Search box..

আপনার ওয়াফাই আপনার সাথে আরো অনেকই ব্যাবহার করছে, কিন্তু আপনি জানেন না? তাহলে কিভাবে বুঝবেন এবং তাকে আটকাবেন।?

আপনার ওয়াফাই আপনার সাথে আরো অনেকই ব্যাবহার করছে, কিন্তু আপনি জানেন না? তাহলে কিভাবে বুঝবেন এবং তাকে আটকাবেন।?


আপনার ওয়াফাই আপনার সাথে আরো অনেকই ব্যাবহার করছে, কিন্তু আপনি জানেন না? তাহলে কিভাবে বুঝবেন এবং তাকে আটকাবেন।?

Posted:

নমস্কার, সবাই কেমন আছেন?

আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন,
আমিও খুবই ভালো আছি,

আজ আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে চলেছি যে, কিভাবে আপনার ওয়াফাই সুরক্ষিত রাখবেন যাতে কেউ আপনার অনুমতি ছাড়া ব্যাবহার করতে না পারে।

তো চলুন শুরু করা যাক।।

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে উন্নত হয়েছে প্রযুক্তি। বর্তমান পকেটে পকেটে স্মার্টফোন-ইন্টারনেট প্যাক। প্রায় ২৪ ঘণ্টা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন অধিকাংশই। বহু মানুষের বাড়িতে রয়েছে ওয়াইফাই। ওয়ার্ক ফ্রম হোমে কয়েকগুণ বেড়েছে এর ব্যবহার।

জানেন কি পাসওয়ার্ড দেওয়া সত্ত্বেও বিভিন্ন উপায়ে আপনার নিজস্ব ওয়াইফাই ব্যবহার করতে পারেন যে কেউ? কিন্তু কীভাবে বুঝবেন অন্য কেউ আপনার কানেকশন অন্য কেউ ব্যবহার করছেন কি না?

১. আপনার ইন্টারনেট স্বাভাবিকের থেকে স্পিড কম দিচ্ছে? কয়েকদিন ধরে একই অবস্থা? কিন্তু এমনটা হওয়ার কোনও কারণ নেই। অর্থাৎ সার্ভারে কোনও সমস্যা নেই। তাহলে এমনটা হতেই পারে যে, কেউ আপনার অজান্তে ব্যবহার করছে ওয়াইফাই।

২. যে সমস্ত ডিভাইসগুলি প্রাইভেট নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত থাকে, সেগুলিতে একটি ইউনিক IP ও MAC অ্যাড্রেস থাকে। মালিকের দেওয়া থাকে সেই নাম। রাউটারের মাধ্যমে কানেক্টেড ডিভাইসের নামও দেখা যায় তাতে। সেখানে যদি এমন কোনও নাম দেখেন, যা আপনার একেবারেই পরিচিত নয়। তাহলে বুঝে যাবেন লুকিয়ে কেউ ব্যবহার করছে ওয়াইফাই। তবে নাম না থাকলে কানেক্টেড ডিভাইসের সংখ্যার দ্বারাও বুঝতে পারবেন বিষয়টি।

৩. বেশ কিছু অ্যাপ ব্যবহার করলেও জানতে পারবেন কেউ আপনার ওয়াইফাই ব্যবহার করছেন কি না।

জেনে নিলাম যে, কিভাবে আমরা বুঝতে পারব যে কেউ আমার ওয়াইফাই ব্যাবহার করছে কিনা??
তো এবার চলুন জেনে নিই যে,

কীভাবে সুরক্ষিত রাখবেন আপনার ওয়াইফাই?

১. সহজ এবং ছোট নয়, পাসওয়ার্ড তৈরির সময় চেষ্টা করুন যাতে তা বড় ও কঠিন হয়। যাতে সহজেই কেউ আন্দাজ করতে না পারে। নিজের নাম, মোবাইল নম্বর, জন্মতারিখ ব্যবহার না করাই ভাল।

২. কোম্পানির তরফে রাউটার সেট করে যাওয়ার পর পালটে ফেলুন লগ ইন তথ্য।

৩. লুকিয়ে রাখতে পারেন রাউটারের এসএসআইডি। ফলে কেউ ওয়াইফাই সার্চ করলে নিকটবর্তী অন্যগুলির অপশন পেলেও আপনারটা পাবে না।

৪. এছাড়া রয়েছে বেশ কিছু সফটওয়ার। যার মাধ্যমে অপরিচিত ডিভাইস লগ ইন করলেই টের পাবেন আপনি। তাহলে আর অপেক্ষা কেন, চটপট দেখে নিন লুকিয়ে কেউ আপনার ওয়াইফাই ব্যবহার করছে কি না।

আশা করি সবাই বুঝতে পেরেছেন এবং পোস্ট টি খুবই ভালো লেগেছে।
সবাই ভালো থাকবেন,
সুস্থ থাকবেন,
এবং TrickBD এর সাথেই থাকবেন।
এই আশাতে আজ এখানেই শেষ করছি,

নমস্কার”

The post আপনার ওয়াফাই আপনার সাথে আরো অনেকই ব্যাবহার করছে, কিন্তু আপনি জানেন না? তাহলে কিভাবে বুঝবেন এবং তাকে আটকাবেন।? appeared first on Trickbd.com.

কম্পিউটারের বিভিন্ন শ্রেণিবিভাগ, কাজের ধরণ, প্রকৃতি ও ডাটা প্রসেসিং এর ভিত্তিতে। বিস্তারিত পোস্টে।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম।

আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালোই আছেন।
প্রতিদিনের মতো আপনাদের সামনে আমি আবারও নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাঁজির হয়েছি। আমরা আপনাদের কথা মাথায় রেখেই নিত্যনতুন পোস্ট নিয়ে আসি। আজকেও ব্যতিক্রম নয়। আমার এই পোস্ট গুলো পড়লে আপনি কম্পিউটার সম্পর্কে সকল কিছু জানতে পারবেন। কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পর্কে সম্যক জানতে পরবেন। তো আর কথা না বাড়িয়ে সরাসরি মূল পোস্টে চলে যায়।

আকার, ক্ষমতা ইত্যাদির ভিত্তিতে কম্পিউটারের শ্রেণিবিভাগ (Classify computer depending on size, capability, speed etc.)

কাজের ধরন, প্রকৃতি ও ডাটা প্রসেসিং এর ভিত্তিতে কম্পিউটারকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়—

(ক) অ্যানালগ কম্পিউটার (Analog computer)
(খ) ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital computer)
(গ) হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid computer)

অ্যানালগ কম্পিউটার (Analog computer)

Analogy ইংরেজি শব্দ থেকে Analog কথাটি এসেছে। অ্যানালগ কথার অর্থ হচ্ছে সাদৃশ্য। চাপ, তাপ, তরল প্রবাহ ইত্যাদি পরিবর্তনশীল ডাটার জন্য সৃষ্ট বৈদ্যুতিক তরঙ্গ পরিমাপ করে অ্যানালগ কম্পিউটারের কার্যক্রম পরিচালিত হয় এবং সম্পাদিত ফলাফল মিটার বা কাঁটার সাহায্যে প্রকাশ করে। পেট্রোল পাম্পের জ্বালানি সরবরাহ ও মূল্য নির্ণয়ের কাজে; গাড়ি, উড়োজাহাজ, মহাকাশযান ইত্যাদির গতিবেগ পরিমাপের জন্য অ্যানালগ কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।

ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital computer)

ডিজিট (Digit) শব্দ থেকে ডিজিটাল শব্দের উৎপত্তি। ডিজিটাল কম্পিউটারে বর্ণ, সংখ্যা, সংকেত, প্রতীক ইত্যাদি ইনপুট হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডিজিটাল কম্পিউটার ০ (শূন্য) এবং ১ (এক)—এই দুটি বাইনারি ডিজিট দিয়ে সব ধরনের কাজের প্রক্রিয়াকরণ সম্পাদন করে। ডিজিটাল কম্পিউটার খুবই সূক্ষ্ম ও নির্ভুল ফলাফল প্রদান করতে পারে।

হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid computer)

অ্যানালগ ও ডিজিটাল—এই দুই শ্রেণির কম্পিউটারের প্রযুক্তির সমন্বয়ে মিশ্র প্রযুক্তিতে তৈরি কম্পিউটারকে হাইব্রিড কম্পিউটার বলে। হাসপাতালের ইনটেনসিভ কেয়ারে এ ধরনের কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়। এক্ষেত্রে অ্যানালগ অংশ রোগীর রক্তচাপ, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া, শরীরের তাপমাত্রা ইত্যাদি উপাত্ত গ্রহণ করে এবং ডিজিটাল অংশে ব্যবহার করার জন্য যথাযোগ্য সংখ্যা সংকেতে রূপান্তর করে তা ডিজিটাল অংশে প্রেরণ করে। ডিজিটাল অংশ প্রাপ্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে রোগীর অবস্থা প্রকাশ করে। –

আকার ও ক্ষমতার ভিত্তিতে কম্পিউটারকে চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়

(ক) সুপার কম্পিউটার (Super computer)

(খ) মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Mainframe computer)

(গ) মিনি কম্পিউটার (Mini computer)

(ঘ) মাইক্রোকম্পিউটার (Microcomputer)।
নিম্নে এদের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেওয়া হলোঃ

সুপার কম্পিউটার (Super computer): 

সুপার কম্পিউটার সবচেয়ে শক্তিশালী, দ্রুতগতিসম্পন্ন এবং ব্যয়বহুল। আকৃতিগত দিক হতে সর্ববৃহৎ এ শ্রেণির কম্পিউটারগুলোর তথ্য সংরক্ষণ ক্ষমতা, কার্যসম্পাদনের বা তথ্য প্রক্রিয়াকরণের গতি অবিশ্বাস্য রকমের। সূক্ষ্ম বৈজ্ঞানিক গবেষণা, বিপুল পরিমাণ তথ্যবিশ্লেষণ, নভোযান, জঙ্গী বিমান এবং ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ন্ত্রণ, মহাকাশ গবেষণা, পরমাণু চুল্লি ইত্যাদি ক্ষেত্রে সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। CRAY-I, CYBER-205 ইত্যাদি সুপার কম্পিউটারের উদাহরণ।
চিত্র : CRAY-১ সুপার কম্পিউটার 

মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Mainframe_computer)

মেইনফ্রেম কম্পিউটার একটি বড় কম্পিউটার, যার সাথে অনেকগুলো ছোট কম্পিউটার যুক্ত করে একসাথে শতাধিক লোক কাজ করতে পারেন। এ ধরনের কম্পিউটারে একাধিক প্রক্রিয়াকরণ অংশ থাকে। বড় বড় প্রতিষ্ঠান এ ধরনের কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকে। ব্যাংক, বিমা, অর্থলগ্নীকারী প্রতিষ্ঠান এবং বৈজ্ঞানিক কর্মতৎপরতা পরিচালনা, নিয়ন্ত্রণ, বিশ্লেষণ এবং মূল্যায়নের জন্য মেইনফ্রেম কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়। UNIVAC 1100/01, IBM-4341 ইত্যাদি কম্পিউটার এ শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত।
চিত্রঃ মেইনফ্রেম কম্পিউটার

মিনি কম্পিউটার (Mini computer)

 মেইনফ্রেম কম্পিউটারের চেয়ে আকারে ছোট এ কম্পিউটার টার্মিনালের মাধ্যমে একসাথে অনেক ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারে। সাধারণত শিল্প, গবেষণা, ব্যাংকিং কার্যক্রমে এ ধরনের কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়। উদাহরণ- – P * D * P – 8 , MS / 34 NCR S/9290, PDPII ইত্যাদি।
চিত্রঃ মিনি কম্পিউটার

মাইক্রোকম্পিউটার (Microcomputer)

মাইক্রোকম্পিউটার হচ্ছে মাইক্রোপ্রসেসর দিয়ে তৈরি সর্বাপেক্ষা ব্যবহৃত কম্পিউটার সাধারণত একজন লোক একটি মাইক্রোকম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন বলে একে পার্সোনাল কম্পিউটার বা পিসি-ও বলা হয়। এ ধরনের কম্পিউটার তুলনামূলকভাবে দামে কম, সহজে বহনযোগ্য এবং রক্ষণাবেক্ষণ সহজ হওয়ার ফলে ব্যবহারকারীদের মাঝে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছে। ব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক, দাপ্তরিক, সরকারি, বিনোদনমূলক কর্মকাণ্ডে মাইক্রোকম্পিউটারের ব্যবহার উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। IBM PC, Apple Machintosh ইত্যাদি মাইক্রোকম্পিউটারের উদাহরণ।
চিত্রঃ মাইক্রোকম্পিউটার

নিচে কম্পিউটারের শ্রেণীবিভাগ টেবিল আকারে দেখানো হলোঃ

কম্পিউটার
অ্যানালগ ডিজিটাল হাইব্রিড
সুপার কম্পিউটার মেইনফ্রেম কম্পিউটার মিনি কম্পিউটার মাইক্রো কম্পিউটার
সুপার মাইক্রোকম্পিউটার ডেস্কটপ কম্পিউটার ল্যাপটপ কম্পিউটার
পিডিএ নোটবুক
টেবিলঃ কম্পিউটারের শ্রেণীবিভাগ।
তো আজ এই পর্যন্তই। 
উপরের আমার এই পোস্টটি লিখতে অনেক নথির এবং ওয়েসাইটের সাহায্য নিতে হয়েছে। যাদের কৃতজ্ঞতা স্বীকার না করলেই নয়। 
সহায়ক,
মোঃ কামরুল হাসান।
1. Wikipedia.com
2. hpe.com
3. history-computer.com
4. chessprogramming
তো আজ এই পর্যন্তই। পরবর্তীতে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে হাজির হবো ততক্ষণ সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ্য থাকবেন।

ধন্যবাদ।




The post কম্পিউটারের বিভিন্ন শ্রেণিবিভাগ, কাজের ধরণ, প্রকৃতি ও ডাটা প্রসেসিং এর ভিত্তিতে। বিস্তারিত পোস্টে। appeared first on Trickbd.com.

জান্নাতের নিয়ামত এবং জান্নাতের সংখ্যা

Posted:

আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি । যাই হোক আমি বেশি কথা বাড়াতে চাই না সরাসরি পোস্টের কথাতে চলে আসতে চায় ।

অনেকেই হয়তো পোস্টের টপিক দেখেই বুঝে ফেলেছেন যে আজ আমি কোন বিষয় নিয়ে লিখতে যাচ্ছি । আজ আমি আপনাদের সাথে জান্নাতের সংখ্যা ও জান্নাতের নিয়ামত সম্পকে আলোচনা করতে যাচ্ছি । আশা করি সকলে আমার আজকের পোস্ট পড়বেন । ভালো লাগলে লাইক এবং কমেন্ট করবেন ।


জান্নাতের শাব্দিক অথ হলো উদ্যান,বাগান,সুশোভিত কানন । ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় পরকালীন জীবনে পুন্যবানদের জন্য পুরস্কার স্বরুপ যে আরামদায়ক স্থান তৈরি করে রাখা হয়েছে তাকে জান্নাত বলা হয় ।

জান্নাতে সকল ধরনের নিয়ামত বিদ্যমান । পরকালে বিচার শেষে মুমিনেরা জান্নাতে চিরকাল অবস্থান করবে । তাঁরা সেখানে পুন্যবান মাতা-পিতা,আত্মীয় স্বজনদের সাথে মিলিত হয়ে অবস্থান করবে । জান্নাতে যে যা চাইবে সে তাই পাবে । আল্লাহ তায়ালা এ সম্পকে পবিত্র কুরআনুল কারিমের সূরা হা-মিম আস-সাজদার ৩১ এবং ৩২ নং আয়াতে উল্লেখ করেছেন, “জান্নাতে তোমাদের জন্য রয়েছে যা কিছু তোমাদের মন চায় এবং সেখানে তোমাদের জন্য রয়েছে যা তোমরা ফরমায়েশ কর । এটি ক্ষমাশীল,পরম দয়ালু আল্লাহর পক্ষ থেকে আপ্যায়ণ ।”

জান্নাতে রয়েছে সুগন্ধিযুক্ত সব জিনিসপত্র যা কেউ কখনো নাক দিয়ে ঘ্রাণ নিতে পারে নি । এই সব জিনিস কেউ চোখে দেখে নি । কেউ কানেও শোনেনি । কেউ কল্পনাও করতে পারে নি । বস্তুত জান্নাতের সুখ-শান্তি এবং নিয়ামত অফুরন্ত । এর বণনা শেষ করা যায় না । একটি হাদিসে কুদসিতে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, “আমি আমার নেক বান্দাদের জন্য জান্নাতে এমন সব জিনিস রেখে দিয়েছি যা কোন চোখ দেখেনি,কোন কান কোনদিন শোনেনি এবং কোন মানব হৃদয় কখনো কল্পনাও করতে পারেনি ।” (সহিহ বুখারি)

আরও পড়ুন :-
Secret Crush Dating Bio

জান্নাতের সংখ্যা :-

আল্লাহ তায়ালা তাঁর মুমিন বান্দাদের জন্য আটটি জান্নাত তৈরি করে রেখেছেন । এগুলো হলো :-

১। জান্নাতুল ফিরদাউস
২। দারুল মাকাম
৩। দারুল কারার
৪। দারুস্ সালাম
৫। জান্নাতুল মাওয়া
৬। জান্নাতুল আদন
৭। দারুন নাইম
৮। দারুল খুলদ

তবে এর মধ্যে সব থেকে বড় জান্নাত হলো জান্নাতুল ফেরদাউস । হযরত মোহাম্মদ (স) এই জান্নাতে থাকবেন ।

দুনিয়াতে যারা ইসলামকে পরিপূণভাবে অণুসরন করবে তারা পরকালে জান্নাত লাভ করবে । সকল কাজকম আল্লাহ তায়ালার আদেশ ও রাসুল (স) এর সুন্নাত অনুসরণ করলে জান্নাত লাভ করা সম্ভব হবে । আল্লাহ তায়ালা বলেন, “যে ব্যাক্তি স্বীয় প্রতিপালকের সম্মুখে উপস্থিত হওয়ার ভয় রাখে এবং কুপ্রবৃত্তি থেকে নিজেকে বিরত রাখে জান্নাতই হবে তার আবাস ।” (সূরা আন-নাযিআত,আয়াত ৪০ ও ৪১)

অথাৎ আমাদেরকে পরকালে আল্লাহ তায়ালার সামনে উপস্থিত হওয়ার ভয় রাখতে হবে ।

তো আজ আমার পক্ষ থেকে এতটুকুই । আমার আজকের পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।

The post জান্নাতের নিয়ামত এবং জান্নাতের সংখ্যা appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments