমে আপনারা আপনাদের নোটিফেকশন প্যানেলকে উপর থেকে নিচে নিয়ে আসতে পারবেন।

এটা কেন করবেন?

যারা বড় স্ক্রিনের মোবাইল ব্যবহার করেন এবং যখন এক হাতে মোবাইলটি ব্যবহার করেন তখন আপনার বারবার মোবাইলের নোটিফিকেশন প্যানেলে পৌছাতে সমস্যা হতে পারে। অনেক সময় মোবাইল পিছলেও যায়। যারা এক হাতে মোবাইল ব্যবহার করে অভ্যস্ত কিন্তু বড় স্ক্রিনের কারনে বারবার নোটিফিকেশন প্যানেলে পৌছাতে সমস্যা হয় তাদের জন্যে এই ২টি এপ্লিকেশন সাজেস্ট করবো।

তাছাড়া এই দুটি এপ্লিকেশনের মাধ্যমে আপনারা যারা Customization প্রেমী আছেন তাদের কাছেও ভালোলাগবে আশা করছি। কারন এতে মোবাইলে একটি cool look দেওয়া যায়।

আর কথা না বাড়িয়ে চলে যাই আসল টপিকে।

🔥APP NO-1 :  Bottom Quick Settings

🔥App link : Playstore

এই App টি অনেক Customization settings offer করে। আপনারা আপনাদের নিজের মতো করে App টিকে সাজিয়ে নিতে পারবেন। যেমনঃ

১) নোটিফিকেশন প্যানেলে কোন কোন Tools গুলো আপনার প্রয়োজন সেগুলো Add করে রাখতে পারবেন।

২) আপনি চাইলে নোটিফিকেশন প্যানেলে কোনো url বা কোনো App অথবা কোনো shortcut add করে রাখতে পারবেন।

৩) যাদের ফোন Root করা আছে তাদের জন্যে এক্সট্রা অনেক ফিচার এই এপ্লিকেশনে দেওয়া আছে।

৪) কিছু সুন্দর সুন্দর Theme ও Colour Change করারও Options রয়েছে।

৫) আপনি চাইলে Background blur ও করতে পারবেন।

৬) আপনি চাইলে নিজে নিজে সব Customize করতে পারবেন।

৭) আপনি চাইলে Notch এর মতো করে নিচে Battery percentage, সময়, wifi/data এগুলোর status bar এ enable করতে পারবেন। দেখলে সুন্দর দেখা যায়।

৮) আপনি যখন keyboard ব্যবহার করবেন তখন এটা hide ও করে রাখতে পারবেন

৯) চাইলে নোটিফিকেশন বার যেটা উপরে Default এ আছে সেটাকে Disable করে দিতে পারবেন। তবে এর জন্যে আপনার Device rooted হতে হবে।

১০) আপনি চাইলে icon গুলোকে ৬ ভাবে change করতে পারবেন।

এছাড়াও আরো অনেক ভালো ভালো customization settings আছে এই এপ্লিকেশনটিতে। আপনি এক এক করে নিজে নিজে দেখে নিতে পারেন।

যা যা বললাম সেগুলোর স্ক্রিনশটসঃ

🔥APP NO-2 : MIUI-FI

🔥APP Link : Playstore

আগের এপটির মতো একই রকমের হলেও এখানে আপনারা Xiaomi এর নোটিফিকেশনের লুকটা পাবেন।

যাদের Xiaomi এর নোটিফিকেশন প্যানেলটা ভালো লাগে তারা এই App টি try করে দেখতে পারেন।

বলে রাখা ভালো, আগের App টির মতো এই App টিতেও আপনারা প্রচুর customization এর option পাবেন। তাই সেগুলো repeat করে আর বলছি না।

নীচে কিছু স্ক্রিনশটস এর মাধ্যমে দেখানো হলো এপটি কেমনঃ

অবশেষে বলবো, App দুটি আপনাদের পছন্দ হতেও পারে না-ও হতে পারে। কিন্তু একবার হলেও ইন্সটল করে দেখবেন আশা করি।
ভালো না লাগলে নেগেটিভ কমেন্ট করার কোনো প্রয়োজন নেই।
ধন্যবাদ।
This is 4HS4N
Logging Out….

The post ২টি App এর মাধ্যমে আপনার Notification Panel কে নিচে নিয়ে আসুন (Customization লাভাররা ও যাদের বড় স্ক্রিনের মোবাইল আছে তারা অবশ্যই দেখবেন) appeared first on Trickbd.com.

যাদের Strong Alarm এর অভাবে সকালে ঘুম থেকে উঠতে সমস্যা তাদের জন্যে নিয়ে আসলাম Ultimate Alarm App!

Posted:

আসসালামু আলাইকুম,

আপনার কি সকালে ঘুম থেকে দেরি করে উঠা অভাস আছে? আপনি কি সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠতে চান? মোবাইলে হাজারটা Alarm দিয়েও আপনার সমস্যার সমাধান হচ্ছে না?

তবে এই পোস্টটি আপনার জন্যেই। মনোযোগ দিয়ে পোস্টটি দেখুন আর এই সমস্যার একটি আধুনিক সমাধান নিয়ে নিন।

আজকে আমি এমন একটি App এর কথা বলবো যার মাধ্যমে আপনারা আপনাদের মোবাইলের পুরাতন Alarm কে ভুলে যাবেন। এই Alarm আপনাকে ঘুম থেকে উঠাবেই। কারন এই Alarm এতটাই ভালোভাবে কাজ করে। আমি নিজে ব্যবহার করে বলছি। যাদের কোনো Alarm এই ঘুম ভাঙে না তাদের জন্যে এই পোস্টটি লিখছি।

তো চলুন, শুরু করা যাক।

🔥 App Name : Shake-it Alarm

🔥 App Link : Playstore

এই App এ যেসব ফিচার আছে তা আপনাকে ঘুম থেকে উঠতে বাধ্য করবে। তাই আমি সাজেস্ট করবো এই App টিকে একবার হলেও ব্যবহার করে দেখতে।

App এর ফিচারগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ

🔥 সাধারন Alarm এর মতো কাজ করলেও এখানে যেসব স্পেশাল ফিচারগুলো আছে সেগুলো আপনাকে আপনার Goal এ পৌছাতে অবশ্যই সাহায্য করবে।
App এর নামের মতো আপনি একটি অপশন পাবেন যেখানে আপনি Shake করে alarm বন্ধ করার অপশনটি অন করে রাখতে পারবেন। কিন্তু ২-৫ সেকেন্ডের মধ্যেই যে Shake করে alarm বন্ধ করে দিবেন এমনটা ভাবলে আপনি ভুল ভাবছেন। আপনাকে অনেকক্ষন ধরে Shake করতে হবে বন্ধ করার জন্যে।

🔥 ২য় যে অপশনটি পাবেন alarm বন্ধ করার জন্যে সেটি হচ্ছে Shouting. মানে চিৎকার করে Alarm বন্ধ করা। আপনি সকালে উঠে যতক্ষন না চিৎকার করে alarm বন্ধ করতে চাচ্ছেন ততক্ষনে alarm বন্ধ হবে না। আপনাকে অনেকক্ষন ধরে চিৎকার করে যেতে হবে alarm বন্ধ করতে। তবে জোরে চিৎকার যে করতে হবে এমনটা নয়। আপনি মোবাইলের মাইক্রোফোনের সামনে গিয়ে জোরে কথা বললে বা একটু জোড়ে চিৎকার করলে alarm টি বন্ধ হবে।

🔥 ৩য় যে অপশনটি পাবেন সেটি হচ্ছে Touch করে বন্ধ করা। তবে এখানে আপনাকে অনেক জোড়ে জোড়ে Touch করতে হবে। আপনার শরীরকে পরিশ্রম করাবে এই app যার ফলে আপনার ঘুম ভাঙতে বাধ্য।

🔥এগুলো পছন্দ না হলে Normal alarm এর মতো one touch এ বন্ধ করার অপশনও আছে।

যা যা বললাম তার প্রমানসাপেক্ষে কিছু স্ক্রিনশটসঃ

অবশেষে বলবো, যারা ভালো alarm App খুজছিলেন তাদের জন্যে আশা করি এটা কাজে দিবে। কাজে না দিলে নেগেটিভ কমেন্ট করার কোনো প্রয়োজন নেই।
পরের পোস্টে দেখা হচ্ছে ইনশাল্লাহ।
ধন্যবাদ।
This Is 4HS4N
Logging Out….

The post যাদের Strong Alarm এর অভাবে সকালে ঘুম থেকে উঠতে সমস্যা তাদের জন্যে নিয়ে আসলাম Ultimate Alarm App! appeared first on Trickbd.com.

আপনার চোখকে মোবাইলের ক্ষতিকারক Blue Light থেকে রক্ষা করুন এই App এর সাহায্যে!

Posted:

আসসালামু আলাইকুম,
শুরুতেই আমি আগের ট্রিকটির জন্যে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। ফেসবুকে Blank Name আইডি নিয়ে যে পোস্টটি লিখেছিলাম সেখানে কিছু সমস্যা দেখা দেয়। প্রথমত, গুগল আমার আপলোড করা ফাইলটি রিমোভ করে দেয়। আবারো আপলোড দিয়েও কোনো লাভ হতো না। কারন আবারাও ডিলিটই করে দিতো। তাই আমি সেটা পোস্টে Edit করে বসিয়ে দিয়েছি। যদি তবুও সমস্যা হয় তবে আমি খুবই দূঃখিত।

এখন আসি আজকের টপিকে। এই Application টি আমি গত ৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে ব্যবহার করছি।

আপনারা যারা রাতজাগা পেচা মানে যারা সারারাত জেগে থাকেন আর মোবাইল ব্যবহার করেন তারা নিশ্চয়ই জানেন রাতের বেলায় চোখ ব্যথা করে অনেক্ষন মোবাইল ব্যবহার করার কারনে। অনেকের হয়তো এই অভ্যাসের কারনে অনেক সমস্যাতে পড়তে হয়েছে। আমি চোখের সমস্যার কথা বলছি। অনেকেই আছেন যারা মোবাইলের ক্ষতিকারক নীল রশ্মির কারনে চোখে ব্যথা বা চোখা জালাপোড়া বা চোখ দিয়ে পানি পড়া ইত্যাদি সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন।

আমি কোনো ডাক্তার নেই। তবে আমি আমার Experience থেকেই কথাগুলো বলছি। ভুল হলে অবশ্যই ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করছি। কিন্তু আমি যা বলার চেষ্টা করছি তা হচ্ছে বর্তমান সময়ে মানুষ মোবাইল ছাড়া একদিনও ভালোভাবে চলতে পারে না। সারাদিন কোনো না কোনো কাজে মোবাইল লাগেই। তবে দীর্ঘক্ষন সময় ধরে মোবাইল ব্যবহার করতে করতে অনেকেই চোখের সমস্যায় পড়ে যান। আমিও পড়েছি। এই পোস্ট যারা দেখছেন তাদের মধ্যে অনেকেরই হয়তোবা চোখের সমস্যা আছে অনেকের হয়তোবা নেই। তবে হতে কতক্ষন? সমস্যা কি বলে আসে?

তাই চোখের এই নীল রশ্মি থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় হিসেবে এই এপ্লিকেশনটি নিয়ে এসেছি আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্যে। এ নিয়ে পূর্বে কোনো পোস্ট ট্রিকবিডিতে থাকলে আমি এটাই বলবো, যারা জানে না তাদের জানানোর জন্যে এই পোস্ট।

এই এপ্লিকেশনটি যে কাজ করে তা বিজ্ঞান দ্বারা স্বীকৃত। আপনি চাইলে এ নিয়ে Research করে দেখতে পারেন। বিজ্ঞান নিয়ে যারা পড়াশোনা করছেন বা যারা বিজ্ঞান সম্পর্কে ধারনা আছে তারা বুঝতে পারবে আমি কি বলতে চাচ্ছি।

মোবাইলের নীল রশ্মি যে আমাদের চোখের ক্ষতি করে তা নিশ্চয়ই আপনাদের অজানা নয়। এ থেকে পরিত্রান পাওয়ার জন্যেই এই এপ্লিকেশনটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি।

নোটঃ এই এপ্লিকেশনটির যে ফিচার আছে মানে Blue light কে filter করা সেটি বর্তমানে অনেক মোবাইলেই ইনবিল্ট দেওয়া থাকে। যাদের ফোনে আছে তারা সেই সেটিংসটি অন করে নিবেন তাহলেই হবে। আর যাদের নেই তাদের জন্যে এই পোস্ট।

চলুন, শুরু করা যাক।

App Name : Blue light filter

App Link : Playstore

এই App এর কার্যকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

১) এই App ব্যবহারের মাধ্যমে আপনারা যারা বিশেষ করে রাতের বেলায় মোবাইল ব্যবহার করেন তারা চোখে আরাম পাবেন আর সুন্দর ঘুম পেতেও সাহায্য করবে।

২) অনেকে বলতে পারে, এই এপ্লিকেশনটির দরকারকি? ডার্ক মোড অন করে রাখলেই তো হয়। তাদের উদ্দেশ্যে বলছি, কিছুদিন আগে কোথায় যেন পড়েছিলাম ডার্ক মোড আসলে খুব বেশি উপকার করে না। সোর্স টার লিংক দিতে পাচ্ছি না কারন সেটি সেভ করিনি। কিন্তু যারা ডার্ক মোড ব্যবহারে অভ্যস্ত তারাও হয়তোবা এটা লক্ষ্য করেছেন যে ডার্ক মোড ব্যবহারের করেও অনেক সময় আপনার চোখ ও মাথা ব্যথা করছে। আমার সাথে এমনটা হয়েছে। তাই আমি ডার্ক মোড ব্যবহার করা ছেড়ে দিয়েছি। আমার জানাশোনা অনেকের সাথেও এমনটা হয়েছে। তাই আমি বলবো যারা ডার্ক মোড ছাড়া চলতেই পারেন না তারা ডার্ক মোডের সাথে এই এপটি অন করে রাখবেন। আশা করি ক্ষতিকারক Blue light থেকে মুক্তি পাবেন।

৩) যারা রাতের বেলায় মোবাইলে পড়া লেখা করেন তাদের জন্যে উপকারে আসবে বলে আশা করছি।

৪) এটি Blue light reduce করে মানে কমিয়ে দেয়।

৫) আপনি আপনার পছন্দমতো অনেক রকমের ফিল্টারের মাধ্যমে এই এপটিকে Customize করতে পারবেন।

৬) যেহেতু এটি ব্লু-লাইট কমিয়ে দেয় সেহেতু এটি আপনার মোবাইলের পাওয়ার সেভ করতে ভূমিকা পালন করে। তাই এটিও একটি পজিটিভ দিক।

৭) এটি ব্যবহার করা খুবই সহজ। শুধু আপনাকে এপটিকে ইন্সটল করার পর পারমিশন গুলো দিয়ে অন করে দিতে হবে। তাহলেই হবে।

৮) আপনি চাইলে একটি নির্দিষ্ট সময়ে প্রতিদিন এই এপটি তার কাজে অটোমেটিক অন হয়ে যাবে এমনভাবে সেট করে রাখতে পারবেন। যেমন ধরুনঃ আমি চাই এই এপটি প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭ টা থেকে সকাল ৬ টা পর্যন্ত নিজে নিজেই অন হয়ে যাক যার ফলে আমাকে একে প্রতিদিন অন করতে হবে না। আপনি এই সময়টিকে Schedule করে রাখতে পারবেন আপনার পছন্দ মতো। এতে আপনি ভুলে গেল কোনো সমস্যা হবে না। এপ নিজে নিজেই অন হয়ে যাবে।

দুটি এক্সট্রা টিপসঃ

১) যখন কোনো এপ্লিকেশন ইন্সটল করবেন তখন এই এপটিকে Pause করে নিবেন। না হলে এপ্লিকেশনটি ইন্সটল হবে না।

২) স্ক্রিনশট নেওয়ার সময়ও এই কাজটি করে নিবেন।

App টির কিছু স্ক্রিনশটসঃ

অবশেষে বলতে চাই, আপনার চোখের খেয়াল আপনাকে নিজেরই রাখতে হবে। সামান্য কিছু মেগা বাইট খরচ করে আপনার চোখকে অনেক বড় সমস্যার হাত থেকে বাচাতে কেন কৃপণতা করবেন?

এপ্লিকেশনটি ভালো লাগলে বলবেন। নেগেটিভ কমেন্ট করার কোনো প্রয়োজন নেই।
ইনশাল্লাহ দেখা হচ্ছে পরের পোস্টে।
ধন্যবাদ।
This is 4HS4N
Logging Out….

The post আপনার চোখকে মোবাইলের ক্ষতিকারক Blue Light থেকে রক্ষা করুন এই App এর সাহায্যে! appeared first on Trickbd.com.

FREE FIRE MOD SPECIAL AUTO KILL | ফ্রিতে অটোকিল+ফ্লাই হ্যাক মুড মেনু

Posted:

আসসালামু আলাইকুম
➤আশা করি সবাই ভালো আছেন
– Trickbd এর সাথে থাকলে ভালোই থাকবেন


তো চলুন পোস্টে ঢুকে পড়া যাক

আর হ্যা যেহেতু ফ্রি জিনিস দেই তাই ভুলেও আসল একাউন্ট লগিন দিবেন না।

Oky

😌

AutoSkill Mod Menu
Like ffh4x auto kill

⚡

যারা ফ্রিতে Fly Hack + Auto Kill Mod Use করতে চান। তারা আজ উপকৃত হবে আশা করি

Features🔥
Aimbot
Esp
Fly
Auto skill
Teleport Instant Kill
Speed Hack

Many More

✅✅

mod Menu Screenshots




mod Menu Gameplay

Download Links Direct

Download apk mod

Mod Apk Free Fire

Download obb

Mod Apk Free Fire

Use Vmos For Better Experience

Vmos Use না পারলে আমার আগের পোস্ট চেক করুন। অথবা Telegram Group এ Join হবেন। আশা করি সব সাহায্য পাবেন


—————————————————-

অবশ্যই জয়েন হবেন


—————————————————-

Telegram

Telegram Channel”>

Join Telegram



—————————————————-

Visit Update News Tips


Visit Website For Any Update

—————————————————

আল্লাহ হাফিজ

The post FREE FIRE MOD SPECIAL AUTO KILL | ফ্রিতে অটোকিল+ফ্লাই হ্যাক মুড মেনু appeared first on Trickbd.com.

This posting includes an audio/video/photo media file: Download Now

রেল ভ্রমণকারীদের জন্য একটি প্রয়োজনীয় এপস

Posted: 05 Feb 2022 11:13 PM PST

আসসালামু-আলাইকুম,  আশা করি সবাই ভালো আছেন।

আজ আপনাদের এমন একটি এপস এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যেটি ব্যবহার করলে আপনাদের রেল জার্নি হবে আরো সহজ এবং ঝামেলাবিহীন। এই এপস ব্যবহারে  আপনি নামমাত্র মূল্যে (২০ বার ফ্রি) ট্রেনের অবস্থান নির্ণয় করতে পারবেন। এছাড়াও জেনে নিতে পারবেন ট্রেনের সময়সূচী  এবং চলাচলের রাউট।

তো চলুন শুরু করা যাক,

আজ যেই অ্যাপস এর সাথে পরিচয় করাবো সেটি হচ্ছে BR Explorer এপস। প্রথমেই এক নজরে দেখে নেই এই এপস এর মাধ্যমে আপনি কি কি ধরনের সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।

  • রেলের বর্তমান অবস্থান নির্ণয় করতে পারবেন।
  • টিকিট কাটতে পারবেন।
  • ভাড়া জানতে পারবেন।
  • হারানো /প্রাপ্তির ঘোষণা দিতে পারবেন।

[ ****** এন আইডি কার্ড লাগবে না ********* ]

কার্যপদ্ধতিঃ

[ ******রেফার কোড না দিলে ফ্রি ক্রেডিট পাবেন না********* ]

রেফার কোডঃ  IUQWZ36812

প্রথমে প্লে স্টোর থেকে এপসটি ডাউনলোড করে নিবেনঃ  ডাউনলোড করতে এখানে চাপ  দিন।

 

এরপর এপসটি ওপেন করে নিচের পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করুন।

১. ওয়েলকাম মেসেজ থেকে ক্লোজ বাটনে চাপ দিন।

২. সাইন-আপ করতে এখানে ক্লিক করুন।

৩. ফোন নাম্বার – ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে সাইন- আপ করুন এখানে রেফার কোড দিনঃ IUQWZ36812


[ ******রেফার কোড না দিলে ফ্রি ক্রেডিট পাবেন না********* ]

[ ******রেজিস্ট্রেশন করতে এন-আইডি লাগবে না। এন আইডি না থাকলে স্থানটি খালি রাখুন ********* ]

৪.  এন-আইডি ছাড়া আপনি টিকিট কাটতে পারবেন না। এই বার্তাটিতে সম্মতি দিন । অন্যথায় এন আইডি প্রদান করুন।

৫. আপনি একজন ডাক্তার হলে হ্যা দিন অন্যথায় না বাটনে চাপ দিন।

৬. লগইন এর স্থানে ফোন নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড দিন এবং

৭. লগইন বাটনে চাপ দিন।

 

৮.আপনার মোবাইলে আসা ওটিপি প্রদান করুন।

 

৯. রেল ট্রেক করতে সার্চ বাটনে চাপ দিন।

১০. এখান থেকে শুরুর স্টেশন থেকে গন্তব্যর স্টেশন সিলেক্ট করে রেল ট্র্যাক করতে পারবেন , এছাড়াও ডান পাশের ট্যাব থেকে ট্রেনের নাম অনুসারে ট্র্যাক করতে পারবেন।

 

 

১১. এখান থেকে সিলেক্ট ট্রেন বাটনে চাপ দিন।

১২. নাম অনুসারে ট্রেন সিলেক্ট করুন।

১৩.। ট্রেন সিলেক্ট করার পর ট্রেনের রাউট দেখতে পারবেন। বর্তমান অবস্থান জানতে Locate Train বাটনে চাপ দিন ।

১৪. চার্জ এপ্লাই এর স্থানে হ্যা  বাটনে চাপ দিন। উল্লেখ্য , এটি আপনার ফোনের ব্যালান্স কাটবে না , বরং এপসে থাকা ক্রেডিট থেকে কাটবে। যা, রেফার কোডে জয়েন করার জন্য ২০ টি ফ্রি পাওয়া যায়।

এর পরের স্ক্রিনশট কপিরাইট পলিসির কারনে দেখাতে পারতেছি না। তবে বর্তমানে রেলের অবস্থান , বিলম্ব, কোচ সংখ্যা এবং কোচের অবস্থান শুরুতে নাকি শেষে সেটি নির্ণয় করতে পারবেন।

ক্রেডিট চেক করতে Homepage থেকে My Account অপশনে চাপ দিন।

আজ এ পর্যন্তই। সবাই সুস্থ থাকবেন , ভাল থাকবেন । আল্লাহ হাফেজ।

The post রেল ভ্রমণকারীদের জন্য একটি প্রয়োজনীয় এপস appeared first on Trickbd.com.

কম্পিউটারের ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য এই পোস্ট থেকে জানতে পারবেন। History of Computer.

Posted: 05 Feb 2022 11:02 PM PST

আসসালামু আলাইকুম।
সবাই কেমন আছেন। আজকে আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।

কম্পিউটারের ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তারিত পোস্ট।



মানুষ প্রথমে নুড়ি, পাথর, ঝিনুক, হাতের আঙ্গুল, দড়ির গিঁট ইত্যাদির মাধ্যমে গণনা করতো। কালের বিবর্তনে মানুষের চিন্তাশক্তি পরিবর্তনের কারণে ক্রমাগত গবেষণা ও উদ্ভাবনের ফসল হলো কম্পিউটার। কম্পিউটার একটি গণনাকারী যন্ত্র । গণনাকারী যন্ত্র হিসাবে প্রথমে অ্যাবাকাস নামক কম্পিউটার চীন দেশে তৈরি করা হয়। তারপর কালের বিবর্তনের পাশাপাশি কম্পিউটার-এর ব্যাপক পরিবর্তন সাধিত হয়। আধুনিক কম্পিউটার-এর রূপরেখা তৈরি করেন ব্রিটিশ গণিত বিশারদ চার্লস ব্যাবেজ। তিনি ১৮৩৩ সালে অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন নামক মেকানিক্যাল কম্পিউটার তৈরির পরিকল্পনা করেন। এ যন্ত্রে যাতে স্মৃতির রাখা যায় তার পরিকল্পনা করেন। কিন্তু অর্থনৈতিক অভাবের কারণে তার এ প্রচেষ্টা সাফল্য অর্জন করতে পারে নি। তবে তার এ পরিকল্পনার উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে আজকের আধুনিক কম্পিউটার। তাই চার্লস ব্যাবেজকে আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়। টমি ফ্লাউয়ার্স, অ্যালেন টারিং প্রমুখ গবেষকদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল হচ্ছে ১৯৪৩ সালে নির্মিত Colossus কম্পিউটার। ভ্যাকুয়াম টিউব দিয়ে নির্মিত এটি হচ্ছে সর্বপ্রথম সম্পূর্ণ ইলেকট্রনিক ডিজিটাল কম্পিউটার। অন্যদিকে, আটলান্টিক মহাসাগরের ওপারে যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনী ক্ষেপণাস্ত্রের পথ পরিমাপের জন্য দ্রুতগতির হিসাব যন্ত্রের প্রয়োজন উপলব্ধি করে। লক্ষ্য স্থানের দূরত্বের উপর নির্ভর করে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপণের কোণ পরিবর্তন করতে হয়। এর জন্য দূরত্বের সাথে কোণের সম্পর্কের সারণি তৈরির প্রয়োজন।

মেরিল্যান্ডের ব্যালিস্টিক রিসার্চ ল্যাব ১৯৪৩ সালে ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভেনিয়ার মূর স্কুল অব ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর অধ্যাপক জন মশলী (John Mauchly) এবং তার প্রকৌশলী জে. প্রেসপার ইকার্ট (J. Presper Eckert) কে এ কাজের জন্য নিয়োজিত করে। এ প্রকল্প থেকেই জন্ম নেয় ENIAC (Electrical Numerical Integrator And Calculator) কম্পিউটার। এ ENIAC কম্পিউটার নির্মাণকাজ শেষ হয় ১৯৪৫ সালের নভেম্বর মাসে। ত্রিশ টন ওজনের ENIAC কম্পিউটারটি প্রতি সেকেে ৫০০০টি যোগ, ৩৫৭টি গুণ করতে সক্ষম ছিল। এক হাজার বর্গফুট জায়গা দখলকারী এ কম্পিউটার চালানোর জন্য ১৩০ থেকে ১৪০ কিলোওয়াট বিদ্যুৎশক্তির প্রয়োজন হতো। ১৯৪৪ সালে আমেরিকার চারজন প্রকৌশলীর সহযোগিতায় Mark-1 নামে একটি স্বয়ংক্রিয় ডিজিটাল কম্পিউটার তৈরি হয়। এটি ছিল ৫১ ফুট লম্বা এবং ৮ ফুট উঁচু।

১৯৪৬ সালে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মরিস উইলকিস EDSAC (Electronic Delay Storage Automatic Computer) নামক স্বয়ংক্রিয় ইলেকট্রনিক ডিজিটাল কম্পিউটার প্রস্তুত করেন। রেমিংটন ব্যান্ড নামক কোম্পানি ১৯৫১ সালে ইউনিভ্যাক-১ নামে কম্পিউটার তৈরি করেন। এটি প্রথম বাণিজ্যিক ভিত্তিতে উৎপাদিত হয়। এ কম্পিউটারে ক্রিস্টাল ডায়োডের সুইচ ও ভ্যাকুয়াম টিউব সার্কিট ব্যবহার করা হয়। এটি একই সাথে তথ্য পড়া, গণনা ও লেখার কাজ করতে পারতো। ট্রানজিস্টর আবিষ্কৃত হওয়ার পর কম্পিউটার আকারে ছোট হয়ে যেতে শুরু করে। IC ব্যবহারে কম্পিউটার এর আকার আরো ছোট হতে থাকে।

কম্পিউটারের সবচেয়ে বড় বিপ্লব ঘটে মাইক্রোপ্রসেসর আবিষ্কারের ফলে। ১৯৭১ সালে সর্বপ্রথম আমেরিকার ইন্টেল কোম্পানি মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি করে। এটি আবিষ্কারের ফলে কম্পিউটার একটি বক্সের মতো ছোট আকার ধারণ করে এবং কাজের গতি বৃদ্ধি পায়। বর্তমানে বাজারে 3.0 GHz এর অধিক ক্ষমতাসম্পন্ন মাইক্রোপ্রসেসর পাওয়া যায়। High Speed প্রসেসর সম্বলিত কম্পিউটারের সাহায্যে দ্রুত ইন্টারনেট ও নেটওয়ার্কের কাজ অতি সহজে করা যাচ্ছে।
তথ্য সূত্রঃ মো: কামরুল হাসান।
পরবর্তীতে আবার নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হবো। ততক্ষণ ভালো থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

The post কম্পিউটারের ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য এই পোস্ট থেকে জানতে পারবেন। History of Computer. appeared first on Trickbd.com.

আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে বিস্তারিত সবকিছু এবং আপওয়ার্কে কাজ করার কিছু টিপস।

Posted: 05 Feb 2022 11:02 PM PST

আসসালামু আলাইকুম।
বেশি কথা না বলে মূল পোস্টে যায়।
source: drupal.org

আপওয়ার্ক একটি বিশ্বব্যাপী চাকরির বাজারভিত্তিক কোম্পানি, যার লক্ষ্য হলো বিভিন্ন শ্রেণির কাজে দূরবর্তী কর্মীদের ভাড়া করে সেই কাজগুলো করিয়ে নেয়া। ২০০৩ সালে ওডেস্ক (রেড উড সিটি, সি এ) প্রতিষ্ঠা করেছিলেন গ্রিসের ব্যবসায়িক ঠিকাদার অডিসিয়াস সাতালস এবং স্রাতিস কারামানলাকিস। আপওয়ার্ক হচ্ছে একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস, যেখানে সারা পৃথিবী থেকে প্রায় ১ কোটি ফ্রিল্যান্সার কাজ করছে। এ মুহূর্তে আপওয়ার্কে ৪ লক্ষের উপর কাজ রয়েছে। সাইটটিতে প্রতিটি প্রজেক্টের জন্য "একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ মূল্য" হিসেবে অথবা 'প্রতি ঘণ্টা কাজের জন্য অর্থ' উভয় প্রকারের কাজ পাওয়া যায়। আপওয়ার্ক মূলত আউটসোর্সিং- এর একটি প্রাযুক্তিক ধারণা, যা স্বাধীনভাবে চুক্তিবদ্ধ কাজ অফার করে। আপওয়ার্ক হচ্ছে ইল্যান্স, ফ্রিল্যান্সার, গুরু এবং ভিওয়ারকার (প্রাক্তন 'রেন্ট আ কোডার) এর মতো একটি কোম্পানি, যেখানে একজন চাকরিদাতা এবং একজন ফ্রিল্যান্সার একে অপরের সাথে চুক্তি করে থাকেন। আপওয়ার্কে ফ্রিল্যান্সিং করার কয়েকটি নিয়ম রয়েছে, যেমন—
নিয়মকানুনঃ-

  1. কোনো একটি কাজে দক্ষ হওয়া।
  2. আপওয়ার্কে অ্যাকাউন্ট/প্রোফাইল তৈরি করা।
  3. ন্যাশনাল আইডি এবং প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে প্রোফাইল ১০০% কমপ্লিট করা।
  4. আপনার স্কিলসেট/দক্ষতার কিছু পরীক্ষা দেয়া এবং কয়েকটি পোর্টফোলিও রাখা।
  5. জব ভালোভাবে বুঝে বিড/অ্যাপ্লিকেশন করা।
  6. প্রজেক্ট পাওয়ার পর ভালোভাবে সম্পন্ন করা এবং সঠিক সময়ে প্রজেক্ট ক্লায়েন্ট-এর কাছে সাবমিট করা।
  7. প্রজেক্ট সাবমিটের পর রেটিং/ফিডব্যাক নেয়া।
  8. পেমেন্ট উত্তোলন।

আপওয়ার্কে কাজ করার কিছু টিপসঃ
একটি নতুন প্রজেক্ট গ্রহণ আগেঃ

কাজ সম্পর্কে আশা এবং উদ্দীপনা থাকা অত্যন্ত মহৎ একটি ব্যাপার। তবে তার মানে এই নয় যে, আপনার বিড ক প্রত্যেকটি প্রজেক্ট-এর জন্যই আপনাকে হায়ার করা হবে। সেই প্রজেক্টগুলোই শুধুমাত্র নির্বাচন করুন, যেগুলো খুব ভালোভাবে এবং সময়মতো সম্পন্ন করতে আপনি সক্ষম। এখানে আরো পাঁচটি টিপস সংযোজন করা হলো কীভাবে নতুন কোনো প্রে সফলতার সাথে সম্পন্ন করবেন।

  1. কাজ ভালোভাবে বুঝাঃ
  2. নিশ্চিত করুন প্রজেক্ট সম্পন্ন করতে যে-সকল যোগ্যতা/দক্ষতা প্রয়োজন তা আপনার আছে। ক্লায়েন্ট যে রকম দক্ষতা চাচ্ছেন, তা পাচ্ছে তো? নিশ্চিত করুন।

  3. নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করতে পারাঃ
  4. ডেডলাইন বুঝুন এবং নিশ্চিত হোন যে, প্রজেক্ট সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য আপনার সময় আছে। আপনার অন্যান্য অঙ্গীকার এবং সময়সীমা পরিকল্পনা অনুযায়ী বিবেচনা করুন।

  5. এটা নিশ্চিত করুন যে, কাজটির জন্য আপনি যথাযথ উপযুক্তঃ
  6. এটা জানা যথেষ্ট নয় যে, আপনি কাজ করতে পারেন। আপনাকে অবশ্যই এটা প্রমাণ করতে হবে যে, আপনি কাজের জন্য যথাযথ উপযুক্ত। আপনার অভিজ্ঞতা দেখাতে প্রোফাইল, কভার লেটার এবং দক্ষতা ব্যবহার করুন এবং ক্লায়েন্টকে যতটা সম্ভব সহযোগিতা করুন আপনাকে নির্বাচন করার জন্য।

  7. কথোপকথনে স্বচ্ছ হওয়াঃ
  8. ইন্টারভিউতে অংশগ্রহণ করুন, যখন ক্লায়েন্ট আপনাকে ইন্টারভিউর জন্য আমন্ত্রণ জানায়। নিশ্চিত করুন যে, আপনি বুঝতে পারছেন ক্লায়েন্ট যা খুঁজছেন। আপনি হয়ত বুঝতে পারলেন যে, কোনো একটি বিষয় আপনার ধারণার সাথে হুবহু মিলছে না। তাই প্রজেক্ট গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকুন।

  9. সময়ের যথাযথ পরিকল্পনা করাঃ
  10. একদিনে অনেক ঘণ্টা সময় পাবেন কাজ করার। এটা নিশ্চিত করুন যে, একটি কাজের জন্য কতক্ষণ সময় ব্যয় করতে আপনি সক্ষম, কারণ দিনের সবটুকু সময় একটি কাজের জন্য ব্যয় করা সম্ভব নাও হতে পারে। সেই প্রজেক্টগুলোই গ্রহণ করুন, যেগুলো অত্যন্ত সফলতার সাথে এবং সময়মতো সম্পন্ন করা সম্ভব হবে।

একটি নতুন প্রজেক্ট শুরু করার পূর্বেঃ
কাজ শুরু করার পূর্বে নিশ্চিত করা অত্যন্ত কঠিন যে, আপনার প্রজেক্টটি অত্যন্ত সফলতার সাথে সম্পন্ন হবে। এক্ষেত্রে যোগাযোগ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কয়েকটি ভালো পদ্ধতির একটি হচ্ছে যে, অন্য ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কাজ করা।

  1. প্রজেক্টের বিস্তারিত বিষয় নিয়ে মিটিং করাঃ
  2. যখনি আপনি স্কাইপি, ফোন বা গুগল হ্যাঙ্গআউট এর মাধ্যমে ক্লায়েন্ট-এর সাথে আলোচনা করবেন তখন নিশ্চিত হোন। যে, ক্লায়েন্ট যে সময়ের মধ্যে কাজটি চাচ্ছেন তা আপনি দিতে পারবেন।

  3. একসাথে কাজ করার পদ্ধতি নির্ধারণঃ
  4. মিটিং চলাকালে, ক্লায়েন্টকে এ ব্যাপারে নিশ্চিত করুন, কাজের অগ্রগতির জন্য কীভাবে আপনি যোগাযোগ রক্ষা করবেন। এ ছাড়াও আপনি কখন যোগাযোগ করতে চান এবং কোন বিষয়ে আলোচনা করতে চান, ক্লায়েন্টকে প্রজেক্ট চলাকালীন এসব বিষয়ে আপডেট দিতে থাকুন।

  5. সময়সীমা নির্ধারণ করাঃ
  6. আপনার ক্লায়েন্টের সঙ্গে কথা বলার কিছু সময়ের মধ্যেই ডেডলাইন নিশ্চিত করুন। ডেডলাইন সম্পর্কিত কোনো কিছুই। যদি কনফার্ম হয়ে না থাকে, তাহলে আপওয়ার্ক মেসেজ অপশন ব্যবহার করে এ বিষয়ে ক্লায়েন্টকে অব্যহিত করতে পারেন। এক্ষেত্রে পরবর্তীতে কোনো সমস্যা হলে এই মেসেজ রেফারেন্স হিসেবে কাজ করবে।

  7. প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সংগ্রহ করা
  8. আপনার সবগুলো প্রশ্ন একসঙ্গে একটি তালিকা করে রাখুন। আপনার প্রথম মিটিং-এ এই তালিকা নিয়ে প্রথমে আলোচনা করা যেতে পারে। প্রশ্ন ছাড়াও, সেখানে কোনো পাসওয়ার্ড, কন্টাক্ট ইনফর্মেশন আপনার প্রয়োজন কি না তাও জেনে নিন। শুরু করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু একত্রিত করুন এবং এসব ব্যাপারে ক্লায়েন্টকে একবার জিজ্ঞাসা করে নিন।

  9. বাস্তবসম্মত হওয়াঃ
  10. আপনি যখনি উপলব্ধি করবেন যে, আপনি হয়ত প্রজেক্টটি সম্পন্ন করতে পারবেন না, তাহলে সরাসরি আপনার ক্লায়েন্টকে অবহিত করুন, যেন তিনি সে অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে পারেন।

এজেক্ট চলাকালীন

যোগাযোগ, সম্মান এবং সংবেদনশীলতা একটি পেশাদার সম্পর্ক স্থাপনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

  1. সতর্ক হওয়াঃ
  2. আপনি আপনার ক্লায়েন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করুন এবং তাদের জানান যে, আপনি তাদের প্রজেক্ট সম্পন্ন করার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন, যদিও ক্লায়েন্ট এ ব্যাপারে আপনাকে কোনো প্রশ্ন না করে থাকেন।

  3. সময়সীমার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা
  4. নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রজেক্ট শেষ করার ব্যাপারে ক্লায়েন্টের সাথে আপনি একমত, তা নিশ্চিত করুন। কোনো কারণে যদি আপনি নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে প্রজেক্ট সম্পন্ন করতে সক্ষম না হন তাহলে অবিলম্বে আপনার ক্লায়েন্টকে অবগত করুন, কখন আপনি কাজটি সম্পন্ন করতে সক্ষম হবেন।

  5. প্রশ্ন করাঃ
  6. কোনো বিষয়ে সন্দেহ থাকলে প্রশ্ন করুন। আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে, তাহলে ক্লায়েন্টকে তা জিজ্ঞাসা করতে ভয় পাবেন না। আপনি কাজ ঠিক ঠিক ভাবেই করছেন, এ বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

  7. রেসপনসিভ হওয়া :
  8. ক্লায়েন্ট যখন আপনাকে মেসেজ পাঠায়, একদিনের মধ্যে সাড়া দেয়ার চেষ্টা করুন। ক্লায়েন্ট এ ব্যাপারে খুব উদ্বিগ্ন থাকেন যদি ফ্রিল্যান্সার সময়মতো তার মেসেজের উত্তর না দেয়।

  9. ফিডব্যাক-এর জন্য অনুরোধ করা :
  10. কাজের ফিডব্যাক জানতে ক্লায়েন্টকে প্রশ্ন করুন। ফলে ক্লায়েন্ট বুঝতে পারবেন আপনি আরো ভালো করতে অত্যন্ত আগ্রহী। হয়ত এ আগ্রহ দেখে ক্লায়েন্ট আপনাকে পরবর্তী কাজের জন্য আবার হায়ার করতে পারেন।

screenshotmonitor.com

প্রজেক্ট-এর শেষ মুহূর্তেঃ

প্রথম ইমপ্রেশন আপনাকে একটি চুক্তিতে জয়ী হতে সাহায্য করতে পারে। চূড়ান্ত ইমপ্রেশন ভালো ফিডব্যাক এবং ভবিষ্যতে পুনরায় ক্লায়েন্ট আপনাকে কাজ দিবেন কি না তার উপর নির্ভর করে। নিশ্চিত করুন উভয় ইমপ্রেশন সমানভাবে ইতিবাচক দিকে যাচ্ছে।

  • ক্লায়েন্টের সন্তুষ্টি অর্জনঃ
  • যখন আপনি আপনার চূড়ান্ত কাজ জমা দিবেন, আপনি আপনার ক্লায়েন্টকে জিজ্ঞাসা করুন কাজ কেমন হয়েছে বলে তারা মনে করছে? আপনি তাদের প্রত্যাশা কতটুকু পূরণ করতে সক্ষম হয়েছেন। অত্যন্ত স্বচ্ছ হোন যদি কোনো পরিবর্তন প্রয়োজন হয়। আপনি যদি সবসময় ফাইভ স্টার পাওয়ার মতো কাজ করেন, তাহলে ক্লায়েন্ট আপনাকে হাই রেটেড হিসেবে সাব্যস্ত করবেন এবং সবসময় আপনার সাথেই কাজ করতে পছন্দ করবেন।

  • ক্লায়েন্ট-এর সাথে চুক্তি সম্পন্ন করাঃ
  • যখন আপনি আপনার চূড়ান্ত কাজ জমা দিবেন এবং ক্লায়েন্ট গ্রহণ করবেন, নিশ্চিত করুন তিনি চুক্তি শেষ করেছেন। চুক্তি শেষে ক্লায়েন্ট সচরাচর কাজের ফিডব্যাক দিয়ে থাকেন। ইতিবাচক ফিডব্যাক আপনার স্কোর বৃদ্ধি, আপওয়ার্ক-এ অন্যান্য সম্ভাব্য ক্লায়েন্ট তৈরি করার সম্ভাবনা তৈরি করতে পারে।

তথ্য উৎসঃ মো: কামরুল হাসান
তো আজ এই পর্যন্তই সবাই ভালো থাকবেন।

The post আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে বিস্তারিত সবকিছু এবং আপওয়ার্কে কাজ করার কিছু টিপস। appeared first on Trickbd.com.

দেখে নিন পড়ালেখা মনে রাখার সহজ কয়েকটি উপায়

Posted:

আসসালামু আলাইকুম ।

আশা করি আপনার সবাই ভালো আছেন। আমি আজকে আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছি একটা অসাধারণ বিষয়। বিষয়টা হচ্ছে যে আমরা কিভাবে পড়া মনে রাখব। আমাদের মধ্যে অনেকই পড়া মনে রাখতে পারে না। আমরা কিভাবে পড়া মনে রাখব আমি আজ তা নিয়ে লিখব। শুরু করা যাক। ‌‌→→

১. যা পড়েছি তা অন্যকে শেখানো:
পড়া মনে রাখার জন্য প্রাচীনকাল থেকেই এ পদ্ধতিটি বেশ জনপ্রিয়। নিজে যা পড়েছি বা জেনেছি তা অন্যকে শেখানোর মাধ্যমে মস্তিষ্কে আরো ভালোভাবে গেঁথে যায়। তাছাড়া অন্যকে শেখানোর ফলে নিজের দক্ষতা প্রকাশ পায় এবং পড়াটি ভালভাবে আয়ত্ত হয়েছে কিনা তাও বুঝা যায়।

২. পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো:
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, ব্রেইন যেকোন ইনফরমেশন বা তথ্যকে মেমরি বা স্মৃতিতে পরিণত করে ঘুমানোর সময়। তাই পড়া মনে রাখার জন্য পড়ালেখার পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানোও জরুরি। সাধারণত একজন সুস্থ ব্যক্তির দিনে ৮ ঘন্টার মত ঘুমানো উচিত। এর থেকে কম ঘুমালে পড়া মনে রাখার ক্ষমতা কমে যায়।
৩. পড়ার জন্য সঠিক সময় নির্বাচন করা:
অনেকেরই ধারণা সারাদিন-সারারাত পড়লেই পড়া বেশি মনে থাকে। এটা নিতান্তই ভুল ধারণা। কারণ সবসময় আমাদের ব্রেইন একইভাবে কাজ করতে পারে না। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, বিকালের পর আমাদের ব্রেইনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পেতে থাকে। তাই বিকালের পরে অর্থাৎ সন্ধ্যায় বা রাতে পড়া বেশি কার্যকর হয়।

৪. লিখে লিখে বা ছবি এঁকে পড়ার অভ্যাস করা:
কোন জিনিস পড়ার সাথে সাথে লিখলে বা ছবি আঁকলে পড়ার প্রতি আগ্রহ বেড়ে যায়। কারন নিউরো সায়েন্সের মতে, কিছু লিখলে বা ছবি আঁকলে ব্রেইনের অধিকাংশ জায়গা উদ্দীপিত হয় এবং ছবি বা লেখাটিকে স্থায়ী মেমরিতে রূপান্তরিত করে ফেলে। ফলে পড়াটি মস্তিষ্কতে দীর্ঘস্থায়ী হয়। সাধারণভাবেও বুঝা যায়, বইতে যেসব বিষয় ছবি দিয়ে ব্যাখ্যা করা হয় তা-ই আমাদের বেশি মনে থাকে। পরীক্ষার সময়ও চোখের সামনে বইয়ের ছবিটিই ভেসে উঠে। তাই লিখে বা ছবি এঁকে পড়া অনেক কার্যকর।

৫. কালারিং বা মার্কার পেন ব্যবহার করে দাগিয়ে পড়া:
আমাদের মধ্যে অনেকেই মার্ক করে বা দাগিয়ে পড়ে। এটাও পড়া মনে রাখতে বেশ কার্যকর। মার্ক করার ফলে কোন শব্দ বা বাক্যের প্রতি আকর্ষণ ও আগ্রহ বেড়ে যায়। পাশাপাশি এর উপর ব্রেইনের ভিজ্যুয়ালিটি ইফেক্টও বেড়ে যায় যা পড়াকে মনে রাখতে সহায়তা করে।
আমরা যদি এসব কাজ করি তাহলে আমরা খুব সহজে পড়া মনে রাখতে পারব। আজ আর লিখব না। ভালো লাগলে কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন।

এই পোস্টটি প্রথম প্রকাশিত হয় আমার এই ওয়েবসাইটে

আর এই ওয়েব সাইটে প্রতিদিনই নতুন কিছু শেয়ার করা হয় চাইলে আপনি ঘুরে আসতে পারেন

easyteching.com

আমার আরো অন্যান্য পোস্ট দেখে নিন

ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল করার উপায়

দেখে নিনি সেনাবাহিনীর কোন পদের বেতন কত টাকা

নতুন কিছু পেতে trickbd  এর সাথেই  থাকবেন।

~আল্লাহ হাফিজ ~

The post দেখে নিন পড়ালেখা মনে রাখার সহজ কয়েকটি উপায় appeared first on Trickbd.com.

গ্রাফিক্স ডিজাইনের বিভিন্ন ক্যাটাগরি থেকে আয় করুন

Posted:

হ্যালো বন্ধুরা! আশা করি সকলে ভালো আছেন। আপনাদের কে স্বাগত জানাই। আজকের পোস্টে আমি আপনাদের সাথে গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয় করার টিপস নিয়ে আলচনা করবো। তো চলুন শুরু করা যাক।

গ্রাফিক্স ডিজাইন কি?

গ্রাফিক্স ডিজাইন হল কোন একটি ডিজাইন বা কোন আকৃতি কম্পিউটারের মাধ্যমে রূপ দেয়া। সহজ ভাষায় বলতে গেলে কোনো বিজ্ঞাপন, ব্যানার, টি শার্ট ডিজাইন, ফার্নিচার ডিজাইন, ফ্যাশন ডিজাইন, এবং প্রোডাক্ট ডিজাইন এসব কাজগুলো কম্পিউটারের মাধ্যমে নিখুঁতভাবে ক্রিয়েটিভ আইডিয়া দিয়ে নিত্যনতুন ডিজাইন করার নামই হচ্ছে গ্রাফিক্স ডিজাইন।

গ্রাফিক্স ডিজাইনে আপনাকে কি কি শিখতে হবে?

এখন সব থেকে প্রথমেই যে কথা টি সকলের মনে আসে সেটা হলো গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার জন্য কি কি লাগে। তো একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হওয়ার জন্য আপনার সব থেকে বেশি যেটা প্রয়োজন সেটা হলো সৃজনশীল বুদ্ধি এবং ধৈর্য ধারণ। কোন কিছু আকার করার মন মানসিকতা, এবং আপনার অঙ্কন করা বা ডিজাইন করার কোন ফরমেট কে কম্পিউটারাইজড করার জন্য কিছু সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার মূল উদ্দেশ্য। এজন্য আপনাকে বেশ কিছু সফটওয়্যার এর সাহায্য নিতে হবে।

গ্রাফিক্স ডিজাইন কোথায় থেকে শিখবেন?

আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে চাইলে, দুইভাবে শিখতে পারবেন। নিম্নে সেগুলো দেওয়া হলোঃ

ফ্রিতে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখা

আপনি চাইলে গ্রাফিক্স ডিজাইন ঘরে বসেই গুগল এবং ইউটিউব এর সাহায্য নিয়ে বিভিন্ন কুয়েরী লিখে সার্চ করে শিখতে পারবেন গ্রাফিক্স ডিজাইন। বর্তমানে গুগল এবং ইউটিউব এ অসংখ্য গ্রাফিক্স ডিজাইনারের ফ্রি কোর্স রয়েছে আপনি চাইলে যেকোনো একটি কোর্সে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এবং কয়েক লক্ষ ভিডিও রয়েছে যেগুলো দেখে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারবেন।

টাকা খরচ করে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখা

আপনি চাইলেই আপনার আশে পাশের কোনো একটি গ্রাফিক্স ডিজাইন ট্রেইনিং সেন্টার থেকে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কোর্স নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে ৫০০০ টাকা থেকে শুরু করে ১০,০০০ টাকার মতো মাসিক বেতন দিতে হতে পারে। তারপরও পুরোপুরি শিখতে পারবেন না। পরবর্তীতে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে নিত্য নতুন অনেক কিছু শিখতে হবে।

এখন পুরোটাই আপনার ইচ্ছা আপনি কিভাবে শিখবেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইন এর জনপ্রিয় ক্যাটাগরি

এখন আমরা আলোচনা করবো সেই সব গ্রাফিক্স ডিজাইন ক্যাটাগরিত সম্পর্কে যেগুলো প্রথম দিকে সহজ হলেও পরবর্তী কঠিন এবং লাভজনক হতে থাকবে। নিচে আমরা সেগুলো নিয়ে আলোচনা করছি,,,

1. লোগো ডিজাইন

যেকোনো একটি কোম্পানির বা কোন প্রোডাক্টের পরিচয় বহন করে একটি লোগো। তাহলে বুঝতে পারছেন লোগোর গুরুত্ব আমাদের পৃথিবীতে কতটা রয়েছে। এবং তারা এ সমস্ত লোক গুলো অনলাইন বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে এবং অফলাইন কিছু সংখ্যক দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনার দাড়া করিয়ে নিয়ে থাকে। এবং এর জন্য তারা প্রতিটি পরিবর্তে 50 ডলার থেকে শুরু করে 2000 ডলার পর্যন্ত পেমেন্ট করে থাকে।

2. ফন্ট ডিজাইন করে আয়

আপনি যদি খুব ভালো করে কোনো ফন্ট ডিজাইন করতে পারেন তাহলে আপনি একটি ফন্ট ডিজাইন করে কম্পিউটারাইজ করে ফন্ট আকারে বের করে নিয়ে সেটা অনলাইনে বিক্রি করে খুব ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

3. টি-শার্টি ডিজাইন করে আয়

যদি আপনি খুব ভালো ডিজাইন করতে পারেন। তাহলে আপনি টি-শার্ট ডিজইনের কাজ শিখতে বা করতে পারেন। বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের ডিজাইনের লক্ষ লক্ষ টি-শার্ট অনলাইন বা অফলাইন মার্কেটপ্লেস এ বিক্রি হচ্ছে। তাই এই কাজ করে আপনি খুব ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

4. স্টক গ্রাফিক্স ডিজাইন থেকে আয়

আপনি চাইলে স্টপ ডিজাইন করেও অনেক ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন বর্তমানে অনলাইনে বেশকিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট রয়েছে। যেখানে আপনি চাইলে আপনার ভিডিওগুলো বা স্টক ক্লিপ, ক্লিপ আর্ট, ভেক্টর ডিজাইন লোগোসহ আরো বিভিন্ন ধরনের গ্রাফিক্স স্টক বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

5. ভিডিও টিউটোরিয়াল বিক্রি

আপনি যদি ভাল ডিজাইনার হউন এবং দক্ষ ডিজাইনার হওয়া বিভিন্ন ধরনের ক্রিয়েটিভ আইডিয়া থাকে এবং আপনার ক্রিয়েটিভ আইডিয়া কে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও কোর্স / টিউটোরিয়াল বানিয়ে সেই ভিডিওগুলোকে আপনি অনলাইনে বিক্রয় করতে পারেন।

একটু সময় পেলে ভিজিট করতে পারেন আমার সাইটটি।

my site link

পোস্ট টি ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন। আর প্রতিনিয়ত ভিজিট করবেন এই সাইটটি। তো ভালো থাকবেন, সুস্থ্য থাকবেন।

The post গ্রাফিক্স ডিজাইনের বিভিন্ন ক্যাটাগরি থেকে আয় করুন appeared first on Trickbd.com.

Earn from Telegram Sponsored Ads | টেলিগ্রাম স্পন্সরড অ্যাডস থেকে ইনকাম করুন।

Posted:

Earn from Telegram Sponsored Ads | টেলিগ্রাম স্পন্সরড অ্যাড থেকে ইনকাম

হেই,কেমন আছেন সবাই? আশা করি সুস্থ আছেন।তো আজকের আলোচনার টপিকটি হলো টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করা নিয়ে।

আপনারা অনেকেই টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার ব্যাপারে জানেন,অনেকে টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম ও করে থাকেন।টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার উপায় হলো টেলিগ্রাম বট।টেলিগ্রাম বট থেকে প্রাপ্ত এয়ারড্রপ থেকে ইনকাম করা যায়।টেলিগ্রাম বটে কিছু কাজ দেয়া থাকে,সেগুলো করলে সেখান থেকে এয়ারড্রপ এর মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।

কিন্তু আমার আজকের আলোচনা বিষয় টেলিগ্রাম বট অথবা এয়ারড্রপ না।হয়তো কিছুসংখ্যক মানুষ এই ব্যাপারে জানেন যে টেলিগ্রাম তাদের স্পন্সরড অ্যাড রিলিজ করতে যাচ্ছে।অলরেডী কিছু কিছু চ্যানেলে টেস্ট মোড চলতেছে।

  1. টেলিগ্রাম স্পন্সরড অ্যাডস শুধুমাত্র টেলিগ্রাম চ্যানেলে দেখা যাবে এবং প্রতি চ্যানেলে শুধু মাত্র একটি অ্যাডস শো করাবে টেলিগ্রাম।
  2. টেলিগ্রাম চ্যাট/ প্রাইভেট চ্যাট/ গ্রুপে কোনো প্রকার অ্যাডস দেখা যাবে না।
  3. যাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল রয়েছে এবং সেই চ্যানেলের মেম্বার ১,০০০+ তারাই এই অ্যাডস থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
  4. টেলিগ্রাম চ্যানেলের মেসেজ পড়া শেষ হলে তারপর অ্যাডস শো করবে।
  5. এই স্পন্সরড অ্যাডস হবে শুধুমাত্র ১৬০ শব্দের এবং সাথে কোনো প্রকার ছবি থাকবে না।
  6. কোনো প্রকার ইউজার ডাটা কালেক্ট করা হবে না এডভার্টাইজিং এর জন্য।
  7. টেলিগ্রাম সেই আগে থেকে যেমন প্রমিজ করেছিল,ঠিক তেমনি তারা সর্বদা ইউজারদের সিকিউরিটিতে কোনো প্রকার হেরফের করবে না।

এখন অনেকে বলতে পারেন যে টেলিগ্রাম থেকে এরকম কোনো নিউজ পাবলিশ হয়নি। জ্বী,টেলিগ্রাম থেকে কোনো নিউজ পাবলিশ হয়নি,কিন্তু এই নিউজটি টেলিগ্রাম এর প্রোডাক্ট ম্যানেজার/ সিইও/ ফাউন্ডার Durov নিজেই তার টেলিগ্রাম চ্যানেলে জানিয়েছেন।

তিনি তার চ্যানেলে এই নিউজটি November 18 2021 এ জানিয়েছেন।চ্যানেল লিংক : Durov’s Channel


Durov তার চ্যানেলে যে মেসেজটির মাধ্যমে টেলিগ্রাম স্পন্সরড অ্যাড এর কথা জানিয়েছে,সেই নিচে দিলাম,দেখুন…

Telegram is launching Sponsored Messages – a tool that allows anyone to promote their channels and bots. Here is what you should know:

1. There will be no ads in chats on Telegram. If you use Telegram as the messenger that we launched in 2013 – you will never see a sponsored message. Sponsored messages can’t appear in your chat list, private chats or groups.

2. User data will not be used to target ads. As with everything we do, our main priority is protecting the private data of our users. That’s why unlike other apps we will not use your private data to display ads.

Sponsored messages on Telegram are shown only in large public one-to-many channels with 1000+ members – and are based solely on the topic of the public channels in which they are shown. This means that no user data is mined or analyzed to display them.

3. Sponsored messages will be unobtrusive. Official sponsored messages are limited to 160 characters of text – without media or external links. You may see a maximum of one sponsored message per channel – and only after you've finished reading any new posts.

4. We are fixing ads that are already here. Some admins of one-to-many channels on Telegram already post ads in the form of regular messages. We hope that Sponsored Messages will offer a more user-friendly and less chaotic way for people to promote their channels and bots.

Sponsored messages are currently in test mode and are not available to everyone. Once they are fully launched and allow Telegram to cover its basic costs (such as equipment and data centers that are used by channel admins to deliver their content to our hundreds of millions of users), we plan to start sharing ad revenue with the admins of the channels where Sponsored Messages are displayed – because it is fair.

5. With Telegram you’re more ad-free than with WhatsApp. WhatsApp already shares user data with advertisers [1] [2] – even though they don't show ads themselves. On Telegram, however, advertisers will never get your private data. Besides, if you use Telegram the way you use WhatsApp, you will never see a single ad. Sponsored messages can only appear in channels, which are a unique social networking feature Telegram added several years after launch. If WhatsApp introduces a similar feature, they are likely to also display ads there, like their parent company already does on Instagram and Facebook.

Online ads should no longer be synonymous with the abuse of user privacy. We’d like to redefine how a tech company should operate by setting an example of a self-sustainable platform that respects its users and content creators.

আশা করি আপনারা বিশ্বাস করেছেন।আরো প্রুফ চাইলে সরাসরি চলে যান Durov এর টেলিগ্রাম চ্যানেলে।

এবারে কথা হচ্ছে,আপনারা যদি ইনকাম করতে চান টেলিগ্রাম চ্যানেল থেকে,তবে অবশ্যই একটি টেলিগ্রাম চ্যানেলে খুলুন।যাদের অলরেডী চ্যানেল রয়েছে,তাদের তো হয়েই গেলো।😎এখন চ্যানেলে খুলে ১০০০+ মেম্বার করে নিন।এবং খুব সম্ভবত এটি সবার জন্য রিলিজ হয়ে যাবে।

আর যাদের চ্যানেলে অ্যাডস শো করবে সাধারণত তাদেরকে এই অ্যাডস থেকে কিছু রেভিনিউ দেয়া হবে।

তো,আজকের মত এতটুকুই।ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।আল্লাহ হাফেজ।


নিত্যনতুন টিপস পেতে PieTune.xyz ভিজিট করুন

আমাদের সঙ্গে যুক্ত থাকতে জয়েন করুন টেলিগ্রাম গ্রুপ এবং নিত্যনতুন আপডেট পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল।

The post Earn from Telegram Sponsored Ads | টেলিগ্রাম স্পন্সরড অ্যাডস থেকে ইনকাম করুন। appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments