Search box..

বেফাকুল মাদারিসিল আরাবীয়া বাংলাদেশ, কওমী শিক্ষাবোর্ডের ২০২২ সালের পরীক্ষার সময় সূচী (রুটিন) প্রকাশ

বেফাকুল মাদারিসিল আরাবীয়া বাংলাদেশ, কওমী শিক্ষাবোর্ডের ২০২২ সালের পরীক্ষার সময় সূচী (রুটিন) প্রকাশ


বেফাকুল মাদারিসিল আরাবীয়া বাংলাদেশ, কওমী শিক্ষাবোর্ডের ২০২২ সালের পরীক্ষার সময় সূচী (রুটিন) প্রকাশ

Posted:

কওমী শিক্ষার্থীদের জন্য তাদের পরীক্ষার রুটিন রয়েছে তা প্রকাশ করা হয়েছে।
বেফাকের পক্ষ থেকে তাদের নোটিশ দিয়ে দেওয়া হয়েছে আগামী ৯ মার্চ থেকে শুরু হতে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় বেফাক পরীক্ষা।

  • ( মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে চাইলে এখনি আমাদের টেলিগ্রামে জয়েন করুন বা নিচে ভিডিও দেখুন। দিনে ২০০/৩০০ টাকা ইনকাম)
  • কওমী শিক্ষাবোর্ড, মাদ্রাসার সবচেয়ে বড় শিক্ষা বোর্ড আর তার কেন্দ্রীয় পরীক্ষাগুলো ৯ মার্চ থেকে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে পরীক্ষার রুটিন হচ্ছে এইঃ

    বালকঃ

    বালিকা

    তো আজ এই পর্যন্ত

    আমার ফেসবুক আইডিঃ Tawhid Hridoy

    অনলাইনে ইনকাম করুনঃ ইনকাম অ্যাপ

    আমাদের সাইটঃ BDBoighor.com

    ওয়েবসাইট বানিয়ে দিনে ২০০/৩০০৳ ইনকাম করতে চাইলে আমাকে ইনবক্স করুন।

    The post বেফাকুল মাদারিসিল আরাবীয়া বাংলাদেশ, কওমী শিক্ষাবোর্ডের ২০২২ সালের পরীক্ষার সময় সূচী (রুটিন) প্রকাশ appeared first on Trickbd.com.

    আজকে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে একাদশ শ্রেণির ১ম পর্যায়ের মাইগ্রেশন এবং ২ য় পর্যায়ে কলেজ চয়েজ এর রেজাল্ট যেভাবে দেখবেন!

    Posted:

    আজকে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে একাদশ শ্রেণির ১ম পর্যায়ের মাইগ্রেশন এবং ২ য় পর্যায়ে কলেজ চয়েজ এর রেজাল্ট। ১ম পর্যায়ে যারা কলেজ নিশ্চায়ন করেছে তাদের মাইগ্রেশনের রেজাল্ট এবং যারা ২য় পর্যায়ে কলেজ নিশ্চায়ন করেছে তাদের ফলাফল দেওয়া হবে।

    আরো পড়ুন যেকোনো বোর্ড পরিক্ষার রেজাল্ট দেখুন ইন্টারনেট এর মাধ্যমে!!

    ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষে এইচএসসি-আলিম বোর্ড ভর্তি ১ম মাইগ্রেশন রেজাল্ট দেখার নিয়ম

    ২০২২ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের এইচএসসি-আলিমের ভর্তির ১ম পর্যায়ের মেধা তালিকার মাইগ্রেশন ফল প্রকাশ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২২ খ্রি. তারিখ বৃহস্পতিবার।

    এই দিন রাত ০৮:০০ ঘটিকার সময়, সকল সাধারণ বোর্ড ও মাদ্রাসা বোর্ডের এইচএসসি-আলিমের ১ম মাইগ্রেশন ফল প্রকাশ করা হবে। মোবাইল ও অনলাইনে এই ফলাফল জানা যাবে।

    ভর্তি আবেদনে দেওয়া মোবাইল নম্বরে এসএমএস (SMS) এর মাধ্যমে ভর্তির মাইগ্রেশন রেজাল্ট, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

    এছাড়া একাদশের ভর্তির দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (xiclassadmission.gov.bd) থেকে ভর্তির ১ম মাইগ্রেশনের রেজাল্টের বিস্তারিত জানা যাবে।

    অনলাইনে উপরোক্ত ঠিকানায় গিয়ে, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর বিগত পরীক্ষার তথ্য দিয়ে ১ম মাইগ্রেশনের বর্তমান অবস্থা জানা যাবে।

    ২য় পর্যায়ে কলেজ নিশ্চায়ন এর রেজাল্ট যেভাবে দেখবেন

    ভর্তি আবেদনে দেওয়া মোবাইল নম্বরে এসএমএস (SMS) এর মাধ্যমে কলেজ নিশ্চায়ন এর রেজাল্ট, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

    এছাড়া একাদশের ভর্তির দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (xiclassadmission.gov.bd) থেকে ভর্তির ২য় পর্যায়ের কলেজ নিশ্চায়ন এর রেজাল্টের বিস্তারিত জানা যাবে।

    Bd Top Tech

    সাইটে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের টেকনোলজি রিলেটেড যেমন(Gp Internet Offer, Banglalink Internet Offer, Robi and Airtel Offer, App Review, Android Trick, Tech News and Education Guidelines) আর্টিকেল দেয়া হয়। চাইলে ভিজিট করতে পারেন।

    ভিসিট করুনঃ BD Top Tech.com

    আরো পড়ুন জেনে নিন ফেসবুকের পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ সেটিং সম্পর্কে!!

    আল্লাহ হাফেজ!!

    The post আজকে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে একাদশ শ্রেণির ১ম পর্যায়ের মাইগ্রেশন এবং ২ য় পর্যায়ে কলেজ চয়েজ এর রেজাল্ট যেভাবে দেখবেন! appeared first on Trickbd.com.

    999 টাকায় 10জিবি হোষ্টিং কিনলেই .COM ডোমেইন ফ্রি (যারা ডোমেইন, হোষ্টিং কিনতে চান তারা নিতে পারেন, ট্রাষ্টেড কোম্পানী)

    Posted:

    [দয়া করে কেউ প্রমোট ভাববেন না, ট্রিকবিডির মাধ্যমে এই অফারটি শেয়ার করাতে অনেকের উপকার বলে আমি মনে করি, তাই পোষ্ট করলাম]

    আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা । আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি দারুন একটি অফার ।

    যেখানে আপনি পাবেন 10জিবি হোষ্টিং + ফ্রি .COM  ডোমেইন মাত্র ৯৯৯ টাকায় ।

    চলুন যেনে নিই কিছু বিস্তারিত তথ্য । অফারটি দিচ্ছে বাংলাদেশী একটি ওয়েব হোষ্টিং কোম্পানী । (অফারটি তাদের ফেসবুক পেজ থেকে কালেক্টেড) । গত কিছুদিন আগে এই কোম্পানী ৬মাসের জন্য ফ্রি হোষ্টিং দিয়েছিলো,  এ বিষয়ে পূর্বে আমি একটি পোষ্টও করেছি । (যারা পূর্বের পোষ্টটি দেখেন নি দেখতে আমার আইডি চেক করুন) । তাদের হোষ্টিং কোয়ালিটি অনেক ভালো (স্পিড টা খুব ফাষ্ট, আমি নিজেও তাদের ফ্রি প্যাকটা ব্যবহার করেও দেখেছি) । তাদের সাপোর্ট সিস্টেম টাও অনেক ভালো লেগেছে । আর সবচেয়ে বড় কথা হলো তাদেরকে বিকাশ, নগদ বা রকেটে পেমেন্ট করা যায় ।

    তাদের অফার প্যাকেজটির বিস্তারিতঃ

    • Free .COM Domain
    • 10GB SSD Storage
    • Unlimited Bandwidth/Email/Database
    • Sub-domain: Unlimited
    • Addon : 02
    • Lifetime SSL Certificate
    • Daily Backup
    • Uptime Guarantee
    • Money Back Guarantee Service
    • 24/7 Support

    উপরোক্ত প্যাকেজটি মূল্য মাত্র ৯৯৯টাকা (yearly) । যারা ডোমেইন হোষ্টিং কিনতে চান তাদের জন্য এই প্যাকেজটা অনেক ভালো হবে বলে আমি মনে করি । তাছাড়াও কারও কোন পেইড/প্রিমিয়াম ওয়ার্ডপ্রেস থিম বা স্ক্রিপ্ট দরকার হলে এদের থেকে ফ্রিতে নিতে পারবেন (আমি নিজেও নিয়েছি) ।

    তা ছাড়াও তাদের আরো কিছু অফার নিম্নরূপ দেওয়া হলোঃ

    • * .COM domain 499 BDT (Renew 799 BDT)
      * .XYZ Domain 99 BDT
      * 10GB SSD+Free .COM 999 BDT
      * 20GB  SSD+ Free .COM 1599 BDT
    • 50GB cPanel Reseller Hosting (25cPanel) only 4999tk per year
    • 100GB cPanel Reseller Hosting (50cPanel) 0nly 9999tk per year

    তাদের সার্ভিসটি আমি নিজে ব্যবহার করে ভালো সার্ভিস পেয়েছি বলে আমি শেয়ার করছি । আরেকটি কথা এই কোম্পানীর জেনুইন লাইসেন্স আছে, চেক করে যাচাই করে নিশ্চিন্তে এখান থেকে হোষ্টিং কিনতে পারেন, ( License Check Link)

    অর্ডার করতে ভিজিট করুন CLICK HERE

    কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন ।

    ধন্যবাদ সবাইকে ।

     

    The post 999 টাকায় 10জিবি হোষ্টিং কিনলেই .COM ডোমেইন ফ্রি (যারা ডোমেইন, হোষ্টিং কিনতে চান তারা নিতে পারেন, ট্রাষ্টেড কোম্পানী) appeared first on Trickbd.com.

    বিশ্বগ্রামের ধারণার সাথে সংশ্লিষ্ট উপাদার সমূহ এবং এর ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত পোস্টে। [পর্বঃ ২]

    Posted:

    আসসালামু আলাইকুম। 

    আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালোই আছেন।

    প্রতিদিনের মতো আপনাদের সামনে আমি আবারও নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাঁজির হয়েছি। আমরা আপনাদের কথা মাথায় রেখেই নিত্যনতুন পোস্ট নিয়ে আসি। আজকেও ব্যতিক্রম নয়।

    আমার এই পোস্ট গুলো পড়লে আপনি কম্পিউটার সম্পর্কে সকল কিছু জানতে পারবেন। কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক বিভিন্ন কার্যক্রম, কম্পিউটার ইন্টারেটের ইতিহাস ও ব্যবহার সম্পর্কে সম্যক ভাবে জানতে পরবেন। তো আর কথা না বাড়িয়ে সরাসরি মূল পোস্টে চলে যায়।

    আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা তথ্য ও প্রযুক্তর গ্লোবাল ভিলেজ সম্পর্কে বিস্তারিত সকল কিছু আলোচনা করবো।

    গত পোস্টে অর্থাৎ এই পোস্টের প্রথম পর্বে আমরা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সাথে সম্পর্ক যুক্ত বিশ্বগ্রামের ধারণা, বিশ্বগ্রামের ইতিবাচক ব্যবহার ও নেতিবাচক ব্যবহার সাম্পর্কে জেনেছিলাম।

    কেউ যদি এই পোস্টের প্রথম পর্বটি দেখে না থাকেন তাহলে এখানে ক্লিক করে অথবা নিচে ক্লিক করে পোস্টটি দেখতে পারবেন।

    তথ্য ও প্রযুক্তির বিশ্বগ্রামের ধারণা, ইতিবাচক ব্যবহার, নেতিবাচক ব্যবহার। বিস্তারিত পোস্টে। [পর্বঃ ১]

    তো মূল পোস্টে আসা যাক।

    বিশ্বগ্রাম ধারণা সংশ্লিষ্ট প্রধান উপাদানসমূহ (Main elements of Global village) 

    তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির কল্যাণে বর্তমানে বিশ্ব গ্লোবাল ভিলেজ বা বিশ্বগ্রামে পরিবর্তিত হচ্ছে। যে উপাদানগুলো বিশ্বগ্রাম ধারণা সংশ্লিষ্ট তা উল্লেখ করা হলো যোগাযোগ (Communication).

    চিত্রঃ বিশ্বগ্রামের ব্যবহার।

    আকাশ, জলপথ ও সড়ক পরিবহনের ক্ষেত্রে কম্পিউটার ব্যবহৃত হচ্ছে। রেলওয়ে ও সড়ক পরিবহন ব্যবস্থার বিভিন্ন পর্যায়ে যেমন-টাইম-টেবিল তৈরি করা, আসন সংরক্ষণ করা, কোন ট্রেন কোন ট্র্যাকে যাবে তা নির্ধারণ, ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কাজে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। কম্পিউটারের মাধ্যমে পরিচালিত ট্রাফিক লাইন সকল সড়কের সাথে সমন্বয় রেখে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

    ব্লু-টুথ, ওয়াইফাই ও GPRS পদ্ধতিতে গাড়ীর গতি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আমাদের দেশের রেলওয়ের টিকিট ব্যবস্থা এবং কিছু বাস কোম্পানির টিকেটিং বা সিট রিজার্ভেশন ইন্টারনেট দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। রেডিও ও টেলিভিশন বিভিন্ন তথ্য সম্প্রচার করে যোগাযোগ ব্যবস্থার মানকে উন্নত করতে সাহায্য করছে।

    ফ্যাক্স, টেলিপ্রিন্টার, কম্পিউটার, ইলেকট্রনিক মেইল ব্যবহার করে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে টেক্সট মেসেজ, ভয়েস মেসেজ অতি অল্প সময়ে এবং অল্প খরচে প্রেরণ করা সম্ভব হচ্ছে। টেলিফোন, মোবাইল ফোন, টেলিকনফারেন্সিং, ভিডিও কনফারেন্সিং ব্যবহার করে আমরা নিজেদের মধ্যে সরাসরি অনুভূতি বিনিময় করতে পারছি যা যোগাযোগ মাধ্যমে বিপ্লব এনে দিয়েছে।  আমরা ইন্টারনেটের বুলেটিন বোর্ডের সাহায্যে যেকোনো তথ্য খুব সহজেই বিনিময় করতে পারছি।

     নিম্নে কয়েকটি জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম বর্ণনা করা হলোঃ

    ই-মেইল (E-mail):

     ই-মেইল শব্দের অর্থ হলো ইলেকট্রনিক মেইল। দ্রুত ডেটা কমিউনিকেশনের মাধ্যম হলো ই মেইল। তথ্য প্রযুক্তির উদ্ভাবিত নতুন ডাক ব্যবস্থা যা হার্ডওয়ার ও সফটওয়ারের সমন্বয়ে তৈরি। খুব দ্রুত ও অল্প সময়ে চিঠিপত্র, অন্যান্য ডকুমেন্ট নির্ভুলভাবে গন্তব্যস্থানে পৌঁছানো যায়। বৈজ্ঞানিক গবেষণা, ব্যবসা বানিজ্য, লাইব্রেরি, ইতিহাস ঐতিহ্য ব্যবহারের জন্য অডিও, ভিডিও, ডকুমেন্ট এমনকি চ্যাটিং এর ব্যবস্থা রয়েছে।

    একজন এর কাছ থেকে একাধিক জনকে E-mail করা যায়। উইকিপিডিয়া অনুসারে “Electronic mail or email is a method of exchanging digital message from an autor to one or more recipients.”

    ই-মেইলের জন্য যে জিনিসগুলো প্রয়োজন তা হলো- কম্পিউটার, বা স্মার্ট ফোন, মডেম, ইন্টারনেট সংযোগ এবং ই-মেইল অ্যাড্রেস। যে ই মেইল প্রেরণ করবে এবং যার কাছে প্রেরণ করবে উভয়েরই অ্যাড্রেস থাকতে হবে।

    ই-মেইল এর দুটি অংশ থাকে। প্রথম অংশে ব্যবহারকারীর পরিচিতি (User identity) এবং @ এর পর Domain name থাকে। যেমন: masud5972@gmail.com. masu-Irc@yahoo.com.

    চিত্র: ই-মেইল

    টেলিকনফারেন্সিং (Teleconferencing): 

    টেলিযোগাযোগের মাধ্যমে সভা অনুষ্ঠানের প্রক্রিয়াকে টেলিকনফারেন্সিং বলে। এই সভাকে টেলিকনফারেন্স বলে। টেলিকনফারেন্স এর মাধ্যমে বিভিন্ন সভা, সেমিনার বা দলবদ্ধভাবে যোগাযোগ করা যায়।

    ভিন্ন ভৌগলিক দূরত্বে কিন্তু ব্যক্তি অবস্থান করে টেলিযোগাযোগ সিস্টেমের মাধ্যমে সংযুক্ত থেকে কোন সভা অথবা সেমিনার অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা হয়।

    টেলিকনফারেন্স সংযোগ, জন্য টেলিফোন কম্পিউটার অডিও কার্ড, মাইক্রোফোন MIC ও স্পীকার এবং প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার প্রয়োজন হয়। বর্তমানে মোবাইল ফোনে টেলিকনফারেন্সিং-এর ব্যবস্থা আছে।

    চিত্র: টেলিকনফারেন্সিং

     ভিডিও কনফারেন্সিং (Video conferencing): 

    টেলিকমিউনিকেশন প্রযুক্তি ব্যবহার করে দুই বা ততোধিক ভৌগলিক অবস্থানে অবস্থানরত ব্যক্তিবর্গের মধ্যে কথোপকথন ও পরস্পরকে দেখতে পারার মাধ্যমে আলাপ আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তাকে ভিডিও কনফারেন্সিং বলে।

    এটি একটি আন্তর্জাতিক যোগাযোগ ব্যবস্থা। এক জায়গা থেকে অন্য এমনকি এক দেশ থেকে অন্য দেশে যেকোন ব্যক্তি ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে ভিডিও কনফারেন্স করতে পারে।

    শিক্ষক হান, ডাক্তার রোগী, রাজনীতিবিদ জনগণ, গবেষক এমনকি পারিবারিক আত্মীয়, স্বজনের সাথে যোগাযোগ এর এটি একটি জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম। স্কাইপি বা ইয়াহু মেসেঞ্জার ইত্যাদি ব্যবহার করে খুব সহজেই ভিডিও কনফারেন্সিং করা যায়।

    ভিডিও কনফারেন্সিং এর জন্য প্রয়োজন হয় মাল্টিমিডিয়া কম্পিউটার, ওয়েবক্যামেরা, ভিডিও ক্যাপচার কার্ড, মডেম এবং ইন্টারনেট সংযোগ।

    চিত্র; ভিডিও কনফারেন্সিং

     রিজার্ভেশন সিস্টেম (Reservation system):

    যোগাযোগের আর একটি মাধ্যম হলো রিজাভেশন সিস্টেম। ইন্টারনেটের সাহায্যে আমরা দূরবর্তী স্থানে থেকেও আসন সংরক্ষণ বা বুকিং দিতে পারি। বর্তমানে এয়ারলাইন, রেলওয়ে, বাস, লগ, হোটেল, মোটেল ইত্যাদিতে তাদের নির্দিষ্ট ওয়েব সাইটের মাধ্যমে সিট বুকিং দেওয়া যায়।

    এই পদ্ধতিকে কম সময়ে ঘরে বসে অগ্রীম আসন সংরক্ষণ করা যায়। বিমান কোম্পানীর বিভিন্ন স্থানের এজেন্টরা নির্দিষ্ট সময়ে ভ্রমনের জন্য। টিকিট বুকিং এর কাজ করে থাকে।

    কর্মসংস্থান (Employment): 

    গ্লোবাল ভিলেজের ফলে চাকরি এখন আর স্থান বিশেষে নির্দিষ্ট গণ্ডিতে আবদ্ধ নেই। চাকরি করার স্থানও এখন আর নির্দিষ্ট নয়। এখন যেকোনো স্থানে অনলাইনে আবেদন করা যায়, আবার অনলাইনে চাকরির বিজ্ঞাপন দেওয়া যায়। ফলে ইন্টারনেট ব্যবহার করে চাকরিপ্রার্থী যেমন নিজের যোগ্যতা অনেক জায়গায় উপস্থাপন করতে পারে আবার চাকরিদাতারাও ইন্টারনেটের মাধ্যমে উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন করতে পারে। বাংলাদেশের জন্য এমন ওয়েব পোর্টাল হলো www.bdjobs.com, www.prothom-alojobs.com ইত্যাদি।

    তাছাড়া আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে অনলাইনের মাধ্যমে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অনুসারে কাজ করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা যায়। আউটসোর্সিং হচ্ছে কোন প্রতিষ্ঠানের কাজ নিজেরা না করে তৃতীয় কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাহায্যে করিয়ে নেওয়া।

    ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করার জন্য কিছু ওয়েবসাইট হলো www. odesk. com, www.peopleperhour.com, www.freelancer.com

    তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার নতুন নতুন চাকরির সৃষ্টি করেছে এবং উৎপাদনশীলতা বাড়িয়েছে। যারা আউটসোর্সিং করেন তাদের বলা হয় ফ্রিল্যান্সার। আউটসোর্সিং মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের জন্য যেকোন একটি প্রোগ্রামের উপর দক্ষ হতে হয় এবং ইন্টারনেট যুক্ত কম্পিউটার থাকতে হয়। তবে একই সাথে এটি বিভিন্ন ধরনের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক চাকরির সুযোগকে হ্রাস করেছে। কম্পিউটার ব্যবহারের মাধ্যমে অফিসের তথ্য প্রক্রিয়াকরণের জন্য বা মেশিন টুলগুলোর নিয়ন্ত্রণের জন্য এখন কম লোকবলের প্রয়োজন পড়ে। পূর্বে এক্ষেত্রে বহু লোককে কাজ করতে হতো। তবে কম্পিউটার চালিত প্রতিষ্ঠানে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে যেসব কাজের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে সেগুলোর জন্য বিভিন্ন দক্ষতাসম্পন্ন লোকবলের প্রয়োজন হয়। আমাদের দেশের Bangladesh overseas Employment and services limited (BOESL) কর্মসংস্থান এর জন্য দেশ বিদেশে খোঁজ খবর রাখত।

    কর্মক্ষেত্রগুলো সভাক্ষেত্র হবে এবং অফিস চলে আসবে বাসায় ফলে শহরের যানযট লাঘব হবে মানুষের মানসিক ও শারিরীক চাপ কমে যাবে। অফিস খরচ পরিবারিক খরচে চলবে। খরচ কমে যাবে কিছু উপার্জন বেড়ে যাবে ফলে উন্নত হবে দেশ ও জাতি।

    শিক্ষা (Education): 

    গ্লোবাল ভিলো শিক্ষাক্ষেত্রে এনে দিয়েছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে পৃথিবীর দূর দূরান্তে বসে শিক্ষার্থীরা ই-লাইব্রেরি, ভার্চুয়াল ক্যাম্পাস ইত্যাদি ব্যবহারের মাধ্যমে উপকৃত হচ্ছে।  তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ফলে শিক্ষাক্ষেত্রে পাঠ্য বিষয়বস্তু, পাঠদান পদ্ধতি, শিক্ষকদের পেশাদারি দক্ষতা উন্নয়ন করা সম্ভব। প্রাথমিক শ্রেণিগুলোতে কার্টুন চিত্রের মাধ্যমে বর্ণ  পরিচয়, গল্পের মাধ্যমে শিক্ষাদান, উচ্চারণ শেখা, প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে শিক্ষা ইত্যাদি প্রক্রিয়ায় কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। ডিজিটাল কনটেন্ট-এর সাহায্যে স্থির ও চলমান চিত্রের সাহায্যে অত্যন্ত ফলপ্রসূভাবে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান উপস্থাপন করা যায়। প্রতিটি বিভাগের প্রতিটি ক্লাসের শিক্ষক ও ছাত্রের উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা, কর্মচারী কর্মকর্তাদের কাজ বণ্টন করা, ক্লাস রুটিন ও পরীক্ষার রুটিন ইত্যাদি তৈরিতে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন ধরনের জটিল বিষয়ের সমাধান ইন্টারনেটের মাধ্যমে অতি সহজেই সংগ্রহ করা যায়।

    একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের যাবতীয় তথ্যাবলি কম্পিউটারের স্মৃতিতে মজুদ রাখা হয়। পরবর্তীতে প্রয়োজন অনুযায়ী স্মৃতি থেকে এ সমস্ত তথ্যাদি গ্রহণ করা হয়ে থাকে। নৈর্ব্যক্তিক বিষয়ের উত্তরপত্র কম্পিউটার সংযুক্ত OMR ডিভাইসের মাধ্যমে পরীক্ষা করা হয় এবং প্রাপ্ত নম্বর দিয়ে ফলাফল তৈরি করে তা ডেটাবেজে সংরক্ষণ করা হয়। লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্টও কম্পিউটারের সাহায্যে করা যায়। তাছাড়া অনলাইনে পৃথিবীর বিখ্যাত বিখ্যাত লাইব্রেরি থেকে বই সংগ্রহ করা যায়।

    ই-ক্লাসরুমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নানা দেশের শিক্ষকের কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারছে। এক কথায় শ্রেণিকক্ষে পাঠদান, ইন্টারনেট এর প্রয়োগ, লাইব্রেরি ব্যবস্থাপনা, পরীক্ষা ফলাফল তৈরি দূরশিক্ষাসহ, ছাত্র-ছাত্রীদের তথ্য ব্যবস্থাপনায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অবদান ব্যাপক।

    চিত্রঃ শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারেট।

    চিকিৎসা (Treatment): 

    কম্পিউটারের দ্বারা রোগ নির্ণয় ও ওষুধের মান নিয়ন্ত্রণের কাজ করলে ভুল হবার সম্ভাবনা কম থাকে। রোগ নির্ণয়ের জন্য বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার পাওয়া যায়।

    রোগীর সব লক্ষণ ও রক্ত, মুদ্র ইত্যাদি পরীক্ষার ফল কম্পিউটারে ইনপুট দিলে কম্পিউটার উভয়ের তুলনা করে সম্ভাব্য রোগ বলে দেয়। এছাড়া কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত স্ক্যানার মস্তিষ্ক ও শরীরের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ইউনিট সূক্ষ্মভাবে বিচার করে কোথাও কোনো অস্বাভাবিকতা আছে কি না, বা থাকলে কী ধরনের অস্বাভাবিকতা আছে বলে দিতে পারে। চিকিৎসা ছাড়াও হাসপাতাল ও ক্লিনিকের প্রশাসনিক দক্ষতা নিশ্চিত করার জন্য কম্পিউটার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

    বর্তমানে ক্যান্সার এর চিকিৎসা ও টিউমারের গঠন প্রকৃতি সম্পর্কে কম্পিউটারের সাহায্যে গবেষণার কাজ করা হয়। এছাড়া চোখের দৃষ্টিশক্তির ক্ষমতা নির্ণয়, এক্স-রে ইত্যাদি অনেক পরীক্ষার কাজ কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত যন্ত্রের সাহায্যে করা হয়। সম্প্রতি ভিডিও কনফারেন্সিং, ইন্টারনেট ইত্যাদি প্রযুক্তির সাহায্যে বহু দূরবর্তী স্থান থেকেও চিকিৎসা সুযোগ প্রদান ও গ্রহণ করা শুরু হয়েছে। এ চিকিৎসা পদ্ধতিকেই টেলিমেডিসিন বলা হয়। এ প্রযুক্তির মাধ্যমে এক দেশে অবস্থান করে অন্য দেশের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করা যায়।

    বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের রোগীরা ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে ভিডিও কনফারেন্সিং ব্যবহার করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডাক্তারদের নিকট থেকে টেলিমেডিসিন সেবা গ্রহণ করতে পারে। কম্পিউটার টমোগ্রাফী উন্নত ধরনের রোগ নির্ণয় যন্ত্র। হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা, চিকিৎসা ও রোগীর যাবতীয় বিষয়াবলী এখন কম্পিউটার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

    চিত্রঃ চিকিৎসা ক্ষেত্রে ইন্টারেট।

    গবেষণা (Research):

     বর্তমানে সকল বৈজ্ঞানিক কর্মকাণ্ড কম্পিউটারের ওপর নির্ভরশীল।

    পদার্থের অণু-পরমাণুর গঠন প্রকৃতি, রাসায়নিক দ্রব্যের বিচার বিশ্লেষণে, জটিল গাণিতিক হিসাব-নিকাশে, প্রাণীকোষের গঠন প্রকৃতি বিশ্লেষণে, ওষুধের মান নিয়ন্ত্রণে সূর্যের আলোকমণ্ডল ও বর্ণমণ্ডলের মৌলিক পদার্থের অবস্থান নির্ণয়ে কম্পিউটার একটি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। মহাকাশযান ডিজাইন এবং পাঠানোর পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন কম্পিউটার দ্বারা দ্রুত সমাধান করা হয়।

    গবেষণা বিশ্বব্যাপী প্রকাশিত হওয়ার ফলে টেলিফোন, মোবাইল ফোন, স্মার্টফোন, টেলিভিশন, ই-মেইল, ইন্টারনেটের মাধ্যমে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ছে। ফলে গবেষণাকর্ম পুনরাবৃত্তি হচ্ছে না। বর্তমান গবেষণা যেখানে শেষ হয়েছে সেখান থেকে অন্য গবেষক গবেষণার কাজ শুরু করতে পারছে। ফলে গবেষণাকর্ম উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি লাভ করছে। গবেষণার কাজে বিভিন্ন রকম তথ্যের জন্য ওয়েবসাইট রয়েছে যা দিয়ে সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে সার্চ করে পাওয়া যায় দুর্লভ তথ্য যেমন- www.google.com, www.msn.com ইত্যাদি।

     অফিস(Office):

     অফিস আদালত ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ভূমিকা অপরিসীম। অফিস ব্যবস্থাপনার প্রতিটি কাজে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার সম্ভব। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে অফিসের বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা সম্ভব।

    তাছাড়া তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে অফিস অটোমেশনের মাধ্যমে অফিসের সার্বিক কার্যক্রম যথা- অফিসের কাজ বণ্টন, বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, ডকুমেন্ট তৈরি, সংরক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ, দৈনিক আয়-ব্যয়ের হিসাব-নিকাশ ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

    এতে অফিসের সার্বিক কর্মকাণ্ডে গতিশীলতা বাড়ে, অফিস নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়, অফিসের যাবতীয় তথ্যাদি প্রয়োজনে দীর্ঘ দিনের জন্য সংরক্ষণ করা সহজ হয়। আর ভার্চুয়াল অফিসের মাধ্যমে চব্বিশ ঘণ্টা অফিসের কার্যক্রম চলছে। ফলে অফিসের কার্যকারিতা বাড়ছে।

    চিত্রঃ অফিসে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার।

    বাসস্থান (Residence): 

     বাসায় বসে টিভি পর্দায় দোকানের জিনিসপত্রের নমুনা দেখে ক্রয় করা সম্ভব হবে। বাসায় বসে ছাত্রছাত্রীরা স্কুলের পড়াশোনা শিখতে পারবে। ভোর্স নির্দেশনা, উত্তরপত্র তৈরির উপকরণ, পরীক্ষা ইত্যাদি বাসায় বসে স্কুলের সাথে সংযুক্ত কম্পিউটারের মাধ্যমে করা সম্ভব হবে। বাড়িতে বসে কম্পিউটারের মাধ্যমে পত্র-পত্রিকা পড়া যাবে। রোগী ডাক্তারের সাথে কথা বলতে বা তার পরামর্শ নিতে পারবে।

    খেলা এবং প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বাসায় বসে অবসর বিনোদনের সুযোগ সৃষ্টি করবে কম্পিউটার গ্লোবাল বিশ্বে মানষ তৈরি করছে আধুনিক বাসস্থান বা স্মার্ট হোম। স্মার্ট হোম হলো এমন একটি বাসস্থান যেখানে রিমোট কন্ট্রোলিং বা প্রোগ্রামিং ডিভাইসের সাহায্যে বাড়ির হিটিং সিস্টেম কুলিং সিস্টেম, লাইটিং সিস্টেম ও সিকিউরিটি কন্ট্রোল সিস্টেম ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। 

    তো আজ এই পর্যন্তই শেষ করছি, এইটা দ্বিতীয় পর্ব ছিলো। আশা করছি এই পোস্টের খুব শীঘ্রই তৃতীয় অর্থাৎ শেষ পর্ব নিয়ে আসবো।

    উপরের আমার এই পোস্টটি লিখতে অনেক নথির এবং ওয়েসাইটের সাহায্য নিতে হয়েছে। যাদের কৃতজ্ঞতা স্বীকার না করলেই নয়। 

    সহায়ক,

    মোঃ কামরুল হাসান।

    1. HSC ict book

    2. Wikipedia.com

    3. hpe.com

    4. history-computer.com

    5. civilian 

    তো আজ এই পর্যন্তই। আপনাদের জন্যই আমরা নিয়মিত নিত্যনতুন পোস্ট নিয়ে হাঁজির হই।

    তাই উক্ত পোস্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক দিতে ভুলবেন না। এবং যেকোনো মন্তব্য বা পরামর্শের জন্য কমেন্ট করতে পারেন। পরবর্তীতে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে হাজির হবো ততক্ষণ সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ্য থাকবেন।

    ধন্যবাদ

    The post বিশ্বগ্রামের ধারণার সাথে সংশ্লিষ্ট উপাদার সমূহ এবং এর ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত পোস্টে। [পর্বঃ ২] appeared first on Trickbd.com.

    নগদ থেকে ২০টাকা মোবাইল রিচার্জে ১০টাকা ক্যাশব্যাক অফার সবাই পাবেন [শর্ত প্রযোজ্য]

    Posted:

    হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশা করি সকলেই ভালো রয়েছেন ইনশাআল্লাহ আমিও খুব ভালোই আছি তাই অনেকদিন পর আজকের নতুন একটি পোষ্ট ট্রিকবিডিতে নিয়ে হাজির হলাম। আশা করি যারা নগদ ব্যবহার করেন তারা অবশ্যই এই পোস্ট থেকে উপকৃত হবেন এবং অবশ্যই পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন তাহলে আপনি সবকিছু খুব সহজ ভাবে বুঝে যাবেন।

    নগদ নামটি হয়তো সকলেই শুনেছেন এটি হচ্ছে বাংলাদেশের স্বনামধন্য একটি মোবাইল ব্যাংকিং মাধ্যম এবং বাংলাদেশের অনেকেই এটির ব্যবহার করতেছে তো যারা নগদ ব্যবহার করতেছেন এবং লেনদেন করতেছে তাদের জন্য নতুন একটি অফার এই অফারটি সকলে নিতে পারবেন তবে এর জন্য কিছু শর্ত প্রযোজ্য রয়েছে যেগুলো আপনাকে অবশ্যই মানতে হবে যদি আপনি এইগুলো মানেন তাহলে আপনি অবশ্যই ক্যাশব্যাক টি পাবেন।

    অবশ্যই তাদের দেওয়া শর্ত অনুযায়ী আপনাকে মোবাইল রিচার্জ করতে হবে তো এখন আমি নিচে বলবো তাদের বর্তমানে কি কি শর্ত দেওয়া হয়েছে যেগুলো আপনি সঠিকভাবে করতে পারলে অবশ্যই ক্যাশব্যাক পাবেন।

    আরো পড়ুনঃ
    আপনি কি গুগল থেকে ইনকাম করতে চান ? তাহলে দেখুন কিভাবে গুগল থেকে ইনকাম করা যায় সেরা ৩টি উপায় মাসে মিনিমাম ১০০$ ইনকাম ২০২২

    প্রথমত বলেনেই আপনার নগদ অ্যাকাউন্ট থেকে নিজের নাম্বারে অর্থাৎ আপনার যেই নাম্বারটি দিয়ে নগদ একাউন্ট টি খোলা সেই নাম্বারটিতে যদি আপনি 20 টাকা মোবাইল রিচার্জ করেন তাহলে আপনি সাথে সাথে পেয়ে যাবেন অথবা কিছুক্ষণ সময় নিতে পারে 10 টাকা ক্যাশব্যাক।

    এই অফারটি সকলের জন্য প্রযোজ্য কেননা এই অফারটি অফিশিয়াল ভাবে প্রকাশ করা হয়েছে নগদ এর অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে তাই সকলে এই অফারটি নিতে পারবেন।

    ******ক্যাশব্যাক অফার শর্ত ******

    যারা এর আগের মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি মাসে কোন প্রকার লেনদেন করেন নি কারো সাথে তারাই শুধু এই অফারটি উপভোগ করতে পারবেন অর্থাৎ তারা যদি বর্তমানে 20 টাকা মোবাইল রিচার্জ করেন নিজ নাম্বারে তাহলে আপনি অবশ্যই পেয়ে যাবেন 10 টাকা ক্যাশব্যাক এবং আপনার একাউন্টে অবশ্যই সচল থাকতে হবে।

    এর আগের মাসে বিভিন্ন ধরনের লেনদেন করেছেন তাদের জন্য এই অফারটি প্রযোজ্য নয় এটি আমি আগেই বলে দিলাম কেননা যারা এর আগের মাসে লেনদেন করেছেন তারাও হয়তো এটি চেষ্টা করতে পারেন এতে করে কিন্তু আপনার মত হতে পারে সেটি আপনার নিজের দায়িত্বে রাখবেন।

    আরও পড়ুনঃ
    অনলাইনে এড দেখে মাসিক ইনকাম করুন ১৫০০০ টাকা [বিস্তারিত এখানে]

    আশা করি এই ক্যাশব্যাক অফার টা সবাই নিতে পারবেন যারা এর আগের মাসে কোন প্রকার লেনদেন করেননি।

    সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং ট্রিকবিডির মত আমার একটি ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আমি প্রতিদিন নতুন নতুন ট্রিক এবং টিপস শেয়ার করা থাকে তাহলে আপনি আমার এই ওয়েবসাইটটি ঘুরে আসতে পারেন লিংক।

    Techshekho.Com

    সকলেই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং ট্রিকবিডির সাথেই থাকবেন প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার জন্য ধন্যবাদ সবাইকে।

    The post নগদ থেকে ২০টাকা মোবাইল রিচার্জে ১০টাকা ক্যাশব্যাক অফার সবাই পাবেন [শর্ত প্রযোজ্য] appeared first on Trickbd.com.

    তথ্য ও প্রযুক্তির বিশ্বগ্রামের ধারণা, ইতিবাচক ব্যবহার, নেতিবাচক ব্যবহার। বিস্তারিত পোস্টে। [পর্বঃ ১]

    Posted:

    আসসালামু আলাইকুম। 

    আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালোই আছেন।

    প্রতিদিনের মতো আপনাদের সামনে আমি আবারও নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাঁজির হয়েছি। আমরা আপনাদের কথা মাথায় রেখেই নিত্যনতুন পোস্ট নিয়ে আসি। আজকেও ব্যতিক্রম নয়।

    আমার এই পোস্ট গুলো পড়লে আপনি কম্পিউটার সম্পর্কে সকল কিছু জানতে পারবেন। কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক বিভিন্ন কার্যক্রম, কম্পিউটার ইন্টারেটের ইতিহাস ও ব্যবহার সম্পর্কে সম্যক ভাবে জানতে পরবেন। তো আর কথা না বাড়িয়ে সরাসরি মূল পোস্টে চলে যায়।

    আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা তথ্য ও প্রযুক্তর গ্লোবাল ভিলেজ সম্পর্কে বিস্তারিত সকল কিছু আলোচনা করবো।

    বিশ্বগ্রামের ধারণা (Concept of Global Village) 

    আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতিতে এবং দ্রুত যোগাযোগের সুবিধার ফলে পৃথিবী ছোট হয়ে আসছে। আমরা এখন অতি অল্প সময়ের মধ্যেই পৃথিবীর কোথায় কী ঘটছে তাৎক্ষণিকভাবে জানতে পারি।

    পৃথিবীর দেশগুলোকে যেন গ্রামের পরিবারের সমন্বয় বলে মনে হয়। এমনকি তারা তাদের সুখ-দুঃখ পাশাপাশি প্রতিবেশীর মতো বিনিময় করছে। যদি কোনো দেশ সমস্যায় পড়ে, পার্শ্ববর্তী দেশগুলো তার সাহায্যে দ্রুত এগিয়ে আসছে।

    আমরা আমাদের অনুভূতিকে স্বল্প সময়ের মধ্যে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারছি। পৃথিবীব্যাপী স্বয় সময়ে এই যোগাযোগ সুবিধার ফলেই বিশ্বকে একটি গ্রাম হিসেবে তুলনা করা হচ্ছে। এজন্য বর্তমান বিশ্বকে গ্লোবাল ভিলেজ বা বিশ্বগ্রাম বলা হয়। বিভিন্ন সমাজবিজ্ঞানী এবং দার্শনিক বিশ্বগ্রাম সম্পর্কে সংজ্ঞা প্রদান করেছেন।

    নিয়ে কয়েক জনের সংজ্ঞা দেওয়া হলো- হারবার্ট মার্শাল মাকলুহান তার The Gutenberg Galaxy: The Making of Typographic Man’ এবং ‘Understanding Media’ বইতে প্রথম বিশ্ব গ্রাম বা গ্লোবাল ভিলেজ এর ধারণা দেন। রোলান্ড রবার্টসন বলেন, "বিশ্বায়ন হচ্ছে বিশ্বের সংকোচন এবং পরস্পর নির্ভরশীলতা।”

    মার্টিন আরো বলেন, “বিশ্বায়ন হচ্ছে সামগ্রিক কমিউনিটির মধ্যে সমস্ত মানুষকে নিয়ে আসার প্রক্রিয়া।” এন্থনি গিভেন্স বলেন, "বিশ্বায়ন হচ্ছে বিশ্বব্যাপী সামাজিক সম্পর্কের প্রণাঢ়করণ।”

    সুতরাং আমরা বলতে পারি, বিশ্বগ্রাম হচ্ছে এমন একটি সামাজিক বা সাংস্কৃতিক ব্যবস্থা, যেখানে পৃথিবীর সকল প্রান্তের মানুষই একটি  একক সমাজে বসবাস করে এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তারা সহজেই তাদের চিন্তা চেতনা, অভিজ্ঞতা, সংস্কৃতি-কৃষ্টি ইত্যাদি বিনিময় করতে পারে ও একে অপরকে সেবা প্রদান করে থাকে।

    www আবিষ্কারের অনেক পূর্বেই Global Village শব্দের ধারণা পাওয়া যায়। বিশ্বের যেকোন প্রান্তে এখন পাশাপাশি বসে যোগাযোগ হচ্ছে বলে মনে হয়। skype Facebook Myspace এবং Twitter এ কথা বলে মানুষ সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা-গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি করে। মূলত ইলেকট্রনিক টেকনোলজির মাধ্যমে ICT বিশ্বগ্রাম তৈরিতে ক্রমবর্ধমান উন্নতি সাধন করেছে।

    এক কথায় বলা যায়- "গ্লোবাল ভিলেজ বা বিশ্বগ্রাম হচ্ছে এমন একটি সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক সংগঠন বা কম্যুনিটি, যেখানে কম্যুনিটির সকল সদস্য ইন্টারনেট তথা যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে সংযুক্ত”।

    তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান উন্নতির ফলে বসবাসযোগ্য পৃথিবী ক্রমশ ছোট হয়ে আসছে, যেন একটি গ্রামে পরিণত হচ্ছে। পৃথিবীর সব দেশেই গ্রামের সকল মানুষের মধ্যে পরস্পর সম্পর্ক ও সহযোগিতা বিদ্যমান থাকে। তথ্য প্রযুক্তি উন্নতির কারণে এবং ইন্টারনেটের যথাপযুক্ত ব্যবহারের ফলে বিশ্ব আজ

    গ্রামের মতো ছোট হয়ে আসছে। অক্সফোর্ড আমেরিকান ডিকশনারি অনুযায়ী গ্লোবাল ভিলেজ হচ্ছে- “The world Considered a single community linked by telecommunications.” উইকিপিডিয়ার একটি উদ্ধৃতি অনুযায়ী Global Village হচ্ছে “The global village is the sociological and cultural structure”.

    বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠার উপাদানসমূহ (Elements of establishing Global village)

    • ১. হার্ডওয়্যার বা কম্পিউটার সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি, 
    • ২. প্রোগ্রামসমূহ বা সফটওয়্যার, 
    • ৩. ব্যক্তিবর্গের সক্ষমতা, 
    • ৪. ডেটা বা ইনফরমেশন, 
    • ৫. ইন্টারনেট সংযুক্ততা (Internet Connectivity)

    ১. হার্ডওয়্যার বা কম্পিউটার সংশিষ্ট যন্ত্রপাতি (Hardware):

    হার্ডওয়্যার বলতে কম্পিউটারের সমস্ত ফিজিক্যাল ইলেকট্রোনিক কম্পোনেন্টকে বোঝায়। যেমন- বিভিন্ন যন্ত্রাংশ, বিভিন্ন প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ড, ডিসপ্লে এবং প্রিন্টার ইত্যাদি।

    বিশ্বগ্রামে যেকোন ধরনের যোগাযোগ ও তথ্য আদান-প্রদানের জন্য এটি ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও কম্পিউটারের সাথে মোবাইল ফোন, স্মার্ট ফোন, অডিও ভিডিও রেকর্ডার, ওয়েব ক্যাম, স্যাটেলাইট, রেডিও, টেলিভিশন ইত্যাদি হার্ডওয়্যারের অন্তর্ভূক্ত।

    ২. প্রোগ্রামসমূহ বা সফটওয়্যার (Software): কম্পিউটারকে কার্যোপযোগী করার জন্য এবং কম্পিউটার দ্বারা কোন সমস্যা সমাধানের জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রামসমূহকে সফটওয়্যার বলে। বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠার জন্য হার্ডওয়্যারের পাশাপাশি সফটওয়্যার প্রয়োজন।

    সফটওয়্যারের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের অপারেটিং সিস্টেম, ব্রাউজিং সফটওয়্যার, কমিউনিকেটিং সফটওয়্যার প্রোগ্রামিং ভাষা ইত্যাদি।

    ৩. ব্যক্তিবর্গের সক্ষমতা (Human capacity): গ্রামের উপাদানের মধ্যে ব্যক্তিবর্গের সক্ষমতা অন্যতম। ICT নির্ভর বিশ্বগ্রাম তৈরির জন্য মানুষের সক্ষমতা অত্যাবশ্যক।

    ৪. ডেটা বা ইনফরমেশন (Data or information):

    ডেটা বা উপাত্ত হলো তথ্যের উপাদান। ভেটা হচ্ছে তথ্যের মৌলিক ধারণা যা সালালে বা প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে তথ্য বা ইনফরমেশন তৈরি হয়।

    এটি অঙ্ক বর্ণনা, টেক্সট, ইমেজ, অডিও ভিডিও এমনকি গ্রাফও হতে পারে। বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠায় ডেটা প্রসেসিং করে মানুষের কল্যাণে তথ্যে পরিণত করা হয়। বিশ্বগ্রাম সৃষ্টিতে ডেটা আদান প্রদান অধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

    ৫. ইন্টারনেট সংযুক্ততা (Internet Connectivity): ইন্টারনেট সংযুক্ততা ছাড়া বিশ্বগ্রাম প্রায় অসম্ভব। সারা পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত পরস্পরের সাথে সংযুক্ত অনেকগুলো কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সমষ্টিতে গঠিত ইন্টারনেট বিশ্বগ্রামের ধারণাকে আজ বাস্তবে পরিনত করেছে।

    একক সমাজে বসবাস করে এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তারা সহজেই তাদের চিন্তা চেতনা, অভিজ্ঞতা, সংস্কৃতি-কৃষ্টি ইত্যাদি বিনিময় করতে পারে ও একে অপরকে সেবা প্রদান করে থাকে।

    Www আবিষ্কারের অনেক পূর্বেই Global Village শব্দের ধারণা পাওয়া যায়। বিশ্বের যেকোন প্রান্তে এখন পাশাপাশি বসে যোগাযোগ হচ্ছে বলে মনে হয়। skype Facebook Myspace এবং Twitter এ কথা বলে মানুষ সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা-গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি করে।

    মূলত ইলেকট্রনিক টেকনোলজির মাধ্যমে ICT বিশ্বগ্রাম তৈরিতে ক্রমবর্ধমান উন্নতি সাধন করেছে। এক কথায় বলা যায় “গ্লোবাল ভিলেজ বা বিশ্বগ্রাম হচ্ছে এমন একটি সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক সংগঠন বা কম্যুনিটি, যেখানে কম্যুনিটির সকল সদস্য ইন্টারনেট তথা যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে  তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান উন্নতির ফলে বসবাসযোগ্য পৃথিবী ক্রমশ ছোট হয়ে আসছে, যেন একটি গ্রামে পরিণত হচ্ছে।

    পৃথিবীর সব দেশেই গ্রামের সকল মানুষের মধ্যে পরস্পর সম্পর্ক ও সহযোগিতা বিদ্যমান থাকে। তথ্য প্রযুক্তি উন্নতির কারণে এবং ইন্টারনেটের যথাপযুক্ত ব্যবহারের ফলে বিশ্ব আজ গ্রামের মতো ছোট হয়ে আসছে।

    অক্সফোর্ড আমেরিকান ডিকশনারি অনুযায়ী গ্লোবাল ভিলেজ হচ্ছে- “The world Considered a single community linked by telecommunications,” উইকিপিডিয়ার একটি উদ্ধৃতি অনুযায়ী Global Village হচ্ছে “The global village is ” cultural structure”.

    বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠার উপাদানসমূহ (Elements of establishing Global village) 

    • ১. হার্ডওয়ার বা কম্পিউটার সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি, 
    • ২. প্রোগ্রামসমূহ বা সফটওয়্যার, 
    • ৩. ব্যক্তিবর্গের সক্ষমতা, 
    • ৪, ডেটা বা ইনফরমেশন, 
    • ৫. ইন্টারনেট সংযুক্তৃতা (Internet Connectivity)

    ১. হার্ডওয়্যার বা কম্পিউটার সংশিষ্ট যন্ত্রপাতি (Hardware)

    : হার্ডওয়্যার বলতে কম্পিউটারের সমস্ত ফিজিক্যাল ইলেকট্রোনিক কম্পোনেন্টকে বোঝায়। যেমন- বিভিন্ন যন্ত্রাংশ, বিভিন্ন প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ড, ডিসপ্লে এবং প্রিন্টার ইত্যাদি। বিশ্বগ্রামে যেকোন ধরনের যোগাযোগ ও তথ্য আদান-প্রদানের জন্য এটি ব্যবহৃত না। এছাড়াও কম্পিউটারের সাথে মোবাইল ফোন, স্মার্ট ফোন, অডিও ভিডিও রেকর্ডার, ওয়েব ক্যাম, স্যাটেলাইট, রেডিও, টেলিভিশন ইত্যাদি হার্ডওয়্যারের অন্তর্ভূক্ত।

    ২. প্রোগ্রামসমূহ বা সফটওয়্যার (Software): কম্পিউটারকে কার্যোপযোগী করার জন্য এবং কম্পিউটার দ্বারা কোন সমস্যা সমাধানের জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রামসমূহকে সফটওয়্যার বলে। বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠার জন্য হার্ডওয়্যারের পাশাপাশি সফটওয়্যার প্রয়োজন। সফটওয়্যারের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের অপারেটিং সিস্টেম, ব্রাউজিং সফটওয়্যার, কমিউনিকেটিং সফটওয়্যার, প্রোগ্রামিং ভাষা ইত্যাদি।

    ৩. ব্যক্তিবর্গের সক্ষমতা (Human capacity): বিশ্বগ্রামের উপাদানের মধ্যে ব্যক্তিবর্গের সক্ষমতা অন্যতম। ICT নির্ভর বিশ্বগ্রাম তৈরির জন্য মানুষের সক্ষমতা অত্যাবশ্যক

    ৪. ডেটা বা ইনফরমেশন (Data or information): ডেটা বা উপাত্ত হলো তথ্যের উপাদান। ডেটা হচ্ছে তত্ত্বের মৌলিক ধারণা যা সাজালে বা প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে তথ্য বা ইনফরমেশন তৈরি হয়। এটি অঙ্ক বর্ণনা, টেক্সট, ইমো, অডিও ভিডিও এমনকি গ্রাফও হতে পারে। বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠায় ডেটা প্রসেসিং করে মানুষের কল্যাণে তথ্যে পরিণত করা হয়। বিশ্বগ্রাম সৃষ্টিতে ডেটা আদান প্রদান অধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

    ৫. ইন্টারনেট সংযুক্ততা ( Internet Connectivity): ইন্টারনেট সংযুক্ততা ছাড়া বিশ্বগ্রাম প্রায় অসম্ভব। সারা পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত পরস্পরের সাথে সংযুক্ত অনেকগুলো কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সমষ্টিতে গঠিত ইন্টারনেট বিশ্বগ্রামের ধারণাকে আজ বাস্তবে পরিনত করেছে। 

    বিশ্বগ্রামের বিশ্বগ্রাম সৃষ্টির কারণ: বিশ্বগ্রাম প্রক্রিয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির বিস্ময়কর বিকাশ। বিশ্বকে যুক্ত  করার প্রথম প্রতিষ্ঠা শুরু হয়েছিল ঔপনিবেশিক যুগের প্রথম দিকে সারা দুনিয়া জুড়ে টেলিগ্রাফ লাইন স্থাপনের মাধ্যমে।

    বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে কম্পিউটারের উদ্ভাবন ঘটে এবং ১৯৬৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তরের উদ্দ্যোগে ARPANET নামক প্রজেক্টের মাধ্যমে শুরু হয় ইন্টারনেটের।

    ইন্টারনেট এবং ইন্টারনেট ভিত্তিক যোগাযোগ এখন বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ মাধ্যম। বিশ্বগ্রামের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ কারণ হচ্ছে বিশ্বের কেন্দ্রের এবং কেন্দ্রের বাইরে কোনো কোনো অঞ্চলে বিশাল বহুজাতিক সংস্থা গড়ে ওঠা। বহুজাতিক সংস্থা তাদের প্রযুক্তি ও ব্যবসায়িক কৌশল এক দেশ থেকে অন্য দেশে প্রসার ঘটায়।

    দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর মার্কিন বহুজাতিক সংস্থাগুলো ইউরোপে উৎপাদন শুরু করে। ১৯৭০ সালের পর ইউরোপীয় সংস্থাগুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন শুরু করে। একই সময়ে জাপানী সংস্থাগুলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় উৎপাদন শুরু করে।

    এভাবে বহুজাতিক সংস্থা অর্থনৈতিক এন্টীভবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

    বিশ্বগ্রামের ফলে সমাজে ভালো ও খারাপ উভয় ধরনের প্রভাবই পরিলক্ষিত হচ্ছে। নিচে এদের বর্ণনা দেওয়া হলো; বিশ্বায়নের বৈশিষ্ট্য: বিশ্বায়নের চারটি মূল বৈশিষ্ট্য লক্ষ করা যায়—

    1. ● ভৌগলিক অবস্থানের উর্ধ্বে সামাজিক নতুন বিন্যাস যার মাধ্যমে দূরের মানুষের সাথে তাৎক্ষনিক যোগাযোগ এবং সম্পর্ক স্থাপন সম্ভব। এই সামাজিক সম্পর্কের মধ্যে ক্ষমতার নতুন বিন্যাসও তৈরি হচ্ছে। 
    2. • বিশ্বব্যাপী সামাজিক সম্পর্কের এবং বিনিময়ের ব্যাপ্তি, গভীরতা, গতি এবং প্রভাব ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
    3. • নতুন নেটওয়ার্ক এবং যোগাযোগের 'এশ্মি’ সৃষ্টি হচ্ছে। অনেক সমাজবিজ্ঞানী একে জ্ঞানভিত্তিক সমাজব্যবস্থা বলে অভিহিত করেছেন। যদিও পশ্চিমা দেশসমূহে এর উৎপত্তি, তথাপি এটি ক্রমশ যোগাযোগ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ছে।
    4. ● বিশ্বায়ন কোন একমুখী প্রক্রিয় নয়। দুটি বিপরীত বা অনেকের মতে, দ্বান্দ্বিক প্রক্রিয়া এর সাথে জড়িত। এর প্রথমটি হচ্ছে বিশ্বমুখীনতা যার মাধ্যমে বিশ্বের ভিন্ন ভিন্ন সমাজ প্রতিষ্ঠান এবং সংস্কৃতি সমরূপ ধারণ করে। অন্যটি হচ্ছে স্থানিকতা বা ‘Local” যার মাধ্যমে প্রান্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠান এবং সংস্কৃতি গুরুত্ব অর্জন করে এবং শক্তিশালী হয়। এর উদাহরণ হচ্ছে বিলুপ্তপ্রায় ভাষাগুলির প্রতি এখন নতুন করে দৃষ্টিপাত করা হচ্ছে এবং সেগুলোকে সংরক্ষণ করা হচ্ছে।

     বিশ্বায়নের মাধ্যমসমূহ; বিশ্বায়ন কোন সংকীর্ণ ধারণা নয়, এটি একটি বহুমাত্রিক প্রক্রিয়া। এর বহিঃপ্রকাশও বিভিন্নমুখী। বিশ্বায়নের বিকাশে তাই বিভিন্ন ধরনের শক্তির প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ স্পষ্ট। বহুজাতিক সংস্থার মধ্যে রয়েছে জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা, বিশ্বব্যাংক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল প্রভৃতি। এ সব সংস্থা বিশ্ব অর্থনীতির সম্প্রসারণে পালন করছে ব্যাপক ভূমিকা। তথ্য ও প্রযুক্তির বিকাশ, বিশ্ব যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থার পরিবর্তনই বিশ্বের সভ্যতা ও জনসমাজে পারস্পরিক নৈকট্য সুদৃঢ় করেছে। আর এসবের ফলে বিশ্বায়ন প্রক্রিয়া হয়েছে জ্বরান্বিত।

    বিশ্বায়নের ইতিবাচক সম্ভাবনা; বিশ্বায়ন মানবজাতির প্রয়োজনেই উদ্ভূত এক ব্যাপকভিত্তিক প্রত্যয়। কালের বিবর্তনে মানুষের রুচি মানসিকতার ব্যাপক পরিবর্তন সূচিত হয়েছে, মানুষের চাহিদা ও ব্যাপকতা বৃদ্ধি পেয়েছে বহুলভাবে। আর এ চাহিদা পুরণ কোন এক ক্ষুদ্র জনসমাজের সম্ভব নয়।

    বিশেষ করে স্বল্পোন্নত দেশগুলোয় যেখানে সম্পদের তুলনায় চাহিদা অনেক বেশি তাদেরকে বাধ্য হয়েই বিশ্বায়নে অঙ্গীভূত হতে হচ্ছে।

    তা ছাড়া পশ্চিমা বিশ্বের উন্নত কলাকৌশল ও প্রযুক্তির বিকাশ ঘটিয়ে এসব দেশও তাদের সহযোগী ভাবতে পারছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে আন্তর্জাতিক পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যয় হ্রাস, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সমৃদ্ধি এবং বৈশ্বিক নেটওয়ার্ক বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বিশ্বায়ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

    বৈশ্বিক উৎপাদন বৃদ্ধির সাথে সাথে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং পুঁজির প্রবাহ ব্যাপক হয়েছে। তাই এ দৃষ্টিকোণ থেকে বলা যায় ঊনবিংশ শতাব্দী ও বিংশ শতাব্দী এশিয়া, আফ্রিকা ও ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলোর জন্য বিশ্বায়ন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন নিয়ে আসবে। এর প্রমাণ, গত চার দশকে এশিয় দেশগুলো বিশ্ব বাজারে তাদের পণ্য বিক্রি করে ব্যাপক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে।

    সংক্ষেপে বিশ্বায়নের ইতিবাচক সম্ভাবনা সমূহ হলোঃ

    • ১. যেকোনো স্থানের সাথে তাৎক্ষণিক ও কার্যকর যোগাযোগ সম্ভব হয়।
    • ২. কম খরচে বিশ্বের যেকোন প্রান্তের লোকের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব।
    • ৩. মনুষ্য শক্তির অপচয় রোধ, কাজের দক্ষতা ও গতি বৃদ্ধি পেয়েছে।
    • ৪. ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটছে এবং লেনদেন সহজতর হচ্ছে।
    • ৫. শিক্ষা ব্যবস্থায় শিক্ষাগ্রহণ ও প্রদান সহজতর হয়েছে এবং বিভিন্ন গবেষণার ফলাফল সহজে জানা যাচ্ছে।
    • ৬. মানুষের স্বাস্থ্য ও উন্নত চিকিৎসাসেবা পাওয়া সহজতর হয়েছে। 
    • ৭. মানব সম্পদ উন্নয়ন ও সকল ব্যবস্থাপনার খরচ কমে আসছে।
    • ৮. জীবনযাত্রার মান উন্নত হয়েছে। 
    • ৯. আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে ঘরে বসে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা যাচ্ছে।
    • ১০. যেকোন তথ্য ইন্টারনেটে পাওয়া সম্ভব। 
    • ১১. অন লাইন লাইব্রেরি, অন লাইন ইউনিভার্সিটি, ই-বুক, অনলাইন পেপার প্রভৃতি সুবিধা ভোগ করা যাচ্ছে।
    • ১২. সারা পৃথিবী হাতের মুঠোয় এসেছে।

    বিশ্বায়নের নেতিবাচক সম্ভাবনা: 

    Globalization বা বিশ্বায়ন নয়া ঔপনিবেশিকতাবাদের একটি প্রক্রিয়া বা অর্থনৈতিক কৌশল। উপনিবেশবাদের যুগ শেষ হলেও এখন জলছে বিশ্ব নয়া উপনিবেশ ও সাম্রাজ্যবাদের লগ্নি পুঁজি যুগ। সেদিনকার সাম্রাজ্যবাদী শক্তি আজ আর সৈন্যসামস্ত নিয়ে দেশ দখল করে শাসন ও শোষণ করে না। এখন তারা পুঁজি লগ্নির মাধ্যমে চালায় প্রত্যক্ষ শোষণ ও পরোক্ষ শাসন। বিশ্বায়ন তৃতীয় বিশ্বের জন্য এই শোষণেরই ধারক ও বাহক। তাই বিশ্বায়ন প্রক্রিয়া থেকে তৃতীয় বিশ্বের প্রাপ্তির সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ, অথচ হারাবার ভয় ব্যাপক।

    পুঁজিবাদের বিশ্বায়নের বা Globalization এর মোড়কে নব্য সাম্রাজ্যবাদই তাদের ওপর অগাধ রাজত্ব করে যাচ্ছে এবং উন্নত দেশের টিকে থাকতে না পারায় তা দিন দিন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে না পারলে অনুন্নত দেশগুলোর ভবিষ্যৎ হবে আরো অন্ধকার।

    বিশ্বায়নের প্রভাবে অনুন্নত দেশের শিল্প ধ্বংস হতে বাধ্য। কেননা বিদেশী পণ্যের সাথে প্রতিযোগিতায় দেশীয় পণ্য টিকে থাকতে পারবে না। বিশ্বব্যাংকের দেয়া কাঠামোগত সংস্কার নীতি বাস্তাবায়নেও এসব দেশ আরো বেশি সমস্যায় পতিত হবে বলেই অভিজ্ঞ মহলের বিশ্বাস। সুতরাং বলা যায় বিশ্বায়নে অবাধ প্রতিযোগিতায় স্বল্পোন্নত দেশগুলোর অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ অনেকটা অন্ধকারাচ্ছন্ন। উৎপাদিত দ্রব্যের ভোক্তা শ্রেণিতে পরিণত করে চলেছে।

      ফলে অনুন্নত দেশের কলকারখানাগুলো অবাধ প্রতিযোগিতায় সংক্ষেপে বিশ্বায়নের নেতিবাচক সম্ভাবনা সমূহ হলোঃ

    • ১. ইন্টারনেট প্রযুক্তির ফলে অনেক ক্ষেত্রে তথ্যের গোপনীয়তা থাকছে না অর্থাৎ তথ্য চুরি হয়ে যাচ্ছে।
    • ২. সাইবার আক্রমণ বাড়ছে।
    • ৩. ই-কমার্স হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে।
    • ৪. ইন্টারনেটের ফলে সবকিছু সহজলভ্য হওয়ায় যুব সমাজে সামাজিক অবক্ষয়ের সৃষ্টি হচ্ছে। ৫. সবল ও দুর্বলের ব্যবধান বাড়ছে।
    • ৬. ডিজিটাল ডিভাইড দ্রুত বাড়ছে ও অদক্ষরা কর্ম হারাচ্ছে।
    • ৭. বিশ্বায়নের অবাধ প্রতিযোগিতায় স্বল্পোন্নত দেশগুলোর অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ অনেকটা অন্ধকারাচ্ছন্ন।

    তো আজ এই পর্যন্তই। 

    উপরের আমার এই পোস্টটি লিখতে অনেক নথির এবং ওয়েসাইটের সাহায্য নিতে হয়েছে। যাদের কৃতজ্ঞতা স্বীকার না করলেই নয়। 

    সহায়ক,

    মোঃ কামরুল হাসান।

    1. HSC ict book

    2. Wikipedia.com

    3. hpe.com

    4. history-computer.com

    5. civilian 

    তো আজ এই পর্যন্তই। আপনাদের জন্যই আমরা নিয়মিত নিত্যনতুন পোস্ট নিয়ে হাঁজির হই। তাই উক্ত পোস্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক দিতে ভুলবেন না। এবং যেকোনো মন্তব্য বা পরামর্শের জন্য কমেন্ট করতে পারেন। পরবর্তীতে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে হাজির হবো ততক্ষণ সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ্য থাকবেন।

    ধন্যবাদ

    The post তথ্য ও প্রযুক্তির বিশ্বগ্রামের ধারণা, ইতিবাচক ব্যবহার, নেতিবাচক ব্যবহার। বিস্তারিত পোস্টে। [পর্বঃ ১] appeared first on Trickbd.com.

    Earn Money with Your Taka app in 2022

    Posted:

    Earn Money with Your Taka App

    আসসালামু আলাইকুম।কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালো আছেন,সুস্থ আছেন।

    আমি আজকে আলোচনা করবো একটি online earning app নিয়ে।যেটি আমি ইউজ করছিলাম কিছু থেকেই।এবং পেমেন্ট ও পেয়েছি কয়েকবার। এটি নতুন একটি অনলাইন আর্নিং অ্যাপ।যেটি দিয়ে আপনি অনেক সহজে অল্প কিছু টাস্ক পূরণ করে মোবাইল রিচার্জ / বিকাশ / নগদ / পোস্টপেইড / স্কিটো / ফ্রী ফায়ার ডায়মন্ড অব্দি নিতে পারবেন।

    Your Taka অ্যাপ ব্যবহার করার নিয়মঃ

    • রেফার কোড ব্যবহার করলে এক্সট্রা পয়েন্ট পাবেন (যদি থাকে)
    • একটি ডিভাইস এ একটিমাত্র একাউন্ট করা যাবে
    • প্রতিটি টাস্ক ব্যতিত অন্য কোনো Ads এ ক্লিক করবেন না
    • যেখানে ক্লিক করতে বলা হবে সে এডস এ ক্লিক করুন।
    • ১৫ টি ভুল ক্লিক করলে একাউন্ট ব্যান করে দেয়া হবে অটোমেটিক
    • নির্দিষ্ট পয়েন্ট হওয়ার পর Withdraw করুন। ৭২ ঘন্টা বা ৩ কর্মদিবসের মধ্যে পেমেন্ট আপনার একাউন্টে পৌছে দেয়া হবে।
    • সবসময় আমাদের মেসেজ অথবা নোটিশ খেয়াল রাখুন। বিভিন্ন সময় আরো ভালো অফার দিয়ে থাকে, সুযোগ বুঝে অফার লুফে নিন।

    প্রথমেই অ্যাপটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

    তারপর একটি VPN এ USA / United Kingdom / Canada এর যেকোনো একটা Connect করুন।যদি vpn না থাকে তবে নিচের লিংক থেকে Thunder VPN (Ad Free) অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিন।VPN টি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

    তারপর অ্যাপটি ওপেন করুন।

    Create New Account এ ক্লিক করুন।

    এবারে ফাঁকা বক্সে আপনার নাম, নাম্বার, পাসওয়ার্ড দিয়ে শেষে রেফার কোড দিয়ে Create New Account এ ক্লিক করুন।আপনি চাইলে আমার রেফার কোডটি ইউজ করতে পারেন।আমার রেফার কোড টি 01884690077 ।

    দেখুন,রেজিস্ট্রেশন সাকসেসফুল হয়েছে।

    একাউন্ট করলেই আপনাকে ১০ পয়েন্ট দিবে।তো এখন কাজ করবেন কিভাবে?প্রথমে ক্লিক করুন Start Task এ।

    এখন আপনি দেখবেন যে আপনাকে ২০টি টাস্ক দিয়েছে।সেগুলো পূরণ করবেন।তার জন্য Next এ ক্লিক করবেন।এবং অ্যাডস আসবে।অ্যাডস টি ৩ সেকেন্ড দেখে নিচে যখন View Success লেখা আসবে,তখন আপনি অ্যাডস টি No Thanks অথবা ক্লোজ করে দিবেন।

    ২০টি টাস্ক কমপ্লিট হলে Claim এ ক্লিক করবেন।

    তারপর Get Bonus এ ক্লিক করবেন।এখন যদি আপনাকে প্লে স্টোরে নিয়ে যায় তবে অ্যাপটি ডাউনলোড করবেন,এবং কোনো ওয়েবসাইটে নিয়ে গেলে ৩০ সেকেন্ড থাকবেন সেই ওয়েবসাইটে।

    যেমন আমার এখানে একটি অ্যাডস এসেছে।তাই আমি Read More এ ক্লিক করলাম।

    দেখুন,আমাকে ৬০ পয়েন্ট দিয়েছে টাস্ক টি কমপ্লিট করার জন্য।আগের আগের পয়েন্ট মিলিয়ে আমার রয়েছে ১৫৬০ পয়েন্ট।

    এখন আমি উইথড্র করবো।তাই উইথড্র অপশনে ক্লিক করবো।

    তারপর আপনি রিচার্জ নিতে চাইলে Recharge অপশন টি সিলেক্ট করবেন।আর পয়েন্ট বেশি হলে বিকাশ/নগদ / অন্য মাধ্যমে নিতে পারেন।তারপর আপনার নাম্বার দিবেন নিচে।এবং রিডিম বাটনে ক্লিক করবেন।

    এখানে একটি কথা, ১৫০০ পয়েন্ট সমান ১০ টাকা,৭৫০০ পয়েন্ট সমান ৫০ টাকা, এবং ১৫০০০ পয়েন্ট সমান ১০০ টাকা।সাথে আরো একটি নোট : ১৫ টা ভুল ক্লিক করলে আপনার একাউন্ট ব্যান করে দিবে।

    এখন দেখুন আমার Withdraw Successful হয়েছে।এবং পেমেন্ট পেন্ডিং রয়েছে।


    এবং আমি কিছুক্ষণের মাঝেই পেমেন্ট টি পেয়ে গেছি।পেমেন্ট এর পরিমাণ কম হলে অতি দ্রুত দিয়ে দেয়।কিন্তু বিকাশ/নগদ/… হলে একটু দেরীতে হলেও দিয়ে দিবে পেমেন্ট।

    আমি অ্যাপটি তে কাজ করছি,এবং পেমেন্ট ও পেয়েছি।

    যদি কোনো প্রকার সমস্যা হয়,অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।আমি সমাধান করে দেয়ার চেষ্টা করবো।আর এটি কোনো ফেক অ্যাপ না ।আর আপনি উইথড্র দিলে যত দ্রুত সম্ভব আপনাকে পেমেন্ট করে দিবে।

    তো,আজকের মত এতটুকুই।ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।আল্লাহ হাফেজ।


    নিত্যনতুন টিপস পেতে PieTune.xyz ভিজিট করুন

    আমাদের সঙ্গে যুক্ত থাকতে জয়েন করুন টেলিগ্রাম গ্রুপ এবং নিত্যনতুন আপডেট পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল।

    The post Earn Money with Your Taka app in 2022 appeared first on Trickbd.com.

    পুষ্পা বাংলা ভাষায় ফুল এইচডি ডাউনলোড লিংক এবং অনলাইনে দেখার লিংক

    Posted:

    মুভি: পুষ্পা
    রেটিং: 2.5/5
    ব্যানার: মিথ্রি মুভি মেকার্স
    কাস্ট: আল্লু অর্জুন, রশ্মিকা মান্দান্না, ফাহাদ ফাসিল, সুনীল, অনসূয়া, রাও রমেশ, ধনুঞ্জয়, অজয়, অজয় ​​ঘোষ এবং অন্যান্য
    সঙ্গীত: দেবী শ্রী প্রসাদ
    সিনেমাটোগ্রাফি: মিরোস্লা কুবা ব্রোজেক
    ইদি : কার্তিকা শ্রীনিবাস, রুবেন
    আর্ট: রামকৃষ্ণ-মনিকা
    প্রযোজক: নবীন ইয়েরনেনি, ওয়াই রবি শঙ্কর
    লিখেছেন এবং পরিচালনা করেছেন: সুকুমার
    মুক্তির তারিখ: ডিসেম্বর 17, 2021

    আল্লু অর্জুন এবং পরিচালক সুকুমারের “পুষ্পা” ছবির ফার্স্ট লুক প্রকাশের পর থেকেই তরঙ্গ তৈরি করছে। উচ্চ প্রত্যাশা এবং উন্মাদনার মধ্যে প্যান-ইন্ডিয়ান ফিল্মটি আজ প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে।

    এর বিশ্লেষণ করা যাক.

    গল্প:
    পুষ্পা রাজ (পুষ্পা) এর কোন উপাধি নেই। তিনি অন্ধ্রপ্রদেশের শেশাচলম জঙ্গলে থাকেন। তিনি লাল চন্দন চোরাচালানের কুলি হিসাবে শুরু করেন এবং কোন্ডারেডি ভাইদের (অজয় ঘোষ এবং অন্যান্যদের) নেতৃত্বে সিন্ডিকেটের আস্থা অর্জন করেন।

    সিন্ডিকেটের প্রধান কর্তা হলেন মঙ্গলম সেনু (সুনীল), যিনি চেন্নাইতে কাঠ পরিবহন করে কোন্ডারেডি ও অন্যান্য সিন্ডিকেট সদস্যদের চিনাবাদাম দিয়ে কোটি কোটি টাকা কামাচ্ছেন। পুষ্পা মঙ্গলম সেনুকে একটি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয় এবং একজন নতুন ডন হয়ে ওঠে।

    যখন সবাই ভাবে যে সে চোরাচালান ব্যবসার নতুন ‘বস’, তখন পুলিশ অফিসার শেখাওয়াত (ফাহাদ ফাসিল) ঘটনাস্থলে প্রবেশ করে।

    শিল্পীদের পারফরম্যান্স:
    আল্লু অর্জুন পুষ্প রাজ চরিত্রে একটি ব্যতিক্রমী অভিনয় করেছেন। তার দেহের রূপান্তর নিখুঁত। চিত্তুর উপভাষার সাথে তার ডায়ালগ ডেলিভারি স্পট অন। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত চলচ্চিত্র তার শো। পারফরম্যান্স হবে তার ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা।

    অন্যান্য অভিনেতাদের মধ্যে (প্রচুর চরিত্র রয়েছে), কেউই কোনো ছাপ ফেলে না।

    গ্রামের বেল হিসাবে রশ্মিকা মান্দান্না তার উচ্চারণ ঠিকঠাক পায় এবং তার প্রচেষ্টায় আন্তরিক। কিন্তু তার ভূমিকা মূল থেকে অনুমানযোগ্য। তাদের মধ্যে রোমান্টিক দৃশ্যগুলি কিছু হাসির সৃষ্টি করেছে, কিন্তু সেগুলি খুব ক্লিচড।

    ভিলেন হিসাবে সুনীল একটি দুর্দান্ত পরিবর্তন পায়, তবে তার ভূমিকাও মোটেও কার্যকর নয়। অনসূয়ার উপস্থিতি কোন পার্থক্য করে না। কেশব চরিত্রে অভিনয় করা লোকটি ঠিক আছে। অজয় ঘোষ এবং কন্নড় তারকা ধনুঞ্জয়ও তাই। আইটেম গানে সামান্থা সিজল করলেও গানটি ছোট।

    ফাহাদ ফাসিল, বর্তমানে ভারতে কাজ করা অন্যতম সেরা তারকা অভিনেতা, ছবিতে দেরিতে প্রবেশ করেছেন৷ সে তার উপস্থিতি অনুভব করে।

    mlsbd.buzz

    বিশ্লেষণ
    ‘রঙ্গস্থানলাম’-এর মতো একটি ব্লকবাস্টার দেওয়ার পর, পরিচালক সুকুমার আবারও একটি ব্যাকড্রপ বেছে নিয়েছেন, যা পর্দায় খুব বেশি অন্বেষণ করা হয়নি। চিত্তুরে লাল চন্দন পাচার একটি প্রধান সমস্যা। তবে তেলেগু ভাষায় এই পটভূমিতে খুব বেশি ছবি তৈরি হয়নি। এই চোরাচালান ব্যবসার কুলি হিসাবে নায়ককে তৈরি করে সুকুমার “পুষ্প”-এ এই পটভূমিতে ফোকাস করেছেন।

    চোরাচালান ব্যবসায় কুলির উত্থানের গল্প বলার জন্য তিনি শেশাচলম বনের একটি প্রেক্ষাপট বেছে নিয়েছেন এবং অদ্ভুত চরিত্রগুলির সাথে একটি বিশ্ব তৈরি করেছেন, তবে গ্রাফটি বেশ পরিচিত।

    আমরা যদি চিত্রনাট্য পর্যবেক্ষণ করি, পরিচালক সুকুমার এখানে সেরা ফর্মে নেই। শুরুতে আমরা দেখি পুষ্প এবং একজন পুলিশ অফিসারের মধ্যে মারামারি। টাস্ক পুলিশ অফিসার প্রত্যাশিতভাবে ব্যর্থ হয় এবং জায়গা ছেড়ে চলে যায়। তারপর, আমরা সুনীল এবং অজয় ​​ঘোষের চরিত্রগুলির জন্য প্রচুর বিল্ড আপ দেখতে পাই। কিন্তু তারা দুর্বল ভিলেন হিসেবে পরিণত হয়। পুষ্পের সমস্ত প্রতিদ্বন্দ্বী – একজন টাস্ক পুলিশ অফিসার, সুনীল, অজয় ​​ঘোষ এবং ধনঞ্জয়, যতক্ষণ না তিনি তার নিমেষ আইপিএস অফিসার শেখাওয়াতের (ফাহাদ ফাসিল) মুখোমুখি হন ততক্ষণ পর্যন্ত নাটকটি পূরণ করতে দেখা যায়।

    ক্লাইম্যাক্সের 20 মিনিট আগে শেখাওয়াত ছবিতে আসে। সুতরাং, পুরো ফিল্মটি দ্বিতীয় অংশের জন্য মাঠ প্রস্তুত করার মতো দেখাচ্ছে। সম্ভবত, গল্পটিকে দুটি ভাগে ভাগ করে প্রায় 3-ঘন্টা দীর্ঘ মুভিটি বাড়ানোর সিদ্ধান্তটি বুদ্ধিমানের পছন্দ নয়।

    চোরাচালান ব্যবসায় নায়কের স্মার্টনেসের প্রাক-ব্যবধানের সিকোয়েন্স অন্যতম প্রধান আকর্ষণ। একইভাবে, আমরা ‘আরে বিদ্দা’ গানের আগে একটি দীর্ঘ পর্ব দেখতে পাচ্ছি, যা ছন্দময়। ফাহাদের অপমানজনক আল্লু অর্জুনও সুকুমারের নির্দেশনার চিহ্ন।

    এই মুহূর্তগুলি সত্ত্বেও, ছবিটি দ্বিতীয়ার্ধে খুব বেশি ব্যস্ত থাকে না। দেবী শ্রী প্রসাদের গানগুলি বিশাল হিট। কিন্তু পর্দায় তাদের একই প্রভাব নেই। বহুল আলোচিত আইটেম গানটিও প্রথমার্ধে আসে এবং দ্রুত বেরিয়ে যায়।

    সব মিলিয়ে, “পুষ্প” সম্পূর্ণরূপে আল্লু অর্জুনের এবং তার প্রশংসনীয় অভিনয়ের। পরিচালক সুকুমার অনেক জায়গায় তার চিহ্ন দেখিয়েছেন, কিন্তু তিনি এটিকে জলরোধী পদ্ধতিতে বোনাননি, এটি একটি ডনের গল্পের একটি চমত্কার অনুমানযোগ্য উত্থান করে তুলেছেন।

    বাংলা ডাবিং মুভিটা ডাউনলোড করুনঃ

    Server 1

    Server 2

    Server 3
    &
    Online Watch

    The post পুষ্পা বাংলা ভাষায় ফুল এইচডি ডাউনলোড লিংক এবং অনলাইনে দেখার লিংক appeared first on Trickbd.com.

    ইউটিউবে সফল না হওয়ার ৩০টি কারণ।(নতুনদের জন্য)

    Posted: 09 Feb 2022 07:17 AM PST

    আসসালামুয়ালাইকুম।কেমন আছেন সবাই?আশা করি সকলেই ভালো আছেন।নিজ অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, আজকে আমি দেখাবো কেন আপনি ইউটিউবে সফল হতে পারেন না এবং এর ৫০ টি কারন।চলুন শুরু করি..

    1.ভালো ভিডিও না দেওয়া,
    2.সাব ফর সাব করা,
    3.ভিউ ফর ভিউ করা,
    4.স্পাম করা,
    5.কপিরাইট ভিডিও ইউস করা,
    6.প্রতিদিন ভিডিও না দেওয়া,

    7.একই (ট্রিকস) ভিডিও আবার দেওয়া,
    8.খারাপ ভিডিও দেওয়া,
    9.অশ্লিল কন্টেট দেয়া,
    10.ভিডিওর কোয়ালিটি খারাপ,
    11.ট্যাগ না দেয়া,
    12.সঠিক টাইটেল না দেয়া,
    13.সঠিক ডেসক্রিপশন না দেয়া,
    14.অল টপিক চ্যানেল খোলা,

    15.ট্রেনডিং ভিডিও না দেয়া,
    16.এসইও না করা,
    17.ভিডিও ইডিটিং না জানা,
    18.ফেস ক্যাম ভিডিও না দেয়া,
    19.ভিডিও শেয়ার না করা,
    20.ক্লিয়ার অডিও না দেয়া,
    21.ভালো ক্যামেরা ব্যবহার না করা,
    22. #ট্যাগ ব্যবহার না করা,
    23.প্লে লিস্ট না বানানো,
    24.ফিচার ভিডিও না দেয়া,
    25.অসময়ে ভিডিও আপলোড,
    26.সঠিক নিশ বাছাই না করা;
    27.ভিউয়ারদের সাবস্কাইব করতে না বলা;
    28.বেশী সময়ের ভিডিও না দেয়া;
    29.চ্যানেলের থিম না থাকা;
    30.ইউটিউবের নীতিমালা না পড়া।
    মূলত ইউটিইব ই চায় আপনি সফল হোন।

    সকলে নিজের খেয়াল রাখবেন।

    The post ইউটিউবে সফল না হওয়ার ৩০টি কারণ।(নতুনদের জন্য) appeared first on Trickbd.com.

    নিয়ে নিন মজার সব ইলেকট্রনিকস প্রজেক্ট আর চমকে দিন সবাইকে।পর্ব-১

    Posted: 09 Feb 2022 07:02 AM PST

    আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওবারাকাতাহু।কেমন আছেন সবাই ?আশা করি ভালোই আছেন।আজ আমি কিছু মজার মজার সাইন্স প্রজেক্ট শেয়ার করব।(যাদের এ বিষয়ে আগ্রহ নেই তারা দয়া করে আর্টিকেলটি স্কিপ করে চলে যান}

    হ্যা আপনি চাইলে নিজেই বানাতে পারেন এটা।আমি এখানে ২টা সার্কিট ডায়াগ্রাম দিচ্ছি ,যদি আপনার ১টি স্পিকার থাকে তাহলে মনো এম্পিলিফায়ার এবং ২টি স্পিকার থাকলে স্টেরিও সার্কিট ব্যবহার করবেন।
    যা যা লাগবে ..
    Transistor:bc 547
    Resistor:10kilo Ohm
    Capacitor:10micro Farad,
    3.5mm Audio Jack,4/8 Ohm speaker,5v Dc Battary,wire ,soldaring Iron এবং প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি।সার্কিট ডায়াগ্রাম…

    ২.ইমার্জেন্সি এল ইডি লাইট ।আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় ইলেক্টোনিক যা একবার খারাপ হলে আর কাজে লাগানো যায় না,অছচ এই লাইট বানানো খুব ই সহজ।কোন একটি বাক্সে নিজের সুবিধা মতো সাজান। যা যা লাগবে…Battary 5v,led,swith,1kilo Ohm Resistor,indicator Led,4007 Diode,charging Shoket,wire,soldaring Iron এবং অন্য যন্ত্রপাতিসমূহ।সার্কিট ডায়াগ্রাম…
    আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Easy Mind 24
    চলবে….

    The post নিয়ে নিন মজার সব ইলেকট্রনিকস প্রজেক্ট আর চমকে দিন সবাইকে।পর্ব-১ appeared first on Trickbd.com.

    Post a Comment

    0 Comments