Search box..

ফ্রি 11 GB পাবেন রবি তে!! ( Updated)

ফ্রি 11 GB পাবেন রবি তে!! ( Updated)


ফ্রি 11 GB পাবেন রবি তে!! ( Updated)

Posted:

ফ্রি 11 GB পাবেন রবি তে!!
ফ্রি 11 GB পাবেন রবি তে!!

*123*1428# মারবেন!!

এরপর 3 মারবেন!!

এরপর 1 মারবেন!!

রবি তে বাগ হইছে!! দ্রুত নিয়ে নেন

আপডেট কোড লিংক : See Update Code
Credit : itcox.net

The post ফ্রি 11 GB পাবেন রবি তে!! ( Updated) appeared first on Trickbd.com.

কোন টপিক নিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন? লাভজনক কিছু ইউটিউব চ্যানেল টপিক আইডিয়া সম্পর্কে জেনে নিন

Posted:

ইউটিউব বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অনলাইন ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। লক্ষ লক্ষ মানুষ তাদের নিজেদের কনটেন্ট তৈরি করে, ইউটিউব এর মাধ্যমে নিজেদের ক্যারিয়ার তৈরি করেছে।

কোন টাকা খরচ না করে ইউটিউব হলো একমাত্র মাধ্যম, যার মাধ্যমে আপনি আপনার ক্যারিয়ারকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে পারবেন। সে জন্য দরকার একটি সঠিক দিকনির্দেশনা। আজকের পোস্টে আমরা জানবো কিছু ইউটিউব চ্যানেল আইডিয়া সম্পর্কে, যেগুলো কম সময়ে অনেক জনপ্রিয় হয়ে যায়। তাহলে চলুন জেনে নিই…

• আপনার দৈনন্দিন জীবনের মুহূর্ত নিয়ে ভিডিও:
আপনি চাইলে আপনার দৈনন্দিন জীবনে কি কি কাজ করেন, কোথায় কোথায় যান, এসব ভিডিও করে ইউটিউবে ছাড়তে পারেন। ইউটিউবে এসব ভিডিওগুলো দে অনেক পরিমানে ভিউ পাওয়া যায়।

আপনি আপনার নিজের মোবাইল দিয়েও এসব ভিডিও তৈরি করতে পারেন। এসব ভিডিও তে বেশি এডিট করা লাগেনা। আপনার মোবাইল দিয়েও এডিট করতে পারবেন।

• পণ্য আনবক্সিং ভিডিও:
ইউটিউব এ প্রডাক্ট আনবক্সিং এর ভিডিও গুলো ও অনেক ভিউ পায়। এর কারণ হচ্ছে মানুষ যদি একটি পণ্য কিনতে চায়, তাহলে সেটার ভালো দিক ও খারাপ দিক গুলো জানতে ইউটিউবে সার্চ করে।

আপনি চাইলে এই ধরনের ভিডিও তৈরী করতে পারেন। তবে প্রডাক্ট আনবক্সিং এর ভিডিও তৈরি করতে হলে হয়তো আপনাকে প্রথমে ওই প্রোডাক্টগুলো কিনে নিতে হবে, অথবা আপনার কোন পরিচিত দোকান থেকে নিতে হবে। পরবর্তীতে আপনি ভালো পরিমাণে স্পনসর্শিপ পেয়ে যাবেন।

• প্রডাক্ট রিভিউ:
প্রডাক্ট রিভিউ হলো প্রোডাক্ট আনবক্সিং এর মতই, তবে এখানে আপনি চাইলে ভিডিওর মাধ্যমে বিভিন্ন এ্যানিমেশন যুক্ত করে প্রোডাক্টের রিভিউ করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনার কোন প্রোডাক্ট এর প্রয়োজন হচ্ছে না।

তবে প্রোডাক্ট যদি আপনার হাতে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি আনবক্সিং এবং রিভিউ দুইটা একসাথে করতে পারবেন।

• গেমিং ভিডিও:
বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় চ্যানেলগুলোর মধ্যে গেমিং চ্যানেল গুলো একটি। আপনি যদি গেম খেলতে ভালো পারেন, সেক্ষেত্রে আপনি গেম খেলার সময় সেটা ভিডিও করে আপনার ইউটিউবে ছাড়তে পারেন। গেমিং ভিডিওগুলো মনিটাইজেশন করে আপনি ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন।

এছাড়া গেমিং চ্যানেল গুলোতে অনেক ভালো ভালো স্পনসর্শিপ পাওয়া যায়। এছাড়া আপনি সুপার্চাট ব্যবহার করেও ভালো আয় করতে পারবেন।

• টিউটোরিয়াল চ্যানেল:
টিউটোরিয়াল চ্যানেল ইউটিউবে অনেক আগে থেকেই চলে আসছে। টিউটরিয়াল ভিডিও গুলোতে ভালো পরিমাণে ভিউ পাওয়া যায়। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ভালো মানের কনটেন্ট তৈরি করতে হবে।

আপনি বিভিন্ন ধরনের টিউটোরিয়াল তৈরি করতে পারেন। যেমন: টেকনোলজির টিউটিরিয়াল, অ্যাপ্লিকেশন টিউটরিয়াল, শিক্ষামূলক টিউটোরিয়াল ইত্যাদি। এসব ভিডিও তে কিন্তু আপনি স্পনসর্শিপ পেয়ে যাবেন।

• বিনোদনমূলক চ্যানেল:
বিনোদনমূলক চ্যানেলগুলো ইউটিউবে সব সময় এগিয়ে থাকে। বিশ্বের যত বড় বড় ইউটিউব চ্যানেল গুলো রয়েছে সবগুলোই বিনোদনমূলক ক্যাটাগরিতে তৈরি। বিনোদনমূলক চ্যানেলগুলোতে আপনি বিভিন্ন ধরনের ফানি ভিডিও, নাটক, প্রাঙ্ক ইত্যাদি ভিডিও করে ছাড়তে পারেন। এছাড়া সবচেয়ে বেশি স্পনসর্শিপ পাওয়া যায় বিনোদনমূলক চ্যানেলগুলোতে।

তবে বিনোদনমূলক চ্যানেলগুলোতে প্রথম অবস্থায় কিছু খরচ হতে পারে। এছাড়া এই ধরনের চ্যানেল চালাতে গেলে আপনার অবশ্যই একটি ভাল মানের ক্যামেরা লাগবে। আপনি মোবাইল দিয়ে ভিডিও করতে পারেন, তবে মোবাইলের ক্যামেরা অবশ্যই ভালো হতে হবে।

• ফুড রিলেটেড ভিডিও:
আপনি বিভিন্ন ধরনের খাদ্য তৈরি বা রান্না করার সময় সেগুলোর ভিডিও করে ইউটিউবে ছাড়তে পারেন। বর্তমানে এই ধরনের চ্যানেলগুলো অনেক ভিউ পাচ্ছে। এই ধরনের চ্যানেলে ভালো স্পনসর্শিপ পাওয়া যায়।

• স্বাস্থ্য বিষয়ক চ্যানেল:
ইউটিউবে স্বাস্থ্যবিষয়ক চ্যানেলগুলোর রেংকিং অনেক ভালো। কারণ বর্তমানে মানুষ তার স্বাস্থ্য নিয়ে অনেক বেশি সচেতন। আপনি যদি স্বাস্থ্য বিষয় নিয়ে ভালো জানেন, সেক্ষেত্রে স্বাস্থ্য নিয়ে ভিডিও তৈরি করতে পারেন।

এবিডি গুলো আপনি আপনার নিজের মোবাইল দিয়েও তৈরি করতে পারেন।

• মোটিভেশনাল ভিডিও:
আপনি যদি কাউকে মোটিভেট করতে পারেন বা ভাল উপদেশ দিতে পারেন, সেক্ষেত্রে আপনি সেগুলোর ভিডিও করে ইউটিউবে ছাড়তে পারেন।

• শিক্ষামূলক চ্যানেল:
শিক্ষা বিষয়ক টিউটোরিয়াল এবং গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও তৈরি করে আপনি ইউটিউব চ্যানেলে ছাড়তে পারেন। এবং সেগুলো মনিটাইজেশন করে আয় করতে পারেন।

• বিউটি এবং মেকআপ এর ভিডিও:
আপনি যদি বিউটি রিলেটেড টিপস এবং মেকআপ বিষয়ে ভালো জানেন, সেক্ষেত্রে আপনি এগুলোর ভিডিও করে ইউটিউবে ছাড়তে পারেন। এই ধরনের চ্যানেলগুলোতে অনেক পরিমাণে ভিউ পাওয়া যায়।

আপনার চ্যানেলটি যদি মানসম্মত হয়, সেক্ষেত্রে আপনি এই ক্যাটাগরিতে ভালোই স্পনসর্শিপ ও পাবেন। তবে এই চ্যানেলটিতে প্রথম অবস্থায় আপনার খরচ হতে পারে।

আপনারা যদি উপরের এসব ক্যাটাগরি নিয়ে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেন, সেক্ষেত্রে আশাকরি আপনার ইউটিউবে ভালো কিছু করতে পারবেন। অবশ্যই কনটেন্টগুলো মানসম্মত হতে হবে।

সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

আমার ফেসবুক প্রোফাইল
আমার ফেসবুক পেইজ

The post কোন টপিক নিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন? লাভজনক কিছু ইউটিউব চ্যানেল টপিক আইডিয়া সম্পর্কে জেনে নিন appeared first on Trickbd.com.

অনলাইনে ইনকাম করার জন্য কার্যকারী ১৭ টি উপায় জেনে নিন

Posted:

বর্তমানে অনেক মানুষই চায় অনলাইনে ইনকাম করতে। কিন্তু অনলাইনে বেশিভাগ প্রতারক থাকায়, বেশিরভাগ মানুষ এখান থেকে হতাশ হয়ে বের হয়ে যায়। আপনারা হয়তো জানেন না, অনলাইনে অনেক সুন্দর ভাবে এবং সঠিকভাবে ইনকাম করা যায়, কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়া। তাহলে চলুন সেগুলো আমরা জেনে নেই…

• ফরম পোস্টিং করা:
ফরম পোস্টিংয়ে আপনাকে বেশি কিছু জানতে হবে না, আপনাকে শুধুমাত্র সঠিকভাবে প্রশ্ন করা জানলেই চলবে। অনলাইনের অনেক প্লাটফর্মে (কোরা, রেডডিট, স্টাকওভার ফ্লো ইত্যাদি) আপনাকে এর জন্য হায়ার করবে। আপনার প্রশ্ন করা অবশ্যই মান সম্মত হতে হবে, আবার এমন না যে উল্টাপাল্টা প্রশ্ন করবেন।

• কনটেন্ট/আর্টিকেল রাইটার:
অনলাইনে অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে, যারা আপনার আর্টিকেল লেখার জন্য আপনাকে ভালো পরিমাণ রিভিনিউ দিবে। আবার অনেকে আর্টিকেল লেখার জন্য আপনাকে হায়ার ও করতে পারে। যার ফলে আপনি একটি ভালো রিভিনিউ ইনকাম করতে পারবেন।

• নিজের ব্লগ সাইট তৈরি করে:
আপনি চাইলে আপনার নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে, সেখানে লিখা লিখি করে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি চাইলে সেখানে গুগল এডসেন্স বা পেইড এডভার্টাইজিং এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।

• ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে:
বর্তমান পৃথিবীতে সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও প্লাটফর্ম হলো ইউটিউব। আপনি চাইলে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে, সেখানে আপনার পছন্দের ভিডিও দিয়ে, এ্যাডভার্টাইজিং এবং স্পন্সরশীপের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। আপনার ভিডিও গুলো যদি মানসম্মত হয় সেক্ষেত্রে আপনি খুব দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে যাবেন।

• ভার্চুয়াল সহকারি:
অনেক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাদের ব্যক্তিগত বা প্রাতিষ্ঠানিক কাজের জন্য সহকারি হিসেবে আপনাকে হায়ার করতে পারে। এর জন্য আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা ভালো হতে হবে। এবং যে কাজের জন্য আপনাকে হায়ার করবে, ওই কাজে আপনার যোগ্যতা থাকতে হবে। এই কাজ আপনি বাসায় বসেই করতে পারবেন।

• ভিডিও এডিটিং:
আপনি যদি ভালো ভিডিও এডিটিং করতে পারেন, সেক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট অথবা প্রতিষ্ঠান সাথে কাজ করতে পারেন। অনলাইনে কিন্তু ভিডিও এডিটরদের চাহিদা অনেক। আপনি চাইলে এই কাজটি অনলাইনে বসেই করতে পারবেন।

• ইমেইল মার্কেটিং:
আপনি চাইলে ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমেও ইনকাম করতে পারবেন। বিভিন্ন কোম্পানি আপনাকে একটি টেমপ্লেট দিবে, ওই টেমপ্লেটটি আপনি বিভিন্ন ইমেইল এর মধ্যে মার্কেটিং করবেন, এর বিনিময় কোম্পানিরা আপনাকে টাকা দিবে।
এর জন্য আপনাকে প্রচুর পরিমাণে ইমেইল সংগ্রহ করতে হবে।

• অ্যাপ্লিকেশন তৈরি:
আপনি যদি অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর কাজ জানেন, সেক্ষেত্রে আপনি চাইলে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ তৈরি করে, সেটা প্লে স্টোরে আপলোড করে ইনকাম করতে পারেন।

আপনার অ্যাপটি যদি একটু জনপ্রিয় করতে পারেন সেক্ষেত্রে সেখানে গুগল এবং ফেসবুকের এডভেটাইজিং এর মাধ্যমেও ইনকাম করতে পারবেন।

• এফিলিয়েট মার্কেটিং:
আপনি চাইলেই বিভিন্ন কোম্পানিতে (যেমন: অ্যামাজন, আলীএক্সপ্রেস, বিডি শপ, টেন মিনিট স্কুল ইত্যাদি) এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনি তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করে ভালো পরিমাণ কমিশন ইনকাম করতে পারবেন।

• এস ই ও স্পেশালিস্ট:
আপনি যদি এস ই ও সম্পর্কে ভালো ধারনা থাকে, সেক্ষেত্রে আপনি ফ্রিল্যান্সার ওয়েবসাইটগুলো বা বিভিন্ন কোম্পানির হয়ে SEO স্পেশালিস্ট হিসেবে কাজ করতে পারেন। বর্তমানে কিন্তু এই কাজটির ডিমান্ড অনেক বেশি।

• ডিজিটাল মার্কেটিং:
ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে বর্তমানের সবচেয়ে সফল জনক অনলাইন ইনকামের একটি উপায়। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি মার্কেটিং উল্লেখযোগ্য।

তবে এর জন্য আপনাকে এই বিষয়ে ভালো ধারণা থাকতে হবে।আপনি চাইলে ইউটিউব থেকেও কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে ভালো ধারণা নিতে পারেন।

• ওয়েব ডিজাইনার:
আপনি যদি ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কে ভাল জানেন সেক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির হয়ে কাজ করতে পারেন। অথবা নিজের একটি ফেসবুক পেজ বা ওয়েবসাইট খুলে সেটার এডভার্টাইজিং করে ভালো পরিমাণে কাজ পেতে পারেন। আপনি চাইলে কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট গুলোতেও কাজ করতে পারেন।

• গ্রাফিক্স ডিজাইনার:
আপনার যদি গ্রাফিক ডিজাইন (লোগো ডিজাইন, বিজনেস কার্ড ডিজাইন, ব্যানার ডিজাইন, কভার ফটো ডিজাইন ইত্যাদি) সম্পর্কে ধারনা থাকে, সেক্ষেত্রে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ে যুক্ত হতে পারেন।

অথবা আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেজের মাধ্যমে মার্কেটিং করেও ভালো কাজ পেয়ে যাবেন।

• অনুবাদক:
আপনি যদি বিভিন্ন দেশের ভাষা সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখেন এবং বলতে পারেন, সে ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন কোম্পানি অথবা ব্যক্তির হয়ে অনুবাদক হিসেবে কাজ করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই যে ভাষার অনুবাদক হিসেবে যুক্ত হবেন, ওই ভাষাটা ভালোভাবে জানতে হবে।

• গেমার:
আপনার যদি গেম খেলতে ভালো লাগে এবং গেম খেলে ইনকাম করতে চান, সেক্ষেত্রে আপনি আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল অথবা ফেসবুক পেজ তৈরি করে, সেখানে বিভিন্ন ধরনের এডভারটাইজিং বা ফিচার (সুপার্চাট) ব্যবহার করে ইনকাম করতে পারেন।

বিভিন্ন গেমিং কোম্পানিগুলোও আপনাকে গেমার হিসেবে হায়ার করতে পারে। যার ফলে ও আপনি ভালো পরিমাণ রেভিনিউ ইনকাম করতে পারবেন।

• গেম ডেভেলপমেন্ট:
আপনার যদি অ্যাপ্লিকেশন ডেভলপমেন্ট এবং গেম ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকে, সেক্ষেত্রে আপনি নিজের একটি গেম তৈরি করে বা কোম্পানির গেম তৈরি করে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।

• হ্যাকার হিসেবে:
হ্যাকিং বিষয়টা অনেকেই ভালো চোখে নেয় না। কিন্তু বর্তমান বিশ্বে একজন হ্যাকারের গুরুত্ব অনেক বেশি। আপনার যদি হ্যাকিং বিষয়ে ভালো ধারনা থাকে, সেক্ষেত্রে আপনি কিন্তু অনেক বড় বড় কোম্পানির সাথে কাজ করতে পারেন।

প্রতিটি বড় বড় কোম্পানিতে কিন্তু হ্যাকার থাকে, সেই হ্যাকাররা সেই বড় বড় কোম্পানির সিস্টেম হ্যাক হওয়া থেকে সুরক্ষা দেয়। এছাড়া সরকারি অনেক কাজেও হ্যাকারদের গুরুত্ব অপরিসীম।

আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের অনেক ভালো লেগেছে। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

আমার ফেসবুক প্রোফাইল
আমার ফেসবুক পেইজ

The post অনলাইনে ইনকাম করার জন্য কার্যকারী ১৭ টি উপায় জেনে নিন appeared first on Trickbd.com.

আপনার Wapkiz সাইটের লিংক থেকে /site-admin.html/ এরকম লিংক কেটে টিরিকবিডির মতো লিংক করুন

Posted:

আসসালামু আলাইকুম।আশা করি সবাই ভালো আছেন।আজ অনেক দিন পর আপনাদের মাঝে আমি একটি নতুন পোষ্ট নিয়ে হাজির হলাম।তো কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।
আমরা সবাই ফ্রি সাইট তৈরি করতে চাই।তাই আমরা ওয়াপকিজ সাইট থেকে সাইট তৈরি করে থাকি।কিন্তু আমরা সবাই চাই যে আমার সাইটকে অনেক সুন্দর করে ডিজাইন করতে আর চাই ইনকাম করতে।আমরা সব ডিজাইন শেষ করলেউ লিংক থেকে /site-admin.html/ এরকম লেখাগুলো কাটতে পারি না যার কারনে সবাই বুঝে যায় এটা ওয়াপকিজ সাইট।তাই আমি আজ নিয়ে এসেছি কিভাবে আপনি /site-admin.html/ এই লেখাটি কেটে সুন্দর লিংক দেবেন।
আপনার সাইটে শুধু /site-admin.html/ যে আছে সেখানে /page-admin/ এরকম দেবেন তাহলেই কেউ বুঝতে পারবে না এটা ওয়াপকিজ সাইট।আজ এই পর্যন্তই সবাই ভালো থাকবেন।

The post আপনার Wapkiz সাইটের লিংক থেকে /site-admin.html/ এরকম লিংক কেটে টিরিকবিডির মতো লিংক করুন appeared first on Trickbd.com.

WebP ফরম্যাটের ইমেজের আদ্যোপান্ত।

Posted:

WebP ফরম্যাট কি?

আসসালামু আলাইকুম। অনেকে হয়তো পিকচার এর WebP (ওয়েবপি) ফরম্যাট এর ব্যাপারে জানেন।এটি এমন একটি ইমেজ এর ফরম্যাট যেটি পিকচারের কোয়ালিটি না কমিয়েই পিকচার এর সাইজ কমিয়ে ফেলে।

WebP ফরম্যাটের ইমেজ ইউজ করে ওয়েব ডেভেলপার এবং ওয়েবমাস্টার রা সহজেই ওয়েবসাইট/ওয়েবপেজের স্পীড বাড়িয়ে নিতে পারেন।আমরা জানি PNG ফরম্যাটের পিকচারের সাইজ অনেক কম হয়ে থাকে।তবে Webp ফরম্যাটের পিকচার এর সাইজ PNG এর তুলনায় ২৬ শতাংশ(২৬%) কম হয়ে থাকে।পাশাপাশি যদি WebP ফরম্যাট এবং JPG ফরম্যাট এর তুলনা করি,তবে WebP ফরম্যাট এর পিকচার JPG এর তুলনায় ২৬-৩৪% ছোট।

WebP কিভাবে কাজ করে?

যখন একটি ইমেজ কে WebP ফরম্যাটে কনভার্ট করা হয়,তখন সেটি প্রিডিক্টিভ কম্প্রেশন ইউজ করে ইমেজ কে এনকোড করে।একই পদ্ধতিটি VP8 ভিডিও কোডেক ইউজ করে থাকে ভিডিও এর কেফ্রেম কম্প্রেস করার জন্য।

WebP কোন কোন ব্রাউজার এ সাপোর্ট করে?

WebP ফরম্যাটের ইমেজ বেশিরভাগ ব্রাউজার এ সাপোর্ট করে।যেমন : গুগল ক্রোম , অপেরা মিনি , ফায়ারফক্স , মাইক্রোসফট এজ , ব্রেভ ব্রাউজার , কিউই ব্রাউজার , এবং অসংখ্য সব ব্রাউজার।

WebP ফরম্যাটের ইমেজ ব্যবহার করার সুবিধা :

WebP ফরম্যাটের ইমেজ যেমন পিকচার এর কোয়ালিটি না কমিয়ে সাইজ কমিয়ে ফেলে, ঠিক তেমনি এটির আরো কিছু সুবিধা রয়েছে।একটি ওয়েব পেজ কত দ্রুত লোড হবে টা নির্ভর করে ওয়েব পেজটির সাইজের উপর।আপনি যদি অত্যন্ত হাই কোয়ালিটির ইমেজ ইউজ করেন,তবে ওয়েবপেজ টি লোড নিতে সময় নিবে একটু বেশি।কিন্তু আপনি যদি সে জায়গায় WebP ফরম্যাটের ইমেজ ইউজ করেন,তবে সেটি যেমন পিকচার সাইজ কমিয়ে ফেলবে,তেমনি আপনার ওয়েবপেজ টির লোডিং এর সময় অনেকটা কমিয়ে ফেলবে।

ওয়েবপেজ দ্রুত লোড হলে আপনার পুরো ওয়েবসাইটটির লোডিং ও দ্রুত হবে।যেটি আপনার ওয়েবসাইটের উপর পজিটিভ ইফেক্ট ফেলবে।আপনার ওয়েবসাইটের এস ই ও পারফরম্যান্সের উপরেও অনেক ভালো প্রভাব ফেলবে।

ইমেজ WebP ফরম্যাটে কনভার্ট করবো কিভাবে?

যেকোনো ইমেজ যেমন – JPG,JPEG,PNG, ইত্যাদি গুলো WebP ফরম্যাটে কনভার্ট করার জন্য অনলাইনে অনেক টুলস পাবেন।আবারও প্লে-স্টোরেও অনেক অ্যাপস পাবেন যেগুলো দিয়ে সহজেই যেকোনো ইমেজ কে WebP ফরম্যাটে কনভার্ট করতে পারবেন।

আমার ইউজ করা বেস্ট একটি WebP কনভার্টার অ্যাপ এর লিংক দিলাম নিচে,ডাউনলোড করে আপনিও ইউজ করতে পারেন।

ডাউনলোড

WebP কনভার্টার কিছু অনলাইন টুলস ওয়েবসাইটের লিংক নিচে :

Cloud Converter

WebP Converter

Image Online Convert


আরো পড়ুন :

বেস্ট কপিরাইট ফ্রী ইমেজ ডাউনলোড করার ওয়েবসাইট

কিভাবে ডোমেইন এবং পেজ অথরিটি বাড়াবেন।

কিভাবে হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করবেন।

The post WebP ফরম্যাটের ইমেজের আদ্যোপান্ত। appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments