[Hot Post] ব্লগিং-এ সফল না হওয়ার ৫০ টি কারন |
- [Hot Post] ব্লগিং-এ সফল না হওয়ার ৫০ টি কারন
- প্রমাণ দেখুন, মোবাইল দিয়ে বাংলা আটিকেল লিখে ইনকাম করেছি। আপনিও করতে পারবেন
- My GP app এ নতুন আপডেট। গেম খেলে টাকা ইনকাম। থাকছে বিভিন্ন ইভেন্ট।
- Top 5 Programming Languages In 2022
- কম্পিউটারের বিভিন্ন প্রজন্ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। এনালগ কম্পিউটার থেকে আধুনিক কম্পিউটার। সকল তথ্য কম্পিউটার জেনারেশন সম্পর্কে।
- ফেসবুক থেকে টাকা ইনকামের উপায়
- Chrome/Firefox এর থেকে ভালো প্রচুর ফিচারে ভরা ১০টি ওয়েব ব্রাউজার। Top 10 Best Web Browsers Better Than Chrome/Firefox
- Mod Apps/Games ডাউনলোডের জন্যে নিয়ে আসলাম টপ ১০টি ওয়েবসাইট! Top 10 websites for mod apps & games
- ডাউনলোড করে নিন javahelp এর ওয়াপকিজ সাইট থিম
- কমদামে ভালো ফোন খুজছেন তাহলে এই ফোন আপনার জন্য Itel vision3
[Hot Post] ব্লগিং-এ সফল না হওয়ার ৫০ টি কারন Posted: ব্লগিং কি এ বিষয়ে পরিপূর্ণ জ্ঞান না থাকাই অনেক সময় নতুন ব্লগাররা কিছু জিনিস মিসটেক করে থাকে। যারা জন্য তারা ব্লগিং ক্যারিয়ারে সফলতা লাভ করতে পারে না। আবার অনেকেই ভুল গুলো করার পর তারা মনে করে এই ব্লগিং আমার জন্য না। এবং তারা এই ভুল সিদ্ধান্ত নেই যে আর সে ব্লগিং করবে না। কিন্তু একটা কথা সবসময় সত্য যে, "মানুষ মাত্রই ভুল" পৃথিবী সৃষ্টির শুরু থেকে মানুষ ভুল করে আসছে এবং এই দুনিয়াই যত দিন বেচে থাকবে তত দিন মানুষ ভুল করতেই থাকবে। আবার এটাও সবসময় সত্য যে মানুষ যখন ভুল করে তার ভুল গুলো নিজেকেই খুজতে হবে এবং সংশোধন করতে হবে। সুতারাং ব্লগিং করার এর ক্ষেত্রেও এই নিয়মের বাহিরে না। ব্লগিং করার সময় আপনি যে ভুল গুলো করবেন সেই ভুল গুলো নিজেকেই বের করে তা পুনারাই সংশোধন করতে হবে। কাজেই ব্লগিং ক্যারিয়ার তৈরি করার জন্য আপনার কাজের ভুল গুলো বের করতে হবে এবং ভুল গুলো সংশোধন করে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। আমি আজকে আপনাদের ব্লগিং এর ৫০ টি ছোট বড় ভুল গুলো সংক্ষেপে আলোচনা করবো যা আপনার ক্যারিয়ার গড়তে অনেক বেশি সহযোগিতা করবে। আমি বিশ্বাস করি এই ভুল গুলো সংশোধন করে নিতে পারলে আপনিও একদিন সফল ব্লগার হতে পারবেন।
আমি উপরে ব্লগিং করার সময় অতি সাধারন কিছু ভুল তুলে ধরার চেষ্টা করছি যেগুলো সচারাচর নতুন ব্লগারদের মধ্যে দেখা যাই। আপনি যদি উপরের ৫০ টি ভুল এড়িয়ে চলতে পারেন। তাহলে আমার বিশ্বাস আপনি ব্লগিং এ সফলতা অর্জন করতে পারবেন। সুতারাং যদি কেউ উপরের ভুল গুলো করে থাকেন তা সংশোধন করে নিবেন এবং পরবর্তীতে যেন এ ধরনের ভুল না হয় সেদিকে খেয়াল রেখে ব্লগিং করবেন। আমি কিভাবে ব্লগিং করি এবং আর্টিকেল পাবলিশ করি চাইলে দেখে আসতে পারেন আমার প্রশ্নোত্তর ওয়েবসাইট: https://etipsbd.xyz
The post [Hot Post] ব্লগিং-এ সফল না হওয়ার ৫০ টি কারন appeared first on Trickbd.com. | |
প্রমাণ দেখুন, মোবাইল দিয়ে বাংলা আটিকেল লিখে ইনকাম করেছি। আপনিও করতে পারবেন Posted: আজকে আমি আপনাদের বাংলা আটিকেল লিখে ইনকাম দেখাবো। প্রেমেন্ট পাওয়ার প্রমানও দেখাবো। এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। চাইলে আপনিও আমার মতো মোবাইল দিয়ে বাংলা আটিকেল লিখে ইনকাম করতে পারবেন। আপনারা হয়তো জানেন, বাংলা আটিকেল লিখে ইনকাম করা যায়। মোবাইল দিয়ে বাংলা আটিকেল লিখে ইনকাম করা যায়, আপনারা অনেকেই তা জানেন না। আজকে আমি আপনাদের লাইভ ইনকাম এর প্রমাণ দেখাবো। নিচে দেখুন বাংলা আটিকেল লিখে ইনকাম। নিচের প্রেমেন্ট এর প্রমাণ স্ক্রিনশট দেওয়া হল: উপরের দুইটাই স্ক্রিনশট লক্ষ্য করুন এখানে আমি আমার অ্যাকাউন্ট থেকে দেখিয়েছি। এখন আমি আমার মোবাইলের টাকা পাঠানোর স্ক্রিনশট দেখাবো। মোবাইলে টাকা পাঠানো স্ক্রিনশট নিচে লক্ষ্য করুন: উপরে দেখেছেন আমি দুইটা স্ক্রিনশট দিয়েছি অর্থাৎ আর্নিং প্রোগ্রাম থেকে আমি দুইবার টাকা তুলেছি। চাইলে আপনিও মোবাইল দিয়ে এই কাজটি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। দেখতেই পারতেছেন, এটা হচ্ছে বাংলা আটিকেল লিখে ইনকামের প্রমান। বাংলা আটিকেল লিখে যে টাকা পাওয়া যায়। এটা তার প্রেমেন্ট প্রোফ। আপনারা চাইলেও এ কাজটি করতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে বাংলা আটিকেল লিখে ইনকাম করতে কোন বিষয়ে আটিকেল লিখতে হবে?কোনো বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আটিকেল লিখতে গিলে আগে আপনাকে সে বিষয়ে ভালোভাবে জানতে হবে। তারপর আপনি সে বিষয়ে আটিকেল লিখতে পারবেন। এই উয়েবসইট থেকে বাংলা আটিকেল লিখে ইনকাম করতে চাইলে প্রথমে আপনি এই উয়েবসইট এর আটিকেল লেখার ক্যাটাগরিগুলো দেখে আসেন। তারপর এই ক্যাটাগরি গুলো সম্পর্কে আগে জেনে নিন। ক্যাটাগরিগুলোতে আর্টিকেল লিখতে আপনি বিভিন্ন উয়েবসইট এ এই ক্যাটাগরির আটিকেল গুলো পড়েন। এছাড়াও এই ক্যাটাগরি সম্পর্কে আপনি ইউটিউব ভিডিও দেখতে পারেন। অথবা এই ক্যাটাগরির ইউটিউব ভিডিও আপনি আটিকেলে কনভার্ট করে blog.websoriful.com উয়েবসইট এ প্রকাশ করতে পারেন। আমি কিভাবে আটিকেল লিখি:প্রথমে আমি blog.websoriful.com উয়েবসইট এর আটিকেল লেখার ক্যাটাগরি গুলো দেখেছি। তারপর এই উয়েবসইট এর সমস্ত নিয়মনীতি পড়েছি। এরপর এই উয়েবসইট এর অন্যদের আটিকেল চেক করেছি। এর ফলে অন্যরা কিভাবে আটিকেল লিখে এটা বুঝতে পেরেছি। আমি সাধারণত ইউটিউব ভিডিও দেখে ইউটিউবের ভিডিওকে আটিকেল এ কনভার্ট করে এই উয়েবসইট এ প্রকাশ করেছি। ভিডিওকে আটিকেল এ কনভার্ট করলে কি এপ্রোভ করা হয়??হ্যা, আপনি ভিডিওকে আটিকেল এ কনভার্ট করে এই উয়েবসইট থেকে ইনকাম করতে পারবেন। এই উয়েবসইট এর এডমিনের সাথে আমি এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করেছিলাম। এবং তিনি বলেছেন ভিডিওকে আর্টিকেল এ কনভার্ট করে এই উয়েবসইট এ প্রকাশ করতে পারবেন। কিভাবে একাউন্ট করবো?এই উয়েবসইট এ মোবাইল দিয়ে বাংলা আটিকেল লিখে ইনকাম করতে চাইলে প্রথমে আপনাকে একাউন্ট করতে হবে। একাউন্ট করতে নিচের লিঙ্ক ব্যবহার করেন। https://blog.websoriful.com/ref/mdminhajislam উপরের লিঙ্কের মাধ্যমে একাউন্ট করার সাথে সাথেই আপনি পেয়ে যাবেন ৫ টাকা বোনাস। একাউন্টের রেজিস্টেশন মেনুবার খুঁজে বের করতে আপনাকে অবশ্যই ওয়েবসাইটের উপরে দেখতে হবে টাকা ইনকামের কত উপায় আছে?এই উয়েবসইট থেকে টাকা ইনকাম এর ৩টা প্রদ্ধতি আছে। ১। বাংলা আটিকেল লিখে ২। আপনার লেখা আটিকেল এর ভিউ এর মাধ্যমে ৩। রেফারেল লিংক এর মাধ্যমে। এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে websoriful উয়েবসইট দেখতে পারেন। কিভাবে এবং কত টাকা হলে তোলা যাবে?প্রথমবার একাউন্ট করলেই আপনি পেয়ে যাবেন ৫টাকা বোনাস। এখানে ২০টাকা হলেই টাকা তুলতে পারবেন। অর্থাৎ টাকা তুলতে হলে আপনাকে একটা বা ২টা আটিকেল লিখতে হবে। এখান থেকে বিভিন্ন উপায়ে টাকা তুলতে পারবেন। যথা: বিকাশ, নগদ, রকেট আর আপনি যদি ইন্ডিয়া বা অন্যদেশের হয়ে থাকেন তাহলে Paytm, PayPal, Payoneer দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। নোট: আপনি যদি ইন্ডিয়া থাকেন তাহলে টাকাকে ভারতীয় মুদ্রায় কনভার্ট করে তা আপনাকে দেওয়া হবে আপনার একাউন্ট এ। ভালোলাগলে সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ বিশেষ দ্রষ্টব্য: আমার উয়েবসইট এর একজন ইউজারের আটিকেল। আমার উয়েবসইটে লেখেছিল। তার অনুমতি নিয়ে এখানে প্রকাশ করা হয়েছে। The post প্রমাণ দেখুন, মোবাইল দিয়ে বাংলা আটিকেল লিখে ইনকাম করেছি। আপনিও করতে পারবেন appeared first on Trickbd.com. | |
My GP app এ নতুন আপডেট। গেম খেলে টাকা ইনকাম। থাকছে বিভিন্ন ইভেন্ট। Posted: আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন আশা করি ভাল আছেন। আর ভালো না থাকলেও আজকে আমি আপনাদের জন্য যে পোস্টিং নিয়ে এসেছি সেটা দেখার পর আপনার মন ভালো হয়ে যাবে। আমি গত একমাস ধরে ট্রিকবিডিতে কোন পোস্ট নিয়ে করিনি। তাই আজ লিখতে বসলাম। তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে আজকের পোস্ট এর দিকে এগুনো যাক। আজ আমি আপনাদের সঙ্গে যে বিষয়টি নিয়ে বলব সেটা হচ্ছে মাইজিপি অ্যাপ আপডেট করা হয়েছে । এবং আপনারা সেখান থেকে গেম খেলে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। এখানে প্রতিনিয়ত টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হবে। এবং সেই টুর্নামেন্টে টপ 10 এর ভেতরে থাকবে তাদেরকে দারাজ ভাউচার দেওয়া হবে। (বর্তমান রুল) এবং ভিিতরে দেখুন একটা ইভেন্ট শুরু হয়েছে। এবং এর ভেতরে দেখুন এই ইভেন্টের টাইম শো করতেছে। আমি এই গেমটা কয়েকবার খেয়েছি, এবং দেখুন নিচে দেখাচ্ছে আমার রেঙ্ক দেখাইতেছে।
এবং আরেকটি নিচে দেখুন এখানে দেওয়া আছে টপ 1 থেকে 10 এর মধ্যে থাকলে আপনাকে 50 টাকার দারাজ ভাউচার দেওয়া হবে। এখানে প্রতিনিয়ত অনেক ইভেন্টের আয়োজন করা হবে।
The post My GP app এ নতুন আপডেট। গেম খেলে টাকা ইনকাম। থাকছে বিভিন্ন ইভেন্ট। appeared first on Trickbd.com. | |
Top 5 Programming Languages In 2022 Posted: আসসালামুয়ালাইকুম।
আজকে আমি এমন পাঁচটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ নিয়ে আলোচনা করবো যা 2022 সালে অর্থাৎ চলমান সময়ের সাথে সামঞ্জস্য রেখে শিখতে পারবেন বা শেখা উচিত। আর এরকম না যে সবগুলো ল্যাঙ্গুয়েজ একই ধরনের কাজ করে কারণ এসব ল্যাঙ্গুয়েজ বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ভাবে ব্যবহার হয়ে থাকে। আমি ল্যাঙ্গুয়েজ গুলো ধাপ অনুসারে দিয়ে দিব কিন্তু এর মানে এই নয় যে প্রথমে যা থাকবে তা অনেক ভালো ল্যাঙ্গুয়েজ বা এই ল্যাঙ্গুয়েজ শিখে ভালো কিছু করা যাবে, আমি রেনডমলি দিয়ে দিব এখন আপনাদের যেটা ভালো লাগে সেটার উপর প্র্যাকটিস চালিয়ে যেতে পারেন। কোন ল্যাঙ্গুয়েজ সে নিজেই পারফেক্ট প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ হতে পারে না কারণ এসব বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ বিভিন্নভাবে বিভিন্ন কাজে আসে বা কাজ করতে পারে। কিছু ল্যাঙ্গুয়েজ আছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে আবার কিছু ল্যাঙ্গুয়েজ আছে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে। এখানে কথা হচ্ছে আমরা যা শিখতে ইচ্ছুক বা (In Future) এ আমরা যে বিষয়ের উপর ভবিষ্যৎ গড়তে চাই সে হিসেব করে আমাদের বিভিন্ন ল্যাঙ্গুয়েজ চয়েজ করা উচিত।
1. Javaতো চলুন প্রথমে জাভা নিয়ে আলোচনা করা যাক। এখন জাভা অনেক পপুলার একটা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ, বিশেষ করে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রে জাভার ভূমিকা অপরিসীম। কারন (Android App Development) এর ক্ষেত্রে জাভা (One Of The Most Popular) Language. কারন আরেকটি ব্যাপার শুনলে আপনারা অবাক হবেন (Android) এর যে (Software Development Kit) .SDK রয়েছে সেটাও মূলত (Java) ব্যাবহার করে তৈরি করা হয়েছে। কারন (Java) ল্যাঙ্গুয়েজটি যখন বানানো হয়েছিল তখন একটা কনসেপ্ট ব্যাবহার করা হয়েছিল যে (Write Once And Run Anywhere) এর মানে দাঁড়ায় (একবার লিখো এবং যেকোনো জায়গায় ব্যাবহার করো। এখানে বিষয় হচ্ছে আগে যে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ গুলো বানানো হতো তা হয়তো শুধু যদি উইন্ডোস (Windows) এর জন্য বানানো হতো এবং শুধু উইন্ডোজ ব্যবহার করা যেতো, যদি বা সেটা ম্যাকবুক বা ম্যাক (Mac) জন্য বানানো হতো তখন শুধু সেটা ম্যাকবুক এই রান হতো অথবা (Linux) লিনাক্সের সফটওয়্যার হলে সেটা শুধুমাত্র লিনাক্সেই চলতো। কিন্তু Java এমন একটি ল্যাঙ্গুয়েজ যেখানে আপনি একবার কোড লিখলে সেটা আপনি সিস্টেমের ধরন অনুযায়ী (Windows, Mac, Linux) সব ধরনের অপারেটিং সিস্টেমে রান করতে সক্ষম। এজন্যই জাভা এতটা ভার্সেটাইল কোডিং ল্যাঙ্গুয়েজ। বাংলাদেশের কথা যদি বলি তাহলে বাংলাদেশও (Data Structure & Algorithm Solving) এর জন্য মেইনলি (Java & c++) ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এবং এ দুটি ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করে যদি আপনি বিভিন্ন প্রবলেম সলভিং করতে পারেন তাহলে বাংলাদেশে আপনার চাকরির অভাব হবে না। জাভা এবং সি প্লাস প্লাস অর্থাৎ (Object Oriented Programming) সি শার্প এর তুলনায় অনেক Easy. আর কোড করার জন্য আমরা বিভিন্ন এডিটর ব্যবহার করতে পারি এবং এর তার মধ্যে কিছু জনপ্রিয় কোড এডিটর গুলো হলোঃ 1. Visual Studio Code (VS. Code) 2. Intellij 3. Elcipse আর বড় বড় কোম্পানির কথা বলতে গেলে স্পেসিফিক্যালি যে কোম্পানি জাভা ডেভলপারদের হায়ার করে এদের মধ্যে জনপ্রিয় কিছু কোম্পানিদের নাম হলো: 1. Uber 2. Google 3. Instagram আপনার চাইলে এসব কম্পানি তে এপ্লাই করতে পারেন, সেক্ষেত্রে আপনার ন্যূনতম ডিগ্রী B.Sc in EEE, CSE, etc, etc. চাইলে ইন্টারনেটে ঘাঁটাঘাঁটি করে দেখতে পরেন।
2. Pythonদ্বিতীয় নাম্বারে যে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ টি আছে সেটি হল পাইথন। পাইথনকে জাভার কম্পিটিটর হিসেবে তৈরি করা হয়েছিল, কিন্তু পাইথন এখন অনেক পপুলার একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এবং এটি খুব কম সময়ে অনেক পপুলার হয়ে গেছে। কেননা এ ল্যাঙ্গুয়েজ টি শেখা অনেক সহজ এবং খুব অল্প সময়ে আপনি চাইলে ল্যাঙ্গুয়েজ টি শিখতে পারবেন। কারণ পাইথনে অনেক লাইব্রেরী রয়েছে যে কারণে এটি শেখাও অত্যন্ত সহজ। আর দ্বিতীয়ত হচ্ছে আমাদের যদি ওয়েব ডেভলপমেন্ট করার ইচ্ছা থাকে তাহলে আমরা (Flask, Django) এ ধরনের ফ্রেমওয়ার্ক পেয়ে যাচ্ছি আর এই কারণেই ওয়েব ডেভলপমেন্ট অনেক সহজ হয়ে যায়। আর ডেটা সাইন্স, মেশিন লার্নিং , আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এগুলো শিখতে হলে পাইথন সবচেয়ে পপুলার ল্যাঙ্গুয়েজ। কারন এ ধরনের বিভিন্ন জিনিস পাইথন ব্যবহার করে তৈরি করা হয়ে থাকে এবং তার ডেভলপ করা হয়ে থাকে। যদি আপনি এ ফিল্ড এ আসতে চান তাহলে আমি রিকমেন্ড করবো আপনি পাইথন শিখুন। আরেকটি বিষয় হলো আপনারা যারা প্রোগ্রামিং এ নতুন অর্থাৎ যারা যাচ্ছেন যে আজকে থেকেই আমি প্রোগ্রামিং শেখা শুরু করবো তাদের জন্য পাইথন একটা (Better Choice). পাইথন শিখে আপনি যেসব কোম্পানিতে জব করতে পারবেন যেসব কোম্পানিগুলো হলোঃ 1. Razorpay 2. IBM 3. Intel 4. Spotify
3. JavaScriptতিন নাম্বারে আমরা 2022 এ চলমান সময়ে যে ল্যাঙ্গুয়েজ শিখতে পারবো সেটি হচ্ছে ইন্টারনেটের ভাষা অর্থাৎ ইন্টারনেটের ল্যাঙ্গুয়েজ। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রে (JavaScript) এর ব্যবহার ব্যাপক বলা চলে। আর এটি অনেক ভার্সেটাইল একটি ল্যাঙ্গুয়েজ। জাভাস্ক্রিপ্ট চাইলে মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন ডেক্সটপ অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন আর ওয়েব ডেভেলপমেন্ট তো আছেই। যদি আপনি ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রে আসেন তাহলে জাভা খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। যদি আপনি (Font End) ডেভলপমেন্ট করতে চান তাহলে (Angular, Vue, React) এ ধরনের ফ্রেমওয়ার্ক পেয়ে যাবেন। আর যদি (BackEnd) ডেভলপমেন্ট করতে চান তাহলে (node.js vanilla.js) ব্যবহার করতে পারেন। কারণ জাভাস্ক্রিপ্ট মূলত ইন্টারনেট ওয়ার্ল্ডে অনেক বেশি ডমিনেট করে। সো আপনি চাইলে জাভাস্ক্রিপ্ট শিখতে পারেন। জাভাস্ক্রিপ্টের খুব ভালো ডেভলপার হতে পারলে আপনি যে কোম্পানিতে জবের জন্য এপ্লাই করতে পারবেন সে কোম্পানি গুলোর নাম দেয়া হলোঃ 1. Google 2. Netflix 3. Bigbasket 4. Paypal
4. c++এর মধ্যে আরেকটি জনপ্রিয় ল্যাঙ্গুয়েজ হল সি প্লাস প্লাস। ল্যাঙ্গুয়েজ টি আমাদের 2022 এর ভিতর শেখা উচিত, বিশেষ করে যারা কলেজ স্টুডেন্ট তাদের জন্য। কারণ ডাটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম সলভ করতে সিপ্লাস্প্লাস অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে সিপ্লাস্প্লাস (Compile) এ অনেক কম সময় নেয় অন্যান্য প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজের সাথে তুলনা করলে। আর বিশেষ করে ইন্টারভিউ এর ক্ষেত্রে সিপ্লাস্প্লাস অনেক ইউজফুল। যদি আপনি অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করতে চান অর্থাৎ সিস্টেম হেভি কাজ করতে চান যেখানে আমাদের প্রসেসিং ফার্স্ট হওয়া দরকার তো সেখানে আমরা (c++) ব্যবহার করতে পরি। অনেকে আমরা গেম ডেভেলপমেন্ট করতে ইচ্ছুক সে ক্ষেত্রে (Unreal) একটি গেইম ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয় এবং সেখান (c++) ব্যবহার করা হয়।
5. Goযারা নতুন ডেভেলপার আছেন তারা হয়তো এই প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজের নামই শোনেননি কিন্তু বর্তমানে এটি অনেক জনপ্রিয় একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ, কোডিং কমিউনিটিতে এর নাম হচ্ছে Go
ল্যাঙ্গুয়েজ টি গুগলের বানানো নিজস্ব একটি ল্যাঙ্গুয়েজ এবং ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রে বিভিন্ন জায়গায় বর্তমানে ব্যবহার হয়ে থাকে। ল্যাঙ্গুয়েজ টি মূলত (C#, Java) এর সাথে অনেকটা মিল রয়েছে। (Go Lang) মূলত প্রফেশনাল ডেভেলপারদের জন্য অনেক কার্যকরী একটি ল্যাঙ্গুয়েজ, কারণ এ ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করে ডেভেলপ করলে ডেভলপমেন্ট টাইম অনেক কম লাগে। যদি আপনি ওয়েব ডেভলপমেন্ট করেন বা ক্লাউড সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট করেন তাহলে ল্যাঙ্গুয়েজটি আপনার জন্য অনেক কাজে আসতে পারে। গুগোল এর ল্যাংগুয়েজ থাকায় এটি অনেক দ্রুত ডেভেলপ হয়ে আসছে। এটি শিখে যে ইন্ডাস্ট্রি বা কোম্পানিতে আপনি জব পেতে পারেন তা হলোঃ 1. Dropbox 2. Google 3. etc, etc.
এছাড়া এরকম আরো তিনটি ল্যাঙ্গুয়েজ আছে যেটা আপনারা চাইলে 2020 এর ভেতরে শিখতে পারেন। 1. PHP 2. Swift 3. TypeScript
1. PHP অনেক পুরাতন একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যদিও কিন্তু বর্তমানে এর ব্যবহার হয়ে থাকে, কিন্তু বর্তমানের সবাই পাইথনের django অথবা জাভাস্ক্রিপ্টের node.js ওপর বেশি নির্ভর করছে। বর্তমানে পিএইচপি ডেভেলপার খুব কম আছে বলে আমার কাছে মনে হয়, কিন্তু যারা পিএইচপি ভালো পারে ওদের বিভিন্ন কোম্পানি খুব ভালো সেলারি দিয়ে এখনো কোম্পানিতে হায়ার করছে।
2. Swift ব্যবহার করতে হলে আপনার কাছে একটি অ্যাপেল ডিভাইস থাকতে হবে, তা না হলে আপনি এটি প্র্যাকটিস করতে পারবেন না। এজন্য ডেভেলপার এর সংখ্যা অনেক কম।
3. TypeScript কে মূলত জাভাস্ক্রিপ্টের ছোট ভাই বলা চলে। তবে টাইপ স্ক্রিপ্ট এর তুলনায় জাভাস্ক্রিপ্ট অনেকটাই সহজ। এবং টাইপ স্ক্রিপ্ট এর তুলনায় জাভাস্ক্রিপ্টের জব অনেক বেশি। কিন্তু টাইপ স্ক্রিপ্টের যারা ভালো ডেভেলপারের আছেন তাদের বিভিন্ন কোম্পানি হাই সেলারি দিয়ে তাদের কোম্পানিতে গ্রহণ করছে।
আশা করি আমার এই লেখা থেকে আপনারা কিছু হলেও শিখতে পেরেছেন। আজকে এই পর্যন্তই। Bye The post Top 5 Programming Languages In 2022 appeared first on Trickbd.com. | |
Posted: 05 Feb 2022 01:13 AM PST
কম্পিউটার প্রজন্ম (Computer Generations)
প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার (First Generation Computer) [১৯৪০-১৯৫৬]প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারে ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করা হতো। হাজার হাজার ডায়োড ভাল্ভ, রেজিস্টার, ক্যাপাসিটর ইত্যাদি দিয়ে তৈরি হতো বলে এরা আকারে অনেক বড় ছিল। কয়েকটি ঘর জুড়ে থাকত ঐসব কম্পিউটার, যা বর্তমানে অকল্পনীয়। চালু অবস্থায় কম্পিউটার ভীষণ গরম হয়ে যেত। তাই না পুড়ে যাবার জন্য মাঝে মাঝে ঠান্ডা পানি ব্যবহার করতে হতো। এগুলো ছিল। সীমিত তথ্য ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এবং পরিচালনার জন্যে অত্যধিক বিদ্যুৎশক্তি প্রয়োজন হতো। ভালভের কার্যকালও খুব কম। এ কম্পিউটারগুলো ব্যয়বহুল হলেও কম নির্ভরযোগ্য ছিল। কাজের গতি ছিল মন্থর। ১৯৪৩ সালে নির্মিত সর্বপ্রথম সম্পূর্ণ ইলেকট্রনিক ডিজিটাল কম্পিউটার হলো ENIAC (Electronic Numerical Integrator and Calculator) কম্পিউটার। এটি তৈরি করেন ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভেনিয়ার মূর স্কুল অব ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর অধ্যাপক জন মশলী (John Mauchly) এবং তার প্রকৌশলী জে. প্রেসপার ইকার্ট (J. Presper Eckert)। ১৯৪৩ সালে এ কম্পিউটারের কাজ শুরু হয় এবং ১৯৪৫ সালে এর কাজ শেষ হয়। আটলান্টিক মহাসাগরের ওপারে যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনী ক্ষেপণাস্ত্রের পথ পরিমাপের জন্য দ্রুতগতির হিসাব যন্ত্রের প্রয়োজন উপলব্ধি করে। লক্ষ্য স্থানের দূরত্বের উপর নির্ভর করে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপণের কোণ পরিবর্তন করতে হয়। এজন্য ENIAC (Electronic Numerical Integrator and Calculator) কম্পিউটারের জন্ম হয়। ১৯৫৪ সালের শেষে বোস্টনে প্রথম আবির্ভূত হয় IBM-650। এটি ছিল এ প্রজন্মের ব্যাপকভাবে সমাদৃত কম্পিউটার। উদাহরণ- IBM-650, MARKII, ENIAC, EDVAC, EDSAC ইত্যাদি। এসব কম্পিউটারে প্রথমে মেশিনের ভাষায় এবং পরে ১৯৫২-৫৩ সালে অ্যাসেম্বলি ভাষায় প্রোগ্রাম তৈরি করা হয়। প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য(i) ভ্যাকুয়াম টিউব ও বিভিন্ন ধরনের বৈদ্যুতিক বর্তনীর ব্যবহার; দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (Second Generation Computer) [১৯৫৭-১৯৬৩] ১৯৪৮ সালে আমেরিকার বেল ল্যাবরেটরিতে উইলিয়াম বি. শকলি (Wiliam B. Shokly), জন বার্ডিন (John Berdeen) এবং এইচ. ব্রিটেন (H. Britain) সম্মিলিতভাবে ট্রানজিস্টর তৈরি করেন। এ ট্রানজিস্টর কম্পিউটারের উন্নতিতে বিপ্লব এনে দেয়। এ প্রজন্মের কম্পিউটারে ভ্যাকুয়াম টিউব এর পরিবর্তে ট্রানজিস্টর ব্যবহার করা হতো। ট্রানজিস্টর আবিষ্কার হওয়ার পর কম্পিউটার প্রযুক্তির জন্য এক নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়। এ প্রজন্মের কম্পিউটার গরম হতো না। ১ম প্রজন্মের কম্পিউটার থেকে এটি আকারে ছোট এবং কম বিদ্যুৎ খরচ হয়। এ প্রজন্মের কম্পিউটারে প্রথম হাই লেভেল প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজের ব্যবহার শুরু হয়, যেমনঃ- FORTRAN(1956) , ALGOL (1958), COBOL (1959)। এ প্রজন্মের একটি কম্পিউটার IBM-1620 দিয়ে ১৯৬৪ সালে বাংলাদেশে কম্পিউটার ব্যবহার সূচনা করা হয়। এ কম্পিউটারটি ঢাকার পরমাণু শক্তি কমিশন কেন্দ্রে সুদীর্ঘ কয়েক বছর চালু ছিল। দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্যঃ(i) ট্রানজিস্টরের ব্যবহার শুরু হয়। তৃতীয় প্রজনোর কম্পিউটার (Third Generation Computer) [১৯৬৪-১৯৭০]
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্যঃ(i) কম্পিউটারে একীভূত বর্তনীর (IC) প্রচলন; ৪র্থ প্রজন্মের কম্পিউটার (Fourth Generation Computer) [১৯৭১–২০১০]১৯৭১ সাল থেকে চতুর্থ প্রজন্ম শুরু হয়েছে বলে ধরা হয়। LSI (Large Scale Integration) ও VLSI (Very Large Scale Integration) মাইক্রোপ্রসেসর এবং সেমিকন্ডাক্টর মেমরি (Semiconductor memory) দিয়ে এ প্রজন্মের কম্পিউটার তৈরি হয়। VLSI এর মাইক্রোপ্রসেসর নিয়ে গঠিত ছোট কম্পিউটারকে মাইক্রোকম্পিউটার overline 964 । আমেরিকার জন ব্ল্যাংকেন বেকার ১৯৭১ সালে কেনব্যাক (Kenbak) নামক প্রথম মাইক্রোকম্পিউটার তৈরি করেন। পরে ১৯৭৭ সালে মাইক্রোকম্পিউটার পূর্ণাঙ্গ রূপ লাভ করে। ১৯৮১ সালে আইবিএম কোম্পানি ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে প্রথম মাইক্রোকম্পিউটার তৈরি শুরু করে। ৪র্থ প্রজন্ম থেকে মাইক্রোকম্পিউটার চালু হয়। ফলে কম্পিউটারের আকার ছোট হয়। তবে কম্পিউটারের গতি অত্যধিক বেড়ে যায়। এ প্রজন্মে কম্পিউটারের স্মৃতি উদ্ভাবিত হতে থাকে, যেমন- ROM ( Read Only Memory) PROM, EPROM C Programming language এবং DOS, Windows, Unix Operating System এ প্রজন্মের কম্পিউটারে ব্যবহার করা শুরু হয়েছে। উদাহরণ : IBM 3033, IBM 4300, IBM S / 36 , Sharp PC-1211, Apple II, Pentium 1 – 4 , ইত্যাদি। চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্যঃ(i) কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ( Artificial Intelligence) ব্যবহার; পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার (Fifth Generation Computer) [২০১১–বর্তমান]
পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্যসমূহঃ(i) কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পূর্ণ; এই পোস্টটি লিখতে আমার অনেক ব্যক্তি, বই, ওয়েবসাইটের সাহায্য নিতে হয়েছে। The post কম্পিউটারের বিভিন্ন প্রজন্ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। এনালগ কম্পিউটার থেকে আধুনিক কম্পিউটার। সকল তথ্য কম্পিউটার জেনারেশন সম্পর্কে। appeared first on Trickbd.com. | |
Posted: হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সকলে অনেক ভালো আছেন। আজকে আমি আপনাদের সাথে অনলাইন ইনকামের দারুন একটি টিপস নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে সোসাল মিডিয়া ‘ফেসবুক’ থেকে ইনকামের টিপস নিয়ে হাজির হয়েছি। ফেসবুক থেকে ইনকামবর্তমানে সোসাল মিডিয়ার অন্যতম ‘ফেসবুক’ থেকে ইনকাম করার টিপস নিয়ে হাজির হয়েছি। ফেসবুকে একটি মানুষ দিনে ঠিক কতটা সময় কাটায়, সেটা হয়তো আপনারা জানেন। আপনি হয়তো নিজেও ফেসবুকে অনেক টা সময় ব্যয় করেন। কিন্তু একবারো কি ভেবে দেখেছেন যদি এই সময় টা নষ্ট না করে যদি কাজে লাগিয়ে একটু সময় দিয়ে কিছু টাকা উপার্জন করা যায় তাহলে নিশ্চয়ই ভালো হয়। তো চলুন জেনে নেই ফেসবুক থেকে ইনকাম করার উপায়। ফেসবুক থেকে আপনি ২ টি উপায়ে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। যথাঃ- ১. ফেসবুক পেজ থেকে, তো চলুন কিভাবে এই দুই উপায়ে ইনকাম করা যায় সেটা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই,, ফেসবুক পেজ থেকে ইনকামযদি কোনো দিন মানুষ এর ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম হতো না তাহলে কেউই কখনো ফেসবুক পেজ বানাতো না! ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম হয়, তাই জন্য মানুষ ফেসবুক পেজ বানিয়ে থাকে। যদিও প্রথম প্রথম দিকে আপনার অনেক সময় লাগবে একটি পেজকে পুরোপুরি ইনকাম এর জন্য প্রস্তুত করতে। এর জন্য প্রথমে আপনার প্রয়োজন হবে লাইক এবং পেজ ভিডিও বা কন্টেন্ট ভিউ। এবং আপনার পেজটিতে ভালো কোয়ালেটির ভিডিও নিয়মিত আপলোড করবেন। এবং সবসময় একটিভ থাকার চেষ্টা করবেন। এবং এটা থাকতেই হবে। এবং, যদি আপনার কাছে টাকা থাকে তবে আপনি ফেসবুক ডেভেলোপারদের দিয়ে আপনার পেজ তাদের কাছে প্রমোট করাতে পারেন। এতে আপনার কিছু টাকা দিতে হবে তাদের কিন্তু এতে করে আপনার ভিডিও গুলোও হাজার হাজার মানুষ দেখতে পারবে। ফেসবুক পেজ থেকে আপনার কখন ইনকাম হবে? যখন আপনার ফেসবুক পেজটিতে দশ হাজার(১০,০০০) হাজার ভিউ এবং এক হাজার (১,০০০) লাইক থাকবে, তখনই আপনি আপনার পেজটিতে মনিটাইজ অন করতে পারবেন। ঠিক ইউটিউব এর মতো। এবং সেই মনিটাইজ থেকেই আপনি ইনকাম করতে পারবেন। আশাকরি, ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম এর ধারণা টা আপনারা পুরোপুরি পেয়ে গেছেন। ফেসবুক গ্রুপ থেকে ইনকামঅনেকেই হয়তো ভেবে থাকেন যে ফেসবুক গ্রুপ থেকে কোনো ইনকাম-ই করা যাইনা? আপনিও যদি এমন ভেবে থাকেন তাহলে আপনার ধারণা ভুল। আপনি হয়তো জানেন না যে ফেসবুক গ্রুপ থেকেও ইনকাম করার অনেক গুলো উপায় বা টিপস রয়েছে। আপনি যদি ফেসবুক গ্রুপ থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে সর্বপ্রথম একটি গ্রুপ তৈরি করতে হবে, তারপর সেই গ্রুপটিতে অনেক মেম্বার পূরণ করতে হবে আপনাকে। শুধু মাত্র ফেসবুক গ্রুপ খুললেই কিন্তু আপনি ইনকাম করতে পারবেন না। এর জন্য আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে। একটি গ্রুপে যখন ১০ হাজার থেকে ১ লক্ষ সদস্য হবে। আর এগুলো করতে গেলে আপনার অনেকে দিন কেটে যাবে। তো ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করার পর সেই গ্রুপে প্রতিদিন একটিভ থাকবেন এবং ভালো ভালো পোস্ট করবেন যাতে আপনার পোস্ট গুলো দেখে গ্রুপে মেম্বাররা জয়েন করে। এখন আপনাদের প্রশ্ন থাকতে পারে কি ধরনের গ্রুপ বানাতে খুব তারাতারি মেম্বার বাড়বে? এই প্রশ্ন টা একটি কমন প্রশ্ন যা সবাই করে থাকে। এর জন্য আমি বলবো আপনি একটি ইনকাম রিলেটেড গ্রুপ তৈরি করুন। কারণ এখন সব মানুষের অনলাইন ইনকাম করার চাহিদা অনেকটাই বেশি তাই এটি একটি খুব ভালো একটি আইডিয়া। এছাড়াও আপনি অন্য রিলেটেড যে কোনো গ্রুপ তৈরি করতে পারেন। গ্রুপ তৈরির পর আপনার যত ফেসবুক ফ্রেন্ডস আছে তাদের সবাইকে আপনার গ্রুপে ইনভাইট করুন আর তাদের গ্রুপে জয়েন হতে ও জয়েন হওয়ার পর তাদের ফ্রেন্ডদের গ্রুপে ইনভাইট করতে বলুন। এভাবে আপনার গ্রুপটিকে ধীরে ধীরে আরো বড় করে তোলার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন ‘চেষ্টাই সফলতার মূল’ । যখন দেখবেন আপনার গ্রুপটিতে ১০ হাজার মেম্বার পাড় হয়ে গিয়েছে তখন আপনাকে আর কষ্ট করতে হবে না। কারন তখন দেখবেন প্রতিদিন অনেক মেম্বার কোনো প্রকার ইনভাইট ছাড়াই জয়েন হবে। ফেসবুক গ্রুপ থেকে আপনার কখন ইনকাম শুরু হবে? আপনার গ্রুপটি যখন অনেকটা বড় মেম্বারের একটি গ্রুপ হবে, এবং অনেকগুলো একটিভ মেম্বার থাকবে, তখন ফেসবুক পেজের মতোও বিভিন্ন কোম্পানি চাইবে তাদের প্রোডাক্ট এবং পন্য আপনার গ্রুপে প্রমোট করাতে। তাদের প্রোডাক্ট গুলো সেল বা কেনার জন্য যদি আপনার গ্রুপের সকল মেম্বার একটিভ থাকে, তাহলে আপনার ইনকাম অনেক বেশি হবে লোকেরা তাদের ওয়েবসাইটের নিউজ আপনার গ্রুপে প্রমোট করাতে চাইবে যার ফলে তাদের ওয়েবসাইটে আপনার গ্রুপ থেকে ভিজিটর যায়। এখন আপনারা বলতে পারেন, তাদের ভিজিটর দিয়ে লাভ কি? আপনারা যারা ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করেন তারা হয়তো জানেন যে একটি ট্রাফিকপ্রাপ্ত(এডসেন্সপ্রাপ্ত) ওয়েবসাইটে ভিজিটর ই হলো সেই ওয়েবসাইটের প্রাণ। এতে তাদের ইনকাম হবে। তো আশা করি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ফেসবুক থেকে আপনারা ইনকাম করতে পারবেন। তো পোস্ট টি ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন। একটু সময় পেলে ভিজিট করতে পারেন আমার সাইটটি। The post ফেসবুক থেকে টাকা ইনকামের উপায় appeared first on Trickbd.com. | |
Posted: আসসালামু আলাইকুম, নোটঃ শুরু করার আগে বলে রাখি এই পোস্টের লিস্ট আমি কোনটা বেস্ট আর কোনটা খারাপ এভাবে সাজাইনি। মানে আমি রেংক অনুযায়ী এই পোস্টটা লিখছি না। যেসব ব্রাউজারের কথা বলছি আমার কাছে সবগুলোই বেস্ট। কিন্তু হ্যাঁ, আমি অবশ্যই প্রত্যেকটা ব্রাউজারের সমস্যা, কোন দিক দিয়ে ভালো, কোন দিক দিয়ে খারাপসহ বিস্তর আলোচোনা করবো। তাই এই পোস্টটি আপনাকে এটা বলার জন্যে নয় যে আপনাকে এই ব্রাউজারটি ডাউনলোড করতেই হবে। না, আমি এমনটা বলছি না। আপনার যেটি ভালো লাগবে আপনি সেটিই ব্যবহার করবেন। তবে ভালোভাবে মনযোগ দিয়ে পড়ে বুঝে নিজের বিচার-বিশ্লেষণ করে পড়ে সিদ্ধান্ত নিন। কারন আপনার ডেটা আপনার একান্তই নিজের। আপনি যে ব্রাউজারটি ব্যবহার করবেন সেখানে আপনার ব্যক্তিগত থেকে সব ডেটাই বিদ্যামান থাকবে এটাই সাভাবিক। তাই আপনি যদি নিজের Privacy কে আলাদা ভাবে দেখেন তবে মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্যে বলছি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। টপিক শুরু করা যাক।
Link : Playstore
এই ব্রাউজারের সাইজ ছোট হলেও ব্রাউজটারটা অনেক ফাস্ট আর লাইট। যাদের লাইট আর মিনিমালিস্টিক ডিজাইন পছন্দ তাদের কাছে এই ব্রাউজারটি ভালো লাগবে আশা করছি। আপনারা যদি এই ব্রাউজারের সাথে আরো একটি ছোট্ট এপ্লিকেশন (যা তাদের নিজেদেরই বানানো) ডাউনলোড করে নেন তবে আরো ফাস্ট হয়ে যাবে। সেটারও লিংক দিয়ে দিচ্ছি। Name : Dolphon jetpack
এটা ইন্সটল করার পর আরো কিছু ভালো ভালো ফিচার আপনারা পেয়ে যাবেন এই একটি ব্রাউজারের মধ্যেই। এটাকে একটা Extension বলতে পারেন। এই ব্রাউজারে যেসব ফিচারগুলো আছে তা হচ্ছেঃ 1) Fullscreen support 2) Desktop view (খুবই ফাস্ট) 3) Night mode 4) Tabs 5) No image 6) incognito mode 7) Themes 8) Gesture & Sonar 9) Android/Desktop/ipad/iphone এর মতো একটা ওয়েবসাইটকে আলাদা আলাদা ভাবে View করতে পারবেন। 10) Master password এর মাধ্যমে আপনি এক্সট্রা একটি সিকিউরিটি তৈরী করে রাখতে পারবেন। যার ফলে যদি কেউ আপনার ফোনের পাসওয়ার্ড জানলেও এই ব্রাউজার থেকে যখনই ব্রাউজারে সেভ করা পাসওয়ার্ড গুলো দেখতে যাবে তখনই এপ্লিকেশনের এই master password অপশনটি চালু হয়ে যাবে আর তাকে পাসওয়ার্ড দিয়ে তারপর তা দেখতে পেতে হবে। যারা Privacy নিয়ে একটু anxious তাদের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি ফিচার যা Chrome বা Firefox এ নেই। এই ১০ টা ছাড়াও আরো অনেক ফিচার আছে যা লিখতে গেলে আলাদা একটা পোস্টই আমি এই একটি ব্রাউজার নিয়েই লিখতে পারবো। তাই বাকীগুলো আপনারা চেক করে নিবেন। আমি যেগুলো জানানো প্রয়োজনবোধ করেছি সেগুলোই লিখলাম।
Link : Playstore যাদের Dark Web/Deep Web নিয়ে ধারনা আছে তারা এই ব্রাউজারের সাথে খুব ভালোভাবেই পরিচিত। হ্যাকারদের কাছেও এই ব্রাউজার খুবই জনপ্রিয়। সে কথা আজ থাক। আমি আজ সে বিষয় নিয়ে কথা বলবো না। আমি যেহেতু বলছি ব্রাউজের বৈশিষ্ঠ্য নিয়ে তাই এ নিয়েই কথা বলবো। এই ব্রাউজার ব্যবহার করতে হলে আপনাকে আলাদা করে আরেকটি VPN এর প্রয়োজন পড়বে না। কারন এখানে আপনার Location তো Hide থাকবেই তার সাথে এই ব্রাউজারে যে সার্চ ইঞ্জিনটা রয়েছে সেটি হচ্ছেঃ DuckDuckGo যা সম্পর্কে পরবর্তী স্টেপে কথা বলবো। ব্রাউজারটা ব্যবহারের ক্ষেত্রে অনেকটা Slow মনে হলেও Privacy এর দিক দিয়ে একে কেউ হারাতে পারবে না। তাই যারা Privacy চাচ্ছেন তাদের জন্যে এতটুকুতো compromise করতেই হবে।
Link : Playstore
এই ব্রাউজারটি যে কোম্পানির তাদের একটি সার্চ ইঞ্জিনও আছে। এদের আর tor এর কাজ হচ্ছে আপনাকে ইন্টারনেটের দুনিয়ায় হ্যাকার আর ট্র্যাকার দুটি থেকেই প্রোটেক্ট করা। Tor browser থেকে অবশ্য এটা একটু ব্যতিক্রম। কারনে এটা লাইট আর ফাস্ট Tor এর থেকে। যাদের Tor নিয়ে সমস্যা আছে তারা এই ব্রাউজারটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। আশা করি নিরাশ হবেন না। প্রাইভেসি নিয়ে চিন্তা থাকলে ব্যবহার করতে পারেন। Recommend করবো অবশ্যই।
Link : apkmody এই এপ্লিকেশনটি সাধারন ওয়েব ব্রাউজারের মতো কাজ করে না। এটির নিজস্ব ক্লাউড বেসড সিস্টেম আছে। আপনার ইন্টারনেট কানেকশন যত ভালো হবে এই ব্রাউজারটি ব্যবহার করে তত বেশি মজা পাবেন। আর ইন্টারনেট স্পিড লো হলেও ওয়েবসাইট অনেক দ্রুত লোড হয়। যার কারনে আমি এই ব্রাউজারটি অনেক সময় স্লো ইন্টারনেট কানেকশন থাকলে ব্যবহার করি। যারা মোবাইল ডেটা ইউজার তাদের জন্যে বেশি ভালো। আর এতে Mouse/keyboard/gamepad এর Option আছে যা একে অন্যান্য ব্রাউজার থেকে একে Unique বানিয়েছে। ভালো একটি ব্রাউজার। ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
Link : Playstore
2 Mb এর এই এপ্লিকেশনে আপনি যেসব ফিচার পাবেন তা আপনি 100 mb এর এপ্লিকেশনেও পাবেন কি না সন্দেহ আছে। প্লে-স্টোরে থাকা সবচেয়ে কম এম্বির ভিতরে সব থেকে সেরা ব্রাউজারগুলোর মধ্যে একটি এই ব্রাউজার। আমি নিজে ব্যবহার করি তাই বলছি। অন্যদের থেকে শুনে নয়। যেহেতু সাইজ খুবই কম তাই খুবই লাইট আর প্রচন্ড ফাস্ট একটি ব্রাউজার। 1) Night mode 2) incognito mode 3) share 4) desktop site 5) tools 6) find in page 7) save page (অফলাইনে পেজ সেভ করে পড়তে পারবেন) 8) full screen 9) show images 10) Chrome(Pc) এর মতো করে webpage view করতে পারবেন। Pc এর মতো হুবহু একইরকমভাবে দেখায়। অন্যান্য ব্রাউজারে যেভাবে Desktop view করে সেটা আমার পছন্দ হয় না। কারন সেটা একেবারে original pc এর মতো করে view করতে দেয় না। কিন্তু এই ২ mb এর এপ্লিকেশনে সেটা অনায়াসেই সম্ভব। 11) IE 11(PC) এর মতো করে webpage view করতে পারবেন। এটাও accurate ভাবে view করতে দেয়। 12) Safari (iPhone) এর মতো করে webpage view করতে পারবেন। এটাও accurate ভাবেই view করে। 13) Nokia Browser এর মতো করে webpage view করতে পারবেন। আপনারা যারা Nokia-র ফোনগুলো ব্যবহার করেছেন এটার মজা শুধু তারাই বুঝবেন। এগুলোতো মাত্র কয়েকটা ফিচারের কথা বললাম। আমি তো এখনো Settings এর কথা বলিনি। এখানে আপনি প্রচুর পরিমানে customization করতে পারবেন। এগুলো আপনারা নিজেরাই পারবেন তাই বেশি কিছু বললাম না। আমি এই ব্রাউজারটা অবশ্যই Recommend করবো আপনাদের। আমার দেখা বেস্ট ব্রাউজারগুলোর মধ্যে টপে থাকার সামর্থ্য রাখে এই ব্রাউজার।
Link : Playstore Uc browser কে তো সবাই চিনেন। এর আলাদা আলাদা ৩টি ব্রাউজারই বেশ জনপ্রিয়। আর এদের আলাদা আলাদা বিভিন্ন ভালো ভালো ফিচারের কারনে আমাকে এই লিস্টে এদের এড করে নিতে হচ্ছে। Uc turbo টা আমার কাছে বেশ unique আর cool লাগে। যেখানে Uc mini আর Uc browser দুটোকেই জমজ ভাইয়ের মতো লাগে। যাই হোক, সমালোচনা করে লাভ নেই। যারা Uc browser এর Fan তারা বলতে পারবেন না এটা কেন এড করিনি লিস্টে। ৩ টা কেই আমি এড করেছি। কারন ৩ টাই সেরার জায়গা দখল করে আছে প্লে-স্টোরে।
Link : Playstore আমি ছোটবেলা থেকেই Opera ব্রাউজারের অনেক বড় ভক্ত। সেই Java থেকে শুরু করে বর্তমানে Android এ কোনো সময়ই বাদ দিইনি এই Legendary browser ব্যবহার করার ক্ষেত্রে। এখনো ব্যবহার করি এই ব্রাউজার। এখনো মনে আছে Nokia তে বাটন ফোনে প্রচুর গেমস ডাউনলোড করেছি এই Opera mini র মাধ্যমে। এখনো সেই Opera mini-র জন্যে আমার মনে একটা soft spot রয়েছে যা ভবিষ্যতেও থাকবে আশা করছি। কারন এই ব্রাউজারটিও অনেক ভালো উন্নত করছে। যদিও আলাদা আলাদা ৫ টা ব্রাউজার আছে প্লে-স্টোরে এদের। তাই যারা Opera র ভক্ত তারা তারাও আমাকে কিছু বলতে পারবেন না যে এটা কেনো এড করিনি। যাই হোক, আমি সাজেস্ট করবো আসল Opera browser টাই ব্যবহার করতে। কারন এতে inbuilt VPN আছে আর তার সাথে আরো অনেক ফিচার আছে। ফাস্টও অনেক। তাছাড়া আপনার যদি আলদা আলাদা ব্রাউজারের প্রয়োজন হয় ভিন্ন ভিন্ন কাজ করার জন্যে তবে আপনি অন্য গুলোও ডাউনলোড করে দেখতে পারেন।
Link : Playstore এই ব্রাউজারের Fan এর সংখ্যা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। Chrome এর Alternative হিসেবে এটাকেই সবাই সাজেস্ট করবে। কারন এতে যেসব ফিচার আছে তা ক্রোম থেকেও ভালো আর ক্রোমে কিছু এমন ফিচার এড করাও নেই। তাছাড়া আপনি যদি একটি এড-ফ্রি এক্সপেরিয়েন্স চান তবে এই ব্রাউজারটা অবশ্যই রিকমেন্ড করবো। কিন্তু ভাই ট্রিকবিডিতে ঢোকার সময় এডব্লক টা সরিয়ে নিয়েন প্লিজ
Link : Playstore
এই ব্রাউজার Brave এর মতই। কিন্তু এতে Brave থেকে বেশি ফিচার দেওয়া আর আমার কাছে এটা Brave থেকেও বেশি ফাস্ট মনে হয়েছে। আমি Regular ব্যবহার করি। যারা Extension ব্যবহার করেন তাদের জন্যে এই ব্রাউজারটি রিকমেন্ডেশনে থাকবে। যদিও Brave এও Extension ব্যবহার করা যায়। কিন্তু তবুও এটা আমার কাছে বেশি ফাস্ট আর সহজ মনে হয়েছে আর ফিচারে ভরা এই ব্রাউজারটি। তাই এটি ব্যবহারে আপনাদের উৎসাহ দিবো।
Link : Rexdl (Mod) আমি জানি অনেকেই বলবেন এটা তো কোনো ব্রাউজার নয়, এটা একটা ডাউনলোডিং এপ্লিকেশন। হ্যাঁ, সেটা আমি নিজেও জানি। আর আমি এটা ডাউনলোডের জন্যেই ব্যবহার করি। কিন্তু আমি যা বলতে চাচ্ছি তা একটু মন দিয়ে শুনুন বা পড়ুন। কিছু ফিচারের কথা বলছিঃ ১) Capture Video/Photo – সবচেয়ে বেশি কাজের ফিচারগুলোর মধ্যে একটি। এর মাধ্যমে আপনারা যেকোনো ওয়েবসাইটের (ইউটিউব এবং কিছু ওয়েবসাইট বাদে) Video বা Pictures সব একসাথে ডাউনলোড করতে পারবেন। আপনাকে কিছুই করতে হবে না। শুধু ওয়েবসাইটটিতে ঢুকবেন আর উপরে ডানে দেখতে পাবেন লাল করে আইকনে লেখা কতগুলো video/picture এই application catch করেছে। তারপর ঐ আইকনে ক্লিক করে সব একসাথে মার্ক করে ডাউনলোড করতে পারবেন। এমনকি আলাদা আলাদা Quality তেও ডাউনলোড করতে পারবেন। ২) Scan QR Code – এটি অনেক কাজের একটি ফিচার। যাদের নিয়মিত QR Code Scan করতে হয় তারা অবশ্যই বুঝতে পারবেন আমি কেন এটাকে উপকারী বলছি। ৩) Clone Tab – এটি যারা মাল্টিটাস্কিং করে তাদের জন্যে অনেক উপকারী একটা ফিচার। এর মাধ্যমে আপনি শুধু এপ্লিকেশনটিকে জানাবেন আপনার কয়টা Tab প্রয়োজন। যেমন আমি টাইপ করলাম ৩৬ টা। সাথে সাথে অটোমেটিক্যালি ৩৬ টা ট্যাব খুলে যাবে। আপনি চাইলে সবগুলো Desktop Mode এও খুলতে পারবেন। ৪) Grabber – এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট থেকে আপনি Video,subtitles,audio,image,documents,compressed,program,torrent,custom, all files একসাথে grab করতে পারবেন আর সব একসাথে এক ক্লিকে ডাউনলোড করতে পারবেন। ৫) Open tabs for all links available in clipboard – আপনি যদি একসাথে অনেকগুলো লিংক কপি করে থাকেন তবে যদি আপনার একটা একটা করে সব লিংক খুলতে অসুবিধা হয় তবে এই অপশনে ক্লিক করার সাথে সাথে সব কপিকৃত লিংক একসাথে খুলে যাবে। ৬) এখানে ১৩ টা সার্চ ইঞ্জিন আছে। যাদের কথা বলতে গেলে অনেক লিখতে হবে। তাই আপনারা নিজেরা চেক করে নিয়েন এছাড়াও এখানে এমন আরো যেসব ফিচারস দেওয়া আছে সেগুলো বলতে বলতে একটা সম্পূর্ণ বই আমার লিখা হয়ে যাবে। তাই এতো কিছু বলতে চাচ্ছি না। আপনারা এক এক করে নিজেরা ব্যবহার করে দেখবেন। আমি ১০০% গেরান্টি দিয়ে বলতে পারি আপনাদের কাছে এই এপ্লিকেশনটি ভালো লাগবেই। আমার সবচেয়ে পছন্দের এপ্লিকেশন গুলোর মধ্যে একটি এটি। আমি এটাকে ১ নাম্বারে রেখেছি এর প্রচুর ফিচারস এর কারনে। অনেকে আমার সাথে দ্বিমত পোষন করতে পারেন। কিন্তু এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত। আপনার অবশ্যই এই এপ্লিকেশনটি একবার হলেও ব্যবহার করে দেখা উচিত। অবশেষে বলতে চাই, ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্যে। এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আমার ব্যক্তিগত মতামতগুলো দেওয়ার চেষ্টা করেছি এবং তার সাথে কোন ব্রাউজার কেমন সেগুলোও বলার চেষ্টা করেছি। ভুলে হয়ে থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্যে অনুরোধ করছি। ভালো না লাগলে নেগেটিভ কমেন্ট করার কোনো প্রয়োজন নেই। কারন আমি আগেও বলছি আর এখনো বলছি, আমি নেগেটিভিটি পছন্দ করি না আর সহ্যও করতে পারি না। সাজেশন থাকলে দিতে পারেন। The post Chrome/Firefox এর থেকে ভালো প্রচুর ফিচারে ভরা ১০টি ওয়েব ব্রাউজার। Top 10 Best Web Browsers Better Than Chrome/Firefox appeared first on Trickbd.com. | |
Mod Apps/Games ডাউনলোডের জন্যে নিয়ে আসলাম টপ ১০টি ওয়েবসাইট! Top 10 websites for mod apps & games Posted: আসসালামু আলাইকুম, 10) Apkdone
Google এ কোনো mod game/app এর সার্চ দেওয়ার সাথে সাথে এই ওয়েবসাইটটি পাবেন না সেটা আমি কোনো ভাবেই বলতে পারবো না। কারন আপনি যদি গুগলে কোনো গেম বা এপ্লিকেশনের ক্র্যাক ভার্সন/Mod version খুজার জন্যে সার্চ দেন তবে সার্চ রেংকিং-এ এই ওয়েবসাইটটি আপনি খুজে পাবেনই। আমি এই সাইট থেকে অনেক এপ্লিকেশন আর গেম ডাউনলোড করেছি। আর এই সাইটটি ভালোই কাজ করে। তাদের গেম এপ্লিকেশন আর গেমসগুলোর কালেকশন খুবই ভালো। আপনি অবশ্যই এখানে Mod/cracked version পাবেন বেশিরভাগ গেম/এপ্লিকেশনের। বিশেষ করে latest গুলোর তো পাবেনই। কিন্তু বেশি পুরোনো হলে না-ও পেতে পারেন। তবে এখানে যে সব পাবেন এমন না। অনেক গেম/এপ্লিকেশনই পাবেন না। কারন এখানে যে Mod গুলো আপলোড করা হয় সেগুলো frequently used apps আর games এর। তাই আপনারা যদি এখানে এসে সার্চ করে কোনো গেম/এপ্লিকেশন না পান তবে আমাকে দোষারোপ করতে পারবেন না। আমি এই সাইটটি আমার লিস্টে রেখেছি কারন এখানে থাকা mod গুলো কাজের। 9) Apkmody
এই সাইটটিও আগের মতো গুগলের সার্চ রেংকিং-এ অনেক আগে আসে। কিন্তু এই সাইটটি আগের থেকে একটু Better। 8) Techbigs
আগের দুটি সাইটের মতো এটাও সার্চ রেংকিং এ ভালো পজিশনেই আছে। এখানেও আপনারা ভালো কালেকশনই পাবেন। mod version তো পাবেনই তার সাথে অনেক Tricks ও পাবেন এই সাইটে। হ্যাঁ এই সাইটে শুধু mod apps and games না তার সাথে অনেক ভালো ভালো tricks ও শেয়ার করা হয়। এর সাথে আবার news ও শেয়ার করা হয়। সাইটের ডেভেলপাররা অনেক সুন্দর করেই সাইটটাকে ডিজাইন ও ডেভেলপ করেছে বলা যায়। সাদা কালোর ভিতরে ডিজাইনটা দেখতে অনেক সুন্দরই লাগে। আর এর mod গুলোও ভালোই কাজ করে। আমি নিজে ডাউনলোড করে দেখেছি। 7) Androidgamegratisan
আমি জানি আপনারা কি ভাবছেন। ভাই এই সাইটের নাম উচ্চারন করতে গিয়েই তো আমার দাত পড়ে যাবে। না ভাই, আপনার দাতের কিছুই হবে না। এটাকে (.com domain) এ কেনো নেওয়া হয়নি তা আমি জানি না। তবে এই সাইটের অনেক পুরোনো ভিজিটর আমি। ভাববেন না এই সাইটটি নতুন তৈরী করা হয়েছে। একদমই না। আমি এই সাইট ৪-৫ বছর আগেও ভিসিট করতাম। এই সাইটকে আমি অনেক লোককে recommend করেছি। এর পিছনে কিছু কারন আছে। এখানে আপনারা পুরোনো গেমগুলো পাবেন অবশ্যই। যারা gta এর android এ release হওয়া গেমগুলো খুজছেন তারা এই সাইটে দেখতে পারেন। যারা gta sa lite বা highly compressed ফাইলগুলো খুজছেন তারাও এই সাইটে সব পেয়ে যাবেন। 6) Andropalace
এই সাইটটিও আমি androidgamegratisan এর মতো অনেক বছর আগে থেকেই ব্যবহার করে আসছি। এই সাইটের কালেকশন মোটামুটি বলা যায়। খুব বেশি কমও না আবার বেশিও না। তবে এখানে আপনারা যে mod গুলো পাবেন সেগুলো অবশ্যই কাজ করবে। যে গেম গুলো প্লে-স্টোরে নেই সেগুলোও এখানে পাবেন। একটা সময় ছিল যখন আমি গেম ডাউনলোড করতে গেলে সবার আগে এই সাইটে আসতাম। কিন্তু কালের বিবর্তনে এই সাইটের যে কি হলো আল্লাহ জানে। যাই হোক, সময়ের সাথে অনেক কিছুই পালটে যায়। তবুও আপনারা চেক করতে পারেন। ভালো একটা সাইট। 5) 5play
এই সাইটটিকে লিস্টে রাখার অনেক কারন আছে। প্রথমতো, এখানে নতুন পুরাতন প্রচুর গেম পাবেন। তার সাথে Apps & News এগুলোও পাবেন। Mod ও পাবেন। অনেক গেমগুলোর mod apk গুলো অন্যান্য সাইট থেকে ডাউনলোড করলে কাজ করে না। কিন্তু এই সাইটের গুলো কাজ করবেই। আমার যখন কোনো পুরোনো গেমের Apk কাজ করে না তখন আমি ইউটিউবে সবার আগে তার সলিউশন বের করতে যাই। আমি এমন অনেক ইউটিউব ভিডিও দেখেছি যেখানে এই সাইটের লিংক তারা দিবেই। কারন এই সাইটের apk গুলো আসলেই কাজ করে। এই সাইটের ডিজাইনের কথা কি বলবো? এই সাইটের ডিজাইন দেখলে আলাদা এক শান্তি অনুভূত হয় 4) Android-1
আমার পছন্দের একটা সাইট। এই সাইট থেকে আমি প্রচুর Mod games ডাউনলোড করেছি। কোথা থেকে জানি শুনেছিলাম এই সাইটের mod গুলো এই সাইটের যে owner রা আছে তারা নিজেরা তৈরি করে। আদৌ এটা সত্যি কি না বলতে পারবো না। কিন্তু আমার একটা বিশ্বাস আছে এ কথাতে। কারন এই সাইট থেকে ডাউনলোড করে আমি কোনোদিনও নিরাশ হইনি। Mod গুলোও অন্যান্য সাইটগুলো থেকে unique আর অনেক ভালোই কাজ করে। এই সাইটের কালেকশন জানতে চান?
3) Revdl
এই সাইটে আপনারা নতুন + পুরাতন প্রচুর গেমস, এপ্লিকেশন পাবেন। প্রচুর মানে প্রচুর। এমন এমন গেম আর এপ্লিকেশন আপনারা পাবেন যার নাম আপনারা জীবনেও শুনেননি বা প্লে-স্টোরে এদেরকে হারিকেন জালিয়ে খুজলেও পাওয়া যাবে না। Mod পাবেন এটা শিওর থাকেন। এ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। তবে কালেকশন এত বড় যে আপনি যদি এই সাইটে থাকা সব ডাউনলোড করতে চান তবে আপনার যে পরিমানের মেমোরি প্রয়োজন হবে তার টাকা দিয়ে আপনার নতুন মোবাইল এসে পড়বে 2) Rexdl
এই সাইটের কথা জানেনা এমন পাবলিক খুজে পাওয়া মুশকিল।বিশেষ করে যারা এ রকমের ওয়েবসাইটের আইডিয়া রাখে তার ক্ষেত্রে এ কথাটা প্রযোজ্য। কারন এই সাইটের নিয়মিত প্রচুর ভিজিটর আছে। আগের সাইটটার মতই একই রকমের সাইট। তবে কোনো গেম/এপ্লিকেশনের Mod হোক বা original ডাউনলোড করার সময় সবার আগে আমি এই সাইটে চেক করি। এই সাইট আমার পছন্দের একটা সাইট আর একটা ইমোশন বললেও চলে। অনেক দিন ধরে এই সাইটের নিয়মিত ভিজিটর আমি। কোনো Mod game/app খোজার সময় সর্বপ্রথম এই সাইটে না ঢুকলে কেমন যেন লাগে। কারন এই সাইটের কালেকশন আর নিয়মিত আপডেট আমাকে Satisfy করে। আর সাইটটা প্রচুর ফাস্ট। যাদের ইন্টারনেট স্পিড ভালো তারা বুঝতে পারবেন আমি কি বলছি। আর তাছাড়া স্লো ইন্টারনেটের ক্ষেত্রেও সাইটটা অনেক দ্রুতই লোড নেয়। এমনও সময় গিয়েছে আমার যে আমি ইন্টারনেটের স্পিড বা ইন্টারনেট ঠিক আছে কি না আমি এই সাইটে ঢুকে চেক করতাম। তখন অবশ্য আমি মোবাইল ডেটা ইউজার ছিলাম। যাই হোক, পুরোনো কথা না ই বলি। পরে আবার বাংলাদেশের সিম কোম্পানিদের ইন্টারনেট নিয়ে সমালোচনা চলে আসবে। 1) Pdalife
এই সাইটকে প্রথমে রাখার অনেক কারন আছে। কেন আমি rexdl/revdl এর মতো সাইটগুলোকে প্রথম স্থান দিলাম না? বলছি। আগেই বলে রাখি এই সাইটের একটা রাশিয়ান ভার্সনও আছে। সেটার লিংক হচ্ছেঃ www.pdalife.ru বিঃদ্রঃ যখন আপনারা সবগুলো সাইটে গিয়ে সাইটের মধ্যে থেকে সার্চ করবেন তখন বানানের দিকে নজর দিবেন। কারন আপনারা বানান ভুলের কারনে আপনার কাংখিত ফলাফল না-ও পেতে পারেন। তাই এ দিকটায় বেশি খেয়াল রাখবেন। অবশেষে বলবো, এই সাইটগুলো আমি নিজে প্রচুর ব্যবহার করেছি তাই আমি আমার অভিজ্ঞতার আলোকে কথাগুলো বলছি। আপনাদের কোনো একটাও পছন্দ না হলে নেগেটিভ কমেন্ট করার কোনো প্রয়োজন নেই। আমি নেগেটিভিটি সহ্য করতে পারি না অনেকবারই বলেছি। কিন্তু যদি একটা সাইটও কাজে আসে তবে অবশ্যই জানাবেন। The post Mod Apps/Games ডাউনলোডের জন্যে নিয়ে আসলাম টপ ১০টি ওয়েবসাইট! Top 10 websites for mod apps & games appeared first on Trickbd.com. | |
ডাউনলোড করে নিন javahelp এর ওয়াপকিজ সাইট থিম Posted: আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি । যাই হোক আমি বেশি কথা বাড়াবো না সরাসরি পোস্টের কথাতে আসতে চায় । অনেকেই হয়তো পোস্টের টপিক দেখেই বুঝে ফেলেছেন যে আজ আমি কোন বিষয় নিয়ে আপনাদের উদ্দেশ্যে লিখতে যাচ্ছি । আজ আমি আপনাদের সাথে www.javahelp .wapkiz.com ওয়াপকিজ সাইটটির থিম শেয়ার করতে যাচ্ছি । আমি আগেই বলেছি যে আজ আমি আপনাদেরকে www.javahelp. wapkiz.com ওয়াপকিজ সাইটটির থিম শেয়ার করতে যাচ্ছি । থিমটি আমি .wapkiztpl আকারেই আপনাদেরকে দিব । থিমটির লাইভ ডেমো দেখতে নিচের লেখা লাইভ ডেমো অপশনে ক্লিক করুন । ট্রিকবিডিতে এই থিমটির রিভিউ দেওয়ার আগে কিছু কথা বলে রাখি । আপনারা কেউ এই থিমটি নিয়ে ব্যাবসা করবেন না । এখন অনেকেই আছে মানুষকে সাহায্য করতে চাই না । তাই তাদের উদ্দেশ্যে আমি আজকে কথাটি বললাম । আপনারা দয়া করে থিমটি বিনামূল্যে দিবেন । থিম রিভিউ :-থিমটিতে অসাধারণ Header & Footer স্ক্রিপট ব্যাবহার করা হয়েছে । আপনারা প্রয়োজনে এডিট করতে পারবেন । থিমটিতে অসাধারণ Blue pink style CSS ব্যাবহার করা রয়েছে । শুধু তাই নয় লেটেস্ট আপডেটেও রয়েছে নানা পরিবতন । ডাউনলোড পেজেও কিছু পরিবতন রয়েছে । এছাড়া সাইটদের ইউজারদের জন্য লগ আউট সিস্টেম রাখা হয়েছে যা সব সাইটে পাওয়া যায় না । সবোপরি এটি একটি ডাউনলোড সাইটের জন্য সেরা একটি থিম হতে পারে । আপনারা যার ওয়াপকিজ সাইট ডিজাইন করতে পারেন তারা এই থিমটি নিয়ে রাখতে পারেন । কারণ আপনারা নানা ফিচার যুক্ত করতে পারবেন । আবার এখান থেকে কিছু গুরুত্বপূণ কোড রাখতে পারেন । সাইটির লাইভ ডেমো দেখলেই আপনারা বুঝতে পারবেন । আর সাইটটির ছবি আমি নিচে দিলাম । আপনারা দেখতে পারেন । সাইটটির থিম পোস্টের শেষে দেওয়া হবে । থিম সাইয মাত্র ৭৯ কেবি (প্রায়) । থিম ডাউনলোড :-সাইটটির থিম ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন । পোস্টটি দেখার জন্য ধন্যবাদ । ভালো লাগলে কমেন্ট করবেন ।
The post ডাউনলোড করে নিন javahelp এর ওয়াপকিজ সাইট থিম appeared first on Trickbd.com. | |
কমদামে ভালো ফোন খুজছেন তাহলে এই ফোন আপনার জন্য Itel vision3 Posted: কমদামে ভালো ফোন খুজছেন তাহলে এই ফোন আপনার জন্য ৷
বিষয়ঃ itell Vision 3 মোবাইল ফোন রিভিউ ৷ হাইলাইটস:
আলোচনাঃ itel অল্প দামে স্মার্ট ফোন মানে ভালো চলেও অনেক দিন ৷ বাংলাদেশে আইটেল মোবাইলের দাম কম হলেও অন্যান দেশে itel এর দাম ভিভো, হুয়ায়ের মতই ৷ itel Vision সিরিজের সব ফোনগুলাই ভালো চলছে ৷ বর্তমান itel বিশেষ লুকিং, স্টাইলিস করে তৈরী itel ফোনগুলো ৷ পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই itel পাওয়া যায় ৷ বাংলাদেশে itel Vision 3 এর দাম মাত্র ৳8290 ৷ itel Vision 3 রিলিজ হয়েছে গত মাসের ২২ তারিখে. itel Vision 3 ফোনটিতে Vision অন্য ফোনগুলোর মতই ডুয়েল ব্যাক ক্যামেরা রয়েছে 8MP Main Camera+Camera 3.0mp Depth Sensing অটোফোকাস, এলইডি ফ্ল্যাশ ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য এবং ফুল এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং সহ ডুয়েল ক্যামেরা রয়েছে। সেলফি ক্যামেরাটি ৫ মেগাপেক্সেল, selfie look shinny ও dark light ৷ এটিতে ২ জিবি র্যাম, 1.4 গিগাহার্টজ কোয়াড কোর সিপিইউ । ডিভাইসটি ৩২ গিগাবাইট স্টোরেজ এবং 128 গিগাবাইট পর্যন্ত ডেডিকেটেড মাইক্রোএসডি স্লট সাপোর্ট করবে ৷ এই ফোনে একটি পিছনে মাউন্ট করা ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর রয়েছে ।
অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে এফএম রেডিও, ডুয়াল 4 জি সিম, ফেস আনলক ইত্যাদি ৷
itel Vision 3 – Price, Features, Specifications & Reviews ৷
Price: ৳8290 Body:
Processor
Memory
Battery Battery Type
Capacity
Standby
Talk Time
Music Play
Operating System
Display
Camera
Security
||–: শেষ কথা:–|| itel Vision 3 ফোনটি বাংলাদেশে খুব ভালো চলছে ৷ ফোনটি সবার চাহিদা মিটাবে ৷ ফোনটিতে ভালো দিক হলো ৫০০০ mAh ব্যাটারি ২৩+ ঘন্টা কথা বলার সুবিধা ৷ itel Vision 3 এর আরএকটা চমক হলো সামনে ৫mp ক্যামেরা যা বিশেষ করে সেলফির জন্য তৈরী ৷
ধন্যবাদ ৷
The post কমদামে ভালো ফোন খুজছেন তাহলে এই ফোন আপনার জন্য Itel vision3 appeared first on Trickbd.com. |
You are subscribed to email updates from Trickbd.com. To stop receiving these emails, you may unsubscribe now. | Email delivery powered by Google |
Google, 1600 Amphitheatre Parkway, Mountain View, CA 94043, United States |
0 Comments