Search box..

[hot post]নিয়ে নিন জাভা গেম ডাউনলোডের টপ সাইট boostapps.com এর ওয়াপকিজ থিম,, সেইসাথে থাকছে গুগল সার্চ বার।

[hot post]নিয়ে নিন জাভা গেম ডাউনলোডের টপ সাইট boostapps.com এর ওয়াপকিজ থিম,, সেইসাথে থাকছে গুগল সার্চ বার।


[hot post]নিয়ে নিন জাভা গেম ডাউনলোডের টপ সাইট boostapps.com এর ওয়াপকিজ থিম,, সেইসাথে থাকছে গুগল সার্চ বার।

Posted:

TrickBD তে সবাইকে শুভেচ্ছা।আশা করি সকলে ভালো আছেন ।ভালো তো থাকার ই কথা কারন TrickBDর সাথে থাকলে সবাই ভালোই থাকে।আর সবাই ভালো থাকার জন্যই TrickBD তে আসে। আমিও অনেক ভালো আছি।যাই হোক আমি আর বেশি কথা বাড়াবো না সরাসরি পোস্টের কথায় আসা যাক।

আর হ্যা…Trickbd তে দেখি অনেকেই বলে যে,, নিয়ে নিন অমুক সাইটের মতো 100% wapkiz থিম,,অথচ ওই সাইটের মতো তারা 100% Wapkiz থিম দিতে পারে না।তবে আমি আমার দেওয়া থিমগুলো আমার বলা সাইটের সঙ্গে 95-100% মিল খাইয়ে তারপর আপনাদের সাথে শেয়ার করি।বিশ্বাস না হলে আপনারা চেক করে দেখতে পারেন।

অনেকেই হয়তো পোস্টের টপিক দেখেই বুঝে ফেলেছেন যে আজ আমি কোন বিষয় নিয়ে আপনাদের উদ্দেশ্যে লিখতে যাচ্ছি । আজ আমি আপনাদের সাথে জাভা এপ এবং গেম ডাউনলোডের টপ সাইট boostapps.com এর ওয়াপকিজ থিম শেয়ার করতে যাচ্ছি।আশা করি, থিমটি boostapps.com এর সাথে 100% মিল খাবে।আপনাদের সুবিধার জন্য থিমটি আমি আপনাদের .wapkiztpl আকার দিব । থিমটির লাইভ ডেমো দেখতে নিচের লেখা ডেমো অপশনে ক্লিক করুন ।

demo

TrickBDতে এই থিমটির রিভিউ দেওয়ার আগে কিছু কথা বলে রাখি ।এই থিমটিতে কোনো এড, লিঙ্ক করা নেই।তাই আপনারা থিমটি আপনাদের সাইটে কোনো ঝামেলা ছাড়াই ব্যাবহার করতে পারবেন।থিমটি হুবহু boostapps.com এর মতো ডিজাইন করা হয়েছে,,,আরেকটা কথা,, boostapps.com এর থিমটি আপনারা গুগলে সার্চ করলে অন্য কোনো সাইট থেকে পেয়ে যেতে পারেন,, কিন্তু ওই থিমটি আমার মতো ১০০% boostapps.com এর মতো কখনই হবে না,,এটা আমি আপনাদের গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি।আমি এই থিমটি আপনাদেরকে সম্পর্ন ফ্রিতে দিব ।তো চলুন থিমটির রিভিউ এ যাওয়া যাক।

থিম রিভিউ :-

১।

রিভিউ এর প্রথমেই বলে রাখি যে,, এটি একটি ব্লাক থিম। সাইটটির হেডারে লগোর জন্য কোনো ইমেজ ব্যাবহৃত হয়নি..ফলে দ্রুত পেজ লোডিং হবে। ফুটারেও সুন্দরভাবে গুগল সার্চ বার দিয়ে ডিজাইন করা হয়েছে।সেইসাথে মেইন পেজে ফাইলগুলো সুন্দরভাবে সাজানো থাকবে।





২।

ডাউনলোড পেজটিকেও অসাধারনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।এই পেজটিতে ফাইলটির একটি ছবি, ফাইলটির ডিসক্রিপশন এবং ফাইলটিকে ডাউনলোড করার কয়েকটি অপশন থাকবে।



৩।

এছাড়াও এই থিমটির ফুটারে থাকবে গুগল সার্চ বার,,এখানে সার্চ করলে সার্চ রেজাল্ট গুগলে দেখতে পাবেন।

৪।

এছাড়াও boostapps.com এর মতো এই থিমেও ক্যাটাগরির জন্য আলাদা পেজ আছে।সেইসাথে এই থিমে Help এবং Privacy পেজটিকেও দেখতে পাবেন।






তো ঠিক আছে অনেক বক বক করে ফেললাম।শেষে আরেকটা কথা থিমটি আমি boostapps.com কে কপি করি বানিয়েছি।তাই থিমটির যদি কোনো ডিজাইন পছন্দ না হয় তাহলে দয়া করে আমাকে দায়ী করবেন না।কারন আমি কোনো ডিজাইন ই নিজে ভেবে বানাইনি… আমি এই থিমটি boostapps.com কে দেখে দেখে boostapps.com এর মতো করেই বানিয়েছি।তো ঠিক আছে থিমটি নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিবেন।

Download Theme

তো তাহলে আজকে এই পর্যন্তই।মানুষ মাত্রই ভুল হয় , তাই পোষ্টে কোন ভুল থাকলে দয়া করে মাফ করে ‍দিবেন, আর প্লিজ কমেন্টে লিখে ভুলগুলা শোধরানোর সুযোগ করে দিবেন।এরকম আরও পোষ্ট দেখতে চোখ রাখুন ট্রিকবিডিতে।কোন কিছু না বুঝলে বা কোন কিছু জানার থাকলে, আমাকে কমেন্টে জানান।আর যদি কারও অন্য কোনো সাইটের ওয়াপকিজ থিম লাগে তাহলে কমেন্ডে বলেন।

The post [hot post]নিয়ে নিন জাভা গেম ডাউনলোডের টপ সাইট boostapps.com এর ওয়াপকিজ থিম,, সেইসাথে থাকছে গুগল সার্চ বার। appeared first on Trickbd.com.

কোন খাবারে কত ক্যালরি? বয়স অনুযায়ী ক্যালরি প্রয়োজন কত?

Posted:

কোন খাবারে কত ক্যালরি? বয়স অনুযায়ী ক্যালরি প্রয়োজন কত?

আপনি কি জানেন আপনার বয়স অনুযায়ী ক্যালরি কত দরকার হবে। একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের ক্যালোরি এর ঘাটতি থাকলে কি হয় আপনি জানেন। প্রিয় বন্ধুরা বর্তমান যুগে বৈজ্ঞানিকভাবেও প্রমাণিত যে খাবারের ক্যালরি ঘাটতি থেকে গেলে,

নিজের শরীরের কিছু কিছু দিক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আপনি এটা ভাববেন না যে শরীরের খুব ক্ষতি হবে এরকম কিছু। কোন খাবারে কত ক্যালরি থাকে সেটাও আমরা অনেকে হয়ত নাম জানতে পারি।

আজকে আমরা কোন খাবারে কত ক্যালরি থাকে। এবং আপনার বয়স অনুযায়ী ক্যালরির প্রয়োজন কত গ্রাম কতটুকু? এ বিষয়ে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব! সুতরাং একটু ধৈর্য ধরে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়বেন।

অনেকে বড় বড় আর্টিকেলগুলো পড়তে ইচ্ছুক থাকে না। সুতরাং আমরা আরেকটু বড় করব না সংক্ষিপ্ত আকারে আপনাদেরকে পুরো বিষয়টি বোঝানোর চেষ্টা করব। কথা না বাড়িয়ে চলুন আজকে আমরা কোন খাবারে কত ক্যালরি থাকে এবং বয়স অনুযায়ী ক্যালরির পরিমাণ? এই সম্পর্কে জড়ান বিস্তারিত জেনে আসা যাক!

মুরগি/ গরু/ খাসি/ মাছ জাতীয় খাবারে ক্যালরি কত থাকে?

০১. মুরগির কোর্মা ১০০ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ২৫০

০২. মুরগি ভুনা ১০০ গ্রাম/আধা কাপ এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ১৩২-৩২৩

০৩. চিকেন কাটলেট একটিতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ৩৭৫

০৪. চিকেন ফ্রাই একটি/১২৮ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ৩৯০

০৫. মুরগির কলিজা কারি ১০০ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ১৭২

০৬. টিক্কা মুরগি ১০০ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ১৪৮

০৭. গরু ভুনা এক কাপ এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ৪৩৪

০৮. গরুর কলিজা কারি ১০০ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ১৩৫

০৯. গরুর কাটলেট একটিতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ৫০০

১০. গরুর কোর্মা ১১৫ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ১৬৭

১১. গরুর কিমা রান্না করা ২৫০ গ্রাম/এক কাপ এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ৫৫৫

১২. গরুর কাটলেট একটিতে সাধারণত ক্যালরি থাকে সাধারণত ক্যালরি থাকে ৫০০

১৩. গরুর শিক কাবাব একটিতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ১৬০

১৪. গরুর শামি কাবাব একটিতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ২১০

১৫. খাসির কিমা রান্না ১০০ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ১৭৫

১৬. খাসির কোর্মা ১১৪ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ১৪৩

১৭. খাসির রেজালা ১০০ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ৩২৩

১৮. খাসির রোস্ট ১০০ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ৩০০

বয়স অনুযায়ী দৈনিক কত ক্যালরির প্রয়োজন ?

১.⇒ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্ক একজন মহিলার প্রতিদিন ক্যালরির প্রয়োজন সাধারণত ১৬০০-২৪০০

২.⇒ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্ক একজন পুরুষের প্রতিদিন ক্যালরির প্রয়োজন সাধারণত ২০০০-৩০০০

৩.⇒ একজন বাচ্চার প্রতিদিন ক্যালরির প্রয়োজন সাধারণত ১০০০

৪.⇒ ১৬-১৮ বয়সী কিশোর-কিশোরীদের প্রতিদিন ক্যালরি প্রয়োজন সাধারণত ৩২০০

৫.⇒ ১৯-২৫ বয়সী তরুণ-তরুণীদের প্রতিদিন ক্যালরির প্রয়োজন সাধারণত ২০০০-২২০০

Pro Tips::– মনে রাখার একটি জরুরী কথা হলঃ বয়স বাড়ার সাথে সাথে সাধারণত ক্যালরির প্রয়োজন কমতে থাকে। কারণ বয়স যত বাড়তে থাকে, শরীরের মেটাবলিজম তত কমতে থাকে। সুতরাং এ বিষয়টি অবশ্যই আপনার মনে রাখা জরুরী।

কোন খাবারে কত ক্যালরি থাকে?

কোন খাবারে কত ক্যালরি থাকে এটি যদি আপনি না জানেন তাহলে, কেমন করে বুঝবেন যে আপনার ক্যালরি ঘাটতি পূরণ হয়েছে। সুতরাং আপনি যদি একজন প্রাপ্তবয়স্ক কিংবা যে কোন বয়সের লোক হয়ে থাকেন না কেন!

আপনার কোন খাবারে কত ক্যালরি থাকে এটাই জানা জরুরী বলে আমি মনে করি। যদি আমরা প্রত্যেকটি খাবার অর্থাৎ আমাদের দৈনিক জীবনের সকল খাবার, নিয়ে আলোচনা করলে আর্টিকেল অনেক বড় হয়ে যাবে। সুতরাং চলুন কয়েকটি খাবার এর ক্যালরির পরিমাণ সম্পর্কে জানি আজকের এই বিশ্বের প্রথম আর্টিকেলে।

মুরগি/ গরু/ খাসি/ মাছ জাতীয় খাবারে ক্যালরি কত থাকে?

০১. মুরগির কোর্মা ১০০ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ২৫০

০২. মুরগি ভুনা ১০০ গ্রাম/আধা কাপ এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ১৩২-৩২৩

০৩. চিকেন কাটলেট একটিতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ৩৭৫

০৪. চিকেন ফ্রাই একটি/১২৮ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ৩৯০

০৫. মুরগির কলিজা কারি ১০০ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ১৭২

০৬. টিক্কা মুরগি ১০০ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ১৪৮

০৭. গরু ভুনা এক কাপ এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ৪৩৪

০৮. গরুর কলিজা কারি ১০০ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ১৩৫

০৯. গরুর কাটলেট একটিতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ৫০০

১০. গরুর কোর্মা ১১৫ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ১৬৭

১১. গরুর কিমা রান্না করা ২৫০ গ্রাম/এক কাপ এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ৫৫৫

১২. গরুর কাটলেট একটিতে সাধারণত ক্যালরি থাকে সাধারণত ক্যালরি থাকে ৫০০

১৩. গরুর শিক কাবাব একটিতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ১৬০

১৪. গরুর শামি কাবাব একটিতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ২১০

১৫. খাসির কিমা রান্না ১০০ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ১৭৫

১৬. খাসির কোর্মা ১১৪ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ১৪৩

১৭. খাসির রেজালা ১০০ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ৩২৩

১৮. খাসির রোস্ট ১০০ গ্রাম এতে সাধারণত ক্যালরি থাকে ৩০০

ক্যালোরি সম্পর্কে সর্বশেষ কথা?

বন্ধুরা আমি সাধারণত আপনাদের জন্য চেষ্টা করেছি আর্টিকেলটি একেবারে সংক্ষিপ্ত করার। কারণ বড় আর্টিকেল হলে অনেকেই পড়তে ইচ্ছুক থাকেনা। সুতরাং আমরা আজকের এই আর্টিকেলের সাধারণত আপনার বয়স অনুযায়ী ক্যালরির পরিমাণ সহ,

কোন খাবারে কত পরিমান ক্যালরি থাকে এ বিষয়ে জেনেছি। তবে খাবার যে শুধুমাত্র উপরোক্ত বিষয় হয়ে থাকে সেটা আমি বোঝাতে চাইনি। আমার মনে আশা কয়েকটি খাবারের তালিকা অনুযায়ী ওই খাবারের ক্যালরির পরিমাণ কত? এতোটুকুই জাস্ট আপনাদের কাছে শেয়ার করলাম!

এই আর্টিকেলটি সর্বপ্রথম এই ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা হয় ShopTips24.Com

The post কোন খাবারে কত ক্যালরি? বয়স অনুযায়ী ক্যালরি প্রয়োজন কত? appeared first on Trickbd.com.

বাংলাদেশের সেরা ৩ টি চাকরির ওয়েবসাইট

Posted:

বাংলাদেশের সেরা ৩ টি চাকরির ওয়েবসাইট

ঘরে বসে আপনি যদি চাকরির খবর এর ইনফরমেশন পেতে চান। তাহলে আপনাকে আজকে এমন কয়েকটি ওয়েবসাইট এর সন্ধান দিব, যেগুলোতে প্রতিদিন চাকরির খবর পেতেই থাকবেন।

মূলত টাইটেল দেখে বুঝতে পেরেছেন আজকে আমরা তিনটি সেরা চাকরির ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করব। দেখুন বাংলাদেশের অসংখ্য ওয়েবসাইট থাকলেও আমার জানা মতে এই তিনটি ওয়েবসাইট চাকরির জন্য বেস্ট।

অর্থাৎ আপনি যদি অনলাইনে সেরা চাকরির খবর এর ওয়েবসাইট খুঁজে থাকেন তাহলে, আপনার জন্য আজকের আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং আর্টিকেলটির সম্পূর্ণ শেষ পর্যন্ত পড়ুন। আশা করি আজকের এই ছোট্ট আর্টিকেল থেকে একটু হলেও উপকৃত হবেন।

কাদের জন্য বাংলাদেশের চাকরির ওয়েবসাইট প্রয়োজন?

এবিষয়টি আবার আমাদের সকলের জন্য উচিত নয়, অর্থাৎ আজকের এই আর্টিকেল শুধুমাত্র তাদের জন্য যারা মূলত বাংলাদেশের চাকরির ওয়েবসাইট খুঁজতে খুঁজতে হতাশ হয়ে গিয়েছেন। যারা মূলত অনলাইনে চাকরির ওয়েবসাইট খুঁজছেন তাদের জন্য আর্টিকেলটি।

বাংলাদেশ আরো অনেক ধরনের ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো দিয়েও আপনারা চাইলে বাংলাদেশের বৈদেশিক চাকরির খোঁজখবর রাখতে পারেন। তবে এর ভিতরে সবচেয়ে সেরা তিনটি ওয়েবসাইট যেগুলোতে প্রতিনিয়ত দৈনিক চাকরির খবর পাবলিশ করা হয়।

সুতরাং আশাকরি এতোটুকু অন্তত আপনি বুঝতে পেরেছেন যে আজকেরে আর্টিকেল বিশেষ করে কাদের জন্য। উপযোগী হবে তাদের জন্য যারা মোটামুটি অনলাইনে চাকরির খোঁজখবর রাখতে চান। এককথায় আপনি যদি অনলাইনে সেরা ওয়েবসাইট খুঁজে থাকেন চাকরির তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য।

বাংলাদেশের সেরা তিনটি চাকরির ওয়েবসাইট

১. Bdjobs
২. Kormo
৩. Bikroy

উপরোক্ত এই তিনটি ওয়েবসাইট বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট। শুধুমাত্র আপনি যে উপরোক্ত ওয়েবসাইটে চাকরির জন্য ভিজিট করবেন তা কিন্তু নয়। বিভিন্ন প্রয়োজনীয় অনলাইন এর কাজকর্ম এর খোঁজ খবর রাখার জন্য প্রয়োজনীয় সকল ইনফরমেশন ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

এখন চলুন আমরা মূলত উপরোক্ত যে তিনটি ওয়েবসাইট রয়েছে। এই ওয়েবসাইটগুলোতে আপনি কি কি তথ্য জানতে পারবেন। এবং ওয়েবসাইট গুলো সম্পর্কে কয়েকটি বিষয়ে জেনে আসি। এবং আশা করি এই ইনফর্মেশন গুলো আপনার জন্যে একটু হলেও উপকারে আসবে।

বাংলাদেশের চাকরির ওয়েবসাইট Bikroy jobs

আমরা সকলে জানি যে Bikroy হলো সেকেন্ডহ্যান্ড জিনিসপত্র কেনাবেচার website. কিন্তু এখানে আপনি চাকরির জন্য চাকরি বিজ্ঞপ্তি ছাড়তে পারেন। এবং যারা চাকরি করতে চাই, তারা পছন্দের চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন।

এই ওয়েবসাইটে আপনারা আপনাদের কোন বিজ্ঞাপন অথবা বিজ্ঞপ্তি পাবলিশ করতে পারবেন। তাছাড়া আপনি এই ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত প্রত্যেকটি জেলার, কয়টি চাকরির বিজ্ঞপ্তি অ্যাভেলেবল রয়েছে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

অন্যদিকে চাকরির খোঁজখবর সহ ইলেকট্রনিক বিভিন্ন জিনিসপত্র এই ওয়েবসাইটে লেনদেন করা হয়। আপনি চাইলে লেনদেন করতে পারেন যেকোনো ইলেকট্রনিক জিনিস পত্রের। আপনি যদি একবার এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করেন তাহলে পুরো বিষয়ে আশাকরি বিস্তারিত আরও জানতে পারবেন।

বাংলাদেশের চাকরির ওয়েবসাইট Bdjobs

বাংলাদেশের জনপ্রিয় অন্যতম ওয়েবসাইট হল এটি। নির্ভরযোগ্য নিয়োগ এখানে প্রতিদিন পাবলিশ করা হয় বিভিন্ন বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে। এখানে শুধু যে একটি বিষয়ে আপনি প্রতিদিন বিজ্ঞপ্তি পাবেন সেটা নয়। বিভিন্ন বিষয়ে প্রতিনিয়ত এই ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি পাবলিশ করা হয়।

Bdjobs.com লিমিটেড দেশের প্রথম এবং শীর্ষস্থানীয় ক্যারিয়ার ম্যানেজমেন্ট সাইট। দেশের প্রেক্ষাপটে চাকরিপ্রার্থী এবং নিয়োগকর্তাদের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে গভীরভাবে বোঝা এবং ই-ব্যবসার উপর শক্তিশালী কমান্ডের সমর্থনে আট তরুণ ব্যবসা এবং আইটি পেশাদার এই উদ্যোগটি জুলাই 2000 এ শুরু করে।

এই ওয়েবসাইটে আপনারা আপনাদের প্রয়োজনীয় ইনফর্মেশন সহ চাকরির বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন। আপনি যদি আমাকে বলেন যে, এই ওয়েবসাইটটি কতটা নির্ভরযোগ্য? তাহলে উত্তরে আমি আপনাদেরকে বলবো বাংলাদেশের যত টি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট রয়েছে এর মধ্যে একটি হলো এটি।

সুতরাং নিঃসন্দেহে আপনারা এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারেন। এখানে আপনি খুব সহজে চাকরি খুজে বের করতে পারবেন। দক্ষতা এবং চাহিদা অনুযায়ী চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তাছাড়া রেজিস্ট্রেশন করে নিয়ে আপনি আপনার কাঙ্খিত বিজ্ঞপ্তি সাহায্য করতে পারবেন। বেশি কথা না বলে আপনি যদি এখনই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেন তাহলে আরো বেশি ইনফর্মেশন আপনি জানতে পারবেন।

বাংলাদেশের চাকরির ওয়েবসাইট Chakri

Chakri একটি জব ফাইন্ডিং ওয়েব পোর্টাল। এখানে প্রতিনিয়ত জব বা চাকরি পাবলিশ করা হয়ে থাকে। এখান থেকে খুব সহজে আপনি বর্তমান সময়ের চাকরির বিজ্ঞপ্তিগুলো দেখতে এবং জানতে পারবেন। পাশাপাশি জবের জন্য এপ্লাই করতে পারবেন খুব সহজেই।

আপনি যদি আমাকে বলেন যে চাকরি খোঁজার জন্য সবচেয়ে ভালো ওয়েবসাইট কোনটি? তাহলে আমি আপনাদেরকে বলবো এই ওয়েবসাইটটি অন্তত একবার ঘুরে আসবেন গুগলে অনুসন্ধান করে! আশাকরি গুগলে ওয়েবসাইট সম্পর্কে একটু অনুসন্ধান করলে আপনারা অবশ্যই এই ওয়েবসাইটে দৈনিক ভিজিট করবেন।

কারণ প্রতিনিয়ত দৈনিক এই ওয়েবসাইটের চাকরির বিজ্ঞপ্তি পাবলিশ করা হয়। আশা করি আপনারা ওয়েবসাইট সম্পর্কে ব্যাসিক তথ্য জানতে পেরেছেন। বিস্তারিত জানার জন্য আপনারা ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন। আশা করি আপনি যদি চাকরির জন্য ভালো ওয়েবসাইট খুঁজে থাকেন তাহলে ওয়েবসাইট টি আপনার জন্য অনেকটাই কার্যকর হবে।

বাংলাদেশের সেরা ওয়েবসাইট গুলো সম্পর্কে শেষ কথা?

আজকে যেহেতু আমরা তিনটি ওয়েবসাইট নিয়ে কথা বলেছি। সুতরাং যাদের মূলত বাংলাদেশের চাকরির ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানার আগ্রহ। তাদের আর্টিকেলটি অবশ্যই একটু হলেও উপকারে এসেছে।

আপনারা যদি চাকরি বিষয়ক আরো অন্য এই রিলেটেড কোন আর্টিকেল পেতে চান তাহলে সেটি কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। আশা করি প্রয়োজন অনুসারে আপনাদের চাহিদা অনুযায়ী খুব শীঘ্রই আমি আর্টিকেল পাবলিশ করার চেষ্টা করব।

আজকের এই সংক্ষিপ্ত আর্টিকেলটি করার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন আশা করি আপনারা এই ওয়েবসাইট এর পাশে থাকবেন আবারো ধন্যবাদ শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটি করার জন্য।

এই আর্টিকেলটি সর্বপ্রথম এই ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা হয় ShopTips24.Com

The post বাংলাদেশের সেরা ৩ টি চাকরির ওয়েবসাইট appeared first on Trickbd.com.

আল হাদিস ও হাদিসের প্রকারভেদ

Posted:

আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি । যাই হোক আমি বেশি কথা বাড়াতে চাই না সরাসরি পোস্টের কথাতে চলে আসতে চায় ।

অনেকেই হয়তো পোস্টের টপিক দেখেই বুঝে ফেলেছেন যে আজ আমি কোন বিষয় নিয়ে লিখতে যাচ্ছি । আজ আমি আপনাদের সাথে হাদিস ও হাদিসের প্রকারভেদ নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি । আশা করি সকলে আমার আজকের পোস্ট পড়বেন । ভালো লাগলে লাইক এবং কমেন্ট করবেন ।

হাদিস শব্দটির অথ হলো কথা বা বাণী । ইসলামি পরিভাষায় মহানবি হযরত মুহাম্মদ (স) এর বাণী,কম ও মৌনসম্মতিকে (যে কাজ মহানবি (স) করতে নিদেশ দিয়েছেন) বলা হয় হাদিস ।

হাদিসের দুটি অংশ : একটি সনদ ও আরেকটি মতন । হাদিসের রাবি পরম্পরাকে হাদিসে সনদ বলা হয় । যিনি হাদিস বণনা করেন তাঁকে বলা হয় রাবি বা বণনাকারী । হাদিস বণনায় হাদিসের রাবিগণের পযায়ক্রমিক উল্লেখ বা বণনা পরাম্পরাই সনদ । আর হাদিসের মুল বক্তব্য বা মূল অংশকে বলা হয় মতন । হাদিস শাস্ত্রে সনদ ও মতন উভয় বিষয় দুটি গুরুত্বপূণ ।

হাদিসের প্রকারভেদ :-

প্রকৃতপক্ষে হাদিসের প্রকারভেদ অনেক । তবে মতন বা হাদিসের মূল বক্তব্যের উপর ভিত্তি করে হাদিসকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে । এগুলো হলো :-

১। কাওলি
২। ফি’লি এবং
৩। তাকরিরি

(১) কাওলি হাদিস :- রাসুলুল্লাহ (স) এর বাণীসূচক হাদিসকে কাওলি হাদিস বলা হয় । অথাৎ যে সকল বাণী মহানবি (স) সরাসরি বলেছেন সেগুলোকে কাওলি হাদিস বলে ।

(২) ফি’লি হাদিস :-

ফি’লি এর শাব্দিক অথ হলো কাজ সম্বন্ধীয় । যে হাদিসে মহানবি (স) কোন কাজের বিবরণ স্থান পাওয়া গেছে তাকে ফি’লি বা কমসূচক হাদিস বলা হয় ।

(৩) তাকরিরি হাদিস :-

তাকরিরি এর শাব্দিক অথ হলো মৌন সম্মতি জ্ঞাপক । রাসুল (স) এর অনুমোদনসূচক হাদিসই হলো তাকরিরি হাদিস । রাসুল (স) কথা বলেছেন অথবা কাজ করেছেন অথবা অন্য কেউ করেছে তাকে বাধা দেননি অথবা নিজে করেননি কিন্তু অন্যকে করতে উৎসাহ দিয়েছেন __এরকম জাতীয় হাদিসগুলো হলো তাকরিরি বা সম্মতিসূচক হাদিস ।

সনদ বা রাবির পরম্পরার দিক থেকে হাদিস আবার তিন প্রকার । যথা :-
১। মারফু
২। মাওকুফ এবং
৩। মাকতু

১। মারফু হাদিস :- যে হাদিসের সনদ মহানবি (স) পযন্ত পৌঁছেছে তাকে মারফু হাদিস বলা হয় ।

২। মাওকুফ হাদিস :- যে হাদিসের সনদ সাহাবি পযন্ত পৌঁছে শেষ হয়ে গেছে, নবি (স) এর কাছে পৌঁছায় নি তাকে মাওকুফ হাদিস বলে ।

৩। মাকতু হাদিস :- যে হাদিসের সনদ কোন তাবিঈর বাণী ও কাজ সম্মতি হয়েছে তাকে মাকতু হাদিস বলে ।

তো আজ এতটুকুই ছিল । সবাইকে ধন্যবাদ ।

The post আল হাদিস ও হাদিসের প্রকারভেদ appeared first on Trickbd.com.

মোবাইল দিয়ে বাংলা আর্টিকেল লিখে ইনকাম

Posted:

আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা। আশা করি ভাল আছেন। আজকে আমি আপনাদের সামনে একটি নতুন আর্টিকেল নিয়ে হাজির হলাম। আজকে আমি আপনাদেরকে বলবো যে কিভাবে আপনারা একটি ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারবেন।

প্রথমে এর কিছু সুবিধা : এই ওয়েবসাইটে আপনি রেজিস্টার করলেই পেয়ে যাবেন 5 টাকা। ছাড়াও প্রতি আর্টিকেলে সর্বনিম্ন 10 টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ 200 টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।

আর্টিকেল লেখা শুরু করবেন যেভাবে:

রেজিস্টার করেই ডানপাশে কোনায় দেখতে পাবেন মেম্বার ড্যাশবোর্ড। সেখানে ক্লিক করলে অনেক কিছু লিস্ট দেখতে পাবেন। সেখানে যে এড আর্টিকেল অপশন আছে সেখানে ক্লিক করে টাইটেল এবং শুমারি এবং আপনার আর্টিকেলটি লিখে নিচে আপনার আর্টিকেলের থাম্বনেইল এবং এই ওয়েবসাইটের এডমিনের কাছে একটি মেসেজ দিলেই আপনার আর্টিকেলটির সাবমিট হয়ে যাবে এবং অ্যাপ্রুভ এর জন্য অপেক্ষায় থাকবে। এরপর আপনার my articles  এ ক্লিক করে আপনার আর্টিকেল গুলো এডিট এবং ডিলিট সংক্রান্ত কাজ করতে পারবেন।

রেফারেল লিংক ব্যবহার করে ইনকাম করার সহজ উপায়:

রেজিস্টার করার পরে মেম্বার ড্যাশবোর্ডে গিয়ে দেখবেন রেফারেল নামের একটি অপশন আছে। এখানে আপনি দেখতে পাবেন আপনার রেফারেল লিংক টি। এখান থেকে রেফারেল লিংক কপি করে আপনি অন্যান্যদের কাছে শেয়ার করবেন এবং যদি সেখান থেকে কেউ আপনার রেফারেল লিংক ব্যবহার করে কাজ করে এই ওয়েবসাইটে তাহলে আপনি তার ইনকামের 20 পার্সেন্ট টাকা পাবেন।

এভাবে খুব সহজেই অন্যের ইনকাম থেকে 20 পার্সেন্ট টাকা পেতে পারেন কিন্তু অনেকে মনে করবেন যে যে আপনার রেফারেল লিংক ব্যবহার করবে তার অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা কাটা হবে। এমনটা একেবারেই নয়। তার অ্যাকাউন্ট থেকে কোন টাকা কাটা হবে না কিন্তু সে যত টাকা ক্যাশ আউট করবে তার 20 পার্সেন্ট টাকা অটোমেটিক্যালি আপনার একাউন্টে জমা হবে।
এই ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে ইনকাম করা ছাড়াও আরো 3টি ইনকামের সুবিধা রয়েছে। এই 3টি হল:

১। আর্টিকেল লিখে আয়: প্রথমে ওয়েবশরিফুল আর্নিং প্রোগ্রাম-এ রেজিস্টার করে একজন মেম্বার হতে হবে। অতঃপর লগইন করে আর্টিকেল লিখতে হবে। এবং আপনার আর্টিকেলটি এডমিন কর্তৃক রিভিউ করে প্রকাশ করা হলে  প্রকাশিত আর্টিকেল এর জন্য সাথে সাথে 10 টাকা থেকে 200 টাকা পর্যন্ত ইনকাম হবে।
২। পে পার ভিউ: আপনার লেখা আর্টিকেল যত ভিউ হবে আপনার তত ইনকাম হবে। প্রতিটি ভিউ 0.40 টাকা করে যোগ হবে।
3। রেফার করে আয়: একজন মেম্বার যখন রেজিস্টার করবে তার ড্যাশবোর্ডে অটোমেটিক একটি রেফারেল লিংক তৈরী হয়ে যাবে। এবং সেই লিঙ্ক থেকে যত মেম্বার আমাদের ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করবে, রেজিষ্ট্রিকৃত মেম্বার এর ইনকামের 20% আপনার একাউন্টে জমা হয়ে যাবে।
নোটঃ রেফারকৃত মেম্বার এর একাউন্ট থেকে কোন টাকা কর্তন করা হবে না। এটি সরাসরি ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ প্রোভাইড করে থাকে।

আর্টিকেল লেখার নিয়ম:

ওয়েবশরিফুল আর্নিং প্রোগ্রাম থেকে আর্টিকেল লিখে যদি আপনি ইনকাম করতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে আর্টিকেল লিখতে হবে। নিচে আর্টিকেল লেখার কিছু নিয়মাবলী দেওয়া হল:
যে বিষয়ে আর্টিকেল লিখতে হবে:
ওয়েবশরিফুল আর্নিং প্রোগ্রাম থেকে যদি আপনি আর্টিকেল লিখে  ইনকাম করতে চান, তাহলে অবশ্যই নিজের ক্যাটাগরির ওপর আর্টিকেল লিখতে হবে। তাহলে আপনি আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং, অনলাইন ইনকাম, ব্লগিং এন্ড ওয়েবসাইট, ইউটিউব, ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার, এসইও, ডিজিটাল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং, অনলাইন ব্যবসা, ই-কমার্স, প্রযুক্তি, কম্পিউটার ও মোবাইল, সফটওয়্যার, এন্ড্রোয়েড এপ, গেমস, বিট কয়েন, ক্রিপ্রোকারেন্সি, অনলাইন ট্রেডিং, টেকনোলজি, নেটওয়ার্ক, ইন্টারনেট অফার, সাইবার নিরাপত্তা, ডাটা রিকভারী, ব্যাংকিং, মাস্টার কার্ড , ভিসা কার্ড, ডেবিট ক্রেডিট ও একাউন্স, ইলেক্ট্রিক ও ইলেক্ট্রনিক্স , বীমা /ইন্সুরেন্স, আইন, ভিডিও কল, ম্যাসেজিং, চ্যাটিং, কল কনফারেন্স, অনলাইন পড়াশুনা, বিদেশে উচ্চ শিক্ষা , অনলাইন ক্লাস, সাকসেস স্টোরি।

এর বাইরে যদি আপনি আর্টিকেল লেখেন, তাহলে আর্টিকেল পাবলিশ করা হলেও এর বিনিময়ে আপনি কোন টাকা পাবেন না।

যে কারণে আপনার লেখা প্রকাশ হয় না:

অন্য কোন সাইট থেকে লেখা কপি করে সাবমিট করলে সেটা প্রকাশ করা হবে না।অন্য কোন ভাষা থেকে কোন সফটওয়্যার বা টুলস ব্যবহার করে ট্রান্সলেট করে প্রকাশ করলে সেটা প্রকাশ করা হবে না। কোন লেখা রিরাইট করে প্রকাশ করলে প্রকাশ করা হবে না। অন্য কোন লেখা সকল স্ট্রাকচার ঠিক রেখে মাঝে মাঝে শব্দ বা বাক্য এডিট করে ইউনিক করলেও লেখা প্রকাশ করা হবে না।

লেখার সম্পূর্ণ স্ট্রাকচার, গ্রাফিক, এবং ফরমেট ইউনিক হতে হবে।আর্টিকেল এর ব্যবহার করা ইমেজগুলো কপিরাইট ফ্রি হতে হবে. এবং আর্টিকেলের টপিক এর সাথে মিলে এমন ইমেজ ব্যবহার করতে হবে

আর্টিকেল প্রকাশ হওয়ার জন্য শর্ত:

আর্টিকেল 100% ইউনিক হতে হবে। কোন ধরনের কপিরাইট আর্টিকেল প্রকাশ করা হবে না।আর্টিকেল কমপক্ষে 600 ওয়ার্ড এর হতে হবে।একটি ইউনিক ফিচার ইমেজ যুক্ত করতে হবে।বাংলা ভাষায় লিখতে হবে।আপনার আর্টিকেল ভিউ বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য ওয়েবসাইটে আপনার প্রকাশিত আর্টিকেল এর লিংক প্রকাশ করতে পারবেন।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

600 শব্দ এর নিচে আর্টিকেল হলে, তা প্রকাশ করা হলেও তার বিনিময়ে আপনি কোনো পরিমাণ টাকা পাবেন না।আপনি যদি অন্য ওয়েব সাইট থেকে কপি করে আর্টিকেল blog.websoriful.com এ সাবমিট করেন। তাহলে আপনার blog.websoriful.com একাউন্টে টাকা থাকলে, আর্টিকেল কপি করে পাবলিশ করার অপরাধে আপনার একাউন্ট থেকে 2 টাকা করে কেটে নেয়া হবে।

আপনার এপ্রোভ আর্টিকেল যদি ভবিষ্যতে প্রমাণ হয় এটি কপি করা আর্টিকেল  ছিল, তাহলে এর জন্য আপনার একাউন্ট সাসপেন্ড করা হবে।আপনার ওয়েবসাইটের জন্যে আর্টিকেল সাবমিট করা হলে অবশ্যই তা এপ্রুভ করা হবে না।

No description available.

কি কি ভুল করলে আপনি আর্টিকেল লিখিও টাকা পাবেন না:

পার্সোনাল ফেসবুক ইউটিউব ইত্যাদি লিংক শেয়ার করলেকোন লিংক প্রমোট এর উদ্দেশ্যে আর্টিকেল শেয়ার করলে600 ওয়ার্ড এর নিচে আর্টিকেল লিখলে।

এই নিয়মগুলো মেনে আর্টিকেল দেখলে আপনারা নিশ্চয়ই প্রতি আর্টিকেল এর 10 থেকে 200 টাকার মধ্যে ইনকাম করতে পারবেন। কোয়ালিটিফুল এবং অনেক বেশি ওয়ার্ডের আর্টিকেল লিখলে খুব সহজেই 100 থেকে 200 টাকা পেতে পারবেন প্রতি আর্টিকেলে। এবং এই সাইট থেকে ক্যাশ আউট করার খুব সহজ। এবং আপনারা বিকাশ ,নগদ ,রকেট এ টাকা সরাসরি নিতে পারবেন।

ক্যাশ আউট করার সহজ উপায়:

রেজিস্টার করার পরে মেম্বার ড্যাশবোর্ডে গিয়ে দেখবেন উইথড্রো লেখা আছে। সেখানে ক্লিক করতে হবে। আরেকটা কথা বলতে ভুলে গিয়েছি সেটা হলো আপনারা সর্বনিম্ন 20 টাকা ক্যাশ আউট করতে পারবেন। এইটি আরো একটি ভালো সুবিধা যে মাত্র দুইটি আর্টিকেল লিখে সর্বনিম্ন 20 টাকা হলে ক্যাশ আউট করতে পারবেন। আর 100 থেকে 100 র উপারে যথাসম্ভব টাকা হলে বিকাশ রকেট ও নগদ এর ক্যাশ আউট নিতে পারবেন।

সেখানে সবুজ রঙের একটি উইন্ডো বাটন থাকবে। ক্লিক করলে আপনার ওয়েব ড্র পেন্ডিং এ থাকবে। দিনের মধ্যেই টাকা আপনার বিকাশ নগদ মারকেট এ পেয়ে যাবেন। ও এর আগে আপনাকে সেটিংস এ গিয়ে ইউজারনেম, নেম ও বায়োগ্রাফি দিয়ে সব খালি ঘর পূরণ করবেন।একটু নিচে গেলে দেখতে পাবেন উইথড্রয়াল মেথড এবং উইথড্রয়াল একাউন্ট। উইথড্রল মেথড এর জায়গায় আপনি কিসে ক্যাশ আউট করবেন সেটি দিবেন। যেমন বিকাশ, নগদ বা রকেট। তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট সম্পূর্ণ ভেরিফাই হয়ে যাবে।

যেভাবে যেভাবে বললাম এভাবে যদি আপনারা আর্টিকেল দেখেন তাহলে আপনারা নিশ্চয় প্রতিদিন ভালো ইনকাম করতে পারবেন।

আমার আজকের আর্টিকেলটি এই পর্যন্ত ছিল। আর এই ওয়েব সাইটের লিংকটি হলো: https://blog.websoriful.com/ref/Sadikmahmud0.
এই লিংকে ক্লিক করলে আপনারা খুব সহজেই এ কাঙ্খিত ওয়েবসাইটে ঢুকতে পারবেন।
আশা করি আমার জানানোর এই ওয়েবসাইটটিতে আপনারা নিশ্চয় কাজ করবেন। এবং আমার এই আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে নিশ্চয়ই আর্টিকেলটিতে লাইক, কমেন্ট এবং বন্ধুদের কাছে শেয়ার করবেন।
এভাবে খুব সহজে আপনারা অবসর সময়ে আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারবেন।

The post মোবাইল দিয়ে বাংলা আর্টিকেল লিখে ইনকাম appeared first on Trickbd.com.

ওয়েবসাইটের বিভিন্ন প্রকারভেদ, ওয়েবসাইটের কাঠামো এবং লেআউট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম।

আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালোই আছেন।
প্রতিদিনের মতো আজকেও আপনাদের জন্য নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাঁজির হয়েছি। আপনারা ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন এবং আমার পোস্ট গুলো ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক দিতে ভুলবেন না এবং কমেন্ট করে জানাতে পারেন অথবা যে কোনো পরামর্শ বা মন্তব্যের জন্য কমেন্ট করে আমাকে জানাতে পারেন। 
তো বেশী কথা না বলে সরাসরি আসল পোস্টে চলে যায়।
আজকে আমরা ওয়েবসাইটের বিভিন্ন প্রকারভেদ এবং ওয়েবসাইটের কাঠামো, লেআউট সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা করবো।

বিস্তারিত পোস্টঃ 

ওয়েবসাইটের কাঠামো (Website Structure)

একটি ওয়েবসাইটের ভেতর অনেক ওয়েব পেজ থাকতে পারে। ওয়েবসাইটের অন্তর্গত বিভিন্ন পেজগুলো কিভাবে সাজানো থাকবে তাই হলো ওয়েবসাইটের কাঠামো। অর্থাৎ যে অবকাঠামোতে একটি ওয়েবসাইটের সকল তথ্য উপস্থাপন করা হয় তাকে ওয়েবসাইটের কাঠামো বলা হয়। একটি ওয়েবসাইটের কাঠামোতে বিভিন্ন ধরনের পেজ থাকতে পারে। তাদের মধ্যে অন্যতম হলো- হোম পেতা (Home Page), মূল ধারার পেজ (Main Section Page ) এবং উপধারার পেজ (Subsection Page)।
হোম পেজ (Home Page): ওয়েবে প্রথম ঢুকলে যে পেজটি প্রথম প্রদর্শিত হয় তাকে হোম পেজ বলে। হোম পেজের মাধ্যমেই নিজেদের পরিচয়, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে দর্শকদের সঠিক ধারণা দেয়া হয়। সাধারণত হোমপেজের অধীনে একাধিক পেজ থাকে এবং সব পেজের তালিকা ইনডেক্স আকারে হোমপেজের মধ্যে প্রদর্শিত থাকে। এই ইনডেক্স থেকে জানা যায় যে ওয়েবসাইটটিতে কতগুলো মেইন সেকশন আছে।

হোম পেজের ক্ষেত্রে লক্ষণীয় বিষয়সমূহ:

  • হোম পেজের মধ্যে খুব বেশি তথ্য না দিয়ে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত।
  • দর্শকদের বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্য এখানে শুধু মূল ধারার পেজের লিংক দেওয়া উচিত।

মূল ধারার পেজ (Main Section Page):

 হোম পেজের বিভিন্ন মেনু বা অপশনে ক্লিক করে অন্যান্য পেজে যাওয়া যায়। হোম পেজের মেনুগুলোকে বলে মেইন সেকশন, যা ওয়েবসাইটের Site Index হিসেবে পরিচিত। হোম পেজের লিংক থেকে মূলধারা পেজগুলোকে দর্শকরা যাবে নির্দিষ্ট তথ্যের জন্য। এটি অনেকটা সফটওয়্যারের মেনুর কিংবা বইয়ের ইনডেক্স- এর মতো। এখান থেকে জানা যায় যে, ওয়েবসাইটটির কোথায় কোন ধরনের বিষয়বস্তু আছে।

মূল ধারার পেজের ক্ষেত্রে লক্ষণীয় বিষয়সমূহ:

  1. একই ধরনের তথ্যের জন্য একাধিক মূলধারা পেজ থাকা বাঞ্ছনীয় নয় তাতে দর্শকরা বিরক্তি বোধ করতে পারে।
  2. নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে সকল তথ্য সংবলিত উপধারা পেজের লিংক থাকা প্রয়োজন।
  3. মূল ধারা পেজগুলোর মধ্যে পরিভ্রমণের জন্য মেনু লিংক থাকা প্রয়োজন।
উপধারার পেজ (Subsection Page): নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে সকল ধরনের তথ্য উপধারার পেজে সন্নিবেশিত থাকে। মূল ধারার পেজ-এর অধীনে একাধিক উপধারার পেজ থাকে। হোম পেজের সাথে এসব উপধারার পেজে সরাসরি থাকে।

উপধারার পেজের ক্ষেত্রে লক্ষণীয় বিষয়সমূহ:

  1. উপধারা পেজে প্রাসঙ্গিক তথ্যের বাইরে অন্য তথ্য দেওয়া ঠিক নয়।
  2. পুরো ওয়েবসাইটে পরিভ্রমণের জন্য এখানেও লিংক থাকতে হবে।

ওয়েবসাইটের কাঠামোর ক্ষেত্রে যে সব বিষয় বিবেচনায় রাখতে হয় সেগুলো হচ্ছে:

  • ১. কী ধরনের তথ্যের ক্ষেত্রে কোন ধরনের Structure ভালো কাজ করবে।
  • ২. পাঠকরা তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য ভিন্ন ভিন্ন ধরনের Structure থেকে কীভাবে পেতে পারে।
  • ৩. ডকুমেন্টের কোথায় পাঠক অবস্থান করছে এবং সেখান থেকে কীভাবে পূর্বের জায়গায় ফিরে আসবে এ ব্যাপারে কোন Structure-এ বেশি নিশ্চিত হওয়া যায়।
ওয়েব ডেভেলপ এর ক্ষেত্রেও স্টোরিবোর্ডিং (Story boarding) এর ধারণাটি বেশ চমৎকার কাজ করে। ওয়েব প্রেজেন্টেশনটি দেখতে কেমন হবে, সে সম্পর্কে একটি খসড়া ধারণা স্টোরিবোর্ডিং (Story boarding) এর মাধ্যমে পাওয়া যায়। যেমন- কোন টপিকস কোন পেয়ো যাবে, প্রাইমারি লিংক (Primary link) গুলো কেমন হবে, কোথায় কী ধরনের গ্রাফিক্স ব্যবহার হবে ইত্যাদি সবকিছু সম্পর্কেই স্টোরিবোর্ডিং (Story boarding) এর মাধ্যমে মোটামুটি একটি ধারণা ওয়েব প্রেজেন্টেশন শেষ হওয়ার পূর্বে পাওয়া যায়। বড় আকারের কোনো ওয়েব প্রেজেন্টেশন তৈরির জন্যে প্রেজেন্টেশনের এক একটি অংশ নিয়ে এক একজন কাজ করতে পারে এবং পরে বিভিন্ন অংশগুলোকে স্টোরিবোর্ডিং অনুযায়ী একত্রিত করে ওয়েব প্রেজেন্টেশনটিকে সম্পূর্ণ করা যায়। তবে ছোট ধরনের প্রয়ে প্রেজেন্টেশনের জন্যে স্টোরিবোর্ডিং ব্যবহার করা নিষ্প্রয়োজন। কিন্তু বড় মাপের ওয়েব তৈরির জন্যে স্টোরি বোর্ড এর উপস্থিতি অহেতুক, ঝামেলা, সময়ের অপচয় এবং হতাশার হাত থেকে রক্ষা করে। এখন দেখা যাক ওয়েব প্রেজেন্টেশনের ক্ষেত্রে স্টোরিবোর্ডিং কেমন দেখায়। ওয়েব ডিজাইনের স্টোরিবোর্ডিং খুব সাধারণ বা কেবলমাত্র কিছু পেপারশিট এর সমষ্টি। প্রতিটি শিট এক একটি পেজের প্রতিনিধিত্ব করে। বিষয় (Topics) এর লিস্ট সহ প্রতিটি পেজে কিছুটা বর্ণনা এবং পেজগুলোর মাঝে লিংক সংক্রান্ত ধারণার বর্ণনা থাকে।
ওয়েবসাইটের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী ওয়েবসাইটের কাঠামোকে নিম্নোক্তভাবে সাজানো যায়। যথা-
মেনু বা হায়ারার্কিস (Hierarchies): হায়ারাতি বা মেনুই সম্ভবত ওয়েব ডকুমেন্টের ক্ষেত্রে সবচেয়ে সহজ এবং যুক্তিপূর্ণ ইহাকে টি কাঠামো বলে। বেশির ভাগ অনলাইন হেল্প সিস্টেমই (On line help system) এ পদ্ধতি ব্যবহার করছে। এ স্ট্রাকচার পদ্ধতিতে মূল টপিকস (Topics) এর লিস্ট Board of অথবা মেনু তৈরি করে, এর থেকে সাব-টপিকস তৈরি করতে হবে।
চিত্র: হায়ারার্কিক্যাল অর্গানাইজেশন।
যেখানে আমরা নির্দিষ্ট Topics সম্পর্কে আলোচনা করব। এ স্ট্রাকচারের ক্ষেত্রে মূল বিষয় (Major topics) দিয়ে মেনু বা লিস্ট তৈরি করতে হয়। অতঃপর এই মূল বিষয় (Major topics) এর লিস্ট বা মেনু থেকে একটিকে সূচনা বা পথ প্রদর্শক ধরে আর একটি সাব টপিকস (Sub topics) তৈরি করতে হয় যা একটি নির্দিষ্ট বিষয় (Topics) সম্পর্কে আলোচনার সূচনা হিসেবে কাজ করে।
এ ধরনের ডিলাইন ব্যবহারের মাধ্যমে ইউজারদের তথ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত স্বাধীনতা প্রদান করা যায়। ফলশ্রুতিতে ইউজাররা পেইজটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে অধিক স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। লিংকের মাধ্যমে ইউজাররা প্রয়োজন অনুযায়ী সহজেই ওয়েবের এক পেইজ থেকে অন্য পেইজে অনায়াসে যেতে (Move) পারবে এবং ওয়েবপেইজটির কোন অংশে ইউজার অবস্থান করছে, তা তার জন্যে জানা সহজবোধ্য হবে। Hierarchies ডিজাইনের ক্ষেত্রে হোম পেইজটিতে সমস্ত ডকুমেন্টের পূর্ণাঙ্গ চিত্র সংক্ষিপ্ত আকারে থাকে। বিস্তারিত তথ্যের জন্য হোম পেইজে লিংক ব্যবহার করে। Hierarchy-এর পরবর্তী পেইজগুলোতে যাওয়া যায়।
লিনিয়ার (Linear): ওয়েবপেইজ ডকুমেন্টকে Organize করার জন্যে একটি অন্যতম পদ্ধতি হচ্ছে Linear অথবা Sequential Organization এ পদ্ধতিতে হোম পেইজ হচ্ছে সূচনা বা Title এ স্ট্রাকচারে প্রত্যেকটি পেইজ হচ্ছে অনুক্রমিক। পরবর্তী এবং পূর্ববর্তী পেইজের মধ্যে মৃত (Move) করার ক্ষেত্রে এখানেও লিংক ব্যবহার করা হয়। ডকুমেন্টটি খুব বড় না হলে অর্থাৎ পেইজের সংখ্যা যদি কম হয় তবে Linear organization ব্যবহার করা ভালো। কেননা এ ক্ষেত্রে ডকুমেন্টের যেকোনো অংশকে সহজেই খুঁজে বের করা যায়।
এ ক্ষেত্রেও সম্পূর্ণ প্রেজেন্টেশনের Home page থেকেই যাত্রা শুরু করা হয় এবং ঐ সব পেইজেই ডকুমেন্টের সারমর্ম বা পরবর্তী ধাপগুলো সম্পর্কে বর্ণনা থাকে। লিনিয়ার অর্গানাইজেশনকে (Linear organization) অন্যভাবেও ব্যবহার করা যায়। এক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট স্থান (point) থেকে শাখা বের হয়ে আসে এবং বিচ্ছিন্ন অংশ পরবর্তীতে মূল শাখার সাথে পুনরায় সংযোগ স্থাপন করে। প্রাথমিক ধারণার জন্যে নিম্নের চিত্রটি লক্ষ করি।
চিত্র: লিনিয়ার অর্গানাইজেশন-২
নেটওয়ার্ক (Network): এখানে সবগুলো ওয়েবপেইজের সাথেই সবগুলোর লিংক থাকে, অর্থাৎ একটি মেইন পেইজের সাথে যেমন অন্যান্য পেইজের লিংক থাকে তেমনি প্রতিটি পেইজের তাদের নিজেদের সাথে ও মেইন পেইজের সাথে লিংক থাকে। ফ্রেম ব্যবহার করে তৈরি করা ওয়েবপেজইগুলোকেই এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে লিংক করা হয়ে থাকে যাতে একটি ছোটো ফ্রেমের মধ্যে অন্যান্য পেইজের লিংকগুলো মেনু আকারে রাখা যায়। এই ফ্রেমটি সাধারণত স্থির থাকে এবং কোনো একটি লিংক নির্বাচন করলে ঐ পেইজটি একটি অপেক্ষাকৃত বড় ফ্রেমের মধ্যে দেখায়। পার্শ্বের চিত্রটি লক্ষ্য করি
চিত্রঃ নেটওয়ার্কের অর্গানাইজেশন।
হাইব্রিড বা কম্বিনেশন (Combination): কোন একটি কৌশল ব্যবহার করে কখনও একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা হয় না। বরং একাধিক কৌশলের সমন্বয়ে একটি ওয়েবসাইট ডিজাইন করা হয়ে থাকে। Hierarchical Technique ব্যবহার করে কোন ওয়েবসাইট ডিজাইন করলে তা খুব দর্শনীয় হয় না। আবার শুধুমাত্র Network Technique ব্যবহার করে তৈরি করা ওয়েবসাইট হার্ড ডিস্কে বেশি জায়গা দখল করে। তাই একাধিক কৌশল ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরি হয়। তবে এক ওয়েবপেইজ থেকে আর এক ওয়েবপেইজে যাওয়ার জন্য যা ব্যবহার করা হয় যেমন— লিংক, বাটন, মেনু ইত্যাদি (এদেরকে বলা হয় Navigational টুল) অবশ্যই স্পষ্ট হতে হবে। যদি লিংকগুলো কোন পেইজের উপরে বাম দিকে দেয়া হয় তবে একই লিংক পেইজের নীচেও দেয়া উচিৎ। আবার হায়ারার্কি (Hierarchies) এবং লিনিয়ারকে (Linear) পারস্পরিক সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে ব্যবহার করা যায়।
চিত্র: Combination অর্গানাইজেশন।
 ওয়েব প্রেজেন্টেশন ডিজাইন করা অনেকটা বাড়ি করার প্ল্যান ডিজাইন করার মতোই। তাই ওয়েব তৈরি করার পূর্বে পরিকল্পনা মাফিক ডিজাইনে অগ্রসর হলে কাজটি অনেক সহজ ও সুন্দর হয়।
তো আজ এখানেই এই পোস্টটি শেষ করছি। আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট টি যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই লাইক দিবেন এবং কমেন্টে জানাবেন।

ন্যবা

The post ওয়েবসাইটের বিভিন্ন প্রকারভেদ, ওয়েবসাইটের কাঠামো এবং লেআউট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। appeared first on Trickbd.com.

ফোনের System UI Tunner নিজের ইচ্ছে মতো নিয়ন্ত্রণ করুন, কোনো রুট বা অ্যাপস ছাড়াই।(বিস্তারিত পোষ্টে)

Posted:

আসসালামুয়ালাইকুম ! TrickBD তে সবাইকে স্বাগতম। কোনো ভুল হলে দয়া করে ক্ষমা করবেন। বেশি কথা না বলে শুরু করছি।

আপনি চাইলে ফোন রুট করা ছাড়াই আপনার ফোনের System UI Tunner নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। এবং ইচ্ছে করলে সেগুলো অন / অফ করতে পারবেন।

মনে করুন আপনি ওয়াইফাই ব্যবহার করছেন কিন্তু স্ট্যাটাস বারে ওয়াইফাই এর কোনো চিহ্ন নেই, আবার আপনার স্ট্যাটাস বারে টাইমের পাশে সেকেন্ড যোগ করলেন। অথবা Screen Record করার সময় ওপরে যে Cast এর আইকন দেখায় সেটা হাইড করলেন, ইত্যাদি আরো সুবিধা কোনো অ্যাপ ছাড়াই করতে পারলেন, তখন কেমন হবে ?

হ্যাঁ এটা ফোন রুট না করেও সম্ভব। ফোন রুট হলে তো কথাই নেই। তবে যাদের ফোন রুট করা না তারাও এখন থেকে এই সুবিধা পাবেন। এবং এই সুবিধা অনেক সময় প্রয়োজন হবেই।

নির্দেশনা !

এই সুবিধা পেতে আপনার ফোনে অবশ্যই Developer options চালু করে রাখতে হবে !!!

আপনি চাইলে আপনার ফোনের স্ট্যাটাস বারের সব UI Tunner লুকিয়ে রাখতে পারবেন! বলতে গেলে আরো অনেক সুবিধা আছে, তাই বেশি কথা না বলে কিভাবে এই সুবিধা পাবেন সেটা দেখুন।

প্রথমে আপনার ফোনের যে নোটিফিকেশন বার আছে সেটাতে দেখতে পাবেন নিচের মতো একটা সেটিংস এর আইকন (⚙) সেই আইকন ১৫ সেকেন্ডের মতো টাচ করে ধরে রাখুন।

১৫ সেকেন্ড পর ছেড়ে দিলেই দেখবেন আপনাকে সরাসরি ফোনের সেটিংস এ নিয়ে যাবে এবং Congrats! System UI Tunner has been added to Settings নামে একটা লেখা আসবে, তারমানে আপনার এই অপশন চালু হয়ে গেছে।

এখনি আপনি আপনার ফোনের System এ ক্লিক করুন।

সিস্টেম এ গেলে একদম নিচে 🔧 System UI Tunner নামে একটা অপশন চলে এসেছে।

এবার System UI Tunner এ ক্লিক করে GOT IT এ ক্লিক করে অনুমতি দিন।

এবার দেখুন Status bar এবং Do not disturb এই দুইটি অপশন এসেছে, (আপনাদের ফোনের ভার্শন অনুযায়ী আরো আসতে পারে)।

এবার দেখুন আমার ফোনের সিস্টেম ইউআই টানার এ কি কি অপশন আছে।

উদাহরণ হিসেবে আমি আমার ফোনের স্ট্যাটাস বারের ঘন্টা এবং মিনিটের পাশে সেকেন্ড যোগ করে দেখাবো

দেখুন ঘন্টা এবং মিনিটের পাশে সেকেন্ড যোগ হয়ে গেছে।

System UI Tunner এ যে অন অফ করার অপশন আছে সেগুলো নিজের ইচ্ছে মতো নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। উদাহরণ হিসেবে আমি আমার ফোনের স্ট্যাটাস বারের এফ এম রেডিওর আইকন ছাড়া সব আইকন হাইড করলাম।

জরুরি কথা

আপনারদের ফোনের বর্তমান এন্ড্রয়েড ভার্সন অনুযায়ী এই অপশন চালু হবে কিনা ঠিক বলতে পারছি না, (9pie, android 10, 7, 6, 11) আমার ফোনের এন্ড্রয়েড ভার্সন 8.1.0 Go Edition আপনারাও আপনাদের ফোনের ডেভেলপার অপশন চালু করে চেষ্টা করে দেখতে পারেন। যদি না হয় তাহলে সেক্ষেত্রে আমার কিছু করার নেই 🙂

হয়তো পোস্ট ছোট হয়ে গেছে কিন্তু আমি যা জানি সেটাই আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি, কোনো ভুল হলে জানাবেন আমি ঠিক করার যথাসাধ্য চেষ্টা করবো, এতক্ষণ সময় নিয়ে পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

কোনো দরকার হলে আমার ফেসবুক আইডি: Facebook ID

The post ফোনের System UI Tunner নিজের ইচ্ছে মতো নিয়ন্ত্রণ করুন, কোনো রুট বা অ্যাপস ছাড়াই।(বিস্তারিত পোষ্টে) appeared first on Trickbd.com.

ফ্রিল্যান্সিং প্রোফাইল প্রদর্শন কৌশল। (Techniques to showcase freelancing profiles)

Posted:

আসসালামু আলাইকুম। 

কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছে। প্রতিদিনের মতো করে আজকেও আপনাদের জন্য নতুন আরেক টি পোস্ট নিয়ে হাঁজির হয়েছি। আশা করি পোস্ট টি সম্পর্ন্ন পড়লে আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। তো বেশী কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক।
আজকের পোস্টটি একটু ব্যতিক্রম ধর্মী। আজকের পোস্টে আমরা ফ্রিল্যান্সিং প্রোফাইল প্রদর্শন কৌশলের মৌলিক ধারণা সম্পর্কে আলোচনা করবো। আলোচনা টি প্রথা ভেঙ্গে একটু অন্য রকম ভাবে করার চেষ্টা করছি। তো চলুন মূল পোস্টে চলে যাওয়া যাক।
বিস্তারিত পোস্টঃ

ফ্রিল্যান্সিং প্রোফাইল প্রদর্শন কৌশল (Techniques to showcase freelancing profiles)

কোথাও চাকরির আবেদন করতে হলে যেমন প্রতিষ্ঠানের
 নিকট আপনার বায়োডাটা জমা দিতে হয় ঠিক তেমনি ফ্রিল্যান্সিং করতে হলেও একটি "ভার্চুয়াল" বায়োডাটার প্রয়োজন হয়। এখানে সুবিধা হচ্ছে আপনাকে বার বার বায়োডাটা জমা দিতে হবে না। শুধু নির্ধারিত মার্কেটপ্লেসে একটি প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। ক্লায়েন্ট/বায়ার নিজ উদ্যোগে আপনার প্রোফাইল দেখে নিবে। বলে রাখা ভালো যে, ফ্রিল্যান্সিং কখনোই কোনো চাকরি নয় বরং তার চাইতেও ভালো কিছু। তবে নিজেকে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে প্রমাণ করার পূর্বশর্ত হচ্ছে মার্কেটপ্লেসে একটি সাজানো-গোছানো প্রোফাইল প্রস্তুত করা। অগোছালো বা অপূর্ণ প্রোফাইল দিয়ে হয়ত টুকটাক কিছু কাজ পাওয়া যাবে কিন্তু চূড়ান্ত সফলতা পাওয়া সম্ভব নয়। কীভাবে একটি সুন্দর প্রোফাইল তৈরি করা যায়। সে সম্পর্কে নিম্নে বর্ণনা করা হলোঃ

প্রোফাইল পিকচার বা ছবিঃ

আপনার ফ্রিল্যান্সার প্রোফাইলে ঢুকেই সর্বপ্রথম যা চোখে পড়ে তা হচ্ছে আপনার ছবি। প্রোফাইল পিকচার হিসাবে কোনো ছবি বাছাই করার ক্ষেত্রে সতর্ক হোন। মনগড়াভাবে যেনতেন ছবি ব্যবহার থেকে বিরত থাকা অত্যাবশ্যকীয়। এমন কোনো ছবি ব্যবহার করবেন না, যেখানে আপনার ব্যক্তিত্বে আঘাত হানে। আপাদমস্তক কোনো ছবি দিবেন না কারণ প্রোফাইল পিকচারের জায়গাটি অনেক ছোট হয়ে থাকে। এ রকম ছবিতে আপনার চেহারা সম্পূর্ণরূপে বুঝা যাবে না। প্রথমত, প্রোফাইল পিকচারে আপনার চেহারা স্পষ্ট বুঝা যেতে হবে। সিম্পল হাস্যোজ্জ্বল হবে আপনার চেহারা। চেহারাকে মাধুর্য প্রদান করবে এমন পোশাক পরিহিত ছবিই বাছাই করা উত্তম। খুবই সাধারণ ব্যাকগ্রাউন্ড রাখুন ছবিটির যেন কোনোক্রমেই পর্যবেক্ষক আপনার চেহারার চাইতে বেশি দৃষ্টি সেখানে না দেয়। অমলিন এক চিলতে হাসি দেওয়া পোট্রেইট সাইজের ছবি রাখুন প্রোফাইল পিকচার হিসাবে।

টাইটেল-ট্যাগ, ডিস্ক্রিপশনঃ

আপনার ছিল অনুযায়ী টাইটেল-ট্যাগ-ডিস্ক্রিপশন লিখুন। একই ধাচের কালের নাম দিয়ে টাইটেল ও ট্যাগ লাইন বসান। ধরুন। আপনি HTML, CSS, HTMLS, CSS3, PSD to HTML, PHP, JavaScript, WordPress এসব কাজ ভালো জানেন। তাহলে ক্রমানুসারে এগুলো বসান টাইটেল ট্যাগ হিসাবে। কিন্তু একই সাথে ওয়েব ডিজাইন, ইন্টারনেট মার্কেটিং, অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপনেন্ট, সার্ভার রক্ষণাবেক্ষণ, কাস্টমার সার্ভিস এবং কন্সাল্টেন্সি জাতীয় কাজ আপনার প্রোফাইলে রাখবেন না। এতে আপনার প্রোফাইলের সক্ষমতা নষ্ট হয়। সার্চ ইঞ্জিনে আপনাকে খুঁজে পেতে টাইটেল অংশটি বিরাট ভূমিকা রাখে। ডিস্ক্রিপশন/ওভারভিউ লিখার ক্ষেত্রে ক্রিয়েটিভিটি প্রদর্শন করুন। প্রথম লাইনে এমন কিছু বলার চেষ্টা করুন যেন ক্লায়েন্ট দেখা মাত্র সম্পূর্ণটি পাড়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
আপনি কোন কাজে এক্সপার্ট বেশি, কোনটিতে কম এখানে এসব বলার প্রয়োজন নেই। কারণ আপনার টাইটেল আর ট্যাপ লাইন বলে দিবে আপনার দক্ষতা। ডিক্রিপশনে আপনার অভিজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারেন। এ ছাড়া আপনার কাজ করার স্ট্র্যাটেজি অল্প কথায় লিখুন। ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ এবং কাজের ব্যাপারে আপনি যথেষ্ট বন্ধুভাবাপন্ন সেটি উল্লেখ করুন। বুঝানোর চেষ্টা করুন আপনি কাজকে ভালোবাসেন বলেই এ ধরনের কাজ করেন। ডিক্রিপশনে কোথাও গ্রামাটিক্যাল ভুল বা ভাবের আতিশয্য যেম প্রকাশ না পায় সেটি লক্ষণীয়। কারণ আপনার নিজের প্রোফাইল ডিক্রিপশনেই যদি টুকটাক ভুল রেখে দেন তাহলে ক্লায়েন্টের কাছে যে ভুল রাখবেন না সেটি কীভাবে আশা করা যায়। তাই ইংরেজির প্রতি যত্নবান হোন। ইন্টারনেটে অনেক গ্রামার চেকার টুল রয়েছে। চাইলে অবশ্যই আপনার ডিক্রিপশনটি সেখানে চেক করিয়ে নিতে পারেন। ভিডিও ডিক্রিপশন
ফ্রিল্যান্সার পেশা মানেই নতুন কিছু করতে চাওয়ার আগ্রহ। তাই নতুনত্বের মর্যাদা এখানেই সবচেয়ে বেশি। প্রায় সব ফ্রিল্যান্স/আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেস তাদের কন্ট্রাক্টরদের জন্য সম্প্রতি নতুন এই ফিচারটি যোগ করেছে। আপনি চাইলে এখনই আপনার নিজের সম্পর্কে কিছু বলে ভিডিও রেকর্ড করে আপলোড করে দিতে পারেন আপনার প্রোফাইলে। সর্বোচ্চ ১ মিনিটের একটি ভিডিওতে আপনি কী ধরনের কাজ করেন, কাজের প্রতি আপনার আগ্রহ, কোন মডেলের ভিত্তি করে কাজ করেন এবং সর্বশেষে ক্লায়েন্ট কীভাবে কোথায় আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারে হাসিমুখে বলুন। ভিডিও ডিস্ক্রিপশন মূলত কন্ট্রাক্টর এবং ক্লায়েন্ট-এর সম্পর্ককে আরও এক ধাপ সামনে এগিয়ে নিতে সাহায্য করে। ভিডিও রেকর্ডের সময় লক্ষ রাখুন যেন ব্যাথাউন্ডে কোনো নয়েজ না থাকে এবং সর্বোচ্চ রেজোলুশন রাখার চেষ্টা করুন।

কেমন হবে কাজের রেটঃ

আপনি কী রকম ঘণ্টা প্রতি রেটে কাজ করতে আগ্রহী তার একটি সাধারণ ধারণা ক্লায়েন্ট আপনার প্রোফাইলে দেয়া ঘণ্টাপ্রতি রেট থেকে পায়। কাজেই এটি নির্বাচনের সময় একটু ভেবেচিন্তে লিখুন। সবচেয়ে ভালো হয় আপনার ইন্ডাস্ট্রির অন্যান্য দক্ষ ব্যক্তিরা কী রেটে কাজ করে তা জানুন। তাদের কাজের সাথে আপনার নিজের কাজের তুলনা করুন তারপর ঠিক করুন আপনার ঘণ্টাপ্রতি কাজের দাম কত হওয়া উচিত। তবে কখনই কম দামে কাজ করবেন না। আপনার কাজের মূল্য কী সেটা আগে জানুন পরে দাম ঠিক করুন। “

পোর্টফোলিওঃ

আপনি এ পর্যন্ত যত ফ্রিল্যান্স কাজ করেছেন তার স্ক্রিনশট নিয়ে উক্ত কাজের বিবরণ এবং লাইভ লিঙ্কসহ আপনার প্রোফাইলে যোগ। করতে পারেন। এখানে উল্লেখ্য, আজেবাজে কোনো কিছু পোর্টফোলিও আইটেম হিসাবে অ্যাড না করাই বুদ্ধিমানের কাজ। এতে আপনার ইম্প্রেশন নষ্ট হওয়া থেকে বেঁচে যাবে। তাই আপনার প্রোফাইলটা যে ধরনের কাজ করার জন্য তৈরি করতে চাচ্ছেন সেই সম্পর্কিত অতীতের অনুশীলন এবং অন্য ক্লায়েন্ট-এর জন্য করা কাজের স্ক্রিনশট দিতে পারেন। তবে অবশ্যই তাদের অনুমতি সাপেক্ষে।

টেস্টসঃ

ফ্রিল্যান্স প্রোফাইল তৈরির আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে টেস্টস। একজন ফ্রিল্যান্সার কোন ক্যাটাগরিতে কাজ করে এবং সেখানে তার দক্ষতা কতটুকু তা বুঝার জন্য কোনো ক্ল্যায়েন্ট টেস্ট অংশটুকুতে চোখ বুলাতে ভুল করে না। তাই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এ টেস্ট অংশটি আমাদের সাজানো উচিত। প্রোফাইলের শুরুর দিকে যেই টাইটেল-ট্যাগ এবং ডিক্রিপশন অংশটি শেষ করেছি। এখানে তারই প্রতিফলন পড়বে। তাই আপনি যে ক্যাটাগরির-ই কাজ করুন না কেন সকল মার্কেটপ্লেসেই সেগুলোর কিছু না কিছু টেস্ট রয়েছে। একটু সময় নিয়ে হলেও টেস্টগুলো দিন। ভালো ফলাফল করা টেস্টগুলোর রেজাল্ট পাবলিক ভিসিবল করে রাখুন আর খারাপ করা টেস্টগুলো হাইড করে রাখতে পারেন ইচ্ছে করলে।

এপ্লয়মেন্ট হিস্ট্রি, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং অন্যান্য অভিজ্ঞতাঃ 

যদিও এ অংশগুলোর একটাও ততটা গুরুত্বপূর্ণ নয় তথাপি নিজের প্রোফাইলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে নিশ্চয়ই এ বিষয়গুলো । হালনাগাদ করে নিতে কেও আপত্তি করবেন না। শুধু তাই নয় যখন একজন ক্লায়েন্ট আপনার প্রোফাইলে এসে দেখতে পাবে প্রত্যেকটা অংশে আপনার সুচারু হাতের স্পর্শ রয়েছে নিঃসন্দেহে এ রকম একটি প্রোফাইলের প্রতি ক্লায়েন্ট দুর্বল হয়ে পড়বে। সে বুঝবে আপনি আপনার ফ্রিল্যান্স প্রোফাইল নিয়ে কতটা সিরিয়াস এবং ভবিষ্যতে যদি সে আপনাকে হায়ার করে তাহলে তার কাজেও আপনি এ রকমই সিরিয়াসনেস প্রদর্শন করবেন—এ রকমই ধারণা জন্মাবে তার মনে।
তো আজ এই পর্যন্তই।  সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ্য থাকবেন।

ধন্যবাদ।

The post ফ্রিল্যান্সিং প্রোফাইল প্রদর্শন কৌশল। (Techniques to showcase freelancing profiles) appeared first on Trickbd.com.

ফ্রিল্যান্সিং এর মৌলিক ধারণা ব্যান্ডিং সম্পর্কে। (Basics of Freelancing: Branding), বিস্তারিত পোস্টে।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম। 

কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছে। প্রতিদিনের মতো করে আজকেও আপনাদের জন্য নতুন আরেক টি পোস্ট নিয়ে হাঁজির হয়েছি। আশা করি পোস্ট টি সম্পর্ন্ন পড়লে আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। তো বেশী কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক।
আজকের পোস্টটি একটু ব্যতিক্রম ধর্মী। আজকের পোস্টে আমরা ফ্রিল্যান্সিং এর মৌলিক ধারণা সম্পর্কে আলোচনা করবো। আলোচনা টি প্রথা ভেঙ্গে একটু অন্য রকম ভাবে করার চেষ্টা করছি। তো চলুন মূল পোস্টে চলে যাওয়া যাক।
ফ্রিল্যান্সিং এর মৌলিক ধারণা ব্যান্ডিং সম্পর্কে। (Basics of Freelancing: Branding), বিস্তারিত পোস্টে।
বিস্তারিত পোস্টঃ
প্রথমেই আমরা মার্কা (Branding) সম্পর্কে আলোচনা করবো।

মার্কা (Branding)

মার্কা সম্পর্কে ধারণাঃ  মার্কা (Brand) হচ্ছে একটি নাম, একটি পরিচিতিজ্ঞাপক শব্দগুচ্ছ (Term), একটি স্মারকচিহ্ন (Sign), একটি প্রতীক (Symbol) এবং নকশা (Design) পরিকল্পনা, কিংবা এসবগুলোর একটি সুসমন্বিত রূপ, যা কোনো বিক্রেতা বা বিক্রেতাগোষ্ঠীর পণ্য ও সেবার নিজস্ব পরিচিতি গড়ে তোলে এবং প্রতিযোগীদের চেয়ে নিজেদেরকে আলাদাভাবে উপস্থাপন করে। মূলত একটি মার্কা হচ্ছে কোনো বিক্রেতার ধারাবাহিকভাবে স্বকীয় বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত পণ্য ও সেবা ক্রেতার কাছে পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি। তবে একটি সেরা মার্কা হতে হলে অবশ্যই পণ্য বা সেবার গুণমানের নিশ্চয়তা থাকতে হবে। ব্যবসায়, বাজারজাতকরণ এবং বিপণন সংক্রান্ত কার্যাবলিতে মার্কার বহুল ব্যবহার লক্ষণীয়।
হিসাববিজ্ঞান অনুসারে মার্কাকে ‘অলীক সম্পত্তি’ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়, যেটি অনেকক্ষেত্রে একটি কোম্পানির উদ্বৃত্তপত্রের খুব মূল্যবান সম্পত্তি হিসেবে স্বীকৃত। মার্কা মূল্যায়ন (Brand valuation) অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ব্যবস্থাপকীয় কৌশল, যার মাধ্যমে কোনো মার্কার আর্থিক মূল্য নিরূপণ করা হয়। এটি শেয়ারগ্রাহকদের মূল্য বৃদ্ধির জন্য বিপণনসংক্রান্ত বিনিয়োগ সঠিকভাবে পরিচালনায় সাহায্য করে।
মার্কার ইতিহাসঃ  মার্কা শব্দটির ইংরেজি অনুবাদ Brand-এর উৎপত্তি ঘটেছে ‘Brandr’ শব্দটি থেকে, যার অর্থ হচ্ছে 'পোড়ানো' । প্রাথমিক পর্যায়ে, গবাদি পশুর মালিকগণ তাদের নিজ নিজ পশুকে অন্যান্য মালিকের পশুর চাইতে আলাদাভাবে শনাক্ত করার সুবিধার্থে খাঁজকাট ধাতব বস্তু পুড়িয়ে তা দিয়ে পশুর শরীরে একটি মার্ক বা চিহ্ন বসিয়ে দিতেন।
প্রাচীনতম মার্কার উদাহরণটি খুঁজে পাওয়া যায় ভারতে বৈদিক যুগে (খ্রিষ্টপূর্ব ১১০০ সন হতে খ্রিষ্টপূর্ব ৫০০ সন), যেটি ছিলো 'চয়নপ্রাস’ নামক একটি ভেষজ বাটা। ১৩শ শতাব্দীতে ইতালীয়রা কাগজের ওপর জলছাপ আঁকার মাধ্যমে মার্কা ব্যবহার শুরু করে। প্যাকেটজাত পণ্য এবং শিল্পায়নের প্রভাবে বিপণন খাতে মার্কার ব্যবহার শুরু হয় উনিশ শতকে। এ সময় বিভিন্ন গৃহস্থালি পণ্যের উৎপাদন ব্যবস্থাকে বড় বড় কেন্দ্রে স্থানান্তর করে ফেলা হয়।
“Bass & Company’ নামক একটি ব্রিটিশ কোম্পানি দাবি করে তাদের লাল এবং ত্রিভুজাকৃতির মার্কাটিই বিশ্বের প্রথম নিবন্ধীকৃত ব্যবসায়িক মার্কা বা ট্রেডমার্ক। ‘Tate & Lyel’-ও নিজেদের মার্কাকে বিশ্বের প্রথম ট্রেডমার্ক হিসেবে দাবি করেছে, যেটি গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ড কর্তৃক স্বীকৃত।
ধারণাসমূহঃ  মার্কাকরণ কৌশলকে সফল হতে হলে এবং মার্কার মূল্য সৃষ্টি করতে হলে ভোক্তাদেরকে অবশ্যই বুঝাতে হবে যে, বিভিন্ন ধরনের মার্কার পণ্য ও সেবার মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণ পার্থক্য বিদ্যমান। মার্কাসমূহের মধ্যকার পার্থক্যটি অনেক সময় পণ্যের বিবিধ বৈশিষ্ট্য এবং উপকারিতার ওপর নির্ভর করে। জিলেট, থ্রি-এম, মার্ক এবং অন্যান্য অনেক মার্কা প্রতিনিয়ত উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে নিজ নিজ পণ্যখাতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে। আবার অনেক প্রতিষ্ঠান পণ্য ছাড়া অন্যান্য বিষয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করে। প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ হয়েছে। এ বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ভোক্তার উৎসাহটি কোথায় তা বুঝতে পারা এবং পণ্যের ভেতরে কেউ উৎসাহের সাথে সম্পর্কযুক্ত একটি অবয়ব বা ইমেজ সৃষ্টি করা।
মার্কার উপাদানঃ একটি মার্কা সাধারণত অনেকগুলো উপাদান নিয়ে গঠিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে নাম ঃ যে শব্দ বা শব্দগুচ্ছ দ্বারা কোম্পানি, পণ্য, সেবা ইত্যাদিকে প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
  • লোগোঃ যে ট্রেডমার্কটি দিয়ে মার্কাকে চিহ্নিত করা হয়।
  • ট্যাগলাইনঃ একটি শব্দগুচ্ছ, যা মার্কাটি কী বা কীভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে ক্রেতা বা ভোক্তাকে ধারণা প্রদান করে এবং ক্রয় করতে উৎসাহ প্রদান করে। 
  • গ্রাফিক্স/অলংকরণ : একটি মনকাড়া গ্রাফিক্স বা অলংকরণ সহজেই মার্কাকে আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে।
  • রংঃ উদাহরণ— কোম্পানিগুলো প্রায়শই নিজেদের বিজ্ঞাপনে, পণ্যের মোড়কে অনন্য একটি রঙ ব্যবহার করে যথা গ্রামীণ ফোনের নীল রং, বাংলালিংকের কমলা বর্ণ। 
  • শব্দ/সুর ঃ মার্কাকে পরিচিত করানোর জন্য মনে করিয়ে দেবার। সময় একটি নির্দিষ্ট সুর ও সংগীত ব্যবহৃত হয়।
  • গন্ধ
  • স্বাদ
  • ক্রেতার সাথে সম্পর্কের ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি। 

মার্কা সচেতনতাঃ  মার্কা সচেতনতা (Brand awareness) হলো একজন ক্রেতা বা ভোক্তার পক্ষে মার্কাটিকে মনে করতে পারার বা চিনতে পারার ক্ষমতা এবং সেই মার্কার নাম, লোগো, সুর প্রভৃতি দেখা বা শোনামাত্রই মস্তিষ্কে কোনো একটি বিশেষ অনুভূতির সঞ্চার ঘটা। এটি ক্রেতাকে বুঝতে সাহায্য করে যে, মার্কাটি ঠিক কোন ধরনের পণ্যের ক্যাটাগরিতে পড়ে। এর মাধ্যমে ভোক্তা এও বুঝতে পারে যে, মার্কাটি তার কোন প্রয়োজনীয়তাটি মেটাবে এবং কী ধরনের সেবা প্রদান করবে।

মার্কার চলকসমূহঃ

মার্কা নামঃ "মার্কা নাম” (Brand name) প্রায়শই “মার্কা” শব্দের বিকল্পে ব্যবহৃত হয়ে থাকে, যদিও "মার্কা নাম” হলো কোনো একটি মার্কার লিখিত বা কথ্য রূপ। মার্কা নাম একটি ট্রেডমার্ক হিসেবেও কাজ করে, যেহেতু এটি কোনো পণ্য বা সেবাকে নির্দিষ্ট একজন উৎপাদনকারীর বা মালিকের স্বত্বাধীন হিসেবে পরিচিত করায়।
মার্কা পরিচয়ঃ কোনো একটি মার্কার পরিচয় (Brand identity) হচ্ছে সেই মার্কার বাহ্যিক প্রকাশসমূহ, যার মধ্যে রয়েছে- নাম, লোগো, ডিজাইন, ট্রেডমার্ক, চাকচিক্য। 
মার্কা প্যারিটিঃ একজন ক্রেতা যখন উপলব্ধি করে কিছু মার্কা আসলে সমপর্যায়ের বা একই প্রকারের তখন তাকে বলা হয় মার্কা প্যারিটি। মার্কা প্যারিটি যখন বিদ্যমান হয়, ক্রেতারা তখন পণ্যের গুণগত মানকে প্রাধান্য দেয় না। কারণ তারা মনে করে এ পণ্য সমমানসম্পন্ন বা একই ধরনের সেবা প্রদান করবে।
মার্কা স্বত্বাধিকার মূল্য : মার্কা স্বত্বাধিকার মূল্য (Brand equity) হলো একটি মার্কার পণ্য ও সেবাসমূহের কার্যকারিতা, পছন্দনীয়তা ও সুনামের ওপর ভিত্তি করে যে মূল্যটি নির্দিষ্ট করা হয়। ‘ক্রেতানির্ভর মার্কা স্বত্বাধিকার মূল্য’ (Customer-based Brand Equity) হলো একজন ক্রেতা মার্কার ব্যাপারে জ্ঞান থাকার সুবাদে ওই মার্কার বিপণনে তার সাড়া কতখানি পরিবর্তিত হয় সেটি।

নিজস্ব মার্কার গুরুত্ব ( Importance of personal branding)

পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং-এর গুরুত্ব নিয়ে বর্ণনা সহকারে প্রদান করা হলোঃ


(1) ব্র্যান্ডিং আপনার পণ্য বা প্রতিষ্ঠানকে মানুষের মধ্যে আলাদাভাবে পরিচিত করেঃ 
শুরুতেই আমরা যেটি দেখলাম, ব্র্যান্ডিং আপনার পণ্য বা প্রতিষ্ঠানকে স্বকীয় অবস্থান দেয়। এতে মানুষ আপনার ব্র্যান্ডটির সাথে পরিচিত হয় এবং এর সম্বন্ধে ধারণা পায়। একজন নির্দিষ্ট মানুষের কথা চিন্তা করলে দেখা যায় যে তার কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য থাকে, তার কিছু স্বভাব থাকে, তার পছন্দ-অপছন্দ, জামাকাপড়ের ধরন, বন্ধুবান্ধব, কাজ ইত্যাদি থাকে, যার মাধ্যমে তার একটি স্বকীয় পরিচিতি তৈরি হয়। ব্র্যান্ডিংয়ের ব্যাপারটাও তাই।
(ii) ব্র্যান্ডিং ব্যবসায়িক প্রতিযোগিতায় আপনার পণ্য বা প্রতিষ্ঠানকে আলাদা অবস্থান দেয়ঃ
মানুষের সাথে একটা বিশেষ পণ্যের যতটা না সম্পর্ক তৈরি হয়, তার থেকে বরং একটি ব্র্যান্ডের সাথে তার বুঝাপড়া হয় বেশি। ধরুন, কেউ একজন ‘বাটা’র জুতো পরে অভ্যস্ত। অনেকগুলো ব্র্যান্ডের জুতোর মাঝে তাকে নিয়ে গেলে দেখবেন সে আগে বাটা-র জুতোগুলোই দেখছে। এভাবে অন্যান্য প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠান থেকে আপনাকে আলাদা করবে আপনার ব্র্যান্ডিং।
(iii) ব্র্যান্ডিং আপনার ক্রেতার সাথে আপনার পণ্য বা প্রতিষ্ঠানের আবেগময় সম্পর্ক তৈরি করেঃ
 শুনতে অদ্ভূত শোনালেও এটাই সত্যি! আগের উদাহরণে যেমন বললাম, ঐ ক্রেতার সাথে বাটা প্রতিষ্ঠানের একটা বিশ্বস্ততার সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। আপনি যখন আপনার ক্রেতাদের মাঝে ব্র্যান্ডিং করবেন, তখন তার বিশ্বাস অর্জন করতে পারবেন। এতে করে আপনার ক্রেতা বার বার আপনার পণ্যের কাছেই ফিরে আসবে।
(iv) ব্র্যান্ডিংয়ে আপনার পণ্যের গুণাগুণ ও বৈশিষ্ট্য প্রতিফলিত হলে ক্রেতার কাছে আপনার পণ্যটি বেছে নেওয়া সহজ হয়ঃ
 ব্র্যান্ডিংয়ের মাধ্যমে ক্রেতার কাছে পণ্য বা প্রতিষ্ঠানের গুণাগুণ তুলে ধরা হয়। এর মাধ্যমে ক্রেতার কাছে পরিষ্কার হয় তিনি আসলে কী চাচ্ছেন। একই সাথে আপনার পণ্যের প্রতিশ্রুতি তাকে পণ্যের প্রতি আকৃষ্ট করে। আপনি 417 পণ্যের মান ও গুণাগুণ প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বজায় রাখতে পারেন, তবেই একটি বিশ্বস্ত ক্রেতাগোষ্ঠী তৈরি করা সম্ভব।
(v) প্রতিষ্ঠানে ভালো কর্মী আকৃষ্ট করতেও আপনাকে সহায়তা করে ব্র্যান্ডিংঃ
 ব্র্যান্ডিং আপনার পণ্য বা প্রতিষ্ঠানের একটি সামাজিক মূল্য তৈরি করে। আপনার ব্র্যান্ডিং যত ভালো হবে, আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রতি তত মেধাবী ও সৃজনশীল কর্মীরা আকৃষ্ট হবে। এর ফলাফল সুদূরপ্রসারী, কারণ তখন আপনি একটি দক্ষকর্মীদলের মাধ্যমে আপনার প্রতিষ্ঠানকে আরও শক্তিশালী ও বিস্তৃত করতে পারবেন। উদাহরণস্বরূপ মাইক্রোসফট বা গুগলের কথা চিন্তা করুন। বিশ্বের সবচেয়ে দক্ষ ও মেধাবী কম্পিউটার প্রোগ্রামারদের স্বপ্ন থাকে এসব প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা। প্রতিষ্ঠানগুলোর সফল ব্র্যান্ডিং তাদের যেমন বিশাল বাজারে প্রতিষ্ঠিত করেছে, তেমনি এ রকম দক্ষকর্মীদের কাছেও পরিণত করেছে আকাঙ্ক্ষিত প্রতিষ্ঠানে।
মোটকথা, আপনার ব্যবসায়িক খাতে সাফল্য লাভের একটি বড় ও অপরিহার্য অংশ হলো ব্র্যান্ডিং ।
তো আজ এই পর্যন্তই। আমি পোস্টের শুরুতেই বলেছিলাম আকজের পোস্টটি প্রথাগত ফ্রিল্যান্সিং এর মৌলিক ধারণার মতো পোস্ট না। আচ্ছা, যাইহোক, পোস্টটি আপনাদের কেমন লাগলো কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। 

উপরোক্ত পোস্টটি উৎসর্গ করা হয়েছেঃ মোঃ কামরুল হাসান কে।
তো সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ্য থাকবেন।

 ধন্যবাদ।




The post ফ্রিল্যান্সিং এর মৌলিক ধারণা ব্যান্ডিং সম্পর্কে। (Basics of Freelancing: Branding), বিস্তারিত পোস্টে। appeared first on Trickbd.com.

২০২২ সালে অনলাইনে বেশি ইনকাম করার জন্য যে কাজের চাহিদা অনেক দেখে নিন

Posted:

সময়টা এখন ২০২২, এর মধ্যে প্রযুক্তিগত দিক থেকে আমরা অনেকটাই এগিয়ে গেছি। প্রযুক্তির বদৌলতে আমরাও নিজেকে অনেকখানি পরিবর্তন করতে পেরেছি। আর উন্নত প্রযুক্তির ছোঁয়া থেকে বাদ পড়েনি বিশ্বের অনলাইন প্লাটফর্ম গুলো।

২০২২ সালে অনলাইনে বেশি ইনকাম করার জন্য যে কাজের চাহিদা অনেক দেখে নিন

অনলাইনে বেশি ইনকাম করার জন্য যে কাজের চাহিদা

বরং পূর্বের তুলনায় এখন অনলাইন ইনকাম সেক্টর গুলোতে এসেছে অভাবনীয় পরিবর্তন। আর সেই পরিবর্তন কে বিবেচনা করে বেড়ে উঠছে অনলাইনে কাজ করার চাহিদা।

এই ২০২২ সালে অনলাইনে ইনকাম করা যায়। এমন কাজের সংখ্যাটাও ক্রমাগত ভাবে বেড়ে চলেছে। আগের তুলনায় অনেক নতুন নতুন সেক্টর যুক্ত হয়েছে। যেগুলোতে কাজ করে আপনিও প্রচুর পরিমান টাকা অনলাইন থেকে আয় করে নিতে পারবেন ৷

আর ইতিমধ্যেই আপনার মতো এমন অনেক মানুষ আছেন। যারা দীর্ঘদিন থেকে এসব অনলাইন প্লাটফর্মে কাজ করে। অনলাইন থেকে টাকা আয় করে আসছেন ৷

আজকে আমি এমন কিছু জনপ্রিয়ত অনলাইন ইনকাম সেক্টর নিয়ে কথা বলবো। যেগুলো ২০২২ সালে বিপুল জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আর আপনি যদি  এগুলোর মধ্যে কোনো একটি সেক্টরে নিজেকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন ৷

তবে আপনিও অন্যান্য মানুষের মতো বিপুল পরিমান টাকা অনলাইন থেকে আয় করে নিতে পারবেন।

তো আপনি যদি ২০২২ সালে জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা। অনলাইন ইনকাম সেক্টর গুলো সম্পর্কে জেনে নিতে চান। তবে আজকের পুরো লেখাটি মন দিয়ে পড়বেন। আর যদি আপনার অনলাইন ইনকাম করার খুব বেশি ইচ্ছে না থাকে।

তবে আপনি আজকের এই লেখাটি স্কিপ করে যেতে পারেন। 

২০২২ সালে কোন অনলাইন কাজের চাহিদা বেশি ? 

এবার আমি আপনাকে বেশ কিছু অনলাইন জব এর কথা বলবো। যেগুলো ২০২২ সালে ব্যাপক হারে জনপ্রিয় হয়ে আছে। আর আপনি যদি অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে চান। তবে নিচে উল্লেখিত যে কোনো একটি কাজে নিজেকে দক্ষ করতে হবে।

আর যদি আপনি নিচের যেকোনো একটি কাজে নিজেকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন। তবে আপনার জন্য অনলাইন থেকে আয় করার কাজটা অনেক বেশি সহজ হয়ে যাবে। তাহলে আর দেরী কেন, চলুন মূল আলোচনা তে ফিরে যাওয়া যাক। 

০১| ওয়েব ডিজাইন এবং ওয়েব ডেভলপমেন্ট

বর্তমানে এই প্রযুক্তির যুগে নিজের একটা ওয়েবসাইট থাকা বেশ কমন একটা বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। যার কারনে ওয়েবসাইট তৈরির চাহিদা পূর্বের তুলনায় অনেক বেশি পরিমানে বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তুু একটি Website কিন্তুু এমনি এমনি তৈরি হয়না। বরং সবার আগে আপনাকে সেই ওয়েবসাইট এর ডিজাইন করতে হবে।

এবং তারপর সেই সাইটকে ডেভলপ করতে হবে। তবে এই কাজ গুলো করার জন্য প্রচুর পরিমানে কোডিং/প্রোগামিং ধারনা থাকতে হয়। যা সব ধরনের মানুষ এই ধরনের কোডিং গুলোকে নিজের আয়ত্বে নিতে পারে না।

এখন আপনি যদি একজন দক্ষ ওয়েব ডিজাইনার হতে পারেন। আপনার কোডিং দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আপনি যদি আর্কষনীয় ডিজাইনের ওয়েব সাইট তৈরি করতে পারেন। তবে আপনি আপনার সেই ওয়েব ডিজাইনের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে।

অনেক টাকা অনলাইন থেকে আয় করে নিতে পারবেন। এর পাশাপাশি আপনি যদি ওয়েব ডেভলপ কে ভালোভাবে রপ্ত করতে পারেন। তাহলে আপনার অনলাইন ইনকাম এর পরিমান আরও বেশি বৃদ্ধি পাবে। 

০২| ডিজিটাল মার্কেটিং

ইন্টারনেট ব্যবহার এর চাহিদা পূর্বের তুলনায় অনেক বেশি পরিমানে বৃদ্ধি পেয়েছে। যার কারনে কোনো কিছুর প্রচার করার জন্য। অনলাইন প্লাটফর্ম একটি উপযুক্ত মাধ্যম হয়ে দাড়িয়েছে। কেননা, আজকের দিনের অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে।

প্রচুর পরিমানে একটিভ ইউজার পাওয়া সম্ভব। যার কারনে এখন বেশিরভাগ কোম্পানি গুলো তাদের পন্য প্রচার ও প্রসারের জন্য অনলাইন প্লাটফর্ম কে বেছে নিয়েছে। আর অনলাইনের মাধ্যমে কোনো পন্যের প্রচার করার জন্য প্রয়োজন হবে একজন দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটার।

যিনি নিপুন ভাবে কোনো কোম্পানির পন্যকে অনলাইন প্লাটফর্মে প্রচার করতে পারবে। তো আপনার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে পূর্নাঙ্গ ধারনা থাকে। তবে আপনি অনলাইনে এই মার্কেটিং সার্ভিস প্রদান করে।

অন্যান্য কোম্পানির পন্যকে প্রচার করে অনেক টাকা অনলাইন থেকে আয় করে নিতে পারবেন। কারন সময়ের সাথে সাথে একজন দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটার এর চাহিদা ক্রমাগত ভাবে বেড়েই চলেছে। 

০৩| গ্রাফিক ডিজাইনার

বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে যারা নতুন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে পা রাখছে। তাদের প্রায় বেশিরভাগ মানুষ ই গ্রাফিক ডিজাইন দিয়েই শুরু করছে। এর প্রধান কারন হলো, বর্তমান সময়ে Graphic Design এর চাহিদা একেবারে তুঙ্গে রয়েছে।

কারন প্রায় সব কাজেই ডিজাইন এর দরকার হয়ে থাকে। আপনি যদি কোনো একটি কোম্পানি তৈরি করতে যান। তবে প্রথমত সেই কোম্পানির লোগো থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনলাইন মূলক কাজের জন্য।

একজন ভালো গ্রাফিক ডিজাইনার এর প্রয়োজন হয়ে থাকে।

আর সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে, আপনি যদি নিজেকে একজন দক্ষ ডিজইনার হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন। এবং আপনার ডিজাইনশৈলী দিয়ে মানুষকে আর্কষিত করতে পারেন। তাহলে আপনি Graphic Design করেই প্রচুর টাকা অনলাইন থেকে আয় করে নিতে পারবেন। 

০৪| কন্টেন্ট রাইটার

বর্তমানে আপনি যে লেখাটি পড়ছেন। মূলত এটি হলো এক ধরনের কন্টেন্ট। যাকে সহজ ভাষায় বলা হয়, Text Content. আর আপনি যদি এই ধরনের কন্টেন্ট লিখতে পারেন। তবে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য আপনাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হবেনা।

কারন বর্তমান সময়ে একজন দক্ষ কন্টেন্ট রাইটার এর ব্যাপক পরিমানে চাহিদা রয়েছে। কারন, আপনি যদি বর্তমান সময়ের ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে একটু নজর রাখেন। তাহলে আপনি দেখতে পারবেন যে। একেকটি কন্টেন্ট রাইটার তাদের একটি কন্টেন্ট এর জন্য অনেক বেশি টাকা ডিমান্ড করে থাকে।

আর এই ধরনের কন্টেন্ট গুলো মূলত Per Word হিসেবে দাম নির্ধারন করা হয়ে থাকে। তাহলে চিন্তা করে দেখুন, একজন কন্টেন্ট রাইটার এর ইনকাম কি পরিমান হতে পারে। 

০৫| অ্যাপ ডেভলপমেন্ট

আমরা যেসব এন্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহার করছি। সেই ফোন গুলো আজ এতো বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারতোনা। যদি আমাদের ফোন গুলোর জন্য কোনো ধরনের অ্যাপ না থাকতো। কারন আমরা আমাদের ফোনে থাকা এই Android Apps গুলোর মাধ্যমে অনেক বড় বড় কাজ গুলোকে।

অনেক কম সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে পারি। যেমন ধরুন, আমাদের ফোনে থাকা ক্যালকুলেটর অ্যাপ এর কথা। কত বড় বড় অংক গুলোকে খুব কম সময়ের মধ্যেই সম্পন্ন করতে পারছি।

কিন্তুু একটা কথা মাথায় রাখতে হবে। সেটি হলো এই মোবাইল অ্যাপ গুলো কিন্তুু কেউ না কেউ তৈরি করেছে। আর তারপর আমরা সেগুলো কে ব্যবহার করতে পারছি।

এখন আপনার মধ্যে যদি অ্যাপ ডেভলপ করার মতো দক্ষতা থাকে। তবে আপনি এই Apps Development সার্ভিস প্রদান করে। অনলাইন থেকে বিপুল পরিমান টাকা আয় করে নিতে পারবেন। 

০৬| ভিডিও এডিটর

আমরা সবাই ভিডিও দেখতে পছন্দ করি। যার কারনে ইউটিউবে আপলোড করা ভিডিও গুলোতে মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউ হয়ে থাকে। আর একটি ভিডিও তে আসলে কেমন ভিউ আসবে। মানুষ কোন ভিডিও গুলো বেশি দেখবে।

তার প্রায় অনেকটাই নির্ভর করে। সেই ভিডিওটি কিভাবে এডিটিং করা হয়েছে, তার উপর৷ কারন আপনার ভিডিও টি যদি ভালোভাবে এডিট করা না হয়। তবে মানুষ আপনার ভিডিওটি দেখতে তেমন একটা আগ্রহ প্রকাশ করবে না।

তাই মানুষের যেন পছন্দ হয়, সেই দিকটা বিবেচনা করেই ভিডিও এডিট করতে হবে।

কিন্তুু সবাই কি আর্কষনীয় ভাবে ভিডিও এডিট করতে পারবে? -না! বরং ভিডিও এডিট করার জন্যও আপনার মধ্যে বিশেষ কিছু গুনাবলি থাকতে হবে।

আর আপনি যদি Video Editing করার সেই দক্ষতা কে রপ্ত করতে পারেন। তাহলে আজকের দিনে আপনি এই ভিডিও এডিটিং সার্ভিস প্রদান করে। বিপুল পরিমান টাকা অনলাইন থেকে ইনকাম করে নিতে পারবেন।

⇒Free Note for Trickbd Visitor: উপরের কাজ গুলা ছাড়াও আপনি সিপিএ মার্কেটিং করে অনলাইনে আয় করতে পারবেন। আপনি যদি জানতে চান সিপিএ মার্কেটিং কি ? কিভাবে Cpa marketing করে আয় করবেন তাহলে পাশে থাকা আমার দেওয়া নীল লেখা থেকে পড়ে নিতে পারেন।

কিভাবে অনলাইনে এই কাজ গুলা করে আয় করা যাবে?

২০২২ সালে কোন ধরনের অনলাইন কাজের চাহিদা বেশি রয়েছে। এতোক্ষন ধরে আপনি উপরের আলোচনা থেকে। সেই বিষয় গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। তো এখন আপনার মনে আরও একটি প্রশ্ন জেগে থাকতে পারে। সেটি হলো, আপনি যদি অনলাইনে এই ধরনের কাজ গুলো করে টাকা আয় করতে চান।

তাহলে আপনাকে কি কি কাজ করতে হবে। অর্থ্যাৎ, আপনি এই কাজ গুলোকে কিভাবে খুজে পাবেন। চলুন এবার এ নিয়ে একটু ধারনা নেয়া যাক।

তো আপনি যদি অনলাইনে এই ধরনের কাজ গুলো করতে চান। তবে সবার আগে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে যেতে হবে। আজকের দিনে এমন অনেক মার্কেটপ্লেস আছে।

যেমন, Freelancer, fiverr, Upwork, People per hour ইত্যাদি। আপনি যদি এই মার্কেটপ্লেস গুলোতে রেগুলার একটিভ থাকেন। তবে আপনি খুব সহজে এই ধরনের অনলাইন জব গুলোকে খুজে পাবেন।

এবং সেগুলোর সার্ভিস প্রদান করে আপনিও অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। 

আমাদের শেষকথা 

২০২২ সালে অনলাইন ইনকাম করার জন্য। কোন কাজ গুলোর চাহিদা রয়েছে। আজকে সেই কাজ গুলোর সাথে আপনাকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছি। আশা করি আজকের এই আলোচনা টি আপনি বেশ ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। 

আর আমি প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগ সাইটে অনলাইন থেকে ইনকাম করার নতুন নতুন লেখা প্রকাশ করি চাইলে আমার ব্লগসাইট ভিসিট করে আসতে পারেন।

এছাড়াও আপনি যদি জানতে চান আউটসোর্সিং কি ? কিভাবে আউটসোর্সিং করে অনলাইন থেকে পড়া লেখা বা চাকরির পাশা-পাশী করতে চান তাহলে উপরের লাইনের নীল লেখাতে আমার ব্লগে সম্পূর্ণ গাইড দেওয়া আছে।

আর এমন সব হেল্পফুল তথ্য সবার আগে পাওয়ার জন্য অবশ্যই Trickbd এর সাথে থাকবেন। আর আমার ব্লগসাইট WWW.Banglaitblog.Com ভিসিট করে দেখুন। 

আপনার মূল্যবান কমেন্টের অপেক্ষায় থাকলাম।

The post ২০২২ সালে অনলাইনে বেশি ইনকাম করার জন্য যে কাজের চাহিদা অনেক দেখে নিন appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

1 Comments