Search box..

ক্ল্যাম্প মিটার এর পরিচিতি ও ব্যবহারের দিকনির্দেশনা।

ক্ল্যাম্প মিটার এর পরিচিতি ও ব্যবহারের দিকনির্দেশনা।


ক্ল্যাম্প মিটার এর পরিচিতি ও ব্যবহারের দিকনির্দেশনা।

Posted:

আজ আপনি এমন একটি ক্ল্যাম্প মিটার এর সাথে পরিচিতি হতে যাচ্ছেন যেটা সমস্ত ক্ল্যাম্প মিটারের সুপারস্টার যার সম্পর্কে সবাই কাজের মধ্যেই আলোচনা করে? কিন্তু আপনি এমন একটি গাইড খুঁজছেন যা আপনাকে AC এবং DC amps পরিমাপ করতে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে সাহায্য করবে?  আপনার কাজ সঠিক ও নির্ভুল করতে এবং নিজেকে একজন দক্ষ প্রকৌশলী হিসিবে গড়ে তুলতে এই ক্যাম্প মিটারটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

যাইহোক, আপনি এখন সঠিক জায়গায় আছেন। ক্ল্যাম্প মিটার কীভাবে ব্যবহার করতে হয় তার জন্য এটি চূড়ান্ত নির্দেশিকা। আপনি আগে কখনো ক্ল্যাম্প মিটার ব্যবহার করেননি বা যারা নতুন তাদেরকে  মাথায় রেখে সহজ ভাবে বোঝানো হয়েছে।

কিভাবে একটি ক্ল্যাম্প মিটার পরিচালনা করতে হয় তা খুব সহজেইশিখে নিন। আপনি যদি একটি ক্ল্যাম্প মিটার সাধারণ-উদ্দেশ্য ব্যবহার করতে জানেন তবে আপনি ইতিমধ্যেই অনেক কিছুই জেনে গেছেন। কিন্তু, এর মধ্যে সামান্য পার্থক্য জানা গুরুত্বপূর্ণ, যা আপনাকে পরীক্ষা এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে।

 সমস্ত ক্ল্যাম্প মিটারের সুপারস্টার

সমস্ত ক্ল্যাম্প মিটারের সুপারস্টার

একজন পেশাদার প্রকৌশলী জানেন একটি ক্ল্যাম্প মিটার কিভাবে কাজ করে এবং কাজের পরিবেশে এটি কীভাবে ব্যবহার করা যায়।

ক্ল্যাম্প মিটার কি?

একটি ক্ল্যাম্প মিটার হল একটি মাল্টিমিটারের একটি উন্নত প্রকরণ যার উপরে একটি চোয়ালের মতো কাঠামোর প্রধান পার্থক্য রয়েছে যা কারেন্ট এবং ভোল্টেজের যোগাযোগহীন পরিমাপের সুবিধা দেয়।

উদাহরণস্বরূপ: একটি তার এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত কারেন্ট সনাক্ত করতে পারে।

যেহেতু আপনাকে ম্যানুয়ালি টেস্টিং প্রোবগুলি প্লাগ করতে হবে না, লাইভ সার্কিটের দিকে যেতে হবে এবং পরিমাপ করার জন্য সিস্টেমটি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে হবে না, তাই এই ধরণের ক্ল্যাম্প মিটারগুলি একজন ইলেক্ট্রিশিয়ানের জীবনের অন্যতম ও গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হয়ে উঠতে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে।

একটি ক্ল্যাম্প মিটার এবং একটি DMM এর মধ্যে প্রধান পার্থক্য

একটি ক্ল্যাম্প মিটারকে ডিজিটাল মাল্টিমিটার থেকে আলাদা করার জন্য নিম্নরূপ:

  • প্রাথমিকভাবে DC এবং AC amps পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হয়
  • যোগাযোগহীন পরিমাণ পরিমাপ
  • নিম্ন রেজোলিউশন (শুধুমাত্র একটি ইউনিটের শততম পর্যন্ত)

একটি ক্ল্যাম্প মিটার এবং একটি ডিজিটাল মাল্টিমিটার (DMM) সাধারণত হাতে-কলমে যায়, কারণ আপনি কিছু পরীক্ষার অ্যাপ্লিকেশনের জন্য এগুলিকে বিনিময় যোগ্যভাবে ব্যবহার করতে পারবেন না।

ক্ল্যাম্প মিটার কীভাবে ব্যবহার করতে হয় সে সম্পর্কে ঝাঁপিয়ে পড়ার আগে, প্রথমে এর মৌলিক উপাদানগুলি শিখে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।

এখানে একটি ক্ল্যাম্প মিটারের প্রধান উপাদানগুলির একটি তালিকা রয়েছে।

ক্ল্যাম্প মিটারের স্পেসিফিকেশনগুলো উল্লেখ যোগ্য:

ক্ল্যাম্প – চোয়ালের মতো গঠন যা কন্ডাক্টরের চারপাশে ক্ষতবিক্ষত থাকে যা কারেন্ট সনাক্ত করতে এবং পরিমাপ করতে পারে।

স্পর্শকাতর বাধা – শক থেকে আপনার আঙ্গুল এবং হাত রক্ষা করে।

হোল্ড – আবার চাপা না হওয়া পর্যন্ত ডিসপ্লে রিডিং ফ্রিজ করে।

ডায়াল – পরিমাণ এবং রেজোলিউশন পরিবর্তন করে।

ডিসপ্লে স্ক্রিন – সাধারণত LCD ব্যাকলাইট বোতাম (ঐচ্ছিক)

সর্বনিম্ন-সর্বোচ্চ বোতাম – পরিমাণের সর্বোচ্চ, সর্বনিম্ন এবং গড় মাত্রা পরিমাপ করতে।

ইনরাশ কারেন্ট বোতাম – পরিমাপ থেকে ইনরাশ কারেন্ট নেগেট করে।

শিফট বোতাম – ডায়ালে আরও ফাংশন নির্বাচন করতে

লিভার – চোয়াল ছেড়ে দিতে ব্যবহৃত হয়।

প্রান্তিককরণ চিহ্ন – পরিবাহী এই দুটি চিহ্নের মধ্যে থাকা উচিত

এই, 13, এবং 14 সব ইনপুট জ্যাক।

এটা স্পষ্ট যে চোয়াল ক্ল্যাম্প মিটারের মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্থক্য। আপনি যে মডেলটি কিনতে চান তার উপর ভিত্তি করে এই উপাদানগুলি এবং ফাংশনগুলি পরিবর্তিত হতে পারে।

ক্ল্যাম্প মিটার কিভাবে কারেন্ট পরিমাপ করে?

উপরে উল্লিখিত হিসাবে, ক্ল্যাম্প মিটার ট্রান্সফরমার কার্যক্রমের নীতিতে কাজ করে।

চোয়ালের মতো গঠন বা ক্ল্যাম্প মিটারের ক্ল্যাম্প একটি ফেরাইট কোর দ্বারা গঠিত যার চারপাশে তামার উইন্ডিং রয়েছে। এই কোর এবং এর উইন্ডিং সেকেন্ডারি উইন্ডিং হিসাবে কাজ করে (ট্রান্সফরমারের মতো)। সুতরাং, যখন এই চোয়ালের মতো গঠন একটি কারেন্ট বহনকারী কন্ডাক্টরের চারপাশে “ক্ল্যাম্প” করা হয়, তখন এটি কারেন্ট সনাক্ত করে।

এই মিলিত কারেন্ট তারপরে ফেরাইট কোর থেকে পরীক্ষকের ইনপুটের শান্টে স্থানান্তরিত হয়। যেহেতু এই মিলিত কারেন্ট একটি খুব ছোট পরিমাণ (সাধারণত 1/1000 তম ), পরীক্ষক এই মানটিকে গুণ করে এবং সঠিক কারেন্টের মাত্রা প্রদান করে সামঞ্জস্য করে। এই নীতির কারণেই ক্ল্যাম্প মিটার উচ্চ মাত্রার কারেন্ট পরিমাপ করতে পারে।

অন্য কথায়, আপনি যদি 1 অ্যাম্পিয়ার কারেন্ট বহন করে এমন একটি কন্ডাক্টর পরিমাপ করছেন, তাহলে পরীক্ষক এটিকে 1 মিলিঅ্যাম্প হিসাবে সনাক্ত করবে এবং তারপরে এটিকে মূল মানের মধ্যে রূপান্তর করবে। এই মানটি স্ক্রিনে আপনার কাছে প্রদর্শিত হবে।

কিভাবে একটি ক্ল্যাম্প মিটার ব্যবহার করবেন?

যেহেতু আজকাল অ্যানালগ মডেলগুলি ব্যবহারের সংখ্যা খুবই কম তাই আপনাকে একটি ডিজিটাল মডেল কেনার পরামর্শ দেওয়া হল। এখানে আমরা শুধুমাত্র একটি ডিজিটাল ক্ল্যাম্প মিটারের কাজের উপর ফোকাস করব ৷

উপরন্তু, উল্লেখিত নির্দেশিকায়, পদক্ষেপগুলি শুধুমাত্র DC amps বা AC amps পরিমাপের জন্য । অন্যান্য সমস্ত পরিমাণের জন্য, প্রক্রিয়াটি একই রকম তবে আপনাকে ডায়ালে সংশ্লিষ্ট ফাংশন নির্বাচন করতে হবে।

বর্তমান পরিমাপ করার জন্য একটি ক্ল্যাম্প মিটার ব্যবহার করার সময় অনুসরণ করতে হবে।

#১

মিটার চালু করুন এবং প্রোবগুলি সরান (যদি সংযুক্ত থাকে)।

#২

ডায়াল ব্যবহার করে এসি কারেন্ট বা ডিসি কারেন্ট ফাংশন নির্বাচন করুন।

ডিসপ্লেতে একটি চোয়ালের চিহ্ন দেখাতে হবে, যা নিশ্চিত করবে যে ক্ল্যাম্পের মাধ্যমে পরিমাপ সনাক্ত করা হচ্ছে (আপনার মিটার কীভাবে এটি নির্দেশ করে তা দেখতে ব্যবহারকারীর ম্যানুয়ালটি পড়ুন)।

#3

সাইড লিভার ব্যবহার করে চোয়ালের মতো কাঠামো খুলুন এবং কন্ডাকটরটি প্রবেশ করান যার মাধ্যমে কারেন্ট পরিমাপ করা হবে।

প্রযুক্তিবিদরা তাদের মাধ্যমিক হাত দিয়ে এটি করতে পারেন যাতে প্রাথমিকটি ব্যবহার করে পরিমাপগুলি নোট করা যায় ।

#4

তারপর চোয়ালের মতো কাঠামোটি বন্ধ করুন এবং চোয়ালে খোদাই করা প্রান্তিক করণ চিহ্নগুলির মধ্যে কন্ডাকটরকে সমান করুন।

যদি এই চিহ্নগুলি আপনার মডেলে দেখানো না হয়, তাহলে ক্ল্যাম্পের কেন্দ্রে কন্ডাকটর সামঞ্জস্য করার চেষ্টা করুন।

#5

ডিসপ্লে যথাযথ রিডিং দেখাবে। ব্যবহারকারীরা প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী রেজোলিউশন পরিবর্তন করতে পারেন, তবে বেশিরভাগ মিটার মডেল স্বয়ংক্রিয়ভাবে এটি করে।

এটি সুপারিশ করা হয় যে সঠিকভাবে উত্তাপযুক্ত কন্ডাক্টরের জন্য সমস্ত পরিমাপ নেওয়া উচিত। লাইভ তারের চারপাশে পরিমাপ করবেন না।

কারেন্ট প্রোবের সাথে ক্ল্যাম্প মিটারের জন্য একটি সাইড নোট:

কিছু মডেলে কারেন্ট প্রোবের অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্যও রয়েছে যা ছোট এলাকায় কন্ডাক্টরের কারেন্ট এবং ভোল্টেজ পরিমাপ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে যেখানে শক্ত চোয়ালের মতো কাঠামো ব্যবহার করা কঠিন হয়ে পড়ে।

iFlex প্রোবের সাথে Fluke 381 ক্ল্যাম্প মিটার

প্রথমে, প্রোবের অন্য প্রান্তটি মিটারের সাথে সংযুক্ত করুন এবং তারপরে এগিয়ে যান।

প্রক্রিয়াটি শুধুমাত্র একটি পরিবর্তনের সাথে একই রকম যা আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে প্রোবটি সঠিকভাবে ক্ষত হয়েছে এবং তারপরে মিটারের সাথে সংযুক্ত করা হয়েছে।

সঠিক ফাংশন নির্বাচন করুন (এই বৈশিষ্ট্য সহ মিটার সাধারণত ডায়ালে একটি পৃথক ফাংশন থাকবে)। ডিসপ্লে তাৎক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট পরিমাপ দেখাবে।

একটি Clamp Meter দিয়ে পরিমাপ করার সময় কয়েকটি দরকারী অভিজ্ঞতার  টিপস সর্বদা পরীক্ষায় প্রথম আসে, কিন্তু আপনি যদি একজন শিক্ষানবিস হন, তাহলে আপনার প্রথম প্রকল্পগুলির মাধ্যমে আপনাকে সাহায্য করার জন্য এখানে কিছু দরকারী টিপস রয়েছে:

কারেন্ট পরিমাপ করার সময়, একই সময়ে দুটি কন্ডাক্টরের চারপাশে কখনই আটকে রাখবেন না কারণ তাদের মধ্য দিয়ে যাওয়া কারেন্ট একে অপরকে বাতিল করবে (যদি তারা বিপরীত দিকে প্রবাহিত হয়)।

  • সর্বদা একটি একক পরিবাহীতে একটি ক্ল্যাম্প মিটার ব্যবহার করুন ।
  • একটি ক্ল্যাম্প মিটার পরিচালনা করার সময় সর্বদা শিল্প-গ্রেড নিরাপত্তা গ্লাভস পরুন।
  • চোয়াল ব্যবহার করে কারেন্ট পরিমাপ করার জন্য ক্ল্যাম্প মিটার ব্যবহার করার আগে পরীক্ষার প্রোব/লিড সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন।
  • সর্বদা স্পর্শকাতর বাধা পিছনে আপনার আঙ্গুল রাখুন

বেশিরভাগ মডেলে, মিটার নির্দেশ করবে যে বর্তমান পরিমাপ করা হচ্ছে 0.5 A এর নিচে। ডিসি কারেন্ট পরিমাপ করার সময় “শূন্য” ফাংশন ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়। পরিমাপ থেকে ডিসি অফসেট সরিয়ে দেয়, সঠিক ফলাফল দেয় যখন রিডিংগুলি ভুল বলে মনে হয়। অন্য কিছু পরীক্ষা করার আগে সর্বদা প্রথমে নির্বাচিত ফাংশনটি পরীক্ষা করুন।

একটি ক্ল্যাম্প মিটার ব্যবহার করা সহজ যদি আপনি বুঝতে পারেন এটি কিভাবে কাজ করে। এটি পরীক্ষা করার সময় এই নির্দেশিকা অনুসরণ করলে এটি সহজ হয়ে যায়।

সুতরাং, আপনার নতুন টুল বের করুন এবং পরিমাপ করুন।

The post ক্ল্যাম্প মিটার এর পরিচিতি ও ব্যবহারের দিকনির্দেশনা। appeared first on Trickbd.com.

মাত্র ১ মিনিটেই তৈরী করুন Fake Old BD Nid Card & Smart Bd Nid Card, ১০০% Working.

Posted:

আসসালামু আলাইকুম.
আশা করি সবাই ভালো আছেন,আর আপনাদের দোয়ায় আমিও ভালো আছি।
আজকে আবারও নতুন একটা টিপস নিয়ে হাজির হলাম
আপনাদের মাঝে আমি আসিফ।

খুব সহজেই মাত্র ১ মিনিটে BD Old Nid Card এবং BD Smart Nid Card তৈরী করতে পারবেন।

  • Alert Massage
  • তবে এই bd nid card maker online শুধুমাত্র ফেসবুকের ব্যবহারের জন্য। অন্য কোন খারাপ কাজে তা ব্যবহার করলে ওয়েবসাইট কতৃপক্ষ এর কোন দায়ভার গ্রহন করবে নাহ।

    এই কার্ড ব্যবহারের কিছু সতর্কতাঃ

    প্রথমে একটি বিষয় জেনে রাখা দরকার সেটি হলো আপনি এই কার্ডটি শুধুমাত্র ফেইসবুক ভেরিফিকেশন কিংবা অন্য যে কোনো রকমের সোসিয়াল ভেরিফিকেশনের কাজে ব্যবহার করতে পারবেন।

    এই কার্ডটি জাতীয় পর্যায়ের কোনো কাজে কিংবা অভ্যন্তরীণ কোন কাজে ব্যবহার করা যাবে না।

    এই কার্ডটি শুধুমাত্র তৈরি করা হয়েছে ফেসবুক একাউন্ট ভেরিফাই করার জন্য আমি আবারও বলছি এই কার্ড শুধুমাত্র তৈরি করা হবে ফেসবুক আইডি কিংবা অন্যান্য যেকোন সোসিয়াল গণমাধ্যম এর প্রোফাইল ভেরিফাই করার জন্য যদি আপনার এনআইডি কার্ড না থাকে।

    এছাড়াও আপনার যদি কোন সোসিয়াল প্রোফাইল লক হয়ে যায় তাহলে আপনি এই কার্ড ব্যবহার করার মাধ্যমে সেটি আনলক করতে পারবেন।

    এটি যদি আপনি দেশের অভ্যন্তরীণ কোনো কাজে ব্যবহার করেন এবং কোনো রকমের ঝামেলার সম্মুখীন হন তাহলে ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ কোন ভাবে দায়ী নয়।

    এই আইডি কার্ড কি কি কাজে ব্যবহার করবেন?

    আপনি চাইলে এই এনআইডি কার্ড ব্যবহার করার মাধ্যমে ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট রিলেটেড এর বিভিন্ন রকমের কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন।

    আপনি চাইলে এই আইডি কার্ড দিয়ে আপনি চাইলে বিভিন্ন সোশ্যাল গণমাধ্যমে যে সমস্ত ভেরিফিকেশন রিলেটেড সমস্যা রয়েছে, সে সমস্ত ভেরিফিকেশন রিলেটেড সমস্যা থেকে খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারেন।

    কারণ অনেক সময় দেখা যায়, বিভিন্ন সোশ্যাল গণমাধ্যমে বেশি পরিমাণে রিপোর্ট পড়ার কারণে আপনার সোশ্যাল গণমাধ্যম একাউন্টে নানা রকমের জটিলতা দেখা দেয়।

    আর আপনি যদি এই সমস্ত জটিলতা থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই আপনার নেশনাল আইডি কার্ড রিলেটেড কোন একটি ডকুমেন্ট প্রভাইড করতে হয়।

    কিন্তু আপনি যদি একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট কিংবা অন্য যে কোনও সোশাল গণমাধ্যমের একাউন্ট, ভুয়া ইনফরমেশন দিয়ে তৈরি করেন তাহলে এই অ্যাকাউন্টের তথ্য হয়তো আপনি খুঁজে নাও পেতে পারেন।

    ক্ষেত্রে আপনি চাইলে আপনার নিজস্ব তথ্য অনুযায়ী মনগড়া একটি আইডি কার্ড তৈরি করতে পারবেন এবং এটি দিয়ে আপনার একাউন্ট ভেরিফাই এবং একাউন্ট পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।

    তবে এই আইডি কার্ড ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই একটি বিষয়ে লক্ষ্য রাখবেন আর সেটি হলো এই আইডি কার্ড কখনোই কোনো সামাজিক কার্যক্রম সাধন করার লক্ষ্যে ব্যবহার করা যাবে না।

    কারণ এটি যদি আপনি দেশীয় অভ্যন্তরে কোন একটি কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য সঠিক তথ্য হিসেবে ব্যবহার করতে চান তাহলে, বিভিন্ন রকমের আইনি জটিলতার মধ্যে পড়তে পারেন।

    এ ক্ষেত্রে আইনি জটিলতা থেকে আপনি যদি মুক্তি পেতে চান এবং এই সংক্রান্ত যে কোন সমস্যা থেকে আপনি যদি মুক্তি পেতে চান, তাহলে অবশ্যই সৎ ভাবে এই কার্ডটি ব্যবহার করবেন।

    আর আপনি যদি এই কার্ডটি অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করেন তাহলে এই কার্ড অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করার ফলে যে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হতে পারে, সেই মামলার ভাগীদার কিন্তু আপনি হবেন।

    চলুন কিভাবে কার্ডটি তৈরী করবেন দেখে নেওয়া যাক।

    প্রথমে ভিজিট করুন www.MixTuneBD.com এ, Link NId Card Make

    নিচের মতো আসলে Service Menu তে যান।

    Nid Card Maker যান

    Next

    Next

    যেখানে বংলাই সেখানে বাংলাই লিখুন, এবং যেখানে ইংরেজিতর সেখানে English লিখুন।

    Download করুন।

    আপনি যদি বর্তমানে বাংলাদেশের লাঞ্চ করা নতুন স্মার্ট এনআইডি কার্ড তৈরি করতে চান; আপনার ফেসবুক আইডি ভেরিফিকেশন এর জন্য; তাহলে নিচের দেয়া লিঙ্ক ব্যবহার করুন।
    এবার Smart Id card বানাতে আবার নিচের মতো অপশনে যান।

    আগের মতোই ফরম পূরন করুন।

    Wow♥ দেখুন তৈরী হয়ে গিয়েছে। Download করুন।

    যদি না বুঝতে পারেন, ১০ বার জিগ্যেস করুন। সমাধান দিতে চেষ্টা করব। টিউন লিখতে কষ্ট ফিল করি না, তাহলে Reply দিতে দ্বিধা করব কেন.!!

    MixTuneBD.con

    সবাইকে ধন্যবাদ।আজকের মতো এখানেই বিদায় নিলাম,হাজির হবো আরও নিত্য নতুন টিপস নিয়ে আমি আসিফ।
    আল্লাহ হাফেজ.

    The post মাত্র ১ মিনিটেই তৈরী করুন Fake Old BD Nid Card & Smart Bd Nid Card, ১০০% Working. appeared first on Trickbd.com.

    ইউটিউব কমিউনিটি গাইডলাইন কি? এটা থেকে বাঁচার উপায় | পর্ব-০২

    Posted:

    আমি আগের পোস্টে ইউটিউব কমিউনিটি গাইডলাইন স্ট্রাইক এর কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। যারা আগের পোস্টটি পড়েননি তারা পড়ে আসতে পারেন। তাহলে চলুন আমরা ইউটিউব কমিউনিটি গাইডলাইন এর অন্যান্য বিষয়গুলো জেনে নেই…

    • হিংসাত্মক ও বিপদজনক বিষয়বস্তু:
    ১. কারো বিরুদ্ধে হিংসাত্মক আচরণ, যৌন আচরণ, কোন শিশুকে নির্যাতন, শিশুদের প্রতি হিংসাত্মক মনোভাবের মত বিষয়গুলো ভিডিওতে ব্যবহার করতে পারবেন না।
    ২. মানুষের ক্ষতি হবে এমন প্রাঙ্ক, বোম তৈরি করা, হ্যাকিং, বাইপাসিং, নিজের শরীরকে কষ্ট দেওয়া, নির্যাতন করা, ট্রিট দেওয়া, মাদকের ব্যবহার, জঘন্য খাবার খাওয়া, হিংসাত্মক ইভেন্টকে প্রশ্রয় দেওয়া ইত্যাদি বিষয়গুলো ভিডিওতে ব্যবহার করতে পারবেন না।
    ৩. ভিডিওতে এসে কারো বিরুদ্ধে একনাগাড়ে হিংসাত্মক মনোভাব বা মিথ্যা কথা বলা যাবে না।
    ৪. কোন ধরনের ক্রিমিনাল/অপরাধ করে এমন অর্গানাইজেশনের প্রমোশন করতে পারবেন না।

    • অবৈধ পণ্যের প্রমোশন:
    আপনার ভিডিওতে কোন ধরনের অবৈধ পণ্যের প্রমোশন করতে পারবেন না (যেমন: অ্যাপস, ওয়েবসাইট এবং যে কোন প্রোডাক্ট ইত্যাদি)।

    • ভুল তথ্য:
    ১. টাইটেল থাম্বনেইল ও ভিডিওতে কোন ধরনের বিপদজনক কিছু ব্যবহার করা যাবে না।
    ২. নির্বাচন ভিত্তিক কোন ধরনের ভুল তথ্য ব্যবহার করতে পারবেন না।
    ৩. করোনাভাইরাস বিষয়ে কোন ধরনের ভুল তথ্য ব্যবহার করতে পারবেন না।
    ৪. ভ্যাকসিন বিষয়ক কোন ধরনের ভুল তথ্য ব্যবহার করতে পারবেন না।
    ৫. রাষ্ট্রীয় আইনের বিরুদ্ধে যায় এমন কোন তথ্য ব্যবহার করতে পারবেন না।

    আশা করি এই আর্টিকেলটি ইউটিউবারদের অনেক কাজে লাগবে।

    সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

    আমার ফেসবুক প্রোফাইল
    আমার ফেসবুক পেইজ

     

    ইউটিউব কমিউনিটি গাইডলাইন কি? এটা থেকে বাঁচার উপায় | পর্ব-০১

    The post ইউটিউব কমিউনিটি গাইডলাইন কি? এটা থেকে বাঁচার উপায় | পর্ব-০২ appeared first on Trickbd.com.

    ইউটিউব কমিউনিটি গাইডলাইন কি? এটা থেকে বাঁচার উপায় | পর্ব-০১

    Posted:

    প্রতিটি কোম্পানি তাদের নিজস্ব নিয়ম-কানুন দিয়ে চলে, ইউটিউব ও তার ব্যতিক্রম নয়। ইউটিউবে মোট দুইটা স্ট্রাইক রয়েছে, এর মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক হলো ইউটিউব কমিউনিটি গাইডলাইন স্ট্রাইক। একজন ইউটিউবার তার ইউটিউব চ্যানেলে যদি কমিউনিটি গাইডলাইন স্ট্রাইক খায়, সেক্ষেত্রে তার ইউটিউব চ্যানেলটি নষ্ট হয়ে যেতে পারে ভাই ইউটিউব বন্ধ করে দিতে পারে। তাহলে চলুন জেনে নেই কি কি কারণে ইউটিউব কমিউনিটি গাইডলাইন স্ট্রাইক আসতে পারে…

    • ভুল তথ্য দেওয়া:
    ১. অনেকে আকর্ষণীয় করার জন্য থাম্বনেইল ও টাইটেল এর মধ্যে এক লেখা লেখে, কিন্তু ভিডিওর মধ্যে অন্য কিছু থাকে। এর জন্য কমিউনিটি গাইডলাইন স্ট্রাইক আসতে পারে। মানে হচ্ছে আপনার ভিডিওর সাথে আপনার থাম্বনেইল এবং টাইটেলের মিল থাকতে হবে। একজন ভিউয়ার যেন আপনার টাইটেল এবং থাম্বনেইল দেখে, ভিডিওতে প্রবেশ করার পর অন্য কিছু না দেখে।
    ২. অন্য চ্যানেলের টাইটেল, চ্যানেল ডিসক্রিপশন, ভিডিও টাইটেল, ভিডিও ডিস্ক্রিপশন ইত্যাদি কপি করতে যাবেন না। এগুলো কিন্তু ইউটিউব পছন্দ করে না। এছাড়া অনেকে তাদের চ্যানেলে বড় কোন ইউটিউবার এর প্রোফাইল ফটো এবং কভার ফটো দিয়ে দেয়, এগুলোও দিতে যাবেন না। এতেও কিন্তু আপনার চ্যানেলে কমিউনিটি গাইডলাইন স্ট্রাইক আসতে পারে।
    ৩. আপনার ভিডিও ডিসক্রিপশন এ উল্টাপাল্টা কোন লিংক দিবেন না। যেমন: পর্নোগ্রাফি, এডভার্টাইজিং লিংক (যে লিংকে ক্লিক করলে ভিউয়াররা অপেক্ষা করে তারপর মূল লিংকে প্রবেশ করতে পারে), সরাসরি এফিলিয়েট লিংক, ভাইরাস আছে এমন লিংক, এমন কোন ওয়েবসাইট বা অ্যাপস যেগুলো গ্রাহকের পার্সোনাল ডাটা সংগ্রহ করে ইত্যাদি।
    ৪. ভিডিওতে অতিরিক্ত খারাপ ভাষা ব্যবহার করতে পারবেন না। এ ছাড়া অন্যের ক্ষতি হবে এই ধরনের ভাষাও ব্যবহার করতে পারবেন না। কাউকে গালি দিতে পারবেন না।
    ৫. আপনার ইউটিউব চ্যানেলের প্লেলিস্টে এমন কোন ভিডিও রাখতে পারবেন না যেটা ইউটিউবের নিয়ম-কানুন এর বিরুদ্ধে যায়।
    ৬. ইউটিউব থেকে আগেই রিমুভ করা হয়েছে এমন কোন কনটেন্ট যদি আপনি পুনরায় আবার আপলোড করেন তাহলেও আপনার চ্যানেলে কমিউনিটি গাইডলাইন স্ট্রাইক আসতে পারে।

    • সেনসিটিভ কনটেন্ট:
    ১. কোন বাচ্চা বা শিশুকে অত্যাচার করা হচ্ছে অথবা শিশুর ক্ষতি হবে এমন কোনো ভিডিও আপলোড করতে পারবেন না।
    ২. থাম্বনেইল এর মধ্যে কোন ধরনের হিংসাত্মক কার্যকলাপ, যৌনতা, কেউ ডিস্টার্ব হবে এমন কিছু, অকথ্য ভাষা বা গালি ইত্যাদি ব্যবহার করা যাবে না।
    ৩. ভিডিওর মধ্যে কোন ধরনের সেক্সুয়াল কনটেন্ট ব্যবহার করা যাবে না।
    ৪. ভিডিওর মধ্যে বা থাম্বনেইল এর মধ্যে, আত্মহত্যা বা সুইসাইড এর মত কোন কিছু ব্যবহার করা যাবে না।
    ৫. ভিডিওতে কোন ধরনের খারাপ ভাষা ব্যবহার করতে পারবেন না। এছাড়া অনেক ভিডিওতে মারামারি দেখানো হয়, ওই মারামারির সময় কোন ধরনের খারাপ ভাষা ব্যবহার করা যাবে না।

    আর্টিকেলটা অনেক বড় হয়ে গেছে। আমি কমিউনিটি গাইডলাইন এর অন্যান্য বিষয়গুলো পরবর্তী পোস্টে আলোচনা করব।

    সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

    আমার ফেসবুক প্রোফাইল
    আমার ফেসবুক পেইজ

     

    ইউটিউব কমিউনিটি গাইডলাইন কি? এটা থেকে বাঁচার উপায় | পর্ব-০২

    The post ইউটিউব কমিউনিটি গাইডলাইন কি? এটা থেকে বাঁচার উপায় | পর্ব-০১ appeared first on Trickbd.com.

    ইউটিউব কপিরাইট ক্লেইম এবং কপিরাইট স্ট্রাইক কি? এবং এর থেকে বাঁচার উপায়

    Posted:

    আমাদের মধ্যে অনেকেরই ইউটিউব চ্যানেল আছে। অনেকে আবার ইউটিউব-এর জগতে নতুন প্রবেশ করতে যাচ্ছেন। ইউটিউবে প্রবেশ করার আগে অবশ্যই ইউটিউব এর বিভিন্ন গাইডলাইন সম্পর্কে জেনে নিতে হয়। তা না হলে পরবর্তীতে এগুলো নিয়ে অনেক ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হবেন। তাহলে চলুন আমরা আজকে ইউটিউবের কপিরাইট ক্লেইম এবং কপিরাইট স্ট্রাইক কি? এবং এর থেকে বাচার উপায় সম্পর্কে জানব…

    • কপিরাইট ক্লেইম:
    আপনি যদি অন্য কারো ভিডিও, মিউজিক বা গ্রাফিক্স ব্যবহার করে কোন ভিডিও তৈরি করেন। তাহলে ইউটিউব থেকে অটোমেটিকেলি আপনাকে নোটিফিকেশনের মাধ্যমে একটি কপিরাইট ক্লেইম দিয়ে দিবে। কপিরাইট ক্লেইম সবসময় বিপদজনক হয়না, কপিরাইট ক্লেইম কখন বিপদজনক হয় সেটা আমরা একটু পরেই জানব।

    • কপিরাইট ক্লেইম থেকে বাঁচার উপায়:
    ১. কারো ভিডিও, মিউজিক, গ্রাফিক্স কপি করবেন না. নিজের ভিডিও নিজে তৈরি করুন।
    ২. আপনার ভিডিওতে মিউজিকের প্রয়োজন হলে, ইউটিউব মিউজিক লাইব্রেরি বা যেকোনো কপিরাইট ফ্রি মিউজিক ব্যবহার করতে পারেন।
    ৩. কারোর ভিডিওর কোন অংশ যদি ব্যবহার করাই লাগে, সেক্ষেত্রে একটি ভিডিও সর্বোচ্চ ১০ সেকেন্ড পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারবেন। তবে আমার সাজেশন থাকবে একটি ভিডিওর সর্বোচ্চ ৮ সেকেন্ড ব্যবহার করবেন।
    ৪. ভিডিওতে কপিরাইট ফ্রি ইমেজ ব্যবহার করবেন।
    ৫. অন্যের ভিডিওর থাম্বেল কপি করবেন না।

    • কপিরাইট স্ট্রাইক:
    আপনি যদি কারো ভিডিও, মিউজিক, গ্রাফিক্স ইত্যাদি কপি করেন, আর সে যদি ইউটিউবকে অ্যাপ্লাই করে তাহলে ইউটিউব আপনাকে একটা কপিরাইট স্টাইক দিয়ে দিবে। আর কপিরাইট স্টাইক খুবই মারাত্মক।

    এছাড়া আমি আগেই বলেছিলাম কপিরাইট ক্লেইম কিছু কিছু ক্ষেত্রে মারাত্মক হয়ে যায়। ধরুন আপনি কারো ভিডিও কপি করলেন, সে যদি কপিরাইট স্ট্রাইক এর জন্য এপ্লাই করে, সেক্ষেত্রে আপনার ভিডিও রিমুভ করার জন্য একটা রিকোয়েস্ট চলে আসবে। অথবা সে আপনার ইনকাম এর একটি অংশ বা পুরো অংশই নিতে পারবে। সেটা তার উপরে নির্ভর করবে।

    এছাড়া কপিরাইট স্ট্রাইক থাকলে আপনার মনিটাইজেশন বন্ধ হয়ে যাবে।

    • কপিরাইট স্টাইক থেকে বাঁচার উপায়:
    কপিরাইট স্টাইক থেকে বাঁচার একটাই উপায়, সেটা হচ্ছে কারো ভিডিওর কোনো কিছু কপি করবেন না। কপিরাইট ফ্রি ভিডিও, ইমেজ এবং মিউজিক ব্যবহার করুন।

    অনেক সময় ফেক কপিরাইট স্টাইক চলে আসে। সেক্ষেত্রে আপনি ইউটিউব এর কাছে এপ্লাই করবেন, ইউটিউব আপনার থেকে হয়তো কিছু ডকুমেন্ট চাইতে পারে। আপনি সঠিকভাবে সবকিছু সাবমিট করলেই আপনার স্টাইকটি চলে যাবে।

    সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

    আমার ফেসবুক প্রোফাইল
    আমার ফেসবুক পেইজ

    The post ইউটিউব কপিরাইট ক্লেইম এবং কপিরাইট স্ট্রাইক কি? এবং এর থেকে বাঁচার উপায় appeared first on Trickbd.com.

    জুনায়েদ ইভানের নতুন বই অন্যমনস্ক PDF ডাউনলোড করে নিন

    Posted:

    এবার ২০২২ সালের একুশে বই মেলায় অন্যতম সারা জাগানো বই অন্যমনস্ক। বইটি বাজারে আসার পর থেকেই বেশ ইতিবাচক প্রভাব ফলতে সক্ষম হয়। বিশেষ করে জুনায়েদ ইভান ও অ্যাশেজ ব্যান্ডের ভক্তাদের কাছে বইটি বেশি জনপ্রিয়তা লাভ করে। বইটি ঢাকা, চট্টগ্রাম সহ সারা বাংলাদেশে পাওয়া যাচ্ছে।

    আপনি যদি বইটি এখনও কিনে না থাকেন বা কোন কারনে কিনতে পারছেন না তাহলে আর চিন্তা নেই। আজকে আমি বইটির PDF নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম। তো বন্ধুরা নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন।

    Book Name অন্যমনস্ক
    Writer Name জুনায়েদ ইভান
    Book Category উপন্যাস, মনস্তাত্ত্বিক
    Publisher অধ্যয়ন প্রকাশনী
    Published February, 2022
    Total Pages 127
    File Size 38 MB

    Recommended: How To Add Mobile Specification Table in Blogger Site

    The post জুনায়েদ ইভানের নতুন বই অন্যমনস্ক PDF ডাউনলোড করে নিন appeared first on Trickbd.com.

    10 minute school affiliate দের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ নোটিশ! আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট হয়ে থাকেন তবে এটি দেখা অত্যন্ত জরুরি।

    Posted:

    সকল ট্রিকবিডি মেম্বার দের আমার সালাম এবং নমস্কার। এটি অ্যাফিলিয়েট দের জন্যে করা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট আশা করি মনোযোগ দিয়ে পড়বেন ।

    যে সকল অ্যাফিলিয়েট trickbd তে আমার পোস্ট দেখে একাউন্ট করেছিলেন তাদের জন্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ নোটিশ।

    যারা 10 minute school এর অ্যাফিলিয়েট একাউন্ট খুলে আছেন তাদের জন্যে একটা গুরুত্বপূর্ণ নোটিশ। অধিক সংখ্যক অ্যাফিলিয়েট যুক্ত হওয়ার জন্যে নতুন নিয়ম অনুযায়ী একাউন্ট করার 10 দিনের মধ্যে যারা সেল আনতে পারবে না। তাদের একাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হবে আর ঐ নম্বর দেওয়া আর একাউন্ট করা যাবে না। সেই জন্যে একটি মাত্র বই কিংবা কোর্স চাইলে নিজে হলেও কিনতে হবে একাউন্ট টিকিয়ে রাখতে চাইলে! তাই নিজের অনলাইন এ income টিকিয়ে রাখতে চাইলে এখনি নিজে একটা বই কিনে নেন। বই কিনে কেও দেউলিয়া হয় না। আপনার একাউন্ট এ আগে থেকেই 30 টাকা আছে আর কমিশন এর 11.5 টাকা তো পাবেনই। মাত্র 30 টাকা হয়তো খরচ হবে কিন্তু আপনার একাউন্ট এক্টিভ হয়ে যাবে। তাই দেরি না করে সময় থাকতে আপনার একাউন্ট এক্টিভ করে নিন।

    আমি চাই না যে আপনাদের একাউন্ট বন্ধ হয়ে যাক তাই আজকের মধ্যেই পারলে আপনার একাউন্ট এক্টিভ করে নিন।

     

    আর যারা আজকের মধ্যে একাউন্ট এক্টিভ করবেন তাদের বিকাশে আলাদা করে আরো 10 taka Cashback দেওয়া হবে। আপনাকে শুধু আপনার প্রথম sell এর স্ক্রীনশট আর অ্যাফিলিয়েট কোড দিতে হবে। এরপর সত্যতা যাচাই করে আপনাকে বিকাশে টাকা পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

    এটি শুধুমাত্র trickbd মেম্বার দের জন্যেই। আপনারা গ্রুপ লিংক এ আপনার স্ক্রীনশট দিতে পারবেন।

    গ্রুপ লিংক Click me

    চাইলে নিচে দেওয়া যেকোনো পিডিএফ থেকে আপনার পছন্দের পিডিএফ কিনে আপনার একাউন্ট active করে নিতে পারেন। যেকোনো পিডিএফ কিনলেই 10 taka Cashback পেয়ে যাবেন। শুধু আজ রাত 12 টা পর্যন্ত।

    তাই এই ক্ষুদ্র ইনভেস্ট টা করে লাইফটাইম একটা ইনকাম এর ব্যাবস্থা করে নিন।

     

    যারা affiliation সম্পর্কে জানেন না তারা নিচের লিংক থেকে ঘুরে আসতে পারেন।

    প্রতি মাসে ইনকাম করুন ৫ থেকে ১৫ হাজার টাকা। 10 minute school Affiliation থেকে!

    যেভাবে করবেন 10 minute school এর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ( বিস্তারিত )

    The post 10 minute school affiliate দের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ নোটিশ! আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট হয়ে থাকেন তবে এটি দেখা অত্যন্ত জরুরি। appeared first on Trickbd.com.

    মোবাইল দিয়ে প্রতিদিন 30 থেকে 200 টাকা ইনকাম করুন।

    Posted: 06 Mar 2022 12:12 AM PST

    আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। আশা করি সবাই ভাল আছেন।

    আপনারা যারা বেকার বসে আছেন অথবা অনলাইনে অযথা সময় নষ্ট করছেন তাদের জন্য একটি সুখবর 😍😍। অযথা সময় নষ্ট না করে কিছু ইনকাম করার চেষ্টা করুন ইনকাম ও হবে বেকারত্ব ও দূর হবে এবং কাজে আনন্দ ও পাবেন।

    আজকে আপনাদেরকে এমন একটা অনলাইন আর্নিং পদ্ধতি দেখিয়ে দিবো যেটার মাধ্যমে আপনারা ঘরে বসে অনেক ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আজকে যে সাইটটা নিয়ে কথা বলব এই সাইটের নাম হচ্ছে Trickbd.com এই সাইটে আপনারা আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারবেন।

    Trickbd.com এ আপনারা (ফ্রিল্যান্সিং, ব্লগিং, ইউটিউবিং, অনলাইন ইনকাম, অ্যাপ রিভিউ, গল্প, অনলাইন ব্যবসা, টেকনোলজি, নেটওয়ার্ক, ইন্টারনেট অফার, সাইবার নিরাপত্তা, ডাটা রিকভারী, ব্যাংকিং, মাস্টার কার্ড , ভিসা কার্ড, ডেবিট ক্রেডিট ও একাউন্স, ইলেক্ট্রিক ও ইলেক্ট্রনিক্স , বীমা /ইন্সুরেন্স, আইন, অনলাইন টিপস, মোবাইল টিপস ইত্যাদি সম্পর্কে লিখতে পারেন,

    এবং আপনার লেখাগুলি অবশ্যই উনিক হতে হবে কোন সাইট থেকে কপি করে এনে পেস্ট করে দিলে আপনার পোষ্ট অ্যাপ্রুভ হবে না। আপনি নিজে বানিয়ে লিখতে হবে।

    আপনারা প্রতিটা পোস্টের জন্য সর্বনিম্ন ১০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত পাবেন। আপনার পোস্ট যদি হাই কোয়ালিটি এবং অনেক সুন্দর হয় তাহলে বেশি পরিমাণ টাকা পাবেন। এবং আপনারা সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ভিজিটর এনে ইনকাম করতে পারবেন, আপনার পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করবেন এবং ভালো পোষ্ট হলে ৫০০ টাকা পর্যন্ত বোনাস পাবেন 😯, যদি us uk এসব কান্ট্রি থেকে ভিজিটর আনতে পারেন তাহলে আরো বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

    এবং ইনকাম করা টাকা আপনারা বিকাশ, নগদ, রকেটে নিতে পারবেন। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো মাত্র ৫০০  টাকা হলে আপনারা আপনাদের পেমেন্ট নিতে পারবেন 😯। এবং এই সাইট সততার সাথে ১০০% পেমেন্ট করে। আপনারা এই সাইটে ইনকাম করে আপনাদের লেখা পড়ার খরচ চালাতে পারবেন। এবং আপনি যদি বেশি সময় দিতে পারেন তাহলে আপনি অনেক বড় একটা আর্নিং সোর্স তৈরি করতে পারবেন।

    তাই দেরি না করে এখুনি এই সাইটে একাউন্ট করুন আর কাজ শুরু করে দিন। ধন্যবাদ।

    বিস্তারিত দেখুন ~

    Payment Policy

    The post মোবাইল দিয়ে প্রতিদিন 30 থেকে 200 টাকা ইনকাম করুন। appeared first on Trickbd.com.

    রিসালাত কি? রিসালাতে বিশ্বাসের গুরুত্ব এবং নবি-রাসুল প্রেরণের উদ্দেশ্য

    Posted:

    আসসালামু আলাইকুম।। আশা করি ভালো আছেন। আজকে আমি ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রিসালাত ও নবি-রাসুল প্রেরণের উদ্দেশ্য নিয়ে আলোচনা করব। চলুন শুরু করা যাক।

    রিসালাতের পরিচয়

    রিসালাত শব্দের আভিধানিক অর্থ বার্তা, চিঠি পৌঁছানো, পয়গাম, সংবাদ বা কোনো ভালো কাজের দায়িত্ব বহন করা। ইসলামি পরিভাষায়, মহান আল্লাহর পবিত্র বাণী মানুষের নিকট পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্বকে রিসালাত বলা হয়। আর যিনি এ দায়িত্ব পালন করেন তাঁকে বলা হয় রাসুল। এর বহুবচন হলো- রুসুল।

    রিসালাতে বিশ্বাসের গুরুত্ব

    ইসলামি জীবনদর্শনে রিসালাতে বিশ্বাস স্থাপন করা অপরিহার্য। তাওহিদে বিশ্বাসের সাথে সাথে প্রত্যেক মুমিন ও মুসলিমকেই রিসালাতে বিশ্বাস করতে হয়। ইসলামের মূল বাণী কালিমা তায়্যিবাতে এ বিষয়টি সুন্দরভাবে বিবৃত হয়েছে। এ কালিমার প্রথমাংশে- লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ। অর্থ: আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। এর দ্বারা তাওহিদের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আর দ্বিতীয়াংশে-মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ্। অর্থ: হযরত মুহাম্মদ (স.) আল্লাহর রাসুল। যার দ্বারা রিসালাতের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। সুতরাং তাওহিদে বিশ্বাস স্থাপনের ন্যায় রিসালাতেও বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে।

    বস্তুত রিসালাতে বিশ্বাস না করলে কেউ মুমিন হতে পারে না। কেননা মানুষের জ্ঞান সীমাবদ্ধ। এ স্বল্প জ্ঞান দিয়ে অনন্ত, অসীম আল্লাহ তায়ালার পূর্ণ পরিচয় লাভ করা সম্ভব নয়। তাই নবি-রাসুলগণ মানুষের নিকট আল্লাহর পরিচয় তুলে ধরেছেন। তাঁর পূর্ণাঙ্গ ক্ষমতা ও গুণাবলির বর্ণনা প্রদান করেছেন।

    তারা ইহকালীন ও পরকালীন কল্যাণের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত জীবনবিধান ও দিকনির্দেশনা নিয়ে এসেছেন। হযরত মুহাম্মদ (স.) না আসলে নবি ও রাসুল সম্পর্কে আমরা কিছুই জানতে পারতাম না। এমনকি আল্লাহ তায়ালার সত্তা ও সিফাতের পরিচয়ও লাভ করতে পারতাম না। মূলত নবি-রাসুলগণের আনীত বাণী ও বর্ণনার ফলেই মানুষের পক্ষে তা সম্ভব হয়েছে।

    সুতরাং নবি-রাসুলগণের এ সমস্ত সংবাদ বা রিসালাতকে বিশ্বাস করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, রিসালাতকে বিশ্বাস করা ইমানের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হিসেবে নির্ধারিত।

    নবি-রাসুল প্রেরণের উদ্দেশ্য

    আল্লাহ তায়ালা যুগে যুগে অসংখ্য অগণিত নবি-রাসুল প্রেরণ করেছেন। তাঁদের উদ্দেশ্যহীনভাবে দুনিয়ায় প্রেরণ করা হয়নি বরং তাঁরা নবুয়ত ও রিসালাতের দায়িত্ব পালন করেছেন। নবুয়ত ও রিসালাতের দায়িত্ব পালনের জন্য তাঁদের বেশ কিছু কাজ করতে হতো। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কতিপয় কাজ হলো-

    • তাঁরা মানুষের নিকট আল্লাহর পরিচয় তুলে ধরতেন। মানে আল্লাহর জাত-সিফাত, ক্ষমতা, নিয়ামত ইত্যাদি বিষয়ের কথা মানুষের নিকট প্রকাশ করতেন।
    • সত্য ও সুন্দর জীবনের দিকে আহবান জানাতেন।
    • আল্লাহ তায়ালার ইবাদত ও অন্যান্য ধর্মীয় বিধি বিধান শিক্ষা দিতেন।
    • পরকাল সম্পর্কে ধারণা প্রদান করতেন।
    • পৃথিবীতে আল্লাহ তায়ালার আদেশ-নিষেধ ও বিধি-বিধান বাস্তবায়নের জন্য হাতে কলমে শিক্ষা দিতেন।

    বিশেষ অনুরোধ:
    ট্রিকবিডি প্রতি আর্টিকেলে টাকার পরিমাণ বাড়ালে ভালো হয়। আরা উইথড্র এর পরিমান ৫০০ টাকা থেকে কমিয়ে ১০০ বা ২০০ করলে ভালো হয়। দয়া করে বিষয়টি বিবেচনা করে দেখবেন।

    The post রিসালাত কি? রিসালাতে বিশ্বাসের গুরুত্ব এবং নবি-রাসুল প্রেরণের উদ্দেশ্য appeared first on Trickbd.com.

    ফেসবুক থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন 💸 সম্পুর্ণ বিস্তারিত

    Posted:

    বর্তমান বিশ্বে ফেসবুক হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যম। আমাদের দেশে অনেকেই জানেনা ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য কিছু নিয়ম রয়েছে তাহলে চলুন সেগুলো জেনে নিই…

    • ফেসবুক পেইজ এ পেইড এডভার্টাইজিং এর মাধ্যমে:
    ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন, তবে আপনাকে অবশ্যই কোন একটি বিষয় নিয়ে ফেসবুক পেজটা সুন্দরভাবে সাজাতে হবে। ধরুন আপনি টেকনোলজি বিষয়ে পারদর্শী, তাহলে আপনি টেকনোলজি বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের পোস্ট ফেসবুক পেজে করতে পারেন। যার ফলে, আপনার পেইজে যখন ভালো পরিমাণ ফলোয়ার চলে আসবে, তখন বিভিন্ন কোম্পানি আপনার সাথে যোগাযোগ করে তাদের প্রডাক্ট প্রমোশন করবে এবং সেজন্য আপনাকে টাকা দিবে।

    আপনি প্রোফাইল এর মাধ্যমেও পেইড এডভার্টাইজিং করতে পারেন। তবে আমি সাজেশন দিব পেইজের মাধ্যমে করুন, এতে করে আপনি আপনার পেইজের সম্পূন্ন ইনফর্মেশন পাবেন।

    • ফেসবুক মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে:
    আপনি ফেসবুকে আপনার ভিডিও মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে এডভার্টাইজ দেখিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই একটি ফেসবুক পেইজ প্রয়োজন হবে। যেটার মধ্যে আপনি ভিডিও আপলোড করে, সে ভিডিওটা মনিটাইজ করতে পারবেন।

    আপনার ভিডিও অবশ্যই ইউনিক বা আপনার নিজের হতে হবে। অন্যের ভিডিও কপি করলে আপনি ভিডিও মনিটাইজেশন করতে পারবেন না। আপনার ভিডিওটা মনিটাইজ হয়ে গেলে, আপনার ভিডিওর এডভেটাইজ এর উপর ভিত্তি করে ফেসবুক আপনাকে টাকা দিবে।

    • ফেসবুক ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল এর মাধ্যমে:
    ফেসবুক ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল এর মাধ্যমে ইনকাম করতে গেলে আপনার অবশ্যই একটি ওযেবসাইট এর প্রয়োজন হবে। আপনার ওই ওয়েবসাইটের কন্টেন্টের সাথে আপনার ফেসবুক পেইজকে যুক্ত করে, এডভার্টাইজিং এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।

    • ফেসবুক এড ম্যানেজার এর মাধ্যমে:
    ফেসবুক এড ম্যানেজার এর মাধ্যমে আপনি অন্য কারো প্রোডাক্ট এডভেটাইজ করে ইনকাম করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই একটি ডুয়েল কারেন্সি কার্ড এবং একটি এড ম্যানেজার একাউন্ট থাকতে হবে।

    ফেসবুক এড ম্যানেজার এর মাধ্যমে আপনি অন্য কারো একটি প্রোডাক্ট বা একাধিক প্রোডাক্ট ফেসবুকে এডভেটাইজ করে তার (যিনি এডভেটাইজ করাবেন) থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা আয় করতে পারেন।

    সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

    আমার ফেসবুক প্রোফাইল
    আমার ফেসবুক পেইজ

    The post ফেসবুক থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন 💸 সম্পুর্ণ বিস্তারিত appeared first on Trickbd.com.

    Post a Comment

    0 Comments